Out of court settlement কেন হয়েছিল? ড: রাধাকৃষ্ণণ তো বেশি প্রভাবশালী ছিলেন। সেই জন্যেই যদুনাথ সিংহ, সাক্ষী হিসাবে কাউকে পাশে পাননি। ১৯২৪ সালে পান্ডুলিপি পাঠিয়ে ১৯২৯ সালে বই প্রকাশ? সেটাও তো বিশ্বাস করা কঠিন হচ্ছে।
একই প্রশ্ন বারবার করা হচ্ছে বলে এখানে আবার কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর সংক্ষেপে লিখে দিলাম। প্রশ্ন: রাধাকৃষ্ণন আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্ট করতে গেলেন কেন? উত্তর: প্রশ্নটাই ভুল। রাধাকৃষ্ণন আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্ট করতে যান নি। মামলায় কোন মেরিট ছিল না বলে এবং মামলায় জেতার সম্ভাবনা ছিলনা বলে বন্ধুদের পরামর্শে সেটেলমেন্ট করতে প্রথমে এগিয়ে এসেছিলেন যদুনাথ সিনহা (ঐতিহাসিকদের মতামত আমি ভিডিওতে আন্ডারলাইন করে দিয়েছি)। ছাত্র সন্ধি করতে এগিয়ে আসলে একজন শিক্ষকের কি করা উচিত? আপনারা যদি কেউ শিক্ষক হতেন, আপনারা কি করতেন? হ্যাঁ, রাধাকৃষ্ণন ছাত্রকে ক্ষমা করেছিলেন। অবশ্য তখন রাধাকৃষ্ণন স্বপ্নেও ভাবেননি যে, তাঁর এই সদর্থক পদক্ষেপ নিয়ে ভবিষ্যতে, বিশেষ করে এই তিন চার বছর জুড়ে , এত নেতিবাচক অস্বাস্থ্যকর সমালোচনা হবে ! প্রশ্ন: রাধাকৃষ্ণ তার রাজনৈতিক প্রভাব কাজে লাগিয়েছিলেন, কেননা যদুনাথ সিনহার কোন প্রভাব ছিল না। কতদূর সত্যি? উত্তর: এটা একদমই বাজে কথা। বাজারি মিডিয়া এবং কিছু প্রচারসর্বস্ব ইউটিউবারের এটা ভুল প্রচার। যদুনাথ সিনহা ছিলেন ভারতীয় দর্শন শাস্ত্রের একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক। প্রগাঢ় পাণ্ডিত্যপূর্ণ, অনমনীয় জেদ আর আত্মমর্যাদায় বলিয়ান এক ব্যক্তিত্ব। দর্শন শাস্ত্রের উপর 40 থেকে 50 টি বই লিখেছেন। বেশিরভাগ বই বিদেশি প্রকাশনা সংস্থা থেকে প্রকাশিত। মীরাট কলেজের যশস্বী অধ্যাপক। তাঁর কখনোই কোনো আর্থিক অভাব-অনটন ছিল না। কলকাতার প্রায় পুরো বুদ্ধিজীবি মহল তাঁর পেছনে সবসময়ে সমর্থন জুগিয়েছিল। রাধাকৃষ্ণন কেন, কোন ব্যক্তির রাজনৈতিক প্রভাবের কাছে নতি স্বীকার করার মানুষ তিনি ছিলেন, কারণ তিনিও ছিলেন শিক্ষা জগতের একজন অত্যন্ত প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। সুতরাং মিডিয়া যাই বলুক, সত্য এটাই যে, রাধাকৃষ্ণন রাজনৈতিক প্রভাব দিয়ে যদুনাথ সিনহাকে প্রশমিত করেছিলেন--- এটা সম্পূর্ণ ভূল, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, উগ্র প্রাদেশিকতার প্রচার। প্রশ্ন : কেন দেরিতে বই ছাপা হল? এর উত্তর আমি ভিডিওতে দিয়েছি। ব্রিটিশ প্রকাশনা সংস্থার কর্মকর্তা আমেরিকা থাকার জন্য বই ছাপতে বিলম্ব হয়েছে। সাহেব প্রকাশক কলকাতা হাইকোর্টকে চিঠি লিখে তা জানিয়ে দিয়েছিলেন। প্রশ্ন: রাধাকৃষ্ণনের রাজনৈতিক প্রভাবে যদুনাথ সিনহার পক্ষে কেউ সাক্ষী হতে চায়নি। যদুনাথ সিনহার পক্ষ থেকে অধ্যাপকেরা সরে যান রাধাকৃষ্ণান এবং নেহেরু ও কংগ্রেস পার্টির জন্য! এই অনুমান কত দূর সত্য? উত্তর: আলোচনার বিষয়টি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক। রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে যারা বিষয়টিকে দেখছেন, তারা সহজেই অপপ্রচারের শিকার হবেন। বেশ কয়েকজন স্বনামধন্য সংস্কৃত অধ্যাপক পরিষ্কার জানিয়েছেন যে, পাইরেসির অভিযোগ যুক্তিযুক্ত নয়। সংস্কৃত শ্লোকের কপিরাইট হয় না। আর। ক্লাসিক্যাল টেক্সটের অনুবাদ আইডেন্টিক্যাল হতে পারে। তাছাড়া, অনুবাদগুলি যদুনাথ সিনহার কোন মৌলিক রচনা নয়। রাধাকৃষ্ণন ঐসব সংস্কৃত শ্লোক বছরের-পর-বছর ক্লাসে পড়িয়েছেন। শ্লোকগুলির অনুবাদ ক্লাসে তিনি নিজেই বরাবর করে এসেছেন। ছাত্র-ছাত্রীরা নোটস লেখার সময় তারই অনুবাদ ব্যবহার করেছে। অর্থাৎ যদুনাথ সিনহার লেখাগুলি আসলে ছাত্র হিসেবে শিক্ষকেরই লেখা নকল করা। অধ্যাপকেরা এই বিশ্বাসে উপনীত হয়েছিলেন বলেই যদুনাথ সিনহার পক্ষে তারা সাক্ষী হননি। এখানে রাজনৈতিক প্রভাবের কথা সম্পূর্ণ অপপ্রচার।
@@kolaholFreeLife ও লেখা রাধাকৃষ্ণনের নোটস থেকে টোকা বলে রাধাকৃষ্ণন কোর্টে অভিযোগ করেছেন। তাছাড়া, তিনি ও আরো তিন পন্ডিত বলেছেন, ক্লাসিকাল টেক্সটের অনুবাদ স্কলার ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে আইডেন্টিক্যাল হতে পারে।
@@thegalposalpo তবে আমাদের প্রাচীন সভ্যতার গুরু পূর্ণিমাই শিক্ষক দিবসের পরিপূরক, নিজের আত্মতুষ্টির জন্য নিজের জন্মবার্ষিকীকে শিক্ষক দিবস হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া একজন শাস্ত্রজ্ঞ পন্ডিতের (যেহেতু তিনি দর্শন জানার জন্য সংস্কৃত শ্লোক পড়তেন) কাছ থেকে আশা করা যায় না, এটা প্রকৃত শিক্ষকসুলভ আচরণ নয়। আর রাজ্যের যদি আলাদা করে রাজ্য সংগীত থাকতে পারে তাহলে জাতীয় শিক্ষক দিবস সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণের জন্মবার্ষিকীর পাশাপাশি বঙ্গ শিক্ষক দিবস ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মবার্ষিকীকে করতে অসুবিধা কোথায়? আর এর পাশাপাশি গুরু পূর্ণিমাকেও একটা গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
যদুনাথ সিনহার জীবন সংশয় ছিল এবং এই সংশয়ের কারণ ছিলেন রাধাকৃষ্ণানের হুমকি যেহেতু রাধাকৃষ্ণান অনেক বেশি প্রভাবশালী ছিলেন, তাই ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে একটি সহজ উপায় মেনে নিতে হয়েছিল। সেই সময় ও প্রভাবশালীরা সাক্ষির উপর ও অনেক প্রভাব বিস্তার করতে পারতেন, এরকম বহু উদাহরণ খুঁজলে পাওয়া যাবে। রাধাকৃষ্ণান যদি এতই সৎ হবেন তবে তাঁর সঙ্গে যে রাশিয়াতে নেতাজীর দেখা হয়েছিল সেটা চেপে গেলেন কেন ও তখন জহরলাল তাঁর উপর প্রভাব বিস্তার করেছিল দেশের রাষ্ট্রপতি হবার প্রলোভন দেখিয়ে। একথা আশাকরি কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না।
যদুনাথ সিনাকে রাধাকৃষ্ণন হুমকি দিয়েছেন, ভয় দেখিয়েছেন -- এসব গল্পকথার উত্তর আমি দেব না। যে যার নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে যা কিছু বলতেই পারেন। আমি শুধু বলবো প্রত্যেকেরই উচিত, তিনি যে তথ্য দিচ্ছেন সেই তথ্যের সমর্থনে উপযুক্ত সূত্রের উল্লেখ করবেন। Physical evidence ছাড়া কোন তথ্য গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আর নেহেরু-নেতাজি-রাধাকৃষ্ণাণ --- এই এপিসোড নিয়ে এখানে কমেন্ট করবো না। এই বিষয়ে ভিডিও তৈরি হলে সেখানেই কমেন্ট করব। আপনার মাধ্যমে সবাইকেই অনুরোধ করব, এই ভিডিওর টপিক নিয়েই এখানে আলোচনা হোক, অন্য টপিক অন্যত্র।
আপনার প্রশ্নটির উত্তর একটু পরেই দিচ্ছি। তার আগে বলে নিই, আপনার প্রশ্ন দেখে মনে হয়েছে যে, আপনি বোধহয় বিশ্বাস করেন, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা প্রবল রাজনৈতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে কোর্টের বাইরে রাধাকৃষ্ণণনের সাথে তিনি সেটেলমেন্ট অগ্রসর হয়েছিলেন। এক্ষেত্রে আমার ব্যক্তিগত ধারণা এটাই যে, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোনো চাপের কাছে আত্মসমর্পণ করেন নি। ( উল্লেখ্য, তিনিও যথেষ্ট প্রভাবশালী ছিলেন। তাঁর পিছনে ছিলেন প্রভাবশালী সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়, নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়-সহ কলকাতার বুদ্ধিজীবী মহল। নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের মতো ব্যক্তিত্বরা তাকে তো চিঠি দিয়ে উজ্জীবিতও করেছিলেন। তদানীন্তন কলকাতার পুরো বুদ্ধিজীবি মহল তার পেছনে ছিল । আর্থিকভাবে তিনি যথেষ্ট সচ্ছলও ছিলেন। বিভিন্ন কলেজে উচ্চ বেতনে অধ্যাপনা করেছেন + নিজে 40/50টা বই লিখে ফেলেছেন + অনেক বই লন্ডন থেকে প্রকাশ করেছেন; --- তাঁর আর্থিক অবস্থা কখনই খারাপ ছিল না। অর্থাৎ আমি বলতে চাইছি, রাধাকৃষ্ণণের সাপেক্ষে যদুনাথ সিনহাকে যেভাবে সহায়-সম্বলহীন ছাপোষা মানুষ হিসাবে মিডিয়া দেখিয়েছে, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। যাইহোক, বিখ্যাত জীবনী গ্রন্থের তথ্য বলছে (নিচে বইটির নাম ও তথ্য আমি দিয়েছি), বন্ধুদের সাথে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতেই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা আউট অফ সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন। বাস্তব অবস্থাটা ছিল এই যে, রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে কোর্ট কেসে তাঁর জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ।এ প্রসঙ্গে আমাদের মনে রাখতে হবে যে, কোর্টে কেস উইথ ড্র করার পর রাধাকৃষ্ণনের বই কোন রকম পরিবর্তন ছাড়াই অবিকৃতভাবে প্রকাশিত হতে থাকে এবং ‘মডার্ন রিভিউ' পত্রিকার সম্পাদক রামানন্দ চ্যাটার্জী তার পত্রিকা থেকে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার যাবতীয় চিঠি সরকারিভাবে উইথড্র করেন, অর্থাৎ মামলা উইথড্র করার পরের একতরফা ঘটনাবলী লক্ষ করে এটা বোঝা যায় যে, যদুনাথ সিনহা কোর্ট কেস হেরে যেতেন, রাধাকৃষ্ণনের জয় হতো। একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, কোর্ট কেসের হেরে গেলে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহাকে বিশাল “financial risk’-এর মধ্যে পড়তেই হতো। সে যুগে এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ মানে অকল্পনীয় বিশাল অর্থদন্ড। সেজন্য, চার বছর মামলা চলার পর অবশেষে একরকম বাধ্য হয়েই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শ অনুযায়ী এই সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন। এখানে উল্লেখ্য, তদানীন্তন প্রাদেশিকতা মনোভাবসম্পন্ন মিডিয়াগুলি কিন্তু অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার বাস্তব পরিস্থিতিটিকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে গিয়ে সেটেলমেন্ট করার পিছনে অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণনেরর রাজনৈতিক প্রভাবকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দায়ি করেছে বলে আমার বিশ্বাস। অবশ্য আজকের মিডিয়াগুলো প্রধানত পাবলিসিটির জন্যই এসব প্রচার করে যাচ্ছে এবং বহু ফেসবুকাররাও সেসব প্রচার এর শিকার হচ্ছেন। যাইহোক, এবার আপনার প্রশ্নের উত্তরে আসি। ছাত্র-অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোর্টের বাইরে একটা সেটেলমেন্টের প্রস্তাব যদি অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনকে দেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই একজন শিক্ষক হিসাবে সেই প্রস্তাবে সাড়া দেওয়াটা ছিল রাধাকৃষ্ণনের স্বাভাবিক কর্তব্য। একজন শিক্ষক হিসেবে এটাই ছিল স্বাভাবিক মহানুভবতা। S Gopal তাঁর বইতে (“Radhakrishnan : a Biography”) পরিষ্কার জানিয়েছেন, “Radhakrishnan, despite being in a strong position, was generous enough to forget all the trouble to which he had been put...” তখন কে আর জানত, ভবিষ্যতে এই সেটেলমেন্টে যাওয়াকে কেন্দ্র করে রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে এমন বিতর্কিত প্রশ্ন উঠবে? ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ স্বপ্নেও ভবিষ্যতের এই নিন্দাবাদ নিয়ে কখনো ভাবেন নি। ভাবা কখনোই সম্ভবও নয়। তবে বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে আমি এটাও জেনেছি যে, সে সময় ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ ছিলেন ভীষণ কর্মব্যস্ত। নিজের বিদেশ সফর নিয়েও তিনি ব্যস্ততার মধ্যে ছিলেন। ব্যস্ততার কারণে এই কোর্ট কেস চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার মতো সময়ও তার কাছে ছিলনা।
@@thegalposalpo হ্যাঁ, আপনি যথার্থই বলেছেন। Dr Radhakrishnan সত্যই একজন বেদান্ত, উপনিষদ এর জ্ঞাতা ছিলেন। তার জন্য তাঁর দুষ্ট ছাত্র কে তিনি ক্ষমা করেছিলেন।
যাঁকে ঘিরে এত বিতর্ক তাঁর জন্মদিবসকে শিক্ষক দিবস পালন না করাই শ্রেয়। আপনারে বড়ো বলে বড় সে নয়, লোকে যারে বড় বলে বড়ো সেই হয়... হাইকোর্ট সমস্ত নথি সব প্রকাশ করুক ... পাতার পর পাতা কপি করলেন, কিন্তু গবেষণা পত্রে তথ্যঋণ দিলেন না। যাঁর বই আগে বেরিয়েছে সেটিই গৃহীত এবং স্বীকৃত.... ক্লাসে শিক্ষক অনেক চিন্তাসূত্র দিতে পারেন ছাত্রকে, কিন্তু প্রকাশই কবিত্ব, বাকি কুযুক্তি গৃহীত হবে না... যখন পাতার পর পাতা হুবহু টোকা বলে অভিযোগ সেই দুটি বই প্রকাশ্যে আনা হোক....
AUTHENTIC লেখকও পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারেন, শুধু যদুনাথ সরকারের পক্ষের বুদ্ধিজীবী মহল পক্ষপাতদুষ্ট একথা বললে সত্যের অপলাপ হবে। এর চেয়ে বরং সত্য উন্মোচন জরুরি ছিল, রাধাকৃষ্ণনেরও উচিত ছিল ক্ষমতা/পদ থেকে সরে গিয়ে নিরপেক্ষ তদন্তকারী সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করানোর কথা বলা বা প্রথমেই মানহানির মামলা না করে হাইকোর্টের উপর ভরসা করা উচিত ছিল। এবং অভিযোগের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁর জন্মদিনকে শিক্ষক দিবস পালন থেকে দূরে রাখতে হোত... তাই কোর্টের তথ্য এবং দুজনের প্রকাশিত বই এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি Authentic... শিক্ষকের ক্লাসের lecture যতই মৌলিক ও মূল্যবান হোক না কেন যিনি আগে প্রকাশ করবেন তিনিই কপিরাইট-এর প্রকৃত মালিক.... কেননা, প্রকাশই কবিত্ব....
সত্য উদ্ঘাটন খুবই দুষ্কর! রাষ্ট্রপতির বিশেষ রাজনৈতিক প্রভাব বা ক্ষমতা অস্বীকার করা যায় না । সাক্ষীদের হরেক দুর্বলতার কথা অর্ধসত্যে আবৃত । ২০০০০ হাজার আর ১০০০০০ লাখ কোন টি আগে পরে সংখ্যার মধ্যেই একটা দিত্ব প্রশ্ন জাগে । আদালতের বাইরের ঘটনার যুক্তি খুবই দুর্বল। প্রকাশিত তথ্যাদির কোনোটিও প্রভাবিত হয়ে লেখা হয়নি সে কথা কে বলবে ! নমস্কার।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিতর্কিত একটি বিষয় ... এই বিষয়ের উপর বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা দিয়েছেন ... কেউ যাদু নাথ এর পক্ষে কেউ রাধাকৃষ্ণাণ এর পক্ষে... কিন্তু যে বা যারা মতামত দিয়ে থাকুক আসল সত্যটা এবার উদঘাটন করা দরকার.... কারণ মানুষের মধ্যে আজীবন ভয়-ভীতি সংশয় নিয়ে বেঁচে থাকা সম্ভব নয় সমস্ত ক্ষেত্রে...❤
একপক্ষ নিয়ে নিলেন,সেই সময় যদুনাথ মহাশয়ের উপর যে পরিমান pressure create করা হয়েছিল সেটা তো তুলে ধরলেন ই না,বরং কারোর জীবনী মূলক বইকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে তৎকালীন মিডিয়া দ্বারা রটে যাওয়ার খবর মিথ্যা প্রমান করার চেষ্টা করে আধো গবেষণার পরিচয় দিয়ে দিলেন।অনেক কিছু মিস করে গেলেন দাদা,শুধু একজন idol মানুষের ভুল ঢাকতে গিয়ে।
@Imran Mondal একমাত্র কোর্টই বলতে পারতো কোনটি 'প্রমাণিত' বা কোনটি 'বাস্তব'! কিন্তু কোর্টে কেসটা চলেনি, কোন রায়ও আসেনি। এরকম অবস্থায় আমি বা আপনি, কেউ বলতেই পারি না যে, রাধাকৃষ্ণণ ভুল বা যদুনাথ সিনহা ঠিক; অথবা রাধাকৃষ্ণন ঠিক বা যদুনাথ সিনহা ভুল। আমরা শুধু আমাদের ব্যক্তিগত ধারণাটা প্রকাশ করতে পারি। সুতরাং আপনার কথাটিকে আপনার ব্যক্তিগত অভিমত বলেই ধরে নেব। ব্যক্তিগত অভিমত একেক জনের একেক রকমের থাকতেই পারে। আমিও আমার ধারণা প্রকাশ করেছি মাত্র। তবে আমরা কিন্তু প্রশ্ন করতেই পারি। যেমন আমার প্রশ্ন আপনাকে : আপনি কি করে জানলেন যদুনাথ সিনহার উপর সে সময় পাহাড় প্রমাণ চাপ সৃষ্টি করা হয়েছিল? নিশ্চয়ই মিডিয়ার খবর পড়ে। সে সময় মিডিয়া তো রাধাকৃষ্ণণের কলকাতায় পঞ্চম জর্জ অধ্যাপক হয়ে কাজে যোগ দেওয়ার পর থেকেই তাঁর বিরোধিতা করে এসেছে। মর্ডান রিভিউ পত্রিকা এবং প্রবাসী পত্রিকা রাধাকৃষ্ণনের কট্টর সমালোচক ছিল। তা তারা যে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে খবর প্রকাশ করবেন, সেটাই তো স্বাভাবিক। মিডিয়া তখন থেকে তো সেই একই কাজ করে আসছে। সুতরাং মিডিয়ার কথা কতটা গ্রহণযোগ্য ---- সেটা নিয়ে ভাববেন না একবারও? আমার আরো একটি প্রশ্ন আছে। আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্টের পর রাধাকৃষ্ণনের বই কিন্তু অবিকৃত অবস্থায় প্রকাশিত হতে থাকে, অর্থাৎ বিতর্কিত বিষয় বই থেকে বাদ দেওয়া হয়নি , তাছাড়া বইতে কোথাও যদুনাথ সিনহার নাম সৌজন্যমূলক ভাবে উচ্চারিতও হয়নি। অর্থাৎ সেটেলমেন্টের পর রাধাকৃষ্ণন আগের মত অবিকৃত রইলেন, কিন্তু যদুনাথ সিনহা একেবারে চুপ করে গেলেন। শুধু তাই নয়, মডার্ন রিভিউ পত্রিকার সম্পাদক রামানন্দ চ্যাটার্জী, যিনি কোর্ট কেসে জড়িত ছিলেন, তিনিও যদুনাথ সিনহার সব চিঠিগুলো পত্রিকা থেকে উইথড্র করার ঘোষণা দিলেন এবং যথারীতি চুপ করে গেলেন। তাহলে প্রশ্ন ওঠে সেটেলমেন্টের শর্ত কি ছিল? যদুনাথ সিনহা এবং রামানন্দ চ্যাটার্জী -- তাঁরা কি নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছিলেন? নাকি ক্ষতিপূরণ হিসেবে প্রচুর অর্থগ্রহণ করেছিলেন? এই দুটির কোনোটি যদি সত্য হয়, তাহলে 'পুরুষসিংহ' কথাটা কি আর ব্যবহার করা যায়? ( আপনি একটি কমেন্টে পুরুষসিংহ কথাটি বলেছেন।) বিন্দুমাত্র কাউকে ছোট না করেই বলছি, যদুনাথ সিনহার নামটি আপনি জানতেই পারতেন না, যদি না রাধাকৃষ্ণণের সাথে তার নামটা জড়িয়ে থাকত! আপনি 'আধো গবেষণার' কথা বলেছেন। ভালো বলেছেন। পৃথিবীতে কোন গবেষণাই পারফেক্ট এবং কমপ্লিট নয়। আপনার গবেষণাটি সম্পর্কে আপনিই ভাল বলতে পারবেন। ( এই ভিডিও পোস্ট করার পর থেকে এখানে এবং ফেসবুকের একটি ক্লোজড গ্রুপে বিভিন্ন প্রশ্ন প্রসঙ্গে আমি একনাগাড়ে লিখেই যাচ্ছি। এটা আমার কাছে খুবই কষ্টসাধ্য। নিজের কাজ চৌপাট হয়েছে। তাই ঠিক করেছি আর কোন উত্তর কোথাও দেব না। এই উত্তরই আমার শেষ লেখা।)
তাহলে আপনার মত হলো, যদুনাথ সিনহা ই out of Court settlement এর জন্যই বিরোধী পক্ষ -গণ কে বাধ্য করিয়েছিল বা নানাভাবে প্রভাবিত করেছিল এটা করার জন্য? আর এত বড় একটা কেসে যে এত স্বনামধন্য ব্যাক্তির মানসম্মান গেল ,তার জন্য দাবি করা 1 লক্ষ টাকা না নিয়ে,উল্টে জদুবাবু কে টাকা দিলো?
সব তথ্যপ্রমান যখন রাধাকৃষ্ণন এর পক্ষে, তখন তো তাঁর মামলা চালিয়ে কোর্টে জয়যুক্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়াই স্বাভাবিক ছিল, তিনি সেটেলমেন্টএ গেলেন কেন!ঘটনার জটিলতা কিছুই কমাতে পারলেন না। বক্তব্য একপাক্ষিক হোলো।
এই এক প্রশ্নের জবাব আমি বহুবার দিয়েছি। আপনি শিক্ষক হলে কি করতেন, ছাত্র কাছে এসে সন্ধি করতে চাইলে? ভিডিওতে আমি পরিষ্কার বলেছি যে যদুনাথ সিনহা তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শে অনুরোধে রাধাকৃষ্ণনের সঙ্গে সন্ধি করতে অগ্রসর হন, সেখানে কংগ্রেস নেতা শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী উদ্যোগী ভূমিকা নেন। তাহলে আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্টের দায়িত্ব কেন আপনারা শুধুমাত্র রাধাকৃষ্ণনের উপরে চাপাচ্ছেন? ওই পরিস্থিতিতে আপনি থাকলেই বা কি করতেন! নিশ্চয়ই ছাত্রের সঙ্গে একজন শিক্ষকের যা করা উচিত, আপনি তাই করতেন। রাধাকৃষ্ণন সে সময় স্বপ্নেও ভাবেনি যে, ভবিষ্যতে তাঁর এই সদর্থক ভূমিকা নিয়ে এত সমালোচনা হবে! ভিডিওতে আমি দুপক্ষের বক্তব্যই তুলে ধরেছি। তবে যদুনাথ সিনহার পক্ষে তেমন কোন বক্তব্য এবং তথ্যসূত্র কোথাও পাওয়া যায়নি। আবেগের বশে যুক্তিহীন প্রমাণহীন বক্তব্য অন্যদের মতো কি করে খাড়া করব বলুন।
@@dew2339 হাঃ হাঃ হাঃ .... "পরক্ষণেই" মানে কী মহাশয়, মামলা তো টানা চারবছর ধরে চলেছিল। ছাত্রের মামলা জেতার সম্ভাবনা ছিল না বলেই তো সন্ধি করতে এগিয়ে আসলেন। না আসলে সেই সময়ের ১লক্ষ টাকা অর্থদন্ড ঘাড়ে চাপত যে! এসব ছেলেভুলানো যুক্তি মোটেই নয়।
শিরোনামে "মিথ্যাপ্রচার" কথাটি নেই। ওটা আছে ভিডিওর থাম্বনেলে। কিন্তু আপনি বোধহয় লক্ষ্য করেননি, ওখানে একটি বড় করে প্রশ্নচিহ্ন আছে। আমার এই ভিডিও করার উদ্দেশ্য, রাধাকৃষ্ণনের যুক্তিগুলিসহ (যা কোথাও গুরুত্ব পায়নি, প্রায় সবক্ষেত্রে যদুনাথ সিনহাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে) ঘটনাটির ins and outs সবাইকে জানানো। সিদ্ধান্ত আপনাদের। তবে আলাদা করে আমি আমার সিদ্ধান্ত জানিয়েছি মাত্র।
বাবু যত বলে,পারিষদদলে বলে তার শতগুণ।স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে কোর্টের বাইরে,প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের চাপে আপোস রফা করিয়ে গোটা ব্যাপারটা ধামাচাপা দেওয়া হল।যেরকম,সকলে সব জানলেও,জোর করে আমাদের স্বাধীনতার মিথ্যা ইতিহাস বানিয়ে পড়ানো হয়।যদি দোষীই না হবেন,তো কোর্টেই ফয়সালা করার সাহস হল না কেন।বিদগ্ধ ব্যক্তিত্বরা যদুনাথের পক্ষে সাক্ষ্য দিতে অস্বীকার করার অর্থ এই নয়,যে,তিনি ভুল ছিলেন।এ সন্দেহ থেকেই যায়,যে তাঁর অনুরোধ করা সাক্ষিরা কেউই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে গিয়ে সাক্ষ্য দেবার সাহস পাননি।আমি তাঁদের কারোর কোনোই লেখা পডিনি,তবু তাঁদের বৈদগ্ধ্যের প্রতি যথাযথ সম্মান রেখেই বলছি,কোর্টরুমের বাইরে সেদিন সত্যি কি হয়েছিল,তা বোধহয় আর সন্দেহাতীত প্রমাণ সহ কোনোদিনও প্রকাশ্যে আসবেনা।কতদূর ক্ষোভিত হলে একটা একা সাধারণ মানুষ প্রবল রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে পারে!!!!!!!!সেখানে ফাঁকা যুক্তি দেওয়া হচ্ছে তাঁর পিছনে নাকি বাঙালী লবি ছিল!!!?????আবার গুরুদেবের উক্তিই মনে আসছে,হায়রে সাহসী যদুনাথ, করিনু ডিক্রি, সকলই বিক্রী,মিথ্যা দেনার খতে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ শুভেচ্ছা আপনাকে। একদিকে প্রবল প্রতাপশালী প্রভাবশালী ব্যক্তিত আর অন্য দিকে অখ্যাত , অপরিচিত সাধারণ লোক , মামলা দায়ের হলো , ভারতের বিভিন্ন বিখ্যাত লোকদের হস্তক্ষেপ করতে হলো। কেন মামলা তুলতে বাধ্য করা হলো , তার বিবরণ দিলেন না।
জনতার আদালতে যীশু খ্রীষ্টের মৃত্যু হয়নি। রোমান সম্রাটের আদেশে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। Watch my video on Jishu: ua-cam.com/video/pnyXDjxawdA/v-deo.html
আপনার এরকমটা মনে হওয়ার কারণ আপনি আগে থেকেই মিডিয়ার আর ইউটিউবারদের বক্তব্য শুনে বিনা প্রমাণেই বিশ্বাস করে বসে আছেন, সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ দোষী। আমি কিন্তু আমার বক্তব্যের স্বপক্ষে সবসময় প্রামাণ্য তথ্য উপস্থাপন করেছি। যাদের বক্তব্যে কোন প্রামাণ্য তথ্য নেই, তাদেরকে আপনার সন্দেহজনক বলে মনে হয়েছে কি? হয় নি। দোষটা আপনার নয়, প্রচার সর্বস্ব মিডিয়ার।
According to my view Jyotiba Phule was ideal teacher who provided many educational institutions, free education for all educational and socially backward classes and women.
এই বাংলাতেই বিতর্কের প্রাবল্য বেশি। দেশের আর কোন রাজ্যে এই বিতর্ক নিয়ে মাথাব্যথা নেই। যাইহোক বিতর্ক এড়াতে কোন প্রস্তাব এখানে দিয়ে লাভ নেই। ভারত সরকারের কাছে প্রস্তাব দিন।
@ shana 3977= Recently came to know that Narendra nath Dutta ( Lately Vivekananda ) was sacked from HD.Master post of Metropolitan School( North calcutta= beside Vidyassgar College/ Bins cinema/ Thanthania Kalitals) unnecessarily by Vidyassgar babu , & Narendra was in financial trouble-which other teachers liked.
Why did not Sarvapalli Radhakrishnan continue the case if he was correct as had the means to do so. Why did he go for an out of court settlement,this is not clear to me.
এমন একটি বিষয় নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ আলোচনা বিশেষ প্রশংসার দাবি রাখছে এবং মননশীলতা কে আরো গভীর মননশীল হওয়ায় উদ্বুদ্ধ করছে...আপনাকে আমার অজস্র ধন্যবাদ...শিক্ষক মশাই এবং ছাত্র এক্ষেত্রে দুজনেই স্বনাম ধন্য ,তাঁদের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি চাঁদের গায়ে কলঙ্ক হয়েই যেন চিরদিন বিরাজ করবে...এমনটি তো হওয়ার কথা ছিল না....!? যেখানে শিক্ষক নিজে নিঃস্ব হয়েই তাঁর ছাত্রকে শিক্ষা দান করেন আর ছাত্র সেই অমূল্য শিক্ষা মুক্তোর মতোই কুড়িয়ে তার জ্ঞান ভান্ডার পূর্ন করে রাখে সেখানে তো কোনো ছাত্রের পক্ষেই সম্ভব নয় শিক্ষকের বিরুদ্ধে আঙ্গুল তোলে....! নিজেকে দিয়েই বিচার করছি ছোট বেলায় শিক্ষক মশাই লেখা লেখি করার যা প্রেরণা দিয়ে ছিলেন তা কি কোনোদিন ও অস্বীকার করতে পারব!? যদি তাই হত তাহলে বুক ফুলিয়ে হয়তো কোন কথাই বলতে পারতাম না লেখা তো দূর অস্ত....!আন্তরীক শুভেচ্ছা আর ধন্যবাদ...
যদুনাথ সিনহা মূর্খ লোক ছিলেন না যে অকারণে অভিযোগ করবেন ।সামান্য নকল করলে মানা যায়। অত্যাধিক নকল করে সংস্কৃত পাণ্ডুলিপির দোহায় দিয়ে নিজের দোষ মুক্ত করা যায় না।
সংস্কৃত শ্লোক কারোর একার সম্পত্তি নয়, কিন্তু ব্যক্তিগত কারোর জন্মদিন জাতীয় শিক্ষক দিবস হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার মধ্যে মহত্ব কোথায়? ছাত্র-ছাত্রীদের দিয়ে এই প্রস্তাবটা দেওয়ার মধ্যে কোনও গুপ্ত মনের ইচ্ছা বা ষড়যন্ত্র ছিল কী?
Confusion remained with 2 points (1) Outside court settlement (2) Acharya, Scientist Prafulla Ch. Roy's letter to jadu Nath Sinha,supporting him. Moreover, Bengali sentiment is a wrong conception & self-made by the speaker himself.
No self-made sentiment here. Historian's books are evidence. Go through the quoted lines (underlined in video). For reply to (1), you will have read the pinned comment at the top of the comment box. (2) A P C Roy did what he should do. Everyone knows, plagiarism is a punishable and shameful act. So he did, but he did not know the ins and outs of the case. Finally, he became totally silent.
ব্যাপারটা প্রচন্ড বিতর্কিত, আপনি যাই বলেন সত্ত্য-মিথ্যা বিচার করা কঠিন । এখানে এক পক্ষ নেওয়া যায় না । তবে অজানা বিতর্কিত ব্যাপারটা জানা গেল, যেটা চাপা ছিল । কিছু তো একটা হয়েছেই । U-tuber দের দোষ দিয়ে লাভ নেই popularity সবাই চায় । তবে এই না জানা খবর জানাবার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ ।
ব্যাপারটা কিন্তু এরাজ্যেই বেশি বিতর্কিত। বহির্বঙ্গে এই বিষয় নিয়ে কারো মাথাব্যথা নেই। সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে যে যার মতন বিকৃত ভুল তথ্য দিয়ে যাচ্ছেন, সাধারণ মানুষরাও বিভ্রান্ত হচ্ছেন। আবেগপ্রবণ বাঙালিরা তো রাধাকৃষ্ণনকে আক্রমণ করার সময় ভাষার শালীনতাবোধ পর্যন্ত হারিয়েছেন। কে তাদের বোঝাবে যে, রাধাকৃষ্ণনবাবু এবং যদুনাথবাবু- এই দুজনেই আমাদের কাছে শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব।
However your intention is very clear , anyhow sarbapalli is perfectly perfect but a talented prof .Mr Sinha was wrong . Radhakrishnan was anti bengali , powerful politician, Neheru was behind the curtain .when radhakrishnan went to Russia ,and saw Netaji but he did not disclose this to people of india ,but to neheru .neheru rewarded him dy.president and after he became President .both neheru and radhakrishnan was in same boat
Your dubious information relating to this controvercy has proved that mirzafor is still alive .Mr Sinha fought against a man who was powerful in all respect . MR SINHA fought genuinely, the man radhakrishnan went to Russia, where he saw Netaji Subhas Bose , but he kept himself mum ,Nehru awarded him 1st vice president .All time Hero Netaji did not utter a single word . All the people of bengal must show their back to sarbapally .5 th sept is not his birthday
One thing still remains unresolved. Why did Radhakrishnan sattle such a matter outside the court? Waiting for your explanation with suitable references.
Do you know clearly who first lodge the case in High Court? Do you know who first came to settle down the case out of the court? If you have no clear information, just stop your enquiry or ask why Jadunath himself came to settle the matter out of court!
আমরা কোনটা ঠিক বলে মানব?? দুজন দুরকম বললে কারটা সত্য বলে মানব? এটাতো খুব সমস্যার বিষয়! আরো আরো এমন এমন ক্ষেত্রে এই রকম দুজন স্রষ্টা অরিজিনাল বলে দাবীদার হলে সাধারণ মানুষের পক্ষে সত্যটা বোঝা তো ভীষণ কঠিন! সেই পথটা বরং পরিষ্কার করে বলুন!!
দেখুন, পথ একটাই। নিজস্ব মতামত গড়ে তুলতে বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্য শুধু শুনলে চলবে না। তারা তাদের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে কি phyisical evidence দিচ্ছেন,সেটিকে আপনাকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। Evidence ছাড়া আপনি কোন পক্ষের বক্তব্যকে গ্রহণ করবেন না। যারা আপনার আবেগকে পুঁজি করে ইউটিউব, ফেসবুক, প্রিন্টেড প্লাটফর্মে নেমেছে, তাদেরকে এড়িয়ে চলুন। সর্বোপরি একটাই কথা --- কারো কথা শুনে নয়, আবেগের উপর ভর করে নয়, সন্দেহের বশবর্তী হয়ে নয়, আপনাকে সম্পূর্ণ যুক্তির উপর দাঁড়িয়ে বস্তুনিষ্ঠ হতে হবে। তবেই আপনি সঠিক পথের সন্ধান পাবেন।
Bengalis may have many faults but i donot believe Bengalis opposed Radhakrishnan's appointment just because he was South Indian. CV Raman never faced it.
@@thegalposalpo I have gone through it and this part of " history" presented is absolutely biased and wrong. I cannot take this history book as gospel truth.Kindly go through my logic too.
যুক্তি-তর্ক তথ্য নির্ভর আলোচনা থেকে মনে হচ্ছে একপক্ষ খুবই প্রভাবশালী ছিলেন। না হলে লেখা-প্রকাশকাল সম্পর্ক বিলম্বিত কেন? আবার কোর্ট কেস, আবার সমঝোতা , কখনো রাশিয়ায় কল্পিত নেতাজি সাক্ষাৎ , রাষ্ট্র পতি পদ ,।আসল বিষয় কে গুলিয়ে দিয়ে নির্বিবাদে একজন কে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে সফলতার সঙ্গে প্রতিস্হাপন। এতেই সন্দেহ হচ্ছে ডাল মে কুছ কালা হ্যায়।
কয়েকটা বিষয়ে সংশয় রয়ে গেল : 1) যদুনাথ সিনহা M.A. পাশ করেন 1917 তে । রাধাকৃষ্ণন কলকাতা এসেছেন 1921 এ । সুতরাং সরাসরি ভাবে রাধাকৃষ্ণনের ক্লাস যদুনাথ করেননি। তাই তিনি রাধাকৃষ্ণনের ক্লাসনোট থেকে টুকেছেন সেটা বোধ হয় অকাট্য যুক্তি নয়। তাছাড়া যদুনাথের গবেষণাপত্রের পরীক্ষক রাধাকৃষ্ণন স্বয়ং ছিলেন। তর্কের খাতিরে যদি ধরে নেওয়া যায় যে যদুনাথ রাধাকৃষ্ণনের কাজ নকল করেছেন, তাহলে রাধাকৃষ্ণন সব জেনে শুনেও যদুনাথের গবেষণাপত্র অনুমোদন করলেন কেন ? প্রসংগত এই গবেষণাপত্রের ভিত্তিতেই যদুনাথ 1923 এ গ্রিফিথ পুরষ্কার এবং 1925 এ মোয়াট মেডেল পেয়েছিলেন। 2) Ganganath Jha এর যে চিঠির ফটো আপনি দেখিয়েছেন সেখানে কারণ হিসেবে দর্শানো হয়েছে যে ওনার fee অত্যন্ত বেশি । এই উত্তরটা অনেকটাই এড়িয়ে যাওয়ার মতো এবং তা থেকে দুইজনের মধ্যে কে ঠিক সেটা বোধ হয় বিবেচনা করা যায় না 3) video তে বক্তব্য অনুযায়ী বিভিন্ন পত্রিকাতে বলা হয়েছে যে যদুনাথ সিনহা আগে মামলা করেছেন। কিন্তু তারপর ধরে নেওয়া হলো যে Radhakrishnan: A Biography বইটি বেশি authentic এবং সেখানে যা বলা আছে সেটাই সত্যি। এই assumption এর ভিত্তিও পরিষ্কার নয় ।
@sagnikdatta8005 আপনি ঠিকই বলেছেন। B. R. Ambedkar এর বইতে বলেছেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন সেটা তুলে ধরা হলো না। আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় এর এই বিষয়ে চিঠিতে কি লিখেছেন সেই বিষয়ে তথ্য তুলে ধরা হয় নি। শ্যামাপ্রসাদ বাবু ও এক সময় কংগ্রেস নেতা ছিলেন।
আপনি যে তথ্য দিলেন তার প্রায় বিপরীত তথ্য দিয়েছেন মানব গুহ।তাতে আমার মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। দয়া করে আপনারা উভয়ে যদি মিলিতভাবে এই সমস্যার সমাধান করেন তাহলে প্রকৃত সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। আমরা সত্য জানতে চাই।
আমি কারো নাম করতে চাই না। কিন্তু কেউ যদি "দর্শক খাবে" এমন বক্তব্যের চর্বিতচর্বন করেন, সেখানে আমার কিছু বলার নেই। যেখানে গবেষণা আছে, পরিশ্রম আছে, যুক্তিযুক্ত বিতর্ক আছে, সেখানে আমি আছি।
Amio Manab Guha er video ta dekhlam kintu okhane uni Jadunath Singha ke ekjon asohai byakti hisebe dekhiyechen jini influential and system er kache here giyechen. But Jadunath Singh ero jothesto provab chilo Kolkata te
You are very correct that a tendency is in trend to smudge our pride Dr Radhakrishnan. I feel greatly relieved to know the facts of the case. Thank you very much. 🙏 niben
খুব সুন্দর প্রতিবেদন। অনেককিছু জানা গেল। আর অনেক কিছু অজানাই রয়ে গেল! একটা প্রশ্ন মনে খচখচ করছে: ড: রাধাকৃষ্ণন যদি সম্পূর্ণ নির্দোষ ছিলেন, তাহলে তিনি কোর্টের বাইরে কম্প্রোমাইজ করলেন কেনো? কী ছিল সেই শর্তাবলী? প্রতিবেদকের জন্য একটা কথা: যেহেতু সম্পূর্ন তথ্য অজানা, আর যদুনাথ বাবু যে মিথ্যা মামলা করেছেন তারও কোনো সঠিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি, আমার মনে হলো যে আপনার কোনো পক্ষ না নিয়ে নিরপেক্ষ থাকলেই ভাল করতেন। অনেক ধন্যবাদ ভালো ভালো বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য।
Ekjon shikshoker Tai Kora uchit chhilo. Apni shikshok hole student ke kshomar chokhei dekhten. Radhakrishnan to ar je-se manush chhilen. Kintu ai prosnoguli keno korchhen na, 1) keno Jadunathbabu-i ba compromise e gelen? Tini to Kom provabshali kakhonoi chhilen na. 2) out of court settlement habar poreo keno Radhakrishnan-er boi unchanged abosthay publish hoye aslo? Sekhane Jadunathbabur proti kono rin-seikar kora holo na Keno? Keno pore Jadunathbabu ar kono protest korlen na???
আরে ভাই, রুখ যাও। যদুনাথ সিনহা তো অন্যের লেখা চুরি করে নিজের বই ছাপিয়েছেন। সংস্কৃত পন্ডিত গঙ্গানাথ ঝাঁ-য়ের বই থেকে লেখা হুবহু টুকলি করেছেন। শিক্ষকদিবসে রাধাকৃষ্ণানকে না হয় সম্মান জানালেন না, কিন্তু যদুনাথ সিনহাকে টানছেন যে !!! কেন বিদ্যাসাগরের নাম উচ্চারণ করতে পারলেন না?
অতীব সাধারণ মানুষরাই অতীব অসাধারণ ব্যাপারে বেশি আগ্রহ দেখায় ও অনেক কিছু বেশি বুঝে ফেলে... ইহা এক অতীব যন্ত্রনাদায়ক ও হাস্যকর বিষয়...!! আসলে অবোধের গোবোধে আনন্দ বলে একটা কথা আছে..বোধহয় সেটাই ...!!
Your research work is astonishing. But i think relying so much on gopals book may not b so judicious. As regionalism is much more stronger in others than this bengali race. But ur analysis of incidents is very balanced and high class. Perhaps i have problem with radhakrishnan as a very meek nehru licking british serving opportunistic be at safe side personality. Once he rebuked some of his juniors for showing excessive interest in Netaji issue as this will loose Nehru favour. Thanxxx.
রাধাকৃষ্ণ ছিলেন প্রভাবশালী তা থেকে বোঝায় যায় কি ঘটেছিল?এখন যে ভাবে রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করেছে আইন আদালতের উপর এতো মিডিয়া থাকা সত্ত্বেও তখন একক ভাবে রাজনৈতিক প্রভাব ছিল অন্য দলের কোনো প্রভাব ছিল না। তাই টুকলি সম্ভব।
আমি বলছি না, অথেন্টিক বই বলছে। বইয়ের পাতা আমি ভিডিওতে দেখিয়ে দিয়েছি। রাধাকৃষ্ণন আগে মানহানির মামলা করেছেন, তার প্রতিক্রিয়ায় যদুনাথ প্লেজিয়ারিজমের মামলা করেন।
@@thegalposalpo Amar proshno hochhe - Jadunath Sinha janten to Radhakrishnan koto ta influencial. Tahole tini mitthe case korlen keno? Fame pawar jonno? Ar Radhakrishnan to 100000 takar defamation case korechhilen, tahole settlement e gelen keno? Tini to case jite money peye jeten.
Two issues are clearly solved ---- 1) Allegation against Radhakrishnan was not proved at all. 2) Jadunath's stealing of Ganganath Jha's writing was proved in his own letter. He was real guilty of plagiarism.
@@thegalposalpoat least, Jadunath Sinha was honest. But why the other 2 teachers didn't respond to Mr Sinha's call for testimony raises doubt whether pressure was created on them not to give testimony. Their testimony was actually the most vital in this case. You never raised doubt on this point but just gave the information.
অত্যন্ত বিতর্কিত বিষয়। একবারে নিশ্চিত না হয়ে মন্তব্য করা ঠিক নয়। তবুও বলা যায় ডাঃ রাধাকৃষ্ণন ও সন্দেহের ঊর্দ্ধে নন। উনিও অনেক ক্ষেত্রে তথ্যগোপন করেছেন। অত্যন্ত প্রভাবশালী হওয়ার কারণে এ বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস করে নি।
অনধিকার চর্চা। এরকম একজন পণ্ডিত ব্যক্তির সমালোচনা করার নুন্যতম যোগ্যতা এখনকার so-called শিক্ষিত দর্শকদের নেই। এরা কালিমালিপ্ত সমালোচনা বেশি পছন্দ করে। Please এরকম দায়িত্ব দেবেন না। Dr. SR Krishnan ভারতের গৌরব, আমাদের শ্রদ্ধার ব্যক্তিত্ব।
বাঙালির শিক্ষক দিবস বিদ্যাসাগরের জন্মদিন। আজকের বাংলা ভাষা যতটা পরিণত তার পিছনে বিদ্যাসাগরের মহাশয়ের অবদান অনেক।🙏 বাঙালি জাতি শুধু ভারতের নয়, সারা পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জাতিগুলোর মধ্যে একটি।🙏 অন্য জাতিরা বারবার বাঙালিকে চেপে রাখার চেষ্টা করেছেন, নিজেদের ভাষা, সংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে, কিন্তু কোনোদিন পারেনি আর পারবেওনা। বাঙালি লড়াই করতে জানে, বাঙালি নির্ভীক জাতি।✊ জাগো বাঙালি জাগো।🙏 যারা অন্য জাতির দালালি করেন তাঁরা একবার পিঠে হাত দিয়ে দেখে নেবেন শিরদাঁড়া টা আছে কিনা, একবার DNA টাও পরীক্ষা করে নেবেন।
বিদ্যাসাগরের জন্মদিনকে শিক্ষকদিবস হিসাবে পালন করার ব্যবস্থা করলে কারো তো আপত্তি থাকার কথা নয়। তবে তার জন্য ভারত সরকারকে চাপ দিতে হবে। ইউটিউবে মন্তব্য করে, বিপ্লব করে কোন কিছুই হবে না। আসল জায়গায় দাবি তুলতে হবে। জাতি ধর্ম নির্বিশেষ যে কোন কৃতী মানুষের শ্রেষ্ঠত্বকে সম্মান করা, তার কৃতিত্বকে সম্মান করা মানে সেই জাতির দালালি করা নয়। এটা যারা মনে করে, তাঁরা আর যাই হোক বাঙালি নয়।
এই বিষয়টির সঠিক তথ্য তুলে ধরার উদ্যোগ অতি প্রশংসনীয়। কিন্তু যদুনাথ বাবুর পক্ষে সাক্ষী হতে না চাওয়া সব চিঠি গুলি স্বাক্ষর বিহীন। শুধুমাত্র টাইপ করা কাগজের ছবিমাত্র। অর্থাৎ এগুলি আসল চিঠি নয়। আলোকপাত করবেন প্লিজ।
আমরা ছাত্র বয়স থেকেই এই literary Piracy সম্বন্ধে অনেক বার শুনেছি ও তৎকালীন বিভিন্ন পত্রিকায়ও মাঝে মাঝে দেখেছি। খুবই মনঃ কষ্ট হতো এই ভেবে যে এত বড় মানুষও এমন কাজ করতে পারেন ! আমার এক বাল্যবন্ধুর বাবা ঐ বড় মানুষটার ছাত্র ছিলেন। ওনার নাম ছিলো ডঃ মনোরঞ্জন বসু। উনিও একজন প্রফেসর ছিলেন বড় বড় ব্যাক্তিরা ওনার বাড়িতে সর্বদি ভীড় করে থাকতেন। সাহস করে ওনাকে এই বিষয়ে কখনও জিজ্ঞেস করতে পারিনি কারন উনি ওনার শিক্ষককে অত্যাধিক ভক্তি করতেন। যাইহোক, আজকে আপনার তথ্য প্রমাণ ভিত্তিক ভিডিওতে ও আমার এই তেষট্টি বছর বয়সে সব সন্দেহের নিরসন হলো। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। জয় হিন্দ।
একটা প্রশ্ন থেকেই গেল। Dr যদুনাথ সিনহার বইটি যখন প্রথম বেরোয়, তখন Dr রাধাকৃষ্ণন কেনো প্রতিবাদ জানালেন না যে এসব তিনি ক্লাস এ পড়াতেন এবং এ ব্যাপারে তিনি তাঁর বইয়ের পাণ্ডুলিপি 1924 সালেই অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস এ পাঠিয়েছেন। যদিও এটা মনে রাখতে হবে যে এতে রাধাকৃষ্ণনের পাণ্ডিত্য কিছু খর্ব হয় না। কন্ট্রোভার্সি যাই হোক, Radhakrishnan ও Jadunath Sinha দুজনের প্রতিই আমাদের respect থাকা উচিত এবং দুজনের বইই প্রকাশিত হওয়া উচিত।
It's very difficult to convince people if they are immersed in blindfolded mindset. I can see the similarity these days with the mindset generated from the fake and misinformations of Whatsapp University. People are still raising questions against your crystal clear narration with proper evidence.
Not in agreement with your agenda...a weak argument forwarded by radhakrishnan who was a powerful person backed by nehru and the VC .if the non Bengali hatred was true then he would not have got the chair at Calcutta university.the fact is radhakrishnan could never disprove and went for an out of court settlement.Woke Bengalis discard the slavish mentality.
Person ke Argument korlei to boro bipad. Relativenaki eto chotichatar moto chatchhe!!!. 1 lakh er manhani mamla to korechhilo ar egolona keno? Mane Jadunath sir sothik!
শিক্ষক দিবস পালন,বেছে বেছে ঐ দিনটিই কেন ? এই সুপারিশ কে করেছে, বাংলা তথা ভারতের আর কোনো নমস্ব মনিষী কি ছিল না? ভারতের শিক্ষা প্রসারে অবদান কতোটুকু? ক্ষমতাবান ব্যাক্তি বরাবরই সমাজের ও আইনের প্রাঙ্গনে upper hand পায় , সেটা সবার জানা আছে।
আপনার ভিডিও গুলো খুবই যুক্তিসঙ্গত। অপেক্ষায় আছি, দলিত নেতা যোগেন্দ্রনাথ মন্ডল ও তার পদত্যাগপত্র নিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ বিডিও, আপনার চ্যানেলে সম্প্রচার করবেন।
আপনার বিষয়টি খুবই স্পর্শকাতর। পদত্যাগ পত্র দেওয়ার আগে ওঁনার ভূমিকা খুবই বিতর্কিত।সঠিক সলিড তথ্য না পেলে ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে ভিডিও তৈরি ঠিক হবে না। কি করব---- সিদ্ধান্ত নিই নি। তবে ভালো , বিশ্বাসযোগ্য তথ্য না পেলে ভিডিওটি করব না।
The main point of this case resembles to a Doctorate degree-given to one X-minister of W.B. ( now in custody) by one North Bengal Univ. People have doubts in this.
আপনার প্রশ্নটির উত্তর একটু পরেই দিচ্ছি। তার আগে বলে নিই, আপনার প্রশ্ন দেখে মনে হয়েছে যে, আপনি বোধহয় বিশ্বাস করেন, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা প্রবল রাজনৈতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে কোর্টের বাইরে রাধাকৃষ্ণণনের সাথে তিনি সেটেলমেন্ট অগ্রসর হয়েছিলেন। এক্ষেত্রে আমার ব্যক্তিগত ধারণা এটাই যে, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোনো চাপের কাছে আত্মসমর্পণ করেন নি। ( উল্লেখ্য, তিনিও যথেষ্ট প্রভাবশালী ছিলেন। তাঁর পিছনে ছিলেন প্রভাবশালী সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়, নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়-সহ কলকাতার বুদ্ধিজীবী মহল। নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের মতো ব্যক্তিত্বরা তাকে তো চিঠি দিয়ে উজ্জীবিতও করেছিলেন। তদানীন্তন কলকাতার পুরো বুদ্ধিজীবি মহল তার পেছনে ছিল । আর্থিকভাবে তিনি যথেষ্ট সচ্ছলও ছিলেন। বিভিন্ন কলেজে উচ্চ বেতনে অধ্যাপনা করেছেন + নিজে 40/50টা বই লিখে ফেলেছেন + অনেক বই লন্ডন থেকে প্রকাশ করেছেন; --- তাঁর আর্থিক অবস্থা কখনই খারাপ ছিল না। অর্থাৎ আমি বলতে চাইছি, রাধাকৃষ্ণণের সাপেক্ষে যদুনাথ সিনহাকে যেভাবে সহায়-সম্বলহীন ছাপোষা মানুষ হিসাবে মিডিয়া দেখিয়েছে, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। যাইহোক, বিখ্যাত জীবনী গ্রন্থের তথ্য বলছে (নিচে বইটির নাম ও তথ্য আমি দিয়েছি), বন্ধুদের সাথে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতেই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা আউট অফ সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন। বাস্তব অবস্থাটা ছিল এই যে, রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে কোর্ট কেসে তাঁর জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ।এ প্রসঙ্গে আমাদের মনে রাখতে হবে যে, কোর্টে কেস উইথ ড্র করার পর রাধাকৃষ্ণনের বই কোন রকম পরিবর্তন ছাড়াই অবিকৃতভাবে প্রকাশিত হতে থাকে এবং ‘মডার্ন রিভিউ' পত্রিকার সম্পাদক রামানন্দ চ্যাটার্জী তার পত্রিকা থেকে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার যাবতীয় চিঠি সরকারিভাবে উইথড্র করেন, অর্থাৎ মামলা উইথড্র করার পরের একতরফা ঘটনাবলী লক্ষ করে এটা বোঝা যায় যে, যদুনাথ সিনহা কোর্ট কেস হেরে যেতেন, রাধাকৃষ্ণনের জয় হতো। একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, কোর্ট কেসের হেরে গেলে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহাকে বিশাল “financial risk’-এর মধ্যে পড়তেই হতো। সে যুগে এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ মানে অকল্পনীয় বিশাল অর্থদন্ড। সেজন্য, চার বছর মামলা চলার পর অবশেষে একরকম বাধ্য হয়েই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শ অনুযায়ী এই সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন। এখানে উল্লেখ্য, তদানীন্তন প্রাদেশিকতা মনোভাবসম্পন্ন মিডিয়াগুলি কিন্তু অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার বাস্তব পরিস্থিতিটিকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে গিয়ে সেটেলমেন্ট করার পিছনে অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণনেরর রাজনৈতিক প্রভাবকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দায়ি করেছে বলে আমার বিশ্বাস। অবশ্য আজকের মিডিয়াগুলো প্রধানত পাবলিসিটির জন্যই এসব প্রচার করে যাচ্ছে এবং বহু ফেসবুকাররাও সেসব প্রচার এর শিকার হচ্ছেন। যাইহোক, এবার আপনার প্রশ্নের উত্তরে আসি। ছাত্র-অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোর্টের বাইরে একটা সেটেলমেন্টের প্রস্তাব যদি অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনকে দেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই একজন শিক্ষক হিসাবে সেই প্রস্তাবে সাড়া দেওয়াটা ছিল রাধাকৃষ্ণনের স্বাভাবিক কর্তব্য। একজন শিক্ষক হিসেবে এটাই ছিল স্বাভাবিক মহানুভবতা। S Gopal তাঁর বইতে (“Radhakrishnan : a Biography”) পরিষ্কার জানিয়েছেন, “Radhakrishnan, despite being in a strong position, was generous enough to forget all the trouble to which he had been put...” তখন কে আর জানত, ভবিষ্যতে এই সেটেলমেন্টে যাওয়াকে কেন্দ্র করে রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে এমন বিতর্কিত প্রশ্ন উঠবে? ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ স্বপ্নেও ভবিষ্যতের এই নিন্দাবাদ নিয়ে কখনো ভাবেন নি। ভাবা কখনোই সম্ভবও নয়। তবে বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে আমি এটাও জেনেছি যে, সে সময় ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ ছিলেন ভীষণ কর্মব্যস্ত। নিজের বিদেশ সফর নিয়েও তিনি ব্যস্ততার মধ্যে ছিলেন। ব্যস্ততার কারণে এই কোর্ট কেস চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার মতো সময়ও তার কাছে ছিলনা।
মামলায় জিতেও তো যদুনাথ সিনহা ও রামানন্দ বাবুকে আর্থিক ভাবে দয়া দেখান রাধাকৃষ্ণানের পক্ষে সম্ভব হত। সেক্ষেত্রে রাধাকৃষ্ণান চুরীর দায় থেকে মুক্তি পেত। এটা না বোঝার মতো অবিবেচক লোক অন্ততঃ রাধাকৃষ্ণান ছিল না।
@@sabyasachipatra9764 এটা সঠিক যুক্তি হল কি! ছাত্রের পক্ষ থেকে বা অন্য কারো কাছ থেকে কম্প্রোমাইজের প্রস্তাব আসলে একজন শিক্ষক , সে যেই হোক, ইতিবাচক সাড়া না দিয়ে থাকতে পারেন? সে যুগে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার ছিল। কোন অভিযোগ থেকে সসম্মানে মুক্ত হবার দায় শিক্ষকদের ছিল না। শিক্ষক নিজের আদর্শের কাছে কতখানি দায়বদ্ধ --- সেটাই সে যুগে matter করত। আজকের দিনের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে যাঁরাই এই ঘটনা ব্যাখ্যা করতে যাবেন, তারা বিভ্রান্ত হবেনই।
যদুনাথ সিনহা যদি মনে করতেন যে মামলা তাঁর পক্ষে যাবে না, তবে তিনি মামলা করতে যাবেন কেনো। একটা মানুষ শুধু শুধু মামলা করতে যাবে কেনো? আপনার আলোচনা নিরপেক্ষ হল না।
একজন অসৎ মানুষ, তা সে যতই শিক্ষিত হোক, তার জন্মদিন কখনো শিক্ষক দিবস হতে পারেনা l আমাদের শিক্ষক পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর l তাঁর জন্মদিন 26 শে সেপ্টেম্বর আমাদের শিক্ষক দিবস l
Out of court settlement কেন হয়েছিল? ড: রাধাকৃষ্ণণ তো বেশি প্রভাবশালী ছিলেন। সেই জন্যেই যদুনাথ সিংহ, সাক্ষী হিসাবে কাউকে পাশে পাননি। ১৯২৪ সালে পান্ডুলিপি পাঠিয়ে ১৯২৯ সালে বই প্রকাশ? সেটাও তো বিশ্বাস করা কঠিন হচ্ছে।
একই প্রশ্ন বারবার করা হচ্ছে বলে এখানে আবার কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর সংক্ষেপে লিখে দিলাম।
প্রশ্ন: রাধাকৃষ্ণন আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্ট করতে গেলেন কেন?
উত্তর: প্রশ্নটাই ভুল। রাধাকৃষ্ণন আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্ট করতে যান নি। মামলায় কোন মেরিট ছিল না বলে এবং মামলায় জেতার সম্ভাবনা ছিলনা বলে বন্ধুদের পরামর্শে সেটেলমেন্ট করতে প্রথমে এগিয়ে এসেছিলেন যদুনাথ সিনহা (ঐতিহাসিকদের মতামত আমি ভিডিওতে আন্ডারলাইন করে দিয়েছি)। ছাত্র সন্ধি করতে এগিয়ে আসলে একজন শিক্ষকের কি করা উচিত? আপনারা যদি কেউ শিক্ষক হতেন, আপনারা কি করতেন? হ্যাঁ, রাধাকৃষ্ণন ছাত্রকে ক্ষমা করেছিলেন। অবশ্য তখন রাধাকৃষ্ণন স্বপ্নেও ভাবেননি যে, তাঁর এই সদর্থক পদক্ষেপ নিয়ে ভবিষ্যতে, বিশেষ করে এই তিন চার বছর জুড়ে , এত নেতিবাচক অস্বাস্থ্যকর সমালোচনা হবে !
প্রশ্ন: রাধাকৃষ্ণ তার রাজনৈতিক প্রভাব কাজে লাগিয়েছিলেন, কেননা যদুনাথ সিনহার কোন প্রভাব ছিল না। কতদূর সত্যি?
উত্তর: এটা একদমই বাজে কথা। বাজারি মিডিয়া এবং কিছু প্রচারসর্বস্ব ইউটিউবারের এটা ভুল প্রচার। যদুনাথ সিনহা ছিলেন ভারতীয় দর্শন শাস্ত্রের একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক। প্রগাঢ় পাণ্ডিত্যপূর্ণ, অনমনীয় জেদ আর আত্মমর্যাদায় বলিয়ান এক ব্যক্তিত্ব। দর্শন শাস্ত্রের উপর 40 থেকে 50 টি বই লিখেছেন। বেশিরভাগ বই বিদেশি প্রকাশনা সংস্থা থেকে প্রকাশিত। মীরাট কলেজের যশস্বী অধ্যাপক। তাঁর কখনোই কোনো আর্থিক অভাব-অনটন ছিল না। কলকাতার প্রায় পুরো বুদ্ধিজীবি মহল তাঁর পেছনে সবসময়ে সমর্থন জুগিয়েছিল। রাধাকৃষ্ণন কেন, কোন ব্যক্তির রাজনৈতিক প্রভাবের কাছে নতি স্বীকার করার মানুষ তিনি ছিলেন, কারণ তিনিও ছিলেন শিক্ষা জগতের একজন অত্যন্ত প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। সুতরাং মিডিয়া যাই বলুক, সত্য এটাই যে, রাধাকৃষ্ণন রাজনৈতিক প্রভাব দিয়ে যদুনাথ সিনহাকে প্রশমিত করেছিলেন--- এটা সম্পূর্ণ ভূল, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, উগ্র প্রাদেশিকতার প্রচার।
প্রশ্ন : কেন দেরিতে বই ছাপা হল?
এর উত্তর আমি ভিডিওতে দিয়েছি। ব্রিটিশ প্রকাশনা সংস্থার কর্মকর্তা আমেরিকা থাকার জন্য বই ছাপতে বিলম্ব হয়েছে। সাহেব প্রকাশক কলকাতা হাইকোর্টকে চিঠি লিখে তা জানিয়ে দিয়েছিলেন।
প্রশ্ন: রাধাকৃষ্ণনের রাজনৈতিক প্রভাবে যদুনাথ সিনহার পক্ষে কেউ সাক্ষী হতে চায়নি। যদুনাথ সিনহার পক্ষ থেকে অধ্যাপকেরা সরে যান রাধাকৃষ্ণান এবং নেহেরু ও কংগ্রেস পার্টির জন্য! এই অনুমান কত দূর সত্য?
উত্তর: আলোচনার বিষয়টি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক। রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে যারা বিষয়টিকে দেখছেন, তারা সহজেই অপপ্রচারের শিকার হবেন। বেশ কয়েকজন স্বনামধন্য সংস্কৃত অধ্যাপক পরিষ্কার জানিয়েছেন যে, পাইরেসির অভিযোগ যুক্তিযুক্ত নয়। সংস্কৃত শ্লোকের কপিরাইট হয় না। আর। ক্লাসিক্যাল টেক্সটের অনুবাদ আইডেন্টিক্যাল হতে পারে। তাছাড়া, অনুবাদগুলি যদুনাথ সিনহার কোন মৌলিক রচনা নয়। রাধাকৃষ্ণন ঐসব সংস্কৃত শ্লোক বছরের-পর-বছর ক্লাসে পড়িয়েছেন। শ্লোকগুলির অনুবাদ ক্লাসে তিনি নিজেই বরাবর করে এসেছেন। ছাত্র-ছাত্রীরা নোটস লেখার সময় তারই অনুবাদ ব্যবহার করেছে। অর্থাৎ যদুনাথ সিনহার লেখাগুলি আসলে ছাত্র হিসেবে শিক্ষকেরই লেখা নকল করা। অধ্যাপকেরা এই বিশ্বাসে উপনীত হয়েছিলেন বলেই যদুনাথ সিনহার পক্ষে তারা সাক্ষী হননি। এখানে রাজনৈতিক প্রভাবের কথা সম্পূর্ণ অপপ্রচার।
@@kolaholFreeLife eta apnar sathe amio ekmot
@@kolaholFreeLife তা কেন!
@@kolaholFreeLife ও লেখা রাধাকৃষ্ণনের নোটস থেকে টোকা বলে রাধাকৃষ্ণন কোর্টে অভিযোগ করেছেন। তাছাড়া, তিনি ও আরো তিন পন্ডিত বলেছেন, ক্লাসিকাল টেক্সটের অনুবাদ স্কলার ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে আইডেন্টিক্যাল হতে পারে।
@@thegalposalpo তবে আমাদের প্রাচীন সভ্যতার গুরু পূর্ণিমাই শিক্ষক দিবসের পরিপূরক, নিজের আত্মতুষ্টির জন্য নিজের জন্মবার্ষিকীকে শিক্ষক দিবস হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া একজন শাস্ত্রজ্ঞ পন্ডিতের (যেহেতু তিনি দর্শন জানার জন্য সংস্কৃত শ্লোক পড়তেন) কাছ থেকে আশা করা যায় না, এটা প্রকৃত শিক্ষকসুলভ আচরণ নয়।
আর রাজ্যের যদি আলাদা করে রাজ্য সংগীত থাকতে পারে তাহলে জাতীয় শিক্ষক দিবস সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণের জন্মবার্ষিকীর পাশাপাশি বঙ্গ শিক্ষক দিবস ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মবার্ষিকীকে করতে অসুবিধা কোথায়? আর এর পাশাপাশি গুরু পূর্ণিমাকেও একটা গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
যদুনাথ সিনহার জীবন সংশয় ছিল এবং এই সংশয়ের কারণ ছিলেন রাধাকৃষ্ণানের হুমকি যেহেতু রাধাকৃষ্ণান অনেক বেশি প্রভাবশালী ছিলেন, তাই ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে একটি সহজ উপায় মেনে নিতে হয়েছিল। সেই সময় ও প্রভাবশালীরা সাক্ষির উপর ও অনেক প্রভাব বিস্তার করতে পারতেন, এরকম বহু উদাহরণ খুঁজলে পাওয়া যাবে। রাধাকৃষ্ণান যদি এতই সৎ হবেন তবে তাঁর সঙ্গে যে রাশিয়াতে নেতাজীর দেখা হয়েছিল সেটা চেপে গেলেন কেন ও তখন জহরলাল তাঁর উপর প্রভাব বিস্তার করেছিল দেশের রাষ্ট্রপতি হবার প্রলোভন দেখিয়ে। একথা আশাকরি কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না।
যদুনাথ সিনাকে রাধাকৃষ্ণন হুমকি দিয়েছেন, ভয় দেখিয়েছেন -- এসব গল্পকথার উত্তর আমি দেব না। যে যার নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে যা কিছু বলতেই পারেন। আমি শুধু বলবো প্রত্যেকেরই উচিত, তিনি যে তথ্য দিচ্ছেন সেই তথ্যের সমর্থনে উপযুক্ত সূত্রের উল্লেখ করবেন। Physical evidence ছাড়া কোন তথ্য গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
আর নেহেরু-নেতাজি-রাধাকৃষ্ণাণ --- এই এপিসোড নিয়ে এখানে কমেন্ট করবো না। এই বিষয়ে ভিডিও তৈরি হলে সেখানেই কমেন্ট করব। আপনার মাধ্যমে সবাইকেই অনুরোধ করব, এই ভিডিওর টপিক নিয়েই এখানে আলোচনা হোক, অন্য টপিক অন্যত্র।
একদম ঠিক
সৌরভ চ্যাটার্জী মহাশয়ের বিশ্লেষণ ১০০ ভাগ সঠিক বলেই মনে করি।
নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু কে যারা পিছন থেকে ছুড়ি মেরে ছিল তাদের মধ্যে অন্যতম এই রাধাকৃষ্ণন।
এটাতো আপনি গল্পো শুনেছেন কোনো সঠিক প্রেমান আছে আপনার কাছে?
এখন একটা প্রশ্ন থেকেই যায় , যদি ড,: সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন টুকলি না করে থাকেন , তাহলে তিনি কোটের বাইরে যদুনাথ সিনহার সাথে মধ্যস্থতায় গেলেন কেন ?
আপনার প্রশ্নটির উত্তর একটু পরেই দিচ্ছি। তার আগে বলে নিই, আপনার প্রশ্ন দেখে মনে হয়েছে যে, আপনি বোধহয় বিশ্বাস করেন, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা প্রবল রাজনৈতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে কোর্টের বাইরে রাধাকৃষ্ণণনের সাথে তিনি সেটেলমেন্ট অগ্রসর হয়েছিলেন। এক্ষেত্রে আমার ব্যক্তিগত ধারণা এটাই যে, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোনো চাপের কাছে আত্মসমর্পণ করেন নি। ( উল্লেখ্য, তিনিও যথেষ্ট প্রভাবশালী ছিলেন। তাঁর পিছনে ছিলেন প্রভাবশালী সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়, নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়-সহ কলকাতার বুদ্ধিজীবী মহল। নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের মতো ব্যক্তিত্বরা তাকে তো চিঠি দিয়ে উজ্জীবিতও করেছিলেন। তদানীন্তন কলকাতার পুরো বুদ্ধিজীবি মহল তার পেছনে ছিল । আর্থিকভাবে তিনি যথেষ্ট সচ্ছলও ছিলেন। বিভিন্ন কলেজে উচ্চ বেতনে অধ্যাপনা করেছেন + নিজে 40/50টা বই লিখে ফেলেছেন + অনেক বই লন্ডন থেকে প্রকাশ করেছেন; --- তাঁর আর্থিক অবস্থা কখনই খারাপ ছিল না। অর্থাৎ আমি বলতে চাইছি, রাধাকৃষ্ণণের সাপেক্ষে যদুনাথ সিনহাকে যেভাবে সহায়-সম্বলহীন ছাপোষা মানুষ হিসাবে মিডিয়া দেখিয়েছে, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়।
যাইহোক, বিখ্যাত জীবনী গ্রন্থের তথ্য বলছে (নিচে বইটির নাম ও তথ্য আমি দিয়েছি), বন্ধুদের সাথে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতেই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা আউট অফ সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন। বাস্তব অবস্থাটা ছিল এই যে, রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে কোর্ট কেসে তাঁর জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ।এ প্রসঙ্গে আমাদের মনে রাখতে হবে যে, কোর্টে কেস উইথ ড্র করার পর রাধাকৃষ্ণনের বই কোন রকম পরিবর্তন ছাড়াই অবিকৃতভাবে প্রকাশিত হতে থাকে এবং ‘মডার্ন রিভিউ' পত্রিকার সম্পাদক রামানন্দ চ্যাটার্জী তার পত্রিকা থেকে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার যাবতীয় চিঠি সরকারিভাবে উইথড্র করেন, অর্থাৎ মামলা উইথড্র করার পরের একতরফা ঘটনাবলী লক্ষ করে এটা বোঝা যায় যে, যদুনাথ সিনহা কোর্ট কেস হেরে যেতেন, রাধাকৃষ্ণনের জয় হতো।
একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, কোর্ট কেসের হেরে গেলে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহাকে বিশাল “financial risk’-এর মধ্যে পড়তেই হতো। সে যুগে এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ মানে অকল্পনীয় বিশাল অর্থদন্ড। সেজন্য, চার বছর মামলা চলার পর অবশেষে একরকম বাধ্য হয়েই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শ অনুযায়ী এই সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন।
এখানে উল্লেখ্য, তদানীন্তন প্রাদেশিকতা মনোভাবসম্পন্ন মিডিয়াগুলি কিন্তু অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার বাস্তব পরিস্থিতিটিকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে গিয়ে সেটেলমেন্ট করার পিছনে অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণনেরর রাজনৈতিক প্রভাবকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দায়ি করেছে বলে আমার বিশ্বাস। অবশ্য আজকের মিডিয়াগুলো প্রধানত পাবলিসিটির জন্যই এসব প্রচার করে যাচ্ছে এবং বহু ফেসবুকাররাও সেসব প্রচার এর শিকার হচ্ছেন।
যাইহোক, এবার আপনার প্রশ্নের উত্তরে আসি। ছাত্র-অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোর্টের বাইরে একটা সেটেলমেন্টের প্রস্তাব যদি অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনকে দেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই একজন শিক্ষক হিসাবে সেই প্রস্তাবে সাড়া দেওয়াটা ছিল রাধাকৃষ্ণনের স্বাভাবিক কর্তব্য। একজন শিক্ষক হিসেবে এটাই ছিল স্বাভাবিক মহানুভবতা। S Gopal তাঁর বইতে (“Radhakrishnan : a Biography”) পরিষ্কার জানিয়েছেন, “Radhakrishnan, despite being in a strong position, was generous enough to forget all the trouble to which he had been put...” তখন কে আর জানত, ভবিষ্যতে এই সেটেলমেন্টে যাওয়াকে কেন্দ্র করে রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে এমন বিতর্কিত প্রশ্ন উঠবে? ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ স্বপ্নেও ভবিষ্যতের এই নিন্দাবাদ নিয়ে কখনো ভাবেন নি। ভাবা কখনোই সম্ভবও নয়।
তবে বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে আমি এটাও জেনেছি যে, সে সময় ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ ছিলেন ভীষণ কর্মব্যস্ত। নিজের বিদেশ সফর নিয়েও তিনি ব্যস্ততার মধ্যে ছিলেন। ব্যস্ততার কারণে এই কোর্ট কেস চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার মতো সময়ও তার কাছে ছিলনা।
@@thegalposalpo হ্যাঁ, আপনি যথার্থই বলেছেন। Dr Radhakrishnan সত্যই একজন বেদান্ত, উপনিষদ এর জ্ঞাতা ছিলেন। তার জন্য তাঁর দুষ্ট ছাত্র কে তিনি ক্ষমা করেছিলেন।
যাঁকে ঘিরে এত বিতর্ক তাঁর জন্মদিবসকে শিক্ষক দিবস পালন না করাই শ্রেয়। আপনারে বড়ো বলে বড় সে নয়, লোকে যারে বড় বলে বড়ো সেই হয়...
হাইকোর্ট সমস্ত নথি সব প্রকাশ করুক ...
পাতার পর পাতা কপি করলেন, কিন্তু গবেষণা পত্রে তথ্যঋণ দিলেন না। যাঁর বই আগে বেরিয়েছে সেটিই গৃহীত এবং স্বীকৃত....
ক্লাসে শিক্ষক অনেক চিন্তাসূত্র দিতে পারেন ছাত্রকে, কিন্তু প্রকাশই কবিত্ব, বাকি কুযুক্তি গৃহীত হবে না...
যখন পাতার পর পাতা হুবহু টোকা বলে অভিযোগ সেই দুটি বই প্রকাশ্যে আনা হোক....
AUTHENTIC লেখকও পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারেন, শুধু যদুনাথ সরকারের পক্ষের বুদ্ধিজীবী মহল পক্ষপাতদুষ্ট একথা বললে সত্যের অপলাপ হবে। এর চেয়ে বরং সত্য উন্মোচন জরুরি ছিল, রাধাকৃষ্ণনেরও উচিত ছিল ক্ষমতা/পদ থেকে সরে গিয়ে নিরপেক্ষ তদন্তকারী সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করানোর কথা বলা বা প্রথমেই মানহানির মামলা না করে হাইকোর্টের উপর ভরসা করা উচিত ছিল। এবং অভিযোগের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁর জন্মদিনকে শিক্ষক দিবস পালন থেকে দূরে রাখতে হোত...
তাই কোর্টের তথ্য এবং দুজনের প্রকাশিত বই এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি Authentic...
শিক্ষকের ক্লাসের lecture যতই মৌলিক ও মূল্যবান হোক না কেন যিনি আগে প্রকাশ করবেন তিনিই কপিরাইট-এর প্রকৃত মালিক....
কেননা, প্রকাশই কবিত্ব....
সত্য উদ্ঘাটন খুবই দুষ্কর! রাষ্ট্রপতির বিশেষ রাজনৈতিক প্রভাব বা ক্ষমতা অস্বীকার করা যায় না । সাক্ষীদের হরেক দুর্বলতার কথা অর্ধসত্যে আবৃত । ২০০০০ হাজার আর ১০০০০০ লাখ কোন টি আগে পরে সংখ্যার মধ্যেই একটা দিত্ব প্রশ্ন জাগে । আদালতের বাইরের ঘটনার যুক্তি খুবই দুর্বল। প্রকাশিত তথ্যাদির কোনোটিও প্রভাবিত হয়ে লেখা হয়নি সে কথা কে বলবে ! নমস্কার।
স্যার! আপনার আলোচনা অত্যন্ত গবেষনাধমী ও তথ্যনিষঠ। তবে কোর্টের বাইরে ডঃ রাধাকৃষণাণ আপোষ করলেন কেন?
একদম উপরে pin-করা একটি মন্তব্যের reply আছে আমার। ওখানে উত্তর দিয়েছি।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিতর্কিত একটি বিষয় ...
এই বিষয়ের উপর বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা দিয়েছেন ...
কেউ যাদু নাথ এর পক্ষে কেউ রাধাকৃষ্ণাণ এর পক্ষে...
কিন্তু যে বা যারা মতামত দিয়ে থাকুক আসল সত্যটা এবার উদঘাটন করা দরকার....
কারণ মানুষের মধ্যে আজীবন ভয়-ভীতি সংশয় নিয়ে বেঁচে থাকা সম্ভব নয় সমস্ত ক্ষেত্রে...❤
মূল কথা --রাধাকৃষ্ণণ তাঁর গ্রন্থে যা লিখেছেন,তা আগেই যদুনাথ তাঁর কলেজের পত্রিকায় ছাপিয়েছিলেন --সেই প্রমাণ তাঁর ছিল।
একপক্ষ নিয়ে নিলেন,সেই সময় যদুনাথ মহাশয়ের উপর যে পরিমান pressure create করা হয়েছিল সেটা তো তুলে ধরলেন ই না,বরং কারোর জীবনী মূলক বইকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে তৎকালীন মিডিয়া দ্বারা রটে যাওয়ার খবর মিথ্যা প্রমান করার চেষ্টা করে আধো গবেষণার পরিচয় দিয়ে দিলেন।অনেক কিছু মিস করে গেলেন দাদা,শুধু একজন idol মানুষের ভুল ঢাকতে গিয়ে।
@Imran Mondal একমাত্র কোর্টই বলতে পারতো কোনটি 'প্রমাণিত' বা কোনটি 'বাস্তব'! কিন্তু কোর্টে কেসটা চলেনি, কোন রায়ও আসেনি। এরকম অবস্থায় আমি বা আপনি, কেউ বলতেই পারি না যে, রাধাকৃষ্ণণ ভুল বা যদুনাথ সিনহা ঠিক; অথবা রাধাকৃষ্ণন ঠিক বা যদুনাথ সিনহা ভুল। আমরা শুধু আমাদের ব্যক্তিগত ধারণাটা প্রকাশ করতে পারি। সুতরাং আপনার কথাটিকে আপনার ব্যক্তিগত অভিমত বলেই ধরে নেব। ব্যক্তিগত অভিমত একেক জনের একেক রকমের থাকতেই পারে। আমিও আমার ধারণা প্রকাশ করেছি মাত্র।
তবে আমরা কিন্তু প্রশ্ন করতেই পারি। যেমন আমার প্রশ্ন আপনাকে : আপনি কি করে জানলেন যদুনাথ সিনহার উপর সে সময় পাহাড় প্রমাণ চাপ সৃষ্টি করা হয়েছিল? নিশ্চয়ই মিডিয়ার খবর পড়ে। সে সময় মিডিয়া তো রাধাকৃষ্ণণের কলকাতায় পঞ্চম জর্জ অধ্যাপক হয়ে কাজে যোগ দেওয়ার পর থেকেই তাঁর বিরোধিতা করে এসেছে। মর্ডান রিভিউ পত্রিকা এবং প্রবাসী পত্রিকা রাধাকৃষ্ণনের কট্টর সমালোচক ছিল। তা তারা যে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে খবর প্রকাশ করবেন, সেটাই তো স্বাভাবিক। মিডিয়া তখন থেকে তো সেই একই কাজ করে আসছে। সুতরাং মিডিয়ার কথা কতটা গ্রহণযোগ্য ---- সেটা নিয়ে ভাববেন না একবারও?
আমার আরো একটি প্রশ্ন আছে। আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্টের পর রাধাকৃষ্ণনের বই কিন্তু অবিকৃত অবস্থায় প্রকাশিত হতে থাকে, অর্থাৎ বিতর্কিত বিষয় বই থেকে বাদ দেওয়া হয়নি , তাছাড়া বইতে কোথাও যদুনাথ সিনহার নাম সৌজন্যমূলক ভাবে উচ্চারিতও হয়নি। অর্থাৎ সেটেলমেন্টের পর রাধাকৃষ্ণন আগের মত অবিকৃত রইলেন, কিন্তু যদুনাথ সিনহা একেবারে চুপ করে গেলেন। শুধু তাই নয়, মডার্ন রিভিউ পত্রিকার সম্পাদক রামানন্দ চ্যাটার্জী, যিনি কোর্ট কেসে জড়িত ছিলেন, তিনিও যদুনাথ সিনহার সব চিঠিগুলো পত্রিকা থেকে উইথড্র করার ঘোষণা দিলেন এবং যথারীতি চুপ করে গেলেন। তাহলে প্রশ্ন ওঠে সেটেলমেন্টের শর্ত কি ছিল? যদুনাথ সিনহা এবং রামানন্দ চ্যাটার্জী -- তাঁরা কি নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছিলেন? নাকি ক্ষতিপূরণ হিসেবে প্রচুর অর্থগ্রহণ করেছিলেন? এই দুটির কোনোটি যদি সত্য হয়, তাহলে 'পুরুষসিংহ' কথাটা কি আর ব্যবহার করা যায়? ( আপনি একটি কমেন্টে পুরুষসিংহ কথাটি বলেছেন।)
বিন্দুমাত্র কাউকে ছোট না করেই বলছি, যদুনাথ সিনহার নামটি আপনি জানতেই পারতেন না, যদি না রাধাকৃষ্ণণের সাথে তার নামটা জড়িয়ে থাকত!
আপনি 'আধো গবেষণার' কথা বলেছেন। ভালো বলেছেন। পৃথিবীতে কোন গবেষণাই পারফেক্ট এবং কমপ্লিট নয়। আপনার গবেষণাটি সম্পর্কে আপনিই ভাল বলতে পারবেন।
( এই ভিডিও পোস্ট করার পর থেকে এখানে এবং ফেসবুকের একটি ক্লোজড গ্রুপে বিভিন্ন প্রশ্ন প্রসঙ্গে আমি একনাগাড়ে লিখেই যাচ্ছি। এটা আমার কাছে খুবই কষ্টসাধ্য। নিজের কাজ চৌপাট হয়েছে। তাই ঠিক করেছি আর কোন উত্তর কোথাও দেব না। এই উত্তরই আমার শেষ লেখা।)
তাহলে আপনার মত হলো, যদুনাথ সিনহা ই out of Court settlement এর জন্যই বিরোধী পক্ষ -গণ কে বাধ্য করিয়েছিল বা নানাভাবে প্রভাবিত করেছিল এটা করার জন্য?
আর এত বড় একটা কেসে যে এত স্বনামধন্য ব্যাক্তির মানসম্মান গেল ,তার জন্য দাবি করা 1 লক্ষ টাকা না নিয়ে,উল্টে জদুবাবু কে টাকা দিলো?
@@thegalposalpo you speak nonsense
@@jayantachaudhuri7038 that's easy to say . I request you to prove it.
@@thegalposalpo সবই মানলুম স্যার। কিন্তু গুগুল যে বলছে অন্য কথা। তার ভুল কীভাবে সংশোধন করবেন? আমরা তো গুগল থেকেই তথ্য পেয়েছি।
সব তথ্যপ্রমান যখন রাধাকৃষ্ণন এর পক্ষে, তখন তো তাঁর মামলা চালিয়ে কোর্টে জয়যুক্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়াই স্বাভাবিক ছিল, তিনি সেটেলমেন্টএ গেলেন কেন!ঘটনার জটিলতা কিছুই কমাতে পারলেন না। বক্তব্য একপাক্ষিক হোলো।
এই এক প্রশ্নের জবাব আমি বহুবার দিয়েছি। আপনি শিক্ষক হলে কি করতেন, ছাত্র কাছে এসে সন্ধি করতে চাইলে? ভিডিওতে আমি পরিষ্কার বলেছি যে যদুনাথ সিনহা তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শে অনুরোধে রাধাকৃষ্ণনের সঙ্গে সন্ধি করতে অগ্রসর হন, সেখানে কংগ্রেস নেতা শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী উদ্যোগী ভূমিকা নেন। তাহলে আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্টের দায়িত্ব কেন আপনারা শুধুমাত্র রাধাকৃষ্ণনের উপরে চাপাচ্ছেন? ওই পরিস্থিতিতে আপনি থাকলেই বা কি করতেন! নিশ্চয়ই ছাত্রের সঙ্গে একজন শিক্ষকের যা করা উচিত, আপনি তাই করতেন। রাধাকৃষ্ণন সে সময় স্বপ্নেও ভাবেনি যে, ভবিষ্যতে তাঁর এই সদর্থক ভূমিকা নিয়ে এত সমালোচনা হবে!
ভিডিওতে আমি দুপক্ষের বক্তব্যই তুলে ধরেছি। তবে যদুনাথ সিনহার পক্ষে তেমন কোন বক্তব্য এবং তথ্যসূত্র কোথাও পাওয়া যায়নি। আবেগের বশে যুক্তিহীন প্রমাণহীন বক্তব্য অন্যদের মতো কি করে খাড়া করব বলুন।
ঠিক বলেছেন
@@thegalposalpo যে ছাত্র court এ গেলেন তিনি কি পরমুহূর্তেই অবস্থান বদল করে সন্ধি করতে চলে এলেন যদি তাঁর ওপর কোনো চাপ না থাকে ? ছেলেভুলোনো যুক্তি
@@dew2339 হাঃ হাঃ হাঃ .... "পরক্ষণেই" মানে কী মহাশয়, মামলা তো টানা চারবছর ধরে চলেছিল। ছাত্রের মামলা জেতার সম্ভাবনা ছিল না বলেই তো সন্ধি করতে এগিয়ে আসলেন। না আসলে সেই সময়ের ১লক্ষ টাকা অর্থদন্ড ঘাড়ে চাপত যে! এসব ছেলেভুলানো যুক্তি মোটেই নয়।
@@thegalposalpo এর উল্টো ঘটনাতো হতে পারে।কারন এর কোন প্রমান নেই।
"মিথ্যা প্রচার" শিরোনাম দিয়ে আপনি কিছু প্রচার করতে চাইছেন (যেহেতু সম্পূর্ণ সঠিক আপনিও জানেন না) । ঠিক মেডিয়ার মতোই।
শিরোনামে "মিথ্যাপ্রচার" কথাটি নেই। ওটা আছে ভিডিওর থাম্বনেলে। কিন্তু আপনি বোধহয় লক্ষ্য করেননি, ওখানে একটি বড় করে প্রশ্নচিহ্ন আছে। আমার এই ভিডিও করার উদ্দেশ্য, রাধাকৃষ্ণনের যুক্তিগুলিসহ (যা কোথাও গুরুত্ব পায়নি, প্রায় সবক্ষেত্রে যদুনাথ সিনহাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে) ঘটনাটির ins and outs সবাইকে জানানো। সিদ্ধান্ত আপনাদের। তবে আলাদা করে আমি আমার সিদ্ধান্ত জানিয়েছি মাত্র।
বাবু যত বলে,পারিষদদলে বলে তার শতগুণ।স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে কোর্টের বাইরে,প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের চাপে আপোস রফা করিয়ে গোটা ব্যাপারটা ধামাচাপা দেওয়া হল।যেরকম,সকলে সব জানলেও,জোর করে আমাদের স্বাধীনতার মিথ্যা ইতিহাস বানিয়ে পড়ানো হয়।যদি দোষীই না হবেন,তো কোর্টেই ফয়সালা করার সাহস হল না কেন।বিদগ্ধ ব্যক্তিত্বরা যদুনাথের পক্ষে সাক্ষ্য দিতে অস্বীকার করার অর্থ এই নয়,যে,তিনি ভুল ছিলেন।এ সন্দেহ থেকেই যায়,যে তাঁর অনুরোধ করা সাক্ষিরা কেউই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে গিয়ে সাক্ষ্য দেবার সাহস পাননি।আমি তাঁদের কারোর কোনোই লেখা পডিনি,তবু তাঁদের বৈদগ্ধ্যের প্রতি যথাযথ সম্মান রেখেই বলছি,কোর্টরুমের বাইরে সেদিন সত্যি কি হয়েছিল,তা বোধহয় আর সন্দেহাতীত প্রমাণ সহ কোনোদিনও প্রকাশ্যে আসবেনা।কতদূর ক্ষোভিত হলে একটা একা সাধারণ মানুষ প্রবল রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে পারে!!!!!!!!সেখানে ফাঁকা যুক্তি দেওয়া হচ্ছে তাঁর পিছনে নাকি বাঙালী লবি ছিল!!!?????আবার গুরুদেবের উক্তিই মনে আসছে,হায়রে সাহসী যদুনাথ,
করিনু ডিক্রি, সকলই বিক্রী,মিথ্যা দেনার খতে।
ঠিক বলেছেন দাদা
অনেক অনেক ধন্যবাদ শুভেচ্ছা আপনাকে। একদিকে প্রবল প্রতাপশালী প্রভাবশালী ব্যক্তিত আর অন্য দিকে অখ্যাত , অপরিচিত সাধারণ লোক , মামলা দায়ের হলো , ভারতের বিভিন্ন বিখ্যাত লোকদের হস্তক্ষেপ করতে হলো। কেন মামলা তুলতে বাধ্য করা হলো , তার বিবরণ দিলেন না।
মন্তব্যগুলি একটু স্ক্রোল করুন। সেখানে আপনার শেষ প্রশ্নের উত্তর পাবেন। আমি যেটা জানতে পেরেছিলাম, বলেছি। সব কথা ভিডিওতে বলা হয়ে ওঠেনি। দুঃখিত।
Right dada
জনতার আদালত শ্রেষ্ঠ আদালত সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণা।
মনে রাখা দরকার : যীশুকে ক্রুশে পাঠানোটাও ছিল জনতার আদালতের জয়।
জনতার আদালতে যীশু খ্রীষ্টের মৃত্যু হয়নি। রোমান সম্রাটের আদেশে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। Watch my video on Jishu: ua-cam.com/video/pnyXDjxawdA/v-deo.html
আপনার বিশ্লেষণ যথেষ্ট সন্দেহ জনক
আপনার এরকমটা মনে হওয়ার কারণ আপনি আগে থেকেই মিডিয়ার আর ইউটিউবারদের বক্তব্য শুনে বিনা প্রমাণেই বিশ্বাস করে বসে আছেন, সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ দোষী। আমি কিন্তু আমার বক্তব্যের স্বপক্ষে সবসময় প্রামাণ্য তথ্য উপস্থাপন করেছি। যাদের বক্তব্যে কোন প্রামাণ্য তথ্য নেই, তাদেরকে আপনার সন্দেহজনক বলে মনে হয়েছে কি? হয় নি। দোষটা আপনার নয়, প্রচার সর্বস্ব মিডিয়ার।
@@thegalposalpo আপনার মতে মিথ্যা মামলা হয়েছে
@@manikbose6653 মামলা তো হয়েছিল, এটা ঐতিহাসিক সত্য।
আপনি যে প্রমান দেখাচ্ছেন কতোটা বিশ্বাস যোগ্য
যতটা আপনি বিশ্বাস করবেন।
According to my view Jyotiba Phule was ideal teacher who provided many educational institutions, free education for all educational and socially backward classes and women.
Valo kore porun...Fule was die hard supporter and agent of British.
Amar katha holo, বিতর্ক এড়াতে শিক্ষক দিবস ওই দিন পাল্টিয়ে, বিদ্যা সাগরের জন্ম দিন টি ভালো হয়।
এই বাংলাতেই বিতর্কের প্রাবল্য বেশি। দেশের আর কোন রাজ্যে এই বিতর্ক নিয়ে মাথাব্যথা নেই। যাইহোক বিতর্ক এড়াতে কোন প্রস্তাব এখানে দিয়ে লাভ নেই। ভারত সরকারের কাছে প্রস্তাব দিন।
@ shana 3977= Recently came to know that Narendra nath Dutta ( Lately Vivekananda ) was sacked from HD.Master post of Metropolitan School( North calcutta= beside Vidyassgar College/ Bins cinema/ Thanthania Kalitals) unnecessarily by Vidyassgar babu , & Narendra was in financial trouble-which other teachers liked.
শিক্ষক দিবস অনার নাম থেকে সরিয়ে দেওয়া উচিত। এরকম অনেক আছে
এ প্রস্তাব এখানে দেওয়া অর্থহীন। ভারত সরকারের কাছে প্রস্তাব দিন।
অসাধারণ বিশ্লেষণ শুনে সমৃদ্ধ হলাম।
Why did not Sarvapalli Radhakrishnan continue the case if he was correct as had the means to do so. Why did he go for an out of court settlement,this is not clear to me.
Go through my reply pinned at the top of the comment box.
শিক্ষক দিবস২০২১ .৫ই সেপ্টম্বর মহান শিক্ষক সর্বপল্লী রাধাকৃষণনের অনলোচিত বিষয়ে আলোচনা করায় অনেক কিছু জানলাম৷ আলোচককে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ধন্যবাদ ৷
স্যার এখন থেকে আমি আপনার সব ভিডিওগুলো দেখতে শুরু করেছি। একটি ব্যতিক্রমী youtube channel আপনার । এত সুন্দর তথ্য জেনে খুব ভাল লাগছে।
Anyer guli parun ,dusta loker mista o mithya bhasan pramanita hobe
এমন একটি বিষয় নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ আলোচনা বিশেষ প্রশংসার দাবি রাখছে এবং মননশীলতা কে আরো গভীর মননশীল হওয়ায় উদ্বুদ্ধ করছে...আপনাকে আমার অজস্র ধন্যবাদ...শিক্ষক মশাই এবং ছাত্র এক্ষেত্রে দুজনেই স্বনাম ধন্য ,তাঁদের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি চাঁদের গায়ে কলঙ্ক হয়েই যেন চিরদিন বিরাজ করবে...এমনটি তো হওয়ার কথা ছিল না....!?
যেখানে শিক্ষক নিজে নিঃস্ব হয়েই তাঁর ছাত্রকে শিক্ষা দান করেন আর ছাত্র সেই অমূল্য শিক্ষা মুক্তোর মতোই কুড়িয়ে তার জ্ঞান ভান্ডার পূর্ন করে রাখে সেখানে তো কোনো ছাত্রের পক্ষেই সম্ভব নয় শিক্ষকের বিরুদ্ধে আঙ্গুল তোলে....! নিজেকে দিয়েই বিচার করছি ছোট বেলায় শিক্ষক মশাই লেখা লেখি করার যা প্রেরণা দিয়ে ছিলেন তা কি কোনোদিন ও অস্বীকার করতে পারব!? যদি তাই হত তাহলে বুক ফুলিয়ে হয়তো কোন কথাই বলতে পারতাম না লেখা তো দূর অস্ত....!আন্তরীক শুভেচ্ছা আর ধন্যবাদ...
Lll
অসাধারণ, অনবদ্য অকাট্য যুক্তি প্রমাণ সহ পরিবেশন করার জন্য অনেক শুভেচ্ছা
যদুনাথ সিনহা মূর্খ লোক ছিলেন না যে অকারণে অভিযোগ করবেন ।সামান্য নকল করলে মানা যায়। অত্যাধিক নকল করে সংস্কৃত পাণ্ডুলিপির দোহায় দিয়ে নিজের দোষ মুক্ত করা যায় না।
controversial matter.
সংস্কৃত শ্লোক কারোর একার সম্পত্তি নয়, কিন্তু ব্যক্তিগত কারোর জন্মদিন জাতীয় শিক্ষক দিবস হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার মধ্যে মহত্ব কোথায়? ছাত্র-ছাত্রীদের দিয়ে এই প্রস্তাবটা দেওয়ার মধ্যে কোনও গুপ্ত মনের ইচ্ছা বা ষড়যন্ত্র ছিল কী?
আশ্চর্য! তিনি চাপানোর কে! ওটা তো তদানীন্তন ভারত সরকারের সিদ্ধান্ত। গুপ্ত মনের ষড়যন্ত্র এখানে কোত্থেকে আসল!
Confusion remained with 2 points (1) Outside court settlement (2) Acharya, Scientist Prafulla Ch. Roy's letter to jadu Nath Sinha,supporting him. Moreover, Bengali sentiment is a wrong conception & self-made by the speaker himself.
No self-made sentiment here. Historian's books are evidence. Go through the quoted lines (underlined in video). For reply to (1), you will have read the pinned comment at the top of the comment box. (2) A P C Roy did what he should do. Everyone knows, plagiarism is a punishable and shameful act. So he did, but he did not know the ins and outs of the case. Finally, he became totally silent.
All problems (?) solved by the interferance of Mr. J.L.Neharu....is it that unknown hidden incident ! .....
Sri Ganesh chaturthi mahima ebang maharshi balmiki vandana janle poriskar hoye jabe
Sorry, I do not find any connection of Nehru in this case. I think, it's a rumour.
@@thegalposalpo Why it was started teachers day when sri Ganesh chaturthi being celebrated in schools throughout Bharat almost same time
@@thegalposalpoit's Nehru and not neheru
প্রতিটি "বিষয়" নিয়ে আপনার বক্তব্য ও ব্যাখ্যা শুনে অনেক অজানা ইতিহাস শুনে আরও নতুন কিছু শোনার আগ্রহ ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে। *
যুক্তি গুলো জমলো না।
এতো নীরস বিষয়। কাঠখোট্টা যুক্তি আর তথ্য! এসব কি জমানো যায়!
ব্যাপারটা প্রচন্ড বিতর্কিত, আপনি যাই বলেন সত্ত্য-মিথ্যা বিচার করা কঠিন । এখানে এক পক্ষ নেওয়া যায় না । তবে অজানা বিতর্কিত ব্যাপারটা জানা গেল, যেটা চাপা ছিল । কিছু তো একটা হয়েছেই । U-tuber দের দোষ দিয়ে লাভ নেই popularity সবাই চায় । তবে এই না জানা খবর জানাবার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ ।
ব্যাপারটা কিন্তু এরাজ্যেই বেশি বিতর্কিত। বহির্বঙ্গে এই বিষয় নিয়ে কারো মাথাব্যথা নেই। সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে যে যার মতন বিকৃত ভুল তথ্য দিয়ে যাচ্ছেন, সাধারণ মানুষরাও বিভ্রান্ত হচ্ছেন। আবেগপ্রবণ বাঙালিরা তো রাধাকৃষ্ণনকে আক্রমণ করার সময় ভাষার শালীনতাবোধ পর্যন্ত হারিয়েছেন।
কে তাদের বোঝাবে যে, রাধাকৃষ্ণনবাবু এবং যদুনাথবাবু- এই দুজনেই আমাদের কাছে শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সত্যটি সম্পর্কে আমার কোনো ধারণাই ছিল না । 👍👍👍👍❤❤❤❤
Date of bith ta 5th sept.noy 20 th sept , ata dharechilen Dr.prafulla ch Roy .
However your intention is very clear , anyhow sarbapalli is perfectly perfect but a talented prof .Mr Sinha was wrong . Radhakrishnan was anti bengali , powerful politician, Neheru was behind the curtain .when radhakrishnan went to Russia ,and saw Netaji but he did not disclose this to people of india ,but to neheru .neheru rewarded him dy.president and after he became President .both neheru and radhakrishnan was in same boat
Your dubious information relating to this controvercy has proved that mirzafor is still alive .Mr Sinha fought against a man who was powerful in all respect . MR SINHA fought genuinely, the man radhakrishnan went to Russia, where he saw Netaji Subhas Bose , but he kept himself mum ,Nehru awarded him 1st vice president .All time Hero Netaji did not utter a single word . All the people of bengal must show their back to sarbapally .5 th sept is not his birthday
সবই টাকার খেলা গরিবের বিচার সেই যুগেও হয়নি এ যুগেও হবেনা
One thing still remains unresolved. Why did Radhakrishnan sattle such a matter outside the court?
Waiting for your explanation with suitable references.
Do you know clearly who first lodge the case in High Court? Do you know who first came to settle down the case out of the court? If you have no clear information, just stop your enquiry or ask why Jadunath himself came to settle the matter out of court!
মানুষ কে কতো সুন্দর ভাবে ভুল বোঝানো যায় এই ভিডিও দেখলে সম্পূর্ণ বোঝা যায়।।
যুক্তি থাকলে বলুন। না হলে অন্য চ্যানেলের ভিডিও দেখুন। এখানে হা-হুতাশ করে লাভ নেই।
Correct
ভুল তথ্য দিচ্ছেন
আপনি ঠিক তথ্য সূত্র উল্লেখ করে এখানে দিন।
আমরা কোনটা ঠিক বলে মানব?? দুজন দুরকম বললে কারটা সত্য বলে মানব? এটাতো খুব সমস্যার বিষয়! আরো আরো এমন এমন ক্ষেত্রে এই রকম দুজন স্রষ্টা অরিজিনাল বলে দাবীদার হলে সাধারণ মানুষের পক্ষে সত্যটা বোঝা তো ভীষণ কঠিন! সেই পথটা বরং পরিষ্কার করে বলুন!!
দেখুন, পথ একটাই। নিজস্ব মতামত গড়ে তুলতে বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্য শুধু শুনলে চলবে না। তারা তাদের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে কি phyisical evidence দিচ্ছেন,সেটিকে আপনাকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। Evidence ছাড়া আপনি কোন পক্ষের বক্তব্যকে গ্রহণ করবেন না। যারা আপনার আবেগকে পুঁজি করে ইউটিউব, ফেসবুক, প্রিন্টেড প্লাটফর্মে নেমেছে, তাদেরকে এড়িয়ে চলুন। সর্বোপরি একটাই কথা --- কারো কথা শুনে নয়, আবেগের উপর ভর করে নয়, সন্দেহের বশবর্তী হয়ে নয়, আপনাকে সম্পূর্ণ যুক্তির উপর দাঁড়িয়ে বস্তুনিষ্ঠ হতে হবে। তবেই আপনি সঠিক পথের সন্ধান পাবেন।
Bengalis may have many faults but i donot believe Bengalis opposed Radhakrishnan's appointment just because he was South Indian. CV Raman never faced it.
Go through history stated in underlined words in this video.
@@thegalposalpo I have gone through it and this part of " history" presented is absolutely biased and wrong. I cannot take this history book as gospel truth.Kindly go through my logic too.
ধন্যবাদ এ বিষয়ে আলোকপাত করার জন্য,।
তবে আপনি শ্যামাপ্রসাদ কে কংগ্রেস নেতা বলে উল্লেখ করেছেন তিনি কংগ্রেস নেতা ছিলেন না।
তখন শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী, তাহলে কোন দলের নেতা ছিলেন?
কোর্ট case হলোই বা কেনো আর আউট অফ কোর্ট settlement বা কেনো?
কিছু ঘাপলা আছে
ভিডিওতে সব প্রশ্নের উত্তর আছে। ধৈর্য ধরে মন দিয়ে ভিডিওটি শুনতে হবে। এবং কমেন্টে আমার বিভিন্ন কমেন্ট গুলো একটু পড়ে দেখতে হবে।
যুক্তি-তর্ক তথ্য নির্ভর আলোচনা থেকে মনে হচ্ছে একপক্ষ খুবই প্রভাবশালী ছিলেন। না হলে লেখা-প্রকাশকাল সম্পর্ক বিলম্বিত কেন? আবার কোর্ট কেস, আবার সমঝোতা , কখনো রাশিয়ায় কল্পিত নেতাজি সাক্ষাৎ , রাষ্ট্র পতি পদ ,।আসল বিষয় কে গুলিয়ে দিয়ে নির্বিবাদে একজন কে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে সফলতার সঙ্গে প্রতিস্হাপন। এতেই সন্দেহ হচ্ছে ডাল মে কুছ কালা হ্যায়।
This was experience of my late father, a Chartered Accountant. Media trial was made by two newspapers, Asian Age and vernacular paper, Aajkal.
Not Aajkal, it was Pratidin.
নাম করা মানুষ তো চুরি করতে ই পারে না - কি বলেন!!!
তা কেন বলব!
অসাধারণ ও দূর্দান্ত তথ্যমূলক ভিডিও।আগামীতে আরও তথ্যমূলক ভিডিও অংশ করছি দাদা।
কয়েকটা বিষয়ে সংশয় রয়ে গেল :
1) যদুনাথ সিনহা M.A. পাশ করেন 1917 তে । রাধাকৃষ্ণন কলকাতা এসেছেন 1921 এ । সুতরাং সরাসরি ভাবে রাধাকৃষ্ণনের ক্লাস যদুনাথ করেননি। তাই তিনি রাধাকৃষ্ণনের ক্লাসনোট থেকে টুকেছেন সেটা বোধ হয় অকাট্য যুক্তি নয়। তাছাড়া যদুনাথের গবেষণাপত্রের পরীক্ষক রাধাকৃষ্ণন স্বয়ং ছিলেন। তর্কের খাতিরে যদি ধরে নেওয়া যায় যে যদুনাথ রাধাকৃষ্ণনের কাজ নকল করেছেন, তাহলে রাধাকৃষ্ণন সব জেনে শুনেও যদুনাথের গবেষণাপত্র অনুমোদন করলেন কেন ? প্রসংগত এই গবেষণাপত্রের ভিত্তিতেই যদুনাথ 1923 এ গ্রিফিথ পুরষ্কার এবং 1925 এ মোয়াট মেডেল পেয়েছিলেন।
2) Ganganath Jha এর যে চিঠির ফটো আপনি দেখিয়েছেন সেখানে কারণ হিসেবে দর্শানো হয়েছে যে ওনার fee অত্যন্ত বেশি । এই উত্তরটা অনেকটাই এড়িয়ে যাওয়ার মতো এবং তা থেকে দুইজনের মধ্যে কে ঠিক সেটা বোধ হয় বিবেচনা করা যায় না
3) video তে বক্তব্য অনুযায়ী বিভিন্ন পত্রিকাতে বলা হয়েছে যে যদুনাথ সিনহা আগে মামলা করেছেন। কিন্তু তারপর ধরে নেওয়া হলো যে Radhakrishnan: A Biography বইটি বেশি authentic এবং সেখানে যা বলা আছে সেটাই সত্যি। এই assumption এর ভিত্তিও পরিষ্কার নয় ।
@sagnikdatta8005 আপনি ঠিকই বলেছেন।
B. R. Ambedkar এর বইতে বলেছেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন সেটা তুলে ধরা হলো না। আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় এর এই বিষয়ে চিঠিতে কি লিখেছেন সেই বিষয়ে তথ্য তুলে ধরা হয় নি।
শ্যামাপ্রসাদ বাবু ও এক সময় কংগ্রেস নেতা ছিলেন।
আপনি যে তথ্য দিলেন তার প্রায় বিপরীত তথ্য দিয়েছেন মানব গুহ।তাতে আমার মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। দয়া করে আপনারা উভয়ে যদি মিলিতভাবে এই সমস্যার সমাধান করেন তাহলে প্রকৃত সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। আমরা সত্য জানতে চাই।
আমি কারো নাম করতে চাই না। কিন্তু কেউ যদি "দর্শক খাবে" এমন বক্তব্যের চর্বিতচর্বন করেন, সেখানে আমার কিছু বলার নেই। যেখানে গবেষণা আছে, পরিশ্রম আছে, যুক্তিযুক্ত বিতর্ক আছে, সেখানে আমি আছি।
Amio Manab Guha er video ta dekhlam kintu okhane uni Jadunath Singha ke ekjon asohai byakti hisebe dekhiyechen jini influential and system er kache here giyechen. But Jadunath Singh ero jothesto provab chilo Kolkata te
এই ভদ্রলোকের ইউ টিউব দয়া করে দেখবেন না। ইনি ইচ্ছাকৃতভাবে সত্যকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করেন
যাঁরা স্রোতের বিরুদ্ধে, তাঁদের জন্য এই চ্যানেল। আর কারো দেখার তো দরকার নেই, দাদা। দয়া করে অন্তত আপনি আর দেখবেন না।
ঠিক বলেছেন।
ঠিক বলেছেন
পুরোপুরি সন্দেহ মুক্ত হতে পারলাম না।
আগে থেকেই রাধাকৃষ্ণানকে দোষী বলে ভেবে নিলে সন্দেহমুক্ত কাউকে করা যায় না।।
You are very correct that a tendency is in trend to smudge our pride Dr Radhakrishnan. I feel greatly relieved to know the facts of the case. Thank you very much. 🙏 niben
Bangali je kakrar jat eta bojhai gelo
এই প্রাদেশিকতাবোধই অনেক ক্ষেত্রে অধঃপতনের কারণ।
অসংখ্য ধন্যবাদ🙏 আপনাকে এত সুদর একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়ার জন্য।
খুব সুন্দর প্রতিবেদন। অনেককিছু জানা গেল। আর অনেক কিছু অজানাই রয়ে গেল! একটা প্রশ্ন মনে খচখচ করছে: ড: রাধাকৃষ্ণন যদি সম্পূর্ণ নির্দোষ ছিলেন, তাহলে তিনি কোর্টের বাইরে কম্প্রোমাইজ করলেন কেনো? কী ছিল সেই শর্তাবলী? প্রতিবেদকের জন্য একটা কথা: যেহেতু সম্পূর্ন তথ্য অজানা, আর যদুনাথ বাবু যে মিথ্যা মামলা করেছেন তারও কোনো সঠিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি, আমার মনে হলো যে আপনার কোনো পক্ষ না নিয়ে নিরপেক্ষ থাকলেই ভাল করতেন। অনেক ধন্যবাদ ভালো ভালো বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য।
Yes amaro setai Mone holo
Radha Krishna nije sothik hole compromise korbe kano
Ekjon shikshoker Tai Kora uchit chhilo. Apni shikshok hole student ke kshomar chokhei dekhten. Radhakrishnan to ar je-se manush chhilen.
Kintu ai prosnoguli keno korchhen na, 1) keno Jadunathbabu-i ba compromise e gelen? Tini to Kom provabshali kakhonoi chhilen na. 2) out of court settlement habar poreo keno Radhakrishnan-er boi unchanged abosthay publish hoye aslo? Sekhane Jadunathbabur proti kono rin-seikar kora holo na Keno? Keno pore Jadunathbabu ar kono protest korlen na???
Chhai
Thank you bhai. You have removed all the mists always being created by a class of neo hyper nationalists or regionalism.
Thanks for Clearing misunderstanding
On a Divine Day like Teachers Day
Happy Teachers Day
আমার বিনীত অনুরোধ এবার থেকে শিক্ষক দিবসে যদুনাথ মহাশয়কে সম্মান দেওয়া হোক। চোর চোট্টা রাধা কৃষ্ণন্ কে নয় ।
আরে ভাই, রুখ যাও। যদুনাথ সিনহা তো অন্যের লেখা চুরি করে নিজের বই ছাপিয়েছেন। সংস্কৃত পন্ডিত গঙ্গানাথ ঝাঁ-য়ের বই থেকে লেখা হুবহু টুকলি করেছেন। শিক্ষকদিবসে রাধাকৃষ্ণানকে না হয় সম্মান জানালেন না, কিন্তু যদুনাথ সিনহাকে টানছেন যে !!! কেন বিদ্যাসাগরের নাম উচ্চারণ করতে পারলেন না?
অসাধারণ প্রতিবেদন ❤❤❤
অতীব সাধারণ মানুষরাই অতীব অসাধারণ ব্যাপারে বেশি আগ্রহ দেখায় ও অনেক কিছু বেশি বুঝে ফেলে...
ইহা এক অতীব যন্ত্রনাদায়ক ও হাস্যকর বিষয়...!!
আসলে অবোধের গোবোধে আনন্দ বলে একটা কথা আছে..বোধহয় সেটাই ...!!
Talk on only the topic. Otherwise ignore this video. This channel is not fit for you.
Your research work is astonishing. But i think relying so much on gopals book may not b so judicious. As regionalism is much more stronger in others than this bengali race.
But ur analysis of incidents is very balanced and high class.
Perhaps i have problem with radhakrishnan as a very meek nehru licking british serving opportunistic be at safe side personality.
Once he rebuked some of his juniors for showing excessive interest in Netaji issue as this will loose Nehru favour.
Thanxxx.
Everyone, may be Radhakrishnan, Neheru or Netaji, must have some limitations. Liking or disliking is always a relative matter.
It's Nehru and not neheru
রাধাকৃষ্ণ ছিলেন প্রভাবশালী তা থেকে বোঝায় যায় কি ঘটেছিল?এখন যে ভাবে রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করেছে আইন আদালতের উপর এতো মিডিয়া থাকা সত্ত্বেও তখন একক ভাবে রাজনৈতিক প্রভাব ছিল অন্য দলের কোনো প্রভাব ছিল না। তাই টুকলি সম্ভব।
Your Guesswork has no evidence. Media makes your Guesswork. It's very easy to generalize it.
আপনি কি বলছেন? ? রাধাকৃষ্ণণ আগে না যদুনাথ আগে কোলকাতা হাইকোর্টে কেস করেছিলেন? ??
আমি বলছি না, অথেন্টিক বই বলছে। বইয়ের পাতা আমি ভিডিওতে দেখিয়ে দিয়েছি। রাধাকৃষ্ণন আগে মানহানির মামলা করেছেন, তার প্রতিক্রিয়ায় যদুনাথ প্লেজিয়ারিজমের মামলা করেন।
Jadunath Sinha tahole mitthe literary piracy case korlen keno? Tini ki pagol chhilen? Mone to hoy na..
Valo kore videoti sunle answerta peye jeten. Newspaper-e Jadhunath Sinhar letterguli chhapanor poroborti ghotonakrom follow korun.
@@thegalposalpo Amar proshno hochhe - Jadunath Sinha janten to Radhakrishnan koto ta influencial. Tahole tini mitthe case korlen keno? Fame pawar jonno? Ar Radhakrishnan to 100000 takar defamation case korechhilen, tahole settlement e gelen keno? Tini to case jite money peye jeten.
@@hazradebdulal9938 Go through my reply pinned at the top.
Many issues out of this chapter are still under cloud when the out the side court settlement arises.
Two issues are clearly solved ---- 1) Allegation against Radhakrishnan was not proved at all. 2) Jadunath's stealing of Ganganath Jha's writing was proved in his own letter. He was real guilty of plagiarism.
@@thegalposalpo but sir .. Jodunath Singha published his research papers in 1926 where Radhakrishnan published his book in 1927.
@@thegalposalpoat least, Jadunath Sinha was honest. But why the other 2 teachers didn't respond to Mr Sinha's call for testimony raises doubt whether pressure was created on them not to give testimony. Their testimony was actually the most vital in this case. You never raised doubt on this point but just gave the information.
অত্যন্ত বিতর্কিত বিষয়। একবারে নিশ্চিত না হয়ে মন্তব্য করা ঠিক নয়। তবুও বলা যায় ডাঃ রাধাকৃষ্ণন ও সন্দেহের ঊর্দ্ধে নন। উনিও অনেক ক্ষেত্রে তথ্যগোপন করেছেন। অত্যন্ত প্রভাবশালী হওয়ার কারণে এ বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস করে নি।
অনধিকার চর্চা। এরকম একজন পণ্ডিত ব্যক্তির সমালোচনা করার নুন্যতম যোগ্যতা এখনকার
so-called শিক্ষিত দর্শকদের নেই। এরা কালিমালিপ্ত সমালোচনা বেশি পছন্দ করে। Please এরকম দায়িত্ব দেবেন না। Dr. SR Krishnan ভারতের গৌরব, আমাদের শ্রদ্ধার ব্যক্তিত্ব।
রাধাকৃষ্ণন এর ভক্ত বোঝাই যায় ,, কিন্তু মানুষ কে ভুল বোঝানোর চেষ্টা টা করবেন না ,, বা আপনি নিজে চটি পিসি আর সাধারণ জনগন কে অনুপ্রেরিত মনে করছেন।।
মিডিয়া-চটির ভক্তদের অনত্র যাওয়ার অনুরোধ করছি। যুক্তির কথা কিছু থাকলে শোনা যেত।
@@thegalposalpo ভাট যুক্তি অন্যত্র দেখবেন ।।মানুষের চোখে ধুলো ঢোকানোতে পি এইচ ডি করেছেন।।
স্যার আপনার ভিডিওর মাধ্যমে , অনেক বিষয় খুব সুন্দর ভাবে জানতে পারি ।। ধন্যবাদ আপনাকে।।
Aaj shikhyok dibase eto sundar porjalochona karar jonyo dhanyavaad
বাঙালির শিক্ষক দিবস বিদ্যাসাগরের জন্মদিন। আজকের বাংলা ভাষা যতটা পরিণত তার পিছনে বিদ্যাসাগরের মহাশয়ের অবদান অনেক।🙏
বাঙালি জাতি শুধু ভারতের নয়, সারা পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জাতিগুলোর মধ্যে একটি।🙏
অন্য জাতিরা বারবার বাঙালিকে চেপে রাখার চেষ্টা করেছেন, নিজেদের ভাষা, সংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে, কিন্তু কোনোদিন পারেনি আর পারবেওনা। বাঙালি লড়াই করতে জানে, বাঙালি নির্ভীক জাতি।✊
জাগো বাঙালি জাগো।🙏
যারা অন্য জাতির দালালি করেন তাঁরা একবার পিঠে হাত দিয়ে দেখে নেবেন শিরদাঁড়া টা আছে কিনা, একবার DNA টাও পরীক্ষা করে নেবেন।
বিদ্যাসাগরের জন্মদিনকে শিক্ষকদিবস হিসাবে পালন করার ব্যবস্থা করলে কারো তো আপত্তি থাকার কথা নয়। তবে তার জন্য ভারত সরকারকে চাপ দিতে হবে। ইউটিউবে মন্তব্য করে, বিপ্লব করে কোন কিছুই হবে না। আসল জায়গায় দাবি তুলতে হবে।
জাতি ধর্ম নির্বিশেষ যে কোন কৃতী মানুষের শ্রেষ্ঠত্বকে সম্মান করা, তার কৃতিত্বকে সম্মান করা মানে সেই জাতির দালালি করা নয়। এটা যারা মনে করে, তাঁরা আর যাই হোক বাঙালি নয়।
চুরি কে সুন্দর মোড়কে আপনি প্রতিস্থাপন করলেন।
সত্য সবসময় সুন্দর, কিন্তু অনেকের কাছে দুঃখজনক।
প্রত্যেকটি ভিডিও তে আপনার অক্লান্ত পরিশ্রম, অধ্যবসায় ও জ্ঞান সত্যি ই প্রশংসার যোগ্য ।
এই বিষয়টির সঠিক তথ্য তুলে ধরার উদ্যোগ অতি প্রশংসনীয়। কিন্তু যদুনাথ বাবুর পক্ষে সাক্ষী হতে না চাওয়া সব চিঠি গুলি স্বাক্ষর বিহীন। শুধুমাত্র টাইপ করা কাগজের ছবিমাত্র। অর্থাৎ এগুলি আসল চিঠি নয়। আলোকপাত করবেন প্লিজ।
সঠিক যুক্তি
@@subhasisdasgupta4451 চিঠিগুলি গবেষক উৎপল আইচের ফটোকপি থেকে নেওয়া। কিছু চিঠি অরিজিনাল চিঠির ফটোকপি, একটা বোধহয় প্রিন্টেড।
Feeling so down for our bengali coommunity,what a pity,what a shame..We can stab ourselves with a smiling face alas.
আমরা ছাত্র বয়স থেকেই এই literary Piracy সম্বন্ধে অনেক বার শুনেছি ও তৎকালীন বিভিন্ন পত্রিকায়ও মাঝে মাঝে দেখেছি। খুবই মনঃ কষ্ট হতো এই ভেবে যে এত বড় মানুষও এমন কাজ করতে পারেন ! আমার এক বাল্যবন্ধুর বাবা ঐ বড় মানুষটার ছাত্র ছিলেন। ওনার নাম ছিলো ডঃ মনোরঞ্জন বসু।
উনিও একজন প্রফেসর ছিলেন বড় বড় ব্যাক্তিরা ওনার বাড়িতে সর্বদি ভীড় করে থাকতেন। সাহস করে ওনাকে এই বিষয়ে কখনও জিজ্ঞেস করতে পারিনি কারন উনি ওনার শিক্ষককে অত্যাধিক ভক্তি করতেন।
যাইহোক, আজকে আপনার তথ্য প্রমাণ ভিত্তিক ভিডিওতে ও আমার এই তেষট্টি বছর বয়সে সব সন্দেহের নিরসন হলো।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
জয় হিন্দ।
আপনার মন্তব্য বরাবরই আমাকে ভীষণ অনুপ্রাণিত করে। আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ।
Pocha...chhai
কোর্টে যে কেস টা চলছিলো সেটা বিচারপতি রায় দান করলেন না কেনো।
থলের বিড়াল বেড় হয়ে আসবে তাই কোর্ট কোন সিদ্ধান্ত দেন নাই।
একটি কথা যদুনাথ সিনহা কি রাধাকৃষ্ণ নের আগেই এই রিসার্চ পেপার টি publishকরেছিল । কেন টাকা দিয়ে settleকরল ।
?
বড় ভজকটো ব্যাপার
বিতর্কিত এই লেখা গুলি বাতিল হওয়া উচিত ছিল টোকা টুকি করা এই থিসিস ।
চোরকে চোর বলা হবে না তো কি সন্যাসী বলা হবে?
হাঃ হাঃ হাঃ... আপনার বলা না বলায় সমাজের কী উপকারটা হয়েছে?
একটা প্রশ্ন থেকেই গেল। Dr যদুনাথ সিনহার বইটি যখন প্রথম বেরোয়, তখন Dr রাধাকৃষ্ণন কেনো প্রতিবাদ জানালেন না যে এসব তিনি ক্লাস এ পড়াতেন এবং এ ব্যাপারে তিনি তাঁর বইয়ের পাণ্ডুলিপি 1924 সালেই অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস এ পাঠিয়েছেন। যদিও এটা মনে রাখতে হবে যে এতে রাধাকৃষ্ণনের পাণ্ডিত্য কিছু খর্ব হয় না। কন্ট্রোভার্সি যাই হোক, Radhakrishnan ও Jadunath Sinha দুজনের প্রতিই আমাদের respect থাকা উচিত এবং দুজনের বইই প্রকাশিত হওয়া উচিত।
Sir international teachers'day kivabe suru holo seta niye ekta video deben... pronam neben...
As per your analysis it's clear that Dr.Krishnan must done some wrong, specially when he was more more influential than Mr.Sinha.
It's very difficult to convince people if they are immersed in blindfolded mindset. I can see the similarity these days with the mindset generated from the fake and misinformations of Whatsapp University. People are still raising questions against your crystal clear narration with proper evidence.
Not in agreement with your agenda...a weak argument forwarded by radhakrishnan who was a powerful person backed by nehru and the VC .if the non Bengali hatred was true then he would not have got the chair at Calcutta university.the fact is radhakrishnan could never disprove and went for an out of court settlement.Woke Bengalis discard the slavish mentality.
অনেক অজানা তথ্য সুন্দরভাবে আমাদের সামনে উপস্থাপনা করেন তাই আপনাকে জানাই অজস্র ধন্যবাদ
সত্যিটা জানানোর জন্য, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
Person ke Argument korlei to boro bipad. Relativenaki eto chotichatar moto chatchhe!!!. 1 lakh er manhani mamla to korechhilo ar egolona keno? Mane Jadunath sir sothik!
শিক্ষক দিবস পালন,বেছে বেছে ঐ দিনটিই কেন ? এই সুপারিশ কে করেছে, বাংলা তথা ভারতের আর কোনো নমস্ব মনিষী কি ছিল না? ভারতের শিক্ষা প্রসারে অবদান কতোটুকু? ক্ষমতাবান ব্যাক্তি বরাবরই সমাজের ও আইনের প্রাঙ্গনে upper hand পায় , সেটা সবার জানা আছে।
এতে রহস্য আছে, মনে হয়। না হলে কেসটা অমীমাংসিত হলো কেনো???
Kar kothay ki interest ekhon ta bojha khub muskil!!!!!!!
Gurupurnimakai Teachers' day kore hok.
Why do not compare two books before making any comments?
আমার মনে হয় এই বিষয়ে আপনি আরেকটু গভীরে গিয়ে অনুধাবন করার পর আরো বেশি তথ্য দিয়ে এবং সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতার সঙ্গে আরেকটি ভিডিও করুন।
এবিষয়ে আর কোন ভিডিও করব না। তথ্যপ্রমান দিয়ে লাভ নেই। মানুষ চতুর মিডিয়া আর নামকরা ইউটিউবারদের কথাই বিশ্বাস করে।
True
আপনার ভিডিও গুলো খুবই যুক্তিসঙ্গত। অপেক্ষায় আছি, দলিত নেতা যোগেন্দ্রনাথ মন্ডল ও তার পদত্যাগপত্র নিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ বিডিও, আপনার চ্যানেলে সম্প্রচার করবেন।
আপনার বিষয়টি খুবই স্পর্শকাতর। পদত্যাগ পত্র দেওয়ার আগে ওঁনার ভূমিকা খুবই বিতর্কিত।সঠিক সলিড তথ্য না পেলে ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে ভিডিও তৈরি ঠিক হবে না। কি করব---- সিদ্ধান্ত নিই নি। তবে ভালো , বিশ্বাসযোগ্য তথ্য না পেলে ভিডিওটি করব না।
যাহা রটে কিছু তো বটে
এক জন ছাত্র কখনো শিক্ষকের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ আনতে পারে না।
কেন পারে না? শিক্ষক যদি ছাত্রের বিরুদ্ধে প্রথমে মামলা করেন, ছাত্র পাল্টা মামলা করতে পারেন না?
Absolutely correct....
কারো বায়োগ্রাফি তে তার নামে খারাপ বলা হয়না।কাজেই ওটা কোনো প্রমাণ হয় না।
ভুল। বায়োগ্রাফিতে প্রচুর বিতর্ক, সমালোচনা, নিন্দে --- সবই থাকে। ঔ বায়োগ্রাফিতে ওনাঁর ব্যক্তিগত জীবনের বহু সমালোচনা আছে।
The main point of this case resembles to a Doctorate degree-given to one X-minister of W.B. ( now in custody) by one North Bengal Univ. People have doubts in this.
Darun upasthapana, aapnar bachanvangi eto valo shunte shuru korle shesh na kare thama jaina
RAJNITIR KACHHE CHAMCHAR AVAB NEI
Talk on the topic. Or ignore this video. Don't comment casually.
ধন্যবাদ। পরিষ্কার হল সবকিছু।
খুব সুন্দর বিশ্লেষণ।
রাধাকৃষ্ণান কোর্টের বাইরে সমঝোতায় গেল কেন?আজকের দিনের অনেক সাংবাদিকদের মতো রামানন্দ বাবু খুব অসত্যশীল মানুষ ছল বলে তো শুনি না।
আপনার প্রশ্নটির উত্তর একটু পরেই দিচ্ছি। তার আগে বলে নিই, আপনার প্রশ্ন দেখে মনে হয়েছে যে, আপনি বোধহয় বিশ্বাস করেন, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা প্রবল রাজনৈতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে কোর্টের বাইরে রাধাকৃষ্ণণনের সাথে তিনি সেটেলমেন্ট অগ্রসর হয়েছিলেন। এক্ষেত্রে আমার ব্যক্তিগত ধারণা এটাই যে, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোনো চাপের কাছে আত্মসমর্পণ করেন নি। ( উল্লেখ্য, তিনিও যথেষ্ট প্রভাবশালী ছিলেন। তাঁর পিছনে ছিলেন প্রভাবশালী সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়, নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়-সহ কলকাতার বুদ্ধিজীবী মহল। নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের মতো ব্যক্তিত্বরা তাকে তো চিঠি দিয়ে উজ্জীবিতও করেছিলেন। তদানীন্তন কলকাতার পুরো বুদ্ধিজীবি মহল তার পেছনে ছিল । আর্থিকভাবে তিনি যথেষ্ট সচ্ছলও ছিলেন। বিভিন্ন কলেজে উচ্চ বেতনে অধ্যাপনা করেছেন + নিজে 40/50টা বই লিখে ফেলেছেন + অনেক বই লন্ডন থেকে প্রকাশ করেছেন; --- তাঁর আর্থিক অবস্থা কখনই খারাপ ছিল না। অর্থাৎ আমি বলতে চাইছি, রাধাকৃষ্ণণের সাপেক্ষে যদুনাথ সিনহাকে যেভাবে সহায়-সম্বলহীন ছাপোষা মানুষ হিসাবে মিডিয়া দেখিয়েছে, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়।
যাইহোক, বিখ্যাত জীবনী গ্রন্থের তথ্য বলছে (নিচে বইটির নাম ও তথ্য আমি দিয়েছি), বন্ধুদের সাথে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতেই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা আউট অফ সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন। বাস্তব অবস্থাটা ছিল এই যে, রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে কোর্ট কেসে তাঁর জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ।এ প্রসঙ্গে আমাদের মনে রাখতে হবে যে, কোর্টে কেস উইথ ড্র করার পর রাধাকৃষ্ণনের বই কোন রকম পরিবর্তন ছাড়াই অবিকৃতভাবে প্রকাশিত হতে থাকে এবং ‘মডার্ন রিভিউ' পত্রিকার সম্পাদক রামানন্দ চ্যাটার্জী তার পত্রিকা থেকে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার যাবতীয় চিঠি সরকারিভাবে উইথড্র করেন, অর্থাৎ মামলা উইথড্র করার পরের একতরফা ঘটনাবলী লক্ষ করে এটা বোঝা যায় যে, যদুনাথ সিনহা কোর্ট কেস হেরে যেতেন, রাধাকৃষ্ণনের জয় হতো।
একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, কোর্ট কেসের হেরে গেলে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহাকে বিশাল “financial risk’-এর মধ্যে পড়তেই হতো। সে যুগে এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ মানে অকল্পনীয় বিশাল অর্থদন্ড। সেজন্য, চার বছর মামলা চলার পর অবশেষে একরকম বাধ্য হয়েই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শ অনুযায়ী এই সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন।
এখানে উল্লেখ্য, তদানীন্তন প্রাদেশিকতা মনোভাবসম্পন্ন মিডিয়াগুলি কিন্তু অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার বাস্তব পরিস্থিতিটিকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে গিয়ে সেটেলমেন্ট করার পিছনে অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণনেরর রাজনৈতিক প্রভাবকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দায়ি করেছে বলে আমার বিশ্বাস। অবশ্য আজকের মিডিয়াগুলো প্রধানত পাবলিসিটির জন্যই এসব প্রচার করে যাচ্ছে এবং বহু ফেসবুকাররাও সেসব প্রচার এর শিকার হচ্ছেন।
যাইহোক, এবার আপনার প্রশ্নের উত্তরে আসি। ছাত্র-অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোর্টের বাইরে একটা সেটেলমেন্টের প্রস্তাব যদি অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনকে দেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই একজন শিক্ষক হিসাবে সেই প্রস্তাবে সাড়া দেওয়াটা ছিল রাধাকৃষ্ণনের স্বাভাবিক কর্তব্য। একজন শিক্ষক হিসেবে এটাই ছিল স্বাভাবিক মহানুভবতা। S Gopal তাঁর বইতে (“Radhakrishnan : a Biography”) পরিষ্কার জানিয়েছেন, “Radhakrishnan, despite being in a strong position, was generous enough to forget all the trouble to which he had been put...” তখন কে আর জানত, ভবিষ্যতে এই সেটেলমেন্টে যাওয়াকে কেন্দ্র করে রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে এমন বিতর্কিত প্রশ্ন উঠবে? ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ স্বপ্নেও ভবিষ্যতের এই নিন্দাবাদ নিয়ে কখনো ভাবেন নি। ভাবা কখনোই সম্ভবও নয়।
তবে বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে আমি এটাও জেনেছি যে, সে সময় ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ ছিলেন ভীষণ কর্মব্যস্ত। নিজের বিদেশ সফর নিয়েও তিনি ব্যস্ততার মধ্যে ছিলেন। ব্যস্ততার কারণে এই কোর্ট কেস চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার মতো সময়ও তার কাছে ছিলনা।
মামলায় জিতেও তো যদুনাথ সিনহা ও রামানন্দ বাবুকে আর্থিক ভাবে দয়া দেখান রাধাকৃষ্ণানের পক্ষে সম্ভব হত। সেক্ষেত্রে রাধাকৃষ্ণান চুরীর দায় থেকে মুক্তি পেত। এটা না বোঝার মতো অবিবেচক লোক অন্ততঃ রাধাকৃষ্ণান ছিল না।
@@sabyasachipatra9764 এটা সঠিক যুক্তি হল কি! ছাত্রের পক্ষ থেকে বা অন্য কারো কাছ থেকে কম্প্রোমাইজের প্রস্তাব আসলে একজন শিক্ষক , সে যেই হোক, ইতিবাচক সাড়া না দিয়ে থাকতে পারেন? সে যুগে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার ছিল। কোন অভিযোগ থেকে সসম্মানে মুক্ত হবার দায় শিক্ষকদের ছিল না। শিক্ষক নিজের আদর্শের কাছে কতখানি দায়বদ্ধ --- সেটাই সে যুগে matter করত। আজকের দিনের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে যাঁরাই এই ঘটনা ব্যাখ্যা করতে যাবেন, তারা বিভ্রান্ত হবেনই।
যদুনাথ সিনহা যদি মনে করতেন যে মামলা তাঁর পক্ষে যাবে না, তবে তিনি মামলা করতে যাবেন কেনো। একটা মানুষ শুধু শুধু মামলা করতে যাবে কেনো? আপনার আলোচনা নিরপেক্ষ হল না।
@@atanulaha1910ooni bhebecchilen j aaro 2 Jon teachers ar testimony paabay. But they were silenced. They were actually the most vital to the case.
Excellent research work done in this channel !! Everyone should see this video 😊 . Let the whole world watch to this important video !!
কংগ্রেসের মনগড়া গান্ধীবাদি ইতিহাস পড়ে আর কত সাফাই গাইবেন????????
সাফাই গাওয়ার কথাটি এখানে আসছে কেন? Talk on the topic. Otherwise ignore this video. Don't make it political.
Mahan manusera sarbodai khoma kore thaken.sarbopalli mahan sikhhabid chilen.
একজন অসৎ মানুষ, তা সে যতই শিক্ষিত হোক, তার জন্মদিন কখনো শিক্ষক দিবস হতে পারেনা l আমাদের শিক্ষক পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর l তাঁর জন্মদিন 26 শে সেপ্টেম্বর আমাদের শিক্ষক দিবস l
Ei nie apni please ekta PIL karun highcourt te
Ato uchi Mahan Radhakrishnan A kaj korte pares na. Ami biswas kori na. Jara tanke janen na tanr Biography porben