ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর শিক্ষা জীবনের কাহিনী | Education of Ishwar chandra Vidyasaagar
Вставка
- Опубліковано 1 жов 2024
- Join this channel to get access to perks:
/ @amiavijitbolchi
উনবিংশ শতকের একজন বিশিষ্ট বাঙালি শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক ও গদ্যকার। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় বাংলা গদ্যের প্রথম যথার্থ শিল্পী বিদ্যাসাগর। তাঁর অসাধারণ মেধা ও তীক্ষ্ণ বিশ্লেষণী দৃষ্টিভঙ্গি উনিশ শতকের মানুষের চিন্তাধারাকে তরান্বিত করেছিল। বিদ্যাসাগর ছিলেন মানবতার উন্মেষ যুগের স্বার্থক প্রদর্শক।
জন্ম ও বংশ পরিচয়:
১৮২০ খ্রিস্টাব্দে ২৬শে সেপ্টেম্বর পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্ম হয়। তাঁর পিতার নাম ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ও মাতার নাম ভগবতী দেবী। ঈশ্বরচন্দ্রের পূর্বপুরষের আদি নিবাস ছিল অধুনা পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার অন্তর্গত বনমালীপুর গ্রামে। ঈশ্বরচন্দ্রের পিতামহ রামজয় তর্কভূষণ সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে সুপন্ডিত ছিলেন। তিনি বীরসিংহ গ্রামে বিদগ্ধ পন্ডিত উমাপতি তর্কসিদ্ধান্তের তৃতীয়া কন্যা দুর্গাদেবীকে বিয়ে করেন। তাদের জ্যেষ্ঠ পুত্র হলেন ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায়। রামজয় দেশত্যাগী হলে ভাগ্যের ফেরে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ঠাকুমা শ্রীমতী দুর্গাদেবী তার পিতৃভূমি বীরসিংহ গ্রামে আসেন। তারপর থেকে তারা বীরসিংহ গ্রামে বসবাস শুরু করেন।
শিক্ষাজীবন:
পাঁচ বছর বয়সে ঈশ্বরচন্দ্রকে গ্রামের পাঠশালায় পাঠানো হয়। ১৮২৮ সালে পাঠশালার শিক্ষা সমাপ্ত করে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য তিনি পিতার সঙ্গে কলকাতায় আসেন।কলকাতায় বড়বাজার অঞ্চলের বিখ্যাত সিংহ পরিবারে আশ্রয় নেন। ১৮২৯ সালে জুন মাসে কলকাতা সংস্কৃত কলেজে ব্যাকরণের তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হন। ১৮৩০ সালে ইংরেজি শিক্ষার জন্য ভর্তি হন। পরে দ'বছর এই কলেজে তিনি ব্যাকরণ, সাহিত্য, অলংকার, বেদান্ত, ন্যায়, তর্ক, হিন্দু আইন এবং ইংরেজি বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। প্রতি বছর তিনি বৃত্তি এবং গ্রন্থ ও আর্থিক পুরস্কার পান। ১৮৩৯ সালে হিন্দু ল কমিটির পরীক্ষায় কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হন। ১৮৪১ সালে সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপকগণ তাকে "বিদ্যাসাগর' উপাধি প্রদান করেন। এরপর থেকে তিনি পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর নামে খ্যাতি লাভ করেন।
#history
#biography
#vidyasagar
Vidyasaagar education life
Vidyasaagar
Bengali video
খুব ভালো লাগল প্রতিবেদন।