ভারতের মারাত্নক দুর্বল পদক্ষেপ: ১। বাংলাদেশকে চাঁপে রাখতে পিঁয়াজ ও চিনি রপ্তানি বন্ধ করা। ২। সংখ্যালঘু নির্যাতনের ভয়ানক মিথ্যা প্রচার ( সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র)। ৩। পর্যটকদের সাথে অশালীন আচরণ ও সাম্প্রদায়িক উগ্র আচরণ। ৪। হোটেল, পণ্য, চিকিৎসা সেবা সহ সকলক্ষেত্রে পর্যটকদের কাছ থেকে সেদেশের মানুষের চেয়ে বেশি দাম নেয়া। ৫। ভুয়া ডাক্তার(প্রায় ৪০%) দিয়ে চিকিৎসা করা। ৬। কথায় কথায় বলে, বাংলাদেশকে ভারত খাইয়ে পরিয়ে রেখেছে।অথচ তারা সকল পণ্য চড়া দামে এদেশে বিক্রি করে। ৭। বাংলাদেশে ভেজাল ও বিষাক্ত প্রায় ১৫০+ ধরনের পণ্য বিক্রয় করে ভারত। ৮। সীমান্ত জুড়ে প্রায় ৩০০০ ফেনসিডিল কারখানা গড়ে তুলেছে ভারত। ফেনসিডিল ও মাদকদ্রব্য গুলো বাংলাদেশের যুবসমাজের ভবিষ্যৎ ধ্বংস করার প্রধান হাতিয়ার। ৮। এদেশে র এর অবৈধ ও অযাচিত হস্তক্ষেপ। ৯। অতিরিক্ত দাদাগিরি করতে গিয়ে ভারত তার সব প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথেই দুশমনে পরিনত হয়েছে।
ধন্যবাদ।
Excellent.
Thank you! Cheers!
Good initiative.
ভারতের মারাত্নক দুর্বল পদক্ষেপ:
১। বাংলাদেশকে চাঁপে রাখতে পিঁয়াজ ও চিনি রপ্তানি বন্ধ করা।
২। সংখ্যালঘু নির্যাতনের ভয়ানক মিথ্যা প্রচার ( সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র)।
৩। পর্যটকদের সাথে অশালীন আচরণ ও সাম্প্রদায়িক উগ্র আচরণ।
৪। হোটেল, পণ্য, চিকিৎসা সেবা সহ সকলক্ষেত্রে পর্যটকদের কাছ থেকে সেদেশের মানুষের চেয়ে বেশি দাম নেয়া।
৫। ভুয়া ডাক্তার(প্রায় ৪০%) দিয়ে চিকিৎসা করা।
৬। কথায় কথায় বলে, বাংলাদেশকে ভারত খাইয়ে পরিয়ে রেখেছে।অথচ তারা সকল পণ্য চড়া দামে এদেশে বিক্রি করে।
৭। বাংলাদেশে ভেজাল ও বিষাক্ত প্রায় ১৫০+ ধরনের পণ্য বিক্রয় করে ভারত।
৮। সীমান্ত জুড়ে প্রায় ৩০০০ ফেনসিডিল কারখানা গড়ে তুলেছে ভারত। ফেনসিডিল ও মাদকদ্রব্য গুলো বাংলাদেশের যুবসমাজের ভবিষ্যৎ ধ্বংস করার প্রধান হাতিয়ার।
৮। এদেশে র এর অবৈধ ও অযাচিত হস্তক্ষেপ।
৯। অতিরিক্ত দাদাগিরি করতে গিয়ে ভারত তার সব প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথেই দুশমনে পরিনত হয়েছে।
উপকারী পোস্ট।