এখন প্রশ্ন হলো, যদি আমরা খাদ্য না দিয়ে মূল্য প্রদান করি, তাহলে সদকাতুল ফিতর আদায় হবে কিনা? অবশ্যই হবে৷ কারণ, সাহাবায়ে কেরাম যেমন খাদ্যদ্রব্য দিয়ে সদকাতুল ফিতর আদায় করেছেন, তেমনভাবে মূল্য দিয়েও আদায় করেছেন৷ ইমাম বুখারি রহ. হজরত মুয়ায (রা.) এর বক্তব্য উল্লেখ করেছেন বুখারি শরিফে। তিনি ইয়ামানবাসীকে বলেন- তোমরা তোমাদের সদকার মধ্যে কাপড় নিয়ে এসো খাদ্য দ্রব্যাদির স্থলে। সেটা তোমাদের জন্য অধিকতর সহজ এবং মদিনার সাহাবিদের জন্য অধিক উপযোগী।(বুখারি, হাদিস নং, ১১৪৭.শায়খ যুহাইর বিন নাসের তাহকিককৃত) এ হাদিস একটু ভালভাবে খেয়াল করুন৷ সদকার ক্ষেত্রে ইয়ামানবাসীকে খাদ্যদ্রব্যের জায়গায় কাপড় আনার নির্দেশ দিয়েছেন মুয়াজ বিন জাবাল (রা.)৷ কারণ, তখন সাহাবায়ে কেরামের খাদ্যের চেয়ে কাপড়ের প্রয়োজন ছিল বেশি৷ ইমাম আবু হানিফা (রহ.) এটাই বলেছেন। ইয়ামানবাসীর জন্য কাপড় ছিলো অধিকতর সহজ এবং উপযোগী, এজন্য তিনি সেটার নির্দেশ দিয়েছেন। আর বর্তমান যুগে টাকা অধিকতর সহজ এবং উপযোগী, এজন্য ফিকহে হানাফি অনুসারে টাকা দ্বারা সদকায়ে ফিতর প্রদান করা উত্তম। আতা (রহ.) উমর (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, উমর (রা.০ সদকার ক্ষেত্রে টাকা ইত্যাদি গ্রহণ করতেন।(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস নং, ১০৫৩৯. শায়খ মুহাম্মাদ আওয়ামা দা.বা. তাহকিককৃত) যুহাইর বলেন, আমি আবু ইসহাককে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, আমি সাহাবায়ে কেরামকে পেয়েছি, তারা রমজানের সদকাতে খাদ্যের মূল্য পরিমাণ দিরহাম আদায় করেছেন।(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস নং, ১০৪৭২. শায়খ মুহাম্মাদ আওয়ামা দা.বা. তাকিককৃত) এ হাদিসের বর্ণনাকারী আবু ইসহাক সাবিয়ি (রা.) হলেন প্রসিদ্ধ তাবেয়ী৷ তিনি স্পষ্ট বর্ণনা করছেন যে, সাহাবায়ে কেরাম টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করেছেন৷ প্রসিদ্ধ তাবেয়ি হাসান বসরি (রহ.) এর ফতোয়া দেখুন, তিনি বলেন, সদকায়ে ফিতর দিরহাম দ্বারা প্রদান করতে কোন সমস্যা নেই। ।(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ১০৪৭১) কুররা (রহ.) বলেন, আমাদের নিকট উমর বিন আব্দুল আজীজ (রহ.০ এর চিঠি এসেছে যে, সদকাতুল ফিতরের ক্ষেত্রে প্রত্যেক মানুষ থেকে নিসফে সা’ খাবার অথবা অর্ধেক দিরহামের মূল্য গ্রহণ করা হবে।( মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ১০৪৭০) ইমাম বুখারি (রহ.) এর অন্যতম শিক্ষক হলেন ইমাম আবু বকর ইবনে আবি শায়বা৷ তিনি তার জগদ্বিখ্যাত হাদিসের বই "মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বাহ" এর জাকাত অধ্যায়ে সদকাতুল ফিতর টাকা দ্বারা আদায় করা সংক্রান্ত একটি পরিচ্ছেদ প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং পাঁচটি হাদিস এনে প্রমাণ করেছেন যে,সাহাবায়ে কেরাম টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করেছেন৷ বর্তমান যুগে মানুষের সবচেয়ে বেশি চাহিদা হলো টাকা৷ এজন্য টাকা দিয়ে সদকাতুল ফিতর আদায় করলে মানুষ তার যে কোন প্রয়োজন পূর্ণ করতে পারবে৷ আসুন, টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করি৷
আচ্ছা ধরেন আমরা সবাই মিলে খাদ্যদ্রব্য চাল দিয়ে ফিতরা দিলাম তখন একেকজন গরীবের ঘরে কয়েক কেজি বা বস্তা চাল হয়ে যেতে পারে এখন ঈদের দিন কি চাল রান্না করে খাবে??? আমাদের সমাজ ব্যবস্থা ভিন্ন রকম আমাদের গরিবরা সারা বছর কোন রকমে খেয়ে বাচে আর ঈদের দিন সবাই একটু ভালো খাবার খেতে চায় । সেক্ষেত্রে আমাদের দেশে ঈদে আমরা সেমাই, মাংস, পোলাও এর চাল ব্যবহার করি এখন কথা হচ্ছে আমরা সবাই যদি চাল দেই তাহলে তারা কি শুধু ঈদে চাল রান্না করে ভাত খাবে??? এ কেমন আর অর্থটা দিলে তারা তাদের প্রয়োজন মতো ঈদের সামগ্রী কিনে নিবে । আর সবাই সাহাবীদের কথা বলছেন তাদের তো ঈদের যা খাদ্য সারা বছর তাই খেতো তাদের প্রধান খাদ্য খেজুর ছিল ঈদের দিন তো তাই খেতো কিন্তুু আমাদের দেশে তো ঈদের সামগ্রী ভিন্ন । বিষয়টি বুঝিয়ে দেন???
Rasul sallallahualaihuwassallam er hadis er opor kias colena vai. Rasul sallallahualaihuwassallam sunnah ei hocce uttom adorso... Amra fitrah dewar pasapasi sadkah o korbo... Jate goribra valo kicho kinte pare.. Allah amk o sokol muslim k hidayat er opor rakuk.. Amin
ইমরান আহমেদ ভাই! আপনি অত্যন্ত সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন করেছেন। যাকাতুল ফিতরে এমন খাদ্যবস্তু দিতে হবে, এমন মৌলিক খাদ্য, যেসব খাদ্য খেয়ে ঐ এলাকার মানুষ জীবন ধারন করেন। হাদিসে যে সব খাবারের কথা উল্লেখ আছে,যেমন: গম,যব,খেজুর,পনির ইত্যাদি খাবারগুলো ঐ যুগের মানুষের জীবন ধারনের একমাত্র খাবার ছিল এবং এগুলো সহজলভ্য ও সহজে সংরক্ষণ করা যেত।
তাহলে আপনারা কেন সরকারে যাওয়ার বিরোধিতা করেন হযরত।আপনি সহ সকল আলেম ও যদি এটা নিয়ে আলোচনা করে আর যদি সরকার না চায় তাহলে কোন দিন এই সরকারি ফিতরার বাহিরে যেতে পারবেন না।
মদিনার এক সা সমান বর্তমানে প্রায় 2 কেজি 500 গ্রাম, আর ইরাকের এক সা সমান প্রায় 3 কেজি 300 গ্রাম। যেহেতু রাসূল (সা.) মদিনায় ছিলেন তাই এক সা সমান প্রায় ২ কেজি ৫০০ গ্রাম পরিমাণ ফিতরা আদায় করাটাই সুন্নাহ।
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা। মুহাম্মদ, আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মদ।
হে আল্লাহ তায়ালা শায়েখকে ও যারা সঠিক দীন প্রচার করে, তাদের সুস্থ রাখুন, নেকহায়াত বাড়িয়ে দিন,সন্তান ও সম্পদে বরকত দিন, উপকারী এলেমে বরকত দিন,সঠিক ইসলাম প্রচারের তৌফিক দিন, নেক উদ্দেশ্যকে ও খেদমত কবুল করুন।আমিন,সুম্মা আমিন। আর আমাদেরকে সঠিক দীন বুঝে মানার তৌফিক ও হেদায়েত দান করুন। আমিন,,সুম্মা,আমিন।
Ma-sha Allah, Jajakallahu khairan.
মাশাআল্লাহ! বিলুপ্ত সুন্নাহ জীবিত করা দরকার।
মাশা-আল্লাহ্ অতি উত্তম এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য।
জাযাকাল্লাহ খাইরান শাইখ
যা-যাক- ক আল্লাহ।
খাইরান।
যাজাকাল্লাহ খইর..
খুব সুন্দর আলোচনা।
আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ লেগেছে়
এখন প্রশ্ন হলো, যদি আমরা খাদ্য না দিয়ে মূল্য প্রদান করি, তাহলে সদকাতুল ফিতর আদায় হবে কিনা? অবশ্যই হবে৷ কারণ, সাহাবায়ে কেরাম যেমন খাদ্যদ্রব্য দিয়ে সদকাতুল ফিতর আদায় করেছেন, তেমনভাবে মূল্য দিয়েও আদায় করেছেন৷
ইমাম বুখারি রহ. হজরত মুয়ায (রা.) এর বক্তব্য উল্লেখ করেছেন বুখারি শরিফে। তিনি ইয়ামানবাসীকে বলেন-
তোমরা তোমাদের সদকার মধ্যে কাপড় নিয়ে এসো খাদ্য দ্রব্যাদির স্থলে। সেটা তোমাদের জন্য অধিকতর সহজ এবং মদিনার সাহাবিদের জন্য অধিক উপযোগী।(বুখারি, হাদিস নং, ১১৪৭.শায়খ যুহাইর বিন নাসের তাহকিককৃত)
এ হাদিস একটু ভালভাবে খেয়াল করুন৷ সদকার ক্ষেত্রে ইয়ামানবাসীকে খাদ্যদ্রব্যের জায়গায় কাপড় আনার নির্দেশ দিয়েছেন মুয়াজ বিন জাবাল (রা.)৷ কারণ, তখন সাহাবায়ে কেরামের খাদ্যের চেয়ে কাপড়ের প্রয়োজন ছিল বেশি৷
ইমাম আবু হানিফা (রহ.) এটাই বলেছেন। ইয়ামানবাসীর জন্য কাপড় ছিলো অধিকতর সহজ এবং উপযোগী, এজন্য তিনি সেটার নির্দেশ দিয়েছেন। আর বর্তমান যুগে টাকা অধিকতর সহজ এবং উপযোগী, এজন্য ফিকহে হানাফি অনুসারে টাকা দ্বারা সদকায়ে ফিতর প্রদান করা উত্তম।
আতা (রহ.) উমর (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, উমর (রা.০ সদকার ক্ষেত্রে টাকা ইত্যাদি গ্রহণ করতেন।(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস নং, ১০৫৩৯. শায়খ মুহাম্মাদ আওয়ামা দা.বা. তাহকিককৃত)
যুহাইর বলেন, আমি আবু ইসহাককে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, আমি সাহাবায়ে কেরামকে পেয়েছি, তারা রমজানের সদকাতে খাদ্যের মূল্য পরিমাণ দিরহাম আদায় করেছেন।(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস নং, ১০৪৭২. শায়খ মুহাম্মাদ আওয়ামা দা.বা. তাকিককৃত)
এ হাদিসের বর্ণনাকারী আবু ইসহাক সাবিয়ি (রা.) হলেন প্রসিদ্ধ তাবেয়ী৷ তিনি স্পষ্ট বর্ণনা করছেন যে, সাহাবায়ে কেরাম টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করেছেন৷
প্রসিদ্ধ তাবেয়ি হাসান বসরি (রহ.) এর ফতোয়া দেখুন, তিনি বলেন, সদকায়ে ফিতর দিরহাম দ্বারা প্রদান করতে কোন সমস্যা নেই। ।(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ১০৪৭১)
কুররা (রহ.) বলেন, আমাদের নিকট উমর বিন আব্দুল আজীজ (রহ.০ এর চিঠি এসেছে যে, সদকাতুল ফিতরের ক্ষেত্রে প্রত্যেক মানুষ থেকে নিসফে সা’ খাবার অথবা অর্ধেক দিরহামের মূল্য গ্রহণ করা হবে।( মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ১০৪৭০)
ইমাম বুখারি (রহ.) এর অন্যতম শিক্ষক হলেন ইমাম আবু বকর ইবনে আবি শায়বা৷ তিনি তার জগদ্বিখ্যাত হাদিসের বই "মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বাহ" এর জাকাত অধ্যায়ে সদকাতুল ফিতর টাকা দ্বারা আদায় করা সংক্রান্ত একটি পরিচ্ছেদ প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং পাঁচটি হাদিস এনে প্রমাণ করেছেন যে,সাহাবায়ে কেরাম টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করেছেন৷
বর্তমান যুগে মানুষের সবচেয়ে বেশি চাহিদা হলো টাকা৷ এজন্য টাকা দিয়ে সদকাতুল ফিতর আদায় করলে মানুষ তার যে কোন প্রয়োজন পূর্ণ করতে পারবে৷ আসুন, টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করি৷
@@janyjany4368 সবাই জদি আটা দেয় তাহলে জব কিচমিচ খেজুর পনির কে দেবে? জার জেমন আছে সে সেই অনুযায়ী দেওয়া উচিত
@@mdeliyasabdus1093 সবার সামর্থ্য অনুযায়ী টাকা দিবে
আমিন yes
আল্লাহ পাক সবাইকে বুঝবার তোপিক দান করুক
Barakallafik
Mashallah
ঢাকায় কোথায় সা পাবো জানালে উপকার হবে
Amra Allah ke voy kori.manus ke na.
আচ্ছা ধরেন আমরা সবাই মিলে খাদ্যদ্রব্য চাল দিয়ে ফিতরা দিলাম তখন একেকজন গরীবের ঘরে কয়েক কেজি বা বস্তা চাল হয়ে যেতে পারে এখন ঈদের দিন কি চাল রান্না করে খাবে???
আমাদের সমাজ ব্যবস্থা ভিন্ন রকম আমাদের গরিবরা সারা বছর কোন রকমে খেয়ে বাচে আর ঈদের দিন সবাই একটু ভালো খাবার খেতে চায় । সেক্ষেত্রে আমাদের দেশে ঈদে আমরা সেমাই, মাংস, পোলাও এর চাল ব্যবহার করি এখন কথা হচ্ছে আমরা সবাই যদি চাল দেই তাহলে তারা কি শুধু ঈদে চাল রান্না করে ভাত খাবে???
এ কেমন আর অর্থটা দিলে তারা তাদের প্রয়োজন মতো ঈদের সামগ্রী কিনে নিবে । আর সবাই সাহাবীদের কথা বলছেন তাদের তো ঈদের যা খাদ্য সারা বছর তাই খেতো তাদের প্রধান খাদ্য খেজুর ছিল ঈদের দিন তো তাই খেতো কিন্তুু আমাদের দেশে তো ঈদের সামগ্রী ভিন্ন । বিষয়টি বুঝিয়ে দেন???
Rasul sallallahualaihuwassallam er hadis er opor kias colena vai. Rasul sallallahualaihuwassallam sunnah ei hocce uttom adorso... Amra fitrah dewar pasapasi sadkah o korbo... Jate goribra valo kicho kinte pare.. Allah amk o sokol muslim k hidayat er opor rakuk.. Amin
বেশি পন্ডিত হলে যা হয় আর কি।
যদি 3 কেজি চালের টাকার সমান অন্য খাদ্য দ্রব্য(সেমাই,চিনি,তৈল) দেই তাহলে কি আমার আদায় হবে।
জানালে উপকৃত হব।
জাযাকাল্লাহু খাইরন।
হ্যাঁ ভাই
ইমরান আহমেদ ভাই! আপনি অত্যন্ত সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন করেছেন। যাকাতুল ফিতরে এমন খাদ্যবস্তু দিতে হবে, এমন মৌলিক খাদ্য, যেসব খাদ্য খেয়ে ঐ
এলাকার মানুষ জীবন ধারন করেন। হাদিসে যে সব খাবারের কথা উল্লেখ আছে,যেমন: গম,যব,খেজুর,পনির ইত্যাদি খাবারগুলো ঐ যুগের মানুষের জীবন ধারনের একমাত্র খাবার ছিল এবং এগুলো সহজলভ্য ও সহজে সংরক্ষণ করা যেত।
তাহলে আপনারা কেন সরকারে যাওয়ার বিরোধিতা করেন হযরত।আপনি সহ সকল আলেম ও যদি এটা নিয়ে আলোচনা করে আর যদি সরকার না চায় তাহলে কোন দিন এই সরকারি ফিতরার বাহিরে যেতে পারবেন না।
সা এর পরিমান ২ কেজি ৪০০ গ্রাম / ২ কেজি ৮০০ গ্রাম নাকি ৩ কেজি ৪০০ গ্রাম কোনটা
ঠিক।
3 k 300 g
মদিনার এক সা সমান বর্তমানে প্রায় 2 কেজি 500 গ্রাম, আর ইরাকের এক সা সমান প্রায় 3 কেজি 300 গ্রাম। যেহেতু রাসূল (সা.) মদিনায় ছিলেন তাই এক সা সমান প্রায় ২ কেজি ৫০০ গ্রাম পরিমাণ ফিতরা আদায় করাটাই সুন্নাহ।
হজে যাতায়াতে রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাত না মেনে বাহন নির্বাচনে সরকারি নিয়ম মানি কেন?
কারন বাহন বা যাতায়াতের মাধ্যম কোনো ইবাদত নয়, হজ করাটাই ইবাদত। আর যাকাতুল ফিতর একটি ফরজ ইবাদত যা রাসুল (সঃ) খাদ্যদ্রব্য দিয়ে আদায় করার আদেশ দিয়েছেন।
আমি তিন কেজি চাল সাথে আরো সেমাই, চিনি,দুুধ, কিসমিস যদি দেয় তা হলে কি হবে
ইনশাআল্লাহ
যদি কিসমিস দেওয়া হয় তাহলে একজন মিসকিনের কী উপকার হবে?
এটা রাসূল্লাহ্ (সাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন
@@sultanasamia882 পাবনা থেকে কবে এসেছেন?
মাথা পিছু 3kg করে দিলেই হবে।
১৪বছরে সা বুঝাতে কষ্ট বুঝতোও কষ্ট 😥😥😥
Sotto bolte voy pan kano?sorkari fetra rasul sm.er sunnot manena.ei kotha sposto kore bolun.apnara deen prochar koren.sothik kotha bolun.
এক সা কি মাথাপিছু নাকি পুরো পরিবারের জন্য?
ত্রক সা হল মাথা পিচু ভাই