আদিবাসী সাঁওতালীদের বিবাহ রীতি-নীতি VLOG आदिवासी संथाली का विवाह रीतिनीति /ᱥᱟᱱᱛᱟᱞᱤ ᱠᱚᱣᱟᱜ ᱵᱟᱯᱞᱟ ᱟᱹᱨᱤ

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 8 лип 2024
  • আদিবাসী সাঁওতালীদের বিবাহ রীতি-নীতি TOUR // आदिवासी संथाली का विवाह रीति-नीति TOUR 🛖
    ᱥᱟᱱᱛᱟᱞᱤ ᱠᱚᱣᱟᱜ ᱵᱟᱯᱞᱟ ᱟᱹᱨᱤ 🛖
    ♥️🇮🇳সাঁওতাল বিবাহ প্রথা বলতে সাঁওতাল উপজাতির মধ্যে প্রচলিত বিবাহ রীতি নীতিকে বোঝানো হয়েছে। এই বিবাহের অধিকাংশ রীতি উপজাতিগত বৈশিষ্ট্য সমন্বিত হলেও বিবাহে গায়ে-হলুদ, আইবুড়ো ভাত খাওয়ানো, সিঁদুর দান প্রভৃতি অনুষ্ঠানগুলি বাঙালি হিন্দু বিবাহ রীতির অনুপ্রবেশের নিদর্শক।
    “ফালে ফুলে হেজাবারা লাডারিয়া....
    তুহিঃ তোরে হে ঠাড়ো বেলা
    হে (যার বিয়ে তার নাম) কুয়ার দাহেঃ
    বারা বারা একাশে চম্পা ফুলা
    বারা বারা এ উড়ানো লোঃ নিশানা...”
    আজও আদিবাসীদের বিয়েতে গাছ ও জলের সঙ্গে বিয়ে হয় প্রথমে, পরে হয় মানুষে মানুষে বিয়ে। লৌকিক বিশ্বাসের রীতি আজও ধরে রেখেছে আদিবাসী সমাজ। তারা তাদের জীবনে আম ও মহুল গাছকে ঈশ্বর জ্ঞানে বিশ্বাস করে, পূজা করে। মায়া প্রকৃতির নিজস্ব রঙের ছোঁয়ার প্রভাবটাই বেশি, তাদের লৌকিক বিশ্বাসের সংস্কৃতিতে। তাই গাছ, জল, মদ, লাঙল, মই, ধামসাই, মাদল, কলাগাছ, শাল ও বটপাতা, বাঁশের টেরা, তির ধনুক, বেতের ঝুড়িও লাগে তাদের বিয়েতে।
    কোনও অভাবী পরিবারের মেয়ের বিয়েতে, তার পাড়া পড়শি, আত্মীয় স্বজনরা কন্যার বাবাকে দিয়েথুয়ে সাহায্য করে, বিবাহের মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে অংশ নেয়। পরে দাতা বা সাহায্যকারী ব্যক্তিকে, তার-ও কোনও মেয়ে কিংবা ছেলের বিয়েতে সেই দান ফিরিয়ে দেওয়াই আদিবাসী সমাজের রীতি। ছেলেমেয়ের পারস্পরিক মিলনের এই উৎসবকে মায়া প্রকৃতির কোলে মিলিয়ে দিতেই আজও আদিবাসী গ্রামীণ সমাজে চালু রয়েছে ছেলেকে প্রথম আম গাছের সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার। আর মেয়ের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয় সন্ধ্যাবেলায় মহুল গাছের সঙ্গে। এ বিষয়ে চাপিদিঘি গ্রামের রবীন টুডুদের বক্তব্য, এতে দীর্ঘ জীবন লাভ হয়। পরে দ্বিতীয় বিয়েটি হয়, মানুষে মানুষে। এটাই রীতি এবং এটাই বিবাহের সংস্কৃতি আদিবাসীদের কাছে।
    মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে বিবাহ পরিচালনা করেন জগ মাঝি বা ব্রাহ্মণ, মাঝি হারাম বা মোড়ল আর উপস্থিত থাকেন পাড়ামি হারাম বা পাড়ার মুরুব্বি। প্রবীণ সমাজপতিরাই আজও আদিবাসীদের সামাজিক আচার বিচারের অনুষ্ঠানকে নিয়ন্ত্রণ করে। কোনও কোনও গ্রামে আদিবাসীদের পরবে যে মারাংবুড়োর থানে পুজো করে, সেই ব্যক্তিকে “নাইটি” বলে। তিনিও উপস্থিত থাকেন বিবাহমঙ্গল উৎসবে। কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. কালাচাঁদ মাহালি বলেন, আদিবাসীদের সমাজব্যবস্থায় অর্থনৈতিক সামর্থ্যের উপর দাঁড়িয়ে তেল হলুদের আচার অনুষ্ঠান শুরু হয়। সাতদিন, পাঁচদিন ও তিনদিনের। যার যেমন সামর্থ্য, সে তত দিনের করে অনুষ্ঠান।
    হলুদ মাখার শেষের দিনটিতে, ছেলের বাড়ি থেকে হলুদ মাখার পর, সেই হলুদ বিয়ের দিনে বরযাত্রী ও বরের সঙ্গে নিয়ে গিয়ে কন্যার বাড়িতে গিয়ে কন্যাকে মাখানো হয় সেই ছেলের মাখা হলুদ-তেল। এটা হয়ে আসছে। যাদবগঞ্জের উৎপল বেসরা বলেন, এই তেল হলুদের আচার শুরুর দিন থেকেই শুরু হয় আদিবাসীদের বিয়ের গান। বিয়ে বাড়িতে মূলত মহিলামহলের এই গানের আসরে পুরুষরাও মেলায় কণ্ঠ। বাজে ধামসা, মাদল। সঙ্গে অপরূপ সৌন্দর্যে নৃত্যে ভরে ওঠে আনন্দ উৎসবের মঞ্চ। বিয়ের দিন কন্যার গ্রাম গিয়ে বরযাত্রীসহ বর উপস্থিত হয়। সঙ্গে জ্ঞাতিগুষ্টি, আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে বিয়ে পরিচালনার জন্য জগ মাঝি, মাঝি হারাম, পাড়ামি হারাম ও নাইটিও যাবে সেখানে। গ্রামের বাইরে থেকে বরপক্ষকে কনে পক্ষরা বরণ করে, বাড়িতে নিয়ে যায়, আহ্বান জানিয়ে । সেখানেই আম কিংবা মহুল পাতার তৈরি ছাদনাতলায়, নতুন বরকে স্নান করিয়ে নিয়ে গিয়ে বরকে সাদা কাপড় পরানো হয়, পরে বরণ করে, লাঙ্গল জোয়ালকে আহ্বান জানিয়ে, নতুন জামাই ঝুড়িতে চাপিয়ে আনা হয় কন্যাকে। বিয়ের দিন পড়শি ও মোড়লদের সঙ্গে নিয়ে, তির দিয়ে পুকুর খনন করে, সেই পুকুরের জলের সঙ্গে দেওয়া হয় প্রথম বিয়ে। এতেই নাকি জলের মতো সহ্যি গুণ হবে কন্যার। সেই পুকুরের জল শাল পাতার ঠোঙাতে করে এনে রাখা হয় বাড়িতে। মাঝি হারাম সেই জলই কন্যের হাত দিয়ে, ছাদনাতলায় বরের মাথায় দেওয়া করাবে। মাদল বাজবে। নাচা গানা হবে। সকলেই সাজবে। পুরুষরা কাঞ্জা পরে, মাথায় পাগড়ি বেঁধে, তাতে ময়ুরের পালক গুঁজে, মেয়েরা পরবে গাছ কোমর বেঁধে শাড়ি, থাকবে জনে জনে নতুন গামছা।
    ছাদনা তলায় সিঁদুর দানের পর, খাওয়ানো দাওয়ানো হয়। সেই সঙ্গে সেদিনই বর-বরযাত্রী, কনে-কনেযাত্রীদের নিয়ে বর পক্ষের ঘরে এসে ওঠে। শুরু হয় পরিচিতিকরণ, মহুল পাতা হাতে নিয়ে। সেই সঙ্গে কনে পাড়ার মোড়ল, মাঝি হারাম, জগ মাঝিসহ গ্রামের বড়দের পা ধুইয়ে দেয়। তারাও বর কনেকে আশীর্বাদ করে ধান দূর্ব ও মহুল গাছের ডাল দিয়ে। পরদিন বউ ভাতের ভোজ হয়। আদিবাসীদের প্রতিটি বিয়ের পর্বে নাচা গানা আজও হয়। লাগে কাঁচি বাংলা মদ। জগ মাঝির পরিচালনায়, কাঁচি মদের তালে তালে, তির ধনুক নিয়ে, মারাংবুড়োর থানে নবদম্পতিকে আশীর্বাদ নিতে যেতে হয়। এরপরই শুরু হয় নতুন জীবন।
    গ্রামীণ হাট UA-cam link 🔗_👇👇 • ১০০ বছরের পুরনো এই গ্র...
    Facebook link 🔗__👇👇 _ share/v/KpvS...
    UA-cam link 🔗__ • Topoban Tour/তপোবন/तपो...
    UA-cam 🔗__1st Channel / @helpingsuparno
    UA-cam 🔗 __2nd Channel / @suparnosahoo2272
    Facebook 🔗 profile.php?...
    Instagram 🔗 suparno.05?...
    Orginal 📷 Credit __Suparno Sahoo
    Presentation Br__Helping Suparno
    Voice Over By___Suparno Sahoo
    Editing By___Suparno Sahoo
    #adivasi #আদিবাসী #বিবাহ #সাঁওতালি #সাঁওতালিদের_কালচার #আদিবাসী_বিবাহ #সাঁওতালি_বিবাহ #সাঁওতালি_বিবাহ_প্রথা
    #বিরসা_মুন্ড #tribal #indian_tribal_wedding_video
    #tribal_wedding_special_video_sar_sagun_bapla #tribal_culture_full_wedding_video
    Thanks For Supporting me___ Helping Suparno

КОМЕНТАРІ • 2