যেহেতু আপনার জন্য মসজিদে গিয়ে জামাতে নামাজ পড়া প্রায় ই দুষ্কর তাহলে আপনার সাথে আর কোন মুসলিম ভাই আছে কি? যদি আপনার সাথে অন্য কোন মুসলমান ভাই থাকে তাহলে দুইজন মিলে জামাতে নামাজ আদায় করে নিবেন, আর যদি তিনজন হয় তাহলে তো আরো ভালো, অন্যথায় আপনি ঘরেই একাকী নামাজ পড়বেন।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর হাদিস দুই ধরনের আছে শুরুর ওয়াক্তে নামাজ পড়ার ও হাদিস আছে, শেষের ওয়াক্তে নামাজ পড়ার হাদিস আছে, সাধারণত যারা সাফি মাযহাবের অনুসারী তারা শুরুর ওয়াক্তে নামাজ পড়ে, আর যারা হানাফী মাযহাবের অনুসারী তারা শেষ ওয়াক্তে নামাজ পড়ে, আর মাগরিবের নামাজের যেহেতু সময় স্বল্প তাই ওয়াক্ত হবার সঙ্গে সঙ্গেই নামাজ পড়ে ফেলা হয়,
কোন ব্যক্তির যদি ইমাম মন মতো না হয় সে কি করবে।
অমুসলিম দেশে বসবাস, বহু দূরে মসজিদ, যাতায়াত ব্যবস্থা ব্যয়বহুল, তাছাড়া সব ওয়াক্তের সালাত হয় না। জামাত এর ফয়সালা কি?
যেহেতু আপনার জন্য মসজিদে গিয়ে জামাতে নামাজ পড়া প্রায় ই দুষ্কর
তাহলে
আপনার সাথে আর কোন মুসলিম ভাই আছে কি?
যদি আপনার সাথে অন্য কোন মুসলমান ভাই থাকে তাহলে দুইজন মিলে জামাতে নামাজ আদায় করে নিবেন, আর যদি তিনজন হয় তাহলে তো আরো ভালো,
অন্যথায় আপনি ঘরেই একাকী নামাজ পড়বেন।
নামাজের ওয়াক্ত শুরুর সময় জামাত করা হয় না মাগরিব ব্যাতীত। জমাত দেরি করাটা কি আল্লাহর হুকুম অমান্য করা নয়?
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর হাদিস দুই ধরনের আছে
শুরুর ওয়াক্তে নামাজ পড়ার ও হাদিস আছে,
শেষের ওয়াক্তে নামাজ পড়ার হাদিস আছে,
সাধারণত যারা সাফি মাযহাবের অনুসারী
তারা শুরুর ওয়াক্তে নামাজ পড়ে,
আর যারা হানাফী মাযহাবের অনুসারী
তারা শেষ ওয়াক্তে নামাজ পড়ে,
আর মাগরিবের নামাজের যেহেতু সময় স্বল্প
তাই ওয়াক্ত হবার সঙ্গে সঙ্গেই নামাজ পড়ে ফেলা হয়,