@@AryaSandesh "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ua-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/v-deo.html পবিত্র কুরআন মানুষ লিখেছেন যা প্রেসে মুদ্রিত হয়েছে। তবে এটির বানী আল্লাহ প্রেরণ করেছেন। রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) লিখতে বা পড়তে জানতেন না। ফেরেস্তা জিবরাইল আল্লাহর কাছ থেকে আল্লাহর বানী শুনেন এবং মোহাম্মদের (সাঃ) কাছে এসে বলেন । রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর সঙ্গীকে এটি লিখতে বলেন। সম্পূর্ণ কুরআন এইভাবে লিখেছেন। আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি তাদেরকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। মানুষের পক্ষে কোনটি উত্তম এবং কোনটি মন্দ তা অবহিত করানো আল্লাহর দায়িত্ব। এই জন্য আল্লাহর পৃথিবীতে আসার দরকার নেই। আল্লাহ একটি সিলেবাস পাঠিয়েছিলেন যার নাম পবিত্র কুরআন । আপনারা যদি কুরআন অনুসরণ করেন তবে আপনারা সফল হবেন, নইলে আপনারা আপনাদের পরের জীবনকে ধ্বংস করবেন। আপনারা জাহান্নামে যাবেন, যেমন আপনাদের পূর্ব পুরুষরা গেছে । .... আপনারা কি পৃথিবীতে ১ মিনিট আগুনে নিজেকে পোড়াতে পারবেন? না, পারবেন না, অসম্ভব। পৃথিবীর চেয়ে নরকের আগুন হাজার গুণ গরম। তাহলে আপনারা কীভাবে সীমাহীন সময়ের জন্য নিজেকে জাহান্নামে পোড়াতে পছন্দ করছেন? হিন্ধু ধর্মে স্রষ্টা একজন,মূর্তি পূজা নিষেধ,স্রষ্টা মানব আকৃতিতে জন্মায় না|| ua-cam.com/video/PVJKQa4UqG8/v-deo.html হিন্দু ধর্মে পরিষ্কারভাবে মুহাম্মদ (স:) সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে .. ua-cam.com/video/KikZQnlxuxo/v-deo.html অবশেষে খোঁজ মিলল সিজ্জিন দোযখের || ua-cam.com/video/zX8EMJ0hsns/v-deo.html ডাঃ মরিস বুকাই কেন মুসলিম হয়েছেন? ua-cam.com/video/yv7U_rJJD2Q/v-deo.html লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়লে আল্লাহর আদেশে একজন কাফের রাজা মৃত্যুর হাত থেকে কীভাবে মুক্তি পেলেন। ua-cam.com/video/nR3BPBSkS6w/v-deo.html দেখুন, কিভাবে নবী ইউনূস ৪০ দিন পরে একটি বড় মাছের পেট থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। ua-cam.com/video/2HNKavOKhWo/v-deo.html
@@TimePass33136 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ua-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/v-deo.html পবিত্র কুরআন মানুষ লিখেছেন যা প্রেসে মুদ্রিত হয়েছে। তবে এটির বানী আল্লাহ প্রেরণ করেছেন। রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) লিখতে বা পড়তে জানতেন না। ফেরেস্তা জিবরাইল আল্লাহর কাছ থেকে আল্লাহর বানী শুনেন এবং মোহাম্মদের (সাঃ) কাছে এসে বলেন । রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর সঙ্গীকে এটি লিখতে বলেন। সম্পূর্ণ কুরআন এইভাবে লিখেছেন। আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি তাদেরকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। মানুষের পক্ষে কোনটি উত্তম এবং কোনটি মন্দ তা অবহিত করানো আল্লাহর দায়িত্ব। এই জন্য আল্লাহর পৃথিবীতে আসার দরকার নেই। আল্লাহ একটি সিলেবাস পাঠিয়েছিলেন যার নাম পবিত্র কুরআন । আপনারা যদি কুরআন অনুসরণ করেন তবে আপনারা সফল হবেন, নইলে আপনারা আপনাদের পরের জীবনকে ধ্বংস করবেন। আপনারা জাহান্নামে যাবেন, যেমন আপনাদের পূর্ব পুরুষরা গেছে । .... আপনারা কি পৃথিবীতে ১ মিনিট আগুনে নিজেকে পোড়াতে পারবেন? না, পারবেন না, অসম্ভব। পৃথিবীর চেয়ে নরকের আগুন হাজার গুণ গরম। তাহলে আপনারা কীভাবে সীমাহীন সময়ের জন্য নিজেকে জাহান্নামে পোড়াতে পছন্দ করছেন? হিন্ধু ধর্মে স্রষ্টা একজন,মূর্তি পূজা নিষেধ,স্রষ্টা মানব আকৃতিতে জন্মায় না|| ua-cam.com/video/PVJKQa4UqG8/v-deo.html হিন্দু ধর্মে পরিষ্কারভাবে মুহাম্মদ (স:) সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে .. ua-cam.com/video/KikZQnlxuxo/v-deo.html অবশেষে খোঁজ মিলল সিজ্জিন দোযখের || ua-cam.com/video/zX8EMJ0hsns/v-deo.html ডাঃ মরিস বুকাই কেন মুসলিম হয়েছেন? ua-cam.com/video/yv7U_rJJD2Q/v-deo.html লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়লে আল্লাহর আদেশে একজন কাফের রাজা মৃত্যুর হাত থেকে কীভাবে মুক্তি পেলেন। ua-cam.com/video/nR3BPBSkS6w/v-deo.html দেখুন, কিভাবে নবী ইউনূস ৪০ দিন পরে একটি বড় মাছের পেট থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। ua-cam.com/video/2HNKavOKhWo/v-deo.html
সারা পৃথিবীতে এখন 50কোটির ও বেশী কৃষ্ণ ভক্ত, চৈতন্য মহাপ্রভু র আগমন হয়েছে মাত্র 500বছর আগে ভাবুন যত দিন যাচ্ছে তত বেশি বেশি মানুষ কৃষ্ণ ভক্ত হচ্ছে, প্রেম দিয়ে বিশ্ব বিজয় করে দেখিয়ে দিচ্ছে কৃষ্ণ ভক্ত রা, হরে কৃষ্ণ 🌹🌹🌹🌹🌹
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
ইস্কনের বিজয় রথ সারা বিশ্ব বিজয় করছে, দেখে আমার খুব আনন্দ হচ্ছে, আমি প্রত্যেক কৃষ্ণ ভক্ত কে ভালোবাসি। গৌরাঙ্গ বলিয়া দুবাহু তুলিয়া নাচিয়া নাচিয়া বেরাও রে, হরে কৃষ্ণ, হরিবল, 🌹🌹🌹🌹🌹
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।
দয়ানন্দ সরস্বতী সম্পর্কে জানতে হলে সত্যার্থ প্রকাশ বইটি পড়েন তাহলে অনেক সত্য জানতে পারবেন। তাই বিনীত ভাবে অনুরোধ করব তার এই বইটি পড়ুন । সত্যকে জানুন আলোর পথে ফিরে আসুন। সঠিক ভাবে সনাতন ধর্ম পালন করুন।
@@rajibdas4856 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ua-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/v-deo.html পবিত্র কুরআন মানুষ লিখেছেন যা প্রেসে মুদ্রিত হয়েছে। তবে এটির বানী আল্লাহ প্রেরণ করেছেন। রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) লিখতে বা পড়তে জানতেন না। ফেরেস্তা জিবরাইল আল্লাহর কাছ থেকে আল্লাহর বানী শুনেন এবং মোহাম্মদের (সাঃ) কাছে এসে বলেন । রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর সঙ্গীকে এটি লিখতে বলেন। সম্পূর্ণ কুরআন এইভাবে লিখেছেন। আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি তাদেরকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। মানুষের পক্ষে কোনটি উত্তম এবং কোনটি মন্দ তা অবহিত করানো আল্লাহর দায়িত্ব। এই জন্য আল্লাহর পৃথিবীতে আসার দরকার নেই। আল্লাহ একটি সিলেবাস পাঠিয়েছিলেন যার নাম পবিত্র কুরআন । আপনারা যদি কুরআন অনুসরণ করেন তবে আপনারা সফল হবেন, নইলে আপনারা আপনাদের পরের জীবনকে ধ্বংস করবেন। আপনারা জাহান্নামে যাবেন, যেমন আপনাদের পূর্ব পুরুষরা গেছে । .... আপনারা কি পৃথিবীতে ১ মিনিট আগুনে নিজেকে পোড়াতে পারবেন? না, পারবেন না, অসম্ভব। পৃথিবীর চেয়ে নরকের আগুন হাজার গুণ গরম। তাহলে আপনারা কীভাবে সীমাহীন সময়ের জন্য নিজেকে জাহান্নামে পোড়াতে পছন্দ করছেন? হিন্ধু ধর্মে স্রষ্টা একজন,মূর্তি পূজা নিষেধ,স্রষ্টা মানব আকৃতিতে জন্মায় না|| ua-cam.com/video/PVJKQa4UqG8/v-deo.html হিন্দু ধর্মে পরিষ্কারভাবে মুহাম্মদ (স:) সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে .. ua-cam.com/video/KikZQnlxuxo/v-deo.html অবশেষে খোঁজ মিলল সিজ্জিন দোযখের || ua-cam.com/video/zX8EMJ0hsns/v-deo.html ডাঃ মরিস বুকাই কেন মুসলিম হয়েছেন? ua-cam.com/video/yv7U_rJJD2Q/v-deo.html লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়লে আল্লাহর আদেশে একজন কাফের রাজা মৃত্যুর হাত থেকে কীভাবে মুক্তি পেলেন। ua-cam.com/video/nR3BPBSkS6w/v-deo.html দেখুন, কিভাবে নবী ইউনূস ৪০ দিন পরে একটি বড় মাছের পেট থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। ua-cam.com/video/2HNKavOKhWo/v-deo.html
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।
আমি আপনাকে মানব খাতিরে বলি। বলোন তো ঈশ্বর কি এত ধম দিল না দাদা, ঈশ্বর শুধু একটি ধম দিল তা হল এক ঈশ্বর মানা।যাকে আরবিতে মুসলিম বলে।আর ইসলাম বয়স ১৪০০বছর নয়। এটা ভুল ধারণা। ইসলামের দাওয়া সকল যুগে ছিল।এবং ইসলাম সকল যুগে ছিল। আল্লাহ কোরআন বলেছেন সকল জাতি কাছে নবি রাসৃল বা অবতার এসেছে। এবং সকল যুগে কিতব দিয়েছেন। বেদ ও ঈশ্বর বাণী হতে পারে।কিন্তু তা সে যুগে জন্য৷ প্রযোজ্য ছিল।এবং তখন এসব সত্যযুগে ছিল। কলি যুগে কলকি অবতার মানতে হবে। এবং এসব ধমগ্রন্থ বিকৃত হয়েছে । একমাএ কোরআন শতভাগ বিশুদ্ধ যা বিক্ষানিকভাবে প্রমাণিত ।
না মশাই তার করনে না সনাতন ধর্মের মানুষ ইসলামে যাচ্ছে লাভ মানে ভালবাসা মানে কাম বাসনা সেক্স ইচ্ছা পরিপূর্ণ করার জন্য আর আপনাদের মত ভন্ড মানুষদের ধর্মের ঠিক প্রচার করতে পারেন না এই জন্য কারন আপনারা ত ইন্দ্রতৃপ্তি করতে পারবেন না মাছ মাংস খেতে পারবেন না সটিক ধর্ম জানলে তাই ইসকনের বিরোধিতা করেন
@@pujesvariradhikadevidasi6771 যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
@@jhonabir525 যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।দয়ানন্দ সরস্বতী র সত্যার্থ প্রকাশ বইটি পড়েন তাহলে অনেক সত্য জানতে পারবেন। ঈশ্বর,পরমাত্মা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারবেন। তাই বিনীত ভাবে অনুরোধ করব তার এই বইটি আরয সমাজের কাছ থেকে সংগ্রহ করে পড়ুন । সত্যকে জানুন আলোর পথে ফিরে আসুন। সঠিক ভাবে সনাতন ধর্ম পালন করুন।
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।দয়ানন্দ সরস্বতী র সত্যার্থ প্রকাশ বইটি পড়েন তাহলে অনেক সত্য জানতে পারবেন। ঈশ্বর,পরমাত্মা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারবেন। তাই বিনীত ভাবে অনুরোধ করব তার এই বইটি আরয সমাজের কাছ থেকে সংগ্রহ করে পড়ুন । সত্যকে জানুন আলোর পথে ফিরে আসুন। সঠিক ভাবে সনাতন ধর্ম পালন করুন।
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
আপনারা যেভাবে সনাতন ধর্মের প্রচার চালাচ্ছেন তাতে আমি মনে করি হিন্দু ধর্ম সনাতন =পুরাতন কোন ধর্ম নয়৷ আপনারাই সনাতন ধর্মের জন্ম দাতা। একটা কথা বলি, হিন্দুধর্ম তর্কের বিষয় নয়। কিন্তু আপনারা যা করছেন তার অধিকাংশই সনাতন শাস্ত্র বিরোধী। নিজেরা যা জানেন না সেই বিষয় এ জ্ঞান দিচ্ছেন। আর যারা এদের সাথে তাল মিলাচ্ছেন তাদের প্রতি অনুরোধ রইলো, কারো কথায় মাথা না দুলিয়ে সঠিক তথ্য জানার চেষ্টা করুন। যিনি জানেই না বেদ কে সৃষ্টি করেছেন তার কাছে কি শিক্ষা লাভ করবেন.?
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ আমি একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী মানুষ...আমি আমাদের ধর্ম সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে চাই..... আমার প্রশ্ন হলোঃ-- বেদে যদি অন্য ধর্মের কথা উল্লেখ করা হয়ে থাকে তাহলে আমরা কি করে বলতে পারি আমাদের ধর্ম আদি ধর্ম????
বেদে অন্য ধর্মের কথা নেই ।সেই সময় অন্য ধর্ম ছিলনা। সেই সময় দুটো ব্যাপার ছিল ধর্ম আর অধর্ম যদি সেটাও বুঝতে না পারেন তার আরো অনেক পরে মহাভারত এর সময় ও অন্য ধর্ম ছিলনা টাই সেই সময় ধর্ম আর অধর্মের যুদ্ধ হয়েছিল।আমাদের প্রধান ধর্ম গ্রন্থ হলো বেদ সেটা মেনে চলুন গল্পে ভরা পুরান অনুসরণ করা থেকে দূরে থাকুন গীতা মেনে চলুন। আসল মহাভারত এ কিন্তু রাধা বলে কোনো নারী নেই কিন্তু পরবর্তী সময় বাংলাতে অনুবাদ করার সময় রাধা নামে একটি কাল্পনিক নারীকে কৃষ্ণের সাথে জুড়ে দেওয়া হলো।তাই পুরান মেনে চললে ভুল পথে হাটা হবে।আর পুরান গুলো গাল গল্পে ভরা সেগুলোতে সনাতন ধর্মের বদনাম রয়েছে।
২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে ( ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর ) । রেফারেন্স সহ দিলাম । ৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) । ৪. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ ভগবত গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - [ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। ] ৫. ভগবত গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ - [ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।] ৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ - [ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।] এরকম আরো অনেক রেফারেন্স আছে যেখানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ। জানি , হিন্দুরা মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স কখনো মানতে চাইবে না , একটা কথা , যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো খুব কঠিন । 1) একমাত্র ঈশ্বর আছেন; আর কেউ নেই। চন্দগ্য উপনিষদ: অধ্যায় 06 অনু: 2 পরি: 01। 2) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের কোন পিতামাতা নেই। তার কোনো বস নেই। তাঁর চেয়ে বড় কেউ নেই। শ্বেতশত্র উপনিষদ: অধ্যায় 08, অনুচ্ছেদ: 09। 3) তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়; যারা প্রাকৃতিক গাছপালা পূজা করে। যেমন: আগুন, গাছ, সাপ ইত্যাদি। ইয়াউবেদ অধ্যায় 40 অনু 09 4) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের মত কেউ নেই (তার কোন মূর্তি নেই, কোন মূর্তি নেই, কোন রূপক নেই, কোন মূর্তি নেই)। শ্বেতশত্র উপনিষদ: অধ্যায় 04 অনুচ্ছেদ 19। 5) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরকে কেউ দেখতে পারে না। শ্বেতশত্র উপনিষদ: অধ্যায় 04 অনু 10 পরিঃ 20। 6) যারা ন্যায়ের জ্ঞান থেকে বঞ্চিত তারা পার্থিব কামনা-বাসনার পূজা করে। ভগবদ্গীতা: অধ্যায় 08 অনু 20। 6) মানুষ জানে যে আমি কখনো জন্মগ্রহণ করিনি এবং কখনোই ছিলাম না; আমি এই মহাবিশ্বের সর্বশক্তিমান ঈশ্বর ভগবদ্গীতা: অধ্যায় 10 অনু: 03। 6) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই। ইউবেদা অধ্যায়: 32 অনু: 03 9) তারা আরও অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়; যারা মানবসৃষ্ট বস্তুর পূজা করে। যেমন মাটির পুতুল, ভাস্কর্য ইত্যাদি। ইয়াউবেদ অধ্যায় 40 অনু 09 10) সৃষ্টিকর্তা মহিমান্বিত বই: 20টি খণ্ড: 56টি মন্ত্র: 3। 11) একটি মাত্র সত্য আছে; একমাত্র ঈশ্বর আছেন এবং জ্ঞানীরা ঈশ্বরকে বহু নামে ডাকেন। ঋগ্বেদের গ্রন্থঃ ০১ অনুঃ ৬৪ পরিঃ ৪৬। 12) সর্বশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার এবং পবিত্র। উবেদা অধ্যায় 40 অ্যাপ: 08। 13) ঈশ্বর ছাড়া আর কারো উপাসনা করো না; শুধুমাত্র সেই মহিমান্বিত ঈশ্বরের উপাসনা করুন। ঋগ্বেদ গ্রন্থঃ ০৬ খন্ডঃ ০১ মন্ত্রঃ ০১। এবং ব্রহ্মসূত্র বলে: একমাত্র ঈশ্বর আছেন; আর কেউ নেই। কেউ নেই, কেউ নেই এবং কখনও ছিল না। যজুর্বেদ 32/3, মহর্ষির ভাষ্য সহ
No No * প্রভু মানে ইশ্বর, এটা ঠিক আছে I কিন্তু আপনি যে অর্থে প্রভু শব্দটা বুঝেছেন সে অর্থে শব্দটা এখানে ব্যবহার করা হয় নি I এখানে প্রভু মানে সম্মানসূচক Sir বা গুরু বা মাস্টার I আপনি যদি ওনাকে প্রভু বলেন তখন তিনিও সম্মান জানিয়ে আপনাকে প্রভু বলবেন I এটাই রীতি I তবে ডাইরেক্ট নিজের কোনো ছাত্র বা শিষ্যকে প্রভু বলার রীতি নেই I একইভাবে হিন্দু সন্ন্যাসীদের স্বামী বলে সম্বোধন করা হয় I যেমন স্বামী বিবেকানন্দ I এখানে স্বামী মানে তো Husband নয় I একটা সংস্কৃত শব্দ নানা অর্থে ব্যবহৃত হয় I
@@himangshudebnath2829 যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
@@apurbogourdas3322 যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
ব্যাসদেব যখন ভাগবত রচনা করেন,তখন কি বর্তমানের মত এত ধর্মমত ছিল?সেখানে বিভিন্ন ধর্ম বলতে প্রবৃত্তির ধর্ম।আর ঈশ্বর এক ,ধর্মও এক।সম্প্রদায় বহু।এক একটা পথ ঈশ্বর পাওয়ার।বহু মানুষ বিভিন্ন পথে সাধনা করে ঈশ্বরকে উপলব্ধি করেছেন।আর গ্রন্থ পড়ে ভগবানকে পাওয়া যায় না।পৃথিবীতে এমন বহু সাধক আছেন যারা কৃষ্ণ নাম জানেই না।সবকিছুকেই মূল্য দেওয়া সম্মান দেওয়া প্রকৃত মনুষত্বের লক্ষণ।
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
চৈতন্য মহাপ্রভু মহাবিষ্ণুর হ্লাদিনীশক্তির প্রকাশ তার সাথে কি সাধারন মানুষের শক্তি তে কেউ পারবে ,তার চেয়ে অনেক ভালো গৌরাঙ্গ বলিয়া দুবাহু তুলিয়া নাচিয়া নাচিয়া বেরাও রে। হরে কৃষ্ণ 🌹🌹🌹🌹🌹
@@আমারসোনারবাংলা-ঠ১ণ দুঃখিত আমি আসলে বলতে চেয়েছিলাম বেদ শুধু ব্যাসদেব লেখেননি । তৎ কালীন সময়ের অনেক ৠষিই বেদ রচনায় অংশ গ্রহণ করেছিলেন । অর্থাত্ বেদ একজনের লেখা নয়। এটা বলেছি কারন অনার শিষ্যরা অনার "বেদ কার রচনা?" প্রশাসনের উত্তরে বলে ব্যাসদেব । আর হ্যাঁ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আয়ূর্বেদ ও শল্য চিকিত্সা শাস্ত্র বেদ দূঃস্প্রাপ্প নয়।
In the Gita (4-6) Sri Krishna says " Though birthless and immortal and the lord of all beings , I manifest Myself through My own yogamaya ( divine potency), keeping My nature (prakriti) under control. This very couplet is same as the theory of MASS ENERGY RELATION. Where energy( shapeless) can be converted to mass(shape) and vice- versa. So God is shaped and shapeless. Both the ideas are correct.
আমার মনে একটা প্রশ্ন অনেক দিন ধরেই ঘুরপাক খাচ্ছে।দয়া করে একটু জানাবেন। অর্জুনকে এত যোগের কথা, যোগে উপবিষ্ট হয়ে ওঁম নামে ডাকতে বললেন। কেন বললেন না শুধু কৃষ্ণ নাম নিতে? এত এত জ্ঞান না দিয়ে সরা সরি নাম নিতে বললেই তো পারতেন।
@@krishnadasbhakta3995 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ua-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/v-deo.html পবিত্র কুরআন মানুষ লিখেছেন যা প্রেসে মুদ্রিত হয়েছে। তবে এটির বানী আল্লাহ প্রেরণ করেছেন। রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) লিখতে বা পড়তে জানতেন না। ফেরেস্তা জিবরাইল আল্লাহর কাছ থেকে আল্লাহর বানী শুনেন এবং মোহাম্মদের (সাঃ) কাছে এসে বলেন । রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর সঙ্গীকে এটি লিখতে বলেন। সম্পূর্ণ কুরআন এইভাবে লিখেছেন। আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি তাদেরকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। মানুষের পক্ষে কোনটি উত্তম এবং কোনটি মন্দ তা অবহিত করানো আল্লাহর দায়িত্ব। এই জন্য আল্লাহর পৃথিবীতে আসার দরকার নেই। আল্লাহ একটি সিলেবাস পাঠিয়েছিলেন যার নাম পবিত্র কুরআন । আপনারা যদি কুরআন অনুসরণ করেন তবে আপনারা সফল হবেন, নইলে আপনারা আপনাদের পরের জীবনকে ধ্বংস করবেন। আপনারা জাহান্নামে যাবেন, যেমন আপনাদের পূর্ব পুরুষরা গেছে । .... আপনারা কি পৃথিবীতে ১ মিনিট আগুনে নিজেকে পোড়াতে পারবেন? না, পারবেন না, অসম্ভব। পৃথিবীর চেয়ে নরকের আগুন হাজার গুণ গরম। তাহলে আপনারা কীভাবে সীমাহীন সময়ের জন্য নিজেকে জাহান্নামে পোড়াতে পছন্দ করছেন? হিন্ধু ধর্মে স্রষ্টা একজন,মূর্তি পূজা নিষেধ,স্রষ্টা মানব আকৃতিতে জন্মায় না|| ua-cam.com/video/PVJKQa4UqG8/v-deo.html হিন্দু ধর্মে পরিষ্কারভাবে মুহাম্মদ (স:) সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে .. ua-cam.com/video/KikZQnlxuxo/v-deo.html অবশেষে খোঁজ মিলল সিজ্জিন দোযখের || ua-cam.com/video/zX8EMJ0hsns/v-deo.html ডাঃ মরিস বুকাই কেন মুসলিম হয়েছেন? ua-cam.com/video/yv7U_rJJD2Q/v-deo.html লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়লে আল্লাহর আদেশে একজন কাফের রাজা মৃত্যুর হাত থেকে কীভাবে মুক্তি পেলেন। ua-cam.com/video/nR3BPBSkS6w/v-deo.html দেখুন, কিভাবে নবী ইউনূস ৪০ দিন পরে একটি বড় মাছের পেট থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। ua-cam.com/video/2HNKavOKhWo/v-deo.html
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।দয়ানন্দ সরস্বতী র সত্যার্থ প্রকাশ বইটি পড়েন তাহলে অনেক সত্য জানতে পারবেন। ঈশ্বর,পরমাত্মা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারবেন। তাই বিনীত ভাবে অনুরোধ করব তার এই বইটি আরয সমাজের কাছ থেকে সংগ্রহ করে পড়ুন । সত্যকে জানুন আলোর পথে ফিরে আসুন। সঠিক ভাবে সনাতন ধর্ম পালন করুন।
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়।যোগবলে অথবা ধ্যানস্থ অবস্থায় তিনি গীতা জ্ঞান দান করিছেলেন। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।দয়ানন্দ সরস্বতী র সত্যার্থ প্রকাশ বইটি পড়েন তাহলে অনেক সত্য জানতে পারবেন। ঈশ্বর,পরমাত্মা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারবেন। তাই বিনীত ভাবে অনুরোধ করব তার এই বইটি আরয সমাজের কাছ থেকে সংগ্রহ করে পড়ুন । সত্যকে জানুন আলোর পথে ফিরে আসুন। সঠিক ভাবে সনাতন ধর্ম পালন করুন।
২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে ( ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর ) । রেফারেন্স সহ দিলাম । ৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) । ৪. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ ভগবত গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - [ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। ] ৫. ভগবত গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ - [ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।] ৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ - [ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।] এরকম আরো অনেক রেফারেন্স আছে যেখানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ। জানি , হিন্দুরা মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স কখনো মানতে চাইবে না , একটা কথা , যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো খুব কঠিন । 1) একমাত্র ঈশ্বর আছেন; আর কেউ নেই। চন্দগ্য উপনিষদ: অধ্যায় 06 অনু: 2 পরি: 01। 2) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের কোন পিতামাতা নেই। তার কোনো বস নেই। তাঁর চেয়ে বড় কেউ নেই। শ্বেতশত্র উপনিষদ: অধ্যায় 08, অনুচ্ছেদ: 09। 3) তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়; যারা প্রাকৃতিক গাছপালা পূজা করে। যেমন: আগুন, গাছ, সাপ ইত্যাদি। ইয়াউবেদ অধ্যায় 40 অনু 09 4) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের মত কেউ নেই (তার কোন মূর্তি নেই, কোন মূর্তি নেই, কোন রূপক নেই, কোন মূর্তি নেই)। শ্বেতশত্র উপনিষদ: অধ্যায় 04 অনুচ্ছেদ 19। 5) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরকে কেউ দেখতে পারে না। শ্বেতশত্র উপনিষদ: অধ্যায় 04 অনু 10 পরিঃ 20। 6) যারা ন্যায়ের জ্ঞান থেকে বঞ্চিত তারা পার্থিব কামনা-বাসনার পূজা করে। ভগবদ্গীতা: অধ্যায় 08 অনু 20। 6) মানুষ জানে যে আমি কখনো জন্মগ্রহণ করিনি এবং কখনোই ছিলাম না; আমি এই মহাবিশ্বের সর্বশক্তিমান ঈশ্বর ভগবদ্গীতা: অধ্যায় 10 অনু: 03। 6) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই। ইউবেদা অধ্যায়: 32 অনু: 03 9) তারা আরও অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়; যারা মানবসৃষ্ট বস্তুর পূজা করে। যেমন মাটির পুতুল, ভাস্কর্য ইত্যাদি। ইয়াউবেদ অধ্যায় 40 অনু 09 10) সৃষ্টিকর্তা মহিমান্বিত বই: 20টি খণ্ড: 56টি মন্ত্র: 3। 11) একটি মাত্র সত্য আছে; একমাত্র ঈশ্বর আছেন এবং জ্ঞানীরা ঈশ্বরকে বহু নামে ডাকেন। ঋগ্বেদের গ্রন্থঃ ০১ অনুঃ ৬৪ পরিঃ ৪৬। 12) সর্বশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার এবং পবিত্র। উবেদা অধ্যায় 40 অ্যাপ: 08। 13) ঈশ্বর ছাড়া আর কারো উপাসনা করো না; শুধুমাত্র সেই মহিমান্বিত ঈশ্বরের উপাসনা করুন। ঋগ্বেদ গ্রন্থঃ ০৬ খন্ডঃ ০১ মন্ত্রঃ ০১। এবং ব্রহ্মসূত্র বলে: একমাত্র ঈশ্বর আছেন; আর কেউ নেই। কেউ নেই, কেউ নেই এবং কখনও ছিল না। যজুর্বেদ 32/3, মহর্ষির ভাষ্য সহ
দ্বাপর যুগে এই গ্রন্থ গুলো লেখা হয়েছে নাকি সত্যযুগে ব্যাসদেব লিখেছিলেন এটার একটু ব্যাখ্যা দেবেন আর মরা মানুষের সঙ্গে কৃষ্ণ নাম কেন যায়না হরিনাম সঙ্গে যায় এটার একটু ব্যাখ্যা দেবেন
@সোভ্যতার সুচনা শ্রীল প্রভুপাদ সমস্ত শাস্ত্র থেকে প্রমান করে দেখিয়ে দিয়েছেন ব্রাহ্মণ কর্ম গুনে হয় তাই অন্য লোকেরা কে কি বললো আমাদের জানার কোন প্রয়োজন নেই, শ্রীল প্রভুপাদ কি জয়, হরে কৃষ্ণ 🌹🌹🌹🌹🌹
@@আমারসোনারবাংলা-ঠ১ণ যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
Please SUBSCRIBE us @ ua-cam.com/users/iskconyouthforumsylhet
Facebook Page: facebook.com/iyfsyl
Nice Dada... Shothik Jobab
ua-cam.com/video/QJ-XdXtGM8c/v-deo.html
রেফারেন্স সহ ভিডিও বানান।
@@AryaSandesh "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০)
দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ua-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/v-deo.html পবিত্র কুরআন মানুষ লিখেছেন যা প্রেসে মুদ্রিত হয়েছে। তবে এটির বানী আল্লাহ প্রেরণ করেছেন। রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) লিখতে বা পড়তে জানতেন না। ফেরেস্তা জিবরাইল আল্লাহর কাছ থেকে আল্লাহর বানী শুনেন এবং মোহাম্মদের (সাঃ) কাছে এসে বলেন । রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর সঙ্গীকে এটি লিখতে বলেন। সম্পূর্ণ কুরআন এইভাবে লিখেছেন। আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি তাদেরকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। মানুষের পক্ষে কোনটি উত্তম এবং কোনটি মন্দ তা অবহিত করানো আল্লাহর দায়িত্ব। এই জন্য আল্লাহর পৃথিবীতে আসার দরকার নেই। আল্লাহ একটি সিলেবাস পাঠিয়েছিলেন যার নাম পবিত্র কুরআন । আপনারা যদি কুরআন অনুসরণ করেন তবে আপনারা সফল হবেন, নইলে আপনারা আপনাদের পরের জীবনকে ধ্বংস করবেন। আপনারা জাহান্নামে যাবেন, যেমন আপনাদের পূর্ব পুরুষরা গেছে । .... আপনারা কি পৃথিবীতে ১ মিনিট আগুনে নিজেকে পোড়াতে পারবেন? না, পারবেন না, অসম্ভব। পৃথিবীর চেয়ে নরকের আগুন হাজার গুণ গরম। তাহলে আপনারা কীভাবে সীমাহীন সময়ের জন্য নিজেকে জাহান্নামে পোড়াতে পছন্দ করছেন? হিন্ধু ধর্মে স্রষ্টা একজন,মূর্তি পূজা নিষেধ,স্রষ্টা মানব আকৃতিতে জন্মায় না|| ua-cam.com/video/PVJKQa4UqG8/v-deo.html হিন্দু ধর্মে পরিষ্কারভাবে মুহাম্মদ (স:) সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে .. ua-cam.com/video/KikZQnlxuxo/v-deo.html অবশেষে খোঁজ মিলল সিজ্জিন দোযখের || ua-cam.com/video/zX8EMJ0hsns/v-deo.html ডাঃ মরিস বুকাই কেন মুসলিম হয়েছেন? ua-cam.com/video/yv7U_rJJD2Q/v-deo.html লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়লে আল্লাহর আদেশে একজন কাফের রাজা মৃত্যুর হাত থেকে কীভাবে মুক্তি পেলেন। ua-cam.com/video/nR3BPBSkS6w/v-deo.html দেখুন, কিভাবে নবী ইউনূস ৪০ দিন পরে একটি বড় মাছের পেট থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। ua-cam.com/video/2HNKavOKhWo/v-deo.html
@@TimePass33136 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০)
দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ua-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/v-deo.html পবিত্র কুরআন মানুষ লিখেছেন যা প্রেসে মুদ্রিত হয়েছে। তবে এটির বানী আল্লাহ প্রেরণ করেছেন। রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) লিখতে বা পড়তে জানতেন না। ফেরেস্তা জিবরাইল আল্লাহর কাছ থেকে আল্লাহর বানী শুনেন এবং মোহাম্মদের (সাঃ) কাছে এসে বলেন । রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর সঙ্গীকে এটি লিখতে বলেন। সম্পূর্ণ কুরআন এইভাবে লিখেছেন। আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি তাদেরকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। মানুষের পক্ষে কোনটি উত্তম এবং কোনটি মন্দ তা অবহিত করানো আল্লাহর দায়িত্ব। এই জন্য আল্লাহর পৃথিবীতে আসার দরকার নেই। আল্লাহ একটি সিলেবাস পাঠিয়েছিলেন যার নাম পবিত্র কুরআন । আপনারা যদি কুরআন অনুসরণ করেন তবে আপনারা সফল হবেন, নইলে আপনারা আপনাদের পরের জীবনকে ধ্বংস করবেন। আপনারা জাহান্নামে যাবেন, যেমন আপনাদের পূর্ব পুরুষরা গেছে । .... আপনারা কি পৃথিবীতে ১ মিনিট আগুনে নিজেকে পোড়াতে পারবেন? না, পারবেন না, অসম্ভব। পৃথিবীর চেয়ে নরকের আগুন হাজার গুণ গরম। তাহলে আপনারা কীভাবে সীমাহীন সময়ের জন্য নিজেকে জাহান্নামে পোড়াতে পছন্দ করছেন? হিন্ধু ধর্মে স্রষ্টা একজন,মূর্তি পূজা নিষেধ,স্রষ্টা মানব আকৃতিতে জন্মায় না|| ua-cam.com/video/PVJKQa4UqG8/v-deo.html হিন্দু ধর্মে পরিষ্কারভাবে মুহাম্মদ (স:) সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে .. ua-cam.com/video/KikZQnlxuxo/v-deo.html অবশেষে খোঁজ মিলল সিজ্জিন দোযখের || ua-cam.com/video/zX8EMJ0hsns/v-deo.html ডাঃ মরিস বুকাই কেন মুসলিম হয়েছেন? ua-cam.com/video/yv7U_rJJD2Q/v-deo.html লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়লে আল্লাহর আদেশে একজন কাফের রাজা মৃত্যুর হাত থেকে কীভাবে মুক্তি পেলেন। ua-cam.com/video/nR3BPBSkS6w/v-deo.html দেখুন, কিভাবে নবী ইউনূস ৪০ দিন পরে একটি বড় মাছের পেট থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। ua-cam.com/video/2HNKavOKhWo/v-deo.html
সারা পৃথিবীতে এখন 50কোটির ও বেশী কৃষ্ণ ভক্ত, চৈতন্য মহাপ্রভু র আগমন হয়েছে মাত্র 500বছর আগে ভাবুন যত দিন যাচ্ছে তত বেশি বেশি মানুষ কৃষ্ণ ভক্ত হচ্ছে, প্রেম দিয়ে বিশ্ব বিজয় করে দেখিয়ে দিচ্ছে কৃষ্ণ ভক্ত রা, হরে কৃষ্ণ 🌹🌹🌹🌹🌹
🤣🤣🤣🤣
মৃদঙ্গের বোল যখন উঠবে সারা পৃথিবীর মানুষ তখন কৃষ্ণ নাম করবে। 🌹হরে কৃষ্ণ 🌹
তিনি জ্ঞানীর নিকট ব্রক্ষ,যোগীর নিকট পরমাত্মা, ভক্তের নিকট ভগবান
ভাই এটা গীতার কত নাম্বার শ্লোক?
Deborshi Prabhu আপনাকে প্রনাম জানাই । Excellent mind blowing and authentic explanation . In my life time I want to meet you . Hare Krishna.
যেই জনা কৃষ্ণ ভজে সে বড়োই চতুর, হরে কৃষ্ণ 🌹🌹🌹🌹
হরে কৃষ্ণ পৌভু আমি নদীয়া বেথুয়াডহরী থেকে লিখছি আপনার কথা শুনে খুব খুব খুব ভালো লাগলো । আমাকে একটু কৃপা কোরবেন যাতে রাধা মাধবের কৃপা লাভ কোরতে পারি।
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
অনেক ভাল লাগলো প্রভু > আপনার শ্রী চরণে দন্ডবৎ প্রণাম
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
সত্যি অসাধারন, খুব ভালো ভাবে বুঝিয়েছেন প্রভু
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
হরে কৃষ্ণ, এই জন্য দেবর্ষি শ্রীবাস প্রভুকে এত ভালোবাসি।
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
ধন্যবাদ প্রভু,,, অনেক কিছু জানতে পারলাম।।
ইস্কনের বিজয় রথ সারা বিশ্ব বিজয় করছে, দেখে আমার খুব আনন্দ হচ্ছে, আমি প্রত্যেক কৃষ্ণ ভক্ত কে ভালোবাসি। গৌরাঙ্গ বলিয়া দুবাহু তুলিয়া নাচিয়া নাচিয়া বেরাও রে, হরে কৃষ্ণ, হরিবল, 🌹🌹🌹🌹🌹
আমার কাছে মনে হয় আপনাদের চেয়ে আর্য দের মন্তব্য বেশি যুক্তিযুক্ত। হরে কৃষ্ণ🙏🙏🚩
হরে কৃষ্ণ।
আমরা বর্তমানে আর্য বলতে চিনি দয়ানন্দের দালাদের আসলে ওরা আর্য নয় বরং অনার্য।
ভাই আপনি অন্ধকারে আছেন। তাই আরয দের নামে খারাপ কথা বলেছেন। যদি সত্য জানতেন তাহলে ইস্কন এর এই অপপ্রচারের বিরোদ্ধে কথা বলতেন।
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।
দয়ানন্দ সরস্বতী সম্পর্কে জানতে হলে সত্যার্থ প্রকাশ বইটি পড়েন তাহলে অনেক সত্য জানতে পারবেন। তাই বিনীত ভাবে অনুরোধ করব তার এই বইটি পড়ুন । সত্যকে জানুন আলোর পথে ফিরে আসুন। সঠিক ভাবে সনাতন ধর্ম পালন করুন।
পাগল নাকি বেদ জাত পাত নাই তাই বেদ প্রধান ধর্মগ্রন্থ আর্য কাকে বলেন জানেন। একজন জ্ঞানী কে। ভন্ড গুরু কে আর্য বলে না আগে আর্য গুরু সাথে কথা বলেন
@@rajibdas4856 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০)
দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ua-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/v-deo.html পবিত্র কুরআন মানুষ লিখেছেন যা প্রেসে মুদ্রিত হয়েছে। তবে এটির বানী আল্লাহ প্রেরণ করেছেন। রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) লিখতে বা পড়তে জানতেন না। ফেরেস্তা জিবরাইল আল্লাহর কাছ থেকে আল্লাহর বানী শুনেন এবং মোহাম্মদের (সাঃ) কাছে এসে বলেন । রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর সঙ্গীকে এটি লিখতে বলেন। সম্পূর্ণ কুরআন এইভাবে লিখেছেন। আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি তাদেরকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। মানুষের পক্ষে কোনটি উত্তম এবং কোনটি মন্দ তা অবহিত করানো আল্লাহর দায়িত্ব। এই জন্য আল্লাহর পৃথিবীতে আসার দরকার নেই। আল্লাহ একটি সিলেবাস পাঠিয়েছিলেন যার নাম পবিত্র কুরআন । আপনারা যদি কুরআন অনুসরণ করেন তবে আপনারা সফল হবেন, নইলে আপনারা আপনাদের পরের জীবনকে ধ্বংস করবেন। আপনারা জাহান্নামে যাবেন, যেমন আপনাদের পূর্ব পুরুষরা গেছে । .... আপনারা কি পৃথিবীতে ১ মিনিট আগুনে নিজেকে পোড়াতে পারবেন? না, পারবেন না, অসম্ভব। পৃথিবীর চেয়ে নরকের আগুন হাজার গুণ গরম। তাহলে আপনারা কীভাবে সীমাহীন সময়ের জন্য নিজেকে জাহান্নামে পোড়াতে পছন্দ করছেন? হিন্ধু ধর্মে স্রষ্টা একজন,মূর্তি পূজা নিষেধ,স্রষ্টা মানব আকৃতিতে জন্মায় না|| ua-cam.com/video/PVJKQa4UqG8/v-deo.html হিন্দু ধর্মে পরিষ্কারভাবে মুহাম্মদ (স:) সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে .. ua-cam.com/video/KikZQnlxuxo/v-deo.html অবশেষে খোঁজ মিলল সিজ্জিন দোযখের || ua-cam.com/video/zX8EMJ0hsns/v-deo.html ডাঃ মরিস বুকাই কেন মুসলিম হয়েছেন? ua-cam.com/video/yv7U_rJJD2Q/v-deo.html লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়লে আল্লাহর আদেশে একজন কাফের রাজা মৃত্যুর হাত থেকে কীভাবে মুক্তি পেলেন। ua-cam.com/video/nR3BPBSkS6w/v-deo.html দেখুন, কিভাবে নবী ইউনূস ৪০ দিন পরে একটি বড় মাছের পেট থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। ua-cam.com/video/2HNKavOKhWo/v-deo.html
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ ❤❤❤❤❤❤❤
হরে কৃষ্ণ, প্রভু।
আপনার পর্বচন শুনে,আমাদের মন থেকে দিন দিন অন্ধকার দূর হয়ে যাচ্ছ।
👏👏👏👌👌👌☺😊 খুব ভাল লাগল প্রভু।।ধন্যবাদ আপনাকে।
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
হরে কৃষনো, হা পোভু এটাই চাইছিলাম, অবুজদের বোঝানোর জননো, হরে কৃষনো
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।
@@ranasaha4386 বেদে এক সৃষ্টার কথা সব হিন্দু মানেকি মানেনা। বেদ মানুষের হাতে বিকৃত হয়ে গেছে। আসল বেদ আর নাই।
বেদে এক সৃষ্টার কথা সব হিন্দু মানেকি মানেনা। বেদ মানুষের হাতে বিকৃত হয়ে গেছে। আসল বেদ আর নাই।
বেদ ঈশ্বরের বাণী আগে ছিল এখন আর নেই। কারণ তা বিকৃত হয়ে গেছে। স্বামী বিবেকান্দ বলেন বেদের ৯৯% হারিয়ে গেছে।
আমি আপনাকে মানব খাতিরে বলি। বলোন তো ঈশ্বর কি এত ধম দিল না দাদা, ঈশ্বর শুধু একটি ধম দিল তা হল এক ঈশ্বর মানা।যাকে আরবিতে মুসলিম বলে।আর ইসলাম বয়স ১৪০০বছর নয়। এটা ভুল ধারণা। ইসলামের দাওয়া সকল যুগে ছিল।এবং ইসলাম সকল যুগে ছিল। আল্লাহ কোরআন বলেছেন সকল জাতি কাছে নবি রাসৃল বা অবতার এসেছে। এবং সকল যুগে কিতব দিয়েছেন। বেদ ও ঈশ্বর বাণী হতে পারে।কিন্তু তা সে যুগে জন্য৷ প্রযোজ্য ছিল।এবং তখন এসব সত্যযুগে ছিল। কলি যুগে কলকি অবতার মানতে হবে। এবং এসব ধমগ্রন্থ বিকৃত হয়েছে । একমাএ কোরআন শতভাগ বিশুদ্ধ যা বিক্ষানিকভাবে প্রমাণিত ।
Hare krishna khub valo laglo
শুধু মাত্র ইস্কনের এই ভুল প্রচারের কারনে অনেক সনাতন ধর্ম এর মানুষ গুলো মুসলিম সম্প্রদায়ে ধর্মান্তরিত হচ্ছে।
To apni pracharer daitto nin Dada.
না মশাই তার করনে না সনাতন ধর্মের মানুষ ইসলামে যাচ্ছে লাভ মানে ভালবাসা মানে কাম বাসনা সেক্স ইচ্ছা পরিপূর্ণ করার জন্য আর আপনাদের মত ভন্ড মানুষদের ধর্মের ঠিক প্রচার করতে পারেন না এই জন্য কারন আপনারা ত ইন্দ্রতৃপ্তি করতে পারবেন না মাছ মাংস খেতে পারবেন না সটিক ধর্ম জানলে তাই ইসকনের বিরোধিতা করেন
Murkho, iskcon asar age,puro varotborso Islam soriasa,at Kon brammon thakate perasa,.aj Sara prithinita je sonatoni bridhi passa ata Kon arjo korsa.
@@pujesvariradhikadevidasi6771 যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
@@jhonabir525 যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
হরিবোল।।।
হরিবোল ❤️🙏🏻
হরিবল
হরি বল দয়া করি অপ পচার বনদ করুন এবং পবুপাতের দিকনিরদেসনা পালন করুন হরি বল
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদাশ্রী
যারা রামভক্ত তারা সঠিক পথে আছে কিনা? আপনার মতামত জানালে উপকৃত হব।
Horibol. Thanks for post. khub khub valo.
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
Hara Krishna
এই অশিক্ষিত দিবে আর্যদের বিপক্ষে জবাব...😂😂
আর্যগণ সঠিক। আর্য কাকে বলে জানেন একজন জ্ঞানী কে
ত্রৈগুণ্য বিষয়া বেদা নিস্ত্রৈগুণ্য ভবার্জুন। শ্লোক 45দ্বিতীয় অধ্যায় ভাগবত গীতা।
আর্যগণ সঠিক।
ওম ভং চং নম ভণ্ডানং
ততনিত্যং মিথ্যানাং ভবঃ
আগড়ুমাং বাগরুমিতাত
সর্বগল্পাং ধর্মান্ধনাং যত্ত : 🤣🤣🤣
ইস্কনের যে বিষয় টা আমার ভালো লাগে আপনি যে কোন জাতিতে জন্ম নিয়ে থাকলেও ইস্কন আপনাকে পৈতে দেবে এবং ব্রাহ্মণ হিসাবে স্বীকৃতি দেবে। 🌹
Probhu apnar chorone sotokoti pronam...onek sundor ekta bepar tule dhorechen...ja sobari jana dorkar....vogoban apnar mongol korun...
All Glorious to Srila PRABHUPADA...
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।দয়ানন্দ সরস্বতী র সত্যার্থ প্রকাশ বইটি পড়েন তাহলে অনেক সত্য জানতে পারবেন। ঈশ্বর,পরমাত্মা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারবেন। তাই বিনীত ভাবে অনুরোধ করব তার এই বইটি আরয সমাজের কাছ থেকে সংগ্রহ করে পড়ুন । সত্যকে জানুন আলোর পথে ফিরে আসুন। সঠিক ভাবে সনাতন ধর্ম পালন করুন।
@@ranasaha4386 tumi kotha kor pandit je tumi bolco ISKCON blindly prochar korche... Know thyself
Harea Krishna Provu.🙏🙏🙏🙏🙏
u great boss
Dhiman Chakraborty Hare krishna prabhu...Share korben plz
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।দয়ানন্দ সরস্বতী র সত্যার্থ প্রকাশ বইটি পড়েন তাহলে অনেক সত্য জানতে পারবেন। ঈশ্বর,পরমাত্মা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারবেন। তাই বিনীত ভাবে অনুরোধ করব তার এই বইটি আরয সমাজের কাছ থেকে সংগ্রহ করে পড়ুন । সত্যকে জানুন আলোর পথে ফিরে আসুন। সঠিক ভাবে সনাতন ধর্ম পালন করুন।
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
Hora Krishna probhu. khub khub valo.Horibol
আপনারা যেভাবে সনাতন ধর্মের প্রচার চালাচ্ছেন তাতে আমি মনে করি হিন্দু ধর্ম সনাতন =পুরাতন কোন ধর্ম নয়৷ আপনারাই সনাতন ধর্মের জন্ম দাতা।
একটা কথা বলি, হিন্দুধর্ম তর্কের বিষয় নয়। কিন্তু আপনারা যা করছেন তার অধিকাংশই সনাতন শাস্ত্র বিরোধী। নিজেরা যা জানেন না সেই বিষয় এ জ্ঞান দিচ্ছেন।
আর যারা এদের সাথে তাল মিলাচ্ছেন তাদের প্রতি অনুরোধ রইলো, কারো কথায় মাথা না দুলিয়ে সঠিক তথ্য জানার চেষ্টা করুন।
যিনি জানেই না বেদ কে সৃষ্টি করেছেন তার কাছে কি শিক্ষা লাভ করবেন.?
হরে কৃষ্ণ 🌿🌿🙏🙏🙏🌿
হরি বোল হরি বোল প্রভু এ অধমের প্রনাম শেখার করন
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।
খুব সুন্দর,
জানি এর বিরূদ্ধেও কিছু কমেন্ট থাকবে।
তবুও আমি খুব আশাবাদী
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
হা হা হা হা হাসতে হাসতে পেট ফেটে যাচ্ছে, বেদ নাকি ব্যাসদেব লিখেছেন। প্রভু বলছেন কি
বেদ যদি কেউ না লিখে থাকে তাহলে বেদ কি আকাশ থেকে পড়েছে??নাকি ভগবান বেদ আপনার কানে কানে বলেছেন?
আপনি পাগল
@@hindurastra4084 you are a PAGAL
অযথা কথা না ঘুরিয়ে পারলে উওর দিয়েন।
Tahole ke likhechilo bhai. Ar hai vyas deb na ved vyas onar naam jini likechilen vej grontho ti ke.
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
আমি একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী মানুষ...আমি আমাদের ধর্ম সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে চাই.....
আমার প্রশ্ন হলোঃ-- বেদে যদি অন্য ধর্মের কথা উল্লেখ করা হয়ে থাকে তাহলে আমরা কি করে বলতে পারি আমাদের ধর্ম আদি ধর্ম????
বেদে অন্য ধর্মের কথা নেই ।সেই সময় অন্য ধর্ম ছিলনা। সেই সময় দুটো ব্যাপার ছিল ধর্ম আর অধর্ম যদি সেটাও বুঝতে না পারেন তার আরো অনেক পরে মহাভারত এর সময় ও অন্য ধর্ম ছিলনা টাই সেই সময় ধর্ম আর অধর্মের যুদ্ধ হয়েছিল।আমাদের প্রধান ধর্ম গ্রন্থ হলো বেদ সেটা মেনে চলুন গল্পে ভরা পুরান অনুসরণ করা থেকে দূরে থাকুন গীতা মেনে চলুন। আসল মহাভারত এ কিন্তু রাধা বলে কোনো নারী নেই কিন্তু পরবর্তী সময় বাংলাতে অনুবাদ করার সময় রাধা নামে একটি কাল্পনিক নারীকে কৃষ্ণের সাথে জুড়ে দেওয়া হলো।তাই পুরান মেনে চললে ভুল পথে হাটা হবে।আর পুরান গুলো গাল গল্পে ভরা সেগুলোতে সনাতন ধর্মের বদনাম রয়েছে।
২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে ( ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর ) ।
রেফারেন্স সহ দিলাম ।
৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)।
“একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) ।
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) ।
৪. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
ভগবত গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - [ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। ]
৫. ভগবত গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
[ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।]
৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
এরকম আরো অনেক রেফারেন্স আছে যেখানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ।
জানি , হিন্দুরা মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স কখনো মানতে চাইবে না , একটা কথা , যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো খুব কঠিন । 1) একমাত্র ঈশ্বর আছেন; আর কেউ নেই।
চন্দগ্য উপনিষদ: অধ্যায় 06 অনু: 2 পরি: 01।
2) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের কোন পিতামাতা নেই। তার কোনো বস নেই। তাঁর চেয়ে বড় কেউ নেই।
শ্বেতশত্র উপনিষদ: অধ্যায় 08, অনুচ্ছেদ: 09।
3) তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়; যারা প্রাকৃতিক গাছপালা পূজা করে। যেমন: আগুন, গাছ, সাপ ইত্যাদি।
ইয়াউবেদ অধ্যায় 40 অনু 09
4) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের মত কেউ নেই (তার কোন মূর্তি নেই, কোন মূর্তি নেই, কোন রূপক নেই, কোন মূর্তি নেই)।
শ্বেতশত্র উপনিষদ: অধ্যায় 04 অনুচ্ছেদ 19।
5) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরকে কেউ দেখতে পারে না।
শ্বেতশত্র উপনিষদ: অধ্যায় 04 অনু 10 পরিঃ 20।
6) যারা ন্যায়ের জ্ঞান থেকে বঞ্চিত তারা পার্থিব কামনা-বাসনার পূজা করে।
ভগবদ্গীতা: অধ্যায় 08 অনু 20।
6) মানুষ জানে যে আমি কখনো জন্মগ্রহণ করিনি এবং কখনোই ছিলাম না; আমি এই মহাবিশ্বের সর্বশক্তিমান ঈশ্বর
ভগবদ্গীতা: অধ্যায় 10 অনু: 03।
6) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই।
ইউবেদা অধ্যায়: 32 অনু: 03
9) তারা আরও অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়; যারা মানবসৃষ্ট বস্তুর পূজা করে। যেমন মাটির পুতুল, ভাস্কর্য ইত্যাদি।
ইয়াউবেদ অধ্যায় 40 অনু 09
10) সৃষ্টিকর্তা মহিমান্বিত
বই: 20টি খণ্ড: 56টি মন্ত্র: 3।
11) একটি মাত্র সত্য আছে; একমাত্র ঈশ্বর আছেন এবং জ্ঞানীরা ঈশ্বরকে বহু নামে ডাকেন।
ঋগ্বেদের গ্রন্থঃ ০১ অনুঃ ৬৪ পরিঃ ৪৬।
12) সর্বশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার এবং পবিত্র।
উবেদা অধ্যায় 40 অ্যাপ: 08।
13) ঈশ্বর ছাড়া আর কারো উপাসনা করো না; শুধুমাত্র সেই মহিমান্বিত ঈশ্বরের উপাসনা করুন।
ঋগ্বেদ গ্রন্থঃ ০৬ খন্ডঃ ০১ মন্ত্রঃ ০১।
এবং ব্রহ্মসূত্র বলে: একমাত্র ঈশ্বর আছেন; আর কেউ নেই। কেউ নেই, কেউ নেই এবং কখনও ছিল না।
যজুর্বেদ 32/3, মহর্ষির ভাষ্য সহ
একটা মানুষ কিভাবে প্রভু হয় পাগলের বাচ্চারা
No No * প্রভু মানে ইশ্বর, এটা ঠিক আছে I কিন্তু আপনি যে অর্থে প্রভু শব্দটা বুঝেছেন সে অর্থে শব্দটা এখানে ব্যবহার করা হয় নি I এখানে প্রভু মানে সম্মানসূচক Sir বা গুরু বা মাস্টার I আপনি যদি ওনাকে প্রভু বলেন তখন তিনিও সম্মান জানিয়ে আপনাকে প্রভু বলবেন I এটাই রীতি I তবে ডাইরেক্ট নিজের কোনো ছাত্র বা শিষ্যকে প্রভু বলার রীতি নেই I
একইভাবে হিন্দু সন্ন্যাসীদের স্বামী বলে সম্বোধন করা হয় I যেমন স্বামী বিবেকানন্দ I এখানে স্বামী মানে তো Husband নয় I একটা সংস্কৃত শব্দ নানা অর্থে ব্যবহৃত হয় I
ঐ প্রশ্নের উত্তরটা তারাই বুঝতে পারে, যারা দেহ ও অাত্মার পার্থক্য জানে।
@@himangshudebnath2829 যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
@@apurbogourdas3322 যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
Hare Krishna! Horibol!
হরেকৃষ্ণ
joy sree krishna provu aponar kotha gulu kuv sundor
Hare krishna
Hare kisno
Harekrishna
ব্যাসদেব যখন ভাগবত রচনা করেন,তখন কি বর্তমানের মত এত ধর্মমত ছিল?সেখানে বিভিন্ন ধর্ম বলতে প্রবৃত্তির ধর্ম।আর ঈশ্বর এক ,ধর্মও এক।সম্প্রদায় বহু।এক একটা পথ ঈশ্বর পাওয়ার।বহু মানুষ বিভিন্ন পথে সাধনা করে ঈশ্বরকে উপলব্ধি করেছেন।আর গ্রন্থ পড়ে ভগবানকে পাওয়া যায় না।পৃথিবীতে এমন বহু সাধক আছেন যারা কৃষ্ণ নাম জানেই না।সবকিছুকেই মূল্য দেওয়া সম্মান দেওয়া প্রকৃত মনুষত্বের লক্ষণ।
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
hare krishna dandabad
Hare Krishna Provu. All Glori to Shri Shri Gouru Gouranga Jayato
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)
তুমি গপোডী
Hare Krishna Prabhu Khun shundar
বলেনতো বেদ কবে লেখা হয়েছে আর পুরানের জন্ম কবে?
Hare khrishna
Hare Krishna.
Hare Krishna
জয় সনাতন
Aryan is Educated but uneducated is unaryan.
ua-cam.com/video/FIcvMDfTRqo/v-deo.html অনুগ্রহ করে SUBSCRIBE ও শেয়ার করুন
আর্য রা এগিয়ে জাবে
জয় নিতাই।
হরি বল
খুব ভালো
হরে কৃষ্ণ। খোব ভাল লাগল। আমি আন্দিত
চৈতন্য মহাপ্রভু মহাবিষ্ণুর হ্লাদিনীশক্তির প্রকাশ তার সাথে কি সাধারন মানুষের শক্তি তে কেউ পারবে ,তার চেয়ে অনেক ভালো গৌরাঙ্গ বলিয়া দুবাহু তুলিয়া নাচিয়া নাচিয়া বেরাও রে। হরে কৃষ্ণ 🌹🌹🌹🌹🌹
অপসম্প্রদায় বৈষ্ণব দের এর থেকে বেশী কিছু হবেও না। 😂🤣😂🤣
Khub valo khub valo
OSSHORIK..MODHUR...PRANOBONTO...HARE KRISNA SONGGIGON...NOMOSKAR.
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
right
বেদ কখোনো ব্যাসদেব লেখেননি
দয়াকরে সঠিক শিক্ষা দিন
আপনি বেদ কোথায় পেলেন।
আপনার কাছে কি প্রমান আছে বেদ, ব্যস দেব রচিত নয়।
@@আমারসোনারবাংলা-ঠ১ণ দুঃখিত আমি আসলে বলতে চেয়েছিলাম বেদ শুধু ব্যাসদেব লেখেননি । তৎ কালীন সময়ের অনেক ৠষিই বেদ রচনায় অংশ গ্রহণ করেছিলেন । অর্থাত্ বেদ একজনের লেখা নয়। এটা বলেছি কারন অনার শিষ্যরা অনার "বেদ কার রচনা?" প্রশাসনের উত্তরে বলে ব্যাসদেব ।
আর হ্যাঁ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আয়ূর্বেদ ও শল্য চিকিত্সা শাস্ত্র বেদ দূঃস্প্রাপ্প নয়।
@@আমারসোনারবাংলা-ঠ১ণ প্রশ্নের
@@shubhajitmodak7681 ত্রৈগুণ্য বিষয়া বেদা নিস্ত্রৈগুণ্য ভবার্জুন । 45শ্লোক
2ND chapter Bhagvat Geeta.
In the Gita (4-6) Sri Krishna says " Though birthless and immortal and the lord of all beings , I manifest Myself through My own yogamaya ( divine potency), keeping My nature (prakriti) under control.
This very couplet is same as the theory of MASS ENERGY RELATION. Where energy( shapeless) can be converted to mass(shape) and vice- versa. So God is shaped and shapeless. Both the ideas are correct.
ঠাকুর আপনার মঙ্গল করুক
I am also a lover of ISKCON. I am going to be an Initiated devotee after my education.
আমার মনে একটা প্রশ্ন অনেক দিন ধরেই ঘুরপাক খাচ্ছে।দয়া করে একটু জানাবেন। অর্জুনকে এত যোগের কথা, যোগে উপবিষ্ট হয়ে ওঁম নামে ডাকতে বললেন। কেন বললেন না শুধু কৃষ্ণ নাম নিতে? এত এত জ্ঞান না দিয়ে সরা সরি নাম নিতে বললেই তো পারতেন।
hare Krishna
Very nice provu
Good
Hore Krishna
ॐ om ॐ 🚩🚩🚩🚩ॐ om ॐ 🚩🚩🚩🚩ॐ om ॐ 🚩🚩🚩🚩ॐ om ॐ 🚩🚩🚩🚩
হরে কৃষ্ণ 🙏
ঠিক বলেছেন দাদা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার ভিডিও দেখে অনেক ভালো লেগেছে
hare krishna
প্রভু আপনি লাইভে আসলে খুব ভালো হয়,,হরে কৃষ্ণ।
আরে ভেকুব মানুষ কখনো প্রভু হয়...
এইটা কেনো তোদের মাথায় ডুকেনা
বুকা...
ভাগবত পুরাণ ব্যাসদেব নয় বোপদেব লিখেছে। আর বোষ্টম ব্যাটারা বেদ মানে! হা হা হা 😂😁😀🤣
Wrong
ত্রৈগুণ্য বিষয়া বেদা নিস্ত্রৈগুণ্য ভবার্জুন। ভাগবত গীতা শ্লোক 45 দ্বিতীয় অধ্যায়।
পুরাণ সাধারণ মানুষের রচনা করা
@@krishnadasbhakta3995 ভুল না পাগলা ঠিকই বলেছেন
@@krishnadasbhakta3995 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০)
দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ua-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/v-deo.html পবিত্র কুরআন মানুষ লিখেছেন যা প্রেসে মুদ্রিত হয়েছে। তবে এটির বানী আল্লাহ প্রেরণ করেছেন। রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) লিখতে বা পড়তে জানতেন না। ফেরেস্তা জিবরাইল আল্লাহর কাছ থেকে আল্লাহর বানী শুনেন এবং মোহাম্মদের (সাঃ) কাছে এসে বলেন । রাসুল মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর সঙ্গীকে এটি লিখতে বলেন। সম্পূর্ণ কুরআন এইভাবে লিখেছেন। আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি তাদেরকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। মানুষের পক্ষে কোনটি উত্তম এবং কোনটি মন্দ তা অবহিত করানো আল্লাহর দায়িত্ব। এই জন্য আল্লাহর পৃথিবীতে আসার দরকার নেই। আল্লাহ একটি সিলেবাস পাঠিয়েছিলেন যার নাম পবিত্র কুরআন । আপনারা যদি কুরআন অনুসরণ করেন তবে আপনারা সফল হবেন, নইলে আপনারা আপনাদের পরের জীবনকে ধ্বংস করবেন। আপনারা জাহান্নামে যাবেন, যেমন আপনাদের পূর্ব পুরুষরা গেছে । .... আপনারা কি পৃথিবীতে ১ মিনিট আগুনে নিজেকে পোড়াতে পারবেন? না, পারবেন না, অসম্ভব। পৃথিবীর চেয়ে নরকের আগুন হাজার গুণ গরম। তাহলে আপনারা কীভাবে সীমাহীন সময়ের জন্য নিজেকে জাহান্নামে পোড়াতে পছন্দ করছেন? হিন্ধু ধর্মে স্রষ্টা একজন,মূর্তি পূজা নিষেধ,স্রষ্টা মানব আকৃতিতে জন্মায় না|| ua-cam.com/video/PVJKQa4UqG8/v-deo.html হিন্দু ধর্মে পরিষ্কারভাবে মুহাম্মদ (স:) সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে .. ua-cam.com/video/KikZQnlxuxo/v-deo.html অবশেষে খোঁজ মিলল সিজ্জিন দোযখের || ua-cam.com/video/zX8EMJ0hsns/v-deo.html ডাঃ মরিস বুকাই কেন মুসলিম হয়েছেন? ua-cam.com/video/yv7U_rJJD2Q/v-deo.html লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়লে আল্লাহর আদেশে একজন কাফের রাজা মৃত্যুর হাত থেকে কীভাবে মুক্তি পেলেন। ua-cam.com/video/nR3BPBSkS6w/v-deo.html দেখুন, কিভাবে নবী ইউনূস ৪০ দিন পরে একটি বড় মাছের পেট থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। ua-cam.com/video/2HNKavOKhWo/v-deo.html
হরে কৃষ্ণ।
আমি ব্রম্মচারী হতে চাই।
তাহলে বেদ জ্ঞান লাভ করুন। এবং সঠিক গুরোর (যারা বেদ জ্ঞানী) তাদের কাছে দিক্ষা নিয়ে সঠিক ভাবে বেদ জ্ঞান অনুযায়ি বেদ পালন করুন ।তাহলেই হয়ত হতে পারবেন।
So nice
প্রভু অসংখ্য ধন্যবাদ মূল বিষয়টা সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য, হরে কৃষ্ণ।
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।দয়ানন্দ সরস্বতী র সত্যার্থ প্রকাশ বইটি পড়েন তাহলে অনেক সত্য জানতে পারবেন। ঈশ্বর,পরমাত্মা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারবেন। তাই বিনীত ভাবে অনুরোধ করব তার এই বইটি আরয সমাজের কাছ থেকে সংগ্রহ করে পড়ুন । সত্যকে জানুন আলোর পথে ফিরে আসুন। সঠিক ভাবে সনাতন ধর্ম পালন করুন।
Hore krishna
👌👌👌🙏🙏🙏
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ 🕋🕋🕋🕋🕋🕋💜💚💙💛🧡❤️❤️💟💟💟💟💟💟💟💟💟💟
লা ফালা কুলা খাকির পোলা মাদার সোদাল্লা😂😂😂
Hare Krishna. well come to India. Iskon siliguri
thank you. please stay tuned with us.
ওনার প্রথম কথাই ভুল বেদ ব্যসদেব বা ব্যদভেষ লিখে নি। ব্যসদেব বা ব্যদভেষ ওনার জন্ম হবার আগেই থেকে বেদ ছিল। বেদ হচ্ছে জ্ঞান । বেদ কোন মানুষ সৃষ্টি করে নি। বেদের স্রষ্টা সয়ং ঈশ্বর ,পরমাত্মা । মুনি ঋষিরা ধ্যান যোগ বলে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। মুনি ঋষিরা হচ্ছে দ্রষ্টা। আর ইস্কন ভুল প্রচার করতেসে। বেদ জ্ঞান লাভ করলেই ঈশ্বর সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় এবং তা পালন করলে মোক্ষলাভ করা যায়। বেদ উল্লেখ আছে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি ঈশ্বর প্রদান করেছে তাই বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে তোমরা সঠিক বিচার কর। অন্ধভাবে ধর্ম পালন কর না। বিবেক বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে বেদ পাঠ এবং জ্ঞান লাভ করার কথা বলা হয়েছে। অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় নি। সৃষ্টির শুরু থেকেই বেদ ছিল। আর মুনি ঋষিরা পরমাত্মার ধ্যানের মাধ্যমে সেই জ্ঞান লাভ করেছে। আর একটা কথা ঈশ্বর এবং ভগবান শব্দ দুইটি এক নয়। যোগেশ্বর শ্রী কৃষ্ণ ভগবান হতে পারেন কিন্তু ঈশ্বর নয়।যোগবলে অথবা ধ্যানস্থ অবস্থায় তিনি গীতা জ্ঞান দান করিছেলেন। অনেক সনাতন ধর্মের মানুষ সেটা বুঝতে চায় না। কারন ইস্কন তাদের অন্ধ বানিয়ে রেখেছে।দয়ানন্দ সরস্বতী র সত্যার্থ প্রকাশ বইটি পড়েন তাহলে অনেক সত্য জানতে পারবেন। ঈশ্বর,পরমাত্মা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারবেন। তাই বিনীত ভাবে অনুরোধ করব তার এই বইটি আরয সমাজের কাছ থেকে সংগ্রহ করে পড়ুন । সত্যকে জানুন আলোর পথে ফিরে আসুন। সঠিক ভাবে সনাতন ধর্ম পালন করুন।
ইসকননের হাত দরে ৩কোটি ৭০লাখ মানুষ সনাতন ধর্ম গ্রহণ করেচে???
#ইসকন???? ❤️❤️❤️❤️🙏🙏🙏🙏??? 🕉️🕉️🕉️🕉️ #anuragdas
২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে ( ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর ) ।
রেফারেন্স সহ দিলাম ।
৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)।
“একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) ।
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) ।
৪. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
ভগবত গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - [ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। ]
৫. ভগবত গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
[ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।]
৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
এরকম আরো অনেক রেফারেন্স আছে যেখানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ।
জানি , হিন্দুরা মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স কখনো মানতে চাইবে না , একটা কথা , যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো খুব কঠিন । 1) একমাত্র ঈশ্বর আছেন; আর কেউ নেই।
চন্দগ্য উপনিষদ: অধ্যায় 06 অনু: 2 পরি: 01।
2) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের কোন পিতামাতা নেই। তার কোনো বস নেই। তাঁর চেয়ে বড় কেউ নেই।
শ্বেতশত্র উপনিষদ: অধ্যায় 08, অনুচ্ছেদ: 09।
3) তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়; যারা প্রাকৃতিক গাছপালা পূজা করে। যেমন: আগুন, গাছ, সাপ ইত্যাদি।
ইয়াউবেদ অধ্যায় 40 অনু 09
4) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের মত কেউ নেই (তার কোন মূর্তি নেই, কোন মূর্তি নেই, কোন রূপক নেই, কোন মূর্তি নেই)।
শ্বেতশত্র উপনিষদ: অধ্যায় 04 অনুচ্ছেদ 19।
5) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরকে কেউ দেখতে পারে না।
শ্বেতশত্র উপনিষদ: অধ্যায় 04 অনু 10 পরিঃ 20।
6) যারা ন্যায়ের জ্ঞান থেকে বঞ্চিত তারা পার্থিব কামনা-বাসনার পূজা করে।
ভগবদ্গীতা: অধ্যায় 08 অনু 20।
6) মানুষ জানে যে আমি কখনো জন্মগ্রহণ করিনি এবং কখনোই ছিলাম না; আমি এই মহাবিশ্বের সর্বশক্তিমান ঈশ্বর
ভগবদ্গীতা: অধ্যায় 10 অনু: 03।
6) সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই।
ইউবেদা অধ্যায়: 32 অনু: 03
9) তারা আরও অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়; যারা মানবসৃষ্ট বস্তুর পূজা করে। যেমন মাটির পুতুল, ভাস্কর্য ইত্যাদি।
ইয়াউবেদ অধ্যায় 40 অনু 09
10) সৃষ্টিকর্তা মহিমান্বিত
বই: 20টি খণ্ড: 56টি মন্ত্র: 3।
11) একটি মাত্র সত্য আছে; একমাত্র ঈশ্বর আছেন এবং জ্ঞানীরা ঈশ্বরকে বহু নামে ডাকেন।
ঋগ্বেদের গ্রন্থঃ ০১ অনুঃ ৬৪ পরিঃ ৪৬।
12) সর্বশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার এবং পবিত্র।
উবেদা অধ্যায় 40 অ্যাপ: 08।
13) ঈশ্বর ছাড়া আর কারো উপাসনা করো না; শুধুমাত্র সেই মহিমান্বিত ঈশ্বরের উপাসনা করুন।
ঋগ্বেদ গ্রন্থঃ ০৬ খন্ডঃ ০১ মন্ত্রঃ ০১।
এবং ব্রহ্মসূত্র বলে: একমাত্র ঈশ্বর আছেন; আর কেউ নেই। কেউ নেই, কেউ নেই এবং কখনও ছিল না।
যজুর্বেদ 32/3, মহর্ষির ভাষ্য সহ
Vogoban jake kripa kore, sai kripa lav kore
দ্বাপর যুগে
এই গ্রন্থ গুলো লেখা হয়েছে নাকি সত্যযুগে ব্যাসদেব লিখেছিলেন এটার একটু ব্যাখ্যা দেবেন আর
মরা মানুষের সঙ্গে কৃষ্ণ নাম কেন যায়না হরিনাম সঙ্গে যায় এটার একটু ব্যাখ্যা দেবেন
Here Krishna 🙇🙏🙏🙇
ভাগবত গীতায় অর্জুন জিজ্ঞাসা করেছেন সাকার ও নিরাকার উপসনার মধ্যে কোনটা শ্রেষ্ঠ, ভগবান বলেছেন সাকার উপাসনায় শ্রেষ্ঠ। হরে কৃষ্ণ, হরিবল 🌹🌹🌹
@সোভ্যতার সুচনা দ্বাদশ অধ্যায় শ্লোক 1এ অর্জুন প্রশ্ন করেছেন নিরাকার ও সাকার সাধকের মধ্যে কে শ্রেষ্ঠ শ্লোক 2এ ভগবান বলেছেন যারা আমাকে নিত্য ভজনা করেন তারাই শ্রেষ্ঠ , শ্লোক 5এ বলেছেন নিরাকার সাধনায় অধিক ক্লেশ হয়। । শ্লোক6 অধ্যায় ভগবান বলেছেন তুমি অনন্য ভক্তি সহযোগে আমার ধ্যান করো। ভাগবত গীতা। 🌹🌹🌹
@সোভ্যতার সুচনা শ্রীল প্রভুপাদ সমস্ত শাস্ত্র থেকে প্রমান করে দেখিয়ে দিয়েছেন ব্রাহ্মণ কর্ম গুনে হয় তাই অন্য লোকেরা কে কি বললো আমাদের জানার কোন প্রয়োজন নেই, শ্রীল প্রভুপাদ কি জয়, হরে কৃষ্ণ 🌹🌹🌹🌹🌹
@@আমারসোনারবাংলা-ঠ১ণ যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন--
"আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“
(সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫)
"নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)