আমি ইন্টারনেট থেকে হাতেগোনা দুই থেকে তিনজন লোক পেয়েছি যারা সত্যিই ইসলামকে প্রচার করে তার মধ্যে আপনি অন্যতম। ভাই আপনারাই আমাদের শক্তি। দোয়া রইল আপনার জন্য।
অনেক অজানা না হলেও এসব গুছিয়ে জানতাম না। উপকৃত হলাম। এগিয়ে যান। মনো রাখবেন ছোট বেলায় আল-আমিন উপাধি পেলেও নবুয়তের পর আমাদের রাসুল কে কেউ পছন্দ না করে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল । ডাঃ জাকির নায়েক : জনাব মিজানুর রহমান আজহারীকে মালোশিয়ায় বসবাস করতে হচ্ছ্
সত্যি বলছি, প্রকৃত ইসলামের জন্য, এ ধরনের আলোচনা অনেক বেশি প্রয়োজন। এতে ইসলাম ও মুসলিম'রাই উপকৃত হবে। কিছু ধর্মব্যবসায়ীরা নাখোশ হতে পারে, তাতে কী আসে যায়। ইসলামের স্বার্থে সকলের স্বার্থে সবাই বেশি বেশি শেয়ার করুন।
আমি জীবনে কখনও নিজের ভুলের জন্য মন খুলে কান্না করিনি, কিন্তু আপনার বক্তব্য শুনে আমি কান্না করেছি, কারণ, অধর্মকে ধর্ম মনে করে ভুল করেছি। আপনার কথায় আমি এখন ধর্মের পরিষ্কার ধারণা পেলাম।
জ্ঞানের সংকীর্ণতাই আমাদেরকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেধে ফেলছে। এই ধরনের আলোচনা আমাদেরকে ইসলামকে পরিষ্কারভাবে বুঝতে সাহায্য করবে। উল্লেখ্য আমিও আহলে হাদীস জামাতের মানুষ। আমি কিন্তু আপনার বক্তব্য ও ব্যাখ্যায় কোথাও কোন গ্যাপ খুঁজে পাই নাই। আল্লাহ্ আপনাকে তার রহমতের ছায়ায় রাখুন।
@@MasudAlam-jh8zc আমাদের দেশেও দাড়ি টুপি ওয়ালা মানুষ সুদ খায়, জেনা ব্যভিচার করে, মিথ্যা বলে, ওজনে কম দেয়... তাই বলেতো দাঁড়ি টুপী দায়ী নয়... মানুষগুলো দায়ী... ইসলাম তাদেরকে সঠিক পথে নিয়ে আসুক এই দোয়াই করি.. দাঁড়ি টুপী না রাখতে পারেন.. সেটা আপনার অভিরুচি... কিন্তু মানুষের অপরাধে.. নবীর সুন্নাহকে কটাক্ষ করা ঠিক নয়... আল্লাহই এ ব্যাপারে ভালো জানেন...💖💖💖
আপনি ইসলামের যে মহান সত্য তুলে ধরেছেন তার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর এই মহান সত্য প্রকাশের জন্যই আপনার শত্রু এত বেশি। কিন্তু আপনার জন্য আছে আমাদের অসামান্য ভালোবাসা। নিশ্চয়ই আপনি আল্লাহর পক্ষ থেকে সত্যানুসন্ধানীদের জন্য এক নিয়ামত।
Amon bhenge bojhanor keu parbena .exceptional brean projon.quran deep bhoja o projon .ashole brean khathia Quran bhujte chaina . Hadith a brean lagena ishamoto je jer moto boley khalas. Islamke joto hard kora Jai totoi dhormo babsaider bhalo. Oajira sudhu chillachilli kore Quran er Bangla na bhuje Ortho na bhuje Quran er cheye Hadith boro at Allah'r cheye nobiji boro mone koren . Allah and Quran did not like.they are acchuli Abu jahiler moto musrekh.
আমি যত শুনি ততই অবাক হই... ইসলাম ধর্মের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হই... যা আমি আর কখনোই হইনি... আমি এখন জানি কোথায় থেকে শুরু করতে হবে আমার ধর্ম চর্চা আর কিভাবেই তা অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। এত সহজ স্বাভাবিক ধর্ম টা কে এতদিন কতই না কঠিন মনে হয়েছে। ধন্যবাদ ভাই... আমাদের আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়ার জন্য কিভাবে কোর-আন পড়তে হবে বুঝতে হবে এবং ফলো করতে হবে। আর কিভাবেই বা কোর-আনের আলোকে নিজেকে গড়তে হবে। আমার সম্পূর্ণ দৃষ্টি ভঙ্গি অনেক বড় পরিবর্তন এসেছে। আমি এখন নিজেকে একজন মুসলিম দাবী করি এবং আমি কোর-আন আলোকে এবং মানদণ্ডে যা অনুসরণ করতে হবে তাই আমি অনুসরণ করি। 🥰🥰🥰
আপনার লেকচার শুনে শুনে এখন আমার কাছে দুনিয়ার সব অনুপ্রেরণা এবং প্রশংসা সূচক সব শব্দ তুচ্ছ মনে হয় আপনার লেকচার এবং উদ্দেশ্য কে বিশেষভাবে বিশেষায়ন করার জন্য।তাই আজ থেকে আর কিছুই বলবো না।আপনাকে দয়াময় সব সময় সুস্থ রাখুক এটাই আমার কামনা।
Al-An'am 6:54 وَإِذَا جَآءَكَ ٱلَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِـَٔايَٰتِنَا فَقُلْ *سَلَٰمٌ عَلَيْكُمْۖ* كَتَبَ رَبُّكُمْ عَلَىٰ نَفْسِهِ ٱلرَّحْمَةَۖ أَنَّهُۥ مَنْ عَمِلَ مِنكُمْ سُوٓءًۢا بِجَهَٰلَةٍ ثُمَّ تَابَ مِنۢ بَعْدِهِۦ وَأَصْلَحَ فَأَنَّهُۥ غَفُورٌ رَّحِيمٌ আর যারা আমার আয়াতসমূহের উপর ঈমান আনে, তারা যখন তোমার কাছে আসে, তখন তুমি বল, ‘সালামুন আলাইকুম"। তোমাদের রব তাঁর নিজের উপর লিখে নিয়েছেন দয়া, নিশ্চয় যে তোমাদের মধ্য থেকে না জেনে খারাপ কাজ করে তারপর তাওবা করে এবং শুধরে নেয়, তবে তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। আয়াতটি ভালো করে আরবিতে পড়ুন আল্লাহর অর্ডার মানছেন না অমান্য করছেন কার কথা অমান্য করছেন একটু চিন্তা করুন!!!
আপনার কথা আমাকে চিন্তায় ফেলে দিয়েছে আপনার লেকচার সব শুনি আমি আজকে কথা শোনার পর চিন্তাভাবনা করে দেখলাম আপনার কথায় যথেষ্ট যুক্তি আছে যা অস্বীকার করা কোনো বিবেকবান মানুষের পক্ষে সম্ভব নয় আমি ধার্মিক কিন্তু ধর্মান্ধ নই সুতরাং ধর্মের বিধান জানা র ব্যাপারে আমার যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
@@NRFP ভাইয়া এর পরের দুইটা আয়াত পড়লে জিনিস তা স্পষ্ট হবে এখানে যুদ্ধের সময়ের কথা বলা হইসে, ভুলে ভুলে কেউ কাউকে মেরে ফেলতে পারে বা আরেক মুসলিম কে মেরে ফেলতে পারে পরের ২ তা আয়াত দিলাম দেখেন : 93.যে ব্যক্তি কোন মু’মিনকে ইচ্ছাপূর্বক হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম। যাতে স্থায়ীভাবে থাকবে, তার উপর আল্লাহর ক্রোধ ও অভিসম্পাত। আল্লাহ তার জন্য মহাশাস্তি নির্দিষ্ট করে রেখেছেন। 94.হে মু’মিনগণ! যখন তোমরা আল্লাহর পথে যাত্রা করবে তখন কে বন্ধু আর কে শত্রু তা পরীক্ষা করে নেবে, কেউ তোমাদেরকে সালাম করলে তাকে বলো না, ‘তুমি মু’মিন নও’, তোমরা ইহজগতের সম্পদের আকাঙ্ক্ষা কর, বস্তুতঃ আল্লাহর নিকট তোমাদের জন্য প্রচুর গনীমত আছে। তোমরাও এর পূর্বে এ রকমই ছিলে (অর্থাৎ তোমারাও তাদের মতই তোমাদের ঈমানকে তোমাদের কওম থেকে গোপন করতে), তৎপর আল্লাহ তোমাদের প্রতি কৃপা করেছেন, কাজেই অগ্রে বিশেষভাবে পরীক্ষা করে নিবে; তোমরা যা কিছু কর, সে বিষয়ে আল্লাহ সবিশেষ অবহিত।
@@NRFP ভাইয়া এখানে রক্তপনের কথা কিন্তু আছে ! রক্তপণ কিন্তু নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়নি ! এখন যদি মৃতের পরিবার রক্তপনের অঙ্গীকারে রাজি না হয় তাইলে তো শাস্তি হবে। তারা যদি বলে আমরা কোনো রক্তপণ চাইনা আমরা চাই শাস্তি তখন কোরান এর আইন অনুযায়ী তাদের শাস্তি দেয়া হবে। ভালো করে চিন্তা করে দেখলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে একটা রহমত। মনে করেন একজন ফ্যামিলির যে উপার্জনকারী তাকে কেউ মেরে ফেললো , একজন যে মেরে ফেললো তাকে যদি হত্যা করা হয় তাইলে ওই উপার্জনকারীর ফ্যামিলির কি কোনো উপকার হবে ? যদি মুক্তিপণ আদায় করা হয় তাইলে ওই টাকা দিয়ে ওই ফ্যামিলির হয়তো কিছুটা উপকার হবে।
@@NRFP ভাই সব অপরাধী কিন্তু ধনী না। আর এইখানে যা বলা হইসে সেটা যুদ্ধের ক্ষেত্রে ইঙ্গিত করা হইসে। এখন ভিক্টিম এর ফ্যামিলি যদি ক্ষমা করে দেয় টাকার বিনিময়ে আর আল্লাহ যদি ক্ষমা করেন কেউ সঠিক ভাবে তাওবা করার ফলে তখন আমি আর আপনি কে ? আর সব কথার শেষ কথা হলো যদি আপোষ করে তখনি কিন্তু মুক্তিপনের কথা আসে তার আগে নয়।
@@NRFP এখানে খেয়াল করেন লিখা আছে যদি নিহত ব্যক্তির পরিবার চায় তাইলে মুক্তিপণ ও ক্ষমা করতে পারবে ! মানে ওদের ইচ্ছাটাই আসল ... এখন ওরা চাইলে মুক্তিপন রাজি না হলেও সমস্যা নাই। কুরআন এ বলা হয়নি রাজি হতেই হবে। আর প্রথমে হলো যদি সে ঈমানদার হয় .. দ্বিতীয় যদি শতরূপক্ষের কিন্তু ঈমানদার .. তৃতীয়ত এখানে বলা আছে যাদের সাথে চুক্তি করা আছে.. সবগুলা কথাই কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্রে প্রযোজ্য খেয়াল করে দেখেন । তারপর যদি সব সময়ের জন্যেও হয় তবে এই শর্তগুলো থাকতে হবে আর শর্তের বাইরে কেউ যদি খুন করে তবে অবস্যই আইন আছে , বিচার আছে।
চালিয়ে যান ভাই। মানুষ সত্য জানতে পারছে। আপনার বক্তব্য শুনে শুনে অর্থ বুঝে কোরান পড়ছি, আলহামদুলিল্লাহ! লাভবান হচ্ছি। শায়খ আবদুল্লাহর মত কম জানা মানুষের সাথে বিতর্ক না করা উত্তম। জাজাকাল্লাহ খায়ের।
ভাই অনেক প্রতীক্ষার পর আপনাকে পেয়েছি। এক সময় মনে হত সত্য বলার মত কেউ কি নেই! মহান রাব্বুল আলামীনের ইচ্ছায় আপনাকে যেদিন পেয়েছি সেদিন থেকে অন্য রকম একটা ভালো লাগা কাজ করছে। সত্য বলার মানুষ এখনও আছে। আপনি আছেন আপনার সাথেই আছি। আল্লাহ আমাদের সত্য বলা ও বোঝার তৌফিক দান করুন। আপনার সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল কামনায়। আল্লাহ ভরসা।
পবিত্র কোরআনে এত সুন্দর এবং সহজ ভাবে জান্নাতে এবং জাহান্নামে যাওয়ার কারণ গুলি বলা আছে অথচ মাওলানারা গাল গল্পঃ দিয়ে ওয়াজ শেষ করে।বিশ্বাস আর ভাল কাজ এর ফর দ গুলি কোনোদিন উচ্চারণ করতে দেখনি।আপনার কথা গুলো যতই শুনছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি আর ততই ভুল ভাঙছে।আপনাকে হাজার সালাম।ধন্যবাদ।
মাশাআল্লাহ, এ ধরনের চ্যানেল আমার অনুপ্রেরণা ইউটিউবে একটি মার্জিত ইসলামিক চ্যানেল তৈরিতে। আপনাদের ভালো লাগবে ইনশাআল্লাহ “Russell difUS (Defending Islam from US)”
আপনার একটা কথা আমার কাছে খুব যৌক্তিক মনে হয়েছে তা হলো "হাদিস সময় ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক আর কুরআন সার্বজনীন "। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটা উদ্ধৃতি দেওয়ার জন্য।
শুধু এতটুকুই বলছি: আপনার কথা গুলোর মাধ্যমে বাংলার ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর অনেকেই ধর্ম সম্পর্কে নতুন করে জানতে শিখবে, ধর্ম চার্চা ও প্রচারে উগ্রতা পরিহার করবে। আপনার প্রতি শুভ কামনা।
আলহামদুলিল্লাহ। কুরআনের বাণী নিয়ে চলতে চেষ্টার ত্রুটি রাখবো ইনশাল্লাহ। হাদিস শুনতে শুনতে হতাশা ছাড়া আর কিছুই না। জীবনের অনেক পথ মোল্লাদের হাদিসের নিয়মে নষ্ট করেছি 😭 আর না। আল্লাহ পাক আপনাকে এভাবেই সবার অন্ধকার থেকে আলোর পথ দেখাতে সর্ব দিক থেকে সাহায্য করুণ।
আমি রিলিজিয়াস মাইন্ডসেট বইটি পড়েছি সজল সাহেবের উপস্থাপনা গঠনমূলক যুক্তিযুক্ত ও বাস্তবতা নির্ভর আমি সজল সাহেবের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি আমাদের জন্য কষ্ট করে হলেও এমন কিছু ভিডিও দিবেন আশা করছি যাহা ধর্ম ব্যবসায়ীদের ধর্ম ব্যবসা থেকে বিরত করতে পারে.
সজল ভাই আপনার কথা শুনে আমি "critical thinking (যুক্তি সহ আলোচনা)" সম্পর্কে ধারণা পেলাম। এবং আল্লাহ তায়ালা কোরআন পাকে সবচেয়ে বেশি এই ধরনের চিন্তা ভাবনা করার জন্য আদেশ করেছেন। ❤️
শুধু মাত্র নবীজির একটা সুন্নতের উছিলায় কেয়ামতের দিন আল্লাহ সারা জীবনের গুনাহ ক্ষমা করে দিতে পারেন এবং জান্নাত দান করবেন __ এটাই হলো আমাদের ওয়াজের মূল বিষয়। ((নিঃসন্দেহে মহান সৃষ্টিকর্তা যে কাউকে ক্ষমা করে দিতে পারেন)) কারণ তিনি দয়াশীল। এখন আমাদের হুজুররা নবীজির সুন্নত পালনে উদ্ভুদ্ধ করতে গিয়ে ইসলামের মূল বিষয় "ইসাফের" বিষয়টিকে একেবারে-ই গুরুত্বহীন করে দিয়েছেন। নবীজির পোশাকের আদলে পোশাক টুপি,দাড়ি, বোরকা ইত্যাদি কে_ই আমরা জান্নাতে যাওয়ার চাবি হিসেবে বেছে নিয়েছি। পোশাক সর্বস্ব বিধান কে-ই মূল বিধান হিসেবে বাস্তবায়ন করে দিয়েছেন আমাদের হুজুর রা। কৃতজ্ঞতার সহিত ধন্যবাদ "জনাব সজল ভাই কে" ইনসাফ ই ইসলামের মূল ভিত্তি, বিষয়টি সহজ ও সাবলীলভাবে তুলে ধরার জন্য।
//শুধু মাত্র নবীজির একটা সুন্নতের উছিলায় কেয়ামতের দিন আল্লাহ সারা জীবনের গুনাহ ক্ষমা করে দিতে পারেন এবং জান্নাত দান করবেন// নবীর সুন্নত বলতে তো দাড়ি,টুপি,আলখাল্লা, তাখনুর উপরে কাপড় ইত্যাদি বানিয়ে রেখেছে| কথা বার্তায়, আচার আচরণে কেউ সুন্নত ফলো করে না তাই গাল ভর্তি দাড়ি নিয়ে অবলীলায় মিথ্যে বলে ফেলে মানুষ|
@@rtnurnobi994 সুন্নত এর আবিধানিক অর্থ ঐতিহ্য বা প্রথা। তৎকালীন আরবে গোত্রভিত্তিক প্রথা চালু ছিল। প্রত্যকে গোত্র তাদের নিজস্ব প্রথা গুলো চালু রাখার চেস্টা করত। আর রাসুল (সাঃ) যা নিজে করেছেন, করতে বলেছেন ও মৌন সম্মতি দিয়েছেন সেগুলোকেই সুন্নাহ বা সুন্নত হিসেবে ইসলামি পন্ডিতেরা সাবস্ত্য করে।
অসাধারণ আলোচনা!! আজ সত্তুর বছরে এসে আপনাকে পাচ্ছি!! এতদিন শুধু মনে অনেক প্রশ্ন উঁকি দিতো, জবাব পেতাম না! কর্মজীবনে কলেজের অধ্যক্ষের মতো ব্যস্ত একটি পদে থেকে সবসময় ধর্মবিষয়ক পড়াশোনা করার সুযোগ কমই পাওয়া যেতো। এখন অবসর জীবনের শেষ প্রান্তে এসে আপনার দেখা পেলাম! লাখো কোটি শুকরিয়া মহান রাব্বুল আলামিনের নিকট যে, তবুও হেদায়েতের সন্ধান পাওয়া গেছে!! আলহামদুলিল্লাহ্! আলহামদুলিল্লাহ্!! আলহামদুলিল্লাহ্!!! এখন নিয়মিত কোরআন পড়ছি, বোঝার এবং আমল করার চেষ্টা করছি! কত ভুলের মধ্যেই না ছিলাম। মহান রাব্বুল আলামিনের নিকট প্রার্থনা করি তিনি যেন আপনাকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করেন। আমিন।
যুগোপযোগী আলোচনা। বাংলাদেশে কোরআন হাদিসের মূল অনুবাদের বাহিরে বিশেষ ব্যাক্তিদের ব্যাখ্যা উপব্যাখ্যা ও মতামতকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। ধর্ম পালনের ক্ষেত্রে।
অবশ্যই আল কোরআন নীজ ভাষায় পড়তে হবে তবেই তো বুঝতে পারবো। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন। সজল ভাই আপনি যথার্থই বলেছেন ও আরো তথ্য বহ আলোচনা আপনার মাধ্যমে আমরা জানতে পারবো ইনশাআল্লাহ। সবার সু সাস্থতা কামনা করছি
মাশা আল্লাহ খুব চমত্কার আলোচনা ভাই যত শুনি ততই ভালো লাগে শুনতে মন চাই আমি খুব অবাগ হই যে আপনি এতো বেস্ত তার মধ্যে ও আল্লাহ ভালো জানেন আমার মনে হয় আপনি সঠিক ইসলামের দাওয়াত আমাদের কে দিচ্চেন তাতে আমরা অনেক উপকারীত। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন। আমিন❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
প্রতিটা মানুষের উচিত জীবনে একবার হলেও পবিত্র কুরআন অনুবাদ সহ পড়া। কারণ দেশের ৯৮% মানুষ কুরআন শুধু পড়ার জন্যই পড়ে। কিন্তু জানেনা যে আসলেই কি লেখা আছে বা সেগুলার অর্থ কি।অর্থ জানলে জীবন নির্বাহ আরো সহজ হবে।ইসলাম সহজ আর শান্তির ধর্ম।ইসলামকে কিছু মানুষ নিজেদের স্বার্থে কঠিন করে তুলে ধরেছে, যার কারণে ইয়াং জেনারেশন ইসলাম থেকে সরে আসছে।
@Nur ore barpar osikkhito namaje jokhon quran e spoto babe bai tahoke tui allah soron kor ba dan kor jeta qurane clear na seita kore ba bujte nished korse,, r ora ba sahabara he ki babe namaj porse sita abu hure ra ba unuk k ami kino belive korbo??? Tui cinos k hete hete koile sita amake kno belive korte hoibo
@@উদাস-শ৬ঞ ভাই তুমি আবু হুরাইরাকে বিশ্বাস করবে না কিন্তু সজল রোশন কে বিশ্বাস চমৎকার বিশ্বাস তোমার।।। কে বলেছে নামাজের কথা পবিত্র কুরআনে নেই। সজল সাহেব সুরা বাকারার ১৭৭ আয়াতের পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা দেননি।।।। উক্ত আয়াতে বলা হয়েছে,, শুধু পূর্ব বা পশ্চিম দিকে প্রত্যাবর্তন করলেই তাতে পূণ্য নেই বরং পূণ্য তার যে মানুষ আল্লাহ, আখিরাত, মালাইকা/ ফেরেস্তা, কিতাব ও নবীনদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তারই প্রেমে... ধন সম্পদ এর মায়া না করে এতিম, দরিদ্র, আত্মীয় স্বজন, এবং দাসত্ব মোচনের জন্য ব্যয় করে। আর সালাত প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দেয়, কথা দিলে সেটা পুরন করে। এবং যারা অভাবে ও ক্লেশে এবং যুদ্ধের সময় ধৈর্যশীল তাঁরাই সত্য পরায়ন এবং তাঁরাই ধর্মভীরু।।।।। এই আয়াতে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে,, সালাত বা নামাজ আদায় ও প্রতিষ্ঠা করতে। শুধু সৎ কাজ করলেই হবে না।। আপনি পবিত্র কুরআন নিজে পড়বেন তাহলে সুবিধা হবে বুঝতে।। @@ সজল হলো বিভ্রান্তি সৃষ্টি কারী মুসলিম এবং ইউটিউবার এবং বই বিক্রেতা।
অনেক সময় অপেক্ষার পর একটি ভিডিও উপহার দিলেন, আলহামদুলিল্লাহ, অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করি আপনার ভিডিওর জন্য, আপনার প্রতি টি কথা হৃদয়ে গভীরে স্পর্শ করে। জানি না আপনার কথাগুলোয় কি যাদু আছে চুম্বকের মতো টানে। দাড়ি টুপি ছাড়া কোন মানুষের মধ্যে প্রথম এক আলৌকিক আলোর সন্ধান পেলাম। আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন ও অফুরন্ত শুভকামনা 💚
আপনার বলা শব্দের যে গাঁথুনি আমি পাগল হয়ে যায় ভাইয়া। আর আপনার কথা গুলো যদি আমাদের মতো বড় বড় তথাকথিত আলেম রা বুঝতো। আমাদের ধর্ম কে অন্য কোনো ধর্ম ঘৃণা করতে পারতোনা। আমরা মুখে শান্তির কথা বলি যে ইসলাম শান্তির ধর্ম! এবং খুবই সহজ ধর্ম। তবে পৃথিবীতে সবচেয়ে কম্প্লিকেটেড ধর্মের রুপরেখা আমাদের বর্তমান ইসলাম। যে পরিমাণ তরুণ,তরুণী,যুবক,যুবতী ইসলাম থেকে সরে যাচ্ছে এর জন্য এই আবল তাবল শায়খুল হাদীস, ও তথাকথিত মানবরচিত হাদিস দায়ী। আমি কোরআনের হাফেজ হয়েছি, মাওলানা পড়েছি। আমিও ইসলাম থেকে সরে যাচ্ছিলাম। তবে আপনার কথা শুনে আবার পড়া ও যাচাই করা শুরু করে এখন মোটামুটি একটু স্বস্তিতে আছি। ধন্যবাদ ভাইয়া💖
স্যালুট আপনাকে।আমি বাংলাদেশের একটি সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক।এই বিষয়গুলি আমকে পীড়া দিচ্ছিল,এর সহজ সমাধান আপনার আলোচনা থেকে পেলাম।বীচক্ষণরা ঠিক বুঝবে আপনাকে।এগিয়ে যান।আপনার চিন্তার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত।
@Nur ভাই, ইসলাম তথা আল্লাহ বা তার রাসূল সাঃ আমাদের ভালো ব্যবহার করতে বলেছেন। একজন মুসলমান অপর একজন মুসলমানকে কোন ভাবেই খারাপ ভাবে সম্বোধন করবে না যাতে সে অসম্মানিত হয়। কারো বোঝার ভুল থাকতে পারে বা জ্ঞানের অভাব থাকতে পারে বা কেউ আমরা যা জানি তার থেকে বেশিও জানতে পারে ফলে আমাদের তাকে অজ্ঞানী মনে হতে পারে। এমন হলে আমাদের উচিত আমাদের যুক্তি ও প্রমান তুলে ধরে তাকে শুধরে দেয়া বা নিজে শুধরে নেয়া। খারাপ ব্যবহার নিজের মুর্খতাকেই প্রকাশ করে, তাই নয় কি?
আপনার কথাগুলো আমার চোখ খুলে দিয়েছে। আমি লোক দেখানো ও আচার সর্বস্ব এইসব জিনিস নিয়ে অনেককেই প্রশ্ন করেছি। কিন্তু উত্তর পাই নি। বা পেলেও তার সাথে "তুই '__স্তিক' টাইপের কথা বলিস" এইরকম জবাব পেয়েছি। রিলিজিয়াস মাইন্ডসেট সিরিজের সবগুলো ভিডিও আমি দেখেছি। আলহামদুলিল্লাহ্, এখন আমি নিয়মিত কোরআন পড়ি এবং বুঝার চেষ্টা করি। আরবিও শেখা শুরু করেছি। আপনার ভিডিও গুলুর কারনেই আমার লাইফের এই "প্যারাডাইম শিফট" ঘটেছে। ধন্যবাদ আপনাকে। আল্লাহ্ আপনার হেফাজত করুন। আমিন।
আমার মনে যে প্রশ্নগুলো জাগতো!আপনার রিলিজিয়াস মাইন্ড সিরিজ দেখার পর কোরআনের বাংলা অনুবাদে মিলিয়ে বুঝলাম এগুলো ধর্মের অংশই নয়।সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে যাচ্ছিলাম।সরল সঠিক পথ নির্ণয়ে সাহায্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি!
@2:12 এই কথাটা পুরোপুরি সত্য সূরা বাকারা আয়াত ৮২ তে আল্লাহ এই কথাটা একবারে স্পষ্ট ভাবে বলেছেন,,তাছাড়া প্রায় অর্ধশতাধিক কিংবা তার চেয়ে বেশি কথারি বর্ণিত আছে। এটি আমার অত্যন্ত পছন্দনীয় একটি আয়াত।
@black magic ভাইয়া এরা হল সজল রোশনের জোকার নামক কিছু অনুসারী! হিজবুল তাওহীদ সজল রোশন, মমতাজ এরা হলো পুরাই কমেডিয়ান জোকার অথবা খ্রিস্টান -হিন্দুদের দালাল
@black magic তোদের দৃষ্টিতে কাফের হয়লে আমার কিছু যাই আসেনা রে! যদি ক্ষমতা থাকে আমার সাথে আলোচনায় বয়। দেখবো কতটুকু বিদ্যা শিখেছিস। আর তোরা যে গালাগালি গুলো দিচ্ছিস রে ভাই। এই গুলো তো আমি কোরআনে পাইনি। তবে কোন হাদিসে আছে রে? হাদিসেও তো আমি পাইনি। তোরা কোন ধর্ম পালন করিস? ইসলাম? নাকি অনুমানভিত্তিক? নাকি ২ টা কোরআনের আয়াত জানলে আর মানুষের সামনে লেকচার দিতে পারলেই তুই বিশাল ধার্মিক! তোদের এই ধর্ম কে আমরা ঘৃণা করি। তোদের এই মানুষ কোপানো ধর্ম কে ঘৃণা করি ঘৃণা।
অপেক্ষার প্রহর গুনতে গুনতে শেষ পর্যন্ত আপনার ভিডিও পেলাম! ভাই সবসময় আপনার ভিডিওর আশায় থাকি কোন সময় একটা ভিডিও পাবো! আলহামদুলিল্লাহ আপনার বইটি পড়েছি ভিডিওর সাথে পুরো পুরি মিল আছে। আল্লাহর রহমতে আপনার উসিলায় সঠিক পথের সন্ধান পেয়েছি। ভাই প্রতি সপ্তাহে ধর্ম নিয়ে অন্তত তিনটি আলোচনা করবেন আশা করি ধন্যবাদ।😍😍😍😍😍
নতুন টপিক এর উপর ভিডিও পেয়ে খুব ভালো লাগলো। বিষয়গুলো নিয়ে আমি অনেক আগে থেকেই ভাবতাম। কোন কোন সময় আত্বীয় স্বজনদের সাথে আলাপ করতাম। তবে বেশিরভাগ মানুষেরই টুপি দাঁড়ির প্রতি বেশি বিশ্বাস। আপনি যতোই পড়েন না কেন আজহারী বা মাদানী না হলে ইসলাম সম্পর্কে আপনি অজ্ঞ! আপনার ভিডিও গুলো পেয়ে মনে আনন্দ পেয়েছি। মহান আল্লাহ্ তায়ালা আপনার মঙ্গল করুন ❤️
ua-cam.com/video/uCYx7XFZp1w/v-deo.html এই মানুষ টার বক্তব্যর সাথে আপনার কথার কিছু টা মিল পেলাম। উনি বলেছিলেন যে সৃষ্টি কর্তা আমাদের যে উদ্দেশ্যে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন আমারা সেটা না করে তার প্রশংসাতে এত ব্যস্ত যে তার দেয়া কাজটাই করছি না। নামাজ রোজা আমাদের জন্য ট্রেইনিং প্রোগ্রাম এর মত, যাতে আমরা আমদের ইমান কে বৃদ্ধি করতে পারি, আর তার দেয়া যে দায়িত্ব যেমনটা আপনি বললেন এবং কুরআনে যেমনটা বলা আছে, সৎ কাজ, আমানত দারি, ন্যায়বিচার, ন্যায়পরায়ণ, এসব পালন করতে পারি। কিন্তু আজ আমরা আমদের ট্রেইনিং প্রোগ্রাম কেই ইসলামের ভিত্তি বানায় ফেলছি, যেগুলো কুরআনে করতে বলা হয়েছে সেগুলোর গুরুত্ব দিচ্ছি না। ওনার বক্তব্য টায় সবকিছু ক্লিয়ার না হলেও আপনার বক্তব্যে আমি পুরো ব্যাপারটা ক্লিয়ার হলাম।
সজল ভাই প্রথম আপনাকে ভূল মনে করেছিলাম এবং আপনাকে অনেক বিভান্ত মনে করেছিলাম কিন্তু পরে আবার বারবার শুনে বুঝতে পারলাম আপনি সঠিক। আমি নিয়মিত আপনার লেকচার শুনি।আল্লাহ আপনাকে ও সবাইকে সঠিকভাবে দিনের পথ সৃষ্টিকর্তা দেখান।
এতো সুন্দর কোরআন এবং ইসলাম অনেক সহজ কিন্তুু আমরা মোল্লাদের কাছ থেকে কঠিন থেকে কঠিন যা আমল করা অনেক কঠিন কিন্তুু কোরআন খুব সহজ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুন।
চেহারা খোলা রাখা মানুষের স্বভাব। মহান আল্লাহ এবং তাঁর রসূল( সঃ) এর ওপর হস্তক্ষেপ করেননি। (১) চেহারা খোলা থাকলে মানুষের ব্যক্তিত্ব ও অবস্থা জানা যায়। চেহারা খোলা থাকলে একটি মেয়ে সুন্দর না কালো, উৎফুল্ল না বিমর্ষ, এক কথায় তার ব্যক্তিত্ব এক নজরেই বুঝা যায়। (২) আত্মীয়-স্বজন রক্তের সম্পর্কের সাথে সম্পর্ক গড়ার ক্ষেত্রে সাহায্য করে। চেহারা ঢাকা থাকলে খালাতো, ফুফাতো, মামাতো, চাচাতো ভাই-বোন পরস্পর পরস্পরকে চিনতে পারবে না। দুলাভাই শালিকে; শালী দুলাভাইকে, দেবর ভাবিকে, ভাবী দুলাভাইকে কোনদিন চিনতে পারবে না। ফলে এদের কেউ রাস্তায় আক্রান্ত হলে ভাই তার বোনকে নষ্ট মহিলা ভেবে তাড়াতাড়ি ঘটনাস্থল ত্যাগ করবে। (৩) সামাজিক নিরাপত্তা রক্ষায় সহায়তা করে। চেহারা খোলা থাকলে খুনের আসামি বোরকা পরে চেহারা দেখে জেলখানা থেকে পালাতে পারত না। ভাসমান পতিতারা মহানগরীতে অবাধে চলাফেরা করতে পারত না (৪) চেহারা খোলা থাকলে ফেতনার তীব্রতা হ্রাস করে। যে সকল সমাজে মহিলারা চেহারা খোলা রাখে, ঐসকল সমাজে পুরুষেরা মহিলাদের দিকে খুব বেশি একটা তাকায় না বিশেষ করে বাংলার গ্রাম অঞ্চলে। উলঙ্গপনা যেমন যৌন বিকৃতি ঘটায় ও সমকামিতার দিকে ধাবিত করে, অনুরূপভাবে চেহারা ঢাকা সমাজে সমকামিতার প্রভাব পরিলক্ষিত হয়, যা যিনার চেয়েও জঘন্যতম অপরাধ। (৫) নারীকে লজ্জাবতী হতে সাহায্য করে এবং দৃষ্টি অবনত করতে উৎসাহিত করে। চেহারা টাকা থাকলে অনেক ক্ষেত্রে নারীকে পুরুষের দিকে দৃষ্টিপাতে উৎসাহিত করে। বিশেষকরে তার দুর্বলতার সময়। সে মনে করবে, তাকে কেউ দেখছেনা। এ অবস্থায় সে স্থির দৃষ্টিতে কোন পুরুষের দিকে তাকিয়ে থাকতে পারে। এ অবস্থা থেকে মুক্তির কোন পথ খোলা নেই, যতক্ষণ না সে তাকওয়া ও পবিত্রতার সর্বোচ্চ স্থানে পৌঁছে যায়। এমন ঘটনা ঘটতে পারে স্বামীর উপস্থিতিতেও। স্বামী ভাববে তার স্ত্রী সম্পূর্ণ নিরাপদ। কারণ তার স্ত্রীর চেহারাতো ঢাকা। কেউ তার স্ত্রীর চেহারা দেখে নারীর স্বাদ গ্রহণ করছে না। (৬) সামাজিক কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণে সহায়তা করে। (৭) সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণে সহায়তা করেন (৮) মানসিক সুস্থতাকে বৃদ্ধি করে। (৯)৷ মুখমন্ডল ঢেকে রাখা কঠিন, খোলা রাখার সহজ। ইসলাম সহজ। একে কঠিন করার উপর নিষেধাজ্ঞা আছে।
@@bestsellerreview8655 আমাকে শয়তানের দলভুক্ত করার আগে কোরআন- হাদীসের দলিল দিয়ে সাহায্য করলে উভয়ই উপকৃত হতাম। ফতোয়া দিয়ে কাফের বানানো যত সহজ, দলিল দিয়ে হেদায়েতের পথে আনা ততই কঠিন। আমি তিনটি কিতাবের উদ্ধৃতি দিয়ে মাজহাবের চার ইমামের মতামত নীচে লিপিবদ্ধ করলাম। ইবনে হুবায়রা (রঃ) বলেন, ইমাম আবু হানিফা (রঃ) বলেছেন, নারীর চেহারা, হাতের কব্জি ওপা ছাড়া সবই সতর। ইমাম মালেক ও ইমাম শাফেয়ী( রঃ) বলেন, চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সবই সতর। ইমাম আহমদ (রঃ)তার এক বর্ণনায় বলেন, চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া সবই সতর। ইমাম আহমদের আরেক বর্ণনায় চেহারা ছাড়া বাকি সবই সতর বলা হয়েছে । এটাই প্রসিদ্ধ মত( আল ইফসাহ আন মায়ানী আসসেহা, ১ খণ্ড, ৮৬ পৃষ্ঠা) #(২) ইবনে আব্দুল বার (রঃ) তার তাহমিদ গ্রন্থে বলেন, ইমাম মালেক, আবু হানিফা, সাফেয়ী( রঃ) ও তাদের সঙ্গীগন বলেন, আওযায়ী( রঃ)ও আবু সওর (রঃ)এর একই মত। নারী চেহারাও হাতের কব্জি ছাড়া সবকিছুই ঢেকে রাখবে( আত তামহীদঃ ইবনে আব্দুল বার, 6 খন্ড, 365, পৃষ্ঠা)। #(৩) তেমনিভাবে যারা চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া সমস্ত দেহই সতর হওয়ার কথা বলেন, তারা হলেন ইমাম আবু হানিফা, ইমাম মালেক, ইমাম আওযায়ী ও ইমাম শাফেয়ী( রঃ)। এছাড়া ইমাম আহমদও রয়েছেন( আল মুগনী, 1 খন্ড, 522 পৃষ্ঠা) মুফাসসিরদের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে খোলা রাখা হারাম নয়।
@@bestsellerreview8655 আপনার প্রশ্নের জবাব আমি দেব না। আমার কমেন্টের প্রতি যদি আপনার কোন প্রকার সন্দেহ থাকে, তবে আমি নীচে হিজাবের আয়াত নাজিলের পরের কতিপয় হাদীস লিপিবদ্ধ করলাম। হাদীসগুলোর ব্যাপারে আপনার মতামত দিতে পারেন। আনাস( রাঃ)থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) উম্মে উম্মে হারাম বিনতে মিলানের কাছে যেতেন। একদিন রাসুল( সঃ) নিদ্রা গেলেন। তারপর হাসতে হাসতে নিদ্রা থেকে জেগে উঠলেন। উম্মে হারাম বলেনঃ আমি বললাম, হে রাসুল( সঃ) আপনার হাসির কারণ কি? তিনি বললেন, স্বপ্নে আমার উম্মতের একদল লোককে আমার সামনে পেশ করা হল, যারা আল্লাহর পথে জিহাদকারী। উম্মে হারাম বললেম, হে আল্লাহর রাসূল( সঃ) আল্লাহর কাছে দোয়া করুন তিনি যেন আমাকে তাদের অন্তর্ভুক্ত করেন। রসূল( সঃ) তার জন্য দোয়া করলেন। উম্মে হারাম বিনতে মিলহান মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান এর শাসনকালে সমুদ্র যুদ্ধে যাত্রা করেন এবং জাহাজ থেকে অবতরণের পর সওয়ারী থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেন (বুখারী ও মুসলিম) অন্য বর্ণনায় আছেঃ হুজ্জাতুল বিদায়ের পর মহানবী( সঃ) এলেন এবং খাওয়া-দাওয়া করে বিশ্রাম করলেন। তখন উম্মে হারাম তাঁর উকুন দেখতে লাগলেন। উম্মে হারামের বিলি কাটতে কাটতে মহানবী( সঃ) এর ঘুম এসে যায়। এবং অল্প পরেই আবার তিনি হাসতে হাসতে জেগে উঠেন (জুরকানী পৃষ্ঠা-৬৬, ইসাবা) এই হাদীসটি একদল আলেমকে বিড়াট বিপাকে ফেলেছিল। কেউ বলেন, এটা ছিল রাসূলের( সঃ) জন্য নির্দিষ্ট, যার কোন দলিল নেই। আবার কেউ বলেন, উম্মে হারাম তার দুধ মা / দুধ খালা ছিলেন, যার কোন প্রমাণ নেই। কেউ বলেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ । তার জন্য এটা দোষণীয় নয়। কিন্তু মহিলা সাহাবী নিষ্পাপ ছিলেন না, তার অবস্থা কি হবে? (২) হাদীসঃ আনাস( রাঃ) থেকে বর্নিত। উম্মে সুলাইম রসুল( সঃ) এর জন্য চামরার বিছানা বিছিয়ে দিতেন। রসুল( সঃ) তার বাড়ীতে তার উপড় শুয়ে বিশ্রাম নিতেন। আনাস( রাঃ) বলেনঃ রসুল( সঃ) ঘুমিয়ে পড়লে এবং এরপর জেগে উঠলে উম্মে সুলাইম তার শরিরের থেকে নির্গত ঘাম এবং মাথা থেকে ঝরে পড়া চুল নিতেন এবং তা একটি শিশিতে সংরক্ষনে করতেন। তারপর খুসবুর সাথে তা মিশাতেন ( সহী বুখারী, অনুমতি চাওয়া অধ্যায়, ১৩ খন্ড। সহী মুসলিম, গুণাবলী অধ্যায়, ৭ খন্ড)। হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী বলেনঃ উল্লেখিত ঘটনাটি ঘটে বিদায় হজ্জ্বের পর। (ফাতহুল বারি)। (৩) আবু মুসা( রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, রসূল( সঃ) আমাকে ইয়েমেনের একটি কওমের কাছে পাঠালেন। আমি সেখান থেকে মক্কায় ফিরে এসে রসূলের( সঃ) নির্দেশ মোতাবেক বায়তুল্লাহ তাওয়াফ এবং সাফা ও মারওয়া সাঈ করলাম । তারপর তিনি আমাকে এহরাম খোলার নির্দেশ দিলেন। আমি এহরাম খুললাম এবং আমার গোত্রের একজন মহিলার কাছে গেলাম। সে আমার চুল চিরুনি করে দিল অথবা (বর্ণনাকারী সন্দেহ) মাথা ধুয়ে দিল। অন্য একটি রেওয়াতে আছে, তারপর আমি বণি কায়েস গোত্রের এক মহিলার কাছে গেলে সে আমার মাথার উকুন বেছে দিল( সহীহ বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়, 4 খন্ড। সহিঃ মুসলিম, হজ্জ্ব অধ্যায়, চার খন্ড)। হাদিসের ব্যাখ্যায় বলা হয় মহিলাটি ছিল তার ভাইয়ের স্ত্রী। নেককার মুসলমানদের পরস্পর দীর্ঘস্থায়ী মেলামেশা এমন মহৎ অনুভূতির জন্ম দেয় যেখানে যৌনাকাঙ্ক্ষা সুপ্ত ও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে (ফা তহুল বারি, ৪ খন্ড)। (৪) হাদীসঃ জাবের( রাঃ) থেকে বর্নিত। ইয়েমেন থেকে হজরত আলী( রাঃ) রসুলের( সঃ) কাছে উটে চড়ে ফিরে এলেন। তখন ফাতিমাকে( রাঃ) এহরাম বিহীন অবস্থায় দেখা গেল। তিনি রঙ্গিন পোষাক পরিধান করেছেন এবং সুরমা লাগিয়েছেন। ( সহী মুসলিম, কিতাবুল হজ্জ্ব অনুচ্ছেদ, ৪ খন্ড) (৫) হাদীসঃ আতা ইবনে আবু রিহাব থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, ইবনে আব্বাস ( রাঃ) আমাকে বলেছেন, আমি কি তোমাকে একজন বেহেস্তী মহিলা দেখাবো? আমি জবাব দিলাম, হাঁ নিশ্চয়ই! তিনি বলেন, এই কৃষ্নকায় মহিলাটিকে দেখো( সহী বুখারী, রোগ ব্যাধী অধ্যায়)। দুনিয়াথেকে বেহেস্তের সুসংবাদ প্রাপ্ত একজন মহিলার চেহারা ছিল খোলা। (৬) হাদীসঃ ইবনে জুরাইহ থেকে বর্নিত।তিনি বলেনঃ আতা আমাকে জানিয়েছে, তিনি উম্মে জাফরকে( বেহেস্তি মহিলা) কাবার গিলাফের নিকট দেখতে পেয়েছেন। তিনি ছিলেন একজন দীর্ঘাঙ্গী কৃষ্ণকায় মহিলা। ( সহী বুখারী ও মুসলিম)। চেহারা খোলা না থাকলে আপনি কিভাবে বুঝবেন যে, মহিলাটি জাফরের মা, নাকি খালেদার মা!
@@bestsellerreview8655 এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে মন্তব্য করেন যে, মাহরামদের সামনে উম্মুল মুমিনিনগন হিজাব করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে।
আস্সালামু আলাইকুম, আমি বেশ কয়দিন ধরেই আপনার উপস্থাপনা গুলো দেখছি। আর অভিভূত হয়েছি ও হচ্ছি। প্রকৃত পক্ষে আমি প্রায় অনেক অনেক দিন ধরেই আত্ন কষ্টে ভুগতেছি যে, আমি ইসলামকেস সত্যের মানন্ডে যে ভাবে বুঝি সেই ভাবে বর্তমান ইসলাম ধর্ম মনে হয় আর নেই। আমার এই ক্ষদ্র জ্ঞানে এই ফেতনার সময় আমি ইসলামকে মনের গভির থেকে যে ভাবে চিন্তা করেছি কুরআন অনুযায়ী যে ভাবে হওয়া উচিৎ (আল্লাহ যে ভাবে চেয়েছেন ও হুকুম করেছেন) তার বাস্তব ব্যাখ্যা আপনার সাথে মিলে যায় এবং আপানিই হয়ত (আপনার মত করে চিন্তা করে কিনা আমি তা জানি না) প্রথম ব্যক্তি যে আপনার ব্যাখ্যার সাথে আমার চিন্তার মিল রয়েছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ বর্তমান এই দূষসময়ে উপস্থাপনা গুলো প্রকাশ করার জন্য।
আসসালামু আলাইকুম ভাইজান।আমি হটাৎ আপনাকে খুজে পেয়েছি। হয়তো মহান রাব্বুল আলামিনের ইচ্ছে ছিলো আমার সাথে আমার পরিচয় হোক।মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে কৃতজ্ঞতা এবং শুকরিয়া। আপনার জন্য অনেক দোয়া,ভালোবাসা এবং শুভকামনা রইলো।
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর কোরআনের আলোচনা আপনার মুখ থেকে যতই শুনি ততই ভালো লাগে ❤️❤️❤️❤️আল্লাহ আপনাকে হায়াত দারাজ করুক এবং আল্লাহ যেন আপনাকে কুরআনের আলোয় আলোকিত করে সারা পৃথিবীতে 🌏 ছড়িয়ে দেয়
আল্লাহ যেনো আপনার হায়াত আরো শত বছর বৃদ্ধি করেদেন আমিন, আপনার আলোচনা গুলা যতবারই শুনি ততবার মনেহয় নতুন শুনছি, খুবিই সুন্দর ও যুক্তিযুক্ত আলোচনা আগে কখনো শুনিনি, ধন্যবাদ ভাই💝💖💞💜💕
আলহমদুলিল্লাহ,পান্না চৌধুরী সাহেব জাকারিয়া সাহেব এবং আপনি সজল সাহেব, আপনাদের অসাধারণ জ্ঞ্যান অর্জন ও তা বিশ্ববাসীর জন্য বিনা মূল্যে উপস্থাপন ,আমাদের মত সাধারণ মানুষের কাছে ইউ টিউব এর মাধ্যমে পৌঁছে যাওয়া আল্লার অশেষ রহমত স্বরূপ সকলকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন শুভেচ্ছা ও সালাম । Ok Thanks Very good .
অথেনটিক রেফারেন্স সহ যুক্তিগ্রাহ্য বিশ্লেষণ। অস্বীকার বা পাশ কাটানোর কোনো সুযোগ নেই। আপনার কথা বা বক্তব্য শোনার পর থেকেই আমাদের মগজে প্রতিষ্ঠিত ধর্মীয় চিন্তা বা মৌলিক বিষয়াদি নিয়ে আমি পুরোপুরি বিশৃংখল। বুঝতে পারছি না কিভাবে এগোবো। আল্লাহ সহায় হউন। আমীন।
আমরা এতদিন শুধু হাদিসের ধর্মই পালন করে গেছি কিন্তু কখনো ভেবে দেখি নি কোরআন অনুযায়ী আমাদের ধর্ম পালন করছি কিনা ইসলামের মৌলভীরা এতদিন আমাদেরকে শুধু জাহান্নামের দিকে ঢেলে দিয়েছেন
ভাইজান আমি আপনার লেকচার বেশ কিছু দিন যাবৎ দেখতে আমার সুভাগ্য হয়েছে। আমি আপনার নিকট আবেদন করছি ইসলাম, ঈমান, না দেখে সাক্ষী দেওয়া, আল্লাহ অতি নিকটে ,আল্লাহ কে স্বরন করলে আল্লাহ ও আমাকে স্বরন করেন। এই বিষয় গুলোর বাস্তব ব্যখ্যা দিলে কৃতজ্ঞ থাকব।
আমি ইন্টারনেট থেকে হাতেগোনা দুই থেকে তিনজন লোক পেয়েছি যারা সত্যিই ইসলামকে প্রচার করে তার মধ্যে আপনি অন্যতম। ভাই আপনারাই আমাদের শক্তি। দোয়া রইল আপনার জন্য।
তারা কারা ? আমিও 3 জনকে জানি ১ভারতের আল্লামা সায়েদ আব্দুল্লাহ তারিক,ইসলামিক স্কলার
২, বাংলাদেশের সাইন্টিফিক তাফসিরের লেখক জনাব জাকারিয়া কামাল,
৩,সজল রোশন ভাই
Sahil adeem Dr israr
সুরা আল ইমরানের ৮১নং আয়াত উনজাই সজল হুজুরের উপর ঈমান আনা তাহাকে সহজগিতাকরা ফরজ
@@shahinalom6752ভাই, ফরজ না বলে কর্তব্য বললে মনে হয় ভালো হতো । ঠিক , সজল ভাই এগিয়ে যাওয়ার জন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন ।
অনেক অজানা না হলেও এসব গুছিয়ে জানতাম না। উপকৃত হলাম। এগিয়ে যান। মনো রাখবেন ছোট বেলায় আল-আমিন উপাধি পেলেও নবুয়তের পর আমাদের রাসুল কে কেউ পছন্দ না করে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল । ডাঃ জাকির নায়েক : জনাব মিজানুর রহমান আজহারীকে মালোশিয়ায় বসবাস করতে হচ্ছ্
সজল সাহেব আপনার মত ভালো মানুষ আল্লাহ আরো কোরআন প্রচারের জন্য সমাজে যেন ছড়িয়ে পড়ে আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘজীবী করুক।
সত্যি বলছি, প্রকৃত ইসলামের জন্য, এ ধরনের আলোচনা অনেক বেশি প্রয়োজন। এতে ইসলাম ও মুসলিম'রাই উপকৃত হবে। কিছু ধর্মব্যবসায়ীরা নাখোশ হতে পারে, তাতে কী আসে যায়।
ইসলামের স্বার্থে সকলের স্বার্থে সবাই বেশি বেশি শেয়ার করুন।
Share. Share. Share.
সুরা আল ইমরানের ৮১নং আয়াত উনজাই সজল হুজুরের উপর ঈমান আনা তাহাকে সহজগইতআকর ফরজ
😂😂😂😂bOkachoda@@shahinalom6752
Hikmah mane ki seta jene nin google theke tahole beshi Valo hobe@@shahinalom6752
আমি জীবনে কখনও নিজের ভুলের জন্য মন খুলে কান্না করিনি, কিন্তু আপনার বক্তব্য শুনে আমি কান্না করেছি, কারণ, অধর্মকে ধর্ম মনে করে ভুল করেছি। আপনার কথায় আমি এখন ধর্মের পরিষ্কার ধারণা পেলাম।
আপনার কথা ঠিক মনে হচ্ছে ভাই
সুরা আল ইমরানের ৮১নং আয়াত উনজাই সজল হুজুরের উপর ঈমান আনা তাকে সহজগইতআকর ফরজ
শ
জ্ঞানের সংকীর্ণতাই আমাদেরকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেধে ফেলছে।
এই ধরনের আলোচনা আমাদেরকে ইসলামকে পরিষ্কারভাবে বুঝতে সাহায্য করবে।
উল্লেখ্য আমিও আহলে হাদীস জামাতের মানুষ। আমি কিন্তু আপনার বক্তব্য ও ব্যাখ্যায় কোথাও কোন গ্যাপ খুঁজে পাই নাই।
আল্লাহ্ আপনাকে তার রহমতের ছায়ায় রাখুন।
বা বা বা।
কত সুন্দর ইসলাম আর আমরা কত অজ্ঞ, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ❤
ভাই আমি ধার্মিক তবে ধর্মান্ধ নই...
আপনার যুক্তি এবং উপস্থাপনা আমাকে সমৃদ্ধ করছে...আলহামদুলিল্লাহ 💖💖💖
Bay amiy joto lok dekce dare tope lok kob karf
@@MasudAlam-jh8zc দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে ভালো মানুষের খোঁজ মিলিয়ে দিক... কুরআনের পথে আসুন.. ইসলাম শুধু দাড়ি টুপি নয়.. ইসলাম হলো আত্মসমর্পণ 💖💖💖
Bay amiy malaysia take hay kane joto batpar dekce shobe dare tope ola manus 5 namaj pore cetar
@@MasudAlam-jh8zc আমাদের দেশেও দাড়ি টুপি ওয়ালা মানুষ সুদ খায়, জেনা ব্যভিচার করে, মিথ্যা বলে, ওজনে কম দেয়... তাই বলেতো দাঁড়ি টুপী দায়ী নয়...
মানুষগুলো দায়ী... ইসলাম তাদেরকে সঠিক পথে নিয়ে আসুক এই দোয়াই করি..
দাঁড়ি টুপী না রাখতে পারেন.. সেটা আপনার অভিরুচি... কিন্তু মানুষের অপরাধে.. নবীর সুন্নাহকে কটাক্ষ করা ঠিক নয়... আল্লাহই এ ব্যাপারে ভালো জানেন...💖💖💖
@@MasudAlam-jh8zc তাই ভাই সত্য নাকি
আপনি ইসলামের যে মহান সত্য তুলে ধরেছেন তার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর এই মহান সত্য প্রকাশের জন্যই আপনার শত্রু এত বেশি। কিন্তু আপনার জন্য আছে আমাদের অসামান্য ভালোবাসা। নিশ্চয়ই আপনি আল্লাহর পক্ষ থেকে সত্যানুসন্ধানীদের জন্য এক নিয়ামত।
Amon bhenge bojhanor keu parbena .exceptional brean projon.quran deep bhoja o projon .ashole brean khathia Quran bhujte chaina . Hadith a brean lagena ishamoto je jer moto boley khalas. Islamke joto hard kora Jai totoi dhormo babsaider bhalo. Oajira sudhu chillachilli kore Quran er Bangla na bhuje Ortho na bhuje Quran er cheye Hadith boro at Allah'r cheye nobiji boro mone koren . Allah and Quran did not like.they are acchuli Abu jahiler moto musrekh.
ua-cam.com/video/wH2RVuMG43U/v-deo.html
আমি যত শুনি ততই অবাক হই... ইসলাম ধর্মের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হই... যা আমি আর কখনোই হইনি... আমি এখন জানি কোথায় থেকে শুরু করতে হবে আমার ধর্ম চর্চা আর কিভাবেই তা অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। এত সহজ স্বাভাবিক ধর্ম টা কে এতদিন কতই না কঠিন মনে হয়েছে।
ধন্যবাদ ভাই... আমাদের আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়ার জন্য কিভাবে কোর-আন পড়তে হবে বুঝতে হবে এবং ফলো করতে হবে। আর কিভাবেই বা কোর-আনের আলোকে নিজেকে গড়তে হবে।
আমার সম্পূর্ণ দৃষ্টি ভঙ্গি অনেক বড় পরিবর্তন এসেছে। আমি এখন নিজেকে একজন মুসলিম দাবী করি এবং আমি কোর-আন আলোকে এবং মানদণ্ডে যা অনুসরণ করতে হবে তাই আমি অনুসরণ করি।
🥰🥰🥰
আপনার লেকচার শুনে শুনে এখন আমার কাছে দুনিয়ার সব অনুপ্রেরণা এবং প্রশংসা সূচক সব শব্দ তুচ্ছ মনে হয় আপনার লেকচার এবং উদ্দেশ্য কে বিশেষভাবে বিশেষায়ন করার জন্য।তাই আজ থেকে আর কিছুই বলবো না।আপনাকে দয়াময় সব সময় সুস্থ রাখুক এটাই আমার কামনা।
Al-An'am 6:54
وَإِذَا جَآءَكَ ٱلَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِـَٔايَٰتِنَا فَقُلْ *سَلَٰمٌ عَلَيْكُمْۖ* كَتَبَ رَبُّكُمْ عَلَىٰ نَفْسِهِ ٱلرَّحْمَةَۖ أَنَّهُۥ مَنْ عَمِلَ مِنكُمْ سُوٓءًۢا بِجَهَٰلَةٍ ثُمَّ تَابَ مِنۢ بَعْدِهِۦ وَأَصْلَحَ فَأَنَّهُۥ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
আর যারা আমার আয়াতসমূহের উপর ঈমান আনে, তারা যখন তোমার কাছে আসে, তখন তুমি বল, ‘সালামুন আলাইকুম"।
তোমাদের রব তাঁর নিজের উপর লিখে নিয়েছেন দয়া, নিশ্চয় যে তোমাদের মধ্য থেকে না জেনে খারাপ কাজ করে তারপর তাওবা করে এবং শুধরে নেয়, তবে তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
আয়াতটি ভালো করে আরবিতে পড়ুন
আল্লাহর অর্ডার মানছেন না অমান্য করছেন কার কথা অমান্য করছেন একটু চিন্তা করুন!!!
আপনার কথা আমাকে চিন্তায় ফেলে দিয়েছে আপনার লেকচার সব শুনি আমি আজকে কথা শোনার পর চিন্তাভাবনা করে দেখলাম আপনার কথায় যথেষ্ট যুক্তি আছে যা অস্বীকার করা কোনো বিবেকবান মানুষের পক্ষে সম্ভব নয় আমি ধার্মিক কিন্তু ধর্মান্ধ নই সুতরাং ধর্মের বিধান জানা র ব্যাপারে আমার যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ আপনাকে
@@NRFP ভাইয়া এর পরের দুইটা আয়াত পড়লে জিনিস তা স্পষ্ট হবে
এখানে যুদ্ধের সময়ের কথা বলা হইসে, ভুলে ভুলে কেউ কাউকে মেরে ফেলতে পারে বা আরেক মুসলিম কে মেরে ফেলতে পারে
পরের ২ তা আয়াত দিলাম দেখেন :
93.যে ব্যক্তি কোন মু’মিনকে ইচ্ছাপূর্বক হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম। যাতে স্থায়ীভাবে থাকবে, তার উপর আল্লাহর ক্রোধ ও অভিসম্পাত। আল্লাহ তার জন্য মহাশাস্তি নির্দিষ্ট করে রেখেছেন।
94.হে মু’মিনগণ! যখন তোমরা আল্লাহর পথে যাত্রা করবে তখন কে বন্ধু আর কে শত্রু তা পরীক্ষা করে নেবে, কেউ তোমাদেরকে সালাম করলে তাকে বলো না, ‘তুমি মু’মিন নও’, তোমরা ইহজগতের সম্পদের আকাঙ্ক্ষা কর, বস্তুতঃ আল্লাহর নিকট তোমাদের জন্য প্রচুর গনীমত আছে। তোমরাও এর পূর্বে এ রকমই ছিলে (অর্থাৎ তোমারাও তাদের মতই তোমাদের ঈমানকে তোমাদের কওম থেকে গোপন করতে), তৎপর আল্লাহ তোমাদের প্রতি কৃপা করেছেন, কাজেই অগ্রে বিশেষভাবে পরীক্ষা করে নিবে; তোমরা যা কিছু কর, সে বিষয়ে আল্লাহ সবিশেষ অবহিত।
@@NRFP ভাইয়া এখানে রক্তপনের কথা কিন্তু আছে !
রক্তপণ কিন্তু নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়নি !
এখন যদি মৃতের পরিবার রক্তপনের অঙ্গীকারে রাজি না হয় তাইলে তো শাস্তি হবে। তারা যদি বলে আমরা কোনো রক্তপণ চাইনা আমরা চাই শাস্তি তখন কোরান এর আইন অনুযায়ী তাদের শাস্তি দেয়া হবে।
ভালো করে চিন্তা করে দেখলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে একটা রহমত।
মনে করেন একজন ফ্যামিলির যে উপার্জনকারী তাকে কেউ মেরে ফেললো , একজন যে মেরে ফেললো তাকে যদি হত্যা করা হয় তাইলে ওই উপার্জনকারীর ফ্যামিলির কি কোনো উপকার হবে ? যদি মুক্তিপণ আদায় করা হয় তাইলে ওই টাকা দিয়ে ওই ফ্যামিলির হয়তো কিছুটা উপকার হবে।
@@NRFP ভাই সব অপরাধী কিন্তু ধনী না।
আর এইখানে যা বলা হইসে সেটা যুদ্ধের ক্ষেত্রে ইঙ্গিত করা হইসে।
এখন ভিক্টিম এর ফ্যামিলি যদি ক্ষমা করে দেয় টাকার বিনিময়ে আর আল্লাহ যদি ক্ষমা করেন কেউ সঠিক ভাবে তাওবা করার ফলে তখন আমি আর আপনি কে ?
আর সব কথার শেষ কথা হলো যদি আপোষ করে তখনি কিন্তু মুক্তিপনের কথা আসে তার আগে নয়।
@@NRFP এখানে খেয়াল করেন লিখা আছে যদি নিহত ব্যক্তির পরিবার চায় তাইলে মুক্তিপণ ও ক্ষমা করতে পারবে !
মানে ওদের ইচ্ছাটাই আসল ...
এখন ওরা চাইলে মুক্তিপন রাজি না হলেও সমস্যা নাই। কুরআন এ বলা হয়নি রাজি হতেই হবে।
আর প্রথমে হলো যদি সে ঈমানদার হয় ..
দ্বিতীয় যদি শতরূপক্ষের কিন্তু ঈমানদার ..
তৃতীয়ত এখানে বলা আছে যাদের সাথে চুক্তি করা আছে..
সবগুলা কথাই কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্রে প্রযোজ্য খেয়াল করে দেখেন ।
তারপর যদি সব সময়ের জন্যেও হয় তবে এই শর্তগুলো থাকতে হবে আর শর্তের বাইরে কেউ যদি খুন করে তবে অবস্যই আইন আছে , বিচার আছে।
কত সুন্দর, যৌক্তিক, শ্লীল, শৈল্পিক আলোচনা! অসংখ্য ধন্যবাদ ডিয়ার ব্রাদার। ❤️
চালিয়ে যান ভাই। মানুষ সত্য জানতে পারছে। আপনার বক্তব্য শুনে শুনে অর্থ বুঝে কোরান পড়ছি, আলহামদুলিল্লাহ! লাভবান হচ্ছি। শায়খ আবদুল্লাহর মত কম জানা মানুষের সাথে বিতর্ক না করা উত্তম। জাজাকাল্লাহ খায়ের।
সত্যকে সত্য বলতে পারা এ যুগে অসাধারণ ঈমানী দ্বায়িত্ব যা সহজ নয় অত্যন্ত কঠিন। সত্য
প্রচার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাই অনেক প্রতীক্ষার পর আপনাকে পেয়েছি। এক সময় মনে হত সত্য বলার মত কেউ কি নেই! মহান রাব্বুল আলামীনের ইচ্ছায় আপনাকে যেদিন পেয়েছি সেদিন থেকে অন্য রকম একটা ভালো লাগা কাজ করছে। সত্য বলার মানুষ এখনও আছে। আপনি আছেন আপনার সাথেই আছি। আল্লাহ আমাদের সত্য বলা ও বোঝার তৌফিক দান করুন। আপনার সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল কামনায়। আল্লাহ ভরসা।
পবিত্র কোরআনে এত সুন্দর এবং সহজ ভাবে জান্নাতে এবং জাহান্নামে যাওয়ার কারণ গুলি বলা আছে অথচ মাওলানারা গাল গল্পঃ দিয়ে ওয়াজ শেষ করে।বিশ্বাস আর ভাল কাজ এর ফর দ গুলি কোনোদিন উচ্চারণ করতে দেখনি।আপনার কথা গুলো যতই শুনছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি আর ততই ভুল ভাঙছে।আপনাকে হাজার সালাম।ধন্যবাদ।
আপনার ভিডিও দেখে জিবনের আমল পরিবর্তন হয়ে গেছে আলহামদুলিল্লাহ্ এই যে আমি একজন জানা সুনা মুসলিম ধন্যবাদ
মাশাআল্লাহ, এ ধরনের চ্যানেল আমার অনুপ্রেরণা ইউটিউবে একটি মার্জিত ইসলামিক চ্যানেল তৈরিতে।
আপনাদের ভালো লাগবে ইনশাআল্লাহ “Russell difUS (Defending Islam from US)”
আপনার একটা কথা আমার কাছে খুব যৌক্তিক মনে হয়েছে তা হলো "হাদিস সময় ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক আর কুরআন সার্বজনীন "। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটা উদ্ধৃতি দেওয়ার জন্য।
ভাইয়ের নতুন ভিডিও পাওয়ার জন্য চাতক পাখির মতো বসে থাকি।
খুব ভালোবাসি ভাইয়াকে❤️💖
@NurAt first read the Quran perfectly then coment. Because Allah said that The Quran is detailed.
@Nur তুমি কুরান পড়লে ও জানলে তোমার ব্যবহার ও ভাষা এমন হতো না। কারন কুরান মানুষকে মন্দের মোকাবিলা ভালো দিয়ে করতে বলে।।
জি ভাই আমি ও সব সময় অপেক্ষায় থাকি।
😆
@Nur আমি নামাজ পড়লে তুই কি জান্নাতে যাবি নাকি?
শালার হুর লোভী লুচ্চা ধার্মিক কোথাকার।
শুধু এতটুকুই বলছি: আপনার কথা গুলোর মাধ্যমে বাংলার ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর অনেকেই ধর্ম সম্পর্কে নতুন করে জানতে শিখবে, ধর্ম চার্চা ও প্রচারে উগ্রতা পরিহার করবে।
আপনার প্রতি শুভ কামনা।
আলহামদুলিল্লাহ।
কুরআনের বাণী নিয়ে চলতে চেষ্টার ত্রুটি রাখবো ইনশাল্লাহ।
হাদিস শুনতে শুনতে হতাশা ছাড়া আর কিছুই না।
জীবনের অনেক পথ মোল্লাদের হাদিসের নিয়মে নষ্ট করেছি 😭
আর না।
আল্লাহ পাক আপনাকে এভাবেই সবার অন্ধকার থেকে আলোর পথ দেখাতে সর্ব দিক থেকে সাহায্য করুণ।
এই ভিডিওগুলি সারা দেশের মানুষ এর কাছে ছড়িয়ে যাক 🌺
আমি রিলিজিয়াস মাইন্ডসেট বইটি পড়েছি সজল সাহেবের উপস্থাপনা গঠনমূলক যুক্তিযুক্ত ও বাস্তবতা নির্ভর আমি সজল সাহেবের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি আমাদের জন্য কষ্ট করে হলেও এমন কিছু ভিডিও দিবেন আশা করছি যাহা ধর্ম ব্যবসায়ীদের ধর্ম ব্যবসা থেকে বিরত করতে পারে.
ধন্যবাদ
@@SajalRoshan best wishes for you brother
সত্য প্রকাশ করেছেন, কিন্তু মোল্লারা তো জানে না, কোন দিন এভাবে বিচার বিশ্লেষণ ও করে নাই।
@@SajalRoshan Whatsapp নাম্বার টা দিবেন দয়া করে। কিছু জিজ্ঞাসা আছে।
লা তাকরাবুস সালাহ শোনার পর সজল সাহেব নামাজি ছেড়ে দিছে কিন্তু পরে ও আনতুম সুকারা টা শোনার সময় পায় নাই 😂😂😂
আবার ডিবেট আসেন দেখি কেমন যুক্তি দিতে পারেন
সজল ভাই আপনার কথা শুনে আমি "critical thinking (যুক্তি সহ আলোচনা)" সম্পর্কে ধারণা পেলাম। এবং আল্লাহ তায়ালা কোরআন পাকে সবচেয়ে বেশি এই ধরনের চিন্তা ভাবনা করার জন্য আদেশ করেছেন। ❤️
সজল ভাই আপনি চালিয়ে যান কোরআনের বিজয় হবে ইনশাআল্লাহ
@Nur আমার মাথায় দরে না তর মতো ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চা গুলা উৎপাদন হয় কই থেকে 😂😂😂😂😂😂😁😁😁🤧🤧🤧🤧🤧🤧🤧😄😀😀😆😅😅😃😃😃😃😅😅😆😀😄
শুধু মাত্র নবীজির একটা সুন্নতের উছিলায় কেয়ামতের দিন আল্লাহ সারা জীবনের গুনাহ ক্ষমা করে দিতে পারেন এবং জান্নাত দান করবেন __ এটাই হলো আমাদের ওয়াজের মূল বিষয়। ((নিঃসন্দেহে মহান সৃষ্টিকর্তা যে কাউকে ক্ষমা করে দিতে পারেন)) কারণ তিনি দয়াশীল। এখন আমাদের হুজুররা নবীজির সুন্নত পালনে উদ্ভুদ্ধ করতে গিয়ে ইসলামের মূল বিষয় "ইসাফের" বিষয়টিকে একেবারে-ই গুরুত্বহীন করে দিয়েছেন। নবীজির পোশাকের আদলে পোশাক টুপি,দাড়ি, বোরকা ইত্যাদি কে_ই আমরা জান্নাতে যাওয়ার চাবি হিসেবে বেছে নিয়েছি।
পোশাক সর্বস্ব বিধান কে-ই মূল বিধান হিসেবে বাস্তবায়ন করে দিয়েছেন আমাদের হুজুর রা।
কৃতজ্ঞতার সহিত ধন্যবাদ "জনাব সজল ভাই কে" ইনসাফ ই ইসলামের মূল ভিত্তি, বিষয়টি সহজ ও সাবলীলভাবে তুলে ধরার জন্য।
//শুধু মাত্র নবীজির একটা সুন্নতের উছিলায় কেয়ামতের দিন আল্লাহ সারা জীবনের গুনাহ ক্ষমা করে দিতে পারেন এবং জান্নাত দান করবেন//
নবীর সুন্নত বলতে তো দাড়ি,টুপি,আলখাল্লা, তাখনুর উপরে কাপড় ইত্যাদি বানিয়ে রেখেছে| কথা বার্তায়, আচার আচরণে কেউ সুন্নত ফলো করে না তাই গাল ভর্তি দাড়ি নিয়ে অবলীলায় মিথ্যে বলে ফেলে মানুষ|
সুন্নত কাকে বলে ব্যাখ্য করবেন একবার।
@@rtnurnobi994 সুন্নত এর আবিধানিক অর্থ ঐতিহ্য বা প্রথা।
তৎকালীন আরবে গোত্রভিত্তিক প্রথা চালু ছিল। প্রত্যকে গোত্র তাদের নিজস্ব প্রথা গুলো চালু রাখার চেস্টা করত।
আর রাসুল (সাঃ) যা নিজে করেছেন, করতে বলেছেন ও মৌন সম্মতি দিয়েছেন সেগুলোকেই সুন্নাহ বা সুন্নত হিসেবে ইসলামি পন্ডিতেরা সাবস্ত্য করে।
সত্যি, আপনি ইসলাম ধর্মে সত্য উন্মোচনের নতুন সোনামী। আল্লাহ আপনাকে আরও শক্তি ও দীর্ঘায়ু দান করুণ।
অসাধারণ আলোচনা!! আজ সত্তুর বছরে এসে আপনাকে পাচ্ছি!! এতদিন শুধু মনে অনেক প্রশ্ন উঁকি দিতো, জবাব পেতাম না! কর্মজীবনে কলেজের অধ্যক্ষের মতো ব্যস্ত একটি পদে থেকে সবসময় ধর্মবিষয়ক পড়াশোনা করার সুযোগ কমই পাওয়া যেতো।
এখন অবসর জীবনের শেষ প্রান্তে এসে আপনার দেখা পেলাম! লাখো কোটি শুকরিয়া মহান রাব্বুল আলামিনের নিকট যে, তবুও হেদায়েতের সন্ধান পাওয়া গেছে!! আলহামদুলিল্লাহ্! আলহামদুলিল্লাহ্!! আলহামদুলিল্লাহ্!!!
এখন নিয়মিত কোরআন পড়ছি, বোঝার এবং আমল করার চেষ্টা করছি! কত ভুলের মধ্যেই না ছিলাম।
মহান রাব্বুল আলামিনের নিকট প্রার্থনা করি তিনি যেন আপনাকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করেন। আমিন।
আপনার ভিডিও পাওয়ার জন্য আশায় থাকি,,,,আপনার কথাগুলো বাস্তব সম্মত। আপনি ই পারবেন ইসলাম ধর্ম ব্যাবসা উচ্ছেদ করতে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
যুগোপযোগী আলোচনা। বাংলাদেশে কোরআন হাদিসের মূল অনুবাদের বাহিরে বিশেষ ব্যাক্তিদের ব্যাখ্যা উপব্যাখ্যা ও মতামতকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। ধর্ম পালনের ক্ষেত্রে।
সালাম। ধন্যবাদ। যত হুমকি, ধামকি আসুক আপনি প্রচার বন্ধ করবেন না। কারণ মানুষ ইসলামের সঠিক দিশা হারাবে।
Bi go ahed.
@dreamy eyes দাঁড়ি টুপি কি ফরজ?
অবশ্যই আল কোরআন নীজ ভাষায় পড়তে হবে তবেই তো বুঝতে পারবো।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।
সজল ভাই আপনি যথার্থই বলেছেন ও আরো তথ্য বহ আলোচনা আপনার মাধ্যমে আমরা জানতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
সবার সু সাস্থতা কামনা করছি
মাশাআল্লাহ! যতই শুনি ততই মুগ্ধ হই, আল্লাহ আপনাকে পুরস্কৃত করুন, আর যারা আপনাকে গালিগালাজ করে, তাদেরকে হেদায়েত দান করুন, (আমীন)।
মাশা আল্লাহ খুব চমত্কার আলোচনা ভাই যত শুনি ততই ভালো লাগে শুনতে মন চাই আমি খুব অবাগ হই যে আপনি এতো বেস্ত তার মধ্যে ও আল্লাহ ভালো জানেন আমার মনে হয় আপনি সঠিক ইসলামের দাওয়াত আমাদের কে দিচ্চেন তাতে আমরা অনেক উপকারীত। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন। আমিন❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
ভালো বাসার ভাই আপনার নতুন ভিডিওর জন্য প্রতিটি মূহুর্তে চাতকের মতো প্রতিক্ষায় থাকি,
ধন্যবাদ
@Nur ইহুদির তৈরি অনলাইন ভিডিও সাইট এখানে অন্ধাত্ব প্রচার পাপ
@Nur ki bhai , eto baje achoron? gaza khaisen?
প্রতিটা মানুষের উচিত জীবনে একবার হলেও পবিত্র কুরআন অনুবাদ সহ পড়া। কারণ দেশের ৯৮% মানুষ কুরআন শুধু পড়ার জন্যই পড়ে। কিন্তু জানেনা যে আসলেই কি লেখা আছে বা সেগুলার অর্থ কি।অর্থ জানলে জীবন নির্বাহ আরো সহজ হবে।ইসলাম সহজ আর শান্তির ধর্ম।ইসলামকে কিছু মানুষ নিজেদের স্বার্থে কঠিন করে তুলে ধরেছে, যার কারণে ইয়াং জেনারেশন ইসলাম থেকে সরে আসছে।
আল্লাহ আপনাকে কোরআনের জন্য কবুল করেছেন আমি আপনার কথা ভালো মতো বুঝতে চেস্টা করছি!
আলহামদুলিল্লাহ, চমৎকারভাবে প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো আমরা জনতে পারলাম, আল্লাহ আপনার এই প্রচেষ্টাকে কবুল করুক, আমিন।
আপনি সঠিক আলেম,,,, সমাজ ইসলামের দিকে এগিয়ে যাবে আপনার কথা শুনে
প্রতিটা মূহুত্ব অপেক্ষায় থাকি আপনার ভিডিও পাওয়ার আশায় ❤️
ধন্যবাদ ✌️
বায়োডাটা জানতে গিয়ে কি এমন কিছু মানতে বাধ্য হতে হবে যা কোরআনের ঠিক বিপরীত?
@Nur ore barpar osikkhito namaje jokhon quran e spoto babe bai tahoke tui allah soron kor ba dan kor jeta qurane clear na seita kore ba bujte nished korse,, r ora ba sahabara he ki babe namaj porse sita abu hure ra ba unuk k ami kino belive korbo??? Tui cinos k hete hete koile sita amake kno belive korte hoibo
@@উদাস-শ৬ঞ ভাই তুমি আবু হুরাইরাকে বিশ্বাস করবে না কিন্তু সজল রোশন কে বিশ্বাস চমৎকার বিশ্বাস তোমার।।। কে বলেছে নামাজের কথা পবিত্র কুরআনে নেই। সজল সাহেব সুরা বাকারার ১৭৭ আয়াতের পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা দেননি।।।। উক্ত আয়াতে বলা হয়েছে,, শুধু পূর্ব বা পশ্চিম দিকে প্রত্যাবর্তন করলেই তাতে পূণ্য নেই বরং পূণ্য তার যে মানুষ আল্লাহ, আখিরাত, মালাইকা/ ফেরেস্তা, কিতাব ও নবীনদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তারই প্রেমে... ধন সম্পদ এর মায়া না করে এতিম, দরিদ্র, আত্মীয় স্বজন, এবং দাসত্ব মোচনের জন্য ব্যয় করে। আর সালাত প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দেয়, কথা দিলে সেটা পুরন করে। এবং যারা অভাবে ও ক্লেশে এবং যুদ্ধের সময় ধৈর্যশীল তাঁরাই সত্য পরায়ন এবং তাঁরাই ধর্মভীরু।।।।। এই আয়াতে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে,, সালাত বা নামাজ আদায় ও প্রতিষ্ঠা করতে। শুধু সৎ কাজ করলেই হবে না।।
আপনি পবিত্র কুরআন নিজে পড়বেন তাহলে সুবিধা হবে বুঝতে।। @@ সজল হলো বিভ্রান্তি সৃষ্টি কারী মুসলিম এবং ইউটিউবার এবং বই বিক্রেতা।
অপেক্ষা করতে করতে আমি শেষ। নতুন ভিডিও পেয়ে খুবই খুশি হলাম।
অসাধারণ এক আলোচনা। অনেক প্রয়োজন ছিল। এ বিষয়টি দীর্ঘদিন আমার মনের মধ্যে প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। আল্লাহ যেন আপনাকে প্রকৃত ইসলামের জন্য কবুল করেন।
আপনার কথা শুনলে ইসলামকে খুব সহজ মনে হয়।
আল্লাহ আপনাকে কবুল করুক
অনেক সময় অপেক্ষার পর একটি ভিডিও উপহার দিলেন, আলহামদুলিল্লাহ, অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করি আপনার ভিডিওর জন্য, আপনার প্রতি টি কথা হৃদয়ে গভীরে স্পর্শ করে। জানি না আপনার কথাগুলোয় কি যাদু আছে চুম্বকের মতো টানে। দাড়ি টুপি ছাড়া কোন মানুষের মধ্যে প্রথম এক আলৌকিক আলোর সন্ধান পেলাম। আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন ও অফুরন্ত শুভকামনা 💚
এই সমস্ত কথা গুলো আমাদের হুজুরদেরকে জানানো উচিত।
ইসলামের পাচটি স্তম্ভ ঈমান, সতকর্ম, নামাজ রোজা যাকাত হজ্ব, সচ্চরিত্র, পরোপকারী ও মা-বাবার সহ সবার সাথে সুন্দর আচরন। আমি কুরআন পড়ে এমন মনে হল।
স্তম্ভ ১ টি পবিএ আল-কুরআন
I also knew that, but not any more.
আলহামদুলিল্লাহ।
মাশাআল্লাহ। চলবে সজলের লেকচার এই ভাবে। ইনশাআল্লাহ।
সজল রোশান,
ইসলাম ধর্মের উপর সুগভীর পান্ডিত্যের জন্য সাধুবাদ জানাই।
Sajal Roshan
Kudos to you for your profound scholarship on Islam.
আপনার বলা শব্দের যে গাঁথুনি আমি পাগল হয়ে যায় ভাইয়া।
আর আপনার কথা গুলো যদি আমাদের মতো বড় বড় তথাকথিত আলেম রা বুঝতো।
আমাদের ধর্ম কে অন্য কোনো ধর্ম ঘৃণা করতে পারতোনা।
আমরা মুখে শান্তির কথা বলি যে ইসলাম শান্তির ধর্ম! এবং খুবই সহজ ধর্ম।
তবে পৃথিবীতে সবচেয়ে কম্প্লিকেটেড ধর্মের রুপরেখা আমাদের বর্তমান ইসলাম।
যে পরিমাণ তরুণ,তরুণী,যুবক,যুবতী ইসলাম থেকে সরে যাচ্ছে এর জন্য এই আবল তাবল শায়খুল হাদীস, ও তথাকথিত মানবরচিত হাদিস দায়ী।
আমি কোরআনের হাফেজ হয়েছি, মাওলানা পড়েছি।
আমিও ইসলাম থেকে সরে যাচ্ছিলাম।
তবে আপনার কথা শুনে আবার পড়া ও যাচাই করা শুরু করে এখন মোটামুটি একটু স্বস্তিতে আছি।
ধন্যবাদ ভাইয়া💖
ধন্যবাদ
Bay sojol bay allhar romot
@Rashed Amin bay abojel hougor ra boj bena
স্যালুট আপনাকে।আমি বাংলাদেশের একটি সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক।এই বিষয়গুলি আমকে পীড়া দিচ্ছিল,এর সহজ সমাধান আপনার আলোচনা থেকে পেলাম।বীচক্ষণরা ঠিক বুঝবে আপনাকে।এগিয়ে যান।আপনার চিন্তার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত।
কারো হুমকি ধমকি আপনার কিছু করতে পারবে না।কোরআনের সঠিক বিশ্লেষণ ও চিত্র আপনি যা আনছেন, সেটাই আল্লাহ দেখবে।আল্লাহ আপনার সৎ প্রচেষ্টাকে কবুল করুন আমিন।
ঠিক বলেছেন ভাই
@Nur আপনার ব্যবহার কোরআন ও হাদীস সম্মত,,,ভালই তো একেবারে হাদীসের জাহাজ।
@@khairulbasher তিনি সব জায়গায় একই কমেন্ট করছে.. ধর্মব্যবসায়ী দের ভাষা এমই হয়
@Nur ভাই, ইসলাম তথা আল্লাহ বা তার রাসূল সাঃ আমাদের ভালো ব্যবহার করতে বলেছেন। একজন মুসলমান অপর একজন মুসলমানকে কোন ভাবেই খারাপ ভাবে সম্বোধন করবে না যাতে সে অসম্মানিত হয়। কারো বোঝার ভুল থাকতে পারে বা জ্ঞানের অভাব থাকতে পারে বা কেউ আমরা যা জানি তার থেকে বেশিও জানতে পারে ফলে আমাদের তাকে অজ্ঞানী মনে হতে পারে। এমন হলে আমাদের উচিত আমাদের যুক্তি ও প্রমান তুলে ধরে তাকে শুধরে দেয়া বা নিজে শুধরে নেয়া। খারাপ ব্যবহার নিজের মুর্খতাকেই প্রকাশ করে, তাই নয় কি?
আল্লাহর কাছে হাজার শুকরিয়া আপনার মতো একজন ব্যক্তিকে পাঠিয়েছেন আমাদের সঠিক রাস্তা দেখানোর জন্য
আপনার বক্তব্যে ক্ষুরধার যুক্তি রয়েছে।
আপনি চালিয়ে যান। আমাদের মত শিক্ষিত সমঝদার লোক আপনার সঙ্গে আছি। আপনার বক্তব্যে আমরা সমৃদ্ধ হচ্ছি।
আপনি একজন সাহসী ও সুন্দর মনের মানুষ, অনেক কিছু শিখার আছে।আপনি বুদ্ধিদৃপ্ত ও জ্ঞানী।
আর সেই সত্য টা আপনি চোখে আঙুল দিয়ে দেখাচ্ছেন।
~ ♥ ভালোবাসি আপনাকে ভাইয়া❤️~
অসাধারণ বক্তব্য। সাধারণ মানুষ আমরা খুবই উপকৃত হবো।আল্লাহ আপনাকে
কবুল করুন। পবিত্র কোরআন এর
সুন্দর আলোচনা উপস্থাপন এর জন্য
ধন্যবাদ।স
ভাই সম্পূর্ন যৌক্তিক ও রেফারেন্স সহ বক্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
আপনার কথাগুলো আমার চোখ খুলে দিয়েছে। আমি লোক দেখানো ও আচার সর্বস্ব এইসব জিনিস নিয়ে অনেককেই প্রশ্ন করেছি। কিন্তু উত্তর পাই নি। বা পেলেও তার সাথে "তুই '__স্তিক' টাইপের কথা বলিস" এইরকম জবাব পেয়েছি। রিলিজিয়াস মাইন্ডসেট সিরিজের সবগুলো ভিডিও আমি দেখেছি। আলহামদুলিল্লাহ্, এখন আমি নিয়মিত কোরআন পড়ি এবং বুঝার চেষ্টা করি। আরবিও শেখা শুরু করেছি।
আপনার ভিডিও গুলুর কারনেই আমার লাইফের এই "প্যারাডাইম শিফট" ঘটেছে।
ধন্যবাদ আপনাকে। আল্লাহ্ আপনার হেফাজত করুন। আমিন।
ভাইয়া আপনার ভিডিও সিরিজ গুলি বারে বারে দেখি , কিন্তু শেয়ার করতে খুব ভয়পাই ,
তবে একদিন সফল হব ইনশাআল্লাহ আপনি আরো এগিয়ে চলুন ,
ফেক আই ডি চালান ।
ফেইক আইডি তে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি না
কনো ভয় নাই
Voyer kichu nai.shobar e share kora uchit.
Ami shares kori onek vejal somaje
আমার মনে যে প্রশ্নগুলো জাগতো!আপনার রিলিজিয়াস মাইন্ড সিরিজ দেখার পর কোরআনের বাংলা অনুবাদে মিলিয়ে বুঝলাম এগুলো ধর্মের অংশই নয়।সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে যাচ্ছিলাম।সরল সঠিক পথ নির্ণয়ে সাহায্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি!
সর্বদা আপনার ধর্মভিত্তিক ভিডিওর অপেক্ষায় থাকি। আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুক।
@2:12 এই কথাটা পুরোপুরি সত্য সূরা বাকারা আয়াত ৮২ তে আল্লাহ এই কথাটা একবারে স্পষ্ট ভাবে বলেছেন,,তাছাড়া প্রায় অর্ধশতাধিক কিংবা তার চেয়ে বেশি কথারি বর্ণিত আছে। এটি আমার অত্যন্ত পছন্দনীয় একটি আয়াত।
একটু বেশি বেশি ভিডিও দিবেন।
আমরা আপনার নিয়মিত ছাত্র।
@@nek-amol হাই খোদা তুমি কোরান পড়ো।😱 কিন্তু নামাজ পড়না 🤭😅
ডিজে কাঠমোল্লা🤣😂
@black magic ভাইয়া এরা হল সজল রোশনের জোকার অনুসারী!
হিজবুল তাওহীদ , সজল রোশন, মমতাজ, গাঞ্জাখোর সুফি এরা হলো পুরাই কমেডিয়ান জোকার অথবা খ্রিস্টান -হিন্দুদের দালাল
@black magic ভাইয়া এরা হল সজল রোশনের জোকার নামক কিছু অনুসারী!
হিজবুল তাওহীদ সজল রোশন, মমতাজ এরা হলো পুরাই কমেডিয়ান জোকার অথবা খ্রিস্টান -হিন্দুদের দালাল
@@nek-amol আপনারা হচ্ছেন
স্মরণকালের শ্রেষ্ঠ ভেড়ার দল। 🤭😂😂
@black magic তোদের দৃষ্টিতে কাফের হয়লে আমার কিছু যাই আসেনা রে!
যদি ক্ষমতা থাকে আমার সাথে আলোচনায় বয়।
দেখবো কতটুকু বিদ্যা শিখেছিস।
আর তোরা যে গালাগালি গুলো দিচ্ছিস রে ভাই।
এই গুলো তো আমি কোরআনে পাইনি। তবে কোন হাদিসে আছে রে?
হাদিসেও তো আমি পাইনি।
তোরা কোন ধর্ম পালন করিস? ইসলাম? নাকি অনুমানভিত্তিক?
নাকি ২ টা কোরআনের আয়াত জানলে আর মানুষের সামনে লেকচার দিতে পারলেই তুই বিশাল ধার্মিক! তোদের এই ধর্ম কে আমরা ঘৃণা করি। তোদের এই মানুষ কোপানো ধর্ম কে ঘৃণা করি ঘৃণা।
অপেক্ষার প্রহর গুনতে গুনতে শেষ পর্যন্ত আপনার ভিডিও পেলাম! ভাই সবসময় আপনার ভিডিওর আশায় থাকি কোন সময় একটা ভিডিও পাবো! আলহামদুলিল্লাহ আপনার বইটি পড়েছি ভিডিওর সাথে পুরো পুরি মিল আছে। আল্লাহর রহমতে আপনার উসিলায় সঠিক পথের সন্ধান পেয়েছি। ভাই প্রতি সপ্তাহে ধর্ম নিয়ে অন্তত তিনটি আলোচনা করবেন আশা করি ধন্যবাদ।😍😍😍😍😍
ধন্যবাদ সজল ভাই নতুন টপিকে ভিডিও দেয়ার জন্য 💙
এভাবে নতুন নতুন বিষয়ের উপরে ভিডিও চাই ভাই।
নতুন টপিক এর উপর ভিডিও পেয়ে খুব ভালো লাগলো। বিষয়গুলো নিয়ে আমি অনেক আগে থেকেই ভাবতাম। কোন কোন সময় আত্বীয় স্বজনদের সাথে আলাপ করতাম। তবে বেশিরভাগ মানুষেরই টুপি দাঁড়ির প্রতি বেশি বিশ্বাস। আপনি যতোই পড়েন না কেন আজহারী বা মাদানী না হলে ইসলাম সম্পর্কে আপনি অজ্ঞ!
আপনার ভিডিও গুলো পেয়ে মনে আনন্দ পেয়েছি। মহান আল্লাহ্ তায়ালা আপনার মঙ্গল করুন ❤️
আপনি এমন সত্য তুলে ধরেছেন যা এই মহাবিশ্বের খুব কম মানুষই এমন সত্য তুলে ধরেছেন তবে আপনার প্রাপ্ত উপহার এই অধমের কাছে নেই
ভাই দারী টুপি মোছ চুল। কোনটা কতটুকু রাকতে হবে এটু জানাবেন।
অন্তরের অন্তঃস্থলে থেকে দোয়া করি, আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
আপনার আলোচনা শুনে উপকৃত হলাম। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন।
সত্যিই আপনি আজ আমাদেরকে সঠিক পথের সন্ধানের সুযোগ করে দিলেন যা এতদিন ধরে আমাদের আলেম সমাজ দিতে পারে নাই ।
এত পরিষ্কার করে মাওলানা সাহেবরাও বলেন না। আপনার জন্য শুভ কামনা-এগিয়ে যান জনাব সজল রওশান
ছোট থেকেই ভিন্ন ধর্মী আলোচনা শুনে শুনে অভ্যস্ত।কারণ প্রচলিত পদ্ধতিতে স্বস্তি পাচ্ছিলাম না।আলহামদুলিল্লাহ আলোচনা শুনে আত্ম তৃপ্তি পাচ্ছি
ua-cam.com/video/uCYx7XFZp1w/v-deo.html
এই মানুষ টার বক্তব্যর সাথে আপনার কথার কিছু টা মিল পেলাম। উনি বলেছিলেন যে সৃষ্টি কর্তা আমাদের যে উদ্দেশ্যে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন আমারা সেটা না করে তার প্রশংসাতে এত ব্যস্ত যে তার দেয়া কাজটাই করছি না। নামাজ রোজা আমাদের জন্য ট্রেইনিং প্রোগ্রাম এর মত, যাতে আমরা আমদের ইমান কে বৃদ্ধি করতে পারি, আর তার দেয়া যে দায়িত্ব যেমনটা আপনি বললেন এবং কুরআনে যেমনটা বলা আছে, সৎ কাজ, আমানত দারি, ন্যায়বিচার, ন্যায়পরায়ণ, এসব পালন করতে পারি। কিন্তু আজ আমরা আমদের ট্রেইনিং প্রোগ্রাম কেই ইসলামের ভিত্তি বানায় ফেলছি, যেগুলো কুরআনে করতে বলা হয়েছে সেগুলোর গুরুত্ব দিচ্ছি না।
ওনার বক্তব্য টায় সবকিছু ক্লিয়ার না হলেও আপনার বক্তব্যে আমি পুরো ব্যাপারটা ক্লিয়ার হলাম।
সজল ভাই প্রথম আপনাকে ভূল মনে করেছিলাম এবং আপনাকে অনেক বিভান্ত মনে করেছিলাম কিন্তু পরে আবার বারবার শুনে বুঝতে পারলাম আপনি সঠিক। আমি নিয়মিত আপনার লেকচার শুনি।আল্লাহ আপনাকে ও সবাইকে সঠিকভাবে দিনের পথ সৃষ্টিকর্তা দেখান।
অনেকদিন পর ভিডিও দিলেন। আপনার ভিডিওর অপেক্ষায় থাকি বস।
এতো সুন্দর কোরআন এবং ইসলাম অনেক সহজ কিন্তুু আমরা মোল্লাদের কাছ থেকে কঠিন থেকে কঠিন যা আমল করা অনেক কঠিন কিন্তুু কোরআন খুব সহজ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুন।
চেহারা খোলা রাখা মানুষের স্বভাব। মহান আল্লাহ এবং তাঁর রসূল( সঃ) এর ওপর হস্তক্ষেপ করেননি।
(১) চেহারা খোলা থাকলে মানুষের ব্যক্তিত্ব ও অবস্থা জানা যায়। চেহারা খোলা থাকলে একটি মেয়ে সুন্দর না কালো, উৎফুল্ল না বিমর্ষ, এক কথায় তার ব্যক্তিত্ব এক নজরেই বুঝা যায়।
(২) আত্মীয়-স্বজন রক্তের সম্পর্কের সাথে সম্পর্ক গড়ার ক্ষেত্রে সাহায্য করে। চেহারা ঢাকা থাকলে খালাতো, ফুফাতো, মামাতো, চাচাতো ভাই-বোন পরস্পর পরস্পরকে চিনতে পারবে না। দুলাভাই শালিকে; শালী দুলাভাইকে, দেবর ভাবিকে, ভাবী দুলাভাইকে কোনদিন চিনতে পারবে না। ফলে এদের কেউ রাস্তায় আক্রান্ত হলে ভাই তার বোনকে নষ্ট মহিলা ভেবে তাড়াতাড়ি ঘটনাস্থল ত্যাগ করবে।
(৩) সামাজিক নিরাপত্তা রক্ষায় সহায়তা করে। চেহারা খোলা থাকলে খুনের আসামি বোরকা পরে চেহারা দেখে জেলখানা থেকে পালাতে পারত না। ভাসমান পতিতারা মহানগরীতে অবাধে চলাফেরা করতে পারত না
(৪) চেহারা খোলা থাকলে ফেতনার তীব্রতা হ্রাস করে। যে সকল সমাজে মহিলারা চেহারা খোলা রাখে, ঐসকল সমাজে পুরুষেরা মহিলাদের দিকে খুব বেশি একটা তাকায় না বিশেষ করে বাংলার গ্রাম অঞ্চলে। উলঙ্গপনা যেমন যৌন বিকৃতি ঘটায় ও সমকামিতার দিকে ধাবিত করে, অনুরূপভাবে চেহারা ঢাকা সমাজে সমকামিতার প্রভাব পরিলক্ষিত হয়, যা যিনার চেয়েও জঘন্যতম অপরাধ।
(৫) নারীকে লজ্জাবতী হতে সাহায্য করে এবং দৃষ্টি অবনত করতে উৎসাহিত করে।
চেহারা টাকা থাকলে অনেক ক্ষেত্রে নারীকে পুরুষের দিকে দৃষ্টিপাতে উৎসাহিত করে। বিশেষকরে তার দুর্বলতার সময়। সে মনে করবে, তাকে কেউ দেখছেনা। এ অবস্থায় সে স্থির দৃষ্টিতে কোন পুরুষের দিকে তাকিয়ে থাকতে পারে। এ অবস্থা থেকে মুক্তির কোন পথ খোলা নেই, যতক্ষণ না সে তাকওয়া ও পবিত্রতার সর্বোচ্চ স্থানে পৌঁছে যায়। এমন ঘটনা ঘটতে পারে স্বামীর উপস্থিতিতেও। স্বামী ভাববে তার স্ত্রী সম্পূর্ণ নিরাপদ। কারণ তার স্ত্রীর চেহারাতো ঢাকা। কেউ তার স্ত্রীর চেহারা দেখে নারীর স্বাদ গ্রহণ করছে না।
(৬) সামাজিক কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণে সহায়তা করে।
(৭) সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণে সহায়তা করেন
(৮) মানসিক সুস্থতাকে বৃদ্ধি করে।
(৯)৷ মুখমন্ডল ঢেকে রাখা কঠিন, খোলা রাখার সহজ। ইসলাম সহজ। একে কঠিন করার উপর নিষেধাজ্ঞা আছে।
nek surote soitaner dhoka.
@@bestsellerreview8655
আমাকে শয়তানের দলভুক্ত করার আগে কোরআন- হাদীসের দলিল দিয়ে সাহায্য করলে উভয়ই উপকৃত হতাম। ফতোয়া দিয়ে কাফের বানানো যত সহজ, দলিল দিয়ে হেদায়েতের পথে আনা ততই কঠিন। আমি তিনটি কিতাবের উদ্ধৃতি দিয়ে মাজহাবের চার ইমামের মতামত নীচে লিপিবদ্ধ করলাম।
ইবনে হুবায়রা (রঃ) বলেন, ইমাম আবু হানিফা (রঃ) বলেছেন, নারীর চেহারা, হাতের কব্জি ওপা ছাড়া সবই সতর। ইমাম মালেক ও ইমাম শাফেয়ী( রঃ) বলেন, চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সবই সতর। ইমাম আহমদ (রঃ)তার এক বর্ণনায় বলেন, চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া সবই সতর। ইমাম আহমদের আরেক বর্ণনায় চেহারা ছাড়া বাকি সবই সতর বলা হয়েছে । এটাই প্রসিদ্ধ মত( আল ইফসাহ আন মায়ানী আসসেহা, ১ খণ্ড, ৮৬ পৃষ্ঠা)
#(২) ইবনে আব্দুল বার (রঃ) তার তাহমিদ গ্রন্থে বলেন, ইমাম মালেক, আবু হানিফা, সাফেয়ী( রঃ) ও তাদের সঙ্গীগন বলেন, আওযায়ী( রঃ)ও আবু সওর (রঃ)এর একই মত। নারী চেহারাও হাতের কব্জি ছাড়া সবকিছুই ঢেকে রাখবে( আত তামহীদঃ ইবনে আব্দুল বার, 6 খন্ড, 365, পৃষ্ঠা)।
#(৩) তেমনিভাবে যারা চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া সমস্ত দেহই সতর হওয়ার কথা বলেন, তারা হলেন ইমাম আবু হানিফা, ইমাম মালেক, ইমাম আওযায়ী ও ইমাম শাফেয়ী( রঃ)। এছাড়া ইমাম আহমদও রয়েছেন( আল মুগনী, 1 খন্ড, 522 পৃষ্ঠা)
মুফাসসিরদের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে খোলা রাখা হারাম নয়।
@@abdulwahedkhan6293 kaka mafkorben.apnar ustaje muhtaram kara ektu bolben ar apni kon protisthan theke elm orjon koresen ektu bolben.ar apnar ref gulor arbi ebarat dile valo hoy amar muftian ekramer shathe kothaboltam.
@@bestsellerreview8655
আপনার প্রশ্নের জবাব আমি দেব না। আমার কমেন্টের প্রতি যদি আপনার কোন প্রকার সন্দেহ থাকে, তবে আমি নীচে হিজাবের আয়াত নাজিলের পরের কতিপয় হাদীস লিপিবদ্ধ করলাম। হাদীসগুলোর ব্যাপারে আপনার মতামত দিতে পারেন।
আনাস( রাঃ)থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) উম্মে উম্মে হারাম বিনতে মিলানের কাছে যেতেন। একদিন রাসুল( সঃ) নিদ্রা গেলেন। তারপর হাসতে হাসতে নিদ্রা থেকে জেগে উঠলেন। উম্মে হারাম বলেনঃ আমি বললাম, হে রাসুল( সঃ) আপনার হাসির কারণ কি? তিনি বললেন, স্বপ্নে আমার উম্মতের একদল লোককে আমার সামনে পেশ করা হল, যারা আল্লাহর পথে জিহাদকারী। উম্মে হারাম বললেম, হে আল্লাহর রাসূল( সঃ) আল্লাহর কাছে দোয়া করুন তিনি যেন আমাকে তাদের অন্তর্ভুক্ত করেন। রসূল( সঃ) তার জন্য দোয়া করলেন। উম্মে হারাম বিনতে মিলহান মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান এর শাসনকালে সমুদ্র যুদ্ধে যাত্রা করেন এবং জাহাজ থেকে অবতরণের পর সওয়ারী থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেন (বুখারী ও মুসলিম)
অন্য বর্ণনায় আছেঃ হুজ্জাতুল বিদায়ের পর মহানবী( সঃ) এলেন এবং খাওয়া-দাওয়া করে বিশ্রাম করলেন। তখন উম্মে হারাম তাঁর উকুন দেখতে লাগলেন। উম্মে হারামের বিলি কাটতে কাটতে মহানবী( সঃ) এর ঘুম এসে যায়। এবং অল্প পরেই আবার তিনি হাসতে হাসতে জেগে উঠেন (জুরকানী পৃষ্ঠা-৬৬, ইসাবা)
এই হাদীসটি একদল আলেমকে বিড়াট বিপাকে ফেলেছিল। কেউ বলেন, এটা ছিল রাসূলের( সঃ) জন্য নির্দিষ্ট, যার কোন দলিল নেই। আবার কেউ বলেন, উম্মে হারাম তার দুধ মা / দুধ খালা ছিলেন, যার কোন প্রমাণ নেই। কেউ বলেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ । তার জন্য এটা দোষণীয় নয়। কিন্তু মহিলা সাহাবী নিষ্পাপ ছিলেন না, তার অবস্থা কি হবে?
(২) হাদীসঃ আনাস( রাঃ) থেকে বর্নিত। উম্মে সুলাইম রসুল( সঃ) এর জন্য চামরার বিছানা বিছিয়ে দিতেন। রসুল( সঃ) তার বাড়ীতে তার উপড় শুয়ে বিশ্রাম নিতেন। আনাস( রাঃ) বলেনঃ রসুল( সঃ) ঘুমিয়ে পড়লে এবং এরপর জেগে উঠলে উম্মে সুলাইম তার শরিরের থেকে নির্গত ঘাম এবং মাথা থেকে ঝরে পড়া চুল নিতেন এবং তা একটি শিশিতে সংরক্ষনে করতেন। তারপর খুসবুর সাথে তা মিশাতেন ( সহী বুখারী, অনুমতি চাওয়া অধ্যায়, ১৩ খন্ড। সহী মুসলিম, গুণাবলী অধ্যায়, ৭ খন্ড)।
হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী বলেনঃ উল্লেখিত ঘটনাটি ঘটে বিদায় হজ্জ্বের পর। (ফাতহুল বারি)।
(৩) আবু মুসা( রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, রসূল( সঃ) আমাকে ইয়েমেনের একটি কওমের কাছে পাঠালেন। আমি সেখান থেকে মক্কায় ফিরে এসে রসূলের( সঃ) নির্দেশ মোতাবেক বায়তুল্লাহ তাওয়াফ এবং সাফা ও মারওয়া সাঈ করলাম । তারপর তিনি আমাকে এহরাম খোলার নির্দেশ দিলেন। আমি এহরাম খুললাম এবং আমার গোত্রের একজন মহিলার কাছে গেলাম। সে আমার চুল চিরুনি করে দিল অথবা (বর্ণনাকারী সন্দেহ) মাথা ধুয়ে দিল। অন্য একটি রেওয়াতে আছে, তারপর আমি বণি কায়েস গোত্রের এক মহিলার কাছে গেলে সে আমার মাথার উকুন বেছে দিল( সহীহ বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়, 4 খন্ড। সহিঃ মুসলিম, হজ্জ্ব অধ্যায়, চার খন্ড)।
হাদিসের ব্যাখ্যায় বলা হয় মহিলাটি ছিল তার ভাইয়ের স্ত্রী। নেককার মুসলমানদের পরস্পর দীর্ঘস্থায়ী মেলামেশা এমন মহৎ অনুভূতির জন্ম দেয় যেখানে যৌনাকাঙ্ক্ষা
সুপ্ত ও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে (ফা তহুল বারি, ৪ খন্ড)।
(৪) হাদীসঃ জাবের( রাঃ) থেকে বর্নিত। ইয়েমেন থেকে হজরত আলী( রাঃ) রসুলের( সঃ) কাছে উটে চড়ে ফিরে এলেন। তখন ফাতিমাকে( রাঃ) এহরাম বিহীন অবস্থায় দেখা গেল। তিনি রঙ্গিন পোষাক পরিধান করেছেন এবং সুরমা লাগিয়েছেন। ( সহী মুসলিম, কিতাবুল হজ্জ্ব অনুচ্ছেদ, ৪ খন্ড)
(৫) হাদীসঃ আতা ইবনে আবু রিহাব থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, ইবনে আব্বাস ( রাঃ) আমাকে বলেছেন, আমি কি তোমাকে একজন বেহেস্তী মহিলা দেখাবো? আমি জবাব দিলাম, হাঁ নিশ্চয়ই! তিনি বলেন, এই কৃষ্নকায় মহিলাটিকে দেখো( সহী বুখারী, রোগ ব্যাধী অধ্যায়)।
দুনিয়াথেকে বেহেস্তের সুসংবাদ প্রাপ্ত একজন মহিলার চেহারা ছিল খোলা।
(৬) হাদীসঃ ইবনে জুরাইহ থেকে বর্নিত।তিনি বলেনঃ আতা আমাকে জানিয়েছে, তিনি উম্মে জাফরকে( বেহেস্তি মহিলা) কাবার গিলাফের নিকট দেখতে পেয়েছেন। তিনি ছিলেন একজন দীর্ঘাঙ্গী কৃষ্ণকায় মহিলা। ( সহী বুখারী ও মুসলিম)।
চেহারা খোলা না থাকলে আপনি কিভাবে বুঝবেন যে, মহিলাটি জাফরের মা, নাকি খালেদার মা!
@@bestsellerreview8655 এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম।
#(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২)
# (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)।
# অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)।
ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে।
# এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি।
# অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ।
# আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড)
# ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) ।
# ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে মন্তব্য করেন যে, মাহরামদের সামনে উম্মুল মুমিনিনগন হিজাব করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড)
# ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)।
# ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)।
# মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)।
# ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)।
# কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)।
# তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)।
# মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে।
কত সুন্দর, যৌক্তিক, শ্লীল, শৈল্পিক আলোচনা! অসংখ্য ধন্যবাদ ডিয়ার ব্রাদার।
WALLMARK TV
আপনি কোরান মজিদ এর তথ্য অবিরাম প্রচার করুন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আস্সালামু আলাইকুম, আমি বেশ কয়দিন ধরেই আপনার উপস্থাপনা গুলো দেখছি। আর অভিভূত হয়েছি ও হচ্ছি। প্রকৃত পক্ষে আমি প্রায় অনেক অনেক দিন ধরেই আত্ন কষ্টে ভুগতেছি যে, আমি ইসলামকেস সত্যের মানন্ডে যে ভাবে বুঝি সেই ভাবে বর্তমান ইসলাম ধর্ম মনে হয় আর নেই। আমার এই ক্ষদ্র জ্ঞানে এই ফেতনার সময় আমি ইসলামকে মনের গভির থেকে যে ভাবে চিন্তা করেছি কুরআন অনুযায়ী যে ভাবে হওয়া উচিৎ (আল্লাহ যে ভাবে চেয়েছেন ও হুকুম করেছেন) তার বাস্তব ব্যাখ্যা আপনার সাথে মিলে যায় এবং আপানিই হয়ত (আপনার মত করে চিন্তা করে কিনা আমি তা জানি না) প্রথম ব্যক্তি যে আপনার ব্যাখ্যার সাথে আমার চিন্তার মিল রয়েছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ বর্তমান এই দূষসময়ে উপস্থাপনা গুলো প্রকাশ করার জন্য।
অপেক্ষায় ছিলাম
আসসালামু আলাইকুম ভাইজান।আমি হটাৎ আপনাকে খুজে পেয়েছি। হয়তো মহান রাব্বুল আলামিনের ইচ্ছে ছিলো আমার সাথে আমার পরিচয় হোক।মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে কৃতজ্ঞতা এবং শুকরিয়া। আপনার জন্য অনেক দোয়া,ভালোবাসা এবং শুভকামনা রইলো।
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর কোরআনের আলোচনা আপনার মুখ থেকে যতই শুনি ততই ভালো লাগে ❤️❤️❤️❤️আল্লাহ আপনাকে হায়াত দারাজ করুক এবং আল্লাহ যেন আপনাকে কুরআনের আলোয় আলোকিত করে সারা পৃথিবীতে 🌏 ছড়িয়ে দেয়
কোরআনের সত্যকে সামনে উন্মোচন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ❤❤❤
আপনার বইগুলো সংগ্রহ করে পড়া শেষ করলাম। অসাধারণ লিখেছেন।
আল্লাহ যেনো আপনার হায়াত আরো শত বছর বৃদ্ধি করেদেন আমিন, আপনার আলোচনা গুলা যতবারই শুনি ততবার মনেহয় নতুন শুনছি,
খুবিই সুন্দর ও যুক্তিযুক্ত আলোচনা আগে কখনো শুনিনি, ধন্যবাদ ভাই💝💖💞💜💕
প্রতিদিন অপেক্ষা করি ...
আপনার ভিডিওর জন্য।।।
ধন্যবাদ
আলহমদুলিল্লাহ,পান্না চৌধুরী সাহেব জাকারিয়া সাহেব এবং আপনি সজল সাহেব, আপনাদের অসাধারণ জ্ঞ্যান অর্জন ও তা বিশ্ববাসীর জন্য বিনা মূল্যে উপস্থাপন ,আমাদের মত সাধারণ মানুষের কাছে ইউ টিউব এর মাধ্যমে পৌঁছে যাওয়া আল্লার অশেষ রহমত স্বরূপ সকলকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন শুভেচ্ছা ও সালাম । Ok Thanks Very good .
হাদীস সিরিজ ভিডিও এর অপেক্ষায় আছি ভাইজান। আল্লাহ তায়ালা আপনার কল্যান করুন। আমিন
অনেক দিন পর আপনার বক্তব্য শুনলাম ভাই । আমরা ধর্মভিত্তিক বক্তব্য নিয়মিত শুনতে আগ্রহী । ভালো থাকবেন । আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল ।
আপনার কথাগুলো অনেক ভালো লাগে।কিন্তু কাউকে বলতে গেলে তারা আমাকে বলে আমি ভুলপথে যাচ্ছি
রাইট,,,আমাকেউ একজন নাচতিক
বলচে,,,,আমি কিচু মনে করিনাই
অনেক অপেক্ষার পর আপনার ভিডিও পেলাম। খুব যুক্তিযুক্ত আলোচনা খুব ভালো লাগলো। জাযাকাল্লাহ খায়রান।
বিরতি হলো ১ ঘন্টা আমার পেইন্টিং কাজ, তার পরেও ধর্মের সারকথা শুনে মুগ্ধ হলাম।
আমি আরেকটি ভিডিও চাই
Berger er lok to problem ni
অথেনটিক রেফারেন্স সহ যুক্তিগ্রাহ্য বিশ্লেষণ। অস্বীকার বা পাশ কাটানোর কোনো সুযোগ নেই। আপনার কথা বা বক্তব্য শোনার পর থেকেই আমাদের মগজে প্রতিষ্ঠিত ধর্মীয় চিন্তা বা মৌলিক বিষয়াদি নিয়ে আমি পুরোপুরি বিশৃংখল। বুঝতে পারছি না কিভাবে এগোবো। আল্লাহ সহায় হউন। আমীন।
আমার সাথে প্রতিদিন আমার কলিগদের মনোমালিন্য হচ্ছে, তার প্রধান কারন হলো আমি কোরআন ব্যতীত কোন বিধান মানি না
M k
চমৎকার একজন গ্যানি মানুষ সজল রোসন ভাই চালিয়ে যান আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন ❤❤❤ ধন্যবাদ ভাই
আমরা এতদিন শুধু হাদিসের ধর্মই পালন করে গেছি কিন্তু কখনো ভেবে দেখি নি কোরআন অনুযায়ী আমাদের ধর্ম পালন করছি কিনা ইসলামের মৌলভীরা এতদিন আমাদেরকে শুধু জাহান্নামের দিকে ঢেলে দিয়েছেন
ভাইজান আমি আপনার লেকচার বেশ কিছু দিন যাবৎ দেখতে আমার সুভাগ্য হয়েছে। আমি আপনার নিকট আবেদন করছি ইসলাম, ঈমান, না দেখে সাক্ষী দেওয়া, আল্লাহ অতি নিকটে ,আল্লাহ কে স্বরন করলে আল্লাহ ও আমাকে স্বরন করেন। এই বিষয় গুলোর বাস্তব ব্যখ্যা দিলে কৃতজ্ঞ থাকব।
আপনার ভিডিও দেখার জন্য,,,,, অনেক দিন অপেক্ষায় ছিলাম।।ভালবাসা অবিরাম।।
ধন্যবাদ
@@SajalRoshan ভাই এই প্রথম বার আপনি আমার কমেন্টের উওর দিলেন।।🥺🥺।।আপনাকে সামনে পেলে জড়িয়ে ধরতাম।🥺। আপনাকে ভিষন ভালবাসি আমি।
@@imransk8133 ami o opekkhay uttorer
আপনার সব ভিডিও আমি দেখি ও শুনি, কিন্তু এই প্রথম আমি আমার উপলব্ধি প্রকাশ করলাম,সত্যি আপনি অসাধারণ, আল্লাহ আপনার সহায় হউক।আমিন♥