মাজার ভাঙ্গা নিয়ে তাদের চুলকানি শুরু হয়ে গেছে । আলী হাসান উসামা নতুন ওয়াজ। Ali Hasan Osama Waz
Вставка
- Опубліковано 13 жов 2024
- জামগড়া,আশুলিয়া,সাভারের মাহফিলে আলোচানার বিষয়, মাজার ভাঙ্গা নিয়ে তাদের চুলকানি শুরু হয়ে গেছে । আলী হাসান উসামা নতুন ওয়াজ। Ali Hasan Osama Waz
Dua Islamic Tv এই চ্যানেলে ওয়াজ মাহফিলের ভিডিও, কুরআন তেলাওয়াত, গজল,ও ইসলামিক সব ধরণের ভিডিও আপলোড করা হয়। নতুন নতুন ইসলামিক
ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকা নোটিফিকেশন বাটন অন করে রাখুন। ভিডিওটি ভালো লাগলে একটি Like করুন ও Comment করে আপনার মতাতম জানিয়ে দিন।
এই চ্যানেলে আপলোডকৃত সমস্ত ভিডিও Dua Islamic Tv এর নিজস্ব। Dua Islamic Tv চ্যানেলের যে কোন ভিডিও সম্পূর্ণ অথবা আংশিক অন্য যে কোন সোশ্যাল মিডিয়ায় আপেলোড করা নিষধ।
Dop : Dua Islamic Tv
Edit : Dua Islamic Tv
Label : Dua Islamic Tv
Speaker : Mufti Ali Hasan Osama
#dua_islamic_tv
#ali_hasan_osama
#আলি_হাসান_ওসামা
হুজুর সবসময় উচিত কথা বলে এই কারণে কিছু কুলাঙ্গারদের হৃদয়ের মধ্যে আগুন ধরে যায় ❤❤❤❤
ji
Ji thik bolecen!
R ai hujur sobsomoy ilmer govirota theke alocona koren! Valo lage khub unar boyan!
R onekkei dekhi unar boyan sune culkani hoy!!!!
১০০% সঠিক কথা ধন্যবাদ মাদারীপুর জেলা থেকে ৬৪ জেলা থেকে হকের আওয়াজ তুলুন মুশরিকদের বিরুদ্ধে আলেমসমাজ গন।❤❤❤❤❤
ekdom
😂ঐই আওয়াজ শোনা না জাজ মুর্খ তুমি বক্তব্য ঐ
মাজার পূজা বন্ধ করো কোরআন সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরো
সহমত পোষণ করছি এবং বাস্তব রূপ তুলে ধরার জন্য হুজুর সাহেবকে আন্তরিক মোবারক জানাচ্ছি।
সঠিক বয়ান করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
রাসূলে করিম (সা.) যে সব কবর মাটির সাথে সমান করে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তা মূলত মুশরিক ও ইহুদী-নাসারাদের কবর এবং হযরত আলী (রা.) হযরত আবুল হাইয়াজ রাদ্বিয়াল্লাহকেও যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে কোন মুসলমানের কবরকে তিনি মাটির সাথে সমান করতে বলেন নি। কারণ সম্মানিত সাহাবাগণকে দাফন করার সময় প্রায় রাসূল (সা.) উপস্থিত থাকতেন অথবা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) -এর অনুমতি নিয়ে কবর তৈরি করতেন। তাহলে এমন কবর কোথায় থাকল যা ভাঙ্গার জন্য নির্দেশ দিতে হলো?
যেহেতু তখন ইহুদী নাসারা ও মুশরিকদের কবর ছিল বেশী উঁচু, তাই ভাঙ্গার জন্য রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- সহীহ বোখারীতে বর্ণিত আছে- "নবী করিম রাসূল (সা.) মুশরিকদের কবরের ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন অতঃপর তা ভেঙ্গে খনন করে ফেলে দেয়া হয়েছে।"
[বোখারী শরীফ: ১ম খণ্ড, ৬১ পৃষ্ঠা]
এর ব্যাখ্যায় শাইখুল ইসলাম হাফেজুল হাদিস ইবনে হাজার আল আসকালানী বলেন- "আম্বিয়ায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারীদের কবর ব্যতীত। কারণ তাদের কবর ভাঙ্গার ও খনন করার মধ্যে তাদের প্রতি অসম্মান হবে।
[ফতহুল বারী শরহে সহীহ বোখারী: ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
তিনি আরো বলেন- এই হাদিসে এ কথার উপর দলিল যে, "মালিকানাধীন কবরস্থানে লেনদেন করা এবং পুরাতন কবর উচ্ছেদ করা বৈধ। তবে শর্ত হল তা যেন সম্মানিত না হয়। অর্থাৎ সম্মানিত কোন অলী বুযর্গের কবর হলে তা সরানো বৈধ হবে না।"
[ফতহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
বুখারী শরীফের উক্ত হাদিসের আসল ব্যাখ্যা, "হযরত আলী (রা.) কর্তৃক হাদিসে কাফির ও মুশরিকদের কবরকে মাটির সাথে সমান করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) তখনকার কবরের সাথে ছবি আকার কথাও ইরশাদ করেছেন অথচ মুসলমানদের কবরে কোন ছবি থাকে না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত হাদিসে মুশরিকদের কবরের কথাই বলা হয়েছে। কারণ তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষদের কবরে ছবি তথা মূর্তি থাকত এবং মুশরিকরা এগুলোর পূজা করত। তাই রাসূলে পাক (সা.) কবরকে ভেঙ্গে সমান করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যা পরে আলী (রা.) একই নির্দেশ দিয়েছেন।
❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
হক কথা বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ১০০%
মাশাআল্লাহ। খুব সুন্দর আলোচনা।
Kotha gulo sune valo laglo❤
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ❤❤❤
ওসামা হুজুরকে ধন্যবাদ সঠিক কথা বলার জন্য। আল্লাহর জন্য ভালোবাসি হুজুরকে।
রাসূলে করিম (সা.) যে সব কবর মাটির সাথে সমান করে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তা মূলত মুশরিক ও ইহুদী-নাসারাদের কবর এবং হযরত আলী (রা.) হযরত আবুল হাইয়াজ রাদ্বিয়াল্লাহকেও যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে কোন মুসলমানের কবরকে তিনি মাটির সাথে সমান করতে বলেন নি। কারণ সম্মানিত সাহাবাগণকে দাফন করার সময় প্রায় রাসূল (সা.) উপস্থিত থাকতেন অথবা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) -এর অনুমতি নিয়ে কবর তৈরি করতেন। তাহলে এমন কবর কোথায় থাকল যা ভাঙ্গার জন্য নির্দেশ দিতে হলো?
যেহেতু তখন ইহুদী নাসারা ও মুশরিকদের কবর ছিল বেশী উঁচু, তাই ভাঙ্গার জন্য রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- সহীহ বোখারীতে বর্ণিত আছে- "নবী করিম রাসূল (সা.) মুশরিকদের কবরের ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন অতঃপর তা ভেঙ্গে খনন করে ফেলে দেয়া হয়েছে।"
[বোখারী শরীফ: ১ম খণ্ড, ৬১ পৃষ্ঠা]
এর ব্যাখ্যায় শাইখুল ইসলাম হাফেজুল হাদিস ইবনে হাজার আল আসকালানী বলেন- "আম্বিয়ায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারীদের কবর ব্যতীত। কারণ তাদের কবর ভাঙ্গার ও খনন করার মধ্যে তাদের প্রতি অসম্মান হবে।
[ফতহুল বারী শরহে সহীহ বোখারী: ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
তিনি আরো বলেন- এই হাদিসে এ কথার উপর দলিল যে, "মালিকানাধীন কবরস্থানে লেনদেন করা এবং পুরাতন কবর উচ্ছেদ করা বৈধ। তবে শর্ত হল তা যেন সম্মানিত না হয়। অর্থাৎ সম্মানিত কোন অলী বুযর্গের কবর হলে তা সরানো বৈধ হবে না।"
[ফতহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
বুখারী শরীফের উক্ত হাদিসের আসল ব্যাখ্যা, "হযরত আলী (রা.) কর্তৃক হাদিসে কাফির ও মুশরিকদের কবরকে মাটির সাথে সমান করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) তখনকার কবরের সাথে ছবি আকার কথাও ইরশাদ করেছেন অথচ মুসলমানদের কবরে কোন ছবি থাকে না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত হাদিসে মুশরিকদের কবরের কথাই বলা হয়েছে। কারণ তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষদের কবরে ছবি তথা মূর্তি থাকত এবং মুশরিকরা এগুলোর পূজা করত। তাই রাসূলে পাক (সা.) কবরকে ভেঙ্গে সমান করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যা পরে আলী (রা.) একই নির্দেশ দিয়েছেন।
💯,parsan, right
অনেক সুন্দর কথা,,,
মহান আল্লাহর জন্য শায়েখকে ভালবাসি।❤️❤️❤️❤️❤️
thik
মাজার আছে জতদিন পৃথিবী আছে ততদিন থাকলে ওলি আল্লাহর জয়।
BONDO MAJAR PUJARI NIPAT JAK
আলি হাসান উসামা জিন্দাবাদ
জি
রাসূলে করিম (সা.) যে সব কবর মাটির সাথে সমান করে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তা মূলত মুশরিক ও ইহুদী-নাসারাদের কবর এবং হযরত আলী (রা.) হযরত আবুল হাইয়াজ রাদ্বিয়াল্লাহকেও যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে কোন মুসলমানের কবরকে তিনি মাটির সাথে সমান করতে বলেন নি। কারণ সম্মানিত সাহাবাগণকে দাফন করার সময় প্রায় রাসূল (সা.) উপস্থিত থাকতেন অথবা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) -এর অনুমতি নিয়ে কবর তৈরি করতেন। তাহলে এমন কবর কোথায় থাকল যা ভাঙ্গার জন্য নির্দেশ দিতে হলো?
যেহেতু তখন ইহুদী নাসারা ও মুশরিকদের কবর ছিল বেশী উঁচু, তাই ভাঙ্গার জন্য রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- সহীহ বোখারীতে বর্ণিত আছে- "নবী করিম রাসূল (সা.) মুশরিকদের কবরের ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন অতঃপর তা ভেঙ্গে খনন করে ফেলে দেয়া হয়েছে।"
[বোখারী শরীফ: ১ম খণ্ড, ৬১ পৃষ্ঠা]
এর ব্যাখ্যায় শাইখুল ইসলাম হাফেজুল হাদিস ইবনে হাজার আল আসকালানী বলেন- "আম্বিয়ায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারীদের কবর ব্যতীত। কারণ তাদের কবর ভাঙ্গার ও খনন করার মধ্যে তাদের প্রতি অসম্মান হবে।
[ফতহুল বারী শরহে সহীহ বোখারী: ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
তিনি আরো বলেন- এই হাদিসে এ কথার উপর দলিল যে, "মালিকানাধীন কবরস্থানে লেনদেন করা এবং পুরাতন কবর উচ্ছেদ করা বৈধ। তবে শর্ত হল তা যেন সম্মানিত না হয়। অর্থাৎ সম্মানিত কোন অলী বুযর্গের কবর হলে তা সরানো বৈধ হবে না।"
[ফতহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
বুখারী শরীফের উক্ত হাদিসের আসল ব্যাখ্যা, "হযরত আলী (রা.) কর্তৃক হাদিসে কাফির ও মুশরিকদের কবরকে মাটির সাথে সমান করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) তখনকার কবরের সাথে ছবি আকার কথাও ইরশাদ করেছেন অথচ মুসলমানদের কবরে কোন ছবি থাকে না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত হাদিসে মুশরিকদের কবরের কথাই বলা হয়েছে। কারণ তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষদের কবরে ছবি তথা মূর্তি থাকত এবং মুশরিকরা এগুলোর পূজা করত। তাই রাসূলে পাক (সা.) কবরকে ভেঙ্গে সমান করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যা পরে আলী (রা.) একই নির্দেশ দিয়েছেন।
আলহামদুলিল্লাহ! গুরুত্বপূর্ন তথ্য পেলাম।
ধন্যবাদ হুজুর আপনাকে
ji
Alhamdulillah
কলিজার টুকরা শায়েখ ❤❤❤❤
মাজার পূজার বন্ধ কর আল্লাহ তাআলার বেশি বেশি ইবাদত কর
এনারা নবীদের থেকেও পির আউলিয়াদের বেশি প্রাধান্য দেয় কিছু মানুষ তবুও এদের পেছনে সময় দেয় এদেরকে ভালবাসে তাও অন্ধভাবে কি আর বলব ভাই ইসলাম যতটা সহজ ততটাই কঠিন আমরা আল্লাহকে ভালোবাসবো নবী-রাসূলগণদের কে ভালোবাসবো যারা আর পথে চলবে তাদেরকেই ভালোবাসবো তাই বলে এই নয় নবী-রাসূল নবী রাসুলদের কাতারে পীর আউলিয়াদের বসাবো
আলহামদুলিল্লাহ। ইনশাআল্লাহ কালিমার পতাকা একদিন উড়বে আমার দেশে।
মাশাআল্লাহ
বাংলাদেশের সমস্ত শিরিক বিদআতের কারখানা সব মাজার গুলো ভেঙ্গে দেওয়ার জন্য দেশবাসীকে আহ্বান জানাচ্ছি
ঠিক বলেছেন
Right 👍
যাদের কাছে আল্লাহর ঘর মসজিদ নিরাপদ নয়, তাদের কাছে দেশ, জনগন ও কোন ধর্ম নিরাপদ নয়।
ফ্যাক্টঃ বায়তুল মোকাররাম,
জাতীয় মসজিদ,ঢাকা।
তারা তো গোপালগন্জের ভাড়া করা আওয়ামী লীগ ছিল, সেখানে জামাত চর্মোনাইয়ের কেউ ছিল না। ঘেউ ঘেউ কম কর।
মাজারে জিয়ারতের নামে হয় জিনা, জুয়া, মদ গাজা
ভুয়া মাজারের অভাব নাই এগুলা ভাঙ্গা রানের দরকার
শাহজালালের বাংলাদেশ শাহপরানের বাংলাদেশ
❤
tnx
ধন্যবাদ জনাব আপনাকে
ভাই প্ৰতিটা কাজেৱি একটা সময় আছে ...!
দুঃখের বিষয় হলো রাষ্ট্র সরকার গঠিত না হতেই মাজার ভেঙে জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে।
মাজার জিয়ারত আমাদের এক পূর্ণময় কাজ
জেওরাত করতে মনে চাইলে মদিনা শরীফে চলে যা-ও
মাশাল্লাহ
চট্টগ্রামে একটি অন চলে গিয়ে দেখলাম পাঁচ বিবির মাজার সাত বিবির মাজার মহিলা দের আবার মাজার হয় কিভাবে আমি অবাক হয়ে গেলাম এইসব কি এ কাজ গুলো করার কথা রাষ্ট্রের
ji
Tik❤❤❤❤
❤❤❤❤
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ পন্ডিত।
ঠিক
হুজুরের সাথে কিভাবে যোগাযোগ করতে পারবো
Right
Hujur apni jotoi kichu bolen era kokhono egulo charbena.
শাহাজালাল রহমাতুল্লাহ তার মাজার কি গান বাজনা ও গাঁজা খাউয়া কি বলেছেন
রাসূলে করিম (সা.) যে সব কবর মাটির সাথে সমান করে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তা মূলত মুশরিক ও ইহুদী-নাসারাদের কবর এবং হযরত আলী (রা.) হযরত আবুল হাইয়াজ রাদ্বিয়াল্লাহকেও যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে কোন মুসলমানের কবরকে তিনি মাটির সাথে সমান করতে বলেন নি। কারণ সম্মানিত সাহাবাগণকে দাফন করার সময় প্রায় রাসূল (সা.) উপস্থিত থাকতেন অথবা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) -এর অনুমতি নিয়ে কবর তৈরি করতেন। তাহলে এমন কবর কোথায় থাকল যা ভাঙ্গার জন্য নির্দেশ দিতে হলো?
যেহেতু তখন ইহুদী নাসারা ও মুশরিকদের কবর ছিল বেশী উঁচু, তাই ভাঙ্গার জন্য রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- সহীহ বোখারীতে বর্ণিত আছে- "নবী করিম রাসূল (সা.) মুশরিকদের কবরের ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন অতঃপর তা ভেঙ্গে খনন করে ফেলে দেয়া হয়েছে।"
[বোখারী শরীফ: ১ম খণ্ড, ৬১ পৃষ্ঠা]
এর ব্যাখ্যায় শাইখুল ইসলাম হাফেজুল হাদিস ইবনে হাজার আল আসকালানী বলেন- "আম্বিয়ায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারীদের কবর ব্যতীত। কারণ তাদের কবর ভাঙ্গার ও খনন করার মধ্যে তাদের প্রতি অসম্মান হবে।
[ফতহুল বারী শরহে সহীহ বোখারী: ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
তিনি আরো বলেন- এই হাদিসে এ কথার উপর দলিল যে, "মালিকানাধীন কবরস্থানে লেনদেন করা এবং পুরাতন কবর উচ্ছেদ করা বৈধ। তবে শর্ত হল তা যেন সম্মানিত না হয়। অর্থাৎ সম্মানিত কোন অলী বুযর্গের কবর হলে তা সরানো বৈধ হবে না।"
[ফতহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
বুখারী শরীফের উক্ত হাদিসের আসল ব্যাখ্যা, "হযরত আলী (রা.) কর্তৃক হাদিসে কাফির ও মুশরিকদের কবরকে মাটির সাথে সমান করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) তখনকার কবরের সাথে ছবি আকার কথাও ইরশাদ করেছেন অথচ মুসলমানদের কবরে কোন ছবি থাকে না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত হাদিসে মুশরিকদের কবরের কথাই বলা হয়েছে। কারণ তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষদের কবরে ছবি তথা মূর্তি থাকত এবং মুশরিকরা এগুলোর পূজা করত। তাই রাসূলে পাক (সা.) কবরকে ভেঙ্গে সমান করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যা পরে আলী (রা.) একই নির্দেশ দিয়েছেন।
হ্যাঁ ঠিকই বলেছে আমি নিজ চোখে দেখেছি ওখানে ভন্ডরা গাঞ্জা খায়
সবমাজার বন্দকরা হোক
এমও আছে মজদি মাদাসার নামেও ব্যবসায়ী আছে অনেক মৌলবি এ গোলো কি আপনাদের চোখে পড়েনা
বেশ ধারিদের কবজা অনেক বড়।
আলহামদুলিল্লাহ ঠিক বলেছেন
যারা নামাজ পড়ায় তাদেরকে খেতে হয় না?
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মুল্লা উসামা আমার সাথে মুবাহালা করেন আল্লাহর রহমতে।
ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনাকে পরাজিত করবেন।
অলিদের হয় মাজার আর মুল্লার হয় কবর।
রাসূলে করিম (সা.) যে সব কবর মাটির সাথে সমান করে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তা মূলত মুশরিক ও ইহুদী-নাসারাদের কবর এবং হযরত আলী (রা.) হযরত আবুল হাইয়াজ রাদ্বিয়াল্লাহকেও যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে কোন মুসলমানের কবরকে তিনি মাটির সাথে সমান করতে বলেন নি। কারণ সম্মানিত সাহাবাগণকে দাফন করার সময় প্রায় রাসূল (সা.) উপস্থিত থাকতেন অথবা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) -এর অনুমতি নিয়ে কবর তৈরি করতেন। তাহলে এমন কবর কোথায় থাকল যা ভাঙ্গার জন্য নির্দেশ দিতে হলো?
যেহেতু তখন ইহুদী নাসারা ও মুশরিকদের কবর ছিল বেশী উঁচু, তাই ভাঙ্গার জন্য রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- সহীহ বোখারীতে বর্ণিত আছে- "নবী করিম রাসূল (সা.) মুশরিকদের কবরের ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন অতঃপর তা ভেঙ্গে খনন করে ফেলে দেয়া হয়েছে।"
[বোখারী শরীফ: ১ম খণ্ড, ৬১ পৃষ্ঠা]
এর ব্যাখ্যায় শাইখুল ইসলাম হাফেজুল হাদিস ইবনে হাজার আল আসকালানী বলেন- "আম্বিয়ায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারীদের কবর ব্যতীত। কারণ তাদের কবর ভাঙ্গার ও খনন করার মধ্যে তাদের প্রতি অসম্মান হবে।
[ফতহুল বারী শরহে সহীহ বোখারী: ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
তিনি আরো বলেন- এই হাদিসে এ কথার উপর দলিল যে, "মালিকানাধীন কবরস্থানে লেনদেন করা এবং পুরাতন কবর উচ্ছেদ করা বৈধ। তবে শর্ত হল তা যেন সম্মানিত না হয়। অর্থাৎ সম্মানিত কোন অলী বুযর্গের কবর হলে তা সরানো বৈধ হবে না।"
[ফতহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
বুখারী শরীফের উক্ত হাদিসের আসল ব্যাখ্যা, "হযরত আলী (রা.) কর্তৃক হাদিসে কাফির ও মুশরিকদের কবরকে মাটির সাথে সমান করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) তখনকার কবরের সাথে ছবি আকার কথাও ইরশাদ করেছেন অথচ মুসলমানদের কবরে কোন ছবি থাকে না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত হাদিসে মুশরিকদের কবরের কথাই বলা হয়েছে। কারণ তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষদের কবরে ছবি তথা মূর্তি থাকত এবং মুশরিকরা এগুলোর পূজা করত। তাই রাসূলে পাক (সা.) কবরকে ভেঙ্গে সমান করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যা পরে আলী (রা.) একই নির্দেশ দিয়েছেন।
ভাই মুবাহালা অর্থ কি জানেন? পরস্পরকে অভিশাপ দেওয়া। অভিশাপের ক্ষেত্রে আপনি এগিয়ে থাকবেন।
Unar sthe tme amr sthe lagte aso...insa allha ame o parbo..aso...
উসামা হকার মলমের এডভ্যটেস দে
আপনারা বলেন মাজারে অন্যায় কাজ হয় সেটা নাহয় মানলাম। কিন্তু মাজার ভেঙে কি আপনারা অন্যায় করছেননা।
semi wahbi
Majar pujari naki?
@@AfrojaJu Na vai ami Shirik kori na,,ami majar jiyarot kori,,
Ali awliar, nabi dushmanera hushiar sabdan alira nabijir nure nurannita gunannita pak panjatan, nabijir khelafat belayet dedar darashan peyesen alira adese din prachar karesen ali awliar nurani nure sadana karar majei allahar nabijir nure nurannita gunannita pak panjatan khajababa hawa jai
এসব ছোট ছোট কিছু কথা পুরোটা মিথ্যা পুরা বয়ান শুনলে বর্তমান ইন্টারনেট ফেসবুক এ ইমন কিছু ভিডিও নাই কেটে
বসে বসে ধর্ম ব্যবসা
ভাই ওই খানে নেশা গ্রস্থ ও ব্যবরার জণ্য তৈরি হয়
ji
বিশিষ্ট ধর্ম ব্যবসায়িক
কওমি মাদ্রাসায় বলাৎকার হয় এ ব্যাপারে কিছু বলুন
আলিয়া মাদ্রাসার সারাক্ষণ চোখের যেনা হয় হাতের জেনা হয় কানের জেনা হয়। সবচেয়ে বড় কথা হল এটা একটা হারাম শিক্ষা ব্যবস্থা যার নাম সহ শিক্ষা। আর যে বলাৎকার করা সব জায়গায়ই করে সেটা বিভিন্ন নামে হয় কোন জায়গা হয় সমকামী আর কোন জায়গায় বলাৎকার। আর এটা তো কওমি মাদ্রাসার মধ্যে খুবই নগণ্য। আর বাংলাদেশে এমন সরকারি মাদ্রাসা খুব কম পাওয়া যাবে যেখানে চোখের জেনা হাতের জেনা অরজিনাল জেনা হয় না। আল্লাহকে হিসাব দিতে হবে ওই হিসাবে কলম ধরুন।
মাজার পুজারী 😂😂😂😂
আলী হাসান ওসামা ঠিক বলেছেন আমার এলাকায় একটা নাম আছে অচিন ফকির মাজার রাস্তা করার জন্য মাটির নিচে একটা লোক পাওয়া গেছে ওখানে হয়ে গেল অসীম ফকিরের মাজার আমার বাড়িতে এক দরবেশ এসে বাগানে দেখাইয়া দিল ওইখানে অলি আল্লাহর মাজার আছে তাই আমার বাড়ির লোকেরা মাজার বলে আখ্যায়িত করে আমি কিন্তু মানি না
Cemetery worshipers
সামনে হিনদুদের পুজো মুর্তি ও কি ভাংগবেন
na
Toy bolatkar
Oi jongir basa
এই লোক আসলে কি ওয়াজ করে? এর সব ওয়াজেই দেখি খোঁচখুচি।
তুমি মনে হয়,এগুলো চারা আর কোনো বয়ানই পার না
তার বয়ান ভালো করে শুনুন
তোমরা বউ জামাই আগে দুজন ছিলি এখন চার-পাঁচজন হল কেন সঞ্চারে যেমন অলিদের সংসারে অলিরা তেমন পিকু কোথাকার😮
😂😂😂😂😂😂😂
ধর্ম ব্যাসায়ি
Tumi ondhokare dube acho.
J alem ra nijera majare sijdah dei,toh tar muridra kina hote pare.eto Kichu dekhar por o era biswas korena
৩৬০ জনের বেশি কি অলি হওয়া যাবে না এরকম কি কোরআন হাদিসের লেখা আছে, ১২ আউলিয়া ছাড়া আর কি অলি হওয়া যাবে না, কোথাও কি লেখা আছে, কেউ যদি এবাদত বন্দেগির মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারে, উনি যদি অলি হয় তাতে আপনাদের সমস্যা কি? হক যদি বলতে হয়, কওমি মাদ্রাসায় বলৎকার হয়,এটাও বলেন।
dhonnobad apnr motamoter jonne
মাদ্রাসায় বলাৎকার এবং পতিতাপল্লী নিয়ে আলোচনা হলে আরো খুশি হতাম
জিনিসটা করলি তোদের মত কিছু লোক চরম পথভ্রষ্টতা তোদের মত কিছু লোক আছে যারা কুরআন হাদিসের বিষয়ে জ্ঞান অর্জন না করে। উল্টাপাল্টা কথা বলিস তাতে তাতে বোঝা গেল তুই যে কথা বলিস এক নম্বর হলো মাজারের পক্ষে দ্বিতীয়ত না জেনে সব আলেমকে একরকম বানিয়ে ফেলা
কোরআন হাদিসের সব লেখা থাকবে নাকি রে আল্লাহর অলিরা কি করলো না করলো কোরআন হাদিসে লেখা থাকবে। যে যেরকম পরিবেশে যে অবস্থায় মাথার মধ্যে উল্টাপাল্ট উল্টোপাল্টা চিন্তা ও প্রশ্ন জেগে উঠবে তখনই বলবে এটা কোরআন হাদিসের লেখা আছে।
শোন তুই যেই জিনিস জানিস না ওই জিনিস নিয়ে কথা বলিস না। সব আলেম এক নয় এটা আলিমরাই বলে তোকে কে এরকম কথা বলার অধিকার দিয়েছে। আমার চশমা তুই আগে কিছুই জানতি না কিছু কিছু আনন্দের কাছ থেকে ইউটিউবে বা অন্য কোন আলেমদের কাছ থেকে কিছু হলেও শুনেছিস জেনেছিস তাই আজকে এরকম কিছু ইসলামিক জ্ঞানের কথা বলতে পারছি আগে নিজের চরকায় তেল দে। এক আলেমরাই ও কলম জ্ঞান শিখিয়েছে
নামাজ পড়িয়ে বেতন নেওয়া কোন ইসলামে আছে।মাদ্রাসায় পড়িয়ে বেতন নেওয়া কোন ইসলামে আছে।
তারা তাহলে কি খাবে??বাতাস,পানি খেয়ে বাচবে??
Toi hoile pagol karon toije hojor dar bipokke kotha boles tora nastic jara hojor darke taka deta dakle jader solkani hoy bojben oi manush nastic
তাদের কী পেট নাই তারা খাবে কী
তুমি কোন ইসলামের।
আহাম্মক
বাংলাদেশের সকল মাজার ভেংগে গনযৌচাগার বানানো উচিত
ভন্ড পীরের মাজার ছাড়া অথবা আল্লাহর অলি নাই এই সমস্ত চাঁদাবাজির আস্তানা সব ভাঙা হোক,,
হুম ভাই ঠিক বলেছেন,,,,তাইলে আপনার নানা নানির মাজার কে গনচৌচাগার বানাবেন 😂
রাসূলে করিম (সা.) যে সব কবর মাটির সাথে সমান করে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তা মূলত মুশরিক ও ইহুদী-নাসারাদের কবর এবং হযরত আলী (রা.) হযরত আবুল হাইয়াজ রাদ্বিয়াল্লাহকেও যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে কোন মুসলমানের কবরকে তিনি মাটির সাথে সমান করতে বলেন নি। কারণ সম্মানিত সাহাবাগণকে দাফন করার সময় প্রায় রাসূল (সা.) উপস্থিত থাকতেন অথবা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) -এর অনুমতি নিয়ে কবর তৈরি করতেন। তাহলে এমন কবর কোথায় থাকল যা ভাঙ্গার জন্য নির্দেশ দিতে হলো?
যেহেতু তখন ইহুদী নাসারা ও মুশরিকদের কবর ছিল বেশী উঁচু, তাই ভাঙ্গার জন্য রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- সহীহ বোখারীতে বর্ণিত আছে- "নবী করিম রাসূল (সা.) মুশরিকদের কবরের ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন অতঃপর তা ভেঙ্গে খনন করে ফেলে দেয়া হয়েছে।"
[বোখারী শরীফ: ১ম খণ্ড, ৬১ পৃষ্ঠা]
এর ব্যাখ্যায় শাইখুল ইসলাম হাফেজুল হাদিস ইবনে হাজার আল আসকালানী বলেন- "আম্বিয়ায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারীদের কবর ব্যতীত। কারণ তাদের কবর ভাঙ্গার ও খনন করার মধ্যে তাদের প্রতি অসম্মান হবে।
[ফতহুল বারী শরহে সহীহ বোখারী: ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
তিনি আরো বলেন- এই হাদিসে এ কথার উপর দলিল যে, "মালিকানাধীন কবরস্থানে লেনদেন করা এবং পুরাতন কবর উচ্ছেদ করা বৈধ। তবে শর্ত হল তা যেন সম্মানিত না হয়। অর্থাৎ সম্মানিত কোন অলী বুযর্গের কবর হলে তা সরানো বৈধ হবে না।"
[ফতহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
বুখারী শরীফের উক্ত হাদিসের আসল ব্যাখ্যা, "হযরত আলী (রা.) কর্তৃক হাদিসে কাফির ও মুশরিকদের কবরকে মাটির সাথে সমান করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) তখনকার কবরের সাথে ছবি আকার কথাও ইরশাদ করেছেন অথচ মুসলমানদের কবরে কোন ছবি থাকে না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত হাদিসে মুশরিকদের কবরের কথাই বলা হয়েছে। কারণ তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষদের কবরে ছবি তথা মূর্তি থাকত এবং মুশরিকরা এগুলোর পূজা করত। তাই রাসূলে পাক (সা.) কবরকে ভেঙ্গে সমান করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যা পরে আলী (রা.) একই নির্দেশ দিয়েছেন।
অনেক আছে লোক ছাড়া মাজার
আমাদের গ্রামের ২টা মাজার ১লোক গাঁজা বেপারি , আরেক লোক বেনামাজি, ৯০% মাজার এমন লোক।
thik
বাংলাদেশের কোনো জায়গায় মাজার থাকতে পারবে না
Jara majar bang cinta kore tader mittor por hasor hobe faruner sate.
Dolil de🤪🤪🤪🤣🤣🤣
শাহজালাল সহ সব বড় মাজারে গাজা গাঞ্জা টানা হয়, গাঞ্জার আকড়া খানা❤
রাসূলে করিম (সা.) যে সব কবর মাটির সাথে সমান করে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তা মূলত মুশরিক ও ইহুদী-নাসারাদের কবর এবং হযরত আলী (রা.) হযরত আবুল হাইয়াজ রাদ্বিয়াল্লাহকেও যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে কোন মুসলমানের কবরকে তিনি মাটির সাথে সমান করতে বলেন নি। কারণ সম্মানিত সাহাবাগণকে দাফন করার সময় প্রায় রাসূল (সা.) উপস্থিত থাকতেন অথবা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) -এর অনুমতি নিয়ে কবর তৈরি করতেন। তাহলে এমন কবর কোথায় থাকল যা ভাঙ্গার জন্য নির্দেশ দিতে হলো?
যেহেতু তখন ইহুদী নাসারা ও মুশরিকদের কবর ছিল বেশী উঁচু, তাই ভাঙ্গার জন্য রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- সহীহ বোখারীতে বর্ণিত আছে- "নবী করিম রাসূল (সা.) মুশরিকদের কবরের ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন অতঃপর তা ভেঙ্গে খনন করে ফেলে দেয়া হয়েছে।"
[বোখারী শরীফ: ১ম খণ্ড, ৬১ পৃষ্ঠা]
এর ব্যাখ্যায় শাইখুল ইসলাম হাফেজুল হাদিস ইবনে হাজার আল আসকালানী বলেন- "আম্বিয়ায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারীদের কবর ব্যতীত। কারণ তাদের কবর ভাঙ্গার ও খনন করার মধ্যে তাদের প্রতি অসম্মান হবে।
[ফতহুল বারী শরহে সহীহ বোখারী: ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
তিনি আরো বলেন- এই হাদিসে এ কথার উপর দলিল যে, "মালিকানাধীন কবরস্থানে লেনদেন করা এবং পুরাতন কবর উচ্ছেদ করা বৈধ। তবে শর্ত হল তা যেন সম্মানিত না হয়। অর্থাৎ সম্মানিত কোন অলী বুযর্গের কবর হলে তা সরানো বৈধ হবে না।"
[ফতহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
বুখারী শরীফের উক্ত হাদিসের আসল ব্যাখ্যা, "হযরত আলী (রা.) কর্তৃক হাদিসে কাফির ও মুশরিকদের কবরকে মাটির সাথে সমান করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) তখনকার কবরের সাথে ছবি আকার কথাও ইরশাদ করেছেন অথচ মুসলমানদের কবরে কোন ছবি থাকে না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত হাদিসে মুশরিকদের কবরের কথাই বলা হয়েছে। কারণ তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষদের কবরে ছবি তথা মূর্তি থাকত এবং মুশরিকরা এগুলোর পূজা করত। তাই রাসূলে পাক (সা.) কবরকে ভেঙ্গে সমান করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যা পরে আলী (রা.) একই নির্দেশ দিয়েছেন।
হযরত শাহজালাল শাহপরান মাজার বাদ দিয়ে। বাকি সমস্ত মাজার গুলি মাটির সাথে মিশিয়ে দাও।
জি
রাসূলে করিম (সা.) যে সব কবর মাটির সাথে সমান করে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তা মূলত মুশরিক ও ইহুদী-নাসারাদের কবর এবং হযরত আলী (রা.) হযরত আবুল হাইয়াজ রাদ্বিয়াল্লাহকেও যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে কোন মুসলমানের কবরকে তিনি মাটির সাথে সমান করতে বলেন নি। কারণ সম্মানিত সাহাবাগণকে দাফন করার সময় প্রায় রাসূল (সা.) উপস্থিত থাকতেন অথবা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) -এর অনুমতি নিয়ে কবর তৈরি করতেন। তাহলে এমন কবর কোথায় থাকল যা ভাঙ্গার জন্য নির্দেশ দিতে হলো?
যেহেতু তখন ইহুদী নাসারা ও মুশরিকদের কবর ছিল বেশী উঁচু, তাই ভাঙ্গার জন্য রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- সহীহ বোখারীতে বর্ণিত আছে- "নবী করিম রাসূল (সা.) মুশরিকদের কবরের ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন অতঃপর তা ভেঙ্গে খনন করে ফেলে দেয়া হয়েছে।"
[বোখারী শরীফ: ১ম খণ্ড, ৬১ পৃষ্ঠা]
এর ব্যাখ্যায় শাইখুল ইসলাম হাফেজুল হাদিস ইবনে হাজার আল আসকালানী বলেন- "আম্বিয়ায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারীদের কবর ব্যতীত। কারণ তাদের কবর ভাঙ্গার ও খনন করার মধ্যে তাদের প্রতি অসম্মান হবে।
[ফতহুল বারী শরহে সহীহ বোখারী: ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
তিনি আরো বলেন- এই হাদিসে এ কথার উপর দলিল যে, "মালিকানাধীন কবরস্থানে লেনদেন করা এবং পুরাতন কবর উচ্ছেদ করা বৈধ। তবে শর্ত হল তা যেন সম্মানিত না হয়। অর্থাৎ সম্মানিত কোন অলী বুযর্গের কবর হলে তা সরানো বৈধ হবে না।"
[ফতহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪]
বুখারী শরীফের উক্ত হাদিসের আসল ব্যাখ্যা, "হযরত আলী (রা.) কর্তৃক হাদিসে কাফির ও মুশরিকদের কবরকে মাটির সাথে সমান করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) তখনকার কবরের সাথে ছবি আকার কথাও ইরশাদ করেছেন অথচ মুসলমানদের কবরে কোন ছবি থাকে না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত হাদিসে মুশরিকদের কবরের কথাই বলা হয়েছে। কারণ তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষদের কবরে ছবি তথা মূর্তি থাকত এবং মুশরিকরা এগুলোর পূজা করত। তাই রাসূলে পাক (সা.) কবরকে ভেঙ্গে সমান করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যা পরে আলী (রা.) একই নির্দেশ দিয়েছেন।
Tor babar kobor ta.
BONDO MAJAR PUJARI NIPAT JAK
কুসামা
এখন সুযোগে সৎব্যবহার করতেছে।বিগত ১৬ বছর কার বা/ল ফালাইছো?
উনি কিন্তু জালিমের কারাগারে বন্দি ছিলেন। আপনি কি এটা জানেন?
@@DuaIslamicTV hm..jani
Kintu sobkisur ekta somoy ase
আপনি শুধু কে কমেন্ট করতেছেন। ১৬ বছর কই ছিলেন?
এক বলদে কমেন্ট করছে নামাজ পরিয়ে টাকা নিতে কোন হাদিসে বলছে ওরে বাটপার ধন্যবাদ আলী হাসান ও সামা সাপ
Bnp bolatkar jamat kotta ohabe bolatkar jamat mamonol hoq sormonai jahanamar kotta jahanamar kotta bolatkar jamat
Toy mage poa bolatkar
❤❤❤❤
❤❤❤