সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের নতুন ম্যাট্রিক্সে প্রবেশ করুন! বিবর্তনের পরবর্তী ধাপ কি?

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 28 лис 2024

КОМЕНТАРІ • 23

  • @md.azmatali6452
    @md.azmatali6452 28 днів тому +1

    আসসালামু আলাইকুম । আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন । নিয়মিত আমি আপনার ভিডিওগুলো দেখি । আমার ভীষণ জানার আগ্রহ , আপনার ইংরেজী শেখার জার্নি সম্পর্কে I

    • @authorenam
      @authorenam  28 днів тому

      ওয়ালাইকুম আসসালাম! আলহামদুলিল্লাহ, আমি ভালো আছি এবং আপনাদের সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞ। আমার ইংরেজি শেখার জার্নি একটু ভিন্ন ও ধাপে ধাপে এগিয়েছে। বাংলাদেশে আমি বাংলা মাধ্যমে পড়াশোনা করেছি, স্কুল, কলেজ সবই বাংলায়। স্কুলে ইংরেজি সাহিত্য ও গ্রামারের ক্লাস ছিল, যা কিছুটা সহায়ক হয়েছে। কিন্তু, মূলত ইংরেজি বই পড়া, টিভি সিরিজ দেখা, এবং কথোপকথনের অনুশীলনের মাধ্যমেই ভাষার উপর দখল আনার চেষ্টা করতাম।
      ঢাকা কলেজে পড়ার সময়ে ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকতা করতাম, যেখানে পশ্চিমা সংগীত এবং সাংস্কৃতিক বিষয়ে লেখালেখি করতাম। এতে প্রচুর ইংরেজি পড়তে এবং লেখার সুযোগ পেতাম, যা ভাষার দক্ষতা বাড়িয়েছিল। পরিবারে মাঝে মাঝে ইংরেজিতে কথা বলার সুযোগও ছিল, যা নিয়মিত অনুশীলনে সহায়ক হয়েছে। দেশে থাকতে বন্ধুদের সাথেও প্রায়ই ইংরেজি কথা বলতাম।
      পরে, যখন জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে গিয়েছিলাম, তখন পড়াশোনার মাধ্যম ছিল ফ্রেঞ্চ, তাই আমাকে ফ্রেঞ্চ ভাষাও শিখতে হয়। সেই সময়ে ইংরেজির পাশাপাশি ফ্রেঞ্চে দক্ষতা অর্জন করি। এরপর, ইউনাইটেড নেশন্স-এ কাজ করার সময়ে ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ দুই ভাষাই ব্যবহার করতে হতো। পরে Nokia-তে কাজের সময় ইংরেজি প্রধান ভাষা ছিল, যা আমাকে ইংরেজিতে আরও সাবলীল হতে সাহায্য করেছে। শেষ পর্যন্ত, ব্রিটিশ নাগরিকত্ব পাওয়ার সময়ে লন্ডনে একটি কলেজ থেকে আনুষ্ঠানিক ইংরেজি যোগ্যতা অর্জন করি।
      পরবর্তীতে, প্রযুক্তিগত বই ইংরেজিতে লেখার জন্য আমাকে প্রচুর পড়াশোনা করতে হয়েছে এবং ইংরেজি লেখার দক্ষতা বাড়ানোর জন্য আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণও নিতে হয়েছে। পরিশেষে, ব্রিটিশ নাগরিকত্ব পাওয়ার সময়ে লন্ডনে একটি কলেজ থেকে আনুষ্ঠানিক ইংরেজি যোগ্যতাও অর্জন করি। সব মিলিয়ে, পড়াশোনা, কাজ এবং নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জন করেছি। আশা করি, আমার এই অভিজ্ঞতা আপনার জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।

  • @VisibleClassroom
    @VisibleClassroom Місяць тому +5

    আমি একজন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ড্রপ আউট করেছি। এবং আপনার চ্যানেলের নিয়মিত ভিডিও গুলো দেখি। ওয়েব ডিজাইন শিখতেছি(ফ্রন্ট এন্ড) ও সংমিশ্রণে ডাটা এনালাইসিস শিখতে চাচ্ছি স্যার দোয়া করবেন।❤ আপনার জন্য শুভকামনা আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুক। আমাদের জন্য এত সুন্দর কষ্ট করে ভিডিও বানানোর জন্য❤❤

    • @InnovateWithPP
      @InnovateWithPP Місяць тому +2

      আপনি কি cse থেকে ড্রপ আউট করেছেন ?

    • @authorenam
      @authorenam  Місяць тому +2

      ভাই, আপনার মন্তব্য পড়ে খুবই খুশি হলাম। 🌸 ড্রপ আউট হলেও মনের মধ্যে শেখার আগ্রহ আর স্বপ্ন ধরে রাখাটা কিন্তু আসল ব্যাপার, আর আপনি যেভাবে ওয়েব ডিজাইন (ফ্রন্ট এন্ড) এবং ডেটা এনালাইসিস একসাথে শিখতে চাইছেন, সেটা সত্যিই অসাধারণ উদ্যোগ। ইনশাআল্লাহ, এই পরিশ্রম একদিন সফলতায় রূপ নেবে। দোয়া রইলো যেন আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেন। আপনিও আমার জন্য দোয়া করবেন, আল্লাহ আমাদের সবার জন্য সহজ করুক। ❤️ ভিডিও ভালো লেগে থাকলে পাশে থাকবেন, আপনার কমেন্ট আমাকে আরও ভালো কন্টেন্ট বানাতে অনুপ্রেরণা দেয়।

  • @msashahin1212
    @msashahin1212 Місяць тому +3

    Future এ 1-2 বছর জব এবং proper knowledge gather করার পর ঐটার উপর business দাঁড় করাতে চাইলে Cyber Security & Blockchain Technology এই দুটার মধ্যে তুলনামূলক ভাবে কোনটায় বেনিফিট বেশি পাওয়া যাবে??
    অনুগ্রহ পূর্বক, বললে অনেক উপকার হতো, স্যার।🙏

    • @authorenam
      @authorenam  Місяць тому

      আপনার প্রশ্নটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এই দুই ক্ষেত্রেই ভবিষ্যতে বড় সুযোগ আছে। তবে, সাইবার সিকিউরিটি এবং ব্লকচেইন টেকনোলজির মধ্যে তুলনা করলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক বিবেচনা করা দরকার।
      ১. সাইবার সিকিউরিটি:
      বাজারের চাহিদা ও গ্রহণযোগ্যতা: সাইবার সিকিউরিটি বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠানে প্রয়োজনীয় এবং প্রায় সব খাতেই এই চাহিদা বাড়ছে। কারণ, প্রতিদিনই সাইবার আক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে এবং প্রতিষ্ঠানের ডেটা সুরক্ষায় দক্ষ সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হচ্ছে।
      ক্যারিয়ার সুযোগ ও ব্যবসার ধারণা: কয়েক বছর কাজ করার পর, আপনি সহজেই সাইবার সিকিউরিটি কনসালট্যান্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন, বা নিজের সাইবার সিকিউরিটি সলিউশন কোম্পানি দাঁড় করাতে পারেন। ছোট থেকে বড়, প্রায় সব প্রতিষ্ঠানেই সাইবার সিকিউরিটি সেবা প্রয়োজন হয়।
      বিস্তৃত প্রয়োগক্ষেত্র: ব্যাংকিং, স্বাস্থ্যসেবা, সরকারি ও বেসরকারি প্রায় সব খাতেই সাইবার সিকিউরিটি প্রয়োজনীয়, তাই এটি একটি স্থায়ী এবং দীর্ঘমেয়াদি ক্ষেত্র।
      ২. ব্লকচেইন টেকনোলজি:
      নতুন এবং উদীয়মান প্রযুক্তি: ব্লকচেইন এখনও তুলনামূলকভাবে নতুন এবং উদীয়মান একটি প্রযুক্তি, যা প্রাথমিকভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি ও ফাইন্যান্সের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হচ্ছিল। এখন এটি স্মার্ট কন্ট্রাক্ট, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট, এবং ডেটা নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হচ্ছে।
      বাজার সম্ভাবনা: আগামীতে ব্লকচেইনের সম্ভাবনা অনেক বেশি, কারণ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ব্লকচেইন সলিউশন নিয়ে কাজ শুরু করছে। তবে, সাইবার সিকিউরিটির তুলনায় ব্লকচেইন প্রযুক্তি বেশ জটিল এবং স্থিতিশীল হতে কিছুটা সময় লাগবে।
      ব্যবসার জন্য সুযোগ: ব্লকচেইন প্রযুক্তি নিয়ে কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করা, বা ব্লকচেইন বেসড অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা ব্যবসার দারুণ সুযোগ হতে পারে। তবে, এ ক্ষেত্রটি নির্দিষ্ট এবং তুলনামূলকভাবে কিছু বেশি রিস্কি।
      যদি নিরাপত্তা, স্থায়ী ক্যারিয়ার এবং বিস্তৃত বাজার চান, তবে সাইবার সিকিউরিটি হতে পারে আপনার জন্য ভালো। এটি একটি শক্তিশালী ক্ষেত্র এবং অনেক প্রতিষ্ঠানের জন্য অপরিহার্য।
      যদি উদীয়মান প্রযুক্তি ও নতুন উদ্ভাবন নিয়ে কাজ করতে চান, এবং কিছুটা রিস্ক নেওয়ার মানসিকতা থাকে, তবে ব্লকচেইন-এর মাধ্যমে বিশেষায়িত ব্যবসা তৈরি করতে পারেন।
      আমার পরামর্শ: আপনি যদি এখনই সাইবার সিকিউরিটি দিয়ে শুরু করেন, তবে আগামীতে ব্লকচেইন সম্পর্কেও জ্ঞান অর্জন করতে পারেন। কারণ, দুটোই গুরুত্বপূর্ণ এবং একসাথে কাজ করলে চাহিদা আরও বাড়তে পারে। দোয়া রইলো আপনার জন্য, সিদ্ধান্ত নিন, সফল হবেন ইনশাআল্লাহ।

  • @sro356
    @sro356 29 днів тому +1

    আইটি প্রফেশনে আসতে চাই । আপনি কি suggest করেন? আমার জানা মতে প্রচুর সংখ্যক প্রোগ্রামার অলরেডি আছে। এবং বিশাল পরিমান মানুষ এখন এই পেশা শিখছে । আপনি কি মনে করেন যে কয়েক বছর পর জব পাওয়ার ক্ষেত্রে সমসযা হবে এই সেক্টরে ?
    আমি দ্বিধা দন্দের মধ্যে আছি । আপনার মতামত চাচ্ছি । ধন্যবাদ

    • @authorenam
      @authorenam  29 днів тому +1

      আইটি পেশায় আসার সিদ্ধান্ত খুবই ভালো এবং এর চাহিদা ভবিষ্যতে আরও বাড়বে বলে আশা করা যায়। যদিও অনেকেই প্রোগ্রামিং শিখছে, তবুও এই খাতে দক্ষ লোকের প্রয়োজন সবসময়ই থাকবে, কারণ প্রযুক্তি ক্রমাগত উন্নত হচ্ছে এবং নতুন চাহিদা তৈরি হচ্ছে।
      আমার পরামর্শ থাকবে, শুধুমাত্র প্রোগ্রামিং নয়, বরং একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্র বা টেকনোলজিতে বিশেষায়িত হন, যেমন ডেটা সায়েন্স, সাইবার সিকিউরিটি, বা ক্লাউড কম্পিউটিং। এতে আপনার দক্ষতা আলাদা করে প্রকাশ পাবে এবং প্রতিযোগিতার মাঝেও জবের ক্ষেত্রে সুযোগ বেশি থাকবে। আপনি যদি একাগ্রতা ও ধারাবাহিক প্রচেষ্টা ধরে রাখতে পারেন, তবে এই সেক্টরে ক্যারিয়ার তৈরি করা সম্ভব।

    • @sro356
      @sro356 29 днів тому

      @ আন্তরিক ধন্যবাদ

  • @TuringZuhr
    @TuringZuhr Місяць тому +2

    Thank you, an eye-opener!

  • @shahrukhakib3106
    @shahrukhakib3106 Місяць тому +1

    Frontend : React/Next JS
    backend : Nest Js
    db: postgresql
    is it a good stack ?
    or should i just switch to backend framework Django(have some experiences working in django), where it will be easier for me to add ai/ML-related work in future?

    • @authorenam
      @authorenam  Місяць тому

      Your current stack with React/Next.js for the frontend, Nest.js for the backend, and PostgreSQL as the database is a good choice for modern web development. Nest.js is structured and works well with Next.js, especially for applications that need to grow over time.
      If you plan to add AI or machine learning features in the future, Django might be easier because it is in Python, which supports many AI and ML tools. If AI and ML are not a main priority right now, your current stack is strong and useful for most projects.

  • @iamronyislam
    @iamronyislam Місяць тому +1

    Software QA Engineer ভবিষ্যত কেমন হবে। Software Engineer এবং Software QA Engineer দের কেমন চাহিদা বাড়বে। এই বিষয়ে ভিডিও দিয়েন স্যার

    • @authorenam
      @authorenam  Місяць тому

      ধন্যবাদ, চেষ্টা করবো

  • @mohammedsajib
    @mohammedsajib Місяць тому +1

    ❤❤

  • @absam5299
    @absam5299 Місяць тому +1

    ভাইয়া php সম্পর্কে আপনার অভিমত জানতে চাই

    • @authorenam
      @authorenam  Місяць тому

      PHP নিয়ে আমার অভিমত বললে, এটা এখনও ওয়েব ডেভেলপমেন্টে অত্যন্ত কার্যকর এবং জনপ্রিয় একটি ল্যাঙ্গুয়েজ। যদিও আধুনিক ওয়েব ডেভেলপমেন্টে নতুন নতুন ফ্রেমওয়ার্ক আর ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন জাভাস্ক্রিপ্ট (JavaScript) এর Node.js, পাইথন (Python) এর Django ইত্যাদির চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে, তবুও PHP তার নিজস্ব শক্ত অবস্থান ধরে রেখেছে।
      PHP কেন এখনো প্রাসঙ্গিক?
      ওয়ার্ডপ্রেস (WordPress) এবং লারাাভেল (Laravel): ওয়ার্ডপ্রেস, যেটা বর্তমানে ৪০%+ ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত হয়, PHP দিয়ে তৈরি। তাছাড়া লারাভেল ফ্রেমওয়ার্ক PHP-কে আরও শক্তিশালী করে তুলেছে এবং সহজে স্কেলেবল ও নিরাপদ অ্যাপ তৈরি করতে সাহায্য করে।
      সহজতা ও দ্রুত শেখা: PHP সহজে শিখা যায় এবং যারা একদম নতুন, তাদের জন্য শুরু করার জন্য ভালো একটি ল্যাঙ্গুয়েজ। এটি দ্রুত শিখে প্রজেক্টে কাজ শুরু করা যায়।
      সার্ভার-সাইড স্ক্রিপ্টিং ও কম্প্যাটিবিলিটি: PHP সার্ভার-সাইড স্ক্রিপ্টিং-এর জন্য জনপ্রিয় এবং বিভিন্ন সার্ভারে সহজেই কাজ করে। এছাড়া, PHP প্রায় সব ধরনের ডেটাবেসের সাথে কম্প্যাটিবল।
      কম খরচে হোস্টিং ও ব্যবহারের সুবিধা: PHP-এর অ্যাপ্লিকেশন হোস্টিং সাধারণত কম খরচে পাওয়া যায়, এবং অনেক কোম্পানিই এখনও এটি ব্যবহার করে।
      ভবিষ্যৎ বিবেচনা
      বর্তমান যুগে জাভাস্ক্রিপ্ট, পাইথন, এমনকি রুবি, Node.js-এর মতো নতুন ল্যাঙ্গুয়েজ ও ফ্রেমওয়ার্ক জনপ্রিয় হচ্ছে। তবে PHP এখনও অনেক ওয়েব প্রজেক্টে নির্ভরযোগ্য ও কার্যকর। আপনি যদি ওয়েব ডেভেলপমেন্টে ক্যারিয়ার তৈরি করতে চান, এবং বিশেষ করে কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা ওয়ার্ডপ্রেসের সাথে কাজ করতে চান, তাহলে PHP শিখাটা অত্যন্ত উপকারী হবে।
      আমার অভিমত: PHP এখনও প্রাসঙ্গিক এবং ভালো কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য দারুণ। তবে, ভবিষ্যতে আরও আধুনিক ল্যাঙ্গুয়েজ ও ফ্রেমওয়ার্কের সাথেও পরিচিত হওয়া উচিত।

  • @BappyTechTips
    @BappyTechTips 28 днів тому +1

    Scripted!