শেষ জামানা, দাজ্জাল, ইলুমিনাতি, জায়নিষ্ট মুভমেন্ট, মালহামা ইত্যাদি বিষয়ে কথা বলার জন্য আমাদের প্রিয় দ্বীনী ভাই আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান সাহেব কে কিডন্যাপ করা হয়েছে , ৩ দিন পার হয়ে গেছে, এখনোও কোনো হদিস পাওয়া যায়নি।
বর্তমান ভারতীয় উপমহাদেশের চলমান প্রেক্ষাপট ১৪৫০ বছর পূর্বেই মহান আল্লাহ তায়ালার পবিত্র কোরআনে বলেন । কাফিররা উহাদের রাসূলগণকে বলিয়াছিল, 'আমরা তোমাদেরকে আমাদের দেশ হইতে অবশ্যই বহিষ্কার করিব অথবা তোমাদেরকে আমাদের ধর্মাদর্শে ফিরিয়া আসিতেই হইবে।' অতঃপর রাসূলগণকে তাহাদের প্রতিপালক ওহী প্রেরণ করিলেন, জালিমদেরকে আমি অবশ্যই বিনাশ করিব; وَقَالَ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا لِرُسُلِهِمْ لَـنُخْرِجَنَّكُمْ مِّنْ اَرْضِنَاۤ اَوْ لَـتَعُوْدُنَّ فِىْ مِلَّتِنَا ؕ فَاَوْحٰۤى اِلَيْهِمْ رَبُّهُمْ لَــنُهْلِكَنَّ الظّٰلِمِيْنَۙ সূরা ইব্রাহীম , সুরা নম্বর: ১৪ আয়াত নম্বর: ১৩ কিন্তু দিনশেষে আল্লাহ মুমিনদেরকেই বিজয় দান করবেন । 'উহাদের পরে আমি তোমাদেরকে দেশে প্রতিষ্ঠিত করিবই; ইহা তাহাদের জন্য যাহারা ভয় রাখে আমার সম্মুখে উপস্থিত হওয়ার এবং ভয় রাখে আমার শাস্তির।' وَلَـنُسْكِنَنَّكُمُ الْاَرْضَ مِنْۢ بَعْدِهِمْؕ ذٰ لِكَ لِمَنْ خَافَ مَقَامِىْ وَخَافَ وَعِيْدِ সুরা ইব্রাহীম , সূরা নম্বর: ১৪ আয়াত নম্বর: ১৪ পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় যে ধর্মযুদ্ধ হবে সেটাই হল “গাজওয়ায়ে হিন্দ” তথা হিন্দুস্থান ভারতের বিরুদ্ধে মুসলমান উম্মাহদের যুদ্ধ। এই সম্মানিত যুদ্ধে নিশ্চিত মুসলমান উম্মাহরা বিজয় লাভ করবেন। সুবহানআল্লাহ.! কিন্তু এই সম্মানিত যুদ্ধে এক তৃতীয়াংশ মুসলমান শাহাদাত বরন করবেন এবং শেষাংশ যুদ্ধ শেষ করে বিজয় লাভ করবেন। সুবহানাল্লআহ.! যারা এই সম্মানিত যুদ্ধে শাহাদাত বরন করবেন উনারা নিশ্চিত জান্নাতবাসী হবেন। সুবহানআল্লাহ.! এবং যেসব মুসলমানগন এই সম্মানিত যুদ্ধে বিজয়ী হয়ে গাজী হয়ে ফিরবেন উনারা ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরন করে জান্নাতবাসী হবেন। সুবহানআল্লাহ.! আবার এই সম্মানিত যুদ্ধ থেকে যেসব নামধারী মুসলমানরা পালিয়ে যাবে তারা বেইমান হয়ে মৃত্যুবরন করবে। নাউজুবিল্লাহ! পবিত্র হাদিস শরীফে গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এটা হবে কাফির মুশরিকদের সাথে মুসলমানদের পৃথিবীর ভিতর বৃহত্তম জি”হ|দ/যুদ্ধ। এই যুদ্ধে হিন্দুস্তানের মোট মুসলিমদের এক তৃতীয়াংশই শহীদ হবে, আরেক অংশ পালিয়ে যাবে আর শেষ অংশ জি”হ|দ চালিয়ে যাবে। মুসলমানদের নিশ্চিত জয় হবে কিন্তু এটা এতোটাই ভয়াবহ যে হয়তো অল্প কিছু সংখ্যক মুসলিমই বেঁচে থাকবেন বিজয়ের খোশ আমদেদ করার জন্য। জাকাত, দান-সদকা ও ঈদ: নজরুল মননে ও কলমে অন্য বর্ণনায় আছে, গাজওয়াতুল হিন্দ হিন্দুস্তানের (চুড়ান্ত) যুদ্ধ। রাসুল (ﷺ) একদিন পুর্ব দিকে তাকিয়ে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিলেন, এমন সময় এক সাহাবি রাসুল (ﷺ) কে জিজ্ঞেস করলেন, “ইয়া রাসুলুল্লাহ (ﷺ) আপনি এমন করছেন কেন!” রাসুল (ﷺ) বললেন, “আমি পুর্ব দিকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি।” সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহুম উনারা জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ(ﷺ) আপনি কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন? রাসুল (ﷺ) বললেন, পুর্ব দিকে মুসলিম ও মুশরিকদের (যারা মুর্তিপুজা করেন) সাথে যুদ্ধ শুরু হবে। যুদ্ধটা হবে অসম। মুসলিম সেনাবাহিনী থাকবে সংখ্যায় সীমিত, কিন্তু মুশরিক সেনাবিহিনী থাকবে সংখ্যায় অধিক। ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা এত বেশি মারা যাবে যে রক্তে মুসলিমদের পায়ের টাকুনি পর্যন্ত ডুবে যাবে। ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা তিন ভাগে বিভক্ত থাকবে; এক ভাগ বিশাল মুশরিক বাহিনি দেখে ভয়ে পালিয়ে যাবে, তারাই হলো জাহান্নামী! আর এক ভাগ সবাই যুদ্ধে শহীদ হবেন। শেষ ভাগ আল্লাহর ওপর ভরসা করে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে এবং শেষ পর্যন্ত জয় লাভ করবেন। রসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, এই যুদ্ধ বদর যুদ্ধের সমতুল্য!(সুবহানাল্লাহ)
আল্লাহতালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।।। আমিন।।।
আল্লাহতালা আমাদের সবাইকে আল্লাহর হুকুমকে সঠিকভাবে মেনে চলার তাওফিক দান করুন।।। আমিন।।।
Summah Aameen 🤲
ভাই আপনি খুব সমতকার সুন্দর উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ
শেষ জামানা সম্পর্কে আমার মতামত হলো নবীজি (স) এর মৃত্যর পর থেকেই শেষ জামানা শুরু হয়েছে।
Wa alaikumus salam wa rahmatullah
যাজাকাল্লাহ কাইর
অসাধারণ আলোচনা
ইনশাআল্লাহ খুব শীঘ্রই আমরা ইমাম মাহমুদ ভাইয়ের নেতৃত্বে মুসলমান খেলাফত প্রতিষ্ঠা করব
ওয়ালাইকুম ওয়াসালাম ওয়া রহমাতুল্লহি ওয়া বারকাতুহূ
Thank of video
MashaAllah Excellent discussion.. Carry on inshaAllah
আল্লাহ্ আমাকে এবং আমার সকল মুসলিম ভাইবোনদেরকে ইমাম মাহেদির সৈনিক হিসাবে কবুল করুন🤲🤲আমিন!
Ekdom tik kotha.
নতুন ভিডিও দিন
🧡🧡🧡
শেষ জামানা, দাজ্জাল, ইলুমিনাতি, জায়নিষ্ট মুভমেন্ট, মালহামা ইত্যাদি বিষয়ে কথা বলার জন্য আমাদের প্রিয় দ্বীনী ভাই আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান সাহেব কে কিডন্যাপ করা হয়েছে , ৩ দিন পার হয়ে গেছে, এখনোও কোনো হদিস পাওয়া যায়নি।
বর্তমান ভারতীয় উপমহাদেশের চলমান প্রেক্ষাপট ১৪৫০ বছর পূর্বেই মহান আল্লাহ তায়ালার পবিত্র কোরআনে বলেন ।
কাফিররা উহাদের রাসূলগণকে বলিয়াছিল, 'আমরা তোমাদেরকে আমাদের দেশ হইতে অবশ্যই বহিষ্কার করিব অথবা তোমাদেরকে আমাদের ধর্মাদর্শে ফিরিয়া আসিতেই হইবে।' অতঃপর রাসূলগণকে তাহাদের প্রতিপালক ওহী প্রেরণ করিলেন, জালিমদেরকে আমি অবশ্যই বিনাশ করিব;
وَقَالَ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا لِرُسُلِهِمْ لَـنُخْرِجَنَّكُمْ مِّنْ اَرْضِنَاۤ اَوْ لَـتَعُوْدُنَّ فِىْ مِلَّتِنَا ؕ فَاَوْحٰۤى اِلَيْهِمْ رَبُّهُمْ لَــنُهْلِكَنَّ الظّٰلِمِيْنَۙ
সূরা ইব্রাহীম , সুরা নম্বর: ১৪ আয়াত নম্বর: ১৩
কিন্তু দিনশেষে আল্লাহ মুমিনদেরকেই বিজয় দান করবেন ।
'উহাদের পরে আমি তোমাদেরকে দেশে প্রতিষ্ঠিত করিবই; ইহা তাহাদের জন্য যাহারা ভয় রাখে আমার সম্মুখে উপস্থিত হওয়ার এবং ভয় রাখে আমার শাস্তির।'
وَلَـنُسْكِنَنَّكُمُ الْاَرْضَ مِنْۢ بَعْدِهِمْؕ ذٰ لِكَ لِمَنْ خَافَ مَقَامِىْ وَخَافَ وَعِيْدِ
সুরা ইব্রাহীম , সূরা নম্বর: ১৪ আয়াত নম্বর: ১৪
পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় যে ধর্মযুদ্ধ হবে সেটাই হল “গাজওয়ায়ে হিন্দ” তথা হিন্দুস্থান ভারতের বিরুদ্ধে মুসলমান উম্মাহদের যুদ্ধ। এই সম্মানিত যুদ্ধে নিশ্চিত মুসলমান উম্মাহরা বিজয় লাভ করবেন। সুবহানআল্লাহ.!
কিন্তু এই সম্মানিত যুদ্ধে এক তৃতীয়াংশ মুসলমান শাহাদাত বরন করবেন এবং শেষাংশ যুদ্ধ শেষ করে বিজয় লাভ করবেন। সুবহানাল্লআহ.!
যারা এই সম্মানিত যুদ্ধে শাহাদাত বরন করবেন উনারা নিশ্চিত জান্নাতবাসী হবেন। সুবহানআল্লাহ.! এবং যেসব মুসলমানগন এই সম্মানিত যুদ্ধে বিজয়ী হয়ে গাজী হয়ে ফিরবেন উনারা ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরন করে জান্নাতবাসী হবেন। সুবহানআল্লাহ.!
আবার এই সম্মানিত যুদ্ধ থেকে যেসব নামধারী মুসলমানরা পালিয়ে যাবে তারা বেইমান হয়ে মৃত্যুবরন করবে। নাউজুবিল্লাহ!
পবিত্র হাদিস শরীফে গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এটা হবে কাফির মুশরিকদের সাথে মুসলমানদের পৃথিবীর ভিতর বৃহত্তম জি”হ|দ/যুদ্ধ। এই যুদ্ধে হিন্দুস্তানের মোট মুসলিমদের এক তৃতীয়াংশই শহীদ হবে, আরেক অংশ পালিয়ে যাবে আর শেষ অংশ জি”হ|দ চালিয়ে যাবে।
মুসলমানদের নিশ্চিত জয় হবে কিন্তু এটা এতোটাই ভয়াবহ যে হয়তো অল্প কিছু সংখ্যক মুসলিমই বেঁচে থাকবেন বিজয়ের খোশ আমদেদ করার জন্য।
জাকাত, দান-সদকা ও ঈদ: নজরুল মননে ও কলমে
অন্য বর্ণনায় আছে, গাজওয়াতুল হিন্দ হিন্দুস্তানের (চুড়ান্ত) যুদ্ধ। রাসুল (ﷺ) একদিন পুর্ব দিকে তাকিয়ে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিলেন, এমন সময় এক সাহাবি রাসুল (ﷺ) কে জিজ্ঞেস করলেন, “ইয়া রাসুলুল্লাহ (ﷺ) আপনি এমন করছেন কেন!”
রাসুল (ﷺ) বললেন, “আমি পুর্ব দিকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি।” সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহুম উনারা জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ(ﷺ) আপনি কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন? রাসুল (ﷺ) বললেন, পুর্ব দিকে মুসলিম ও মুশরিকদের (যারা মুর্তিপুজা করেন) সাথে যুদ্ধ শুরু হবে। যুদ্ধটা হবে অসম। মুসলিম সেনাবাহিনী থাকবে সংখ্যায় সীমিত, কিন্তু মুশরিক সেনাবিহিনী থাকবে সংখ্যায় অধিক।
ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা এত বেশি মারা যাবে যে রক্তে মুসলিমদের পায়ের টাকুনি পর্যন্ত ডুবে যাবে। ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা তিন ভাগে বিভক্ত থাকবে; এক ভাগ বিশাল মুশরিক বাহিনি দেখে ভয়ে পালিয়ে যাবে, তারাই হলো জাহান্নামী! আর এক ভাগ সবাই যুদ্ধে শহীদ হবেন। শেষ ভাগ আল্লাহর ওপর ভরসা করে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে এবং শেষ পর্যন্ত জয় লাভ করবেন।
রসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, এই যুদ্ধ বদর যুদ্ধের সমতুল্য!(সুবহানাল্লাহ)
মালাউন বিরোধি ভিডিও বানাই আমি সাথে থাকবেন
ইনশাল্লাহ।।।