আমি আহালে কোরান বলছি: ১। যুদ্ধ ক্ষেত্রেই দুই দল বিভক্ত হয়ে নামাজ কোরানএ আছে। ২। নিরাপদ জায়গায় পূর্ন নামাজ পড়তে বলেছে। ৩। নামাজের মাসলা মাসের কাবা থেকে নিতে বলেছে। ৪। জ্ঞান অর্জনের জন্য এলাকার ছেরে যেতে বলেছে, এলাকায় এসে প্রচার করতে বলেছে।। ৫। হজ ফরজ ঐখানে রেকি করে শিখতে বলেছে। ৬। নামাজ শিখানোর জন্য ইব্রাহিম তার বংশে রাসূল পাঠাতে দোয়া করেছে। নামাজে যে আয়াত পড়েছেন তা বাস্তবে কাজে লাগানোই কায়েম বুঝায়। ধন্যবাদ।
মুহাম্মদ সঃ এর নির্দেশিত পথই আল্লাহর পবিত্র দরবারে পৌঁছানোর একমাত্র সঠিক সহজ সরল পথ।আর সবই ভ্রান্ত পথ।সৃষ্টির সেরা মানুষ হিসেবে আমাদের সৃষ্টি কর্তা মহান আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের শ্রেষ্ঠ উপায় হল নামাজ।আর শ্রেষ্ঠ নামাজ হল ফরজ নামাজ ।নামাজ কে আল্লাহর দরবারে সুন্দর ভাবে পেশ করার জন্য সুন্নত নফল নামাজ এর ব্যবস্থা করা হয়েছে ।
আল্লাহ আসলে নামাজ পড়তে বলছেন নাকি কায়েম করতে বলছেন❓তবে আগে কুর আন পাঠ করতে বলছেন পরে সালাত কায়েম করতে বলেছেন‼️এটা প্রচলিত নামাজ দ্বারা সম্ভব❓পড়া আর কায়েম করা কি এক হয় কেমনে এটাই আমার জ্ঞানে ধরেনা স্যার❓
সালাম রাজিব ভাই। ভিডিও এর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রচলিত নামাজ এবং কুরানের সলাত এর পার্থক্য আগে বুঝতাম না।এখন বুঝি। গাধা আর খচ্চর কে আমি একই প্রানী মনে করলে পরে ভুল বুঝতে পেরেছি। সলাত ও নামাজের বেলাই এরকম বুঝতাম। এখন মানুষ কুরান অধ্যয়ন করে, কাজেই ফারসি শব্দ নামাজ না বলে সলাত বলাই শ্রেয়। নামাজ বললে শারীরিক অংগভংগীর দিকে সাইকোলজি বেশি কাজ করে। এটার প্রমান দেখবেন খুতবার আগে ইমাম যখন ৪ রাকাত নামাজ পড়ার টাইম দেন, তখন দেখবেন কে কার আগে রকেট মেইলের মত নামাজ শেষ করতে পারে। This is at all not Quranic Salat. সলাত নুতন নয়, আগের নবী রাসুলগন সলাত করেছেন। আমার ভিউ জানাই, ভুল ও হতে পারে, আল্লাহ মাফ করুন। ২:১২৫ অনুযায়ী কাবা চত্তরের মত আমি জামাতে সলাতের চেষ্টা করি। সলাত প্রতিষ্ঠা করা বলা হয়েছে। আমি ৩ টা জিনিস কে গুরুত্ত দেই। সলাতের বাইরে কুরানের আয়াতের হুকুমবিধান মানাকে সব চেয়ে বেশী, তারপর ব্যক্তিগত সলাত গুলিকে, আমি প্রতি রাকাতে শুরু থেকে শেষ যা বলি তা বুঝেই পড়ি। সিজদা, তাশাহুদের সময় নিজ ভাসায় অনেক আন্তরিক দুয়া করি। ২ রাকাতে আমি ৭-৮ মিনিট দেই। শরীর মুভমেন্ট কে অল্প গুরুত্ত দেই। সলাতের মেইন ক্রিম বা মাখন হল আল্লাহর সাথে মনোসংযোগ ঘটানো, আর যা কুরান থেকে পড়ি সেগুলি মানার আপ্রান চেষ্টা করা। কেউ শুধু শরীর নড়ালেই সলাত প্রতিষ্ঠিত হয় না, কুরান সার্বক্ষণিক সলাতে রত থাকতে বলেছে।৭০:২৩। চন্দ্র, সুরয, গাছ, পাহাড় ফিজিক্যাল সিজদাতে নম্বর পায় জিরো, কিন্ত আনুগত্যের সিজদাতে পায় ১০০, আমরা ফিজিক্যাল সিজদাতে ৯০-১০০ পেলেও আনুগত্যের সিজদাতে খুবিই কম, যারা ৫ ওয়াক্ত শারীরিক সলাত করে সাথে যত অকাম কুকাম ও করে, তাদের আনুগত্যের সিজদার নম্বর কত হবে চিন্তা করেন। ফিজিক্যাল সিজদার চেয়ে আনুগত্যের মুল্য অনেক অনেক বেশী। আমাদের উচিৎ বাচ্চাদের ক্বলব কে আগে ঈমান ও আল্লাহর হুকুমবিধান মানার জন্য রেডি করা, তারপর ফিজিক্যাল সলাতের ট্রেনিং দেয়া। নাহলে ত্রুটি যুক্ত ইঞ্জিন নিয়ে গাড়ী ঘন ঘন নষ্ট হবে রাস্তায়। একটু বেশি লিখা হল। মাফ চাই। জাজাকুমুল্লাহ খায়রান।
ভাই, আসসালামু আলাইকুম। আপনি জানালেন সালাত অর্থ সৎ কাজ কিন্তু কোরানে আছে নিশ্চয়ই সালাত সংযোগ ও স্মরণ বটে। আরবী শব্দ সালাত শব্দের প্রকৃত অর্থ হলো সংযোগ। তাহলে কার সাথে সংযোগ? নিশ্চয়ই আল্লাহর সাথে সংযোগ স্মরণ। এই হালতে যিনি ঈমানসহ থাকবেন তার পক্ষে অশ্লীল ও পাপ কাজ করা সম্ভব নয়। তাই আল্লাহ বলেছেন নিশ্চয়ই সালাত যাবতীয় অশ্লীলতা থেকে বিরত রাখে। নামাজ পড় এমন কথা আল্লাহ বলেন নাই। নামাজ বই পড়ার মতো পড়া যায় না। এটা কায়েম করতে বলেছেন। আল্লাহ বান্দাদের নিজেদের মধ্যে যাপিত জীবনে প্রতিষ্ঠা করতে বলেছেন। ফজরের নামাজ সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন ইন্না ফাজরে কোরান কানা মাশহুদা। অর্থ নিশ্চয়ই ফজরের কোরান মুখোমুখি পাঠ হয়। এখানে ফজরে কোরান আল্লাহ বলেছেন। ফাজরে সালাত বলেননি। কেন বলেননি এর উত্তরটি জানালে খুশী হবো। তবে পাঁচ ওয়াক্ত সঠিক অনুধাবন সংযোগ ও স্মরণে করলে উত্তম।
সালাত নিয়ে বিস্তর গবেষণা আর মন্তব্য করার সুযোগ আল্লাহ তায়ালাই রেখেছেন। তাই আপনার মন্তব্যও সুন্দর এবং গ্রহনযোগ্য। ফজরের নামাজে আমরা কুরআনই তেলাওয়াত করি।
সালামুন আলাইকুম। ভাই নামজের নিয়ম কানুন কোরানে নাই আবার হাদিসেও নাই! তা হলে আমরা পরব কেন? ম্হান আল্লাহ তায়া’লা সুরা মায়েদার ৫/৪৪,৪৫ এবং ৪৭ নং আয়াতে বলেছেন জাহারা কুরান অনুজায়ি বিধান দেয় না, তার কাফের,ফাশেক এবং জালেম। কি বলবেন?
অপরাধের দন্ড বিধি কুরআনে আল্লাহ স্পষ্ট করেছে। সালাতের দন্ড বিধি নেই। সালাতের মুল উদ্দেশ্য আল্লাহকে স্মরণ। বিচার দিবসে মালিক আল্লাহ। কাজের হিসাব হবে। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত । *** আসুন কুরআন মেনে চলি পৃথিবী উত্তম ভাবে ভোগ করি ।
আপনি গোজামিল দিয়ে আপনার মত প্রকাশ করলেন কোরানে নেই হাদিছে নেই বললেন তাহলে কোরানের বীধানের থেকে কোন কিছু যেমন বাদ দেওয়া যাবে না তেমন কোন কিছু যোগ করাও যাবে না আর আপনি বার বার নামাজ নামাজ বলছেন নবী মুহাম্মদ কি ফার্সিতে কথা বলতন আল্লাহ বলছেন সালাত কায়েম তথা ভাল কাজ প্রতিষ্টা করতে এটা নিয়ে গভীর গর্বেশনা করুন ভিডিও করে ইনকামের উদ্দেশ্য কিনা ভুল বললে ক্ষমা করবেন
আপনি আবার কে? আপনি আল কোরআন ও সহীহ হাদিস দিয়ে নিজের জীবন গড়েন। আপনি তো সহীহ হাদিস মানতে চাচ্ছেন না। আপনি তো শয়তানের মত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কথা বলতে চাচ্ছেন। সাধারণ মানুষের সাথে পতারণা করার চেষ্টা চালাচ্ছেন।
@@baharulislamsardar3166 সাল্লু আর সালাত এক শব্দ নই আমার ভাই। আপনি ৩৩/৫৬ নং আয়াতের কথা বলছেন। সেই আয়াতের অর্থ, আল্লাহ তার ফেরেস্তা র মাধ্যমে নবীর কাছে শান্তি(সাল্লু) প্রেরণ করেন। ভালো করে পড়ে দেখুন।।
প্রচলিত নামাজে কোন কল্যাণ নেই এটা মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন❤❤❤
কোথায় বলছে?
💚💚 Thanks dada .... মতামত দেওয়ার জন্য ।
ফি আমানিল্লাহ্
আপনি কি আহলে কোরআন?@@RajibUddin-re8xs
আমি আহালে কোরান বলছি:
১। যুদ্ধ ক্ষেত্রেই দুই দল বিভক্ত হয়ে নামাজ কোরানএ আছে।
২। নিরাপদ জায়গায় পূর্ন নামাজ পড়তে বলেছে।
৩। নামাজের মাসলা মাসের কাবা থেকে নিতে বলেছে।
৪। জ্ঞান অর্জনের জন্য এলাকার ছেরে যেতে বলেছে, এলাকায় এসে প্রচার করতে বলেছে।।
৫। হজ ফরজ ঐখানে রেকি করে শিখতে বলেছে।
৬। নামাজ শিখানোর জন্য ইব্রাহিম তার বংশে রাসূল পাঠাতে দোয়া করেছে।
নামাজে যে আয়াত পড়েছেন তা বাস্তবে কাজে লাগানোই কায়েম বুঝায়।
ধন্যবাদ।
আমি একজন মুসলিম বলছি...
আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ
মুহাম্মদ সঃ এর নির্দেশিত পথই আল্লাহর পবিত্র দরবারে পৌঁছানোর একমাত্র সঠিক সহজ সরল পথ।আর সবই ভ্রান্ত পথ।সৃষ্টির সেরা মানুষ হিসেবে আমাদের সৃষ্টি কর্তা মহান আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের শ্রেষ্ঠ উপায় হল নামাজ।আর শ্রেষ্ঠ নামাজ হল ফরজ নামাজ ।নামাজ কে আল্লাহর দরবারে সুন্দর ভাবে পেশ করার জন্য সুন্নত নফল নামাজ এর ব্যবস্থা করা হয়েছে ।
আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রদানের জন্য ধন্যবাদ।
আপনি কোরআনের সালাত মানেন না বানোয়াট হাদীসের নামাজ মানেন। মানব রচিত ইবাদত কাফের ফাসেক ও জালিমদের কাজ। আল্লাহ বলেছেন, ভন্ডরা আল্লাহর দেয়া সালাত বিকৃত করেছে যুগে যুগে।
রাসুল কি এই নামাজ পড়েছেন যেখানে মুহাম্মদের প্রতি দুরুদ পড়তে হয়? তিনি নিজে নিজের প্রতি প্রশংসা করেন আল্লাহর ইবাদতের সময়?
@@RajibUddin-re8xsতাহলে আল্লাহর কোরআন কি পরিপূর্ণ না
আল্লাহ আসলে নামাজ পড়তে বলছেন নাকি কায়েম করতে বলছেন❓তবে আগে কুর আন পাঠ করতে বলছেন পরে সালাত কায়েম করতে বলেছেন‼️এটা প্রচলিত নামাজ দ্বারা সম্ভব❓পড়া আর কায়েম করা কি এক হয় কেমনে এটাই আমার জ্ঞানে ধরেনা স্যার❓
সালামুন আলাইকুম
নবী ও রাসূলের মধ্যে পার্থক্য কি
নবী কারা ও রাসূল কারা কুরআন থেকে ব্যাখ্যা চাই
আমি চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ
অনেক ধন্যবাদ
ফি আমানিল্লাহ্
সালামুন আলাইকুম
ওয়ালাইকুম আসসালামু
ওয়ালাইকুম আসসালামু
সালাম রাজিব ভাই। ভিডিও এর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রচলিত নামাজ এবং কুরানের সলাত এর পার্থক্য আগে বুঝতাম না।এখন বুঝি। গাধা আর খচ্চর কে আমি একই প্রানী মনে করলে পরে ভুল বুঝতে পেরেছি। সলাত ও নামাজের বেলাই এরকম বুঝতাম। এখন মানুষ কুরান অধ্যয়ন করে, কাজেই ফারসি শব্দ নামাজ না বলে সলাত বলাই শ্রেয়। নামাজ বললে শারীরিক অংগভংগীর দিকে সাইকোলজি বেশি কাজ করে। এটার প্রমান দেখবেন খুতবার আগে ইমাম যখন ৪ রাকাত নামাজ পড়ার টাইম দেন, তখন দেখবেন কে কার আগে রকেট মেইলের মত নামাজ শেষ করতে পারে। This is at all not Quranic Salat. সলাত নুতন নয়, আগের নবী রাসুলগন সলাত করেছেন। আমার ভিউ জানাই, ভুল ও হতে পারে, আল্লাহ মাফ করুন। ২:১২৫ অনুযায়ী কাবা চত্তরের মত আমি জামাতে সলাতের চেষ্টা করি। সলাত প্রতিষ্ঠা করা বলা হয়েছে। আমি ৩ টা জিনিস কে গুরুত্ত দেই। সলাতের বাইরে কুরানের আয়াতের হুকুমবিধান মানাকে সব চেয়ে বেশী, তারপর ব্যক্তিগত সলাত গুলিকে, আমি প্রতি রাকাতে শুরু থেকে শেষ যা বলি তা বুঝেই পড়ি। সিজদা, তাশাহুদের সময় নিজ ভাসায় অনেক আন্তরিক দুয়া করি। ২ রাকাতে আমি ৭-৮ মিনিট দেই। শরীর মুভমেন্ট কে অল্প গুরুত্ত দেই। সলাতের মেইন ক্রিম বা মাখন হল আল্লাহর সাথে মনোসংযোগ ঘটানো, আর যা কুরান থেকে পড়ি সেগুলি মানার আপ্রান চেষ্টা করা। কেউ শুধু শরীর নড়ালেই সলাত প্রতিষ্ঠিত হয় না, কুরান সার্বক্ষণিক সলাতে রত থাকতে বলেছে।৭০:২৩।
চন্দ্র, সুরয, গাছ, পাহাড় ফিজিক্যাল সিজদাতে নম্বর পায় জিরো, কিন্ত আনুগত্যের সিজদাতে পায় ১০০, আমরা ফিজিক্যাল সিজদাতে ৯০-১০০ পেলেও আনুগত্যের সিজদাতে খুবিই কম, যারা ৫ ওয়াক্ত শারীরিক সলাত করে সাথে যত অকাম কুকাম ও করে, তাদের আনুগত্যের সিজদার নম্বর কত হবে চিন্তা করেন। ফিজিক্যাল সিজদার চেয়ে আনুগত্যের মুল্য অনেক অনেক বেশী।
আমাদের উচিৎ বাচ্চাদের ক্বলব কে আগে ঈমান ও আল্লাহর হুকুমবিধান মানার জন্য রেডি করা, তারপর ফিজিক্যাল সলাতের ট্রেনিং দেয়া। নাহলে ত্রুটি যুক্ত ইঞ্জিন নিয়ে গাড়ী ঘন ঘন নষ্ট হবে রাস্তায়। একটু বেশি লিখা হল। মাফ চাই। জাজাকুমুল্লাহ খায়রান।
আপনার মহামূল্যবান ও সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
নামাজ পড়লে তার বিনিময়ে সে পাবে,কিন্তু নামাজ না পড়লে গুনা হবে এই কথা আপনি পাইলেন কই।
আজকে এই বিষয়ে ভিডিও দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ
Aponito jilapi huzurdar thakao basi janan dhachhi ?
জিলাপি হুজুর আবার কি?
আপনার বিশ্লেষণ সঠিক।
ধন্যবাদ ভাইজান
ভাই, আসসালামু আলাইকুম। আপনি জানালেন সালাত অর্থ সৎ কাজ কিন্তু কোরানে আছে নিশ্চয়ই সালাত সংযোগ ও স্মরণ বটে। আরবী শব্দ সালাত শব্দের প্রকৃত অর্থ হলো সংযোগ। তাহলে কার সাথে সংযোগ? নিশ্চয়ই আল্লাহর সাথে সংযোগ স্মরণ। এই হালতে যিনি ঈমানসহ থাকবেন তার পক্ষে অশ্লীল ও পাপ কাজ করা সম্ভব নয়। তাই আল্লাহ বলেছেন নিশ্চয়ই সালাত যাবতীয় অশ্লীলতা থেকে বিরত রাখে। নামাজ পড় এমন কথা আল্লাহ বলেন নাই। নামাজ বই পড়ার মতো পড়া যায় না। এটা কায়েম করতে বলেছেন। আল্লাহ বান্দাদের নিজেদের মধ্যে যাপিত জীবনে প্রতিষ্ঠা করতে বলেছেন। ফজরের নামাজ সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন ইন্না ফাজরে কোরান কানা মাশহুদা। অর্থ নিশ্চয়ই ফজরের কোরান মুখোমুখি পাঠ হয়। এখানে ফজরে কোরান আল্লাহ বলেছেন। ফাজরে সালাত বলেননি। কেন বলেননি এর উত্তরটি জানালে খুশী হবো।
তবে পাঁচ ওয়াক্ত সঠিক অনুধাবন সংযোগ ও স্মরণে করলে উত্তম।
সালাত নিয়ে বিস্তর গবেষণা আর মন্তব্য করার সুযোগ আল্লাহ তায়ালাই রেখেছেন। তাই আপনার মন্তব্যও সুন্দর এবং গ্রহনযোগ্য।
ফজরের নামাজে আমরা কুরআনই তেলাওয়াত করি।
সালামুন আলাইকুম। ভাই নামজের নিয়ম কানুন কোরানে নাই আবার হাদিসেও নাই! তা হলে আমরা পরব কেন? ম্হান আল্লাহ তায়া’লা সুরা মায়েদার ৫/৪৪,৪৫ এবং ৪৭ নং আয়াতে বলেছেন জাহারা কুরান অনুজায়ি বিধান দেয় না, তার কাফের,ফাশেক এবং জালেম। কি বলবেন?
তাহলে নামাজের আদেশ কিভাবে মানবেন?
অপরাধের দন্ড বিধি কুরআনে আল্লাহ স্পষ্ট করেছে। সালাতের দন্ড বিধি নেই। সালাতের মুল উদ্দেশ্য আল্লাহকে স্মরণ। বিচার দিবসে মালিক আল্লাহ। কাজের হিসাব হবে। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত ।
*** আসুন কুরআন মেনে চলি পৃথিবী উত্তম ভাবে ভোগ করি ।
আমি সালাত নয়।
প্রচলিত নামাজ নিয়ে আলোচনা করেছি ভাই।
@RajibUddin-re8xs ধন্যবাদ।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
জয়গুরু😂😂
😶
আপনি গোজামিল দিয়ে আপনার মত প্রকাশ করলেন কোরানে নেই হাদিছে নেই বললেন
তাহলে কোরানের বীধানের থেকে কোন কিছু যেমন বাদ দেওয়া যাবে না
তেমন কোন কিছু যোগ করাও যাবে না
আর আপনি বার বার
নামাজ নামাজ বলছেন
নবী মুহাম্মদ কি ফার্সিতে কথা বলতন আল্লাহ বলছেন সালাত কায়েম তথা ভাল কাজ প্রতিষ্টা করতে
এটা নিয়ে গভীর গর্বেশনা করুন ভিডিও করে ইনকামের উদ্দেশ্য
কিনা ভুল বললে ক্ষমা করবেন
হাদিস ইতিহাস ঐতিহ্য এগুলো নিয়ে বিতর্ক থাকবেই।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Read Quran meticulously .try to be a momin .
ধন্যবাদ ভাই
Miss Call
😶
আল্লাহ নামাজ পড় কোথায় পেলেন ?
আপনার প্রশ্ন বোধগম্য নয়
গোনা না সোনা হবে।
বুঝি নাই
মুর্খ বুদ্ধিমান এনি
আমাকে শিখান স্যার
আপনি আবার কে?
আপনি আল কোরআন ও সহীহ হাদিস দিয়ে নিজের জীবন গড়েন। আপনি তো সহীহ হাদিস মানতে চাচ্ছেন না। আপনি তো শয়তানের মত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কথা বলতে চাচ্ছেন। সাধারণ মানুষের সাথে পতারণা করার চেষ্টা চালাচ্ছেন।
সালাত অর্থ প্রার্থনা।
আমালে সলেহা অর্থ সৎকাজ।
আমি কেন প্রার্থনা কে সৎকাজ মনে করতে জাব কেন।
আর সৎকাজকে প্রার্থনা মনে করব কেন।আপনি বলছেন তাই।
ভাই।
যেভাবে বুঝেন মানতে থাকেন।অন্তরে বক্রতা না থাকলেই হলো।
সালাত অর্থ যদি প্রার্থনা হয় তাহলে আল্লাহ নবীর জন্য সালাত করে
তাহলে আল্লাহ কার কাছে প্রার্থনা করে ?
@@baharulislamsardar3166 সাল্লু আর সালাত এক শব্দ নই আমার ভাই।
আপনি ৩৩/৫৬ নং আয়াতের কথা বলছেন।
সেই আয়াতের অর্থ, আল্লাহ তার ফেরেস্তা র মাধ্যমে নবীর কাছে শান্তি(সাল্লু) প্রেরণ করেন।
ভালো করে পড়ে দেখুন।।
@@baharulislamsardar3166 সালাত আর সাল্লু শব্দ এক নই আমার ভাই।
@@baharulislamsardar3166 সালাত আর সাল্লু এক শব্দ নই।
😂😂😂😂😂😂
😶
আপনি কোরআন হাদিস কিছুই বুঝেন না
কুরআন বুঝলে হাদিস লাগে না।
প্রচলিত নামাজে কোন কল্যাণ নেই এটা মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন❤❤❤
অর্ধেক আয়াত বলা উদ্দেশ্যমূলক
প্রচলিত নামাজে কোন কল্যাণ নেই এটা মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন❤❤❤
কোথায় বলছে?