ভিডিওটা অনেক তথ্যবহুল। পুরোটা দেখলাম। অনেক জানলাম, শিখলাম। স্পষ্ট ও সত্যবাদী বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান কে স্যালুট। ধন্যবাদ যারা এ সাক্ষাতকার টি গ্রহণ করেছে।
জনাব ফজলুর রহমান ভাই আপনাকে সালাম জানাই। ফজলুর রহমান ভাই আমি আপনার একজন ভক্ত, সব সময়ে খুব মনযোগ দিয়ে আপনার কথা গুলো শুনি। মত পথের বিভেদ থাকলেও মুক্তি যুদ্ধের একজন সংগঠন হিসেবে মুক্তি যুদ্ধের চেতনাকে আপনি যেই ভাবে ধরন করেন, আপনার কথা বাতা ও কম কাণ্ডের জন্য আপনি সবসময়ই বিশ্বাস ভাজন হয়ে থাকবেন। আল্লাহর নিকট আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।
মনে আছে ফজলুল হক ভাই আপনাদের কথা শুনে বিশেষ করে s.m.usuf ভাইয়ের নির্দেশনা এবং preronay আমিই সর্ব প্রথম 1975 এর 1976 সনে সাহস করে জয় বাংলা লেখা বঙ্গবন্ধু লেখা পোষ্টার লাগাতে লিফলেট bilanor দায় এর কারণে জেলে গেসিলাম sahabuddin hall থেকে. Obaedul kader এর সাথে এক সাথে সিকিউরিটি সেল এ ছিলাম আর এর উপর oviman করে sorasori রাজনীতি করা ছেড়ে দিয়েছিলাম কিন্তু বঙ্গবন্ধু র সম্মানে মনটা বড়ই বিচলিত হয়
ফজলুল ভাই Jagannath college এর শহীদ sahabuddin হলের No.8 রুম. No.11 রুম. যেই hostel এর তখন আমি admistrator ছিলাম সেখানে s.m ইউসুফ ভাই তার wife এর gold বিক্রি ও যিনি আওয়ামীলীগ ছাত্র লীগের পুন ghotoner পুন জাগরণের মহা সৈনিক s.m.uonus ভাই এর khota যদি আরেকটু বলতেন কার্পণ্য না করে তাহলে ভালো লাগত ফজলুল হক ভাই
১৯৭৬ সালের ২৬শে ডিসেম্বর ছাত্রলীগের জাতীয় কাউন্সিল অধিবেশনে একাধিক কমিটি হয়েছিল। # এম এ আউয়াল-মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন # গোলাম সারোয়ার -ফজলুর রহমান ১৯৭৭ সালের ৮ই ডিসেম্বর এই দুই কমিটি এক হয়ে এম এ আউয়াল কে আহবায়ক করে ছাত্রলীগের একটি সাংগঠনিক কমিটি গঠিত হয়।পরবর্তীতে ১৯৭৮ এর ১৫ই ফেব্রুয়ারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
মনিরুল হক চৌধুরী-শফিউল আলম প্রধান[বহিষ্কৃত]-মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন[ভারপ্রাপ্ত](১৯৭৩-৭৫ ) কমিটিতে ওবায়দুল কাদের দপ্তর সম্পাদক ছিলেন।ফজলুর রহমান ছিলেন সহসম্পাদক। ১৫ই আগস্টের পর ওবায়দুল কাদের কারাবন্দী ছিলেন।জেলে থাকা অবস্থায় ১৯৭৮ সালে তিনি ছাত্রলীগের সভাপতি হন।একথা সত্য কাদের-চুন্নু কমিটি অধিকাংশ ছাত্রলীগ নেতা কর্মী মেনে নেন নাই।
দয়া করে ব্যক্তিগত আক্রোশের বশবর্তী হয়ে ভুলভাল কথা বলা বন্ধ করুন।আপনাকে অনেক মানুষ সম্মান করে।আপনি সঠিক ও সত্য ইতিহাস বললেও সেখানে আপনার ঔজ্জ্বল্য কমবে না।
আপনি বিএনপি করেন কিভাবে?আপনার বক্তব্যের সাথে বর্তমান রাজনীতির কোনও মিল নেই?আপনার অধিকাংশ কথা সত্য হলেও কিছু কিছু কথা বিশ্বাসযোগ্য নয়।আপনি ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে কিছু কিছু কথা বলেছেন যাহা সত্য নয়।শেষ বয়সে এসব করবেন না।সম্মান নষ্ট হবে।
MR. F RAHMAN WHY U INVOLVED WITH BNP POLITICS . BECAUSE U RESPECT BANGO BANDHU MORE THAN ANY BODY . EVEN ACCORDING TO ME U R NICE PERSON N U MUST FOLLOW AWAMI LEAGUE POLITICS .
ভিডিওটা অনেক তথ্যবহুল। পুরোটা দেখলাম। অনেক জানলাম, শিখলাম।
স্পষ্ট ও সত্যবাদী বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান কে স্যালুট।
ধন্যবাদ যারা এ সাক্ষাতকার টি গ্রহণ করেছে।
জনাব ফজলুর রহমান ভাই আপনাকে সালাম জানাই। ফজলুর রহমান ভাই আমি আপনার একজন ভক্ত, সব সময়ে খুব মনযোগ দিয়ে আপনার কথা গুলো শুনি। মত পথের বিভেদ থাকলেও মুক্তি যুদ্ধের একজন সংগঠন হিসেবে মুক্তি যুদ্ধের চেতনাকে আপনি যেই ভাবে ধরন করেন, আপনার কথা বাতা ও কম কাণ্ডের জন্য আপনি সবসময়ই বিশ্বাস ভাজন হয়ে থাকবেন। আল্লাহর নিকট আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।
বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট ফজলুর রহমান সাহেব আল্লাহ সুস্থ রাখুক আমাদের অনেক ইতিহাস জানা বাকী আছে একমাত্র উনি আমাদের কে সত্য ইতিহাস বলেন।
মনে আছে ফজলুল হক ভাই আপনাদের কথা শুনে বিশেষ করে s.m.usuf ভাইয়ের নির্দেশনা এবং preronay আমিই সর্ব প্রথম 1975 এর 1976 সনে সাহস করে জয় বাংলা লেখা বঙ্গবন্ধু লেখা পোষ্টার লাগাতে লিফলেট bilanor দায় এর কারণে জেলে গেসিলাম sahabuddin hall থেকে. Obaedul kader এর সাথে এক সাথে সিকিউরিটি সেল এ ছিলাম আর এর উপর oviman করে sorasori রাজনীতি করা ছেড়ে দিয়েছিলাম কিন্তু বঙ্গবন্ধু র সম্মানে মনটা বড়ই বিচলিত হয়
Amon nam na jana manus gular jiboni janar khub ichha, sobai sodo main leader k focus kore, apnader moto manus gular jiboni keo lekhe nai, so sad
Respect ❤❤
১৯৭৬ সালের ২৫শে আগস্ট বর্ধিত সভায় ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক হন মহিউদ্দিন আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হন সাজেদা চৌধুরী।
ধন্যবাদ আপনাকে
মুক্তি যুদ্ধের আদর্শ ছাড়া বাংলা দেশ হতো না! মুক্তি যুদ্ধের আদর্শ না থাকলে আর বাংলাদেশ থাকে না! জয় বাংলা!
❤❤❤❤
HUNDRED PERCENT RIGHT SPEECH ADVOCATE FAZLUR RAHMAN..**
ফজলুল ভাই Jagannath college এর শহীদ sahabuddin হলের No.8 রুম. No.11 রুম. যেই hostel এর তখন আমি admistrator ছিলাম সেখানে s.m ইউসুফ ভাই তার wife এর gold বিক্রি ও যিনি আওয়ামীলীগ ছাত্র লীগের পুন ghotoner পুন জাগরণের মহা সৈনিক s.m.uonus ভাই এর khota যদি আরেকটু বলতেন কার্পণ্য না করে তাহলে ভালো লাগত ফজলুল হক ভাই
আওয়ামী লীগ আদর্শচ্যুত বলে আপনি আওয়ামী লীগ পরিত্যাগ করেন কিন্তু বিএনপির আদর্শে আকৃষ্ট হন।হাস্যকর যুক্তি।
১৯৭৬ সালের ২৬শে ডিসেম্বর ছাত্রলীগের জাতীয় কাউন্সিল অধিবেশনে একাধিক কমিটি হয়েছিল।
# এম এ আউয়াল-মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন
# গোলাম সারোয়ার -ফজলুর রহমান
১৯৭৭ সালের ৮ই ডিসেম্বর এই দুই কমিটি এক হয়ে এম এ আউয়াল কে আহবায়ক করে ছাত্রলীগের একটি সাংগঠনিক কমিটি গঠিত হয়।পরবর্তীতে ১৯৭৮ এর ১৫ই ফেব্রুয়ারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
মনিরুল হক চৌধুরী-শফিউল আলম প্রধান[বহিষ্কৃত]-মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন[ভারপ্রাপ্ত](১৯৭৩-৭৫ ) কমিটিতে ওবায়দুল কাদের দপ্তর সম্পাদক ছিলেন।ফজলুর রহমান ছিলেন সহসম্পাদক।
১৫ই আগস্টের পর ওবায়দুল কাদের কারাবন্দী ছিলেন।জেলে থাকা অবস্থায় ১৯৭৮ সালে তিনি ছাত্রলীগের সভাপতি হন।একথা সত্য কাদের-চুন্নু কমিটি অধিকাংশ ছাত্রলীগ নেতা কর্মী মেনে নেন নাই।
বাহাত্তরে শেখ ফজলুল হক মনি ও সিরাজুল আলম খানের দ্বন্দ্বে ছাত্রলীগের বিভক্তি হয়।
শেখ মনির পক্ষ নেন আব্দুর রাজ্জাক,তোফায়েল আহমেদ,আব্দুল কুদ্দুস মাখন ও নুরে আলম সিদ্দিকী।
সিরাজুল আলম খানের পক্ষ নেন আ স ম আব্দুর রব ও শাহজাহান সিরাজ।
অধিকাংশই ছাত্রলীগের মুলধারার সাথেই থাকেন।তবে জাসদ সৃষ্টির পর বাংলাদেশের সকল প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী, স্বাধীনতাবিরোধী চক্র,আওয়ামী লীগ বিরোধীরা জাসদের প্লাটফর্মে জড়ো হয়।
প্রশ্ন লিখিতভাবে না দিয়ে মৌখিকভাবে করা উচিত ছিলো
মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধারণ করে আপনি বিএনপি তে টিকে আছেন কি ভাবে ।
দয়া করে ব্যক্তিগত আক্রোশের বশবর্তী হয়ে ভুলভাল কথা বলা বন্ধ করুন।আপনাকে অনেক মানুষ সম্মান করে।আপনি সঠিক ও সত্য ইতিহাস বললেও সেখানে আপনার ঔজ্জ্বল্য কমবে না।
আপনি বিএনপি করেন কিভাবে?আপনার বক্তব্যের সাথে বর্তমান রাজনীতির কোনও মিল নেই?আপনার অধিকাংশ কথা সত্য হলেও কিছু কিছু কথা বিশ্বাসযোগ্য নয়।আপনি ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে কিছু কিছু কথা বলেছেন যাহা সত্য নয়।শেষ বয়সে এসব করবেন না।সম্মান নষ্ট হবে।
You guys has been suffered & victim by Zia , & you are doing BNP, where are your honesty? Answer us!
MR. F RAHMAN WHY U INVOLVED WITH BNP POLITICS . BECAUSE U RESPECT BANGO BANDHU MORE THAN ANY BODY . EVEN ACCORDING TO ME U R NICE PERSON N U MUST FOLLOW AWAMI LEAGUE POLITICS .