দুর্নীতির অভিযোগ: অবৈধ বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত অবৈধ BOT চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আর্থিক কেলেঙ্কারির দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো: ১. পদ দখল: ২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর নজরুল ইসলাম অবৈধভাবে এবং জোরপূর্বক বিওটি চেয়ারম্যানের পদ দখল করেন। ২. বালু ভরাটে দুর্নীতি: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে বালু ভরাটের নামে ৬২ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। বাস্তবে বালু ভরাট করা হয়েছে মাত্র ৬ লক্ষ টাকার। ৩. মিথ্যা ডোনেশনের নাটক: ২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট (FDR) ভেঙে ইউনিয়ন ব্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। নজরুল দাবি করেন, তিনি এই ৫ কোটি টাকা ডোনেট করেছেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি কোনো টাকা ডোনেট করেননি। ৪. ৫১ কোটি টাকার লোনের হেরফের: ২০১১ সালে ফারিস্টের চেয়ারম্যান থাকাকালে সাবেক বিওটি চেয়ারম্যান এম এ খালেককে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৫১ কোটি টাকার ঋণ দেন, যা সুদে-আসলে এখন ৩০০ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এই টাকার ব্যয়ের কোনো হিসাব নেই। ৫. ৩৯০ কোটি টাকা লোনের অপব্যবহার: নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৩৯০ কোটি টাকা লোন নিয়ে তা নিজের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন। ৬. গাড়ি কেনার দুর্নীতি: ২০১৯ সালে নজরুল ইসলাম ৩১ লক্ষ টাকার গাড়ি ৪৪ লক্ষ টাকায় ক্রয় করা হয়। নুসরাত ট্রেডিং থেকে ৩১ লাখ টাকা দিয়ে কিনে উনয়ন ট্রেডিং এর নামে ৪৪ লাখ টাকায় ভাউচাপর দেখানো হয়। ৭. HBR টাওয়ার ভাড়া কেলেঙ্কারি: HBR টাওয়ারের ভাড়া হিসেবে ২৭.৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়। গ্রাউন্ড ফ্লোর তৃতীয় পক্ষের কাছে ভাড়া দিয়ে নজরুল ও তার সহযোগীরা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন। ৮. এডভান্স ভাড়া: HBR টাওয়ার ভাড়ার শর্তে এডভান্স দেওয়ার নিয়ম না থাকলেও ১.৭৮ কোটি টাকা এডভান্স দেওয়া হয়, যা ৩ বছরেও তখন অ্যাডজাস্ট হয়নি। ৯. ভ্যাট-ট্যাক্সের অর্থ আত্মসাৎ: নজরুল ভ্যাট-ট্যাক্সের নামে ৮ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে উত্তোলন করে, কিন্তু ১ টাকাও সরকারি খাতে জমা দেননি। ১০. ব্যক্তিগত মামলার খরচ: নিজের মামলা পরিচালনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে ১৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করেন। ১১. ৮৬ লক্ষ টাকার অদৃশ্য খরচ: ফাইনান্স ডিরেক্টরের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ড থেকে ৮৬ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে, যা কোনো খাতে খরচ করা হয়নি। ১২. স্টার টাওয়ার ক্যাফে উন্নয়ন খরচ স্টার টাওয়ারে এক সময় ক্যাফে উন্নয়নের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে। অথচ এই ক্যাফে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন অংশ ছিল না। --- এত দুর্নীতির পরও যারা এই দুর্নীতিবাজ নজরুলকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন আপনাদের প্রাইমএশিয়ান হিসাবে লজ্জিত হওয়া উচিত। আপনারা প্রাইমএশিয়ার কুলাঙ্গার সন্তান। সকল প্রাইমএশিয়ানদের প্রতি আহ্বান এই অবৈধ চেয়ারম্যান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। 📢 আজ (৬ জানুয়ারি) প্রেস ব্রিফিং: সব অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরা হবে। 📢 ৭ জানুয়ারি লং মার্চ টু শিক্ষামন্ত্রণালয়: দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন। ইনশাআল্লাহ, জয় আমাদের হবেই। প্রতিজ্ঞা করুন: প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে মুক্ত করতে আমরা সবাই একতাবদ্ধ হব। নিজের অস্তিত্ব রক্ষায় আসুন এক হয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াই। প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
দুর্নীতির অভিযোগ: অবৈধ বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত অবৈধ BOT চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আর্থিক কেলেঙ্কারির দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো: ১. পদ দখল: ২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর নজরুল ইসলাম অবৈধভাবে এবং জোরপূর্বক বিওটি চেয়ারম্যানের পদ দখল করেন। ২. বালু ভরাটে দুর্নীতি: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে বালু ভরাটের নামে ৬২ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। বাস্তবে বালু ভরাট করা হয়েছে মাত্র ৬ লক্ষ টাকার। ৩. মিথ্যা ডোনেশনের নাটক: ২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট (FDR) ভেঙে ইউনিয়ন ব্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। নজরুল দাবি করেন, তিনি এই ৫ কোটি টাকা ডোনেট করেছেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি কোনো টাকা ডোনেট করেননি। ৪. ৫১ কোটি টাকার লোনের হেরফের: ২০১১ সালে ফারিস্টের চেয়ারম্যান থাকাকালে সাবেক বিওটি চেয়ারম্যান এম এ খালেককে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৫১ কোটি টাকার ঋণ দেন, যা সুদে-আসলে এখন ৩০০ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এই টাকার ব্যয়ের কোনো হিসাব নেই। ৫. ৩৯০ কোটি টাকা লোনের অপব্যবহার: নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৩৯০ কোটি টাকা লোন নিয়ে তা নিজের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন। ৬. গাড়ি কেনার দুর্নীতি: ২০১৯ সালে নজরুল ইসলাম ৩১ লক্ষ টাকার গাড়ি ৪৪ লক্ষ টাকায় ক্রয় করা হয়। নুসরাত ট্রেডিং থেকে ৩১ লাখ টাকা দিয়ে কিনে উনয়ন ট্রেডিং এর নামে ৪৪ লাখ টাকায় ভাউচাপর দেখানো হয়। ৭. HBR টাওয়ার ভাড়া কেলেঙ্কারি: HBR টাওয়ারের ভাড়া হিসেবে ২৭.৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়। গ্রাউন্ড ফ্লোর তৃতীয় পক্ষের কাছে ভাড়া দিয়ে নজরুল ও তার সহযোগীরা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন। ৮. এডভান্স ভাড়া: HBR টাওয়ার ভাড়ার শর্তে এডভান্স দেওয়ার নিয়ম না থাকলেও ১.৭৮ কোটি টাকা এডভান্স দেওয়া হয়, যা ৩ বছরেও তখন অ্যাডজাস্ট হয়নি। ৯. ভ্যাট-ট্যাক্সের অর্থ আত্মসাৎ: নজরুল ভ্যাট-ট্যাক্সের নামে ৮ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে উত্তোলন করে, কিন্তু ১ টাকাও সরকারি খাতে জমা দেননি। ১০. ব্যক্তিগত মামলার খরচ: নিজের মামলা পরিচালনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে ১৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করেন। ১১. ৮৬ লক্ষ টাকার অদৃশ্য খরচ: ফাইনান্স ডিরেক্টরের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ড থেকে ৮৬ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে, যা কোনো খাতে খরচ করা হয়নি। ১২. স্টার টাওয়ার ক্যাফে উন্নয়ন খরচ স্টার টাওয়ারে এক সময় ক্যাফে উন্নয়নের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে। অথচ এই ক্যাফে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন অংশ ছিল না। --- এত দুর্নীতির পরও যারা এই দুর্নীতিবাজ নজরুলকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন আপনাদের প্রাইমএশিয়ান হিসাবে লজ্জিত হওয়া উচিত। আপনারা প্রাইমএশিয়ার কুলাঙ্গার সন্তান। সকল প্রাইমএশিয়ানদের প্রতি আহ্বান এই অবৈধ চেয়ারম্যান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। 📢 আজ (৬ জানুয়ারি) প্রেস ব্রিফিং: সব অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরা হবে। 📢 ৭ জানুয়ারি লং মার্চ টু শিক্ষামন্ত্রণালয়: দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন। ইনশাআল্লাহ, জয় আমাদের হবেই। প্রতিজ্ঞা করুন: প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে মুক্ত করতে আমরা সবাই একতাবদ্ধ হব। নিজের অস্তিত্ব রক্ষায় আসুন এক হয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াই। প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই নেতিবাচক মন্তব্য করছেন এবং এমনকি আন্দোলনকারীদের “অপশক্তি” হিসেবেও আখ্যায়িত করছেন। তবে সবার প্রকৃত ঘটনা জানা অত্যন্ত জরুরি। প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান বোর্ড অব ট্রাস্টিজ (বিওটি) দীর্ঘদিন ধরে দুর্নীতিতে জড়িত এবং তাদের বৈধতার কোনো ভিত্তি নেই। এই বোর্ডের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির কারণে ২৩ বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও বিশ্ববিদ্যালয়টি এখনো নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাস স্থাপন করতে পারেনি। এমন পরিস্থিতিতে ২৩ ডিসেম্বর আমরা সকল শিক্ষক শিক্ষার্থীরা ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দাবি জানায়, যাতে এই দুর্নীতিগ্রস্ত ও অবৈধ বিওটি অপসারণ করা হয়। আমরা সরকারের কাছে আহ্বান জানায়, একজন প্রশাসক নিয়োগ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালনা এবং দুর্নীতি তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে। পাশাপাশি, স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ এবং প্রশাসকের মাধ্যমে নতুন একটি বৈধ বোর্ড অব ট্রাস্টিজ গঠনের দাবিও জানানো হয়। শিক্ষার্থীদের এই যৌক্তিক দাবির প্রেক্ষিতে ইউজিসি (বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন) কোনো কার্যকর সমাধান দিতে অক্ষম বলে আমাদেরকে জানায় এবং আমাদেরকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেয়। পরবর্তীতে শিক্ষার্থীরা শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি জমা দেয়। তবে সেখান থেকেও কোনো ইতিবাচক সাড়া না পেয়ে, আমরা শিক্ষক শিক্ষার্থীরা আমাদের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে সচিবালয়ের দিকে লং মার্চ করার ঘোষণা দেয়। লং মার্চ চলাকালে, শিক্ষার্থীরা সচিবালয় ঘেরাও করতে যায়নি। আমরা কেবলমাত্র আমাদের দাবির ন্যায্য সমাধানের জন্য সচিবালয়ের সামনে অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, সরকারের নির্লিপ্ত ভূমিকা ও পুলিশি নির্যাতন এই ন্যায্য আন্দোলনকে দমন করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এখানে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, শিক্ষার্থীরা কোনো ব্যক্তিগত স্বার্থ নয়, বরং নিজেদের শিক্ষার ভবিষ্যৎ রক্ষার জন্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে। এমন পরিস্থিতিতে, আন্দোলনকারীদের "অপশক্তি" হিসেবে আখ্যায়িত করা কোনোভাবেই যুক্তিযুক্ত নয়। বরং, সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত ছিল শিক্ষার্থীদের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা এবং দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
দুর্নীতির অভিযোগ: অবৈধ বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত অবৈধ BOT চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আর্থিক কেলেঙ্কারির দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো: ১. পদ দখল: ২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর নজরুল ইসলাম অবৈধভাবে এবং জোরপূর্বক বিওটি চেয়ারম্যানের পদ দখল করেন। ২. বালু ভরাটে দুর্নীতি: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে বালু ভরাটের নামে ৬২ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। বাস্তবে বালু ভরাট করা হয়েছে মাত্র ৬ লক্ষ টাকার। ৩. মিথ্যা ডোনেশনের নাটক: ২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট (FDR) ভেঙে ইউনিয়ন ব্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। নজরুল দাবি করেন, তিনি এই ৫ কোটি টাকা ডোনেট করেছেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি কোনো টাকা ডোনেট করেননি। ৪. ৫১ কোটি টাকার লোনের হেরফের: ২০১১ সালে ফারিস্টের চেয়ারম্যান থাকাকালে সাবেক বিওটি চেয়ারম্যান এম এ খালেককে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৫১ কোটি টাকার ঋণ দেন, যা সুদে-আসলে এখন ৩০০ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এই টাকার ব্যয়ের কোনো হিসাব নেই। ৫. ৩৯০ কোটি টাকা লোনের অপব্যবহার: নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৩৯০ কোটি টাকা লোন নিয়ে তা নিজের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন। ৬. গাড়ি কেনার দুর্নীতি: ২০১৯ সালে নজরুল ইসলাম ৩১ লক্ষ টাকার গাড়ি ৪৪ লক্ষ টাকায় ক্রয় করা হয়। নুসরাত ট্রেডিং থেকে ৩১ লাখ টাকা দিয়ে কিনে উনয়ন ট্রেডিং এর নামে ৪৪ লাখ টাকায় ভাউচাপর দেখানো হয়। ৭. HBR টাওয়ার ভাড়া কেলেঙ্কারি: HBR টাওয়ারের ভাড়া হিসেবে ২৭.৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়। গ্রাউন্ড ফ্লোর তৃতীয় পক্ষের কাছে ভাড়া দিয়ে নজরুল ও তার সহযোগীরা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন। ৮. এডভান্স ভাড়া: HBR টাওয়ার ভাড়ার শর্তে এডভান্স দেওয়ার নিয়ম না থাকলেও ১.৭৮ কোটি টাকা এডভান্স দেওয়া হয়, যা ৩ বছরেও তখন অ্যাডজাস্ট হয়নি। ৯. ভ্যাট-ট্যাক্সের অর্থ আত্মসাৎ: নজরুল ভ্যাট-ট্যাক্সের নামে ৮ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে উত্তোলন করে, কিন্তু ১ টাকাও সরকারি খাতে জমা দেননি। ১০. ব্যক্তিগত মামলার খরচ: নিজের মামলা পরিচালনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে ১৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করেন। ১১. ৮৬ লক্ষ টাকার অদৃশ্য খরচ: ফাইনান্স ডিরেক্টরের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ড থেকে ৮৬ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে, যা কোনো খাতে খরচ করা হয়নি। ১২. স্টার টাওয়ার ক্যাফে উন্নয়ন খরচ স্টার টাওয়ারে এক সময় ক্যাফে উন্নয়নের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে। অথচ এই ক্যাফে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন অংশ ছিল না। --- এত দুর্নীতির পরও যারা এই দুর্নীতিবাজ নজরুলকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন আপনাদের প্রাইমএশিয়ান হিসাবে লজ্জিত হওয়া উচিত। আপনারা প্রাইমএশিয়ার কুলাঙ্গার সন্তান। সকল প্রাইমএশিয়ানদের প্রতি আহ্বান এই অবৈধ চেয়ারম্যান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। 📢 আজ (৬ জানুয়ারি) প্রেস ব্রিফিং: সব অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরা হবে। 📢 ৭ জানুয়ারি লং মার্চ টু শিক্ষামন্ত্রণালয়: দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন। ইনশাআল্লাহ, জয় আমাদের হবেই। প্রতিজ্ঞা করুন: প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে মুক্ত করতে আমরা সবাই একতাবদ্ধ হব। নিজের অস্তিত্ব রক্ষায় আসুন এক হয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াই। প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
স্যালুট জানাই পুলিশ সদস্যদের। পুলিশ সদস্যদের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে হবে এদেশের সাধারণ মানুষকে এগিয়ে আস্তে হবে। কিন্তু কিছু পুলিশ সদস্য অন্যায় করে সেই সকল পুলিশ সদস্যদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে
Sunon porasuna r je kotha bolcen University theke onno University r credit transfer off. University off o hoye jete pare jara akon graduation ses e ber hobe tadr certificate invalid dkehabe sobai to emni emni jay nai onk letter pataicilo kono uttor dey nai ettogulo student dr jibon r ki hobe University Authority taka mere diye permanent campus r jaiga o bikri krote jacce r akon jesob building e class kroce sesob theke o cole jete hobe julay r karon ora building gulor r vara r taka o dey nai akon bolen student ra koi jabe mora cara to r upay nai
আপনাদের দাবি-দাওয়া স্মারকলিপি অনুযায়ী সংবাদ সম্মেলন করুন আপনারা কেন সচিবালার সামনে গেছেন কোন আন্দোলন নয় দেশে দেশটাকে গড়তে হবে এটাই বাস্তবতা পুলিশ ভাইদের কে ধন্যবাদ
দুর্নীতির অভিযোগ: অবৈধ বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত অবৈধ BOT চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আর্থিক কেলেঙ্কারির দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো: ১. পদ দখল: ২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর নজরুল ইসলাম অবৈধভাবে এবং জোরপূর্বক বিওটি চেয়ারম্যানের পদ দখল করেন। ২. বালু ভরাটে দুর্নীতি: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে বালু ভরাটের নামে ৬২ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। বাস্তবে বালু ভরাট করা হয়েছে মাত্র ৬ লক্ষ টাকার। ৩. মিথ্যা ডোনেশনের নাটক: ২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট (FDR) ভেঙে ইউনিয়ন ব্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। নজরুল দাবি করেন, তিনি এই ৫ কোটি টাকা ডোনেট করেছেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি কোনো টাকা ডোনেট করেননি। ৪. ৫১ কোটি টাকার লোনের হেরফের: ২০১১ সালে ফারিস্টের চেয়ারম্যান থাকাকালে সাবেক বিওটি চেয়ারম্যান এম এ খালেককে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৫১ কোটি টাকার ঋণ দেন, যা সুদে-আসলে এখন ৩০০ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এই টাকার ব্যয়ের কোনো হিসাব নেই। ৫. ৩৯০ কোটি টাকা লোনের অপব্যবহার: নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৩৯০ কোটি টাকা লোন নিয়ে তা নিজের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন। ৬. গাড়ি কেনার দুর্নীতি: ২০১৯ সালে নজরুল ইসলাম ৩১ লক্ষ টাকার গাড়ি ৪৪ লক্ষ টাকায় ক্রয় করা হয়। নুসরাত ট্রেডিং থেকে ৩১ লাখ টাকা দিয়ে কিনে উনয়ন ট্রেডিং এর নামে ৪৪ লাখ টাকায় ভাউচাপর দেখানো হয়। ৭. HBR টাওয়ার ভাড়া কেলেঙ্কারি: HBR টাওয়ারের ভাড়া হিসেবে ২৭.৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়। গ্রাউন্ড ফ্লোর তৃতীয় পক্ষের কাছে ভাড়া দিয়ে নজরুল ও তার সহযোগীরা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন। ৮. এডভান্স ভাড়া: HBR টাওয়ার ভাড়ার শর্তে এডভান্স দেওয়ার নিয়ম না থাকলেও ১.৭৮ কোটি টাকা এডভান্স দেওয়া হয়, যা ৩ বছরেও তখন অ্যাডজাস্ট হয়নি। ৯. ভ্যাট-ট্যাক্সের অর্থ আত্মসাৎ: নজরুল ভ্যাট-ট্যাক্সের নামে ৮ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে উত্তোলন করে, কিন্তু ১ টাকাও সরকারি খাতে জমা দেননি। ১০. ব্যক্তিগত মামলার খরচ: নিজের মামলা পরিচালনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে ১৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করেন। ১১. ৮৬ লক্ষ টাকার অদৃশ্য খরচ: ফাইনান্স ডিরেক্টরের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ড থেকে ৮৬ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে, যা কোনো খাতে খরচ করা হয়নি। ১২. স্টার টাওয়ার ক্যাফে উন্নয়ন খরচ স্টার টাওয়ারে এক সময় ক্যাফে উন্নয়নের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে। অথচ এই ক্যাফে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন অংশ ছিল না। --- এত দুর্নীতির পরও যারা এই দুর্নীতিবাজ নজরুলকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন আপনাদের প্রাইমএশিয়ান হিসাবে লজ্জিত হওয়া উচিত। আপনারা প্রাইমএশিয়ার কুলাঙ্গার সন্তান। সকল প্রাইমএশিয়ানদের প্রতি আহ্বান এই অবৈধ চেয়ারম্যান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। 📢 আজ (৬ জানুয়ারি) প্রেস ব্রিফিং: সব অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরা হবে। 📢 ৭ জানুয়ারি লং মার্চ টু শিক্ষামন্ত্রণালয়: দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন। ইনশাআল্লাহ, জয় আমাদের হবেই। প্রতিজ্ঞা করুন: প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে মুক্ত করতে আমরা সবাই একতাবদ্ধ হব। নিজের অস্তিত্ব রক্ষায় আসুন এক হয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াই। প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
কিছু হলেই রাস্তায় নেমে আসে ছাত্ররা মনে করে রাস্তা গুলো তাদের বাপ দাদার দেশটা মগের মূল্য পেয়েছে পুলিশদের আরো কঠোর হতে হবে দেশ বাঁচাতে হলে পুলিশ আরো কঠোর হতে হবে 🎉🎉
দুর্নীতির অভিযোগ: অবৈধ বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত অবৈধ BOT চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আর্থিক কেলেঙ্কারির দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো: ১. পদ দখল: ২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর নজরুল ইসলাম অবৈধভাবে এবং জোরপূর্বক বিওটি চেয়ারম্যানের পদ দখল করেন। ২. বালু ভরাটে দুর্নীতি: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে বালু ভরাটের নামে ৬২ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। বাস্তবে বালু ভরাট করা হয়েছে মাত্র ৬ লক্ষ টাকার। ৩. মিথ্যা ডোনেশনের নাটক: ২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট (FDR) ভেঙে ইউনিয়ন ব্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। নজরুল দাবি করেন, তিনি এই ৫ কোটি টাকা ডোনেট করেছেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি কোনো টাকা ডোনেট করেননি। ৪. ৫১ কোটি টাকার লোনের হেরফের: ২০১১ সালে ফারিস্টের চেয়ারম্যান থাকাকালে সাবেক বিওটি চেয়ারম্যান এম এ খালেককে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৫১ কোটি টাকার ঋণ দেন, যা সুদে-আসলে এখন ৩০০ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এই টাকার ব্যয়ের কোনো হিসাব নেই। ৫. ৩৯০ কোটি টাকা লোনের অপব্যবহার: নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৩৯০ কোটি টাকা লোন নিয়ে তা নিজের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন। ৬. গাড়ি কেনার দুর্নীতি: ২০১৯ সালে নজরুল ইসলাম ৩১ লক্ষ টাকার গাড়ি ৪৪ লক্ষ টাকায় ক্রয় করা হয়। নুসরাত ট্রেডিং থেকে ৩১ লাখ টাকা দিয়ে কিনে উনয়ন ট্রেডিং এর নামে ৪৪ লাখ টাকায় ভাউচাপর দেখানো হয়। ৭. HBR টাওয়ার ভাড়া কেলেঙ্কারি: HBR টাওয়ারের ভাড়া হিসেবে ২৭.৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়। গ্রাউন্ড ফ্লোর তৃতীয় পক্ষের কাছে ভাড়া দিয়ে নজরুল ও তার সহযোগীরা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন। ৮. এডভান্স ভাড়া: HBR টাওয়ার ভাড়ার শর্তে এডভান্স দেওয়ার নিয়ম না থাকলেও ১.৭৮ কোটি টাকা এডভান্স দেওয়া হয়, যা ৩ বছরেও তখন অ্যাডজাস্ট হয়নি। ৯. ভ্যাট-ট্যাক্সের অর্থ আত্মসাৎ: নজরুল ভ্যাট-ট্যাক্সের নামে ৮ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে উত্তোলন করে, কিন্তু ১ টাকাও সরকারি খাতে জমা দেননি। ১০. ব্যক্তিগত মামলার খরচ: নিজের মামলা পরিচালনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে ১৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করেন। ১১. ৮৬ লক্ষ টাকার অদৃশ্য খরচ: ফাইনান্স ডিরেক্টরের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ড থেকে ৮৬ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে, যা কোনো খাতে খরচ করা হয়নি। ১২. স্টার টাওয়ার ক্যাফে উন্নয়ন খরচ স্টার টাওয়ারে এক সময় ক্যাফে উন্নয়নের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে। অথচ এই ক্যাফে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন অংশ ছিল না। --- এত দুর্নীতির পরও যারা এই দুর্নীতিবাজ নজরুলকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন আপনাদের প্রাইমএশিয়ান হিসাবে লজ্জিত হওয়া উচিত। আপনারা প্রাইমএশিয়ার কুলাঙ্গার সন্তান। সকল প্রাইমএশিয়ানদের প্রতি আহ্বান এই অবৈধ চেয়ারম্যান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। 📢 আজ (৬ জানুয়ারি) প্রেস ব্রিফিং: সব অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরা হবে। 📢 ৭ জানুয়ারি লং মার্চ টু শিক্ষামন্ত্রণালয়: দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন। ইনশাআল্লাহ, জয় আমাদের হবেই। প্রতিজ্ঞা করুন: প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে মুক্ত করতে আমরা সবাই একতাবদ্ধ হব। নিজের অস্তিত্ব রক্ষায় আসুন এক হয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াই। প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
পুলিশ কারো বাপের কেনা গোলাম না পুলিশ জনগণের দেশ বাঁচাতে জনগণ বাঁচাতে পুলিশ জনগণের হয়ে কাজ করবে ভারতের হয়ে পুলিশ কাজ করবে শেখ হাসিনার হয়ে পুলিশ কাজ করবে রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুবুর নেতৃত্বে পুলিশ কাজ করবে জনগণকে আঙ্গুল চুষবে
Na jene vulbal bola akmatro ei desh r mansuh e bolte pare. Oi University ta off hoye jabe University theke credit transfer off jara akon 3 rd ye pore taderke abr suru theke pora lagbe. University te onk Andolon hoicolo kno lavh hoy nai University r lab r jinis curi kore niye gece ora akta student akn graduation ses e tar certificate invalid dkehbe tahole tar porasuna r kono mane e cilo na. Students ra onk letter o pataicilo kno uttor ase nai tai tara ajke baddo hoice ajke apnr sathe emon hole bujten dur theke bola easy jar sathe hoy taray e buje
কথা হবে না, শুধু মাইর হবে, অসংখ্য ধন্যবাদ বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকে ।
ekhon valo lage naki ?
তোর বাবা আর মায়ের মাথা তোর সামনেই আলাদা করা হবে
তোদের কত কুত্তার মত পিটাই ছিল তখন কি ভালো লাগছিল ?
পুলিশ বুঝি এখন তোদের বাবা হয়েছে?
Joy Se X Hasina 😂
কথায় কথায় সচিবালয় ঘেরাও সচিবালয় জনদের বাপ বাবার সম্পত্তি
পুলিশ সঠিক কাজ করেছে ধন্যবাদ বাংলাদেশ পুলিশ❤❤❤❤
কথায় কথায় সচিবালয় ঘেরাও। সচিবালয় যেন মামার বাড়ি। well done Police.
পুলিশ রাজাকারদের চুদসিলো তখন তোদের বিষ কেন উঠছিলো?
অসংখ্য ধন্যবাদ পুলিশ কে ।
আরো কঠোর হতে হবে
কথাই কথাই কিসের এতো আন্দলন,ধন্যবাদ পুলিশ কে।
যাই হোক না কেন গায়ে হাত তোলা দণ্ডনীয় অপরাধ, পুলিশের লাঠিচার্জ করা পরিবর্তন করতে হবে এটাই মারাত্মক অপরাধ
হুম চুমা দিবে@@ashickofficial
@@ashickofficial আমার বাল এই ছাত্র নামধারী অপরাধীদের ডিম থেরাপি দেওয়া উচিত,, শালারা পড়ার টেবিলে না গিয়ে এখনো রাস্তায় কি করে
জাত বাঙালী আইন চায় জাপানি
আগে টেগ লাগাইত জামাত শিবির
এখন টেগ আওয়ামীলিগ এর দোশর।হাগু কষা হলেও আন্দোলন।
@@ashickofficial দণ্ডনীয় তাই নাকি
ধন্যবাদ পুলিশ বাহিনীকে, একটু কঠোর হওয়া দরকার আছে এই মুহূর্তে
একদম ঠিক বলছেন
আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় জনগণের সমর্থন আছে।
যাই হোক না কেন গায়ে হাত তোলা দণ্ডনীয় অপরাধ, পুলিশের লাঠিচার্জ করা পরিবর্তন করতে হবে এটাই মারাত্মক অপরাধ
১৪৪ ধারা দেওয়া যায়গায় জনসমাবেশ করবেন কেন ভাই?? @@ashickofficial
বাল আছে।সবগুলো পুলিশ ২৪ এর সময় ছাত্রদের মারছে।শহিদদের খুনি তারা।
কথায় কথায় সচিবালয় চল!
@@fazlerabbi4979 কেনো দেশটাকি তাদের বাপের নাকি
বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমরা পুলিশের এমন পদক্ষেপকে পুর্ণ সমর্থন করছি।
১ মাস আগেই তো পুলিশ খারাপ ছিল এখন ভালো হয়ে গেল🤣🤣🤣
@মানুষ0 হুম অবশ্যই.....কারণ এখন পুলিশ বদমাস হাসিনার ছাত্রলীগের ছদ্মবেশে নেই।
অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই পুলিশ ভাইদের, প্রতিটি আন্দোলনে এভাবে কঠোর হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি
যাই হোক না কেন গায়ে হাত তোলা দণ্ডনীয় অপরাধ, পুলিশের লাঠিচার্জ করা পরিবর্তন করতে হবে এটাই মারাত্মক অপরাধ
কারণ
@@ashickofficialআপনারা উশৃঙ্খল তা বলবেন না । পুলিশ লাঠি চার্জ করলেই দোষ।
শেখ হাসিনা এমন তো করেছিল 😂😂
কথায় কথায় দাবি। পুলিশকে ধন্যবাদ জানাই।
দুর্নীতির অভিযোগ:
অবৈধ বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম
দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত অবৈধ BOT চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আর্থিক কেলেঙ্কারির দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো:
১. পদ দখল:
২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর নজরুল ইসলাম অবৈধভাবে এবং জোরপূর্বক বিওটি চেয়ারম্যানের পদ দখল করেন।
২. বালু ভরাটে দুর্নীতি:
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে বালু ভরাটের নামে ৬২ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। বাস্তবে বালু ভরাট করা হয়েছে মাত্র ৬ লক্ষ টাকার।
৩. মিথ্যা ডোনেশনের নাটক:
২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট (FDR) ভেঙে ইউনিয়ন ব্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। নজরুল দাবি করেন, তিনি এই ৫ কোটি টাকা ডোনেট করেছেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি কোনো টাকা ডোনেট করেননি।
৪. ৫১ কোটি টাকার লোনের হেরফের:
২০১১ সালে ফারিস্টের চেয়ারম্যান থাকাকালে সাবেক বিওটি চেয়ারম্যান এম এ খালেককে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৫১ কোটি টাকার ঋণ দেন, যা সুদে-আসলে এখন ৩০০ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এই টাকার ব্যয়ের কোনো হিসাব নেই।
৫. ৩৯০ কোটি টাকা লোনের অপব্যবহার:
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৩৯০ কোটি টাকা লোন নিয়ে তা নিজের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন।
৬. গাড়ি কেনার দুর্নীতি:
২০১৯ সালে নজরুল ইসলাম ৩১ লক্ষ টাকার গাড়ি ৪৪ লক্ষ টাকায় ক্রয় করা হয়।
নুসরাত ট্রেডিং থেকে ৩১ লাখ টাকা দিয়ে কিনে উনয়ন ট্রেডিং এর নামে ৪৪ লাখ টাকায় ভাউচাপর দেখানো হয়।
৭. HBR টাওয়ার ভাড়া কেলেঙ্কারি:
HBR টাওয়ারের ভাড়া হিসেবে ২৭.৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়। গ্রাউন্ড ফ্লোর তৃতীয় পক্ষের কাছে ভাড়া দিয়ে নজরুল ও তার সহযোগীরা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন।
৮. এডভান্স ভাড়া:
HBR টাওয়ার ভাড়ার শর্তে এডভান্স দেওয়ার নিয়ম না থাকলেও ১.৭৮ কোটি টাকা এডভান্স দেওয়া হয়, যা ৩ বছরেও তখন অ্যাডজাস্ট হয়নি।
৯. ভ্যাট-ট্যাক্সের অর্থ আত্মসাৎ:
নজরুল ভ্যাট-ট্যাক্সের নামে ৮ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে উত্তোলন করে, কিন্তু ১ টাকাও সরকারি খাতে জমা দেননি।
১০. ব্যক্তিগত মামলার খরচ:
নিজের মামলা পরিচালনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে ১৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করেন।
১১. ৮৬ লক্ষ টাকার অদৃশ্য খরচ:
ফাইনান্স ডিরেক্টরের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ড থেকে ৮৬ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে, যা কোনো খাতে খরচ করা হয়নি।
১২. স্টার টাওয়ার ক্যাফে উন্নয়ন খরচ
স্টার টাওয়ারে এক সময় ক্যাফে উন্নয়নের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে। অথচ এই ক্যাফে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন অংশ ছিল না।
---
এত দুর্নীতির পরও যারা এই দুর্নীতিবাজ নজরুলকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন আপনাদের প্রাইমএশিয়ান হিসাবে লজ্জিত হওয়া উচিত। আপনারা প্রাইমএশিয়ার কুলাঙ্গার সন্তান।
সকল প্রাইমএশিয়ানদের প্রতি আহ্বান
এই অবৈধ চেয়ারম্যান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
📢 আজ (৬ জানুয়ারি) প্রেস ব্রিফিং:
সব অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরা হবে।
📢 ৭ জানুয়ারি লং মার্চ টু শিক্ষামন্ত্রণালয়:
দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন। ইনশাআল্লাহ, জয় আমাদের হবেই।
প্রতিজ্ঞা করুন:
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে মুক্ত করতে আমরা সবাই একতাবদ্ধ হব।
নিজের অস্তিত্ব রক্ষায় আসুন এক হয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াই।
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
আলহামদুলিল্লাহ এগিয়ে যাও বাংলাদেশ পুলিশ ❤️
স্যালুট পুলিশ ভাইরা,
এখন আপনাদের দেশপ্রেম প্রমান করার সময়।
দুর্নীতির অভিযোগ:
অবৈধ বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম
দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত অবৈধ BOT চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আর্থিক কেলেঙ্কারির দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো:
১. পদ দখল:
২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর নজরুল ইসলাম অবৈধভাবে এবং জোরপূর্বক বিওটি চেয়ারম্যানের পদ দখল করেন।
২. বালু ভরাটে দুর্নীতি:
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে বালু ভরাটের নামে ৬২ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। বাস্তবে বালু ভরাট করা হয়েছে মাত্র ৬ লক্ষ টাকার।
৩. মিথ্যা ডোনেশনের নাটক:
২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট (FDR) ভেঙে ইউনিয়ন ব্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। নজরুল দাবি করেন, তিনি এই ৫ কোটি টাকা ডোনেট করেছেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি কোনো টাকা ডোনেট করেননি।
৪. ৫১ কোটি টাকার লোনের হেরফের:
২০১১ সালে ফারিস্টের চেয়ারম্যান থাকাকালে সাবেক বিওটি চেয়ারম্যান এম এ খালেককে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৫১ কোটি টাকার ঋণ দেন, যা সুদে-আসলে এখন ৩০০ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এই টাকার ব্যয়ের কোনো হিসাব নেই।
৫. ৩৯০ কোটি টাকা লোনের অপব্যবহার:
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৩৯০ কোটি টাকা লোন নিয়ে তা নিজের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন।
৬. গাড়ি কেনার দুর্নীতি:
২০১৯ সালে নজরুল ইসলাম ৩১ লক্ষ টাকার গাড়ি ৪৪ লক্ষ টাকায় ক্রয় করা হয়।
নুসরাত ট্রেডিং থেকে ৩১ লাখ টাকা দিয়ে কিনে উনয়ন ট্রেডিং এর নামে ৪৪ লাখ টাকায় ভাউচাপর দেখানো হয়।
৭. HBR টাওয়ার ভাড়া কেলেঙ্কারি:
HBR টাওয়ারের ভাড়া হিসেবে ২৭.৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়। গ্রাউন্ড ফ্লোর তৃতীয় পক্ষের কাছে ভাড়া দিয়ে নজরুল ও তার সহযোগীরা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন।
৮. এডভান্স ভাড়া:
HBR টাওয়ার ভাড়ার শর্তে এডভান্স দেওয়ার নিয়ম না থাকলেও ১.৭৮ কোটি টাকা এডভান্স দেওয়া হয়, যা ৩ বছরেও তখন অ্যাডজাস্ট হয়নি।
৯. ভ্যাট-ট্যাক্সের অর্থ আত্মসাৎ:
নজরুল ভ্যাট-ট্যাক্সের নামে ৮ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে উত্তোলন করে, কিন্তু ১ টাকাও সরকারি খাতে জমা দেননি।
১০. ব্যক্তিগত মামলার খরচ:
নিজের মামলা পরিচালনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে ১৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করেন।
১১. ৮৬ লক্ষ টাকার অদৃশ্য খরচ:
ফাইনান্স ডিরেক্টরের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ড থেকে ৮৬ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে, যা কোনো খাতে খরচ করা হয়নি।
১২. স্টার টাওয়ার ক্যাফে উন্নয়ন খরচ
স্টার টাওয়ারে এক সময় ক্যাফে উন্নয়নের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে। অথচ এই ক্যাফে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন অংশ ছিল না।
---
এত দুর্নীতির পরও যারা এই দুর্নীতিবাজ নজরুলকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন আপনাদের প্রাইমএশিয়ান হিসাবে লজ্জিত হওয়া উচিত। আপনারা প্রাইমএশিয়ার কুলাঙ্গার সন্তান।
সকল প্রাইমএশিয়ানদের প্রতি আহ্বান
এই অবৈধ চেয়ারম্যান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
📢 আজ (৬ জানুয়ারি) প্রেস ব্রিফিং:
সব অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরা হবে।
📢 ৭ জানুয়ারি লং মার্চ টু শিক্ষামন্ত্রণালয়:
দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন। ইনশাআল্লাহ, জয় আমাদের হবেই।
প্রতিজ্ঞা করুন:
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে মুক্ত করতে আমরা সবাই একতাবদ্ধ হব।
নিজের অস্তিত্ব রক্ষায় আসুন এক হয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াই।
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
আমি একজন বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষার্থী হিসবে বাংলাদেশ পুলিশ কে জানাই অভিনন্দন ও সেলুট। কথায় কথায় এত কিসের আন্দোলন জাতি জানতে চায়?
ঢাকা ইউনিভার্সিটি ছাত্ররা করলে ঠিক প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা করলে ভুল
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই নেতিবাচক মন্তব্য করছেন এবং এমনকি আন্দোলনকারীদের “অপশক্তি” হিসেবেও আখ্যায়িত করছেন। তবে সবার প্রকৃত ঘটনা জানা অত্যন্ত জরুরি।
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান বোর্ড অব ট্রাস্টিজ (বিওটি) দীর্ঘদিন ধরে দুর্নীতিতে জড়িত এবং তাদের বৈধতার কোনো ভিত্তি নেই। এই বোর্ডের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির কারণে ২৩ বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও বিশ্ববিদ্যালয়টি এখনো নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাস স্থাপন করতে পারেনি।
এমন পরিস্থিতিতে ২৩ ডিসেম্বর আমরা সকল শিক্ষক শিক্ষার্থীরা ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দাবি জানায়, যাতে এই দুর্নীতিগ্রস্ত ও অবৈধ বিওটি অপসারণ করা হয়। আমরা সরকারের কাছে আহ্বান জানায়, একজন প্রশাসক নিয়োগ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালনা এবং দুর্নীতি তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে। পাশাপাশি, স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ এবং প্রশাসকের মাধ্যমে নতুন একটি বৈধ বোর্ড অব ট্রাস্টিজ গঠনের দাবিও জানানো হয়।
শিক্ষার্থীদের এই যৌক্তিক দাবির প্রেক্ষিতে ইউজিসি (বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন) কোনো কার্যকর সমাধান দিতে অক্ষম বলে আমাদেরকে জানায় এবং আমাদেরকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেয়। পরবর্তীতে শিক্ষার্থীরা শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি জমা দেয়। তবে সেখান থেকেও কোনো ইতিবাচক সাড়া না পেয়ে, আমরা শিক্ষক শিক্ষার্থীরা আমাদের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে সচিবালয়ের দিকে লং মার্চ করার ঘোষণা দেয়।
লং মার্চ চলাকালে, শিক্ষার্থীরা সচিবালয় ঘেরাও করতে যায়নি। আমরা কেবলমাত্র আমাদের দাবির ন্যায্য সমাধানের জন্য সচিবালয়ের সামনে অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, সরকারের নির্লিপ্ত ভূমিকা ও পুলিশি নির্যাতন এই ন্যায্য আন্দোলনকে দমন করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
এখানে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, শিক্ষার্থীরা কোনো ব্যক্তিগত স্বার্থ নয়, বরং নিজেদের শিক্ষার ভবিষ্যৎ রক্ষার জন্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে। এমন পরিস্থিতিতে, আন্দোলনকারীদের "অপশক্তি" হিসেবে আখ্যায়িত করা কোনোভাবেই যুক্তিযুক্ত নয়। বরং, সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত ছিল শিক্ষার্থীদের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা এবং দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
অসংখ্য ধন্যবাদ পুলিশ কে ❤
মালায়ন তুই তো পুলিশের পক্ষেই কথা বলবি তোর বাপ
দুর্নীতির অভিযোগ:
অবৈধ বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম
দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত অবৈধ BOT চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আর্থিক কেলেঙ্কারির দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো:
১. পদ দখল:
২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর নজরুল ইসলাম অবৈধভাবে এবং জোরপূর্বক বিওটি চেয়ারম্যানের পদ দখল করেন।
২. বালু ভরাটে দুর্নীতি:
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে বালু ভরাটের নামে ৬২ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। বাস্তবে বালু ভরাট করা হয়েছে মাত্র ৬ লক্ষ টাকার।
৩. মিথ্যা ডোনেশনের নাটক:
২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট (FDR) ভেঙে ইউনিয়ন ব্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। নজরুল দাবি করেন, তিনি এই ৫ কোটি টাকা ডোনেট করেছেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি কোনো টাকা ডোনেট করেননি।
৪. ৫১ কোটি টাকার লোনের হেরফের:
২০১১ সালে ফারিস্টের চেয়ারম্যান থাকাকালে সাবেক বিওটি চেয়ারম্যান এম এ খালেককে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৫১ কোটি টাকার ঋণ দেন, যা সুদে-আসলে এখন ৩০০ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এই টাকার ব্যয়ের কোনো হিসাব নেই।
৫. ৩৯০ কোটি টাকা লোনের অপব্যবহার:
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৩৯০ কোটি টাকা লোন নিয়ে তা নিজের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন।
৬. গাড়ি কেনার দুর্নীতি:
২০১৯ সালে নজরুল ইসলাম ৩১ লক্ষ টাকার গাড়ি ৪৪ লক্ষ টাকায় ক্রয় করা হয়।
নুসরাত ট্রেডিং থেকে ৩১ লাখ টাকা দিয়ে কিনে উনয়ন ট্রেডিং এর নামে ৪৪ লাখ টাকায় ভাউচাপর দেখানো হয়।
৭. HBR টাওয়ার ভাড়া কেলেঙ্কারি:
HBR টাওয়ারের ভাড়া হিসেবে ২৭.৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়। গ্রাউন্ড ফ্লোর তৃতীয় পক্ষের কাছে ভাড়া দিয়ে নজরুল ও তার সহযোগীরা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন।
৮. এডভান্স ভাড়া:
HBR টাওয়ার ভাড়ার শর্তে এডভান্স দেওয়ার নিয়ম না থাকলেও ১.৭৮ কোটি টাকা এডভান্স দেওয়া হয়, যা ৩ বছরেও তখন অ্যাডজাস্ট হয়নি।
৯. ভ্যাট-ট্যাক্সের অর্থ আত্মসাৎ:
নজরুল ভ্যাট-ট্যাক্সের নামে ৮ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে উত্তোলন করে, কিন্তু ১ টাকাও সরকারি খাতে জমা দেননি।
১০. ব্যক্তিগত মামলার খরচ:
নিজের মামলা পরিচালনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে ১৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করেন।
১১. ৮৬ লক্ষ টাকার অদৃশ্য খরচ:
ফাইনান্স ডিরেক্টরের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ড থেকে ৮৬ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে, যা কোনো খাতে খরচ করা হয়নি।
১২. স্টার টাওয়ার ক্যাফে উন্নয়ন খরচ
স্টার টাওয়ারে এক সময় ক্যাফে উন্নয়নের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে। অথচ এই ক্যাফে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন অংশ ছিল না।
---
এত দুর্নীতির পরও যারা এই দুর্নীতিবাজ নজরুলকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন আপনাদের প্রাইমএশিয়ান হিসাবে লজ্জিত হওয়া উচিত। আপনারা প্রাইমএশিয়ার কুলাঙ্গার সন্তান।
সকল প্রাইমএশিয়ানদের প্রতি আহ্বান
এই অবৈধ চেয়ারম্যান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
📢 আজ (৬ জানুয়ারি) প্রেস ব্রিফিং:
সব অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরা হবে।
📢 ৭ জানুয়ারি লং মার্চ টু শিক্ষামন্ত্রণালয়:
দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন। ইনশাআল্লাহ, জয় আমাদের হবেই।
প্রতিজ্ঞা করুন:
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে মুক্ত করতে আমরা সবাই একতাবদ্ধ হব।
নিজের অস্তিত্ব রক্ষায় আসুন এক হয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াই।
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
কথাই কথাই কিসের এতো আন্দলন,ধন্যবাদ পুলিশ কে।
কোন রাজনীতির স্বার্থে নয় জনগণের স্বার্থে এর চেয়েও কঠিন হওয়া উচিত বলে মনে করি।
ধন্যবাদ পুলিশ আরো কঠোর হতে হবে
Hinduder biruddhe
@@fazlerabby3009hmm
@@fazlerabby3009 rajakar er baccha
পুলিশের লাঠি যদি না চলে তাহলে দেশের আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে না। তাই প্রচুর পরিমাণ লাঠি চালাতে হবে।❤❤❤❤
ফ্যাসিস্ট হওয়ার বিকল্প নাই। ❤
❤@@seepdpsc800
তুমি কি হাসিনার পা চাটা কর্মী? তোমার নিতম্বের উপর লাঠি চালাতে চাই।
@@seepdpsc800যে ক্ষমতায় যায় সেই ফ্যাসিস্ট
স্যালুট জানাই পুলিশ সদস্যদের। পুলিশ সদস্যদের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে হবে এদেশের সাধারণ মানুষকে এগিয়ে আস্তে হবে। কিন্তু কিছু পুলিশ সদস্য অন্যায় করে সেই সকল পুলিশ সদস্যদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে
ধন্যবাদ পুলিশ বাহিনী সবাইকে
আলহামদুলিল্লাহ,আজকে আমি অনেক খুশি হলাম
বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী কে ধন্যবাদ ❤❤❤❤❤
পুলিশকে অসংখ্য ধন্যবাদ আরও কঠিন হতে হবে
অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই পুলিশ ভাইদের
তুই সালা আমলিগগের বাচচা
পুলিশ বাহিনিকে ধন্যবাদ বাংদেশ এখন মগেরমুলুক হয়েগেছে একটা কিছু হলেই সচিবালয় ঘেরাও আশাকরি পুলিশ বাহিনী সাধারণ জনগনের সাপট পাবেন ইনশাআল্লাহ
ছাত্ররা খুব ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করছে।এদের দমন করা সময়ের দাবি।
অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই পুলিশ ভাইদের, প্রতিটি আন্দোলনে এভাবে কঠোর হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি
তোরা শিক্ষার্থী পড়াশোনা করবি সারাদিন আন্দোলন।
ধন্যবাদ পুলিশ ❤️
Sunon porasuna r je kotha bolcen University theke onno University r credit transfer off. University off o hoye jete pare jara akon graduation ses e ber hobe tadr certificate invalid dkehabe sobai to emni emni jay nai onk letter pataicilo kono uttor dey nai ettogulo student dr jibon r ki hobe University Authority taka mere diye permanent campus r jaiga o bikri krote jacce r akon jesob building e class kroce sesob theke o cole jete hobe julay r karon ora building gulor r vara r taka o dey nai akon bolen student ra koi jabe mora cara to r upay nai
@@Shoshy-mv3hoভর্তি হবার সময় মনে ছিলো না কই ভর্তি হইতেছো?
ধন্যবাদ পুলিশ ভাইদেরকে❤❤❤
ধন্যবাদ বাংলাদেশ পুলিশকে।
কিছু হইলেই আন্দোলনকারীদের গুষ্টি উদ্ধার করতে হবে।
তোমরা সারজিদ আর হাসনাত ভাই এর কাছে যাও।।সব সমস্যা সমাধান করে দিবে।আর সাধারণ জনগণকে কষ্ট দিয়ো না পিও।।
ধন্যবাদ পুলিশ বাহিনীকে, আইন শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কঠোর হওয়া দরকার আছে এই মুহূর্তে।
আপনাদের দাবি-দাওয়া স্মারকলিপি অনুযায়ী সংবাদ সম্মেলন করুন আপনারা কেন সচিবালার সামনে গেছেন কোন আন্দোলন নয় দেশে দেশটাকে গড়তে হবে এটাই বাস্তবতা পুলিশ ভাইদের কে ধন্যবাদ
ঠিক আছে পুলিশ ভাইদের একশন
পুলিশ বাহিনীকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি❤❤❤❤❤❤❤
এত দিনে ঠিক কাজ হয়েছে ধন্যবাদ পুলিশকে
দুর্নীতির অভিযোগ:
অবৈধ বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম
দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত অবৈধ BOT চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আর্থিক কেলেঙ্কারির দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো:
১. পদ দখল:
২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর নজরুল ইসলাম অবৈধভাবে এবং জোরপূর্বক বিওটি চেয়ারম্যানের পদ দখল করেন।
২. বালু ভরাটে দুর্নীতি:
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে বালু ভরাটের নামে ৬২ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। বাস্তবে বালু ভরাট করা হয়েছে মাত্র ৬ লক্ষ টাকার।
৩. মিথ্যা ডোনেশনের নাটক:
২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট (FDR) ভেঙে ইউনিয়ন ব্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। নজরুল দাবি করেন, তিনি এই ৫ কোটি টাকা ডোনেট করেছেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি কোনো টাকা ডোনেট করেননি।
৪. ৫১ কোটি টাকার লোনের হেরফের:
২০১১ সালে ফারিস্টের চেয়ারম্যান থাকাকালে সাবেক বিওটি চেয়ারম্যান এম এ খালেককে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৫১ কোটি টাকার ঋণ দেন, যা সুদে-আসলে এখন ৩০০ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এই টাকার ব্যয়ের কোনো হিসাব নেই।
৫. ৩৯০ কোটি টাকা লোনের অপব্যবহার:
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৩৯০ কোটি টাকা লোন নিয়ে তা নিজের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন।
৬. গাড়ি কেনার দুর্নীতি:
২০১৯ সালে নজরুল ইসলাম ৩১ লক্ষ টাকার গাড়ি ৪৪ লক্ষ টাকায় ক্রয় করা হয়।
নুসরাত ট্রেডিং থেকে ৩১ লাখ টাকা দিয়ে কিনে উনয়ন ট্রেডিং এর নামে ৪৪ লাখ টাকায় ভাউচাপর দেখানো হয়।
৭. HBR টাওয়ার ভাড়া কেলেঙ্কারি:
HBR টাওয়ারের ভাড়া হিসেবে ২৭.৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়। গ্রাউন্ড ফ্লোর তৃতীয় পক্ষের কাছে ভাড়া দিয়ে নজরুল ও তার সহযোগীরা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন।
৮. এডভান্স ভাড়া:
HBR টাওয়ার ভাড়ার শর্তে এডভান্স দেওয়ার নিয়ম না থাকলেও ১.৭৮ কোটি টাকা এডভান্স দেওয়া হয়, যা ৩ বছরেও তখন অ্যাডজাস্ট হয়নি।
৯. ভ্যাট-ট্যাক্সের অর্থ আত্মসাৎ:
নজরুল ভ্যাট-ট্যাক্সের নামে ৮ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে উত্তোলন করে, কিন্তু ১ টাকাও সরকারি খাতে জমা দেননি।
১০. ব্যক্তিগত মামলার খরচ:
নিজের মামলা পরিচালনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে ১৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করেন।
১১. ৮৬ লক্ষ টাকার অদৃশ্য খরচ:
ফাইনান্স ডিরেক্টরের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ড থেকে ৮৬ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে, যা কোনো খাতে খরচ করা হয়নি।
১২. স্টার টাওয়ার ক্যাফে উন্নয়ন খরচ
স্টার টাওয়ারে এক সময় ক্যাফে উন্নয়নের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে। অথচ এই ক্যাফে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন অংশ ছিল না।
---
এত দুর্নীতির পরও যারা এই দুর্নীতিবাজ নজরুলকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন আপনাদের প্রাইমএশিয়ান হিসাবে লজ্জিত হওয়া উচিত। আপনারা প্রাইমএশিয়ার কুলাঙ্গার সন্তান।
সকল প্রাইমএশিয়ানদের প্রতি আহ্বান
এই অবৈধ চেয়ারম্যান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
📢 আজ (৬ জানুয়ারি) প্রেস ব্রিফিং:
সব অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরা হবে।
📢 ৭ জানুয়ারি লং মার্চ টু শিক্ষামন্ত্রণালয়:
দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন। ইনশাআল্লাহ, জয় আমাদের হবেই।
প্রতিজ্ঞা করুন:
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে মুক্ত করতে আমরা সবাই একতাবদ্ধ হব।
নিজের অস্তিত্ব রক্ষায় আসুন এক হয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াই।
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
এরা একটাও ছাত্র না এরা সবগুলো আওয়ামীলীগ তা না হলে এখন এরা কি চায় ধন্যবাদ জানাই পুলিশ প্রশাসনকে আপনারা আরো কঠোর হন
তোর আব্বু সবগুলো
আর এইখানের পুলিশগুলা শিবির তা না হলে এইভাবে রগের উপর বারি দিবে কেন???
ঠিক করছে
মা*গি*র পোলা তুই বেকুপ
@@hmismailentertainment আবাল চোদা
ধন্যবাদ পুলিশ ভাইদের কে ❤❤
কিছু হলেই সচিবালয়ে কি জন্য
একদম ঠিক আছে
চলুক মাইর।
পুলিশের পাশে দাড়ান জনগন।
বর্তমান দেশের প্রেক্ষাপটে পুলিশের ভুমিকা প্রশংসানিয়👏
পুলিশ বাহিনীকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
যাই হোক না কেন গায়ে হাত তোলা দণ্ডনীয় অপরাধ, পুলিশের লাঠিচার্জ করা পরিবর্তন করতে হবে এটাই মারাত্মক অপরাধ
Are jayga pay nai sochebaloy ar samnea kano@@ashickofficial
😂😂😂😂@@ashickofficial
পাগল @@ashickofficial
@@ashickofficialমাইরের উপর ঔষধ নাই। ছাত্রদের বাড়াবাড়ি বেশি হইছে।
খুব ভালো খবর আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ জয়বাংলা, আমরা পুলিশের সঙ্গে আছি
আমরা জনগন আছি পুলিশের পাশে
একদম ঠিক আছে।।
হঠাও সমন্বয়ক বাঁচাও দেশ
bal
লীগ সদস্য মনে হয়
কথায় কথায় সচিবালয়ে ঘেরাও ধন্যবাদ পুলিশ কে
Big respect Bangladesh police ❤💚 এই দেশ কোন ছেলে খেলার জন্য নই😅
ধন্যবাদ পুলিশ বাহিনী কে
ভাই ব্রাদারই যখন সরকার হয়ে পুলিশের লাথি খাওয়ায় ,এর চেয়ে লজ্জা আর কিছু হয় না 😂
ভালোবাসার আরেক নাম বাংলাদেশ পুলিশ
মাইর লাগাও মাইর!
ছাত্রদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে !
অসংখ্য ধন্যবাদ বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকে। এখন থেকে এভাবেই প্রতিহত করতে হবে। আমরা সাধারণ জনগণ আপনাদের পাশে আছি।
ঠিক কাজ করেছে পুলিশ।
ধন্যবাদ পুলিসকে।
কিছু হলেই রাস্তায় নেমে আসে ছাত্ররা মনে করে রাস্তা গুলো তাদের বাপ দাদার দেশটা মগের মূল্য পেয়েছে পুলিশদের আরো কঠোর হতে হবে দেশ বাঁচাতে হলে পুলিশ আরো কঠোর হতে হবে 🎉🎉
দুর্নীতির অভিযোগ:
অবৈধ বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম
দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত অবৈধ BOT চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আর্থিক কেলেঙ্কারির দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো:
১. পদ দখল:
২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর নজরুল ইসলাম অবৈধভাবে এবং জোরপূর্বক বিওটি চেয়ারম্যানের পদ দখল করেন।
২. বালু ভরাটে দুর্নীতি:
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে বালু ভরাটের নামে ৬২ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। বাস্তবে বালু ভরাট করা হয়েছে মাত্র ৬ লক্ষ টাকার।
৩. মিথ্যা ডোনেশনের নাটক:
২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট (FDR) ভেঙে ইউনিয়ন ব্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। নজরুল দাবি করেন, তিনি এই ৫ কোটি টাকা ডোনেট করেছেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি কোনো টাকা ডোনেট করেননি।
৪. ৫১ কোটি টাকার লোনের হেরফের:
২০১১ সালে ফারিস্টের চেয়ারম্যান থাকাকালে সাবেক বিওটি চেয়ারম্যান এম এ খালেককে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৫১ কোটি টাকার ঋণ দেন, যা সুদে-আসলে এখন ৩০০ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এই টাকার ব্যয়ের কোনো হিসাব নেই।
৫. ৩৯০ কোটি টাকা লোনের অপব্যবহার:
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ৩৯০ কোটি টাকা লোন নিয়ে তা নিজের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন।
৬. গাড়ি কেনার দুর্নীতি:
২০১৯ সালে নজরুল ইসলাম ৩১ লক্ষ টাকার গাড়ি ৪৪ লক্ষ টাকায় ক্রয় করা হয়।
নুসরাত ট্রেডিং থেকে ৩১ লাখ টাকা দিয়ে কিনে উনয়ন ট্রেডিং এর নামে ৪৪ লাখ টাকায় ভাউচাপর দেখানো হয়।
৭. HBR টাওয়ার ভাড়া কেলেঙ্কারি:
HBR টাওয়ারের ভাড়া হিসেবে ২৭.৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়। গ্রাউন্ড ফ্লোর তৃতীয় পক্ষের কাছে ভাড়া দিয়ে নজরুল ও তার সহযোগীরা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন।
৮. এডভান্স ভাড়া:
HBR টাওয়ার ভাড়ার শর্তে এডভান্স দেওয়ার নিয়ম না থাকলেও ১.৭৮ কোটি টাকা এডভান্স দেওয়া হয়, যা ৩ বছরেও তখন অ্যাডজাস্ট হয়নি।
৯. ভ্যাট-ট্যাক্সের অর্থ আত্মসাৎ:
নজরুল ভ্যাট-ট্যাক্সের নামে ৮ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে উত্তোলন করে, কিন্তু ১ টাকাও সরকারি খাতে জমা দেননি।
১০. ব্যক্তিগত মামলার খরচ:
নিজের মামলা পরিচালনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে ১৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করেন।
১১. ৮৬ লক্ষ টাকার অদৃশ্য খরচ:
ফাইনান্স ডিরেক্টরের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ড থেকে ৮৬ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে, যা কোনো খাতে খরচ করা হয়নি।
১২. স্টার টাওয়ার ক্যাফে উন্নয়ন খরচ
স্টার টাওয়ারে এক সময় ক্যাফে উন্নয়নের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে। অথচ এই ক্যাফে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন অংশ ছিল না।
---
এত দুর্নীতির পরও যারা এই দুর্নীতিবাজ নজরুলকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন আপনাদের প্রাইমএশিয়ান হিসাবে লজ্জিত হওয়া উচিত। আপনারা প্রাইমএশিয়ার কুলাঙ্গার সন্তান।
সকল প্রাইমএশিয়ানদের প্রতি আহ্বান
এই অবৈধ চেয়ারম্যান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
📢 আজ (৬ জানুয়ারি) প্রেস ব্রিফিং:
সব অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরা হবে।
📢 ৭ জানুয়ারি লং মার্চ টু শিক্ষামন্ত্রণালয়:
দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন। ইনশাআল্লাহ, জয় আমাদের হবেই।
প্রতিজ্ঞা করুন:
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে মুক্ত করতে আমরা সবাই একতাবদ্ধ হব।
নিজের অস্তিত্ব রক্ষায় আসুন এক হয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াই।
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
পুলিশ তো ল এন্ড অর্ডার ফলো করেন। ছাত্র ভাইদের অনুরোধ করছি আপনারা আগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কে জিজ্ঞেস করেন পুলিশদের লাঠি চার্জ করার অনুমতি কে দিলো।
অসাধারণ লাগলো ধন্যবাদ পুলিশ ভাইদের ❤
সাবাস পুলিশ ❤❤❤
পুলিশ কারো বাপের কেনা গোলাম না পুলিশ জনগণের দেশ বাঁচাতে জনগণ বাঁচাতে পুলিশ জনগণের হয়ে কাজ করবে ভারতের হয়ে পুলিশ কাজ করবে শেখ হাসিনার হয়ে পুলিশ কাজ করবে রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুবুর নেতৃত্বে পুলিশ কাজ করবে জনগণকে আঙ্গুল চুষবে
ধন্যবাদ পুলিশকে, এরা সব আওয়ামী দোষর এরা ছাএ না,আরো কঠিন হতে হবে পুলিশকে
Keno re awami ra ki andolon korte parbe na , tara ki citizens na,, sab andolon younisa gang korbee😂😂😂,,, younisa gang akmatra andolon er adikar😂😂😂,,,,
সব সরকার ই পুলিশ কে বাভার করে কেনো ছাত্র দের গায়ে হাত দেওয়া লাগবে
ধন্যবাদ পুলিশ প্রশাসনকে।আইন শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে অবশ্যই কঠোর হতে হবে।
সাংবাদিক কে কিছু আপ্যায়ন করা হোক।
যাই হোক না কেন গায়ে হাত তোলা দণ্ডনীয় অপরাধ, পুলিশের লাঠিচার্জ করা পরিবর্তন করতে হবে এটাই মারাত্মক অপরাধ
অসংখ্য ধন্যবাদ পুলিশ
ধন্যবাদ বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে পুলিশের ভালো ভুমিকা পালন করার জন্য
কেউ নিহত হলে আলহামদুলিল্লাহ❤❤❤
😂😂
😘
Na jene vulbal bola akmatro ei desh r mansuh e bolte pare. Oi University ta off hoye jabe University theke credit transfer off jara akon 3 rd ye pore taderke abr suru theke pora lagbe. University te onk Andolon hoicolo kno lavh hoy nai University r lab r jinis curi kore niye gece ora akta student akn graduation ses e tar certificate invalid dkehbe tahole tar porasuna r kono mane e cilo na. Students ra onk letter o pataicilo kno uttor ase nai tai tara ajke baddo hoice ajke apnr sathe emon hole bujten dur theke bola easy jar sathe hoy taray e buje
ঠিকই আছে পুলিশ কে ধন্যবাদ
আমরা আর কোন আন্দোলন দেখতে চাই না পিটাও ধন্যবাদ পুলিশকে
কিসের এতো আন্দোলন। কোন আন্দোলন আগামী নির্বাচনে আগে করা বন্ধ করা উচিৎ
ভাল করে উত্তম মাধ্যম দেয়া হউক
সচিবালয় এলাকায় মিটিং মিছিল নিষিদ্ধ।
গেছ কেন মাইর খাও ভালোই করছে।
পুলিশকে ধন্যবাদ
এভাবে কঠিন হতে হবে।।সবার সাহস বেড়ে গেছে।।আজ এই চাওয়া তো কাল ওই চাওয়া।।
ফৌজদারি কার্যবিধি ১২৭ ধারা মোতাবেক
বেআইনি সমাবেশ ছাত্রভঙ্গ করতে পারেন পুলিশ
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
রাস্তায় মারামারি করে আন্দোলন করতে হয় না
যত দাবি তত মাইর মাইর হবে কথা হবে না পুলিশকে ধন্যবাদ।
Thanks Police
সব ছাএ কে ওপেন করোস পায়ার দেওয়া হোক
দেশ বাঁচাও ধন্যবাদ পুলিশ ভাইয়েরা
*ওমা বঙ্গবল্টু🙀🙀🙀*
Thanks Bangladesh police 🖤
ধন্যবাদ পুলিশ বাহিনীকে।
ধন্যবাদ জানায় পুলিশ কে
ধন্যবাদ পুলিশ আরো কঠোর হতে হবে
❤ সেলুট বাংলাদেশ পুলিশ ❤
আলহামদুলিল্লাহ বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকে ধন্যবাদ জানাই
পুলিশ ভাই কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়।
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে স্যালুট
সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন
সাব্বাস পুলিশ❤
ধন্যবাদ পুলিশ প্রশাসনের ভাইদের যখন যা মন চাই তাই করবে এটা হবে না। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর হলেই সব ঠান্ডা হয়ে যাবে। কোনো কিছু হলে আন্দোলন
পুলিশ বাহিনী কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।
Alhamdulillah আরে ছাত্র !
খুব দুঃখজনক ব্যাপার
স্যালুট পুলিশ ভাইদের
ধন্যবাদ পুলিশ ভাইদের
অসংখ্য ধন্যবাদ বাংলাদেশ পুলিশ
পুলিশবাহিনী এগিয়ে চল
দেশবাসী তোমাদের সাথে॥
যে সকল কলেজ ভার্সিটির শিক্ষার্থীরা কোন কিছু হলেই সচিবেলায় সামনে আসে তাদের সাথে কোন কথা নাই দোরে দোরে জেলে ভরেন এবং শাস্তির আওতায় আনেন
কঠোর হওয়া আবশ্যক।সঠিক কাজ শুধু আন্দলন আর ঘেরাও মামার বাড়ির আবদার।
ধন্যবাদ পুলিশ কে
স্যালট জানাই প্রশাসন কে।