দেখতে পুরোটাই লন্ডনের মত | Sylhet Valley City | Valley City Little London in Bangladesh | Nagorik TV
Вставка
- Опубліковано 14 жов 2021
- Sylhet Valley City - 'সিলেট ভ্যালি সিটি' নামের এই আবাসিক এলাকাটি সিলেটে লন্ডনি (Londoni para) পাড়া নামে খ্যাত। অনেকটা লন্ডনের (London) বাড়িগুলোর আদলে তৈরি করা প্রায় ৭০ টি বাড়ি নিয়ে গড়ে উঠেছে এই লন্ডনি পাড়া। পাহাড়ের উপত্যকায়, চা বাগানের কোল ঘেঁষে গড়ে ওঠা, আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত সিলেট ভ্যালি সিটি নিয়ে থাকছে আমাদের আজকের 'খুঁজে দেখার গল্প'।
নাগরিক দূরবীনের নিয়মিত আয়োজন, 'খুঁজে দেখার গল্প', দেখতে পাবেন প্রতি, শুক্রবার, সন্ধ্যা ৬:৩০ টায়।
👉 নাগরিক দূরবীনের সব ভিডিও দেখার জন্য সাবস্ক্রাইব করুন...
/ nagorikdurbeen
👉 নাগরিক টেলিভিশনে প্রচারিত নাটক দেখতে সাবস্ক্রাইব করে ফেলুন, 'নাগরিক নাটক' ইউটিউব চ্যানেল...
/ nagoriknatok
👉 নাগরিক টেলিভিশনে প্রচারিত সব প্রোগ্রাম দেখতে সাবস্ক্রাইব করুন, 'নাগরিক টিভি' ইউটিউব চ্যানেল...
/ nagoriktvonline
👉 নিয়মিত সংবাদ দেখার জন্য সাবস্ক্রাইব করুন, 'নাগরিক নিউজ' ইউটিউব চ্যানেল...
/ nagoriknewsonline
👉 নাগরিক টিভি ফেইসবুক পেইজ...
/ nagoriktv.media
👉 নাগরিক টিভি ওয়েবসাইট...
www.nagorik.com
** ANTI-PIRACY WARNING **
This content is Copyrighted to Jadoo Media Limited. Any unauthorized reproduction, redistribution or re-upload is strictly prohibited. Legal action will be taken against those who violate the copyright of the following material presented!
=======================
© Copyright Jadoo Media Limited - 2021
#NagorikDurbeen #SylhetValleyCity #LondoniParaSylhet
দর্শক আপনার আশেপাশের কোন উল্লেখযোগ্য স্থাপনা, ঐতিহাসিক স্থান, ব্যাতিক্রমী ঘটনা কিংবা প্রকৃতির বিস্ময়কর সৃষ্টির কথা জানিয়ে আমাদের ইমেইল করতে পারেন। নাগরিক দূরবীন টিম পৌঁছে যাবে আপনার এলাকায়। আমাদের কাছে ইমেইল করার ঠিকানা... Nagoriktv@nagorik.com
নিজেকে সিলেটি বলে খুবই গর্ব লাগে আরো এগিয়ে যাক আমাদের সিলেট
Hmm
Ayta Sylhet kon jygy?¿??
Hmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmm
সিলেট বাসির জন্য শুভকামনা রইল,,সিলেট আরো সামনের দিকে এগিয়ে যাক এই দোয়াই করি,,,গাজীপুর থেকে
Thank you bro..❤️
আপনাকে সিলেট বাসীর পক্ষ থেকে ❤️
Sobar valo hobe r gazipur jungle hoite thakbo
Thanks
@@ayaanahmedshaonii104 kno vai Gazipur o to sundr
নাগরিক সাংবাদিক ভাইকে অসখ্য ধন্যবাদ আমাদের সিলেটের চিএগুলো তুলে ধরার জন্য।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য। এরকম আরও ভিডিও দেখার জন্য চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন।
সিলেটি মানুষ যেমন মায়াময় তেমনি তাদের পরিবেশ❣️❣️✳️🍵🎄
ধন্যবাদ কমেন্ট করে নাগরিক দূরবীনের পাশে থাকার জন্য। এরকম আরও নতুন ভিডিও দেখার জন্য আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।
ধন্যবাদ অনেক অনেক ধন্যবাদ
ভাইয়া আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
Right👌💯%
Thank you
ফ্রিজে পানি রাখলে যেমন পানি ঠান্ডা হয় তেমনি করে কোরআন তেলাওয়াত করলে কলিজা ঠান্ডা হয় সুবহানাল্লাহ্ 💖💖
কোথায় ফ্রীজ আর কোথায় কোরান, এটাকি আপনি নিজের জ্ঞানকে অপমান করলেন না কোরান কে.
@@mukulkarmakarwb153 Lemme guess, you are hindu?
সিলেট ঘুরে আসছি আসলেই সিলেট সিটি অসাধারণ 🖤👌
ধন্যবাদ নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
Thank you
Amra sylhety
Thanks bro
পবিত্র সিলেট ভূমিতে জন্ম নিয়ে নিজেকে আমি ধন্য মনে করি আমি সিলেটের মেয়ে এটা আমার গর্ব আল্লাহ সকল সিলেট বাসিকে খারাপ কাজ থেকে দূরে রাখুন সবার জন্য শুভকামনা
Thanks 😊😊
আমিও সিলেটি
সুন্দর চোখে তাকিয়ে দেখো!
আল্লাহর সৃষ্টি কতই না সুন্দর!
সুবহানআল্লাহ❤❤
সিলেট আমার দেখা বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর শহর 🥰🤞
Thank you
Thanks bro
সারা বাংলাদেশেটাই যদি এরকম এত সুন্দর হতো, চোখ জুড়িয়ে গেল
Amader sylhet onek sundor monurom poribesh mon bore jay lot of thanks sylhet dekanur jonno excellent my sylhet 👌
সিলটীরা অসমীয়াও না, বাঙালীও না, কারণ যার মাতৃভাষা বাংলা তাকে বাঙালী বলা হয়। যার মাতৃভাষা আসামী তাকে আসামী বলা হয়। যার মাতৃভাষা সিলটী তাকে সিলটী বলা হয়। সিলটীরা বাঙালী না এটা সবাই জানে কিন্তু বাংলাদেশের বাঙালীরাই সিলটীদের কে জোর করে বাঙালী বানানোর অপচেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হয়েছে, কিন্তু বাঙালীরা সিলটী ভাষা কে একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষার স্বীকৃতি না দিয়ে সিলটী ভাষা কে বাংলা আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশ ছারা অন্য কোন দেশ হলে আজ সিলটী ভাষা সেই দেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় ভাষা হওয়া যথাযথ সম্মান এবং সৃকৃতি পেতো। বাংলাদেশ টা টিকে আছে শুধু দুর্নিতীর উপর তাই বাংলাদেশের কাছ থেকে ভালো জিনিস আশা করা অসম্ভব।
সিলটীরা আলাদা জাতী এটা ইতিহাস বলে এটা কারো বানানো গল্প না। ৭০০ বছর আগে শাহজালাল এবং শাহপরান যখন *ইয়ামান* থেকে এসে সাথে অন্যান্য আরব দেশ থেকে আরো ৩৬০ জন আউলিয়াদের কে নিয়ে সিলট বিভাগে ইসলাম প্রচার করতে এসেছিলেন। তখন হাজার হাজার মানুষ হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তখন থেকে সারা বিশ্বের সব আরব দেশ গুলোর বনিকরা সিলট বিভাগে বানিজ্য করার জন্য পারি জমায়। ইরান,ইরাক,তুর্কি,ইয়ামান,ফিলিস্তিন,মিশর,আফগানিস্তান,ওমান,সিরিয়া এমন আরো অনেক দেশ থেকে জাহাজ নিয়ে মুসলমান বনিকরা সিলট বিভাগে আসতেন। যখন বনিকরা এসে দেখলেন সিলট বিভাগ অটাল সম্পদের ভাণ্ডার এবং ব্যবসা বানিজ্যের জন্য একটি আদর্শ জায়গা। তখন তারা নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সিলেটি মহিলাদেরকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস করা শুরু করেন। ৭০০ থেকে ২০০ বছর আগ পর্যন্তও আরব বনিকরা সিলট বিভাগে এসে সিলটী মহিলাদের কে বিয়ে করেছেন। প্রত্যেক মুসলমান সিলটী পরিবারের ১ জন করে আরব বনিক পূর্বপুরুষ ছিলো। তাদের মধ্যে অনেক হিন্দু মহিলারা ছিলেন যারা বনিকদের বিয়ে করার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তাই সিলটীদের কে মিশ্র জাতী বা সংকর জাতী বলা হয়। এই মিশ্রণটি শুধু সিলটী মুসলমানদের সাথে ঘটেছিলো। প্রকৃত হিন্দু ধর্মালম্বীরা নিজের গোত্রের বাহিরে কাউকে বিয়ে করেন না। তাই হিন্দু সিলটীরা শুধু নিজের গোত্রের মানুষকে বিয়ে করেছিলেন। সাধারণ মুসলমান সিলটীদের চেহারা উজ্জ্বল বর্ণের এবং চোখের রং নীল,হলদে,সবুজ বা পাতলা বাদামী হয়ে থাকে। মুসলমান সিলটীদের চেহারার সাথে আরবীদের চেহারার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।
মৌলভীবাজার জেলার নাম করন করা হয়েছিলো ইরানী,ইরাকী,তুর্কিস,ইয়ামানী,ওমানী,আফগান,মিশরী মৌলভীদের কারনে। মৌলভী এবং বাজার এই দুটি শব্দই হলো ফার্সি শব্দ। *মৌলভী* শব্দের মানে হলো ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ উকিল। মনিপুর পাহাড়ের ঝর্ণা থেকে সুরমা নদীর সৃষ্টি আর তার নিকটে সুরমা নদীর তীরে বসতো একটি মৌলভীদের হাট। সেই থেকেই মৌলভীবাজারের নাম করণ করা হয়েছিলো। এতেই প্রমাণ হয় সিলটী মুসলমানদের পূর্বপুরুষরা বিভিন্ন আরব দেশের বনিকরা ছিলেন। যারা সিলট বিভাগে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য এসে সিলটী নারীদের বিয়ে করে স্থায়ী ঠিকানা গড়েছিলেন। এভাবেই সিলটীদের জন্ম হয়েছে।
ধন্যবাদ নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
আহা শান্তিরে, চোখের শান্তি, হয়ত আল্লাহ্ লন্ডন না যাইতে পারি সিলেটে যাব ইনশাআল্লাহ 😌
Thanks bro plz welcome Sylhet
সত্যিই নিজেকে সিলেটি বলতে অনেক গর্ববোধ হয়।ধন্যবাদ নাগরিক দুরবিনএর ভাইকে এতো সুন্দর করে আমাদের সিলেটকে উপস্থাপন করার জন্য।
সেইম
এই দৃশ্য, এই নান্দনিক পরিকল্পনা, এই অপরুপ চিত্র, অসাধারণ এই বাড়িগুলো অর্থাৎ সর্বোপরি এই প্রজেক্টের প্রতিটি সৌন্দর্য সারা বাংলাদেশের গর্ব,, শুধু সিলেটের নয়,,!😌🥰🥰🥰🥰🥀🥀🥀🥀🌹🌹😍😍
I am also sylhety..💕
ভ্যালি সিটি কিভাবে যাব আমি ঢাকা থেকে বলছি।।।
আমার প্রিয় সিলেট বিভাগ।।।
Sylheti's are really Extra Ordinary People... I love their tradition...
চট্টগ্রাম থেকে বলছি আমার ও অনেক ভালো লেগেছে এবং সিলেট আমার পছন্দের জায়গা।
ধন্যবাদ কমেন্ট করে নাগরিক দূরবীনের পাশে থাকার জন্য। এরকম আরও নতুন ভিডিও দেখার জন্য আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।
সিলটীরা অসমীয়াও না, বাঙালীও না, কারণ যার মাতৃভাষা বাংলা তাকে বাঙালী বলা হয়। যার মাতৃভাষা আসামী তাকে আসামী বলা হয়। যার মাতৃভাষা সিলটী তাকে সিলটী বলা হয়। সিলটীরা বাঙালী না এটা সবাই জানে কিন্তু বাংলাদেশের বাঙালীরাই সিলটীদের কে জোর করে বাঙালী বানানোর অপচেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হয়েছে, কিন্তু বাঙালীরা সিলটী ভাষা কে একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষার স্বীকৃতি না দিয়ে সিলটী ভাষা কে বাংলা আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশ ছারা অন্য কোন দেশ হলে আজ সিলটী ভাষা সেই দেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় ভাষা হওয়া যথাযথ সম্মান এবং সৃকৃতি পেতো। বাংলাদেশ টা টিকে আছে শুধু দুর্নিতীর উপর তাই বাংলাদেশের কাছ থেকে ভালো জিনিস আশা করা অসম্ভব।
সিলটীরা আলাদা জাতী এটা ইতিহাস বলে এটা কারো বানানো গল্প না। ৭০০ বছর আগে শাহজালাল এবং শাহপরান যখন *ইয়ামান* থেকে এসে সাথে অন্যান্য আরব দেশ থেকে আরো ৩৬০ জন আউলিয়াদের কে নিয়ে সিলট বিভাগে ইসলাম প্রচার করতে এসেছিলেন। তখন হাজার হাজার মানুষ হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তখন থেকে সারা বিশ্বের সব আরব দেশ গুলোর বনিকরা সিলট বিভাগে বানিজ্য করার জন্য পারি জমায়। ইরান,ইরাক,তুর্কি,ইয়ামান,ফিলিস্তিন,মিশর,আফগানিস্তান,ওমান,সিরিয়া এমন আরো অনেক দেশ থেকে জাহাজ নিয়ে মুসলমান বনিকরা সিলট বিভাগে আসতেন। যখন বনিকরা এসে দেখলেন সিলট বিভাগ অটাল সম্পদের ভাণ্ডার এবং ব্যবসা বানিজ্যের জন্য একটি আদর্শ জায়গা। তখন তারা নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সিলেটি মহিলাদেরকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস করা শুরু করেন। ৭০০ থেকে ২০০ বছর আগ পর্যন্তও আরব বনিকরা সিলট বিভাগে এসে সিলটী মহিলাদের কে বিয়ে করেছেন। প্রত্যেক মুসলমান সিলটী পরিবারের ১ জন করে আরব বনিক পূর্বপুরুষ ছিলো। তাদের মধ্যে অনেক হিন্দু মহিলারা ছিলেন যারা বনিকদের বিয়ে করার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তাই সিলটীদের কে মিশ্র জাতী বা সংকর জাতী বলা হয়। এই মিশ্রণটি শুধু সিলটী মুসলমানদের সাথে ঘটেছিলো। প্রকৃত হিন্দু ধর্মালম্বীরা নিজের গোত্রের বাহিরে কাউকে বিয়ে করেন না। তাই হিন্দু সিলটীরা শুধু নিজের গোত্রের মানুষকে বিয়ে করেছিলেন। সাধারণ মুসলমান সিলটীদের চেহারা উজ্জ্বল বর্ণের এবং চোখের রং নীল,হলদে,সবুজ বা পাতলা বাদামী হয়ে থাকে। মুসলমান সিলটীদের চেহারার সাথে আরবীদের চেহারার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।
মৌলভীবাজার জেলার নাম করন করা হয়েছিলো ইরানী,ইরাকী,তুর্কিস,ইয়ামানী,ওমানী,আফগান,মিশরী মৌলভীদের কারনে। মৌলভী এবং বাজার এই দুটি শব্দই হলো ফার্সি শব্দ। *মৌলভী* শব্দের মানে হলো ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ উকিল। মনিপুর পাহাড়ের ঝর্ণা থেকে সুরমা নদীর সৃষ্টি আর তার নিকটে সুরমা নদীর তীরে বসতো একটি মৌলভীদের হাট। সেই থেকেই মৌলভীবাজারের নাম করণ করা হয়েছিলো। এতেই প্রমাণ হয় সিলটী মুসলমানদের পূর্বপুরুষরা বিভিন্ন আরব দেশের বনিকরা ছিলেন। যারা সিলট বিভাগে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য এসে সিলটী নারীদের বিয়ে করে স্থায়ী ঠিকানা গড়েছিলেন। এভাবেই সিলটীদের জন্ম হয়েছে।
Thanks bro welcome Sylhet
শুক্রিয়া জানাই মহান আল্লাহর কাছে যিনি সিলেট কে এতোসুন্দর করে সাজিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ আমার জন্ম সিলেটে হয়েছে, এর জন্য ও আল্লাহর কাছে শুক্রিয়া
এই ভিডিও টি দেখে সিলেট যাওয়ার ইচ্ছে রইলো 😊খুব ভালো লাগলো from Kolkata INDIA
ধন্যবাদ নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
I'm from sylhet❤️🙋♀️
Welcome
Thanks sister welcome Sylhet
অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সিলেটকে এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্যে😍
ধন্যবাদ নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
jaiga ta kotai.
❤আমি হতে পারি ময়মনসিংহের কিন্তুু সিলেটের মানুষ অনেক ভালো সেলুট জানাই হে মহান সিলেট বাসিকে❤️💪🇧🇩
Thanks bro welcome Sylhet
মাশাআল্লাহ ৷ খুব সুন্দর পরিকল্পনা ৷ এরকম সিটি আরো চাই আমাদের সিলেটে ৷
ধন্যবাদ কমেন্ট করে নাগরিক দূরবীনের পাশে থাকার জন্য। এরকম আরও নতুন ভিডিও দেখার জন্য আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।
খুব ভালো লাগল।ইনশাআল্লাহ একদিন আমাদের দেশে ঢাকা শহর নিউইউর্ক,চট্টগ্রাম শহর দুবাই এবং সিলেট শহর লন্ডন রুপে পরিণত হবে। ইনশাআল্লাহ
ধন্যবাদ কমেন্ট করে নাগরিক দূরবীনের পাশে থাকার জন্য। এরকম আরও নতুন ভিডিও দেখার জন্য আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।
আর বরিশালরে বেইজিং বা হংকং এ রুপান্তরিত করা হউক
@@tamimevan2441 Singapore hok
@@srearahman572 Singapore toh bhola k banano hobe 😂😂😂 apu
@@tamimevan2441 বরিশালের মানুষ তো বেশি ইতালিতে থাকে। সেহেতু বরিশালকে ইতালির মতো রুপান্তরিত করা হোক ইনশাআল্লাহ।
নিজেকে সিলেটি ভাবতে অনেক প্রাউড ফিল হয়। বাংলাদেশের সবচেয়ে শান্তির place সিলেট।
সত্যিই নিজেকে সিলেটি বলতে অনেক গর্ববোধ হয়।
Yeah amra shobai Sylheti🥰🥰
Vai ETA ki malnichorar eidike?
@@sumaiyaaktershefa2286 kake bolsen amk??
@@mahmudulmahmudul8735 apni janle bolen
ধন্যবাদ নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
এখানে বিদ্যুতের লাইনগুলো মাটির নিচে দিয়ে নিলে ভালো লাগতো আরো। নয়তোবা এখানে বাড়ি বাড়ার সাথে সাথে বিদ্যুতের তার বাড়বে।তাই এখনই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আর দেখতে খুব সুন্দর একটা দৃশ্য।
বাংলাদেশের সব থেকে আমার প্রিয় জেলা ও জনগন এর ধার্মিকতার দিক থেকে প্রিয় ও পছন্দের সিলেটের পুর্নভুমি
Are you sylheti?
@@humblebee8334 jashori
সিলটীরা অসমীয়াও না, বাঙালীও না, কারণ যার মাতৃভাষা বাংলা তাকে বাঙালী বলা হয়। যার মাতৃভাষা আসামী তাকে আসামী বলা হয়। যার মাতৃভাষা সিলটী তাকে সিলটী বলা হয়। সিলটীরা বাঙালী না এটা সবাই জানে কিন্তু বাংলাদেশের বাঙালীরাই সিলটীদের কে জোর করে বাঙালী বানানোর অপচেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হয়েছে, কিন্তু বাঙালীরা সিলটী ভাষা কে একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষার স্বীকৃতি না দিয়ে সিলটী ভাষা কে বাংলা আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশ ছারা অন্য কোন দেশ হলে আজ সিলটী ভাষা সেই দেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় ভাষা হওয়া যথাযথ সম্মান এবং সৃকৃতি পেতো। বাংলাদেশ টা টিকে আছে শুধু দুর্নিতীর উপর তাই বাংলাদেশের কাছ থেকে ভালো জিনিস আশা করা অসম্ভব।
সিলটীরা আলাদা জাতী এটা ইতিহাস বলে এটা কারো বানানো গল্প না। ৭০০ বছর আগে শাহজালাল এবং শাহপরান যখন *ইয়ামান* থেকে এসে সাথে অন্যান্য আরব দেশ থেকে আরো ৩৬০ জন আউলিয়াদের কে নিয়ে সিলট বিভাগে ইসলাম প্রচার করতে এসেছিলেন। তখন হাজার হাজার মানুষ হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তখন থেকে সারা বিশ্বের সব আরব দেশ গুলোর বনিকরা সিলট বিভাগে বানিজ্য করার জন্য পারি জমায়। ইরান,ইরাক,তুর্কি,ইয়ামান,ফিলিস্তিন,মিশর,আফগানিস্তান,ওমান,সিরিয়া এমন আরো অনেক দেশ থেকে জাহাজ নিয়ে মুসলমান বনিকরা সিলট বিভাগে আসতেন। যখন বনিকরা এসে দেখলেন সিলট বিভাগ অটাল সম্পদের ভাণ্ডার এবং ব্যবসা বানিজ্যের জন্য একটি আদর্শ জায়গা। তখন তারা নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সিলেটি মহিলাদেরকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস করা শুরু করেন। ৭০০ থেকে ২০০ বছর আগ পর্যন্তও আরব বনিকরা সিলট বিভাগে এসে সিলটী মহিলাদের কে বিয়ে করেছেন। প্রত্যেক মুসলমান সিলটী পরিবারের ১ জন করে আরব বনিক পূর্বপুরুষ ছিলো। তাদের মধ্যে অনেক হিন্দু মহিলারা ছিলেন যারা বনিকদের বিয়ে করার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তাই সিলটীদের কে মিশ্র জাতী বা সংকর জাতী বলা হয়। এই মিশ্রণটি শুধু সিলটী মুসলমানদের সাথে ঘটেছিলো। প্রকৃত হিন্দু ধর্মালম্বীরা নিজের গোত্রের বাহিরে কাউকে বিয়ে করেন না। তাই হিন্দু সিলটীরা শুধু নিজের গোত্রের মানুষকে বিয়ে করেছিলেন। সাধারণ মুসলমান সিলটীদের চেহারা উজ্জ্বল বর্ণের এবং চোখের রং নীল,হলদে,সবুজ বা পাতলা বাদামী হয়ে থাকে। মুসলমান সিলটীদের চেহারার সাথে আরবীদের চেহারার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।
মৌলভীবাজার জেলার নাম করন করা হয়েছিলো ইরানী,ইরাকী,তুর্কিস,ইয়ামানী,ওমানী,আফগান,মিশরী মৌলভীদের কারনে। মৌলভী এবং বাজার এই দুটি শব্দই হলো ফার্সি শব্দ। *মৌলভী* শব্দের মানে হলো ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ উকিল। মনিপুর পাহাড়ের ঝর্ণা থেকে সুরমা নদীর সৃষ্টি আর তার নিকটে সুরমা নদীর তীরে বসতো একটি মৌলভীদের হাট। সেই থেকেই মৌলভীবাজারের নাম করণ করা হয়েছিলো। এতেই প্রমাণ হয় সিলটী মুসলমানদের পূর্বপুরুষরা বিভিন্ন আরব দেশের বনিকরা ছিলেন। যারা সিলট বিভাগে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য এসে সিলটী নারীদের বিয়ে করে স্থায়ী ঠিকানা গড়েছিলেন। এভাবেই সিলটীদের জন্ম হয়েছে।
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
অসাধারণ সুন্দর ভ্যালী সিটি। অভিনন্দন ও শুভকামনা রইল আপনার প্রতি। নান্দনিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তুলে ধরার জন্য।
Didi valo asen
ধন্যবাদ নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
Sylhet is really beautiful and clean City like abroad.. Love my Sylhet 🧡❤️🧡
আমার সিলেট শহরের এই চিত্র তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। 💕💕💕💕💕
আমাদের সিলেট কতটা সুন্দর
দেখে অনেক ভালো লাগলো।❤️❤️
❤️❤️❤️❤️
ধন্যবাদ নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
সত্যিই জায়গাটি অসাধারণ।😍😍
আমদের সিলেট বলে কথা❤️❤️❤️❤️
আমাদের বাংলাদেশের প্রতিটা জেলাই খুব সুননদর।সোবহানাললাহ সিলেট অসাধারন সুনদর।
এগিয়ে চলুক সিলেট।এগিয়ে চলুক সমগ্র বাংলা।প্রিয় বাংলাদেশ।💗🇧🇩💪নেত্রকোনা থেকে।
এটি সিলেট শহরের অদূরে শাহী ঈদগাহ এলাকায়।
সিলেট শহর আশেপাশে একটি শিল্প পার্ক গড়ে তোলা জরুরি প্রয়োজন। যেখানে আমাদের সিলেটী প্রাবাসী ভাই/ বোনেরা বিনিয়োগ করতে পারবেন।
একটি বড় স্থায়ী বানিজ্য মেলা কেন্দ্রও গড়ে তোলা প্রয়োজন।যেখানে উত্পাদকরা তাদের উৎপাদিত পণ্যাদি বিক্রির জন্য প্রদর্শন করতে পারবেন এবং ক্রেতারা সহজে ও সস্তায় পন্য সামগ্রি ক্রয় করতে পারবেন।
ধন্যবাদ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য। এরকম আরও ভিডিও দেখার জন্য চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন।
সহমত পোষণ করি।
যৌথভাবে উদ্যোগ নিলে সম্ভব হবে।
প্রয়োজন নেই কারন এতে আমাদের শহরে জনসংখ্যার চাপ বেড়ে যাবে দরকার নাই
Saliut apnka ato guruto purno kotha bolr jonnno
@@hamjahahmed8161, right not in sylhet Town, but may places like jaintapur pur , companygonj, gwainghat, upzilla would benefit in terms of new jobs , these areas public are generally poor they have to be uplifted ! Also you don't want make sylhet to congested ! Every thing must done in planned way ! Think 🤔 a head for next 100 year ! Like the British greetings from London UK 🇬🇧. 🇬🇧.
এ পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর হলো প্রাকৃতিক পরিবেশ
প্রানের শহর সিলেট সহ এগিয়ে যাক আমার মাতৃভূমি বাংলাদেশ। দেখে অনেক ভালো লাগলো।
মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর ঘর।
সবই ভালো লাগলো,, বিদ্যুৎ এর লাইন মাটির নিচে দিয়ে হলে আরো বেশি সুন্দর হয়তো
Brother , thank you for your question ,but the thing is underground concept came may be a year ago but the societies all the plan was done in couple years back. We' ve other thing going on .but thank you, we gonna keep it in our mind.
ভাই ডিস্ট্রিবিউটিভ লাইন মাটির নিচ দিয়ে দেওয়ার ফিজিবিলিটি হয় নি। ইভেন পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই আবাসিক এরিয়ায় ডিস্ট্রিবিউশন লাইন উপর দিয়েই৷ তবে হ্যা আরেকটু সুন্দর করা যায়।
ধন্যবাদ নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
@@shabanaema9288 এখানে সবাই নিজেরাই থাকেন না কি রেন্টও দেওয়া হয়?
এরাই প্রকৃত দেশপ্রেমিক
সিলটীরা অসমীয়াও না, বাঙালীও না, কারণ যার মাতৃভাষা বাংলা তাকে বাঙালী বলা হয়। যার মাতৃভাষা আসামী তাকে আসামী বলা হয়। যার মাতৃভাষা সিলটী তাকে সিলটী বলা হয়। সিলটীরা বাঙালী না এটা সবাই জানে কিন্তু বাংলাদেশের বাঙালীরাই সিলটীদের কে জোর করে বাঙালী বানানোর অপচেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হয়েছে, কিন্তু বাঙালীরা সিলটী ভাষা কে একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষার স্বীকৃতি না দিয়ে সিলটী ভাষা কে বাংলা আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশ ছারা অন্য কোন দেশ হলে আজ সিলটী ভাষা সেই দেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় ভাষা হওয়া যথাযথ সম্মান এবং সৃকৃতি পেতো। বাংলাদেশ টা টিকে আছে শুধু দুর্নিতীর উপর তাই বাংলাদেশের কাছ থেকে ভালো জিনিস আশা করা অসম্ভব।
সিলটীরা আলাদা জাতী এটা ইতিহাস বলে এটা কারো বানানো গল্প না। ৭০০ বছর আগে শাহজালাল এবং শাহপরান যখন *ইয়ামান* থেকে এসে সাথে অন্যান্য আরব দেশ থেকে আরো ৩৬০ জন আউলিয়াদের কে নিয়ে সিলট বিভাগে ইসলাম প্রচার করতে এসেছিলেন। তখন হাজার হাজার মানুষ হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তখন থেকে সারা বিশ্বের সব আরব দেশ গুলোর বনিকরা সিলট বিভাগে বানিজ্য করার জন্য পারি জমায়। ইরান,ইরাক,তুর্কি,ইয়ামান,ফিলিস্তিন,মিশর,আফগানিস্তান,ওমান,সিরিয়া এমন আরো অনেক দেশ থেকে জাহাজ নিয়ে মুসলমান বনিকরা সিলট বিভাগে আসতেন। যখন বনিকরা এসে দেখলেন সিলট বিভাগ অটাল সম্পদের ভাণ্ডার এবং ব্যবসা বানিজ্যের জন্য একটি আদর্শ জায়গা। তখন তারা নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সিলেটি মহিলাদেরকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস করা শুরু করেন। ৭০০ থেকে ২০০ বছর আগ পর্যন্তও আরব বনিকরা সিলট বিভাগে এসে সিলটী মহিলাদের কে বিয়ে করেছেন। প্রত্যেক মুসলমান সিলটী পরিবারের ১ জন করে আরব বনিক পূর্বপুরুষ ছিলো। তাদের মধ্যে অনেক হিন্দু মহিলারা ছিলেন যারা বনিকদের বিয়ে করার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তাই সিলটীদের কে মিশ্র জাতী বা সংকর জাতী বলা হয়। এই মিশ্রণটি শুধু সিলটী মুসলমানদের সাথে ঘটেছিলো। প্রকৃত হিন্দু ধর্মালম্বীরা নিজের গোত্রের বাহিরে কাউকে বিয়ে করেন না। তাই হিন্দু সিলটীরা শুধু নিজের গোত্রের মানুষকে বিয়ে করেছিলেন। সাধারণ মুসলমান সিলটীদের চেহারা উজ্জ্বল বর্ণের এবং চোখের রং নীল,হলদে,সবুজ বা পাতলা বাদামী হয়ে থাকে। মুসলমান সিলটীদের চেহারার সাথে আরবীদের চেহারার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।
মৌলভীবাজার জেলার নাম করন করা হয়েছিলো ইরানী,ইরাকী,তুর্কিস,ইয়ামানী,ওমানী,আফগান,মিশরী মৌলভীদের কারনে। মৌলভী এবং বাজার এই দুটি শব্দই হলো ফার্সি শব্দ। *মৌলভী* শব্দের মানে হলো ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ উকিল। মনিপুর পাহাড়ের ঝর্ণা থেকে সুরমা নদীর সৃষ্টি আর তার নিকটে সুরমা নদীর তীরে বসতো একটি মৌলভীদের হাট। সেই থেকেই মৌলভীবাজারের নাম করণ করা হয়েছিলো। এতেই প্রমাণ হয় সিলটী মুসলমানদের পূর্বপুরুষরা বিভিন্ন আরব দেশের বনিকরা ছিলেন। যারা সিলট বিভাগে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য এসে সিলটী নারীদের বিয়ে করে স্থায়ী ঠিকানা গড়েছিলেন। এভাবেই সিলটীদের জন্ম হয়েছে।
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
মাশা আল্লাহ্ আমাদের সিলেট আসেলেই অনেক সুন্দর, নিজেকে নিয়ে খুব গর্ববোধ করছি কারন আমি সিলেটি
আপনার ভিডিওটি দেখে আমি মুগ্ধ। আমি সিলেট এ যাই। আরেক বার গেলে এই সিটি দেখে আসব ইনশাল্লাহ।
ধন্যবাদ নাগরিক চ্যানেলকে আমাদের সিলেটের একটি সুন্দর ঐতিহ্য তোলার জন্য
Hm
ধন্যবাদ কমেন্ট করে নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
আমি গিয়েছি এই জায়গায়, এটা টিলাগড়ে অবস্থিত।
জায়গাটা খুব সুন্দর, চা বাগান পাশে থাকায় সবুজ প্রকৃতির মাঝে খুবই ভালো লাগে।
Tilagor kon site bai 😅
Sarajibon dori shibgong asi e jaga deklam na 😶
@@jane4670 হার্ট ফাউন্ডেশনর গালাত
Area purbo shahi eid gah forsay ..but mainly tv gate or side😌scholarshome or back
Vitre dukte dey ni ba kono problem hoy ni dukle
সিলটীরা অসমীয়াও না, বাঙালীও না, কারণ যার মাতৃভাষা বাংলা তাকে বাঙালী বলা হয়। যার মাতৃভাষা আসামী তাকে আসামী বলা হয়। যার মাতৃভাষা সিলটী তাকে সিলটী বলা হয়। সিলটীরা বাঙালী না এটা সবাই জানে কিন্তু বাংলাদেশের বাঙালীরাই সিলটীদের কে জোর করে বাঙালী বানানোর অপচেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হয়েছে, কিন্তু বাঙালীরা সিলটী ভাষা কে একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষার স্বীকৃতি না দিয়ে সিলটী ভাষা কে বাংলা আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশ ছারা অন্য কোন দেশ হলে আজ সিলটী ভাষা সেই দেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় ভাষা হওয়া যথাযথ সম্মান এবং সৃকৃতি পেতো। বাংলাদেশ টা টিকে আছে শুধু দুর্নিতীর উপর তাই বাংলাদেশের কাছ থেকে ভালো জিনিস আশা করা অসম্ভব।
সিলেটের মানুষ অনেক ভালো যত জনের সাথে আমার পরিচয় ছিল অসম্ভব ভালো ব্যবহার এবং লোক হিসেবে ওরা অনেক ভালো
সিলটীরা অসমীয়াও না, বাঙালীও না, কারণ যার মাতৃভাষা বাংলা তাকে বাঙালী বলা হয়। যার মাতৃভাষা আসামী তাকে আসামী বলা হয়। যার মাতৃভাষা সিলটী তাকে সিলটী বলা হয়। সিলটীরা বাঙালী না এটা সবাই জানে কিন্তু বাংলাদেশের বাঙালীরাই সিলটীদের কে জোর করে বাঙালী বানানোর অপচেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হয়েছে, কিন্তু বাঙালীরা সিলটী ভাষা কে একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষার স্বীকৃতি না দিয়ে সিলটী ভাষা কে বাংলা আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশ ছারা অন্য কোন দেশ হলে আজ সিলটী ভাষা সেই দেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় ভাষা হওয়া যথাযথ সম্মান এবং সৃকৃতি পেতো। বাংলাদেশ টা টিকে আছে শুধু দুর্নিতীর উপর তাই বাংলাদেশের কাছ থেকে ভালো জিনিস আশা করা অসম্ভব।
সিলটীরা আলাদা জাতী এটা ইতিহাস বলে এটা কারো বানানো গল্প না। ৭০০ বছর আগে শাহজালাল এবং শাহপরান যখন *ইয়ামান* থেকে এসে সাথে অন্যান্য আরব দেশ থেকে আরো ৩৬০ জন আউলিয়াদের কে নিয়ে সিলট বিভাগে ইসলাম প্রচার করতে এসেছিলেন। তখন হাজার হাজার মানুষ হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তখন থেকে সারা বিশ্বের সব আরব দেশ গুলোর বনিকরা সিলট বিভাগে বানিজ্য করার জন্য পারি জমায়। ইরান,ইরাক,তুর্কি,ইয়ামান,ফিলিস্তিন,মিশর,আফগানিস্তান,ওমান,সিরিয়া এমন আরো অনেক দেশ থেকে জাহাজ নিয়ে মুসলমান বনিকরা সিলট বিভাগে আসতেন। যখন বনিকরা এসে দেখলেন সিলট বিভাগ অটাল সম্পদের ভাণ্ডার এবং ব্যবসা বানিজ্যের জন্য একটি আদর্শ জায়গা। তখন তারা নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সিলেটি মহিলাদেরকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস করা শুরু করেন। ৭০০ থেকে ২০০ বছর আগ পর্যন্তও আরব বনিকরা সিলট বিভাগে এসে সিলটী মহিলাদের কে বিয়ে করেছেন। প্রত্যেক মুসলমান সিলটী পরিবারের ১ জন করে আরব বনিক পূর্বপুরুষ ছিলো। তাদের মধ্যে অনেক হিন্দু মহিলারা ছিলেন যারা বনিকদের বিয়ে করার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তাই সিলটীদের কে মিশ্র জাতী বা সংকর জাতী বলা হয়। এই মিশ্রণটি শুধু সিলটী মুসলমানদের সাথে ঘটেছিলো। প্রকৃত হিন্দু ধর্মালম্বীরা নিজের গোত্রের বাহিরে কাউকে বিয়ে করেন না। তাই হিন্দু সিলটীরা শুধু নিজের গোত্রের মানুষকে বিয়ে করেছিলেন। সাধারণ মুসলমান সিলটীদের চেহারা উজ্জ্বল বর্ণের এবং চোখের রং নীল,হলদে,সবুজ বা পাতলা বাদামী হয়ে থাকে। মুসলমান সিলটীদের চেহারার সাথে আরবীদের চেহারার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।
মৌলভীবাজার জেলার নাম করন করা হয়েছিলো ইরানী,ইরাকী,তুর্কিস,ইয়ামানী,ওমানী,আফগান,মিশরী মৌলভীদের কারনে। মৌলভী এবং বাজার এই দুটি শব্দই হলো ফার্সি শব্দ। *মৌলভী* শব্দের মানে হলো ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ উকিল। মনিপুর পাহাড়ের ঝর্ণা থেকে সুরমা নদীর সৃষ্টি আর তার নিকটে সুরমা নদীর তীরে বসতো একটি মৌলভীদের হাট। সেই থেকেই মৌলভীবাজারের নাম করণ করা হয়েছিলো। এতেই প্রমাণ হয় সিলটী মুসলমানদের পূর্বপুরুষরা বিভিন্ন আরব দেশের বনিকরা ছিলেন। যারা সিলট বিভাগে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য এসে সিলটী নারীদের বিয়ে করে স্থায়ী ঠিকানা গড়েছিলেন। এভাবেই সিলটীদের জন্ম হয়েছে।
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
বাংলা ভাষার নিজস্ব কোন বর্ণমালা নেই। বাংলা ভাষা নিজেই আজ থেকে ৩০০ বছর আগে একটি আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা ছিল। ব্রিটিশরা বাংলা কে আঞ্চলিক ভাষা থেকে স্বতন্ত্র ভাষা হওয়ার স্বীকৃতি দিয়েছিলো। বাংলা ভাষার নিজস্ব কোন লিপি বা বর্ণমালা নেই কিন্তু সিলটি ভাষার আছে। বর্তমানে বাংলা ভাষা চর্চা করার জন্য যে বর্ণমালা গুলো ব্যবহার করা হয় তার নাম হলো পূর্বি নাগরি। সংস্কৃত ভাষাকে আরও সহজ ভাবে চর্চা করার জন্য পূর্বি নাগরি আবিষ্কার করা হয়েছিল। প্রাচীনকালে পূর্বি নাগরি দিয়ে সর্বপ্রথম অসমীয়া এবং মনিপুরী ভাষাকে লিপিবদ্ধ করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল। পরবর্তীতে সেই একই বর্ণমালা দিয়ে বাংলা এবং চাটগাঁইয়া ভাষা কে লিপিবদ্ধ করা হয়।
সংস্কৃত এবং হিন্দি ভাষা যে বর্ণমালা দিয়ে লিখা হয় সেই বর্ণমালার নাম [দেব নাগরি]। সিলটি ভাষা যে বর্ণমালায় লিখা হয় তার নাম [সিলটি নাগরি]। সংস্কৃত ভাষা কে সকল ভাষার মা বলা হয়। সংস্কৃত ভাষার বয়স ৬ হাজার বছর। সিলটি ভাষার বয়স ২ হাজার বছর। সংস্কৃত ভাষা থেকে ২হাজার বছর আগে যখন সিলটি ভাষার জন্ম হয়েছিল। তখন বাংলা ভাষার কোন অস্তিত্ব ছিল না এবং বাংলা বলতে কোন ভাষা ছিল না। ইসলাম প্রচার করতে শাহজালাল এবং উনার সঙ্গী সাথিরা ৭০০ বছর আগে সিলটি বিভাগে স্থায়ী ঠিকানা গড়ে তুলেছিলেন। ইসলাম প্রচার করা লোকেদের মাতৃভাষা ছিল আরবি,ফার্সি এবং তুর্কিস। উনারা সিলট বিভাগে ইসলাম প্রচার করতে এসেছিলেন ভাষা নয়। সিলটি ভাষার সাথে ইসলাম এবং শাহজালালের কোন সম্পর্ক নেই। ইসলাম প্রচারের অনেক আগে থেকেই অধিবাসী সিলটিরা সিলটি ভাষা বলার এবং সিলটি নাগরি লিপি দিয়ে সিলটি ভাষার চর্চা করতেন। সিলটি ভাষা একটি প্রাচীণ ভাষা। ভাষার ইতিহাস না জেনে মনগড়া মন্তব্য প্রকাশ করা উচিৎ নয়।
বাঙালিরা নিজের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সিলটি ভাষার মতো অসমীয়া,বিহারি,উরিয়ান এবং মনিপুরী ভাষা কেও বাংলা ভাষার আঞ্চলিক ভাষা বানানোর অনেক অপচেষ্টা করেছে কিন্তু ভাষার রাজনীতিতে বাঙালিরা তাদের সাথে অপচেষ্টা করে পারেনি। এজন্য আজও অসমীয়া, বিহারি,মনিপুরি এবং উরিয়ান জাতিরা বাঙালি জাতি কে খুবই অপছন্দ করে।
আমি সিলেটে বাস করি। আরো উন্নত হক সিলেট। 💓💖
ভাই এই ভ্যালি সিটি দেখে অনেকটা সুন্দর লেগেচে। এটা দেখতে পুরো ইউরোপ দেশগুলোর মতো।
আমার হক্কল সিলেটি.✌️✌️
ধন্যবাদ নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
সিলেটি হয়ে গর্বিত🥰💝💝
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সত্যি খুব সুন্দর মহান আল্লাহ পাক যেন আরো সুন্দর আরো শান্তি রাখা বা থাকার তওফীক দান করেন আমিন
আমি গর্বিত কারণ আমি সিলেটি 💕💕💕💞
Gd
সিলটীরা অসমীয়াও না, বাঙালীও না, কারণ যার মাতৃভাষা বাংলা তাকে বাঙালী বলা হয়। যার মাতৃভাষা আসামী তাকে আসামী বলা হয়। যার মাতৃভাষা সিলটী তাকে সিলটী বলা হয়। সিলটীরা বাঙালী না এটা সবাই জানে কিন্তু বাংলাদেশের বাঙালীরাই সিলটীদের কে জোর করে বাঙালী বানানোর অপচেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হয়েছে, কিন্তু বাঙালীরা সিলটী ভাষা কে একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষার স্বীকৃতি না দিয়ে সিলটী ভাষা কে বাংলা আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশ ছারা অন্য কোন দেশ হলে আজ সিলটী ভাষা সেই দেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় ভাষা হওয়া যথাযথ সম্মান এবং সৃকৃতি পেতো। বাংলাদেশ টা টিকে আছে শুধু দুর্নিতীর উপর তাই বাংলাদেশের কাছ থেকে ভালো জিনিস আশা করা অসম্ভব।
সিলটীরা আলাদা জাতী এটা ইতিহাস বলে এটা কারো বানানো গল্প না। ৭০০ বছর আগে শাহজালাল এবং শাহপরান যখন *ইয়ামান* থেকে এসে সাথে অন্যান্য আরব দেশ থেকে আরো ৩৬০ জন আউলিয়াদের কে নিয়ে সিলট বিভাগে ইসলাম প্রচার করতে এসেছিলেন। তখন হাজার হাজার মানুষ হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তখন থেকে সারা বিশ্বের সব আরব দেশ গুলোর বনিকরা সিলট বিভাগে বানিজ্য করার জন্য পারি জমায়। ইরান,ইরাক,তুর্কি,ইয়ামান,ফিলিস্তিন,মিশর,আফগানিস্তান,ওমান,সিরিয়া এমন আরো অনেক দেশ থেকে জাহাজ নিয়ে মুসলমান বনিকরা সিলট বিভাগে আসতেন। যখন বনিকরা এসে দেখলেন সিলট বিভাগ অটাল সম্পদের ভাণ্ডার এবং ব্যবসা বানিজ্যের জন্য একটি আদর্শ জায়গা। তখন তারা নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সিলেটি মহিলাদেরকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস করা শুরু করেন। ৭০০ থেকে ২০০ বছর আগ পর্যন্তও আরব বনিকরা সিলট বিভাগে এসে সিলটী মহিলাদের কে বিয়ে করেছেন। প্রত্যেক মুসলমান সিলটী পরিবারের ১ জন করে আরব বনিক পূর্বপুরুষ ছিলো। তাদের মধ্যে অনেক হিন্দু মহিলারা ছিলেন যারা বনিকদের বিয়ে করার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তাই সিলটীদের কে মিশ্র জাতী বা সংকর জাতী বলা হয়। এই মিশ্রণটি শুধু সিলটী মুসলমানদের সাথে ঘটেছিলো। প্রকৃত হিন্দু ধর্মালম্বীরা নিজের গোত্রের বাহিরে কাউকে বিয়ে করেন না। তাই হিন্দু সিলটীরা শুধু নিজের গোত্রের মানুষকে বিয়ে করেছিলেন। সাধারণ মুসলমান সিলটীদের চেহারা উজ্জ্বল বর্ণের এবং চোখের রং নীল,হলদে,সবুজ বা পাতলা বাদামী হয়ে থাকে। মুসলমান সিলটীদের চেহারার সাথে আরবীদের চেহারার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।
মৌলভীবাজার জেলার নাম করন করা হয়েছিলো ইরানী,ইরাকী,তুর্কিস,ইয়ামানী,ওমানী,আফগান,মিশরী মৌলভীদের কারনে। মৌলভী এবং বাজার এই দুটি শব্দই হলো ফার্সি শব্দ। *মৌলভী* শব্দের মানে হলো ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ উকিল। মনিপুর পাহাড়ের ঝর্ণা থেকে সুরমা নদীর সৃষ্টি আর তার নিকটে সুরমা নদীর তীরে বসতো একটি মৌলভীদের হাট। সেই থেকেই মৌলভীবাজারের নাম করণ করা হয়েছিলো। এতেই প্রমাণ হয় সিলটী মুসলমানদের পূর্বপুরুষরা বিভিন্ন আরব দেশের বনিকরা ছিলেন। যারা সিলট বিভাগে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য এসে সিলটী নারীদের বিয়ে করে স্থায়ী ঠিকানা গড়েছিলেন। এভাবেই সিলটীদের জন্ম হয়েছে।
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
বাংলা ভাষার নিজস্ব কোন বর্ণমালা নেই। বাংলা ভাষা নিজেই আজ থেকে ৩০০ বছর আগে একটি আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা ছিল। ব্রিটিশরা বাংলা কে আঞ্চলিক ভাষা থেকে স্বতন্ত্র ভাষা হওয়ার স্বীকৃতি দিয়েছিলো। বাংলা ভাষার নিজস্ব কোন লিপি বা বর্ণমালা নেই কিন্তু সিলটি ভাষার আছে। বর্তমানে বাংলা ভাষা চর্চা করার জন্য যে বর্ণমালা গুলো ব্যবহার করা হয় তার নাম হলো পূর্বি নাগরি। সংস্কৃত ভাষাকে আরও সহজ ভাবে চর্চা করার জন্য পূর্বি নাগরি আবিষ্কার করা হয়েছিল। প্রাচীনকালে পূর্বি নাগরি দিয়ে সর্বপ্রথম অসমীয়া এবং মনিপুরী ভাষাকে লিপিবদ্ধ করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল। পরবর্তীতে সেই একই বর্ণমালা দিয়ে বাংলা এবং চাটগাঁইয়া ভাষা কে লিপিবদ্ধ করা হয়।
সংস্কৃত এবং হিন্দি ভাষা যে বর্ণমালা দিয়ে লিখা হয় সেই বর্ণমালার নাম [দেব নাগরি]। সিলটি ভাষা যে বর্ণমালায় লিখা হয় তার নাম [সিলটি নাগরি]। সংস্কৃত ভাষা কে সকল ভাষার মা বলা হয়। সংস্কৃত ভাষার বয়স ৬ হাজার বছর। সিলটি ভাষার বয়স ২ হাজার বছর। সংস্কৃত ভাষা থেকে ২হাজার বছর আগে যখন সিলটি ভাষার জন্ম হয়েছিল। তখন বাংলা ভাষার কোন অস্তিত্ব ছিল না এবং বাংলা বলতে কোন ভাষা ছিল না। ইসলাম প্রচার করতে শাহজালাল এবং উনার সঙ্গী সাথিরা ৭০০ বছর আগে সিলটি বিভাগে স্থায়ী ঠিকানা গড়ে তুলেছিলেন। ইসলাম প্রচার করা লোকেদের মাতৃভাষা ছিল আরবি,ফার্সি এবং তুর্কিস। উনারা সিলট বিভাগে ইসলাম প্রচার করতে এসেছিলেন ভাষা নয়। সিলটি ভাষার সাথে ইসলাম এবং শাহজালালের কোন সম্পর্ক নেই। ইসলাম প্রচারের অনেক আগে থেকেই অধিবাসী সিলটিরা সিলটি ভাষা বলার এবং সিলটি নাগরি লিপি দিয়ে সিলটি ভাষার চর্চা করতেন। সিলটি ভাষা একটি প্রাচীণ ভাষা। ভাষার ইতিহাস না জেনে মনগড়া মন্তব্য প্রকাশ করা উচিৎ নয়।
বাঙালিরা নিজের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সিলটি ভাষার মতো অসমীয়া,বিহারি,উরিয়ান এবং মনিপুরী ভাষা কেও বাংলা ভাষার আঞ্চলিক ভাষা বানানোর অনেক অপচেষ্টা করেছে কিন্তু ভাষার রাজনীতিতে বাঙালিরা তাদের সাথে অপচেষ্টা করে পারেনি। এজন্য আজও অসমীয়া, বিহারি,মনিপুরি এবং উরিয়ান জাতিরা বাঙালি জাতি কে খুবই অপছন্দ করে।
ভিডিওটা দেখে সত্যিই অবাক হলাম বাংলাদেশের যে এমন কিছু সম্ভব ভিডিও না দেখলে বিশ্বাস করা সম্ভব ছিল না ❤️👍
ধন্যবাদ নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
নাগরিক সাংবাদিক ভাই কে অনেক ধন্যবাদ আমাদের সিলেটের সুন্দরয দেখানোর জন্য ❤️😍
বাংলাদেশের মাঝে এক টুকরো লন্ডন ❤️
পুরো দেশটাই আমাদের,শুধু সিলেটি বা বরিশাল অথবা চিটাগাং বলে আমরা নিজেকে বিভাজন না করি,আমরা সবাই এক দেশ এক জাতি আমরা সবাই বাংলাদেশী,তাই শুধু সিলেটি বলে গর্ব করার থেকে বাংলাদেশী বলে গর্ব করাটাই সমুচিত. বর্তমানে এরকম অনেক প্রজেক্ট আছে যেটা এটার থেকেও অনেক দৃষ্টিনন্দন, তাই আমাদের দেশের যত বেশি উন্নয়ন হবে আমাদের পুরো দেশের গর্ব, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক. Love Bangladesh, Long Live Bangladesh ( Not specific area its whole Bangladesh
সিলটি ১টি জাতির নাম,১টি ভাষার নাম।সিলট একটি বিভাগের নাম।সিলটি জাতি শুধু সিলটি বিভাগে না ভারতেও বসবাস করে।আসাম,ত্রিপুরা,মেঘালয়,মনিপুর,নাগালেন্ড,মিজরামে
সিলটীরা আলাদা জাতী এটা ইতিহাস বলে এটা কারো বানানো গল্প না। ৭০০ বছর আগে শাহজালাল এবং শাহপরান যখন *ইয়ামান* থেকে এসে সাথে অন্যান্য আরব দেশ থেকে আরো ৩৬০ জন আউলিয়াদের কে নিয়ে সিলট বিভাগে ইসলাম প্রচার করতে এসেছিলেন। তখন হাজার হাজার মানুষ হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তখন থেকে সারা বিশ্বের সব আরব দেশ গুলোর বনিকরা সিলট বিভাগে বানিজ্য করার জন্য পারি জমায়। ইরান,ইরাক,তুর্কি,ইয়ামান,ফিলিস্তিন,মিশর,আফগানিস্তান,ওমান,সিরিয়া এমন আরো অনেক দেশ থেকে জাহাজ নিয়ে মুসলমান বনিকরা সিলট বিভাগে আসতেন। যখন বনিকরা এসে দেখলেন সিলট বিভাগ অটাল সম্পদের ভাণ্ডার এবং ব্যবসা বানিজ্যের জন্য একটি আদর্শ জায়গা। তখন তারা নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সিলেটি মহিলাদেরকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস করা শুরু করেন। ৭০০ থেকে ২০০ বছর আগ পর্যন্তও আরব বনিকরা সিলট বিভাগে এসে সিলটী মহিলাদের কে বিয়ে করেছেন। প্রত্যেক মুসলমান সিলটী পরিবারের ১ জন করে আরব বনিক পূর্বপুরুষ ছিলো। তাদের মধ্যে অনেক হিন্দু মহিলারা ছিলেন যারা বনিকদের বিয়ে করার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তাই সিলটীদের কে মিশ্র জাতী বা সংকর জাতী বলা হয়। এই মিশ্রণটি শুধু সিলটী মুসলমানদের সাথে ঘটেছিলো। প্রকৃত হিন্দু ধর্মালম্বীরা নিজের গোত্রের বাহিরে কাউকে বিয়ে করেন না। তাই হিন্দু সিলটীরা শুধু নিজের গোত্রের মানুষকে বিয়ে করেছিলেন। সাধারণ মুসলমান সিলটীদের চেহারা উজ্জ্বল বর্ণের এবং চোখের রং নীল,হলদে,সবুজ বা পাতলা বাদামী হয়ে থাকে। মুসলমান সিলটীদের চেহারার সাথে আরবীদের চেহারার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।
মৌলভীবাজার জেলার নাম করন করা হয়েছিলো ইরানী,ইরাকী,তুর্কিস,ইয়ামানী,ওমানী,আফগান,মিশরী মৌলভীদের কারনে। মৌলভী এবং বাজার এই দুটি শব্দই হলো ফার্সি শব্দ। *মৌলভী* শব্দের মানে হলো ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ উকিল। মনিপুর পাহাড়ের ঝর্ণা থেকে সুরমা নদীর সৃষ্টি আর তার নিকটে সুরমা নদীর তীরে বসতো একটি মৌলভীদের হাট। সেই থেকেই মৌলভীবাজারের নাম করণ করা হয়েছিলো। এতেই প্রমাণ হয় সিলটী মুসলমানদের পূর্বপুরুষরা বিভিন্ন আরব দেশের বনিকরা ছিলেন। যারা সিলট বিভাগে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য এসে সিলটী নারীদের বিয়ে করে স্থায়ী ঠিকানা গড়েছিলেন। এভাবেই সিলটীদের জন্ম হয়েছে।
সিলটীরা অসমীয়াও না, বাঙালীও না, কারণ যার মাতৃভাষা বাংলা তাকে বাঙালী বলা হয়। যার মাতৃভাষা আসামী তাকে আসামী বলা হয়। যার মাতৃভাষা সিলটী তাকে সিলটী বলা হয়। সিলটীরা বাঙালী না এটা সবাই জানে কিন্তু বাংলাদেশের বাঙালীরাই সিলটীদের কে জোর করে বাঙালী বানানোর অপচেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হয়েছে, কিন্তু বাঙালীরা সিলটী ভাষা কে একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষার স্বীকৃতি না দিয়ে সিলটী ভাষা কে বাংলা আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশ ছারা অন্য কোন দেশ হলে আজ সিলটী ভাষা সেই দেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় ভাষা হওয়া যথাযথ সম্মান এবং সৃকৃতি পেতো। বাংলাদেশ টা টিকে আছে শুধু দুর্নিতীর উপর তাই বাংলাদেশের কাছ থেকে ভালো জিনিস আশা করা অসম্ভব।
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
বাংলা ভাষার নিজস্ব কোন বর্ণমালা নেই। বাংলা ভাষা নিজেই আজ থেকে ৩০০ বছর আগে একটি আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা ছিল। ব্রিটিশরা বাংলা কে আঞ্চলিক ভাষা থেকে স্বতন্ত্র ভাষা হওয়ার স্বীকৃতি দিয়েছিলো। বাংলা ভাষার নিজস্ব কোন লিপি বা বর্ণমালা নেই কিন্তু সিলটি ভাষার আছে। বর্তমানে বাংলা ভাষা চর্চা করার জন্য যে বর্ণমালা গুলো ব্যবহার করা হয় তার নাম হলো পূর্বি নাগরি। সংস্কৃত ভাষাকে আরও সহজ ভাবে চর্চা করার জন্য পূর্বি নাগরি আবিষ্কার করা হয়েছিল। প্রাচীনকালে পূর্বি নাগরি দিয়ে সর্বপ্রথম অসমীয়া এবং মনিপুরী ভাষাকে লিপিবদ্ধ করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল। পরবর্তীতে সেই একই বর্ণমালা দিয়ে বাংলা এবং চাটগাঁইয়া ভাষা কে লিপিবদ্ধ করা হয়।
সংস্কৃত এবং হিন্দি ভাষা যে বর্ণমালা দিয়ে লিখা হয় সেই বর্ণমালার নাম [দেব নাগরি]। সিলটি ভাষা যে বর্ণমালায় লিখা হয় তার নাম [সিলটি নাগরি]। সংস্কৃত ভাষা কে সকল ভাষার মা বলা হয়। সংস্কৃত ভাষার বয়স ৬ হাজার বছর। সিলটি ভাষার বয়স ২ হাজার বছর। সংস্কৃত ভাষা থেকে ২হাজার বছর আগে যখন সিলটি ভাষার জন্ম হয়েছিল। তখন বাংলা ভাষার কোন অস্তিত্ব ছিল না এবং বাংলা বলতে কোন ভাষা ছিল না। ইসলাম প্রচার করতে শাহজালাল এবং উনার সঙ্গী সাথিরা ৭০০ বছর আগে সিলটি বিভাগে স্থায়ী ঠিকানা গড়ে তুলেছিলেন। ইসলাম প্রচার করা লোকেদের মাতৃভাষা ছিল আরবি,ফার্সি এবং তুর্কিস। উনারা সিলট বিভাগে ইসলাম প্রচার করতে এসেছিলেন ভাষা নয়। সিলটি ভাষার সাথে ইসলাম এবং শাহজালালের কোন সম্পর্ক নেই। ইসলাম প্রচারের অনেক আগে থেকেই অধিবাসী সিলটিরা সিলটি ভাষা বলার এবং সিলটি নাগরি লিপি দিয়ে সিলটি ভাষার চর্চা করতেন। সিলটি ভাষা একটি প্রাচীণ ভাষা। ভাষার ইতিহাস না জেনে মনগড়া মন্তব্য প্রকাশ করা উচিৎ নয়।
বাঙালিরা নিজের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সিলটি ভাষার মতো অসমীয়া,বিহারি,উরিয়ান এবং মনিপুরী ভাষা কেও বাংলা ভাষার আঞ্চলিক ভাষা বানানোর অনেক অপচেষ্টা করেছে কিন্তু ভাষার রাজনীতিতে বাঙালিরা তাদের সাথে অপচেষ্টা করে পারেনি। এজন্য আজও অসমীয়া, বিহারি,মনিপুরি এবং উরিয়ান জাতিরা বাঙালি জাতি কে খুবই অপছন্দ করে।
এককথায় বাড়ির ডিজাইন গুলো এবং সবকিছু মিলিয়ে অসাধারণ
আমাদের সিলেটকে এতো সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য মন থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও ভালোবাসা রইলো ভাই আপনার জন্য এবং আপনার চ্যানেলের জন্য 🥰😍
সিলেট বাসির জন্য অনেক শুভকামনা
Eco friendly resident. Excellent.
সিলেটের গর্ব
ব্যক্তিগত ভাবে সিলেটিদের খুব ভালো লাগে
অনেক সুন্দর বাড়ীগুলো। সত্যি অপূর্ব। 💚
Everyday is a new beginning take a deep breath smile and start again ❤️
আরও শক্তিশালী ও আধুনিক বাংলাদেশ দেখতে চাই
ধন্যবাদ নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
Assalamualikum mashallah looks Very beautiful place shareing my friend. Thanks
নাগরিক দুরবিন এর সাংবাদিক ভাইদের অসংখ্য ধন্যবাদ 🥰এত সুন্দর করে সিলেটের লন্ডনিপাড়াকে উপস্থাপন করার জন্য 🖤💙
অনেক সুন্দর বাড়ি মাশাল্লাহ
Proud to be Sylheti ❤️
Amra hokkol Sylhetie!!
Love from Sylhet..
সুন্দর দৃশ এইরকম সারা বাংলাদেশ হতো তাহলে কতই না সুন্দর হতো আমার দেশ
আপনার প্রতি আমার অভিনন্দন ও শুভ কামনা রহিল
বিদ্যুৎ এর তার গুলো না থাকলে আরো সুন্দর হতো। তার গুলো মাটির ভূগর্ভস্থ নেওয়া গেলে দেখতে আরও বেশি চমৎকার লাগতো।।।
Ma Shaa Allah, beautiful sharing
মাশাল্লাহ আমাদের সিলেট এতো সুন্দর আগে জানতাম না
Ame amontai like kori.sai sundor laglo.
If all the nationals have self sufficiency and moral thinking, we can develop like this society. Thank to the developer. Very beautiful.
ধন্যবাদ নাগরিক দূরবীনের সাথে থাকার জন্য...
সিলেট খুব সুন্দর
মাশা আল্লাহ,,, অনেক সুন্দর হয়েছে ভিডিও টা,,, আমাদের সিলেট নিয়ে ভিডিও বানানোর জন্য ধন্যবাদ
দারুণ 👍
আপনার উপস্থাপনা অসাধারণ ❤️
as a Sylheti I'm proud of myself❤️💙
নাইচ সিলেট, বলে কথা
ধন্যবাদ আমাদের সিলেট
খুব খুব খুব সুন্দর হয়েছে
মাশাআল্লাহ অসাধারণ হয়েছে
এরকম যদি পুরো বাংলাদেশ টা হতো
ওয়াও! ভিডিওটি দারুন তো 😍 খুব ভালো লাগলো দেখে🌹
সিলেটে জন্মগ্রহণ করে সত্যিই আমরা গর্ববোধ করি
I'm proud to be a sylhety 😍
আমার খুব পছন্দ হয়েছে। মনে হয় সিলেটেই বসবাস করি।কিন্তু সম্ভব না।
সিলটীরা অসমীয়াও না, বাঙালীও না, কারণ যার মাতৃভাষা বাংলা তাকে বাঙালী বলা হয়। যার মাতৃভাষা আসামী তাকে আসামী বলা হয়। যার মাতৃভাষা সিলটী তাকে সিলটী বলা হয়। সিলটীরা বাঙালী না এটা সবাই জানে কিন্তু বাংলাদেশের বাঙালীরাই সিলটীদের কে জোর করে বাঙালী বানানোর অপচেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হয়েছে, কিন্তু বাঙালীরা সিলটী ভাষা কে একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষার স্বীকৃতি না দিয়ে সিলটী ভাষা কে বাংলা আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশ ছারা অন্য কোন দেশ হলে আজ সিলটী ভাষা সেই দেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় ভাষা হওয়া যথাযথ সম্মান এবং সৃকৃতি পেতো। বাংলাদেশ টা টিকে আছে শুধু দুর্নিতীর উপর তাই বাংলাদেশের কাছ থেকে ভালো জিনিস আশা করা অসম্ভব।
সিলটীরা আলাদা জাতী এটা ইতিহাস বলে এটা কারো বানানো গল্প না। ৭০০ বছর আগে শাহজালাল এবং শাহপরান যখন *ইয়ামান* থেকে এসে সাথে অন্যান্য আরব দেশ থেকে আরো ৩৬০ জন আউলিয়াদের কে নিয়ে সিলট বিভাগে ইসলাম প্রচার করতে এসেছিলেন। তখন হাজার হাজার মানুষ হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তখন থেকে সারা বিশ্বের সব আরব দেশ গুলোর বনিকরা সিলট বিভাগে বানিজ্য করার জন্য পারি জমায়। ইরান,ইরাক,তুর্কি,ইয়ামান,ফিলিস্তিন,মিশর,আফগানিস্তান,ওমান,সিরিয়া এমন আরো অনেক দেশ থেকে জাহাজ নিয়ে মুসলমান বনিকরা সিলট বিভাগে আসতেন। যখন বনিকরা এসে দেখলেন সিলট বিভাগ অটাল সম্পদের ভাণ্ডার এবং ব্যবসা বানিজ্যের জন্য একটি আদর্শ জায়গা। তখন তারা নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সিলেটি মহিলাদেরকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস করা শুরু করেন। ৭০০ থেকে ২০০ বছর আগ পর্যন্তও আরব বনিকরা সিলট বিভাগে এসে সিলটী মহিলাদের কে বিয়ে করেছেন। প্রত্যেক মুসলমান সিলটী পরিবারের ১ জন করে আরব বনিক পূর্বপুরুষ ছিলো। তাদের মধ্যে অনেক হিন্দু মহিলারা ছিলেন যারা বনিকদের বিয়ে করার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তাই সিলটীদের কে মিশ্র জাতী বা সংকর জাতী বলা হয়। এই মিশ্রণটি শুধু সিলটী মুসলমানদের সাথে ঘটেছিলো। প্রকৃত হিন্দু ধর্মালম্বীরা নিজের গোত্রের বাহিরে কাউকে বিয়ে করেন না। তাই হিন্দু সিলটীরা শুধু নিজের গোত্রের মানুষকে বিয়ে করেছিলেন। সাধারণ মুসলমান সিলটীদের চেহারা উজ্জ্বল বর্ণের এবং চোখের রং নীল,হলদে,সবুজ বা পাতলা বাদামী হয়ে থাকে। মুসলমান সিলটীদের চেহারার সাথে আরবীদের চেহারার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।
মৌলভীবাজার জেলার নাম করন করা হয়েছিলো ইরানী,ইরাকী,তুর্কিস,ইয়ামানী,ওমানী,আফগান,মিশরী মৌলভীদের কারনে। মৌলভী এবং বাজার এই দুটি শব্দই হলো ফার্সি শব্দ। *মৌলভী* শব্দের মানে হলো ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা ইসলামিক জ্ঞান বিশেষজ্ঞ উকিল। মনিপুর পাহাড়ের ঝর্ণা থেকে সুরমা নদীর সৃষ্টি আর তার নিকটে সুরমা নদীর তীরে বসতো একটি মৌলভীদের হাট। সেই থেকেই মৌলভীবাজারের নাম করণ করা হয়েছিলো। এতেই প্রমাণ হয় সিলটী মুসলমানদের পূর্বপুরুষরা বিভিন্ন আরব দেশের বনিকরা ছিলেন। যারা সিলট বিভাগে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য এসে সিলটী নারীদের বিয়ে করে স্থায়ী ঠিকানা গড়েছিলেন। এভাবেই সিলটীদের জন্ম হয়েছে।
*সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষ ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০% ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০% ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ২০০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।*
যেকোন দেশের সৌন্দর্য মানুষের হৃদয়ে ওমর এর মধ্যে প্রভাব বিস্তার করে এবং সে দেশে ভ্রমণপিপাসু মানুষের আগ্রহ বৃদ্ধি পায়
আসলে আমাদের সিলেট অনেক সুন্দর
Amader sylhet ou best...❤️❤️❤️
Vala Asenni selodi pori chittagong
Beside this place u'r voice also sweet boss.
আমাদের ভেলিসিটি উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ
Masallah. Kub sundor Sylhte 😌😌😌
ভিডিও দেখে ভালো লাগলো। তবে এখানে আরও নাগরিক সুবিধা যুক্ত করলে ভালো হতো। স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি।
আছে জনাব
এর পাশেই আছে
স্কলার্সহোম স্কুল এন্ড কলেজ।
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন।
আর.টি.এম আল কাবীর টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি সহ আরো গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা৷
Excellent
Khub valo laglo video ta dekhe
ভাই ধন্যবাদ ভিডিও বানানোর জন্য আর আমাদের সিলেট এমনিতেই আমরা বলে ইউরোপ আমেরিকার একটি স্বদেশ আই লাভ ইউ সিলেট সিলেট হলো ইউরোপ-আমেরিকার
JUST WOW,,,From Bangladesh Chittagong🖤
ভাই আপনার ভয়েসটা ইউসুফ জুলেখা সিরিয়ালের বাংলা ডাবিং ইউসুফের কন্ঠের মত।
আমার কাছে তো এই ভ্যালি সিটি দারুন লাগে, সত্যিই অসাধারণ।