উম্মে সালামা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর স্ত্রীগণ তাঁকে বলেন যে, তিনি যেন রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে বলেন, মানুষ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর কাছে তাদের হাদিয়া পেশ করার জন্য আয়েশা (রাঃ) -এর পালার (দিনের) অপেক্ষা করে থাকে। অতএব তিনি যেন তাকে বলেন, যে আমরাও রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর কল্যাণ চাই যেরকম আয়েশা চায়। (অতএব হাদীয়া পেশ করার জন্য শুধু আয়েশার পালার দিনের অপেক্ষা করে লাভ কি?) উম্মে সালামা উক্ত বিষয় নিয়ে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর সাথে আলাপ করলেন। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁকে কোন উত্তর দিলেন না। পর্যায়ক্রমে যখন উম্মে সালামার পালার দিন আসল সেই দিনও উম্মে সালামা উপরোক্ত বিষয় নিয়ে আলাপ করলেন। এতেও তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তাঁকে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর স্ত্রীগণ বললেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কি উত্তর দিলেন? উম্মে সালাম বললেন, তিমি কোন উত্তর দেননি। তারা বললেন, আপনি বলতে থাকুন, যাবত না তিনি আপনার কথার উত্তর দেন কিংবা দেখেন তিনি কী বলেন। যখন তার (উম্মে সালামার) পালা আসল, তিনি উপরোক্ত বিষয় নিয়ে পুনরায় আলাপ করলেন। তখন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ আয়েশার ব্যাপারে আমাকে কষ্ট দিও না। কেননা আল্লাহর শপথ! আয়েশা ছাড়া তোমাদের মধ্যে আর কারো লেপে অবস্থান করা অবস্থায় ওহী নাযিল হয়নি।
আবু বকর রাঃ এর নাতি হলেই যে সে অনেক ভালো সেটা তো হতে পারেনা। সে আল্লাহর রাসুল সঃ এর সাহাবা সে হিসাবে তাকে অবশ্যই আমরা সম্মান করবো। যেমন ধরেন ইরান বিজয়ী সেনাপতি জান্নাতের সার্টিফিকেট প্রাপ্ত সাহাবী কাদেসীয়ার বীর সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস রাঃ এর ছেলে ওমর ইবনে সাদ আল্লাহর রাসুল সঃ এর প্রিয় নাতি জান্নাতের সর্দার হোসাইন রাযি কে শহীদ করার জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী ওমর ইবনে সাদ। তার নেতৃত্বেই হোসাইন রাযি কে শহীদ করা হয় তখন ইয়াজিদ ছিল শামে, ওবায়দুল্লাহ বিন যিয়াদ ছিল কুফায় ময়দানে ছিল কারবালার সবচেয়ে নিকৃষ্ট ইবনে যিয়াদের কারবালায় পাঠানো সেনাবাহিনীর প্রধান ওমর ইবনে সাদ যে যুদ্ধ পরিচালনা করেছিল এবং বিশেষ সেনাপতি ছিলেন সিমার ইবনে জিলজওসান। আর হোসাইন রাযি কে শহীদ করেছিল আর এক নিকৃষ্ট সানান বিন আনাস।
আব্দুল মালিক বিন মারওয়ান রহঃ ছিলেন একজন হাফেজে কুরআন। এই একজনকে সম্মান দেখাতে গিয়ে আরেক জনকে অসম্মান করে ফেলছে। আমরা আজকে যে পবিত্র কুরআন পড়ছি যের যবর পেশসহ এটা আব্দুল মালিক বিন মারওয়ান রহঃ করেছিল আগে কোরআনে যে যবর পেশ ছিলনা। তারপর মুসলমানদের মধ্যে প্রথম ইসলামি মুদ্রা চালু করে খলিফা আব্দুল মালিক বিন মারওয়ান রহঃ। সে রোমানদের সাথে এক যুদ্ধের শেষ হয় মুসলিম আর রোমানদের শেষ যুদ্ধ ঔ যুদ্ধের পরই রোমনরা পুরো আরবে আর কখনো মাথা তুলে দাড়াতে পারেনি। আল্লাহ যেন এই মহান খলিফা আব্দুল মালিক বিন মারওয়ান রহঃকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করে আর আব্দুল্লাহ বিন যুবায়েরকেও শহীদ হিসাবে কবুল করে। আমাকেও যে কোন ভাই ভাই যুদ্ধে নয় কাফেরদের সাথে যুদ্ধে শহীদ হিসাবে কবুল করে। আমিন
Jodi vul kore bole thakis tahile Allah khoma koruk tumi abdul malik bin Marwan ke rohmatullah bollen r abdullah ibne jubayer riziyallahu tayala anhu bollena
আল্লাহ তুমি উক্ত আলোচনা থেকে আমাদের সবাইকে বাস্তব জীবনে আমল করার তৌফিক দাও এবং একজন খাঁটি বান্দা হিসেবে কাবুল করো। আমিন
Mbbbvvvxv
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি। সুবহানাল্লাহিল আজিম।
অনেক দামি একটি দোয়া ”সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম”
জ্বী ভাই,
আস্তাগফিরুল্লাহ ওয়া আতুবু ইলাইহি।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি। আদাদা খালকিহি। ওয়া রিজা নাফসিহি। ওয়া জিনাতা আরশিহি। ওয়া মিদাদা কালিমাতিহি।
আল্লাহর জন্য rose tv & Mustafizur rahmani দুজনকেই ভালোবাসি।
পজিটিভ মানেই মৃত্যু নয়,
নেগেটিভ মানেই জীবন নয়!
জীবন-মৃত্যু আল্লাহর-ই হাতে।
সর্বদা মহান আল্লাহর উপরই ভরসা রাখুন।💕💕💕💕
রাসুল (সাঃ) এবং সাহাবী (রঃ) হলেন সত্যের মাপ কাঠি।
আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ আলোচনা,,
হে আল্লাহ আমাদের কে শহিদী তামান্ন দান করুন
লা ইলাহ ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ।
মাশাল্লাহ আরেকটি নতুন ভিডিও ভাই
🤗💝💝💝💝💝👍👍👍👌👌👌
সুবহানআল্লাহ আলাহদুলিলাহ লাই ইলাহ আল্লাহ আকবর। সুবহানআল্লাহ আলাহদুলিলাহ লাই ইলাহ আল্লাহ আকবর।
ফাস্ট কমেন্ট
Amin👆🏻👆🏻👆🏻👆🏻👆🏻👏🏻👏🏻👏🏻
আল্লাহ্ সবাইকে কবুল করুন ইসলামের পথে আমিন
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে ইসলামের সুন্নাহ মেনে চলার তৌফিক দান করুন।
মাশাআল্লাহ খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ ভাইয়া।
আল্লাহ তাআলা আপনার পাশে আছে।
আপনি চালিয়ে যান ভাইয়া।
Masallah
OkNc
Nice Waz hujur,,
আল্লাহু আকবার
কেমন বয়ান! আল্লাহ!
💘👌🕋🕌❤✌
উম্মে সালামা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর স্ত্রীগণ তাঁকে বলেন যে, তিনি যেন রাসূলুল্লাহ্
(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে বলেন, মানুষ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর কাছে তাদের হাদিয়া পেশ করার জন্য
আয়েশা (রাঃ) -এর পালার (দিনের) অপেক্ষা করে থাকে। অতএব তিনি যেন তাকে বলেন, যে আমরাও রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর কল্যাণ চাই যেরকম আয়েশা চায়। (অতএব হাদীয়া পেশ করার জন্য শুধু আয়েশার পালার দিনের অপেক্ষা করে লাভ কি?) উম্মে সালামা উক্ত বিষয় নিয়ে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর সাথে আলাপ করলেন। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁকে কোন উত্তর দিলেন না। পর্যায়ক্রমে যখন উম্মে সালামার পালার দিন আসল সেই দিনও উম্মে সালামা উপরোক্ত বিষয় নিয়ে
আলাপ করলেন। এতেও তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তাঁকে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর স্ত্রীগণ বললেন, রাসূলুল্লাহ
(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কি উত্তর দিলেন? উম্মে সালাম বললেন, তিমি কোন উত্তর দেননি। তারা বললেন, আপনি বলতে থাকুন, যাবত না তিনি আপনার কথার উত্তর দেন কিংবা দেখেন তিনি কী বলেন। যখন তার (উম্মে সালামার) পালা আসল, তিনি উপরোক্ত বিষয় নিয়ে পুনরায় আলাপ করলেন। তখন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ আয়েশার ব্যাপারে আমাকে কষ্ট দিও না। কেননা আল্লাহর শপথ! আয়েশা ছাড়া তোমাদের মধ্যে আর কারো লেপে অবস্থান করা অবস্থায় ওহী নাযিল হয়নি।
হে আমার রব আপনি আপনার এতিম বান্দা হাসিব ও হিশামকে আবু লাহাব ও উম্মে জামিলের চোগলখোরী ও বদনাম থেকে রক্ষা করুন। আমিন।
Love you
36+++ nice job.
_মাশাআল্লাহ_
অামার জীবনটা ঠিক একই রকম।
সুবহানাল্লাহ
Subhanallah
Kub balo waz
Kintu gan,sur kano
লা'নাতুল্লাহি জালিমিন!😭
Umm
ডিসলাইক দিলো কোন জালেম গুলা?
আবু বকর রাঃ এর নাতি হলেই যে সে অনেক ভালো সেটা তো হতে পারেনা। সে আল্লাহর রাসুল সঃ এর সাহাবা সে হিসাবে তাকে অবশ্যই আমরা সম্মান করবো। যেমন ধরেন ইরান বিজয়ী সেনাপতি জান্নাতের সার্টিফিকেট প্রাপ্ত সাহাবী কাদেসীয়ার বীর সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস রাঃ এর ছেলে ওমর ইবনে সাদ আল্লাহর রাসুল সঃ এর প্রিয় নাতি জান্নাতের সর্দার হোসাইন রাযি কে শহীদ করার জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী ওমর ইবনে সাদ। তার নেতৃত্বেই হোসাইন রাযি কে শহীদ করা হয় তখন ইয়াজিদ ছিল শামে, ওবায়দুল্লাহ বিন যিয়াদ ছিল কুফায় ময়দানে ছিল কারবালার সবচেয়ে নিকৃষ্ট ইবনে যিয়াদের কারবালায় পাঠানো সেনাবাহিনীর প্রধান ওমর ইবনে সাদ যে যুদ্ধ পরিচালনা করেছিল এবং বিশেষ সেনাপতি ছিলেন সিমার ইবনে জিলজওসান। আর হোসাইন রাযি কে শহীদ করেছিল আর এক নিকৃষ্ট সানান বিন আনাস।
Abdullah ibne jubayer akjon sahabye
@@AliKhan-dx6rr সেটা জানি।
asma (r.a) was blind my dear hujur
Amer nam jubayer
আব্দুল মালিক বিন মারওয়ান রহঃ ছিলেন একজন হাফেজে কুরআন। এই একজনকে সম্মান দেখাতে গিয়ে আরেক জনকে অসম্মান করে ফেলছে। আমরা আজকে যে পবিত্র কুরআন পড়ছি যের যবর পেশসহ এটা আব্দুল মালিক বিন মারওয়ান রহঃ করেছিল আগে কোরআনে যে যবর পেশ ছিলনা। তারপর মুসলমানদের মধ্যে প্রথম ইসলামি মুদ্রা চালু করে খলিফা আব্দুল মালিক বিন মারওয়ান রহঃ। সে রোমানদের সাথে এক যুদ্ধের শেষ হয় মুসলিম আর রোমানদের শেষ যুদ্ধ ঔ যুদ্ধের পরই রোমনরা পুরো আরবে আর কখনো মাথা তুলে দাড়াতে পারেনি। আল্লাহ যেন এই মহান খলিফা আব্দুল মালিক বিন মারওয়ান রহঃকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করে আর আব্দুল্লাহ বিন যুবায়েরকেও শহীদ হিসাবে কবুল করে। আমাকেও যে কোন ভাই ভাই যুদ্ধে নয় কাফেরদের সাথে যুদ্ধে শহীদ হিসাবে কবুল করে। আমিন
Jodi vul kore bole thakis tahile Allah khoma koruk tumi abdul malik bin Marwan ke rohmatullah bollen r abdullah ibne jubayer riziyallahu tayala anhu bollena
@@AliKhan-dx6rr তুই যে শিয়া নাহয় ইখওয়ানী সাহাবিদের দুষমন খিলাফতের দুশমন তাওহীদের দুশমন।
Kara dislike dai....
আল্লাহু আকবার
আলহামদুলিল্লাহ ! হুজুরের বক্তব্যগুলো আমার খুবই ভালো লাগে ‼️💝🥀🌻
Arfat