A Transcendental Friendship
Вставка
- Опубліковано 10 лют 2025
- Swami B.B Vishnu Maharaja, the author of the book "Our Affectionate Guardians", relates the history of a transcendental friendship shared between the two stalwarts of the Gaudiya Vaishnava Sampradaya - Srila A.C. Bhaktivedanta Swami Prabhupada and Srila Bhaktirakshaka Sridhara Dev Goswami Maharaja.
Link to order "Our Affectionate Guardians" - www.amazon.in/...
For further information visit gosai.com
Beautiful..
Hare krsna 🙏
Dandavats! Jay Srila Sridhar Maharaj! Jay Srila Prabhupada! Hare Krishna! Jay Gurudev!🙏❤️🌸🌺🌸❤️☀️🙌🏻
Beautiful explanations that expels misconceptions. I had not the pleasure to meet with Srila Prabhupada but came to Srila Sridhara Mahararaj 40 years and received initation by His Grace
Hari Bol!
Hare Krishna.....
Wonderful! Really nice video - Sridhar Maharaj words about KC are unique and beautiful.
Bp sridhara Maharaja ki jaya
Srila pravhupada ki jaya
A wonderful gift for the gaudiya vaisnavas, around the world, Nitai Goura Hari Bol. Tks so much B.B Vishnu Maharaj; Dandavats..
हरे कृष्ण
🙏🕉️🪷🪔👍👍👍 Rare Transcendental Eternal friendship CANNOT be found in the material world Nor false ego of skin/blood/Bodily Relationships of the world.
🙏🕉️🪷🪔They will ALWAYS be our Siksa Gurus
🕉️ Govindam Adi Purusham tam aham bhajami
🕉️Jaya Sri Sri Radha Shyam
hare krishna🙏🙏
Very important! Good
Hare Krishna todas as glórias a todos os Vaishnavas 🙏🙏
Surprised 2 c such video footage. This kind of information - will not spread out much - I think we all know why. Sri Krishna is running a complex universe/has alot of 'irons in tha fire'
I seriously begged/received Gayatri mantra diksha from: "B.R. Sridhar Swami". That 'connection' /diksha connection gave mee inconceivable mystic result.
That was not friendship, srila accepted him as his Shiksha Guru
জনৈক ব্যক্তির মন্তব্য.......
আমি বহ বছর মায়াপুর যাতায়াত করতাম ও ভাড়া থাকতাম।
ধর্মের নামে এরা মানুষ কে মানসিক পঙ্গু করে তুলছে। যেমন --- একটা তাবিজ করে -- সেটা বিক্রি করছে ভক্তদের কাছে ও যাত্রীদের কাছে ।
কি উপকার ? ---- না,-- এটা গলায় ধারণ করলে মৃত্যুর সময় রাধারানী এসে ভবসাগর পার করিয়ে বৈকুন্ঠে নিয়ে যাবে !
ভক্ত রা ভয়ে ও সন্দেহাকুল ভক্তিতে তাই কিনে কিনে পড়ছে ! ব্যবসা ও টাকা কামাবার কত রকম ফন্দি যে আছে !
আর---
সমস্ত চ্যাংড়া প্রভু গুলো বিবেকানন্দ বিদ্বেষের ব্যামোতে ভুগছে। সুযোগ পেলেই বিবেকানন্দের নিন্দা করবেই। কারণ হীনমন্যতা ও হিংসা। ওরা ভাল করেই জানে -- বিবেকানন্দকে ও মিশনকে লোকে যে ভাবে সত্য ই শ্রদ্ধা করে --- ওরা তার ধারে কাছে নেই।
আর ওদের ভক্তি ??
শ্রীকৃষ্ণ কে সামনে বসিয়ে প্রচুর কামাই হচ্ছে। তাতেই এত ভক্তি। বাংলাদেশ থেকে এসে এখানে প্রভু সেজে কেউ কেউ একশ কোটী টাকা কামিয়েছে শোনা যায় ! (এদেরই বক্তব্য)।
তারপর ??
যত প্রভু দেখছেন -- ৯৯% --- কিছু ভাল কামাই করে নিয়ে , হঠাৎ একদিন গেরুয়া ছেড়ে সাদা পোষাকে আবির্ভূত হন। এরপর বে করে গৃহী ভক্ত ! এমনকি কলকাতা শাখার প্রধান ছিল --- সে ও বহু বছর আশ্রম চালিয়ে বৈরাগ্য হল ! তারপর বে !
যত কমবয়সী (চ্যাংড়া) প্রভু টাকার জন্য ইসকনে ঢুকেছে। এদের এক চিন্তা -- কি ভাবে ইসকনের মাধ্যমে বিদেশ যাবে !
কেউ কেউ দু তিন সন্তানের মা,- বয়সে বড়-- বিদেশী মহিলাকে বে করে তার টাকায় নিশ্চিন্ত হয়েছে। কেউ বিদেশে চলে গেছে। ঐ বিদশিনীরা ভারতীয় স্বামী পছন্দ করে -- কারণ -- বারবার ডিভোর্স দেবে না।
নাহলে ইসকনের বাহিরে কত মঠ মন্দির আছে । - তারা সেবা কাজের সাধু ব্রহ্মচারী পাচ্ছে না। মাছি তাড়াচ্ছে।
অথচ যত চ্যাংড়ারা ইসকনেই ভিড় করেছে কেন ? এত কম বয়সেই কৃষ্ণ ভক্তিতে গদগদ সব ?
কিছু সংস্কৃত শ্লোক আওড়াতে পারে এরা । আলোচনায় মিশনের সাধুরাও পেযে উঠবেন না- এদের সংগে।
কিন্ত ধর্মের গভীরতা কিচ্ছু নেই।
(নাহলে শ্রীরামকৃষ্ণ বিবেকানন্দের আধ্যাত্মিকতা নিয়ে প্রশ্ন করে)!!!!!
এদের হল -- নিরামিষ খেলেই --- তুমি বড় ভক্ত।
শয়তানি, মিথ্যাচার মিথ্যা কথা , কথার দাম না রাখা , কাজের দায়িত্ব পেলে ভক্তদের ও আশ্রমের অর্থ সরানো (লক্ষ লক্ষ বা কোটী টাকা), চুরি করা (এক্কেবারে সত্য), ব্যক্তিগত আলাদা ব্যবসা থাকলে তাতে লোক ঠকানো, নিরামিষ খেয়েও মাত্রাতিরিক্ত কামুকতা ও ভক্ত মহিলাদের ও অন্যের স্ত্রীর সংগে .....এমনকি মহিলা ভক্তরাও পরপুরুষের প্রতি ও অর্থের লোভ ---
ইত্যাদি এ সব দোষের নয়।
আমিষ খেলেই -- হা কৃষ্ণ !
আর দেখার মতো অর্থ পিশাচ এরা । পঞ্চাশ টাকার ফল দিয়ে পূজা করে ( ওদের ভাষায় offerings !!!) ১৫০ টাকা নেওয়া, এক গ্লাশ শুধু গরম জল করে দিলে দশ টাকা (আজ থেকে অনেক বছর আগে) দাম নেওয়া ইত্যাদি !
এই ইসকন ই -- মায়াপুরের সমস্ত বাসিন্দাদের চরম চামার ও অর্থ পিশাচ তৈরী করেছে।
সমস্ত মায়াপুর বাসী --- যাত্রীদের থেকে কিভাবে পয়সা লুটবে -- সে চিন্তাতেই বিভোর হয়ে আছে।
হ্যাঁ --- এটা সত্য --- ভিতরের এসব সামান্য কিছু নোংরা সত্য প্রচার করে ইসকনের কিছু মাত্র হেরফের করতে পারব না।
তবে বিগত বহু বছর ধরে ইসকনের মধ্যেই যেভাবে ---
পরিচালন ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য দুটো দল --- তাদের মধ্যে হাতাহাতি মারামারি হাত ভাঙ্গার ঘটনা -- থানা পুলিশ আইন আদালত করা এবং অন্তসলিলা নারী ঘটিত (এবং অবশ্যই অর্থ) ঘটনা ঘটে -------
তাতে ------
আমি নিশ্চিত------
একটা সময় আসবে ----ইসকনে এমন কিছু মারাত্মক ঘটনা ঘটবে -- যাতে জন মানসে বিরাট ক্ষোভ বিরক্তি অশ্রদ্ধা জন্মাবে।
তারপর মায়াপুরে বিল্ডিং তো থাকবে । মন্দিরে পূজাও হবে ---- কিন্ত টিমটিম করে জ্বলবে প্রদীপ। মায়াপুর খাঁ খাঁ করবে।
হতেই হবে । এ রমরমা বেশীদিন নয়।