ভাড়াটিয়া কখনো মালিক হয় না দালাল কখনো ভালো মানুষ হয় না সত্যকে মিথ্যা দিয়ে ঢাকা যায় না আমরা জানি এদেশে রাজাকার মীরজাফর আছে ইতিহাস সাক্ষী হিংস্র খনি রাজাকারন মীরজাফরের ধ্বংস এই মাটিতেই হবে একটু সময়ের ব্যাপার
এরা আওয়ামিলীগ পন্থী ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা। যদি সে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হতেন তাহলে ভুয়া এমপি ও মন্ত্রী হতেন না। লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করতেন না। এরা চোর বাটপার মিথ্যাবাদী সন্ত্রাসী গোষ্ঠী।
উনি তো ভূল কিছু বলেন নাই। তুমি একান্ন বছর পর শুনলে আর আমি চৌষট্টি বছর পরে শুনলাম। সম্পূর্ণ সত্য কথাই বলেছেন। তবে এটাও ঠিক জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করার পর তার অবদানও কম নয়।
কি সত্য লুকিয়েছে বললেনাতো। জিয়াউর রহমান আর দশটা সেক্টর কমান্ডারের মত সেও একজন বীর মুক্তিযুদ্ধা তথা সেক্টর কমান্ডার ছিল এটা সত্য কথা । তার ভাগ্য খুলে গেল তখনই যখন কর্ণেল তাহের তাকে বন্দি অবস্থা থেকে তুলে এনে ক্ষমতায় বসাল আর ক্ষমতায় বসে সেই কর্ণেল তাহেরকে ফাঁসীতে লটকালো। ক্ষমতায বসে জাতির কাছে ওয়াদা করল আমি ক্যান্টনমেন্ট থেকে এসেছি শিঘ্রই সেখানে ফিরে যাব এ ভাষণ আমার নিজের কানে শোনা। এরপর দেখা গেল একটা রাতের ভোট হা/না হল। কিছু লোক বসে বসে ইচ্ছামত সিল মারল। আর জিয়ার ক্ষমতা পাকা হয়ে গেল। একমাত্র মোনাফেকরাইতো এমন কর্ম করে। এর চেয়ে বড় সত্য আর কি আছে।
কেন এ ইতিহাস অনেক আগেই জাতি জানে আপনি জানেন না কেন? মেজর রফিকুল ইসলাম,এন্থনিমাচকারহান্স, কাদের সিদ্দিকী,মেজর রাও ফরমান আলী সহ আরও অনেক লেখকের লেখা আছে, জানার ইচ্ছা থাকলে অনেক আগেই প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারতেন, আর বাজে লোকের পাল্লায় পড়ে ভায়াস ইতিহাস অন্তরে লালন করলে এমন জনমের পর জনম অপেক্ষা করতে হবে,আর আসল ইতিহাস নকল মনে হবে।।
এই লোক টাকার কাছে বিক্রি হয়ে গেছে। মিথ্যা কথার একটা সীমা থাকে। ওনার পুরোটাই বানানো গল্প। গাঁজাখুরি গল্প জনগণ আর খায়না। মানুষ জানে কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা।
এখন দেশ স্বাধীন হয়েছে ওনাকে ডিবি অফিসে এনে কার কি অবদান ছিল সত্যিকারভাবে বলতে হবে, জিজ্ঞেস করতে হবে, যাতে করে স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃত না হয়, কয়েকজন মুক্তিযুদ্ধ আছে জীবিত ওদের থেকে এখন যদি জিজ্ঞেস করা না হয় সত্যিটা আজিবনের এর জন্য ইতিহাস বিকৃত হয়ে থাকবে।
এরা হাস্যষ্কর সব গাঁজাখুরি গল্প সাজিয়ে ভাবছে মানুষকে বিশ্বাস করাবে। মানুষ কি ওদের মত গাঁজা খায়? এদেশের মানুষ কি কিছু জানে না? এখন টাকা খাইয়ে গল্প শিখিয়ে নিয়ে আসছে। প্রেসিডেন্ট জিয়ার মতো বীর উক্তিযোদ্ধার নামে মিথ্যা কথা বলছে টাকা খেয়ে। মীরজাফর কোথাকার। জিয়ার মতো মানুষের নখের সমান যোগ্যতাও তো এর নাই।
রফিক সাহেব ছিলেন একজন সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর ক্যাপ্টেন। তখন অতি নিম্নমানের অফিসারদের সীমান্ত রক্ষী তে পোস্টিং হতো। জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন নিয়মিত বাহিনীর সিনিয়র মেজর। রফিক সাহেবকে পাত্তা দেওয়ার মত সময় জিয়াউর রহমানের ছিল না। যাদের সামরিক বাহিনীর সম্বন্ধে সামান্য জ্ঞান আছে তারাই এটা বলতে পারবে।
@@imtiazhasnat1645উনি ততদিনে জেড ফোর্সের প্রধান হয়ে গিয়েছিলেন। সর্ব প্রথম জেড ফোর্স গঠন করা হয়েছিলো জানেনতো?? আর জেড ফোর্স জিয়ার নামের আদ্যাক্ষর থেকে নেয়া সেটা জানেনতো?? আরো দুইটা ফোর্স তৈরি হয়েছিলো এর পর। একটি খালেদ মোশাররফের কে-ফোর্স অন্যটি সফিউল্লাহ এস-ফোর্স। এবং তারা দুইজনও কিন্তু ফোর্সের প্রধান হওয়ার পর আর সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না। কি একটা অবস্থা বলেন তো। 🤔🤔🤨
জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে শেষ মুহূর্তে জাহাজ থেকে পাকিস্তানের অস্ত্র খালাস করতে গিয়েছিল। পথিমধ্যে মুক্তিযুদ্ধা ও আওয়ামী লীগের নেতারা তাকে আটকিয়েছিল এটাওতো সত্য কথাই। যার যতটুকু ক্রেডিট প্রাপ্য তাকে ততটুকই দিতে হবে। অতিরিক্ত ক্রেডিট দিলে লোড নিতে পারবে না।
মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম একজন ১০০% দেশপ্রেমিক। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে তিনি স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণ করেন। জনাব এরশাদের আমলে তিনি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একটি বই লিখেছিলেন এবং সেই বইতেও অনুরূপ কথা লিখেছেন। জনাব ইসলাম তার দেশপ্রেমের জন্য আজ ৫ বারের জনপ্রিয় এমপি।
মুক্তিযোদ্ধের ওপর লেখা মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম এর বই পড়ে দেখবেন 💯👌। পড়েন নাই জানবেন কোত্থেকে 🤣🤣। না জেনে মন্তব্য (Comments) করা আহাম্মকের কাজ 😒😒🤥🤥
@@Hasanalibanladesh মুক্তিযুদ্ধে কয়টি সেক্টর ছিল এবং কতজন সেক্টর কমান্ডার ছিলেন ও তাদের নাম কি সেই প্রশ্ন করলে উত্তর দিতে পারবে না। ভাই ওরা হচ্ছে অন্ধ সাপোর্টার 🙄🙄🤥🤥😜😜🤣🤣
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পরিবর্তনশীল, আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম ইতিহাসটাকে আরো ভিন্ন ভাবে শুনতে পারবে, আমি যে ইতিহাস জানি আর ৫০ বছর পর আমার নাতি যে ইতিহাস জানবে টোটাল ইতিহাসটা মিলে একটি আলিফ লায়লা তৈরি হবে 😅
আপনি কি সেক্টর কমান্ডার রফিকুল ইসলাম (ই পি আর/বি ডি আর এর এরিয়া কমান্ডারছিলেন)এর শোনেন নাই তার লেখা বই আছে পড়েন। 1970/80/90 এর দশকে দিকেই লেখা ।তার অনেক লেখাই বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হত।
না জেনে মন্তব্য (Comments) করা আহাম্মকের কাজ 🙃🙃 ! মেজর রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম উপাধি (খেতাব) প্রাপ্ত 👌। বীর উত্তম-উত্তম উপাধি বলতে কিছু নেই 🤣🤣 । অপদার্থ কোথাকার 🤥🤥
সংসদে মানুষ এমন বানোয়াট গল্পও বলা সম্ভব? সাপ্লাই কোরের একজন ক্যপ্টেন যিনি চাকুরী করছিলেন ততকালীন ই পি আর য়ে, তিনিই বেংগল রেজিমেন্টের একজন মেজরকে dictate করছেন!
আচ্ছা তাহলে মুক্তিযুদ্ধের পুরো নেতৃত্ব আপনার অধিনেই হয়েছিল আর আপনে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অধিনায়ক । ৭৫ সালের অগাস্ট মাসেই কোন গর্তে লুকিয়েছিলেন এর একটু বর্ননা দেন ।জাতি আপনার সম্পর্কে আরো একটূ জানতে আগ্রহী।
৭১ এ ইব্রাহিম সাহেব ছিলেন গাজীপুর সেনানিবাসে আর মেজর রফিক ছিলেন মেজর জিয়ার সাথে চট্টগ্রামে যিনি জিয়ার পরে ঐ ১ নং সেক্টরের কমান্ডার। ইব্রাহিম সাহেব শোনা কথায় বা অনুমান বা কল্পনা মোতাবেক নিজস্ব রং চং মেখে বর্ণনা করেছেন এবং তার কথার চেয়ে মেজর রফিকের জবানবন্দী কোটি গুণ ধর্তব্য গুরুত্বপূর্ন। সাক্ষী হিসাবে কাকে গুরুত্ব দিবেন যিনি গাজীপুর সেনানিবাসে বসে শুনেছেন জেনেছেন তাকে নাকি যিনি খোদ জিয়ার সাথে যৌথ ভাবে চট্টগ্রাম ১ নং সেক্টরের সহযোদ্ধা রাজ সাক্ষী ছিলেন?? চোখের পর্দা সরান তবে সব স্পষ্ট দেখতে পাবেন। দয়া করে মিথ্যা ইতিহাস বিশ্বাস করে দুনিয়া ছেড়ে যাবেন না। মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষক নন তিনি প্রচারক মাত্র। Proclaim শব্দের অর্থ প্রচার করা এবং জিয়া ২য় প্রচারক। মেজর জিয়ার পাঠিত সেই ঘোষনাপত্রটি সঠিক বাংলায় অনুবাদ করে নিন দয়া করে আর মুর্খ থাকবেন না অন্ধ বিশ্বাস নিয়ে জাহান্নামে যাবেন না!
মুক্তিযোদ্ধের ওপর লেখা মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম এর বই পড়ে দেখবেন 💯👌। পড়েন নাই জানবেন কোত্থেকে 🤣🤣। না জেনে মন্তব্য (Comments) করা আহাম্মকের কাজ 😒😒🤥🤥
মেজর রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম সাহেব সম্পর্কে আপনার কোন ধারনা আছে? তিনি বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযুদ্ধের এক নম্বর সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। তিনি আমাদের চাঁদপুরের শাহরাস্তির গর্ব, সর্বোপরি বাংলাদেশের গর্ব। স্বাধীনতা পরবর্তী সময় মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসটাকে এতটাই বিকৃত করা হয়েছে যে এখন সত্যটা শুনলেও আমাদের কাছে মিথ্যা মনে হয়। শুধু আপনার নিজের জন্য নয়, আপনার পরবর্তী প্রজন্মের জন্য হলেও মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানার অনুরোধ রইল। ধন্যবাদ।
মনে হলো স্বাধীনতার যুদ্ধ তিনি রচনা করেছেন। স্পিকারের কাছে শুনতে কি ভালো লাগলো,শুধু সময় বাড়িয়ে দেয় তিন মিনিট, পাঁচ মিনিট , পাঁচ মিনিট তার গলা শুকিয়ে আসছে তাই আর পারলেন না। ""চামচামি""
মেজর রফিকুল ইসলাম সাহেব এখনও মুক্তি যুদ্ধের জীবন্ত ইতিহাস।বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ যারা দেখেননি তাদের কে এই কথা গুলো বুঝানো তখনই সম্ভব যদি বুঝতে চান। রাজাকারেরা এই গুলো শুনতে চায় না। তখন আমার বয়স ছিল দশ বছর। অনেক ঘটনা এখনো চোখে আয়নার মত ভাসে।
মহান আল্লাহ পাক কাফের-মুশরিকদের উদ্দেশ্যে পবিত্র কুরআনে বলেছেন 'তারা চোখে দেখিবে না, কানে শুনিবে না, তাদের কানে মোহর মারা হয়েছে, অতএব তারা ইসলামে ফিরে আসবেনা ' তেমনি এদেশের রাজাকার এবং তাদের বংশবদরা। তারা বংশপরম্পরায় ভুল এবং বিকৃত ইতিহাসের মধ্যে রয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধু হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি পুরুষত্তোম। তিনি ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসনের নতজানু-মেরুদণ্ডহীন বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার স্বপ্নে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন, তিনি ২৪ বছরের পাকিস্তানি শোষণের জিঞ্জির ভেঙ্গে মুক্তির স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। মাত্র ৫২ বছরের জীবনের প্রায় এক তৃতীয়াংশ তেরোটি বছর এই জাতির জন্য মুক্তির জন্য জেলে কাটিয়েছেন। জাতিকে সংগঠিত করার জন্য সারা বাংলাদেশের পথে প্রান্তরে হেঁটে বেরিয়েছেন। অসংগঠিত একটি জাতি পাকিস্তানি সু সংগঠিত একটি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধে নেমে পড়েছেন। মেরুদণ্ডহীন জাতি রূপান্তরিত হয়েছে বীর বাঙালিতে শুধুমাত্র ক্ষণজন্মা মহৎ প্রাণ বঙ্গবন্ধুর ডাকে। অন্যদিকে হাজারো তথ্য প্রমান সাক্ষ্য দেয় ঘটনাক্রমে জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করলেও তিনি যে আইএসআই এর সদস্য ছিলেন তার থেকে বের হয়ে আসতে পারেননি। মুক্তিযুদ্ধের সময় তার ভূমিকা বিতর্কিত। মুক্তিযুদ্ধের পরে তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের মহানায়ক। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের নানা ঘটনা প্রবাহ, ঐতিহাসিক গোপন দলিলপত্র সাক্ষ্য দেয় যে, জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের কিং মেকার। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড সংগঠিত করার নেপথ্য কারিগর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নিক্সন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার এবং পাকিস্তানের জুলফিকার আলি ভুট্টো। তাদের পরিকল্পনা মাফিক ঘটনা সাজিয়েছিল সিআইএ। সমন্বয়ের দায়িত্ব ছিল সিআইএ'র এজেন্ট ব্রিটিশ রিটার্ড জেনারেল মাইকেল ব্রাউন। মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল গভীর বন্ধুত্ব। মাইকেল ব্রাউন জিয়াউর রহমানের মাধ্যমেই পুরো ঘটনা সাজিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান এই জাতির কুসন্তান। জাতির জন্য দুর্ভাগ্য তিনি একজন ষড়যন্ত্রকারী হয়েও বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী হয়েও দেশকে পাঁচ বছর শাসন করেছেন। ক্যান্টনমেন্টে তার হাতে গড়া দল বিএনপি'র অশিক্ষিত নেতৃত্ব দেশকে দশ বছর শাসন করেছে। ১৫টি বছর বাংলাদেশের অন্ধকার সময়। এই ১৫ বছরে জাতি পিছিয়ে গেছে ৫০০ বছর। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড ছিল বাঙালি জাতির বিরুদ্ধে এক মহা ষড়যন্ত্র। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে জাতিকে শত শত বছর পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। সামরিক শাসন, অশিক্ষিতদের শাসনের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রকারীরা প্রমাণের চেষ্টা করেছে যে, বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্র। সত্য একদিন প্রকাশ হবেই। মানুষ আলোকিত হবেই। মূর্খ অশিক্ষিত-অ সচেতন মানুষ একদিন বুঝবেই বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে বাঙালি কতটা ক্ষতির শিকার হয়েছে।
Major Rafiq tried to elevate his position by underming Zia's contributions, which doesn't place him(Major Rafiq) ahead of Zia in the history of war of liberation.
মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ জিয়াউর রহমান অমর হউক।
শহীদ মরহুম জিয়াউর রহমান
বাংলার শ্রেষ্ঠ যোদ্ধা
Zia ek haramjada paki anuprobeshkari chhilo amader Mukti juddhey.....Joy Bangla !
সুযোগ সন্ধানী যুদ্ধা।
ভাড়াটিয়া কখনো মালিক হয় না দালাল কখনো ভালো মানুষ হয় না সত্যকে মিথ্যা দিয়ে ঢাকা যায় না আমরা জানি এদেশে রাজাকার মীরজাফর আছে ইতিহাস সাক্ষী হিংস্র খনি রাজাকারন মীরজাফরের ধ্বংস এই মাটিতেই হবে একটু সময়ের ব্যাপার
জিবন বাঁচাতে ঠেকায় পরে জিয়া যুদ্ধে গিয়েছিল।
এরা আওয়ামিলীগ পন্থী ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা। যদি সে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হতেন তাহলে ভুয়া এমপি ও মন্ত্রী হতেন না। লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করতেন না। এরা চোর বাটপার মিথ্যাবাদী সন্ত্রাসী গোষ্ঠী।
মুক্তিযুদ্ধকালীন জিয়াউর রহমান সবার সেরা
মুক্তি যুদ্ধ চলাকালীন জিয়াকে কয়জন চিনত তাদের কাছে জিগ্যেস কর যারা মুক্তি যুদ্ধ চলাকালীন ২০ বছর বয়স ছিল। বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের ফল এটা।
Yes, Pakistani Army was the best of course.
Zia bloody tout
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিক সেরা
😂😂😂@@ashrafhossain2471
আজকে ৫১ বছর পর যুদ্ধর একটা নতুন ভাষন শুনলাম আল্লাহ ভালো জানেন কথা গুলি সত্য না মিথ্যা
উনি তো ভূল কিছু বলেন নাই। তুমি একান্ন বছর পর শুনলে আর আমি চৌষট্টি বছর পরে শুনলাম। সম্পূর্ণ সত্য কথাই বলেছেন। তবে এটাও ঠিক জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করার পর তার অবদানও কম নয়।
মিথ্যা
সত্য
ZAALAA KHANKIR POLA RAZAKAARER ONTORAY ZAALAA.
মুক্তি যোদ্ধা করছেন ভালো কথা। কিন্তু এতো চামচামির পরেও মন্ত্রী হতে পারেননী বড় দুঃখ একটাই
He was state home Minister 1996
মুক্তি যোদ্ধা ও মুক্তি যুদ্ধের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে আপনার সমস্যা আছে।
তাছাড়া ওনি মন্ত্রী ছিলেন তা আপনি জানেন ই না।
শেখ হাসিনা ভালোই বুঝতে পারেন, কি পরিমাণ মিথ্যা বল্লেন, কাজেই মন্ত্রী হবার সুযোগ চিরতরে র জন্য শেষ।
উনি বঙ্গবন্ধুর সাথে বেঈমানী করেন নাই।
ঠিক
স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ জিয়াউর রহমান এটাই সত্যি
অনেক সত্য লুকিয়ে রেখে বক্তব্যটি দেওয়া হলো।
@@mohammadbasit996 Vahi je sokole truth hide koresse amrao jante partam.
রাইট বলেছেন ভাই
কি সত্য লুকিয়েছে বললেনাতো। জিয়াউর রহমান আর দশটা সেক্টর কমান্ডারের মত সেও একজন বীর মুক্তিযুদ্ধা তথা সেক্টর কমান্ডার ছিল এটা সত্য কথা । তার ভাগ্য খুলে গেল তখনই যখন কর্ণেল তাহের তাকে বন্দি অবস্থা থেকে তুলে এনে ক্ষমতায় বসাল আর ক্ষমতায় বসে সেই কর্ণেল তাহেরকে ফাঁসীতে লটকালো। ক্ষমতায বসে জাতির কাছে ওয়াদা করল আমি ক্যান্টনমেন্ট থেকে এসেছি শিঘ্রই সেখানে ফিরে যাব এ ভাষণ আমার নিজের কানে শোনা। এরপর দেখা গেল একটা রাতের ভোট হা/না হল। কিছু লোক বসে বসে ইচ্ছামত সিল মারল। আর জিয়ার ক্ষমতা পাকা হয়ে গেল। একমাত্র মোনাফেকরাইতো এমন কর্ম করে। এর চেয়ে বড় সত্য আর কি আছে।
সে তো গোপালি
That's true. Everyone talks upon his intent.
বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান 😢
৫১ বছর পর এই ইতিহাস শুনলাম।বুঝতে পারলাম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে আরও ৫০ বছর বেঁচে থাকতে হবে, তাই আশা ছেড়ে দিলাম।
✍
All these information you will get in his book A tell of millions
বই পড়ার আগে থেকেই আমরা চট্টগ্রামের আওয়ামী পরিবারের সদস্যরা অনেকটাই জানতাম। পরে রফিক স্যারের বই ও এনথনি মাসকারানহাসের বই থেকে অনেক কিছুই জানলাম।
🤣🤪
কেন এ ইতিহাস অনেক আগেই জাতি জানে আপনি জানেন না কেন? মেজর রফিকুল ইসলাম,এন্থনিমাচকারহান্স, কাদের সিদ্দিকী,মেজর রাও ফরমান আলী সহ আরও অনেক লেখকের লেখা আছে, জানার ইচ্ছা থাকলে অনেক আগেই প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারতেন, আর বাজে লোকের পাল্লায় পড়ে ভায়াস ইতিহাস অন্তরে লালন করলে এমন জনমের পর জনম অপেক্ষা করতে হবে,আর আসল ইতিহাস নকল মনে হবে।।
একজ বীরউত্তমের কাছ থেকে এমন ভিভ্রান্তি মুলক ভক্তব্য জাতি আশা করেনা
উনি সঠিক বলেছেন
7:32 7:33
@@mdshafiullah7877মিত্যা বানুয়াট বানিয়ে তিনি বলছেন । তিনি শহিদ জিয়া থেকে নিচের পদের ছিলের এখন এসে জ্ঞানি কথা বলছে
এই লোক টাকার কাছে বিক্রি হয়ে গেছে। মিথ্যা কথার একটা সীমা থাকে। ওনার পুরোটাই বানানো গল্প। গাঁজাখুরি গল্প জনগণ আর খায়না। মানুষ জানে কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা।
আপনি জিয়াউর রহমান এর অনেক জুনিয়র ছিলেন। আর্মিতে কি এটা হয় জুনিয়র সিনিয়রকে কমান্ড দেয় হা হা।
উনি একজন সেক্টর কমান্ডার
মিথ্যা, মিথ্যা, চাটুকার।
তখন রফিক সাহেব ও মেজর ছিলেন জিয়াউর রহমান সাহেব ও মেজর ছিলেন। পদবী দুই জনের সমান।
@@gazienterprise1900 মেজর র্যাংকে কে কতদিন ছিলেন?? এগুলো আপনি বুঝবেন না পরিচিত কেউ আর্মি থাকলে জেনে নিবেন।জিয়া ছিল একটা ক্যান্টনমেন্ট এর অধিনায়ক।
বাচ্চা, ডিম থাইকা বাইর অইয়াই এত কাবা কাবা করবার লাগাইছ ক্যা?
অনেক সত্য কথা মুখ ফুটে বলতে পারলেন না। তাতে কখনো মিথ্যা এস্টাবলিশ হবে না। বাংলাদেশের জিয়াউর রহমানের অবদান স্মরণীয় থাকবে।
রফিক মিয়া ভালো মনে করতাম কিন্ত বাড়ী মোস্তাকের জেলা তাই চরিত্রও তাই একই চরিত্রে।
একই জেলায় বাড়ি কে বলেছে আপনাকে?
আর মেজর রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম সম্পর্কে আপনি কতটুকুই বা জানেন।
যুদ্ধে strategic কারনে leader বা নেতারা বিভিন্ন পথ নিয়েছেন তবে objective সকলের একই হওয়ার কথা
স্বাধীনতার মহান ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট মরহুম জিয়াউর রহমানের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি 🤲🌹
এখন দেশ স্বাধীন হয়েছে ওনাকে ডিবি অফিসে এনে কার কি অবদান ছিল সত্যিকারভাবে বলতে হবে, জিজ্ঞেস করতে হবে, যাতে করে স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃত না হয়, কয়েকজন মুক্তিযুদ্ধ আছে জীবিত ওদের থেকে এখন যদি জিজ্ঞেস করা না হয় সত্যিটা আজিবনের এর জন্য ইতিহাস বিকৃত হয়ে থাকবে।
স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ জিয়া ।❤
“ বাংলাদেশের স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস ১০০ বছর পর লিখা হবে “ কথাটি বলেছিলেন স্পিকার হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী।
মনগড়া গল্পের জন্য ধন্যবাদ ।
জুনিয়র অফিসার হয়ে সিনিয়রকে জ্ঞান দিয়েচেন😂😂
Sick person
এরা হাস্যষ্কর সব গাঁজাখুরি গল্প সাজিয়ে ভাবছে মানুষকে বিশ্বাস করাবে। মানুষ কি ওদের মত গাঁজা খায়? এদেশের মানুষ কি কিছু জানে না? এখন টাকা খাইয়ে গল্প শিখিয়ে নিয়ে আসছে। প্রেসিডেন্ট জিয়ার মতো বীর উক্তিযোদ্ধার নামে মিথ্যা কথা বলছে টাকা খেয়ে। মীরজাফর কোথাকার।
জিয়ার মতো মানুষের নখের সমান যোগ্যতাও তো এর নাই।
চামচামি জন্য 😢😢
সত্য বলছেন, খালি মাঠে গলা জারতেছে, ডাইনি কে খুশি করার জন্য
মিথ্যা বলতে বলতে গলা শুকিয়ে যাচ্ছে
মেজর রফিকের পাল্টা জবাব কর্নেল অলি সাহেবের মুখে শুনার অনুরোধকরছি, এবং বঙ্গবন্ধুর সময় কেন রফিক সাহেবের চাকরি চলে গেছিল?!
😊j😮 1:40
অতি সৎ মানুষ বলে।
চাকরি চলে গেছে জিয়াউর রহমান ঘোষণা দিতে না পেরে রফিক সাহেবের চাকরি খেয়ে ফেলেছে,, কারন জিয়াউর রহমানের পেটে অনেক খিদে ছিল
He was not a good man.
ঠিক বলেছেন, এ"কে ত কখনো দেখিনাই, শুনিনাই, এ কোথাথেকে
এলো? এখন করলেন অলি সাহেবের কথা শুনা দরকার।
রফিক সাহেব ছিলেন একজন সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর ক্যাপ্টেন। তখন অতি নিম্নমানের অফিসারদের সীমান্ত রক্ষী তে পোস্টিং হতো। জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন নিয়মিত বাহিনীর সিনিয়র মেজর। রফিক সাহেবকে পাত্তা দেওয়ার মত সময় জিয়াউর রহমানের ছিল না। যাদের সামরিক বাহিনীর সম্বন্ধে সামান্য জ্ঞান আছে তারাই এটা বলতে পারবে।
সত্য-মিথ্যা বাংলার জনগণ জানে
আরে কাকু তুমি যে ভাবে 50বছর ধরে গল্প বানাইছো তাতে মনে হচ্ছে তুমি একাই দেশ টাকে সাধীন করেছো।তাহলে বঙ্গবন্ধু কিসের বালের শার।
একটা সত্য আড়াল করতে কতটা মিথ্যা বলেছেন তা, চোখ বুজলেই বুঝবেন।
এই বিষয়ে রফিকুল ইসলামের বই আছে তো। জিয়াউর রহমান সাহেব কে মুক্তিযুদ্ধের অর্ধেক সময় ( জুন মাসের) পর সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না কেন, জানেন?
@@imtiazhasnat1645উনি ততদিনে জেড ফোর্সের প্রধান হয়ে গিয়েছিলেন। সর্ব প্রথম জেড ফোর্স গঠন করা হয়েছিলো জানেনতো?? আর জেড ফোর্স জিয়ার নামের আদ্যাক্ষর থেকে নেয়া সেটা জানেনতো?? আরো দুইটা ফোর্স তৈরি হয়েছিলো এর পর। একটি খালেদ মোশাররফের কে-ফোর্স অন্যটি সফিউল্লাহ এস-ফোর্স। এবং তারা দুইজনও কিন্তু ফোর্সের প্রধান হওয়ার পর আর সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না। কি একটা অবস্থা বলেন তো। 🤔🤔🤨
স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া একশত সঠিক, এটা নিয়ে দয়া করে বিতর্ক করিবে না।
উনি এতো কিছু করেছেন তার পরেও উনি মেজর রয়ে গেল। দালালি আর কত করবেন
চোখের দেখা সব সত্য নয়, ইতিহাস চাইলে মুছা যাবে না।
আজ জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে রফিক সাহেব বলতেন জিয়াউর রহমান না থাকলে দেশ স্বাধীন হতো না,
রাইট বলেছেন ভাই
১০০%সত্য
সবার উচিত খুব তাড়াতাড়ি এ গল্প বিশ্বাস করা। হাহাহা!
কার কথা বিশ্বাস করবো একেকজন একেক রকম বয়ান করে। আছতাগফিরুল্লাহ
🤣🤪
কোন মেজর এমন কথা বলতে পারে না। এরা মানসিক ভাবে মৃত।
মুক্তিযুদ্ধরা যখন মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে না ধরে তখন কষ্ট লাগে।
রফিকুল সাহেবের কথা সম্পর্কে আমি জানি সত্য কথা ।
ঠিক বলেছেন
এখন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে অনেকে সম্মাননা পাচ্ছেন না।তাই সঠিক ইতিহাস কেউ বলতে চাই না, এখন ইতিহাস বিকৃত হচ্ছে
ফুটফুটে সুন্দর
এক জন জোদ্ধার কন্ঠে কেন চামচামির সুর ?
Nijer Mon moto na hole camca!
Nijer Mon moto na hole chamca!
কারন সে তোদের মতো রাজাকারের জন্মে হয়নি😊
মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান। ❤❤।
❤কর্নেল অলি সাহেব এই কথা গুলুর উত্তর গুলো দিবেন দয়া করে কতটুকু গেরানটেট জাতি নানতে চাই
মরিচ মাখিয়ে বাশ দিয়েছে
বক্তব্য শুনতে শুনতে মনে মনে ২ গ্লাস ঠান্ডা পানি খেয়েছি!
মিথ্যা বলতে গেলে বার বার পানি খেতে হয় গলা শুকিয়ে আসে সবাই জানে😁😁😁
এই কথা গুলো সব সত্য।কিন্তু আমার মনে হয় বি এন পি এই বক্তৃতা সাপোর্ট করবে না।❤❤❤❤
ক্ষমতার জোরে অনেক কিছুই বলা যায়।অনেক ইতিহাস রচনা করা যায়।
মাদারচুদ তুই জানস সব
ঠিক বলেছেন।
অনেকে লন্ডন থেকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচনা শুরু করেছেন...... ইনশাআল্লাহ।
জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে শেষ মুহূর্তে জাহাজ থেকে পাকিস্তানের অস্ত্র খালাস করতে গিয়েছিল। পথিমধ্যে মুক্তিযুদ্ধা ও আওয়ামী লীগের নেতারা তাকে আটকিয়েছিল এটাওতো সত্য কথাই। যার যতটুকু ক্রেডিট প্রাপ্য তাকে ততটুকই দিতে হবে। অতিরিক্ত ক্রেডিট দিলে লোড নিতে পারবে না।
@@imtiazhasnat1645কইও কোন গর্তে আছেন?
আচ্ছালামুয়ালাইকুম রহমাতুল্লাহি অবারাকাতুহু আরও কত রকমের বক্তব্য শুনব এগিলো দলীয়করণ করা হয়।
মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম একজন ১০০% দেশপ্রেমিক। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে তিনি স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণ করেন। জনাব এরশাদের আমলে তিনি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একটি বই লিখেছিলেন এবং সেই বইতেও অনুরূপ কথা লিখেছেন। জনাব ইসলাম তার দেশপ্রেমের জন্য আজ ৫ বারের জনপ্রিয় এমপি।
আপনি তার বই পড়েননি তার সেই বইয়ে মনগড়া তেমন কথা ছিলো না। আওয়ামী চামচামির যে কোনো সীমারেখা নাই তা সবার জানা তারা মিথ্যাকে সত্য বানিয়ে ফেলে।
আহারে কি সত্য বানী।
ভালো বল্লেন কিন্ত আমার বিশ্বাস হয়নি প্রিয়।
অসাধারণ,, ঘোষণা পাঠ যেকেউ করতে পারে,,,সব বেতার পাঠকেই করতে পারে কিন্তু ঘোষণা তৈরি কিংবা নেতৃত্বে তৈরি এক নয়।
মেজর রফিকুর ইসলাম বীর উত্তম আমার থানার মেজর রফিকুর ইসলাম বীর উত্তম খুব ভালো মানুষ উনি খুব মনের মানুষ ❤
সত্য ও মিথ্যার মিশ্রণে
অতি দ্রুত এরেস্ট করে বিচারের আওতায় আনা হোক। সত্যকে সত্য না বলে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়ার জন্য।
মুক্তি যোদ্ধাদের হাজার ছালাম আমরা তোমাদের কাছে আজীবন ঋনী
নতুন গান শুনলাম। এত দিন কাকু কই ছিলা।
😂😁
জম্মটা যদি ৭১ এর পর হয়ে থাকে তাহলে ঐ সময়ের ঘটনা আপনাদের কাছে নতুনই মনে হবে।
মেজর রফিকুল ইসলাম সম্পর্কে না জানলে, তাহলে আপনি কি জানেন?
মুক্তিযোদ্ধের ওপর লেখা মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম এর বই পড়ে দেখবেন 💯👌। পড়েন নাই জানবেন কোত্থেকে 🤣🤣। না জেনে মন্তব্য (Comments) করা আহাম্মকের কাজ 😒😒🤥🤥
@@Hasanalibanladesh মুক্তিযুদ্ধে কয়টি সেক্টর ছিল এবং কতজন সেক্টর কমান্ডার ছিলেন ও তাদের নাম কি সেই প্রশ্ন করলে উত্তর দিতে পারবে না। ভাই ওরা হচ্ছে অন্ধ সাপোর্টার 🙄🙄🤥🤥😜😜🤣🤣
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পরিবর্তনশীল, আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম ইতিহাসটাকে আরো ভিন্ন ভাবে শুনতে পারবে, আমি যে ইতিহাস জানি আর ৫০ বছর পর আমার নাতি যে ইতিহাস জানবে টোটাল ইতিহাসটা মিলে একটি আলিফ লায়লা তৈরি হবে 😅
😂😂😂
এই মেজরের আন্ডারে লোক ছিল মাত্র ৩৫ জন।
Aita ki tmr baba bolche 35 jon cilo freedom fighter
এই মিথ্যুক তখন ক্যাপ্টেন ছিল।
মেজর রফিক ভাই আপনি শতভাগ সঠিক
বলেছেন । আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু । যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা বাংলাদেশ ।
Ardak mitta kotha
মিথ্যা বলতে বলতে গলা শুকিয়ে গেছে।গত ৫২ বৎসর কিছু শুনলামনা।এখন আইছে ইতিহাস বদলাতে।
আপনি কি সেক্টর কমান্ডার রফিকুল ইসলাম (ই পি আর/বি ডি আর এর এরিয়া কমান্ডারছিলেন)এর শোনেন নাই তার লেখা বই আছে পড়েন। 1970/80/90 এর দশকে দিকেই লেখা ।তার অনেক লেখাই বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হত।
What Mujeeb said and what Mujeeb acted did not match.
তেলবাজি করতে করতে আর কত নিচে নামবী
Tik vai
এই প্রথম শুনলাম আপনার কাছে আপনি নতুন ইতিহাস বানাচ্ছেন
বঙ্গবন্ধু তাহলে ওনাকে বীর উত্তম-উত্তম উপাধি না দিয়ে অবশ্যই ভুল করেছেন।
He is BU
না জেনে মন্তব্য (Comments) করা আহাম্মকের কাজ 🙃🙃 ! মেজর রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম উপাধি (খেতাব) প্রাপ্ত 👌। বীর উত্তম-উত্তম উপাধি বলতে কিছু নেই 🤣🤣 । অপদার্থ কোথাকার 🤥🤥
Lake of knowledge. Uni "Biruttam".
Yes, truth will prevail ultimately....Thanks to major Rafique...a brave valiant Freedom fighter...
এত সত্য কথা বলার জন্য আপনি এতদিন কোথায় ছিলেন কে চিনে আপনাকে জিয়াউর রহমানকে
ভাই কাকে কি প্রশ্ন করেন
আপনি চিনেন ওনাকে
উনি একজন সেক্টর কমান্ডার
মুক্তিযুদ্ধের অনেক অজানা, অতীব গুরুত্বপূর্ণ, গৌরবগাতা এবং বীরত্বপূর্ণ বিষয় বক্তব্যে উঠে এসেছে, যা নতুন প্রজন্মকে জানা প্রয়োজন ।
সংসদে মানুষ এমন বানোয়াট গল্পও বলা সম্ভব? সাপ্লাই কোরের একজন ক্যপ্টেন যিনি চাকুরী করছিলেন ততকালীন ই পি আর য়ে, তিনিই বেংগল রেজিমেন্টের একজন মেজরকে dictate করছেন!
Apni mone hoe Janena EPR/BGB r shokol officers ashe main army. Akhone o Tai. BGB r officers ra army hote Jae.
Plesse read his face and voice. He is a first class liar.
🤣🤣🤣
এইরকম মন গড়া কথা আর কতোদিন বলবেন
তুই এতদিন কোথায় ছিলি রে বাঁচা ধন।😊😊😊
আচ্ছা তাহলে মুক্তিযুদ্ধের পুরো নেতৃত্ব আপনার অধিনেই হয়েছিল আর আপনে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অধিনায়ক । ৭৫ সালের অগাস্ট মাসেই কোন গর্তে লুকিয়েছিলেন এর একটু বর্ননা দেন ।জাতি আপনার সম্পর্কে আরো একটূ জানতে আগ্রহী।
অসংখ্য ধন্যবাদ অসংখ্য ধন্যবাদ অসাধারণ অঞ্চল সত্য ইতিহাস তুলে ধরার জন্য মোতারামকে অনেক ধন্যবাদ
এখন আর কোন দাবি নেই ডেসটিনির টাকা ফেরত চাই
জেঃ ইবরাহিম (চেয়ারম্যান, কল্যান পার্টি) এ ব্যাপারে বিষদ বলেছেন। এত দিন পর সম্পুর্ন উল্টোটা শুনছি!
এটাই সঠিক , ইব্রাহিম কল্পকাহিনী রচনায় উস্তাদ, বিনপির কোলে বসে এ ছাড়া উনার কিছু বলার নাই।
৭১ এ ইব্রাহিম সাহেব ছিলেন গাজীপুর সেনানিবাসে আর মেজর রফিক ছিলেন মেজর জিয়ার সাথে চট্টগ্রামে যিনি জিয়ার পরে ঐ ১ নং সেক্টরের কমান্ডার। ইব্রাহিম সাহেব শোনা কথায় বা অনুমান বা কল্পনা মোতাবেক নিজস্ব রং চং মেখে বর্ণনা করেছেন এবং তার কথার চেয়ে মেজর রফিকের জবানবন্দী কোটি গুণ ধর্তব্য গুরুত্বপূর্ন। সাক্ষী হিসাবে কাকে গুরুত্ব দিবেন যিনি গাজীপুর সেনানিবাসে বসে শুনেছেন জেনেছেন তাকে নাকি যিনি খোদ জিয়ার সাথে যৌথ ভাবে চট্টগ্রাম ১ নং সেক্টরের সহযোদ্ধা রাজ সাক্ষী ছিলেন?? চোখের পর্দা সরান তবে সব স্পষ্ট দেখতে পাবেন। দয়া করে মিথ্যা ইতিহাস বিশ্বাস করে দুনিয়া ছেড়ে যাবেন না। মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষক নন তিনি প্রচারক মাত্র। Proclaim শব্দের অর্থ প্রচার করা এবং জিয়া ২য় প্রচারক। মেজর জিয়ার পাঠিত সেই ঘোষনাপত্রটি সঠিক বাংলায় অনুবাদ করে নিন দয়া করে আর মুর্খ থাকবেন না অন্ধ বিশ্বাস নিয়ে জাহান্নামে যাবেন না!
মুক্তিযোদ্ধের ওপর লেখা মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম এর বই পড়ে দেখবেন 💯👌। পড়েন নাই জানবেন কোত্থেকে 🤣🤣। না জেনে মন্তব্য (Comments) করা আহাম্মকের কাজ 😒😒🤥🤥
😂😊😊😊😊
😅😅😅😢😮😅😅😅😅😊😊😅😅
Right ইতিহাস একদিন না একদিন ইতিহাসের বইয়ে লেখা থাকবে ধন্যবাদ সকলকে
সব কথাই যে সত্যি না তা তার বক্তব্যে স্পষ্ট বুঝা যায়
তুমি তো মনোবিজ্ঞানী ফালতু যতসব 🤥🤥😡😡🤮🤮
এই কাহিনীটা আমাদের নিকট ভুল বলে মনে হচ্ছে। এই ধরনের ভুল কাহিনী না বলার জন্য অনুরোধ করছি।
গলা শুকিয়ে গেল পানি পানকরে নেন,আজ প্রথম শুনলাম
🤣🤪
মিথ্যা বলার বলার জন্য রফিক কে ধন্যবাদ।
নতুন করে বাংলার আরেক ইতিহাস শুনলাম আর কত আনিয়ে বিনিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করবা।
দূনীতির দায়ে ওনি চাকরী হারান।
তুই ফালতু ছাগল
আল্লাহ এই মহান দেশ প্রেমিক ও বীর মুক্তি যোদ্ধাকে সুস্থতা দীর্ঘ জীবন বেহেশত নসীব করুন। আমীন।
একটা ভাল বায়স্কোপ দরকার পূর্বের ইতিহাস দেখার জন্য।
😆😆😆😆😆😆😆😆আওয়ামী ইতিহাস,তিনি যুদ্ধে এত কিছু করলেন অথছ বঙ্গবন্ধু তাকে কোন উপাধি না দিয়ে জিয়াউর রহমানকে দিলেন😂😂
মেজর রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম সাহেব সম্পর্কে আপনার কোন ধারনা আছে?
তিনি বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযুদ্ধের এক নম্বর সেক্টর কমান্ডার ছিলেন।
তিনি আমাদের চাঁদপুরের শাহরাস্তির গর্ব, সর্বোপরি বাংলাদেশের গর্ব।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময় মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসটাকে এতটাই বিকৃত করা হয়েছে যে এখন সত্যটা শুনলেও আমাদের কাছে মিথ্যা মনে হয়।
শুধু আপনার নিজের জন্য নয়,
আপনার পরবর্তী প্রজন্মের জন্য হলেও মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানার অনুরোধ রইল।
ধন্যবাদ।
ঐ সময় একটা মুলার ওজন ছিল ৫০০ কেজি, এটা বললেন না কেন।
আজ তাহলে বুঝতে পারলাম এই ব্যক্তির নেতৃত্বেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল।
😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
হা হা হা
তেল ছাড়া বাতি জ্বলে না
মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ জিয়াউর রহমান অমর হউক...RIP
স্বাধীনতা ঘোষণা এত সহজ নয়! জীবনের রিস্ক আছে !!
যার সামান্যতম সামরিক ও সাধারণ জ্ঞান আছে সে বুঝতে পারবে কি অবাস্তব গল্প শুনানো হচ্ছে জাতিকে।
জিয়াউর রহমানের ভাষন আমি শুনছি।
এটা ঠিক বঙ্গবন্ধুর জন্যে দেশ স্বাধীন হয়েছে।
১০০% সত্যি কথা বঙ্গবন্ধু মানি বাংলাদেশ
স্যার বংগবন্ধু আপনাকে কি উপাধি দিয়েছিলেন?
উনার উপাদি তখন সৌদির বাদশা দিয়ছিলো। রফিক তাল ।
উনি বীর উত্তম খেতাবধারী।
হায় হায় ইতিহাস। দিন দিন বদল হয়।
মনে হলো স্বাধীনতার যুদ্ধ তিনি রচনা করেছেন। স্পিকারের কাছে শুনতে কি ভালো লাগলো,শুধু সময় বাড়িয়ে দেয় তিন মিনিট, পাঁচ মিনিট , পাঁচ মিনিট তার গলা শুকিয়ে আসছে তাই আর পারলেন না। ""চামচামি""
Marhaba Zazakallahu Khairan Dosto for good trying eternity remake all classes human beings right estd dev prog device.
ZAALAA RAZAKAARER ONTORAY ZAALAA.
মহান স্বাধীনতার ঘোষক রহমান ❤
আল্লাহর আইন চাই সৎ লোকের শাসন চাই।
জাতি আপনাদের কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকবে সারা জীবন যাদের জীবন ত্যাগের বিনিময়েই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে তাদেরকে হাজারো সিলট জানাই
Shansade darie 😢sapoth bhongo kore mitya bolsen ekjon general.Faridpurer basinda bidhay netrir seknomoto bolsen
ধন্যবাদ ভাই
Utter bullshit!
Hasina and Kawa Quader has made new story to give Major Zia a bad name!!
Shame on Hasina League!!
স্যার যুদ্ধের পর আপনি কি উপাধি পেয়েছেন
হাসিনায় উপাধি দেেব ২০২৩ সনে স্বাধীনতা গুশনা দেেওয়ার জন্য
Bir Uttom
জাতির চাচা উপাধি দেওয়া উচিত ।
বঙ্গবন্ধুর পরে মেজর রফিক সাহেবই সেই সময় বড় নেতা ছিলেন।
মাঝে মধ্যে সংসদ শুনতে যায় শুধু বিনোদনের জন্য,
খুনি জিয়ার ভক্তদের কাছে এরকম ই লাগবে
একজন সত্যিকারের যোদ্ধা কখনও তেলবাজি করে না। আল্লাহ তোমার কাছে বিচার দিচ্ছি সকল মিথ্যার শাস্তি তুমিবদুনিয়া এবং আকিরাতে দিও।
মেজর রফিকুল ইসলাম সাহেব এখনও মুক্তি যুদ্ধের জীবন্ত ইতিহাস।বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ যারা দেখেননি তাদের কে এই কথা গুলো বুঝানো তখনই সম্ভব যদি বুঝতে চান। রাজাকারেরা এই গুলো শুনতে চায় না। তখন আমার বয়স ছিল দশ বছর। অনেক ঘটনা এখনো চোখে আয়নার মত ভাসে।
মহান আল্লাহ পাক কাফের-মুশরিকদের উদ্দেশ্যে পবিত্র কুরআনে বলেছেন 'তারা চোখে দেখিবে না, কানে শুনিবে না, তাদের কানে মোহর মারা হয়েছে, অতএব তারা ইসলামে ফিরে আসবেনা ' তেমনি এদেশের রাজাকার এবং তাদের বংশবদরা। তারা বংশপরম্পরায় ভুল এবং বিকৃত ইতিহাসের মধ্যে রয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধু হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি পুরুষত্তোম। তিনি ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসনের নতজানু-মেরুদণ্ডহীন বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার স্বপ্নে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন, তিনি ২৪ বছরের পাকিস্তানি শোষণের জিঞ্জির ভেঙ্গে মুক্তির স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। মাত্র ৫২ বছরের জীবনের প্রায় এক তৃতীয়াংশ তেরোটি বছর এই জাতির জন্য মুক্তির জন্য জেলে কাটিয়েছেন। জাতিকে সংগঠিত করার জন্য সারা বাংলাদেশের পথে প্রান্তরে হেঁটে বেরিয়েছেন। অসংগঠিত একটি জাতি পাকিস্তানি সু সংগঠিত একটি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধে নেমে পড়েছেন। মেরুদণ্ডহীন জাতি রূপান্তরিত হয়েছে বীর বাঙালিতে শুধুমাত্র ক্ষণজন্মা মহৎ প্রাণ বঙ্গবন্ধুর ডাকে। অন্যদিকে হাজারো তথ্য প্রমান সাক্ষ্য দেয় ঘটনাক্রমে জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করলেও তিনি যে আইএসআই এর সদস্য ছিলেন তার থেকে বের হয়ে আসতে পারেননি। মুক্তিযুদ্ধের সময় তার ভূমিকা বিতর্কিত। মুক্তিযুদ্ধের পরে তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের মহানায়ক। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের নানা ঘটনা প্রবাহ, ঐতিহাসিক গোপন দলিলপত্র সাক্ষ্য দেয় যে, জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের কিং মেকার। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড সংগঠিত করার নেপথ্য কারিগর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নিক্সন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার এবং পাকিস্তানের জুলফিকার আলি ভুট্টো। তাদের পরিকল্পনা মাফিক ঘটনা সাজিয়েছিল সিআইএ। সমন্বয়ের দায়িত্ব ছিল সিআইএ'র এজেন্ট ব্রিটিশ রিটার্ড জেনারেল মাইকেল ব্রাউন। মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল গভীর বন্ধুত্ব। মাইকেল ব্রাউন জিয়াউর রহমানের মাধ্যমেই পুরো ঘটনা সাজিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান এই জাতির কুসন্তান। জাতির জন্য দুর্ভাগ্য তিনি একজন ষড়যন্ত্রকারী হয়েও বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী হয়েও দেশকে পাঁচ বছর শাসন করেছেন। ক্যান্টনমেন্টে তার হাতে গড়া দল বিএনপি'র অশিক্ষিত নেতৃত্ব দেশকে দশ বছর শাসন করেছে। ১৫টি বছর বাংলাদেশের অন্ধকার সময়। এই ১৫ বছরে জাতি পিছিয়ে গেছে ৫০০ বছর। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড ছিল বাঙালি জাতির বিরুদ্ধে এক মহা ষড়যন্ত্র। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে জাতিকে শত শত বছর পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। সামরিক শাসন, অশিক্ষিতদের শাসনের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রকারীরা প্রমাণের চেষ্টা করেছে যে, বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্র। সত্য একদিন প্রকাশ হবেই। মানুষ আলোকিত হবেই। মূর্খ অশিক্ষিত-অ সচেতন মানুষ একদিন বুঝবেই বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে বাঙালি কতটা ক্ষতির শিকার হয়েছে।
Major Rafiq tried to elevate his position by underming Zia's contributions, which doesn't place him(Major Rafiq) ahead of Zia in the history of war of liberation.
মনে হয় সামনে নির্বাচন তাই হাসিনাকে খুসি করা। যাতে মন্ত্রী হতে পারে।
কথোপকথন ও সত্যি ঘটনা আসলেই কি এক। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি দেশপ্রেমর
বিষয়, এসবের বিবরণ জল ঘোলা করার মতো বিষয় নয়।
🎉মুক্তিযোদ্ধে জিয়াউর রহমানের ভূমিকা সবার উপরে।
সম্পুর্ন মিত্যা জিয়া ছিলেন ঠান্ডা মাতার খুনি। শত শত আর্মি হত্যা করেছে।
ভালো গল্পের খুব অভাব , আপনি লিখতে শুরু করুন । আপনার গল্পের উপর ভর করে , আমাদের বাংলা সিনেমা ঘুরে দাঁড়াবে ,
বলার ভাষা টাও হারিয়ে ফেললাম 😂
ঠিক বলেছেন ।