আজ এটা টকটা রোস্টেড ভিডিও হতো তাহলে দেখা যেত বাংলাদেশের তরুন তরুণী দের ভীর,,। এটা উচ্চ ক্যারিয়ার ঘরার সময় সাপেক্ষ বিষয় হওয়ায় কেউ নেই।।তাদের দরকার শর্ট কাট ১ক্লিক ইনকাম আর মজা, গাল গল্প।।
আপনার কথাটি সত্যিই ভাববার মতো। আজকের প্রজন্মের অনেকেই সহজপথে অর্থ উপার্জন করতে চায়, যেখানে মজার বিষয় হলো তারা খুব কম সময়ে অনেক বড় সাফল্য আশা করে। এর ফলে অনেকেই বড় ক্যারিয়ার গড়ার মতো দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করতে চায় না। ফ্রিল্যান্সিং, রিমোট কাজ, বা সাইবার সিকিউরিটি, ডেটা অ্যানালিটিক্সের মতো বড় স্কিল শিখতে চায় না, কারণ এর জন্য সময় ও ধৈর্য প্রয়োজন। তাদের মধ্যে অনেকেই মনে করে, "শর্টকাটে সফল হওয়া যায়", কিন্তু বড় লক্ষ্য অর্জনের জন্য দীর্ঘমেয়াদি কঠোর পরিশ্রম দরকার। আপনার কথার ভেতর দিয়ে বাংলাদেশের তরুণদের সেই চ্যালেঞ্জটি উঠে এসেছে, যারা গল্প, বিনোদন, ও দ্রুত অর্থ উপার্জনের পেছনে ছুটছে, কিন্তু বড় স্বপ্ন পূরণ করতে হলে পরিকল্পিত উপায়ে কাজ করা এবং সময় দেওয়া অপরিহার্য। তবে, এটি আশার কথা যে আজকের প্রজন্মের অনেকেই নতুন নতুন স্কিল শিখছে এবং ক্যারিয়ারকে সিরিয়াসভাবে নিচ্ছে। এজন্য আমাদের দরকার সঠিক নির্দেশনা এবং মোটিভেশন।
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার মতামত আমাকে আরও উৎসাহিত করে। জেনে খুব ভালো লাগল যে, আমার ভিডিওগুলো থেকে আপনি উপকৃত হচ্ছেন। এ ধরনের আরও শিক্ষামূলক কন্টেন্ট নিয়ে আসব, ইনশাআল্লাহ। আপনি পাশে থাকলে আরও অনেক কিছুই শেয়ার করার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ!
Project Management Professionals (PMPs) in the AI industry play a critical role in managing complex AI projects that involve data, cross-functional teams, and evolving technologies. Their responsibilities include defining project scope, managing risks, and ensuring that AI models align with business needs while addressing ethical and compliance issues. They work closely with data scientists, engineers, and business stakeholders to deliver AI solutions that are scalable and effective. Strong technical knowledge of AI concepts, Agile project management, and data literacy are essential skills for a PMP in this field. AI project management also requires familiarity with tools like Jira, Azure DevOps, and cloud platforms to manage tasks and data pipelines. As AI continues to grow across industries like healthcare and finance, the demand for AI project managers is rising, offering competitive salaries. Professionals with PMP certification and additional AI or data science expertise are well-positioned for success in this rapidly evolving industry, where continuous learning and ethical decision-making are key.
অনেক ধন্যবাদ স্যার এই ভিডিওটার জন্য। ডেটা অ্যানালিটিক্স, পাইথন এর উপর দক্ষতা থাকলে, ভার্সিটি ড্রপআউট হওয়া সত্ত্বেও মেশিন লার্নিং সম্পর্কিত ভালো মানের কোর্স করে কি মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ারিং এ ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব? দোয়া করে জানাবেন, ভালো থাকবেন স্যার।
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ এবং ভিডিওটি দেখার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। হ্যাঁ, ডেটা অ্যানালিটিক্স ও পাইথন-এ দক্ষতা থাকলে এবং আপনি যদি মেশিন লার্নিং সম্পর্কিত উচ্চমানের কোর্স সম্পন্ন করেন, তবে মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব, এমনকি ভার্সিটি ড্রপআউট হলেও। বর্তমান সময়ে অনেক বড় কোম্পানি কাজের অভিজ্ঞতা ও প্র্যাকটিক্যাল স্কিলকেই বেশি গুরুত্ব দেয়। অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেমন Coursera, Udemy, বা edX থেকে মেশিন লার্নিং ও এআই-এর উপর ভালো মানের কোর্স করে আপনি আপনার দক্ষতা আরও উন্নত করতে পারবেন। প্র্যাকটিক্যাল প্রজেক্টের মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। GitHub বা অনুরূপ প্ল্যাটফর্মে আপনার কাজের নমুনা শেয়ার করলে তা আপনার পোর্টফোলিওকে শক্তিশালী করবে। ধৈর্য ধরে শেখা চালিয়ে গেলে এবং আপনার জ্ঞান বাস্তব কাজে প্রয়োগ করলে, মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে সফলভাবে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব হবে। দোয়া রইল, ইনশাআল্লাহ আপনি ভালো করবেন। ভালো থাকুন!
ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ! সাইবার সিকিউরিটি বর্তমানে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং চাহিদাসম্পন্ন ক্ষেত্র, এবং ভবিষ্যতে এই চাহিদা আরও বৃদ্ধি পাবে। যেহেতু ডিজিটালাইজেশনের প্রসার এবং অনলাইন কার্যক্রম ক্রমশ বাড়ছে, তাই সাইবার আক্রমণের ঝুঁকি ও নিরাপত্তার চাহিদাও বাড়ছে। ব্যাংকিং, ই-কমার্স, স্বাস্থ্যসেবা, এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাইবার সিকিউরিটির জন্য দক্ষ জনশক্তির প্রয়োজন সবসময় থাকবে। এছাড়াও, ফ্রিল্যান্সিং এবং রিমোট কাজের ক্ষেত্রে সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বাড়ছে। তাই, এখন সাইবার সিকিউরিটি শেখা আপনার জন্য ভবিষ্যতে একটি শক্তিশালী ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ সৃষ্টি করবে, ইনশাআল্লাহ।
Thank you for your feedback! If you're interested in learning Prompt Engineering, several beginner-friendly courses can help you get started with AI and machine learning systems. Here are some recommendations: 1. Introduction to Prompt Engineering for Large Language Models - [Coursera] This course offers a beginner’s guide to prompt engineering. It focuses on writing effective prompts to generate content, improve chatbot interactions, and optimise AI responses. Suitable for beginners, it covers fundamental techniques and best practices. 2. Prompt Engineering 101 - [Udemy] A beginner-friendly course that focuses on the principles of creating effective prompts for AI models. You'll learn how to structure and apply queries in practical AI systems for better results. It also includes real-world applications of prompt engineering. 3. Prompt Engineering with GPT - DeepLearning.AI This short course from DeepLearning.AI introduces prompt engineering and provides insights into how large language models like GPT-3 work. It teaches you how to create efficient prompts for various tasks. All these courses provide a solid foundation for prompt engineering, helping you understand how to leverage AI models effectively through structured inputs.
স্যার, বাংলাদেশ এ CSE এর ক্যারিয়ার এর ক্ষেত্রে কন ক্যারিয়ার তা ভালো হবে, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, cyber security, নাকি স্যার AI development শিখলে সব চেয়ে ভালো হবে, আপনার পরামর্শের অপেক্ষায় রইলাম 😊?
বাংলাদেশে CSE নিয়ে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্র রয়েছে, এবং প্রতিটি ক্ষেত্রের নিজস্ব চাহিদা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা রয়েছে। আপনি যেকোনো একটি স্কিল বেছে নিলেও ভালো করতে পারেন, তবে কোনটি আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে তা নির্ভর করবে আপনার আগ্রহ, দক্ষতা এবং বাংলাদেশের প্রযুক্তি ইন্ডাস্ট্রির চাহিদার ওপর। নিচে প্রতিটি ক্ষেত্রের কিছু বিশদ আলোচনা দিয়েছি: ১. ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: বর্তমান চাহিদা: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এখনো বাংলাদেশে এবং আন্তর্জাতিকভাবে একটি জনপ্রিয় ক্ষেত্র। অনেক ছোট এবং মাঝারি প্রতিষ্ঠান, ই-কমার্স ব্যবসা ও ফ্রিল্যান্সাররা ওয়েবসাইট তৈরি করছে। ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা: ওয়েব ডেভেলপমেন্টের চাহিদা খুব দ্রুত কমবে না। HTML, CSS, JavaScript, React, Node.js এর মতো টেকনোলজিগুলোর ওপর দক্ষতা থাকলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক মার্কেটে ভালো কাজ পেতে পারেন। ২. সাইবার সিকিউরিটি: বর্তমান চাহিদা: বাংলাদেশের বড় বড় প্রতিষ্ঠান, যেমন ব্যাংক এবং টেলিকম কোম্পানি, সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ করছে। সাইবার অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা: সাইবার সিকিউরিটি একটি ক্রমবর্ধমান ক্ষেত্র, এবং ভবিষ্যতে আরও বেশি চাহিদা বাড়বে, বিশেষ করে সরকারি ও বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে। Ethical Hacking, Penetration Testing, এবং Risk Assessment-এ দক্ষতা থাকলে এই ক্ষেত্রে ভালো ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। ৩. AI (Artificial Intelligence) Development: বর্তমান চাহিদা: বাংলাদেশে AI এখনো বড় আকারে শুরু না হলেও আন্তর্জাতিক মার্কেটে এর চাহিদা বিশাল। AI, Machine Learning, Deep Learning, এবং Data Science নিয়ে কাজের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা: AI হল ভবিষ্যতের প্রযুক্তি। বিশ্বের বড় বড় কোম্পানি এবং স্টার্টআপগুলোতে AI এবং Automation নিয়ে প্রচুর কাজ হচ্ছে। AI শেখার মাধ্যমে আপনি আন্তর্জাতিকভাবে কাজের সুযোগ পাবেন এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশের ইন্ডাস্ট্রিতেও এর বড় ভূমিকা থাকবে। আপনার জন্য পরামর্শ: ক্যারিয়ার বাছাই করার আগে আপনার আগ্রহ ও দক্ষতা বিবেচনা করুন। আপনি যদি ক্রিয়েটিভ এবং সমস্যা সমাধানের দিকে ঝুঁকিপূর্ণ হন, তবে AI Development আপনার জন্য সেরা হতে পারে। যদি আপনি সিকিউরিটির দিকে আগ্রহী হন, তবে Cyber Security একটি দুর্দান্ত অপশন। যদি আপনি তাত্ক্ষণিকভাবে কাজ শুরু করতে চান এবং ফ্রিল্যান্সিংয়ের দিকে বেশি আগ্রহী হন, তাহলে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ভালো অপশন হতে পারে। সব ক্ষেত্রেই সফল হতে হলে আপনার দক্ষতা বাড়ানো এবং ক্রমাগত শিখতে থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
@@authorenam ❤️ স্যার, আপনাকে অসংখ ধন্যবাদ আপনার এই মূল্যবান মতামত দেওয়ার জন্য, আমি একজন high school student এবং আমি python, JavaScript, node js এগুলো পারি, future er Jonno academy এর পাশাপাশি skill develop করছি, তবে ইনশাআল্লাহ কলেজ এর পরে earning start korbo। তবে আমার আগ্রহ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভলিউশন এর দিকে যার ফলে AI বা সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করার আগ্রহ বেশি, ফিউচার e kaj korle হয় নিজের কোম্পানি বা ইন্ডাস্ট্রি প্রতিষ্ঠা করতে চাই নয়তো কোনো গুরত্বপূর্ণ সেক্টর e kaj korte চাই। আপনার মতামত আমার মতো অন্য যারা আগ্রহী আছে তাদের জন্য অসংখ্য গুরত্বপূর্ণ হবে বলে আমি মনে করি ❤️
@@mahin-os7tl আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, এবং আপনার প্রচেষ্টা সত্যিই প্রশংসনীয়। আপনি যেহেতু Python, JavaScript, এবং Node.js এর মতো প্রোগ্রামিং ভাষায় দক্ষতা অর্জন করেছেন এবং ভবিষ্যতে AI বা সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী, এটি আপনার জন্য অত্যন্ত ভালো দিক। এই দুটি ক্ষেত্র ভবিষ্যতের ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভলিউশনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এই খাতে দক্ষতা অর্জন করলে আপনার ক্যারিয়ার সম্ভাবনা অনেক উজ্জ্বল হবে। AI এবং সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করার উপকারিতা: Artificial Intelligence (AI): AI-তে কাজ করে আপনি ভবিষ্যতের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা সমাধানে ভূমিকা রাখতে পারবেন। এটি এখন প্রায় সব সেক্টরে ব্যবহৃত হচ্ছে, যেমন স্বাস্থ্যসেবা, ফিন্যান্স, এবং উৎপাদন। আপনি AI ডেভেলপমেন্টের দিকে যেতে পারেন, যা আপনার নিজস্ব কোম্পানি বা কোনো বড় প্রতিষ্ঠানে কাজের সুযোগ তৈরি করবে। Cybersecurity: সাইবার সিকিউরিটি হলো বর্তমানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র, কারণ ইন্ডাস্ট্রিজ ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা এখন সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল সিস্টেমের উপর নির্ভরশীল। সাইবার সিকিউরিটির দক্ষতা অর্জন করলে আপনি বড় প্রতিষ্ঠানের তথ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করতে পারবেন, এবং এটি অত্যন্ত সম্মানজনক ও চাহিদাসম্পন্ন পেশা। আপনার যেহেতু প্রোগ্রামিং জ্ঞান আছে, তাই আপনি AI মডেল ডেভেলপমেন্ট এবং সাইবার সিকিউরিটি টুলস নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। আপনি চাইলে বিভিন্ন অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে AI, Machine Learning, এবং Ethical Hacking নিয়ে আরও গভীর দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। ভবিষ্যতে আপনি নিজের কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে, এই দক্ষতাগুলো অত্যন্ত কার্যকর হবে। আমার পরামর্শ থাকবে, আপনি ধৈর্য ধরে প্রতিনিয়ত শিখতে থাকুন এবং বিভিন্ন ছোট প্রজেক্টে কাজ করতে থাকুন। এতে আপনার জ্ঞান আরও দৃঢ় হবে এবং ভবিষ্যতে বড় সেক্টরে কাজ করার সুযোগ আসবে ইনশাআল্লাহ।
ওয়েব ডেভেলপমেন্টের ভবিষ্যৎ এখনো বেশ উজ্জ্বল। যদিও এআই এবং অন্যান্য উন্নত প্রযুক্তি ওয়েব ডেভেলপমেন্টে কিছু পরিবর্তন আনবে, তারপরও দক্ষ ওয়েব ডেভেলপারদের চাহিদা কমবে না। এআই বিভিন্ন টুল এবং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে ওয়েবসাইট তৈরির প্রক্রিয়া সহজতর করতে পারবে, কিন্তু সম্পূর্ণ অটোমেশন সম্ভব হবে না। এআই ও মেশিন লার্নিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের অনেক কাজ দ্রুত করা গেলেও কাস্টমাইজড ডিজাইন, সিকিউরিটি, এবং কমপ্লেক্স ওয়েবসাইটের জন্য এখনও দক্ষ ডেভেলপারদের প্রয়োজন হবে। বরং, যারা এআই এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট একত্রিত করতে পারবে, তাদের জন্য আরও বড় সুযোগ তৈরি হবে। তাই, এআই এসে চাকরি কমানোর পরিবর্তে নতুন ধরনের সুযোগ তৈরি করবে।
Sir data scientist and data analytics এর মধে তেমন কোনো difference আছে কি? দু'টোই কি same field এ পড়ে না? আগে কোনটা শিখে then কোনটা শেখা উচিৎ এ দু'টোর মধ্যে... From CTG❤
Data Scientist আর Data Analyst একই ফিল্ডে কাজ করে, কিন্তু তাদের কাজের ধরণ ভিন্ন। Data Analyst মূলত ডেটা বিশ্লেষণ করে এবং রিপোর্ট তৈরি করে ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। এটি একটু বেশি সহজ এবং শুরুতে শিখতে ভালো। Data Scientist ডেটা বিশ্লেষণের পাশাপাশি মেশিন লার্নিং মডেল তৈরি করে ভবিষ্যতের পূর্বাভাস দেয় এবং জটিল সমস্যার সমাধান করে। এটি আরও গভীর এবং টেকনিক্যাল স্কিল প্রয়োজন। আপনার যদি একেবারে নতুন হন, তাহলে আগে Data Analyst এর বেসিক শিখুন, তারপর Data Scientist এ যেতে পারেন। 😊
@@Tanvir.00ff00 ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনার মন্তব্য এবং সমর্থনের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি খুব আনন্দিত যে আপনি আমার ভিডিও থেকে শিখতে পারছেন এবং উপকৃত হচ্ছেন। এই ধরনের ভিডিও বানানোর উদ্দেশ্যই হচ্ছে মানুষের সাহায্য করা এবং তাদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করা। আপনার মতো যারা এই ভিডিওগুলো দেখেন এবং শিখছেন, তাদের জন্য আমি আরও কন্টেন্ট তৈরি করতে অনুপ্রাণিত হই। ইনশাআল্লাহ, সামনে আরও ভালো ভালো ভিডিও নিয়ে আসবো যাতে আপনারা আরও বেশি উপকৃত হতে পারেন।
The machine learning industry in Bangladesh is emerging with growing interest in AI across sectors like healthcare, finance, and agriculture. While still in the early stages, startups and tech companies are integrating machine learning into their operations, and there’s increasing demand for skilled professionals. Government initiatives like Digital Bangladesh and academic programs are promoting AI and ML, but the industry faces challenges like a skill gap and limited infrastructure. Despite this, the sector shows promising potential, especially with increasing investments in digital transformation.
পারফরম্যান্স মার্কেটিং বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং-এর একটি খুবই চাহিদাসম্পন্ন এবং ফলপ্রসূ ক্ষেত্র। এটি এমন একটি পদ্ধতি যেখানে বিজ্ঞাপনদাতারা শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ফলাফল, যেমন ক্লিক, লিড, বা কনভার্শনের জন্য পেমেন্ট করে। আপনি যদি পারফরম্যান্স মার্কেটিং নিয়ে কাজ করতে চান, তবে শুরুতে আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন, যেমন পিপিসি (Pay-Per-Click), এসইও (SEO), এসইএম (Search Engine Marketing) এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। এছাড়া, গুগল অ্যাডস, ফেসবুক অ্যাডস, এবং অ্যানালিটিক্স টুলস ভালোভাবে শিখে নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই টুলগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার ক্যাম্পেইন ট্র্যাক এবং অপ্টিমাইজ করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলোতেও পারফরম্যান্স মার্কেটিংয়ের প্রচুর কাজ পাওয়া যায়, যা আপনাকে দ্রুত অভিজ্ঞতা অর্জনে সহায়তা করবে। তাই, ধীরে ধীরে শিখে প্র্যাকটিক্যাল কাজের মাধ্যমে দক্ষতা বাড়ান, এবং সফল ক্যারিয়ার গড়ার পথে এগিয়ে যান।
@@neilkantamallick ধন্যবাদ! পারফরমেন্স মার্কেটিং-এ Prompt Engineering গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, বিশেষত যেসব ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ব্যবহৃত হচ্ছে। পারফরমেন্স মার্কেটিংয়ের উদ্দেশ্য হলো গ্রাহকদের জন্য সর্বোচ্চ রিটার্ন নিশ্চিত করা, যেখানে কন্টেন্ট এবং ক্যাম্পেইন অপ্টিমাইজেশন প্রধান ভূমিকা পালন করে। এখানে Prompt Engineering কীভাবে সাহায্য করতে পারে তা ব্যাখ্যা করছি: 1. কন্টেন্ট অপ্টিমাইজেশন: Prompt Engineering ব্যবহার করে AI মডেলের জন্য সঠিক নির্দেশনা বা প্রম্পট তৈরি করা হয়, যাতে AI সিস্টেমগুলো বিজ্ঞাপন কপিরাইটিং, ব্লগ পোস্ট, ইমেইল টেমপ্লেট ইত্যাদি দ্রুত এবং কার্যকরভাবে তৈরি করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি AI-কে একটি ইমেইল ক্যাম্পেইন লিখতে বলেন, Prompt Engineering এর মাধ্যমে আপনি AI কে ঠিক কীভাবে ইমেইলটি লিখতে হবে তা নির্দিষ্ট করতে পারেন। ফলে, আপনার মার্কেটিং কন্টেন্ট আরও সঠিক এবং কার্যকর হবে। 2. কাস্টমাইজড বিজ্ঞাপন ক্যাম্পেইন: পারফরমেন্স মার্কেটিংয়ে, ব্যক্তিগতকৃত বিজ্ঞাপনগুলো অনেক বেশি কার্যকর। Prompt Engineering এর সাহায্যে AI মডেলকে এমনভাবে প্রশিক্ষিত করা যায়, যাতে তারা গ্রাহকদের ডেটা বিশ্লেষণ করে এবং তাদের আচরণের উপর ভিত্তি করে ব্যক্তিগতকৃত বিজ্ঞাপন তৈরি করতে পারে। এর ফলে ক্যাম্পেইনের সাফল্যের হার বৃদ্ধি পায়। 3. ডেটা অ্যানালাইসিস এবং রিপোর্টিং: Prompt Engineering ব্যবহার করে AI মডেলকে ডেটা বিশ্লেষণ করতে বলা যায়। AI মডেলটি গ্রাহকদের পারফরমেন্স ডেটা বিশ্লেষণ করে রিপোর্ট তৈরি করতে পারে, যার মাধ্যমে মার্কেটাররা সহজেই ক্যাম্পেইনের ফলাফল মূল্যায়ন করতে পারে এবং ভবিষ্যৎ ক্যাম্পেইন আরও উন্নত করতে পারে। এইভাবে, Prompt Engineering পারফরমেন্স মার্কেটিংয়ে বিভিন্ন স্তরে সহায়ক হতে পারে, বিশেষত AI প্রযুক্তির ব্যবহার আরও দ্রুত এবং সঠিকভাবে কন্টেন্ট এবং ক্যাম্পেইন অপ্টিমাইজেশন করতে সাহায্য করে।
নন-সিএসসি (Non-CSC) ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এথিকাল হ্যাকিং বা ব্লকচেইন ডেভেলপার ক্যারিয়ারে যাওয়া সম্পূর্ণ যুক্তিযুক্ত, তবে এর জন্য কিছু অতিরিক্ত দক্ষতা এবং শিক্ষা অর্জন করতে হবে। এথিকাল হ্যাকিং এবং ব্লকচেইন ডেভেলপমেন্ট উভয় ক্ষেত্রেই প্রযুক্তিগত জ্ঞান প্রয়োজন, তবে আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড যাই হোক না কেন, সঠিক নির্দেশনা ও অধ্যবসায় থাকলে এগুলো শিখে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। এথিকাল হ্যাকিং: এথিকাল হ্যাকিং-এর জন্য সাইবারসিকিউরিটি, নেটওয়ার্কিং, এবং প্রোগ্রামিং (Python, Bash) সম্পর্কে বেসিক ধারণা থাকতে হবে। বিভিন্ন অনলাইন কোর্স এবং সার্টিফিকেশন (যেমন CEH - Certified Ethical Hacker) আছে, যেগুলো করে আপনি এ ফিল্ডে দক্ষ হতে পারেন। নন-সিএসসি শিক্ষার্থীরাও সাইবারসিকিউরিটির বেসিক শিখে এবং প্র্যাকটিক্যাল কাজের মাধ্যমে এথিকাল হ্যাকিং-এ ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। ব্লকচেইন ডেভেলপমেন্ট: ব্লকচেইন ডেভেলপমেন্টের জন্য প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন Solidity (Ethereum), JavaScript, এবং Python শেখা দরকার। ব্লকচেইন সম্পর্কে বেসিক ধারণা অর্জন করতে হবে এবং স্মার্ট কন্ট্র্যাক্ট, ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ডিস্ট্রিবিউটেড লেজার টেকনোলজি নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে। বিভিন্ন ফ্রেমওয়ার্ক এবং টুলস শিখে নন-সিএসসি শিক্ষার্থীরাও এই ফিল্ডে দক্ষতা অর্জন করতে পারে। সুতরাং, আপনি যদি এই ফিল্ডগুলোতে ক্যারিয়ার গড়তে চান, তবে সঠিক প্রস্তুতি এবং প্র্যাকটিসের মাধ্যমে তা সম্ভব এবং যুক্তিযুক্ত হবে।
Commerce বিভাগের একজন ছাত্র হিসেবে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে আয় করতে চাইছেন, যা একটি চমৎকার সিদ্ধান্ত। আপনি Creative IT তে দক্ষতা অর্জন করতে চাইলে, কিছু গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র রয়েছে যেগুলোতে আপনি শিখতে পারেন এবং ভালোভাবে আয় করতে পারবেন। প্রথমত, আপনি গ্রাফিক ডিজাইন বা ডিজিটাল মার্কেটিং এর মতো ক্রিয়েটিভ ফিল্ডে নিজেকে উন্নত করতে পারেন। গ্রাফিক ডিজাইন এর জন্য আপনাকে Adobe Photoshop, Illustrator এর মতো সফটওয়্যার ব্যবহার শিখতে হবে। গ্রাফিক ডিজাইনিংয়ে লোগো ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ডিজাইন, এবং ব্র্যান্ডিং এর মতো কাজের চাহিদা সবসময় থাকে। অন্যদিকে, ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারলে আপনি SEO, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এবং কনটেন্ট মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসার জন্য ডিজিটাল ক্যাম্পেইন পরিচালনা করতে পারবেন। দ্বিতীয়ত, আপনি যদি লেখালেখি বা কনটেন্ট তৈরি করতে আগ্রহী হন, তাহলে কনটেন্ট রাইটিং বা কপিরাইটিং শিখতে পারেন। এই ধরনের কাজের মাধ্যমে ব্লগ পোস্ট, আর্টিকেল, এবং ওয়েব কনটেন্ট লেখার কাজ পেতে পারেন। Udemy, Coursera, বা LinkedIn Learning এর মতো প্ল্যাটফর্ম থেকে সহজেই এই বিষয়ে কোর্স করতে পারেন। এছাড়াও, ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেমন Upwork, Fiverr, এবং Freelancer এ আপনার দক্ষতা কাজে লাগিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। সঠিক দক্ষতা ও ধৈর্য থাকলে এই খাতে আপনি সফল হতে পারবেন।
আমি রিসেন্টলি ডাটাবেজ (Oracle) কোর্স করা শুরু করেছি , এটি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারি ফান্ডে পরিচালিত। কোর্স শেষে পরীক্ষার মাধ্যমে উপযুক্ত মার্ক পেলে সার্টিফিকেট দিবে। তো ডেটাবেজ শিখে আমি ভবিষ্যতে কোথায় জব করবো বা কি ধরনের জব পেতে পারি বাংলাদেশে কি আদৌ এই ধরনের কোন ফিল্ড আছে কিনা এ সম্পর্কে দয়া করে কিছু বলবেন স্যার।❤
আপনি Oracle ডেটাবেজ কোর্স করছেন, যা একটি চমৎকার সিদ্ধান্ত। ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিল্ড এবং বাংলাদেশের মতো দেশে এর চাহিদা আছে। আপনি ডেটাবেজ শিখে নিচের ধরনের চাকরির সুযোগ পেতে পারেন: ১. ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর (DBA): ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট, ডেটা সিকিউরিটি, এবং ডেটা ব্যাকআপ পরিচালনা করার জন্য ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর এর প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে বড় বড় প্রতিষ্ঠান যেমন ব্যাংক, টেলিকম, এবং ই-কমার্স কোম্পানিগুলোতে DBA এর চাহিদা রয়েছে। ২. ডেটাবেজ ডেভেলপার: ডেটাবেজ ডিজাইন, SQL কুয়েরি লেখা, এবং ডেটাবেজকে অপ্টিমাইজ করার কাজ করবেন। বাংলাদেশের আইটি কোম্পানিগুলোতে এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ফার্মগুলোতে ডেটাবেজ ডেভেলপারদের প্রয়োজন আছে। ৩. ডেটা অ্যানালিস্ট: ডেটা বিশ্লেষণ ও রিপোর্ট তৈরি করার জন্য SQL এবং ডেটাবেজ জ্ঞান গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে বড় প্রতিষ্ঠান এবং মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোতে ডেটা অ্যানালিস্ট এর চাহিদা আছে। ৪. সিস্টেম এনালিস্ট বা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার: আপনি ডেটাবেজ আর্কিটেকচার এবং এর সাথে সফটওয়্যার ইন্টিগ্রেশন নিয়ে কাজ করতে পারেন। অনেক সফটওয়্যার কোম্পানি এবং কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান এই ধরনের কাজের জন্য দক্ষ জনবল খোঁজে। বাংলাদেশে আইটি সেক্টরে ডেটাবেজ সম্পর্কিত কাজের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। আপনি যদি Oracle বা অন্য ডেটাবেজ টুলস নিয়ে কাজ করতে দক্ষ হন, তাহলে অনেক বড় প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি-বেসরকারি সংস্থায় চাকরি পাওয়ার সুযোগ থাকবে। শুভকামনা রইলো!
বাংলায় অনার্স করার পরও আপনি এআই (Artificial Intelligence) এর বিভিন্ন স্কিল শিখে একটি ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। এআই শুধু প্রোগ্রামিং বা টেকনিক্যাল স্কিলের ওপর নির্ভর করে না, অনেক ক্ষেত্রেই নন-টেকনিক্যাল ব্যক্তিরাও এর অংশ হতে পারেন। বিশেষ করে, আপনার ব্যাকগ্রাউন্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু এআই স্কিল ক্যারিয়ারে সহায়ক হতে পারে। ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং (NLP): যেহেতু আপনার বাংলা ভাষায় অনার্স আছে, আপনি NLP-তে কাজ করতে পারেন, যা ভাষা বিশ্লেষণ এবং ভাষাগত প্রক্রিয়াকরণের জন্য ব্যবহৃত হয়। NLP-তে ভাষা মডেল তৈরি, টেক্সট বিশ্লেষণ, এবং ভাষা অনুবাদে এআই এর ব্যবহার হয়। বাংলা ভাষার উপর আপনার দক্ষতা থাকায়, বাংলা ভাষার প্রক্রিয়াকরণে এই স্কিল আপনাকে এগিয়ে রাখবে। কনটেন্ট জেনারেশন বা প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং: এআই এর জগতে প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং একটি নতুন এবং দ্রুতবর্ধনশীল ক্ষেত্র। আপনি এআই মডেলকে সঠিকভাবে নির্দেশনা দিয়ে বিভিন্ন রচনামূলক বা কনটেন্ট জেনারেশনের কাজে যুক্ত হতে পারেন। এটি কনটেন্ট রাইটিং, কপিরাইটিং, এবং অনলাইন মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে আপনার বাংলা ভাষার দক্ষতাকে কাজে লাগাতে সাহায্য করবে। এই দুটি ক্ষেত্র বাংলাতে অনার্স করা শিক্ষার্থীদের জন্য এআই এর জগতে ক্যারিয়ার গড়ার চমৎকার সুযোগ হতে পারে।
@@authorenam স্যার মূল্যবান এই reply এর জন্য আমি আপনার কাছে আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। স্যার প্রম্পট ইন্জিনিয়ারিং শিখার জন্য আমার প্রাথমিক করণীয় কি হতে পারে? কোথা থেকে শুরু করবো?
@@MdRased-s1j আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, এবং আমি খুবই আনন্দিত যে আমার উত্তর আপনার কাজে এসেছে। প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং (Prompt Engineering) শেখা একটি অত্যন্ত চমৎকার পদক্ষেপ, বিশেষ করে যেহেতু এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এবং বড় ভাষার মডেল (Large Language Models) এর সাথে কাজ করার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর। এখানে প্রাথমিকভাবে কীভাবে শুরু করবেন তার জন্য কিছু ধাপ উল্লেখ করছি: ১. প্রাথমিক প্রোগ্রামিং দক্ষতা অর্জন করুন: প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং-এর সাথে কাজ করতে হলে প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক ধারণা জানা প্রয়োজন। Python হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাষা, যা প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং ও AI-এর বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। আপনি Python শেখা শুরু করতে পারেন Udemy, Coursera, বা Codecademy এর মাধ্যমে। ২. AI মডেল এবং NLP সম্পর্কে ধারণা নিন: প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত Natural Language Processing (NLP) এর উপর ভিত্তি করে কাজ করে। আপনি যদি NLP এবং AI মডেল সম্পর্কে ধারণা না রাখেন, তবে সেটি আগে শেখা জরুরি। Coursera বা edX-এ Andrew Ng এর Machine Learning কোর্স এবং NLP-এর উপর ভিত্তি করে কোর্সগুলো আপনাকে এই বিষয়ে সাহায্য করবে। ৩. AI মডেল ব্যবহার এবং প্রম্পট লেখার প্র্যাকটিস করুন: আপনি OpenAI's GPT-3 বা GPT-4 মডেলের সাথে কাজ করতে পারেন। প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত কিভাবে AI মডেলকে সঠিকভাবে নির্দেশ দিতে হবে এবং মডেল থেকে কার্যকর আউটপুট পাওয়া যাবে তার উপর নির্ভর করে। প্রম্পট লেখার নিয়ম এবং বিভিন্ন কৌশল অনুশীলন করতে পারেন, যেমন GPT-3 playground বা OpenAI API ব্যবহার করে। ৪. ফ্রি রিসোর্স এবং অনলাইন কমিউনিটি: বিভিন্ন ফ্রি রিসোর্স এবং ফোরামে যোগ দিন। OpenAI, Hugging Face, বা Kaggle-এর মতো প্ল্যাটফর্মগুলোতে বিভিন্ন প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের রিসোর্স এবং কমিউনিটি পাওয়া যায়। আপনি সেখানে বিভিন্ন রিসোর্সের মাধ্যমে শেখার পাশাপাশি অন্যান্য প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ৫. প্র্যাকটিকাল প্রোজেক্ট শুরু করুন: প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে দক্ষতা অর্জনের জন্য প্র্যাকটিকাল প্রোজেক্ট তৈরি করুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি একটি ছোট চ্যাটবট তৈরি করতে পারেন যা গ্রাহকের প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট প্রম্পট তৈরি করে এবং সঠিক আউটপুট দেয়। কিছু প্রস্তাবিত প্ল্যাটফর্ম: Coursera (NLP ও AI কোর্স) OpenAI API (প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং) Hugging Face (মডেল ট্রেনিং এবং প্রম্পট লেখার টুল) এভাবে ধাপে ধাপে শুরু করলে আপনি প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। সফলতার জন্য ধৈর্য ধরে চেষ্টা চালিয়ে যান।
ধন্যবাদ আপনার অনুরোধের জন্য! 😊 Coding এবং Freelancing নিয়ে ভিডিও বানানোর পরিকল্পনা করছি, ইনশাআল্লাহ। সেখানে আমি দেখাবো কিভাবে কোডিং শিখে ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজ শুরু করা যায়, কোন স্কিলস সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন, এবং কোন প্ল্যাটফর্মে বেশি কাজ পাওয়া যায়। আপনারা চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং শীঘ্রই সেই ভিডিওগুলো পাবেন। সবসময় শিখতে থাকুন!
Since you've completed your bachelor's in EEE (Electrical and Electronic Engineering), you're already well-equipped with a strong foundation in mathematics, logic, and problem-solving-essential skills for learning Artificial Intelligence (AI). Here’s a step-by-step guide to help you get started: 1. Strengthen Your Programming Skills AI heavily relies on programming, so you’ll need to be proficient in at least one programming language. Commonly used languages in AI are Python, R, and Java. Python is the most popular choice for AI due to its simplicity and the vast number of libraries available for AI, like TensorFlow, Keras, Scikit-learn, and PyTorch. Learn Python if you haven’t already. Use platforms like Udemy, Coursera, or Codecademy to follow Python tutorials. 2. Learn Machine Learning (ML) Fundamentals Machine Learning (a subset of AI) is the next step. It involves algorithms that enable systems to learn from data and make decisions. Begin with the basics of supervised and unsupervised learning, regression, classification, and clustering. Course Suggestions: Coursera’s Machine Learning by Andrew Ng is a highly recommended free course that will give you a solid grounding. Udacity also offers AI-related courses, including their AI for Everyone course. 3. Dive Into Data Science AI and ML require working with large datasets, so learning how to collect, clean, and analyze data is essential. Get familiar with pandas and NumPy in Python, which are useful for handling data, and Matplotlib and Seaborn for data visualization. Learn from platforms like DataCamp, Kaggle, and Coursera, which offer various data science tutorials and hands-on projects. 4. Master Key AI Concepts AI involves several key areas like Natural Language Processing (NLP), Computer Vision, and Reinforcement Learning. As you progress, you’ll want to explore: NLP: How machines understand and interpret human language. Computer Vision: How machines interpret and analyze visual data. Reinforcement Learning: How machines learn from the environment via rewards and punishments. Courses on these topics are available on Coursera, Udacity, and edX. 5. Work on AI Projects Start working on small projects to apply your knowledge. Build simple AI models using libraries like TensorFlow or PyTorch, work on image recognition, chatbots, or predictive models using datasets from platforms like Kaggle or UCI Machine Learning Repository. Contribute to open-source AI projects on GitHub, or compete in AI competitions on Kaggle to gain real-world experience. 6. Join AI Communities and Stay Updated AI is a rapidly evolving field, so staying updated with the latest research and developments is important. Follow AI conferences like NeurIPS, ICML, and CVPR, and join online communities such as: Reddit (r/MachineLearning) Stack Overflow LinkedIn Groups By following these steps and staying committed to continuous learning, you’ll be well on your way to building a strong foundation in AI and advancing in this promising field.
স্যার এই সকল কাজ কী সবাই শিখতে পারে।মানে আমি গনিতে অনার্স করতেছি আমি যদি যেকোনো একটা স্কিল ভালোভাবে অর্জন করি তাহলে কী আমি মেশিন লার্নিং বা ডাটা সায়েন্স নিয়ে কাজ করতে পারব।
হ্যাঁ, আপনি গণিতে অনার্স করছেন, যা মেশিন লার্নিং বা ডেটা সায়েন্সের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি। মেশিন লার্নিং এবং ডেটা সায়েন্সের মূল অংশে গণিত, পরিসংখ্যান এবং অ্যালগরিদমের ব্যবহার রয়েছে, তাই আপনার গণিতের জ্ঞান খুবই কার্যকর হবে। আপনি যদি নিচের স্কিলগুলো অর্জন করেন, তাহলে সহজেই মেশিন লার্নিং বা ডেটা সায়েন্স নিয়ে কাজ করতে পারবেন: প্রোগ্রামিং ভাষা শিখুন: Python, R বা SQL এর মতো ভাষা শিখুন, যা মেশিন লার্নিং ও ডেটা সায়েন্সে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। ডেটা ম্যানিপুলেশন ও ভিজ্যুয়ালাইজেশন: Pandas, NumPy, Matplotlib-এর মতো টুলগুলো শিখে ডেটা বিশ্লেষণের দক্ষতা অর্জন করুন। মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম শিখুন: মেশিন লার্নিং এর বেসিক অ্যালগরিদম যেমন লিনিয়ার রিগ্রেশন, ডিসিশন ট্রি, এবং ক্লাস্টারিং সম্পর্কে ধারণা নিন। অনলাইন কোর্স করুন: Coursera, Udemy, এবং edX-এ ডেটা সায়েন্স ও মেশিন লার্নিং-এর বিভিন্ন কোর্স রয়েছে। সেগুলো অনুসরণ করে প্র্যাকটিক্যাল প্রজেক্টে কাজ করতে পারেন। আপনার মজবুত গণিতের ব্যাকগ্রাউন্ড থাকায় আপনি যদি প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামিং এবং ডেটা অ্যানালাইসিসের দক্ষতা অর্জন করেন, তাহলে মেশিন লার্নিং বা ডেটা সায়েন্সে ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।
ওয়ালাইকুম আসসালাম! না, ডিগ্রি থাকা অবশ্যই জরুরি নয়। বর্তমানে অনেক মানুষ ডিগ্রি ছাড়াই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, প্রোগ্রামিং, এবং মেশিন লার্নিং এর মতো বিষয় শিখছেন এবং সফলভাবে ক্যারিয়ার গড়ছেন। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে (যেমন Coursera, Udacity, edX) বিভিন্ন কোর্স এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে নন-সিএসই শিক্ষার্থীরাও সহজেই বিষয়গুলো শিখতে পারেন। সাধারণত এই কোর্সগুলোতে বেসিক প্রোগ্রামিং, অ্যালগরিদম, এবং AI নিয়ে শেখানো হয়। আপনি যদি সত্যিই আগ্রহী থাকেন, তাহলে ধৈর্য ধরে শিখতে থাকুন এবং প্রজেক্টে কাজ করার চেষ্টা করুন। এর মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন এবং ডিগ্রি ছাড়াও দক্ষতা দেখিয়ে সফল হতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ।
ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ICE) নিয়ে বাংলাদেশে বেশ কিছু সম্ভাবনাময় জব সেক্টর রয়েছে। এখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরের উল্লেখ করা হলো: টেলিকম সেক্টর: যেমন গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক, টেলিটক - এই কোম্পানিগুলোতে নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার, সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার, এবং টেলিকম ম্যানেজমেন্টের চাকরি পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। আইটি ও সফটওয়্যার কোম্পানি: ইনফরমেশন টেকনোলজি ফার্মগুলোতে ডেটা নেটওয়ার্ক, সিস্টেম আর্কিটেকচার, সিকিউরিটি এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ পাওয়া যেতে পারে। আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার): ব্র্যাকনেট, ফাইবার@হোম-এর মতো আইএসপি কোম্পানিগুলোতে নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার বা সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের সুযোগ রয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা: বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং সরকারি প্রকল্পে আইসিটি সম্পর্কিত পদের জন্য আবেদন করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং: আইটি এবং কমিউনিকেশন সেক্টরের ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করার বিশাল সুযোগ রয়েছে। ই-কমার্স এবং ফিনটেক কোম্পানি: এই সেক্টরগুলোতে ডেটা ম্যানেজমেন্ট, সাইবার সিকিউরিটি, এবং আইটি সাপোর্টের কাজ করতে পারেন। এই সেক্টরগুলোতে দক্ষতা অর্জন করে আপনি বাংলাদেশে ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।
@@BoishakheeBoishakhee আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ! স্কিল শেখার জন্য বর্তমানে অনেক অনলাইন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় স্কিল শিখতে পারেন। যেমন: 1. স্কিল শেখার প্ল্যাটফর্ম: Coursera: এখানে আপনি বিভিন্ন প্রফেশনাল কোর্স করতে পারবেন, যা সনদ সহকারে দেওয়া হয়। Coursera-তে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের কোর্স রয়েছে। Udemy: Udemy তে খুবই সহজ এবং সাশ্রয়ী মূল্যে অনেক ধরনের কোর্স পাওয়া যায়। এখানে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং, প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ইত্যাদি শিখতে পারবেন। edX: edX-এ আপনি বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্স করতে পারবেন। UA-cam: UA-cam-এ অনেক বিনামূল্যের টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়, যা দিয়ে আপনি আপনার স্কিল ডেভেলপ করতে পারবেন। 2. শেখার সময়: আপনার অনার্স করার সময়ই আপনি এসব স্কিল শেখা শুরু করতে পারেন। এতে আপনার শিক্ষাজীবন শেষ হওয়ার আগেই আপনি বাস্তব জগতে কাজ করার উপযুক্ত স্কিল অর্জন করতে পারবেন। তবে, পড়াশোনা এবং স্কিল ডেভেলপমেন্টের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনার্সের পরও, আপনি স্কিল শেখার এই প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে পারেন, কারণ আজকের দ্রুত পরিবর্তনশীল জগতে নতুন স্কিল শিখে যাওয়াই সফলতার চাবিকাঠি। আপনার গন্তব্য অনুযায়ী সঠিক স্কিল অর্জন করুন এবং সেই অনুযায়ী কাজের জগতে প্রবেশ করার চেষ্টা করুন।
হ্যাঁ, নন-সিএসসি (Non-CSE) থেকে ডেটা অ্যানালিস্ট হিসেবে আসা একদমই সম্ভব এবং সঠিক সিদ্ধান্ত হতে পারে। ডেটা অ্যানালিস্ট পেশায় কম্পিউটার সায়েন্সের ডিগ্রি বাধ্যতামূলক নয়, তবে কিছু নির্দিষ্ট স্কিল এবং জ্ঞান অর্জন করা জরুরি। ডেটা অ্যানালিস্টদের মূল কাজ ডেটা বিশ্লেষণ করা, যা পরিসংখ্যান, গণিত, এবং বিশ্লেষণমূলক দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে। এই স্কিলগুলো নন-সিএসসি শিক্ষার্থীদের জন্যও অর্জন করা সম্ভব। আপনি Python, R, SQL-এর মতো প্রোগ্রামিং ভাষায় দক্ষতা অর্জন করে এবং ডেটা ম্যানিপুলেশন, ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন সম্পর্কে জানলে এই পেশায় সহজেই আসতে পারবেন। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো যেমন Coursera, Udemy, এবং LinkedIn Learning-এর মাধ্যমে বিভিন্ন ডেটা অ্যানালিটিক্স কোর্স করে প্রয়োজনীয় দক্ষতা গড়ে তুলতে পারেন। পাশাপাশি, Tableau, Power BI, এবং Excel-এর মতো ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন টুল শিখে ডেটা উপস্থাপনা করতে পারবেন। ডেটা অ্যানালিস্টের ক্ষেত্রে আপনাকে ডেটা বিশ্লেষণ করে ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি দিতে হয়, যা আপনি যথাযথ স্কিল ডেভেলপ করে সহজেই করতে পারবেন। সুতরাং, নন-সিএসসি থেকে ডেটা অ্যানালিস্ট হিসেবে আসা আপনার জন্য একটি ভালো এবং উপযুক্ত ক্যারিয়ার বিকল্প হতে পারে।
@@MdShorifulIslam-h9w ওয়েব অ্যানালিটিক্সের দক্ষতা ডেটা অ্যানালিস্ট হিসেবে কাজ করতে অনেকটাই উপকারী হবে। ওয়েব অ্যানালিটিক্সের মাধ্যমে আপনি ব্যবহারকারীদের কার্যক্রম এবং বিভিন্ন মেট্রিক্স বিশ্লেষণ করতে শিখেছেন, যা ডেটা অ্যানালিটিক্সে একধরনের বেসিক স্টেপ। ডেটা অ্যানালিস্ট হিসেবে কাজ করার জন্য মূলত ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার ক্ষমতা থাকতে হয়, আর এই কাজগুলো ওয়েব অ্যানালিটিক্সে ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েব অ্যানালিটিক্স আপনাকে ডেটা ম্যানেজমেন্ট টুল যেমন Google Analytics, Excel, এবং Power BI ইত্যাদি ব্যবহারে দক্ষ করেছে। এগুলো ডেটা অ্যানালিটিক্সের ক্ষেত্রেও খুবই প্রয়োজনীয়। ওয়েব অ্যানালিটিক্সে আপনি বিভিন্ন টুল দিয়ে ট্রাফিক, কনভার্সন, এবং ব্যবহারকারীদের আচরণ বিশ্লেষণ করেছেন, যা আপনার ডেটা অ্যানালিস্ট ক্যারিয়ারে বিশাল ভূমিকা রাখবে। তাছাড়া, ডেটা অ্যানালিস্ট হিসেবে আরও কিছু টেকনিক্যাল স্কিল যেমন SQL, Python, বা R শিখে নিতে পারলে আপনার বর্তমান দক্ষতার সাথে এটি ভালোভাবে মিলবে এবং আপনার ক্যারিয়ার আরও উন্নত হবে।
First take my salam as always great timing great video 😊 But sir I've a question for you besacally it's related to my future and a want a advise from you as i admit you as my motivation ❤️ I'm hsc candidate of 2026 that's mean I'm in inter 1st year now ...i really want to admit myself in Dhaka university i it's my dream my sisters as well but is no more in this world though. And yeh I'm belong from middle class family but my ambition and dreams are beyond my imagination..... 1 year ago i had dream to study abroad after my hsc but now situation changed our financial condition goes down day by day on top of that i lost my only sister who supposed to be someone who would have broken our financial situation Whatever, I canceled the plan to go abroad for studying but hey didn't give up still i want my heart want and I'll always craving for but i changed a little bit of my plan .. first i dicided that I'll study as hard as i can no matter what I'll admit my self in universitys like dhaka or Rajshahi inshallah during the time I'll be studying there then I'll be making my plan to go abroad by scholarship now I'm only focusing on my study but I'm also fond of technology i just bought computer few days though my cousin already had computer i learned so i used to use his computer and I'm not bad at that .... Therefore, my question is how should i making my journey going? Should i also give time on technology wheres i already have a vision where i wanna go Should keep my time side for learning new skills while focusing on hsc and tyen universitys study...... What advide would you like to give me abiut it or what's your perspective on that ? Sorry if i say anything wrong or do sth exaggerated but I'm writing this paragraph 😅 First time in my life I'm making such a massive comment is because i really respect you words everything you say so .and your one of them whom i admit as JENTALMEN ❤ BTW I'm RIJON From business studies 😊
Walaikum as salaam, Rijon, and thank you for sharing your heartfelt story and trusting me with your thoughts. It takes courage to open up, and I can see your determination and resilience despite the challenges you’ve faced. Losing your sister and facing financial struggles must be incredibly tough, but how you focus on your studies and future is truly inspiring. Now, regarding your question, I would suggest that you maintain a balanced approach. Since your primary focus right now is HSC and university admission, could you make sure that remains your priority? Your dream to get into Dhaka University or Rajshahi University is achievable with hard work, which should be your short-term goal. However, since you're also passionate about technology, it's a great idea to allocate time to learn new skills that complement your studies. You don’t need to spend long hours, but dedicating even an hour or two weekly to learning something new in technology, like basic programming, web development, or graphic design, can give you a head start. This way, you can build skills that might open doors to scholarships or freelancing opportunities in the future without compromising your HSC preparation. Remember, life is about adapting, and you've already shown you can do that. Keep your vision clear, stay focused, and be consistent. Learning new skills alongside your studies will help you stay ahead, and when the time comes, you'll be ready for greater opportunities, whether locally or abroad. I'm confident that with your motivation, you’ll achieve great things, inshallah! Stay strong, and keep pushing forward.
Assalamu Alaikum Sir, I'm Hamidul Hoq, ur great fan, I'll ask u a ques. Pls. don’t mind sir.. That sir you are giving all the ans. of many persons very nicely. I know u r a busy man but how r u doing this... Sir are u taking any help from AI to give ans. of these questions....?? ❤️ U Sir......
Ami web development and web automation er kaz deshi company te kaz korsi, kontu ami remotely kaz korte chassi.kintu response passi , can you give me some suggestions
আপনি যখন রিমোট কাজ খুঁজছেন, তখন সঠিক কৌশল এবং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ওয়েব অটোমেশন এর কাজ করছেন, আপনি কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে পারেন যাতে রিমোট কাজ পেতে সফল হন: ১. প্রফেশনাল প্রোফাইল আপডেট করুন: আপনার LinkedIn এবং Fiverr, Upwork, বা Freelancer-এর প্রোফাইল ভালোভাবে আপডেট করুন। প্রোফাইলে আপনার পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতাগুলো উল্লেখ করুন। প্রোফাইলে শক্তিশালী পোর্টফোলিও এবং ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা দেখানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২. কাজের নমুনা এবং পোর্টফোলিও তৈরি করুন: একটি শক্তিশালী পোর্টফোলিও তৈরি করুন যেখানে আপনি আপনার করা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ওয়েব অটোমেশনের কাজগুলো দেখাতে পারেন। কিছু ফ্রিল্যান্সার প্ল্যাটফর্মে নমুনা কাজ আপলোড করুন, যা আপনার দক্ষতা প্রদর্শন করবে এবং ক্লায়েন্টদের আকৃষ্ট করবে। ৩. রিমোট কাজের জন্য সঠিক প্ল্যাটফর্ম বেছে নিন: রিমোট কাজ খোঁজার জন্য নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মগুলোতে অ্যাকাউন্ট খুলুন। কিছু কম প্রতিযোগিতামূলক এবং নির্ভরযোগ্য সাইট রয়েছে: Toptal (উচ্চ মানের কাজ এবং স্ক্রিনিং প্রক্রিয়া) We Work Remotely Remotive FlexJobs (বিশ্বস্ত ও স্ক্যাম-মুক্ত) PeoplePerHour (কম প্রতিযোগিতামূলক) ৪. কাজের জন্য প্রোফেশনাল মেইল এবং প্রপোজাল লিখুন: যখন কোনো কোম্পানিতে আবেদন করেন, আপনার কভার লেটার বা প্রপোজাল সুনির্দিষ্ট এবং প্রফেশনাল হওয়া উচিত। ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী আপনার অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতাগুলো উল্লেখ করুন। ৫. নেটওয়ার্ক এবং পরিচিতি তৈরি করুন: আপনি LinkedIn বা অন্যান্য প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অন্য ফ্রিল্যান্সার বা কোম্পানির সাথে সংযোগ করতে পারেন। বিশেষত, গ্লোবাল নেটওয়ার্কে সংযোগ বাড়াতে কাজ করুন। ৬. ছোট কাজ দিয়ে শুরু করুন: প্রাথমিক পর্যায়ে ছোট ছোট কাজ নিয়ে শুরু করুন এবং ক্লায়েন্টদের ভালো ফিডব্যাক পেলে ধীরে ধীরে বড় প্রজেক্টে যাওয়ার চেষ্টা করুন। কিছু সফল কাজের পর, আপনি ধীরে ধীরে বড় প্রজেক্ট এবং দীর্ঘমেয়াদী ক্লায়েন্ট পেতে সক্ষম হবেন। ৭. গিগ তৈরি করুন: Fiverr-এর মতো সাইটে গিগ তৈরি করুন যেখানে আপনি নির্দিষ্ট সার্ভিস অফার করবেন, যেমন "ওয়েব অটোমেশন", "ওয়েব ডেভেলপমেন্ট" ইত্যাদি। বিভিন্ন ধরনের গিগ অফার করলে ক্লায়েন্টরা সহজে খুঁজে পাবে। আপনার ধারাবাহিক প্রচেষ্টা এবং ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি। নিয়মিত প্রফাইল আপডেট করুন এবং নতুন সুযোগ খুঁজতে থাকুন।
ওয়ালাইকুম আসসালাম! যেকোনো একটি স্কিল ডেভেলপ করতে হলে প্রথমে সেই বিষয়ে একটি স্পষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন, যেমন মেশিন লার্নিং বা ডেটা সায়েন্স। এরপর অনলাইন কোর্স ও সার্টিফিকেশন গ্রহণের মাধ্যমে আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন। প্র্যাকটিক্যাল প্রজেক্টে কাজ করুন এবং সেগুলো GitHub বা পোর্টফোলিওতে শেয়ার করুন। ফ্রিল্যান্সিং বা ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। লিংকডইন ও অন্যান্য জব সার্চ প্ল্যাটফর্মে প্রফেশনাল নেটওয়ার্ক তৈরি করে সংশ্লিষ্ট ফিল্ডে চাকরির জন্য আবেদন করুন।
হ্যাঁ, এই পেশাগুলো শিখে আপনি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার বা রিমোট জবে কাজ করতে পারেন, বিশেষ করে আপনার গণিতের অনার্সের ব্যাকগ্রাউন্ড থাকায়। মেশিন লার্নিং, ডেটা সায়েন্স, এনএলপি (Natural Language Processing) বা এআই রিসার্চ সায়েন্টিস্টের মতো পেশাগুলোতে গণিত ও পরিসংখ্যানের গভীর জ্ঞান খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যা আপনার জন্য সুবিধাজনক হবে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন: প্রোগ্রামিং দক্ষতা অর্জন করুন: Python, R, SQL-এই ভাষাগুলোর দক্ষতা ফ্রিল্যান্স বা রিমোট জবের ক্ষেত্রে প্রয়োজন। এগুলো মেশিন লার্নিং ও ডেটা সায়েন্সে ব্যবহার হয়। প্রফেশনাল স্কিল ডেভেলপ করুন: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মেশিন লার্নিং, ডেটা সায়েন্স, বা প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো ক্ষেত্রগুলিতে বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠুন। এগুলো এখনকার ফ্রিল্যান্স মার্কেটে চাহিদাসম্পন্ন সেক্টর। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করুন: Upwork, Freelancer, এবং Fiverr-এর মতো প্ল্যাটফর্মে প্রোফাইল তৈরি করে ছোট প্রজেক্ট দিয়ে শুরু করুন। ধীরে ধীরে আপনি বড় প্রজেক্ট পেতে শুরু করবেন। রিমোট জবের সুযোগ: অনেক আন্তর্জাতিক কোম্পানি রিমোট কাজের জন্য এআই, মেশিন লার্নিং এবং ডেটা সায়েন্স বিশেষজ্ঞ খুঁজছে। LinkedIn বা AngelList এর মতো প্ল্যাটফর্মে রিমোট জব খুঁজতে পারেন। পোর্টফোলিও তৈরি করুন: আপনার কাজের নমুনা ও প্রজেক্টগুলো একটি পোর্টফোলিওতে যুক্ত করুন। এটি আপনাকে ফ্রিল্যান্সার বা রিমোট জবে আবেদন করতে সহায়তা করবে। ট্রেনিং এবং সার্টিফিকেশন নিন: বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স ও রিমোট জবে প্রতিযোগিতা বেশি, তাই Coursera বা Udemy-এর মতো প্ল্যাটফর্ম থেকে সার্টিফিকেশন কোর্স নিন। এটি আপনার প্রোফাইলকে আরও শক্তিশালী করবে। আপনার গণিতের ব্যাকগ্রাউন্ডের কারণে আপনি এই ফিল্ডে একটি ভালো ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন, এবং ফ্রিল্যান্সিং বা রিমোট জবের মাধ্যমে কাজ করতে পারবেন।
I have completed diploma in mechanical technology. Not have any graduation. Have experience of working as a sales executive (1year) and distribution manager(1year). Technically sound with ms office, web research, data entry and formation. Please suggest me the suitable path that I can pursue..
Since you have a diploma in mechanical technology and work experience as a sales executive and distribution manager, you're already equipped with a blend of technical and managerial skills. Here are some career paths that would suit your background and help you grow further: 1. Supply Chain Management/Logistics With experience as a distribution manager, you already have a foundation in supply chain management. You can enhance your skills by pursuing certifications like Supply Chain Management (SCM) or Logistics Management through platforms like Coursera or edX. This field has a strong demand for skilled professionals, and your technical background will be an advantage in understanding the mechanical aspects of the supply chain. 2. Project Management Your background in sales and distribution makes project management a suitable career. You can pursue certifications like PMP (Project Management Professional) or CAPM (Certified Associate in Project Management) to formalize your management skills. These roles typically require strong organizational, leadership, and communication abilities, which align with your experience. 3. Technical Sales/Business Development Combining your technical diploma and sales experience, a career in technical sales or business development could be a great fit. These roles involve selling complex mechanical or industrial products, where your mechanical knowledge will help in understanding product specifications and client needs. You can target roles in companies that deal with engineering or manufacturing equipment. 4. Data Analysis/Operations With your proficiency in MS Office, data entry, and web research, you can explore roles in data analysis or operations management. Learning basic data analytics tools like Excel's advanced features, Google Analytics, or Power BI can open doors to operational roles where you can optimize business processes. 5. Remote/Freelance Work If you're looking for flexibility, your skills in web research, data entry, and MS Office are in high demand for freelancing or remote jobs. You can find opportunities on platforms like Upwork or Fiverr, and work as a virtual assistant, data entry specialist, or research analyst. Consider pursuing a relevant certification to enhance your qualifications and showcase your skills to potential employers. Keep building your experience, and explore opportunities aligned with your skills and interests!
স্যার, আমি একজন আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ড এর স্টুডেন্ট কিন্তু আমি কি এই ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এআই(AI) ডেভেলপার বা এআই(AI) ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে জব পেতে পারি? আর্টস থেকে কি এআই ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে জব পাওয়া সম্ভব?
হ্যাঁ, আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেও এআই ডেভেলপার বা এআই ইঞ্জিনিয়ার হওয়া সম্ভব, তবে কিছু স্কিল শিখতে হবে। আপনার প্রোগ্রামিং (Python), ডাটা অ্যানালিটিক্স, এবং মেশিন লার্নিংয়ের বেসিক ধারণা তৈরি করতে হবে। এর পাশাপাশি গাণিতিক দক্ষতা, যেমন লিনিয়ার অ্যালজেব্রা ও স্ট্যাটিস্টিক্স, একটু একটু করে শেখা দরকার। আপনার শেখার যাত্রা শুরু করতে Coursera বা edX থেকে মেশিন লার্নিং ও এআই সম্পর্কিত কোর্স নিন। Kaggle-এর মতো প্ল্যাটফর্মে প্র্যাকটিস করুন এবং প্রজেক্ট তৈরি করুন। যদি ধারাবাহিকভাবে শিখতে পারেন এবং প্র্যাকটিক্যাল স্কিল তৈরি করতে পারেন, তবে বিদেশেও এই ক্ষেত্রে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। ধৈর্য আর পরিশ্রম করলে, ইনশাআল্লাহ সফল হবেন।
স্যার আমার এসএসসিতে সাইন্স ছিলাম, অর্নাস, মাস্টার্স, সংস্কৃত ভাষায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শেষ করছি সাথে এইচআরএম এমবিএ শেষ করছে। আমার জন্য কোন ট্রেকনিক্যাল স্কিল টা শেখলে ক্যারিয়ার হিসাবে নিতে পারব? প্লিজ বলবেন স্যার
আপনি যেহেতু সংস্কৃত ভাষায় অর্নাস এবং মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন এবং এইচআরএম এমবিএ শেষ করেছেন, তাই এখন আপনি যেকোনো প্রযুক্তিগত দক্ষতা শিখে ক্যারিয়ার পরিবর্তন করতে পারেন। নিচে কিছু ট্রেন্ডিং টেকনিক্যাল স্কিলের পরামর্শ দিচ্ছি, যা আপনার আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের জন্য উপকারী হতে পারে: ১. ডেটা অ্যানালিটিক্স (Data Analytics): কেন শিখবেন: আপনি যেহেতু এইচআরএমের সাথে কাজ করেছেন, তাই ডেটা অ্যানালিটিক্স শিখে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মানব সম্পদ এবং অন্যান্য ডেটা বিশ্লেষণ করতে পারেন। কোথায় শিখবেন: Udemy, Coursera-তে ডেটা অ্যানালিটিক্সের উপর অনেক কোর্স আছে। দক্ষতা: Excel, SQL, Python এবং Power BI বা Tableau এর মতো টুল ব্যবহার শিখতে হবে। ২. ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital Marketing): কেন শিখবেন: এইচআরএম এবং সংস্কৃতির সাথে আপনার জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কাজ করতে পারেন। এটি একটি দ্রুত-বর্ধনশীল ক্ষেত্র এবং তুলনামূলকভাবে কম সময়ে শিখতে পারবেন। কোথায় শিখবেন: Google Digital Garage এবং HubSpot-এ ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের অনেক বিনামূল্যের কোর্স রয়েছে। দক্ষতা: SEO, Content Marketing, Social Media Marketing, এবং Google Analytics শিখতে হবে। ৩. প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট (Project Management): কেন শিখবেন: আপনার MBA-এর সাথে প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্টের দক্ষতা যোগ করে বড় প্রতিষ্ঠান বা আইটি প্রজেক্ট পরিচালনা করতে পারবেন। কোথায় শিখবেন: PMI (Project Management Institute) থেকে PMP (Project Management Professional) সার্টিফিকেশন নিতে পারেন। দক্ষতা: Agile, Scrum, এবং Microsoft Project বা Trello এর মতো টুলস। ৪. UI/UX ডিজাইন (User Interface/User Experience Design): কেন শিখবেন: আপনি যদি সৃজনশীল কাজ পছন্দ করেন তবে UI/UX ডিজাইন আপনার জন্য ভালো অপশন হতে পারে। এটি বর্তমানে খুবই চাহিদাসম্পন্ন। কোথায় শিখবেন: Coursera বা Udemy-তে UI/UX-এর উপর কোর্স রয়েছে। দক্ষতা: Figma, Adobe XD, এবং Sketch টুলসের মাধ্যমে ডিজাইন করা শিখতে হবে। ৫. সাইবার সিকিউরিটি (Cyber Security): কেন শিখবেন: এটি অত্যন্ত দ্রুত বিকাশমান একটি ক্ষেত্র, এবং এখানে কাজের সুযোগ ব্যাপক। কোথায় শিখবেন: Udemy এবং Coursera-তে সাইবার সিকিউরিটির উপর কোর্স করতে পারেন। দক্ষতা: Ethical Hacking, Risk Assessment, এবং Security Analysis শিখতে হবে। ৬. এআই ও মেশিন লার্নিং (AI and Machine Learning): কেন শিখবেন: ভবিষ্যৎ প্রযুক্তিতে সবচেয়ে বেশি চাহিদাসম্পন্ন ক্ষেত্র হলো এআই। আপনি উচ্চমানের ডেটা এবং এআই ভিত্তিক প্রজেক্টে কাজ করতে পারবেন। কোথায় শিখবেন: Coursera-তে Google-এর AI কোর্স রয়েছে, যা আপনাকে এ ক্ষেত্রে প্রবেশ করতে সহায়তা করবে। দক্ষতা: Python, TensorFlow, এবং Deep Learning। আপনার আগ্রহ এবং বর্তমান দক্ষতার ওপর নির্ভর করে একটি টেক স্কিল বেছে নিয়ে শেখা শুরু করতে পারেন। শুরুর দিকে ফ্রিল্যান্সিং বা ছোট প্রজেক্ট করে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন।
আসসালামু আলাইকুম স্যার। আমি বর্তমানে কম্পিউটার সাইন্স ১ম বর্ষে পড়ালেখা করছি। আমার ম্যাথে আগ্রহ খুব কম। আমার জন্য কোন সেক্টর ভালো হবে? ১. সাইবার সিকিউরিটি ২. এআই প্রোডাক্ট ম্যানেজার ৩. ডাটা সাইন্টিস্ট ৩.মেশিন লার্নিং ইন্জিনিয়ার
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। যেহেতু আপনার ম্যাথের প্রতি আগ্রহ কম, তাই কিছু সেক্টর ম্যাথের উপর বেশি নির্ভরশীল, আবার কিছু সেক্টরে ম্যাথের গুরুত্ব কম। আপনার জন্য কোন সেক্টর ভালো হবে তা আপনার পছন্দ এবং ম্যাথের প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করছে। ১. সাইবার সিকিউরিটি: ম্যাথের গুরুত্ব কম: সাইবার সিকিউরিটির ক্ষেত্রে বেশি ম্যাথ দরকার হয় না। এখানে মূলত নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি, হ্যাকিং টেকনিক্স এবং অ্যানালাইসিস বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনার জন্য এটি একটি ভালো অপশন হতে পারে যদি আপনি টেকনিক্যাল সিকিউরিটি এবং এথিক্যাল হ্যাকিং নিয়ে আগ্রহী হন। ২. এআই প্রোডাক্ট ম্যানেজার: ম্যাথের গুরুত্ব মাঝারি: প্রোডাক্ট ম্যানেজার হিসেবে আপনার কাজ হবে AI পণ্য ব্যবস্থাপনা এবং টিমের সাথে কাজ করা। যদিও AI সম্পর্কিত জ্ঞান দরকার, তেমন গভীরভাবে ম্যাথে কাজ করতে হবে না। তবে, কিছু ডেটা এনালাইসিস করতে হতে পারে। এটি একটি ভালো অপশন হতে পারে যদি আপনি ম্যানেজমেন্ট এবং টিম লিডারশিপ নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করেন। ৩. ডেটা সায়েন্টিস্ট: ম্যাথের গুরুত্ব বেশি: ডেটা সায়েন্টিস্টদের জন্য ম্যাথ, বিশেষ করে স্ট্যাটিস্টিক্স, এলগরিদম এবং প্রোবাবিলিটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ক্ষেত্রে আপনাকে ডেটা অ্যানালাইসিস করতে এবং ম্যাথমেটিক্যাল মডেল তৈরি করতে হবে। যেহেতু ম্যাথে আপনার আগ্রহ কম, এটি আপনার জন্য কিছুটা চ্যালেঞ্জ হতে পারে। ৪. মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার: ম্যাথের গুরুত্ব বেশি: মেশিন লার্নিং সরাসরি ম্যাথ, স্ট্যাটিস্টিক্স, এবং লিনিয়ার এলজেব্রার উপর নির্ভর করে। এলগরিদম ডেভেলপমেন্ট এবং ডেটা মডেলিং ম্যাথমেটিক্যাল জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে করা হয়। এই সেক্টরে সফল হতে হলে ম্যাথে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যেহেতু আপনার ম্যাথে আগ্রহ কম, তাই সাইবার সিকিউরিটি বা AI প্রোডাক্ট ম্যানেজার আপনার জন্য ভালো অপশন হতে পারে। এ ক্ষেত্রে ম্যাথের ওপর বেশি নির্ভরশীলতা নেই, এবং আপনি টেকনিক্যাল এবং ম্যানেজমেন্ট স্কিলের মাধ্যমে ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারেন। সাহস রাখুন, ধীরে ধীরে স্কিল ডেভেলপ করুন, ইনশাআল্লাহ সফল হবেন! 😊
স্যার@ আমি জীবন নিয়ে খুবই হতাশ, আমি লাইফের সুন্দর সময়গুলো এডিকশানে নস্ট করেছি। বয়স ৩৩ হয়েছে এখন পর্যন্ত ক্যারিয়ার ফিক্স করতে পারিনি। আমি আইটি রিলেটেড কোন একটা প্রফেশনে যুক্ত হতে চাই। পাইথন ল্যাংগুয়েজ আপনার কথা মত W3school theke গত ১ মাস দরে শিখছি এবং এক্সেল অনেকটা শেখা হয়ে গেছে, আমি কিভাবে ভবিষ্যতে কোন প্রতিষ্ঠানে ইনটার্নশীপ করতে পারবো? Please tell me how can i advance in my Career? I have studied management and have an advanced understanding of Business Mathematics, Business Statistics, Accounting, and Finance, as I have taught (tution)these subjects."
আপনার পরিস্থিতি বোঝা সহজ, এবং আপনার আগ্রহ দেখে আমি মনে করি আপনি নতুন করে শুরু করতে পারবেন। আপনার পাইথন এবং এক্সেল শেখা ইতিমধ্যেই একটি ভালো পদক্ষেপ। এখন আপনাকে ধাপে ধাপে এগিয়ে যেতে হবে। এখানে কিছু টিপস দিচ্ছি যেগুলো আপনার ক্যারিয়ার উন্নতিতে সাহায্য করতে পারে: ১. ইন্টার্নশিপ বা এন্ট্রি-লেভেল কাজ খোঁজা: LinkedIn এবং Indeed-এ আইটি এবং ডেটা অ্যানালিটিক্স সম্পর্কিত ইন্টার্নশিপ এবং এন্ট্রি-লেভেল কাজ খুঁজতে পারেন। আপনার পাইথন এবং এক্সেল দক্ষতাকে হাইলাইট করুন। Freelance প্ল্যাটফর্ম (Upwork, Fiverr) ব্যবহার করে ছোট প্রজেক্টের জন্য কাজ শুরু করতে পারেন, বিশেষ করে ডেটা অ্যানালিটিক্স বা ব্যবসায়িক বিশ্লেষণ সম্পর্কিত কাজ। ২. আপনি যা শিখেছেন, তা প্রয়োগ করুন: পাইথন এবং এক্সেল দিয়ে ছোট প্রজেক্ট তৈরি করুন এবং গিটহাবে আপলোড করুন। এটি আপনার পোর্টফোলিও তৈরি করতে সাহায্য করবে। আপনার ব্যবসায়িক গাণিতিক এবং পরিসংখ্যান জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে ডেটা অ্যানালিস্ট বা ব্যবসায়িক অ্যানালিস্ট পদে আবেদন করতে পারেন। ৩. প্রফেশনাল সার্টিফিকেশন করুন: Coursera বা edX থেকে ডেটা অ্যানালিটিক্স, ব্যবসায়িক বিশ্লেষণ, বা পাইথন প্রোগ্রামিং নিয়ে সার্টিফিকেশন কোর্স করতে পারেন। Google Data Analytics Certificate বা IBM Data Science Professional Certificate ইন্টার্নশিপ এবং চাকরির ক্ষেত্রে ভালো সহায়ক হবে। ৪. ক্যারিয়ার ফোকাস ঠিক করুন: আপনি ব্যবসায়িক অ্যানালিটিক্স, ডেটা সায়েন্স, অথবা ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালিটিক্স-এর দিকে মনোযোগ দিতে পারেন, যেখানে আপনার বর্তমান জ্ঞান এবং দক্ষতা কাজে লাগবে। ৫. নেটওয়ার্কিং করুন: LinkedIn-এ প্রফেশনালদের সাথে কানেক্ট হন, এবং তাদের থেকে শেখার চেষ্টা করুন। ইন্ডাস্ট্রি ইভেন্ট বা ওয়েবিনার-এ যোগ দিতে পারেন। নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইন্টার্নশিপ বা কাজের সুযোগের খোঁজ করতে পারেন। ৬. ছোট ছোট সাফল্য নিয়ে এগিয়ে যান: ধীরে ধীরে ছোট কাজ নিন এবং নিজেকে প্রতিদিন উন্নত করার চেষ্টা করুন। ধৈর্য্য ধরে কাজ করলে, সময়ের সাথে সাথে আপনি ভালো সুযোগ পাবেন। আপনার ব্যবসায়িক জ্ঞান এবং আইটি স্কিল একত্রিত করে আপনি ভালো একটা ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন। সাহস রাখুন, এবং প্রতিদিন শেখার চেষ্টা চালিয়ে যান। আপনার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে ইনশাআল্লাহ। শুভকামনা রইল!
ফিজিক্সে অনার্স শেষ করার পর আপনি বেশ কয়েকটি সম্ভাবনাময় সেক্টরে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। আপনার আগ্রহ এবং দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে আপনি বিভিন্ন খাতে যেতে পারেন। এখানে কয়েকটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র রয়েছে: ১. একাডেমিক ও গবেষণা যদি আপনি গবেষণায় আগ্রহী হন, তাহলে এমএসসি বা পিএইচডি করার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা বা গবেষণা ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। গবেষণার ক্ষেত্রে কোয়ান্টাম মেকানিক্স, ন্যানোটেকনোলজি, বা অ্যাস্ট্রোফিজিক্স এর মতো বিষয়গুলোতে কাজ করার সুযোগ আছে। ২. ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তি ফিজিক্সের জ্ঞান ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, অথবা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর দিকে যেতে পারেন। রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (R&D) এও কাজের সুযোগ আছে। ৩. ডেটা সায়েন্স এবং অ্যানালিটিক্স ফিজিক্সের শিক্ষার্থীরা শক্তিশালী গাণিতিক দক্ষতা এবং বিশ্লেষণাত্মক চিন্তাভাবনা নিয়ে কাজ করে, যা ডেটা সায়েন্স, ডেটা অ্যানালিটিক্স, এবং মেশিন লার্নিং এর জন্য উপযুক্ত। এই ক্ষেত্রে বিশেষভাবে উচ্চ চাহিদা রয়েছে। ৪. আইটি এবং প্রোগ্রামিং প্রোগ্রামিং এবং তথ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রে আপনার ফিজিক্সের জ্ঞান অনেক সহায়ক হতে পারে। আপনি যদি কোডিং শেখেন, তবে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, সিস্টেম অ্যানালিস্ট, অথবা আইটি কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করতে পারেন। ৫. মেডিকেল ফিজিক্স এবং বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ফিজিক্সের শিক্ষার্থীরা মেডিকেল ফিজিক্স এবং বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। রেডিওলজি, মেডিকেল ইমেজিং এবং স্বাস্থ্য সেবার অন্যান্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে কাজের সুযোগ রয়েছে। ৬. ব্যাংকিং এবং ফাইন্যান্স আপনি যদি ফিজিক্সের পাশাপাশি গণিতে ভালো হন, তবে ফিন্যান্স, অ্যাকচুয়ারি এবং কোয়ান্টিটেটিভ অ্যানালিস্ট হিসেবে কাজের সুযোগ রয়েছে। ৭. এনার্জি এবং পরিবেশ বিজ্ঞান রিনিউয়েবল এনার্জি, ক্লাইমেট চেঞ্জ, এবং এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এ ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ রয়েছে। এনার্জি ইন্ডাস্ট্রি, বিশেষ করে সোলার পাওয়ার এবং ওয়াটার রিসোর্স ম্যানেজমেন্টে অনেক কাজের সুযোগ আছে। ফিজিক্সের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের সমস্যার সমাধানের দক্ষতা এবং বিশ্লেষণাত্মক চিন্তাধারা দিয়ে অনেকদূর এগিয়ে যেতে পারেন। আপনার আগ্রহ এবং লক্ষ্য অনুযায়ী সেক্টর বেছে নিন এবং সেই অনুযায়ী কাজ শুরু করুন।
Yes, you can have a successful AI career without formal academic education by taking online courses (like those on Coursera, Udemy), working on hands-on projects, and participating in platforms like Kaggle and GitHub. Focus on building a portfolio to showcase your skills, contribute to open-source projects, and gain real-world experience through freelancing or internships. Networking and sharing your work online can also help you get noticed and land job opportunities in the AI field.
ওয়ালাইকুম আসসালাম! ফ্রিল্যান্সিংয়ে মার্কেটিং, বিশেষ করে ইমেইল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল। বিশ্বব্যাপী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করছে, এবং ইমেইল মার্কেটিং একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। কারণ ইমেইল মার্কেটিং সরাসরি গ্রাহকের কাছে পৌঁছানোর জন্য একটি কার্যকর মাধ্যম। কেন ইমেইল মার্কেটিং-এর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল: পার্সোনালাইজড কন্টেন্ট: ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে সরাসরি নির্দিষ্ট গ্রাহকদের কাছে পার্সোনালাইজড কন্টেন্ট পাঠানো যায়, যা গ্রাহকদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করতে সাহায্য করে। লং-টার্ম গ্রোথ: অনেক ব্যবসা তাদের গ্রাহকদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে ইমেইল ব্যবহার করে। এছাড়াও, নতুন গ্রাহক তৈরি করার জন্য এটি একটি শক্তিশালী মাধ্যম। ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সুযোগ: ছোট-বড় সব ধরনের ব্যবসা ইমেইল মার্কেটিংয়ের ওপর নির্ভর করে, তাই ফ্রিল্যান্সারদের জন্য প্রচুর কাজ পাওয়া সম্ভব। Upwork, Fiverr, এবং Freelancer এর মতো প্ল্যাটফর্মে ইমেইল মার্কেটিং কাজের অনেক সুযোগ রয়েছে। তাই, আপনি যদি ইমেইল মার্কেটিংয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন, তাহলে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে আপনার জন্য ভালো সুযোগ রয়েছে। নিয়মিত কোর্স করা এবং এই বিষয়ে নতুন কৌশল শেখা আপনাকে ভবিষ্যতে আরও এগিয়ে দেবে।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং গেম ডেভেলপমেন্ট দুটোই চমৎকার ক্যারিয়ার অপশন। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখা তুলনামূলক সহজ এবং এর চাহিদা সর্বত্র রয়েছে, বিশেষত ফ্রিল্যান্সিং, ই-কমার্স এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। অন্যদিকে, গেম ডেভেলপমেন্ট ক্রিয়েটিভ এবং চ্যালেঞ্জিং, তবে এর চাহিদা বেড়েই চলেছে, বিশেষ করে বিনোদন ও মোবাইল গেম ইন্ডাস্ট্রিতে। আপনি যদি ক্রিয়েটিভ এবং গেমিংয়ের প্রতি আগ্রহী হন, গেম ডেভেলপমেন্ট বেছে নিতে পারেন, আর দ্রুত চাকরির সুযোগ চাইলে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট উপযুক্ত হবে।
অভিনন্দন! মার্কেটিং এ অর্নাস করেছেন, এটা তো চমৎকার! আপনার জন্য অনেক অনেক সম্ভাবনার দুয়ার খুলে গেছে। এখন আপনি যেহেতু মার্কেটিং পড়াশোনা করেছেন, সেহেতু আপনার জন্য কিছু ক্ষেত্র অনেক উপযোগী হবে। যেমন: ডিজিটাল মার্কেটিং: এখন কার ব্যবসা অনলাইনে নেই? ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনি SEO, Social Media Marketing, Content Marketing, Email Marketing - এই ধরণের বিষয়গুলো শিখতে পারেন। কন্টেন্ট ক্রিয়েশন: আপনি কি লেখালেখি বা ভিডিও বানাতে ভালোবাসেন? তাহলে কন্টেন্ট ক্রিয়েশন আপনার জন্য একটা ভালো ক্যারিয়ার হতে পারে। ব্লগ লেখা, কপিরাইটিং, ভিডিও স্ক্রিপ্ট লেখা, সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য কন্টেন্ট তৈরি - এই ধরণের কাজ আপনি করতে পারেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন: মার্কেটিং এর জন্য চাক্ষুষ উপস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি Adobe Photoshop, Illustrator এর মত সফটওয়্যার গুলো শিখতে আগ্রহী হন, তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইন আপনার জন্য একটা ভালো পছন্দ হতে পারে। ডেটা অ্যানালাইসিস: মার্কেটিং এ ডেটার বিশ্লেষণ অনেক গুরুত্বপূর্ণ। Google Analytics, Excel এর মত টুল গুলো ব্যবহার করে কিভাবে ডেটা অ্যানালাইসিস করতে হয় তা শিখতে পারেন। বিক্রয় ও গ্রাহক সেবা: আপনার যোগাযোগ দক্ষতা ভালো থাকলে বিক্রয় ও গ্রাহক সেবার ক্ষেত্রে কাজ করতে পারেন। এছাড়াও, আপনার আগ্রহ ও দক্ষতা অনুযায়ী আরও অনেক কিছু শিখতে পারেন। কিছু বিষয় ভেবে দেখতে পারেন: ই-কমার্স ব্যবস্থাপনা প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্ট ব্র্যান্ড ম্যানেজমেন্ট মার্কেট রিসার্চ আপনার ক্যারিয়ার পথ নির্বাচনের জন্য আপনার আগ্রহ, দক্ষতা এবং কর্মক্ষেত্রের চাহিদা বিবেচনা করুন। আপনার শিক্ষা এবং কর্মজীবনে সৌভাগ্য কামনা করছি!
ডেটা এনালিস্ট হিসেবে সম্পূর্ণ রিমোট কাজ করার সুযোগ বর্তমানে অনেক বেশি, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে। ডেটা এনালিস্টের কাজটি অনেক ক্ষেত্রেই রিমোট-ফ্রেন্ডলি, কারণ এতে মূলত ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, এবং রিপোর্ট তৈরি করার জন্য অনলাইন টুল এবং ডেটাবেস সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়। আপনি রিমোট জব খুঁজতে চাইলে কিছু নির্দিষ্ট সাইট এবং পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন: ১. রিমোট জব সাইটসমূহ: We Work Remotely: এটি রিমোট কাজের জন্য অন্যতম জনপ্রিয় সাইট, যেখানে ডেটা এনালিস্টের জন্য ভালো সুযোগ রয়েছে। Remote OK: ডেটা এনালিস্ট এবং ডেটা সায়েন্টিস্টদের জন্য বিশেষ কাজের অফার থাকে এখানে। Toptal: এখানে উচ্চমানের ডেটা বিশ্লেষণ সম্পর্কিত কাজের সুযোগ পাওয়া যায়। FlexJobs: FlexJobs-এ ফিল্টার করে শুধুমাত্র রিমোট ডেটা এনালিস্টের চাকরি খুঁজে পাওয়া যায়। AngelList: স্টার্টআপ এবং ছোট কোম্পানিগুলোর রিমোট ডেটা এনালিস্ট পদগুলো খুঁজে পেতে সাহায্য করে। ২. কী কী দক্ষতা প্রয়োজন: ডেটা এনালিস্ট হিসেবে কাজ করতে হলে নিচের দক্ষতাগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: Excel, SQL, Python/R: ডেটা ম্যানিপুলেশন এবং বিশ্লেষণের জন্য এই টুলগুলো প্রয়োজন। Power BI বা Tableau: ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশনের জন্য খুবই জনপ্রিয় টুল। গবেষণা ও বিশ্লেষণ দক্ষতা: বড় বড় ডেটাসেট বিশ্লেষণ করার জন্য লজিক্যাল এবং কৃত্রিম বিশ্লেষণ ক্ষমতা থাকা প্রয়োজন। ৩. কীভাবে এই দক্ষতা তৈরি করবেন: আপনি Coursera, Udemy, এবং LinkedIn Learning থেকে ডেটা এনালিস্ট সম্পর্কিত কোর্স করতে পারেন। এছাড়াও, Kaggle এর মতো প্ল্যাটফর্মে প্র্যাকটিস করতে পারেন যেখানে বাস্তব ডেটাসেট নিয়ে কাজ করার সুযোগ থাকে। আপনি যদি শুধুমাত্র রিমোট কাজ করতে চান, তবে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে কাজের চেষ্টা করলে ভালো হবে। Upwork এবং Freelancer এর মতো সাইটগুলোতেও রিমোট ডেটা এনালিস্টের কাজ সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। ৪. ফ্রিল্যান্সিংয়ের সুযোগ: আপনি চাইলে রিমোট জবের পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং কাজও করতে পারেন। এতে আপনি নিজের সময় অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন এবং বিভিন্ন প্রজেক্টে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
হ্যাঁ, সাধারণ মানের ছাত্ররাও এই টপিকগুলোতে স্কিল অর্জন করতে পারে। সফলতার জন্য শুধু মেধা নয়, মনোযোগ, অধ্যবসায় এবং ধৈর্য গুরুত্বপূর্ণ। ১২টি এআই পেশার স্কিলগুলো শেখা চ্যালেঞ্জিং হলেও সঠিক পদ্ধতি ও ধাপে এগিয়ে গেলে, যেকোনো শিক্ষার্থী এগুলো আয়ত্ত করতে পারে। কিছু ধাপ যা সহায়ক হতে পারে: ধীরে ধীরে শুরু করুন: একেবারে ছোট থেকে শুরু করুন। প্রোগ্রামিং বা মেশিন লার্নিংয়ের মতো জটিল বিষয়গুলোর বেসিক কনসেপ্ট শিখুন এবং তা আয়ত্ত করুন। অনলাইন কোর্স এবং রিসোর্স ব্যবহার করুন: Coursera, Udemy, edX-এর মতো প্ল্যাটফর্মে সহজবোধ্য কোর্স আছে, যা আপনাকে এই স্কিলগুলো শিখতে সাহায্য করবে। প্র্যাকটিস এবং প্রজেক্টে কাজ করুন: যত বেশি আপনি প্র্যাকটিক্যাল প্রজেক্ট করবেন, ততই দক্ষতা বাড়বে। ধীরে ধীরে বড় প্রজেক্টে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। সহযোগিতা এবং নেটওয়ার্কিং: সহপাঠী, সিনিয়র বা অনলাইন কমিউনিটির সহায়তা নিন। আপনার প্রশ্ন ও সমস্যার সমাধান সহজ হবে। সময় দিন: সফলতা একদিনে আসে না। নিয়মিত চর্চা এবং অধ্যবসায়ের মাধ্যমে সময়ের সাথে সাথে আপনি এই দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। সুতরাং, সাধারণ মানের ছাত্ররাও কঠোর পরিশ্রম, সঠিক নির্দেশনা এবং মনোযোগ দিয়ে এআই, মেশিন লার্নিং বা ডেটা সায়েন্সের মতো জটিল বিষয়গুলোতে দক্ষ হতে পারে।
@@authorenam অনেক অনেক শ্রদ্ধা ভালবাসা আর কৃতজ্ঞতা। আমার বাড়ি বৃহত্তর সিলেট। ঢাকায় থেকে ১৩ বছর জব করেছি। কেরিয়ার গ্রোথ না হওয়াতে জব ছেড়ে দিয়েছি। একবছর হয়ে গেলো প্রায়। বেকার। কিছুটা ফ্রাস্ট্রেশনে আছি। একটা রিস্টার্ট দরকার। শুরুটা কি দিয়ে করবো এই ভেবেই ডিফোকাসড হয়ে গিয়েছি। ইংরেজি ম্যাথ ও স্ট্যাটিকটিক্সে দুর্বলতা রয়েছে বিদায় আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি হচ্ছে।
@@zariatfahim4847 প্রথমেই আপনাকে বলব, হতাশা থেকে বেরিয়ে আসা এবং নতুন করে শুরু করা সম্ভব, এবং এটি করার জন্য সঠিক পরিকল্পনা ও দৃঢ় মনোভাবের প্রয়োজন। ১৩ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে আপনার, যা অনেক মূল্যবান। এখন শুধু প্রয়োজন নিজের দক্ষতাগুলো নতুনভাবে মূল্যায়ন করা এবং সেগুলোকে আপগ্রেড করার জন্য কিছু পদক্ষেপ নেওয়া। ১. নিজের দক্ষতা মূল্যায়ন করুন: প্রথমেই আপনার যোগ্যতা এবং দক্ষতাগুলো মূল্যায়ন করুন। আপনি আগের কাজগুলোতে কোন কোন দক্ষতা অর্জন করেছেন এবং কোন কোন জায়গায় আরও উন্নতি করা প্রয়োজন, সেটি খুঁজে বের করুন। আপনার ইংরেজি, ম্যাথ, এবং স্ট্যাটিস্টিকসে কিছুটা দুর্বলতা থাকলেও, আপনি এ বিষয়ে অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা বাড়াতে পারেন। Coursera, Udemy, এবং edX-এর মতো প্ল্যাটফর্মে সহজলভ্য কোর্স রয়েছে যা আপনাকে সাহায্য করতে পারে। ২. ফোকাসড কেরিয়ার প্ল্যান তৈরি করুন: ডিফোকাসড হওয়ার কারণে আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। প্রথমে একটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য তৈরি করুন-আপনি কোন দিকে যেতে চান? ডিজিটাল মার্কেটিং, ডেটা অ্যানালাইসিস, বা টেকনিক্যাল স্কিল (যেমন প্রোগ্রামিং, AI, বা সাইবার সিকিউরিটি) থেকে যেকোনো একটি বেছে নিতে পারেন। একবার সঠিক সিদ্ধান্ত নিলে, সেই বিষয়ে ফোকাস করে এগিয়ে যান এবং ধীরে ধীরে উন্নতি করতে থাকুন। ৩. মাইন্ডসেট পরিবর্তন করুন এবং সাপোর্ট সিস্টেম তৈরি করুন: নিজের মাইন্ডসেট-এ পরিবর্তন আনা গুরুত্বপূর্ণ। ব্যর্থতা বা আত্মবিশ্বাসের অভাব আপনার সামনে নতুন সুযোগ তৈরি করতে বাধা দিতে পারে। ধীরে ধীরে এগোনোর মনোভাব নিন এবং আপনার চারপাশে এমন মানুষ রাখুন যারা আপনাকে অনুপ্রাণিত করবে। সিলেট বা ঢাকায় বিভিন্ন প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং গ্রুপে যুক্ত হন বা ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে কাজ খোঁজার চেষ্টা করতে পারেন। আপনার বর্তমান অবস্থান থেকে নতুনভাবে শুরু করার জন্য একটি সুসংগঠিত পরিকল্পনা তৈরি করুন এবং নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন। ধৈর্য ধরে চেষ্টা করলে আপনি অবশ্যই সফল হবেন।
স্যার রিমোট জব নিয়ে ভিডিও বানান প্লিজ। এমন এমন কতগুলো কম্পানীর নাম বলুন এবং সাইট এর নাম বলুন জারা শুধু মাএ international , worldwide , anywhere, সার্ভিস দেয় বা রিমোট জব দেয়। এবং আমি শিখতেছি seo everything and social media marketing enerything। pleasw sir make the video i want to video. Please sir yoi can make this is the types of video please sir make it. I want to this one sir please please sir 🙂. আমি ৩ বছর জাবদ শুধু শিখতেছি এই দুইটা স্কিল এখনও শিখতেছি একেবারে খুব ভালো করে। আমি চাই স্যার বছরে 100k doller দিবে এমন কোনো জব স্যার কারন এই ৩ বছরে আমি অনেক কিছুই শিখছি স্যার প্লিজ স্যার আশা করছি বুঝেছেন স্যার। যদি আপনি বলেন তুমার সপ্ন কি আমি বলবো রিমোট জব করবো এবং সেই রিমোট জবে আমার সেলারি প্রতি বছরে 500k doller দিবে 🙂আমি জীবনের অনেকটা বড় সপ্ন এইটা স্যার আমার 🙂💟💟
বাংলাদেশ থেকে বিদেশী কোম্পানিতে ফুল-টাইম রিমোট জব পাবার কৌশল || Remote fulltime job from Bangladesh ua-cam.com/video/mbo34biOfQk/v-deo.html বাংলাদেশ থেকে করা যায় এরকম ১০টি Highest Paying Remote Jobs: ua-cam.com/video/U1pfnQ7f85Q/v-deo.html
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনি যেহেতু আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসেছেন, তাই এই ১২টি এআই পেশার মধ্যে এমন কিছু আছে যেগুলো আপনার জন্য উপযোগী হতে পারে। যেমন: এআই এথিকস কনসালট্যান্ট: এআই প্রযুক্তির নৈতিক দিক নিয়ে কাজ করা। আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ডের কেউ এথিকস, নীতিমালা, এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির সাথে এআই সিস্টেমের কাজ পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। ডেটা অ্যানালিস্ট: যদি আপনার বিশ্লেষণী ক্ষমতা ভালো হয়, তাহলে ডেটা বিশ্লেষণের কাজ করতে পারেন। এখানে প্রোগ্রামিংয়ের পাশাপাশি ডেটার ধারণা বুঝতে পারার দক্ষতা প্রয়োজন। এআই প্রোডাক্ট ম্যানেজার: এই রোলের জন্য যোগাযোগ, বাজার বিশ্লেষণ, এবং প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্টের জ্ঞান দরকার, যা আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেও সম্ভব। এই তিনটি ক্ষেত্রে আপনি ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ট্রাই করতে পারেন এবং ধীরে ধীরে আপনার দক্ষতা বাড়াতে পারেন।
১২টি এআই সম্পর্কিত পেশার মধ্যে কিছু পেশা রয়েছে যেখানে নন-আইটি শিক্ষার্থীরাও দক্ষতা অর্জন করে কাজ করতে পারে। ডেটা সায়েন্টিস্ট (Data Scientist), এআই এথিকস কনসালট্যান্ট (AI Ethics Consultant), এআই প্রোডাক্ট ম্যানেজার (AI Product Manager)
আপনি যেহেতু এমএ শেষ করেছেন এবং চাকরি করতে আগ্রহী নন, তাই ফ্রিল্যান্সিং বা নিজস্ব উদ্যোগে কাজ করার জন্য কিছু স্কিল শিখতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, এবং ভিডিও এডিটিং এর মতো স্কিলগুলো এখন খুবই চাহিদাসম্পন্ন। এগুলো শিখে আপনি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে পারেন এবং ঘরে বসে ভালো উপার্জন করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, এবং SEO শেখা যেতে পারে। কনটেন্ট রাইটিং বা কপিরাইটিং আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার ভিত্তিতে ভালো একটি পেশা হতে পারে, যেখানে বিভিন্ন ব্লগ, ওয়েবসাইট, এবং ব্যবসার জন্য কনটেন্ট তৈরি করবেন। এছাড়া, গ্রাফিক ডিজাইন বা ভিডিও এডিটিং শিখলে আপনি ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে দ্রুত কাজ পেতে পারেন। আপনি আপনার আগ্রহ এবং সক্ষমতার ওপর ভিত্তি করে এই স্কিলগুলোর মধ্যে একটি বেছে নিতে পারেন এবং বিভিন্ন অনলাইন কোর্স প্ল্যাটফর্ম যেমন Udemy, Coursera, বা UA-cam থেকে শেখা শুরু করতে পারেন।
সুইজারল্যান্ডে আইটি পেশায় উচ্চ বেতন প্রদান করার পিছনে কিছু নির্দিষ্ট কারণ রয়েছে, যা অনেক সময় যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও বেশি হতে পারে। এর মূল কারণগুলো হলো: ১. উচ্চ জীবনযাত্রার মান: সুইজারল্যান্ডে জীবনযাত্রার খরচ খুবই বেশি। বাসস্থান, স্বাস্থ্যসেবা, খাদ্য এবং অন্যান্য পরিষেবা এখানে অত্যন্ত ব্যয়বহুল। ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর্মীদের বেতনও সেই অনুপাতে বাড়াতে হয়, যাতে তারা জীবনযাত্রার মান বজায় রাখতে পারে। ২. দক্ষ কর্মীর চাহিদা: সুইজারল্যান্ডের প্রযুক্তি খাতে অত্যন্ত দক্ষ কর্মীর চাহিদা খুব বেশি। সুইজারল্যান্ডে বড় বড় আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান এবং প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো রয়েছে, যেমন Google এবং Microsoft, যারা সর্বোচ্চ মানের কর্মী খুঁজে থাকে। দক্ষ কর্মীদের আকৃষ্ট করতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে উচ্চ বেতন দিতে হয়। ৩. ট্যাক্স নীতি এবং ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ: সুইজারল্যান্ডের ট্যাক্স ব্যবস্থা এবং ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোকে এখানে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করে। ট্যাক্সের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম, ফলে কোম্পানিগুলো উচ্চ বেতন প্রদান করতে সক্ষম হয়। ৪. শক্তিশালী অর্থনীতি: সুইজারল্যান্ডের অর্থনীতি খুবই শক্তিশালী এবং মুদ্রার মান (Swiss Franc) অনেকটা স্থিতিশীল। এর ফলে বেতনগুলোও আন্তর্জাতিক মানের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে। ৫. আইটি এবং প্রযুক্তি খাতের গুরুত্ব: সুইজারল্যান্ড প্রযুক্তি এবং গবেষণায় অনেক বিনিয়োগ করে। নতুন নতুন উদ্ভাবনী প্রযুক্তির জন্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে দক্ষ কর্মী প্রয়োজন, এবং তাই বেতনও বেশি প্রদান করে। ৬. কর্মী অধিকার এবং কর্মস্থলের মান: সুইজারল্যান্ডে কর্মীদের অধিকারের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। কর্মস্থলের মান, স্বাস্থ্যবীমা, এবং অন্যান্য সুবিধা এখানে অত্যন্ত ভালো, যা অন্য অনেক দেশে দেখা যায় না। এটি প্রতিষ্ঠানগুলোকে উচ্চ বেতন দিতে বাধ্য করে।
সাইবারসিকিউরিটি আসলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং দ্রুত বর্ধনশীল একটি ক্ষেত্র। যদিও আমাদের মূল ১২টি এআই পেশার তালিকায় সাইবারসিকিউরিটি সরাসরি ছিল না, তবুও এটি এআই ও ডেটা সায়েন্সের সঙ্গে অনেকটাই সম্পর্কিত। বিশেষ করে, ডেটা প্রটেকশন, হ্যাকিং রোধ, এবং সিস্টেমের নিরাপত্তা বাড়ানোর ক্ষেত্রে সাইবারসিকিউরিটি এবং এআই একসঙ্গে কাজ করে। এআই ব্যবহার করে সাইবারসিকিউরিটিতে অ্যানোমালি ডিটেকশন (অস্বাভাবিক আচরণ শনাক্ত করা) এবং সিকিউরিটি ব্রীচ প্রতিরোধে বড় ভূমিকা রাখা যায়। তাই, সাইবারসিকিউরিটি একটি চমৎকার ক্ষেত্র, যেখানে প্রযুক্তিগত দক্ষতা ছাড়াও নীতি প্রণয়ন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, এবং সিকিউরিটি অডিটের মতো কাজেও নন-টেকনিক্যাল ব্যক্তিরা অবদান রাখতে পারে।
আপনার ১০ বছরের সেলস্ অভিজ্ঞতা এবং বিজনেস গ্রাজুয়েশনকে কাজে লাগিয়ে আপনি এখন এমন কিছু স্কিল শিখতে পারেন যা বর্তমান যুগের চাহিদা মেটাতে পারে। এখানে কিছু যুগোপযোগী স্কিলের কথা বলা হলো যা আপনার ক্যারিয়ারকে আরও সামনে এগিয়ে নিতে পারে: ১. ডিজিটাল মার্কেটিং: বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং খুবই চাহিদাসম্পন্ন স্কিল। SEO, SEM, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এবং কন্টেন্ট মার্কেটিং শিখে আপনি সেলস্ এবং মার্কেটিংকে আরও কার্যকরভাবে পরিচালনা করতে পারবেন। ২. ডেটা অ্যানালিটিক্স: ডেটা অ্যানালিটিক্স শিখলে আপনি সেলস্ ডেটা বিশ্লেষণ করে কাস্টমার বিহেভিয়ার, মার্কেট ট্রেন্ড, এবং সেলস্ প্রেডিকশন করতে পারবেন। এতে আপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ আরও সঠিক ও কার্যকর হবে। ৩. সেলস অটোমেশন টুলস (CRM Systems): Customer Relationship Management (CRM) সফটওয়্যার যেমন Salesforce বা HubSpot-এর মতো টুলগুলো ব্যবহারের দক্ষতা অর্জন করুন। এগুলো সেলস্ ম্যানেজমেন্টকে সহজতর করে এবং কাস্টমার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্টকে আরও উন্নত করে। ৪. এআই এবং মেশিন লার্নিং: সেলস্ ও মার্কেটিংয়ে এআই এবং মেশিন লার্নিংয়ের ব্যবহার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই ধরনের প্রযুক্তি কাস্টমার রিলেশনশিপ, লিড প্রেডিকশন, এবং সেলস অটোমেশনের ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখছে। ৫. প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট: সেলস্ টিম বা মার্কেটিং প্রজেক্ট পরিচালনার জন্য প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট টুল ও স্কিল যেমন Agile, Scrum শিখে আপনার নেতৃত্ব ও ম্যানেজমেন্ট দক্ষতা বাড়াতে পারেন। ৬. UI/UX ডিজাইন: যদি আপনি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সেলস্ করতে আগ্রহী হন, তাহলে UI/UX ডিজাইন শিখে ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করতে পারবেন, যা সেলস বৃদ্ধিতে সহায়ক। এই স্কিলগুলো শেখা আপনার দীর্ঘ সেলস অভিজ্ঞতাকে আরও মূল্যবান করবে এবং আপনাকে ডিজিটাল যুগে আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলবে।
স্যার এআই এর যুগে ওয়েব ডেভেলপারদের ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকার জন্য নতুন কি কি বিষয় শেখা উচিত। আমার ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট এর কাজ গুলোর প্রতি একটু আগ্রহ বেশি তাই এটাই শেখার প্রস্তুতি নিয়েছি। এখন এআই এই সেক্টরে কেমন প্রভাব ফেলবে আর ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে এই কাজ পাওয়া আরও বেশি কঠিন হবে?? এই প্রভাব কাটিয়ে উঠতে আমার কি কি বিষয় শেখার প্রতি গুরুত্ব দেয়া উচিত??
AI ওয়েব ডেভেলপমেন্টে বেসিক কাজগুলো সহজে অটোমেট করতে সক্ষম হলেও, সৃজনশীল এবং জটিল কাজের জন্য দক্ষ ডেভেলপারদের প্রয়োজন থাকবে। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকতে, আপনাকে React, Vue.js, বা Angular এর মতো ফ্রন্ট-এন্ড ফ্রেমওয়ার্ক শিখতে হবে এবং Node.js, Django এর মতো ব্যাক-এন্ড স্কিল অর্জন করতে হবে। পাশাপাশি AI API ইন্টিগ্রেশন, UI/UX ডিজাইন, এবং DevOps টুলস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করলে আপনি AI-এর প্রভাব কাটিয়ে উঠতে পারবেন। সৃজনশীল সমস্যা সমাধান এবং কাস্টম সলিউশন তৈরির দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত, কারণ AI এই ক্ষেত্রে এখনও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে না। AI টুলসকে শত্রু না ভেবে, বেসিক কাজ দ্রুত শেষ করতে এগুলোকে ব্যবহার করুন এবং উন্নত স্কিলের মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়ুন।
যেহেতু আপনার সাইন্স-রিলেটেড একাডেমিক ডিগ্রি নেই, তবুও অনেক সেক্টর রয়েছে যেখানে আপনি দক্ষতা অর্জন করে ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। কিছু জনপ্রিয় এবং চাহিদাসম্পন্ন সেক্টর নিম্নরূপ: ডিজিটাল মার্কেটিং: এটি বর্তমানে খুবই চাহিদাসম্পন্ন এবং আপনি সহজেই এটি শিখতে পারেন। এখানে SEO, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং এর মতো দক্ষতা অর্জন করে ফ্রিল্যান্সিং বা ব্যবসায়িক উদ্যোগ নিতে পারেন। গ্রাফিক ডিজাইন: আপনি যদি সৃজনশীল হন, তাহলে Adobe Photoshop, Illustrator, এবং Canva এর মতো টুলস শিখে গ্রাফিক ডিজাইনে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। কনটেন্ট রাইটিং বা কপিরাইটিং: লেখালেখির দক্ষতা থাকলে, ব্লগ, ওয়েবসাইট বা মার্কেটিং কনটেন্ট লেখার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং বা স্থায়ী কাজ খুঁজে পেতে পারেন। ভিডিও এডিটিং: Premiere Pro, Final Cut Pro, বা DaVinci Resolve এর মতো টুলস শিখে ভিডিও এডিটিংয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। এটি বর্তমানের অন্যতম জনপ্রিয় ক্ষেত্র। UI/UX ডিজাইন: ডিজাইন ও ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করার ক্ষেত্রে Figma বা Adobe XD এর মতো টুলস শিখে UI/UX ডিজাইনার হিসেবে কাজ শুরু করতে পারেন। এই সেক্টরগুলোতে আপনি সাফল্য পেতে পারেন এবং কোনো সাইন্স ব্যাকগ্রাউন্ডের প্রয়োজন নেই। অনলাইন কোর্স ও প্র্যাকটিসের মাধ্যমে দ্রুত এগিয়ে যেতে পারবেন।
আপনি যদি এসএসসি না দিয়ে থাকেন, তবুও প্রযুক্তির বিভিন্ন বিষয় শিখে দক্ষ হওয়া সম্ভব। সাইবার সিকিউরিটি, ডেটা সায়েন্স, এবং মেশিন লার্নিং এর মতো বিষয়গুলোতে জ্ঞান অর্জন করতে চাইলে আপনি অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোর সাহায্যে অনেক কিছু শিখতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ, Udemy, Coursera, এবং UA-cam এ অনেক ফ্রি এবং পেইড কোর্স আছে, যা আপনাকে শুরু করতে সহায়তা করবে। আমি নিজে আমার ইউটিউব চ্যানেলে এই ধরনের স্কিলের উপর অনেক ফ্রি ট্রেনিং দিয়েছি, যেখানে সহজভাবে এবং বাংলায় শেখানো হয়েছে। আপনি চাইলে সেখান থেকে ফ্রি ট্রেনিং নিয়ে আপনার দক্ষতা বাড়াতে পারেন। শিক্ষা গ্রহণের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সার্টিফিকেটের চেয়ে নিজের আগ্রহ, পরিশ্রম, এবং শেখার ইচ্ছা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনি প্রযুক্তির এই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করতে চান, তবে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এবং ইউটিউবের মাধ্যমে সহজেই শিখতে পারবেন এবং নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।
হ্যাঁ, সাইবার সিকিউরিটি বা অন্যান্য প্রযুক্তিগত বিষয়ে বিজ্ঞান (Science) ব্যাকগ্রাউন্ড ছাড়াও শিক্ষা নেয়া যায়। যদিও এই ক্ষেত্রে কিছু প্রযুক্তিগত ধারণা গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু এগুলো শেখার জন্য বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র হওয়া বাধ্যতামূলক নয়। অনেক সফল সাইবার সিকিউরিটি প্রফেশনাল আছেন, যাদের প্রাথমিক শিক্ষাগত ব্যাকগ্রাউন্ড বিজ্ঞান বা প্রযুক্তিগত ছিল না।
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনি যেহেতু EEE বিভাগে পড়াশোনা করেছেন, আপনার জন্য রিনিউয়েবল এনার্জি, ইলেকট্রিক ভেহিকেল টেকনোলজি, ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT), এবং পাওয়ার সিস্টেমস এর মতো ক্ষেত্রগুলোতে দক্ষতা বাড়ানো খুবই উপকারী হবে। এছাড়া, অটোমেশন এবং রোবোটিক্স, এমবেডেড সিস্টেমস, এবং সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কিত জ্ঞান অর্জনও আপনাকে ভবিষ্যতে ভালো চাকরির সুযোগ এনে দিতে পারে। এসব ক্ষেত্রে সার্টিফিকেশন বা বিশেষায়িত কোর্স করে আপনি দক্ষতা আরও বাড়াতে পারেন, যা বর্তমান চাকরির বাজারে অত্যন্ত চাহিদাসম্পন্ন। নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা করে, আমার একটি ভিডিওর পরিকল্পনা আছে ইনশা আল্লাহ।
@@ImranHossain-xq9wr যেহেতু আপনি পাওয়ার সিস্টেম নিয়ে আগ্রহী, সঠিক দক্ষতা অর্জন করে এই ক্ষেত্রে ভালো ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। পাওয়ার সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জন্য কিছু নির্দিষ্ট দক্ষতা দরকার, যেগুলো অর্জন করলে আপনি পাওয়ার জেনারেশন, ডিস্ট্রিবিউশন, এবং ট্রান্সমিশন সিস্টেম নিয়ে কাজ করতে পারবেন। প্রয়োজনীয় দক্ষতাসমূহ: পাওয়ার সিস্টেম অ্যানালাইসিস: পাওয়ার সিস্টেমে ট্রান্সমিশন লাইন, ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক, এবং জেনারেশন প্ল্যান্টের কার্যকারিতা বিশ্লেষণ করতে জানতে হবে। লোড ফ্লো অ্যানালাইসিস এবং ফল্ট অ্যানালাইসিসের দক্ষতা অর্জন করা জরুরি। রিনিউয়েবল এনার্জি সিস্টেম: সোলার, উইন্ড, এবং অন্যান্য পুনর্নবীকরণযোগ্য এনার্জি সিস্টেমের সাথে কাজ করা দরকার। স্মার্ট গ্রিড এবং গ্রিড ইন্টিগ্রেশনের বিষয়েও দক্ষতা প্রয়োজন। প্রোটেকশন এবং কন্ট্রোল: পাওয়ার সিস্টেমের প্রোটেকশন এবং কন্ট্রোল নিয়ে দক্ষতা থাকা জরুরি। এটি ট্রান্সফর্মার, সার্কিট ব্রেকার এবং রিলে ব্যবহারের মাধ্যমে পাওয়ার সিস্টেমকে সুরক্ষিত করতে সাহায্য করে। পাওয়ার ইলেকট্রনিক্স: পাওয়ার সিস্টেমে পাওয়ার ইলেকট্রনিক ডিভাইস যেমন কনভার্টার, ইনভার্টার, রেক্টিফায়ার ইত্যাদি ব্যবহারের জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। দক্ষতা অর্জনের উপায়: অনলাইন কোর্স: Coursera, edX, Udemy-তে পাওয়ার সিস্টেমের ওপর অনেক কোর্স রয়েছে, যা আপনাকে বেসিক থেকে শুরু করে অ্যাডভান্স লেভেল পর্যন্ত দক্ষতা অর্জনে সাহায্য করবে। উদাহরণ: Coursera-তে "Power System Analysis" কোর্স রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় ও ইন্সটিটিউটের সার্টিফিকেশন: অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইন্সটিটিউট পাওয়ার সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর সার্টিফিকেট কোর্স প্রদান করে। আপনি স্থানীয় বা আন্তর্জাতিক কোনো প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেশন করতে পারেন। ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা: পাওয়ার প্ল্যান্ট বা পাওয়ার গ্রিডের সাথে সরাসরি কাজ করার অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। ইন্টার্নশিপ বা এন্ট্রি-লেভেল কাজের মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতা খুবই কার্যকর। এই দক্ষতাগুলো অর্জন করলে আপনি পাওয়ার সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে সফল ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।
স্যার বাংলাদেশে এসকল কোর্সগুলো এভাইলেবল নয়। আপনি নিজে যদি আমাদের জন্য কোন একটি কোর্স চালু করেন উপকৃত হবো। একটি গাছ থেকে অন্তত দশটি গাছ উৎপন্ন করা সম্ভব।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য। আমি বুঝতে পারছি যে, বাংলাদেশে এমন অনেক কোর্স সহজলভ্য নয় যেগুলো আমাদের তরুণদের ভবিষ্যতের স্কিল গড়ার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তবে আপনাদের সহযোগিতায়, আমি নিজে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারি। যদি সম্ভব হয়, আমি সাইবার সিকিউরিটি, মেশিন লার্নিং, এবং ব্লকচেইন সম্পর্কিত কিছু কোর্স চালু করার ব্যাপারে ভাবতে পারি। আমার লক্ষ্য থাকবে, সহজভাবে এবং বাংলায় এই ধরনের প্রয়োজনীয় স্কিলগুলো শেখানো যাতে আপনারা এগুলো শিখে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারেন। আমরা একসাথে কাজ করে এই জ্ঞানের বীজ বপন করতে পারি, যেখান থেকে অনেকগুলো "গাছ" বা সফল ফ্রিল্যান্সার এবং পেশাদার তৈরি হবে, ইনশাআল্লাহ। আপনার এই উৎসাহ আমাকে খুব অনুপ্রাণিত করেছে। আমি ভবিষ্যতে আপনাদের জন্য এই ধরনের কিছু শিক্ষামূলক উদ্যোগ চালু করার ব্যাপারে সিরিয়াসভাবে চিন্তা করব ইনশাআল্লাহ।
ভাই, বুঝতে পারছি যে তুমি স্কিল ব্যবহার করে রিমোট জবের জন্য আবেদন করছো, কিন্তু ঠিকমতো রেসপন্স পাচ্ছো না। এটা অনেক ফ্রিল্যান্সার বা রিমোট জবের আবেদনকারীদের সাধারণ সমস্যা, বিশেষ করে যাদের প্রোফাইল নতুন। আমি কিছু স্ট্র্যাটেজি শেয়ার করতে পারি যেগুলো কাজে লাগিয়ে তুমি রেসপন্স পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়াতে পারো: প্রফাইল ভালোভাবে অপ্টিমাইজ করো: তোমার LinkedIn, Upwork, Fiverr বা অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে প্রোফাইল সঠিকভাবে এবং সম্পূর্ণভাবে পূরণ করো। পূর্বের কাজের উদাহরণ, ক্লায়েন্টদের ফিডব্যাক এবং শক্তিশালী পোর্টফোলিও যোগ করো। ছোট প্রজেক্ট দিয়ে শুরু করো: অনেক সময় বড় প্রজেক্টের জন্য আবেদন করলে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের রেসপন্স পেতে সমস্যা হয়। শুরুতে ছোট কাজ বা গিগ নিয়ে কাজ শুরু করো, যেখানে ক্লায়েন্টরা তোমার কাজের কোয়ালিটি দেখবে এবং পরবর্তীতে বড় প্রজেক্টের অফার দিবে। সঠিক প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করো: কিছু ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে অনেক বেশি প্রতিযোগিতা হয়। Upwork, Fiverr, এবং Freelancer এর পাশাপাশি তুমি কম প্রতিযোগিতামূলক প্ল্যাটফর্ম যেমন PeoplePerHour, FlexJobs, বা We Work Remotely এর মতো সাইটগুলো ট্রাই করতে পারো। কাস্টম প্রপোজাল লিখো: সাধারণ প্রপোজাল ব্যবহার না করে প্রতিটি জব পোস্টের জন্য কাস্টম প্রপোজাল লিখো। ক্লায়েন্টের চাহিদা বুঝে তার ওপর ভিত্তি করে নিজের দক্ষতাগুলো তুলে ধরো এবং দেখাও কেন তুমি তাদের জন্য পারফেক্ট ফিট হবে। ফিডব্যাকের গুরুত্ব: তোমার কাজের প্রথম দিকে ভালো ফিডব্যাক পেলে পরবর্তীতে বড় কাজের জন্য আবেদন করলে রেসপন্স পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই শুরুতে সঠিক সময়মতো এবং ভালো কোয়ালিটি কাজ দিতে চেষ্টা করো। নেটওয়ার্কিং বাড়াও: সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বা ফ্রিল্যান্সার কমিউনিটিতে নিজেকে পরিচিত করো। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সার গ্রুপে যোগ দাও এবং যারা সফলভাবে কাজ করছে তাদের কাছ থেকে টিপস নাও। সঠিক স্ট্র্যাটেজি আর নিয়মিত চেষ্টা করলে সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ। ধৈর্য ধরো এবং ভালোভাবে নিজেকে প্রেজেন্ট করার চেষ্টা করো।
আজ এটা টকটা রোস্টেড ভিডিও হতো তাহলে দেখা যেত বাংলাদেশের তরুন তরুণী দের ভীর,,। এটা উচ্চ ক্যারিয়ার ঘরার সময় সাপেক্ষ বিষয় হওয়ায় কেউ নেই।।তাদের দরকার শর্ট কাট ১ক্লিক ইনকাম আর মজা, গাল গল্প।।
আপনার কথাটি সত্যিই ভাববার মতো। আজকের প্রজন্মের অনেকেই সহজপথে অর্থ উপার্জন করতে চায়, যেখানে মজার বিষয় হলো তারা খুব কম সময়ে অনেক বড় সাফল্য আশা করে। এর ফলে অনেকেই বড় ক্যারিয়ার গড়ার মতো দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করতে চায় না। ফ্রিল্যান্সিং, রিমোট কাজ, বা সাইবার সিকিউরিটি, ডেটা অ্যানালিটিক্সের মতো বড় স্কিল শিখতে চায় না, কারণ এর জন্য সময় ও ধৈর্য প্রয়োজন।
তাদের মধ্যে অনেকেই মনে করে, "শর্টকাটে সফল হওয়া যায়", কিন্তু বড় লক্ষ্য অর্জনের জন্য দীর্ঘমেয়াদি কঠোর পরিশ্রম দরকার। আপনার কথার ভেতর দিয়ে বাংলাদেশের তরুণদের সেই চ্যালেঞ্জটি উঠে এসেছে, যারা গল্প, বিনোদন, ও দ্রুত অর্থ উপার্জনের পেছনে ছুটছে, কিন্তু বড় স্বপ্ন পূরণ করতে হলে পরিকল্পিত উপায়ে কাজ করা এবং সময় দেওয়া অপরিহার্য।
তবে, এটি আশার কথা যে আজকের প্রজন্মের অনেকেই নতুন নতুন স্কিল শিখছে এবং ক্যারিয়ারকে সিরিয়াসভাবে নিচ্ছে। এজন্য আমাদের দরকার সঠিক নির্দেশনা এবং মোটিভেশন।
সালামুআলাইকুম স্যার। আমি আপনার ভিডিওগুলো দেখি এবং অনেক কিছুই শিখি । এই ধরনের ভিডিও বানিয়ে মানুষকে সাহায্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার মতামত আমাকে আরও উৎসাহিত করে। জেনে খুব ভালো লাগল যে, আমার ভিডিওগুলো থেকে আপনি উপকৃত হচ্ছেন। এ ধরনের আরও শিক্ষামূলক কন্টেন্ট নিয়ে আসব, ইনশাআল্লাহ। আপনি পাশে থাকলে আরও অনেক কিছুই শেয়ার করার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ!
Can you please talk about project management professional in AI industry? 12:58
Project Management Professionals (PMPs) in the AI industry play a critical role in managing complex AI projects that involve data, cross-functional teams, and evolving technologies. Their responsibilities include defining project scope, managing risks, and ensuring that AI models align with business needs while addressing ethical and compliance issues. They work closely with data scientists, engineers, and business stakeholders to deliver AI solutions that are scalable and effective. Strong technical knowledge of AI concepts, Agile project management, and data literacy are essential skills for a PMP in this field.
AI project management also requires familiarity with tools like Jira, Azure DevOps, and cloud platforms to manage tasks and data pipelines. As AI continues to grow across industries like healthcare and finance, the demand for AI project managers is rising, offering competitive salaries. Professionals with PMP certification and additional AI or data science expertise are well-positioned for success in this rapidly evolving industry, where continuous learning and ethical decision-making are key.
অসাধারণ, যুগোপযোগী আলোচনা। আরো ভিডিও চাই স্যার।।
yes, another one today, more coming soon insha Allah
সুন্দর ও তথ্যসমৃদ্ধ আলোচনা । ধন্যবাদ
dhonnobad
Excellent video. Please continue ...
thank you
General info diye amra Kichu Korte parbo na, step by step guides dile valo hoy, a paid course on each course is expected
My paid courses with Udemy certifications are here: www.udemy.com/user/enamul-haque-74/
অনেক ধন্যবাদ স্যার এই ভিডিওটার জন্য। ডেটা অ্যানালিটিক্স, পাইথন এর উপর দক্ষতা থাকলে, ভার্সিটি ড্রপআউট হওয়া সত্ত্বেও মেশিন লার্নিং সম্পর্কিত ভালো মানের কোর্স করে কি মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ারিং এ ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব? দোয়া করে জানাবেন, ভালো থাকবেন স্যার।
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ এবং ভিডিওটি দেখার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। হ্যাঁ, ডেটা অ্যানালিটিক্স ও পাইথন-এ দক্ষতা থাকলে এবং আপনি যদি মেশিন লার্নিং সম্পর্কিত উচ্চমানের কোর্স সম্পন্ন করেন, তবে মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব, এমনকি ভার্সিটি ড্রপআউট হলেও। বর্তমান সময়ে অনেক বড় কোম্পানি কাজের অভিজ্ঞতা ও প্র্যাকটিক্যাল স্কিলকেই বেশি গুরুত্ব দেয়। অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেমন Coursera, Udemy, বা edX থেকে মেশিন লার্নিং ও এআই-এর উপর ভালো মানের কোর্স করে আপনি আপনার দক্ষতা আরও উন্নত করতে পারবেন।
প্র্যাকটিক্যাল প্রজেক্টের মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। GitHub বা অনুরূপ প্ল্যাটফর্মে আপনার কাজের নমুনা শেয়ার করলে তা আপনার পোর্টফোলিওকে শক্তিশালী করবে। ধৈর্য ধরে শেখা চালিয়ে গেলে এবং আপনার জ্ঞান বাস্তব কাজে প্রয়োগ করলে, মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে সফলভাবে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব হবে। দোয়া রইল, ইনশাআল্লাহ আপনি ভালো করবেন। ভালো থাকুন!
Congratulations ❤❤❤
❤️
ধন্যবাদ স্যার
🏩
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ ,
স্যার এখন সাইবার সিকিউরিটি শিখলে ভবিষ্যতে চাহিদা কেমন থাকবে?
ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ!
সাইবার সিকিউরিটি বর্তমানে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং চাহিদাসম্পন্ন ক্ষেত্র, এবং ভবিষ্যতে এই চাহিদা আরও বৃদ্ধি পাবে। যেহেতু ডিজিটালাইজেশনের প্রসার এবং অনলাইন কার্যক্রম ক্রমশ বাড়ছে, তাই সাইবার আক্রমণের ঝুঁকি ও নিরাপত্তার চাহিদাও বাড়ছে।
ব্যাংকিং, ই-কমার্স, স্বাস্থ্যসেবা, এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাইবার সিকিউরিটির জন্য দক্ষ জনশক্তির প্রয়োজন সবসময় থাকবে। এছাড়াও, ফ্রিল্যান্সিং এবং রিমোট কাজের ক্ষেত্রে সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বাড়ছে। তাই, এখন সাইবার সিকিউরিটি শেখা আপনার জন্য ভবিষ্যতে একটি শক্তিশালী ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ সৃষ্টি করবে, ইনশাআল্লাহ।
Sir, thanks for an interesting video. Can you please suggest for a beginners course of Prompt Emgineering?
Thank you for your feedback! If you're interested in learning Prompt Engineering, several beginner-friendly courses can help you get started with AI and machine learning systems. Here are some recommendations:
1. Introduction to Prompt Engineering for Large Language Models - [Coursera]
This course offers a beginner’s guide to prompt engineering. It focuses on writing effective prompts to generate content, improve chatbot interactions, and optimise AI responses.
Suitable for beginners, it covers fundamental techniques and best practices.
2. Prompt Engineering 101 - [Udemy]
A beginner-friendly course that focuses on the principles of creating effective prompts for AI models. You'll learn how to structure and apply queries in practical AI systems for better results.
It also includes real-world applications of prompt engineering.
3. Prompt Engineering with GPT - DeepLearning.AI
This short course from DeepLearning.AI introduces prompt engineering and provides insights into how large language models like GPT-3 work. It teaches you how to create efficient prompts for various tasks.
All these courses provide a solid foundation for prompt engineering, helping you understand how to leverage AI models effectively through structured inputs.
@@authorenam Pleasure.
Thanks
Welcome
Thanks sir for your excelent video
So nice of you
স্যার, বাংলাদেশ এ CSE এর ক্যারিয়ার এর ক্ষেত্রে কন ক্যারিয়ার তা ভালো হবে, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, cyber security, নাকি স্যার AI development শিখলে সব চেয়ে ভালো হবে, আপনার পরামর্শের অপেক্ষায় রইলাম 😊?
বাংলাদেশে CSE নিয়ে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্র রয়েছে, এবং প্রতিটি ক্ষেত্রের নিজস্ব চাহিদা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা রয়েছে। আপনি যেকোনো একটি স্কিল বেছে নিলেও ভালো করতে পারেন, তবে কোনটি আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে তা নির্ভর করবে আপনার আগ্রহ, দক্ষতা এবং বাংলাদেশের প্রযুক্তি ইন্ডাস্ট্রির চাহিদার ওপর। নিচে প্রতিটি ক্ষেত্রের কিছু বিশদ আলোচনা দিয়েছি:
১. ওয়েব ডেভেলপমেন্ট:
বর্তমান চাহিদা: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এখনো বাংলাদেশে এবং আন্তর্জাতিকভাবে একটি জনপ্রিয় ক্ষেত্র। অনেক ছোট এবং মাঝারি প্রতিষ্ঠান, ই-কমার্স ব্যবসা ও ফ্রিল্যান্সাররা ওয়েবসাইট তৈরি করছে।
ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা: ওয়েব ডেভেলপমেন্টের চাহিদা খুব দ্রুত কমবে না। HTML, CSS, JavaScript, React, Node.js এর মতো টেকনোলজিগুলোর ওপর দক্ষতা থাকলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক মার্কেটে ভালো কাজ পেতে পারেন।
২. সাইবার সিকিউরিটি:
বর্তমান চাহিদা: বাংলাদেশের বড় বড় প্রতিষ্ঠান, যেমন ব্যাংক এবং টেলিকম কোম্পানি, সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ করছে। সাইবার অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।
ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা: সাইবার সিকিউরিটি একটি ক্রমবর্ধমান ক্ষেত্র, এবং ভবিষ্যতে আরও বেশি চাহিদা বাড়বে, বিশেষ করে সরকারি ও বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে। Ethical Hacking, Penetration Testing, এবং Risk Assessment-এ দক্ষতা থাকলে এই ক্ষেত্রে ভালো
ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব।
৩. AI (Artificial Intelligence) Development:
বর্তমান চাহিদা: বাংলাদেশে AI এখনো বড় আকারে শুরু না হলেও আন্তর্জাতিক মার্কেটে এর চাহিদা বিশাল। AI, Machine Learning, Deep Learning, এবং Data Science নিয়ে কাজের প্রচুর সুযোগ রয়েছে।
ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা: AI হল ভবিষ্যতের প্রযুক্তি। বিশ্বের বড় বড় কোম্পানি এবং স্টার্টআপগুলোতে AI এবং Automation নিয়ে প্রচুর কাজ হচ্ছে। AI শেখার মাধ্যমে আপনি আন্তর্জাতিকভাবে কাজের সুযোগ পাবেন এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশের ইন্ডাস্ট্রিতেও এর বড় ভূমিকা থাকবে।
আপনার জন্য পরামর্শ:
ক্যারিয়ার বাছাই করার আগে আপনার আগ্রহ ও দক্ষতা বিবেচনা করুন। আপনি যদি ক্রিয়েটিভ এবং সমস্যা সমাধানের দিকে ঝুঁকিপূর্ণ হন, তবে AI Development আপনার জন্য সেরা হতে পারে।
যদি আপনি সিকিউরিটির দিকে আগ্রহী হন, তবে Cyber Security একটি দুর্দান্ত অপশন।
যদি আপনি তাত্ক্ষণিকভাবে কাজ শুরু করতে চান এবং ফ্রিল্যান্সিংয়ের দিকে বেশি আগ্রহী হন, তাহলে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ভালো অপশন হতে পারে।
সব ক্ষেত্রেই সফল হতে হলে আপনার দক্ষতা বাড়ানো এবং ক্রমাগত শিখতে থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
@@authorenam ❤️ স্যার, আপনাকে অসংখ ধন্যবাদ আপনার এই মূল্যবান মতামত দেওয়ার জন্য, আমি একজন high school student এবং আমি python, JavaScript, node js এগুলো পারি, future er Jonno academy এর পাশাপাশি skill develop করছি, তবে ইনশাআল্লাহ কলেজ এর পরে earning start korbo। তবে আমার আগ্রহ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভলিউশন এর দিকে যার ফলে AI বা সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করার আগ্রহ বেশি, ফিউচার e kaj korle হয় নিজের কোম্পানি বা ইন্ডাস্ট্রি প্রতিষ্ঠা করতে চাই নয়তো কোনো গুরত্বপূর্ণ সেক্টর e kaj korte চাই। আপনার মতামত আমার মতো অন্য যারা আগ্রহী আছে তাদের জন্য অসংখ্য গুরত্বপূর্ণ হবে বলে আমি মনে করি ❤️
@@mahin-os7tl
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, এবং আপনার প্রচেষ্টা সত্যিই প্রশংসনীয়। আপনি যেহেতু Python, JavaScript, এবং Node.js এর মতো প্রোগ্রামিং ভাষায় দক্ষতা অর্জন করেছেন এবং ভবিষ্যতে AI বা সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী, এটি আপনার জন্য অত্যন্ত ভালো দিক। এই দুটি ক্ষেত্র ভবিষ্যতের ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভলিউশনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এই খাতে দক্ষতা অর্জন করলে আপনার ক্যারিয়ার সম্ভাবনা অনেক উজ্জ্বল হবে।
AI এবং সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করার উপকারিতা:
Artificial Intelligence (AI): AI-তে কাজ করে আপনি ভবিষ্যতের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা সমাধানে ভূমিকা রাখতে পারবেন। এটি এখন প্রায় সব সেক্টরে ব্যবহৃত হচ্ছে, যেমন স্বাস্থ্যসেবা, ফিন্যান্স, এবং উৎপাদন। আপনি AI ডেভেলপমেন্টের দিকে যেতে পারেন, যা আপনার নিজস্ব কোম্পানি বা কোনো বড় প্রতিষ্ঠানে কাজের সুযোগ তৈরি করবে।
Cybersecurity: সাইবার সিকিউরিটি হলো বর্তমানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র, কারণ ইন্ডাস্ট্রিজ ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা এখন সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল সিস্টেমের উপর নির্ভরশীল। সাইবার সিকিউরিটির দক্ষতা অর্জন করলে আপনি বড় প্রতিষ্ঠানের তথ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করতে পারবেন, এবং এটি অত্যন্ত সম্মানজনক ও চাহিদাসম্পন্ন পেশা।
আপনার যেহেতু প্রোগ্রামিং জ্ঞান আছে, তাই আপনি AI মডেল ডেভেলপমেন্ট এবং সাইবার সিকিউরিটি টুলস নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। আপনি চাইলে বিভিন্ন অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে AI, Machine Learning, এবং Ethical Hacking নিয়ে আরও গভীর দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। ভবিষ্যতে আপনি নিজের কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে, এই দক্ষতাগুলো অত্যন্ত কার্যকর হবে।
আমার পরামর্শ থাকবে, আপনি ধৈর্য ধরে প্রতিনিয়ত শিখতে থাকুন এবং বিভিন্ন ছোট প্রজেক্টে কাজ করতে থাকুন। এতে আপনার জ্ঞান আরও দৃঢ় হবে এবং ভবিষ্যতে বড় সেক্টরে কাজ করার সুযোগ আসবে ইনশাআল্লাহ।
Thank you sir 🌸
Most welcome
@@authorenam ami apona ka phillipine thaka daki sir. Allah Hafaj
Thank you so much for upgrading us sir..
you are very welcome
Web development er future ki??
AI r karone chakri thakbe, Sir?
ওয়েব ডেভেলপমেন্টের ভবিষ্যৎ এখনো বেশ উজ্জ্বল। যদিও এআই এবং অন্যান্য উন্নত প্রযুক্তি ওয়েব ডেভেলপমেন্টে কিছু পরিবর্তন আনবে, তারপরও দক্ষ ওয়েব ডেভেলপারদের চাহিদা কমবে না। এআই বিভিন্ন টুল এবং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে ওয়েবসাইট তৈরির প্রক্রিয়া সহজতর করতে পারবে, কিন্তু সম্পূর্ণ অটোমেশন সম্ভব হবে না।
এআই ও মেশিন লার্নিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের অনেক কাজ দ্রুত করা গেলেও কাস্টমাইজড ডিজাইন, সিকিউরিটি, এবং কমপ্লেক্স ওয়েবসাইটের জন্য এখনও দক্ষ ডেভেলপারদের প্রয়োজন হবে। বরং, যারা এআই এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট একত্রিত করতে পারবে, তাদের জন্য আরও বড় সুযোগ তৈরি হবে। তাই, এআই এসে চাকরি কমানোর পরিবর্তে নতুন ধরনের সুযোগ তৈরি করবে।
Sir data scientist and data analytics এর মধে তেমন কোনো difference আছে কি? দু'টোই কি same field এ পড়ে না? আগে কোনটা শিখে then কোনটা শেখা উচিৎ এ দু'টোর মধ্যে... From CTG❤
Data Scientist আর Data Analyst একই ফিল্ডে কাজ করে, কিন্তু তাদের কাজের ধরণ ভিন্ন।
Data Analyst মূলত ডেটা বিশ্লেষণ করে এবং রিপোর্ট তৈরি করে ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। এটি একটু বেশি সহজ এবং শুরুতে শিখতে ভালো।
Data Scientist ডেটা বিশ্লেষণের পাশাপাশি মেশিন লার্নিং মডেল তৈরি করে ভবিষ্যতের পূর্বাভাস দেয় এবং জটিল সমস্যার সমাধান করে। এটি আরও গভীর এবং টেকনিক্যাল স্কিল প্রয়োজন।
আপনার যদি একেবারে নতুন হন, তাহলে আগে Data Analyst এর বেসিক শিখুন, তারপর Data Scientist এ যেতে পারেন। 😊
@@authorenam ধন্যবাদ Sir❤️
Thank you so much, Sir
You are most welcome
Excellent video , thank you make nice informative information for us .
thank you
Alhamdulillah Sir
💌
আসসালামুয়ালাইকুম।আপনার ভিডিও থেকে অনেক কিছু শিখি। আপনাকে ধন্যবাদ এই ধরনের ভিডিও বানিয়ে মানুষকে সাহায্য করার জন্য।
@@Tanvir.00ff00
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনার মন্তব্য এবং সমর্থনের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি খুব আনন্দিত যে আপনি আমার ভিডিও থেকে শিখতে পারছেন এবং উপকৃত হচ্ছেন। এই ধরনের ভিডিও বানানোর উদ্দেশ্যই হচ্ছে মানুষের সাহায্য করা এবং তাদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করা। আপনার মতো যারা এই ভিডিওগুলো দেখেন এবং শিখছেন, তাদের জন্য আমি আরও কন্টেন্ট তৈরি করতে অনুপ্রাণিত হই। ইনশাআল্লাহ, সামনে আরও ভালো ভালো ভিডিও নিয়ে আসবো যাতে আপনারা আরও বেশি উপকৃত হতে পারেন।
How is machine learning industry in Bangladesh? any idea?
The machine learning industry in Bangladesh is emerging with growing interest in AI across sectors like healthcare, finance, and agriculture. While still in the early stages, startups and tech companies are integrating machine learning into their operations, and there’s increasing demand for skilled professionals. Government initiatives like Digital Bangladesh and academic programs are promoting AI and ML, but the industry faces challenges like a skill gap and limited infrastructure. Despite this, the sector shows promising potential, especially with increasing investments in digital transformation.
স্যার, performance marketing নিয়ে কাজ করতে চাইছি। পার্ট of ডিজিটাল মার্কেটিং
পারফরম্যান্স মার্কেটিং বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং-এর একটি খুবই চাহিদাসম্পন্ন এবং ফলপ্রসূ ক্ষেত্র। এটি এমন একটি পদ্ধতি যেখানে বিজ্ঞাপনদাতারা শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ফলাফল, যেমন ক্লিক, লিড, বা কনভার্শনের জন্য পেমেন্ট করে। আপনি যদি পারফরম্যান্স মার্কেটিং নিয়ে কাজ করতে চান, তবে শুরুতে আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন, যেমন পিপিসি (Pay-Per-Click), এসইও (SEO), এসইএম (Search Engine Marketing) এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং।
এছাড়া, গুগল অ্যাডস, ফেসবুক অ্যাডস, এবং অ্যানালিটিক্স টুলস ভালোভাবে শিখে নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই টুলগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার ক্যাম্পেইন ট্র্যাক এবং অপ্টিমাইজ করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলোতেও পারফরম্যান্স মার্কেটিংয়ের প্রচুর কাজ পাওয়া যায়, যা আপনাকে দ্রুত অভিজ্ঞতা অর্জনে সহায়তা করবে। তাই, ধীরে ধীরে শিখে প্র্যাকটিক্যাল কাজের মাধ্যমে দক্ষতা বাড়ান, এবং সফল ক্যারিয়ার গড়ার পথে এগিয়ে যান।
@@authorenam ধন্যবাদ স্যার। পারফরমেন্স মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে promt ইঞ্জিনিয়ারিং কিভাবে সাহায্য করতে পারে
@@neilkantamallick
ধন্যবাদ! পারফরমেন্স মার্কেটিং-এ Prompt Engineering গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, বিশেষত যেসব ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ব্যবহৃত হচ্ছে। পারফরমেন্স মার্কেটিংয়ের উদ্দেশ্য হলো গ্রাহকদের জন্য সর্বোচ্চ রিটার্ন নিশ্চিত করা, যেখানে কন্টেন্ট এবং ক্যাম্পেইন অপ্টিমাইজেশন প্রধান ভূমিকা পালন করে। এখানে Prompt Engineering কীভাবে সাহায্য করতে পারে তা ব্যাখ্যা করছি:
1. কন্টেন্ট অপ্টিমাইজেশন:
Prompt Engineering ব্যবহার করে AI মডেলের জন্য সঠিক নির্দেশনা বা প্রম্পট তৈরি করা হয়, যাতে AI সিস্টেমগুলো বিজ্ঞাপন কপিরাইটিং, ব্লগ পোস্ট, ইমেইল টেমপ্লেট ইত্যাদি দ্রুত এবং কার্যকরভাবে তৈরি করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি AI-কে একটি ইমেইল ক্যাম্পেইন লিখতে বলেন, Prompt Engineering এর মাধ্যমে আপনি AI কে ঠিক কীভাবে ইমেইলটি লিখতে হবে তা নির্দিষ্ট করতে পারেন। ফলে, আপনার মার্কেটিং কন্টেন্ট আরও সঠিক এবং কার্যকর হবে।
2. কাস্টমাইজড বিজ্ঞাপন ক্যাম্পেইন:
পারফরমেন্স মার্কেটিংয়ে, ব্যক্তিগতকৃত বিজ্ঞাপনগুলো অনেক বেশি কার্যকর। Prompt Engineering এর সাহায্যে AI মডেলকে এমনভাবে প্রশিক্ষিত করা যায়, যাতে তারা গ্রাহকদের ডেটা বিশ্লেষণ করে এবং তাদের আচরণের উপর ভিত্তি করে ব্যক্তিগতকৃত বিজ্ঞাপন তৈরি করতে পারে। এর ফলে ক্যাম্পেইনের সাফল্যের হার বৃদ্ধি পায়।
3. ডেটা অ্যানালাইসিস এবং রিপোর্টিং:
Prompt Engineering ব্যবহার করে AI মডেলকে ডেটা বিশ্লেষণ করতে বলা যায়। AI মডেলটি গ্রাহকদের পারফরমেন্স ডেটা বিশ্লেষণ করে রিপোর্ট তৈরি করতে পারে, যার মাধ্যমে মার্কেটাররা সহজেই ক্যাম্পেইনের ফলাফল মূল্যায়ন করতে পারে এবং ভবিষ্যৎ ক্যাম্পেইন আরও উন্নত করতে পারে।
এইভাবে, Prompt Engineering পারফরমেন্স মার্কেটিংয়ে বিভিন্ন স্তরে সহায়ক হতে পারে, বিশেষত AI প্রযুক্তির ব্যবহার আরও দ্রুত এবং সঠিকভাবে কন্টেন্ট এবং ক্যাম্পেইন অপ্টিমাইজেশন করতে সাহায্য করে।
স্যার নন সিএসসি থেকে কি এথিকাল হ্যাকিং অথবা ব্লকচ্যাইন ডেভেলপার ক্যারিয়ারে যাওয়া কতটুকু যুক্তিযুক্ত হবে
নন-সিএসসি (Non-CSC) ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এথিকাল হ্যাকিং বা ব্লকচেইন ডেভেলপার ক্যারিয়ারে যাওয়া সম্পূর্ণ যুক্তিযুক্ত, তবে এর জন্য কিছু অতিরিক্ত দক্ষতা এবং শিক্ষা অর্জন করতে হবে। এথিকাল হ্যাকিং এবং ব্লকচেইন ডেভেলপমেন্ট উভয় ক্ষেত্রেই প্রযুক্তিগত জ্ঞান প্রয়োজন, তবে আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড যাই হোক না কেন, সঠিক নির্দেশনা ও অধ্যবসায় থাকলে এগুলো শিখে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব।
এথিকাল হ্যাকিং:
এথিকাল হ্যাকিং-এর জন্য সাইবারসিকিউরিটি, নেটওয়ার্কিং, এবং প্রোগ্রামিং (Python, Bash) সম্পর্কে বেসিক ধারণা থাকতে হবে। বিভিন্ন অনলাইন কোর্স এবং সার্টিফিকেশন (যেমন CEH - Certified Ethical Hacker) আছে, যেগুলো করে আপনি এ ফিল্ডে দক্ষ হতে পারেন। নন-সিএসসি শিক্ষার্থীরাও সাইবারসিকিউরিটির বেসিক শিখে এবং প্র্যাকটিক্যাল কাজের মাধ্যমে এথিকাল হ্যাকিং-এ ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।
ব্লকচেইন ডেভেলপমেন্ট:
ব্লকচেইন ডেভেলপমেন্টের জন্য প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন Solidity (Ethereum), JavaScript, এবং Python শেখা দরকার। ব্লকচেইন সম্পর্কে বেসিক ধারণা অর্জন করতে হবে এবং স্মার্ট কন্ট্র্যাক্ট, ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ডিস্ট্রিবিউটেড লেজার টেকনোলজি নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে। বিভিন্ন ফ্রেমওয়ার্ক এবং টুলস শিখে নন-সিএসসি শিক্ষার্থীরাও এই ফিল্ডে দক্ষতা অর্জন করতে পারে।
সুতরাং, আপনি যদি এই ফিল্ডগুলোতে ক্যারিয়ার গড়তে চান, তবে সঠিক প্রস্তুতি এবং প্র্যাকটিসের মাধ্যমে তা সম্ভব এবং যুক্তিযুক্ত হবে।
Commerce এর student আমি। আমি পড়াশোনার পাশাপাশি freelancing করে আয় করতে চাই। আমি creative it তে যেকোনো একটা বিষয়ে শিখতে চাই। আপনার পরামর্শ চাচ্ছি।
Commerce বিভাগের একজন ছাত্র হিসেবে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে আয় করতে চাইছেন, যা একটি চমৎকার সিদ্ধান্ত। আপনি Creative IT তে দক্ষতা অর্জন করতে চাইলে, কিছু গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র রয়েছে যেগুলোতে আপনি শিখতে পারেন এবং ভালোভাবে আয় করতে পারবেন।
প্রথমত, আপনি গ্রাফিক ডিজাইন বা ডিজিটাল মার্কেটিং এর মতো ক্রিয়েটিভ ফিল্ডে নিজেকে উন্নত করতে পারেন। গ্রাফিক ডিজাইন এর জন্য আপনাকে Adobe Photoshop, Illustrator এর মতো সফটওয়্যার ব্যবহার শিখতে হবে। গ্রাফিক ডিজাইনিংয়ে লোগো ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ডিজাইন, এবং ব্র্যান্ডিং এর মতো কাজের চাহিদা সবসময় থাকে। অন্যদিকে, ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারলে আপনি SEO, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এবং কনটেন্ট মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসার জন্য ডিজিটাল ক্যাম্পেইন পরিচালনা করতে পারবেন।
দ্বিতীয়ত, আপনি যদি লেখালেখি বা কনটেন্ট তৈরি করতে আগ্রহী হন, তাহলে কনটেন্ট রাইটিং বা কপিরাইটিং শিখতে পারেন। এই ধরনের কাজের মাধ্যমে ব্লগ পোস্ট, আর্টিকেল, এবং ওয়েব কনটেন্ট লেখার কাজ পেতে পারেন। Udemy, Coursera, বা LinkedIn Learning এর মতো প্ল্যাটফর্ম থেকে সহজেই এই বিষয়ে কোর্স করতে পারেন।
এছাড়াও, ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেমন Upwork, Fiverr, এবং Freelancer এ আপনার দক্ষতা কাজে লাগিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। সঠিক দক্ষতা ও ধৈর্য থাকলে এই খাতে আপনি সফল হতে পারবেন।
আমি রিসেন্টলি ডাটাবেজ (Oracle) কোর্স করা শুরু করেছি , এটি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারি ফান্ডে পরিচালিত। কোর্স শেষে পরীক্ষার মাধ্যমে উপযুক্ত মার্ক পেলে সার্টিফিকেট দিবে। তো ডেটাবেজ শিখে আমি ভবিষ্যতে কোথায় জব করবো বা কি ধরনের জব পেতে পারি বাংলাদেশে কি আদৌ এই ধরনের কোন ফিল্ড আছে কিনা এ সম্পর্কে দয়া করে কিছু বলবেন স্যার।❤
আপনি Oracle ডেটাবেজ কোর্স করছেন, যা একটি চমৎকার সিদ্ধান্ত। ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিল্ড এবং বাংলাদেশের মতো দেশে এর চাহিদা আছে। আপনি ডেটাবেজ শিখে নিচের ধরনের চাকরির সুযোগ পেতে পারেন:
১. ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর (DBA):
ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট, ডেটা সিকিউরিটি, এবং ডেটা ব্যাকআপ পরিচালনা করার জন্য ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর এর প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে বড় বড় প্রতিষ্ঠান যেমন ব্যাংক, টেলিকম, এবং ই-কমার্স কোম্পানিগুলোতে DBA এর চাহিদা রয়েছে।
২. ডেটাবেজ ডেভেলপার:
ডেটাবেজ ডিজাইন, SQL কুয়েরি লেখা, এবং ডেটাবেজকে অপ্টিমাইজ করার কাজ করবেন। বাংলাদেশের আইটি কোম্পানিগুলোতে এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ফার্মগুলোতে ডেটাবেজ ডেভেলপারদের প্রয়োজন আছে।
৩. ডেটা অ্যানালিস্ট:
ডেটা বিশ্লেষণ ও রিপোর্ট তৈরি করার জন্য SQL এবং ডেটাবেজ জ্ঞান গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে বড় প্রতিষ্ঠান এবং মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোতে ডেটা অ্যানালিস্ট এর চাহিদা আছে।
৪. সিস্টেম এনালিস্ট বা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার:
আপনি ডেটাবেজ আর্কিটেকচার এবং এর সাথে সফটওয়্যার ইন্টিগ্রেশন নিয়ে কাজ করতে পারেন। অনেক সফটওয়্যার কোম্পানি এবং কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান এই ধরনের কাজের জন্য দক্ষ জনবল খোঁজে।
বাংলাদেশে আইটি সেক্টরে ডেটাবেজ সম্পর্কিত কাজের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। আপনি যদি Oracle বা অন্য ডেটাবেজ টুলস নিয়ে কাজ করতে দক্ষ হন, তাহলে অনেক বড় প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি-বেসরকারি সংস্থায় চাকরি পাওয়ার সুযোগ থাকবে।
শুভকামনা রইলো!
স্যার আমি বাংলাতে অনার্স কোর্স সম্পন্ন করেছি এখন আমার জন্য AI এর কোন স্কিল ক্যরিয়ারের জন্য সহায়ক হবে?
বাংলায় অনার্স করার পরও আপনি এআই (Artificial Intelligence) এর বিভিন্ন স্কিল শিখে একটি ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। এআই শুধু প্রোগ্রামিং বা টেকনিক্যাল স্কিলের ওপর নির্ভর করে না, অনেক ক্ষেত্রেই নন-টেকনিক্যাল ব্যক্তিরাও এর অংশ হতে পারেন। বিশেষ করে, আপনার ব্যাকগ্রাউন্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু এআই স্কিল ক্যারিয়ারে সহায়ক হতে পারে।
ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং (NLP): যেহেতু আপনার বাংলা ভাষায় অনার্স আছে, আপনি NLP-তে কাজ করতে পারেন, যা ভাষা বিশ্লেষণ এবং ভাষাগত প্রক্রিয়াকরণের জন্য ব্যবহৃত হয়। NLP-তে ভাষা মডেল তৈরি, টেক্সট বিশ্লেষণ, এবং ভাষা অনুবাদে এআই এর ব্যবহার হয়। বাংলা ভাষার উপর আপনার দক্ষতা থাকায়, বাংলা ভাষার প্রক্রিয়াকরণে এই স্কিল আপনাকে এগিয়ে রাখবে।
কনটেন্ট জেনারেশন বা প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং: এআই এর জগতে প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং একটি নতুন এবং দ্রুতবর্ধনশীল ক্ষেত্র। আপনি এআই মডেলকে সঠিকভাবে নির্দেশনা দিয়ে বিভিন্ন রচনামূলক বা কনটেন্ট জেনারেশনের কাজে যুক্ত হতে পারেন। এটি কনটেন্ট রাইটিং, কপিরাইটিং, এবং অনলাইন মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে আপনার বাংলা ভাষার দক্ষতাকে কাজে লাগাতে সাহায্য করবে।
এই দুটি ক্ষেত্র বাংলাতে অনার্স করা শিক্ষার্থীদের জন্য এআই এর জগতে ক্যারিয়ার গড়ার চমৎকার সুযোগ হতে পারে।
@@authorenam স্যার মূল্যবান এই reply এর জন্য আমি আপনার কাছে আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। স্যার প্রম্পট ইন্জিনিয়ারিং শিখার জন্য আমার প্রাথমিক করণীয় কি হতে পারে? কোথা থেকে শুরু করবো?
@@MdRased-s1j
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, এবং আমি খুবই আনন্দিত যে আমার উত্তর আপনার কাজে এসেছে। প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং (Prompt Engineering) শেখা একটি অত্যন্ত চমৎকার পদক্ষেপ, বিশেষ করে যেহেতু এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এবং বড় ভাষার মডেল (Large Language Models) এর সাথে কাজ করার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর। এখানে প্রাথমিকভাবে কীভাবে শুরু করবেন তার জন্য কিছু ধাপ উল্লেখ করছি:
১. প্রাথমিক প্রোগ্রামিং দক্ষতা অর্জন করুন:
প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং-এর সাথে কাজ করতে হলে প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক ধারণা জানা প্রয়োজন। Python হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাষা, যা প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং ও AI-এর বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। আপনি Python শেখা শুরু করতে পারেন Udemy, Coursera, বা Codecademy এর মাধ্যমে।
২. AI মডেল এবং NLP সম্পর্কে ধারণা নিন:
প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত Natural Language Processing (NLP) এর উপর ভিত্তি করে কাজ করে। আপনি যদি NLP এবং AI মডেল সম্পর্কে ধারণা না রাখেন, তবে সেটি আগে শেখা জরুরি। Coursera বা edX-এ Andrew Ng এর Machine Learning কোর্স এবং NLP-এর উপর ভিত্তি করে কোর্সগুলো আপনাকে এই বিষয়ে সাহায্য করবে।
৩. AI মডেল ব্যবহার এবং প্রম্পট লেখার প্র্যাকটিস করুন:
আপনি OpenAI's GPT-3 বা GPT-4 মডেলের সাথে কাজ করতে পারেন। প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত কিভাবে AI মডেলকে সঠিকভাবে নির্দেশ দিতে হবে এবং মডেল থেকে কার্যকর আউটপুট পাওয়া যাবে তার উপর নির্ভর করে। প্রম্পট লেখার নিয়ম এবং বিভিন্ন কৌশল অনুশীলন করতে পারেন, যেমন GPT-3 playground বা OpenAI API ব্যবহার করে।
৪. ফ্রি রিসোর্স এবং অনলাইন কমিউনিটি:
বিভিন্ন ফ্রি রিসোর্স এবং ফোরামে যোগ দিন। OpenAI, Hugging Face, বা Kaggle-এর মতো প্ল্যাটফর্মগুলোতে বিভিন্ন প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের রিসোর্স এবং কমিউনিটি পাওয়া যায়। আপনি সেখানে বিভিন্ন রিসোর্সের মাধ্যমে শেখার পাশাপাশি অন্যান্য প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
৫. প্র্যাকটিকাল প্রোজেক্ট শুরু করুন:
প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে দক্ষতা অর্জনের জন্য প্র্যাকটিকাল প্রোজেক্ট তৈরি করুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি একটি ছোট চ্যাটবট তৈরি করতে পারেন যা গ্রাহকের প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট প্রম্পট তৈরি করে এবং সঠিক আউটপুট দেয়।
কিছু প্রস্তাবিত প্ল্যাটফর্ম:
Coursera (NLP ও AI কোর্স)
OpenAI API (প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং)
Hugging Face (মডেল ট্রেনিং এবং প্রম্পট লেখার টুল)
এভাবে ধাপে ধাপে শুরু করলে আপনি প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। সফলতার জন্য ধৈর্য ধরে চেষ্টা চালিয়ে যান।
@@authorenam আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার।আপনার জন্য শুভকামনা।
Sir coding and freelancing er jonno jodi kichu videos banaten
ধন্যবাদ আপনার অনুরোধের জন্য! 😊
Coding এবং Freelancing নিয়ে ভিডিও বানানোর পরিকল্পনা করছি, ইনশাআল্লাহ। সেখানে আমি দেখাবো কিভাবে কোডিং শিখে ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজ শুরু করা যায়, কোন স্কিলস সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন, এবং কোন প্ল্যাটফর্মে বেশি কাজ পাওয়া যায়।
আপনারা চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং শীঘ্রই সেই ভিডিওগুলো পাবেন। সবসময় শিখতে থাকুন!
I complete my bachelor's in EEE. I want to learn AI. How can I start?
Since you've completed your bachelor's in EEE (Electrical and Electronic Engineering), you're already well-equipped with a strong foundation in mathematics, logic, and problem-solving-essential skills for learning Artificial Intelligence (AI). Here’s a step-by-step guide to help you get started:
1. Strengthen Your Programming Skills
AI heavily relies on programming, so you’ll need to be proficient in at least one programming language. Commonly used languages in AI are Python, R, and Java. Python is the most popular choice for AI due to its simplicity and the vast number of libraries available for AI, like TensorFlow, Keras, Scikit-learn, and PyTorch.
Learn Python if you haven’t already.
Use platforms like Udemy, Coursera, or Codecademy to follow Python tutorials.
2. Learn Machine Learning (ML) Fundamentals
Machine Learning (a subset of AI) is the next step. It involves algorithms that enable systems to learn from data and make decisions. Begin with the basics of supervised and unsupervised learning, regression, classification, and clustering.
Course Suggestions:
Coursera’s Machine Learning by Andrew Ng is a highly recommended free course that will give you a solid grounding.
Udacity also offers AI-related courses, including their AI for Everyone course.
3. Dive Into Data Science
AI and ML require working with large datasets, so learning how to collect, clean, and analyze data is essential. Get familiar with pandas and NumPy in Python, which are useful for handling data, and Matplotlib and Seaborn for data visualization.
Learn from platforms like DataCamp, Kaggle, and Coursera, which offer various data science tutorials and hands-on projects.
4. Master Key AI Concepts
AI involves several key areas like Natural Language Processing (NLP), Computer Vision, and Reinforcement Learning. As you progress, you’ll want to explore:
NLP: How machines understand and interpret human language.
Computer Vision: How machines interpret and analyze visual data.
Reinforcement Learning: How machines learn from the environment via rewards and punishments.
Courses on these topics are available on Coursera, Udacity, and edX.
5. Work on AI Projects
Start working on small projects to apply your knowledge. Build simple AI models using libraries like TensorFlow or PyTorch, work on image recognition, chatbots, or predictive models using datasets from platforms like Kaggle or UCI Machine Learning Repository.
Contribute to open-source AI projects on GitHub, or compete in AI competitions on Kaggle to gain real-world experience.
6. Join AI Communities and Stay Updated
AI is a rapidly evolving field, so staying updated with the latest research and developments is important. Follow AI conferences like NeurIPS, ICML, and CVPR, and join online communities such as:
Reddit (r/MachineLearning)
Stack Overflow
LinkedIn Groups
By following these steps and staying committed to continuous learning, you’ll be well on your way to building a strong foundation in AI and advancing in this promising field.
স্যার এই সকল কাজ কী সবাই শিখতে পারে।মানে আমি গনিতে অনার্স করতেছি আমি যদি যেকোনো একটা স্কিল ভালোভাবে অর্জন করি তাহলে কী আমি মেশিন লার্নিং বা ডাটা সায়েন্স নিয়ে কাজ করতে পারব।
হ্যাঁ, আপনি গণিতে অনার্স করছেন, যা মেশিন লার্নিং বা ডেটা সায়েন্সের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি। মেশিন লার্নিং এবং ডেটা সায়েন্সের মূল অংশে গণিত, পরিসংখ্যান এবং অ্যালগরিদমের ব্যবহার রয়েছে, তাই আপনার গণিতের জ্ঞান খুবই কার্যকর হবে।
আপনি যদি নিচের স্কিলগুলো অর্জন করেন, তাহলে সহজেই মেশিন লার্নিং বা ডেটা সায়েন্স নিয়ে কাজ করতে পারবেন:
প্রোগ্রামিং ভাষা শিখুন: Python, R বা SQL এর মতো ভাষা শিখুন, যা মেশিন লার্নিং ও ডেটা সায়েন্সে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
ডেটা ম্যানিপুলেশন ও ভিজ্যুয়ালাইজেশন: Pandas, NumPy, Matplotlib-এর মতো টুলগুলো শিখে ডেটা বিশ্লেষণের দক্ষতা অর্জন করুন।
মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম শিখুন: মেশিন লার্নিং এর বেসিক অ্যালগরিদম যেমন লিনিয়ার রিগ্রেশন, ডিসিশন ট্রি, এবং ক্লাস্টারিং সম্পর্কে ধারণা নিন।
অনলাইন কোর্স করুন: Coursera, Udemy, এবং edX-এ ডেটা সায়েন্স ও মেশিন লার্নিং-এর বিভিন্ন কোর্স রয়েছে। সেগুলো অনুসরণ করে প্র্যাকটিক্যাল প্রজেক্টে কাজ করতে পারেন।
আপনার মজবুত গণিতের ব্যাকগ্রাউন্ড থাকায় আপনি যদি প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামিং এবং ডেটা অ্যানালাইসিসের দক্ষতা অর্জন করেন, তাহলে মেশিন লার্নিং বা ডেটা সায়েন্সে ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।
আসসালামু আলাইকুম স্যার, আমি একজন নন সিএসই। যদি কোন একটা শিখতে চাই তাহলে কি ডিগ্রি মাস্ট প্রয়োজন হবে ? কারণ আপনি বেশিরভাগই ডিগ্রি রেফার করেছেন।
ওয়ালাইকুম আসসালাম! না, ডিগ্রি থাকা অবশ্যই জরুরি নয়। বর্তমানে অনেক মানুষ ডিগ্রি ছাড়াই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, প্রোগ্রামিং, এবং মেশিন লার্নিং এর মতো বিষয় শিখছেন এবং সফলভাবে ক্যারিয়ার গড়ছেন।
অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে (যেমন Coursera, Udacity, edX) বিভিন্ন কোর্স এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে নন-সিএসই শিক্ষার্থীরাও সহজেই বিষয়গুলো শিখতে পারেন। সাধারণত এই কোর্সগুলোতে বেসিক প্রোগ্রামিং, অ্যালগরিদম, এবং AI নিয়ে শেখানো হয়।
আপনি যদি সত্যিই আগ্রহী থাকেন, তাহলে ধৈর্য ধরে শিখতে থাকুন এবং প্রজেক্টে কাজ করার চেষ্টা করুন। এর মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন এবং ডিগ্রি ছাড়াও দক্ষতা দেখিয়ে সফল হতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ।
sir ami information and communication engineering nie portesi ei field er bangladesh e kisu jodi job sectors bolten
ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ICE) নিয়ে বাংলাদেশে বেশ কিছু সম্ভাবনাময় জব সেক্টর রয়েছে। এখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরের উল্লেখ করা হলো:
টেলিকম সেক্টর: যেমন গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক, টেলিটক - এই কোম্পানিগুলোতে নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার, সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার, এবং টেলিকম ম্যানেজমেন্টের চাকরি পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
আইটি ও সফটওয়্যার কোম্পানি: ইনফরমেশন টেকনোলজি ফার্মগুলোতে ডেটা নেটওয়ার্ক, সিস্টেম আর্কিটেকচার, সিকিউরিটি এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ পাওয়া যেতে পারে।
আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার): ব্র্যাকনেট, ফাইবার@হোম-এর মতো আইএসপি কোম্পানিগুলোতে নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার বা সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের সুযোগ রয়েছে।
সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা: বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং সরকারি প্রকল্পে আইসিটি সম্পর্কিত পদের জন্য আবেদন করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং: আইটি এবং কমিউনিকেশন সেক্টরের ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করার বিশাল সুযোগ রয়েছে।
ই-কমার্স এবং ফিনটেক কোম্পানি: এই সেক্টরগুলোতে ডেটা ম্যানেজমেন্ট, সাইবার সিকিউরিটি, এবং আইটি সাপোর্টের কাজ করতে পারেন।
এই সেক্টরগুলোতে দক্ষতা অর্জন করে আপনি বাংলাদেশে ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।
@@authorenam sir skill gulo koths theke shikbo r hons er por nki continue obsthai?
@@BoishakheeBoishakhee
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ! স্কিল শেখার জন্য বর্তমানে অনেক অনলাইন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় স্কিল শিখতে পারেন। যেমন:
1. স্কিল শেখার প্ল্যাটফর্ম:
Coursera: এখানে আপনি বিভিন্ন প্রফেশনাল কোর্স করতে পারবেন, যা সনদ সহকারে দেওয়া হয়। Coursera-তে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের কোর্স রয়েছে।
Udemy: Udemy তে খুবই সহজ এবং সাশ্রয়ী মূল্যে অনেক ধরনের কোর্স পাওয়া যায়। এখানে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং, প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ইত্যাদি শিখতে পারবেন।
edX: edX-এ আপনি বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্স করতে পারবেন।
UA-cam: UA-cam-এ অনেক বিনামূল্যের টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়, যা দিয়ে আপনি আপনার স্কিল ডেভেলপ করতে পারবেন।
2. শেখার সময়:
আপনার অনার্স করার সময়ই আপনি এসব স্কিল শেখা শুরু করতে পারেন। এতে আপনার শিক্ষাজীবন শেষ হওয়ার আগেই আপনি বাস্তব জগতে কাজ করার উপযুক্ত স্কিল অর্জন করতে পারবেন। তবে, পড়াশোনা এবং স্কিল ডেভেলপমেন্টের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনার্সের পরও, আপনি স্কিল শেখার এই প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে পারেন, কারণ আজকের দ্রুত পরিবর্তনশীল জগতে নতুন স্কিল শিখে যাওয়াই সফলতার চাবিকাঠি।
আপনার গন্তব্য অনুযায়ী সঠিক স্কিল অর্জন করুন এবং সেই অনুযায়ী কাজের জগতে প্রবেশ করার চেষ্টা করুন।
স্যার নন সিএসসি থেকে data analyst এ আসা কি ঠিক হবে?
হ্যাঁ, নন-সিএসসি (Non-CSE) থেকে ডেটা অ্যানালিস্ট হিসেবে আসা একদমই সম্ভব এবং সঠিক সিদ্ধান্ত হতে পারে। ডেটা অ্যানালিস্ট পেশায় কম্পিউটার সায়েন্সের ডিগ্রি বাধ্যতামূলক নয়, তবে কিছু নির্দিষ্ট স্কিল এবং জ্ঞান অর্জন করা জরুরি। ডেটা অ্যানালিস্টদের মূল কাজ ডেটা বিশ্লেষণ করা, যা পরিসংখ্যান, গণিত, এবং বিশ্লেষণমূলক দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে। এই স্কিলগুলো নন-সিএসসি শিক্ষার্থীদের জন্যও অর্জন করা সম্ভব। আপনি Python, R, SQL-এর মতো প্রোগ্রামিং ভাষায় দক্ষতা অর্জন করে এবং ডেটা ম্যানিপুলেশন, ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন সম্পর্কে জানলে এই পেশায় সহজেই আসতে পারবেন।
অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো যেমন Coursera, Udemy, এবং LinkedIn Learning-এর মাধ্যমে বিভিন্ন ডেটা অ্যানালিটিক্স কোর্স করে প্রয়োজনীয় দক্ষতা গড়ে তুলতে পারেন। পাশাপাশি, Tableau, Power BI, এবং Excel-এর মতো ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন টুল শিখে ডেটা উপস্থাপনা করতে পারবেন। ডেটা অ্যানালিস্টের ক্ষেত্রে আপনাকে ডেটা বিশ্লেষণ করে ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি দিতে হয়, যা আপনি যথাযথ স্কিল ডেভেলপ করে সহজেই করতে পারবেন। সুতরাং, নন-সিএসসি থেকে ডেটা অ্যানালিস্ট হিসেবে আসা আপনার জন্য একটি ভালো এবং উপযুক্ত ক্যারিয়ার বিকল্প হতে পারে।
@@authorenam প্রিয় স্যার, আমি এখন web analytics নিয়ে কাজ করছি data analyst এ কতটুকু উপকারী হবে আমার web analytics দক্ষতা?
@@MdShorifulIslam-h9w
ওয়েব অ্যানালিটিক্সের দক্ষতা ডেটা অ্যানালিস্ট হিসেবে কাজ করতে অনেকটাই উপকারী হবে। ওয়েব অ্যানালিটিক্সের মাধ্যমে আপনি ব্যবহারকারীদের কার্যক্রম এবং বিভিন্ন মেট্রিক্স বিশ্লেষণ করতে শিখেছেন, যা ডেটা অ্যানালিটিক্সে একধরনের বেসিক স্টেপ। ডেটা অ্যানালিস্ট হিসেবে কাজ করার জন্য মূলত ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার ক্ষমতা থাকতে হয়, আর এই কাজগুলো ওয়েব অ্যানালিটিক্সে ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ওয়েব অ্যানালিটিক্স আপনাকে ডেটা ম্যানেজমেন্ট টুল যেমন Google Analytics, Excel, এবং Power BI ইত্যাদি ব্যবহারে দক্ষ করেছে। এগুলো ডেটা অ্যানালিটিক্সের ক্ষেত্রেও খুবই প্রয়োজনীয়। ওয়েব অ্যানালিটিক্সে আপনি বিভিন্ন টুল দিয়ে ট্রাফিক, কনভার্সন, এবং ব্যবহারকারীদের আচরণ বিশ্লেষণ করেছেন, যা আপনার ডেটা অ্যানালিস্ট ক্যারিয়ারে বিশাল ভূমিকা রাখবে।
তাছাড়া, ডেটা অ্যানালিস্ট হিসেবে আরও কিছু টেকনিক্যাল স্কিল যেমন SQL, Python, বা R শিখে নিতে পারলে আপনার বর্তমান দক্ষতার সাথে এটি ভালোভাবে মিলবে এবং আপনার ক্যারিয়ার আরও উন্নত হবে।
Nice
thank you
First take my salam as always great timing great video 😊
But sir I've a question for you besacally it's related to my future and a want a advise from you as i admit you as my motivation ❤️
I'm hsc candidate of 2026 that's mean I'm in inter 1st year now ...i really want to admit myself in Dhaka university i it's my dream my sisters as well but is no more in this world though.
And yeh I'm belong from middle class family but my ambition and dreams are beyond my imagination..... 1 year ago i had dream to study abroad after my hsc but now situation changed our financial condition goes down day by day on top of that i lost my only sister who supposed to be someone who would have broken our financial situation
Whatever, I canceled the plan to go abroad for studying but hey didn't give up still i want my heart want and I'll always craving for but i changed a little bit of my plan .. first i dicided that I'll study as hard as i can no matter what I'll admit my self in universitys like dhaka or Rajshahi inshallah during the time I'll be studying there then I'll be making my plan to go abroad by scholarship now I'm only focusing on my study
but I'm also fond of technology i just bought computer few days though my cousin already had computer i learned so i used to use his computer and I'm not bad at that ....
Therefore, my question is how should i making my journey going? Should i also give time on technology wheres i already have a vision where i wanna go
Should keep my time side for learning new skills while focusing on hsc and tyen universitys study...... What advide would you like to give me abiut it or what's your perspective on that ?
Sorry if i say anything wrong or do sth exaggerated but I'm writing this paragraph 😅
First time in my life I'm making such a massive comment is because i really respect you words everything you say so .and your one of them whom i admit as JENTALMEN ❤
BTW I'm RIJON
From business studies 😊
Walaikum as salaam, Rijon, and thank you for sharing your heartfelt story and trusting me with your thoughts. It takes courage to open up, and I can see your determination and resilience despite the challenges you’ve faced. Losing your sister and facing financial struggles must be incredibly tough, but how you focus on your studies and future is truly inspiring.
Now, regarding your question, I would suggest that you maintain a balanced approach. Since your primary focus right now is HSC and university admission, could you make sure that remains your priority? Your dream to get into Dhaka University or Rajshahi University is achievable with hard work, which should be your short-term goal. However, since you're also passionate about technology, it's a great idea to allocate time to learn new skills that complement your studies. You don’t need to spend long hours, but dedicating even an hour or two weekly to learning something new in technology, like basic programming, web development, or graphic design, can give you a head start. This way, you can build skills that might open doors to scholarships or freelancing opportunities in the future without compromising your HSC preparation.
Remember, life is about adapting, and you've already shown you can do that. Keep your vision clear, stay focused, and be consistent. Learning new skills alongside your studies will help you stay ahead, and when the time comes, you'll be ready for greater opportunities, whether locally or abroad. I'm confident that with your motivation, you’ll achieve great things, inshallah! Stay strong, and keep pushing forward.
Assalamu Alaikum Sir, I'm Hamidul Hoq, ur great fan, I'll ask u a ques. Pls. don’t mind sir.. That sir you are giving all the ans. of many persons very nicely. I know u r a busy man but how r u doing this...
Sir are u taking any help from AI to give ans. of these questions....?? ❤️ U Sir......
Ami web development and web automation er kaz deshi company te kaz korsi, kontu ami remotely kaz korte chassi.kintu response passi , can you give me some suggestions
আপনি যখন রিমোট কাজ খুঁজছেন, তখন সঠিক কৌশল এবং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ওয়েব অটোমেশন এর কাজ করছেন, আপনি কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে পারেন যাতে রিমোট কাজ পেতে সফল হন:
১. প্রফেশনাল প্রোফাইল আপডেট করুন:
আপনার LinkedIn এবং Fiverr, Upwork, বা Freelancer-এর প্রোফাইল ভালোভাবে আপডেট করুন। প্রোফাইলে আপনার পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতাগুলো উল্লেখ করুন। প্রোফাইলে শক্তিশালী পোর্টফোলিও এবং ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা দেখানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
২. কাজের নমুনা এবং পোর্টফোলিও তৈরি করুন:
একটি শক্তিশালী পোর্টফোলিও তৈরি করুন যেখানে আপনি আপনার করা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ওয়েব অটোমেশনের কাজগুলো দেখাতে পারেন। কিছু ফ্রিল্যান্সার প্ল্যাটফর্মে নমুনা কাজ আপলোড করুন, যা আপনার দক্ষতা প্রদর্শন করবে এবং ক্লায়েন্টদের আকৃষ্ট করবে।
৩. রিমোট কাজের জন্য সঠিক প্ল্যাটফর্ম বেছে নিন:
রিমোট কাজ খোঁজার জন্য নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মগুলোতে অ্যাকাউন্ট খুলুন। কিছু কম প্রতিযোগিতামূলক এবং নির্ভরযোগ্য সাইট রয়েছে:
Toptal (উচ্চ মানের কাজ এবং স্ক্রিনিং প্রক্রিয়া)
We Work Remotely
Remotive
FlexJobs (বিশ্বস্ত ও স্ক্যাম-মুক্ত)
PeoplePerHour (কম প্রতিযোগিতামূলক)
৪. কাজের জন্য প্রোফেশনাল মেইল এবং প্রপোজাল লিখুন:
যখন কোনো কোম্পানিতে আবেদন করেন, আপনার কভার লেটার বা প্রপোজাল সুনির্দিষ্ট এবং প্রফেশনাল হওয়া উচিত। ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী আপনার অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতাগুলো উল্লেখ করুন।
৫. নেটওয়ার্ক এবং পরিচিতি তৈরি করুন:
আপনি LinkedIn বা অন্যান্য প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অন্য ফ্রিল্যান্সার বা কোম্পানির সাথে সংযোগ করতে পারেন। বিশেষত, গ্লোবাল নেটওয়ার্কে সংযোগ বাড়াতে কাজ করুন।
৬. ছোট কাজ দিয়ে শুরু করুন:
প্রাথমিক পর্যায়ে ছোট ছোট কাজ নিয়ে শুরু করুন এবং ক্লায়েন্টদের ভালো ফিডব্যাক পেলে ধীরে ধীরে বড় প্রজেক্টে যাওয়ার চেষ্টা করুন। কিছু সফল কাজের পর, আপনি ধীরে ধীরে বড় প্রজেক্ট এবং দীর্ঘমেয়াদী ক্লায়েন্ট পেতে সক্ষম হবেন।
৭. গিগ তৈরি করুন:
Fiverr-এর মতো সাইটে গিগ তৈরি করুন যেখানে আপনি নির্দিষ্ট সার্ভিস অফার করবেন, যেমন "ওয়েব অটোমেশন", "ওয়েব ডেভেলপমেন্ট" ইত্যাদি। বিভিন্ন ধরনের গিগ অফার করলে ক্লায়েন্টরা সহজে খুঁজে পাবে।
আপনার ধারাবাহিক প্রচেষ্টা এবং ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি। নিয়মিত প্রফাইল আপডেট করুন এবং নতুন সুযোগ খুঁজতে থাকুন।
আসসালামু আলাইকুম, আমরা ইন্ডিভিজুয়ালি কিভাবে এর যে কোন একটা স্কিলকে ডেভেলপ করতে পারি এবং সেই ফিল্ড বা ডেজিগনেশনে চাকরি পেতে পারি?
ওয়ালাইকুম আসসালাম!
যেকোনো একটি স্কিল ডেভেলপ করতে হলে প্রথমে সেই বিষয়ে একটি স্পষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন, যেমন মেশিন লার্নিং বা ডেটা সায়েন্স। এরপর অনলাইন কোর্স ও সার্টিফিকেশন গ্রহণের মাধ্যমে আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন। প্র্যাকটিক্যাল প্রজেক্টে কাজ করুন এবং সেগুলো GitHub বা পোর্টফোলিওতে শেয়ার করুন। ফ্রিল্যান্সিং বা ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। লিংকডইন ও অন্যান্য জব সার্চ প্ল্যাটফর্মে প্রফেশনাল নেটওয়ার্ক তৈরি করে সংশ্লিষ্ট ফিল্ডে চাকরির জন্য আবেদন করুন।
স্যার এই পেশাগুলো শিখে কী একজন ভালো ফ্রিল্যান্স্যার বা রিমোট জব করা সম্ভব কারন আমি গনিতে অনার্স করতেছি।একটু সাজেশন দেন প্লিজ স্যার
হ্যাঁ, এই পেশাগুলো শিখে আপনি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার বা রিমোট জবে কাজ করতে পারেন, বিশেষ করে আপনার গণিতের অনার্সের ব্যাকগ্রাউন্ড থাকায়। মেশিন লার্নিং, ডেটা সায়েন্স, এনএলপি (Natural Language Processing) বা এআই রিসার্চ সায়েন্টিস্টের মতো পেশাগুলোতে গণিত ও পরিসংখ্যানের গভীর জ্ঞান খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যা আপনার জন্য সুবিধাজনক হবে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন:
প্রোগ্রামিং দক্ষতা অর্জন করুন: Python, R, SQL-এই ভাষাগুলোর দক্ষতা ফ্রিল্যান্স বা রিমোট জবের ক্ষেত্রে প্রয়োজন। এগুলো মেশিন লার্নিং ও ডেটা সায়েন্সে ব্যবহার হয়।
প্রফেশনাল স্কিল ডেভেলপ করুন: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মেশিন লার্নিং, ডেটা সায়েন্স, বা প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো ক্ষেত্রগুলিতে বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠুন। এগুলো এখনকার ফ্রিল্যান্স মার্কেটে চাহিদাসম্পন্ন সেক্টর।
ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করুন: Upwork, Freelancer, এবং Fiverr-এর মতো প্ল্যাটফর্মে প্রোফাইল তৈরি করে ছোট প্রজেক্ট দিয়ে শুরু করুন। ধীরে ধীরে আপনি বড় প্রজেক্ট পেতে শুরু করবেন।
রিমোট জবের সুযোগ: অনেক আন্তর্জাতিক কোম্পানি রিমোট কাজের জন্য এআই, মেশিন লার্নিং এবং ডেটা সায়েন্স বিশেষজ্ঞ খুঁজছে। LinkedIn বা AngelList এর মতো প্ল্যাটফর্মে রিমোট জব খুঁজতে পারেন।
পোর্টফোলিও তৈরি করুন: আপনার কাজের নমুনা ও প্রজেক্টগুলো একটি পোর্টফোলিওতে যুক্ত করুন। এটি আপনাকে ফ্রিল্যান্সার বা রিমোট জবে আবেদন করতে সহায়তা করবে।
ট্রেনিং এবং সার্টিফিকেশন নিন: বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স ও রিমোট জবে প্রতিযোগিতা বেশি, তাই Coursera বা Udemy-এর মতো প্ল্যাটফর্ম থেকে সার্টিফিকেশন কোর্স নিন। এটি আপনার প্রোফাইলকে আরও শক্তিশালী করবে।
আপনার গণিতের ব্যাকগ্রাউন্ডের কারণে আপনি এই ফিল্ডে একটি ভালো ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন, এবং ফ্রিল্যান্সিং বা রিমোট জবের মাধ্যমে কাজ করতে পারবেন।
আপনার কি বাংলাতে কোনো ভিডিও কোর্স আছে AI এর উপর ?
ভিডিও টিউটোরিয়াল এখনো নাই, তবে ব্লগ পড়তে পারেন (৬টি পার্ট আছে): enamulhaque.co.uk/f/generative-ai-in-bangla-part-1
I have completed diploma in mechanical technology. Not have any graduation. Have experience of working as a sales executive (1year) and distribution manager(1year). Technically sound with ms office, web research, data entry and formation. Please suggest me the suitable path that I can pursue..
Since you have a diploma in mechanical technology and work experience as a sales executive and distribution manager, you're already equipped with a blend of technical and managerial skills. Here are some career paths that would suit your background and help you grow further:
1. Supply Chain Management/Logistics
With experience as a distribution manager, you already have a foundation in supply chain management. You can enhance your skills by pursuing certifications like Supply Chain Management (SCM) or Logistics Management through platforms like Coursera or edX. This field has a strong demand for skilled professionals, and your technical background will be an advantage in understanding the mechanical aspects of the supply chain.
2. Project Management
Your background in sales and distribution makes project management a suitable career. You can pursue certifications like PMP (Project Management Professional) or CAPM (Certified Associate in Project Management) to formalize your management skills. These roles typically require strong organizational, leadership, and communication abilities, which align with your experience.
3. Technical Sales/Business Development
Combining your technical diploma and sales experience, a career in technical sales or business development could be a great fit. These roles involve selling complex mechanical or industrial products, where your mechanical knowledge will help in understanding product specifications and client needs. You can target roles in companies that deal with engineering or manufacturing equipment.
4. Data Analysis/Operations
With your proficiency in MS Office, data entry, and web research, you can explore roles in data analysis or operations management. Learning basic data analytics tools like Excel's advanced features, Google Analytics, or Power BI can open doors to operational roles where you can optimize business processes.
5. Remote/Freelance Work
If you're looking for flexibility, your skills in web research, data entry, and MS Office are in high demand for freelancing or remote jobs. You can find opportunities on platforms like Upwork or Fiverr, and work as a virtual assistant, data entry specialist, or research analyst.
Consider pursuing a relevant certification to enhance your qualifications and showcase your skills to potential employers. Keep building your experience, and explore opportunities aligned with your skills and interests!
স্যার, আমি একজন আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ড এর স্টুডেন্ট কিন্তু আমি কি এই ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এআই(AI) ডেভেলপার বা এআই(AI) ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে জব পেতে পারি? আর্টস থেকে কি এআই ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে জব পাওয়া সম্ভব?
হ্যাঁ, আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেও এআই ডেভেলপার বা এআই ইঞ্জিনিয়ার হওয়া সম্ভব, তবে কিছু স্কিল শিখতে হবে। আপনার প্রোগ্রামিং (Python), ডাটা অ্যানালিটিক্স, এবং মেশিন লার্নিংয়ের বেসিক ধারণা তৈরি করতে হবে। এর পাশাপাশি গাণিতিক দক্ষতা, যেমন লিনিয়ার অ্যালজেব্রা ও স্ট্যাটিস্টিক্স, একটু একটু করে শেখা দরকার।
আপনার শেখার যাত্রা শুরু করতে Coursera বা edX থেকে মেশিন লার্নিং ও এআই সম্পর্কিত কোর্স নিন। Kaggle-এর মতো প্ল্যাটফর্মে প্র্যাকটিস করুন এবং প্রজেক্ট তৈরি করুন। যদি ধারাবাহিকভাবে শিখতে পারেন এবং প্র্যাকটিক্যাল স্কিল তৈরি করতে পারেন, তবে বিদেশেও এই ক্ষেত্রে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। ধৈর্য আর পরিশ্রম করলে, ইনশাআল্লাহ সফল হবেন।
এর জন্য কি বিদেশে জব পাওয়ার জন্য ডাটা স্ট্রাকচার অ্যাান্ড অ্যাালগরিদম জানতে হবে?
স্যার আমার এসএসসিতে সাইন্স ছিলাম, অর্নাস, মাস্টার্স, সংস্কৃত ভাষায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শেষ করছি সাথে এইচআরএম এমবিএ শেষ করছে। আমার জন্য কোন ট্রেকনিক্যাল স্কিল টা শেখলে ক্যারিয়ার হিসাবে নিতে পারব? প্লিজ বলবেন স্যার
আপনি যেহেতু সংস্কৃত ভাষায় অর্নাস এবং মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন এবং এইচআরএম এমবিএ শেষ করেছেন, তাই এখন আপনি যেকোনো প্রযুক্তিগত দক্ষতা শিখে ক্যারিয়ার পরিবর্তন করতে পারেন। নিচে কিছু ট্রেন্ডিং টেকনিক্যাল স্কিলের পরামর্শ দিচ্ছি, যা আপনার আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের জন্য উপকারী হতে পারে:
১. ডেটা অ্যানালিটিক্স (Data Analytics):
কেন শিখবেন: আপনি যেহেতু এইচআরএমের সাথে কাজ করেছেন, তাই ডেটা অ্যানালিটিক্স শিখে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মানব সম্পদ এবং অন্যান্য ডেটা বিশ্লেষণ করতে পারেন।
কোথায় শিখবেন: Udemy, Coursera-তে ডেটা অ্যানালিটিক্সের উপর অনেক কোর্স আছে।
দক্ষতা: Excel, SQL, Python এবং Power BI বা Tableau এর মতো টুল ব্যবহার শিখতে হবে।
২. ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital Marketing):
কেন শিখবেন: এইচআরএম এবং সংস্কৃতির সাথে আপনার জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কাজ করতে পারেন। এটি একটি দ্রুত-বর্ধনশীল ক্ষেত্র এবং তুলনামূলকভাবে কম সময়ে শিখতে পারবেন।
কোথায় শিখবেন: Google Digital Garage এবং HubSpot-এ ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের অনেক বিনামূল্যের কোর্স রয়েছে।
দক্ষতা: SEO, Content Marketing, Social Media Marketing, এবং Google Analytics শিখতে হবে।
৩. প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট (Project Management):
কেন শিখবেন: আপনার MBA-এর সাথে প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্টের দক্ষতা যোগ করে বড় প্রতিষ্ঠান বা আইটি প্রজেক্ট পরিচালনা করতে পারবেন।
কোথায় শিখবেন: PMI (Project Management Institute) থেকে PMP (Project Management Professional) সার্টিফিকেশন নিতে পারেন।
দক্ষতা: Agile, Scrum, এবং Microsoft Project বা Trello এর মতো টুলস।
৪. UI/UX ডিজাইন (User Interface/User Experience Design):
কেন শিখবেন: আপনি যদি সৃজনশীল কাজ পছন্দ করেন তবে UI/UX ডিজাইন আপনার জন্য ভালো অপশন হতে পারে। এটি বর্তমানে খুবই চাহিদাসম্পন্ন।
কোথায় শিখবেন: Coursera বা Udemy-তে UI/UX-এর উপর কোর্স রয়েছে।
দক্ষতা: Figma, Adobe XD, এবং Sketch টুলসের মাধ্যমে ডিজাইন করা শিখতে হবে।
৫. সাইবার সিকিউরিটি (Cyber Security):
কেন শিখবেন: এটি অত্যন্ত দ্রুত বিকাশমান একটি ক্ষেত্র, এবং এখানে কাজের সুযোগ ব্যাপক।
কোথায় শিখবেন: Udemy এবং Coursera-তে সাইবার সিকিউরিটির উপর কোর্স করতে পারেন।
দক্ষতা: Ethical Hacking, Risk Assessment, এবং Security Analysis শিখতে হবে।
৬. এআই ও মেশিন লার্নিং (AI and Machine Learning):
কেন শিখবেন: ভবিষ্যৎ প্রযুক্তিতে সবচেয়ে বেশি চাহিদাসম্পন্ন ক্ষেত্র হলো এআই। আপনি উচ্চমানের ডেটা এবং এআই ভিত্তিক প্রজেক্টে কাজ করতে পারবেন।
কোথায় শিখবেন: Coursera-তে Google-এর AI কোর্স রয়েছে, যা আপনাকে এ ক্ষেত্রে প্রবেশ করতে সহায়তা করবে।
দক্ষতা: Python, TensorFlow, এবং Deep Learning।
আপনার আগ্রহ এবং বর্তমান দক্ষতার ওপর নির্ভর করে একটি টেক স্কিল বেছে নিয়ে শেখা শুরু করতে পারেন। শুরুর দিকে ফ্রিল্যান্সিং বা ছোট প্রজেক্ট করে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন।
আসসালামু আলাইকুম স্যার। আমি বর্তমানে কম্পিউটার সাইন্স ১ম বর্ষে পড়ালেখা করছি। আমার ম্যাথে আগ্রহ খুব কম। আমার জন্য কোন সেক্টর ভালো হবে? ১. সাইবার সিকিউরিটি ২. এআই প্রোডাক্ট ম্যানেজার ৩. ডাটা সাইন্টিস্ট ৩.মেশিন লার্নিং ইন্জিনিয়ার
ওয়ালাইকুম আসসালাম!
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। যেহেতু আপনার ম্যাথের প্রতি আগ্রহ কম, তাই কিছু সেক্টর ম্যাথের উপর বেশি নির্ভরশীল, আবার কিছু সেক্টরে ম্যাথের গুরুত্ব কম। আপনার জন্য কোন সেক্টর ভালো হবে তা আপনার পছন্দ এবং ম্যাথের প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করছে।
১. সাইবার সিকিউরিটি:
ম্যাথের গুরুত্ব কম: সাইবার সিকিউরিটির ক্ষেত্রে বেশি ম্যাথ দরকার হয় না। এখানে মূলত নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি, হ্যাকিং টেকনিক্স এবং অ্যানালাইসিস বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার জন্য এটি একটি ভালো অপশন হতে পারে যদি আপনি টেকনিক্যাল সিকিউরিটি এবং এথিক্যাল হ্যাকিং নিয়ে আগ্রহী হন।
২. এআই প্রোডাক্ট ম্যানেজার:
ম্যাথের গুরুত্ব মাঝারি: প্রোডাক্ট ম্যানেজার হিসেবে আপনার কাজ হবে AI পণ্য ব্যবস্থাপনা এবং টিমের সাথে কাজ করা। যদিও AI সম্পর্কিত জ্ঞান দরকার, তেমন গভীরভাবে ম্যাথে কাজ করতে হবে না। তবে, কিছু ডেটা এনালাইসিস করতে হতে পারে।
এটি একটি ভালো অপশন হতে পারে যদি আপনি ম্যানেজমেন্ট এবং টিম লিডারশিপ নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করেন।
৩. ডেটা সায়েন্টিস্ট:
ম্যাথের গুরুত্ব বেশি: ডেটা সায়েন্টিস্টদের জন্য ম্যাথ, বিশেষ করে স্ট্যাটিস্টিক্স, এলগরিদম এবং প্রোবাবিলিটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ক্ষেত্রে আপনাকে ডেটা অ্যানালাইসিস করতে এবং ম্যাথমেটিক্যাল মডেল তৈরি করতে হবে।
যেহেতু ম্যাথে আপনার আগ্রহ কম, এটি আপনার জন্য কিছুটা চ্যালেঞ্জ হতে পারে।
৪. মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার:
ম্যাথের গুরুত্ব বেশি: মেশিন লার্নিং সরাসরি ম্যাথ, স্ট্যাটিস্টিক্স, এবং লিনিয়ার এলজেব্রার উপর নির্ভর করে। এলগরিদম ডেভেলপমেন্ট এবং ডেটা মডেলিং ম্যাথমেটিক্যাল জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে করা হয়।
এই সেক্টরে সফল হতে হলে ম্যাথে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
যেহেতু আপনার ম্যাথে আগ্রহ কম, তাই সাইবার সিকিউরিটি বা AI প্রোডাক্ট ম্যানেজার আপনার জন্য ভালো অপশন হতে পারে। এ ক্ষেত্রে ম্যাথের ওপর বেশি নির্ভরশীলতা নেই, এবং আপনি টেকনিক্যাল এবং ম্যানেজমেন্ট স্কিলের মাধ্যমে ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারেন।
সাহস রাখুন, ধীরে ধীরে স্কিল ডেভেলপ করুন, ইনশাআল্লাহ সফল হবেন! 😊
স্যার@ আমি জীবন নিয়ে খুবই হতাশ, আমি লাইফের সুন্দর সময়গুলো এডিকশানে নস্ট করেছি। বয়স ৩৩ হয়েছে এখন পর্যন্ত ক্যারিয়ার ফিক্স করতে পারিনি। আমি আইটি রিলেটেড কোন একটা প্রফেশনে যুক্ত হতে চাই। পাইথন ল্যাংগুয়েজ আপনার কথা মত W3school theke গত ১ মাস দরে শিখছি এবং এক্সেল অনেকটা শেখা হয়ে গেছে, আমি কিভাবে ভবিষ্যতে কোন প্রতিষ্ঠানে ইনটার্নশীপ করতে পারবো? Please tell me how can i advance in my Career? I have studied management and have an advanced understanding of Business Mathematics, Business Statistics, Accounting, and Finance, as I have taught (tution)these subjects."
আপনার পরিস্থিতি বোঝা সহজ, এবং আপনার আগ্রহ দেখে আমি মনে করি আপনি নতুন করে শুরু করতে পারবেন। আপনার পাইথন এবং এক্সেল শেখা ইতিমধ্যেই একটি ভালো পদক্ষেপ। এখন আপনাকে ধাপে ধাপে এগিয়ে যেতে হবে। এখানে কিছু টিপস দিচ্ছি যেগুলো আপনার ক্যারিয়ার উন্নতিতে সাহায্য করতে পারে:
১. ইন্টার্নশিপ বা এন্ট্রি-লেভেল কাজ খোঁজা:
LinkedIn এবং Indeed-এ আইটি এবং ডেটা অ্যানালিটিক্স সম্পর্কিত ইন্টার্নশিপ এবং এন্ট্রি-লেভেল কাজ খুঁজতে পারেন। আপনার পাইথন এবং এক্সেল দক্ষতাকে হাইলাইট করুন।
Freelance প্ল্যাটফর্ম (Upwork, Fiverr) ব্যবহার করে ছোট প্রজেক্টের জন্য কাজ শুরু করতে পারেন, বিশেষ করে ডেটা অ্যানালিটিক্স বা ব্যবসায়িক বিশ্লেষণ সম্পর্কিত কাজ।
২. আপনি যা শিখেছেন, তা প্রয়োগ করুন:
পাইথন এবং এক্সেল দিয়ে ছোট প্রজেক্ট তৈরি করুন এবং গিটহাবে আপলোড করুন। এটি আপনার পোর্টফোলিও তৈরি করতে সাহায্য করবে।
আপনার ব্যবসায়িক গাণিতিক এবং পরিসংখ্যান জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে ডেটা অ্যানালিস্ট বা ব্যবসায়িক অ্যানালিস্ট পদে আবেদন করতে পারেন।
৩. প্রফেশনাল সার্টিফিকেশন করুন:
Coursera বা edX থেকে ডেটা অ্যানালিটিক্স, ব্যবসায়িক বিশ্লেষণ, বা পাইথন প্রোগ্রামিং নিয়ে সার্টিফিকেশন কোর্স করতে পারেন।
Google Data Analytics Certificate বা IBM Data Science Professional Certificate ইন্টার্নশিপ এবং চাকরির ক্ষেত্রে ভালো সহায়ক হবে।
৪. ক্যারিয়ার ফোকাস ঠিক করুন:
আপনি ব্যবসায়িক অ্যানালিটিক্স, ডেটা সায়েন্স, অথবা ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালিটিক্স-এর দিকে মনোযোগ দিতে পারেন, যেখানে আপনার বর্তমান জ্ঞান এবং দক্ষতা কাজে লাগবে।
৫. নেটওয়ার্কিং করুন:
LinkedIn-এ প্রফেশনালদের সাথে কানেক্ট হন, এবং তাদের থেকে শেখার চেষ্টা করুন। ইন্ডাস্ট্রি ইভেন্ট বা ওয়েবিনার-এ যোগ দিতে পারেন।
নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইন্টার্নশিপ বা কাজের সুযোগের খোঁজ করতে পারেন।
৬. ছোট ছোট সাফল্য নিয়ে এগিয়ে যান:
ধীরে ধীরে ছোট কাজ নিন এবং নিজেকে প্রতিদিন উন্নত করার চেষ্টা করুন। ধৈর্য্য ধরে কাজ করলে, সময়ের সাথে সাথে আপনি ভালো সুযোগ পাবেন।
আপনার ব্যবসায়িক জ্ঞান এবং আইটি স্কিল একত্রিত করে আপনি ভালো একটা ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন। সাহস রাখুন, এবং প্রতিদিন শেখার চেষ্টা চালিয়ে যান। আপনার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে ইনশাআল্লাহ।
শুভকামনা রইল!
Sir physics a oner's ses korar por kon sector a jawa uchit hobe sir
ফিজিক্সে অনার্স শেষ করার পর আপনি বেশ কয়েকটি সম্ভাবনাময় সেক্টরে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। আপনার আগ্রহ এবং দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে আপনি বিভিন্ন খাতে যেতে পারেন। এখানে কয়েকটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র রয়েছে:
১. একাডেমিক ও গবেষণা
যদি আপনি গবেষণায় আগ্রহী হন, তাহলে এমএসসি বা পিএইচডি করার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা বা গবেষণা ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। গবেষণার ক্ষেত্রে কোয়ান্টাম মেকানিক্স, ন্যানোটেকনোলজি, বা অ্যাস্ট্রোফিজিক্স এর মতো বিষয়গুলোতে কাজ করার সুযোগ আছে।
২. ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তি
ফিজিক্সের জ্ঞান ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, অথবা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর দিকে যেতে পারেন। রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (R&D) এও কাজের সুযোগ আছে।
৩. ডেটা সায়েন্স এবং অ্যানালিটিক্স
ফিজিক্সের শিক্ষার্থীরা শক্তিশালী গাণিতিক দক্ষতা এবং বিশ্লেষণাত্মক চিন্তাভাবনা নিয়ে কাজ করে, যা ডেটা সায়েন্স, ডেটা অ্যানালিটিক্স, এবং মেশিন লার্নিং এর জন্য উপযুক্ত। এই ক্ষেত্রে বিশেষভাবে উচ্চ চাহিদা রয়েছে।
৪. আইটি এবং প্রোগ্রামিং
প্রোগ্রামিং এবং তথ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রে আপনার ফিজিক্সের জ্ঞান অনেক সহায়ক হতে পারে। আপনি যদি কোডিং শেখেন, তবে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, সিস্টেম অ্যানালিস্ট, অথবা আইটি কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করতে পারেন।
৫. মেডিকেল ফিজিক্স এবং বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
ফিজিক্সের শিক্ষার্থীরা মেডিকেল ফিজিক্স এবং বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। রেডিওলজি, মেডিকেল ইমেজিং এবং স্বাস্থ্য সেবার অন্যান্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে কাজের সুযোগ রয়েছে।
৬. ব্যাংকিং এবং ফাইন্যান্স
আপনি যদি ফিজিক্সের পাশাপাশি গণিতে ভালো হন, তবে ফিন্যান্স, অ্যাকচুয়ারি এবং কোয়ান্টিটেটিভ অ্যানালিস্ট হিসেবে কাজের সুযোগ রয়েছে।
৭. এনার্জি এবং পরিবেশ বিজ্ঞান
রিনিউয়েবল এনার্জি, ক্লাইমেট চেঞ্জ, এবং এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এ ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ রয়েছে। এনার্জি ইন্ডাস্ট্রি, বিশেষ করে সোলার পাওয়ার এবং ওয়াটার রিসোর্স ম্যানেজমেন্টে অনেক কাজের সুযোগ আছে।
ফিজিক্সের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের সমস্যার সমাধানের দক্ষতা এবং বিশ্লেষণাত্মক চিন্তাধারা দিয়ে অনেকদূর এগিয়ে যেতে পারেন। আপনার আগ্রহ এবং লক্ষ্য অনুযায়ী সেক্টর বেছে নিন এবং সেই অনুযায়ী কাজ শুরু করুন।
Have any carrier in AI sector without Academic education ?
Yes, you can have a successful AI career without formal academic education by taking online courses (like those on Coursera, Udemy), working on hands-on projects, and participating in platforms like Kaggle and GitHub. Focus on building a portfolio to showcase your skills, contribute to open-source projects, and gain real-world experience through freelancing or internships. Networking and sharing your work online can also help you get noticed and land job opportunities in the AI field.
স্যার আপনার ডেটা সাইন্সের বইটি কখন বাংলা অনুবাদ পাবলিশ হবে।
বাংলাদেশের একটি পাবলিশার এটা শুরু করেছিল।
স্যার বুকটি খুব দরকার
www.rokomari.com/book/282814/artificial-intelligence?fbclid=IwAR17kY1UPAsAw0RIqsAePb0nXSsZQO5rzCxIVN9gSWCw-S6Nek9Bq6QXoqI
আসসালামু আলাইকুম স্যার,ফ্রিল্যান্সিংয়ে মার্কেটিংএর ফিউচার কেমন যদি জানাতেন??
ইমেইল মার্কেটিং
ওয়ালাইকুম আসসালাম! ফ্রিল্যান্সিংয়ে মার্কেটিং, বিশেষ করে ইমেইল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল। বিশ্বব্যাপী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করছে, এবং ইমেইল মার্কেটিং একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। কারণ ইমেইল মার্কেটিং সরাসরি গ্রাহকের কাছে পৌঁছানোর জন্য একটি কার্যকর মাধ্যম।
কেন ইমেইল মার্কেটিং-এর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল:
পার্সোনালাইজড কন্টেন্ট: ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে সরাসরি নির্দিষ্ট গ্রাহকদের কাছে পার্সোনালাইজড কন্টেন্ট পাঠানো যায়, যা গ্রাহকদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করতে সাহায্য করে।
লং-টার্ম গ্রোথ: অনেক ব্যবসা তাদের গ্রাহকদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে ইমেইল ব্যবহার করে। এছাড়াও, নতুন গ্রাহক তৈরি করার জন্য এটি একটি শক্তিশালী মাধ্যম।
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সুযোগ: ছোট-বড় সব ধরনের ব্যবসা ইমেইল মার্কেটিংয়ের ওপর নির্ভর করে, তাই ফ্রিল্যান্সারদের জন্য প্রচুর কাজ পাওয়া সম্ভব। Upwork, Fiverr, এবং Freelancer এর মতো প্ল্যাটফর্মে ইমেইল মার্কেটিং কাজের অনেক সুযোগ রয়েছে।
তাই, আপনি যদি ইমেইল মার্কেটিংয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন, তাহলে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে আপনার জন্য ভালো সুযোগ রয়েছে। নিয়মিত কোর্স করা এবং এই বিষয়ে নতুন কৌশল শেখা আপনাকে ভবিষ্যতে আরও এগিয়ে দেবে।
@@authorenam ধন্যবাদ স্যার। জেনে খুব ভাল লাগল।ইনশাআল্লাহ পারব।
স্যার এখন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখা কিংবা গেম ডেভেলপমেন্ট শিখা কেমন হবে?
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং গেম ডেভেলপমেন্ট দুটোই চমৎকার ক্যারিয়ার অপশন। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখা তুলনামূলক সহজ এবং এর চাহিদা সর্বত্র রয়েছে, বিশেষত ফ্রিল্যান্সিং, ই-কমার্স এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। অন্যদিকে, গেম ডেভেলপমেন্ট ক্রিয়েটিভ এবং চ্যালেঞ্জিং, তবে এর চাহিদা বেড়েই চলেছে, বিশেষ করে বিনোদন ও মোবাইল গেম ইন্ডাস্ট্রিতে। আপনি যদি ক্রিয়েটিভ এবং গেমিংয়ের প্রতি আগ্রহী হন, গেম ডেভেলপমেন্ট বেছে নিতে পারেন, আর দ্রুত চাকরির সুযোগ চাইলে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট উপযুক্ত হবে।
স্যার আমি মার্কেটিং থেকে অর্নাস করেছি,,,স্যার আমি কি কি কাজ শিখতে পারবো?,,অনুগ্রহ আপনার পরামর্শ চাই
অভিনন্দন! মার্কেটিং এ অর্নাস করেছেন, এটা তো চমৎকার! আপনার জন্য অনেক অনেক সম্ভাবনার দুয়ার খুলে গেছে।
এখন আপনি যেহেতু মার্কেটিং পড়াশোনা করেছেন, সেহেতু আপনার জন্য কিছু ক্ষেত্র অনেক উপযোগী হবে। যেমন:
ডিজিটাল মার্কেটিং: এখন কার ব্যবসা অনলাইনে নেই? ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনি SEO, Social Media Marketing, Content Marketing, Email Marketing - এই ধরণের বিষয়গুলো শিখতে পারেন।
কন্টেন্ট ক্রিয়েশন: আপনি কি লেখালেখি বা ভিডিও বানাতে ভালোবাসেন? তাহলে কন্টেন্ট ক্রিয়েশন আপনার জন্য একটা ভালো ক্যারিয়ার হতে পারে। ব্লগ লেখা, কপিরাইটিং, ভিডিও স্ক্রিপ্ট লেখা, সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য কন্টেন্ট তৈরি - এই ধরণের কাজ আপনি করতে পারেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন: মার্কেটিং এর জন্য চাক্ষুষ উপস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি Adobe Photoshop, Illustrator এর মত সফটওয়্যার গুলো শিখতে আগ্রহী হন, তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইন আপনার জন্য একটা ভালো পছন্দ হতে পারে।
ডেটা অ্যানালাইসিস: মার্কেটিং এ ডেটার বিশ্লেষণ অনেক গুরুত্বপূর্ণ। Google Analytics, Excel এর মত টুল গুলো ব্যবহার করে কিভাবে ডেটা অ্যানালাইসিস করতে হয় তা শিখতে পারেন।
বিক্রয় ও গ্রাহক সেবা: আপনার যোগাযোগ দক্ষতা ভালো থাকলে বিক্রয় ও গ্রাহক সেবার ক্ষেত্রে কাজ করতে পারেন।
এছাড়াও, আপনার আগ্রহ ও দক্ষতা অনুযায়ী আরও অনেক কিছু শিখতে পারেন। কিছু বিষয় ভেবে দেখতে পারেন:
ই-কমার্স ব্যবস্থাপনা
প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্ট
ব্র্যান্ড ম্যানেজমেন্ট
মার্কেট রিসার্চ
আপনার ক্যারিয়ার পথ নির্বাচনের জন্য আপনার আগ্রহ, দক্ষতা এবং কর্মক্ষেত্রের চাহিদা বিবেচনা করুন। আপনার শিক্ষা এবং কর্মজীবনে সৌভাগ্য কামনা করছি!
ডেটা এনালিস্ট হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চাই। রিমোট অনলি, নট অনসাইট অর হাইব্রিড।
ডেটা এনালিস্ট হিসেবে সম্পূর্ণ রিমোট কাজ করার সুযোগ বর্তমানে অনেক বেশি, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে। ডেটা এনালিস্টের কাজটি অনেক ক্ষেত্রেই রিমোট-ফ্রেন্ডলি, কারণ এতে মূলত ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, এবং রিপোর্ট তৈরি করার জন্য অনলাইন টুল এবং ডেটাবেস সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়।
আপনি রিমোট জব খুঁজতে চাইলে কিছু নির্দিষ্ট সাইট এবং পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন:
১. রিমোট জব সাইটসমূহ:
We Work Remotely: এটি রিমোট কাজের জন্য অন্যতম জনপ্রিয় সাইট, যেখানে ডেটা এনালিস্টের জন্য ভালো সুযোগ রয়েছে।
Remote OK: ডেটা এনালিস্ট এবং ডেটা সায়েন্টিস্টদের জন্য বিশেষ কাজের অফার থাকে এখানে।
Toptal: এখানে উচ্চমানের ডেটা বিশ্লেষণ সম্পর্কিত কাজের সুযোগ পাওয়া যায়।
FlexJobs: FlexJobs-এ ফিল্টার করে শুধুমাত্র রিমোট ডেটা এনালিস্টের চাকরি খুঁজে পাওয়া যায়।
AngelList: স্টার্টআপ এবং ছোট কোম্পানিগুলোর রিমোট ডেটা এনালিস্ট পদগুলো খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
২. কী কী দক্ষতা প্রয়োজন:
ডেটা এনালিস্ট হিসেবে কাজ করতে হলে নিচের দক্ষতাগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:
Excel, SQL, Python/R: ডেটা ম্যানিপুলেশন এবং বিশ্লেষণের জন্য এই টুলগুলো প্রয়োজন।
Power BI বা Tableau: ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশনের জন্য খুবই জনপ্রিয় টুল।
গবেষণা ও বিশ্লেষণ দক্ষতা: বড় বড় ডেটাসেট বিশ্লেষণ করার জন্য লজিক্যাল এবং কৃত্রিম বিশ্লেষণ ক্ষমতা থাকা প্রয়োজন।
৩. কীভাবে এই দক্ষতা তৈরি করবেন:
আপনি Coursera, Udemy, এবং LinkedIn Learning থেকে ডেটা এনালিস্ট সম্পর্কিত কোর্স করতে পারেন। এছাড়াও, Kaggle এর মতো প্ল্যাটফর্মে প্র্যাকটিস করতে পারেন যেখানে বাস্তব ডেটাসেট নিয়ে কাজ করার সুযোগ থাকে।
আপনি যদি শুধুমাত্র রিমোট কাজ করতে চান, তবে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে কাজের চেষ্টা করলে ভালো হবে। Upwork এবং Freelancer এর মতো সাইটগুলোতেও রিমোট ডেটা এনালিস্টের কাজ সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়।
৪. ফ্রিল্যান্সিংয়ের সুযোগ:
আপনি চাইলে রিমোট জবের পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং কাজও করতে পারেন। এতে আপনি নিজের সময় অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন এবং বিভিন্ন প্রজেক্টে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
@@authorenamধন্যবাদ, স্যার
স্যার সাধারণ মানের ছাত্রদের কি এই টপিক গুলোর উপর স্কিল অর্জন করতে পারবে?
হ্যাঁ, সাধারণ মানের ছাত্ররাও এই টপিকগুলোতে স্কিল অর্জন করতে পারে। সফলতার জন্য শুধু মেধা নয়, মনোযোগ, অধ্যবসায় এবং ধৈর্য গুরুত্বপূর্ণ। ১২টি এআই পেশার স্কিলগুলো শেখা চ্যালেঞ্জিং হলেও সঠিক পদ্ধতি ও ধাপে এগিয়ে গেলে, যেকোনো শিক্ষার্থী এগুলো আয়ত্ত করতে পারে।
কিছু ধাপ যা সহায়ক হতে পারে:
ধীরে ধীরে শুরু করুন: একেবারে ছোট থেকে শুরু করুন। প্রোগ্রামিং বা মেশিন লার্নিংয়ের মতো জটিল বিষয়গুলোর বেসিক কনসেপ্ট শিখুন এবং তা আয়ত্ত করুন।
অনলাইন কোর্স এবং রিসোর্স ব্যবহার করুন: Coursera, Udemy, edX-এর মতো প্ল্যাটফর্মে সহজবোধ্য কোর্স আছে, যা আপনাকে এই স্কিলগুলো শিখতে সাহায্য করবে।
প্র্যাকটিস এবং প্রজেক্টে কাজ করুন: যত বেশি আপনি প্র্যাকটিক্যাল প্রজেক্ট করবেন, ততই দক্ষতা বাড়বে। ধীরে ধীরে বড় প্রজেক্টে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
সহযোগিতা এবং নেটওয়ার্কিং: সহপাঠী, সিনিয়র বা অনলাইন কমিউনিটির সহায়তা নিন। আপনার প্রশ্ন ও সমস্যার সমাধান সহজ হবে।
সময় দিন: সফলতা একদিনে আসে না। নিয়মিত চর্চা এবং অধ্যবসায়ের মাধ্যমে সময়ের সাথে সাথে আপনি এই দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।
সুতরাং, সাধারণ মানের ছাত্ররাও কঠোর পরিশ্রম, সঠিক নির্দেশনা এবং মনোযোগ দিয়ে এআই, মেশিন লার্নিং বা ডেটা সায়েন্সের মতো জটিল বিষয়গুলোতে দক্ষ হতে পারে।
@@authorenam অনেক অনেক শ্রদ্ধা ভালবাসা আর কৃতজ্ঞতা। আমার বাড়ি বৃহত্তর সিলেট। ঢাকায় থেকে ১৩ বছর জব করেছি। কেরিয়ার গ্রোথ না হওয়াতে জব ছেড়ে দিয়েছি। একবছর হয়ে গেলো প্রায়। বেকার। কিছুটা ফ্রাস্ট্রেশনে আছি। একটা রিস্টার্ট দরকার। শুরুটা কি দিয়ে করবো এই ভেবেই ডিফোকাসড হয়ে গিয়েছি। ইংরেজি ম্যাথ ও স্ট্যাটিকটিক্সে দুর্বলতা রয়েছে বিদায় আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি হচ্ছে।
@@zariatfahim4847
প্রথমেই আপনাকে বলব, হতাশা থেকে বেরিয়ে আসা এবং নতুন করে শুরু করা সম্ভব, এবং এটি করার জন্য সঠিক পরিকল্পনা ও দৃঢ় মনোভাবের প্রয়োজন। ১৩ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে আপনার, যা অনেক মূল্যবান। এখন শুধু প্রয়োজন নিজের দক্ষতাগুলো নতুনভাবে মূল্যায়ন করা এবং সেগুলোকে আপগ্রেড করার জন্য কিছু পদক্ষেপ নেওয়া।
১. নিজের দক্ষতা মূল্যায়ন করুন:
প্রথমেই আপনার যোগ্যতা এবং দক্ষতাগুলো মূল্যায়ন করুন। আপনি আগের কাজগুলোতে কোন কোন দক্ষতা অর্জন করেছেন এবং কোন কোন জায়গায় আরও উন্নতি করা প্রয়োজন, সেটি খুঁজে বের করুন। আপনার ইংরেজি, ম্যাথ, এবং স্ট্যাটিস্টিকসে কিছুটা দুর্বলতা থাকলেও, আপনি এ বিষয়ে অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা বাড়াতে পারেন। Coursera, Udemy, এবং edX-এর মতো প্ল্যাটফর্মে সহজলভ্য কোর্স রয়েছে যা আপনাকে সাহায্য করতে পারে।
২. ফোকাসড কেরিয়ার প্ল্যান তৈরি করুন:
ডিফোকাসড হওয়ার কারণে আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। প্রথমে একটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য তৈরি করুন-আপনি কোন দিকে যেতে চান? ডিজিটাল মার্কেটিং, ডেটা অ্যানালাইসিস, বা টেকনিক্যাল স্কিল (যেমন প্রোগ্রামিং, AI, বা সাইবার সিকিউরিটি) থেকে যেকোনো একটি বেছে নিতে পারেন। একবার সঠিক সিদ্ধান্ত নিলে, সেই বিষয়ে ফোকাস করে এগিয়ে যান এবং ধীরে ধীরে উন্নতি করতে থাকুন।
৩. মাইন্ডসেট পরিবর্তন করুন এবং সাপোর্ট সিস্টেম তৈরি করুন:
নিজের মাইন্ডসেট-এ পরিবর্তন আনা গুরুত্বপূর্ণ। ব্যর্থতা বা আত্মবিশ্বাসের অভাব আপনার সামনে নতুন সুযোগ তৈরি করতে বাধা দিতে পারে। ধীরে ধীরে এগোনোর মনোভাব নিন এবং আপনার চারপাশে এমন মানুষ রাখুন যারা আপনাকে অনুপ্রাণিত করবে। সিলেট বা ঢাকায় বিভিন্ন প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং গ্রুপে যুক্ত হন বা ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে কাজ খোঁজার চেষ্টা করতে পারেন।
আপনার বর্তমান অবস্থান থেকে নতুনভাবে শুরু করার জন্য একটি সুসংগঠিত পরিকল্পনা তৈরি করুন এবং নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন। ধৈর্য ধরে চেষ্টা করলে আপনি অবশ্যই সফল হবেন।
স্যার রিমোট জব নিয়ে ভিডিও বানান প্লিজ। এমন এমন কতগুলো কম্পানীর নাম বলুন এবং সাইট এর নাম বলুন জারা শুধু মাএ international , worldwide , anywhere, সার্ভিস দেয় বা রিমোট জব দেয়। এবং আমি শিখতেছি seo everything and social media marketing enerything। pleasw sir make the video i want to video. Please sir yoi can make this is the types of video please sir make it. I want to this one sir please please sir 🙂.
আমি ৩ বছর জাবদ শুধু শিখতেছি এই দুইটা স্কিল এখনও শিখতেছি একেবারে খুব ভালো করে। আমি চাই স্যার বছরে 100k doller দিবে এমন কোনো জব স্যার কারন এই ৩ বছরে আমি অনেক কিছুই শিখছি স্যার প্লিজ স্যার আশা করছি বুঝেছেন স্যার। যদি আপনি বলেন তুমার সপ্ন কি আমি বলবো রিমোট জব করবো এবং সেই রিমোট জবে আমার সেলারি প্রতি বছরে 500k doller দিবে 🙂আমি জীবনের অনেকটা বড় সপ্ন এইটা স্যার আমার 🙂💟💟
বাংলাদেশ থেকে বিদেশী কোম্পানিতে ফুল-টাইম রিমোট জব পাবার কৌশল || Remote fulltime job from Bangladesh ua-cam.com/video/mbo34biOfQk/v-deo.html
বাংলাদেশ থেকে করা যায় এরকম ১০টি Highest Paying Remote Jobs: ua-cam.com/video/U1pfnQ7f85Q/v-deo.html
আসসালামু আলাইকুম স্যার!
আমি আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ডের আমি এই ১২ স্কিলের মধ্যে কোনগুলোতে চেষ্টা করতে পারি?
আশাকরি জানাবেন।
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনি যেহেতু আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসেছেন, তাই এই ১২টি এআই পেশার মধ্যে এমন কিছু আছে যেগুলো আপনার জন্য উপযোগী হতে পারে। যেমন:
এআই এথিকস কনসালট্যান্ট: এআই প্রযুক্তির নৈতিক দিক নিয়ে কাজ করা। আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ডের কেউ এথিকস, নীতিমালা, এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির সাথে এআই সিস্টেমের কাজ পর্যবেক্ষণ করতে পারেন।
ডেটা অ্যানালিস্ট: যদি আপনার বিশ্লেষণী ক্ষমতা ভালো হয়, তাহলে ডেটা বিশ্লেষণের কাজ করতে পারেন। এখানে প্রোগ্রামিংয়ের পাশাপাশি ডেটার ধারণা বুঝতে পারার দক্ষতা প্রয়োজন।
এআই প্রোডাক্ট ম্যানেজার: এই রোলের জন্য যোগাযোগ, বাজার বিশ্লেষণ, এবং প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্টের জ্ঞান দরকার, যা আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেও সম্ভব।
এই তিনটি ক্ষেত্রে আপনি ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ট্রাই করতে পারেন এবং ধীরে ধীরে আপনার দক্ষতা বাড়াতে পারেন।
sir please give us new course on ai or new world demandfull skill in bangla .............pllllllease
Insha Allah, I am doing my best
স্যার, এই ১২ টি পেশার মধ্যে নন-আইটি স্টুডেন্টরা কোন কোন পেশায় যেতে পারবে?
১২টি এআই সম্পর্কিত পেশার মধ্যে কিছু পেশা রয়েছে যেখানে নন-আইটি শিক্ষার্থীরাও দক্ষতা অর্জন করে কাজ করতে পারে।
ডেটা সায়েন্টিস্ট (Data Scientist), এআই এথিকস কনসালট্যান্ট (AI Ethics Consultant), এআই প্রোডাক্ট ম্যানেজার (AI Product Manager)
@@authorenam Thanks, sir. You are so kind.
@@authorenam😊
স্যার আমি এম এ করেছি।
চাকরি করতে চাচ্ছি না।
কোন স্কীল শিখলে , ভালো হবে স্যার
আপনি যেহেতু এমএ শেষ করেছেন এবং চাকরি করতে আগ্রহী নন, তাই ফ্রিল্যান্সিং বা নিজস্ব উদ্যোগে কাজ করার জন্য কিছু স্কিল শিখতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, এবং ভিডিও এডিটিং এর মতো স্কিলগুলো এখন খুবই চাহিদাসম্পন্ন। এগুলো শিখে আপনি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে পারেন এবং ঘরে বসে ভালো উপার্জন করতে পারেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, এবং SEO শেখা যেতে পারে। কনটেন্ট রাইটিং বা কপিরাইটিং আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার ভিত্তিতে ভালো একটি পেশা হতে পারে, যেখানে বিভিন্ন ব্লগ, ওয়েবসাইট, এবং ব্যবসার জন্য কনটেন্ট তৈরি করবেন। এছাড়া, গ্রাফিক ডিজাইন বা ভিডিও এডিটিং শিখলে আপনি ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে দ্রুত কাজ পেতে পারেন।
আপনি আপনার আগ্রহ এবং সক্ষমতার ওপর ভিত্তি করে এই স্কিলগুলোর মধ্যে একটি বেছে নিতে পারেন এবং বিভিন্ন অনলাইন কোর্স প্ল্যাটফর্ম যেমন Udemy, Coursera, বা UA-cam থেকে শেখা শুরু করতে পারেন।
@@authorenamধন্যবাদ স্যার
hi
hello
স্যার সুইজারল্যান্ড কেন আইটিতে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও বেশী বেতন প্রদান করে? অথচ আশে পাশের দেশে এত বেশি বেতন দেয় না
সুইজারল্যান্ডে আইটি পেশায় উচ্চ বেতন প্রদান করার পিছনে কিছু নির্দিষ্ট কারণ রয়েছে, যা অনেক সময় যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও বেশি হতে পারে। এর মূল কারণগুলো হলো:
১. উচ্চ জীবনযাত্রার মান:
সুইজারল্যান্ডে জীবনযাত্রার খরচ খুবই বেশি। বাসস্থান, স্বাস্থ্যসেবা, খাদ্য এবং অন্যান্য পরিষেবা এখানে অত্যন্ত ব্যয়বহুল। ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর্মীদের বেতনও সেই অনুপাতে বাড়াতে হয়, যাতে তারা জীবনযাত্রার মান বজায় রাখতে পারে।
২. দক্ষ কর্মীর চাহিদা:
সুইজারল্যান্ডের প্রযুক্তি খাতে অত্যন্ত দক্ষ কর্মীর চাহিদা খুব বেশি। সুইজারল্যান্ডে বড় বড় আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান এবং প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো রয়েছে, যেমন Google এবং Microsoft, যারা সর্বোচ্চ মানের কর্মী খুঁজে থাকে। দক্ষ কর্মীদের আকৃষ্ট করতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে উচ্চ বেতন দিতে হয়।
৩. ট্যাক্স নীতি এবং ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ:
সুইজারল্যান্ডের ট্যাক্স ব্যবস্থা এবং ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোকে এখানে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করে। ট্যাক্সের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম, ফলে কোম্পানিগুলো উচ্চ বেতন প্রদান করতে সক্ষম হয়।
৪. শক্তিশালী অর্থনীতি:
সুইজারল্যান্ডের অর্থনীতি খুবই শক্তিশালী এবং মুদ্রার মান (Swiss Franc) অনেকটা স্থিতিশীল। এর ফলে বেতনগুলোও আন্তর্জাতিক মানের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে।
৫. আইটি এবং প্রযুক্তি খাতের গুরুত্ব:
সুইজারল্যান্ড প্রযুক্তি এবং গবেষণায় অনেক বিনিয়োগ করে। নতুন নতুন উদ্ভাবনী প্রযুক্তির জন্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে দক্ষ কর্মী প্রয়োজন, এবং তাই বেতনও বেশি প্রদান করে।
৬. কর্মী অধিকার এবং কর্মস্থলের মান:
সুইজারল্যান্ডে কর্মীদের অধিকারের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। কর্মস্থলের মান, স্বাস্থ্যবীমা, এবং অন্যান্য সুবিধা এখানে অত্যন্ত ভালো, যা অন্য অনেক দেশে দেখা যায় না। এটি প্রতিষ্ঠানগুলোকে উচ্চ বেতন দিতে বাধ্য করে।
Cybersecurity?
সাইবারসিকিউরিটি আসলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং দ্রুত বর্ধনশীল একটি ক্ষেত্র। যদিও আমাদের মূল ১২টি এআই পেশার তালিকায় সাইবারসিকিউরিটি সরাসরি ছিল না, তবুও এটি এআই ও ডেটা সায়েন্সের সঙ্গে অনেকটাই সম্পর্কিত। বিশেষ করে, ডেটা প্রটেকশন, হ্যাকিং রোধ, এবং সিস্টেমের নিরাপত্তা বাড়ানোর ক্ষেত্রে সাইবারসিকিউরিটি এবং এআই একসঙ্গে কাজ করে।
এআই ব্যবহার করে সাইবারসিকিউরিটিতে অ্যানোমালি ডিটেকশন (অস্বাভাবিক আচরণ শনাক্ত করা) এবং সিকিউরিটি ব্রীচ প্রতিরোধে বড় ভূমিকা রাখা যায়। তাই, সাইবারসিকিউরিটি একটি চমৎকার ক্ষেত্র, যেখানে প্রযুক্তিগত দক্ষতা ছাড়াও নীতি প্রণয়ন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, এবং সিকিউরিটি অডিটের মতো কাজেও নন-টেকনিক্যাল ব্যক্তিরা অবদান রাখতে পারে।
@@authorenam Thank you sir❤️❤️
বিজনেস গ্রাজুয়েট সাথে সেলস্ অভিজ্ঞতা ১০ বছর হওয়ার পরে কোন যুগোপযোগী স্কিল শেখা উচিত।
আপনার ১০ বছরের সেলস্ অভিজ্ঞতা এবং বিজনেস গ্রাজুয়েশনকে কাজে লাগিয়ে আপনি এখন এমন কিছু স্কিল শিখতে পারেন যা বর্তমান যুগের চাহিদা মেটাতে পারে। এখানে কিছু যুগোপযোগী স্কিলের কথা বলা হলো যা আপনার ক্যারিয়ারকে আরও সামনে এগিয়ে নিতে পারে:
১. ডিজিটাল মার্কেটিং:
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং খুবই চাহিদাসম্পন্ন স্কিল। SEO, SEM, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এবং কন্টেন্ট মার্কেটিং শিখে আপনি সেলস্ এবং মার্কেটিংকে আরও কার্যকরভাবে পরিচালনা করতে পারবেন।
২. ডেটা অ্যানালিটিক্স:
ডেটা অ্যানালিটিক্স শিখলে আপনি সেলস্ ডেটা বিশ্লেষণ করে কাস্টমার বিহেভিয়ার, মার্কেট ট্রেন্ড, এবং সেলস্ প্রেডিকশন করতে পারবেন। এতে আপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ আরও সঠিক ও কার্যকর হবে।
৩. সেলস অটোমেশন টুলস (CRM Systems):
Customer Relationship Management (CRM) সফটওয়্যার যেমন Salesforce বা HubSpot-এর মতো টুলগুলো ব্যবহারের দক্ষতা অর্জন করুন। এগুলো সেলস্ ম্যানেজমেন্টকে সহজতর করে এবং কাস্টমার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্টকে আরও উন্নত করে।
৪. এআই এবং মেশিন লার্নিং:
সেলস্ ও মার্কেটিংয়ে এআই এবং মেশিন লার্নিংয়ের ব্যবহার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই ধরনের প্রযুক্তি কাস্টমার রিলেশনশিপ, লিড প্রেডিকশন, এবং সেলস অটোমেশনের ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখছে।
৫. প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট:
সেলস্ টিম বা মার্কেটিং প্রজেক্ট পরিচালনার জন্য প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট টুল ও স্কিল যেমন Agile, Scrum শিখে আপনার নেতৃত্ব ও ম্যানেজমেন্ট দক্ষতা বাড়াতে পারেন।
৬. UI/UX ডিজাইন:
যদি আপনি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সেলস্ করতে আগ্রহী হন, তাহলে UI/UX ডিজাইন শিখে ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করতে পারবেন, যা সেলস বৃদ্ধিতে সহায়ক।
এই স্কিলগুলো শেখা আপনার দীর্ঘ সেলস অভিজ্ঞতাকে আরও মূল্যবান করবে এবং আপনাকে ডিজিটাল যুগে আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলবে।
আমি দেশের বাইরে আছি। আপনার এ আই এর বইটির কোন সফট কপি দেওয়া যাবে? ফুল পেইমেন্ট ই দেওয়া হবে।
sorry, I can't, as I have contract with the publisher, you can talk to them and ask directly
@@authorenam Thank you. Can you give the contract details of publisher?
স্যার এআই এর যুগে ওয়েব ডেভেলপারদের ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকার জন্য নতুন কি কি বিষয় শেখা উচিত। আমার ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট এর কাজ গুলোর প্রতি একটু আগ্রহ বেশি তাই এটাই শেখার প্রস্তুতি নিয়েছি। এখন এআই এই সেক্টরে কেমন প্রভাব ফেলবে আর ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে এই কাজ পাওয়া আরও বেশি কঠিন হবে?? এই প্রভাব কাটিয়ে উঠতে আমার কি কি বিষয় শেখার প্রতি গুরুত্ব দেয়া উচিত??
AI ওয়েব ডেভেলপমেন্টে বেসিক কাজগুলো সহজে অটোমেট করতে সক্ষম হলেও, সৃজনশীল এবং জটিল কাজের জন্য দক্ষ ডেভেলপারদের প্রয়োজন থাকবে। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকতে, আপনাকে React, Vue.js, বা Angular এর মতো ফ্রন্ট-এন্ড ফ্রেমওয়ার্ক শিখতে হবে এবং Node.js, Django এর মতো ব্যাক-এন্ড স্কিল অর্জন করতে হবে। পাশাপাশি AI API ইন্টিগ্রেশন, UI/UX ডিজাইন, এবং DevOps টুলস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করলে আপনি AI-এর প্রভাব কাটিয়ে উঠতে পারবেন। সৃজনশীল সমস্যা সমাধান এবং কাস্টম সলিউশন তৈরির দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত, কারণ AI এই ক্ষেত্রে এখনও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে না। AI টুলসকে শত্রু না ভেবে, বেসিক কাজ দ্রুত শেষ করতে এগুলোকে ব্যবহার করুন এবং উন্নত স্কিলের মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়ুন।
আমার সাইন্স রিলেটেড একাডেমিক ডিগ্রি নেই, আমি কোনো কোন সেক্টরে আগে বাড়তে পারি।
যেহেতু আপনার সাইন্স-রিলেটেড একাডেমিক ডিগ্রি নেই, তবুও অনেক সেক্টর রয়েছে যেখানে আপনি দক্ষতা অর্জন করে ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। কিছু জনপ্রিয় এবং চাহিদাসম্পন্ন সেক্টর নিম্নরূপ:
ডিজিটাল মার্কেটিং: এটি বর্তমানে খুবই চাহিদাসম্পন্ন এবং আপনি সহজেই এটি শিখতে পারেন। এখানে SEO, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং এর মতো দক্ষতা অর্জন করে ফ্রিল্যান্সিং বা ব্যবসায়িক উদ্যোগ নিতে পারেন।
গ্রাফিক ডিজাইন: আপনি যদি সৃজনশীল হন, তাহলে Adobe Photoshop, Illustrator, এবং Canva এর মতো টুলস শিখে গ্রাফিক ডিজাইনে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।
কনটেন্ট রাইটিং বা কপিরাইটিং: লেখালেখির দক্ষতা থাকলে, ব্লগ, ওয়েবসাইট বা মার্কেটিং কনটেন্ট লেখার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং বা স্থায়ী কাজ খুঁজে পেতে পারেন।
ভিডিও এডিটিং: Premiere Pro, Final Cut Pro, বা DaVinci Resolve এর মতো টুলস শিখে ভিডিও এডিটিংয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। এটি বর্তমানের অন্যতম জনপ্রিয় ক্ষেত্র।
UI/UX ডিজাইন: ডিজাইন ও ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করার ক্ষেত্রে Figma বা Adobe XD এর মতো টুলস শিখে UI/UX ডিজাইনার হিসেবে কাজ শুরু করতে পারেন।
এই সেক্টরগুলোতে আপনি সাফল্য পেতে পারেন এবং কোনো সাইন্স ব্যাকগ্রাউন্ডের প্রয়োজন নেই। অনলাইন কোর্স ও প্র্যাকটিসের মাধ্যমে দ্রুত এগিয়ে যেতে পারবেন।
স্যার আমি তো ssc দেই নাই তাহলে কি এই বিষয় জ্ঞান নেওয়া উচিত???
আপনি যদি এসএসসি না দিয়ে থাকেন, তবুও প্রযুক্তির বিভিন্ন বিষয় শিখে দক্ষ হওয়া সম্ভব। সাইবার সিকিউরিটি, ডেটা সায়েন্স, এবং মেশিন লার্নিং এর মতো বিষয়গুলোতে জ্ঞান অর্জন করতে চাইলে আপনি অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোর সাহায্যে অনেক কিছু শিখতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ, Udemy, Coursera, এবং UA-cam এ অনেক ফ্রি এবং পেইড কোর্স আছে, যা আপনাকে শুরু করতে সহায়তা করবে।
আমি নিজে আমার ইউটিউব চ্যানেলে এই ধরনের স্কিলের উপর অনেক ফ্রি ট্রেনিং দিয়েছি, যেখানে সহজভাবে এবং বাংলায় শেখানো হয়েছে। আপনি চাইলে সেখান থেকে ফ্রি ট্রেনিং নিয়ে আপনার দক্ষতা বাড়াতে পারেন।
শিক্ষা গ্রহণের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সার্টিফিকেটের চেয়ে নিজের আগ্রহ, পরিশ্রম, এবং শেখার ইচ্ছা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনি প্রযুক্তির এই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করতে চান, তবে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এবং ইউটিউবের মাধ্যমে সহজেই শিখতে পারবেন এবং নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।
Science background ছাড়া কি এগুলো শিক্ষা নেয়া যায় ???????????
হ্যাঁ, সাইবার সিকিউরিটি বা অন্যান্য প্রযুক্তিগত বিষয়ে বিজ্ঞান (Science) ব্যাকগ্রাউন্ড ছাড়াও শিক্ষা নেয়া যায়। যদিও এই ক্ষেত্রে কিছু প্রযুক্তিগত ধারণা গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু এগুলো শেখার জন্য বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র হওয়া বাধ্যতামূলক নয়। অনেক সফল সাইবার সিকিউরিটি প্রফেশনাল আছেন, যাদের প্রাথমিক শিক্ষাগত ব্যাকগ্রাউন্ড বিজ্ঞান বা প্রযুক্তিগত ছিল না।
আসসালামু আলাইকুম স্যার। আমি EEE ডিপার্টমেন্টে পড়াশোনা করেছি তাই বর্তমান ও ভবিষ্যতে কোন কোন বিষয়ে দক্ষতা বাড়ালে আমার ক্যারিয়ার ভালো হবে। ধন্যবাদ।
ওয়ালাইকুম আসসালাম! আপনি যেহেতু EEE বিভাগে পড়াশোনা করেছেন, আপনার জন্য রিনিউয়েবল এনার্জি, ইলেকট্রিক ভেহিকেল টেকনোলজি, ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT), এবং পাওয়ার সিস্টেমস এর মতো ক্ষেত্রগুলোতে দক্ষতা বাড়ানো খুবই উপকারী হবে। এছাড়া, অটোমেশন এবং রোবোটিক্স, এমবেডেড সিস্টেমস, এবং সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কিত জ্ঞান অর্জনও আপনাকে ভবিষ্যতে ভালো চাকরির সুযোগ এনে দিতে পারে। এসব ক্ষেত্রে সার্টিফিকেশন বা বিশেষায়িত কোর্স করে আপনি দক্ষতা আরও বাড়াতে পারেন, যা বর্তমান চাকরির বাজারে অত্যন্ত চাহিদাসম্পন্ন। নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা করে, আমার একটি ভিডিওর পরিকল্পনা আছে ইনশা আল্লাহ।
@@authorenam ধন্যবাদ স্যার। ভিডিও তে আরো ডিটেইলস জানাবেন প্লিজ।
@@authorenam বেসিক্যালি আমার Power System টা খুবই ইন্টারেস্ট লাগে তাই সেখানে কি কি দক্ষতা প্রয়োজন এবং কোথা থেকে সেই দক্ষতা অর্জন করতে পারবো?
@@ImranHossain-xq9wr
যেহেতু আপনি পাওয়ার সিস্টেম নিয়ে আগ্রহী, সঠিক দক্ষতা অর্জন করে এই ক্ষেত্রে ভালো ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। পাওয়ার সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জন্য কিছু নির্দিষ্ট দক্ষতা দরকার, যেগুলো অর্জন করলে আপনি পাওয়ার জেনারেশন, ডিস্ট্রিবিউশন, এবং ট্রান্সমিশন সিস্টেম নিয়ে কাজ করতে পারবেন।
প্রয়োজনীয় দক্ষতাসমূহ:
পাওয়ার সিস্টেম অ্যানালাইসিস: পাওয়ার সিস্টেমে ট্রান্সমিশন লাইন, ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক, এবং জেনারেশন প্ল্যান্টের কার্যকারিতা বিশ্লেষণ করতে জানতে হবে। লোড ফ্লো অ্যানালাইসিস এবং ফল্ট অ্যানালাইসিসের দক্ষতা অর্জন করা জরুরি।
রিনিউয়েবল এনার্জি সিস্টেম: সোলার, উইন্ড, এবং অন্যান্য পুনর্নবীকরণযোগ্য এনার্জি সিস্টেমের সাথে কাজ করা দরকার। স্মার্ট গ্রিড এবং গ্রিড ইন্টিগ্রেশনের বিষয়েও দক্ষতা প্রয়োজন।
প্রোটেকশন এবং কন্ট্রোল: পাওয়ার সিস্টেমের প্রোটেকশন এবং কন্ট্রোল নিয়ে দক্ষতা থাকা জরুরি। এটি ট্রান্সফর্মার, সার্কিট ব্রেকার এবং রিলে ব্যবহারের মাধ্যমে পাওয়ার সিস্টেমকে সুরক্ষিত করতে সাহায্য করে।
পাওয়ার ইলেকট্রনিক্স: পাওয়ার সিস্টেমে পাওয়ার ইলেকট্রনিক ডিভাইস যেমন কনভার্টার, ইনভার্টার, রেক্টিফায়ার ইত্যাদি ব্যবহারের জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
দক্ষতা অর্জনের উপায়:
অনলাইন কোর্স: Coursera, edX, Udemy-তে পাওয়ার সিস্টেমের ওপর অনেক কোর্স রয়েছে, যা আপনাকে বেসিক থেকে শুরু করে অ্যাডভান্স লেভেল পর্যন্ত দক্ষতা অর্জনে সাহায্য করবে।
উদাহরণ: Coursera-তে "Power System Analysis" কোর্স রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় ও ইন্সটিটিউটের সার্টিফিকেশন: অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইন্সটিটিউট পাওয়ার সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর সার্টিফিকেট কোর্স প্রদান করে। আপনি স্থানীয় বা আন্তর্জাতিক কোনো প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেশন করতে পারেন।
ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা: পাওয়ার প্ল্যান্ট বা পাওয়ার গ্রিডের সাথে সরাসরি কাজ করার অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। ইন্টার্নশিপ বা এন্ট্রি-লেভেল কাজের মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতা খুবই কার্যকর।
এই দক্ষতাগুলো অর্জন করলে আপনি পাওয়ার সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে সফল ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।
@@authorenam ধন্যবাদ স্যার এতো সুন্দর করে বোঝানোর জন্য কিন্তু প্রাক্ট্রিক্যাল কাজ করার সোর্স পাচ্ছি না।
স্যার বাংলাদেশে এসকল কোর্সগুলো এভাইলেবল নয়।
আপনি নিজে যদি আমাদের জন্য কোন একটি কোর্স চালু করেন উপকৃত হবো।
একটি গাছ থেকে অন্তত দশটি গাছ উৎপন্ন করা সম্ভব।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য। আমি বুঝতে পারছি যে, বাংলাদেশে এমন অনেক কোর্স সহজলভ্য নয় যেগুলো আমাদের তরুণদের ভবিষ্যতের স্কিল গড়ার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তবে আপনাদের সহযোগিতায়, আমি নিজে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারি। যদি সম্ভব হয়, আমি সাইবার সিকিউরিটি, মেশিন লার্নিং, এবং ব্লকচেইন সম্পর্কিত কিছু কোর্স চালু করার ব্যাপারে ভাবতে পারি।
আমার লক্ষ্য থাকবে, সহজভাবে এবং বাংলায় এই ধরনের প্রয়োজনীয় স্কিলগুলো শেখানো যাতে আপনারা এগুলো শিখে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারেন। আমরা একসাথে কাজ করে এই জ্ঞানের বীজ বপন করতে পারি, যেখান থেকে অনেকগুলো "গাছ" বা সফল ফ্রিল্যান্সার এবং পেশাদার তৈরি হবে, ইনশাআল্লাহ।
আপনার এই উৎসাহ আমাকে খুব অনুপ্রাণিত করেছে। আমি ভবিষ্যতে আপনাদের জন্য এই ধরনের কিছু শিক্ষামূলক উদ্যোগ চালু করার ব্যাপারে সিরিয়াসভাবে চিন্তা করব ইনশাআল্লাহ।
Vai bd te boshe amr skill kaze lagaye remote job apply korsi kintu response ashe na
ভাই, বুঝতে পারছি যে তুমি স্কিল ব্যবহার করে রিমোট জবের জন্য আবেদন করছো, কিন্তু ঠিকমতো রেসপন্স পাচ্ছো না। এটা অনেক ফ্রিল্যান্সার বা রিমোট জবের আবেদনকারীদের সাধারণ সমস্যা, বিশেষ করে যাদের প্রোফাইল নতুন। আমি কিছু স্ট্র্যাটেজি শেয়ার করতে পারি যেগুলো কাজে লাগিয়ে তুমি রেসপন্স পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়াতে পারো:
প্রফাইল ভালোভাবে অপ্টিমাইজ করো: তোমার LinkedIn, Upwork, Fiverr বা অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে প্রোফাইল সঠিকভাবে এবং সম্পূর্ণভাবে পূরণ করো। পূর্বের কাজের উদাহরণ, ক্লায়েন্টদের ফিডব্যাক এবং শক্তিশালী পোর্টফোলিও যোগ করো।
ছোট প্রজেক্ট দিয়ে শুরু করো: অনেক সময় বড় প্রজেক্টের জন্য আবেদন করলে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের রেসপন্স পেতে সমস্যা হয়। শুরুতে ছোট কাজ বা গিগ নিয়ে কাজ শুরু করো, যেখানে ক্লায়েন্টরা তোমার কাজের কোয়ালিটি দেখবে এবং পরবর্তীতে বড় প্রজেক্টের অফার দিবে।
সঠিক প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করো: কিছু ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে অনেক বেশি প্রতিযোগিতা হয়। Upwork, Fiverr, এবং Freelancer এর পাশাপাশি তুমি কম প্রতিযোগিতামূলক প্ল্যাটফর্ম যেমন PeoplePerHour, FlexJobs, বা We Work Remotely এর মতো সাইটগুলো ট্রাই করতে পারো।
কাস্টম প্রপোজাল লিখো: সাধারণ প্রপোজাল ব্যবহার না করে প্রতিটি জব পোস্টের জন্য কাস্টম প্রপোজাল লিখো। ক্লায়েন্টের চাহিদা বুঝে তার ওপর ভিত্তি করে নিজের দক্ষতাগুলো তুলে ধরো এবং দেখাও কেন তুমি তাদের জন্য পারফেক্ট ফিট হবে।
ফিডব্যাকের গুরুত্ব: তোমার কাজের প্রথম দিকে ভালো ফিডব্যাক পেলে পরবর্তীতে বড় কাজের জন্য আবেদন করলে রেসপন্স পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই শুরুতে সঠিক সময়মতো এবং ভালো কোয়ালিটি কাজ দিতে চেষ্টা করো।
নেটওয়ার্কিং বাড়াও: সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বা ফ্রিল্যান্সার কমিউনিটিতে নিজেকে পরিচিত করো। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সার গ্রুপে যোগ দাও এবং যারা সফলভাবে কাজ করছে তাদের কাছ থেকে টিপস নাও।
সঠিক স্ট্র্যাটেজি আর নিয়মিত চেষ্টা করলে সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ। ধৈর্য ধরো এবং ভালোভাবে নিজেকে প্রেজেন্ট করার চেষ্টা করো।