- 13
- 97 555
War History Bangla
Canada
Приєднався 23 лис 2020
You get war historical event in this channel with bangla.
আরব সাগরে দুর্ধর্ষ জলদস্যুতা | মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের রত্ন ভাণ্ডার লুট
লোহিত সাগরের দক্ষিণ অংশটা যেখানে আরব সাগরের সাথে মিশেছে সেই প্রণালীতে ও এর আশপাশের অঞ্চলগুলি ছিল জলদস্যুদের অভয়ারণ্য। ১৬৯৫ সালের আগস্ট মাসের শেষ দিকে এখানেই সংগঠিত হয়েছিল এক দুর্ধর্ষ সমুদ্র পথের ডাকাতির ঘটনা, যা তখন সারা বিশ্বকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। ব্রিটিশ রাজতন্ত্রকে ফেলে দিয়েছিল বিপদের মধ্যে। মহা প্রতাপশালী মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের শক্তিশালী নৌ বহর এবং এর সবচেয়ে অভিজাত ও বিলাসবহুল জাহাজ ‘গঞ্জ-ই-সাওয়াই’-এ আক্রমণ করে এক ইংরেজ জলদস্যু ও তার পাঁচ মিত্রের সম্মিলিত বাহিনী।
১৬৯৫ সালের আগস্ট মাসের শেষ সপ্তাহ। লোহিত সাগরের দক্ষিণ প্রান্তে এক দ্বীপে মরুভূমির গরমে তপ্ত লু হাওয়া বইছে। সেই দ্বীপের খাঁড়িতে সবার নজর এড়িয়ে স্থির হয়ে দাড়িয়ে আছে এক অদ্ভুত আকৃতির জাহাজ। আশেপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে বিভিন্ন আকৃতির আরো পাঁচটি জাহাজ। মুল জাহাজের সংকেতের অপেক্ষায় আছে তারা। লোহিত সাগরের দক্ষিণ অংশটা যেখানে আরব সাগরের সাথে মিশেছে ঠিক সেই প্রণালীতে ইয়েমেন আর জিবুতির উপকূল মুখোমুখি দাঁড়ানো। প্রণালীটির নাম বাবেল মান্দেব। ওই প্রণালীর ইয়েমেনের প্রান্ত থেকে দুই পা বাড়ালে পেরিম নামক কাঁকড়া চেহারার খটখটে একটি আগ্নেয় দ্বীপ আছে। সেই দ্বীপের এক খাঁড়িতে ওঁত পেতে বসে থাকা এই শিকারী জাহাজটির নাম ‘ফেন্সি'।
ফেন্সি, ১৫০ জলদস্যু সমৃদ্ধ ৪৬ কামানের শক্তিসম্পন্ন অতুলনীয় দ্রুতগতির একটি ইংলিশ জাহাজ। শিকারের অপেক্ষায় ফেন্সির সাথে আছে আরো পাঁচটি জলদস্যু জাহাজ- ‘অ্যামিটি’, ‘পোর্টসমাউথ এডভেঞ্চার’, ‘ডলফিন’, ‘পার্ল’ এবং ‘সুসানা’। ছয় জাহাজের মোট জলদস্যু সংখ্যা ৪৪০ জন। এই বিশাল বাহিনী যে শিকারের জন্য অপেক্ষা করছে সেটি আরো বেশী শক্তিশালী। এত শক্তিশালী শিকারকে কব্জা করার চেষ্টাকে অতি দুঃসাহসী কাজ বলা যায়। এই ভারত মহাসাগরে জাহাজ ডাকাতির ঘটনা শতবর্ষ পুরোনো। শত শত জাহাজ শিকার করেছে ভিন মহাদেশ থেকে আগত জলদস্যুরা।
যাদের জন্য এমন দুঃসাহসী পরিকল্পনা করে ওঁত পেতে আছে এই জলদস্যুর দল তারাও একা নয়। ওখানে আছে ২৫ জাহাজের বিশাল এক বহর। হজ্জযাত্রী নিয়ে আরবের মক্কা নগরী থেকে রওনা দিয়েছে ভারতের সুরাটের উদ্দেশ্যে। লোহিত সাগর পেরিয়ে নৌবহর যাত্রা শুরু করেছে সুরাটের দিকে। সেই বহরের সবচেয়ে শক্তিশালী জাহাজটি ১৬০০ টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ‘গঞ্জ-ই-সাওয়াই’ (Ganj-i-Sawai)।
যার নিজস্ব প্রতিরক্ষার জন্য আছে ৮০টি শক্তিশালী কামান এবং ৪০০ জন বন্দুকধারী সৈন্য। বহরের মধ্যে এই জাহাজটি সবচেয়ে অভিজাত। এটি সবচেয়ে বেশী যাত্রী ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন। জাহাজে যাত্রীর সংখ্যা ৬০০ জন যার বড় একটা অংশ নারী। সেই জাহাজের প্রতিরক্ষার জন্য সাথে আছে ৬০০ টন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন আরেকটি সশস্ত্র জাহাজ ‘ফতেহ মোহাম্মদ’। ফতেহ মোহাম্মদের সাথে লড়তে পারে তেমন জাহাজ সেসময় বিরল ছিল ভারত মহাসাগরে ।
বিপজ্জনক এলাকা বলে জাহাজগুলো দল বেঁধে চলাচল করেতো। সব জাহাজে শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মজুদ থাকে। ডাকাতির আশংকা মাথায় রেখেই সমুদ্রযাত্রা করতে হতো এই অঞ্চলের জাহাজগুলোকে। তবে ‘গঞ্জ-ই-সাওয়াই’র মতো এতবড় শক্তিশালী জাহাজের বিরুদ্ধে লড়াই করার মতো শক্তি পৃথিবীর কোন জলদস্যু জাহাজের নেই বলে জানা আছে সবার।
সে সময় গঞ্জ-ই-সাওয়াই জাহাজটি যে কোন দেশের সেরা যুদ্ধ জাহাজের চেয়েও শক্তিশালী ছিল।
কিন্তু শক্তিই শেষ কথা নয়। তারও উপর আছে কৌশল আর ধূর্ততার খেলা। সেই খেলার এক বিপজ্জনক পরিকল্পনা করে বসে আছে হেনরি এভারি নামের এক বৃটিশ জলদস্যু। সেই দস্যু এই অভিযানের সবচেয়ে দ্রুতগামী শক্তিশালী জাহাজ ‘ফেন্সি’র মালিক।
#জলদস্যু_কাহিনী #সম্রাট_আওরঙ্গজেবের_রত্ন_ভাণ্ডার_লুট #war_history_bangla
কাহিনী সূত্র- muktangon.blog/hrrh69/11710
১৬৯৫ সালের আগস্ট মাসের শেষ সপ্তাহ। লোহিত সাগরের দক্ষিণ প্রান্তে এক দ্বীপে মরুভূমির গরমে তপ্ত লু হাওয়া বইছে। সেই দ্বীপের খাঁড়িতে সবার নজর এড়িয়ে স্থির হয়ে দাড়িয়ে আছে এক অদ্ভুত আকৃতির জাহাজ। আশেপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে বিভিন্ন আকৃতির আরো পাঁচটি জাহাজ। মুল জাহাজের সংকেতের অপেক্ষায় আছে তারা। লোহিত সাগরের দক্ষিণ অংশটা যেখানে আরব সাগরের সাথে মিশেছে ঠিক সেই প্রণালীতে ইয়েমেন আর জিবুতির উপকূল মুখোমুখি দাঁড়ানো। প্রণালীটির নাম বাবেল মান্দেব। ওই প্রণালীর ইয়েমেনের প্রান্ত থেকে দুই পা বাড়ালে পেরিম নামক কাঁকড়া চেহারার খটখটে একটি আগ্নেয় দ্বীপ আছে। সেই দ্বীপের এক খাঁড়িতে ওঁত পেতে বসে থাকা এই শিকারী জাহাজটির নাম ‘ফেন্সি'।
ফেন্সি, ১৫০ জলদস্যু সমৃদ্ধ ৪৬ কামানের শক্তিসম্পন্ন অতুলনীয় দ্রুতগতির একটি ইংলিশ জাহাজ। শিকারের অপেক্ষায় ফেন্সির সাথে আছে আরো পাঁচটি জলদস্যু জাহাজ- ‘অ্যামিটি’, ‘পোর্টসমাউথ এডভেঞ্চার’, ‘ডলফিন’, ‘পার্ল’ এবং ‘সুসানা’। ছয় জাহাজের মোট জলদস্যু সংখ্যা ৪৪০ জন। এই বিশাল বাহিনী যে শিকারের জন্য অপেক্ষা করছে সেটি আরো বেশী শক্তিশালী। এত শক্তিশালী শিকারকে কব্জা করার চেষ্টাকে অতি দুঃসাহসী কাজ বলা যায়। এই ভারত মহাসাগরে জাহাজ ডাকাতির ঘটনা শতবর্ষ পুরোনো। শত শত জাহাজ শিকার করেছে ভিন মহাদেশ থেকে আগত জলদস্যুরা।
যাদের জন্য এমন দুঃসাহসী পরিকল্পনা করে ওঁত পেতে আছে এই জলদস্যুর দল তারাও একা নয়। ওখানে আছে ২৫ জাহাজের বিশাল এক বহর। হজ্জযাত্রী নিয়ে আরবের মক্কা নগরী থেকে রওনা দিয়েছে ভারতের সুরাটের উদ্দেশ্যে। লোহিত সাগর পেরিয়ে নৌবহর যাত্রা শুরু করেছে সুরাটের দিকে। সেই বহরের সবচেয়ে শক্তিশালী জাহাজটি ১৬০০ টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ‘গঞ্জ-ই-সাওয়াই’ (Ganj-i-Sawai)।
যার নিজস্ব প্রতিরক্ষার জন্য আছে ৮০টি শক্তিশালী কামান এবং ৪০০ জন বন্দুকধারী সৈন্য। বহরের মধ্যে এই জাহাজটি সবচেয়ে অভিজাত। এটি সবচেয়ে বেশী যাত্রী ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন। জাহাজে যাত্রীর সংখ্যা ৬০০ জন যার বড় একটা অংশ নারী। সেই জাহাজের প্রতিরক্ষার জন্য সাথে আছে ৬০০ টন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন আরেকটি সশস্ত্র জাহাজ ‘ফতেহ মোহাম্মদ’। ফতেহ মোহাম্মদের সাথে লড়তে পারে তেমন জাহাজ সেসময় বিরল ছিল ভারত মহাসাগরে ।
বিপজ্জনক এলাকা বলে জাহাজগুলো দল বেঁধে চলাচল করেতো। সব জাহাজে শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মজুদ থাকে। ডাকাতির আশংকা মাথায় রেখেই সমুদ্রযাত্রা করতে হতো এই অঞ্চলের জাহাজগুলোকে। তবে ‘গঞ্জ-ই-সাওয়াই’র মতো এতবড় শক্তিশালী জাহাজের বিরুদ্ধে লড়াই করার মতো শক্তি পৃথিবীর কোন জলদস্যু জাহাজের নেই বলে জানা আছে সবার।
সে সময় গঞ্জ-ই-সাওয়াই জাহাজটি যে কোন দেশের সেরা যুদ্ধ জাহাজের চেয়েও শক্তিশালী ছিল।
কিন্তু শক্তিই শেষ কথা নয়। তারও উপর আছে কৌশল আর ধূর্ততার খেলা। সেই খেলার এক বিপজ্জনক পরিকল্পনা করে বসে আছে হেনরি এভারি নামের এক বৃটিশ জলদস্যু। সেই দস্যু এই অভিযানের সবচেয়ে দ্রুতগামী শক্তিশালী জাহাজ ‘ফেন্সি’র মালিক।
#জলদস্যু_কাহিনী #সম্রাট_আওরঙ্গজেবের_রত্ন_ভাণ্ডার_লুট #war_history_bangla
কাহিনী সূত্র- muktangon.blog/hrrh69/11710
Переглядів: 2 485
Відео
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ | ব্যর্থতার কারন | বিদ্রোহীদের করুণ পরিণতি, শেষ পর্ব
Переглядів 97Місяць тому
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ, যা প্রথম ভারতীয় স্বাধীনতা যুদ্ধ নামেও পরিচিত, ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়। এটি ছিল ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের বিরুদ্ধে এক সশস্ত্র প্রতিরোধ যা ভারতীয়দের মধ্যে জাতীয়তাবাদী চেতনার বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। এই বিদ্রোহের পেছনে বহুবিধ কারণ ছিল, যার মধ্যে রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং সামরিক বিষয়গুলি অন্যতম। এর ফলাফল ছিল ...
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ | গরু শুকরের চর্বির কার্তুজ | বিদ্রোহী বীরদের বীরত্ব গাথা ইতিহাস
Переглядів 3352 місяці тому
“১৮৫৭ সালের ১০ই মে, দিনটি ছিল রোববার। মিরাটের জনসাধারণের মধ্যে প্রচণ্ড উত্তেজনা দেখা যাচ্ছিল; সব জায়গাতেই একটি বিষয় নিয়ে চাপা গুঞ্জন চলছিল। আশেপাশে স্বদেশী কোন দেশী সিপাহিদের দেখলেই উৎসুক ভাবে জিজ্ঞাসা করছিল- তারা ফিরিঙ্গীদের এই স্পর্ধা ও উদ্ধতের কোন প্রতিশোধ নেবে কি না। আসলে সেদিন তারা জানতে চাইছিল আগের দিন শনিবার ৯ই মে যে অপ্রত্যাশিত ঘটনাটা ঘটেছিল সে সম্বন্ধে। ৯ই মে তারা দেখেছিল বেশ কিছু ইউনি...
মহাত্মা গান্ধীকে নাথুরাম কেন হত্যা করলো
Переглядів 7232 роки тому
ভারত বর্ষের অহিংস আন্দোলনের পথিকৃৎ মহাত্মা গান্ধী। শুধু ভারতের মধ্যেই নয় দেশ এবং মহাদেশের গণ্ডি পেরিয়ে গান্ধী নামটি এখন সমগ্র দুনিয়ায় অহিংস আন্দোলনের আইকন হিসাবে পরিচিত হয়ে উঠেছে। উনবিংশ শতাব্দীতে ভারতে জন্ম নেয়া মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর আদর্শ অনুসরণ করে বিংশ শতাব্দীতে নিজেদের অধিকার আদায়ের জন্য আন্দোলন করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকায় নেলসন মেন্ডেলা এবং আমেরিকায় মারটিন লুথার কিং। এমন এক জন অবিসংবাদিত নেত...
ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে কে সঠিক ছিলেন | গান্ধীজী না নেতাজী
Переглядів 1,7 тис.2 роки тому
পরাধীন ভারতবর্ষের অবিস্মরণীয় দুই নেতা। মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী এবং সুভাষ চন্দ্র বসু। একজন চেয়েছিলেন রক্তপাতহীন অহিংস আন্দোলনের মাধ্যমে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা পেতে আরেকজন চেয়েছিলেন সসস্র সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা আদায় করতে। একই লক্ষ্য ছিল দুজনেরই, আর তা হলো ব্রিটিশদের কাছ থেকে পরাধীন ভারতবর্ষের স্বাধীনতা লাভ করা; অথচ মতবাদ ভিন্ন হওয়ার কারনে তারা এক কাতারে দাড়িয়ে আন্দোলন করতে পারেননি। মৃত...
বঙ্গের কিংবদন্তি নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু
Переглядів 1 тис.2 роки тому
সুভাষচন্দ্র বসু ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক কিংবদন্তি নায়ক। নেতাজি নামে যিনি সবার নিকট পরিচিত ছিলেন। ইংরেজরা তাকে সুভাষ বোস বলতো। ২৩-শে জানুয়ারি, ১৮৯৭ সালে উড়িষ্যার একটি বৃহৎ বাঙালি ধনী পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। উচ্চ শিক্ষার জন্য পরিবার থেকে তাকে ইংল্যান্ডে পাঠানো হয়েছিল। লেখা পড়ায় অসাধারণ মেধাবী হওয়া স্বত্বেও স্বদেশের টানে চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ না নিয়ে দেশে ফিরে আসেন। তার রাজনৈতিক গু...
মসনদ-ই-আলা ঈশা খাঁ এবং রাজা মান সিংহের যুদ্ধ
Переглядів 8 тис.2 роки тому
ইতিহাসবিদ গন একেকজন একেক ভাবে এই ঘটনাটিকে বর্ণনা করেছেন। তবে অধিকাংশ ইতিহাসবিদগন এভাবেই বর্ণনা করেছে ঈশা খাঁ এবং মানসিংহের এই যুদ্ধটিকে, যেভাবে এই ভিডিওতে দেখানো হয়েছে। মোঘল সুবেদার রাজা মানসিংহ কয়েকটি যুদ্ধে জিতলেও বাংলায় মোঘল আধিপত্য বিস্তারে ব্যর্থ হন। মোঘলদের বাংলার পশ্চিমে রাজমহল, পূর্বে বগুড়া, শেরপুর, উত্তরে ঘোড়াঘাট, দক্ষিণে সাতগাঁও ও বর্ধমান পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। ভাটিতে মোঘলদের কোনো কর্তৃ...
সম্রাট হুমায়ূনের উত্থান-পতন ও রাজ্যহারা ১৫ বছর
Переглядів 2,6 тис.2 роки тому
নাসিরুদ্দিন মোহাম্মদ হুমায়ুন (মার্চ ৬, ১৫০৮ - ২৭ জানুয়ারী, ১৫৫৬) মুঘল সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সম্রাট, যিনি ১৫৩০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৫৪০ খ্রিষ্টাব্দ এবং ১৫৫৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত দুই দফায় মোঘল সাম্রাজ্যের সম্রাট ছিলেন। তিনি ছিলেন এই সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট বাবরের পুত্র । ১৫০৮ খ্রিস্টাব্দের ৬ই মার্চ কাবুলে বাবরের তৃতীয় স্ত্রী মহোম বা মাহাম বেগমের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেন। হু...
মোগল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা তাজাকস্থানের বীর জহিরউদ্দিন মোহাম্মদ বাবর
Переглядів 1,5 тис.3 роки тому
মুঘল শাসনামল ভারতের ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ অধ্যায়। মুঘল সম্রাটদের ইতিহাসে প্রথমেই আসে সম্রাট বাবরের নাম। জহিরউদ্দিন মুহাম্মদ বাবর। সাহসিকতা ও নির্ভীকতার জন্য ইতিহাসে তিনি ‘বাবর’ নামে প্রসিদ্ধি লাভ করেন। বাবর শক্ত সমর্থ এবং শারীরিক ভাবে সুপুরুষ ছিলেন। তিনি কেবল ব্যায়ামের জন্য দু’কাঁধে দু’জনকে নিয়ে পাহাড়ের ঢাল বেয়ে দৌড়ে নিচে নামতেন। কিংবদন্তী আছে, বাবর তার সামনে পড়া সবগুলো নদী সাঁতরে পার ...
মুদি দোকানির দিল্লী জয়ের কাহিনী || সম্রাট হেমচন্দ্র হিমু বিক্রমাদিত্য || ভারতের শেষ হিন্দু সম্রাট
Переглядів 1,6 тис.4 роки тому
সম্রাট হেমচন্দ্র হিমু বিক্রমাদিত্য ছিলেন ভারত বর্ষের শেষ স্বাধীন হিন্দু সম্রাট; যিনি নিজের বীরত্ব, বুদ্ধিমত্তা আর নিষ্ঠা’র কারনে সামান্য মুদি কারবারি থেকে দিল্লীর সম্রাট হতে পেরেছিলেন। ধারাবাহিক বাইশটি যুদ্ধে জয় লাভ করার পর দ্বিতীয় পানিপথের যুদ্ধে অপেক্ষাকৃত দুর্বল মোঘল বাহিনীর নিকট পরাজয় বরণ করেন এবং নিহত হন। সম্রাট হেমচন্দ্রের পরাজয়ের মধ্য দিয়ে ভারত বর্ষে মোঘল বংশের পুনঃজাগরণ হয় এবং মোঘল সম্র...
তৃতীয় পানিপথের যুদ্ধ || আফগানের বিজয় মারাঠার পরাজয়
Переглядів 19 тис.4 роки тому
ভারত বর্ষের ঐতিহাসিক তিনটি যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল এই পানিপথের প্রান্তরে। ১৪ই জানুয়ারি ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে সংঘটিত হয়েছিল তৃতীয় এবং শেষ পানিপথের যুদ্ধ। ১৭৫৭ সালের ঐতিহাসিক পলাশীর যুদ্ধে বাংলা বিহার উড়িষ্যা ইংরেজদের নিকট পতনের মাত্র চার বছর পর সংঘটিত এই যুদ্ধের মধ্যমে ইংরেজ শক্তি ভারত আগ্রাসনের পথকে আরও প্রশস্ত করে দিয়েছিল, যার করুন পরিণতি ভোগ করতে হয়েছি ভারতবাসীকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত। আহমেদ শাহ্ আব্দালি...
দ্বিতীয় পানিপথের যুদ্ধ ও মোঘল সাম্রাজ্যের পুনজাগরণ || ভারত বর্ষের শেষ হিন্দু সম্রাট হিমুর পরাজয়
Переглядів 23 тис.4 роки тому
পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ হয়েছিল ১৫৫৬ সালের ৫ নভেম্বর হিন্দু জেনারেল ও আদিল শাহ সুরির প্রধানমন্ত্রী হেমুর বাহিনী এবং মুঘল সম্রাট আকবরের বাহিনীর মধ্যে। এই যুদ্ধে হিমুকে পরাজিত করে সম্রাট আকবর পুনরায় মোঘল সাম্রজ্যের গৌরব ফিরিয়ে আনেন। পরবর্তী কয়েক বছরে ভারতে আফগান শাসন চিরতরে নির্মূল হয়ে যায়। #দ্বিতীয়_পানিপথের_যুদ্ধ#মোঘল_সাম্রাজ্যের_পুনজাগরণ#war _history_bangla
প্রথম পানিপথ যুদ্ধ || ভারত উপমহাদেশে প্রথম কামানের ব্যাবহার || বাবরের সহিত ইব্রাহিম লোদীর যুদ্ধ
Переглядів 36 тис.4 роки тому
২০ এপ্রিল, ১৫২৬ পানিপথে বাবরের বাহিনী ইব্রাহিম লোদির বিশাল সৈন্যদলের মুখোমুখি হলো। ঐতিহাসিকভাবে এই যুদ্ধই পানিপথের প্রথম যুদ্ধ হিসেবে স্মরণীয় হয়ে আছে। ইব্রাহিমের সৈন্যসংখ্যা ছিলো প্রায় লা খানেক। তার সেনাবাহিনীতে ছিলো যুদ্ধের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বিশাল হস্তী বাহিনী। তবুও এই বিশাল সৈন্যবাহিনী নিয়ে বাবরের রণকৌশলের সামনে পরাজিত হতে হয় তাকে। বাবরের সৈন্যরা ইব্রাহিম বাহিনীকে চতুর্দিক থেকে ঘিরে ধরে। তাদে...
❤❤
Thanks🌹
Nice video 👍
Thanks for the visit
সুন্দর উপস্থাপনা 👌
গুজরাটীর জন্য বাবর বিজয়ী হয়ে ছিলো / গুজরাটী পথম সমরাট
It's not a fact Babur was first to use canons in India.Babur wrote Baburnama when he attacked Bengal he faced canonon barrages, and he praised Bengal artillaries aiming and accuracy.
দাদা কোন গাড়ি তে করে পানি পথের এই সব যাগা গুলো ঘুর লে এক দিনে সব কভার করা যাবে কম পয়সায় একটু যদি বলেন
We know the greatest india is the country of the greatest hindu.
Victory the greatest,most brave,honourable,most popular,famous hero,himu bikramaditto.add the famius chandra gupta ,ashoka.
ঈশা খাঁ বাংলার আর এক মীরজাফর, যতই কষ্ট কল্পনার গল্পের সাহায্য নেওয়া হোকনা কেন আপনার বলা কাহিনী তেই সেটা বেড়িয়ে আসে
কেমনে? ও তো বাংলার জন্য লড়েচে। মুঘল-রাজপুতদের বিরুদ্ধে
1540 সালে কনৌজ যুদ্ধের পর হুমায়ন গৃহত্যাগ করলে,1542 সালে্ আকবর কী করে জন্ম নিল,ইতিহাস অনুযায়ী তার স্ত্রী তো তার মতো গৃহত্যাগী হয়নি।🤔🤔
ইতিসা পাঠ করতে করতে পাদ মারতেচে 😅😅
ভালো লাগলো
আপনার উপস্থাপনে অনেক কিছু তথ্য বাদ পড়ে গেছে এবং সালে ভূল উল্লেখ করছেন। যেমন ১৯৪৮???
❤❤❤
😂
যুদ্ধ কেনো সংঘটিত হয়েছিল সেই বিষয় ভিডিও দিয়েন
ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক এর জন্য কথা ভালো বুঝা যায় না।এর চেয়ে মিউজিক ছাড়া ভাল।
রাইট ছিলেন নেতাজী।
মানসিংহের ভাঙ্গা তরবারি কী ইতিহাস থেকে হারিয়ে গেলো? পারলে দেখাবেন প্লিজ।
NO
12 হাজার ছিল বাবর এর সেনা।
ঈসাখাঁ ও মানসিং এর সম্মুখ যুদ্ধ ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার টাংগাব ইউনিয়নের বাঁশিয়া গ্রামে হয়েছিল।
কাল পরিক্ষা,,এ অধ্যায় টা অনেক কঠিন,,,
Himu somrat kmne hoy.. 🙄
অনেক দিন পরে ভিডিও পেলাম
অনেক ধন্যবাদ অপেক্ষায় থাকার জন্য। ❤🌹
আলোচনা চলছে পানি পথের যুদ্ধ যা ১৭৬১ সালে সংঘটিত হয়। কিন্তু যুদ্ধে পরাজয়ের কারন হিসেবে ১৯৪৮ সালের মারাঠাদের রাজপূত রাজ্যের হস্তক্ষেপ কিভাবে এলো?
ভিডিও দেওয়া হয় না কেন এই চ্যানেলে
Kaman kirrokokm
ক্রিমিয়া যুদ্ধ সম্পর্কে দীর্ঘ একটি ভিডিও চাই
Nice
জাযাকাল্লাহ,,,,,,,, আমিই সেই ইব্রাহিম লদি খা এর বংসধর 🖤🖤🖤🖤🖤৷
পানিপথের ৩ য় যুদ্ধে আফগান বীর আহমেদ শাহ আবদালী ( দুররাণী ) মারাঠা বর্গী দর্স্যু / ডাকাতদের পরাজিত করে সারা ভারত বর্ষে শান্তি প্রতিষ্ঠান করেন পুনরায়। ☪️⚔️
আমার প্রশ্ন ভাই ১৫৫৬ সালে সম্রাট আকবর যদি জন্ম গ্রহন করে !! তাহলে পানিপথের যুদ্ধে কিভাবে হিমুকে পরাজিত করে????? আকবরের জন্ম ১৫৫৬ সাল।
১৫৪২ সালে অমরকোটে সম্রাট আকবরের জন্ম হয়। দ্বিতীয় পানিপথের যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন ১৩ বছর বয়েসে। ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
সব জায়গায়ই তো সম্রাট আকবরের জন্ম দেওয়া ১৫৫৬। গুগল, বিভিন্ন বই তে একই তথ্য।!!!
@@nasimuddin7503 Google: Born: October 15, 1542, Umarkot, Pakistan Died: October 27, 1605, Fatehpur Sikri, India Full name: Abu'l-Fath Jalal-ud-din Muhammad Akbar
The great historical hero
You are right, thank you.
ঠিক মত বলতে পারেন নি
পরের ভিডিও গুলিতে হয়তো আরও ভাল হবে, ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
Thanks
History niye aro video toiri koren pls...bises kore history of South Asia.. And video gula Bangla te korlei valo hobe student der Jonno... Video dekhe onek kichu jana jay jeta boi pore bujha onek somoy possible hoy na...
💚💛💛💚💚
ua-cam.com/video/mDqTF56q03A/v-deo.html
আরো ইতিহাস জানতে চাই
ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
@@warhistorybangla6687 আরো কিছু জানতে চাই
সুন্দর বর্ণনা