প্রত্যেক এলাকাতে আপনার নেক্সট টার্গেট রয়েছে এখন জাস্ট বের করে নিয়ে আসার পালা। এটা আমাদের সবার অবশ্যই পালনীয় একটা কাজ। এটাই হবে আল্লাহর পথে একপ্রকার জিহাদ। আল্লাহু আকবার। মুখোশ উন্মোচন করে দেন সবার। আল্লাহ আপনাকে হেফাজ এবং সাহায্য করবেন। আল্লাহু আকবার।।।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে। তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়। সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না? তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার। এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ। এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
মাত্র আট বছর বয়সে কুলি হিসেবে ক্যারিয়ার এবং "বাস্তবধর্মী শিক্ষাজীবন" শুরু করার পরে যদি পিএসসির উপপরিচালক হওয়া যায়, তাহলে শুধু শুধু ছেলেমেয়েদেরকে ভারসিটি পড়ানর দরকার কি আসলে?
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে। তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়। সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না? তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার। এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ। এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
কে বলছে ভাই, শেখ হাচছিনা, রেহানা পুরা পরিবার টাই তো বিলিয়ন ডলার চুরি করছে প্রতিনিয়ত.... তারা তো অনেক ইবাদত করে দেশবাসী কে জানিয়ে ও দিচ্ছে কখন তাহাজ্জুদ পড়তে হয়, এর কিছুই কবুল না না??
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে। তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়। সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না? তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার। এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ। এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে। তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়। সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না? তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার। এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ। এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে। তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়। সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না? তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার। এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ। এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে। তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়। সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না? তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার। এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ। এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
নীতিকথা দিয়ে দুর্নীতি থামানো যাবে না। দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে কঠোর আইনের প্রয়োজন ((ঘুষখোর ও দুর্নীতিবাজদের শাস্তি ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফাঁসি)) সংসদে এই আইন-প্রো নয়নের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি। 🙏🙏🙏 সবাই এই পোস্টটি বেশি বেশি করে শেয়ার করুন
এ কে জাবোত জীবন কারাগারে দিতে হবে আর সব সম্পদ নিতে হবে সাথে ১ মাসের রিমান্ডে,,,না হলে সবাই এই ভাবে অপরাধ করবে এই ভেবে যে টাকা কামাবো ধরা পরলে দুই এক মাস জেল বা কিছু জরিমানা এর তো কিছু না
কারণ উনি ধর্মভীরু ছিলেন। যদি ও নিতান্ত ই ভন্ডামী ছিল। কোন ধর্মই এসব করতে শিক্ষা দেয় না। কিন্তু সাংঘাতিক দের তো সবসময় ধর্ম নিয়ে চুলকানি থাকে, এজন্য সুযোগ ফেলে দিনে ৩ বার ও নিউজ করে 😅
সত্য কথা ভাই শিক্ষিত মানুষ কোথায় খুঁজে পাবেন অবস্থা হবে সাধারণ কমপক্ষে সাধারণ মানুষ সব জায়গায় প্রতারিত হবে কারণ সব জায়গায় খারাপ মানুষ বসছে কাজ করে ভুল মানুষ আসে বসে গেছে তাহলে সব সাধারন মানুষ মনে করেন টাকা লুটপাট সাধারণ ভালো মানুষ তো আর কোথাও নাই কোথায় খুঁজে পাবেন ভালো মানুষ
মাত্র আট বছর বয়সে কুলি হিসেবে ক্যারিয়ার এবং "বাস্তবধর্মী শিক্ষাজীবন" শুরু করার পরে যদি পিএসসির উপপরিচালক হওয়া যায়, তাহলে শুধু শুধু ছেলেমেয়েদেরকে ভারসিটি পড়ানর দরকার কি আসলে?
আমার প্রশ্ন দুদক কি করে আর দুদকের কাজ কি আমার কাছেতো মনে হয় দুদক এর ও হাত আছে, না হলে এতো টাকার মালিক বনে গেছে একজন ড্রাইভার আল্লাহ আপনি এদের কে হেদায়েত দান করুন।
ভাই প্রতিদিন দুর্নীতির খবর শুনে আর ভালো লাগেনা বিচার কার হয়েছে সেটা জানান আপনারা নিউজ করেন ঠিক আছে কিন্তু বিচার হয় কিনা সেটা তো আমার মত সেটা তো বিচার হয় না ভাই আজকে ১০ বছর ধরে প্রবাসে থাকি ভালো করে জীবন যাপন করতে পারিনা
হুজুগে বাঙালি আমরা, সবাই শুধু ড্রাইভারের পিছনে ছুটছে। ড্রাইভারের মালিককে খুঁজে বের করুন। ড্রাইভার কি প্রশ্ন তৈরি করেছিলো, নাকি সে টাইপিং করেছিলো? কার ছত্রছায়ায় সে এগুলো করেছে সেটার কোন খেয়াল নেই। আমরা এতোটা নির্বোধ জাতি কেনো?
উনার মতো সৎ মানুষ এ যুগে আপনি আরেকজন দেখান। উনি যেসব প্রশ্ন দিতেন তা হুবহু ১০০% কমন পরতো। পরীক্ষার্থীদের থেকে টাকা নিয়ে কখনো তাদের সাথে বেইমানি করেন নি। তিতুমীরের পথহারক ইমরানের মতো সাধারণ শিক্ষার্থীদের ধোঁকা দেননি বা ভুলভাল ইংরেজিও শেখাননি। কলিযুগে যখন মানুষ শুধু নিজের
প্রত্যেক এলাকাতে আপনার নেক্সট টার্গেট রয়েছে এখন জাস্ট বের করে নিয়ে আসার পালা। এটা আমাদের সবার অবশ্যই পালনীয় একটা কাজ। এটাই হবে আল্লাহর পথে একপ্রকার জিহাদ। আল্লাহু আকবার। মুখোশ উন্মোচন করে দেন সবার। আল্লাহ আপনাকে হেফাজ এবং সাহায্য করবেন। আল্লাহু আকবার।।।
তুই যেবাবে আল্লাহ বাল্লা করতেছিস মনে হয় তুই অনেক বড় মাপের দুর্নিতীবাজ মোমিন
Shob natok ar shuru ar shesh awomelig ai shomapte.
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
👌
পিএসসি'র সাবেক চেয়ারম্যানের গাড়ি চালক এতো বেশি পরহেজগার হলে চেয়ারম্যান নিজে না জানি কতো বেশি পরহেজগার!
😂😂😂
😂😂😂😂😂😂
PSC বলেছে কোন প্রশ্ন ফাঁস হয়নি, মিথ্যা বানোয়াট নিউজ করার জন্য চ্যানেল টোয়েন্টিফোরকে আইনের আওতায় আনা হোক। 😊😊
@@MoniKhan-wy9li মককৃব গহ,
মাত্র আট বছর বয়সে কুলি হিসেবে ক্যারিয়ার এবং "বাস্তবধর্মী শিক্ষাজীবন" শুরু করার পরে যদি পিএসসির উপপরিচালক হওয়া যায়, তাহলে শুধু শুধু ছেলেমেয়েদেরকে ভারসিটি পড়ানর দরকার কি আসলে?
দুর্নীতিবাজদের সব সম্পত্তি বাজপ্ত করে গরিবদের মাজে বন্টন করা হোক।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
100% right 👍
হারাম টাকায় ইবাদত কবুল হয় না😢
ঠিক
কে বলছে ভাই, শেখ হাচছিনা, রেহানা পুরা পরিবার টাই তো বিলিয়ন ডলার চুরি করছে প্রতিনিয়ত....
তারা তো অনেক ইবাদত করে দেশবাসী কে জানিয়ে ও দিচ্ছে কখন তাহাজ্জুদ পড়তে হয়, এর কিছুই কবুল না না??
চেয়ারম্যান সাহেবের গাড়ি চালক যদি এত বড় পরহেজগার হয়। না জানি চেয়ারম্যান কত বড় পরহেজগার আশা করছি সুষ্ঠু তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
PSC chairman এর নিয়োগকর্তা আর ও বেশী পরহেযগার ।
😂😂😂😂😂😂
@@mominulislam5240 😂😂😂
এ কুখ্যাত অসভ্য মহিলা শেখ হাসিনার প্রশাসন তদন্ত তদন্ত আর কেউই দেখেনা তদন্ত ে মুখ
সুষ্ঠু তদন্ত কে করবে ??
আরো কতকিছু দেখতে হবে,, যাক আল্লাহ যা করেন ভালোই করেন,,আল্লাহ রহমান সব ঠিক করেদিবেন,, আমিন
😢
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
চোরা-পুত্রের বড় গলা।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
😂
সব কিছু ক্রোক করে আগের মতো রাস্তার ফকির বানিয়ে দেয়া হোক।
এমুহুর্তে ক্রোক করা টাকাও ওর মতো একজনের হাতে যাবে।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
জন্মই এদেশে আমাদের মতো সাধারন মানুষদের আজন্ম পাপ। নাই বিচার, নাই সুশাসন, নাই...
দেশের হাজার হাজার মেধাবী তরুণদের স্বপ্ন ধুলিস্যাৎ করা আবেদ আলীর মতো ফেরেস্তা ও ধার্মিকদের জন্য আমাদের অসংখ্য দোয়া রইলো।
বিখ্যাত গান টা মনে পড়ে: কুত্তার বাচ্চা ফুটফুটে শুন্দর।।।
OSADHARON. SOMOY UPOJOGI SLOGAN.
@@mashyathsart6436 ছড়িয়ে দিন।। যেখানেই দূর্নিতিবাজ ও তাদের সন্তানদের দেখবেন,, উচ্চ স্বরে গাইতে থাকবেন।।।
এদের সর্বচছ শাস্তি দেওয়া উচিৎ কারণ জাতীর জীবন নষ্ট করে
এমন খবর প্রচার করার জন্য ভালোবাসা বেরে গেলো আরো❤❤❤❤❤
যারা যারা ঐ প্রশ্ন পেয়ে বিসিএস পাশ করেছে তাদের চিহ্নিত করে বরখাস্ত করা হোক।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
ঠিক
😢😢😢আমাদের আল্লাহ ছাড়া আর কেউ নাই 😥😥😥
এমন চোর বাংলাদেশে অনেক আছে।
সবাইকে ধরা হোক। সবাই মতামত দিবেন তাদের ধরা উচিৎ কি না।💬
আওয়ামী লীগের ছাত্র ছায়া এদের মত আবেদ আলীর জন্ম, সঠিক তদন্ত করলে, এরকম আরো হাজারো আবেদ আলী বের হবে।
নীতিকথা দিয়ে দুর্নীতি থামানো যাবে না। দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে কঠোর আইনের প্রয়োজন ((ঘুষখোর ও দুর্নীতিবাজদের শাস্তি ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফাঁসি))
সংসদে এই আইন-প্রো নয়নের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি। 🙏🙏🙏
সবাই এই পোস্টটি বেশি বেশি করে শেয়ার করুন
সকল বিভাগের উচ্চ পদস্থ কর্ম কর্তাদের ব্যাংক ব্যালেন্স ও সহায় সম্পদের খোজ করা হোক৷
প্রশ্ন ফাঁস কারীদের ফাঁসি চাই ফাঁসি চাই ফাঁসি চাই।।।।।।
সবার মাঝে আন্তরিকতা কমে যাচ্ছে,সে জায়গায় অনুষ্ঠানিকতা স্থান করে নিচ্ছে। আসমান জমিন যত প্রশস্ত হচ্ছে, মানুষের মন ততোই সংকীর্ণ হয়ে যাচ্ছে।
Like father like son!!!
Thanks repoter wish you all the best ❤
বড় হুজুর গুলো কৈ
*PSC এর সাবেক চেয়ারম্যান কোথায় ? সাবেক চেয়ারম্যানকে নিয়ে রিপোর্ট করেন।*
বরিশাল বাকেরগঞ্জ,
আবেদ আলীর অভাব নেই😢👍
অসংখ্য আবেদ আলী আছে🆗
কে কে ভাই?
😂
@@AbuAbdullah-ti3xq
খুঁজলে অভাব নাই👍
সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতি। কে কাকে রোধ করবে?
মাশাল্লাহ, বাংলাদেশের আদর্শ মুমিন বান্দা
সবাই দেখি সাক্ষাৎ ফেরেশতা 😂
যেই গাছের মালিক থাকে না সেই গাছের সবাই ঢিল মারে, বাংলাদেশের যেমন কোনো শাসক নাই শোষক আছে তাই যে যেই ভাবে পারছে লুটতরাজ করছে এতে অবাক হবার কিছু নাই
এর সমস্ত সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে সরকারের তহবিলে জমা দেয়া উচিত ❤🇧🇩❤
সবাইকে আইনের আওতায় আনা হোক ❤❤
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রীদের খোঁজ নেন ওখানে পাবেন এরকম
হে আল্লাহ আপনি আমাদের কে হেদায়েত দান করুন
নামাজ আল্লাহর হক। মহান করুনাময় এর প্রতিদান দিবেন। মানুষের হক মারার শাস্তি থেকে রক্ষা পাবেন কি? কত মানুষের হক মেরেছেন!!!
GAS company too.
লালসালুর মজিদ 😂
😂😂😂
আল্লাহ তায়ালার আরেকটু রহমত পেলে চেয়ারম্যান হয়ে যেত
এ কে জাবোত জীবন কারাগারে দিতে হবে আর সব সম্পদ নিতে হবে সাথে ১ মাসের রিমান্ডে,,,না হলে সবাই এই ভাবে অপরাধ করবে এই ভেবে যে টাকা কামাবো ধরা পরলে দুই এক মাস জেল বা কিছু জরিমানা এর তো কিছু না
হাহাহাহাহা কি আর বলব। ভাষা হারিয়ে ফেললাম
নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছে বলেই এত কিছু জানলাম, রাজনীতিতে না আসলে গোপন খবর বের হয় না। 😂😂😂
আইনের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি।
বাঁশখালীতে নজর দেওয়া দরকার বিগত দশবছরে যা বাজেট হয়েছে সঠিক ভাবে সফলতা আসেনি
দূর্নীতি মূক্ত নিয়োগ মেধাবীদের সুযোগ দিন
PSC বলেছে কোন প্রশ্ন ফাঁস হয়নি, মিথ্যা বানোয়াট নিউজ করার জন্য চ্যানেল টোয়েন্টিফোরকে আইনের আওতায় আনা হোক। 😊😊
শুধু আবেদ কেনো?
বাকি ১৭ জন কই ফালতু মিডিয়া
ওদের নাম প্রকাশ করার জন্য মনে হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি লাগবে⁉️
কারণ উনি ধর্মভীরু ছিলেন। যদি ও নিতান্ত ই ভন্ডামী ছিল। কোন ধর্মই এসব করতে শিক্ষা দেয় না। কিন্তু সাংঘাতিক দের তো সবসময় ধর্ম নিয়ে চুলকানি থাকে, এজন্য সুযোগ ফেলে দিনে ৩ বার ও নিউজ করে 😅
জনগন এ জানোয়ার গুলির কঠিন শাস্তি চায়
এই বাংলাদেশ এ হাজার আবেদ আলি আছে বেনজির আছে মতিউর আছে জেগুলোর জনৌ আমাদের সাধারন মানুসের জিবন কখোনো উনতি হয়না
এরকম আরও অনেক আবেদ আছে আমাদের দেশে
Jazakallah. Channel 24 er name ta ullekh korar jonno❤
সব জয় বাংলার আশীর্বাদ
অধিকাংশ মানুষ তার কুকর্ম ঢেকে রাখেন লেবাসের আরালে😊
ওর সব সম্পদ রাষ্ট্রের গরীব জনগনের মাঝে বিলি দেওয়া হোক।বড় বড় দুর্নীতিবাজদের সংবাদ দিন দিন সাংবাদিক ভাইদের প্রচার কমে যাচ্ছে।
সিয়াম তো ফেসবুক ফ্রেন্ড আমার😮
ছাত্রলীগের পদ থেকে বহিষ্কার করা উচিত
জ য় বাংলার ছোয়া থাকবেই
এরকম আরো কত আবেগ জানি পর্দার আড়ালে বসে আছে
Salute Abed Ali Sir. We are nothing in comparison to you. We can only backbite to you. Please forgive us.
সবই দয়ালের দোয়া
সত্য কথা ভাই শিক্ষিত মানুষ কোথায় খুঁজে পাবেন অবস্থা হবে সাধারণ কমপক্ষে সাধারণ মানুষ সব জায়গায় প্রতারিত হবে কারণ সব জায়গায় খারাপ মানুষ বসছে কাজ করে ভুল মানুষ আসে বসে গেছে তাহলে সব সাধারন মানুষ মনে করেন টাকা লুটপাট সাধারণ ভালো মানুষ তো আর কোথাও নাই কোথায় খুঁজে পাবেন ভালো মানুষ
এরকম হাজারো আবেদ আলী আছে
মাত্র আট বছর বয়সে কুলি হিসেবে ক্যারিয়ার এবং "বাস্তবধর্মী শিক্ষাজীবন" শুরু করার পরে যদি পিএসসির উপপরিচালক হওয়া যায়, তাহলে শুধু শুধু ছেলেমেয়েদেরকে ভারসিটি পড়ানর দরকার কি আসলে?
প্রশ্ন হইলো ড্রাইভারের কাছে প্রশ্ন কিভাবে আসে ? পিএসসির কর্মকর্তাদের কি খবর? তাদের বিরুদ্ধে নিউজ নাই কেন?
সাবেক চেয়ারম্যানকে ক্রোস ফায়ার দেয়া তো দূরের কথা। ডাকাই হবে না😊
পিএসসি র সাবেক চেয়ারম্যান কে ও আইনের আওতায় আনাহোক ?
কোটা আন্দোলন থেকে জনগণের দৃষ্টি সরিয়ে নেওয়ার কৌশল
আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে
আমাদের প্রাসন এবং সুচি ওয়ালে রঙিন সরকারি বিভিন্ন কর্মস্থলে কতজন আবেদ আলী আছে কি জানাবেন
ওদের সব গাড়ী বাড়ি কেড়ে নেওয়া হোক...
চুরির টাকায় ভালো কাজ বিষয়টি ভালো ই জয় বঙ্গবন্ধুর সৈনিক বলে কথা
আপনারা সাংবাদিকভাই দয়া করে আপনারা আরও অন্য ব্যক্তিদের গোমট ফাস করার চেষ্টা করুন
সাংঘাতিক ভাইয়েরা এত দিন কোথায় ছিলেন
রাফসান শুরু করলো..
শেষ কাকে দিয়ে হবে? 🤣🤣
বিশেষ করে বাংলাদেশে এদের জন্য কোন বিচার নেই তবে মুসলমান হিসেবে এতটুকু বিশ্বাস আছে যে আললাহর কাছে এই পাপের খমা পাওয়ার সম্ভাবনা কম
আমার প্রশ্ন দুদক কি করে আর দুদকের কাজ কি আমার কাছেতো মনে হয় দুদক এর ও হাত আছে, না হলে এতো টাকার মালিক বনে গেছে একজন ড্রাইভার আল্লাহ আপনি এদের কে হেদায়েত দান করুন।
Ei namaj porar scene gulo ke "capitalized" kora hoyeche.
ছেলের জন্য বাবা ধংশ,
বাবার জন্য ছেলে ধংশ।
Nice but still he’s praying 🙏 may Allah save him
,Yes , you are saying all true ,
ভাই প্রতিদিন দুর্নীতির খবর শুনে আর ভালো লাগেনা বিচার কার হয়েছে সেটা জানান আপনারা নিউজ করেন ঠিক আছে কিন্তু বিচার হয় কিনা সেটা তো আমার মত সেটা তো বিচার হয় না ভাই আজকে ১০ বছর ধরে প্রবাসে থাকি ভালো করে জীবন যাপন করতে পারিনা
চুরি করব আবার নামাজ পড়ব ।পাপ কাটাকাটি😂😂😂
যদি গাড়ি চালক যদি এতো ধনী হয়।তাহলে চেয়ারম্যান কি পরিমাণ চুরি করছে ভাবা যায় 🤔
Why is the former chairman not arrested yet?
যোগ্য ব্যক্তির চেয়ারে অযোগ্য ব্যক্তিকে যোগ্য ব্যক্তির চেয়ারে বসালে যোগ্য ব্যক্তির অপমান করা হয়
এত এত দুর্নীতি সরকারের আমলে, সরকার কি এই দায় এড়াতে পারেন?
Hajar hajar manuser sopno vaggy ara koto sukhy acy
Joy Bangla 🎉🎉🎉whole country's each and every sectors 🎉🎉🎉
এগুলো হয় এক মাএ দেখার কেউ নেই
অথচ আমরা আজ সৎ উপায়ে দু মুঠো ভাতের জন্য সংগ্রাম করে যাচ্ছি। দেখার যেনো কেউ নেই।
Mahadi Hasan channel 71 এর রিপোর্টার এই বেকগ্রাউন্ড সাউন্ড ইউজ করে খেলার খবরে। আপনি কপি মারলেন কেনো ভাই?
Channel 24, বলছে সাংবাদিক 🤣🤣🤣🤣🤣
ছন্দবেশী প্রতারকের কঠিন বিচার হওয়া দরকার
হুজুগে বাঙালি আমরা, সবাই শুধু ড্রাইভারের পিছনে ছুটছে। ড্রাইভারের মালিককে খুঁজে বের করুন। ড্রাইভার কি প্রশ্ন তৈরি করেছিলো, নাকি সে টাইপিং করেছিলো? কার ছত্রছায়ায় সে এগুলো করেছে সেটার কোন খেয়াল নেই। আমরা এতোটা নির্বোধ জাতি কেনো?
মাশাআল্লাহ
শুধু এক আবেদ আলী কেন সকলের নাম প্রকাশ করা হোক। এক একটা ঘটনা আরেকটা ঘটনাকে আড়াল করছে।
এদেশে মিডিয়া কখন যে কি বলে যখন ঘটনা ঘটায় বলতে পারেন না যখন যোগ পার হয় তখন দেখাস পায়
উনার মতো সৎ মানুষ এ যুগে আপনি আরেকজন দেখান। উনি যেসব প্রশ্ন দিতেন তা হুবহু ১০০% কমন পরতো। পরীক্ষার্থীদের থেকে টাকা নিয়ে কখনো তাদের সাথে বেইমানি করেন নি। তিতুমীরের পথহারক ইমরানের মতো সাধারণ শিক্ষার্থীদের ধোঁকা দেননি বা ভুলভাল ইংরেজিও শেখাননি। কলিযুগে যখন মানুষ শুধু নিজের
Maximum driver sompodee kobor newa hok
আহাগো সোনাগো আমার
দ্রুত গ্রেফতার করা হোক।