বাংলাদেশে সবচেয়ে কমে গরুর হাট ।। The least cow market in Bangladesh ভুরুঙ্গামারী গরুর হাট
Вставка
- Опубліковано 10 вер 2024
- #cowmarket2023
Please like comment share and subscribe For More New video Update ☺️
#cow #cows #গরু #গরুর_হাট #গরু_পালন_ও_পরিচর্যা #গরুর_হাট_বাজার #গরুরমাংস
দেশি-বিদেশি নানা জাতের গরু নিয়ে ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে কোরবানির পশুর হাট। আমাদের দেশে কোরবানির জন্য সবচেয়ে আকর্ষণীয় পশু হলো গরু। আর গরুর মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো দেশি গরু। বিগত কয়েক বছর ধরেই মূলত দেশের বাজারে এর চাহিদা বেড়েছে। যার অন্যতম কারণ মাংসের স্বাদ ও দামের সহনশীলতা।
সাধারণভাবে দেশি গরু বিদেশি জাত বা সংকর জাতের চেয়ে আকারে কিছুটা ছোট হয়। দেশি জাতের গরুর শরীরে চর্বি কম থাকে। মাংসে স্বাদ বেশি হয়, কিন্তু দুধের পরিমাণ বিদেশি গরুর তুলনায় কম হয়। কোরবানির সময় মানুষ সাধারণত বেশি মাংস হবে এমন জাতের গরুই খোঁজ করেন।
দেশি গরুর মাংসের স্বাদ বিদেশি গরুর চেয়ে বেশি মজাদার। তবে অনেকে বিদেশি গরুকে দেশি গরু ভেবে প্রতারিতও হন। তাই দেশি গরু চেনার জন্য মানুষের আগ্রহ এবং কৌতূহলের শেষ নেই।
যেহেতু দেশি জাতের জনপ্রিয়তা বাড়ছে, ফলে দেশি জাত কীভাবে চেনা যায়, সে প্রশ্ন অনেকের মধ্যেই দেখা যায়। দেশি গরুর মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এরা ছোট ও মাঝারি আকৃতির। এ ছাড়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেশি গরু এক রঙের হয়। এ জাতের গরুর চামড়া শক্ত থাকে, গলার নিচে চামড়ার ভাঁজ কম থাকে। এদের পা চিকন ও শিং বড় হয়। গায়ের লোম ছোট এবং দেহ চকচকে হয়। চামড়া শক্ত থাকে।
আরও পড়ুন: কোরবানির জন্য কেন কিনবেন দেশি গরু
আমাদের দেশে মূলত পাঁচ ধরনের দেশি গরু পাওয়া যায়। স্থানীয় দেশি জাতের গরু, মুন্সিগঞ্জের মীরকাদিম, চট্টগ্রামের রেড চিটাগাং ক্যাটল, পাবনা ক্যাটল ও নর্থ বেঙ্গল গ্রে। আসুন জেনে নিই, দেশি গরুর কোন জাতের বৈশিষ্ট্য কেমন হয়।
স্থানীয় দেশি জাতের গরু
এ জাতের গরু দেশের সবখানে পাওয়া যায়। এ গরু আকারে ছোট হয়। এর কুঁজ সুগঠিত থাকে। গলার নিচের চামড়া বেশ বিকশিত থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক ষাঁড়ের গলার নিচের চামড়া ঝুলে থাকে। কান লম্বা এবং পাতার মতো ভাঁজ হয়ে থাকে। এদের শিং বাঁকানো থাকে। গায়ের রং লাল, সাদা, কালো, ধূসর বা ছাইরঙা কিংবা দুই বা ততোধিক রঙের মিশ্রণও হতে পারে। এদের উচ্চতা তিন থেকে সাড়ে তিন ফুট পর্যন্ত হয়ে থাকে।
মীরকাদিমের ধবল গাই
নগরকেন্দ্রিক ঈদের হাটে কোরবানির জন্য মুন্সীগঞ্জের মীরকাদিমের ধবল গাই বেশ জনপ্রিয়। এই গরুর চাহিদা ব্যাপক। এটি আকারে সাধারণ গরুর চেয়ে বড়।
এই গরুর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি সাদা রঙের হয়ে থাকে। তবে কখনো হালকা ছাই রঙেরও দেখা যায়। এটি পালনে খাবারের খরচ কম লাগে। খৈল, গম, মসুর ডালের ভুসি এবং ভুট্টা গুঁড়ার মতো খাবার দিয়েই পালন করা যায়। মীরকাদিমের গরুর মাংসে আঁশ কম থাকে, এর হাড় চিকন হয়। ফলে মাংস হয় নরম ও তেলতেলে।
রেড চিটাগাং ক্যাটল
দেশি আবহাওয়া সহনশীল বলে খামারিদের কাছে বেশ জনপ্রিয় চট্টগ্রামের রেড চিটাগাং ক্যাটল। মূলত এ জাত চট্টগ্রাম এবং এর আশপাশের জেলায় বেশি উৎপাদন হয়। এ গরুর গায়ের রং লাল। এর ক্ষুরা মানে পায়ের রঙ লাল। এটি আকারে মাঝারি এবং এর কুঁজ ছোট আকারের হয়। এ গরু পালনে খাবার কম লাগে।
সরকার যেসব দেশি জাত নিয়ে গবেষণা করছে, তার মধ্যে এই রেড চিটাগাং ক্যাটলকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে। এর কারণ এ গরু কেবল চট্টগ্রাম ও পার্বত্য জেলা নয়, দেশের অন্য যেকোনো জায়গাতেই পালন করা সম্ভব। সে কারণে এই জাত উন্নয়নের চেষ্টা করা হচ্ছে।
পাবনা ক্যাটল
বাংলাদেশের জাতীয় তথ্য বাতায়নে পাবনা ক্যাটল সম্পর্কে বলা হয়েছে, পাবনার চলনবিল সংলগ্ন এলাকায় এ গরুর বাস। এটি পাবনা ব্রিড নামেও পরিচিত। মাঝারি আকৃতির এ জাতের গরু সাদা বা সাদা মেশানো ছাই রংয়ের হয়ে থাকে। এ ছাড়া লাল, ধূসর বা মিশ্র বর্ণেরও হয়। দেশীয় আবহাওয়া সহনশীল এসব গরু পালনে খাবার কম লাগে।
এদের স্বাস্থ্য সুঠাম, রোগব্যাধি কম হয়। এটি ঘাস খায়, এর বাইরে অন্য ধরনের খাবার কমই দিতে হয়। গত কয়েক বছর ধরে দেশে দুধের উৎপাদন বাড়াতে ফ্রিজিয়ান গরুর সঙ্গে এর কৃত্রিম প্রজনন করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: কোরবানির পশু নিয়ে যা করবেন না
নর্থ বেঙ্গল গ্রে
আমাদের দেশের উত্তরাঞ্চলে নর্থ বেঙ্গল গ্রে গরুর দেখা মেলে। এর গায়ের রং সাদা বা গাঢ় ধূসর এবং সাদা রঙের মাঝামাঝি যেকোনো রঙের হতে পারে। পূর্ণবয়স্ক পুরুষ গরুর ঘাড়ে ছাই রঙের ছোপ দেখা যায়। মুখ, চোখের পাতা ও খুর কালো রঙের হয়ে থাকে। তবে লেজের প্রান্ত সাদা রঙের হয়। গরুর শিং ছোট বা মাঝারি আকারের হয়ে থাকে এবং শিং ভেতরের দিকে বাঁকানো থাকে।
vai pase aci caliye jan
ভাই ভিডিও টা কত দিন আগে করেছে তারিখটা বলেন
বড় ভাই শুকনা গাভী গরু কত টাকা দাম হতে পারে এর একটা ভিডিও দিবেন
এটা কোন জায়গা? আমার অনেক গুলো গরু লাগবে খামারের/ ফার্মের জন্য
ক্যামেরা মুখে না ধরে গরুর দিকে ধরুন
#বস
Camaraman 1ta bolod