যারা এই সিদ্ধান্তকে তাদের বলছি,," আপনাকে একটা পরিক্ষা দেওয়ার জন্য ৪ বছর সময় দেওয়া হচ্ছে,, প্রতি বছর হাজার হাজার ছেলে মেয়ে লেখাপড়া শেষ করে বের হয়। যদি একটা লিমিট না দেওয়া হয় তাহলে তো একসময় পরিক্ষার্থীর সংখ্যা লাখের উপরে চলে যাবে। দেশে কর্মসংস্থান কম। লিমিট না দিলে বা এর চাইতে বেশি দিলে আপনারা ততদিন চাকরির অপেক্ষায় থাকবেন যতদিন পরিক্ষায় পাশ করতে না পারবেন,, ফলে বেকারত্বের হার আরও বাড়বে।। দেশে নতুন সরকার হয়েছে বলে যা মনে আসবে তাই চাইবেন এটা তো হতে পারে না। যে মেধা দিয়ে পরিক্ষা দেওয়ার কথা চিন্তা করছেন সেই মেধা দিয়ে আগে চারিদিক ভেবে দেখুন,, সবটা চিন্তা করে যোক্তিক দাবি তুলুন,,ধন্যবাদ,,,।
নতুন শিক্ষাক্রমের প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করছি। আমি মনে করি পরিবর্তনশীল জগতে নিজেকে খাপ খাওয়াতে হলে নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে। আর এই পরিবর্তন কে করবে? শিক্ষাই এ পরিবর্তন করতে পারে। বাঙালি পরিবর্তনে বিশ্বাসী নয়। কেননা সে মুখস্থ বিদ্যায় বিশ্বাসী। মুখস্থ বিদ্যা দিয়ে কেরানি হওয়া যায়, সষ্টি করা যায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘শিক্ষার বাহন’ প্রবন্ধে বলেছেন, মুখস্থ করিয়া পাশ করাই চৌর্যবৃত্তি। যে ছেলে পরীক্ষা শালায় গোপনে বই লইয়া যায় তাকে খেদাইয়া দেওয়া হয়। আর যে ছেলে তার চেয়েও লুকাইয়া লয় অর্থাৎ চাদরের মধ্যে না লইয়া মগজের মধ্যে লইয়া যায়, সেই বা কম কী করিল? সভ্যতার নিয়মানুসারে মানুষের স্মরণশক্তির মহলটা ছাপাখানায় অধিকার করিয়াছে। অতএব যারা বই মুখস্থ করিয়া পাশ করে, তারা অসভ্য রকমের চুরি করে, অথচ সভ্যতার যুগে পুরস্কার পাবে তারাই। শিশু আনন্দের মাধ্যমে শিক্ষা লাভ করবে। মুখস্থ বিদ্যায় কোনো আনন্দ নেই। শিক্ষার্থীরা মুখস্থ না করতে পারলে কয়েকবছর আগেও বেত মারা হতো। মারের ভয়ে স্কুল পালাতো শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়তো। আধুনিক শিক্ষা এসেছে ইউরোপ থেকে। বৃটিশদের বদৌলতে আমরা তা পেয়েছি। তখন মুখস্থ করেই বিদ্যা শিক্ষা করতে হতো। এখন যুগ পাল্টেছে, কাজের ধরণ পাল্টেছে, বিদ্যার ধরণ পাল্টেছে। ইউরোপে বর্তমানে মুখস্থ বিদ্যা সিস্টেম নেই। বর্তমান বাংলাদেশেও যে, শিক্ষাক্রম চালু করা হচ্ছে তাও ইউরোপ থেকে আমদানি করা হয়েছে। বর্তমানে ফিনল্যান্ডের কারিকুলাম সারা বিশ্বে মডেল হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফিনল্যান্ডে প্রথম থেকে নবম গ্রেডের শিক্ষার্থীরা প্রতি সপ্তাহে চার থেকে এগারো পিরিয়ড পর্যন্ত। শিল্প, সঙ্গীত, রান্না, কাঠমিস্ত্রি, ধাতুর কাজ, বিদ্যুৎ, সেনেটারি ও বস্ত্রশিল্পের ক্লাস করে। মুখস্থ বিদ্যা মানুষকে বেকার ও অথর্ব হিসাবে গড়ে তোলে আমাদের দেশে যারা সচিব হন, অধ্যাপক হন তারা একটা বিদ্যুতের বাল্ব ও লাগাতে পারে না। বাল্ব লাগাতে ইলেকট্রিশিয়ান ডাকতে হয়। কেননা আর ইউরোপে মুখস্থ নয়, হাতে কলমে সবকিছু শেখানো হয়। নতুন কারিকুলামে ইউরোপকে অনুসরণ করা হয়েছে। জ্ঞানবিজ্ঞান, শিক্ষা-র্দীক্ষার গুরু হচ্ছে ইউরোপ। সুতরাং ইউরোপ কীভাবে তাদের ছেলে মেয়েদের শিক্ষা দেয় সেটাই আমাদের অনুসরণ করা উচিত। ইউরোপে, জাপানে, কোরিয়ায়, শিশুদের প্রথমেই শেখানো হয় নিজের কাজ নিজে কীভাবে করবে? দাঁত ব্রাশ করা, গোসল করা, জামা কাপড় ধোয়া, খাওয়া-দাওয়া করা, বই-পত্র গোছানো প্রভৃতি তাদের শেখানো হয়। তারা নিজেরাই এসব করে আমাদের দেশের শিশুর ভুলেই গেছে এগুলো তাদের কাজ। তাদের এসব কাজ করে দিচ্ছে মা, বাবা কিংবা কাজের বুয়া, অথচ এরাই যখন বিদেশে পড়তে যায় তখন এই কাজগুলো তাদের নিজেদেরই করতে হয়। এমন একদিন আসবে যেদিন কাজের বুয়া বলে বাস্তবে কোনো শব্দ থাকবেনা। যেমন বর্তমানে রাখাল বলে বাস্তবে কিছু নেই। অথচ আশির দশক পর্যন্ত সমাজে ছিল রাখালের ছড়াছড়ি। যখন কাজের বুয়া থাকবেনা তখন কে রান্না-বান্না বা ধোয়া মোছা করবে? তখন তো ঠিকই এসব নিজেকেই করতে হবে। এখনকার ছেলে-মেয়েরা কাজ করাতো দূরের কথা পায়ে হেঁটেও চলতে পারে না। যেন পোলট্রি মুরগী। মনে রাখা দরকার শরীরের নাম মহাশয় যাহা সহায় তাহাই সয় শরীরকে যত আরাম দেবেন ততই ব্যারামের অধিকারী হবেন। বাংলাদেশের শিক্ষাক্রম প্রাইভেট, টিউশন ও কোচিং নির্ভর হয়ে পড়েছে। বর্তমান কারিকুলাম প্রাইভেট টিউশন ও কোচিংয়ের থাবা থেকে শিক্ষার্থীদের রক্ষা করবে। ছেলে মেয়েরা স্কুলের শিক্ষা স্কুলেই শিখে এবং আনন্দের মধ্যদিয়ে শেখে। আমাদের দেশে স্কুল বন্ধ দিলে ছেলে মেয়েরা খুশি হয়। ইউরোপ স্কুল খোলা থাকলে বরং ছেলে মেয়েরা খুশি হয়। প্রাইভেট, কোচিং ও মুখস্থ বিদ্যা উন্নত বিশ্বে না থাকলেও বাংলাদেশে বহাল তবিয়তে আছে। এসব বদলাতে গেলেও সমস্যায় পড়তে হয়। বিদ্যালয়ে যাওয়া হয় বিদ্যার জন্য। সেখানে শিক্ষক রয়েছেন তাহলে কেন প্রাইভেট পড়তে হবে বা কোচিং সেন্টারে যেতে হবে। প্রাইভেট কোচিংয়ের কারণে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী কেউ ক্লাসে মনোযোগী হয় না। বিদ্যা দানের বিষয়, অর্থের বিনিময়ে বিক্রির বিষয় নয়। বিদ্যা বিক্রির কারণে শিক্ষকরা প্রাপ্য সম্মান পান না। আমাদের দেশে পরীক্ষায় ভালো করাকে মূল্যায়নের একমাত্র চাবিকাঠি বলে বিবেচনা করা হয়। পরীক্ষায় ভালো করলে সে ভালো মানুষ হবে এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। মূল্যায়নের ক্ষেত্রে মেধার সাথে অন্যান্য গুণাবলিও বিবেচনায় আনতে হবে। নতুন কারিকুলামে সামষ্টিক মূল্যায়নের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। আশা করি এতে সুফল মিলবে।
আমি তো প্রথম বিসিএস দিয়েছিলাম প্রস্তুতি ছাড়াই। এখন এই সিদ্ধান্তে মনে হচ্ছে ওই বিসিএস টা দেয়া ঠিক হয়নি। আমি চারবার দিয়ে ফেলছি কিন্তু বয়স আমার ২৯। এবার কি আবেদন করতে পারবোনা??
৪ বার যেন সবার জন্য প্রযোজ্য হয়।বিগত ১০ বছরে অনুষ্ঠিত বিসিএস পরীক্ষাগুলোতে অংশগ্রহণ করা পরীক্ষার্থীদের এনআইডি নাম্বার ও স্নাতকের রোল নাম্বারগুলো যেন সিস্টেমে এনলিস্টেড করা হয়।এপ্লিকেশন করতে গেলেই যেন কারো ৪বার বা তার অধিক অংশগ্রহণের রেকর্ড থাকে তাহলে তার আবেদনের সুযোগ না থাকে এভাবে অনলাইন এপ্লিকেশন সিস্টেম রাখতে হবে।
@@_APARNATA_ আপনি কি বয়স জেনে রাখছেন নাকি যে বললেন শেষ বয়সে হাস্যকর কথা বলেন বয়স যদি 30 ও দেয় তারপরও আমাদের চাকরির পরীক্ষা অনেকবার দেওয়া যাবে আমাদের মতন একদম ফ্রেশারদের জন্য এটা অযৌক্তিক সিদ্ধান্তই হবে
@@_APARNATA_ - Vai, Vab ta mone hoi, onar Taka diye oni bish kine khaile sorkar jeno na atkai. Sorkarer Takar lov a na, bekarotto komaner chintai r sorkari chakrir lov komaite ei Shiddhanto nise.
১০০% যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে
আহারে বিচিএস ক্যাডারের মতামত।
kon voder bal billi eta joutik
যারা এই সিদ্ধান্তকে তাদের বলছি,," আপনাকে একটা পরিক্ষা দেওয়ার জন্য ৪ বছর সময় দেওয়া হচ্ছে,, প্রতি বছর হাজার হাজার ছেলে মেয়ে লেখাপড়া শেষ করে বের হয়। যদি একটা লিমিট না দেওয়া হয় তাহলে তো একসময় পরিক্ষার্থীর সংখ্যা লাখের উপরে চলে যাবে। দেশে কর্মসংস্থান কম। লিমিট না দিলে বা এর চাইতে বেশি দিলে আপনারা ততদিন চাকরির অপেক্ষায় থাকবেন যতদিন পরিক্ষায় পাশ করতে না পারবেন,, ফলে বেকারত্বের হার আরও বাড়বে।।
দেশে নতুন সরকার হয়েছে বলে যা মনে আসবে তাই চাইবেন এটা তো হতে পারে না। যে মেধা দিয়ে পরিক্ষা দেওয়ার কথা চিন্তা করছেন সেই মেধা দিয়ে আগে চারিদিক ভেবে দেখুন,, সবটা চিন্তা করে যোক্তিক দাবি তুলুন,,ধন্যবাদ,,,।
@@_APARNATA_ মনের মতো কথা বলছেন ভাই।
রাইট
৪ বার দিছে। টানা ৪ বছর না হাদারাম😂😂😂
@g.w.okkamermaster6271 বছরে কয়বার হয় পরিক্ষা??
ভালো সিদ্ধান্ত।
35 chai
তোমাদের জন্য সরকারি চাকুরি না, ৩২ এর পর না হলে অন্য পেশা খুজো।
উত্তম সিদ্ধান্ত। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ধন্যবাদ জানাই।
মূর্খতার একটা সীমা থাকা উচিত!
এখন ঠিক আছে,,,
এভাবেই এগিয়ে যান আপনারা,,,
নতুন শিক্ষাক্রমের প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করছি। আমি মনে করি পরিবর্তনশীল জগতে নিজেকে খাপ খাওয়াতে হলে নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে। আর এই পরিবর্তন কে করবে? শিক্ষাই এ পরিবর্তন করতে পারে। বাঙালি পরিবর্তনে বিশ্বাসী নয়। কেননা সে মুখস্থ বিদ্যায় বিশ্বাসী। মুখস্থ বিদ্যা দিয়ে কেরানি হওয়া যায়, সষ্টি করা যায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘শিক্ষার বাহন’ প্রবন্ধে বলেছেন, মুখস্থ করিয়া পাশ করাই চৌর্যবৃত্তি।
যে ছেলে পরীক্ষা শালায় গোপনে বই লইয়া যায় তাকে খেদাইয়া দেওয়া হয়। আর যে ছেলে তার চেয়েও লুকাইয়া লয় অর্থাৎ চাদরের মধ্যে না লইয়া মগজের মধ্যে লইয়া যায়, সেই বা কম কী করিল? সভ্যতার নিয়মানুসারে মানুষের স্মরণশক্তির মহলটা ছাপাখানায় অধিকার করিয়াছে। অতএব যারা বই মুখস্থ করিয়া পাশ করে, তারা অসভ্য রকমের চুরি করে, অথচ সভ্যতার যুগে পুরস্কার পাবে তারাই।
শিশু আনন্দের মাধ্যমে শিক্ষা লাভ করবে। মুখস্থ বিদ্যায় কোনো আনন্দ নেই। শিক্ষার্থীরা মুখস্থ না করতে পারলে কয়েকবছর আগেও বেত মারা হতো। মারের ভয়ে স্কুল পালাতো শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়তো। আধুনিক শিক্ষা এসেছে ইউরোপ থেকে। বৃটিশদের বদৌলতে আমরা তা পেয়েছি। তখন মুখস্থ করেই বিদ্যা শিক্ষা করতে হতো। এখন যুগ পাল্টেছে, কাজের ধরণ পাল্টেছে, বিদ্যার ধরণ পাল্টেছে। ইউরোপে বর্তমানে মুখস্থ বিদ্যা সিস্টেম নেই। বর্তমান বাংলাদেশেও যে, শিক্ষাক্রম চালু করা হচ্ছে তাও ইউরোপ থেকে আমদানি করা হয়েছে।
বর্তমানে ফিনল্যান্ডের কারিকুলাম সারা বিশ্বে মডেল হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফিনল্যান্ডে প্রথম থেকে নবম গ্রেডের শিক্ষার্থীরা প্রতি সপ্তাহে চার থেকে এগারো পিরিয়ড পর্যন্ত। শিল্প, সঙ্গীত, রান্না, কাঠমিস্ত্রি, ধাতুর কাজ, বিদ্যুৎ, সেনেটারি ও বস্ত্রশিল্পের ক্লাস করে। মুখস্থ বিদ্যা মানুষকে বেকার ও অথর্ব হিসাবে গড়ে তোলে আমাদের দেশে যারা সচিব হন, অধ্যাপক হন তারা একটা বিদ্যুতের বাল্ব ও লাগাতে পারে না। বাল্ব লাগাতে ইলেকট্রিশিয়ান ডাকতে হয়। কেননা আর ইউরোপে মুখস্থ নয়, হাতে কলমে সবকিছু শেখানো হয়।
নতুন কারিকুলামে ইউরোপকে অনুসরণ করা হয়েছে। জ্ঞানবিজ্ঞান, শিক্ষা-র্দীক্ষার গুরু হচ্ছে ইউরোপ। সুতরাং ইউরোপ কীভাবে তাদের ছেলে মেয়েদের শিক্ষা দেয় সেটাই আমাদের অনুসরণ করা উচিত। ইউরোপে, জাপানে, কোরিয়ায়, শিশুদের প্রথমেই শেখানো হয় নিজের কাজ নিজে কীভাবে করবে? দাঁত ব্রাশ করা, গোসল করা, জামা কাপড় ধোয়া, খাওয়া-দাওয়া করা, বই-পত্র গোছানো প্রভৃতি তাদের শেখানো হয়। তারা নিজেরাই এসব করে আমাদের দেশের শিশুর ভুলেই গেছে এগুলো তাদের কাজ। তাদের এসব কাজ করে দিচ্ছে মা, বাবা কিংবা কাজের বুয়া, অথচ এরাই যখন বিদেশে পড়তে যায় তখন এই কাজগুলো তাদের নিজেদেরই করতে হয়।
এমন একদিন আসবে যেদিন কাজের বুয়া বলে বাস্তবে কোনো শব্দ থাকবেনা। যেমন বর্তমানে রাখাল বলে বাস্তবে কিছু নেই। অথচ আশির দশক পর্যন্ত সমাজে ছিল রাখালের ছড়াছড়ি। যখন কাজের বুয়া থাকবেনা তখন কে রান্না-বান্না বা ধোয়া মোছা করবে? তখন তো ঠিকই এসব নিজেকেই করতে হবে। এখনকার ছেলে-মেয়েরা কাজ করাতো দূরের কথা পায়ে হেঁটেও চলতে পারে না। যেন পোলট্রি মুরগী। মনে রাখা দরকার শরীরের নাম মহাশয় যাহা সহায় তাহাই সয় শরীরকে যত আরাম দেবেন ততই ব্যারামের অধিকারী হবেন।
বাংলাদেশের শিক্ষাক্রম প্রাইভেট, টিউশন ও কোচিং নির্ভর হয়ে পড়েছে। বর্তমান কারিকুলাম প্রাইভেট টিউশন ও কোচিংয়ের থাবা থেকে শিক্ষার্থীদের রক্ষা করবে। ছেলে মেয়েরা স্কুলের শিক্ষা স্কুলেই শিখে এবং আনন্দের মধ্যদিয়ে শেখে। আমাদের দেশে স্কুল বন্ধ দিলে ছেলে মেয়েরা খুশি হয়। ইউরোপ স্কুল খোলা থাকলে বরং ছেলে মেয়েরা খুশি হয়। প্রাইভেট, কোচিং ও মুখস্থ বিদ্যা উন্নত বিশ্বে না থাকলেও বাংলাদেশে বহাল তবিয়তে আছে। এসব বদলাতে গেলেও সমস্যায় পড়তে হয়। বিদ্যালয়ে যাওয়া হয় বিদ্যার জন্য। সেখানে শিক্ষক রয়েছেন তাহলে কেন প্রাইভেট পড়তে হবে বা কোচিং সেন্টারে যেতে হবে।
প্রাইভেট কোচিংয়ের কারণে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী কেউ ক্লাসে মনোযোগী হয় না। বিদ্যা দানের বিষয়, অর্থের বিনিময়ে বিক্রির বিষয় নয়। বিদ্যা বিক্রির কারণে শিক্ষকরা প্রাপ্য সম্মান পান না। আমাদের দেশে পরীক্ষায় ভালো করাকে মূল্যায়নের একমাত্র চাবিকাঠি বলে বিবেচনা করা হয়। পরীক্ষায় ভালো করলে সে ভালো মানুষ হবে এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। মূল্যায়নের ক্ষেত্রে মেধার সাথে অন্যান্য গুণাবলিও বিবেচনায় আনতে হবে। নতুন কারিকুলামে সামষ্টিক মূল্যায়নের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। আশা করি এতে সুফল মিলবে।
জেনারেল ক্যাডার ও প্রফেশনাল ক্যাডার আলাদা করা হোক
4 Times okay
For meritorious
Now need to change the exam system, syllabus, and education system also
সঠিক সিদ্ধান্ত। 😢😢
৩২ পর্যন্ত জবে প্রবেশের টাইম না, এরা আবেদনের টাইম কেউ ৩২ পর্যন্ত আবেদন করলে ৩৩-৩৫ পর্যন্ত ও পরিক্ষা দিতে পারবে।
Alhamdullah ❤
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন : যারা চারবার পরীক্ষা দিয়ে দিয়েছে তারা কি এবার আর অংশগ্রহণ করতে পারবে না?
😂😂 emney korte korte 10 bar niya jan🤣🤣
না মনে হয়। 😢😢
Na
আমার ছোট ভাই বিসি এস পরীক্ষার্থী, সবার কাছে দোয়া চাই 🤲
ভালো লাগলো
কোন সময়সীমা না দেওয়াই ভালো
কিসে পড়া লেখা করেন?
সারাজীবন পরিক্ষায় দিয়ে যাবেন নাকি??
এর জন্য অনেক ডিগ্রী আছে
@@AbdulKalam-mk2sd পাশের দেশ ভারতের চাকরির সময় সীমা যানেন..??
100% ❤ly decision
সঠিক সিন্ধান্ত।
Right decision
সঠিক সিদ্ধান্ত
আমি তো প্রথম বিসিএস দিয়েছিলাম প্রস্তুতি ছাড়াই। এখন এই সিদ্ধান্তে মনে হচ্ছে ওই বিসিএস টা দেয়া ঠিক হয়নি। আমি চারবার দিয়ে ফেলছি কিন্তু বয়স আমার ২৯। এবার কি আবেদন করতে পারবোনা??
Good decision
সঠিক ❤❤❤
Ha amio vabtesilm eita thik ase ❤❤
Masallah
thanks
Cricket team er taka bondo kori dan...
ভালো সিদ্ধান্ত
এবার ঠিক আছে
35 cai
35 দেওয়া হলো।
#প্রজ্ঞাপন কবে দিবে।
এখন থেকে ৪বার নাকি । আগের গুলোও হিসাব হবে?
৪ বার যেন সবার জন্য প্রযোজ্য হয়।বিগত ১০ বছরে অনুষ্ঠিত বিসিএস পরীক্ষাগুলোতে অংশগ্রহণ করা পরীক্ষার্থীদের এনআইডি নাম্বার ও স্নাতকের রোল নাম্বারগুলো যেন সিস্টেমে এনলিস্টেড করা হয়।এপ্লিকেশন করতে গেলেই যেন কারো ৪বার বা তার অধিক অংশগ্রহণের রেকর্ড থাকে তাহলে তার আবেদনের সুযোগ না থাকে এভাবে অনলাইন এপ্লিকেশন সিস্টেম রাখতে হবে।
😂😂 bah.etu sujog cao
আইন সম্পর্কে কোন ধারনা আছে মিনিমাম?
লুল প্রতিযোগিতার এত ভয় পাইলে বিসিএস দেয়ার দরকার কি😂।একবারে আবদার করেন ক্যাডার বানায় দিতে।
প্রজ্ঞাপন কবে?
Not law minister he is law advisor
চমৎকার সিদ্ধান্ত
Thik
বিসিএস ৫ বার করা হোক।
তোমাদের ৫ বার করে দিলেও বলবে ৬ বার করে দেওয়া হক। মানসিকতায় পরিবর্তন আনুন, চিন্তা ধারা পালটান।
100% right
10 bar Dileo ki parbe Tumi!!
যাক একটা পর্যায় গেলো।
৩৫ চাই
law minister na.
Law adviser
বয়স যদি ৩৫ হয় তাহলে ৩২ বছর পর্যন্ত বিসিএস দিতে পারবেন।
সে যে কবার দিছে সমস্যা নাই ৩২ বছর বয়স পর্যন্ত দিতে পারবে
Valo sidanto nutun daro somai Dita hoba
এটা ভালো উদ্দ্যোগ
অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত। ৩০ বছর বহাল থাকলেও বিসিএস আরেকটা দিতে পারতাম
এত দিয়ে কি করবেন? এতই যেহেতু মেধাবী, এতই তাড়াতাড়ি যখন গ্রাজুয়েট হোন, তখন চাকরিতে ডাব্বা মারেন কেন? idiot
4 bar maximum amai best
সঠিক
আমার কাছে সিদ্ধান্তটা সঠিক মনে হয়নি। বয়স যতদিন থাকবে ততদিন সুযোগ দেওয়া উচিত
Atai thik ase
৩০ বছর বহাল থাকলে ও বিসিএস আরেকটা দিতে পারতাম
একদম অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত বয়স যতদিন থাকবে ততদিন দিবে
চাকরি কি শেষ বয়সে করতে চান নাকি??
@@_APARNATA_ বাদ দেন ভাই, রিপ্লাই দিয়েন না এরা স্বার্থপর, শুধু নিজের চিন্তা করে সামগ্রিকভাবে দেশের ক্ষতি চিন্তা করে না।
কমপক্ষে ৬ বার বিসিএস সুযোগ রাখা উচিত ছিলো
@@_APARNATA_ আপনি কি বয়স জেনে রাখছেন নাকি যে বললেন শেষ বয়সে হাস্যকর কথা বলেন বয়স যদি 30 ও দেয় তারপরও আমাদের চাকরির পরীক্ষা অনেকবার দেওয়া যাবে আমাদের মতন একদম ফ্রেশারদের জন্য এটা অযৌক্তিক সিদ্ধান্তই হবে
@@rashidulislam1783 আগের নিয়মেও যদি ধরি 30 বছর পর্যন্ত বয়স ছিল তখনো হিসেবে ছয় বারের মতন বা পাঁচবার দিতেই পারতাম
Thanks
১০০% সঠিক সিদ্ধান্ত
যারা অলরেডি ১ টা দিয়েছে, তারা কি আরও চারটা দিতে পারবে নাকি তিনটা?
4 টা।
সরকারি চাকরিতে ৩৫ করার জোর দাবি জানাচ্ছি
5 বার হলে একদম পারফেক্ট
কোনো লিমিট থাকবে না
আলহামদুলিল্লাহ
Sudu 7 college?? Baki national uni gula r kono bebosta hobe na??
5 bar koro
৫ বার দেয়া উচিত
যারা ৫ বার চায় তাদেরকে ১০ বার দিলেও বিসিএস পাবে না
যারা ৩৫ এর দাবি করছে আপনার কি মনে হয় এরা চাকরি পাবে ?😂😂
এরা ৪০ দিলেও পাবে না।
এরা পারবে শুধু দেশের মানুষের ভোগান্তি দিতে।
সিদ্ধান্তে যুক্তি আছে। ৪ বার আদর্শিক আছে।
৩৫ চাই মেনে নেওয়া হোক
কেনো আদু ভাই
মেনে নেওয়া হলো এখন পরীক্ষা দেন।
❤❤❤❤
চাইলো চাকরিতে বয়স বৃদ্ধি হয়েগেলো বিসিএস নিয়ে টানাটানি
উত্তম সিদ্ধান্ত
অনার্স পাশ করার পর ব্যক্তি যতদিন জীবিত থাকবে ততদিন সে BCS দিতে পারবে। আইন হবে এইটা।
৩৫ নিয়া মারা মারি করছ কেন। ঠিকি আছে
35
2 bar er beshi noi
R8...
৩৫ চাই।
ক্ষমতা পেয়ে এদের মাথা নষ্ট হয়ে গেছে।যা মনে আসছে তা বলছে।
সরকারি ৩২ হলে বেসরকারি ৩৭ হতে হবে।বেসরকারি কথা বলা হয় না কেন
৩২ বছর করছে এটার গেজেট কি করছে। আবার দেখা যাবে গেজেট আসতে ৩৫ হয়ে গেছে।
৪৭ তম থেকে ৪ বার গননা করা হবে কি??
Hmmm.
35 Chai Oboshshoi.
Inshaallah
বয়স এবং বিসিএস এর বিষয় নিয়ে তীব্র ঘৃণা আর নিন্দা জানাচ্ছি। কোনো বিচার বিশ্লেষণ না করেই হুট করে বলে দিল!
ছিঃ!
৩৫
আমার টাকা দিয়ে আমি পরিক্ষা দেবো,, তার কিসের লিমিট😡 ফালতু নিয়ম
চাকরি টা তাহলে সরকারের কাছে চাইতে যায়েন না
@@_APARNATA_ - Vai, Vab ta mone hoi, onar Taka diye oni bish kine khaile sorkar jeno na atkai. Sorkarer Takar lov a na, bekarotto komaner chintai r sorkari chakrir lov komaite ei Shiddhanto nise.
এই সিদ্ধান্ত বদলাতে হবে , ৩৫ চাই
কোনো শর্ত দেওয়া পুরোপুরি অযৌক্তিক
যৌক্তিক এর সংজ্ঞা জানেন?
বেদিশা কাজকারবার...আজকে এটা তো কালকে ঐটা...
কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মীরা ৫ মাস যাবৎ বেতন পায় না। বিগত সরকারে ১৩ বছর বৈষম্যের স্বীকার হয়েছ।
age 35 korte hobe
চারবার দিলে তো বয়স হয় 33 এত কিছু বুঝিনা 35 করতে হবে এটাই যৌক্তিক
Ai 32 mani na 35 35 35 dite ai opodestader podotok chai akoni ai muhurte
সিদ্ধান্ত কি বিশ্ববিদ্যালয়ের গঞ্জিকার আসর থেকে আসছে নাকি।একেকদিন এক এক রকম।কমিশন বানিয়ে তামাশা করার কি দরকার ছিলো
Good
ata tik na..apnara ata korte parten j..jara ekbar cadre hobe..sayjano 2nd bar exam na dite pare
Upsc lite
১ বার দিলেই ভালো হতো😂
Kon jukti te 4 bar bcs deya jaabe buztechi na.
12বছরের দাবি 35 বছর 35 চাই 32 বছর অযৌক্তিক মানি না, 32বছর অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত
৩৫ যৌক্তিক দাবি। ৩৫ ছাড়া কোনো কিছু মানি না মানবো না
Sob karlo notonder janno jara andolon karlo tader to kono lobe halo na
Sorkar ki natok suru korese???35 korte hobe....3 ber decision change korese kintu 35 kno kore ni??. Talbahana noi.... 35 korte hobe.... Kothor andolon korte hobe....faltu decision change korte hobe...
Adarkau chubata hoba
কমপক্ষে ৬ বার সুযোগ রাখা উচিত ছিলো।
এটা একদম গাও জোরামি সিদ্ধান্ত
একের অধিক বিবাহ নিষিদ্ধ চাই
নাটক বা নাটক
চাকরির বয়সসীমা ৩২ ঠিক আছে।