ড্রাগোর গাছ কাটিং শিখুন। এই ভিডিওতে সমস্ত কিছু। (স্বপ্নের কৃষি)...

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 3 гру 2023
  • ড্রাগোর গাছ কাটিং শিখুন। এই ভিডিওতে সমস্ত কিছু। (স্বপ্নের কৃষি)...
    আমাদের চ্যনেলের আরো ভিডিও দেখতে পারেন
    (1) • আমাদের ড্রাগন ফল পাখিত...
    (2) • আপনাদের না জানিয়ে একট...
    (3) • ড্রাগন গাছে ক্যনো Led ...
    (4) • আমাদের ভিডিও ইন্টু। কে...
    (5) • ড্রাগন ফলের নতুন বাগান...
    ড্রাগন ফল মূলআমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালেথাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে এই ফলের বিভিন্ন জাত আনা হয়। ড্রাগন ফলের গাছ এক ধরনের ক্যাকটাস জাতীয় গাছ। এই গাছের কোন পাতা নেই। ড্রা ফলের গাছ সাধারনত ১.৫ থেকে ২.৫মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়
    বর্তমানে বাংলাদেশ কৃষি ইন্সিটিউট (বারি) কতৃক উদ্ভাবিত ড্রগন ফলের নতুন জাতটি হলো বারি ড্রাগন ফল-১ যা দক্ষিণ -পূর্ব এশিয়াতে জনপ্রিয় ফল। এ ফলের আকার বড়, পাকলে খোসার রং লাল হয়ে যায় ,শাঁস গাঢ় গোলাপী রঙের, লাল ও সাদা এবং রসালো প্রকৃতির । ফলের বীজগুলো ছোট ছোট কালো ও নরম । একটি ফলের ওজন ১৫০ গ্রাম থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে।
    ড্রাগন ফল সাধারণত তিন প্রজাতির হয়ে থাকে-
    ১) লাল ড্রাগন ফল বা পিটাইয়া। এর খোসার রঙ লাল ও শাঁস সাদা। এই প্রজাতির ফলই বেশি দেখতে পাওয়া যায়।
    ২) কোস্টারিকা ড্রাগন ফল। খোসা ও শাঁস উভয়ের রঙই লাল।
    ৩) হলুদ রঙের ড্রাগন ফল। এই জাতের ড্রাগন ফলের খোসা হলুদ রঙের ও শাঁসের রঙ সাদা।
    জাতঃ বাংলাদেশে উদ্ভাবিত জাতগুলো হলো-
    বারি ড্রাগন ফল-১, বাউ ড্রাগন ফল-১ (সাদা) ,বাউ ড্রাগন ফল-২ ( লাল ), বাউ ড্রাগন ফল-৩
    জমি নির্বাচন ও তৈরিঃ
    সুনিষ্কাশিত উঁচু ও মাঝারি উঁচু উর্বর জমি নির্বাচন করতে হবে এবং ২-৩ টি চাষ দিয়ে ভালোভাবে মই দিতে হবে।
    রোপণ পদ্ধতি ও রোপণ সময়ঃ
    সমতল ভূমিতে বর্গাকার বা ষঢ়ভূজাকার এবং পাহাড়ি ভূমিতে কন্টুর পদ্ধতিতে ড্রগন ফলের কাটিং রোপণ করতে হবে। ড্রগন ফল রোপণের জন্য উপযোগী সময় হলো মধ্য এপ্রিল থেকে মধ্য ওক্টোবর।
    প্রনিং ও ট্রেনিংঃ
    ড্রাগন ফল খুব দ্রুত বাড়ে এবং মোটা শাখা তৈরি করে। একটি ১ বছরের গাছ ৩০টি পর্যন্ত শাখা তৈরি করতে পারে এবং ৪ বছরের বয়সী একটি ড্রাগন ফলের গাছ ১শ’ ৩০টি পর্যন্ত প্রশাখা তৈরি করতে পারে। তবে শাখা প্রশাখা উৎপাদন উপযুক্ত ট্রেনিং ও ব্যবস্থাপনার ওপর নির্ভর করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ১২ থেকে ১৮ মাস পর একটি গাছ ফল ধারণ করে। ফল সংগ্রহের ৪০ থেকে ৫০টি প্রধান শাখায় প্রত্যেকটি ১ বা ২টি সেকেন্ডারি শাখা অনুমোদন করা হয়। তবে এ ক্ষেত্রে টারসিয়ারী ও কোয়ার্টারনারী প্রশাখাকে অনুমোদন করা হয় না। ট্রেনিং এবং প্রনিং এর কার্যক্রম দিনের মধ্যে ভাগে করাই ভালো। ট্রেনিং ও প্রনিংকরার পর অবশ্যই যে কোন ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করতে হবে। তানা হলে বিভিন্ন প্রকার রোগবালাই আক্রমণ করতে পারে।
    গর্ত তৈরীও চারা রোপণঃ
    ১.৫ মিটার x ১.৫ মিটার x ১ মিটার আকারের গর্ত করে তা রোদে খোলা রাখতে হবে। গর্ত তৈরির ২০-২৫ দিন পর প্রতি গর্তে ২৫-৩০ কেজি পচা গোবর , ২৫০ গ্রাম টিএসপি, ২৫০ গ্রাম এমওপি, ১৫০ গ্রাম জিপসাম এবং ৫০ গ্রাম জিংক সালফেট সার গর্তের মাটির সাথে ভালো করে মিশিয়ে গর্ত ভরাট করে দিতে হবে। প্রয়োজনে সেচ দিতে হবে। গর্ত ভরাটের ১০-১৫ দিন পর প্রতি গর্তে ৫০ সেমি দূরত্বে ৪ টি করে চারা সোজাভাবে মাঝখানে লাগাতে হবে। চারা রোপণের ১ মাস প থেকে ১ বছর পর্যন্ত প্রতি গর্তে ৩ মাস পর পর ১০০ গ্রাম করে ইউরিয়া প্রয়োগ করতে হবে।
    পরিচর্যাঃ
    আগাছা অপসারণ করে নিয়মিত সেচ প্রদান এবং প্রয়োজনে চারপাশে বেড়ার ব্যবস্থা করতে হবে। গাছ লতানো এবং ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার লম্বা হওয়ায় সাপোর্টের জন্য ৪ টি চারার মাঝে ১টি সিমেন্টের ৪ মিটার লম্বা খুঁটি পুততে হবে। চারা বড় হলে খড়ের বা নারিকেলের রশি দিয়ে বেধে দিতে হবে যাতে কাণ্ড বের হলে খুতিকে আঁকড়ে ধরে গাছ সহজেই বাড়তে পারে। প্রতিটি খুঁটির মাথাই একটি করে মটর সাইকেলের পুরাতন টায়ার মোটা তারের সাহায্যে আটকিয়ে দিতে হবে। তারপর গাছের মাথা ও অন্যন্য ডগা টায়ারের ভিতর দিতে বাইরের দিকে ঝুলিয়ে দিতে হবে। কেননা এভাবে ঝুলন্ত ডগাই ফল বেশি ধরে ।
    কাণ্ড ও গোড়া পচা রোগ:
    ছত্রাক অথবা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা এ রোগ হতে পারে। এ রোগ হলে গাছের কাণ্ডে প্রথমে হলুদ রং এবং পরে কালো রং ধারণ করে এবং পরবর্তীতে ঐ অংশে পঁচন শুরু হয় এবং পঁচার পরিমাণ বাড়তে থাকে। এ রোগ দমনের জন্য যে কোন ছত্রাকনাশক (বেভিস্টিন, রিডোমিল, থিওভিট ইত্যাদি) ২ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করে সহজেই দমন করা যায়।
    পোকা মাকড়ঃ
    ড্রাগন ফলের জন্য ক্ষতিকর পোকা মাকড় খুব একটা চোখে পড়ে না, তবে মাঝে মাঝে এফিড ও মিলি বাগের আক্রমণ দেখা যায়। এফিডের বাচ্চা ও পূর্ণ বয়স্ক পোকা গাছের কচি শাখা ও পাতার রস চুষে খায়, ফলে আক্রান্ত গাছের কচি শাখা ও ডগার রং ফ্যাকাশে হয়ে যায় ও গাছ দূর্বল হয়ে পড়ে। এ পোকা ডগার উপর আঠালো রসের মতো মল ত্যাগ করে ফলে শুটিমোল্ড নামক কালো ছত্রাক রোগের সৃষ্টি হয়। এতে গাছের খাদ্য তৈরি ব্যাহত হয়। এতে ফুল ও ফল ধারণ কমে যায়। এ পোকা দমনে সুমিথিয়ন/ডেসিস/ম্যালাথিয়ন এসব কীটনাশক প্রতি ১০ লিটার পানিতে ২৫ মিলিলিটার বা ৫ কাপ ভালো ভাবে মিশিয়ে স্প্রে করে সহজেই এ রোগ দমন করা যায়।
    #ড্রাগন_গাছ_কাটিং
    #স্বপ্নের_কৃষি
    #ড্রাগন_গাছ_লাগানো
    #ড্রাগন_গাছ_মোটা_করার_উপায়
    #ড্রাগন_গাছ_পচে_গেলে_যা_করণীয়
    #ড্রাগন_গাছ_কিভাবে_লাগাবো
    #ড্রাগণ_গাছ_থেকে_পিঁপড়া_তাড়ানোর_উপায়
    #ড্রাগন_ফল_চাষ_পদ্ধতি
    #ড্রাগন_ফল
    #ড্রাগন_ফলের_উপকারিতা
    #ড্রাগন_গাছ_লাগানোর_পদ্ধতি
    #ড্রাগন_ফল_কাটার_নিয়ম
    #ড্রাগন_গাছের_পরিচর্যা
    #ড্রাগন_কিঙের_প্রতিষেদের_গল্প
    #ড্রাগন_ফলের_জুস
    #ড্রাগন_গাছ_লাগানোর_পদ্ধতি_বাংলাদেশে
    #ড্রাগন_গাছ_বড়_করার_উপায়
    #ড্রাগন_গাছ_থেকে_চারা_তৈরি
    #ড্রাগন_গাছের_কাটিং
    #ড্রাগন_গাছ_হলুদ_হয়ে_যাওয়ার_কারণ
    #ড্রাগন_গাছ_কাটিং_করলে_কি_হয়
    #ডাবল_গাছ_কাটার_নিয়ম
    #ডাগন_গাছ_কাটিং_থেকে_চারা_তৈরি
    #ড্রাগন_গাছের_কাটিং_থেকে_চারা
    #ড্রাগন_ফল_গাছ_থেকে_কাটার_নিয়ম_বাংলাদেশ_আবহাওয়া
    #ডাবল_গাছ_শুকিয়ে_যাওয়ার_কারণ

КОМЕНТАРІ •