চমৎকার আলোচনা মুফতি মির মোয়াজ্জেম হোসেন সাইফি সাহেব। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুক। অস্পষ্ট হারাম, শিরক তাবিজ এর দিকে না । ফিরে আসুন কুরআন- সুন্নাহ এর দিকে।
পূর্বে তাবিজ ব্যবহার করেছিলাম, আমার পরিবারেও তা ব্যবহার ছিল। রেজাল্ট জিরো। সমস্যায় ভরপুর ছিলো! বেশ কয় বছর যাবৎ তাবিজ প্রত্যাখ্যান করেছি, এখন সবাই ইনশাআল্লাহ ভাল আছি। ঈমানও ঠিক আছে
@মোঃ হোসনে মোবারক; রোল:২০৯; ২য় শিফট বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। (সূরা বানি ইসরাইল -৮১) তাবীজের ব্যপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন রাসূল ﷺ, সাহাবায়ে কেরাম তাবীয দেখলে ছিড়ে ফেলতেন। ১. রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন : জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩) ২. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করল সে শির্ক করল’ (আহমাদ হা/১৬৭৭১, হাদীছ ছহীহ)। ৩. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়। (আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২) ৪. রাসূল ﷺ এক ব্যক্তির হাতে পিতলের বালা পরিহিত দেখে জিজ্ঞেস করেনঃ এই বালাটা কী? সে বললো, এটা অবসন্নতাজনিত রোগের জন্য ধারণ করেছি। তিনি বলেনঃ এটা খুলে ফেলো। অন্যথায় তা তোমার অবসন্নতা বৃদ্ধিই করবে। আর যদি তুমি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো কখনোই সফল হবে না। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩১ ৫. রাসূল ﷺ বলেছেন, : যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’ (আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)। একজন প্রখ্যাত তবেয়ী "ইব্রাহিম ইবনে ইয়াজিদ" বলেন : রাসূলের সাহাবী "ইবনে মাসউদ" (রা) এবং অন্যান্য সাহাবীরা সকল ধরনের তাবীয অপছন্দ করতেন, হোক সেটা কোরআনের আয়াত দিয়ে অথবা অন্য কোনভাবে। قال إبراهيم: كانوا يكرهون التمائم كلها من القرآن وغير القرآن আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দিক
@মোঃ হোসনে মোবারক; রোল:২০৯; ২য় শিফট এগুলা কইতে কইতে কুত্তার লেজ দিয়া তাবিজ তৈরি করতাছে। একজন ছাহাবির এর ব্যক্তিগত আমলরে হুজ্জাত ধরছেন। কিন্তু তিনি ছাড়া কয় শত সাহাবি এই তাবিজ শরীরে বাধছেন তার কোন প্রমাণ দিতে পারেন নাই। বা কোন ইজমা দেখাতে পারেন নাই।এগুলা ছাইরা দোয়া জিকর করেন।
বিষয়তো চরমোনাই পীরের কিছু ছিলনা।যেহেতু তাবিজ শিরক নাকি জায়েজ এটা কুরান হাদিস দিয়ে প্রমাণ করতে হবে তাহলে চরমোনাই পীরের কথা অনুষ্ঠানের শর্ত ভেঙে সাইফি উঠালেও আবরার ভাই এটার জবাব দেয়নাই
অাপনি তো অাপনার চ্যানেলে গতকালও দেখলাম বলেছেন যে,যেকোনো তাবিজ ব্যবহার করা শিরিক এবং অাজকের ডিবেটের কথা চ্যেলেন্জের সাথে বলেছেন।কিন্তু কই অাপনার হুজুর তো কোন ভাবেই প্রমাণ করতে পারলোনা যে,কুরঅান-হাদিসের অায়াত দ্বারা তাবিজ ব্যবহার করা শিরিক
যেকোনো ধরনের তাবিজ হারাম এবং শির্ক। কারণ মানুষ কুরআনের তাবিজ হোক আর শয়তানের তাবিজ হোক মানুষ তাবিজ পেলে আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাবিজেরই উপর ভরসা ও তাওয়াক্কুল করে। আর আল্লাহ ছাড়া কারো উপর তাওয়াককুল করাই হলো হারাম এবং শির্ক। যারা বলে কুরআনের তাবিজ জায়েজ তাদের বলব যখন মানুষ সেই তাবিজ নিয়ে টয়লেট এ যার ও স্ত্রী সহবাস করে তখন কি কুরআনের অপমান হয়না তখন তো সেটা এমনিই হারাম হয়। আল্লাহ বলেছেন শির্ক এর থেকে দূরে থাকতে তাই যেকোনো প্রকার তাবিজ থেকে দূরে থাকাই প্রত্যেক মুসলিমের কর্তব্য।
@@AminulIslam-by4jq বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। (সূরা বানি ইসরাইল -৮১) তাবীজের ব্যপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন রাসূল ﷺ, সাহাবায়ে কেরাম তাবীয দেখলে ছিড়ে ফেলতেন। ১. রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন : জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩) ২. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করল সে শির্ক করল’ (আহমাদ হা/১৬৭৭১, হাদীছ ছহীহ)। ৩. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়। (আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২) ৪. রাসূল ﷺ এক ব্যক্তির হাতে পিতলের বালা পরিহিত দেখে জিজ্ঞেস করেনঃ এই বালাটা কী? সে বললো, এটা অবসন্নতাজনিত রোগের জন্য ধারণ করেছি। তিনি বলেনঃ এটা খুলে ফেলো। অন্যথায় তা তোমার অবসন্নতা বৃদ্ধিই করবে। আর যদি তুমি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো কখনোই সফল হবে না। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩১ ৫. রাসূল ﷺ বলেছেন, : যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’ (আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)। একজন প্রখ্যাত তবেয়ী "ইব্রাহিম ইবনে ইয়াজিদ" বলেন : রাসূলের সাহাবী "ইবনে মাসউদ" (রা) এবং অন্যান্য সাহাবীরা সকল ধরনের তাবীয অপছন্দ করতেন, হোক সেটা কোরআনের আয়াত দিয়ে অথবা অন্য কোনভাবে। قال إبراهيم: كانوا يكرهون التمائم كلها من القرآن وغير القرآن আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দিক
সাগর ভাই কে অসংখ্য ধন্যবাদ | এরকম একটি প্লাটফর্ম থেকে ইসলামের বহু কিছু সমাধান হচ্ছে ৷ এরকম আরও অনুষ্ঠান উপহার দেওয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি ৷ কে কি বলল তাতে আমাদের কিছু আসে যায় না।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্য বহুল আলোচনা করেছেন মুফতি মোয়াজ্জেম হোসেন সাইফি ভাই । আর আবরার ভাই তো তার উল্টা পাল্টা যুক্তি নিয়েই পড়ে ছিলেন । এবং শেষের দিকে এসে তার ভুল গুলো কিছুটা হলেও মেনে নিয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ । আলহামদুলিল্লাহ এই আলোচনা থেকে তাবিজ ব্যবহার যে হারাম এবং শিরক সেটা আরও স্পষ্ট ভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। (সূরা বানি ইসরাইল -৮১) তাবীজের ব্যপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন রাসূল ﷺ, সাহাবায়ে কেরাম তাবীয দেখলে ছিড়ে ফেলতেন। ১. রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন : জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩) ২. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করল সে শির্ক করল’ (আহমাদ হা/১৬৭৭১, হাদীছ ছহীহ)। ৩. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়। (আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২) ৪. রাসূল ﷺ এক ব্যক্তির হাতে পিতলের বালা পরিহিত দেখে জিজ্ঞেস করেনঃ এই বালাটা কী? সে বললো, এটা অবসন্নতাজনিত রোগের জন্য ধারণ করেছি। তিনি বলেনঃ এটা খুলে ফেলো। অন্যথায় তা তোমার অবসন্নতা বৃদ্ধিই করবে। আর যদি তুমি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো কখনোই সফল হবে না। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩১ ৫. রাসূল ﷺ বলেছেন, : যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’ (আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)। একজন প্রখ্যাত তবেয়ী "ইব্রাহিম ইবনে ইয়াজিদ" বলেন : রাসূলের সাহাবী "ইবনে মাসউদ" (রা) এবং অন্যান্য সাহাবীরা সকল ধরনের তাবীয অপছন্দ করতেন, হোক সেটা কোরআনের আয়াত দিয়ে অথবা অন্য কোনভাবে। قال إبراهيم: كانوا يكرهون التمائم كلها من القرآن وغير القرآن আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দিক
আবরাহাম ভাই ছহি আকিদায় চলে আসেন..এবং ছহি কথা প্রচার করেন। তাবিজের কথা বললে..মানুষ কুরআন পড়া..হাদিসের দোয়া শেখা..মানুষ বাদ দিবে। এ-কারণে..তাবিজের ব্যবসা বাদ দিন।..আল্লাহর কুরআন..রাসুলের হাদিস এর দোয়া শিখুক।....আমিন।
এখানে অনেকে ডিবেটের বিষয়বস্তু না বুঝেই বাজে মন্তব্য করতেছে। আবড়ার ও সাইফি ভাই ২ জনেই একমত তামিমা লটকানো শিরিক। আসল পার্থক্যটা হল সাইফি ভাইয়ের দাবি তাবিজ/তামিমা একই জিনিস এবং শিরিক আর আবড়ার ভাইয়ের দাবি কুরান হাদিসের দোয়া দ্বারা তাবিজ জায়েজ এটা সাহাবি এবং তাবেয়িরা করত, সাহাবিদের চেয়ে আমরা হাদিস সম্পর্কে এত জ্ঞান রাখিনা যেহেতু তারা শিরক বলে নাই তাহলে আহলুল হাদিস ভাইয়েরা কেন শিরক বলবে কিন্তু তামিমাকে শিরিক বলছে। এখানে পক্ষপাতিত্য করে মন্তব্য করা হচ্ছে। উন্মুক্ত মানুসিকতা নিয়ে পুরা ডিবেট শুনলে পরিস্কার হয়ে যাবে। আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক। আমিন।।
যাযাকাললা খাইর মাসাআললাহ মাওলানা সাইফি ভাই সত্যি আজপ্রমান করে দিয়েছেন সর্ব খেতরে আল্লাহ ও তার রাসুল সাললহুআলাইওয়াসাললাম প্রাধান্য পেয়েছে আজ আপনার মাধ্যমে প্রমান হয়েছেএবং আপনি প্রমান করতে সখ্যম হয়েছেন আপনাকে বরকতের দোয়া করছি আল্লাহ রাববুল আলামিন আপনাকে খায়ের ওবরকত দান করেন আমিন। আর যারা বিপখ্যে কথা বলছেন তাদেরকে আল্লাহ হেদায়েত নছিব করেন। মানুষকে বাদাত ও শিরক থেকে হেফাযত করেন আমিন।
সাগর ভাই একটি কথা মিথ্যা বলেছেন। সেটা হলো যার যার ইমাম পিরাধন্য দিয়েছেন। কিন্তু সাইফী সাব সব ইমামকে তিনি তিনার বলে বলেছেন ভিডিও টা আবারও দেখেন বুজতে পারবেন।ইনশাআল্লাহ
আবরার হুজুর সঠিক উত্তর দিতে পারে নি। তাদের প্রচলিত বেদাত ইনশাআল্লাহ এদেশ থেকে মুছে দেওয়া হবে। তাবিজ অপছন্দ করতে একথাটা আবরার মেনে নিয়েছেন। আর যেটা অপছন্দের সেটার মধ্যে অবশ্য গলদ আছে।
একজন আলেম হয়ে কিভাবে তাবিজের পক্ষে কথা বলে।আল্লাহর কাছ থেকে মানুষের বিশ্বাস,ভরসা উঠাতে চেষ্টা করতেছে ওনারা।আল্লাহ আপনি আবরার ভাই সহ তাবিজ দেয়া ও নেয়া সবাইকে হেফাজত করুন🤲🤲
সতর্কতার জন্য তাবিজ এড়িয়ে চলাই ভালো যদি সেটাতে কোরআন হাদিসের দোয়া ও থাকে! কেননা সাধারণ মানুষ আল্লাহর পরিবর্তে তাবিজের উপরই বেশি নির্ভর করে যেটা সুস্পষ্ট শির্ক!
@@NurIslam-fl3hl হালালকে হারাম বললে ঈমান থাকে না, সূতরাং কথা হিসাব করে বলতে হয়,শেষ জামানায় মানুষ সকালে ঈমানদার বিকালে বেঈমান হবে, তাইতো দেখা যায়,যে বিষয়ে রাসূল সঃ হারাম বলে নাই,সাহাবীগন বলে নাই,আইমাইকেরামগন বলেন নাই,আজকে অনুপ্রবেশকারী কিছু নব্য সালাফি সেই বিষয়গুলোকে হারাম,শির্ক,বিদাত বলছে এটাই হাদিসের বাস্তবতা।
@@mdmohinuddin7247 তারমানে কুকুরের লেজ বা লিঙ্গ দিয়ে তাবিজ করা আপনার কাছে জায়েজ। আর মানুষকে ধোকা দিয়ে বেড়ান কোরআনের তাবিজ কোরআনের তাবিজ।এখন যদি এটাকে মীর মোয়াজ্জেম সাহেব হালাল বলতেন তাহলে পাক্কা ঈমানদার হয়ে যেত। বিরোধিতা করার কারণে দুশমন হয়ে গেছে। ধর্মের নামে তাবিজের ব্যবসা করে খাও।
@@NurIslam-fl3hl টফিকস এর ভিতর কথা বলবা, কুরআনের আয়াতের বিষয়ে জায়েজ বলা হয়েছে,আল্লাহকে সিজদা করা ইবাদাত আর মাখলুককে সিজদা করা শির্ক, এখন কেউ যদি বলে সিজদা নাজায়েজ হোক সেটা আল্লাহ কিংবা মাখলুক তবে তার ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে।
@Holysolution-is-in-the-quran 1 second ago ঘোড়ার ডিম বুঝলেন ,ঠেলায় যদি পড়েন তাহলে বুঝবেন কুরআনের তাবিজের কত দাম । যখন আপনার শিশু বাচ্চাকে বারবার রাতদিন যখন তখন জিনপরী আক্রমন করে বেহুশ করে দিবে ।বিশেস করে সুন্দরীি মেয়েদেরকে রাতের বেলা ধর্ষন করে ।তখন বুঝবেন ।কুরআনের তাবিজের কত দাম?? তাহলে ঔষধ খান কেন?
Namaj kalam iman to emnitei nai karo tar upor abar tabijer bebohar eta to osombob allar kalam ke to soytan voy pay r voy pay ahle hadisra na bujei ponditi kotha bole sob jaygay
@@serajulislam9654 এগুলা কইতে কইতে কুত্তার লেজ দিয়া তাবিজ তৈরি করতাছে। একজন ছাহাবির এর ব্যক্তিগত আমলরে হুজ্জাত ধরছেন। কিন্তু তিনি ছাড়া কয় শত সাহাবি এই তাবিজ শরীরে বাধছেন তার কোন প্রমাণ দিতে পারেন নাই। বা কোন ইজমা দেখাতে পারেন নাই।এগুলা ছাইরা দোয়া জিকর করেন। আর এই হাদিস সংক্ষিপ্ত রুপ। পুরো টা পড়েন, মুসনাদ আহমাদ এ আছে, সাইফি হুজুর বলেছে, যেখানে এটা শিক্ষার জন্যে দিত -ভরসার জন্য না। সাথে এখানে দুবল রাবি আছে, যাকে হানাফি আলেম রা প্রত্যাখ্যান করে। আপনারা তরকে জিতার জন্য নিজেদের আকাবির দের ত্যাগ করছেন। হায়রে, তাইলে হানাফি আলেম রা সবাই ভুল বুঝলো, আর আবরার সাহেব ঠিক বুঝলো,, তাইলে?
সাইফি সাহেবের কথা সত্য. কারণ বর্তমানে যেসব তাবিজ দিয়ে থাকেন সেখানে ইবলিস, ফেরান, আরো জগন্য নাম লিখে শরীর এ তাবিজ দিয়ে থাকেন. তাই আমরা আল্লাহর রাসূল এর দেখা পথ অবলম্বন করবব. আমিন.
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। (সূরা বানি ইসরাইল -৮১) তাবীজের ব্যপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন রাসূল ﷺ, সাহাবায়ে কেরাম তাবীয দেখলে ছিড়ে ফেলতেন। ১. রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন : জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩) ২. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করল সে শির্ক করল’ (আহমাদ হা/১৬৭৭১, হাদীছ ছহীহ)। ৩. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়। (আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২) ৪. রাসূল ﷺ এক ব্যক্তির হাতে পিতলের বালা পরিহিত দেখে জিজ্ঞেস করেনঃ এই বালাটা কী? সে বললো, এটা অবসন্নতাজনিত রোগের জন্য ধারণ করেছি। তিনি বলেনঃ এটা খুলে ফেলো। অন্যথায় তা তোমার অবসন্নতা বৃদ্ধিই করবে। আর যদি তুমি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো কখনোই সফল হবে না। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩১ ৫. রাসূল ﷺ বলেছেন, : যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’ (আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)। একজন প্রখ্যাত তবেয়ী "ইব্রাহিম ইবনে ইয়াজিদ" বলেন : রাসূলের সাহাবী "ইবনে মাসউদ" (রা) এবং অন্যান্য সাহাবীরা সকল ধরনের তাবীয অপছন্দ করতেন, হোক সেটা কোরআনের আয়াত দিয়ে অথবা অন্য কোনভাবে। قال إبراهيم: كانوا يكرهون التمائم كلها من القرآن وغير القرآن আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দিক
أن رسول الله صلى الله عليه و سلم قال إذا فرغ أحدكم في النوم فليقل أعوذ بكلمات الله التامات من غضبه وعقابه وشر عباده ومن همزات الشيطان وأن يحضرون فإنها لن تضره قال وكان عبد الله بن عمرو يعلمها من بلغ من ولده ومن لم يبلغ منهم كتبها في صك ثم علقها في عنقه রাসুল সা. বলেন, তোমাদের মধ্যে কেউ যখন ঘুমাবে তখন বলবে- أعوذ بكلمات الله التامات من غضبه وعقابه وشر عباده ومن همزات الشيطان وأن يحضرون তবে তার কোন প্রকার ক্ষতি হবে না। আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রা. তার প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানকে দুআটি শিক্ষা দিতেন। আর অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তান এর জন্য একটি কাগজে লিখে তার গর্দানে ঝুলিয়ে দিতেন। ইমাম তিরমিযি রহ. হাদীসটিকে হাসান গরীব বলেছেন। (তিরমিযি ৫/৪৫১ হা. ৩৫২৮ দাওয়াত অধ্যায়, অনুচ্ছেদ ৯৪। আবু দাউদ ৪/১৮ হা. ৩৮৯৫ চিকিৎসা অধ্যায়, মন্ত্রপড়া অনুচ্ছেদ।)
সাইফি সাহেবের ফিনিশিং টা অসাধারন ও তৃপ্তি সম্পন্য ছিলো। অনেক কিছু যানতে পারলাম ও তাবিজ সম্পর্কে হক বুঝতে পারলাম। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক এবং এলেম ও এলেম উপস্থাপন দক্ষতা আরো বারিয়ে দিক। মাশা-আল্লাহ, বারাকাল্লাহ।
@মোঃ হোসনে মোবারক; রোল:২০৯; ২য় শিফট সনদের দিক থেকে হাদিসটি অতিমাত্রায় দূর্বল, এরপরও হাদিসের ভাষ্য না বুঝে অন্যের থেকে কপি পেষ্ট করে এই হাদিসের অপব্যবহার করে নিজেকে গুনাগার এবং অজ্ঞের পরিচয় দিয়েছেন। আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) তাবিজ দিতেন না। এই হাদিসের মধ্যে যেটা এসেছে সেটা হলো, বাচ্চাদের বয়স কম হওয়ার কারণে দোয়াটা মুখস্থ করাতে পারত না, এই জন্য কাগজে লিখে বাচ্চাদের গলাতে ঝুলিয়ে দিতেন বা লটকিয়ে দিতেন, এই কথা এসেছে। তাবিজ দেওয়া আর গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া বিষয়টি এক নয়। গলায় ঝুলিয়ে দিতেন যাতে বাচ্চারা এটা পড়তে পারে বা মুখস্থ করতে পারে।
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। (সূরা বানি ইসরাইল -৮১) তাবীজের ব্যপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন রাসূল ﷺ, সাহাবায়ে কেরাম তাবীয দেখলে ছিড়ে ফেলতেন। ১. রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন : জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩) ২. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করল সে শির্ক করল’ (আহমাদ হা/১৬৭৭১, হাদীছ ছহীহ)। ৩. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়। (আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২) ৪. রাসূল ﷺ এক ব্যক্তির হাতে পিতলের বালা পরিহিত দেখে জিজ্ঞেস করেনঃ এই বালাটা কী? সে বললো, এটা অবসন্নতাজনিত রোগের জন্য ধারণ করেছি। তিনি বলেনঃ এটা খুলে ফেলো। অন্যথায় তা তোমার অবসন্নতা বৃদ্ধিই করবে। আর যদি তুমি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো কখনোই সফল হবে না। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩১ ৫. রাসূল ﷺ বলেছেন, : যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’ (আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)। একজন প্রখ্যাত তবেয়ী "ইব্রাহিম ইবনে ইয়াজিদ" বলেন : রাসূলের সাহাবী "ইবনে মাসউদ" (রা) এবং অন্যান্য সাহাবীরা সকল ধরনের তাবীয অপছন্দ করতেন, হোক সেটা কোরআনের আয়াত দিয়ে অথবা অন্য কোনভাবে। قال إبراهيم: كانوا يكرهون التمائم كلها من القرآن وغير القرآن আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দিক আমিন।
@মোঃ হোসনে মোবারক; রোল:২০৯; ২য় শিফট, সুনানে আবু দাউদের ৩৮৯৫ নাম্বার হাদিসে বা এর আসেপাশের কোন হাদিসে এমন কথা নেই। চেক করে দেখুন। যাচাই-বাছাই ছাড়া এমন হাদিস প্রচার করা থেকে বিরত থাকুন। কিন্তু সুনানে আবু দাউদের হাদিসে তাবিজ ব্যবহার কে শির্ক বলা হয়েছে,পড়ে দেখুন। 👇 حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلاَءِ، حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ، عَنْ يَحْيَى بْنِ الْجَزَّارِ، عَنِ ابْنِ أَخِي، زَيْنَبَ امْرَأَةِ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ زَيْنَبَ، امْرَأَةِ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ الرُّقَى وَالتَّمَائِمَ وَالتِّوَلَةَ شِرْكٌ " . قَالَتْ قُلْتُ لِمَ تَقُولُ هَذَا وَاللَّهِ لَقَدْ كَانَتْ عَيْنِي تَقْذِفُ وَكُنْتُ أَخْتَلِفُ إِلَى فُلاَنٍ الْيَهُودِيِّ يَرْقِينِي فَإِذَا رَقَانِي سَكَنَتْ . فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ إِنَّمَا ذَاكِ عَمَلُ الشَّيْطَانِ كَانَ يَنْخَسُهَا بِيَدِهِ فَإِذَا رَقَاهَا كَفَّ عَنْهَا إِنَّمَا كَانَ يَكْفِيكِ أَنْ تَقُولِي كَمَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " أَذْهِبِ الْبَاسَ رَبَّ النَّاسِ اشْفِ أَنْتَ الشَّافِي لاَ شِفَاءَ إِلاَّ شِفَاؤُكَ شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَمًا " . ‘আবদুল্লাহ (রাঃ)-এর স্ত্রী যাইনাব (রাঃ) ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) সূত্র থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত। তিনি (যাইনাব) বলেন, আমি বললাম, আপনি এসব কি বলেন? আল্লাহর কসম! আমার চোখ হতে পানি পড়তো, আমি অমুক ইয়াহুদী কর্তৃক ঝাড়ফুঁক করাতাম। সে আমাকে ঝাড়ফুঁক করলে পানি পড়া বন্ধ হয়ে যেতো। ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) বললেন, এগুলো শয়তানের কাজ। সে নিজ হাতে চোখে যন্ত্রণা দেয়, যখন সে ঝাড়ফুঁক দেয় তখন সে বিরত থাকে। এর চেয়ে বরং তোমার জন্য এরূপ বললেই যথেষ্ট হতো, যেরূপ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতেনঃ “হে মানব জাতির রব! যন্ত্রণা দূর করে দিন, আরোগ্য দান করুন, আপনিই আরোগ্যদাতা, আপনার দেয়া নিরাময়ই যথার্থ নিরাময়, যার পরে আর কোন রোগ বাকী থাকে না”। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
আজকের আলোচনার টপিক অনুযায়ী মীর সাহেবের বন্ডামী ধরা পড়ছে আর তাহলো, তিনি যে সব ধরনের তাবিজ হারাম বলেন এবং আহলে হদসের শায়োখগন শির্ক বলেন এর পক্ষে কোন দলিল দিতে পারেন নি, তবে যেটা দিয়েছেন সেখানে "পছন্দ করতেন না " বলেছেন রাবি। পছন্দ না করা, শির্ক বা হারাম এক জিনিস নয় সেটা তিনি আজকের আলোচনায় বুঝেছেন। হা হা......। কোরআন, হাদিস, দোয়া এবং অর্থবহো শব্দ দিয়ে তাবিজ ব্যবহার করা জায়েজ এটা মোয়াজ্জেম সাহেব খন্ডন করতে পারেন নি। আগে তার বোকা মুরিদদের নিয়ে নিজের মনগড়া অনেক কিছুই খন্ডন করেছিলেন কিন্তুু আজকে তার উল্টো।আর নামিদামি আহলে হদসরা যে নিজেদের পাল্লা ভারি করতে যে কোন ধরনের ধোঁকাবাজি প্রতারনার আশ্রয় নিয়ে থাকেন, তার প্রমান ও আরেকবার পাওয়া গেল। যয়িফ হাদিস দিয়ে দলিল দিতে গিয়ে আজকে ও ধরা খেয়েছেন কথিত সহিহ হাদিস বুলি আওড়ানো ধ্বজাধারি আহলে হদসের মোয়াজ্জেম সাহেব।
@@bashirislam8859 ভাই ওনি কিন্তু বলেছেন নবী(স) ঝাড় ফুক করতেন যে তামিমার কথা বলছেন তা ছেড়ে ফেলতেন।আপনি সূরা নাস এবং ফালাক অর্থ সহ নাজিল হয়েছে কেনো এটা পড়বেন। আয়তুল কুরসি ফজিলত,সূরা বাকারার শেষে দুই আয়াত। আশা করি মহান আল্লাহ আপনাদের চোখ খুলে দিবেন। আর হে আপনাদের তাবিজের পক্ষে বক্তাও কিন্তু একটা হাদিস ও দিতে পাড়ে নাই
@@bashirislam8859 বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। (সূরা বানি ইসরাইল -৮১) তাবীজের ব্যপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন রাসূল ﷺ, সাহাবায়ে কেরাম তাবীয দেখলে ছিড়ে ফেলতেন। ১. রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন : জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩) ২. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করল সে শির্ক করল’ (আহমাদ হা/১৬৭৭১, হাদীছ ছহীহ)। ৩. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়। (আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২) ৪. রাসূল ﷺ এক ব্যক্তির হাতে পিতলের বালা পরিহিত দেখে জিজ্ঞেস করেনঃ এই বালাটা কী? সে বললো, এটা অবসন্নতাজনিত রোগের জন্য ধারণ করেছি। তিনি বলেনঃ এটা খুলে ফেলো। অন্যথায় তা তোমার অবসন্নতা বৃদ্ধিই করবে। আর যদি তুমি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো কখনোই সফল হবে না। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩১ ৫. রাসূল ﷺ বলেছেন, : যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’ (আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)। একজন প্রখ্যাত তবেয়ী "ইব্রাহিম ইবনে ইয়াজিদ" বলেন : রাসূলের সাহাবী "ইবনে মাসউদ" (রা) এবং অন্যান্য সাহাবীরা সকল ধরনের তাবীয অপছন্দ করতেন, হোক সেটা কোরআনের আয়াত দিয়ে অথবা অন্য কোনভাবে। قال إبراهيم: كانوا يكرهون التمائم كلها من القرآن وغير القرآن আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দিক
@@bashirislam8859 এগুলা কইতে কইতে কুত্তার লেজ দিয়া তাবিজ তৈরি করতাছে। একজন ছাহাবির এর ব্যক্তিগত আমলরে হুজ্জাত ধরছেন। কিন্তু তিনি ছাড়া কয় শত সাহাবি এই তাবিজ শরীরে বাধছেন তার কোন প্রমাণ দিতে পারেন নাই। বা কোন ইজমা দেখাতে পারেন নাই।এগুলা ছাইরা দোয়া জিকর করেন। আর এই হাদিস সংক্ষিপ্ত রুপ। পুরো টা পড়েন, মুসনাদ আহমাদ এ আছে, সাইফি হুজুর বলেছে, যেখানে এটা শিক্ষার জন্যে দিত -ভরসার জন্য না। সাথে এখানে দুবল রাবি আছে, যাকে হানাফি আলেম রা প্রত্যাখ্যান করে। আপনারা তরকে জিতার জন্য নিজেদের আকাবির দের ত্যাগ করছেন। হায়রে, তাইলে হানাফি আলেম রা সবাই ভুল বুঝলো, আর আবরার সাহেব ঠিক বুঝলো,, তাইলে?
তোমার আইডির ফটোটা যদি তোমারই হয় তাহলে আমি তোমাকে বলছি যাচাই-বাছাই করা তোমার ওরকম যোগ্য হয় নাই যদিও চাপাবাজি করতে পারবা আমার কথাগুলো ভেবে দেখুন তুমি হয়তো মুসলিম হতে পারো তুমি যে মুসলিম কি আছে শরীরে তার প্রমান টুপি দাড়ি এগুলো সুন্নত হাসি মাশকারা নয় শুধু চাপাবাজি করলে কাজ হবে না
@@mdmohinuddin7247 আসলে দাড়ী-টুপী মুসলমানদেৰ বৈশিষ্ট্য। আমাৰ কথা হ'ল,ইসলামেৰ বুনিয়াদী বিষয়েৰ বাহিৰে যে বিষয়গুলি ৰয়েছে তা নিয়ে বাৰাবাৰি কৰাকে চৰমপন্থী বলে বিবেচিত কৰেছি। ধন্যবাদ জ্ঞাপন কৰছি সমস্ত কিছুৰ স্ৰিস্টীকৰ্তা আল্লাহৰ।আমিন।
সবাইকে নিজের মাথার ব্রেইন ব্যাবহারের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি । 😁 শায়েখের শেখানো মুখস্ত বানী আর কত দিন । আমি জানি আমাকে গালিগালাজ করতে চাইবেন কিন্তু আল্লাহ্ আপনাদের হেফাজত করুক ।
মাসা আল্লাহ সাগর ভাইয়ের লাস্ট কথা গুলো অনেক ভালো লেগেছে এবং আমি সাগর ভাইয়ের ফেইস টি ফলো দিলেয়ে ছিলাম এনায়েত উল্লাহ আব্বাসি হুজুরের ডিবেট শুনেছিলাম আর এখনো সাথে আছি এবং এরকম আয়োজন অনেক ভালো লাগে❤❤
আলহামদুলিল্লাহ তাবিজ ব্যবহার যে স্পষ্ট হারাম সে সম্পর্কে আজ জাতি জানতে পারলো সাথে সাথে চরমোনাই ও আশরাফ আলী থানবির ভন্ডামি সম্পর্কে ও... ধন্যবাদ সাইফি ভাই & সাগর ভাই।
@@MdNazmul-wf4bv যারা ফেরাউন হামানের নামে তাবিজ লিখে কুত্তার লিঙ্গ কেটে কোমড়ে বেধে সেক্স করতে বলে তাদের কাছে তো তাবিজ জায়েজ হবেই। কারণ তারা তাবিজ ব্যবসায়ী।
মীর মোয়াজ্জেম হোসেন সাইফী খুব পরিশ্রম করে জ্ঞান অর্জনের জন্য।খুবই মেধাবী একজন বক্তা। আল্লাহ তার মেধা আরো বাড়িয়ে দেক আমিন!!
Aro aktu pora dorkar
Ji thik
তাবিজ শিরক।
কোররানের কোথাও নেই।
উনারা বুঝেন না।
হাদিস না কুরআন পড়া উচিত।
মুফতি সাইফি সাহেব ধন্যবাদ।
ua-cam.com/video/qVq6ij3VSpw/v-deo.html
hy
গাধা
আমি একজন মুসলিম। আলহামদুলিল্লাহ। আমি আমার জীবনে তাবিজের চাইতে।দোয়া শিখে অনেক ফাইদা পেয়েছি।আলহামদুলিল্লাহ।
আবরার সাহেবের ইলমের গভীরতা কতটুকু তা পুরো জাতি জানে। উনার কথায় কথায় দালীল। বারাকাল্লাহু ফি হায়াতি প্রিয় শায়খ।
মাশাল্লাহ❤❤❤
😂😂
তাবিজ ব্যবহার করা শির্ক
সাইফি সঠিক,
তাবিজ ব্যবসায়ী,,, চরমোনাইর পাচাটা গোলাম আবরার 😂😂😂😂😂
আলহামদুলিল্লাহ, মির মোয়াজ্জেম হোসেন সাইফি শায়েখকে ধন্যবাদ জানাই কারন মানুষকে হারাম থেকে সচেতন হওয়ার জন্য।
তাবিজ কবজ নিষেধ নিয়ে ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহঃ) কোরআান হাদিস ভিত্তিক অনেক সুন্দর কথা বলেছেন। আল্লাহতালা মুসলিম জাতিকে নিরাপদে রাখুন। আমিন
right
তাউজপড়াপরেফুকদেওয়া
হাদিস বুজেন তারপর কমেন্ট করেন?? বলদ
সাগর ভাই কে ধন্যবাদ এইধরনের আয়োজনের জন্য এরোকম ডিবেট বেশি বেশি হওয়া উচিৎ।
চমৎকার আলোচনা মুফতি মির মোয়াজ্জেম হোসেন সাইফি সাহেব। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুক।
অস্পষ্ট হারাম, শিরক তাবিজ এর দিকে না । ফিরে আসুন কুরআন- সুন্নাহ এর দিকে।
তাবিজের বিষয় আজকে ক্লিয়ার হলাম।
ধন্যবাদ সাইফুর সাগর ভাই ❤️❤️❤️
পূর্বে তাবিজ ব্যবহার করেছিলাম, আমার পরিবারেও তা ব্যবহার ছিল। রেজাল্ট জিরো। সমস্যায় ভরপুর ছিলো!
বেশ কয় বছর যাবৎ তাবিজ প্রত্যাখ্যান করেছি, এখন সবাই ইনশাআল্লাহ ভাল আছি।
ঈমানও ঠিক আছে
Mashalla
@মোঃ হোসনে মোবারক; রোল:২০৯; ২য় শিফট ঝুলিয়ে রাখা আর বন্ধি করে রাখা এক
@মোঃ হোসনে মোবারক; রোল:২০৯; ২য় শিফট বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
(সূরা বানি ইসরাইল -৮১)
তাবীজের ব্যপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন রাসূল ﷺ, সাহাবায়ে কেরাম তাবীয দেখলে ছিড়ে ফেলতেন।
১. রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন : জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত।
(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩)
২. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করল সে শির্ক করল’ (আহমাদ হা/১৬৭৭১, হাদীছ ছহীহ)।
৩. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়। (আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২)
৪. রাসূল ﷺ এক ব্যক্তির হাতে পিতলের বালা পরিহিত দেখে জিজ্ঞেস করেনঃ এই বালাটা কী? সে বললো, এটা অবসন্নতাজনিত রোগের জন্য ধারণ করেছি। তিনি বলেনঃ এটা খুলে ফেলো। অন্যথায় তা তোমার অবসন্নতা বৃদ্ধিই করবে। আর যদি তুমি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো কখনোই সফল হবে না।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩১
৫. রাসূল ﷺ বলেছেন, : যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’
(আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)।
একজন প্রখ্যাত তবেয়ী "ইব্রাহিম ইবনে ইয়াজিদ" বলেন : রাসূলের সাহাবী "ইবনে মাসউদ" (রা) এবং অন্যান্য সাহাবীরা সকল ধরনের তাবীয অপছন্দ করতেন, হোক সেটা কোরআনের আয়াত দিয়ে অথবা অন্য কোনভাবে।
قال إبراهيم: كانوا يكرهون التمائم كلها من القرآن وغير القرآن
আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দিক
@মোঃ হোসনে মোবারক; রোল:২০৯; ২য় শিফট এগুলা কইতে কইতে কুত্তার লেজ দিয়া তাবিজ তৈরি করতাছে। একজন ছাহাবির এর ব্যক্তিগত আমলরে হুজ্জাত ধরছেন। কিন্তু তিনি ছাড়া কয় শত সাহাবি এই তাবিজ শরীরে বাধছেন তার কোন প্রমাণ দিতে পারেন নাই। বা কোন ইজমা দেখাতে পারেন নাই।এগুলা ছাইরা দোয়া জিকর করেন।
আলহামদুলিল্লাহ্
তাবিজ বর্জনীয়। মাওলানা সাইফী দারূন আলোচনা করেছেন আবরার ভাইয়ের ইলম আল্লাহ আরো বৃদ্ধি করুন। আমিন।
তুমি পাগল 😂😂
সাইফি,ভাই কে ধন্যবাদ
সম্পূর্ণ আলোচনা শুনে মন্তব্য করা উচিত।
তোমাদের সাইফি সাহেব, আবরারে সাহেবের দলিল শুনে, বোবা হয়ে গেছিলেন।
ঘোড়ার ডিম বুঝলেন ,ঠেলায় যদি পড়েন তাহলে বুঝবেন কুরআনের তাবিজের কত দাম । যখন আপনার শিশু বাচ্চাকে বারবার রাতদিন যখন তখন জিনপরী আক্রমন করে বেহুশ করে দিবে ।বিশেস করে সুন্দরীি মেয়েদেরকে রাতের বেলা ধর্ষন করে ।তখন বুঝবেন ।কুরআনের তাবিজের কত দাম??
মীর মুয়াজ্জেন হোসেন সাইফী সাহেবের কথাগুলো যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে।👍
ঘোড়ার ডিম বুঝলেন ,ঠেলায় যদি পড়েন তাহলে বুঝবেন কুরআনের তাবিজের কত দাম । যখন আপনার শিশু বাচ্চাকে বারবার রাতদিন যখন তখন জিনপরী আক্রমন করে বেহুশ করে দিবে ।বিশেস করে সুন্দরীি মেয়েদেরকে রাতের বেলা ধর্ষন করে ।তখন বুঝবেন ।কুরআনের তাবিজের কত দাম??
Alhamdulillah, মুফতি saifi হলেন হক পন্থী
সাগর ভাইকে আসংখো ধন্যবাদ, ধর্মীয় কিছু বিসয় আছে যে গুলো নিয়ে আমরা সাধরন মানুস কনফিউস। Thanks
দুজনেরই মাশা-আল্লাহ জ্ঞান আছে। মুগ্ধ হয়ে শুনলাম।
দুজনের আলোচনা শুনে এবং আলোচনা বুঝে আমার এটাই মনে হলো, তাবিজ বর্জন করাই ঈমানী দায়িত্ব।
Right
ঘোড়ার ডিম বুঝলেন ,ঠেলায় যদি পড়েন তাহলে বুঝবেন কুরআনের তাবিজের কত দাম । যখন আপনার শিশু বাচ্চাকে বারবার রাতদিন যখন তখন জিনপরী আক্রমন করে বেহুশ করে দিবে ।বিশেস করে সুন্দরীি মেয়েদেরকে রাতের বেলা ধর্ষন করে ।তখন বুঝবেন ।কুরআনের তাবিজের কত দাম??
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা করছেন শাইখ মুফতি মীর মোয়াজ্জেম হোসেন সাইফি
সাগর ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আসলে যেটার মধ্যে সন্দেহ রয়েছে শিরিকের গন্ধ রয়েছে সেটা আমাদের বর্জন করাই উচিত হবে,,
আলহামদুলিল্লাহ, আমি আজকে আমার অফিসের একজন সহপাটির শরীর থেকে একটি তাবিজ অপসারন করিয়েছি
😀😀😀
Banan thik koro.
Thik kor madarcode
আবরার ভাইয়ের অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের জন্য আজকে চরমোনাই পীরের ভন্ডামী প্রকাশ পেয়েছে,, আলহামদুলিল্লাহ।
হাদিস নিয়ে আলো আলোচনা করেন??
খবিসগুলো হাদীস বুঝে কি
বিষয়তো চরমোনাই পীরের কিছু ছিলনা।যেহেতু তাবিজ শিরক নাকি জায়েজ এটা কুরান হাদিস দিয়ে প্রমাণ করতে হবে তাহলে চরমোনাই পীরের কথা অনুষ্ঠানের শর্ত ভেঙে সাইফি উঠালেও আবরার ভাই এটার জবাব দেয়নাই
এ জারত সন্তান, চরমৌনাইর পীর বন্ডো, বলছো কেন,
চরমৌনাইর পীর জদি বন্ডো হয় তাহরে তুই জারত সন্তান,
দুইজনই আমার প্রিয় আলেম,আল্লাহ তাদের জ্ঞান বারিয়ে দিন।
Abrar vua
আবরার হলো চরমোনাইর পাচাটা গোলাম
আমি জ্বিন ও যাদুর চিকিৎসা করি,
আল্হামদুলিল্লাহ আমি চিরদিনই তাবিজের বিপক্ষে !
কতো যে রোগীর চিকিৎসা করেছি যাদের গলায় অসংখ্য তাবিজ ছিলো!
যে হাদিসের যে রেফারেন্স দিল তাকে কি বলবেন?
অাপনি তো অাপনার চ্যানেলে গতকালও দেখলাম বলেছেন যে,যেকোনো তাবিজ ব্যবহার করা শিরিক এবং অাজকের ডিবেটের কথা চ্যেলেন্জের সাথে বলেছেন।কিন্তু কই অাপনার হুজুর তো কোন ভাবেই প্রমাণ করতে পারলোনা যে,কুরঅান-হাদিসের অায়াত দ্বারা তাবিজ ব্যবহার করা শিরিক
Vai apnara ja kaj ta koren ata te ki kufri hoy na
যেকোনো ধরনের তাবিজ হারাম এবং শির্ক। কারণ মানুষ কুরআনের তাবিজ হোক আর শয়তানের তাবিজ হোক মানুষ তাবিজ পেলে আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাবিজেরই উপর ভরসা ও তাওয়াক্কুল করে। আর আল্লাহ ছাড়া কারো উপর তাওয়াককুল করাই হলো হারাম এবং শির্ক। যারা বলে কুরআনের তাবিজ জায়েজ তাদের বলব যখন মানুষ সেই তাবিজ নিয়ে টয়লেট এ যার ও স্ত্রী সহবাস করে তখন কি কুরআনের অপমান হয়না তখন তো সেটা এমনিই হারাম হয়। আল্লাহ বলেছেন শির্ক এর থেকে দূরে থাকতে তাই যেকোনো প্রকার তাবিজ থেকে দূরে থাকাই প্রত্যেক মুসলিমের কর্তব্য।
@@mohammadadnan9685 ঠিক।
দু জনের আলোচনাই চমৎকার।
তবে সাইফী সাহেবের কথা গুলো ভালো লাগছে
তুমি আসলে এক জন গাধা তুই বড় গাধা😮😮😮😮
আলহামদুলিল্লাহ, অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাইফি সাহেব কে।আল্লাহ তায়ালা তিনাকে উত্তম জাযায়ে খায়ের দান করুন
কেনো ভাই পুরো আলোচনা শুনে কি বুঝলেন।,,,সাইফী সাহেব তো জান বাচানোর পুরা চেষ্টাই করে গেলো
@@AminulIslam-by4jq বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
(সূরা বানি ইসরাইল -৮১)
তাবীজের ব্যপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন রাসূল ﷺ, সাহাবায়ে কেরাম তাবীয দেখলে ছিড়ে ফেলতেন।
১. রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন : জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত।
(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩)
২. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করল সে শির্ক করল’ (আহমাদ হা/১৬৭৭১, হাদীছ ছহীহ)।
৩. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়। (আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২)
৪. রাসূল ﷺ এক ব্যক্তির হাতে পিতলের বালা পরিহিত দেখে জিজ্ঞেস করেনঃ এই বালাটা কী? সে বললো, এটা অবসন্নতাজনিত রোগের জন্য ধারণ করেছি। তিনি বলেনঃ এটা খুলে ফেলো। অন্যথায় তা তোমার অবসন্নতা বৃদ্ধিই করবে। আর যদি তুমি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো কখনোই সফল হবে না।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩১
৫. রাসূল ﷺ বলেছেন, : যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’
(আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)।
একজন প্রখ্যাত তবেয়ী "ইব্রাহিম ইবনে ইয়াজিদ" বলেন : রাসূলের সাহাবী "ইবনে মাসউদ" (রা) এবং অন্যান্য সাহাবীরা সকল ধরনের তাবীয অপছন্দ করতেন, হোক সেটা কোরআনের আয়াত দিয়ে অথবা অন্য কোনভাবে।
قال إبراهيم: كانوا يكرهون التمائم كلها من القرآن وغير القرآن
আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দিক
ua-cam.com/video/qVq6ij3VSpw/v-deo.html
ua-cam.com/video/qVq6ij3VSpw/v-deo.html
@@AminulIslam-by4jq তাই নাকি
আলহামদুলিল্লাহ সাইফি ভাইকে আল্লাহ ইসলামের জ্ঞান আরো বাড়িয়ে দেক আমিন সুম্মা আমীন
গাধা😮😮
সাগর ভাই কে অসংখ্য ধন্যবাদ |
এরকম একটি প্লাটফর্ম থেকে ইসলামের বহু কিছু সমাধান হচ্ছে ৷
এরকম আরও অনুষ্ঠান উপহার দেওয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি ৷
কে কি বলল তাতে আমাদের কিছু আসে যায় না।
রেজাউল করীম আবরার হাফি: এর
আল্লাহ্ তা'আলা এলমে বরকত দান করুন।
Amin
الله يحفظك غالي 🤲
আমিন
আমীন
Ameen
আল্লাহ আমাদেরকে সবার ভালো টা গ্রহণ এবং মন্দ টা বিনয়ের সাথে বর্জন করার তৌফিক দান করুণ! আমিন!
আমিন।
আমিন
Amin
@@ডকোভিডইব্রাহীম e lok ta nastik ba monafek niscoy.
@@ডকোভিডইব্রাহীম jodi apnar kothamoto Islam vua (!) hoy tahole morar pore amader kichu somossa hobe na poche gole jabo. KINTU jodi biggan jai boluk ISLAM thik hoy apnader KI hobe?
ধন্যবাদ, মুফতি মীর মোয়াজ্জিন সাইফী ভাই ভাই।
সাইফি ভাই। জাযাকাল্লাহু খায়রান।
সাইফি ভাই জাজাকাল্লাহ
ভাই শুধু জাযাকাল্লাহ বলবেন না কারণ এর অর্থ আল্লাহ আপনাকে প্রতিদান দিন প্রতিদানতো খারাপ ও হতেপারে।তাই খায়রান বলবেন। যার অর্থ উত্তম।
আবরার হুজুরের জন্য আল্লাহ তায়ালার নিকট নেক হায়াত কামনা করি
খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্য বহুল আলোচনা করেছেন মুফতি মোয়াজ্জেম হোসেন সাইফি ভাই । আর আবরার ভাই তো তার উল্টা পাল্টা যুক্তি নিয়েই পড়ে ছিলেন । এবং শেষের দিকে এসে তার ভুল গুলো কিছুটা হলেও মেনে নিয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ । আলহামদুলিল্লাহ এই আলোচনা থেকে তাবিজ ব্যবহার যে হারাম এবং শিরক সেটা আরও স্পষ্ট ভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
তোর বাল প্রমান হইসে
জামাতি কুত্তা
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
(সূরা বানি ইসরাইল -৮১)
তাবীজের ব্যপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন রাসূল ﷺ, সাহাবায়ে কেরাম তাবীয দেখলে ছিড়ে ফেলতেন।
১. রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন : জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত।
(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩)
২. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করল সে শির্ক করল’ (আহমাদ হা/১৬৭৭১, হাদীছ ছহীহ)।
৩. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়। (আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২)
৪. রাসূল ﷺ এক ব্যক্তির হাতে পিতলের বালা পরিহিত দেখে জিজ্ঞেস করেনঃ এই বালাটা কী? সে বললো, এটা অবসন্নতাজনিত রোগের জন্য ধারণ করেছি। তিনি বলেনঃ এটা খুলে ফেলো। অন্যথায় তা তোমার অবসন্নতা বৃদ্ধিই করবে। আর যদি তুমি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো কখনোই সফল হবে না।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩১
৫. রাসূল ﷺ বলেছেন, : যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’
(আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)।
একজন প্রখ্যাত তবেয়ী "ইব্রাহিম ইবনে ইয়াজিদ" বলেন : রাসূলের সাহাবী "ইবনে মাসউদ" (রা) এবং অন্যান্য সাহাবীরা সকল ধরনের তাবীয অপছন্দ করতেন, হোক সেটা কোরআনের আয়াত দিয়ে অথবা অন্য কোনভাবে।
قال إبراهيم: كانوا يكرهون التمائم كلها من القرآن وغير القرآن
আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দিক
@@abulkalamazad9296 পাডারগড়ে পাডা হাদিসে তাবিজ শব্দটা কোথায় আছে দেখা।
Quran porer jonno,golai jhular jonno noi.
দর্শক রা কমেন্ট যা লিখেছেন, তাতে বুঝা যায়.. আবরার এর চেয়েও সাধারণ মানুষ তাবিজ এর ব্যাপারে সচেতন.. আলহামদুলিল্লাহ..
গাধা
@@nillakashertara2920গাধা সবাইকেই গাধা মনে করে।
দূর আবাল,,,,,,,,,
আবরার সাহেবের একটা প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেন নাই।
আবরার সাহেবের খুবই পাক্কা প্লেয়ার,,,, একেবারে তালাশ করে করর উনার প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দেন
মোহান আল্লাহ আমাদের শিরিক থেকে বাচার তৌফিক দান করুন আমারা আর তবিজ ব্যাবহার না করি। শুকরি সাগর ভাই,, শুন্দর ডিবেটের আয়জন করার জন্য।
সাগম সাঈফিকে ভাইকে জাযাকাল্লাহ খায়ের
ua-cam.com/video/qVq6ij3VSpw/v-deo.html
আলহামদুলিল্লাহ তাবিজের বাস্বতা জেনেগেছি,এই তাবিজের ভন্ডামি আজ আমিসহ সকলের সামনে প্রকাশিত হলো আলহামদুলিল্লাহ
তাবিজ পছন্দ করিনা। বাট আবরার সাহেবের দলিল একদম ফেলানো যাবে না।
আপনি তাবিজের বিষয়ে কঠোরতা আরোপ করছেন আবার দাবিজের উপর বিশ্বাস করতেছেন
তাবিজ ওয়ালাদের ভন্ডামি বুজে গেছি ।
শায়েখ মোয়াজ্জেম হোসেন সাইফির জ্ঞান আরো বৃদ্ধি করে দিক আল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ আজকে তাবিজের ব্যবসার ১২ টা বাজিয়ে দিয়ে ছুমমা আলহামদুলিল্লাহ
যাজাকাল্লাহ খাইরান।
সাগর ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সাগর ভাইয়ের কথা গুলা সুন্দর দিলো।সাইফি ভাইয়ের যুক্তি ও কথা গুলা বেশ সুন্দর অনেক কিছু শিখলাম।
মাশাআল্লাহ। কমেন্ট গুলো পড়ে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো।
জাতির সামনে সত্য উন্মোচিত হয়েছে,তাবিজ শিরক।
তাবিজ জায়েজ প্রমাণ হইছে আর তুই আহলে খবিস বললি কি
আবরাহাম ভাই ছহি আকিদায় চলে আসেন..এবং ছহি কথা প্রচার করেন। তাবিজের কথা বললে..মানুষ কুরআন পড়া..হাদিসের দোয়া শেখা..মানুষ বাদ দিবে। এ-কারণে..তাবিজের ব্যবসা বাদ দিন।..আল্লাহর কুরআন..রাসুলের হাদিস এর দোয়া শিখুক।....আমিন।
Quran bolche Shikkhar Janna sudur chinne jaw ,je jati Shikkh
ay comjor tather tather tabis darkar licence
@@abdulmalak932 তিনি কোনো তাবিজের ব্যাবসা করে না
এখানে অনেকে ডিবেটের বিষয়বস্তু না বুঝেই বাজে মন্তব্য করতেছে। আবড়ার ও সাইফি ভাই ২ জনেই একমত তামিমা লটকানো শিরিক। আসল পার্থক্যটা হল সাইফি ভাইয়ের দাবি তাবিজ/তামিমা একই জিনিস এবং শিরিক আর আবড়ার ভাইয়ের দাবি কুরান হাদিসের দোয়া দ্বারা তাবিজ জায়েজ এটা সাহাবি এবং তাবেয়িরা করত, সাহাবিদের চেয়ে আমরা হাদিস সম্পর্কে এত জ্ঞান রাখিনা যেহেতু তারা শিরক বলে নাই তাহলে আহলুল হাদিস ভাইয়েরা কেন শিরক বলবে কিন্তু তামিমাকে শিরিক বলছে। এখানে পক্ষপাতিত্য করে মন্তব্য করা হচ্ছে। উন্মুক্ত মানুসিকতা নিয়ে পুরা ডিবেট শুনলে পরিস্কার হয়ে যাবে। আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক। আমিন।।
মাশা আল্লাহ,, দুজনের কথায় অনেক ভালো লাগলো। দুজনকেই মুহাব্বাত করি আল্লাহর জন্য
সাগর ভাই, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, এই জাতীয় টকশো বা ডিবেইট আয়োজন করবার জন্য।
আমার মনে হয় আবরারের ব্যাবসয় ভাটা পড়ছে
সত্যের সামনে মিথ্যা সবসময় অবনত হবেই, ইন শা আল্লাহ্
তাবিজ এর মতো শীর্ক থেকে আল্লাহ আমাদের তুমি রক্ষা করো।
আবরারসেরেককেআমভাবেফেলাতেচায়
যার বানানই সঠিক নয় 'শীর্ক' সে শিরক থেকে কি করে বাড়বে ?
সাইফী সাহেব জ্ঞানী আ'লেম, মাশাআল্লাহ 👍।
ধন্যবাদ সাইফি হুজুরকে, তার সুন্দর উপস্থাপনার জন্য।
যাযাকাললা খাইর মাসাআললাহ মাওলানা সাইফি ভাই সত্যি আজপ্রমান করে দিয়েছেন সর্ব খেতরে আল্লাহ ও তার রাসুল সাললহুআলাইওয়াসাললাম প্রাধান্য পেয়েছে আজ আপনার মাধ্যমে প্রমান হয়েছেএবং আপনি প্রমান করতে সখ্যম হয়েছেন আপনাকে বরকতের দোয়া করছি আল্লাহ রাববুল আলামিন আপনাকে খায়ের ওবরকত দান করেন আমিন। আর যারা বিপখ্যে কথা বলছেন তাদেরকে আল্লাহ হেদায়েত নছিব করেন। মানুষকে বাদাত ও শিরক থেকে হেফাযত করেন আমিন।
বানান ঠিক করুন- যাযাকাল্লহ এবং সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
সাগর ভাইয়ের শেষ কথা গুলো মনের মধ্যে গেঁথে গেল।জাজাকাল্লাহ খাইরান।
সাগর ভাই একটি কথা মিথ্যা বলেছেন। সেটা হলো যার যার ইমাম পিরাধন্য দিয়েছেন। কিন্তু সাইফী সাব সব ইমামকে তিনি তিনার বলে বলেছেন ভিডিও টা আবারও দেখেন বুজতে পারবেন।ইনশাআল্লাহ
আমি সাধারণ ভাবে বুঝি যেটা করলে খারাপের দিকে ধাবিত হয় তাহা হতে বিরত থাকা উচিৎ।
মাশাল্লাহ রেজাউল করিম আবরার সাহেব আল্লাহ তায়ালার জন্য আপনাকে ভালোবাসি
আবরার হুজুর সঠিক উত্তর দিতে পারে নি। তাদের প্রচলিত বেদাত ইনশাআল্লাহ এদেশ থেকে মুছে দেওয়া হবে। তাবিজ অপছন্দ করতে একথাটা আবরার মেনে নিয়েছেন। আর যেটা অপছন্দের সেটার মধ্যে অবশ্য গলদ আছে।
হাদিসের আলোচনায় উনি এভাবে হাসেন কেন এটা তো বেয়াদবি
তাবিজের জন্য ভালোবাসেন না?
আবরার তো ভাংগারী বাংলা মোল্লা
@@sadiasabrin3997 জ্বি না এটা বেয়াদবি না
ব্রাদার রাহুল কে বিতর্কে আনা হোক । আশাকরি সাগর ভাই ব্রাদার রাহুল কে নিয়ে আসবেন ইনশাআল্লাহ ।
ব্রাদার রাহুল তো আর এক জাহেল
Rahul Hossain ভাই কে আজ অনেক মনে পরছে সে থাকলে আরো ভালে ভাবে বলতে পারতেন
@@wahiduzzamanbodorofficial6181 tumi pondit tai naki ?
😀
রাহুল ভাইকে আনা হোক।
সাগর ভাই এভাবে আপনি ইসলামের ঐক্যের ব্যাপারে এগিয়ে যান
ua-cam.com/video/qVq6ij3VSpw/v-deo.html
এক মত
সাইফুল ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।জাতি আজ পরিষ্কার ধারণা পেলো।আবারও ধন্যবাদ জানাই দুই শায়খ এবং সাইফুল ভাইকে❤️❤️❤️❤️
তাবিজ বর্জন করা জরুরি,, আল্লাহ দুজনকে নেক হায়াত দান করুন।
একজন আলেম হয়ে কিভাবে তাবিজের পক্ষে কথা বলে।আল্লাহর কাছ থেকে মানুষের বিশ্বাস,ভরসা উঠাতে চেষ্টা করতেছে ওনারা।আল্লাহ আপনি আবরার ভাই সহ তাবিজ দেয়া ও নেয়া সবাইকে হেফাজত করুন🤲🤲
এতোক্ষণ কি আলোগুডা শুনছেন
যা সঠিক তিনি সেটা বুঝাতে চেয়েছিলেন 😊
তোমার কমেন্ট দেখে তোমার জ্ঞা ন যাচাই করা যায় রেজাউল করিম বাংলাদেশের হাক্কানী ওলামায়ে কেরামের মুখ্যপত্র
ঘোড়ার ডিম বুঝলেন ,ঠেলায় যদি পড়েন তাহলে বুঝবেন কুরআনের তাবিজের কত দাম । যখন আপনার শিশু বাচ্চাকে বারবার রাতদিন যখন তখন জিনপরী আক্রমন করে বেহুশ করে দিবে ।বিশেস করে সুন্দরীি মেয়েদেরকে রাতের বেলা ধর্ষন করে ।তখন বুঝবেন ।কুরআনের তাবিজের কত দাম??
ইমামে আযম জনাব মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কথা সবার উপরে।
He is Allah's Rasul. Why are you decreasing his dignity addressing him Imam-e-Azam.
@@shahabulhaque1197 well said
তোর কপালে ঝাড়ু।
আহলেহাদিছ ভাইকে আগেভুলবুজেছিলাম একনথেকে শ্রদ্ধা করবো ইনসাআল্লাহ্
تو کیا سمجھتا ہے
উভয় আলোচক ও সাগর ভাইকে ধন্যবাদ।
আল্লাহু আকবার! আল্লাহু আকবার কাবীরা। অসাধারণ এবং শিক্ষনীয় আলোচনা। আল্লাহর জন্য প্রিয় শায়খ মোয়াজ্জেম সাইফী কে ভালোবাসি। আল্লাহ তা'আলা উনার ইলমে আরো বেশি বারাকাহ দান করুন। সকল বিদ'আত পায়ের তলে পিষ্ট হোক। আমীন।
তোমার শায়েখ আরেকটু হলে হেগে দিয়েছিল। গাধার দল কোথাকার।
ঘোড়ার ডিম বুঝলেন ,ঠেলায় যদি পড়েন তাহলে বুঝবেন কুরআনের তাবিজের কত দাম । যখন আপনার শিশু বাচ্চাকে বারবার রাতদিন যখন তখন জিনপরী আক্রমন করে বেহুশ করে দিবে ।বিশেস করে সুন্দরীি মেয়েদেরকে রাতের বেলা ধর্ষন করে ।তখন বুঝবেন ।কুরআনের তাবিজের কত দাম??
تو بدعتی ہے
@@MDAdil-u3o Laga na?! Bohot laga tere ko?! Muqallid hota hi aisa, janwar jaisa.
ﻭﻗﺎﻝ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﻌﺘﺰ : » ﻻ ﻓﺮﻕ ﺑﻴﻦ ﺑﻬﻴﻤﺔ ﺗﻘﺎﺩ ﻭﺇﻧﺴﺎﻥ ﻳﻘﻠﺪ 🤭
@@MDAdil-u3o Laga na? Bahot laga tere ko?! Muqallid hota hi aisa, janwar jaisa!
ﻭﻗﺎﻝ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﻌﺘﺰ : » ﻻ ﻓﺮﻕ ﺑﻴﻦ ﺑﻬﻴﻤﺔ ﺗﻘﺎﺩ ﻭﺇﻧﺴﺎﻥ ﻳﻘﻠﺪ
সাইফি ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আমাদের উচিত সন্দেহ যুক্ত জিনিস থেকে দূরে থাকাই ভালো।
مفتی ابرار الحق علم و عمل اللہ تعالیٰ برکت دے آمین یارب العالمین أمین یارب العالمین
সতর্কতার জন্য তাবিজ এড়িয়ে চলাই ভালো যদি সেটাতে কোরআন হাদিসের দোয়া ও থাকে!
কেননা সাধারণ মানুষ আল্লাহর পরিবর্তে তাবিজের উপরই বেশি নির্ভর করে যেটা সুস্পষ্ট শির্ক!
তালগাছ কিন্তু আমার
@@mdmohinuddin7247 কুকুরের লেজ টা আপনার
@@NurIslam-fl3hl হালালকে হারাম বললে ঈমান থাকে না, সূতরাং কথা হিসাব করে বলতে হয়,শেষ জামানায় মানুষ সকালে ঈমানদার বিকালে বেঈমান হবে, তাইতো দেখা যায়,যে বিষয়ে রাসূল সঃ হারাম বলে নাই,সাহাবীগন বলে নাই,আইমাইকেরামগন বলেন নাই,আজকে অনুপ্রবেশকারী কিছু নব্য সালাফি সেই বিষয়গুলোকে হারাম,শির্ক,বিদাত বলছে এটাই হাদিসের বাস্তবতা।
@@mdmohinuddin7247 তারমানে কুকুরের লেজ বা লিঙ্গ দিয়ে তাবিজ করা আপনার কাছে জায়েজ। আর মানুষকে ধোকা দিয়ে বেড়ান কোরআনের তাবিজ কোরআনের তাবিজ।এখন যদি এটাকে মীর মোয়াজ্জেম সাহেব হালাল বলতেন তাহলে পাক্কা ঈমানদার হয়ে যেত। বিরোধিতা করার কারণে দুশমন হয়ে গেছে।
ধর্মের নামে তাবিজের ব্যবসা করে খাও।
@@NurIslam-fl3hl টফিকস এর ভিতর কথা বলবা, কুরআনের আয়াতের বিষয়ে জায়েজ বলা হয়েছে,আল্লাহকে সিজদা করা ইবাদাত আর মাখলুককে সিজদা করা শির্ক, এখন কেউ যদি বলে সিজদা নাজায়েজ হোক সেটা আল্লাহ কিংবা মাখলুক তবে তার ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে।
সাইফি ভাই হাদিস এবং কোরআনের হাফেজ
No never bro
Not
তাবিজ যেটাই হোক তা আল্লাহ ভরসা থেকে দূরে সরিয়ে দেয়।
বর্জন করুন অন্যকে বর্জন করতে সাহায্য করুন।
@Holysolution-is-in-the-quran
1 second ago
ঘোড়ার ডিম বুঝলেন ,ঠেলায় যদি পড়েন তাহলে বুঝবেন কুরআনের তাবিজের কত দাম । যখন আপনার শিশু বাচ্চাকে বারবার রাতদিন যখন তখন জিনপরী আক্রমন করে বেহুশ করে দিবে ।বিশেস করে সুন্দরীি মেয়েদেরকে রাতের বেলা ধর্ষন করে ।তখন বুঝবেন ।কুরআনের তাবিজের কত দাম?? তাহলে ঔষধ খান কেন?
আল্লাহু আকবার সুবহানাল্লাহ দুজনার ইলমির অনেক গভীরতা আছে তবে আবরার সাহেব দক্ষতা হাদিসের ও রেফারেন্স উপস্থাপন অসাধারণ হায়াতুল্লাহ বারাকাল্লাহ আল্লাহ দুজনকে জ্ঞান বাড়িয়ে দিক গভীরতা দান করুক ধন্যবাদ আবরার সাহেব জাযাকাল্লাহ
জাযাকাল্লাহ আবরার সাহেব জাযাকাল্লাহ আবরার সাহেব মাশাআল্লাহ খুবই অসাধারণ হয়েছে দুজনকে আল্লাহ কবুল করুক
আমিন
দেওবন্দী আলেমদের সমস্যা আছে।
তুমি নিজেরচিন্তা কর দেওবন্দি দের দিকেবদনজর করলে। খিয়ানত হবে।
এমনিতেই তাবিজের ব্যবসা চলছে না, সেখানে এমন ডিভেট মাশাল্লাহ,
আল্লাহর কালামকে সস্তায় বিক্রি যেন কেউ না করে, আল্লাহর কালাম বিক্রয় যোগ্য নয়।
মাশাআল্লাহ
ওই আলোচনায় আবরারের জায়গা আপনার মতো মহা পন্ডিত কে বসানোর প্রয়োজন ছিল
Namaj kalam iman to emnitei nai karo tar upor abar tabijer bebohar eta to osombob allar kalam ke to soytan voy pay r voy pay ahle hadisra na bujei ponditi kotha bole sob jaygay
@@serajulislam9654 এগুলা কইতে কইতে কুত্তার লেজ দিয়া তাবিজ তৈরি করতাছে। একজন ছাহাবির এর ব্যক্তিগত আমলরে হুজ্জাত ধরছেন। কিন্তু তিনি ছাড়া কয় শত সাহাবি এই তাবিজ শরীরে বাধছেন তার কোন প্রমাণ দিতে পারেন নাই। বা কোন ইজমা দেখাতে পারেন নাই।এগুলা ছাইরা দোয়া জিকর করেন। আর এই হাদিস সংক্ষিপ্ত রুপ। পুরো টা পড়েন, মুসনাদ আহমাদ এ আছে, সাইফি হুজুর বলেছে, যেখানে এটা শিক্ষার জন্যে দিত -ভরসার জন্য না। সাথে এখানে দুবল রাবি আছে, যাকে হানাফি আলেম রা প্রত্যাখ্যান করে। আপনারা তরকে জিতার জন্য নিজেদের আকাবির দের ত্যাগ করছেন। হায়রে, তাইলে হানাফি আলেম রা সবাই ভুল বুঝলো, আর আবরার সাহেব ঠিক বুঝলো,, তাইলে?
সাইফি সাহেবের কথা সত্য. কারণ বর্তমানে যেসব তাবিজ দিয়ে থাকেন সেখানে ইবলিস, ফেরান, আরো জগন্য নাম লিখে শরীর এ তাবিজ দিয়ে থাকেন.
তাই আমরা আল্লাহর রাসূল এর দেখা পথ অবলম্বন করবব. আমিন.
আজকের টপিক ছিলো কোরআনের আয়াত লিখে তাবিজ শিরক ! প্রমান করতে পারে নাই, বলছে অপছন্দ, শিরক\অপছন্দ এক নয় !
ঠিক বলেছেন ভাই
@@mdmonir-yu8ju kana chokhe dekhbena.. Tmr mto kana kanai thakbe
মীর মোয়াজ্জেম হোসেন সাইফি হুজুর অনেক জ্ঞানী আল্লাহতালা তাকে এলেম দান করুন আমিন
আশা করবো পুরোটা শুনে সবাই মন্তব্য করবেন।
ব্যক্তি পুজার কবলে পড়ে আন্দাজে একজনকে হক আর একজনকে বাতিল বলতে যাবেন না।
ua-cam.com/video/qVq6ij3VSpw/v-deo.html
Vai er kotha 100% Right....
Respect u vai
কেনো আপনি পুরো শূনেননি 😄😄
আপনিত শুনেছেন আপনার মন্তব্য কি।আমার মত হল আবরার উন্মাদ শুদু হাসে পাশ কাটিয়ে উওর দেয়।
@@mujibahmed4884 সহমত
সত্যের বিজয় হবেই, ধন্যবাদ সাইফি ভাইকে
ua-cam.com/video/l3dyQzL0ZSQ/v-deo.html
আবরার সাহেব অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন।
😃
Abrar tabiz huzur
সাগর ভাইকে ধন্যবাদ এই ধরনের আরো অনেক আলোচনা আমাদের সামনে দেখানোর জন্য
সাইফ ভাইকে আল্লাহ আরো গ্যয়ান অর্জন করার তাওফিক দান করুন
র
তাবিজের ঠিকাদার আবরার,আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনাকে সহি বুঝ দান করে।
আপনি কি মূর্খ??
কিশোরগঞ্জ জেলা আহলে হাদীসের পক্ষ থেকে Face the people কে জাযাকাল্লাহ্।
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
(সূরা বানি ইসরাইল -৮১)
তাবীজের ব্যপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন রাসূল ﷺ, সাহাবায়ে কেরাম তাবীয দেখলে ছিড়ে ফেলতেন।
১. রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন : জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত।
(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩)
২. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করল সে শির্ক করল’ (আহমাদ হা/১৬৭৭১, হাদীছ ছহীহ)।
৩. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়। (আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২)
৪. রাসূল ﷺ এক ব্যক্তির হাতে পিতলের বালা পরিহিত দেখে জিজ্ঞেস করেনঃ এই বালাটা কী? সে বললো, এটা অবসন্নতাজনিত রোগের জন্য ধারণ করেছি। তিনি বলেনঃ এটা খুলে ফেলো। অন্যথায় তা তোমার অবসন্নতা বৃদ্ধিই করবে। আর যদি তুমি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো কখনোই সফল হবে না।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩১
৫. রাসূল ﷺ বলেছেন, : যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’
(আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)।
একজন প্রখ্যাত তবেয়ী "ইব্রাহিম ইবনে ইয়াজিদ" বলেন : রাসূলের সাহাবী "ইবনে মাসউদ" (রা) এবং অন্যান্য সাহাবীরা সকল ধরনের তাবীয অপছন্দ করতেন, হোক সেটা কোরআনের আয়াত দিয়ে অথবা অন্য কোনভাবে।
قال إبراهيم: كانوا يكرهون التمائم كلها من القرآن وغير القرآن
আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দিক
أن رسول الله صلى الله عليه و سلم قال إذا فرغ أحدكم في النوم فليقل أعوذ بكلمات الله التامات من غضبه وعقابه وشر عباده ومن همزات الشيطان وأن يحضرون فإنها لن تضره قال وكان عبد الله بن عمرو يعلمها من بلغ من ولده ومن لم يبلغ منهم كتبها في صك ثم علقها في عنقه
রাসুল সা. বলেন, তোমাদের মধ্যে কেউ যখন ঘুমাবে তখন বলবে-
أعوذ بكلمات الله التامات من غضبه وعقابه وشر عباده ومن همزات الشيطان وأن يحضرون
তবে তার কোন প্রকার ক্ষতি হবে না।
আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রা. তার প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানকে দুআটি শিক্ষা দিতেন। আর অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তান এর জন্য একটি কাগজে লিখে তার গর্দানে ঝুলিয়ে দিতেন।
ইমাম তিরমিযি রহ. হাদীসটিকে হাসান গরীব বলেছেন। (তিরমিযি ৫/৪৫১ হা. ৩৫২৮ দাওয়াত অধ্যায়, অনুচ্ছেদ ৯৪। আবু দাউদ ৪/১৮ হা. ৩৮৯৫ চিকিৎসা অধ্যায়, মন্ত্রপড়া অনুচ্ছেদ।)
Mufti Saife,Jazakalla Khair.
সুবহানু ওয়া তা'আলা আমাদেরকে শিরক মুক্ত রাখুন এবং তাবিজ তামিমা থেকে দূরে রাখুন।
ঘোড়ার ডিম বুঝলেন ,ঠেলায় যদি পড়েন তাহলে বুঝবেন কুরআনের তাবিজের কত দাম । যখন আপনার শিশু বাচ্চাকে বারবার রাতদিন যখন তখন জিনপরী আক্রমন করে বেহুশ করে দিবে ।বিশেস করে সুন্দরীি মেয়েদেরকে রাতের বেলা ধর্ষন করে ।তখন বুঝবেন ।কুরআনের তাবিজের কত দাম??
আল্লাহ তায়ালা আবরার সাহেবের হায়াত বাড়িয়ে দিন,,,,
যাতে শিরিক ছড়াতে পারে
যাতে ঠেডামী করতে পারে। বেদাতির দল
দারুণ মন্তব্য করেছেন, যাতে শিরিক্ব ছড়াতে পারেন । আস্তাগফিরুললাহিল আযীম 👎👎👎👎👎
@@imrunkhan6985 bishoy bossen?
ইয়া আল্লাহ শিরক বেদাতি আব্রাহাম থেকে জাতিকে হেফাজত করুন
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথে চলার তাওফিক দান করুন।
ua-cam.com/video/qVq6ij3VSpw/v-deo.html
আমিন
সাইফি ভাইকে ধন্যবাদ আসল উত্তর না দিয়ে পাশ কাটিয়ে পালিয়ে যাওয়ার জন্য ।আর আবরার জন্য রইল অশেষ ভালোবাসা শুধু আল্লাহর জন্যই।
আল্লাহ আপনি তাবিজ থেকে হেফাজত করুন
Amin
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ তাবিজ ১০০/ শিরক
আবরার সাহেবের মত হুজরের জন্যই আজ মুসলিমদের এই অবস্থা
এভাবে আলোচনা করতে হবে। এতে কাউকে দোষারোপ করা যাবে না ভাই।
সুন্দর একটি আলোচনা আয়োজনের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
সাইফি সাহেবের ফিনিশিং টা অসাধারন ও তৃপ্তি সম্পন্য ছিলো। অনেক কিছু যানতে পারলাম ও তাবিজ সম্পর্কে হক বুঝতে পারলাম। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক এবং এলেম ও এলেম উপস্থাপন দক্ষতা আরো বারিয়ে দিক।
মাশা-আল্লাহ, বারাকাল্লাহ।
রাসূল সঃ বলেন; যে ব্যক্তি তাবিজ লটকালো সে শির্ক করলো (মুসনাদে আহমাদ-৪/১৫৬)
@মোঃ হোসনে মোবারক; রোল:২০৯; ২য় শিফট tt
@মোঃ হোসনে মোবারক; রোল:২০৯; ২য় শিফট hkgk
@মোঃ হোসনে মোবারক; রোল:২০৯; ২য় শিফট সনদের দিক থেকে হাদিসটি অতিমাত্রায় দূর্বল, এরপরও হাদিসের ভাষ্য না বুঝে অন্যের থেকে কপি পেষ্ট করে এই হাদিসের অপব্যবহার করে নিজেকে গুনাগার এবং অজ্ঞের পরিচয় দিয়েছেন। আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) তাবিজ দিতেন না। এই হাদিসের মধ্যে যেটা এসেছে সেটা হলো, বাচ্চাদের বয়স কম হওয়ার কারণে দোয়াটা মুখস্থ করাতে পারত না, এই জন্য কাগজে লিখে বাচ্চাদের গলাতে ঝুলিয়ে দিতেন বা লটকিয়ে দিতেন, এই কথা এসেছে। তাবিজ দেওয়া আর গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া বিষয়টি এক নয়। গলায় ঝুলিয়ে দিতেন যাতে বাচ্চারা এটা পড়তে পারে বা মুখস্থ করতে পারে।
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
(সূরা বানি ইসরাইল -৮১)
তাবীজের ব্যপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন রাসূল ﷺ, সাহাবায়ে কেরাম তাবীয দেখলে ছিড়ে ফেলতেন।
১. রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন : জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত।
(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩)
২. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করল সে শির্ক করল’ (আহমাদ হা/১৬৭৭১, হাদীছ ছহীহ)।
৩. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়। (আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২)
৪. রাসূল ﷺ এক ব্যক্তির হাতে পিতলের বালা পরিহিত দেখে জিজ্ঞেস করেনঃ এই বালাটা কী? সে বললো, এটা অবসন্নতাজনিত রোগের জন্য ধারণ করেছি। তিনি বলেনঃ এটা খুলে ফেলো। অন্যথায় তা তোমার অবসন্নতা বৃদ্ধিই করবে। আর যদি তুমি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো কখনোই সফল হবে না।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩১
৫. রাসূল ﷺ বলেছেন, : যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’
(আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)।
একজন প্রখ্যাত তবেয়ী "ইব্রাহিম ইবনে ইয়াজিদ" বলেন : রাসূলের সাহাবী "ইবনে মাসউদ" (রা) এবং অন্যান্য সাহাবীরা সকল ধরনের তাবীয অপছন্দ করতেন, হোক সেটা কোরআনের আয়াত দিয়ে অথবা অন্য কোনভাবে।
قال إبراهيم: كانوا يكرهون التمائم كلها من القرآن وغير القرآن
আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দিক আমিন।
@মোঃ হোসনে মোবারক; রোল:২০৯; ২য় শিফট, সুনানে আবু দাউদের ৩৮৯৫ নাম্বার হাদিসে বা এর আসেপাশের কোন হাদিসে এমন কথা নেই। চেক করে দেখুন।
যাচাই-বাছাই ছাড়া এমন হাদিস প্রচার করা থেকে বিরত থাকুন।
কিন্তু সুনানে আবু দাউদের হাদিসে তাবিজ ব্যবহার কে শির্ক বলা হয়েছে,পড়ে দেখুন। 👇
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلاَءِ، حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ، عَنْ يَحْيَى بْنِ الْجَزَّارِ، عَنِ ابْنِ أَخِي، زَيْنَبَ امْرَأَةِ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ زَيْنَبَ، امْرَأَةِ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ الرُّقَى وَالتَّمَائِمَ وَالتِّوَلَةَ شِرْكٌ " . قَالَتْ قُلْتُ لِمَ تَقُولُ هَذَا وَاللَّهِ لَقَدْ كَانَتْ عَيْنِي تَقْذِفُ وَكُنْتُ أَخْتَلِفُ إِلَى فُلاَنٍ الْيَهُودِيِّ يَرْقِينِي فَإِذَا رَقَانِي سَكَنَتْ . فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ إِنَّمَا ذَاكِ عَمَلُ الشَّيْطَانِ كَانَ يَنْخَسُهَا بِيَدِهِ فَإِذَا رَقَاهَا كَفَّ عَنْهَا إِنَّمَا كَانَ يَكْفِيكِ أَنْ تَقُولِي كَمَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " أَذْهِبِ الْبَاسَ رَبَّ النَّاسِ اشْفِ أَنْتَ الشَّافِي لاَ شِفَاءَ إِلاَّ شِفَاؤُكَ شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَمًا " .
‘আবদুল্লাহ (রাঃ)-এর স্ত্রী যাইনাব (রাঃ) ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) সূত্র থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত। তিনি (যাইনাব) বলেন, আমি বললাম, আপনি এসব কি বলেন? আল্লাহর কসম! আমার চোখ হতে পানি পড়তো, আমি অমুক ইয়াহুদী কর্তৃক ঝাড়ফুঁক করাতাম। সে আমাকে ঝাড়ফুঁক করলে পানি পড়া বন্ধ হয়ে যেতো। ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) বললেন, এগুলো শয়তানের কাজ। সে নিজ হাতে চোখে যন্ত্রণা দেয়, যখন সে ঝাড়ফুঁক দেয় তখন সে বিরত থাকে। এর চেয়ে বরং তোমার জন্য এরূপ বললেই যথেষ্ট হতো, যেরূপ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতেনঃ “হে মানব জাতির রব! যন্ত্রণা দূর করে দিন, আরোগ্য দান করুন, আপনিই আরোগ্যদাতা, আপনার দেয়া নিরাময়ই যথার্থ নিরাময়, যার পরে আর কোন রোগ বাকী থাকে না”।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
আলহামদুলিল্লাহ তাবিজের ভন্ডামি জেনে গেছি
আজকের আলোচনার টপিক অনুযায়ী মীর সাহেবের বন্ডামী ধরা পড়ছে আর তাহলো, তিনি যে সব ধরনের তাবিজ হারাম বলেন এবং আহলে হদসের শায়োখগন শির্ক বলেন এর পক্ষে কোন দলিল দিতে পারেন নি, তবে যেটা দিয়েছেন সেখানে "পছন্দ করতেন না " বলেছেন রাবি। পছন্দ না করা, শির্ক বা হারাম এক জিনিস নয় সেটা তিনি আজকের আলোচনায় বুঝেছেন। হা হা......। কোরআন, হাদিস, দোয়া এবং অর্থবহো শব্দ দিয়ে তাবিজ ব্যবহার করা জায়েজ এটা মোয়াজ্জেম সাহেব খন্ডন করতে পারেন নি। আগে তার বোকা মুরিদদের নিয়ে নিজের মনগড়া অনেক কিছুই খন্ডন করেছিলেন কিন্তুু আজকে তার উল্টো।আর নামিদামি আহলে হদসরা যে নিজেদের পাল্লা ভারি করতে যে কোন ধরনের ধোঁকাবাজি প্রতারনার আশ্রয় নিয়ে থাকেন, তার প্রমান ও আরেকবার পাওয়া গেল। যয়িফ হাদিস দিয়ে দলিল দিতে গিয়ে আজকে ও ধরা খেয়েছেন কথিত সহিহ হাদিস বুলি আওড়ানো ধ্বজাধারি আহলে হদসের মোয়াজ্জেম সাহেব।
@@bashirislam8859 kire sob jigai sob cmnt e dalai koros kn
@@bashirislam8859 ভাই ওনি কিন্তু বলেছেন নবী(স) ঝাড় ফুক করতেন যে তামিমার কথা বলছেন তা ছেড়ে ফেলতেন।আপনি সূরা নাস এবং ফালাক অর্থ সহ নাজিল হয়েছে কেনো এটা পড়বেন। আয়তুল কুরসি ফজিলত,সূরা বাকারার শেষে দুই আয়াত। আশা করি মহান আল্লাহ আপনাদের চোখ খুলে দিবেন। আর হে আপনাদের তাবিজের পক্ষে বক্তাও কিন্তু একটা হাদিস ও দিতে পাড়ে নাই
@@bashirislam8859 বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
(সূরা বানি ইসরাইল -৮১)
তাবীজের ব্যপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন রাসূল ﷺ, সাহাবায়ে কেরাম তাবীয দেখলে ছিড়ে ফেলতেন।
১. রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন : জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত।
(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৮৮৩)
২. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করল সে শির্ক করল’ (আহমাদ হা/১৬৭৭১, হাদীছ ছহীহ)।
৩. রাসূল ﷺ বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়। (আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২)
৪. রাসূল ﷺ এক ব্যক্তির হাতে পিতলের বালা পরিহিত দেখে জিজ্ঞেস করেনঃ এই বালাটা কী? সে বললো, এটা অবসন্নতাজনিত রোগের জন্য ধারণ করেছি। তিনি বলেনঃ এটা খুলে ফেলো। অন্যথায় তা তোমার অবসন্নতা বৃদ্ধিই করবে। আর যদি তুমি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো কখনোই সফল হবে না।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৫৩১
৫. রাসূল ﷺ বলেছেন, : যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’
(আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)।
একজন প্রখ্যাত তবেয়ী "ইব্রাহিম ইবনে ইয়াজিদ" বলেন : রাসূলের সাহাবী "ইবনে মাসউদ" (রা) এবং অন্যান্য সাহাবীরা সকল ধরনের তাবীয অপছন্দ করতেন, হোক সেটা কোরআনের আয়াত দিয়ে অথবা অন্য কোনভাবে।
قال إبراهيم: كانوا يكرهون التمائم كلها من القرآن وغير القرآن
আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দিক
@@bashirislam8859 এগুলা কইতে কইতে কুত্তার লেজ দিয়া তাবিজ তৈরি করতাছে। একজন ছাহাবির এর ব্যক্তিগত আমলরে হুজ্জাত ধরছেন। কিন্তু তিনি ছাড়া কয় শত সাহাবি এই তাবিজ শরীরে বাধছেন তার কোন প্রমাণ দিতে পারেন নাই। বা কোন ইজমা দেখাতে পারেন নাই।এগুলা ছাইরা দোয়া জিকর করেন। আর এই হাদিস সংক্ষিপ্ত রুপ। পুরো টা পড়েন, মুসনাদ আহমাদ এ আছে, সাইফি হুজুর বলেছে, যেখানে এটা শিক্ষার জন্যে দিত -ভরসার জন্য না। সাথে এখানে দুবল রাবি আছে, যাকে হানাফি আলেম রা প্রত্যাখ্যান করে। আপনারা তরকে জিতার জন্য নিজেদের আকাবির দের ত্যাগ করছেন। হায়রে, তাইলে হানাফি আলেম রা সবাই ভুল বুঝলো, আর আবরার সাহেব ঠিক বুঝলো,, তাইলে?
আল্লাহ আকবার।।।। সাইফি ভাই আপনি এ বিষয়ে হক কথা বলছেন
ইবনে শিরিন বলেন = আমি বলি আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এর কথা আর তুমি বল অমুক তমুকের কথা ৷
আমি আল্লাহ রাসুলের কথা বলছি আর আপনি ইবনে শিরিনের কথা
সাহাবি রা দের কথা বল্লেও সেটা অমুক তমুকের কথা???
মুসান্নাফের হাদীসগুলোর জবাব দেন
@@দাওয়াত-ব৭ঠ কাকে বললেন?
@@raselkarimankur6527 হেদায়েতের পথ আইডির মালিককে বলছি ভাই।
তাছাড়া আবরার ভাইয়ের প্রশ্ন গুলোর জবাব জবাব কিন্তু সাইফি সাহেব দেন নি
আমি হানাফি মাজহাবী..😊
তবে এখন ভাবার সময় এসে গেছে..🤔
আরেকটু যাচাই-বাছাই করে🧐 ইনশাআল্লাহ সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেষ্টা করবো 🙂
তোমার আইডির ফটোটা যদি তোমারই হয় তাহলে আমি তোমাকে বলছি যাচাই-বাছাই করা তোমার ওরকম যোগ্য হয় নাই যদিও চাপাবাজি করতে পারবা আমার কথাগুলো ভেবে দেখুন তুমি হয়তো মুসলিম হতে পারো তুমি যে মুসলিম কি আছে শরীরে তার প্রমান টুপি দাড়ি এগুলো সুন্নত হাসি মাশকারা নয় শুধু চাপাবাজি করলে কাজ হবে না
আপনি প্ৰথমে পঢ়া-শুনা কৰুন।
আৰ চৰম পন্থিদেৰ থেকে দূৰে থাকুন।
এটা আমাৰ পৰামৰ্শ মাত্ৰ, ধন্যবাদ।
@@ibadurrahman8046 দাড়ি টুপি রাখলে যদি চরমপন্থি হয় আমি তবে চরমপন্থি।
@@mdmohinuddin7247 আসলে দাড়ী-টুপী মুসলমানদেৰ বৈশিষ্ট্য। আমাৰ কথা হ'ল,ইসলামেৰ বুনিয়াদী বিষয়েৰ বাহিৰে যে বিষয়গুলি ৰয়েছে তা নিয়ে বাৰাবাৰি কৰাকে চৰমপন্থী বলে বিবেচিত কৰেছি। ধন্যবাদ জ্ঞাপন কৰছি সমস্ত কিছুৰ স্ৰিস্টীকৰ্তা আল্লাহৰ।আমিন।
@@MdKawsar-fb7eh আসসালামু আলাইকুম ভাই কেউ কোরআন হাদিস যাচাই-বাছাই করবে বললেই।আপনাদের গায়ে এত জ্বালা লাগে কেন? তার মুখে দাড়ি নেই কোরআন-হাদিস যাচাই-বাছাই করবে জানবে আস্তে আস্তে দাড়ি রাখবে টুপি পড়বে সালাত আদায় করবে সবই করবে।
সাগর ভাই,আপনি শেষ বলে ছক্কা হাঁকায় দিছেন।সত্যি আপনি শেষে যে অভিযোগটা করেছেন সেটা সাধারন মানুষের কথা এবং আমাদের বিভক্তির এটাই মূল কারন।❤️❤️❤️
great comment😍😍😍😍😍
ঘোড়ার ডিম বুঝলেন ,ঠেলায় যদি পড়েন তাহলে বুঝবেন কুরআনের তাবিজের কত দাম । যখন আপনার শিশু বাচ্চাকে বারবার রাতদিন যখন তখন জিনপরী আক্রমন করে বেহুশ করে দিবে ।বিশেস করে সুন্দরীি মেয়েদেরকে রাতের বেলা ধর্ষন করে ।তখন বুঝবেন ।কুরআনের তাবিজের কত দাম??
মাশাআল্লাহ।
আল্লাহ সাইফি সাহেবকে কবুল করুন।এবং আবরার সাহেবকে সহি বুঝ দান করুন।
আজকে পরিস্কার হয়ে গেল তাবিজ জায়েজ কিন্তু তামিমা নাজায়েজ । ধন্যবাদ দুইজন তরুণ আলেমকে ❤
😁
হাঃহাঃহাঃ
মুফতি রেজাউল করিম আবরার হাদাঃ কাছে করোনার তামিমা বা তাবিজ আছে। সবাই ৫০১ টাকা দিয়ে রেজাউল করিম আবরার হাদাঃ কাছ হতে সংগ্রহ করেন
তাবিজের ব্যবসা আবার চালু হবে!
তাবিজ ব্যবহার করে যারা গুনাগার হবে আজকের পর থেকে রেজাউল করিম আবরার সাহেব এর সহযোগী এবং উদ্যোক্তা হিসেবে এর দায়ভার বহন করবেন
সবাইকে নিজের মাথার ব্রেইন ব্যাবহারের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি । 😁 শায়েখের শেখানো মুখস্ত বানী আর কত দিন । আমি জানি আমাকে গালিগালাজ করতে চাইবেন কিন্তু আল্লাহ্ আপনাদের হেফাজত করুক ।
আবরার ভাই আপনি কোরআনের আয়াত তাবিজে না ডুকিয়ে মানুষের মাথায় ডুকিয়ে দিন আপনি ছোহি আকিদায় ফিরে আসুন আপনাকে মুসলিম ভাইরা ওনেক ভালো বাসে
হায়রে আক্বিদাওয়ালা🤣
মুফতী রেজাউল করিম আবরার সাহেব আপনি আমার ভালোবাসার আপনি আমার হৃদয়ে ইস্পন্দন আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন।
বাংলাদেশের অহংকার গর্ব মুফতী রেজাউল করিম আবরার
যে পথে শিরিক ডুকে তাঁর সুচনতেই ত্যাগ করা জরুরী
সাগর ভাই সবসময় নিরপেক্ষ মানুষ
আমি তাকে পজিটিভলি দেখি,
মাশাআল্লাহ ৷ কমেন্ট গুলো প্রমান করে সাদারণ মানুষ শুনে এবং যাছাই বাছাই করে আমল করতে চেষ্টা করে ৷
ধন্যবাদ সাগর ভাই তাবিজ ব্যবসায় ধস করার জন্য
মাসা আল্লাহ সাগর ভাইয়ের লাস্ট কথা গুলো অনেক ভালো লেগেছে এবং আমি সাগর ভাইয়ের ফেইস টি ফলো দিলেয়ে ছিলাম এনায়েত উল্লাহ আব্বাসি হুজুরের ডিবেট শুনেছিলাম আর এখনো সাথে আছি এবং এরকম আয়োজন অনেক ভালো লাগে❤❤
আলহামদুলিল্লাহ তাবিজ ব্যবহার যে স্পষ্ট হারাম সে সম্পর্কে আজ জাতি জানতে পারলো সাথে সাথে চরমোনাই ও আশরাফ আলী থানবির ভন্ডামি সম্পর্কে ও...
ধন্যবাদ সাইফি ভাই & সাগর ভাই।
@@labbikebd2294 keno re, tabij bikri kori ar beshi din family chalaite parbi na
সুন্দর আয়োজন। আল্লাহ কবুল করুন। আরও এরুপ আয়োজনের জন্য সাগর ভাইকে অনুরোধ জানাই।
তাবিজ জায়েজ
@@MdNazmul-wf4bv যারা ফেরাউন হামানের নামে তাবিজ লিখে কুত্তার লিঙ্গ কেটে কোমড়ে বেধে সেক্স করতে বলে তাদের কাছে তো তাবিজ জায়েজ হবেই। কারণ তারা তাবিজ ব্যবসায়ী।
@@mahossain9260 সু্ন্দর বলেছেন ভাই
@@mahossain9260 ছাগল সব তাবিজ সিরিক না বোঝলি পাগল
@@mdmahamuddullha454 আপনি আগে ভাল করে বানান শিখে আসেন ভাই। তাবিজের ফতোয়া আপনার কাছে জানতে চাইনি।