সিলেট বাসিরা অনেক ভাগ্যবান হজরত শাহজালাল ও শাহপরান এর মত বড়ো বড়ো দুই জন ওলির মাজার চাবাগান জাফলং মাধব কূণড বিছানা কান্দি আরো কতকিছু মাঝে মাঝে আমার হিংসা হয়
@@akhiislam3849 oli jonmo nay. But khube kom. Karon, manush halal haram bas bichar korena. Nari ra porda kore na. Abdul kadir jilani r mayer kotha hoytoba janen. Amon maa ekhon kojon paua jabe? Dhonnobad.
ua-cam.com/video/--jHhQa6LeQ/v-deo.html আসলে আল্লাহর অলি কারা❓ খুব ভালো করে চিনে রাখুন, স্বয়ং আল্লাহ তা’লা কাদেরকে তাঁর অলি বলে ঘোষণা দিয়েছেন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’লা বলেন- ﺃَﻻ ﺇِﻥَّ ﺃَﻭﻟِﻴﺎﺀَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻻ ﺧَﻮﻑٌ ﻋَﻠَﻴﻬِﻢ ﻭَﻻ ﻫُﻢ ﻳَﺤﺰَﻧﻮﻥَ [62 ] মনে রেখো যারা আল্লাহর বন্ধু (অলি), তাদের না কোন ভয় ভীতি আছে, না তারা চিন্তান্বিত হবে। ﺍﻟَّﺬﻳﻦَ ﺀﺍﻣَﻨﻮﺍ ﻭَﻛﺎﻧﻮﺍ ﻳَﺘَّﻘﻮﻥَ [63 ] যারা ঈমান এনেছে এবং ভয় করে চলে। (সূরা ইউনুস- আয়াত ৬২-৬৩) আল্লাহ তা’লা স্পষ্ট ঘোষণা দিলেন, আল্লাহর অলি তারাই যারা ঈমান এনেছে এবং আল্লাহকে ভয় করে চলে অর্থাৎ হারাম কাজ থেকে দূরে থাকে, তাহলে যার মধ্যে এই ২ টা গুন অর্থাৎ যে ঈমান আনার পর আল্লাহকে ভয় করে যত বেশী হারাম কাজ থেকে দূরে থাকবে সে আল্লাহর তত বড় অলি, হতে পারে সে একজন রিক্সাচালক বা দিনমজুর বা কারো চাকর বা ধনি কোন ব্যক্তি। মুল মানদণ্ড ঈমান ও তাকওয়া অর্থাৎ আল্লাহ ভীতি। তাই কোন লম্বা দারী, জুব্বা পড়া ব্যক্তি, বা আকাশ দিয়ে উড়তে পারে বা সমুদ্র দিয়ে হেটে যায় বা এই করতে পারে সেই করতে পারে এগুলো দেখে আল্লাহর অলি ভাববেন না, সে শয়তানের অলিও হতে পারে। আবার বিপরীতে হয়তো আপনাকে কেওই চিনে না কিন্তু আপনি আল্লাহ তা’লার ভয়ে হারাম থেকে নিজেকে দূরে রাখেন তাহলে আপনিই আল্লাহর অলি এটা স্বয়ং আল্লাহ তা’লা বলেছেন। এজন্যই ইমাম শাফেয়ী (রঃ) বলেছেন- “যখন তুমি দেখবে কোন লোক পানির উপর দিয়ে হাঁটছে অথবা শূন্যে উড়ছে তখন তুমি তাকে অলি হিসাবে বিশ্বাস করো না কিংবা তাঁর দ্বারা প্রভাবিত হয়ো না। যতক্ষণ না তোমরা জেনে নিবে সে রাসুল (সাঃ)-এর অনুসরণ করে কি না”
সবাই দয়া করে পুরোটা পরবেন। ভাই আগে থেকে কেও রেগে যাবেন না।আর কথাটা সবার উদ্দেশ্য আমি বলছি। ইসলাম শান্তির ধর্ম সত্যি টা সবাই জানবেন।আসলে মাযারে যাওয়া ঠিক না।কারন আগে দেখেন আপনি কার বান্দা।আপনার মালিক কে।আল্লাহ তাই তো।আর আল্লাহ সব শোনেন আর জানেন।তাহলে আপনি মসজিদে গিয়ে আল্লার কাছে চান মাজারে যান কেন এবং আপনি আল্লাহর কাছে চাইতে হইলে তাহাজ্জুদের নামাজ পরে চান আল্লাহ আপনার সব ইচ্ছে পূরন করে দেবেন।আর আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে দুনিয়াতে সবচেয়ে দামি লোক কে এবং বর্তমানে সবচেয়ে বড় ইমাম কে? হযরত মুহাম্মদ স. এবং বর্তমানে বড় ইমাম মক্কার ইমাম।তাহলে নবিজীর কবরে এই ইমাম কোন দিন যাইয়া কিছু চাওয়া তো দূরের কথা কোনদিন কাদেও নাই তাইলে নবি স.এর থেকে তো শাহজালাল র.বড় না তাইলে কেন আপনি কবরে যেয়ে কিছু চান বা কোন ইবাদত করেন। আপনি কি ভেবে দেখেছেন আপনি ভুল না সঠিক করেছেন।আর সবচেয়ে বড় ইবাদত হইলো নামাজ। আপনি মাজারে যান কিন্তু জুম্মার নামাজ ছাড়া কোন নামাজ পরেন না এরকম আমি দেখি।যাই হোক কবরে না গিয়েও আপনি আল্লাহর কাছে চাইতে পারেন মসজিদে বসে কবরে যাইয়েন না কারন ওইখানে শিরক দিয়া ভরা সব বেখা করতে গেলে আমার সারারাত লাগবে। ওকে আসসালামুয়ালাইকুম।
আসলে আল্লাহর অলি কারা❓ খুব ভালো করে চিনে রাখুন, স্বয়ং আল্লাহ তা’লা কাদেরকে তাঁর অলি বলে ঘোষণা দিয়েছেন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’লা বলেন- ﺃَﻻ ﺇِﻥَّ ﺃَﻭﻟِﻴﺎﺀَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻻ ﺧَﻮﻑٌ ﻋَﻠَﻴﻬِﻢ ﻭَﻻ ﻫُﻢ ﻳَﺤﺰَﻧﻮﻥَ [62 ] মনে রেখো যারা আল্লাহর বন্ধু (অলি), তাদের না কোন ভয় ভীতি আছে, না তারা চিন্তান্বিত হবে। ﺍﻟَّﺬﻳﻦَ ﺀﺍﻣَﻨﻮﺍ ﻭَﻛﺎﻧﻮﺍ ﻳَﺘَّﻘﻮﻥَ [63 ] যারা ঈমান এনেছে এবং ভয় করে চলে। (সূরা ইউনুস- আয়াত ৬২-৬৩) আল্লাহ তা’লা স্পষ্ট ঘোষণা দিলেন, আল্লাহর অলি তারাই যারা ঈমান এনেছে এবং আল্লাহকে ভয় করে চলে অর্থাৎ হারাম কাজ থেকে দূরে থাকে, তাহলে যার মধ্যে এই ২ টা গুন অর্থাৎ যে ঈমান আনার পর আল্লাহকে ভয় করে যত বেশী হারাম কাজ থেকে দূরে থাকবে সে আল্লাহর তত বড় অলি, হতে পারে সে একজন রিক্সাচালক বা দিনমজুর বা কারো চাকর বা ধনি কোন ব্যক্তি। মুল মানদণ্ড ঈমান ও তাকওয়া অর্থাৎ আল্লাহ ভীতি। তাই কোন লম্বা দারী, জুব্বা পড়া ব্যক্তি, বা আকাশ দিয়ে উড়তে পারে বা সমুদ্র দিয়ে হেটে যায় বা এই করতে পারে সেই করতে পারে এগুলো দেখে আল্লাহর অলি ভাববেন না, সে শয়তানের অলিও হতে পারে। আবার বিপরীতে হয়তো আপনাকে কেওই চিনে না কিন্তু আপনি আল্লাহ তা’লার ভয়ে হারাম থেকে নিজেকে দূরে রাখেন তাহলে আপনিই আল্লাহর অলি এটা স্বয়ং আল্লাহ তা’লা বলেছেন। এজন্যই ইমাম শাফেয়ী (রঃ) বলেছেন- “যখন তুমি দেখবে কোন লোক পানির উপর দিয়ে হাঁটছে অথবা শূন্যে উড়ছে তখন তুমি তাকে অলি হিসাবে বিশ্বাস করো না কিংবা তাঁর দ্বারা প্রভাবিত হয়ো না। যতক্ষণ না তোমরা জেনে নিবে সে রাসুল (সাঃ)-এর অনুসরণ করে কি না”
🔰 কবর যিয়ারতের সুন্নত সম্মত নিয়ম হল: ◼ ১) মৃত্যু ও আখিরাতের কথা স্বরণ করার নিয়তে করব যিয়ারত করতে যাওয়া: আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত হয়েছে, زَارَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَآلِهِ وَسَلَّمَ قَبْرَ أُمِّهِ فَبَكَى وَأَبْكَى مَنْ حَوْلَهُ ، ثُمَّ قَالَ : “ اسْتَأْذَنْتُ رَبِّي أَنْ أَزُورَ قَبْرَهَا فَأَذِنَ لِي ، وَاسْتَأْذَنْتُهُ أَنْ أَسْتَغْفِرَ لَهَا فَلَمْ يُؤْذَنْ لِي فَزُورُوا الْقُبُورَ ، فَإِنَّهَا تُذَكِّرُ الْمَوْتَ “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর মায়ের কবর যিয়ারত করতে গিয়ে কাঁদলেন এবং তাঁর সাথে যে সাহাবীগণ ছিলেন তারাও কাঁদলেন। অতঃপর তিনি বললেন,“আমি আমার মায়ের মাগফেরাতের জন্য আল্লাহর কাছে আবেদন জানিয়েছিলাম কিন্তু আমাকে সে অনুমতি প্রদান করা হয়নি। তবে আমি মায়ের কবর যিয়ারতের জন্যে আবেদন জানালে তিনি তা মঞ্জুর করেন। অতএব, তোমরা কবর যিয়ারত কর। কেননা কবর যিয়ারত করলে মৃত্যুর কথা স্মরণ হয়। ”[105] অন্য বর্ণনায় রয়েছে, أَلا فَزُورُوهَا ، فَإِنَّهَا تُذَكِّرُ الآخِرَةَ “সুতরাং তোমরা কবর যিয়ারত কর, কেননা এতে আখিরাতের কথা স্বরণ হয়।” ◼ ২) কবর যিয়ারতের দুয়া পাঠ করা: বুরাইদা রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবীগণ কবর যিয়ারত করতে গেলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাদেরকে এই দুয়াটি পড়তে বলতেন: السَّلَامُ عَلَيْكُمْ أَهْلَ الدِّيَارِ مِنْ الْمُؤْمِنِينَ وَالْمُسْلِمِينَ وَإِنَّا إِنْ شَاءَ اللَّهُ بِكُمْ لَلَاحِقُونَ أَسْأَلُ اللَّهَ لَنَا وَلَكُمْ الْعَافِيَةَ “কবর গৃহের হে মুমিন-মুসলিম অধিবাসীগণ,আপনাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। আল্লাহ চাইলে আমরাও আপনাদের সাথে মিলিত হব। আমি আমাদের জন্য এবং তোমাদের জন্য আল্লাহর নিকট নিরাপত্তা কামনা করছি। ”[106] বিশেষ দ্রষ্টব্য: কবর যিয়ারতের দুয়া হিসেবে আমাদের সমাজে একটি দুয়া ব্যাপকভাবে প্রচলিত রয়েছে। সেটি হল, السَّلَامُ عَلَيْكُمْ يَا أَهْلَ الْقُبُورِ يَغْفِرُ اللَّهُ لَنَا وَلَكُمْ أَنْتُمْ سَلَفُنَا وَنَحْنُ بِالْأَثَرِ “হে কবরবাসীগণ,তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। আল্লাহ তোমাদেরকে এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন। তোমরা আমাদের আগে চলে গেছ। আমরা তোমাদের অনুগামী।” (তিরমিযী) কিন্তু এ হাদীসটি সনদগতভাবে দূর্বল-যেমনটি ইমাম আলবানী রাহ. যঈফ তিরমিযীতে উল্লেখ করেছেন। তাই সেটি না পড়ে পূর্বোল্লিখিত সহীহ মুসলিম সহ অন্যান্য হাদীস গ্রন্থে সহীহ সনদে যে দুয়াগুলো বর্ণিত হয়েছে সেগুলো পড়ার চেষ্টা করা উচিৎ। ◼ ৩. মৃতদের গুনাহ-খাতা ও ভুলত্রুটি মোচনের জন্য আল্লাহর নিকট দুয়া করা: কুরআনে আল্লাহ তায়ালা মৃতদের জন্য দুয়া শিখিয়েছেন। তিনি বলেন: رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِينَ سَبَقُونَا بِالْإِيمَانِ “হে আমাদের প্রতিপালক আমাদেরকে এবং আমাদের ভাইদেরকে ক্ষমা করে দাও যারা ঈমানের সাথে আমাদের আগে (দুনিয়া) থেকে চলে গেছে। ”[107] আল্লাহ তায়ালা আরও বলেন: وَاسْتَغْفِرْ لِذَنْبِكَ وَلِلْمُؤْمِنِينَ “ক্ষমা প্রার্থনা কর নিজের জন্য এবং মুমিনদের জন্য। ”[108] সুনানে আবূ দাঊদে বর্ণিত হয়েছে,রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দাফন ক্রিয়া শেষ করে কবরের পাশে দাঁড়িয়ে সাহাবীদের উদ্দেশ্যে বলতেন, اسْتَغْفِرُوا لأَخِيكُمْ وَسَلُوا لَهُ التَّثْبِيتَ فَإِنَّهُ الآنَ يُسْأَلُ “তোমরা তোমাদের ভাইয়ের জন্য ক্ষমা চাও। দুয়া কর যেন সে স্থির থাকতে পারে। কারণ, তাকে এখনই প্রশ্ন করা হবে।”[109] মোটকথা, মৃত ব্যক্তির জন্য কুরআন-হাদীসে বর্ণিত দুয়া সমূহ পাঠ করার পাশাপাশি নিজের ভাষায় যতখুশি দুআ করতে হবে। পিতামতার জন্য সন্তানের দুয়া সবচেয়ে বেশি কার্যকর ইনশাআল্লাহ। 🔰 মৃতদের জন্য হাত তুলে দুয়া করা: দুয়া করার ক্ষেত্রে হাত তুলে দুয়া করা জায়েয রয়েছে। যেমন উম্মুল মুমিনীন আয়িশা রা. হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, أَنَّه صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ زَارَ القُبُوْرَ وَرَفَعَ يَدَيْهِ وَدَعَا لِأَهْلِهَا রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকী গোরস্থান যিয়ারতে গিয়ে কবরবাসীদের জন্য দুহাত তুলে দুয়া করলেন।” [110] 🔰 মৃতদের জন্য সম্মিলিতভাবে দুয়া করার বিধান: তবে সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করার ব্যাপারে দলীল নাই। তাই অনেক আলেম কবর যিয়ারত করার সময় একজন দুয়া করবে আর বাকি সবাই ‘আমীন’ ‘আমীন’ বলবে এভাবে সম্মিলিত দুয়াকে বিদয়াত হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
ইনশাআল্লাহ আনেক ভালে সুন্দর হয়ে নীলফামারী ডিমলা খানা ডালিয়া ছালাম জানাই ধন্যবাদ
মারহাবা খাজা বাগী রেজা শা বাবার গোলাম
Alhamdulillah Amin
♥La-ilaha illallah muhammadur rasulallahsaw.🇸🇦i love Muhammad saw🇸🇦করুনাময় আমার আল্লাহ🇸🇦আল্লাহ মহান🇸🇦
ami Sylhet k onek valobasi i miss you Sylhet
মাশাআল্লাহ। খুবই আনন্দিত হলাম হজরত ওলীর (রহঃ) মাজার শরীফ দেখে। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
ইনশাআল্লাহ নীলফামারি ডালিয়া বাবু 💗💗💗
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন 🤲🤲🤲🤲🤲🤲💖💖💖🖤
Marhabah🤲🤲🍎🍎🌾🌾💐💐
আজ আমি শাহজালাল রহঃ বাবার মাজার জিয়ারত করে ঢাকায় রওনা হলাম আমিন
শাহজালাল বাবা জিন্দাবাদ,,, জিন্দাবাদ,,, জিন্দাবাদ,,,, জিন্দাবাদ,,,,জিন্দাবাদ,,,, জিন্দাবাদ ,,,,জিন্দাবাদ,,,,!
Mashallah Amin
মাশা আল্লাহ সাহজালের মাজার খুব সুন্দর আমিন
আসসালামুয়ালাইকুম শাহজালাল বাবা
শাহ জালাল জিন্দাবাদ।
Nice 🌷🌷🌷🌷🌷
সুন্দর আমিন
Alhamdulillah 🤲
মাশাল্লাহ
মারহাবা শাহজালাল আউলিয়া
মাশাআললাহ
Mashaallah 💚💚💞💞💚💚
হে,আল্লাহ, যারা, অলি,আল্লার,নামে,বাজে,কমেণ্ট,করে,তাদের,কে,আপনি,হেফাজত,করেন,আমিন!
মারহাবা
😀😃😃
ভালো লাগলো
Nic
nice
Xxxnewbangla
শাহজালাল শাহপরান আল্লাহর
আউলিয়া নুরের আলো জালায় বাবা জগৎ জুরিয়া।
মারহাবা ওলি আউলিয়ার মাজার জিয়া রতের জন
Gsm Rana ok
সিলেট বাসিরা অনেক ভাগ্যবান হজরত শাহজালাল ও শাহপরান এর মত বড়ো বড়ো দুই জন ওলির মাজার চাবাগান জাফলং মাধব কূণড বিছানা কান্দি আরো কতকিছু মাঝে মাঝে আমার হিংসা হয়
Amin
Amin
তিনি আল্লাহর ওলী ছিলেন। কিন্ত বর্তমানে ভন্ডদের ভনডামী এত বেড়েছে যে, মানুষ গুমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছে বেশি। ধন্যবাদ।
Akhon R oli jonmo ney na kno?
@@akhiislam3849 oli jonmo nay. But khube kom. Karon, manush halal haram bas bichar korena. Nari ra porda kore na. Abdul kadir jilani r mayer kotha hoytoba janen. Amon maa ekhon kojon paua jabe? Dhonnobad.
ua-cam.com/video/--jHhQa6LeQ/v-deo.html
আসলে আল্লাহর অলি কারা❓
খুব ভালো করে চিনে রাখুন, স্বয়ং আল্লাহ
তা’লা কাদেরকে তাঁর অলি বলে ঘোষণা
দিয়েছেন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’লা
বলেন-
ﺃَﻻ ﺇِﻥَّ ﺃَﻭﻟِﻴﺎﺀَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻻ ﺧَﻮﻑٌ ﻋَﻠَﻴﻬِﻢ ﻭَﻻ ﻫُﻢ ﻳَﺤﺰَﻧﻮﻥَ
[62 ] মনে রেখো যারা আল্লাহর বন্ধু
(অলি), তাদের না কোন ভয় ভীতি আছে,
না তারা চিন্তান্বিত হবে।
ﺍﻟَّﺬﻳﻦَ ﺀﺍﻣَﻨﻮﺍ ﻭَﻛﺎﻧﻮﺍ ﻳَﺘَّﻘﻮﻥَ
[63 ] যারা ঈমান এনেছে এবং ভয় করে
চলে। (সূরা ইউনুস- আয়াত ৬২-৬৩)
আল্লাহ তা’লা স্পষ্ট ঘোষণা দিলেন,
আল্লাহর অলি তারাই যারা ঈমান এনেছে এবং আল্লাহকে ভয় করে চলে অর্থাৎ হারাম কাজ থেকে দূরে থাকে, তাহলে যার মধ্যে এই ২ টা গুন অর্থাৎ যে ঈমান আনার পর আল্লাহকে ভয় করে যত বেশী হারাম কাজ থেকে দূরে থাকবে সে আল্লাহর তত বড় অলি, হতে পারে সে একজন রিক্সাচালক বা দিনমজুর বা কারো চাকর বা ধনি কোন ব্যক্তি। মুল মানদণ্ড ঈমান ও তাকওয়া অর্থাৎ আল্লাহ ভীতি। তাই কোন লম্বা দারী, জুব্বা পড়া ব্যক্তি, বা আকাশ দিয়ে উড়তে পারে বা সমুদ্র দিয়ে হেটে যায় বা এই করতে পারে সেই করতে
পারে এগুলো দেখে আল্লাহর অলি ভাববেন না, সে শয়তানের অলিও হতে পারে। আবার বিপরীতে হয়তো আপনাকে কেওই চিনে না কিন্তু আপনি আল্লাহ তা’লার ভয়ে হারাম থেকে নিজেকে দূরে রাখেন তাহলে আপনিই আল্লাহর অলি এটা স্বয়ং আল্লাহ তা’লা
বলেছেন।
এজন্যই ইমাম শাফেয়ী (রঃ) বলেছেন-
“যখন তুমি দেখবে কোন লোক পানির উপর দিয়ে হাঁটছে অথবা শূন্যে উড়ছে তখন তুমি তাকে অলি হিসাবে বিশ্বাস করো না কিংবা তাঁর দ্বারা প্রভাবিত হয়ো না। যতক্ষণ না তোমরা জেনে নিবে সে রাসুল
(সাঃ)-এর অনুসরণ করে কি না”
ধন্যবাদ
ভালো
Shorifkhan
Shame
Tarek=🖒👏👌
Alhamdulillah
Masallah
আমিন আমিন আমিন
🕊️🕊️🕊️
আমিন
Qpoiuyvc Afdxzvcgh টচতবরত
Hi
Mashaallah
Mohammad Al Amin mono
smb
Marhaba
না
subahanallah alhamdulilah allah hu akbar
Aey rokom kopale laga ne serek gunah
xxx girl
আমার প্রাণের শাহজালাল
👌👍😂
Dategqyjg
osadaron
Hi
RESMI Prime i
RESMI Prime 01998644733
RESMI Prime 01709172405
Gyyhh
good
মাশাআল্লাহ
Sohag ali
Ameen
.masha allah
মার হাবা মার হাবা
Allahu Akbar
Allah janat dann koren
amin
গান
wow
NICE
ভাল কথা..
As
amin
Allah amader sobai ki allah hor pothe cholar hedayat dan koron,amin
সবাই দয়া করে পুরোটা পরবেন। ভাই আগে থেকে কেও রেগে যাবেন না।আর কথাটা সবার উদ্দেশ্য আমি বলছি। ইসলাম শান্তির ধর্ম সত্যি টা সবাই জানবেন।আসলে মাযারে যাওয়া ঠিক না।কারন আগে দেখেন আপনি কার বান্দা।আপনার মালিক কে।আল্লাহ তাই তো।আর আল্লাহ সব শোনেন আর জানেন।তাহলে আপনি মসজিদে গিয়ে আল্লার কাছে চান মাজারে যান কেন এবং আপনি আল্লাহর কাছে চাইতে হইলে তাহাজ্জুদের নামাজ পরে চান আল্লাহ আপনার সব ইচ্ছে পূরন করে দেবেন।আর আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে দুনিয়াতে সবচেয়ে দামি লোক কে এবং বর্তমানে সবচেয়ে বড় ইমাম কে? হযরত মুহাম্মদ স. এবং বর্তমানে বড় ইমাম মক্কার ইমাম।তাহলে নবিজীর কবরে এই ইমাম কোন দিন যাইয়া কিছু চাওয়া তো দূরের কথা কোনদিন কাদেও নাই তাইলে নবি স.এর থেকে তো শাহজালাল র.বড় না তাইলে কেন আপনি কবরে যেয়ে কিছু চান বা কোন ইবাদত করেন। আপনি কি ভেবে দেখেছেন আপনি ভুল না সঠিক করেছেন।আর সবচেয়ে বড় ইবাদত হইলো নামাজ। আপনি মাজারে যান কিন্তু জুম্মার নামাজ ছাড়া কোন নামাজ পরেন না এরকম আমি দেখি।যাই হোক কবরে না গিয়েও আপনি আল্লাহর কাছে চাইতে পারেন মসজিদে বসে কবরে যাইয়েন না কারন ওইখানে শিরক দিয়া ভরা সব বেখা করতে গেলে আমার সারারাত লাগবে। ওকে আসসালামুয়ালাইকুম।
You are 100% right.
Ai sundor kotha gula bonddor dolera bujbe na,bujle hoyto khoma peto..allah ai sob majar pujari dr hedayat koro....amin
abe sala torai tho soytan, nastik, ehodi nasarar jorma, allah thoder k hedayet koruk amin
100%Right
আমরা গেছি
🤲🤲👌👌👍👍👍🤚😭😭😭
Mash Allah
.ï
Anikul
Ni
এখানে দেখলাম আমাদের মহানায়ক সালমানসার কবর তা কি সঠিক....?
Tik
মাজার টা কোখায়
K Kuwait Sylhet
ho
(রঃ) লিখবেন দয়া করে
(রাঃ) লিখবেন না
We will see e
5
ওতচৃয়
What is the MAZAR? Such a SHANTAN.
Xx
আপনি কি কোনো দিন আল্লাহর হাদিস বা কোরআন পড়েছিলেন ভাই আপনি কি আসলে মুসলমান সন্দেহ হয়।
যেই লোক ওলী আল্লাহ্ কে বিশ্বাস করে না আমার তো সন্দেহ হয় সে নিজেই মুসলমান কিনা
আমাদের বারির পাসে আমারা অনেক বার গেছি
এখানে টেগে কি জন্য সালাম করে টাকা হয় নাউজুবিল্লাহ
মোঃ আলাল খাঁন মোঃ আলাল খাঁন মাহ্
ah hare
ওই ভেডা তোরা যিখাস কর
Ahmin
M
Bomby beauty
জায়নামাজ পানিতে ভাসে😁
ঈমান ভঙ্গের কারন এই সব মাজার
marhaba ya mrhaba sahjlale mjoddade yemn BUT wni shirk abng bedut teke pobitro Chilean A bondora asob kwtath tekhe pelo
আসলে আল্লাহর অলি কারা❓
খুব ভালো করে চিনে রাখুন, স্বয়ং আল্লাহ
তা’লা কাদেরকে তাঁর অলি বলে ঘোষণা
দিয়েছেন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’লা
বলেন-
ﺃَﻻ ﺇِﻥَّ ﺃَﻭﻟِﻴﺎﺀَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻻ ﺧَﻮﻑٌ ﻋَﻠَﻴﻬِﻢ ﻭَﻻ ﻫُﻢ ﻳَﺤﺰَﻧﻮﻥَ
[62 ] মনে রেখো যারা আল্লাহর বন্ধু
(অলি), তাদের না কোন ভয় ভীতি আছে,
না তারা চিন্তান্বিত হবে।
ﺍﻟَّﺬﻳﻦَ ﺀﺍﻣَﻨﻮﺍ ﻭَﻛﺎﻧﻮﺍ ﻳَﺘَّﻘﻮﻥَ
[63 ] যারা ঈমান এনেছে এবং ভয় করে
চলে। (সূরা ইউনুস- আয়াত ৬২-৬৩)
আল্লাহ তা’লা স্পষ্ট ঘোষণা দিলেন,
আল্লাহর অলি তারাই যারা ঈমান এনেছে এবং আল্লাহকে ভয় করে চলে অর্থাৎ হারাম কাজ থেকে দূরে থাকে, তাহলে যার মধ্যে এই ২ টা গুন অর্থাৎ যে ঈমান আনার পর আল্লাহকে ভয় করে যত বেশী হারাম কাজ থেকে দূরে থাকবে সে আল্লাহর তত বড় অলি, হতে পারে সে একজন রিক্সাচালক বা দিনমজুর বা কারো চাকর বা ধনি কোন ব্যক্তি। মুল মানদণ্ড ঈমান ও তাকওয়া অর্থাৎ আল্লাহ ভীতি। তাই কোন লম্বা দারী, জুব্বা পড়া ব্যক্তি, বা আকাশ দিয়ে উড়তে পারে বা সমুদ্র দিয়ে হেটে যায় বা এই করতে পারে সেই করতে
পারে এগুলো দেখে আল্লাহর অলি ভাববেন না, সে শয়তানের অলিও হতে পারে। আবার বিপরীতে হয়তো আপনাকে কেওই চিনে না কিন্তু আপনি আল্লাহ তা’লার ভয়ে হারাম থেকে নিজেকে দূরে রাখেন তাহলে আপনিই আল্লাহর অলি এটা স্বয়ং আল্লাহ তা’লা
বলেছেন।
এজন্যই ইমাম শাফেয়ী (রঃ) বলেছেন-
“যখন তুমি দেখবে কোন লোক পানির উপর দিয়ে হাঁটছে অথবা শূন্যে উড়ছে তখন তুমি তাকে অলি হিসাবে বিশ্বাস করো না কিংবা তাঁর দ্বারা প্রভাবিত হয়ো না। যতক্ষণ না তোমরা জেনে নিবে সে রাসুল
(সাঃ)-এর অনুসরণ করে কি না”
ami akhanei bash kori
স
ি
Amar akta porosno agulo ki sotte
অবশ্যই শত্য
Yv
(ওলির বংশ মানলাম
আল্লাহর বংশের কেমতে কি?
হুদাই কথা কন ক্যা?
shirik korsen sobai
শিরিকের আডা
ভাই যে সকল মানুষে শিরিক করে
তাদেরকে শাসতি দেন
অামিন
Hridoy theke somman ...shajalal o unar sob ja akhono royese
মাজারে যাওয়া ঠিক না কারন নিচের কমেন্ট টি পরুন তাহলে বুজবেন
মাজারের যায়গা কি নাফাক
,,হ
J
বন্ধুরা আমার একটা প্রশ্ন বিবাহ করার সময় গেটে কেন টাকা রাখা হয়??
🔰 কবর যিয়ারতের সুন্নত সম্মত নিয়ম হল:
◼ ১) মৃত্যু ও আখিরাতের কথা স্বরণ করার নিয়তে করব যিয়ারত করতে যাওয়া: আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত হয়েছে,
زَارَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَآلِهِ وَسَلَّمَ قَبْرَ أُمِّهِ فَبَكَى وَأَبْكَى مَنْ حَوْلَهُ ، ثُمَّ قَالَ : “ اسْتَأْذَنْتُ رَبِّي أَنْ أَزُورَ قَبْرَهَا فَأَذِنَ لِي ، وَاسْتَأْذَنْتُهُ أَنْ أَسْتَغْفِرَ لَهَا فَلَمْ يُؤْذَنْ لِي فَزُورُوا الْقُبُورَ ، فَإِنَّهَا تُذَكِّرُ الْمَوْتَ
“নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর মায়ের কবর যিয়ারত করতে গিয়ে কাঁদলেন এবং তাঁর সাথে যে সাহাবীগণ ছিলেন তারাও কাঁদলেন। অতঃপর তিনি বললেন,“আমি আমার মায়ের মাগফেরাতের জন্য আল্লাহর কাছে আবেদন জানিয়েছিলাম কিন্তু আমাকে সে অনুমতি প্রদান করা হয়নি। তবে আমি মায়ের কবর যিয়ারতের জন্যে আবেদন জানালে তিনি তা মঞ্জুর করেন। অতএব, তোমরা কবর যিয়ারত কর। কেননা কবর যিয়ারত করলে মৃত্যুর কথা স্মরণ হয়। ”[105]
অন্য বর্ণনায় রয়েছে, أَلا فَزُورُوهَا ، فَإِنَّهَا تُذَكِّرُ الآخِرَةَ
“সুতরাং তোমরা কবর যিয়ারত কর, কেননা এতে আখিরাতের কথা স্বরণ হয়।”
◼ ২) কবর যিয়ারতের দুয়া পাঠ করা: বুরাইদা রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবীগণ কবর যিয়ারত করতে গেলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাদেরকে এই দুয়াটি পড়তে বলতেন:
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ أَهْلَ الدِّيَارِ مِنْ الْمُؤْمِنِينَ وَالْمُسْلِمِينَ وَإِنَّا إِنْ شَاءَ اللَّهُ بِكُمْ لَلَاحِقُونَ أَسْأَلُ اللَّهَ لَنَا وَلَكُمْ الْعَافِيَةَ
“কবর গৃহের হে মুমিন-মুসলিম অধিবাসীগণ,আপনাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। আল্লাহ চাইলে আমরাও আপনাদের সাথে মিলিত হব। আমি আমাদের জন্য এবং তোমাদের জন্য আল্লাহর নিকট নিরাপত্তা কামনা করছি। ”[106]
বিশেষ দ্রষ্টব্য: কবর যিয়ারতের দুয়া হিসেবে আমাদের সমাজে একটি দুয়া ব্যাপকভাবে প্রচলিত রয়েছে। সেটি হল,
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ يَا أَهْلَ الْقُبُورِ يَغْفِرُ اللَّهُ لَنَا وَلَكُمْ أَنْتُمْ سَلَفُنَا وَنَحْنُ بِالْأَثَرِ
“হে কবরবাসীগণ,তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। আল্লাহ তোমাদেরকে এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন। তোমরা আমাদের আগে চলে গেছ। আমরা তোমাদের অনুগামী।” (তিরমিযী) কিন্তু এ হাদীসটি সনদগতভাবে দূর্বল-যেমনটি ইমাম আলবানী রাহ. যঈফ তিরমিযীতে উল্লেখ করেছেন। তাই সেটি না পড়ে পূর্বোল্লিখিত সহীহ মুসলিম সহ অন্যান্য হাদীস গ্রন্থে সহীহ সনদে যে দুয়াগুলো বর্ণিত হয়েছে সেগুলো পড়ার চেষ্টা করা উচিৎ।
◼ ৩. মৃতদের গুনাহ-খাতা ও ভুলত্রুটি মোচনের জন্য আল্লাহর নিকট দুয়া করা: কুরআনে আল্লাহ তায়ালা মৃতদের জন্য দুয়া শিখিয়েছেন। তিনি বলেন:
رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِينَ سَبَقُونَا بِالْإِيمَانِ
“হে আমাদের প্রতিপালক আমাদেরকে এবং আমাদের ভাইদেরকে ক্ষমা করে দাও যারা ঈমানের সাথে আমাদের আগে (দুনিয়া) থেকে চলে গেছে। ”[107]
আল্লাহ তায়ালা আরও বলেন: وَاسْتَغْفِرْ لِذَنْبِكَ وَلِلْمُؤْمِنِينَ
“ক্ষমা প্রার্থনা কর নিজের জন্য এবং মুমিনদের জন্য। ”[108]
সুনানে আবূ দাঊদে বর্ণিত হয়েছে,রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দাফন ক্রিয়া শেষ করে কবরের পাশে দাঁড়িয়ে সাহাবীদের উদ্দেশ্যে বলতেন,
اسْتَغْفِرُوا لأَخِيكُمْ وَسَلُوا لَهُ التَّثْبِيتَ فَإِنَّهُ الآنَ يُسْأَلُ
“তোমরা তোমাদের ভাইয়ের জন্য ক্ষমা চাও। দুয়া কর যেন সে স্থির থাকতে পারে। কারণ, তাকে এখনই প্রশ্ন করা হবে।”[109]
মোটকথা, মৃত ব্যক্তির জন্য কুরআন-হাদীসে বর্ণিত দুয়া সমূহ পাঠ করার পাশাপাশি নিজের ভাষায় যতখুশি দুআ করতে হবে। পিতামতার জন্য সন্তানের দুয়া সবচেয়ে বেশি কার্যকর ইনশাআল্লাহ।
🔰 মৃতদের জন্য হাত তুলে দুয়া করা:
দুয়া করার ক্ষেত্রে হাত তুলে দুয়া করা জায়েয রয়েছে। যেমন উম্মুল মুমিনীন আয়িশা রা. হতে বর্ণিত। তিনি বলেন,
أَنَّه صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ زَارَ القُبُوْرَ وَرَفَعَ يَدَيْهِ وَدَعَا لِأَهْلِهَا
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকী গোরস্থান যিয়ারতে গিয়ে কবরবাসীদের জন্য দুহাত তুলে দুয়া করলেন।” [110]
🔰 মৃতদের জন্য সম্মিলিতভাবে দুয়া করার বিধান:
তবে সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করার ব্যাপারে দলীল নাই। তাই অনেক আলেম কবর যিয়ারত করার সময় একজন দুয়া করবে আর বাকি সবাই ‘আমীন’ ‘আমীন’ বলবে এভাবে সম্মিলিত দুয়াকে বিদয়াত হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
RTv
X
ওরে বাটপার
ITY/FROM/Their/Amein/
হারাম, হারাম,হারাম।
এখানে হারাম কি দেখলেন একটু বলেন মিয়া
Upstapona nimnomaner..
মারহাবা