রাজনৈতিক আন্দোলনে অন্যের সন্তান মাঠে নামিয়ে নেতা। অথচ নিজের সন্তান অথবা ভাগিনা একটাও মারা গেলো না । আজ তিনি নাকি তাবলীগেরও নেতা। মোদি বিরোধী আন্দোলনে মাদ্রাসা ছাত্রের তাজা প্রান চলে গেলেও উনি ২ দিনের মাথায় আরেক স্ত্রীকে নিয়ে রিসোর্টে প্রমোদ করতে যেতে পারেন। আর সাধারণ মানুষ কয়েকদিন শোকাভিভূত ছিলো, নিজ স্ত্রীর কাছে যেতে পেরেছে কিনা আমার সন্দেহ। তবু্ও উনি অন্ধভক্তদের নেতা। শাপলা চত্বরে হত্যার বিচার চাইতে উনি ভুলে গেছেন কিন্ত এখন মাঠ গরম করতে তাবলীগ নিয়ে আবার এক্টিভ। পশ্চিম বাংলার সুবেন্দু অধিকারী আর মামুনুল হককে একি রকম ভাবতে পারেন বিন্দুমাত্র পার্থক্য নেই। এই লোক জীবনে কখনো মিমাংসা করতে পারেনি বরং চিল্লাপাল্লা করে সবসময় মুসলিমদের ভেতর বিভেদ সৃষ্টি করে রেখেছে। মামুনুল হকের লাফালাফি আর ফালাফালি দেখলে উনাকে বাচ্চাদের মতো মনে হয়। পিতার(রহঃ) সুনামের কারণে সাধারণ মানুষের আবেগ নিয়ে মামুনুল হকের খেলাটা জমে ভালো। সাধারণ মানুষ শায়েখ আহমাদুল্লাহ ও মিজানুর রহমান আজহারিকে পছন্দ করলেও অধিকাংশ শিক্ষিত ভদ্র মহল মামুনুল হককে পছন্দ করেন না। এই লোক ক্লাসে তাবলীগকে কটাক্ষ করে বলতো পড়াশোনা মনোযোগ না থাকলে তাবলীগ করো গিয়ে। আজ উনিই নাকি তাবলীগের সব থেকে বড়ো খায়ের খা!!! তাবলীগী কটাক্ষ ও মজা নেয়া বহু আলেম আজ সব থেকে বেশী তাবলীগ দরদী!! শুরা করতে গিয়ে তাবলীগের ফুল পাওয়ার এখন হেফাজতের হাতে জুবায়ের সাহেব কেবল পুতুল। আর জুবায়ের সাহেব প্রতিবাদও করতে পারবেন না। কারণ ওনার একার ফায়সালা এখন চলবেনা যেহেতু শুরা আর শুরার ভেতর হেফাজতও বসে আছে! মিসিল মিটিং করবে হেফাজত আর জুবায়ের সাহেব চুপ করে বসে থাকবে পছন্দ না হলে উনি কোনো ফায়সালা দিতে পারবেননা যেহেতু শুরার সিদ্ধান্ত কাকরাইল মসজিদে চিল্লাপাল্লা করা যাবে রাজনৈতিক বক্তব্য দেয়া যাবে. যুবায়ের সাহেব এখন যতই বলুক এগুলো তাবলীগের উসুলের বাইরে। কাজ হবেনা কারণ হেফাজতের শুরা ঠিক করবে কোনটা উসুল আর কোনটা বেউসুল। যেহেতু শুরা!!! মামুনুল হককে মাথা মোটা বলা চরমোনায় পীর আজ তাবলীগ এবং খেলাফত মজলিসের বন্ধু! জানিনা আরও কতকি দেখতে হবে!!! অবশ্য রাজনীতিতে পারমানেন্ট শত্রু বলে কিছু নেই। ২০১৭ সালের আগের তাবলীগ আজ রাজনীতির বলি হয়ে গেলো আফসোস। এই মামুনুল হক্বের কারণে আর কেউনা। পৃথিবীর কোনো দেশে মারামারি নেই কেবল বাংলাদেশের দুই গ্রুপে মারামারি কারণ একটাই অন্য দেশে মামুনুল হক্বও নেই আর আবেগি ছাত্রও নেই। সুতরাং ঝামেলাও নেই। ৩ বছর জেলে ছিলো মারামারি ছিলো না উনি জেল থেকে বের হয়েছে ব্যাস নতুন ফেতনা শুরু। মারামারি দুই গ্রুপ করে উভয়ের মারা গেলেও গলার জোর আর ছাত্র থাকায় সাধারণ মানুষ তাদের সাথে পারলোনা কারণ আজকাল ডক্টর ইউনুসকে একসময় সুদখোর বলা মামুনুল হক্ব মুফতী আব্দুল মালেক সাহেবও উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাৎ করে এবং এরাই এখন বলবে আসলে আমাদের ম্যানেজ করে চলতে হয়!! এইবার নিজেকে প্রশ্ন করেন আফগান তালেবান কিভাবে পরাশক্তির সাথে লড়াই করে। আর আমাদের দেশের আলেমরা কেনো মার খায়। সাধারণ মানুষ কেনো আলেমদের ভোট দেয়না। আমি ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে মামুনুল হককে ভোট দেওয়াতো দূরের কথা তার ব্যালটের দিকেও তাকাবো না। তার রাতারাতি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দিবা স্বপ্ন বাস্তবতার মুখ দেখবে না কভু। সহীহ্ দ্বীন যদি মামুনুল হকের মতো লাফালাফি করা লোকের মাধ্যমে প্রসারিত হতো তাহলে আল্লাহ নবীনদেরকে এরুপ লাফালাফি করা গুণাবলি দিয়েই প্রেরণ করতেন। যাহোক, জনগন জানে যেই দল ক্ষমতায় আসুক সেই দলের সাথে মামুনুল হক্ব আছে আলুর মতো সুতরাং এদের ব্যক্তিত্ব যেহেতু নেই সুতরাং ভোট দিলে হবেটা কি।
আপনার জন্য আমি অনেক দোয়া করেছি অনেক কষ্ট পেয়েছি যখন আপনাদেরকে হাসিনা জেলে দিয়েছিল পেরি পড়াইত কিন্তু আজকে দেখতেছি আপনি সবসময় উস্কানিমূলক কথা বলেন যে কারণে আমরা অন্তরে কষ্ট পাই
যে বোনটি মুসলমান হতে চেয়েছেন আপনাকে প্রথমেই সৃষ্টিকর্তাকে এক বলে জানতে হবে এক বলে মানতে হবে একত্ববাদের স্বীকারোক্তি দিতে হবে স্থানীয় কোন মহল্লার হুজুর বা মসজিদের ইমামকে দিয়ে কালেমায়ে শাহাদাত লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ এইটা অন্তর থেকে বিশ্বাস করতে হবে
রাজনৈতিক আন্দোলনে অন্যের সন্তান মাঠে নামিয়ে নেতা। অথচ নিজের সন্তান অথবা ভাগিনা একটাও মারা গেলো না । আজ তিনি নাকি তাবলীগেরও নেতা। মোদি বিরোধী আন্দোলনে মাদ্রাসা ছাত্রের তাজা প্রান চলে গেলেও উনি ২ দিনের মাথায় আরেক স্ত্রীকে নিয়ে রিসোর্টে প্রমোদ করতে যেতে পারেন। আর সাধারণ মানুষ কয়েকদিন শোকাভিভূত ছিলো, নিজ স্ত্রীর কাছে যেতে পেরেছে কিনা আমার সন্দেহ। তবু্ও উনি অন্ধভক্তদের নেতা। শাপলা চত্বরে হত্যার বিচার চাইতে উনি ভুলে গেছেন কিন্ত এখন মাঠ গরম করতে তাবলীগ নিয়ে আবার এক্টিভ। পশ্চিম বাংলার সুবেন্দু অধিকারী আর মামুনুল হককে একি রকম ভাবতে পারেন বিন্দুমাত্র পার্থক্য নেই। এই লোক জীবনে কখনো মিমাংসা করতে পারেনি বরং চিল্লাপাল্লা করে সবসময় মুসলিমদের ভেতর বিভেদ সৃষ্টি করে রেখেছে। মামুনুল হকের লাফালাফি আর ফালাফালি দেখলে উনাকে বাচ্চাদের মতো মনে হয়। পিতার(রহঃ) সুনামের কারণে সাধারণ মানুষের আবেগ নিয়ে মামুনুল হকের খেলাটা জমে ভালো। সাধারণ মানুষ শায়েখ আহমাদুল্লাহ ও মিজানুর রহমান আজহারিকে পছন্দ করলেও অধিকাংশ শিক্ষিত ভদ্র মহল মামুনুল হককে পছন্দ করেন না। এই লোক ক্লাসে তাবলীগকে কটাক্ষ করে বলতো পড়াশোনা মনোযোগ না থাকলে তাবলীগ করো গিয়ে। আজ উনিই নাকি তাবলীগের সব থেকে বড়ো খায়ের খা!!! তাবলীগী কটাক্ষ ও মজা নেয়া বহু আলেম আজ সব থেকে বেশী তাবলীগ দরদী!! শুরা করতে গিয়ে তাবলীগের ফুল পাওয়ার এখন হেফাজতের হাতে জুবায়ের সাহেব কেবল পুতুল। আর জুবায়ের সাহেব প্রতিবাদও করতে পারবেন না। কারণ ওনার একার ফায়সালা এখন চলবেনা যেহেতু শুরা আর শুরার ভেতর হেফাজতও বসে আছে! মিসিল মিটিং করবে হেফাজত আর জুবায়ের সাহেব চুপ করে বসে থাকবে পছন্দ না হলে উনি কোনো ফায়সালা দিতে পারবেননা যেহেতু শুরার সিদ্ধান্ত কাকরাইল মসজিদে চিল্লাপাল্লা করা যাবে রাজনৈতিক বক্তব্য দেয়া যাবে. যুবায়ের সাহেব এখন যতই বলুক এগুলো তাবলীগের উসুলের বাইরে। কাজ হবেনা কারণ হেফাজতের শুরা ঠিক করবে কোনটা উসুল আর কোনটা বেউসুল। যেহেতু শুরা!!! মামুনুল হককে মাথা মোটা বলা চরমোনায় পীর আজ তাবলীগ এবং খেলাফত মজলিসের বন্ধু! জানিনা আরও কতকি দেখতে হবে!!! অবশ্য রাজনীতিতে পারমানেন্ট শত্রু বলে কিছু নেই। ২০১৭ সালের আগের তাবলীগ আজ রাজনীতির বলি হয়ে গেলো আফসোস। এই মামুনুল হক্বের কারণে আর কেউনা। পৃথিবীর কোনো দেশে মারামারি নেই কেবল বাংলাদেশের দুই গ্রুপে মারামারি কারণ একটাই অন্য দেশে মামুনুল হক্বও নেই আর আবেগি ছাত্রও নেই। সুতরাং ঝামেলাও নেই। ৩ বছর জেলে ছিলো মারামারি ছিলো না উনি জেল থেকে বের হয়েছে ব্যাস নতুন ফেতনা শুরু। মারামারি দুই গ্রুপ করে উভয়ের মারা গেলেও গলার জোর আর ছাত্র থাকায় সাধারণ মানুষ তাদের সাথে পারলোনা কারণ আজকাল ডক্টর ইউনুসকে একসময় সুদখোর বলা মামুনুল হক্ব মুফতী আব্দুল মালেক সাহেবও উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাৎ করে এবং এরাই এখন বলবে আসলে আমাদের ম্যানেজ করে চলতে হয়!! এইবার নিজেকে প্রশ্ন করেন আফগান তালেবান কিভাবে পরাশক্তির সাথে লড়াই করে। আর আমাদের দেশের আলেমরা কেনো মার খায়। সাধারণ মানুষ কেনো আলেমদের ভোট দেয়না। আমি ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে মামুনুল হককে ভোট দেওয়াতো দূরের কথা তার ব্যালটের দিকেও তাকাবো না। তার রাতারাতি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দিবা স্বপ্ন বাস্তবতার মুখ দেখবে না কভু। সহীহ্ দ্বীন যদি মামুনুল হকের মতো লাফালাফি করা লোকের মাধ্যমে প্রসারিত হতো তাহলে আল্লাহ নবীনদেরকে এরুপ লাফালাফি করা গুণাবলি দিয়েই প্রেরণ করতেন। যাহোক, জনগন জানে যেই দল ক্ষমতায় আসুক সেই দলের সাথে মামুনুল হক্ব আছে আলুর মতো সুতরাং এদের ব্যক্তিত্ব যেহেতু নেই সুতরাং ভোট দিলে হবেটা কি।
আসসালামুয়ালাইকুম বোন আপনি আপনার নিকটস্থ যে কোন মসজিদের ইমাম সাহেবর নিকট গিয়ে কালিমা তাইয়্যেবা পারে ইসলাম গ্রহণ করতে পারবেন এটা তেমন কোন কঠিন কাজ নয়
এগুলো সব ভাই আপনাদের সাজানো নাটক আপনারাই তো তীর্থ পক্ষ তারা বিচার করতে ছিলেন কিন্তু আপনারাই তো দ্বন্দ্ব করতেছেন আপনার আমীর হওয়ার শার্ট কোনদিনও পুরা হবে না
আলেমদের স্বরনাপন্ন হোন
মামুনুল হক বাংলার নতুন কসাই
ইনশাআল্লাহ আল্লামা মামুনুল হক রাইট কথা বলেছেন আপনার জন্য দোয়া করি মন ভরে দোয়া করি আল্লাহপাক যেন আপনাকে কথা বলার জন্য তৌফিক দান করে আমিন
❤মামুনুল হক জিন্দাবাদ
উম্মাহ দরদী একজন আলেম আল্লামা মামুনুল হক।
বাংলার মুসলিম নেতা মামুনূর হক
এই লোক কুলংগার।।
❤মাশাল্লাহ❤
মামুনুল হক সাহেব যা বলেছেন ঠিক বলেছেন
সঠিক কথা বলেছেন হুজুর
১০০% সঠিক কথা বলেছেন।
মামুনুল হক জিন্দাবাদ
এই মামুন উগ্র-নগ্ন।।
হযরত ঠিক কথাই বলেছেন
মামুনুল হক সাহেব কে রাষ্ট্র নায়ক হিসেবে দেখতে চাই ❤❤❤❤❤❤❤
তাহাজ্জুদ নামাজের মাধ্যমে দোয়া করুন আমি ও চাই আলহামদুলিল্লাহ
লুচ্চরে আবার নষ্ট নায়ক
❤
রাজনৈতিক আন্দোলনে অন্যের সন্তান মাঠে নামিয়ে নেতা। অথচ নিজের সন্তান অথবা ভাগিনা একটাও মারা গেলো না । আজ তিনি নাকি তাবলীগেরও নেতা।
মোদি বিরোধী আন্দোলনে মাদ্রাসা ছাত্রের তাজা প্রান চলে গেলেও উনি ২ দিনের মাথায় আরেক স্ত্রীকে নিয়ে রিসোর্টে প্রমোদ করতে যেতে পারেন। আর সাধারণ মানুষ কয়েকদিন শোকাভিভূত ছিলো, নিজ স্ত্রীর কাছে যেতে পেরেছে কিনা আমার সন্দেহ। তবু্ও উনি অন্ধভক্তদের নেতা। শাপলা চত্বরে হত্যার বিচার চাইতে উনি ভুলে গেছেন কিন্ত এখন মাঠ গরম করতে তাবলীগ নিয়ে আবার এক্টিভ। পশ্চিম বাংলার সুবেন্দু অধিকারী আর মামুনুল হককে একি রকম ভাবতে পারেন বিন্দুমাত্র পার্থক্য নেই।
এই লোক জীবনে কখনো মিমাংসা করতে পারেনি বরং চিল্লাপাল্লা করে সবসময় মুসলিমদের ভেতর বিভেদ সৃষ্টি করে রেখেছে। মামুনুল হকের লাফালাফি আর ফালাফালি দেখলে উনাকে বাচ্চাদের মতো মনে হয়। পিতার(রহঃ) সুনামের কারণে সাধারণ মানুষের আবেগ নিয়ে মামুনুল হকের খেলাটা জমে ভালো।
সাধারণ মানুষ শায়েখ আহমাদুল্লাহ ও মিজানুর রহমান আজহারিকে পছন্দ করলেও অধিকাংশ শিক্ষিত ভদ্র মহল মামুনুল হককে পছন্দ করেন না।
এই লোক ক্লাসে তাবলীগকে কটাক্ষ করে বলতো পড়াশোনা মনোযোগ না থাকলে তাবলীগ করো গিয়ে। আজ উনিই নাকি তাবলীগের সব থেকে বড়ো খায়ের খা!!!
তাবলীগী কটাক্ষ ও মজা নেয়া বহু আলেম আজ সব থেকে বেশী তাবলীগ দরদী!!
শুরা করতে গিয়ে তাবলীগের ফুল পাওয়ার এখন হেফাজতের হাতে জুবায়ের সাহেব কেবল পুতুল। আর জুবায়ের সাহেব প্রতিবাদও করতে পারবেন না। কারণ ওনার একার ফায়সালা এখন চলবেনা যেহেতু শুরা আর শুরার ভেতর হেফাজতও বসে আছে!
মিসিল মিটিং করবে হেফাজত আর জুবায়ের সাহেব চুপ করে বসে থাকবে পছন্দ না হলে উনি কোনো ফায়সালা দিতে পারবেননা যেহেতু শুরার সিদ্ধান্ত কাকরাইল মসজিদে চিল্লাপাল্লা করা যাবে রাজনৈতিক বক্তব্য দেয়া যাবে. যুবায়ের সাহেব এখন যতই বলুক এগুলো তাবলীগের উসুলের বাইরে। কাজ হবেনা কারণ হেফাজতের শুরা ঠিক করবে কোনটা উসুল আর কোনটা বেউসুল। যেহেতু শুরা!!!
মামুনুল হককে মাথা মোটা বলা চরমোনায় পীর আজ তাবলীগ এবং খেলাফত মজলিসের বন্ধু! জানিনা আরও কতকি দেখতে হবে!!!
অবশ্য রাজনীতিতে পারমানেন্ট শত্রু বলে কিছু নেই।
২০১৭ সালের আগের তাবলীগ আজ রাজনীতির বলি হয়ে গেলো আফসোস। এই মামুনুল হক্বের কারণে আর কেউনা।
পৃথিবীর কোনো দেশে মারামারি নেই কেবল বাংলাদেশের দুই গ্রুপে মারামারি কারণ একটাই অন্য দেশে মামুনুল হক্বও নেই আর আবেগি ছাত্রও নেই। সুতরাং ঝামেলাও নেই। ৩ বছর জেলে ছিলো মারামারি ছিলো না উনি জেল থেকে বের হয়েছে ব্যাস নতুন ফেতনা শুরু।
মারামারি দুই গ্রুপ করে উভয়ের মারা গেলেও গলার জোর আর ছাত্র থাকায় সাধারণ মানুষ তাদের সাথে পারলোনা কারণ আজকাল ডক্টর ইউনুসকে একসময় সুদখোর বলা মামুনুল হক্ব মুফতী আব্দুল মালেক সাহেবও উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাৎ করে এবং এরাই এখন বলবে আসলে আমাদের ম্যানেজ করে চলতে হয়!!
এইবার নিজেকে প্রশ্ন করেন আফগান তালেবান কিভাবে পরাশক্তির সাথে লড়াই করে। আর আমাদের দেশের আলেমরা কেনো মার খায়। সাধারণ মানুষ কেনো আলেমদের ভোট দেয়না।
আমি ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে মামুনুল হককে ভোট দেওয়াতো দূরের কথা তার ব্যালটের দিকেও তাকাবো না। তার রাতারাতি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দিবা স্বপ্ন বাস্তবতার মুখ দেখবে না কভু। সহীহ্ দ্বীন যদি মামুনুল হকের মতো লাফালাফি করা লোকের মাধ্যমে প্রসারিত হতো তাহলে আল্লাহ নবীনদেরকে এরুপ লাফালাফি করা গুণাবলি দিয়েই প্রেরণ করতেন।
যাহোক,
জনগন জানে যেই দল ক্ষমতায় আসুক সেই দলের সাথে মামুনুল হক্ব আছে আলুর মতো সুতরাং এদের ব্যক্তিত্ব যেহেতু নেই সুতরাং ভোট দিলে হবেটা কি।
❤❤🎉🎉
মাশাআল্লাহ
জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ মামুনুল হক জিন্দাবাদ
আল্লাহ পাক আপনার হায়াত দারাজ করুক আমিন
আল্লামা মামুনুল হক জিন্দবাদ আজুর টিক কথা বলছেন
হুজুর সঠিক কথা বলেছে
হুজুর ১০০% সত্য কথা বলেছেন।
ঠিক কথা বলেছেন তিনি মাশাআল্লাহ সুবাহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আমরা আছি ইনশাআল্লাহ
বলে যা, যা ইচ্ছা।
আল্লাহ একজন আছে।
A llama mamunul hok jindabad❤❤❤
আবেগে দিয়ে রাষ্ট্র চলে না
এক জন ভালো আলেমের কাছে যান
আল্লামা মামুনুল হোক জিন্দাবাদ
Masaallah
সুন্দর কথা পেশ করা হল
আমি একজন হিন্দু ধর্মের মেয়ে আমি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে চাই কি করতে হবে সবাই বলেন কেউ সারা দাও প্লিজ 😢😂❤
আপনি কি সত্যি মুসলমান হতে চান?
মিথ্যা বাদি @@MuhammadAbdullahMabrurHana-e7u
আল্লাহ পাক আপনাকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার তৌফিক দেন আমিন
লাইক কমেন্ট পাওয়ার নতুন ধান্দা
আসলে যদি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার উদ্দেশ্য থাকতো আলেমদের কাছে যাইতেন
akjon alemer sathe Kotha bolen
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
সঠিক
انشاءﷲ
Alhamdulillah
ফজরের আমি অনেক ভক্ত❤
Ragth Masaallah
ঠিক
এলেম আছে হেলেম নাই আলেম কিন্তু দায়ী না
আপনার জন্য আমি অনেক দোয়া করেছি অনেক কষ্ট পেয়েছি যখন আপনাদেরকে হাসিনা জেলে দিয়েছিল পেরি পড়াইত কিন্তু আজকে দেখতেছি আপনি সবসময় উস্কানিমূলক কথা বলেন যে কারণে আমরা অন্তরে কষ্ট পাই
100সত্য কথা
❤
সাদলীগ মুর্দাবাদ
Neoja mamunul
খুনি দের বিচার চাই আলেমদের সাথে আছি
আামাদের রাহবার
Mashaallah ❤️❤️❤️
সাতপন্থীরা তিন দিনের সাথে নিয়েও জোর করতে গিয়েছে
M.A.H
আল্লা তক যেন জাহান নামে দেই
Kake bolecen ai Kotha
যে বোনটি মুসলমান হতে চেয়েছেন আপনাকে প্রথমেই সৃষ্টিকর্তাকে এক বলে জানতে হবে এক বলে মানতে হবে একত্ববাদের স্বীকারোক্তি দিতে হবে স্থানীয় কোন মহল্লার হুজুর বা মসজিদের ইমামকে দিয়ে কালেমায়ে শাহাদাত লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ এইটা অন্তর থেকে বিশ্বাস করতে হবে
তোকে আললাহ বিচার করবে
কাদের মামুন পার্টি না সাদ সাহেবদের❤
🇧🇩🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
মনে রাকবেন আল্লাহ তাআলা ১০জন সাহাবিদের জন্য জান্নাতের সালটিপিকেট দুনিয়ায় মধ্যে দিয়েছেন। তাই
Allah char dei kintu chere deina
❤❤❤
Sab sahib vuha
⚖️⚔️👳♀️🙋♂️🇧🇩🇸🇦🙌
Gumra manus kohono fire asena soitan soita thake
লাইভ এ আলোচনা করেন না কেনো সাদ পন্থি দের সাথে,করলেই তো সঠিক কথা মানুষ জানতে পারে,শুধু ওয়াজের মঞ্চে কথা বলেন,
রাজনৈতিক আন্দোলনে অন্যের সন্তান মাঠে নামিয়ে নেতা। অথচ নিজের সন্তান অথবা ভাগিনা একটাও মারা গেলো না । আজ তিনি নাকি তাবলীগেরও নেতা।
মোদি বিরোধী আন্দোলনে মাদ্রাসা ছাত্রের তাজা প্রান চলে গেলেও উনি ২ দিনের মাথায় আরেক স্ত্রীকে নিয়ে রিসোর্টে প্রমোদ করতে যেতে পারেন। আর সাধারণ মানুষ কয়েকদিন শোকাভিভূত ছিলো, নিজ স্ত্রীর কাছে যেতে পেরেছে কিনা আমার সন্দেহ। তবু্ও উনি অন্ধভক্তদের নেতা। শাপলা চত্বরে হত্যার বিচার চাইতে উনি ভুলে গেছেন কিন্ত এখন মাঠ গরম করতে তাবলীগ নিয়ে আবার এক্টিভ। পশ্চিম বাংলার সুবেন্দু অধিকারী আর মামুনুল হককে একি রকম ভাবতে পারেন বিন্দুমাত্র পার্থক্য নেই।
এই লোক জীবনে কখনো মিমাংসা করতে পারেনি বরং চিল্লাপাল্লা করে সবসময় মুসলিমদের ভেতর বিভেদ সৃষ্টি করে রেখেছে। মামুনুল হকের লাফালাফি আর ফালাফালি দেখলে উনাকে বাচ্চাদের মতো মনে হয়। পিতার(রহঃ) সুনামের কারণে সাধারণ মানুষের আবেগ নিয়ে মামুনুল হকের খেলাটা জমে ভালো।
সাধারণ মানুষ শায়েখ আহমাদুল্লাহ ও মিজানুর রহমান আজহারিকে পছন্দ করলেও অধিকাংশ শিক্ষিত ভদ্র মহল মামুনুল হককে পছন্দ করেন না।
এই লোক ক্লাসে তাবলীগকে কটাক্ষ করে বলতো পড়াশোনা মনোযোগ না থাকলে তাবলীগ করো গিয়ে। আজ উনিই নাকি তাবলীগের সব থেকে বড়ো খায়ের খা!!!
তাবলীগী কটাক্ষ ও মজা নেয়া বহু আলেম আজ সব থেকে বেশী তাবলীগ দরদী!!
শুরা করতে গিয়ে তাবলীগের ফুল পাওয়ার এখন হেফাজতের হাতে জুবায়ের সাহেব কেবল পুতুল। আর জুবায়ের সাহেব প্রতিবাদও করতে পারবেন না। কারণ ওনার একার ফায়সালা এখন চলবেনা যেহেতু শুরা আর শুরার ভেতর হেফাজতও বসে আছে!
মিসিল মিটিং করবে হেফাজত আর জুবায়ের সাহেব চুপ করে বসে থাকবে পছন্দ না হলে উনি কোনো ফায়সালা দিতে পারবেননা যেহেতু শুরার সিদ্ধান্ত কাকরাইল মসজিদে চিল্লাপাল্লা করা যাবে রাজনৈতিক বক্তব্য দেয়া যাবে. যুবায়ের সাহেব এখন যতই বলুক এগুলো তাবলীগের উসুলের বাইরে। কাজ হবেনা কারণ হেফাজতের শুরা ঠিক করবে কোনটা উসুল আর কোনটা বেউসুল। যেহেতু শুরা!!!
মামুনুল হককে মাথা মোটা বলা চরমোনায় পীর আজ তাবলীগ এবং খেলাফত মজলিসের বন্ধু! জানিনা আরও কতকি দেখতে হবে!!!
অবশ্য রাজনীতিতে পারমানেন্ট শত্রু বলে কিছু নেই।
২০১৭ সালের আগের তাবলীগ আজ রাজনীতির বলি হয়ে গেলো আফসোস। এই মামুনুল হক্বের কারণে আর কেউনা।
পৃথিবীর কোনো দেশে মারামারি নেই কেবল বাংলাদেশের দুই গ্রুপে মারামারি কারণ একটাই অন্য দেশে মামুনুল হক্বও নেই আর আবেগি ছাত্রও নেই। সুতরাং ঝামেলাও নেই। ৩ বছর জেলে ছিলো মারামারি ছিলো না উনি জেল থেকে বের হয়েছে ব্যাস নতুন ফেতনা শুরু।
মারামারি দুই গ্রুপ করে উভয়ের মারা গেলেও গলার জোর আর ছাত্র থাকায় সাধারণ মানুষ তাদের সাথে পারলোনা কারণ আজকাল ডক্টর ইউনুসকে একসময় সুদখোর বলা মামুনুল হক্ব মুফতী আব্দুল মালেক সাহেবও উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাৎ করে এবং এরাই এখন বলবে আসলে আমাদের ম্যানেজ করে চলতে হয়!!
এইবার নিজেকে প্রশ্ন করেন আফগান তালেবান কিভাবে পরাশক্তির সাথে লড়াই করে। আর আমাদের দেশের আলেমরা কেনো মার খায়। সাধারণ মানুষ কেনো আলেমদের ভোট দেয়না।
আমি ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে মামুনুল হককে ভোট দেওয়াতো দূরের কথা তার ব্যালটের দিকেও তাকাবো না। তার রাতারাতি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দিবা স্বপ্ন বাস্তবতার মুখ দেখবে না কভু। সহীহ্ দ্বীন যদি মামুনুল হকের মতো লাফালাফি করা লোকের মাধ্যমে প্রসারিত হতো তাহলে আল্লাহ নবীনদেরকে এরুপ লাফালাফি করা গুণাবলি দিয়েই প্রেরণ করতেন।
যাহোক,
জনগন জানে যেই দল ক্ষমতায় আসুক সেই দলের সাথে মামুনুল হক্ব আছে আলুর মতো সুতরাং এদের ব্যক্তিত্ব যেহেতু নেই সুতরাং ভোট দিলে হবেটা কি।
Power kaje asbena.ha allah na chae.
পরের বউ নিয়ে রিসোর্টে কি কাজ?
Mamunul how tui saytan
আসসালামুয়ালাইকুম বোন আপনি আপনার নিকটস্থ যে কোন মসজিদের ইমাম সাহেবর নিকট গিয়ে কালিমা তাইয়্যেবা পারে ইসলাম গ্রহণ করতে পারবেন এটা তেমন কোন কঠিন কাজ নয়
মামুন সাহেব রেডিসন ব্রুলো যাবেন কখন।
আমি যামু তর বৌ আর তর মেয়ে কে নিয়ে
তোমার মারে তোমার বোনরে আর তোমার বউরে নিয়ে যাও যাবে
সামনে এসে গ্রহন করুন
Apnara nijera jor korchen ar odher jor korte denna ar lomba lekchar dicchen.arek joner upor julum koren ar bolen apnara alem.
সে ১০ জন সাহাবী বাজে
আর বাকি সবার কাল কেয়ামতের ময়দানে হিসাব নেওয়া হবে
সে যত বড় আলেম হোক না কেন তারও হিসাব নেবে কাল কেয়ামতের ময়দানে
আগে ৩ চিল্লা এবং ৩ সাল লাগান।
3bocor jel thakcen
Rat jege tahajjud porcen
R ki Chan
Apni koy sal lagaicen
আপনি যে এলাকার বাসিন্দা সেই এলাকার মসজিদের ইমামের সাথে কথা বলেন।
নাজাতের সাথে জরুরি কথা আছে।
এই বদ আলেম --------- যারা একে অনুসরণ করবে-------->>তারা পথহারা হবে।।
Shame.
Nejamoddn laklak manos 3 cellr saty apni mettabolcan 60hajar
😂❤❤❤😢🎉😮
আপনি নিজে এ সমস্যার জন্য দায়ী।আপনার উসকানিতে আজ তাবলীগে এই অবস্থা।
তুমি একটা পাগল
কিছু পাগল না বুঝেই ফালতু মন্তব্য করে।
501
Dak
Salara du muki shap
harajada, rajnite korar gonna dormant babsha sure korasis.
এগুলো সব আপনাদের নাটক?মনে রাখবেন এটা ইসলাম এটা রাজনীতি নয় আল্লাহ্ আছেন???
ভাই আলেমদের বিরুদ্ধে কথা বলে পাপি হয়েন না।আল্লাহ আপনাকে সঠিক বুজদান করুক
মূর্খ মূর্খের মতো কথা বলবে এটাই স্বাভাবিক
আল্লাহর রাসূল দুনিয়ায় সবচেয়ে সত্যবাদী লোক ছিলেন। তবুও তার অসংখ্য শত্রু ছিল।
তেমনি মাওলানা মামুনুল হক একজন আলেম। তার শত্রু থাকাটা স্বাভাবিক।
বোকা বেটা
ইসলাম শান্তির ধর্ম
এগুলো সব ভাই আপনাদের সাজানো নাটক আপনারাই তো তীর্থ পক্ষ তারা বিচার করতে ছিলেন কিন্তু আপনারাই তো দ্বন্দ্ব করতেছেন আপনার আমীর হওয়ার শার্ট কোনদিনও পুরা হবে না
তোমারও কি গায়ে চুলকানি আছে নাকি আলেমদের প্রতি
আল্লাহর রাসূল দুনিয়া সবচেয়ে সত্যবাদী লোক ছিলেন। তবুও তার অসংখ্য শত্রু ছিল।
তেমনি ভাবে আল্লামা মামুনুল হক একজন আলেম। কারো শত্রু থাকাটা স্বাভাবিক।
তুই শালা একটা নাস্তিক
ভাই বিবেক কি একদম চলে গেছে নাকি? নবীর সাথে 501 কে তুলনা করেন,,, অপদার্থ
ai kam direct prothom alor mahfuj anom jodito
Get this shot Mamunul Haq out from this Tablig scenario as a person heis very bad he will destroy Tablig
মামুনুল হক সাব জিন্দাবাদ
আল্লামা মামুনুল হক জিন্দবাদ আজুর টিক কথা বলছেন
❤
❤❤❤❤❤
❤❤❤❤
❤
❤
❤