যার উপর পবিত্র কুরবানী ওয়াজিব তার পক্ষ হতেই পবিত্র কুরবানী করতে হবে সম্মানিত হানাফী মাযহাব উনার মশহূর ও গ্রহণযোগ্য মতে, “যে ব্যক্তির উপর পবিত্র কুরবানী ওয়াজিব তার পক্ষ থেকেই পবিত্র কুরবানী করতে হবে। ছহিবে নিছাবের পক্ষ থেকে পবিত্র কুরবানী না করে মৃত ব্যক্তি বা অপরের পক্ষ থেকে পবিত্র কুরবানী করা যাবে না, করলে ছহিবে নিছাব ব্যক্তি ওয়াজিব তরকের গুনাহে গুনাহগার হবে। মূূল ফতওয়া হলো, ছহিবে নিছাব ব্যক্তি তার ওয়াজিব কুরবানী আদায় করে সে অন্য যে কোন ব্যক্তি সে মৃত হোক বা জীবিত হোক তাদের পক্ষ থেকে কুরবানী আদায় করতে পারবে।” এ সম্পর্কিত সঠিক ফায়ছালা বুঝতে হলে পবিত্র কুরবানী উনার সম্পর্কিত মাযহাবী ফায়ছালা সম্পর্কে অবগত হতে হবে। তাই পর্যায়ক্রমে পবিত্র কুরবানী উনার সম্পর্কিত মাযহাবী ফায়ছালা তুলে ধরা হলো- #qurbani !
দশ তারীখের রাতে কুরবানী কী করে হয়? আরবী মাসের আগে রাত আসে পরে আসে দিন। তাই দশ তারীখের রাত হবে নয় তারীখের দিন গত হলে যে যে রাতটি আসে সেটি । সেই রাতে তো কুরবানী ঈদের নামাজই হলো না, কুরবানী হবে কী করে? অপর দিকে উনি বললেন, বারো তারীখের রাতে কুরবানী করা যাবে না, কেনো করা যাবে না? উপরের হিসেব মতে বারো তারিখের রাত তো দিনের আগে আসে, সেটা কুরবানী করার সময়৷ কুরবানী অবশ্যই হবে। কেউ এটা বলতে পারবেন না যে, উনি ইংরেজি তারিখের হিসেব করেছেন। কারণ, ইংরেজি তারিখের দশ এগারো বারো তে কুরবানী হয় না ; এটা বরং অনির্দিষ্ট।
ভাই আপনি উনার মাসআলাই বোঝেন নাই। আর বোঝার জন্য ও কথাগুলো বলেন নাই। তা না হলে একথা বুঝতে পারতেন যে, দশ তারিখ রাত্র দ্বারা উনি কোন রাত্রের উদ্দেশ্য নিয়েছে। (আর আমি আপনার সাথে ঝামেলা করতেও আসি নাই এ কারণে পরবর্তীতে কোন উত্তর ও পাবেন না, কারণ আপনার সাথে অহেতুক সময় নষ্ট করার মত সময় আমার নাই।
তিনি বুঝাতে চাচ্ছেন আমাদের দেশে দিন শেষে যে রাত আসে, সেটিকে রাত ধরা হয়, সে হিসেবে বলেছেন। ১২ তারিখের ব্যাপারে তাই বলেছেন, তা ছাড়া তিনি বলেছেন ১২ তারিখের সূর্যাস্তের পরে যে রাত আসে সে রাতে কুরবানী চলবে না। আপনি নিশ্চয় বুঝেছেন কিন্তু রগটা একটু ত্যাড়া মনে হয়
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ভালো বয়ান
🌹♥️
মাশা আল্লাহ
বাংলার ভালো একজন নক্ষএ
মাশাআল্লাহ
♥️🌹
আল্লাহ্ হুজুর কে নেক হায়াৎ দান করুন
আমীন
আল্লাহ হুজুকে নেকহায়াত দান করুন
আমীন
Jazakallah prio. Sheikh
🥀♥️
মাশাআল্লাহ ❤
জাযাকাল্লাহ
মাশাআল্লাহ 🌷👌
🌹♥️
মাশাল্লাহ
ভালো
ماشاالله
জাযাকাল্লাহ
মাশাল্লাহ। অসাধারণ
জাযাকাল্লাহ
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
অনুগ্রহ করে এই 67 টি মাসআলা লিখে দিলে খুবই উপকৃত।
মাসায়াললাহ
জাযাকাল্লাহ
কিনার পর শরীক নেয়া যাবে দান করা উত্তম
Mashallah
জাযাকাল্লাহ
কতজন শরীক থাকতে পারবে
যার উপর পবিত্র কুরবানী ওয়াজিব
তার পক্ষ হতেই পবিত্র কুরবানী করতে হবে
সম্মানিত হানাফী মাযহাব উনার মশহূর ও গ্রহণযোগ্য মতে, “যে ব্যক্তির উপর পবিত্র কুরবানী ওয়াজিব তার পক্ষ থেকেই পবিত্র কুরবানী করতে হবে। ছহিবে নিছাবের পক্ষ থেকে পবিত্র কুরবানী না করে মৃত ব্যক্তি বা অপরের পক্ষ থেকে পবিত্র কুরবানী করা যাবে না, করলে ছহিবে নিছাব ব্যক্তি ওয়াজিব তরকের গুনাহে গুনাহগার হবে।
মূূল ফতওয়া হলো, ছহিবে নিছাব ব্যক্তি তার ওয়াজিব কুরবানী আদায় করে সে অন্য যে কোন ব্যক্তি সে মৃত হোক বা জীবিত হোক তাদের পক্ষ থেকে কুরবানী আদায় করতে পারবে।” এ সম্পর্কিত সঠিক ফায়ছালা বুঝতে হলে পবিত্র কুরবানী উনার সম্পর্কিত মাযহাবী ফায়ছালা সম্পর্কে অবগত হতে হবে। তাই পর্যায়ক্রমে পবিত্র কুরবানী উনার সম্পর্কিত মাযহাবী ফায়ছালা তুলে ধরা হলো-
#qurbani
!
🇮🇳ভারত পশ্চিম বঙ্গ মাশ
@@ishahaqueansari3242 🌹🥀
যদি অনেক টাকা ঋন থাকে তারপরও হাতে এ ৩ দিন নেসাব পরিমান টাকা থাকে যে ঋন পরিশোধের জন্য রাখছি,তাহলে কি কুরবানী দিতে হবে?
ঋন পরিশোধ করার মতো টাকা যদি এ তিন দিনের ভেতর হাতে আসার পর এতোটুকু টাকা হাতে থাকে, যা নেসাব পরিমাণ সম্পদ হয় তাহলে কুরবানী ওয়াজিব হবে
না কুরবানী দিতে হবে না,তবে রিন পরিশোধ করার পর যদি এই তিন দিনের ভিতরে নেসাব পরিমাণ সমপদের মালিক হন তাহলে কুরবানি ওয়াজিব হবে
না না না না। কোরবানি দিতে হবে না
অবশ্যাই
অবশ্যই কুরবানী দিতে হবে।
দশ তারীখের রাতে কুরবানী কী করে হয়?
আরবী মাসের আগে রাত আসে পরে আসে দিন। তাই দশ তারীখের রাত হবে নয় তারীখের দিন গত হলে যে যে রাতটি আসে সেটি । সেই রাতে তো কুরবানী ঈদের নামাজই হলো না, কুরবানী হবে কী করে?
অপর দিকে উনি বললেন, বারো তারীখের রাতে কুরবানী করা যাবে না, কেনো করা যাবে না?
উপরের হিসেব মতে বারো তারিখের রাত তো দিনের আগে আসে, সেটা কুরবানী করার সময়৷ কুরবানী অবশ্যই হবে।
কেউ এটা বলতে পারবেন না যে, উনি ইংরেজি তারিখের হিসেব করেছেন। কারণ, ইংরেজি তারিখের দশ এগারো বারো তে কুরবানী হয় না ; এটা বরং অনির্দিষ্ট।
পন্ডিত মশাই আপনি কি লিখছেন আপনি নিজেই বুঝেন নাই
ভাই আপনি উনার মাসআলাই বোঝেন নাই। আর বোঝার জন্য ও কথাগুলো বলেন নাই। তা না হলে একথা বুঝতে পারতেন যে, দশ তারিখ রাত্র দ্বারা উনি কোন রাত্রের উদ্দেশ্য নিয়েছে। (আর আমি আপনার সাথে ঝামেলা করতেও আসি নাই এ কারণে পরবর্তীতে কোন উত্তর ও পাবেন না, কারণ আপনার সাথে অহেতুক সময় নষ্ট করার মত সময় আমার নাই।
তিনি বুঝাতে চাচ্ছেন আমাদের দেশে দিন শেষে যে রাত আসে, সেটিকে রাত ধরা হয়, সে হিসেবে বলেছেন। ১২ তারিখের ব্যাপারে তাই বলেছেন, তা ছাড়া তিনি বলেছেন ১২ তারিখের সূর্যাস্তের পরে যে রাত আসে সে রাতে কুরবানী চলবে না।
আপনি নিশ্চয় বুঝেছেন কিন্তু রগটা একটু ত্যাড়া মনে হয়
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ভালো বয়ান
🌹♥️জাযাকাল্লাহ
জাযাকাল্লাহ
মাশা আল্লাহ
জাযাকাল্লাহ