বুখারির সহীহ হাদিছ! মি’রাজে কিভাবে সালাত ফরজ হল? ================= ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৩৪২, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৩৪৯ ৩৪২। হাদিসটি ভালভাবে দেখুন। জিব্রাইল নবীর বক্ষ খুলে ধুয়ে নবীকে নিয়ে আসমানের দিকে রওয়ানা দিলেন। আসমানের দারোয়ান দরজা খুলতে চাইলেন না। নবীর কথা বলায় খুলে দিলেন। ২য় ৩য় সব আসমানেই দরজা আছে এবং দারোয়ান আছে। তারপর আল্লাহর ৫০ ওয়াক্ত নামাজ উপহার দিলেন। এই উপহার উম্মতেরা নিতে পারবে না, এই অজুহাতে মুসা নবীর পরামর্শে রাসুলকে বার বার দৌড়াদৌড়ি করে ৫ ওয়াক্তে সীমাবদ্ধ করতে হয়েছে। সেই থেকে ৫ ওয়াক্ত সালাত ফরজ। নামাজ না পড়লে জাহান্নাম।
বুখারির এই হাদিছ দিয়েই চলছে ৫ ওয়াক্ত সালাতের কসরত। একবার ভাবুন তো (আল্লাহ তো কোরআনে ৭০ বারেরও বেশী ভাবতে বলেছেন) , আল্লাহপাকের কি জ্ঞান নেই যে তিনি ৫০ ওয়াক্ত সালাত পড়তে বলবেন? এই সালাত তার কি প্রয়োজন? আর আসমানে কি চুরি হয় যে সেখানে রক্ষক বা দারোয়ান থাকবে? আসমানের বুঝি দরজা থাকে? আবার হযরত মুহাম্মদ(স) এর কি বুদ্ধি ছিল না যে বারবার তাকে মুসার কথায় দৌড়ে দিয়ে সালাত কমিয়ে আনতে হয়েছে? তার উপর আছে ৬০০ ডানাওয়ালা জিব্রাইল। এসব তো পুরাই ঠাকুরমার ঝুলিকেও হার মানায়। অথচ আল্লাহপাক কোরআনে এই নামাজের কথা বলেননি। না বুঝে নামাজের কাছে যেতেও নিষেধ করেছেন। নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য চাইতে বলেছেন। রাতে নামাজে দাড়িয়ে যেতে বলেছেন (সুরা ৭৩, আয়াত ২) কারন দিনে তো প্রচুর ব্যস্ততা (৭৩: ৭)। নামাজ হলো আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়ার একটা মাধ্যম। অথচ মোল্লারা এটাকে ঘিরেই ব্যবসার পসরা সাজিয়ে বসেছেন। মোল্লাদের বানানো নিয়মে নামাজ না পড়লে তাকে হত্যার ফতোয়াও জারি করছেন। সত্যি সেলুকাস। আল্লাহ বলেছেন কী আর আমরা করছি কী!!!
Assalamualakum wa Rahmatulla wa Barakatuh, Allah is Gerat, salam 💖Muhammad💘 Rasul 💖sallallhu alayhi sallam💖, congratulations Sheikh motur rahman madani💖, alahamdullah we are approaching to you,💖 💖
মুমীন হওয়ার পরেই মুমীনবান্দারা করেন বেশি বেশি পাপ, কারণ তখন তারা খুব ভালোভাবেই জানেন যে শির্ক বাদে তারা যতই করুক পাপ, তওবা করলে আল্লাহ করে দিবেন মাফ !! 😎💖💖
@@khurshidabanu4696 , শয়তান মানুষকে পথভ্রষ্ট করে, অথচ কোরানের ১৮:১৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন "আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, আপনি কখনও তার জন্যে পথপ্রদর্শনকারী ও সাহায্যকারী পাবেন না", তাহলে তো আল্লাহ হলেন ইবলিশের চেয়েও বড় পথভ্রষ্টকারী l যেহেতু আল্লাহ শয়তানের চেয়েও অধিক শক্তিশালী, সুতরাং শয়তান মানুষকে যতটা পথভ্রষ্ট করে আল্লাহ মানুষকে তার থেকে অধিক পথভ্রষ্ট করেন !! !! 😎💝
নাউজুবিল্লাহ নাউজুবিল্লাহ নাউজুবিল্লাহ এইসব জাহেল জােলম ফাসেক গোমড়া নাস্তিক কিভাবে কোরআন হাদিস গুলো বিক্রিত করছে আপনারা সবাই কিছু বলুন আস্তাগফিরুল্লাহ নাউজুবিল্লাহী মিনাজ জালিক আল্লাহ এদের হেদায়াত দেন হেদায়েত না হলে এদের থেকে মুসলিম নর নারীদের বাচায়ে নেন আমিন
আসলামুওয়াইকু ওরহমতুল্লাহ হুজুর আমি একজন সৌদি প্রবাসী আপনার নম্বর আমার কাছে ছিল আমি অনেক আগে আপনার কাছে থেকে মসলা জেনে ছিলাম কিন্তু আমার একটি মসলা জানার খুব ইচ্ছা কিন্তু আপনার নাম্বার নেই কিন্তু আমি কিভাবে জানতে পারি দয়া করে বলবেন আমি কি আমার ছেন করব দয়া করে উওর দিবেন ধন্যবাদ 2:402:40
কোরআন বলছে, "৪:১০৩. নিশ্চয়ই সালাত বিশ্বাসীগণের উপর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্ধারিত।" এই নির্দ্দিষ্ট সময় কোনটা? রাতে সালাতে দাঁড়ান [সূরাঃ ৭৩/মুযযাম্মিল, ২] নিশ্চয় দিনের বেলায় আপনার জন্য রয়েছে দীর্ঘ কর্মব্যস্ততা [সূরাঃ ৭৩/মুযযাম্মিল, ৭]। আল্লাহ বলেন, দ্বীনের ব্যাপারে কোনো জোর জবরদস্তি নেই । তাছাড়া কোরআনে যা স্পষ্ট করা হয়নি, তাতে বাধ্যবাধকতা নেই। আল্লাহ নাকি মানুষকে বানাইছে তার ইবাদতের জন্য। গুরুত্বপূর্ণ নামাজ কয়েক ওয়াক্ত, কিভাবে পড়তে হবে তার কোনটাই কোরানে নাই। এগুলি হাদিসেও নাই। কোরআনে না থাকলে তা ফরজ হয় কিভাবে? কোরআনে ৮২ বার সালাতের কথা রয়েছে, তবে তার বেশীরভাগের অর্থই কিন্তু ‘আল্লাহর বিধি-বিধান’, প্রচলিত নামাজ নয়। নামাজ বেহেস্তের চাবি, এ ধরনের ফালতু কথা কোরআনে নেই। মনুষ্য রচিত হাদিছে আছে। ৬০০ ডানাওয়ালা জিব্রাইলের সাথে নবী মেরাজের রাতে আসমানের দরজা (আসমানের দারোয়ানও আছে) খুলে আল্লাহর কাছে যাওয়া, ৫০ ওয়াক্ত সালাতের নির্দেশ দেয়া, মুসা নবীর পরামর্শে বারবার দৌড়াদৌড়ি করে তা ৫ ওয়াক্তে কমিয়ে আনা, এসবই আসলে বুখারি গং-এর গল্পকথা, যা ঠাকুরমার ঝুলিকেও হার মানায়। অথচ এই গল্পের ভিত্তিতে ইমামেরা চালু করলেন সারাদিনের সালাত। মুসলিম সমাজকে পিছিয়ে রাখতে এ এক দারুন টেকনিক বটে। সালাত যদি এতই গুরুত্বপূর্ণ হতো, তাহলে তো আল্লাহ কোরআনে আদায় করতে বলতেন! আর আদায়ের নিয়মও বলতেন! এক মিথ্যা ঢাকতে কত মিথ্যা লাগে দেখুন। আমরা যারা সালাত কায়েমের অর্থ বুঝি তারা এই ভন্ডামি ধরতে পারি। কারন আমরা হাদিস দিয়ে কুরআন যাচাই করি না ,কুরআন দিয়ে হাদিস যাচাই করি। এমন কোন সহিহ হাদিস নেই যেখানে প্রতিদিন পাচ ওয়াক্র নামাজ পড়ার আদেশ আছে! এমন কোনো সহিহ হাদিস নেই যেখানে সম্পূর্ন নামাজ পড়ার নিয়ম আছে! মসজিদে ইমামের পেছনে দাঁড়িয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার কথা কোরআনে নেই, হাদিসেও নেই ! কোন নামাজ কয় রাকাত তা হাদিসেও নেই ! সব ইমামদের গোজামিল !
অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা অনেক ভালো লেগেছে জাযাকাল্লাহ খায়ের
আলহামদুলিল্লাহ মাশা-আল্লাহ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা শুকরান জাযাকাল্লাহ খাইরান ❤❤❤
জাজাকাল্লাহ খায়ের খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা আল্লাহ তায়ালা যেন কবুল করেন আমিন
সম্মানিত প্রিয় শায়খ মতিউর রহমান মাদানী হাফিজাহুল্লাহ আল্লাহতালা নেক হায়াত বাড়িয়ে দেন আমিন
আলহামদুলিল্লাহ অনেক দিন পড়ে শুলাম ওনার বয়ান
কেন ভাই, প্রিয় শায়েখ এর মূল্যবান বক্তব্য থেকে এতোদিন দুরে ছিলেন
আলহামদুলিল্লাহ
সুবহানাল্লাহ! অসাধারণ লাগল!
কথা গুলো এত্ব চমৎকার আর গুরুত্বপূর্ণ। আলহামদুলিল্লাহ।
শায়েখের নেক হায়াত এবং সুখও সমৃদ্ধিময় জীবন কামনা করি আল্লাহর নিকট।
আমিন ইয়া রাব্বুল আলামীন।
বুখারির সহীহ হাদিছ!
মি’রাজে কিভাবে সালাত ফরজ হল?
=================
ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৩৪২, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৩৪৯
৩৪২। হাদিসটি ভালভাবে দেখুন। জিব্রাইল নবীর বক্ষ খুলে ধুয়ে নবীকে নিয়ে আসমানের দিকে রওয়ানা দিলেন। আসমানের দারোয়ান দরজা খুলতে চাইলেন না। নবীর কথা বলায় খুলে দিলেন। ২য় ৩য় সব আসমানেই দরজা আছে এবং দারোয়ান আছে। তারপর আল্লাহর ৫০ ওয়াক্ত নামাজ উপহার দিলেন। এই উপহার উম্মতেরা নিতে পারবে না, এই অজুহাতে মুসা নবীর পরামর্শে রাসুলকে বার বার দৌড়াদৌড়ি করে ৫ ওয়াক্তে সীমাবদ্ধ করতে হয়েছে। সেই থেকে ৫ ওয়াক্ত সালাত ফরজ। নামাজ না পড়লে জাহান্নাম।
বুখারির এই হাদিছ দিয়েই চলছে ৫ ওয়াক্ত সালাতের কসরত। একবার ভাবুন তো (আল্লাহ তো কোরআনে ৭০ বারেরও বেশী ভাবতে বলেছেন)
, আল্লাহপাকের কি জ্ঞান নেই যে তিনি ৫০ ওয়াক্ত সালাত পড়তে বলবেন? এই সালাত তার কি প্রয়োজন? আর আসমানে কি চুরি হয় যে সেখানে রক্ষক বা দারোয়ান থাকবে? আসমানের বুঝি দরজা থাকে? আবার হযরত মুহাম্মদ(স) এর কি বুদ্ধি ছিল না যে বারবার তাকে মুসার কথায় দৌড়ে দিয়ে সালাত কমিয়ে আনতে হয়েছে? তার উপর আছে ৬০০ ডানাওয়ালা জিব্রাইল। এসব তো পুরাই ঠাকুরমার ঝুলিকেও হার মানায়। অথচ আল্লাহপাক কোরআনে এই নামাজের কথা বলেননি। না বুঝে নামাজের কাছে যেতেও নিষেধ করেছেন। নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য চাইতে বলেছেন। রাতে নামাজে দাড়িয়ে যেতে বলেছেন (সুরা ৭৩, আয়াত ২) কারন দিনে তো প্রচুর ব্যস্ততা (৭৩: ৭)। নামাজ হলো আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়ার একটা মাধ্যম। অথচ মোল্লারা এটাকে ঘিরেই ব্যবসার পসরা সাজিয়ে বসেছেন। মোল্লাদের বানানো নিয়মে নামাজ না পড়লে তাকে হত্যার ফতোয়াও জারি করছেন। সত্যি সেলুকাস। আল্লাহ বলেছেন কী আর আমরা করছি কী!!!
Al hamdulillah, Allahhuakbar, jajakallah khayran sheikh
Alhamdulillah. Jajakallah khairan Malda. W. B. India.
মাশা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ জাযাকাল্লাহ খাই রান আমিন 🤲🤲❤️❤️❤️❤️❤️❤️✅‼️
Assalamualakum wa Rahmatulla wa Barakatuh, Allah is Gerat, salam 💖Muhammad💘 Rasul 💖sallallhu alayhi sallam💖, congratulations Sheikh motur rahman madani💖, alahamdullah we are approaching to you,💖 💖
মাশআল্লাহ বারকাল্লাহ, প্রিয় শায়েখ এর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা শুনলে হৃদয় জুড়ে যায় ☑️☑️☑️💯💯💯💝💝💝♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️
Masha Allah
Amine inchaAllah! BarakAllahou fika chaikh 🤲🤲🤲
সুন্দর নসীহত
Subhanallah alhamdulillàh laelaha ellalah Allah hu àkbar jajakallah Khairan excellent discussion ❤❤❤
Masha allah
We miss you. We love you hojor
❤❤❤❤
❤❤❤
মাশাল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা মহান আল্লাহ শায়েখ কে উত্তম প্রতিদান দিন আমিন ২৫/৯/২২
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
Assalamo olei kum ya akhi. Very frequently advertisements are coming. Please pay attention to this for upcoming lectures.
Jazak Allahu khairan
মুমীন হওয়ার পরেই মুমীনবান্দারা করেন বেশি বেশি পাপ, কারণ তখন তারা খুব ভালোভাবেই জানেন যে শির্ক বাদে তারা যতই করুক পাপ, তওবা করলে আল্লাহ করে দিবেন মাফ !! 😎💖💖
এভাবে নিজে ধারণা করে কমেন্ট করা উচিত নয়! কে মুমিন আর কে মুমিন নই আল্লাহ সোবহানাহু ওয়াতাআ'লা সবিশেষ অবগত! ইন শা আল্লাহুল আজিজ।
@@khurshidabanu4696 , শয়তান মানুষকে পথভ্রষ্ট করে, অথচ কোরানের ১৮:১৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন "আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, আপনি কখনও তার জন্যে পথপ্রদর্শনকারী ও সাহায্যকারী পাবেন না", তাহলে তো আল্লাহ হলেন ইবলিশের চেয়েও বড় পথভ্রষ্টকারী l যেহেতু আল্লাহ শয়তানের চেয়েও অধিক শক্তিশালী, সুতরাং শয়তান মানুষকে যতটা পথভ্রষ্ট করে আল্লাহ মানুষকে তার থেকে অধিক পথভ্রষ্ট করেন !! !! 😎💝
@@sujauddin9603
নাউজুবিল্লাহ! আপনি কোন পথের অনুসারী কমেন্ট পড়েই বোঝা যাচ্ছে...
এই সাজু উদ্দিন,এক জাহেল,
নাউজুবিল্লাহ নাউজুবিল্লাহ নাউজুবিল্লাহ এইসব জাহেল জােলম ফাসেক গোমড়া নাস্তিক কিভাবে কোরআন হাদিস গুলো বিক্রিত করছে আপনারা সবাই কিছু বলুন আস্তাগফিরুল্লাহ নাউজুবিল্লাহী মিনাজ জালিক আল্লাহ এদের হেদায়াত দেন হেদায়েত না হলে এদের থেকে মুসলিম নর নারীদের বাচায়ে নেন আমিন
আসলামুওয়াইকু ওরহমতুল্লাহ হুজুর আমি একজন সৌদি প্রবাসী আপনার নম্বর আমার কাছে ছিল আমি অনেক আগে আপনার কাছে থেকে মসলা জেনে ছিলাম কিন্তু আমার একটি মসলা জানার খুব ইচ্ছা কিন্তু আপনার নাম্বার নেই কিন্তু আমি কিভাবে জানতে পারি দয়া করে বলবেন আমি কি আমার ছেন করব দয়া করে উওর দিবেন ধন্যবাদ 2:40 2:40
না জেনে খারাপ কমেন্ট সাথে সায় দেওয়া জাহেলের পরিচয়
কোরআন বলছে, "৪:১০৩. নিশ্চয়ই সালাত বিশ্বাসীগণের উপর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্ধারিত।" এই নির্দ্দিষ্ট সময় কোনটা? রাতে সালাতে দাঁড়ান [সূরাঃ ৭৩/মুযযাম্মিল, ২] নিশ্চয় দিনের বেলায় আপনার জন্য রয়েছে দীর্ঘ কর্মব্যস্ততা [সূরাঃ ৭৩/মুযযাম্মিল, ৭]। আল্লাহ বলেন, দ্বীনের ব্যাপারে কোনো জোর জবরদস্তি নেই । তাছাড়া কোরআনে যা স্পষ্ট করা হয়নি, তাতে বাধ্যবাধকতা নেই। আল্লাহ নাকি মানুষকে বানাইছে তার ইবাদতের জন্য। গুরুত্বপূর্ণ নামাজ কয়েক ওয়াক্ত, কিভাবে পড়তে হবে তার কোনটাই কোরানে নাই। এগুলি হাদিসেও নাই। কোরআনে না থাকলে তা ফরজ হয় কিভাবে? কোরআনে ৮২ বার সালাতের কথা রয়েছে, তবে তার বেশীরভাগের অর্থই কিন্তু ‘আল্লাহর বিধি-বিধান’, প্রচলিত নামাজ নয়। নামাজ বেহেস্তের চাবি, এ ধরনের ফালতু কথা কোরআনে নেই। মনুষ্য রচিত হাদিছে আছে। ৬০০ ডানাওয়ালা জিব্রাইলের সাথে নবী মেরাজের রাতে আসমানের দরজা (আসমানের দারোয়ানও আছে) খুলে আল্লাহর কাছে যাওয়া, ৫০ ওয়াক্ত সালাতের নির্দেশ দেয়া, মুসা নবীর পরামর্শে বারবার দৌড়াদৌড়ি করে তা ৫ ওয়াক্তে কমিয়ে আনা, এসবই আসলে বুখারি গং-এর গল্পকথা, যা ঠাকুরমার ঝুলিকেও হার মানায়। অথচ এই গল্পের ভিত্তিতে ইমামেরা চালু করলেন সারাদিনের সালাত। মুসলিম সমাজকে পিছিয়ে রাখতে এ এক দারুন টেকনিক বটে। সালাত যদি এতই গুরুত্বপূর্ণ হতো, তাহলে তো আল্লাহ কোরআনে আদায় করতে বলতেন! আর আদায়ের নিয়মও বলতেন! এক মিথ্যা ঢাকতে কত মিথ্যা লাগে দেখুন। আমরা যারা সালাত কায়েমের অর্থ বুঝি তারা এই ভন্ডামি ধরতে পারি। কারন আমরা হাদিস দিয়ে কুরআন যাচাই করি না ,কুরআন দিয়ে হাদিস যাচাই করি। এমন কোন সহিহ হাদিস নেই যেখানে প্রতিদিন পাচ ওয়াক্র নামাজ পড়ার আদেশ আছে! এমন কোনো সহিহ হাদিস নেই যেখানে সম্পূর্ন নামাজ পড়ার নিয়ম আছে! মসজিদে ইমামের পেছনে দাঁড়িয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার কথা কোরআনে নেই, হাদিসেও নেই ! কোন নামাজ কয় রাকাত তা হাদিসেও নেই ! সব ইমামদের গোজামিল !
হায়রে কুশিক্ষীত ,মরার পর তোর শয়তানি যুক্তি দিস,
@@mdferdousahmedabid8191 বুখারি গং-এর সহীহ হাদিছে রাসুলের চরিত্র হনন-
বুখারি গং-এর তথাকাথিত সহিহ হাদীছগুলোতে ইনিয়ে বিনিয়ে যা বলা হয়েছে, তা পুরো হাদিছ পড়লেই আপনারা বুঝে যাবেন। সারাংশ এবং হাদিছ নং নীচে দেয়া হলো-
রাসুল গণহত্যাকারী ছিলেন [সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন) (বনু কুরাইজা) ৬৪/ মাগাযী [যুদ্ধ] পরিচ্ছেদঃ ৬৪/৩১] রাসুল গুপ্ত হত্যাকারী ছিলেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নম্বরঃ ২৮২০, হাদিস নম্বরঃ ২৮১৩, সহীহ বুখারী (তাওহীদ) হাদিস নম্বরঃ ৩০২২] রাসুল স্বামীকে হত্যা করে সুন্দরী সদ্য বিবাহিতা নারীকে নিজের জন্য রাখতেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৪৮/ জিহাদ, হাদিস নাম্বার: ২৬৯৪) ] রাসুল কামুক ছিলেন তথা রাস্তাঘাটে নারী দেখলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়তেন, [সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩৩০০, অধ্যায়ঃ ১৭, বিবাহ] আরো দেখুন, সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩২৯৮], রাসুল দাসীর সাথে সেক্স করতেন [সূনান নাসাঈ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ৩৭/ স্ত্রীর সাথে ব্যবহার, হাদিস নাম্বার: ৩৯৬১] , রাসুল শিশুকামী ছিলেন [সহীহ বুখারী (তাওহীদ) ৩৮৯৬, সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নাম্বার: ৬৫৩৯, সহি বুখারি, ভলুম-৭, বই- ৬২, হাদিস নং-১৮, হাদিছ নং ২১২১] রাসুল ধর্ষক ছিলেন [বুখারি, হাদিছ নং ৫২৫৫] (নাউজুবিল্লাহ। হে আল্লাহ, বুখারি গং-এর মিথ্যাচার থেকে আমাদের হেফাজত করুন।)
0
Llllllllpy
8
অবশ্যেই ঠিক বলেছেন