ইসলামে ধর্মত্যাগের (ইরতিদাদের) কোন শাস্তি নেই || রিসালাতের নির্দিষ্ট বিধান সম্পর্কে ভুল ধারণা নিরসন।
Вставка
- Опубліковано 9 жов 2022
- উক্ত ব্যাখ্যাটি ইমাম হামিদ উদ্দিন ফারাহি সাহেবের। হামিদ উদ্দিন ফারাহি (১৮ নভেম্বর ১৮৬৩ - ১১ নভেম্বর ১৯৩০) অবিভক্ত ভারতের একজন প্রখ্যাত ইসলামিক পণ্ডিত। তিনি তার কাজ নাজমুল কুরআন (কুরআনের যোগসূত্র) এর জন্য সব থেকে বেশি পরিচিত।
হামিদ উদ্দিন ফারাহি তার গোটা জীবন কুরআন এবং তার প্রদত্ত নাজমুল কুরআন (কুরআনের যোগসূত্র, এক আয়াতের সাথে আগে ও পরের আয়াতের এবং গোটা কুরআন একটি যোগসূত্রে আবদ্ধ ) গবেষণায় ব্যয় করেছেন।
► ইংরেজি ইউটিউব চ্যানেল : / thebeliever
► বাংলা ইউটিউব চ্যানেল : / thebelieverbangla
► উর্দু ইউটিউব চ্যানেল : / thebelieverurdu
► অফিসিয়াল বাংলা ফেসবুক পেজ : / thebelieverbangla
► অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ : / believerhd
✔️আপনি যদি আমাদের বিষয়বস্তু পছন্দ করেন এবং আপডেট থাকতে চান তবে সাবস্ক্রাইব করুন। আপডেট এবং বিজ্ঞপ্তিগুলি পেতে বেলটি 🔔 (সাবস্ক্রাইব বোতামের পাশে) ক্লিক করুণ |
🌐Fᴜʟʟ ᴘʟᴀʏʟɪsᴛ Lɪɴᴋs 🔗
❱ কুরআনের ইতিহাস: cutt.ly/TZoVauv
❱ ইসলামিক ইতিহাস: cutt.ly/uZoZ02d
❱ ঈশ্বরবাদ: cutt.ly/GZoZsfm
❱ দাজ্জাল ( ভন্ড ঈসা ): cutt.ly/PZoLChb
❱ ইয়া’জুজ এবং মা’জুজ: cutt.ly/kZoLK2P
❱ কুরআন তিলাওয়াত: cutt.ly/bZoZNwQ
❱ ইসলামিক ভবিষ্যতবাণী: cutt.ly/tZoK9DM
❱ হজরত মুহাম্মাদ ( সাঃ) : cutt.ly/TZoK6y9
❱ টাকার গোপন রহস্য: cutt.ly/3ZoKL4A
❱ বিবর্তনবাদ: cutt.ly/CZoLr8F
❱ কেন মুহাম্মাদ (স) আরব মুশরিকদের ইসলাম ধর্ম গ্রহণে বাধ্য করেছিলেন? : cutt.ly/kZoLhG9
❱ কোন ধর্ম সত্য: cutt.ly/mZoLU0O
❱ সীরাহ রাসুল (সাঃ) : cutt.ly/sZoZZGz
❱ হজের দর্শন কি? : cutt.ly/aZoZ6cH
❱ The Open Stage: cutt.ly/TZoZiHI
❱ কুরআনে উত্তরাধিকার আইনে কি গাণিতিক ভুল আছে? : cutt.ly/WZoZcMQ
❱ নাশীদ, নাত, কবিতা এবং ইসলামী সংগীত: cutt.ly/HZoZnGj
❱ মুফাসসিল ইসলামের মিথ্যাচারের জবাব: cutt.ly/KZoZSA9
COPYRIGHT NOTICE ©️ :
আমরা আমাদের সামগ্রী এবং ভিডিওগুলি ইউটিউব বা ফেসবুক পেজ পুনরায় ব্যবহার করার অনুমতি দেই না। তবে ব্যবসায়িক ও নিজেদের বলে ভিডিও দেয়া ব্যতীত, শেয়ার দেয়া ও ডাউনলোড করা যাবে। তবে ভিডিওটি অবশ্যই The Believer(আমাদের লোগো এবং চ্যানেল লিঙ্ক সহ) ব্র্যান্ডেড থাকা আবশ্যক ।
►আমার ফেইসবুক (Facebook Profile ID) - facebook.com/pious.amin/
►অফিসিয়াল বাংলা ফেসবুক পেজ : facebook.com/thebelieverbangla
উক্ত ব্যাখ্যাটি ইমাম হামিদ উদ্দিন ফারাহি সাহেবের। হামিদ উদ্দিন ফারাহি (১৮ নভেম্বর ১৮৬৩ - ১১ নভেম্বর ১৯৩০) অবিভক্ত ভারতের একজন প্রখ্যাত ইসলামিক পণ্ডিত। তিনি তার কাজ নাজমুল কুরআন (কুরআনের যোগসূত্র) এর জন্য সব থেকে বেশি পরিচিত।
হামিদ উদ্দিন ফারাহি তার গোটা জীবন কুরআন এবং তার প্রদত্ত নাজমুল কুরআন (কুরআনের যোগসূত্র, এক আয়াতের সাথে আগে ও পরের আয়াতের এবং গোটা কুরআন একটি যোগসূত্রে আবদ্ধ ) গবেষণায় ব্যয় করেছেন।
উনার কোন বই থেকে ব্যাখ্যাটা নিয়েছেন???
ভাই এই-কি আপনি তো সম্পূর্ণ সূরায়ে তওবাকে বাতিল ঘোষনা করে দিলেন। আপনার কথা বাস্য অনুযায়ী সূরায়ে তওবা রাসুল মৃত্যু সঙ্গে সঙ্গে বাতিল হয়ে গেলো। আহ😤
@@hmyasin9726 It is about the disbelievers who signed peace treaty but not about apostates:
সূরা আত তাওবাহ - Surah At-Taubah
(1
بَرَاءَةٌ مِّنَ اللَّهِ وَرَسُولِهِ إِلَى الَّذِينَ عَاهَدتُّم مِّنَ الْمُشْرِكِينَ
সম্পর্কচ্ছেদ করা হল আল্লাহ ও তাঁর রসূলের পক্ষ থেকে 👉 সেই মুশরিকদের সাথে, যাদের সাথে তোমরা চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলে। 👈
A (declaration) of immunity from Allah and His Messenger, to those of the Pagans with whom ye have contracted mutual alliances:-
(4
إِلَّا الَّذِينَ عَاهَدتُّم مِّنَ الْمُشْرِكِينَ ثُمَّ لَمْ يَنقُصُوكُمْ شَيْئًا وَلَمْ يُظَاهِرُوا عَلَيْكُمْ أَحَدًا فَأَتِمُّوا إِلَيْهِمْ عَهْدَهُمْ إِلَىٰ مُدَّتِهِمْ ۚ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُتَّقِينَ
👉তবে যে মুশরিকদের সাথে তোমরা চুক্তি বদ্ধ, অতপরঃ যারা তোমাদের ব্যাপারে কোন ত্রুটি করেনি এবং তোমাদের বিরুদ্ধে কাউকে সাহায্যও করেনি, তাদের সাথে কৃত চুক্তিকে তাদের দেয়া মেয়াদ পর্যন্ত পূরণ কর।👈 অবশ্যই আল্লাহ সাবধানীদের পছন্দ করেন।
(But the treaties are) not dissolved with those Pagans with whom ye have entered into alliance and who have not subsequently failed you in aught, nor aided any one against you. So fulfil your engagements with them to the end of their term: for Allah loveth the righteous
وَإِنْ أَحَدٌ مِّنَ الْمُشْرِكِينَ اسْتَجَارَكَ فَأَجِرْهُ حَتَّىٰ يَسْمَعَ كَلَامَ اللَّهِ ثُمَّ أَبْلِغْهُ مَأْمَنَهُ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَوْمٌ لَّا يَعْلَمُونَ
👉 আর মুশরিকদের কেউ যদি তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে, তবে তাকে আশ্রয় দেবে, যাতে সে আল্লাহর কালাম শুনতে পায়, অতঃপর তাকে তার নিরাপদ স্থানে পৌছে দেবে। এটি এজন্যে যে এরা জ্ঞান রাখে না।
If one amongst the Pagans ask thee for asylum, grant it to him, so that he may hear the word of Allah. and then escort him to where he can be secure. That is because they are men without knowledge.
(7
كَيْفَ يَكُونُ لِلْمُشْرِكِينَ عَهْدٌ عِندَ اللَّهِ وَعِندَ رَسُولِهِ إِلَّا الَّذِينَ عَاهَدتُّمْ عِندَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ ۖ فَمَا اسْتَقَامُوا لَكُمْ فَاسْتَقِيمُوا لَهُمْ ۚ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُتَّقِينَ
মুশরিকদের চুক্তি আল্লাহর নিকট ও তাঁর রসূলের নিকট কিরূপে বলবৎ থাকবে। তবে যাদের সাথে তোমরা চুক্তি সম্পাদন করেছ মসজিদুল-হারামের নিকট। 👉অতএব, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের জন্যে সরল থাকে, তোমরাও তাদের জন্য সরল থাক। নিঃসন্দেহের আল্লাহ সাবধানীদের পছন্দ করেন।👈
How can there be a league, before Allah and His Messenger, with the Pagans, except those with whom ye made a treaty near the sacred Mosque? As long as these stand true to you, stand ye true to them: for Allah doth love the righteous.
@@emf8661 ভাই ৪ নাম্বায় আয়াতের পর ৫ নাম্বারে কি বলা আছে সেটি বল্লেন না যে? যে আয়াত গুলো আপনাদের পছন্দ সে গুলো বলবেন আর বাকি গুলো বলবেন না তা কি করে হয়? যাই হোক আমি বলে দিচ্ছি।
فَاِذَا انۡسَلَخَ الۡاَشۡہُرُ الۡحُرُمُ فَاقۡتُلُوا الۡمُشۡرِکِیۡنَ حَیۡثُ وَجَدۡتُّمُوۡہُمۡ وَ خُذُوۡہُمۡ وَ احۡصُرُوۡہُمۡ وَ اقۡعُدُوۡا لَہُمۡ کُلَّ مَرۡصَدٍ ۚ فَاِنۡ تَابُوۡا وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ فَخَلُّوۡا سَبِیۡلَہُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰہَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ ﴿۵﴾
Bengali - Bayaan Foundation
অতঃপর যখন নিষিদ্ধ মাসগুলো অতিবাহিত হয়ে যাবে, তখন তোমরা মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে পাকড়াও কর, তাদেরকে অবরোধ কর এবং তাদের জন্য প্রতিটি ঘাঁটিতে বসে থাক। তবে যদি তারা তাওবা করে এবং সালাত কায়েম করে, আর যাকাত দেয়, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
9:8
کَیۡفَ وَ اِنۡ یَّظۡہَرُوۡا عَلَیۡکُمۡ لَا یَرۡقُبُوۡا فِیۡکُمۡ اِلًّا وَّ لَا ذِمَّۃً ؕ یُرۡضُوۡنَکُمۡ بِاَفۡوَاہِہِمۡ وَ تَاۡبٰی قُلُوۡبُہُمۡ ۚ وَ اَکۡثَرُہُمۡ فٰسِقُوۡنَ ۚ﴿۸﴾
Bengali - Bayaan Foundation
কীভাবে থাকবে (মুশরিকদের জন্য অঙ্গীকার)? অথচ তারা যদি তোমাদের উপর জয়ী হয়, তাহলে তারা তোমাদের আত্মীয়তা ও অঙ্গীকারের ব্যাপারে লক্ষ্য রাখে না। তারা তাদের মুখের (কথা) দ্বারা তোমাদেরকে সন্তুষ্ট করে, কিন্তু তাদের অন্তর তা অস্বীকার করে। আর তাদের অধিকাংশ ফাসিক।
হে মু’মিনগণ! তোমাদের মধ্য হতে যে ব্যক্তি স্বীয় ধর্ম হতে বিচ্যুত হবে, (এতে ইসলামের কোন ক্ষতি নেই, কেননা) আল্লাহ সত্ত্বরই (তাদের স্থলে) এমন এক সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন যাদেরকে আল্লাহ ভালবাসবেন এবং তারাও আল্লাহকে ভালবাসবে, তারা মুসলিমদের প্রতি মেহেরবান থাকবে, কাফিরদের প্রতি কঠোর হবে, তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে আর তারা কোন নিন্দুকের নিন্দার পরওয়া করবেনা; এটা আল্লাহর অনুগ্রহ, তা তিনি যাকে ইচ্ছা প্রদান করেন; বস্তুতঃ আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী। সূরা আল মায়িদা 5।54।
আপনাকে এবং আপনার বক্তব্য সমূহকে অস্বীকার করলাম।
কেনো?
ভূল কোথায়?
চামে মানুষ কোপানো ইসলাম না। এটা পাকিস্তানি এবং ভারতের মাজার পূজারী হুজুরদের তৈরি।
@@alaminsumon5294 ভাই ইসলামের বেসিক নলেজ যাদের আছে তাদের কাছে দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট উক্ত বক্তৃতায় মারাত্মক বিভ্রান্তি রয়েছে।
باب الْحُكْمِ فِيمَنِ ارْتَدَّ
حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ عَوْنٍ، أَخْبَرَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مُرَّةَ، عَنْ مَسْرُوقٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " لاَ يَحِلُّ دَمُ رَجُلٍ مُسْلِمٍ يَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَنِّي رَسُولُ اللَّهِ إِلاَّ بِإِحْدَى ثَلاَثٍ الثَّيِّبُ الزَّانِي وَالنَّفْسُ بِالنَّفْسِ وَالتَّارِكُ لِدِينِهِ الْمُفَارِقُ لِلْجَمَاعَةِ " .
পরিচ্ছেদঃ ১. মুরতাদের শাস্তির বিধান।
৪৩০১. আমর ইব্ন আওন (রহঃ) .... আবদুল্লাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ঐ মুসলিমের রক্ত হালাল নয়, যে এরূপ সাক্ষ্য দেয় যে, “আল্লাহ্ ছাড়া কোন ইলাহ নেই এবং আমি আল্লাহ্র রাসূল”। তবে তিনটি কারণে কোন মুসলিমের রক্ত প্রবাহিত করা হালালঃ (১) যদি কোন বিবাহিত ব্যক্তি যিনা করে; (২) যদি কেউ কাউকে হত্যা করে, তবে এর বিনিময়ে হত্যা এবং (৩) যে ব্যক্তি দীন ত্যাগ করে মুরতাদ হয়ে মুসলিমের জামায়াত থেকে বেরিয়ে যায়।
[সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)]
কেবলমাত্র যথাযথ বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই শাস্তি প্রয়োগ হতে পারে।
আলহামদুলিল্লাহ
ইসলাম এবং ইসলামের বিধানকে সঠিকভাবে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এর উত্তম প্রতিদান মহান আল্লাহ তায়ালা আপনাকে দিবেন ইন্সাল্লাহ।
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
@@Shuvo-rm9fx তাহলে সত্যি টা আপনি বলুন
@@alahsan9895 @Sheikh Sharif @Airdrop founder ভাই দুইটা ইনফু দেই যাস্টঃ
১৷ সে বলেছে মুরতাদের হত্যার বিধান এখন আর নেই। অথচ তার এই কথাটি পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সালাফ ও তাদের অনুসারী সকল ইমাম ও মাজহাবদের ঐক্যমতের বিরুদ্ধে যায়। মুরতাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। ইমাম আবু হানিফা রহ. কেবল এই ক্ষেত্রে তিনদিনের সময় দিয়েছেন, যে যদি তিনদিনের মধ্যে ফিরে না আসে তবে হত্যা করতে হবে মুরতাদকে। এটাই সবার মত৷ অথচ এই ভন্ড উল্টোটা বলছে।
২. আল্লাহর রাসূল সা. কে গালাগালকারী বা কটূক্তিকারীর শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এটা একটি স্পষ্ট বিধান। অথচ সে এটি শুধুমাত্র নবীর সা. এর সমকালীন বা এর কিছুকাল পর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ করেছে। অথচ এই বিধানটি সব সময়ের জন্য। আজও যদি কে আল্লাহর রাসূল সা. কে গালি দেয় তবে তার শাস্তি হত্যা করতে হবে। এই রিলেটেড হাদিস গুলো পড়ুন।
সে সম্ভবত আমেরিকার RAND এর কুকুর। অথচ অবাক হলাম আমাদের মুসলিম ভাইয়েরা মাশাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ দিয়ে কমেন্ট করছে। এরা খুব সুক্ষ ভাবে বিভ্রান্ত করছে মুসলিম জাতিকে৷
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন। আমীন।
সাওবান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণে কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মত। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর হতে তোমাদের পক্ষ হতে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ‘আল-ওয়াহ্ন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪২৯৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
আল্লাহর দেওয়া প্রতিটি ভালো বা খারাপ সময় কে তার নিয়ামত হিসাবে দেখুন ! ইনশাআল্লাহ - তিনি আপনার পথ অনেক সহজ করে দিবেন !!
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
@@Shuvo-rm9fx কে ভাই..?
মাশাআল্লাহ আপনি এভাবেই আরো এগিয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ 💓 💞 ❤️ ভাই আপনি হয়তো জানেন আপনার ভিডিও আমি দেখি। কিন্তু আমি একটা বিষয়ে জানতে চাই যে, নামাজ না বুঝে আদায় করলে কি তা কবুল হবে! আল্লাহর নিকট ? যেখানে আল্লাহ আমাদের বলেছেন " তোমরা নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নামাজের কাছেও যেয়ো না, যতক্ষন না তোমরা যা বলছো তা বুঝতে পারো। সূরা আন- নিসা/৪৩""
আরো বলেছেন, সূরা আল মাউন ৪ থেকে ৬ নাম্বার আয়াতে, অতএব সেই সালাত আদায়কারীদের জন্য দুর্ভোগ যারা নিজেদের সালাতে অমনোযোগী । যারা লোক দেখানোর জন্য সালাত আদায় করে।"" এই কথা তো আমাদের জন্য ১০০% কার্যকর হচ্ছে আমার মনে হয়। আর এই সমাধান আমরা মুসলিমরা এখনো কেন বের করতে পারলাম না কেন??। আমি বলতে চাচ্ছি আবির পাশাপাশি বাংলায় বুঝে বুঝে নামাজ আদায় করছি না কেন?? তাহলে আমাদের সমাজের অনেক সমস্যা নামাজের মাধ্যমেই সমাধান হয়ে যেতো।
তাই আমি চাই আপনি এবিষয়ে সতন্ত্রভাবে গবেষণার মাধ্যমে দেখাবেন যে আমাদের জন্য আল্লাহ কোন নামাজ কায়েম করতে বলেছেন???
সম্পূর্ন ভুল ব্যাখ্যা
আচ্ছা ভাই, আপনার ব্যাখ্যাগুলোর সোর্স কি?
আলেমদের সাথেতো মিলছে না।
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
باب الحكم فيمن ارتد حدثنا أحمد بن محمد بن حنبل، حدثنا إسماعيل بن إبراهيم الخيزنا أيوب، عن عكرمة أن عليا، عليه السلام أخرق ناشا ارتدوا عن الإسلام فبلغ ذلك ابن عباس فقال لم أكن لأخرقهم بالنار إن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال " لا تعذبوا بعذاب الله " . وكنت قاتلهم بقول رسول الله صلى الله عليه وسلم فإن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال " من بدل دينه فاقتلوه " . فبلغ ذلك عليا عليه السلام فقال ويح ابن عباس .
পরিচ্ছেদঃ ১. মুরতাদের শাস্তির বিধান। ৪৩০০, আহমদ ইব্ মুহাম্মদ (রহঃ) .... ইকরামা (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আলী (রাঃ) ঐ সব লোকদের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন, যারা মুরতাদ হয়েছিল। এ সংবাদ ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর নিকট পৌঁছলে, তিনি বলেনঃ যদি আমি তখন সেখানে উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি তাদের আগুনে জ্বালাতে দিতাম না। কেননা, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা আল্লাহ্ প্রদত্ত শাস্তির (বস্তু) দ্বারা কাউকে শাস্তি দেবে না। অবশ্য আমি তাদেরকে আল্লাহ্র রাসূলের নির্দেশ মত হ,ত্যা করতাম। কেননা, তিনি বলেছেনঃ যদি কেউ দীন পরিত্যাগ করে মু,রতাদ হয়ে যায়, তবে তোমরা তাকে হ,ত্যা করবে। আলী (রাঃ) ইবন আব্বাস (রাঃ)-এর এ নির্দেশ শুনে বলেনঃ ওয়াহ্! ওয়াহ্! ই আব্বাস (রাঃ) সত্য বলেহছেন। আর ইহাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নির্দেশ। [সুনান আবু দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
88 নং সূরা গাশিয়াহ্ এর 21 থেকে 26 নং আয়াত পড়ুনঃ-
আল্লাহ্ কি বলেছেন, সেটা দেখুনঃ-
فَذَكِّرْ إِنَّمَآ أَنتَ مُذَكِّرٌ
অতএব, আপনি উপদেশ দিন, আপনি তো কেবল একজন উপদেশদাতা,
لَّسْتَ عَلَيْهِم بِمُصَيْطِرٍ
আপনি তাদের শাসক নন,
إِلَّا مَن تَوَلَّىٰ وَكَفَرَ
কিন্তু যে মুখ ফিরিয়ে নেয় ও কাফের যায়
فَيُعَذِّبُهُ ٱللَّهُ ٱلْعَذَابَ ٱلْأَكْبَرَ
আল্লাহ তাকে মহা আযাব দেবেন।
إِنَّ إِلَيْنَآ إِيَابَهُمْ
নিশ্চয় তাদের প্রত্যাবর্তন আমারই নিকট,
ثُمَّ إِنَّ عَلَيْنَا حِسَابَهُم
অতঃপর তাদের হিসাব-নিকাশ আমারই দায়িত্ব।
আলহামদুলিল্লাহ। জাজাকাল্লাহ খাইরান
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
Thank you so much 🌹🌺🌷🇧🇩🇺🇸
আল ওয়ালা ওয়াল বারা কি জিনিস? এটা নিয়ে একটি লেকচার দিলে উপকৃত হতাম হুজুর।
আমি শুধু আপনার কাছে এরকম একটি ভিডিও আশা করি যেখানে কোন কোন আয়াত বিশেষ ভাবে শুধু নবী (সাঃ) এর তখনকার সময়ের জন্য, আর কোন কোন আয়াত বর্তমান সময়ের জন্য । আশা করি কোরআন থেকে গ্রহণ যোগ্য প্রমান দিবেন। আর যদি তা না পারেন, তাহলে আল্লাহর কোরআন সর্বময়
Ask it to imran bazar hossain..
Brother al Amin just trying to translate shaikh imran..
Anyway, still good steps to go with so many controversies..
May Allah guide us..
Assalamualaikum vai...Apnar voice sotti e oshadharon❤️
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
JazakaAllah
ভালোবাসা অবিরাম
مَا شَاءَ ٱللّٰهْ
লজ্জা লজ্জা , নিজের বুঝ দিয়ে কুরআন ব্যাখ্যা করলেন।
قولك حق
তাহলে কি আপনার আব্বার বুঝ দিয়ে কুরআন ব্যাখ্যা করবে?
@@al-aminhossain2895আপনার মতে কি মুরতাদের শাস্তি কি রহিত হয়ে গেছে?
জাযাকাল্লাহ।
Thanks for understanding us...
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
Alamin ভাই আপনি ভিডিওর শুরুতে যেই দৃশ্য দেখালেন ওটা কি ঈসা (আঃ) এর জীবনীর কোনো নাটকের?
আলহামদুলিল্লাহ
# 8:20 আপনার মুখের কথার সত্যতার রেফারেন্স চাচ্ছি।
ভুয়া ভাই। ইসলামকে ভুল ব্যাখ্যা করছে। এর মত ভন্ডকে বিশ্বাস করবেন না।
باب الحكم فيمن ارتد حدثنا أحمد بن محمد بن حنبل، حدثنا إسماعيل بن إبراهيم الخيزنا أيوب، عن عكرمة أن عليا، عليه السلام أخرق ناشا ارتدوا عن الإسلام فبلغ ذلك ابن عباس فقال لم أكن لأخرقهم بالنار إن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال " لا تعذبوا بعذاب الله " . وكنت قاتلهم بقول رسول الله صلى الله عليه وسلم فإن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال " من بدل دينه فاقتلوه " . فبلغ ذلك عليا عليه السلام فقال ويح ابن عباس .
পরিচ্ছেদঃ ১. মুরতাদের শাস্তির বিধান। ৪৩০০, আহমদ ইব্ মুহাম্মদ (রহঃ) .... ইকরামা (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আলী (রাঃ) ঐ সব লোকদের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন, যারা মুরতাদ হয়েছিল। এ সংবাদ ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর নিকট পৌঁছলে, তিনি বলেনঃ যদি আমি তখন সেখানে উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি তাদের আগুনে জ্বালাতে দিতাম না। কেননা, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা আল্লাহ্ প্রদত্ত শাস্তির (বস্তু) দ্বারা কাউকে শাস্তি দেবে না। অবশ্য আমি তাদেরকে আল্লাহ্র রাসূলের নির্দেশ মত হ,ত্যা করতাম। কেননা, তিনি বলেছেনঃ যদি কেউ দীন পরিত্যাগ করে মু,রতাদ হয়ে যায়, তবে তোমরা তাকে হ,ত্যা করবে। আলী (রাঃ) ইবন আব্বাস (রাঃ)-এর এ নির্দেশ শুনে বলেনঃ ওয়াহ্! ওয়াহ্! ই আব্বাস (রাঃ) সত্য বলেহছেন। আর ইহাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নির্দেশ। [সুনান আবু দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
باب الْحُكْمِ فِيمَنِ ارْتَدَّ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ حَنْبَلٍ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا أَيُّوبُ، عَنْ عِكْرِمَةَ، أَنَّ عَلِيًّا، عَلَيْهِ السَّلاَمُ أَحْرَقَ نَاسًا ارْتَدُّوا عَنِ الإِسْلاَمِ فَبَلَغَ ذَلِكَ ابْنَ عَبَّاسٍ فَقَالَ لَمْ أَكُنْ لأَحْرِقَهُمْ بِالنَّارِ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ تُعَذِّبُوا بِعَذَابِ اللَّهِ " . وَكُنْتُ قَاتِلَهُمْ بِقَوْلِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَإِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ بَدَّلَ دِينَهُ فَاقْتُلُوهُ " . فَبَلَغَ ذَلِكَ عَلِيًّا عَلَيْهِ السَّلاَمُ فَقَالَ وَيْحَ ابْنَ عَبَّاسٍ .
পরিচ্ছেদঃ ১. মুরতাদের শাস্তির বিধান।
৪৩০০. আহমদ ইব্ন মুহাম্মদ (রহঃ) .... ইকরামা (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আলী (রাঃ) ঐ সব লোকদের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন, যারা মুরতাদ হয়েছিল। এ সংবাদ ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর নিকট পৌছলে, তিনি বলেনঃ যদি আমি তখন সেখানে উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি তাদের আগুনে জ্বালাতে দিতাম না। কেননা, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোময়া আল্লাহ্ প্রদত্ত শাস্তির (বস্তু) দ্বারা কাউকে শাস্তি দেবে না। অবশ্য আমি তাদেরকে আল্লাহ্র রাসূলের নির্দেশ মত হত্যা করতাম। কেননা, তিনি বলেছেনঃ যদি কেউ দীন পরিত্যাগ করে মুরতাদ হয়ে যায়, তবে তোমরা তাকে হত্যা করবে। আলী (রাঃ) ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর এ নির্দেশ শুনে বলেনঃ ওয়াহ্! ওয়াহ্! ইব্ন আব্বাস (রাঃ) সত্য বলেহছেন। আর ইহাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নির্দেশ।
[সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)]
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
সে মডারেট মুসলিম।
Ai lok nizer voice o technology j kaje lagiye Muslim der bivranto korche.she nisschoi kono soytanir sahajjo prapto she sposto..mittha o opobekkha korche..
অসাধারণ সুন্দর আলোচনা !
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
আপনি নিজেই সঠিক ও পরিপূর্ণ ইসলাম বুঝতে সক্ষম নন!? আপনার এই যুক্তি গুলো পুরোপুরি সঠিক নয়!?
জুনদুব ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি নিজের মত অনুযায়ী কুরআন প্রসঙ্গে কথা বলে, সে সঠিক বললেও অপরাধ করলো (এবং সঠিক ব্যাখ্যা করলো-সেও ভুল করলো)।
যঈফ : মিশকাত (২৩৫), নাক্বদুত্ তাজ।
ফুটনোটঃ
আবু ‘‘ঈসা বলেন, এ হাদীসটি গারীব। কোন কোন হাদীস বিশারদ এ হাদীসের রাবী সুহাইল ইবনু আবু হাযমের সমালোচনা করেছেন। নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কিছু বিশেষজ্ঞ সাহাবী ও অন্যান্যদের সম্পর্কে বর্ণিত আছে যে, তারা (উক্ত বিষয়ের) জ্ঞান ব্যতীত কুরআনের তাফসীর করার ব্যাপারে খুবই কঠোর মত ব্যক্ত করেছেন। মুজাহিদ, ক্বাতাদাহ (রহঃ) প্রমুখ বিশেষজ্ঞ আলিম প্রসঙ্গে বর্ণিত আছে যে, তারাও কুরআনের তাফসীর করেছেন। তাদের প্রসঙ্গে অবশ্য এ ধারণা করার সুযোগ নেই যে, তারা কুরআন প্রসঙ্গে মনগড়া কিছু বলেছেন বা জ্ঞান ছাড়া কুরআনের তাফসীর করেছেন অথবা নিজেদের থেকে কুরআন ব্যাখ্যায় অবতীর্ণ হয়েছেন। তাদের প্রসঙ্গে আমরা যে মন্তব্য করেছি যে, তারা জ্ঞান ছাড়া কুরআন প্রসঙ্গে কিছু বলেননি, তাদের বক্তব্য হতেও তার সমর্থন পাওয়া যায়। হুসাইন ইবনু মাহদী আল-বাসরী, ‘আবদুর রাযযাক্ব হতে, তিনি মা’মার হতে, তিনি ক্বাতাদাহ (রহঃ) হতে বর্ণনা করেন যে, কাতাদাহ (রহঃ) বলেন, কুরআনের এমন কোন আয়াত নেই যার (ব্যাখ্যা) প্রসঙ্গে আমি কিছু শুনিনি। সানাদ সহীহ : মাক্বতূ’।
ইবনু আবী ‘উমার-সুফইয়ান ইবনু উয়াইনাহ্ হতে, তিনি আ’মাশ (রহঃ) হতে বর্ণনা করেন যে, মুজাহিদ (রহঃ) বলেছেন, আমি যদি ইবনু মাস’উদ (রাঃ)-এর ক্বিরাআতের অনুসরণ করতাম, তাহলে কুরআনের এমন অনেক বিষয় যে প্রসঙ্গে ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ)-কে প্রশ্ন করেছি সেগুলো প্রসঙ্গে আমি তাকে প্রশ্ন করার প্রয়োজনবোধ করতাম না। সানাদ সহীহ : মাক্বতূ’।
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৯৫২
হাদিসের মান: দুর্বল হাদিস
Brother You did a great job. Go ahead. Your explanations were so deep, to understand that point need lot of research and depth knowledge.
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
@@Shuvo-rm9fx কোনো অপব্যাখ্যা করেনি বরং সঠিক ব্যাখ্যা দিচ্ছেন তিনি
@@gamersaimum420 আপনি বলুন, মুরতাদের শাস্তি কি?
নবী সা. কে গালাগালকারীর শাস্তি কি?
@@gamersaimum420 সম্ভবত ভিডিও তৈরিকারী আমেরিকান RAND এর কোন গোলাম। নাহলে ইসলামের স্পষ্ট বিষয়গুলোতে অস্পষ্টতা তৈরির চেষ্টা করেছে। মুরতাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড এখনও আছে। আল্লাহর রাসূল সা. গে কটুক্তিকারীর শাস্তি মৃত্যুদণ্ড এখনও আছে।
@@Shuvo-rm9fx tumi to beshi bujho
Pls make a video on " islamic banking system " is it really possible to maintain or keep it halal " under this riba based economy or world???
গাজুযাতুল হিন্দ সম্পর্কে একটি ভিডিও বানান
কোথায় যুক্তি আছে বস তাই আপনার যুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে আমি একটা কথা বলতে চাই আমার যুক্তি হল পুরা কোরআন হাদিসই তখন নাজিল হইছে তখনকার সময়ের জন্য তাহলে আমার এগুলো মানার কি দরকার সবকিছুই যদি তখনকার সময়ের জন্য হয় তাহলে এখন কেন আমরা শুধু নামাজ রোজাটাই মানতেছি। ইসলাম কি শুধু নামাজ রোজার মধ্যে সীমাবদ্ধ। কেন বলা হলো কোরআন সর্বযুগের মানুষের জন্য। সৃষ্টিকর্তা আপনাকে আমাকে সঠিক জ্ঞান দান করুন
পুরা কোরআন- হাদীস সম্পূর্ণ সে সময়ের জন্য নাযিল হয়নি।কোরআন-হাদীস এর অনেক বিষয় সে সময়ের জন্য বিশেষ বিধান এর এবং অন্যান্য গুলো কেয়ামত পর্যন্ত।এগুলো আমাদের বিবেক নিয়ে যাচাই করে নেয়া দরকার।
باب الحكم فيمن ارتد حدثنا أحمد بن محمد بن حنبل، حدثنا إسماعيل بن إبراهيم الخيزنا أيوب، عن عكرمة أن عليا، عليه السلام أخرق ناشا ارتدوا عن الإسلام فبلغ ذلك ابن عباس فقال لم أكن لأخرقهم بالنار إن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال " لا تعذبوا بعذاب الله " . وكنت قاتلهم بقول رسول الله صلى الله عليه وسلم فإن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال " من بدل دينه فاقتلوه " . فبلغ ذلك عليا عليه السلام فقال ويح ابن عباس .
পরিচ্ছেদঃ ১. মুরতাদের শাস্তির বিধান। ৪৩০০, আহমদ ইব্ মুহাম্মদ (রহঃ) .... ইকরামা (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আলী (রাঃ) ঐ সব লোকদের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন, যারা মুরতাদ হয়েছিল। এ সংবাদ ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর নিকট পৌঁছলে, তিনি বলেনঃ যদি আমি তখন সেখানে উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি তাদের আগুনে জ্বালাতে দিতাম না। কেননা, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা আল্লাহ্ প্রদত্ত শাস্তির (বস্তু) দ্বারা কাউকে শাস্তি দেবে না। অবশ্য আমি তাদেরকে আল্লাহ্র রাসূলের নির্দেশ মত হ,ত্যা করতাম। কেননা, তিনি বলেছেনঃ যদি কেউ দীন পরিত্যাগ করে মু,রতাদ হয়ে যায়, তবে তোমরা তাকে হ,ত্যা করবে। আলী (রাঃ) ইবন আব্বাস (রাঃ)-এর এ নির্দেশ শুনে বলেনঃ ওয়াহ্! ওয়াহ্! ই আব্বাস (রাঃ) সত্য বলেহছেন। আর ইহাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নির্দেশ। [সুনান আবু দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
আপনাদের একটা সমস্যা কি জানেন? আপনারা বাংলা বোঝে চান কুরআন সবকিছু জেনে ফেলতে চান। যেমন ধরেন সূরা তওবা কাফেরদের ধর তাদের হত্যা কর এটা কি এখানকার সময়ের জন্য না সেই সময়ের জন্য? এটা নিজেকে জিগ্যেস করেন এই তওবা সূরা নাযিল হয়েছিল যোদ্ধের সময়। আপনারা নিজের মতো করে কুরআন কে বুঝতে চান এই জন্য বিভ্রান্তিতে পড়েন। আর ভিডিও যে ভাই বানাইছে সেখি তার মনগড়া কথা বলতাছে? না কখনোই না সে অনেক বড় বড় দেশি বিদেশি আলেমদের থেকে দেখে বোঝেই বানাইছে।
মাশাআল্লাহ 😍
ভালবাসা অভিরাম ভাইয়া
কুরআনের অপব্যাখ্যা শুনি দেখি অনেক বেশি খুশি হয়ে গেলেন
Subhunallah....💙💙💙💙
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
@@Shuvo-rm9fx ki vhul. Describe
@@masumakhatun1295 আপু দুইটা ইনফু দেই যাস্টঃ
১৷ সে বলেছে মুরতাদের হত্যার বিধান এখন আর নেই। অথচ তার এই কথাটি পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সালাফ ও তাদের অনুসারী সকল ইমাম ও মাজহাবদের ঐক্যমতের বিরুদ্ধে যায়। মুরতাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। ইমাম আবু হানিফা রহ. কেবল এই ক্ষেত্রে তিনদিনের সময় দিয়েছেন, যে যদি তিনদিনের মধ্যে ফিরে না আসে তবে হত্যা করতে হবে মুরতাদকে। হত্যা করা, এটাই সবার মত৷ অথচ এই ভন্ড উল্টোটা বলছে।
২. আল্লাহর রাসূল সা. কে গালাগালকারী বা কটূক্তিকারীর শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এটা একটি স্পষ্ট বিধান। অথচ সে এটি শুধুমাত্র নবীর সা. এর সমকালীন বা এর কিছুকাল পর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ করেছে। অথচ এই বিধানটি সব সময়ের জন্য। আজও যদি কে আল্লাহর রাসূল সা. কে গালি দেয় তবে তার শাস্তি হত্যা করতে হবে। এই রিলেটেড হাদিস গুলো পড়ুন।
সে সম্ভবত আমেরিকার RAND এর কুকুর। অথচ অবাক হলাম আমাদের মুসলিম ভাইয়েরা মাশাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ দিয়ে কমেন্ট করছে। এরা খুব সুক্ষ ভাবে বিভ্রান্ত করছে মুসলিম জাতিকে৷
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন। আমীন।
# 8:10 আল্লাহ বললেন পৃথিবীর জন্য। আর আপনি বলেন সকল স্থানের জন্য নয় ? আপনি কি আল্লাহর আয়াত পরিবর্তন করেন ?
ইচ্ছে মত ব্যাখ্যা করেছে।
@@mdalamgirhosain5536 উনার কতায় মনে হচ্ছে কোন এজেন্দা হাতেনিয়ে উনি কাজ করছেন।
هو مكار
মি. আল আমিন গংরা মনগড়া ব্যাখ্যা করে। তারা নিজেরাই বিভ্রান্ত আর অন্যদেরকেও বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালায়।
আরো ভিডিও দেখতে চাই
Wonderfully explained vaia. .Ma sha Allah. ..ALHAMDULILLH. ..☝💐💞💝💖😓😫
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
Alhamdulillah
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
I 💛 Nabi 💙
ভাই, The Arrival (2008) . এই ডকুমেন্টারি সম্পর্কে আমাদের কিছু জানান। একটা ভিডিও বানান।
❤❤❤❤❤
ভাই আপনে বহুত বড় ভন্ড, আপনার দ্বারা যারা বিপথগামী হবে সকল দায় আপনারই নেয়া লাগবে।
ভন্ডামী যে করতাছেন মনে রাইখেন আল্লাহর কাছে এর জবাব দেয়া লাগবে।
জুনদুব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি কুরআনের ব্যাখ্যায় নিজ মনগড়া কথা বলে, তার কথা সঠিক হয়ে গেলেও সে ভুল করেছে। [৩৬৫২]
ফুটনোটঃ
তিরমিযী । সানাদের সুহাইল ইবনু মিহরান সম্পর্কে হাফিয বলেনঃ যঈফ ।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৬৫২
হাদিসের মান: দুর্বল হাদিস
انت صحيح
আসসালামু আলাইকুম ভাই।আমি আপনার কাছে একটা ব্যাপারে জানতে চাই। আমার এক বড় ভাই নাস্তিক। উনি আমার কাছে বললেন, ২০২২ নোবেল প্রাইজে চিকিৎসা ও রসায়নে জারা নোবেল পেয়েছে তাদের গবেষণার মূল বিষয় ছিল বিবর্তন। আমি একজন সাধারন মুসলিম। আমার জ্ঞান সীমিত, আমার আপনার কাছে একটি অনুরোধ আপনি এই ব্যাপারে বিস্তারিত একটি ভিডিও বানাবেন।
আপনাকে আগে এটা কনফার্ম করতে হবে যে আসলে কি তারা বিবর্তনের উপরে নোবেল পেয়েছে। আসলেই কি তারা বিবর্তনকে সূর্যের আলোর মত পরিষ্কার কোন প্রমাণ দিতে পেরেছে?
ua-cam.com/play/PLo-2VxJrnWwaGUsjmfqP1rN18K-iCVCHm.html
বিবর্তন মানেই বানর থেকে মানুষ বা কোনো প্রাণী থেকে কোনো প্রাণীর উৎপত্তি নয়। যিনি নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন তিনি মানুষদের আদি পুরুষদের DNA নিয়ে এবং বিবর্তন নিয়ে গবেষণা করেছেন।
উদাহরণ স্বরূপ: মেরু অঞ্চলের বেড়ালের গায়ে অনেক লোম থাকে কিন্তু এশিয়ান বেড়ালদের গায়ে কম লোম থাকে এটা হলো বিবর্তন। সময়ের সাথে এবং পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে এই বিবর্তন ঘটেছে।
তার গবেষণার বিষয় কি নিয়ে জানতে আপনাকে তার জার্নাল দেখতে হবে। তিনি উনার রিসার্চ পেপারে বানর থেকে মানুষ হয়েছে এমন কিছুই লিখেনি। দেখিয়েছেন আদিপুরুষদের মাথার খুলির গঠন এবং শারীরিক গঠন কেমন ছিলো।
from # 6:30 to # 6:49 আরব তো আর পৃথিবী না।
ভাই আরো ভিডিও চাই ইসলামের
স্থান কি ?স্থানের সৃষ্টি কীভাবে হলো ?
গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে ভিডিও দেখতে চাই 🫣🫣
1st comment
اسلام عليكم ورحمة الله وبركاته كيف حالك يا
مساء الله
আপনার জন্য দোয়া রইলো। 🤲
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
আপনি কেন প্রতিদিন ভিডিও দেননা,আপনার ভিডিওর অপেক্ষায় থাকি,সব সময়।
যাকাত এবং জিজিয়ার হার কিভাবে নির্ধারন করবে?
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
আপনার ভিডিও পাইনা কোনো
নবী রাসুল না থাকা অবস্থায় এই আইনটা যে বাতিল হয়ে যায় বা অকার্যকর থাকে
এটা কুরআন হাদিসে কোথায় বলা আছে এটা একটু ব্যাখ্যা করবেন
Mashallah vai
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
@@Shuvo-rm9fx apni sotti ta bolen
@@airdropfounder1250 ভাই দুইটা ইনফু দেই যাস্টঃ
১৷ সে বলেছে মুরতাদের হত্যার বিধান এখন আর নেই। অথচ তার এই কথাটি পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সালাফ ও তাদের অনুসারী সকল ইমাম ও মাজহাবদের ঐক্যমতের বিরুদ্ধে যায়। মুরতাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। ইমাম আবু হানিফা রহ. কেবল এই ক্ষেত্রে তিনদিনের সময় দিয়েছেন, যে যদি তিনদিনের মধ্যে ফিরে না আসে তবে হত্যা করতে হবে মুরতাদকে। এটাই সবার মত৷ অথচ এই ভন্ড উল্টোটা বলছে।
২. আল্লাহর রাসূল সা. কে গালাগালকারী বা কটূক্তিকারীর শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এটা একটি স্পষ্ট বিধান। অথচ সে এটি শুধুমাত্র নবীর সা. এর সমকালীন বা এর কিছুকাল পর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ করেছে। অথচ এই বিধানটি সব সময়ের জন্য। আজও যদি কে আল্লাহর রাসূল সা. কে গালি দেয় তবে তার শাস্তি হত্যা করতে হবে। এই রিলেটেড হাদিস গুলো পড়ুন।
সে সম্ভবত আমেরিকার RAND এর কুকুর। অথচ অবাক হলাম আমাদের মুসলিম ভাইয়েরা মাশাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ দিয়ে কমেন্ট করছে। এরা খুব সুক্ষ ভাবে বিভ্রান্ত করছে মুসলিম জাতিকে৷
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন। আমীন।
আপনি একজন মডারেট মুসলিম
আর তুমি কি খেতের মুসলিম..আর মাডারেট মানে কি একটু নেটে সাচ দিয়েন
মডারেট মানে কি?
আর আপনি কি জনাব?
@@NRFP জনাব দ্বিনেইসলাম তো আল - আমিন ভাইর মনগড়া ব্যখ্যার উপর নির্ভরশীল নয়।
@@misterperfect2944 দ্বীন ইসলাম কি তাহলে আপনার আব্বা অথবা দাওলার ব্যাখ্যার উপর নির্ভরশীল?
আপনি কি ISIS মুসলিম?
Islam has to be referred with modern knowledge not with arabian theories because arabs deviated islam n Khilafat was killed by arabs prophet did not advised Khilifat n Islamic Statehood either.Allah is kind enough I got back My faiith Alhamddullih.
ইকরিমাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, ‘আলী (রাঃ)-এর কাছে একদল যিন্দীককে (নাস্তিক ও ধর্মত্যাগীকে) আনা হল। তিনি তাদেরকে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিলেন। এ ঘটনা ইব্নু আব্বাস (রাঃ)-এর কাছে পৌঁছলে তিনি বললেন, আমি কিন্তু তাদেরকে পুড়িয়ে ফেলতাম না। কেননা, রসূলুল্লাহ্ (সাল্লালাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিষেধাজ্ঞা আছে যে, তোমরা আল্লাহ্র শাস্তি দ্বারা শাস্তি দিও না। বরং আমি তাদেরকে হত্যা করতাম। কারণ, রসূলুল্লাহ্ (সাল্লালাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নির্দেশ আছে, যে কেউ তার দ্বীন বদলে ফেলে তাকে তোমরা হত্যা কর।(আধুনিক প্রকাশনী- ৬৪৪২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৪৫৪)
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৬৯২২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Bhai kobore ajab ki sotti karon koborer ajab somporke sorasori qurane kicu bola nai ar qurane bola ache morar pore atta gulo illin ar sizzine colejay tahole to kobore kono prosno kora hobena please aktu bistarito bolun?
Are you in sense brother
@@themastermind2750 na Bhai amader akhane akta lok ache se manuske bivbranto korce ai khota bole
@@themastermind2750 Bhai Sufism ki sothik eta sufi der bogtobbo
@@solemanhossain9550 oh sorry. Jehetu sahi hadith ase tai toh doubt take na vai
Totally agreed. Jara boka deccan have common sense. Murtad jodi islam ke opoman kore nation has to take care. Since islam means peace, there is no peace in killing. But our prophet sahabas were tortured. So it is justified they fought and killed as we did in 1971. The hadith belonged to that rule
আমি জানি সেই থেকে আললা
# 19:41 পৃথিবীতে আল্লাহর বিধান বাস্তবায়ন হয় নি।
অবশ্য ই আল্লাহর বিধান বাস্তবায়ন হয়েছে।
@@fathemaali1270
তাই তো গণতন্ত্রে দেশ চলে 🙃 এবং বর্তমান আফগান ছাড়া অন্য কোনো দেশ আল্লাহর বিধানে চলে না।
অথচ পুরো পৃথিবী আল্লাহর বিধানে পরিচালিত হওয়ার কথা।
@@simpleengineering2766 তার জন্য আমরাই দায়ী। হয়রত মোহাম্মদ ( সা) ১৪০০ বছরের বেশী সময় পার হয়ে গেছে এসেছেন।
You explanation is only for arabs only. This is also incomplete to the fact that Islam is universal. No Nobi by name for hindus n Chinese. H,ever lot more research is required.
আলামীন ভাই, আমার একটা প্রশ্ন আছে।
এর উত্তর খোঁজছি অনেকদিন ধরে।
আমার প্রশ্ন হলো,
ভাগ্যের সর্বশেষে যা ঘটবে তাকদিরে তো সেটা লিখাই আছে, মহান আল্লাহ তো সেটা জানেনই।
তাই না?
তবুও কেনো খারাপ মানুষদের যারা খারাপ কর্ম করে, যারা ঈমানহারা হয়ে মারা যাবে তাদেরকে কেনো মহান আল্লাহ সৃষ্টি করলেন?
তাদেরকে সৃষ্টি না করলে হতো না?
মাঝখান দিয়ে শুধু শুধু এতগুলো রুহ্ বেইমান হয়ে অফুরন্তকাল জাহান্নামের আগুনে পুড়বে!
ভাই তাহলে তো ইবলিশ কে সৃষ্টি না করলেই হতো। কারণ আল্লাহ তো জানেন যে তার জন্যই এতো কি হবে। ব্যাপার টা হলো আল্লাহ বলে দিয়েছেন তিনি এইসব খেলার ছলে সৃষ্টি করেননি।এর পিছনে তার কোন উদ্দেশ্য আছে।যেটা আমাদের বুঝার ক্ষমতা নেই।আমাদের একটাই সমস্যা বা সীমাবদ্ধতা যে আমার সব কিছুই আমাদের নিজেদের পরিচিত পরিবেশে সব কিছু আটকে ফেলি।এর বাইরের কিছু চিন্তা করা আমাদের জন্য অনেক কঠিন। অনেকটা অন্য ডাইমেনশন এর মতো
।
@@alahsan9895
আমি যুক্তি দিয়েছি, আপনিও যুক্তি দিয়েছেন।
আপনার এইসব কথা আমি আগে থেকেই জানি এমনকি আমি আমার প্রশ্নের উত্তরটাও জানি তবুও আল আমীন ভাইয়ের কাছে প্রশ্ন করেছিলাম, কারণ একেকজনের কাছে থেকে উত্তরটা একেকরকম আসবে। এতে আমার জ্ঞান বাড়বে।
এই বিষয়ে ডা. জাকির নায়েকের একটা জবাবও আমি পেয়েছি।
কিন্তু কারো কোনো উত্তরেই আমি পরিপূর্ণ সন্তুষ্ট নই।
ফেরেশতারা কিন্তু একেঅপরের কাছে আল্লাহর সত্যের দাওয়াত নিয়ে যায় না কারণ তাঁরা সকলেই নিষ্পাপ এবং আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাসী।
আল্লাহ মানুষদেকেরকে সৃষ্টি করেছেন প্রতিনিধি হিসেবে।
তারা আল্লাহর অস্তিত্বের পরিচয় বলে বেড়াবে, আল্লাহ নেই জানা মানুষদের কাছে আল্লাহ আছেন, উনার কোনো শরীক নেই, উনার ইত্যাদি গুণগান বলে বেড়াবে।
কিন্তু তাই বলে যার অস্তিত্বই ছিলো না তাকে অস্তিত্ব দিয়ে, তার শেষ পরিণতি এমন হবে যেনেও মহান আল্লাহ কেনো সেইসব পাপীদের দুনিয়াতে পাঠালেন? আচ্ছা, মেনে নিলাম আল্লাহ পাঠিয়েছেন উনার গুণগান, উনার অস্তিত্বের দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার জন্য।
কিন্তু মরে যাওয়ার পর কী তাদেরকে ক্ষমা করে দেওয়া যায় না?
Apnar bektigoto bekkha pochondo holo na. Apni nijer kheyal khushi moto bekkha korechen. Allah i valo janen apnar uddesho ki.
Ai bekha ase bujlam tobe apni kivabe bolsen je onno bekha ta vul vai apni prothome valo video diten akhn bibvranti keno sorassen . Bolen duita mot e ase . Aktai ase ata bolar odhikar apnake ke dise?
Those who are meaning jihad as killing or bla bla bla, prophet said the best jihad is to fight with nafs or saitan. If any attack islam we will break shackles but you can take law in hand. A community movement like starvation, is helpful. But if they torture we will tit for tat.
Jara boka deccan fajar e uten age thikmoto
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
একজন মুসলিম যদি ধর্ম ত্যাগ করে তাহলে তার শাস্তি কি?
অপব্যখ্যা কারীদের কাছে সহিহ ফত্বওয়ার আশা করাটাই ভুল
No punishment.
Quran 2:256.
This punishment comes from man made Fatwa but not from Hadith.
@@emf8661
আপনি দেখি বড় আল্লামা, আলামিন ভাই থেকে কোন অংশে কম নয়!
এই হাদিস কে কি আপনি অশিকার করবেন,
باب الحكم فيمن ارتد حدثنا أحمد بن محمد بن حنبل، حدثنا إسماعيل بن إبراهيم الخيزنا أيوب، عن عكرمة أن عليا، عليه السلام أخرق ناشا ارتدوا عن الإسلام فبلغ ذلك ابن عباس فقال لم أكن لأخرقهم بالنار إن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال " لا تعذبوا بعذاب الله " . وكنت قاتلهم بقول رسول الله صلى الله عليه وسلم فإن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال " من بدل دينه فاقتلوه " . فبلغ ذلك عليا عليه السلام فقال ويح ابن عباس .
পরিচ্ছেদঃ ১. মুরতাদের শাস্তির বিধান। ৪৩০০, আহমদ ইব্ মুহাম্মদ (রহঃ) .... ইকরামা (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আলী (রাঃ) ঐ সব লোকদের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন, যারা মুরতাদ হয়েছিল। এ সংবাদ ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর নিকট পৌঁছলে, তিনি বলেনঃ যদি আমি তখন সেখানে উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি তাদের আগুনে জ্বালাতে দিতাম না। কেননা, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা আল্লাহ্ প্রদত্ত শাস্তির (বস্তু) দ্বারা কাউকে শাস্তি দেবে না। অবশ্য আমি তাদেরকে আল্লাহ্র রাসূলের নির্দেশ মত হ,ত্যা করতাম। কেননা, তিনি বলেছেনঃ যদি কেউ দীন পরিত্যাগ করে মু,রতাদ হয়ে যায়, তবে তোমরা তাকে হ,ত্যা করবে। আলী (রাঃ) ইবন আব্বাস (রাঃ)-এর এ নির্দেশ শুনে বলেনঃ ওয়াহ্! ওয়াহ্! ই আব্বাস (রাঃ) সত্য বলেহছেন। আর ইহাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নির্দেশ। [সুনান আবু দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
আপনি নিজেই ভুল ব্যখ্যা করছেন। আপনি সুরা তওবার যে ব্যখ্যা দিলেন আমি কখনো অন্য কনো আলেমের মুখে শুনিনাই, আপনার কাছে আজ প্রথম শুনলাম।
باب الْحُكْمِ فِيمَنِ ارْتَدَّ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ حَنْبَلٍ، وَمُسَدَّدٌ، قَالاَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، - قَالَ مُسَدَّدٌ - حَدَّثَنَا قُرَّةُ بْنُ خَالِدٍ، قَالَ حَدَّثَنَا حُمَيْدُ بْنُ هِلاَلٍ، حَدَّثَنَا أَبُو بُرْدَةَ، قَالَ قَالَ أَبُو مُوسَى أَقْبَلْتُ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَمَعِي رَجُلاَنِ مِنَ الأَشْعَرِيِّينَ أَحَدُهُمَا عَنْ يَمِينِي وَالآخَرُ عَنْ يَسَارِي فَكِلاَهُمَا سَأَلَ الْعَمَلَ وَالنَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم سَاكِتٌ فَقَالَ " مَا تَقُولُ يَا أَبَا مُوسَى " . أَوْ " يَا عَبْدَ اللَّهِ بْنَ قَيْسٍ " . قُلْتُ وَالَّذِي بَعَثَكَ بِالْحَقِّ مَا أَطْلَعَانِي عَلَى مَا فِي أَنْفُسِهِمَا وَمَا شَعَرْتُ أَنَّهُمَا يَطْلُبَانِ الْعَمَلَ . قَالَ وَكَأَنِّي أَنْظُرُ إِلَى سِوَاكِهِ تَحْتَ شَفَتِهِ قَلَصَتْ قَالَ " لَنْ نَسْتَعْمِلَ - أَوْ لاَ نَسْتَعْمِلُ - عَلَى عَمَلِنَا مَنْ أَرَادَهُ وَلَكِنِ اذْهَبْ أَنْتَ يَا أَبَا مُوسَى أَوْ يَا عَبْدَ اللَّهِ بْنَ قَيْسٍ " . فَبَعَثَهُ عَلَى الْيَمَنِ ثُمَّ أَتْبَعَهُ مُعَاذَ بْنَ جَبَلٍ قَالَ فَلَمَّا قَدِمَ عَلَيْهِ مُعَاذٌ قَالَ انْزِلْ . وَأَلْقَى لَهُ وِسَادَةً فَإِذَا رَجُلٌ عِنْدَهُ مُوثَقٌ قَالَ مَا هَذَا قَالَ هَذَا كَانَ يَهُودِيًّا فَأَسْلَمَ ثُمَّ رَاجَعَ دِينَهُ دِينَ السُّوءِ . قَالَ لاَ أَجْلِسُ حَتَّى يُقْتَلَ قَضَاءُ اللَّهِ وَرَسُولِهِ . قَالَ اجْلِسْ نَعَمْ . قَالَ لاَ أَجْلِسُ حَتَّى يُقْتَلَ قَضَاءُ اللَّهِ وَرَسُولِهِ . ثَلاَثَ مَرَّاتٍ فَأَمَرَ بِهِ فَقُتِلَ ثُمَّ تَذَاكَرَا قِيَامَ اللَّيْلِ فَقَالَ أَحَدُهُمَا مُعَاذُ بْنُ جَبَلٍ أَمَّا أَنَا فَأَنَامُ وَأَقُومُ - أَوْ أَقُومُ وَأَنَامُ - وَأَرْجُو فِي نَوْمَتِي مَا أَرْجُو فِي قَوْمَتِي .
পরিচ্ছেদঃ ১. মুরতাদের শাস্তির বিধান।
৪৩০৩. আহমদ ইব্ন হাম্বাল (রহঃ) .... আবূ বুর্দা (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আবু মূসা আশআরী (রাঃ) বলেনঃ একদা আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট আগমন করি, যখন আমার সাথে আশ্আর গোত্রের দুই ব্যক্তি ছিল। তাদের একজন আমার ডানদিকে এবং অপরজন বামদিকে ছিল। তারা উভয়ই কর্মচারী নিযুক্ত হতে চাইলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চুপ করে থাকেন। এরপর তিনি বলেনঃ হে আবূ মূসা, অথবা হে আবদুল্লাহ্ ইব্ন কায়স! তুমি কি বল? তখন আমি বলিঃ ঐ জাত-পাকের কসম! যিনি আপনাকে সত্য নবী হিসাবে প্রেরণ করেছেন। এই দুই ব্যক্তি তাদের মনের গোপন ইচ্ছা আমাকে অবহিত করেনি এবং আমি জানতাম না যে, তারা চকরীর জন্য দরখাস্ত করবে।
আবূ মূসা (রাঃ) বলেনঃ সে সময় আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মিস্ওয়াকের দিকে তাকাচ্ছিলাম, যা তাঁর ঠোঁটের নীচে ছিল এবং এ কারণে তাঁর ঠোঁটের উপরের দিকে উঠানো ছিল। এরপর তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি নিজ শাসনভার পেতে চায়, আমি তাকে শাসক হিসাবে নিয়োগ করি না। কাজেই হে আবূ মূসা, অথবা হে আবদুল্লাহ্ ইব্ন কায়স! তুমিই শাসনভার গ্রহণ কর। এরপর তিনি আমাকে ইয়ামনের গভর্নর নিয়োগ করে প্রেরণ করেন। পরে তিনি মু’আয ইব্ন জাবাল (রাঃ)-কে ইয়ামনের শাসনকর্তা হিসাবে তার স্থলাভিষিক্ত করেন।
আবূ মূসা (রাঃ) বলেনঃ যখন মু’আয (রাঃ) তার কাছে উপস্থিত হন, তখন তিনি তাকে বসার জন্য অনুরোধ করেন এবং তার জন্য একটি বালিশ রেখে দেন। এ সময় মা’আয (রাঃ) তার নিকট বন্ধনযুক্ত অবস্থায় এক-ব্যক্তিকে দেখতে পান। তিনি জিজ্ঞাসা করেন এ ব্যক্তি কে? তখন আবূ মূসা (রাঃ) বলেনঃ এই ব্যক্তি আগে ইয়াহূদী ছিল, পরে সে ইসলাম কবূল করে, এরপর সে ঐ খারাপ ধর্মে প্রত্যাবর্তন করেছে। তখন মু’আয (রাঃ) বলেনঃ আমি ততক্ষণ বসবো না, যতক্ষণ না এই ব্যক্তিকে আল্লাহ্ ও রাসূলের নির্দেশ মত হত্যা করা হয়। তখন আবূ মূসা (রাঃ) বলেনঃ হ্যাঁ, এরূপই হবে। আপনি বসুন।
তখন মু’আয (রাঃ) তিন বার এরূপ বলেনঃ আমি ততক্ষণ বসবো না, যতক্ষণ না এই ব্যক্তিকে আল্লাহ্ ও রাসূলের নির্দেশ মত হত্যা করা হয়। এরপর আবূ মূসা (রাঃ) তাকে হত্যার নির্দেশ দেন এবং তা কার্যকর হয়। পরে তাঁরা রাত্রি জাগরণ সম্পর্কে আলোচনা শুরু করেন। তখন তাঁদের একজন, সম্ভবতঃ মু’আয ইব্ন জাবাল (রাঃ) বলেনঃ আমি রাতে ঘুমাই এবং উঠে সালাত ও আদায় করি; অথবা আমি রাতে উঠে সালাতও আদায় করি এবং ঘুমাইও। আর আমি দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করার জন্য যেরূপ ছাওয়াবের আশা করি, ঐরূপ ছাওয়াব আমি ঘুমিয়ে থাকাবস্থায়ও আশা করি।
[সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন]
সুনানে আবু দাউদ বুঝলাম কিন্তু () ব্রাকেটে ইসলামি ফাউন্ডেশন ক্যান?
@@alaminsumon5294 ইসলামি ফাউন্ডেসন এটির অনুবাদ করেছে তাই।
এই হাদিসটি রিসালাহর সাথে সম্পর্কিত। যারা রাসূলের হতে বায়াত গ্রহণ করেছে এবং ইসলাম গ্রহন করেছে এবং পরে ইসলাম ত্যাগ করেছে। এই আইন শুধুমাত্র রাসূলের জীবদ্দশায় থাকার সময় প্রযোজ্য ছিল। ফুল ভিডিও না দেখে টেনে টেনে দেখলে তো অস্বীকার করবেই
@@alaminsumon5294 ভাই মনে কইরেন এখানে ইসলামি ফান্ডেসন নেই।
@@misterperfect2944
নেই কেনো। ইসলামি ফাউন্ডেশন এত বড় রিচার্জ সেন্টার।
قد دل القرآن الكريم والسنة المطهرة على قتل المرتد إذا لم يتب في قوله سبحانه في سورة التوبة: فَإِنْ تَابُوا وَأَقَامُوا الصَّلاةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ فَخَلُّوا سَبِيلَهُمْ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَحِيمٌ [التوبة: 5] فدلت هذه الآية الكريمة على أن من لم يتب لا يخلى سبيله.
وفي صحيح البخاري عن ابن عباس رضي الله عنهما عن النبي ﷺ أنه قال: من بدل دينه فاقتلوه وفي الصحيحين عن معاذ أنه قال لمرتد رآه عند أبي موسى الأشعري في اليمن: لا أنزل -يعني من دابته- حتى يقتل قضاء الله ورسوله والأدلة في هذا كثيرة، وقد أوضحها أهل العلم في باب حكم المرتد في جميع المذاهب الأربعة، فمن أحب أن يعلمها فليراجع الباب المذكور، فمن أنكر ذلك فهو جاهل أو ضال لا يجوز الالتفات إلى قوله، بل يجب أن ينصح ويعلم لعله يهتدي. والله ولي التوفيق[1].
শায়খ বিন বাযের মন্তব্য মুর/তাদ/দের সম্পর্কে।
❌❌RAND❌❌
সে মিথ্যা বলছে । কোরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করছে।
জিহাদ ৬জন বনাম ৬০ জন
বুঝলাম না..কেমন করে?
@@NRFP bhi ota। 60 হাজার ( খালিদ বিন ওয়ালিদ )
একজন মুসলিম যদি ধর্ম ত্যাগ করে তাহলে তার শাস্তি কি?
@@aktarulislam3508 আমার কাছে আর উত্তর নেই কিন্তূ আলামীন ভাই আর কাছে এর উত্তর আছে
@@aktarulislam3508মনের অন্তর থেকে না হলে জোর করে কাউকে ধর্ম পালন করা যায় না..এসব ভাককা বাদ দেন..হয়তো মুসলিম হওয়ার নাটক করবে কিন্তু কোনদিনও মুসলিম হবে না...আর কেউ মরার জন্য আপনাকে কেউ বলে ধর্ম ত্যাগ করবে না..অনেক মানুষ এমনিতেই ধর্ম বাদ দিয়ে গোপনে নাস্তিক হয়ে যায়..কেউ জানতেও পারে না
# 12:43 হিন্দুরা যেমন মূর্তি পূঁজা জায়েজ বানাই আপনিও তেমন করতেছেন। মুখের কথা।
He is definitely right. This apostasy law was applicable during time of prophet Muhammad and Risalah.
*Quran 2:256 states that:*
Let there be no compulsion in religion, for the truth stands out clearly from falsehood.1 So whoever renounces false gods and believes in Allah has certainly grasped the firmest, unfailing hand-hold. And Allah is All-Hearing, All-Knowing.
Watch full video. You can understand.
@@emf8661 আপনার কথার কোনো রেফারেন্স নাই। এই আয়াত তা বলে না। আর আইসে
@@emf8661 ধর্মের জবরদস্তি কেউ করে নাই। কেউ করতেও বলে নাই। কিন্তু উনি মুরতাদ হত্যার আইনকে বাতিল বলেছেন। এটা অন্য ধর্মের উপর জবরদস্তি না। এটা নিজ ধর্মের ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে আইন।
আর শাতিমি রাসূল হত্যার আইন ও উনি বাতিল করতে চাচ্ছেন। উনার মুখের কথা দিয়ে । নাউযুবিল্লাহ।
@@simpleengineering2766
There be no compulsion in religion. It says it.
Yes! I have evidence. In the Quran; Allah says about punishments of every crimes except apostasy.
@@emf8661 আর আপনিও যা বললেন , মনে হচ্ছে দুই দিন হইলো কুরআন পড়তেছেন।
কুরআনের বুঝও কিছু বুঝেন না
ভাই মানবতাবিরোধী এই ইসলামকে বাঁচানোর জন্য আর কত চেষ্টা করবেন। সূরা তওবার ৬ নাম্বার আয়াতের তাফসীর ইবনে কাসীর এর ব্যাখ্যা পড়লেইত সমস্ত কিছু ক্লিয়ার হয়ে যায়। আমি সবাইকে বলব জান এবং নিজে গিয়ে পড়ুন কোরআনে কি লেখা আছে। সত্য কখনোই গোপন থাকবে না
Lol.have a common sense bro. Think about our war of 1971.,the declaration of bangabandhu
সামি মারা গেলে পতনী কেও একই চিতায় পুরিয়ে মারা হতো। সতি দাহ প্রথা।
কোন ধর্মে?
ছটো জাত, বড় জাত, নিচু জাত। এতো জাত কুল। কোন ধর্মে?
বেদুইনি দের ছটো জাত। কোন ধর্মে?
আর বল্লাম নাহ ভাই। আজকে সতি দাহ প্রথা নাই যদি থাকতো, আপনি সেই ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করতেন।
সূরা তওবার সেই আয়াত আপনি কখনো পড়েও দেখেন্নি, কেউ বলেছে আপনি দৌর দিয়েছেন ভাই।
নিচে আয়াত টি দিলাম।
সূরাঃ আত-তাওবাহ [9:6]
وَإِنْ أَحَدٌ مِّنَ ٱلْمُشْرِكِينَ ٱسْتَجَارَكَ فَأَجِرْهُ حَتَّىٰ يَسْمَعَ كَلَٰمَ ٱللَّهِ ثُمَّ أَبْلِغْهُ مَأْمَنَهُۥ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَوْمٌ لَّا يَعْلَمُونَ
ওয়া ইন আহাদুম মিনাল মুশরিকীনাছ তাজা-রাকা ফাআজিরহু হাত্তা-ইয়াছমা‘আ কালামাল্লা-হি ছুম্মা আবলিগহু মা’মানাহূ যা-লিকা বিআন্নাহুম কাওমুল লা-ইয়া‘লামূন।
আর মুশরিকদের কেউ যদি তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে, তবে তাকে আশ্রয় দেবে, যাতে সে আল্লাহর কালাম শুনতে পায়, অতঃপর তাকে তার নিরাপদ স্থানে পৌছে দেবে। এটি এজন্যে যে এরা জ্ঞান রাখে না।
If one amongst the Pagans ask thee for asylum, grant it to him, so that he may hear the word of Allah; and then escort him to where he can be secure. That is because they are men without knowledge.
মনগড়া ব্যাখ্যা
Ami jante chai Bangladeshi arek bokta name Abbasi ai shala Ki arek Dewan Bagi jante chai?
باب الْحُكْمِ فِيمَنِ ارْتَدَّ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ حَنْبَلٍ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا أَيُّوبُ، عَنْ عِكْرِمَةَ، أَنَّ عَلِيًّا، عَلَيْهِ السَّلاَمُ أَحْرَقَ نَاسًا ارْتَدُّوا عَنِ الإِسْلاَمِ فَبَلَغَ ذَلِكَ ابْنَ عَبَّاسٍ فَقَالَ لَمْ أَكُنْ لأَحْرِقَهُمْ بِالنَّارِ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ تُعَذِّبُوا بِعَذَابِ اللَّهِ " . وَكُنْتُ قَاتِلَهُمْ بِقَوْلِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَإِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ بَدَّلَ دِينَهُ فَاقْتُلُوهُ " . فَبَلَغَ ذَلِكَ عَلِيًّا عَلَيْهِ السَّلاَمُ فَقَالَ وَيْحَ ابْنَ عَبَّاسٍ .
পরিচ্ছেদঃ ১. মুরতাদের শাস্তির বিধান।
৪৩০০. আহমদ ইব্ন মুহাম্মদ (রহঃ) .... ইকরামা (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আলী (রাঃ) ঐ সব লোকদের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন, যারা মুরতাদ হয়েছিল। এ সংবাদ ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর নিকট পৌছলে, তিনি বলেনঃ যদি আমি তখন সেখানে উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি তাদের আগুনে জ্বালাতে দিতাম না। কেননা, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোময়া আল্লাহ্ প্রদত্ত শাস্তির (বস্তু) দ্বারা কাউকে শাস্তি দেবে না। অবশ্য আমি তাদেরকে আল্লাহ্র রাসূলের নির্দেশ মত হত্যা করতাম। কেননা, তিনি বলেছেনঃ যদি কেউ দীন পরিত্যাগ করে মুরতাদ হয়ে যায়, তবে তোমরা তাকে হত্যা করবে। আলী (রাঃ) ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর এ নির্দেশ শুনে বলেনঃ ওয়াহ্! ওয়াহ্! ইব্ন আব্বাস (রাঃ) সত্য বলেহছেন। আর ইহাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নির্দেশ।
[সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)]
হাহা কত মানুষ গোপনে ইসলাম ত্যাগ করতে করে..তারা বলেও না..যারা বলে না তাদের কেমনে মারবেন
এই হাদীস রিশালাহর সাথে সম্পর্কিত। রাসূলের জীবদ্দশায় প্রযোজ্য ছিল। ফুল ভিডিও না দেখলে এমন ভুল রেফারেন্স দিবেই