আফ্রিকায় বিদ্রোহীদের কাছে কুপোকাত রাশিয়ার ভাড়াটে যোদ্ধারা | Wagnar Pressure Africa | Jamuna TV
Вставка
- Опубліковано 17 вер 2024
- #africa #wagnar #rusia
আফ্রিকায় বিভিন্ন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর দাপটে কোনঠাসা রাশিয়ার ভাড়াটে যোদ্ধাদের, ওয়াগনার গ্রুপ। ইউক্রেন থেকে প্রত্যাহারের পর, আফ্রিকায় বিদ্রোহীদের দমাতে অঞ্চলটির বিভিন্ন দেশে তাদের মোতায়েন করা হয়। কিন্তু, স্থানীয় ও সরকারবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর হামলায় বিপর্যস্ত দলটি।
A group of Russian mercenaries, the Wagner Group, are in control of various rebel groups in Africa. After the withdrawal from Ukraine, they were deployed to various countries in the region to counter insurgents in Africa. However, the group has been plagued by attacks by local and anti-government armed groups.
আফ্রিকায় বিদ্রোহীদের কাছে কুপোকাত রাশিয়ার ভাড়াটে যোদ্ধারা | Wagnar Pressure Africa | Jamuna TV
About Jamuna Television:
Jamuna Television Limited is a privately owned news and current affairs television channel in Bangladesh, Jamuna Television is also known as Jamuna TV. Founded in 2014, it is owned by the Jamuna Group. Jamuna Television strives to evolve into a truly national television network, a network for the nation, a full national and international television network for the people of Bangladesh, not just those in urban areas and the suburbs, but for all people, in every part of the nation.
Content Rights & Permissions:
JAMUNA TV retains exclusive rights to all content featured on this channel. JAMUNA TV maintains exclusive ownership of all content and extends no authorization for its use to any commercial entity or individual, except with express permission granted by JAMUNA TV (JAMUNA Television Limited).
© All rights reserved to Jamuna Television LTD, 2024.
Find us on Facebook
Jamuna Television ► / jamunatelevision
Jamuna TV ► / jamunatvglobal
Jamuna Television (Group) ► / jamunatelevisionofficial
Jamuna Sports ► / jamunasportsworld
Jamuna Entertainment ► / jamunaentertainment
Jamuna Television (Group) ► / jamunatelevisionofficial
More on UA-cam
Jamuna TV Plus ► / @jamunatvplus
Jamuna Sports ► / @jamunasport
Jamuna Entertainment ► / @jamunaentertain
Probashey Bangladesh ► / @probasheybangladesh
Jamuna TV Bulletin ► / @jamunatvfullbulletin
Find us online:
website ► www.jamuna.tv
Instagram ► / jamunatv
Telegram ► t.me/JamunaTel...
WhatsApp ► whatsapp.com/c...
Tiktok ► / jamuna_television
Twitter ► x.com/JamunaTV
Thread ► www.threads.ne...
#jamunatv #jamunanews #banglanews #newsbangla #bdnews #jamunatv_youtube
Keywords ►
latest bangladeshi news | বাংলা সংবাদ | Jamuna TV Channel | যমুনা টিভি | Bangla songbad | বাংলাদেশ | Bangladesh news | বাংলা নিউজ | Breaking News | bangla news online | যমুনা নিউজ | Bangla TV news | Jamuna TV | Jamuna Television | Jamuna International | Jamuna TV International News | international news | international news update | antorjatik khobor | global news | International News | International Politics | international updates | world news | jamuna i desk | i desk
যারা আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দিন প্রতিষ্ঠা করার জন্য জিহাদ করছে। তাদের সামনেই কে দাঁড়াতে পারবে? স্বয়ং আল্লাহ তাদের সাহায্য করছেন।❤❤
হায়রে মাথা মোটা!!এটা যুদ্ধ,হার জিত অবশ্যই থাকবে। তাই বলে সবসময় ধর্মকেই টানতে হবে? এত মাথামোটা নিয়ে ঘুমান কেমনেরে ভাই??
রাশিয়া যদি মুসলিমদের বন্ধুই হয়ে থাকে তাহলে তারা ইরাক যুদ্ধে আমেরিকাকে সাহায্য করেছিল কেন।কেন তারা ভারতের বন্ধু।
😅😅😅
malu naki@@abhimanyunath2001
তাহলে তোদের আল্লাহ ফিলিস্তিনিদের সাহায্য করছেনা কেন
এরা বিদ্রোহী নয়, এরা আল্লাহর সিংহ!
এই হলো যমুনা টিভির অবস্থা !! এদের মধ্যে অনেক দল আছে যারা মুজাহিদ, অথচ সব দলকে ঢালাওভাবে বিদ্রোহী বললো।
😂😂😂😂 মাদ্রাসা ছাত্র এই জন্যই বলি
Tor ammmur vatarrr😂😂😂@@biswajitmondal9508
@@biswajitmondal9508রেন্ডিয়ায় ডান্ডিয়া মালু নাকি🤣
leh 😂🤣
আফ্রিকা থেকে খুব দ্রুতই বিজয়ের সুসংবাদ আসবে ইনশাআল্লাহ নতুন খেলাফতের আগমন হতে যাচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ। বিশেষ করে নাইজেরিয়ায় বেশ খানিকটা সফলতা এসেছে এবং খুব জলদি বিজয় ঘোষণা হবে ইনশাআল্লাহ ❤️❤️
জয় রাশিয়া, রাশিয়া কখনোই আমেরিকার মত দেশের গণতন্ত্রের পক্ষে ছিল না। 🤑 👍
Vai donnobad ❤
@@mahimkaji-r2n ❤️
Mali, Somalia, Burkina তে ভাই
@@TahsanHasan-x7q ওগুলোতেও বেশ ভালো পজিশনে আছে কিন্তু নাইজেরিয়ার অর্ধেক মুজাহিদীনরা বিজয় করেছে এবং ওইটুকুতে শরিয়া ব্যাবস্থা কায়েম করা হয়েছে।
আল কায়দা মুসলিমদের পক্ষে লড়ছে আলহামদুলিল্লাহ্ ❤❤
JNIM ❤
হুম ভাই রাশিয়ার কিছু কাজ ইসলাম বিরোধী ঠিক আছে।কিন্তু রাশিয়া সব সময় মুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করে না।আফ্রিকায় অনেক বিদ্রোহী আছে।যারা সবাই কিন্তু মুসলিম না।আল-কায়েদা এবং আল শাবাব এরা ইসলামিক সংগঠন। আর বাকিরা কেউ কেউ ইসলামিক আর কেউ কেউ সরকার বিরোধী এবং জংগি সংগঠন।তাই সব বিদ্রোহীদের মুসলিম বলা যাবে না।আর সবচেয়ে বড় যে কথা সেটা হলো আফ্রিকার মানুষরা নিজেই রাশিয়াকে তাদের দেশে ডেকে এনেছে তারা রাশিয়ার পতাকা উড়াচ্ছে খবরে গিয়ে দেখেন।আফ্রিকার মানুষ রাশিয়ার ভক্ত। কারণ এই মূহুর্তে আমেরিকার তুলনায় রাশিয়া অনেকটা ভালো তাই।
আলহামদুলিল্লাহ, উপনিবেশ এর পতন চাই
হুম ভাই রাশিয়ার কিছু কাজ ইসলাম বিরোধী ঠিক আছে।কিন্তু রাশিয়া সব সময় মুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করে না।আফ্রিকায় অনেক বিদ্রোহী আছে।যারা সবাই কিন্তু মুসলিম না।আল-কায়েদা এবং আল শাবাব এরা ইসলামিক সংগঠন। আর বাকিরা কেউ কেউ ইসলামিক আর কেউ কেউ সরকার বিরোধী এবং জংগি সংগঠন।তাই সব বিদ্রোহীদের মুসলিম বলা যাবে না।আর সবচেয়ে বড় যে কথা সেটা হলো আফ্রিকার মানুষরা নিজেই রাশিয়াকে তাদের দেশে ডেকে এনেছে তারা রাশিয়ার পতাকা উড়াচ্ছে খবরে গিয়ে দেখেন।আফ্রিকার মানুষ রাশিয়ার ভক্ত। কারণ এই মূহুর্তে আমেরিকার তুলনায় রাশিয়া অনেকটা ভালো তাই।
Alhamdulillah
এরা আল্লাহর সিংহ
এই হলো যমুনা টিভির অবস্থা !! এদের মধ্যে অনেক দল আছে যারা মুজাহিদ, অথচ সব দলকে ঢালাওভাবে বিদ্রোহী বললো।
আল্লাহ সিংহের পিঠে চড়ে, কোথাও ছবি দেখিনি তো😂😂😂😂😂
@@uttamghosh8402আরে মালু,ভারত নিয়ে ভাব,আমরা ত্রিপুরা দখলে নিচ্ছি আলরেডি আর্মি চলেগেছে।আর মনিপুরত জাস্ট শুরু।😂
JNIM ❤
হুম ভাই রাশিয়ার কিছু কাজ ইসলাম বিরোধী ঠিক আছে।কিন্তু রাশিয়া সব সময় মুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করে না।আফ্রিকায় অনেক বিদ্রোহী আছে।যারা সবাই কিন্তু মুসলিম না।আল-কায়েদা এবং আল শাবাব এরা ইসলামিক সংগঠন। আর বাকিরা কেউ কেউ ইসলামিক আর কেউ কেউ সরকার বিরোধী এবং জংগি সংগঠন।তাই সব বিদ্রোহীদের মুসলিম বলা যাবে না।আর সবচেয়ে বড় যে কথা সেটা হলো আফ্রিকার মানুষরা নিজেই রাশিয়াকে তাদের দেশে ডেকে এনেছে তারা রাশিয়ার পতাকা উড়াচ্ছে খবরে গিয়ে দেখেন।আফ্রিকার মানুষ রাশিয়ার ভক্ত। কারণ এই মূহুর্তে আমেরিকার তুলনায় রাশিয়া অনেকটা ভালো তাই।
হে মালিক সহায় হোন
সারা পৃথিবী কি যে অশান্তি
যুদ্ধ শুধু যুদ্ধ চলছে। রক্ষা করো।
জয় রাশিয়া, রাশিয়া কখনোই আমেরিকার মত দেশের গণতন্ত্রের পক্ষে ছিল না। 🤑 👍
যুক্তরাষ্ট্র চক্রান্ত মুসলিমদের আর কোনঠাসা করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ ❤
হুম ভাই রাশিয়ার কিছু কাজ ইসলাম বিরোধী ঠিক আছে।কিন্তু রাশিয়া সব সময় মুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করে না।আফ্রিকায় অনেক বিদ্রোহী আছে।যারা সবাই কিন্তু মুসলিম না।আল-কায়েদা এবং আল শাবাব এরা ইসলামিক সংগঠন। আর বাকিরা কেউ কেউ ইসলামিক আর কেউ কেউ সরকার বিরোধী এবং জংগি সংগঠন।তাই সব বিদ্রোহীদের মুসলিম বলা যাবে না।আর সবচেয়ে বড় যে কথা সেটা হলো আফ্রিকার মানুষরা নিজেই রাশিয়াকে তাদের দেশে ডেকে এনেছে তারা রাশিয়ার পতাকা উড়াচ্ছে খবরে গিয়ে দেখেন।আফ্রিকার মানুষ রাশিয়ার ভক্ত। কারণ এই মূহুর্তে আমেরিকার তুলনায় রাশিয়া অনেকটা ভালো তাই।
এক দেশের সেনা ক অন্য দেশের সৈনিক কখনো বেশিভাগ সময় লড়তে পারে না। উদাহরণ আফগানিস্তান
Jamuna TV, great content dude
আলহামদুলিল্লাহ
বার্গনার কে শেষ করে পুতিন কে শিক্ষা দিতে হবে
রাশিয়ার ওয়াগনার দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর ভাড়াটে বাহিনী এরপরও কেন তাদের এই অবস্থা। কারণ নিচে বলা হলো:
১)ওয়াগনার বাহিনীর মেরুদণ্ড বলা হতো তাদের সাবেক দুই নেতা প্রিগোজিন ও উটকিনকে।কিন্তু আমরা সবাই জানি ওয়াগনাররা রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার পরপরই তাদের এই দুই নেতাসহ আরও অনেক যোগ্য নেতা বিমান দুঘটনায় নিহত হয়।যার ফলে ওয়াগনাররা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পড়েছে।
২)ওয়াগনাররা রাশিয়া থেকে আধুনিক অস্ত্র ও টাকা পেত।বিদ্রোহের কারণে রাশিয়া সেগুলো তাদের দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
৩)ওয়াগনারদের বেশির ভাগ যোদ্ধা কারাগারের ভয়ানক আসামী ছিল।এখন তাদের পুনরায় কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বা অন্য বাহিনীতে নেওয়া হয়েছে।ফলে ওয়াগনারের যোগ্য যোদ্ধার অভাব পড়েছে।
৪)রাশিয়ার সরকারের পাশাপাশি রাশিয়ার অন্যান্য বাহিনীদের সাথে ওয়াগনারদের ঝামেলা চলছে।ফলে তারা বেকআপ পাচ্ছে না।
৫)গুগলের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩ সালে ওয়াগনার দের সংখ্যা ছিল ৮০০০০ হাজার যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে মাএ ৫০০০ হাজারে।আর খবরে বলা হয়েছে যে আফ্রিকায় ওয়াগনারদের ৬০০০ যোদ্ধা আছে।কিন্তু এটা ভুল।এখন এই সংখ্যা খুবই কম।কারণ ওয়াগনাররা দুনিয়ার অনেক খানেই ছড়িয়ে আছে।আফ্রিকায় তাদের সংখ্যা আরও কম।তাও ধরে নিলাম তাদের ৬০০০ যোদ্ধা আফ্রিকায় আছে। এখন কথা হচ্ছে আফ্রিকায় লাখ লাখ বিদ্রোহী বাহিনীর বিপরীতে ৬০০০ যোদ্ধা কেমনে পাড়বে?
এগুলো হচ্ছে ওয়াগনারদের পতনের মূল কারণ।
আমি মনে করি উপরের কারণগুলোর সমাধান করা গেলে ওয়াগনার আগের অবস্থায় ফিরবে।
সবশেষে বলতে চাই আমি ওয়াগনারদের ভক্ত ছিলাম।পড়ে যখন দেখলাম যে তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছে।তখন থেকে তাদের ভক্তি বাদ দিয়েছি।
কারা রাশিয়ার হয়ে গেও গেও করে প্রশংসা করছিল?
রাশিয়ার ওয়াগনার দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর ভাড়াটে বাহিনী এরপরও কেন তাদের এই অবস্থা। কারণ নিচে বলা হলো:
১)ওয়াগনার বাহিনীর মেরুদণ্ড বলা হতো তাদের সাবেক দুই নেতা প্রিগোজিন ও উটকিনকে।কিন্তু আমরা সবাই জানি ওয়াগনাররা রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার পরপরই তাদের এই দুই নেতাসহ আরও অনেক যোগ্য নেতা বিমান দুঘটনায় নিহত হয়।যার ফলে ওয়াগনাররা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পড়েছে।
২)ওয়াগনাররা রাশিয়া থেকে আধুনিক অস্ত্র ও টাকা পেত।বিদ্রোহের কারণে রাশিয়া সেগুলো তাদের দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
৩)ওয়াগনারদের বেশির ভাগ যোদ্ধা কারাগারের ভয়ানক আসামী ছিল।এখন তাদের পুনরায় কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বা অন্য বাহিনীতে নেওয়া হয়েছে।ফলে ওয়াগনারের যোগ্য যোদ্ধার অভাব পড়েছে।
৪)রাশিয়ার সরকারের পাশাপাশি রাশিয়ার অন্যান্য বাহিনীদের সাথে ওয়াগনারদের ঝামেলা চলছে।ফলে তারা বেকআপ পাচ্ছে না।
৫)গুগলের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩ সালে ওয়াগনার দের সংখ্যা ছিল ৮০০০০ হাজার যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে মাএ ৫০০০ হাজারে।আর খবরে বলা হয়েছে যে আফ্রিকায় ওয়াগনারদের ৬০০০ যোদ্ধা আছে।কিন্তু এটা ভুল।এখন এই সংখ্যা খুবই কম।কারণ ওয়াগনাররা দুনিয়ার অনেক খানেই ছড়িয়ে আছে।আফ্রিকায় তাদের সংখ্যা আরও কম।তাও ধরে নিলাম তাদের ৬০০০ যোদ্ধা আফ্রিকায় আছে। এখন কথা হচ্ছে আফ্রিকায় লাখ লাখ বিদ্রোহী বাহিনীর বিপরীতে ৬০০০ যোদ্ধা কেমনে পাড়বে?
এগুলো হচ্ছে ওয়াগনারদের পতনের মূল কারণ।
আমি মনে করি উপরের কারণগুলোর সমাধান করা গেলে ওয়াগনার আগের অবস্থায় ফিরবে।
সবশেষে বলতে চাই আমি ওয়াগনারদের ভক্ত ছিলাম।পড়ে যখন দেখলাম যে তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছে।তখন থেকে তাদের ভক্তি বাদ দিয়েছি।
মুজাহিদ জিন্দাবাদ ❤❤
যারা ইসলামিক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য জিহাদ করছেন তাদের প্রতি সমর্থন থাকলো। কুফফার বাহিনীকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করো।✊✊
❤️❤️❤️🥰
Jnim❤
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সঃ)
Alhumdulliallah. Very good.
❤ আলহামদুলিল্লাহ ওরা আল শাবাব
তারমানে পুতিন কেমন।?
Islam r bijoy akhon shudhu somoi r bepar inshallah
যমুনা টেলিভিশন দেশের আরেকটি বড় গুজবি।
কেউ যখন সত্যটাকে উঠিয়ে ধরে তখনই গুজব হয়ে যায় আহারে আফসোস লীগ
@@Nusaiba-df5kzমামনি তুমি না বুঝিয়া কমেন্ট কেনো কর 🙄
আমলীগ নাকি?
😂😂😂
Amin🤲🇧🇩🇵🇸💚✊
good
রাশিয়ার জন্য দোয়া ও ভালাোবাসা রইলো। পুতিন বাহিনির জয় হবে ইনশাআল্লাহ,
এরে এটা ইউক্রেন নয়।
ওরা মুসলিম বাহিনি
মিয়া আগে বুঝেন পরে ভালোবাসা দেন...😂
রাশিয়া প্রকল্প ঋনের সুদ ৬৩ কোটি ডলার চেয়ে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে, না দিলে বাংলাদেশের কাংলুদের উদম ক্যালাবে রাশিয়া, যমুনা লজ্জায় নিউজ করেনি 😂😂😂😂
😂😂😂😂😂😂😂
মুসলিমদের বিরুদ্ধে ওয়াগনার লড়ছে😢
Very good
MB Abdullah জাহাজ লুটের এর ৫২ কোটি টাকা বাংলাদেশ আফ্রিকার কাছে পাওনা।
এখন ইন্টারনেটের যুগ। কারো বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা করে লাভ নাই। সার্চ করলেই সব পাওয়া যায়।
আফ্রিকায় আল্লাহর সিংহ আল-ক।য়দার সামনে দাড়াতেই পারবেন কোন বাতিল শক্তি ইনশাআল্লাহ
JNIM❤
😮😮
do you want to win Russia do you need my help?
Ata Kon desh?
আল*কায়*দা জিন্দাবাদ ❤
JNIM❤
রাশিয়া ধুপ ধাপ, ধুপ ধাপ খালি মাইর খাচ্ছে 😂😂😂
রাশিয়ার ওয়াগনার দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর ভাড়াটে বাহিনী এরপরও কেন তাদের এই অবস্থা। কারণ নিচে বলা হলো:
১)ওয়াগনার বাহিনীর মেরুদণ্ড বলা হতো তাদের সাবেক দুই নেতা প্রিগোজিন ও উটকিনকে।কিন্তু আমরা সবাই জানি ওয়াগনাররা রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার পরপরই তাদের এই দুই নেতাসহ আরও অনেক যোগ্য নেতা বিমান দুঘটনায় নিহত হয়।যার ফলে ওয়াগনাররা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পড়েছে।
২)ওয়াগনাররা রাশিয়া থেকে আধুনিক অস্ত্র ও টাকা পেত।বিদ্রোহের কারণে রাশিয়া সেগুলো তাদের দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
৩)ওয়াগনারদের বেশির ভাগ যোদ্ধা কারাগারের ভয়ানক আসামী ছিল।এখন তাদের পুনরায় কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বা অন্য বাহিনীতে নেওয়া হয়েছে।ফলে ওয়াগনারের যোগ্য যোদ্ধার অভাব পড়েছে।
৪)রাশিয়ার সরকারের পাশাপাশি রাশিয়ার অন্যান্য বাহিনীদের সাথে ওয়াগনারদের ঝামেলা চলছে।ফলে তারা বেকআপ পাচ্ছে না।
৫)গুগলের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩ সালে ওয়াগনার দের সংখ্যা ছিল ৮০০০০ হাজার যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে মাএ ৫০০০ হাজারে।আর খবরে বলা হয়েছে যে আফ্রিকায় ওয়াগনারদের ৬০০০ যোদ্ধা আছে।কিন্তু এটা ভুল।এখন এই সংখ্যা খুবই কম।কারণ ওয়াগনাররা দুনিয়ার অনেক খানেই ছড়িয়ে আছে।আফ্রিকায় তাদের সংখ্যা আরও কম।তাও ধরে নিলাম তাদের ৬০০০ যোদ্ধা আফ্রিকায় আছে। এখন কথা হচ্ছে আফ্রিকায় লাখ লাখ বিদ্রোহী বাহিনীর বিপরীতে ৬০০০ যোদ্ধা কেমনে পাড়বে?
এগুলো হচ্ছে ওয়াগনারদের পতনের মূল কারণ।
আমি মনে করি উপরের কারণগুলোর সমাধান করা গেলে ওয়াগনার আগের অবস্থায় ফিরবে।
সবশেষে বলতে চাই আমি ওয়াগনারদের ভক্ত ছিলাম।পড়ে যখন দেখলাম যে তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছে।তখন থেকে তাদের ভক্তি বাদ দিয়েছি।
😂😂😂
রাশিয়ার পতনের আবাস
রাশিয়া প্রকল্প ঋনের সুদ ৬৩ কোটি ডলার চেয়ে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে, না দিলে কাংলুদের উদম ক্যালাবে, যমুনা লজ্জায় নিউজ করেনি।
রাশিয়ার ওয়াগনার দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর ভাড়াটে বাহিনী এরপরও কেন তাদের এই অবস্থা। কারণ নিচে বলা হলো:
১)ওয়াগনার বাহিনীর মেরুদণ্ড বলা হতো তাদের সাবেক দুই নেতা প্রিগোজিন ও উটকিনকে।কিন্তু আমরা সবাই জানি ওয়াগনাররা রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার পরপরই তাদের এই দুই নেতাসহ আরও অনেক যোগ্য নেতা বিমান দুঘটনায় নিহত হয়।যার ফলে ওয়াগনাররা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পড়েছে।
২)ওয়াগনাররা রাশিয়া থেকে আধুনিক অস্ত্র ও টাকা পেত।বিদ্রোহের কারণে রাশিয়া সেগুলো তাদের দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
৩)ওয়াগনারদের বেশির ভাগ যোদ্ধা কারাগারের ভয়ানক আসামী ছিল।এখন তাদের পুনরায় কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বা অন্য বাহিনীতে নেওয়া হয়েছে।ফলে ওয়াগনারের যোগ্য যোদ্ধার অভাব পড়েছে।
৪)রাশিয়ার সরকারের পাশাপাশি রাশিয়ার অন্যান্য বাহিনীদের সাথে ওয়াগনারদের ঝামেলা চলছে।ফলে তারা বেকআপ পাচ্ছে না।
৫)গুগলের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩ সালে ওয়াগনার দের সংখ্যা ছিল ৮০০০০ হাজার যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে মাএ ৫০০০ হাজারে।আর খবরে বলা হয়েছে যে আফ্রিকায় ওয়াগনারদের ৬০০০ যোদ্ধা আছে।কিন্তু এটা ভুল।এখন এই সংখ্যা খুবই কম।কারণ ওয়াগনাররা দুনিয়ার অনেক খানেই ছড়িয়ে আছে।আফ্রিকায় তাদের সংখ্যা আরও কম।তাও ধরে নিলাম তাদের ৬০০০ যোদ্ধা আফ্রিকায় আছে। এখন কথা হচ্ছে আফ্রিকায় লাখ লাখ বিদ্রোহী বাহিনীর বিপরীতে ৬০০০ যোদ্ধা কেমনে পাড়বে?
এগুলো হচ্ছে ওয়াগনারদের পতনের মূল কারণ।
আমি মনে করি উপরের কারণগুলোর সমাধান করা গেলে ওয়াগনার আগের অবস্থায় ফিরবে।
সবশেষে বলতে চাই আমি ওয়াগনারদের ভক্ত ছিলাম।পড়ে যখন দেখলাম যে তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছে।তখন থেকে তাদের ভক্তি বাদ দিয়েছি।
Russia 😂😂😂😂😂
রাশিয়ার ওয়াগনার দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর ভাড়াটে বাহিনী এরপরও কেন তাদের এই অবস্থা। কারণ নিচে বলা হলো:
১)ওয়াগনার বাহিনীর মেরুদণ্ড বলা হতো তাদের সাবেক দুই নেতা প্রিগোজিন ও উটকিনকে।কিন্তু আমরা সবাই জানি ওয়াগনাররা রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার পরপরই তাদের এই দুই নেতাসহ আরও অনেক যোগ্য নেতা বিমান দুঘটনায় নিহত হয়।যার ফলে ওয়াগনাররা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পড়েছে।
২)ওয়াগনাররা রাশিয়া থেকে আধুনিক অস্ত্র ও টাকা পেত।বিদ্রোহের কারণে রাশিয়া সেগুলো তাদের দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
৩)ওয়াগনারদের বেশির ভাগ যোদ্ধা কারাগারের ভয়ানক আসামী ছিল।এখন তাদের পুনরায় কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বা অন্য বাহিনীতে নেওয়া হয়েছে।ফলে ওয়াগনারের যোগ্য যোদ্ধার অভাব পড়েছে।
৪)রাশিয়ার সরকারের পাশাপাশি রাশিয়ার অন্যান্য বাহিনীদের সাথে ওয়াগনারদের ঝামেলা চলছে।ফলে তারা বেকআপ পাচ্ছে না।
৫)গুগলের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩ সালে ওয়াগনার দের সংখ্যা ছিল ৮০০০০ হাজার যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে মাএ ৫০০০ হাজারে।আর খবরে বলা হয়েছে যে আফ্রিকায় ওয়াগনারদের ৬০০০ যোদ্ধা আছে।কিন্তু এটা ভুল।এখন এই সংখ্যা খুবই কম।কারণ ওয়াগনাররা দুনিয়ার অনেক খানেই ছড়িয়ে আছে।আফ্রিকায় তাদের সংখ্যা আরও কম।তাও ধরে নিলাম তাদের ৬০০০ যোদ্ধা আফ্রিকায় আছে। এখন কথা হচ্ছে আফ্রিকায় লাখ লাখ বিদ্রোহী বাহিনীর বিপরীতে ৬০০০ যোদ্ধা কেমনে পাড়বে?
এগুলো হচ্ছে ওয়াগনারদের পতনের মূল কারণ।
আমি মনে করি উপরের কারণগুলোর সমাধান করা গেলে ওয়াগনার আগের অবস্থায় ফিরবে।
সবশেষে বলতে চাই আমি ওয়াগনারদের ভক্ত ছিলাম।পড়ে যখন দেখলাম যে তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছে।তখন থেকে তাদের ভক্তি বাদ দিয়েছি।
বিষয়টা হাস্যকর
Bidrohider western World support dai
বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে বাদ দিতে চাইছিল😂😂😂
akno bojtesen na era kara.... jadr doidin agei hotta koresilo tara kmne doidin pore ato strong hoye gese bitore kicu ekta ache
রাশিয়ার ওয়াগনার দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর ভাড়াটে বাহিনী এরপরও কেন তাদের এই অবস্থা। কারণ নিচে বলা হলো:
১)ওয়াগনার বাহিনীর মেরুদণ্ড বলা হতো তাদের সাবেক দুই নেতা প্রিগোজিন ও উটকিনকে।কিন্তু আমরা সবাই জানি ওয়াগনাররা রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার পরপরই তাদের এই দুই নেতাসহ আরও অনেক যোগ্য নেতা বিমান দুঘটনায় নিহত হয়।যার ফলে ওয়াগনাররা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পড়েছে।
২)ওয়াগনাররা রাশিয়া থেকে আধুনিক অস্ত্র ও টাকা পেত।বিদ্রোহের কারণে রাশিয়া সেগুলো তাদের দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
৩)ওয়াগনারদের বেশির ভাগ যোদ্ধা কারাগারের ভয়ানক আসামী ছিল।এখন তাদের পুনরায় কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বা অন্য বাহিনীতে নেওয়া হয়েছে।ফলে ওয়াগনারের যোগ্য যোদ্ধার অভাব পড়েছে।
৪)রাশিয়ার সরকারের পাশাপাশি রাশিয়ার অন্যান্য বাহিনীদের সাথে ওয়াগনারদের ঝামেলা চলছে।ফলে তারা বেকআপ পাচ্ছে না।
৫)গুগলের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩ সালে ওয়াগনার দের সংখ্যা ছিল ৮০০০০ হাজার যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে মাএ ৫০০০ হাজারে।আর খবরে বলা হয়েছে যে আফ্রিকায় ওয়াগনারদের ৬০০০ যোদ্ধা আছে।কিন্তু এটা ভুল।এখন এই সংখ্যা খুবই কম।কারণ ওয়াগনাররা দুনিয়ার অনেক খানেই ছড়িয়ে আছে।আফ্রিকায় তাদের সংখ্যা আরও কম।তাও ধরে নিলাম তাদের ৬০০০ যোদ্ধা আফ্রিকায় আছে। এখন কথা হচ্ছে আফ্রিকায় লাখ লাখ বিদ্রোহী বাহিনীর বিপরীতে ৬০০০ যোদ্ধা কেমনে পাড়বে?
এগুলো হচ্ছে ওয়াগনারদের পতনের মূল কারণ।
আমি মনে করি উপরের কারণগুলোর সমাধান করা গেলে ওয়াগনার আগের অবস্থায় ফিরবে।
সবশেষে বলতে চাই আমি ওয়াগনারদের ভক্ত ছিলাম।পড়ে যখন দেখলাম যে তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছে।তখন থেকে তাদের ভক্তি বাদ দিয়েছি।
ফয়সালা আসমান থেকে আসলে যা হয় আর কি
এখন জনগী না বিদ্রোহী! AQ বা JNIM এর নামটাও নিতেসে না!
জি ভাই, তারা বিজয়ের খুবই নিকটে❤
JNIM❤
বিদ্রোহীদের নাম নিতে সমস্যা কি তোদের??
ভুয়া সংবাদ বা ভুয়া খবর হল মিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর তথ্যকে সংবাদ হিসেবে উপস্থাপন করা।
রাশিয়ার ওয়াগনার দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর ভাড়াটে বাহিনী এরপরও কেন তাদের এই অবস্থা। কারণ নিচে বলা হলো:
১)ওয়াগনার বাহিনীর মেরুদণ্ড বলা হতো তাদের সাবেক দুই নেতা প্রিগোজিন ও উটকিনকে।কিন্তু আমরা সবাই জানি ওয়াগনাররা রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার পরপরই তাদের এই দুই নেতাসহ আরও অনেক যোগ্য নেতা বিমান দুঘটনায় নিহত হয়।যার ফলে ওয়াগনাররা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পড়েছে।
২)ওয়াগনাররা রাশিয়া থেকে আধুনিক অস্ত্র ও টাকা পেত।বিদ্রোহের কারণে রাশিয়া সেগুলো তাদের দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
৩)ওয়াগনারদের বেশির ভাগ যোদ্ধা কারাগারের ভয়ানক আসামী ছিল।এখন তাদের পুনরায় কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বা অন্য বাহিনীতে নেওয়া হয়েছে।ফলে ওয়াগনারের যোগ্য যোদ্ধার অভাব পড়েছে।
৪)রাশিয়ার সরকারের পাশাপাশি রাশিয়ার অন্যান্য বাহিনীদের সাথে ওয়াগনারদের ঝামেলা চলছে।ফলে তারা বেকআপ পাচ্ছে না।
৫)গুগলের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩ সালে ওয়াগনার দের সংখ্যা ছিল ৮০০০০ হাজার যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে মাএ ৫০০০ হাজারে।আর খবরে বলা হয়েছে যে আফ্রিকায় ওয়াগনারদের ৬০০০ যোদ্ধা আছে।কিন্তু এটা ভুল।এখন এই সংখ্যা খুবই কম।কারণ ওয়াগনাররা দুনিয়ার অনেক খানেই ছড়িয়ে আছে।আফ্রিকায় তাদের সংখ্যা আরও কম।তাও ধরে নিলাম তাদের ৬০০০ যোদ্ধা আফ্রিকায় আছে। এখন কথা হচ্ছে আফ্রিকায় লাখ লাখ বিদ্রোহী বাহিনীর বিপরীতে ৬০০০ যোদ্ধা কেমনে পাড়বে?
এগুলো হচ্ছে ওয়াগনারদের পতনের মূল কারণ।
আমি মনে করি উপরের কারণগুলোর সমাধান করা গেলে ওয়াগনার আগের অবস্থায় ফিরবে।
সবশেষে বলতে চাই আমি ওয়াগনারদের ভক্ত ছিলাম।পড়ে যখন দেখলাম যে তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছে।তখন থেকে তাদের ভক্তি বাদ দিয়েছি।
ওয়াগনার গ্রুপ ধ্বংস করে দিয়েছে,
😂
রাশিয়ার ওয়াগনার দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর ভাড়াটে বাহিনী এরপরও কেন তাদের এই অবস্থা। কারণ নিচে বলা হলো:
১)ওয়াগনার বাহিনীর মেরুদণ্ড বলা হতো তাদের সাবেক দুই নেতা প্রিগোজিন ও উটকিনকে।কিন্তু আমরা সবাই জানি ওয়াগনাররা রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার পরপরই তাদের এই দুই নেতাসহ আরও অনেক যোগ্য নেতা বিমান দুঘটনায় নিহত হয়।যার ফলে ওয়াগনাররা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পড়েছে।
২)ওয়াগনাররা রাশিয়া থেকে আধুনিক অস্ত্র ও টাকা পেত।বিদ্রোহের কারণে রাশিয়া সেগুলো তাদের দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
৩)ওয়াগনারদের বেশির ভাগ যোদ্ধা কারাগারের ভয়ানক আসামী ছিল।এখন তাদের পুনরায় কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বা অন্য বাহিনীতে নেওয়া হয়েছে।ফলে ওয়াগনারের যোগ্য যোদ্ধার অভাব পড়েছে।
৪)রাশিয়ার সরকারের পাশাপাশি রাশিয়ার অন্যান্য বাহিনীদের সাথে ওয়াগনারদের ঝামেলা চলছে।ফলে তারা বেকআপ পাচ্ছে না।
৫)গুগলের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩ সালে ওয়াগনার দের সংখ্যা ছিল ৮০০০০ হাজার যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে মাএ ৫০০০ হাজারে।আর খবরে বলা হয়েছে যে আফ্রিকায় ওয়াগনারদের ৬০০০ যোদ্ধা আছে।কিন্তু এটা ভুল।এখন এই সংখ্যা খুবই কম।কারণ ওয়াগনাররা দুনিয়ার অনেক খানেই ছড়িয়ে আছে।আফ্রিকায় তাদের সংখ্যা আরও কম।তাও ধরে নিলাম তাদের ৬০০০ যোদ্ধা আফ্রিকায় আছে। এখন কথা হচ্ছে আফ্রিকায় লাখ লাখ বিদ্রোহী বাহিনীর বিপরীতে ৬০০০ যোদ্ধা কেমনে পাড়বে?
এগুলো হচ্ছে ওয়াগনারদের পতনের মূল কারণ।
আমি মনে করি উপরের কারণগুলোর সমাধান করা গেলে ওয়াগনার আগের অবস্থায় ফিরবে।
সবশেষে বলতে চাই আমি ওয়াগনারদের ভক্ত ছিলাম।পড়ে যখন দেখলাম যে তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছে।তখন থেকে তাদের ভক্তি বাদ দিয়েছি।
😂😂😂😂😂😂😂😂😂
রাশিয়ার ওয়াগনার দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর ভাড়াটে বাহিনী এরপরও কেন তাদের এই অবস্থা। কারণ নিচে বলা হলো:
১)ওয়াগনার বাহিনীর মেরুদণ্ড বলা হতো তাদের সাবেক দুই নেতা প্রিগোজিন ও উটকিনকে।কিন্তু আমরা সবাই জানি ওয়াগনাররা রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার পরপরই তাদের এই দুই নেতাসহ আরও অনেক যোগ্য নেতা বিমান দুঘটনায় নিহত হয়।যার ফলে ওয়াগনাররা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পড়েছে।
২)ওয়াগনাররা রাশিয়া থেকে আধুনিক অস্ত্র ও টাকা পেত।বিদ্রোহের কারণে রাশিয়া সেগুলো তাদের দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
৩)ওয়াগনারদের বেশির ভাগ যোদ্ধা কারাগারের ভয়ানক আসামী ছিল।এখন তাদের পুনরায় কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বা অন্য বাহিনীতে নেওয়া হয়েছে।ফলে ওয়াগনারের যোগ্য যোদ্ধার অভাব পড়েছে।
৪)রাশিয়ার সরকারের পাশাপাশি রাশিয়ার অন্যান্য বাহিনীদের সাথে ওয়াগনারদের ঝামেলা চলছে।ফলে তারা বেকআপ পাচ্ছে না।
৫)গুগলের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩ সালে ওয়াগনার দের সংখ্যা ছিল ৮০০০০ হাজার যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে মাএ ৫০০০ হাজারে।আর খবরে বলা হয়েছে যে আফ্রিকায় ওয়াগনারদের ৬০০০ যোদ্ধা আছে।কিন্তু এটা ভুল।এখন এই সংখ্যা খুবই কম।কারণ ওয়াগনাররা দুনিয়ার অনেক খানেই ছড়িয়ে আছে।আফ্রিকায় তাদের সংখ্যা আরও কম।তাও ধরে নিলাম তাদের ৬০০০ যোদ্ধা আফ্রিকায় আছে। এখন কথা হচ্ছে আফ্রিকায় লাখ লাখ বিদ্রোহী বাহিনীর বিপরীতে ৬০০০ যোদ্ধা কেমনে পাড়বে?
এগুলো হচ্ছে ওয়াগনারদের পতনের মূল কারণ।
আমি মনে করি উপরের কারণগুলোর সমাধান করা গেলে ওয়াগনার আগের অবস্থায় ফিরবে।
সবশেষে বলতে চাই আমি ওয়াগনারদের ভক্ত ছিলাম।পড়ে যখন দেখলাম যে তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছে।তখন থেকে তাদের ভক্তি বাদ দিয়েছি।
😂
রাশিয়ার ওয়াগনার দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর ভাড়াটে বাহিনী এরপরও কেন তাদের এই অবস্থা। কারণ নিচে বলা হলো:
১)ওয়াগনার বাহিনীর মেরুদণ্ড বলা হতো তাদের সাবেক দুই নেতা প্রিগোজিন ও উটকিনকে।কিন্তু আমরা সবাই জানি ওয়াগনাররা রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার পরপরই তাদের এই দুই নেতাসহ আরও অনেক যোগ্য নেতা বিমান দুঘটনায় নিহত হয়।যার ফলে ওয়াগনাররা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পড়েছে।
২)ওয়াগনাররা রাশিয়া থেকে আধুনিক অস্ত্র ও টাকা পেত।বিদ্রোহের কারণে রাশিয়া সেগুলো তাদের দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
৩)ওয়াগনারদের বেশির ভাগ যোদ্ধা কারাগারের ভয়ানক আসামী ছিল।এখন তাদের পুনরায় কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বা অন্য বাহিনীতে নেওয়া হয়েছে।ফলে ওয়াগনারের যোগ্য যোদ্ধার অভাব পড়েছে।
৪)রাশিয়ার সরকারের পাশাপাশি রাশিয়ার অন্যান্য বাহিনীদের সাথে ওয়াগনারদের ঝামেলা চলছে।ফলে তারা বেকআপ পাচ্ছে না।
৫)গুগলের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩ সালে ওয়াগনার দের সংখ্যা ছিল ৮০০০০ হাজার যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে মাএ ৫০০০ হাজারে।আর খবরে বলা হয়েছে যে আফ্রিকায় ওয়াগনারদের ৬০০০ যোদ্ধা আছে।কিন্তু এটা ভুল।এখন এই সংখ্যা খুবই কম।কারণ ওয়াগনাররা দুনিয়ার অনেক খানেই ছড়িয়ে আছে।আফ্রিকায় তাদের সংখ্যা আরও কম।তাও ধরে নিলাম তাদের ৬০০০ যোদ্ধা আফ্রিকায় আছে। এখন কথা হচ্ছে আফ্রিকায় লাখ লাখ বিদ্রোহী বাহিনীর বিপরীতে ৬০০০ যোদ্ধা কেমনে পাড়বে?
এগুলো হচ্ছে ওয়াগনারদের পতনের মূল কারণ।
আমি মনে করি উপরের কারণগুলোর সমাধান করা গেলে ওয়াগনার আগের অবস্থায় ফিরবে।
সবশেষে বলতে চাই আমি ওয়াগনারদের ভক্ত ছিলাম।পড়ে যখন দেখলাম যে তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছে।তখন থেকে তাদের ভক্তি বাদ দিয়েছি।
রাশিয়ার জয়
Lion Gang land.okay❤❤❤
অচেনা পরিবেশে যুদ্ধ এত সহজ নয়
মিথ্যা দূরীভূত, সত্য সমাগত
😂😂আরে এরা কিসের মুসলিম 😂😂
যারা খাজা বাসীর জন্য কিচু করেনা।
আর যারা গাজার পক্ষে কথা বলে তাদেরকে মারে...?
Sob maray dow kono time ni
আফ্রিকার মুসলিমদের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধ এতে আমি বিদ্রোহীদের পক্ষে আছি।
আবার রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে আমি রাশিয়ার পক্ষে।
এটাই রাজনৈতিক ও ইসলামী নীতি হওয়া উচিত।
ওরা কি ভাড়াটে সেনা এরকম মানে টাকা দিলেই যার বিরুদ্ধেই লড়বে?
হুম ভাই রাশিয়ার কিছু কাজ ইসলাম বিরোধী ঠিক আছে।কিন্তু রাশিয়া সব সময় মুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করে না।আফ্রিকায় অনেক বিদ্রোহী আছে।যারা সবাই কিন্তু মুসলিম না।আল-কায়েদা এবং আল শাবাব এরা ইসলামিক সংগঠন। আর বাকিরা কেউ কেউ ইসলামিক আর কেউ কেউ সরকার বিরোধী এবং জংগি সংগঠন।তাই সব বিদ্রোহীদের মুসলিম বলা যাবে না।আর সবচেয়ে বড় যে কথা সেটা হলো আফ্রিকার মানুষরা নিজেই রাশিয়াকে তাদের দেশে ডেকে এনেছে তারা রাশিয়ার পতাকা উড়াচ্ছে খবরে গিয়ে দেখেন।আফ্রিকার মানুষ রাশিয়ার ভক্ত। কারণ এই মূহুর্তে আমেরিকার তুলনায় রাশিয়া অনেকটা ভালো তাই।
ওরা জঙ্গি নয়,,, ওদের অধিকার দিয়ে দাও,,, তহলেই ওরা সান্ত থাকবে
হুম ভাই রাশিয়ার কিছু কাজ ইসলাম বিরোধী ঠিক আছে।কিন্তু রাশিয়া সব সময় মুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করে না।আফ্রিকায় অনেক বিদ্রোহী আছে।যারা সবাই কিন্তু মুসলিম না।আল-কায়েদা এবং আল শাবাব এরা ইসলামিক সংগঠন। আর বাকিরা কেউ কেউ ইসলামিক আর কেউ কেউ সরকার বিরোধী এবং জংগি সংগঠন।তাই সব বিদ্রোহীদের মুসলিম বলা যাবে না।আর সবচেয়ে বড় যে কথা সেটা হলো আফ্রিকার মানুষরা নিজেই রাশিয়াকে তাদের দেশে ডেকে এনেছে তারা রাশিয়ার পতাকা উড়াচ্ছে খবরে গিয়ে দেখেন।আফ্রিকার মানুষ রাশিয়ার ভক্ত। কারণ এই মূহুর্তে আমেরিকার তুলনায় রাশিয়া অনেকটা ভালো তাই।
Rasiya holo zitho baz😊😊
Al Qaeda jindabad❤
JNIM❤
JNIM❤
আলহামদুলিল্লাহ
Good
😂😂😂😂😂
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ