হুজুর সাহেব, আপনি মেয়ে মানুষ হলে এবং ঐ ছেলের বউ এর জায়গায় থাকলে তখন আপনি বুঝতে পারতেন ঐ মহিলার অসুবিধা। ছেলে অবশ্যই মা বোনদের দেখবে, এটা ছেলের দায়িত্ব। আগেও আপনার অনেক ওয়াজ শুনেছি। মা বাবা ও স্বামীর যেমন শান্তিপূর্ণভাবে জীবন ধারণের অধিকার আছে সমান ভাবে ছেলে মেয়ে ও স্ত্রী জাতির শান্তিপূর্ণভাবে জীবন ধারণের অধিকার আছে। একজনের জন্য অন্যজনকে কষ্ট দেয়ার ওয়াজ আপনি করতে পারেননা। আপনি পুরুষ মানুষ। বাচ্চা পেটে রাখা ও জন্ম দেয়ার সময় মহিলাদের কত যত্ন প্রয়োজন এটা কি আপনার বুঝা দরকার না? মনে রাখবেন আপনাদের এসব ওয়াজের প্রভাব সমাজের উপর পড়ে।
শায়েখ তো মেয়েদের পক্ষেও কথা বলেছেন সেটা শুনতে পাননি বুঝি? সবাই যদি হিংসা বিদ্বেষ পরিহার করে একজন আরেকজনের খেয়াল রাখেন সবাইকে তাঁর প্রাপ্য সম্মান দেন তাহলে তো হয়।
আপনি তো এখানে কোন সমাধান দিলেন না ইসলামের শরীয়ত সম্মত সমাধান দেন আপনি যেটা বলছেন এটা শরীয়তসম্মত কোন সমাধান না আপনি এটার ব্যাপারে বলতে পারেন না যে তুমি যে আর একটা বিয়ে করো
@@saifulislam-iw2xm এই যুগের মেয়েরা বাড়ির কাজকে এতো ভারি মনে করে। অথচ আমাদের মা-দাদিরা কত কষ্ট করেছে জীবনে। সেই রকম কাজ করতে দেখলে আপনারা বেহুশ হয়ে যেতেন। কাজ-কর্ম করা দুষের নয় বোন ! আপনার শরীর স্বাস্থ্য এতে ভালো থাকবে এবং আপনার পরিবার আপনার উপর খুশি থাকবে। দোআ পাবেন শশুর-শাশুরীর। আপনার স্বামী আপনার উপর সন্তুষ্ট থাকবে। এগুলো চান না আপনারা?
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, সম্মানিত দ্বীনি ভাই, আমার প্রশ্ন হলো শায়েখ তো বাংলা ভাষা তে কথা বলছেন, বাংলাতে ট্রানসলেশন করার কারণটা কি,
আপনার বোনকে যদি তাঁর স্বামী তালাক দিয়ে দেয় এবং সন্তানসহ বের করে দেয় তবে আপনার বোনের দায়িত্ব কি আপনার ভাই নিবে না? একবার নিজেকে ঐ জায়গায় রেখে ভাবুন তো !
@@mehadihasann1যিনি প্রশ্ন করেছেন তার জায়গায়ও আপনিও নিজেকে রেখে ভাবুন।উনি কিন্তু সন্তানদের খাওয়াতে মানা করে নাই,বলেছে শাশুড়ীর সাথে বনে না তাই আলাদা খেতে চায়।কিন্তু হুজুর একযোগে সকল বউদের বাধ্যতামূলক একসাথে থাকার ফতোয়া দিয়া দিছে।তাহলে তো নিয়ম অনুযায়ী বোনের সন্তান ওখানে থাকতে পারবে না,সেটাও ওনার বলার দরকার ছিল, আমি জাস্ট সেই উদ্দেশ্যই অই লাইনটা লিখেছি।না বুনলে প্রতিদিন ঝগড়ার চেয়ে আলাদা খাওয়া দোষের কিছু না সেটা কিন্তু হুজুর বলতে পারতেন।
আপনিও নিজের বোনকে ওনার জায়গায় ভেবে দেখেন।উনি তো বেশি কিছু বলেনি আলাদা রাখতে না পারলে শুধু আলাদা খেতে চেয়েছেন।রোজ রোজ ঝগড়ার চেয়ে আলাদা খাওয়া দোষের কিছু না, হুজুর সেটা বলতে পারতেন।কিন্তু তা না করে সব হুজুরটা সবাইকে বাধ্যতামূলক একসাথে থাকার পরামর্শ দেন।বউয়ের ক্ষেত্রে যখন এই ফতোয়া আসছে,তাইলে তো বোনের সন্তান তার বাবার বাড়ি থাকবে ফতোয়া অনুযায়ী। উনি সেটা কিচ্ছু বললেন না,আমি জাস্ট সেই উদ্দেশ্য লাইনটা লিখেছি।
@@mehadihasann1আপনিও অই বউয়ের জায়গায় নিজের বোনকে চিন্তা করেন।হুজুর উদ্ভট সলিউশন দিল, আর নিয়মে তো বোনের সন্তান বাবার কাছে থাকবে সেটা বলতে পারলো না। নিয়ম বউয়ের জন্য একটা আর বোনের জন্য আরেকটা সেটা কেমনে হয়,সেই জন্যই লাইনটা লেখা।
@@sarminakter233 কিছু মনে করবেন না ! আমার বোনেরা তাদের স্বামী এবং তাঁর শ্বশুর-শাশুড়ি এবং ননদদের খেয়াল রাখে এবং উনাদের মতো ঐক্য আমি খুব কম ফ্যামেলিতেই দেখেছি। আমার বোনেরা নিজেদের শশুর-শাশুরীদের নিয়ে সুখেই আছে। কিছু মনে করবেন না ! একটা বিষয় আমি খেয়াল করেছি ৯০% মহিলারা আলাদা থাকার কারণ হচ্ছে ঘরের কাজ করতে আলসেমি এবং পরীক্রিয়া করার সুযোগ না পাওয়া। কারণ এতো লোক বাসায় থাকলে যেমন পরক্রিয়া করা হচ্ছেনা তেমনি কাজের পরিমাণটা একটু বেড়ে যাচ্ছে । কিন্তু একজন মুমিনা মহিলার উচিৎ নিজের সতীত্ব এবং সাংসারিক কাজে সাহায্যের জন্য হলেও শ্বশুর-শাশুড়ি দের সাথেই থাকা
হুজুর সাহেব, আপনি মেয়ে মানুষ হলে এবং ঐ ছেলের বউ এর জায়গায় থাকলে তখন আপনি বুঝতে পারতেন ঐ মহিলার অসুবিধা। ছেলে অবশ্যই মা বোনদের দেখবে, এটা ছেলের দায়িত্ব। আগেও আপনার অনেক ওয়াজ শুনেছি। মা বাবা ও স্বামীর যেমন শান্তিপূর্ণভাবে জীবন ধারণের অধিকার আছে সমান ভাবে ছেলে মেয়ে ও স্ত্রী জাতির শান্তিপূর্ণভাবে জীবন ধারণের অধিকার আছে। একজনের জন্য অন্যজনকে কষ্ট দেয়ার ওয়াজ আপনি করতে পারেননা। আপনি পুরুষ মানুষ। বাচ্চা পেটে রাখা ও জন্ম দেয়ার সময় মহিলাদের কত যত্ন প্রয়োজন এটা কি আপনার বুঝা দরকার না? মনে রাখবেন আপনাদের এসব ওয়াজের প্রভাব সমাজের উপর পড়ে।
শায়েখ তো মেয়েদের পক্ষেও কথা বলেছেন সেটা শুনতে পাননি বুঝি?
সবাই যদি হিংসা বিদ্বেষ পরিহার করে একজন আরেকজনের খেয়াল রাখেন সবাইকে তাঁর প্রাপ্য সম্মান দেন তাহলে তো হয়।
@@mehadihasann1একমত ।
মাশআল্লাহ, আল্লাহ পাক, আপনার সার্বিক কল্যাণ দান করেন দুনিয়া ও আখেরাতে ❤
আপনি তো এখানে কোন সমাধান দিলেন না ইসলামের শরীয়ত সম্মত সমাধান দেন আপনি যেটা বলছেন এটা শরীয়তসম্মত কোন সমাধান না আপনি এটার ব্যাপারে বলতে পারেন না যে তুমি যে আর একটা বিয়ে করো
তাহলে আপনি সমাধান দিন !
ওই ২য় বউ যে আলাদা বাসা চাইবেনা তার গেরানটি কি
২য় বৌ যদি আলাদা বাসা না চায় !
তাহলে তাকে কাজের লোকের শর্ত দিয়ে আনতে হবে। নাহলে বলবে আমি ও আলাদা থাকবো।কারণ মা বোনদের আচরণ এতটা খারাপ হয় যে তারা ভূলে যায় যে তারা এক সময় বৌ ছিল।
@@saifulislam-iw2xm এই যুগের মেয়েরা বাড়ির কাজকে এতো ভারি মনে করে। অথচ আমাদের মা-দাদিরা কত কষ্ট করেছে জীবনে। সেই রকম কাজ করতে দেখলে আপনারা বেহুশ হয়ে যেতেন। কাজ-কর্ম করা দুষের নয় বোন ! আপনার শরীর স্বাস্থ্য এতে ভালো থাকবে এবং আপনার পরিবার আপনার উপর খুশি থাকবে। দোআ পাবেন শশুর-শাশুরীর। আপনার স্বামী আপনার উপর সন্তুষ্ট থাকবে। এগুলো চান না আপনারা?
❤
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, সম্মানিত দ্বীনি ভাই, আমার প্রশ্ন হলো শায়েখ তো বাংলা ভাষা তে কথা বলছেন, বাংলাতে ট্রানসলেশন করার কারণটা কি,
ঠিক বলেছেন ভাই,
ইংরেজিতে করলে মনে হয় ভালো হতো ❤❤
স্বামীর বোনের সন্তান কেন এখানে থাকবে? বোনের সন্তান তো সন্তানের বাবার কাছে থাকবে সেটা কেন বললেন না?
আপনার বোনকে যদি তাঁর স্বামী তালাক দিয়ে দেয় এবং সন্তানসহ বের করে দেয় তবে আপনার বোনের দায়িত্ব কি আপনার ভাই নিবে না? একবার নিজেকে ঐ জায়গায় রেখে ভাবুন তো !
@@mehadihasann1যিনি প্রশ্ন করেছেন তার জায়গায়ও আপনিও নিজেকে রেখে ভাবুন।উনি কিন্তু সন্তানদের খাওয়াতে মানা করে নাই,বলেছে শাশুড়ীর সাথে বনে না তাই আলাদা খেতে চায়।কিন্তু হুজুর একযোগে সকল বউদের বাধ্যতামূলক একসাথে থাকার ফতোয়া দিয়া দিছে।তাহলে তো নিয়ম অনুযায়ী বোনের সন্তান ওখানে থাকতে পারবে না,সেটাও ওনার বলার দরকার ছিল, আমি জাস্ট সেই উদ্দেশ্যই অই লাইনটা লিখেছি।না বুনলে প্রতিদিন ঝগড়ার চেয়ে আলাদা খাওয়া দোষের কিছু না সেটা কিন্তু হুজুর বলতে পারতেন।
আপনিও নিজের বোনকে ওনার জায়গায় ভেবে দেখেন।উনি তো বেশি কিছু বলেনি আলাদা রাখতে না পারলে শুধু আলাদা খেতে চেয়েছেন।রোজ রোজ ঝগড়ার চেয়ে আলাদা খাওয়া দোষের কিছু না, হুজুর সেটা বলতে পারতেন।কিন্তু তা না করে সব হুজুরটা সবাইকে বাধ্যতামূলক একসাথে থাকার পরামর্শ দেন।বউয়ের ক্ষেত্রে যখন এই ফতোয়া আসছে,তাইলে তো বোনের সন্তান তার বাবার বাড়ি থাকবে ফতোয়া অনুযায়ী। উনি সেটা কিচ্ছু বললেন না,আমি জাস্ট সেই উদ্দেশ্য লাইনটা লিখেছি।
@@mehadihasann1আপনিও অই বউয়ের জায়গায় নিজের বোনকে চিন্তা করেন।হুজুর উদ্ভট সলিউশন দিল, আর নিয়মে তো বোনের সন্তান বাবার কাছে থাকবে সেটা বলতে পারলো না। নিয়ম বউয়ের জন্য একটা আর বোনের জন্য আরেকটা সেটা কেমনে হয়,সেই জন্যই লাইনটা লেখা।
@@sarminakter233 কিছু মনে করবেন না ! আমার বোনেরা তাদের স্বামী এবং তাঁর শ্বশুর-শাশুড়ি এবং ননদদের খেয়াল রাখে এবং উনাদের মতো ঐক্য আমি খুব কম ফ্যামেলিতেই দেখেছি। আমার বোনেরা নিজেদের শশুর-শাশুরীদের নিয়ে সুখেই আছে।
কিছু মনে করবেন না ! একটা বিষয় আমি খেয়াল করেছি ৯০% মহিলারা আলাদা থাকার কারণ হচ্ছে ঘরের কাজ করতে আলসেমি এবং পরীক্রিয়া করার সুযোগ না পাওয়া। কারণ এতো লোক বাসায় থাকলে যেমন পরক্রিয়া করা হচ্ছেনা তেমনি কাজের পরিমাণটা একটু বেড়ে যাচ্ছে ।
কিন্তু একজন মুমিনা মহিলার উচিৎ নিজের সতীত্ব এবং সাংসারিক কাজে সাহায্যের জন্য হলেও শ্বশুর-শাশুড়ি দের সাথেই থাকা
দুই বৌ একসাথে রাখতে পারা জাবে কি না। আলাদা রাখার খমতা না থাকলে কি করা উচিত হবে।
একাধিক বিয়ে না করাই উচিত হবে। 😊