Naratoom kritan
Вставка
- Опубліковано 25 гру 2024
- আজ শ্রীল নরোত্তম দাস ঠাকুরের পরম মঙ্গলময় আবির্ভাব তিথি!
"ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু দীক্ষা গ্রহণের পূর্বে নিমাই পণ্ডিতরূপে পাঠদান করছিলেন এবং লোকেদের তাঁর সঙ্গে প্রেমময় সম্পর্ক ছিল কিন্তু তারা জানতো না যে, তিনিই কৃষ্ণ। তাই মহাপ্রভু পূর্ববঙ্গে গেলেন। তিনি পদ্মা নদীতে স্নান করলেন এবং সেখানে ভগবৎপ্রেম গচ্ছিত রেখে এলেন যা শ্রীল নরোত্তম দাস ঠাকুর গ্রহণ করেছিলেন। নরোত্তম দাস ঠাকুর একটি রাজ্যের যুবরাজ ছিলেন কিন্তু তিনি রাজসিংহাসন গ্রহণ করেননি। এর পরিবর্তে তিনি কেবল ভক্তি করতে চেয়েছেন। তিনি তাঁর রাজ্য তাঁর জেঠতুতো ভাইকে দিয়ে বৃন্দাবনে চলে গেলেন এবং শ্রীল লোকনাথ গোস্বামীর কাছ থেকে দীক্ষা গ্রহণ করলেন। কিন্তু তিনি শ্রীনিবাস আচার্য ও শ্যামানন্দ পণ্ডিতের সাথে একত্রে শ্রীল জীব গোস্বামীর কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেছেন।
যদিও তাঁদের প্রত্যেকের ভিন্ন ভিন্ন দীক্ষাগুরু ছিল কিন্তু তাঁরা একত্রে মিলেমিশে সেবা করেছেন। তাঁদের প্রচার পূর্ণ সমন্বয়ে চলছিল। সেখানে ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর একটিই আন্দোলন ছিল। আদর্শ সমন্বয়! বৈচিত্র্যের মাঝে একতা!
নরোত্তম দাস ঠাকুর প্রথম গৌরপূর্ণিমা মহোৎসব উদযাপন করেছেন এবং তিনি সরল বাংলায় চমৎকার বিভিন্ন ভজন লিখেছেন যা আমরা আমাদের প্রাত্যহিক সূচিতে কীর্তন করে থাকি। তিনি ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু ও ভগবান শ্রীনিত্যানন্দ প্রভুর মহিমা বর্ণনা করে এবং কীভাবে আমাদের তাঁদের শ্রীপাদপদ্মের আশ্রয় গ্রহণ করা উচিত তার উপর ভজন লিখেছেন।"
~ শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজের অ্যাপ বার্তা
২৪শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪