আমার এই লেখেনি'টার মুলে হচ্ছেন আমাদের দেশের বর্তমানে আলোচিত তাহেরি এবং আহমুদুল্লাহ হুজুরের বিষয়টি। আমার কাছে অবাক লাগে তারা এমন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা বিতর্ক করতেছেন যেটার সমাধান না হলে বিশাল একটা দল মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যাবে। আচ্ছা মেনে নিলাম তাদের মতের অমিল,, তারা কি কখনো একসাথে আলোচনা বা গবেষণা করেছেন? যে আসলে সমস্যাটা কোথায়?আমরা বুঝতেছি একরকম আবার আরেকজন বুঝতেছেন আরেকরকম। এটাতো হতে পারে না,,ইসলামে তো কোনো বিভ্রান্তি নাই।তা সত্বেও কেনো এত বিদ্বেষ,একে অন্যের সাথে? দেশের একটা বিশাল অংশ মাজারে যায়, তারা দাবি করে তারা রাসুল (সল্লাল্লাহুআলাইহিওয়াসাল্লাম)কেঅনেক বেশি ভালো বাসেন। তাদের মধ্যে আকিদায় অনেক পার্থক্য আছে, নামাজেও পার্থক্য আছে। আচ্ছা আপনি কখনো দেখেছেন এই বিষয় গুলো নিয়ে সকলের ঐক্য মতের জন্য বা সমস্যা সমাধানের জন্য কোনো একটি, সপ্তাহ ব্যাপি বা মাস ব্যাপি একটা গবেষণা শুরু হয়েছে!!হয় নাই। কি হয়েছে?তারা প্রত্যেকে মাহফিল করেন একে অন্য নামে বা দলের সাথে দ্বি মত করেন মাহফিলে গিয়ে, তিনি যাদেরকে শেখাইতে আসছেন মাহফিলে উল্টো তিনি তাদেরকে বলেন কোনটা ঠিক কোনটা বেঠিক বলার জন্য। আরে তাকে তো মাহফিলে আনা হয়েছে শুধু তিনি ঠিক বেঠিক বলবেন। কিন্তু তারা সাধারণ জনগণের সাথে এসে এইসব দ্বি-মত নিয়ে আলোচনা করেন। আচ্ছা, আলেমে আলেমে যদি না বসে আলোচনা ও গবেষণা না করেন তাহলে কি সমস্যার সমাধান হবে? আচ্ছা আমি মেনে নিলাম তাহেরির সমস্যা, সে জাতিকে বিভ্রান্ত করতেছে।এখন আহমুদুল্লাহসহ তার ঘরানার আলেমগণের তো উচিত ছিলো তাহেরির বাড়িতে যাওয়া বা তার সাথে বসে আগে বিশাল একটা আলোচনা করা। সাধারণ মানুষ যদি বোঝেে তাদের কথা তাহেরি কি বুঝতে পাবে না,সে ভুল ইসলাম প্রচার করতেছে? এভাবে মাহফিলে অনলাইনে পাল্টা পাল্টি বক্তব্য দিয়ে কি কোনো সমাধান হবে? তাদের গাড়ি ভাড়াও নাই যোগাযোগ করার পারসোনালি বা সাংগঠনিকভাবে? ভাই সব আছে আমার মনে হয়, এখানে বড় একটা অর্থ-সম্পদের ব্যাপার আছে যার কারণে তারা, আলেমে আলেমে বসে সকল কিতাব দলিল নিয়ে বসে আলোচনা করে একজায়গায় আসতে পারে না। দেখেন দেশে যে যার মতো ধর্ম প্রচার করতেছে ইসলামের নামে।তৈরি হচ্ছে হিজবুত তাহরীতের মতো প্রতিষ্ঠান। কেউ কি সেলিমকে নিয়ে বসতে পারলো না?তারা কেনো সবাই মিলে সেলিমকে নিয়ে সমস্যার সমাধান করলো না কিতাব দিয়ে?তাদের হাতে কি এতটুকু সময় নাই?ইসলাম নিয়েই তো এত কিছু করতেছে,,এদিকে ইসলামের এত বড় ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, কেউ আগাচ্ছে না।।নিজের মতো অনলাইনে আসতেছে আর বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। এটা ভাই ইসলাম হতে পারে না। আপনাকে বলার কারণ হলো আপনারা চাইলেই বড় বড় আলেমদের এই প্রশ্ন গুলো করতে পারেন।কেনো তাদের ফোরাম নেই। মাহফিলের থেকে আলেমে আলেমে বৈরিতা কাটানো বেশি জরুরি, কেনো তা করে না। আপনারাও আবার প্রশ্ন করে থেমে থাকবেন না, তাদের নিয়ে আলোচনা করুন। সবাইকে একটা টেবিলে নিয়ে আসুন।প্লিজ 🙏
আচ্ছা একবার ভাবুনতো, যে লোকটা নতুন একটা দল-মতের সৃষ্টি করলো, তাকে বোঝানোর মতো কি একটা আলেমও দেশে ছিলো না? তাকে নিয়ে যদি,ধরেন একজন ভিন্ন মত পোষণ করতেছে একটা বিষয়ে তখন তার সামনে যদি ২০-৩০ জন বরেণ্য আলেমগণ কিতাব নিয়ে ১,২,৩,৪,৫ দিন বসতো, সবাই মিলে আলোচনা করতো গবেষণা করতো তাহলে তো কখনোই সে নতুন দলের আবির্ভাব ঘটাতে পারতো না। আমার এই লেখেনি'টার মুলে হচ্ছেন আমাদের দেশের বর্তমানে আলোচিত তাহেরি এবং আহমুদুল্লাহ হুজুরের বিষয়টি। আমার কাছে অবাক লাগে তারা এমন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা বিতর্ক করতেছেন যেটার সমাধান না হলে বিশাল একটা দল মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যাবে। আচ্ছা মেনে নিলাম তাদের মতের অমিল,, তারা কি কখনো একসাথে আলোচনা বা গবেষণা করেছেন? যে আসলে সমস্যাটা কোথায়?আমরা বুঝতেছি একরকম আবার আরেকজন বুঝতেছেন আরেকরকম। এটাতো হতে পারে না,,ইসলামে তো কোনো বিভ্রান্তি নাই।তা সত্বেও কেনো এত বিদ্বেষ,একে অন্যের সাথে? দেশের একটা বিশাল অংশ মাজারে যায়, তারা দাবি করে তারা রাসুল (সল্লাল্লাহুআলাইহিওয়াসাল্লাম)কেঅনেক বেশি ভালো বাসেন। তাদের মধ্যে আকিদায় অনেক পার্থক্য আছে, নামাজেও পার্থক্য আছে। আচ্ছা আপনি কখনো দেখেছেন এই বিষয় গুলো নিয়ে সকলের ঐক্য মতের জন্য বা সমস্যা সমাধানের জন্য কোনো একটি, সপ্তাহ ব্যাপি বা মাস ব্যাপি একটা গবেষণা শুরু হয়েছে!!হয় নাই। কি হয়েছে?তারা প্রত্যেকে মাহফিল করেন একে অন্য নামে বা দলের সাথে দ্বি মত করেন মাহফিলে গিয়ে, তিনি যাদেরকে শেখাইতে আসছেন মাহফিলে উল্টো তিনি তাদেরকে বলেন কোনটা ঠিক কোনটা বেঠিক বলার জন্য। আরে তাকে তো মাহফিলে আনা হয়েছে শুধু তিনি ঠিক বেঠিক বলবেন। কিন্তু তারা সাধারণ জনগণের সাথে এসে এইসব দ্বি-মত নিয়ে আলোচনা করেন। আচ্ছা, আলেমে আলেমে যদি না বসে আলোচনা ও গবেষণা না করেন তাহলে কি সমস্যার সমাধান হবে? আচ্ছা আমি মেনে নিলাম তাহেরির সমস্যা, সে জাতিকে বিভ্রান্ত করতেছে।এখন আহমুদুল্লাহসহ তার ঘরানার আলেমগণের তো উচিত ছিলো তাহেরির বাড়িতে যাওয়া বা তার সাথে বসে আগে বিশাল একটা আলোচনা করা। সাধারণ মানুষ যদি বোঝেে তাদের কথা তাহেরি কি বুঝতে পাবে না,সে ভুল ইসলাম প্রচার করতেছে? এভাবে মাহফিলে অনলাইনে পাল্টা পাল্টি বক্তব্য দিয়ে কি কোনো সমাধান হবে? তাদের গাড়ি ভাড়াও নাই যোগাযোগ করার পারসোনালি বা সাংগঠনিকভাবে? ভাই সব আছে আমার মনে হয়, এখানে বড় একটা অর্থ-সম্পদের ব্যাপার আছে যার কারণে তারা, আলেমে আলেমে বসে সকল কিতাব দলিল নিয়ে বসে আলোচনা করে একজায়গায় আসতে পারে না। দেখেন দেশে যে যার মতো ধর্ম প্রচার করতেছে ইসলামের নামে।তৈরি হচ্ছে হিজবুত তাহরীতের মতো প্রতিষ্ঠান। কেউ কি সেলিমকে নিয়ে বসতে পারলো না?তারা কেনো সবাই মিলে সেলিমকে নিয়ে সমস্যার সমাধান করলো না কিতাব দিয়ে?তাদের হাতে কি এতটুকু সময় নাই?ইসলাম নিয়েই তো এত কিছু করতেছে,,এদিকে ইসলামের এত বড় ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, কেউ আগাচ্ছে না।।নিজের মতো অনলাইনে আসতেছে আর বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। এটা ভাই ইসলাম হতে পারে না। আপনাকে বলার কারণ হলো আপনারা চাইলেই বড় বড় আলেমদের এই প্রশ্ন গুলো করতে পারেন।কেনো তাদের ফোরাম নেই। মাহফিলের থেকে আলেমে আলেমে বৈরিতা কাটানো বেশি জরুরি, কেনো তা করে না। আপনারাও আবার প্রশ্ন করে থেমে থাকবেন না, তাদের নিয়ে আলোচনা করুন। সবাইকে একটা টেবিলে নিয়ে আসুন।প্লিজ 🙏
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর কথা বলেছেন হুজুর
আমার এই লেখেনি'টার মুলে হচ্ছেন আমাদের দেশের বর্তমানে আলোচিত তাহেরি এবং আহমুদুল্লাহ হুজুরের বিষয়টি।
আমার কাছে অবাক লাগে তারা এমন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা বিতর্ক করতেছেন যেটার সমাধান না হলে বিশাল একটা দল মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যাবে।
আচ্ছা মেনে নিলাম তাদের মতের অমিল,, তারা কি কখনো একসাথে আলোচনা বা গবেষণা করেছেন? যে আসলে সমস্যাটা কোথায়?আমরা বুঝতেছি একরকম আবার আরেকজন বুঝতেছেন আরেকরকম। এটাতো হতে পারে না,,ইসলামে তো কোনো বিভ্রান্তি নাই।তা সত্বেও কেনো এত বিদ্বেষ,একে অন্যের সাথে?
দেশের একটা বিশাল অংশ মাজারে যায়, তারা দাবি করে তারা রাসুল (সল্লাল্লাহুআলাইহিওয়াসাল্লাম)কেঅনেক বেশি ভালো বাসেন।
তাদের মধ্যে আকিদায় অনেক পার্থক্য আছে, নামাজেও পার্থক্য আছে।
আচ্ছা আপনি কখনো দেখেছেন এই বিষয় গুলো নিয়ে সকলের ঐক্য মতের জন্য বা সমস্যা সমাধানের জন্য কোনো একটি, সপ্তাহ ব্যাপি বা মাস ব্যাপি একটা গবেষণা শুরু হয়েছে!!হয় নাই।
কি হয়েছে?তারা প্রত্যেকে মাহফিল করেন একে অন্য নামে বা দলের সাথে দ্বি মত করেন মাহফিলে গিয়ে, তিনি যাদেরকে শেখাইতে আসছেন মাহফিলে উল্টো তিনি তাদেরকে বলেন কোনটা ঠিক কোনটা বেঠিক বলার জন্য। আরে তাকে তো মাহফিলে আনা হয়েছে শুধু তিনি ঠিক বেঠিক বলবেন। কিন্তু তারা সাধারণ জনগণের সাথে এসে এইসব দ্বি-মত নিয়ে আলোচনা করেন।
আচ্ছা, আলেমে আলেমে যদি না বসে আলোচনা ও গবেষণা না করেন তাহলে কি সমস্যার সমাধান হবে?
আচ্ছা আমি মেনে নিলাম তাহেরির সমস্যা, সে জাতিকে বিভ্রান্ত করতেছে।এখন আহমুদুল্লাহসহ তার ঘরানার আলেমগণের তো উচিত ছিলো তাহেরির বাড়িতে যাওয়া বা তার সাথে বসে আগে বিশাল একটা আলোচনা করা। সাধারণ মানুষ যদি বোঝেে তাদের কথা তাহেরি কি বুঝতে পাবে না,সে ভুল ইসলাম প্রচার করতেছে?
এভাবে মাহফিলে অনলাইনে পাল্টা পাল্টি বক্তব্য দিয়ে কি কোনো সমাধান হবে?
তাদের গাড়ি ভাড়াও নাই যোগাযোগ করার পারসোনালি বা সাংগঠনিকভাবে?
ভাই সব আছে আমার মনে হয়, এখানে বড় একটা অর্থ-সম্পদের ব্যাপার আছে যার কারণে তারা, আলেমে আলেমে বসে সকল কিতাব দলিল নিয়ে বসে আলোচনা করে একজায়গায় আসতে পারে না।
দেখেন দেশে যে যার মতো ধর্ম প্রচার করতেছে ইসলামের নামে।তৈরি হচ্ছে হিজবুত তাহরীতের মতো প্রতিষ্ঠান। কেউ কি সেলিমকে নিয়ে বসতে পারলো না?তারা কেনো সবাই মিলে সেলিমকে নিয়ে সমস্যার সমাধান করলো না কিতাব দিয়ে?তাদের হাতে কি এতটুকু সময় নাই?ইসলাম নিয়েই তো এত কিছু করতেছে,,এদিকে ইসলামের এত বড় ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, কেউ আগাচ্ছে না।।নিজের মতো অনলাইনে আসতেছে আর বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। এটা ভাই ইসলাম হতে পারে না।
আপনাকে বলার কারণ হলো আপনারা চাইলেই বড় বড় আলেমদের এই প্রশ্ন গুলো করতে পারেন।কেনো তাদের ফোরাম নেই। মাহফিলের থেকে আলেমে আলেমে বৈরিতা কাটানো বেশি জরুরি, কেনো তা করে না।
আপনারাও আবার প্রশ্ন করে থেমে থাকবেন না, তাদের নিয়ে আলোচনা করুন। সবাইকে একটা টেবিলে নিয়ে আসুন।প্লিজ 🙏
Mashaallah
sir amar sami mara gese bike accident a bike insurance ar taka ta newa jabe ki?
Masa Allah
আচ্ছা একবার ভাবুনতো, যে লোকটা নতুন একটা দল-মতের সৃষ্টি করলো, তাকে বোঝানোর মতো কি একটা আলেমও দেশে ছিলো না?
তাকে নিয়ে যদি,ধরেন একজন ভিন্ন মত পোষণ করতেছে একটা বিষয়ে তখন তার সামনে যদি ২০-৩০ জন বরেণ্য আলেমগণ কিতাব নিয়ে ১,২,৩,৪,৫ দিন বসতো, সবাই মিলে আলোচনা করতো গবেষণা করতো তাহলে তো কখনোই সে নতুন দলের আবির্ভাব ঘটাতে পারতো না।
আমার এই লেখেনি'টার মুলে হচ্ছেন আমাদের দেশের বর্তমানে আলোচিত তাহেরি এবং আহমুদুল্লাহ হুজুরের বিষয়টি।
আমার কাছে অবাক লাগে তারা এমন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা বিতর্ক করতেছেন যেটার সমাধান না হলে বিশাল একটা দল মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যাবে।
আচ্ছা মেনে নিলাম তাদের মতের অমিল,, তারা কি কখনো একসাথে আলোচনা বা গবেষণা করেছেন? যে আসলে সমস্যাটা কোথায়?আমরা বুঝতেছি একরকম আবার আরেকজন বুঝতেছেন আরেকরকম। এটাতো হতে পারে না,,ইসলামে তো কোনো বিভ্রান্তি নাই।তা সত্বেও কেনো এত বিদ্বেষ,একে অন্যের সাথে?
দেশের একটা বিশাল অংশ মাজারে যায়, তারা দাবি করে তারা রাসুল (সল্লাল্লাহুআলাইহিওয়াসাল্লাম)কেঅনেক বেশি ভালো বাসেন।
তাদের মধ্যে আকিদায় অনেক পার্থক্য আছে, নামাজেও পার্থক্য আছে।
আচ্ছা আপনি কখনো দেখেছেন এই বিষয় গুলো নিয়ে সকলের ঐক্য মতের জন্য বা সমস্যা সমাধানের জন্য কোনো একটি, সপ্তাহ ব্যাপি বা মাস ব্যাপি একটা গবেষণা শুরু হয়েছে!!হয় নাই।
কি হয়েছে?তারা প্রত্যেকে মাহফিল করেন একে অন্য নামে বা দলের সাথে দ্বি মত করেন মাহফিলে গিয়ে, তিনি যাদেরকে শেখাইতে আসছেন মাহফিলে উল্টো তিনি তাদেরকে বলেন কোনটা ঠিক কোনটা বেঠিক বলার জন্য। আরে তাকে তো মাহফিলে আনা হয়েছে শুধু তিনি ঠিক বেঠিক বলবেন। কিন্তু তারা সাধারণ জনগণের সাথে এসে এইসব দ্বি-মত নিয়ে আলোচনা করেন।
আচ্ছা, আলেমে আলেমে যদি না বসে আলোচনা ও গবেষণা না করেন তাহলে কি সমস্যার সমাধান হবে?
আচ্ছা আমি মেনে নিলাম তাহেরির সমস্যা, সে জাতিকে বিভ্রান্ত করতেছে।এখন আহমুদুল্লাহসহ তার ঘরানার আলেমগণের তো উচিত ছিলো তাহেরির বাড়িতে যাওয়া বা তার সাথে বসে আগে বিশাল একটা আলোচনা করা। সাধারণ মানুষ যদি বোঝেে তাদের কথা তাহেরি কি বুঝতে পাবে না,সে ভুল ইসলাম প্রচার করতেছে?
এভাবে মাহফিলে অনলাইনে পাল্টা পাল্টি বক্তব্য দিয়ে কি কোনো সমাধান হবে?
তাদের গাড়ি ভাড়াও নাই যোগাযোগ করার পারসোনালি বা সাংগঠনিকভাবে?
ভাই সব আছে আমার মনে হয়, এখানে বড় একটা অর্থ-সম্পদের ব্যাপার আছে যার কারণে তারা, আলেমে আলেমে বসে সকল কিতাব দলিল নিয়ে বসে আলোচনা করে একজায়গায় আসতে পারে না।
দেখেন দেশে যে যার মতো ধর্ম প্রচার করতেছে ইসলামের নামে।তৈরি হচ্ছে হিজবুত তাহরীতের মতো প্রতিষ্ঠান। কেউ কি সেলিমকে নিয়ে বসতে পারলো না?তারা কেনো সবাই মিলে সেলিমকে নিয়ে সমস্যার সমাধান করলো না কিতাব দিয়ে?তাদের হাতে কি এতটুকু সময় নাই?ইসলাম নিয়েই তো এত কিছু করতেছে,,এদিকে ইসলামের এত বড় ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, কেউ আগাচ্ছে না।।নিজের মতো অনলাইনে আসতেছে আর বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। এটা ভাই ইসলাম হতে পারে না।
আপনাকে বলার কারণ হলো আপনারা চাইলেই বড় বড় আলেমদের এই প্রশ্ন গুলো করতে পারেন।কেনো তাদের ফোরাম নেই। মাহফিলের থেকে আলেমে আলেমে বৈরিতা কাটানো বেশি জরুরি, কেনো তা করে না।
আপনারাও আবার প্রশ্ন করে থেমে থাকবেন না, তাদের নিয়ে আলোচনা করুন। সবাইকে একটা টেবিলে নিয়ে আসুন।প্লিজ 🙏