মেছতা কেন হয়? এর স্থায়ী সমাধান কি?? ডা. ফয়সাল। 📲01784978763

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 6 вер 2024
  • মেছতা হলো ত্বকের ওপর দেখা দেওয়া বাদামি বা কালো দাগ।
    মেছতা সাধারণত মুখের ম্যালার এরিয়া, কপাল, নাক, মুখ, থুতনিতে হয়ে থাকে । মেছতা যদি ত্বকের ওপরের স্তরে হয়, তখন তাকে এপিডার্মাল মেলাজমা ও ভেতরের স্তরে হলে ডার্মাল মেলাজমা বলে। দুই স্তরেই যদি হয়ে থাকে, তাহলে সেটাকে মিক্স মেলাজমা বলা হয়।
    মেছতার কারণ হচ্ছে জেনেটিক প্রিডিসপজিশন, সূর্যের আলো, চুলার আগুন, গর্ভাবস্থা, জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল ও কসমেটিকসের প্রতিক্রিয়ার জন্য এটি হতে পারে। থাইরয়েডের সমস্যা হলেও মেছতা দেখা দিতে পারে।
    হরমোনাল কারণে ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের মেছতা বেশি দেখা দেয়। ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সীদের ভেতর এর প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা দেয়।
    আমাদের দেশে সানব্লক বা সানস্ক্রিন ব্যবহার করার প্রবণতা খুব কম। মেছতা প্রতিরোধে এটি অনেক কার্যকর। সকাল ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত রোদের তীব্রতা অনেক বেশি থাকে। এ সময় বাসা থেকে বের হওয়ার আধা ঘণ্টা আগে ভালোভাবে সানস্ক্রিন লাগাতে হবে। টানা তিন ঘণ্টা রোদে থাকলে, ঘেমে গেলে বা সাঁতার কাটলে সেটা পুনরায় লাগিয়ে নিতে হবে।
    যাঁদের জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি সেবনে সমস্যা হয়, তাঁদের গাইনোকোলজিস্ট দেখিয়ে অন্য পন্থা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়। যেকোনো কসমেটিকস ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের সচেতন হতে হবে। ভালো ব্র্যান্ড দেখে কসমেটিকস পণ্য কেনা উচিত। সবচেয়ে ভালো হয় যদি ডার্মাটোলজিক্যালি টেস্টেড লেখা আছে, এমন পণ্য ব্যবহার করা হয়। হরমোনের সমস্যা থাকলে তাঁর চিকিৎসা করাতে হবে। আর গর্ভাবস্থায় মেছতা হলে সেটা নিয়ে আসলে কিছু করা যায় না। বাচ্চা জন্মের পর এটি এমনিতেই সেরে যায়। যদি না সারে, তখন চিকিৎসা করতে হয়।
    মেছতার চিকিৎসা তিন ভাগে ভাগ করা হয়। ওরাল মেডিকেশন, টপিক্যাল মেডিকেশন, প্রসিডিউয়াল (লেজার, ইনজেকশন,কেমিক্যাল পিলিং)। সমস্যার প্রকোপের ওপর চিকিৎসা পদ্ধতি কী হবে, তা নির্ভর করে। যাঁদের মেছতার মতো সমস্যা দেখা দেয়, তাঁদের অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।
    খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে মেছতার প্রত্যক্ষ না হলেও একটি পরোক্ষ সম্পর্ক রয়েছে। ত্বকের বিভিন্ন অংশ যেমন মুখ, হাত, বুকে যদি মেলানিন বেশি হয়, তাহলে কালো দাগ পড়ে। শরীরে মেলানিনের আধিক্য বাড়ার অন্যতম কারণ হলো অক্সিডেটিভ স্ট্রেস। এটি প্রতিরোধের জন্য প্রচুর পরিমাণে সবুজ ও রঙিন ফলমূল, শাকসবজি খেতে হবে। এসব খাদ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হতে বাধা দেয়। এ ছাড়া তৈলাক্ত ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এর সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও ঘুম অনেক বেশি জরুরি।
    বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এর এপয়েন্টমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুনঃ
    ডা: শেখ মোহাম্মদ ফয়সাল
    এমবিবিএস, বিসিএস, ডিডিভি।
    চর্ম ও যৌন বিশেষজ্ঞ, লেজার এন্ড হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন।
    চেম্বার : SK House, ১৬৩৫/বি, মিমি আবাসিক এলাকা, মিমি সুপার মার্কেট ও আফমি প্লাজার মাঝখানে, নাসিরাবাদ, চট্টগ্রাম।
    ফোন : ০১৭৮৪৯৭৮৭৬৩, ০১৮৯১৭৬০৮৩৮

КОМЕНТАРІ • 4