@@ResalahTheMessageমাম সারাখসী (রহঃ) বলেন, قال السرخسي: ولا شيء على من قتل المرتدين قبل أن يدعوهم إلى الإسلام لأنهم بمنزلة كفار قد بلغتهم الدعوة] المبسوط 120/10[ অর্থ: hinduttobadi islambirodhi Awami মুরতাদদেরকে ইসলামের দিকে দাওয়াত দেওয়ার পূর্বে হত্যা করার মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। কেননা, এরা ঐসকল কাফেরের পর্যায়ে, যার কাছে দাওয়াত পৌঁছে গেছে। (খ) ইমাম নববী (রহঃ) বলেন, قال الإمام النووي: وأما من لا عهد له، ولا أمان من الكفار: فلا ضمان في قتله على أي دين كان]روضة الطالبين 259/9[ অর্থ: যেসকল কাফেরদের সন্ধিচুক্তি, আমান বা নির্দিষ্ট নিরাপত্তা চুক্তি নেই, তাঁকে হত্যা করার ব্যাপারে কোন জিম্মাদারী নেই। চাই সে যেকোন ধর্মেরই হৌক না কেন। (রওজাতুত তালেবীন- ৯/২৫৯) (গ) ইবনু মুফলিহ (রহঃ) বলেন: ولا تجب بقتله ديّة ولا كفارة -أي الكافر من لا أمان له- لأنه مباح الدم على الإطلاق كالخنزير المبدع263/8 কাফের এর সাথে যদি কোন ‘আমান’ না থাকে তাহলে তাঁকে হত্যা করলে কোন ধরনের দিয়ত বা কাফফারা ওয়াজিব হবে না। কেননা সাধারণভাবে তাঁর রক্ত শুকুরের রক্তের ন্যায় বৈধ। (মিবদা’-৮/২৬৩) (ঘ) ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) বলেন: الله تبارك وتعالى أباح دم الكافر وماله إلا بأن يؤدي الجزية أو يستأمن إلى مدة)[الأم 264/1( বরকতময় আল্লাহ তাআলা কাফেরের রক্ত ও মাল বৈধ করে দিয়েছেন, তবে যদি সে জিযিয়া প্রদান করে অথবা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত নিরাপত্তা চুক্তিতে থাকে তাহলে নয়। ( আল-উম্ম ১/২৬৪) (ঙ) ইমাম শাওকানী (রহঃ) বলেন, أما الكفار فدماؤهم على أصل الإباحة كما في آية السيف؛ فكيف إذا نصبوا الحرب…. السيل الجرار522/4]. “আর কাফেরদের রক্ত মৌলিকভাবেই বৈধ, যেমনটা তরবারির আয়াতে রয়েছে। অধিকিন্তু যখন তারা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা হবে।” (আস-সাইলুল জিরার-৪/৫২২) তিনি আরো বলেন: والمشرك سواء حارب أم لم يحارب: مباح الدم ما دام مشركًا] السيل الجرار 369/4.[ “মুশরিক চাই সে যোদ্ধা হোক বা না হোক যতক্ষণ সে মুশরিক থাকবে ততক্ষণ তাঁর রক্ত বৈধ।” (আস-সাইলুল জিরার-৪/৩৬৯) (চ) ইমাম মাওয়ারদী (রহঃ) “আহকামুস সুলতানিয়াহ” কিতাবে বলেন, “ويجوز للمسلم أن يقتل من ظفر به من مقاتلة المشركين ، محارباً وغير محارب” ] الأحكام السلطانية : الباب الرابع[ মুশরিকদের মধ্যে যুদ্ধের উপযোগী যে কাউকে সুযোগ পেলেই হত্যা করা বৈধ। চাই তারা যুদ্ধরত হোক বা না হোক। (আহকামুস সুলতানিয়াহ”/চতুর্থ অধ্যায়)। (ছ) বিভ্রান্তিসৃষ্টিকারীদের জবাবে প্রখ্যাত ইমাম আল্লামা বদরুদ্দীন ইবনে জামাআহ (রহঃ) (যিনি ইবনে কাছীর ও আল্লামা যাহাবীর শিক্ষক)এর স্পষ্ট বক্তব্য হলোঃ “يجوز للمسلم أن يقتل من ظفر به من الكفار المحاربين سواء كان مقاتلاً أو غير مقاتل ، وسواء كان مقبلاً أو مدبراً ، لقوله تعالى “فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ” (التوبة : 5) যুদ্ধরত Awami কাফেরদের যাকেই পাবে তাকেই হত্যা করা মুসলমানদের জন্য বৈধ। চাই সরাসরি সে যোদ্ধা হোক অথবা না হোক। চাই সে যুদ্ধে গমনকারী হোক বা যুদ্ধ থেকে পিছনে থাকুক। দলিল হলো আল্লাহ তাআলার বানী: “فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ” (التوبة : 5) “অতঃপর napak Awami মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও সেখানেই হত্যা কর, তাদেরকে বন্দী করো,অবরোধ করো এবং প্রত্যেক ঘাঁটিতে ওঁৎ পেতে থাকো”। (সূরা তাওবাহ-৫) [تحرير الأحكام في تدبير أهل الإسلام ص 182 বাস্তবতা: বাস্তবতা হচ্ছে, আমেরিকা ও ইসরাইল India, China. Russia আমাদের সাধারণ মুসলমানদেরকে দিন-রাতে হত্যা করে যাচ্ছে। kashmir, Uighur তারা দখলদার India ইসরাইলের মাধ্যামে ৫০ বছরের ও বেশী সময় ধরে ফিলিস্তিনে আমাদের সাধারণ মুসলমানদেরকে হত্যা করে যাচ্ছে। তাদের ঘর বাড়ি বোমা মেরে, বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিচ্ছে। আর আফগানিস্তান ও ইরাকের কথা কি বলবো! সেখানে তারা হাজার হাজার নিরপরাধ সাধারণ মুসলমানদেরকে হত্যা করেছে। তারা সোমালিয়ায় ১৩ হাজার মুসলমানকে হত্যা করেছে ও সুদানে গনহত্যা চালিয়েছে। এককথায় সারা বিশ্বে এই আমেরিকা O India আমাদের মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত। মুসলমান, মুজাহিদদেরকে হত্যা, গ্রেফতার ও নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। তারা যেমন আমাদের ক্ষেত্রে সীমালঙ্ঘন করেছে আমরাও তাদের ক্ষেত্রে সীমালঙ্ঘন করা বৈধ। এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেন: (فَمَنِ اعْتَدَى عَلَيْكُمْ فَاعْتَدُوا عَلَيْهِ بِمِثْلِ مَا اعْتَدَى عَلَيْكُمْ) “সুতরাং যে (feraun hasina) তোমাদের উপর সীমালঙ্ঘন করে তাদের উপরও তোমরা সীমালঙ্ঘন করো যেমন সীমালঙ্ঘন তারা (Modi) তোমাদের উপর করেছে”। (সূরা বাকারাহ-১৯৪) INDIA, আমেরিকার (pachata Kukur Hasina) সাধারণ জনগণ তাদের সরকারকে ট্যাক্স দিচ্ছে। সেই দেশে অবস্থান করে সেই দেশ ও শাসকদের স্বার্থে বিভিন্ন কর্মকান্ডের মাধ্যমে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় তাদের এই অসম্মতি তাদের নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট নয়, যতক্ষণ না তারা তাদের স্থান ও অবস্থান পরিত্যাগ করে। একটা বিষয় স্মর্তব্য যে, আলহামদুলিল্লাহ মুজাহিদরা যখন কোনো কাজ করেন তখন এটা শরয়ীভাবে যাচাই বাছাই করেই করে থাকেন। আর
@@ResalahTheMessageে না।[সহিহ বুখারী,৬৯১৫] -অর্থাৎ কোনো মুসলিম যদি কোনো (nikotborti awami) কাফেরকে হত্যা করে দেয়, যদিও সে কাফের চুক্তিবদ্ধ হয় তবুও ঐ কাফেরের বদলে উক্ত মুসলিমকে হত্যা করা যাবে না বা ক্বিসাস (hudud) কার্যকর হবে না। • আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ কোন কাফির ও তার হত্যাকারী (মুসলিম) কখনও জাহান্নামে একত্র হবে না।[সুনানে আবু দাউদ,২৪৯৫] -অর্থাৎ কোনো মুসলিম কোনো (awami) কাফেরকে হত্যা করলে তাকে আল্লাহ উত্তম বিনিময় দান করবেন, এরজন্য সে জাহান্নামি হবে না, যেহেতু কাফেররা চিরস্থায়ী জাহান্নামি। • قال القرطبي: (والمسلم إذا لقي الكافر ولا عهد له: جاز له قتله). [تفسير القرطبي 338/5] "আর কোনো মুসলিমের সামনে যদি কোনো কাফের পড়ে যায়, যার সাথে কোনো চুক্তি নেইঃ তার জন্য জায়েয আছে একে হত্যা করে দেয়া।" [তাফছীরে কুরতবি ৩৩৮/৫] -সুতরাং উপরোক্ত দলিল থেকে স্পষ্ট যে কোনো কাফের,নাস্তিক,মুলহিদ বা শাতিমার রাসূলকে একজন মুসলিম ব্যাক্তিগতভাবে হত্যা করতে পারে। আর সে যদি নাস্তিক,মুলহিদ,শাতিমার রাসূল হয় তাহলে তো যেকোনো সামর্থ্যবান মুসলিমের উপর তাকে হত্যা করা ওয়াজিব, চাই শাসক অনুমতি দিক বা নিষেধ করুক। চিন্তা করুন! যেখানে খোদ রাসূল সা: শাসক থাকার পরও সাহাবারা এক্ষেত্রে তার অনুমতি নেন নি সেখানে বর্তমান জমানার শাসকদের অনুমতি কেন প্রয়োজন? তাদের মর্যাদা কি রাসূলুল্লাহ সা: থেকেও বেশি হয়ে গেল? নাউজুবিল্লাহ!! [বি:দ্র: বর্তমান জমানায় কোনো মুসলিম শাসক বা ইসলামিক রাষ্ট্র নেই। তাই শাসকের অনুমতির প্রশ্নেই ওঠে না(যেহেতু শাসকই নেই), আর এটা যেহেতু মুসলিমদের উপর ওয়াজিব, তাই সাধারণ মুসলিমদেরই এটা সম্পাদন করতে হবে ইনশাআল্লাহ]। পোষ্টটি বেশি বেশি কপি পেস্ট করুন যাতে সবাই দ্বীনের সঠিক ইল্ম অর্জন করতে পারে ইনশাআল্লাহ। জাযাকাল্লাহু খাইরান।বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। كَيْفَ وَإِنْ يَظْهَرُوا عَلَيْكُمْ لَا يَرْقُبُوا فِيكُمْ إِلًّا وَلَا ذِمَّةً يُرْضُونَكُمْ بِأَفْوَاهِهِمْ وَتَأْبَى قُلُوبُهُمْ وَأَكْثَرُهُمْ فَاسِقُون [التوبة: 8] অর্থঃ কিভাবে? তাঁরা তোমাদের উপর বিজয়ী হলে তোমাদের আত্মীয়তার ও অঙ্গীকারের কোন মর্যাদা দেবে না। তারা মুখে তোমাদের সন্তুষ্ট করে, কিন্তু তাদের অন্তরসমূহ তা অস্বীকার করে, আর তাদের অধিকাংশই প্রতিশ্রুতি ভঙ্গকারী। (সূরা তাওবাঃ ৮) ভারতের হিন্দুরা আরও একবার এই কথাকে ভিত্তি প্রদান করল যে, তারা ইসলামের শত্রু, মুসলমানদের আক্বীদার দুশমন, মুসলমানদের জীবন, সম্পদ, সম্মান ও পবিত্রতার শত্রু। ভারতের মুসলমানদের জোরপূর্বক হিন্দু বানানো, “বন্দে মা তারাম” বলানো, গরু জবাইয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা - এসবের পরে এখন অবস্থা এই পর্যন্ত পৌঁছে গেছে যে, মুসলমানদের ‘কুফরে বাওয়াহ’ অর্থাৎ প্রকাশ্য কুফর বলায় বাধ্য করা হচ্ছে। হাফেযে কুরআনকে এই কথার উপর বাধ্য করা হচ্ছে, যেন তিনি মূর্তি ও মন্দিরের ভূমিকে দেবী হিসেবে মেনে নেন, তার মা’বূদ হওয়াকে স্বীকৃতি দিয়ে তার বড়ত্বের ঘোষণা দেন। কাফেরের কথার উক্তি দেওয়া কুফরি নয়, “জে মাতা”, “ভারত মাতা কি জে” - আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (ﷺ) এর অনুগতদের এসব স্লোগান দেওয়ায় বাধ্য করা হচ্ছে। ধর্মনিরপেক্ষতা ও সংযমের গান গাওয়া লোকেরা আজ কোথায়, যখন লাঠিসোঁটা আর রাষ্ট্রীয় শক্তির জোরে মুসলমানদেরকে কুফরি কথা বলায় বাধ্য করা হচ্ছে, বাধ্যতামূলকভাবে তাঁদেরকে হিন্দু বানানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে?ফিলিস্তিনের সঙ্গে কাশ্মীরের কি আজব মিল!! শুধু তাই নয়। ফিলিস্তিনের সাথে নোংরা ইহুদি গোষ্ঠীর আচরণ যেমন জঘন্য, কাশ্মীরের মুসলিমদের সাথে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয়দের আচরণও তেমন জঘন্য। ধূর্ত ইহুদিদের সাথে মুশরিক হিন্দুদের পাপাচারের কী বিস্ময়কর সাদৃশ্য! لَتَجِدَنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَةً لِّلَّذِينَ آمَنُوا الْيَهُودَ وَالَّذِينَ أَشْرَكُوا ۖ “অর্থঃ যারা ঈমান এনেছে তাদের প্রতি মানুষের মধ্যে ইহুদি ও মুশরিকদেরকে তুমি অবশ্যই সবচেয়ে বেশি শত্রুতাপরায়ণ দেখতে পাবে”। (সুরা আল-মায়িদা ৫:৮২)
@@ResalahTheMessageহিন্দুদের অনেকেই সামরিক ট্রেনিং প্রাপ্ত। মুসলমানদের অত্যাচার করতে, দমন করতে নিজেদের প্রস্তুত করেছে৷ আর এস এস, ইসকন, হিন্দু মহাসভা হিন্দুদের সামরিক প্রশিক্ষিত করে যাচ্ছে। ইহুদিদের প্রত্যেকের জন্য সামরিক ট্রেনিং বাধ্যতামূলক। নাসারাদের নাগরিকরা প্রয়োজনীয় আগ্নেয়াস্ত্র বহন করতে পারে। তারা আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার শেখা নিজেদের জন্য প্রয়োজনীয় মনে করে৷ এবং শিখে৷ আর মুসলমানরা সিনেমা, ক্রিকেট, ফুটবল, ফ্যাশন, মোবাইল হ্যান্ডসেট, গাড়ি........ এসবের আপডেটেড খবর রাখে৷ তাদের মুল চিন্তা অর্থ উপার্জন আর বিলাসী জীবন যাপন নিয়ে৷ একজন শত্রুকে মোকাবেলার ক্ষমতাও তাদের ৯৯ ভাগেরই নাই। নিজেকে রক্ষার কোন জ্ঞানও নাই। ভারী অস্ত্র দুরের কথা, একটা ছুরি ব্যবহার করতেও জানে ন্য৷ আফসোস আফসোস । ইদাদ ( জিহাদের জন্য প্রশিক্ষণ) মুসলমানদের উপর ওয়াজিব একটা দ্বায়িত্ব। এটা দ্বীনের অংশ। অথচ তথাকথিত ইসলামী স্কলার, দাঈ,সংগঠন এ ব্যপারে নিরব। মুসলমানদের উপর কাফেররা রাজত্ব করবে না তো মুসলমান তাদের উপর রাজত্ব করবে? হে মুয়াহিদগন ( তাওহীদ বাদী এবং তাওহীদ পন্থী গন) নিজ ঘরে নিজেকে তৈরী করুন৷ জীবনের একমাত্র লক্ষ্য ঠিক করুন জিহাদের মাধ্যমে আল্লাহ'র সন্তুষ্টি সহকারে শাহাদাত। " আর তাদের মুকাবিলার জন্য তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী শক্তি ও অশ্ব বাহিনী প্রস্তুত কর, তা দ্বারা তোমরা ভয় দেখাবে আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদেরকে এবং এরা ছাড়া অন্যদেরকেও, যাদেরকে তোমরা জান না, আল্লাহ তাদেরকে জানেন।" ( সুরা আনফাল, আয়াত ৬০)ফিলিস্তিনের সঙ্গে কাশ্মীরের কি আজব মিল!! শুধু তাই নয়। ফিলিস্তিনের সাথে নোংরা ইহুদি গোষ্ঠীর আচরণ যেমন জঘন্য, কাশ্মীরের মুসলিমদের সাথে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয়দের আচরণও তেমন জঘন্য। ধূর্ত ইহুদিদের সাথে মুশরিক হিন্দুদের পাপাচারের কী বিস্ময়কর সাদৃশ্য! لَتَجِدَنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَةً لِّلَّذِينَ آمَنُوا الْيَهُودَ وَالَّذِينَ أَشْرَكُوا ۖ “অর্থঃ যারা ঈমান এনেছে তাদের প্রতি মানুষের মধ্যে ইহুদি ও মুশরিকদেরকে তুমি অবশ্যই সবচেয়ে বেশি শত্রুতাপরায়ণ দেখতে পাবে”। (সুরা আল-মায়িদা ৫:৮২)
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا مَا لَكُمْ إِذَا قِيلَ لَكُمُ انفِرُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ اثَّاقَلْتُمْ إِلَى الْأَرْضِ ۚ أَرَضِيتُم بِالْحَيَاةِ الدُّنْيَا مِنَ الْآخِرَةِ ۚ فَمَا مَتَاعُ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا فِي الْآخِرَةِ إِلَّا قَلِيلٌ হে ঈমানদারগণ, তোমাদের কি হল, যখন আল্লাহর পথে (Awami kaferder hottar jonno) বের হবার জন্যে তোমাদের বলা হয়, তখন মাটি জড়িয়ে ধর, তোমরা কি আখেরাতের পরিবর্তে দুনিয়ার জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? অথচ আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবনের উপকরণ অতি অল্প। O ye who believe! what is the matter with you, that, when ye are asked to go forth (and killed awami bastard) in the cause of Allah, ye cling heavily to the earth? Do ye prefer the life of this world to the Hereafter? But little is the comfort of this life, as compared with the Hereafter. إِلَّا تَنفِرُوا يُعَذِّبْكُمْ عَذَابًا أَلِيمًا وَيَسْتَبْدِلْ قَوْمًا غَيْرَكُمْ وَلَا تَضُرُّوهُ شَيْئًا ۗ وَاللَّهُ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ যদি sososro jihade) বের না হও, তবে আল্লাহ তোমাদের মর্মন্তুদ আযাব দেবেন এবং অপর জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। তোমরা তাঁর কোন ক্ষতি করতে পারবে না, আর আল্লাহ সর্ববিষয়ে শক্তিমান। Unless ye go forth, He will punish you with a grievous penalty, and put others in your place; but Him ye would not harm in the least. For Allah hath power over all things. إِلَّا تَنصُرُوهُ فَقَدْ نَصَرَهُ اللَّهُ إِذْ أَخْرَجَهُ الَّذِينَ كَفَرُوا ثَانِيَ اثْنَيْنِ إِذْ هُمَا فِي الْغَارِ إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لَا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا ۖ فَأَنزَلَ اللَّهُ سَكِينَتَهُ عَلَيْهِ وَأَيَّدَهُ بِجُنُودٍ لَّمْ تَرَوْهَا وَجَعَلَ كَلِمَةَ الَّذِينَ كَفَرُوا السُّفْلَىٰ ۗ وَكَلِمَةُ اللَّهِ هِيَ الْعُلْيَا ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ حَكِيمٌ যদি তোমরা তাকে (রসূলকে) সাহায্য না কর, তবে মনে রেখো, আল্লাহ তার সাহায্য করেছিলেন, যখন তাকে কাফেররা বহিষ্কার করেছিল, তিনি ছিলেন দু’জনের একজন, যখন তারা গুহার মধ্যে ছিলেন। তখন তিনি আপন সঙ্গীকে বললেন বিষন্ন হয়ো না, আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন। অতঃপর আল্লাহ তার প্রতি স্বীয় সান্তনা নাযিল করলেন এবং তাঁর সাহায্যে এমন বাহিনী পাঠালেন, যা তোমরা দেখনি। বস্তুতঃ আল্লাহ কাফেরদের মাথা নীচু করে দিলেন আর আল্লাহর কথাই সদা সমুন্নত এবং আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। If ye help not (your leader), (it is no matter): for Allah did indeed help him, when the Unbelievers drove him out: he had no more than one companion; they two were in the cave, and he said to his companion, "Have no fear, for Allah is with us": then Allah sent down His peace upon him, and strengthened him with forces which ye saw not, and humbled to the depths the word of the Unbelievers. But the word of Allah is exalted to the heights: for Allah is Exalted in might, Wise. انفِرُوا خِفَافًا وَثِقَالًا وَجَاهِدُوا بِأَمْوَالِكُمْ وَأَنفُسِكُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ۚ ذَٰلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ তোমরা (sososro jihade) বের হয়ে পড় স্বল্প বা প্রচুর সরঞ্জামের সাথে এবং জেহাদ কর আল্লাহর পথে নিজেদের মাল ও জান দিয়ে, এটি তোমাদের জন্যে অতি উত্তম, যদি তোমরা বুঝতে পার। Go ye forth, (whether equipped) lightly or heavily, and strive and struggle, with your goods and your persons, in the cause of Allah. That is best for you, if ye (but) knew. (সুরা তাওবাহ, আয়াত৩৮-৪১)
যে দাওয়াতে কুরানে কথা বললেই তাবলীগ জামাত ভাইদের শরীর জ্বলে আর ফাজায়েল পড়লে খুশি হয়।এদের দিয়ে ইসলামের কি উপকার হবে আপনারাই বলুন। আমার কথা বিশ্বাস না হলে আপনার পরীক্ষা করে দেখতে পারেন তারা বলবে কোরান বুঝতে হলে ১৫টি জ্ঞান থাকতে হবে ইত্যাদি। যারা তাবলীগ করেন তারা দয়া করে সুরা মাইদার ৬৭ নং আয়াত দেখেন।
স্যারকে অনেক মিস করি। মহান আল্লাহ্ পাক, প্রিয় শায়খকে মাফ করে, জান্নাতুল ফেরদৌস নসীব করুন, আমিন।
Ameen
আমিন
Amin
MAS ALLAH KHUB SUNDAR WAZ.
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
সুন্দর আলোচনা
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
মাশা আল্লাহ
মাশা-আল্লাহ
তাবলিগ চলবে ইনশাল্লাহ
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
Mash Allah
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
মাশাআল্লাহ
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
@@ResalahTheMessageমাম সারাখসী (রহঃ) বলেন,
قال السرخسي: ولا شيء على من قتل المرتدين قبل أن يدعوهم إلى الإسلام لأنهم بمنزلة كفار قد بلغتهم الدعوة] المبسوط 120/10[
অর্থ: hinduttobadi islambirodhi Awami মুরতাদদেরকে ইসলামের দিকে দাওয়াত দেওয়ার পূর্বে হত্যা করার মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। কেননা, এরা ঐসকল কাফেরের পর্যায়ে, যার কাছে দাওয়াত পৌঁছে গেছে।
(খ) ইমাম নববী (রহঃ) বলেন,
قال الإمام النووي: وأما من لا عهد له، ولا أمان من الكفار: فلا ضمان في قتله على أي دين كان]روضة الطالبين 259/9[
অর্থ: যেসকল কাফেরদের সন্ধিচুক্তি, আমান বা নির্দিষ্ট নিরাপত্তা চুক্তি নেই, তাঁকে হত্যা করার ব্যাপারে কোন জিম্মাদারী নেই। চাই সে যেকোন ধর্মেরই হৌক না কেন। (রওজাতুত তালেবীন- ৯/২৫৯)
(গ) ইবনু মুফলিহ (রহঃ) বলেন:
ولا تجب بقتله ديّة ولا كفارة -أي الكافر من لا أمان له- لأنه مباح الدم على الإطلاق كالخنزير المبدع263/8
কাফের এর সাথে যদি কোন ‘আমান’ না থাকে তাহলে তাঁকে হত্যা করলে কোন ধরনের দিয়ত বা কাফফারা ওয়াজিব হবে না। কেননা সাধারণভাবে তাঁর রক্ত শুকুরের রক্তের ন্যায় বৈধ। (মিবদা’-৮/২৬৩)
(ঘ) ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) বলেন:
الله تبارك وتعالى أباح دم الكافر وماله إلا بأن يؤدي الجزية أو يستأمن إلى مدة)[الأم 264/1(
বরকতময় আল্লাহ তাআলা কাফেরের রক্ত ও মাল বৈধ করে দিয়েছেন, তবে যদি সে জিযিয়া প্রদান করে অথবা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত নিরাপত্তা চুক্তিতে থাকে তাহলে নয়। ( আল-উম্ম ১/২৬৪)
(ঙ) ইমাম শাওকানী (রহঃ) বলেন,
أما الكفار فدماؤهم على أصل الإباحة كما في آية السيف؛ فكيف إذا نصبوا الحرب…. السيل الجرار522/4].
“আর কাফেরদের রক্ত মৌলিকভাবেই বৈধ, যেমনটা তরবারির আয়াতে রয়েছে। অধিকিন্তু যখন তারা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা হবে।” (আস-সাইলুল জিরার-৪/৫২২)
তিনি আরো বলেন:
والمشرك سواء حارب أم لم يحارب: مباح الدم ما دام مشركًا] السيل الجرار 369/4.[
“মুশরিক চাই সে যোদ্ধা হোক বা না হোক যতক্ষণ সে মুশরিক থাকবে ততক্ষণ তাঁর রক্ত বৈধ।” (আস-সাইলুল জিরার-৪/৩৬৯)
(চ) ইমাম মাওয়ারদী (রহঃ) “আহকামুস সুলতানিয়াহ” কিতাবে বলেন,
“ويجوز للمسلم أن يقتل من ظفر به من مقاتلة المشركين ، محارباً وغير محارب” ] الأحكام السلطانية : الباب الرابع[
মুশরিকদের মধ্যে যুদ্ধের উপযোগী যে কাউকে সুযোগ পেলেই হত্যা করা বৈধ। চাই তারা যুদ্ধরত হোক বা না হোক। (আহকামুস সুলতানিয়াহ”/চতুর্থ অধ্যায়)।
(ছ) বিভ্রান্তিসৃষ্টিকারীদের জবাবে প্রখ্যাত ইমাম আল্লামা বদরুদ্দীন ইবনে জামাআহ (রহঃ) (যিনি ইবনে কাছীর ও আল্লামা যাহাবীর শিক্ষক)এর স্পষ্ট বক্তব্য হলোঃ
“يجوز للمسلم أن يقتل من ظفر به من الكفار المحاربين سواء كان مقاتلاً أو غير مقاتل ، وسواء كان مقبلاً أو مدبراً ، لقوله تعالى “فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ” (التوبة : 5)
যুদ্ধরত Awami কাফেরদের যাকেই পাবে তাকেই হত্যা করা মুসলমানদের জন্য বৈধ। চাই সরাসরি সে যোদ্ধা হোক অথবা না হোক। চাই সে যুদ্ধে গমনকারী হোক বা যুদ্ধ থেকে পিছনে থাকুক। দলিল হলো আল্লাহ তাআলার বানী:
“فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ” (التوبة : 5)
“অতঃপর napak Awami মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও সেখানেই হত্যা কর, তাদেরকে বন্দী করো,অবরোধ করো এবং প্রত্যেক ঘাঁটিতে ওঁৎ পেতে থাকো”। (সূরা তাওবাহ-৫)
[تحرير الأحكام في تدبير أهل الإسلام ص 182
বাস্তবতা: বাস্তবতা হচ্ছে, আমেরিকা ও ইসরাইল India, China. Russia আমাদের সাধারণ মুসলমানদেরকে দিন-রাতে হত্যা করে যাচ্ছে। kashmir, Uighur তারা দখলদার India ইসরাইলের মাধ্যামে ৫০ বছরের ও বেশী সময় ধরে ফিলিস্তিনে আমাদের সাধারণ মুসলমানদেরকে হত্যা করে যাচ্ছে। তাদের ঘর বাড়ি বোমা মেরে, বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিচ্ছে। আর আফগানিস্তান ও ইরাকের কথা কি বলবো! সেখানে তারা হাজার হাজার নিরপরাধ সাধারণ মুসলমানদেরকে হত্যা করেছে। তারা সোমালিয়ায় ১৩ হাজার মুসলমানকে হত্যা করেছে ও সুদানে গনহত্যা চালিয়েছে। এককথায় সারা বিশ্বে এই আমেরিকা O India আমাদের মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত। মুসলমান, মুজাহিদদেরকে হত্যা, গ্রেফতার ও নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে।
তারা যেমন আমাদের ক্ষেত্রে সীমালঙ্ঘন করেছে আমরাও তাদের ক্ষেত্রে সীমালঙ্ঘন করা বৈধ। এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেন:
(فَمَنِ اعْتَدَى عَلَيْكُمْ فَاعْتَدُوا عَلَيْهِ بِمِثْلِ مَا اعْتَدَى عَلَيْكُمْ)
“সুতরাং যে (feraun hasina) তোমাদের উপর সীমালঙ্ঘন করে তাদের উপরও তোমরা সীমালঙ্ঘন করো যেমন সীমালঙ্ঘন তারা (Modi) তোমাদের উপর করেছে”। (সূরা বাকারাহ-১৯৪)
INDIA, আমেরিকার (pachata Kukur Hasina) সাধারণ জনগণ তাদের সরকারকে ট্যাক্স দিচ্ছে। সেই দেশে অবস্থান করে সেই দেশ ও শাসকদের স্বার্থে বিভিন্ন কর্মকান্ডের মাধ্যমে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় তাদের এই অসম্মতি তাদের নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট নয়, যতক্ষণ না তারা তাদের স্থান ও অবস্থান পরিত্যাগ করে।
একটা বিষয় স্মর্তব্য যে, আলহামদুলিল্লাহ মুজাহিদরা যখন কোনো কাজ করেন তখন এটা শরয়ীভাবে যাচাই বাছাই করেই করে থাকেন।
আর
@@ResalahTheMessageে না।[সহিহ বুখারী,৬৯১৫]
-অর্থাৎ কোনো মুসলিম যদি কোনো (nikotborti awami) কাফেরকে হত্যা করে দেয়, যদিও সে কাফের চুক্তিবদ্ধ হয় তবুও ঐ কাফেরের বদলে উক্ত মুসলিমকে হত্যা করা যাবে না বা ক্বিসাস (hudud) কার্যকর হবে না।
• আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ কোন কাফির ও তার হত্যাকারী (মুসলিম) কখনও জাহান্নামে একত্র হবে না।[সুনানে আবু দাউদ,২৪৯৫]
-অর্থাৎ কোনো মুসলিম কোনো (awami) কাফেরকে হত্যা করলে তাকে আল্লাহ উত্তম বিনিময় দান করবেন, এরজন্য সে জাহান্নামি হবে না, যেহেতু কাফেররা চিরস্থায়ী জাহান্নামি।
• قال القرطبي: (والمسلم إذا لقي الكافر ولا عهد له: جاز له قتله).
[تفسير القرطبي 338/5]
"আর কোনো মুসলিমের সামনে যদি কোনো কাফের পড়ে যায়, যার সাথে কোনো চুক্তি নেইঃ তার জন্য জায়েয আছে একে হত্যা করে দেয়া।" [তাফছীরে কুরতবি ৩৩৮/৫]
-সুতরাং উপরোক্ত দলিল থেকে স্পষ্ট যে কোনো কাফের,নাস্তিক,মুলহিদ বা শাতিমার রাসূলকে একজন মুসলিম ব্যাক্তিগতভাবে হত্যা করতে পারে।
আর সে যদি নাস্তিক,মুলহিদ,শাতিমার রাসূল হয় তাহলে তো যেকোনো সামর্থ্যবান মুসলিমের উপর তাকে হত্যা করা ওয়াজিব, চাই শাসক অনুমতি দিক বা নিষেধ করুক।
চিন্তা করুন! যেখানে খোদ রাসূল সা: শাসক থাকার পরও সাহাবারা এক্ষেত্রে তার অনুমতি নেন নি সেখানে বর্তমান জমানার শাসকদের অনুমতি কেন প্রয়োজন? তাদের মর্যাদা কি রাসূলুল্লাহ সা: থেকেও বেশি হয়ে গেল? নাউজুবিল্লাহ!!
[বি:দ্র: বর্তমান জমানায় কোনো মুসলিম শাসক বা ইসলামিক রাষ্ট্র নেই। তাই শাসকের অনুমতির প্রশ্নেই ওঠে না(যেহেতু শাসকই নেই), আর এটা যেহেতু মুসলিমদের উপর ওয়াজিব, তাই সাধারণ মুসলিমদেরই এটা সম্পাদন করতে হবে ইনশাআল্লাহ]।
পোষ্টটি বেশি বেশি কপি পেস্ট করুন যাতে সবাই দ্বীনের সঠিক ইল্ম অর্জন করতে পারে ইনশাআল্লাহ।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
كَيْفَ وَإِنْ يَظْهَرُوا عَلَيْكُمْ لَا يَرْقُبُوا فِيكُمْ إِلًّا وَلَا ذِمَّةً يُرْضُونَكُمْ بِأَفْوَاهِهِمْ وَتَأْبَى قُلُوبُهُمْ وَأَكْثَرُهُمْ فَاسِقُون [التوبة: 8]
অর্থঃ কিভাবে? তাঁরা তোমাদের উপর বিজয়ী হলে তোমাদের আত্মীয়তার ও অঙ্গীকারের কোন মর্যাদা দেবে না। তারা মুখে তোমাদের সন্তুষ্ট করে, কিন্তু তাদের অন্তরসমূহ তা অস্বীকার করে, আর তাদের অধিকাংশই প্রতিশ্রুতি ভঙ্গকারী। (সূরা তাওবাঃ ৮)
ভারতের হিন্দুরা আরও একবার এই কথাকে ভিত্তি প্রদান করল যে, তারা ইসলামের শত্রু, মুসলমানদের আক্বীদার দুশমন, মুসলমানদের জীবন, সম্পদ, সম্মান ও পবিত্রতার শত্রু। ভারতের মুসলমানদের জোরপূর্বক হিন্দু বানানো, “বন্দে মা তারাম” বলানো, গরু জবাইয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা - এসবের পরে এখন অবস্থা এই পর্যন্ত পৌঁছে গেছে যে, মুসলমানদের ‘কুফরে বাওয়াহ’ অর্থাৎ প্রকাশ্য কুফর বলায় বাধ্য করা হচ্ছে। হাফেযে কুরআনকে এই কথার উপর বাধ্য করা হচ্ছে, যেন তিনি মূর্তি ও মন্দিরের ভূমিকে দেবী হিসেবে মেনে নেন, তার মা’বূদ হওয়াকে স্বীকৃতি দিয়ে তার বড়ত্বের ঘোষণা দেন। কাফেরের কথার উক্তি দেওয়া কুফরি নয়, “জে মাতা”, “ভারত মাতা কি জে” - আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (ﷺ) এর অনুগতদের এসব স্লোগান দেওয়ায় বাধ্য করা হচ্ছে। ধর্মনিরপেক্ষতা ও সংযমের গান গাওয়া লোকেরা আজ কোথায়, যখন লাঠিসোঁটা আর রাষ্ট্রীয় শক্তির জোরে মুসলমানদেরকে কুফরি কথা বলায় বাধ্য করা হচ্ছে, বাধ্যতামূলকভাবে তাঁদেরকে হিন্দু বানানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে?ফিলিস্তিনের সঙ্গে কাশ্মীরের কি আজব মিল!! শুধু তাই নয়। ফিলিস্তিনের সাথে নোংরা ইহুদি গোষ্ঠীর আচরণ যেমন জঘন্য, কাশ্মীরের মুসলিমদের সাথে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয়দের আচরণও তেমন জঘন্য। ধূর্ত ইহুদিদের সাথে মুশরিক হিন্দুদের পাপাচারের কী বিস্ময়কর সাদৃশ্য!
لَتَجِدَنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَةً لِّلَّذِينَ آمَنُوا الْيَهُودَ وَالَّذِينَ أَشْرَكُوا ۖ
“অর্থঃ যারা ঈমান এনেছে তাদের প্রতি মানুষের মধ্যে ইহুদি ও মুশরিকদেরকে তুমি অবশ্যই সবচেয়ে বেশি শত্রুতাপরায়ণ দেখতে পাবে”। (সুরা আল-মায়িদা ৫:৮২)
@@ResalahTheMessageহিন্দুদের অনেকেই সামরিক ট্রেনিং প্রাপ্ত। মুসলমানদের অত্যাচার করতে, দমন করতে নিজেদের প্রস্তুত করেছে৷ আর এস এস, ইসকন, হিন্দু মহাসভা হিন্দুদের সামরিক প্রশিক্ষিত করে যাচ্ছে।
ইহুদিদের প্রত্যেকের জন্য সামরিক ট্রেনিং বাধ্যতামূলক।
নাসারাদের নাগরিকরা প্রয়োজনীয় আগ্নেয়াস্ত্র বহন করতে পারে। তারা আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার শেখা নিজেদের জন্য প্রয়োজনীয় মনে করে৷ এবং শিখে৷
আর মুসলমানরা সিনেমা, ক্রিকেট, ফুটবল, ফ্যাশন, মোবাইল হ্যান্ডসেট, গাড়ি........ এসবের আপডেটেড খবর রাখে৷ তাদের মুল চিন্তা অর্থ উপার্জন আর বিলাসী জীবন যাপন নিয়ে৷
একজন শত্রুকে মোকাবেলার ক্ষমতাও তাদের ৯৯ ভাগেরই নাই। নিজেকে রক্ষার কোন জ্ঞানও নাই। ভারী অস্ত্র দুরের কথা, একটা ছুরি ব্যবহার করতেও জানে ন্য৷ আফসোস আফসোস ।
ইদাদ ( জিহাদের জন্য প্রশিক্ষণ) মুসলমানদের উপর ওয়াজিব একটা দ্বায়িত্ব। এটা দ্বীনের অংশ।
অথচ তথাকথিত ইসলামী স্কলার, দাঈ,সংগঠন এ ব্যপারে নিরব। মুসলমানদের উপর কাফেররা রাজত্ব করবে না তো মুসলমান তাদের উপর রাজত্ব করবে?
হে মুয়াহিদগন ( তাওহীদ বাদী এবং তাওহীদ পন্থী গন) নিজ ঘরে নিজেকে তৈরী করুন৷ জীবনের একমাত্র লক্ষ্য ঠিক করুন জিহাদের মাধ্যমে আল্লাহ'র সন্তুষ্টি সহকারে শাহাদাত।
" আর তাদের মুকাবিলার জন্য তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী শক্তি ও অশ্ব বাহিনী প্রস্তুত কর, তা দ্বারা তোমরা ভয় দেখাবে আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদেরকে এবং এরা ছাড়া অন্যদেরকেও, যাদেরকে তোমরা জান না, আল্লাহ তাদেরকে জানেন।" ( সুরা আনফাল, আয়াত ৬০)ফিলিস্তিনের সঙ্গে কাশ্মীরের কি আজব মিল!! শুধু তাই নয়। ফিলিস্তিনের সাথে নোংরা ইহুদি গোষ্ঠীর আচরণ যেমন জঘন্য, কাশ্মীরের মুসলিমদের সাথে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয়দের আচরণও তেমন জঘন্য। ধূর্ত ইহুদিদের সাথে মুশরিক হিন্দুদের পাপাচারের কী বিস্ময়কর সাদৃশ্য!
لَتَجِدَنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَةً لِّلَّذِينَ آمَنُوا الْيَهُودَ وَالَّذِينَ أَشْرَكُوا ۖ
“অর্থঃ যারা ঈমান এনেছে তাদের প্রতি মানুষের মধ্যে ইহুদি ও মুশরিকদেরকে তুমি অবশ্যই সবচেয়ে বেশি শত্রুতাপরায়ণ দেখতে পাবে”। (সুরা আল-মায়িদা ৫:৮২)
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا مَا لَكُمْ إِذَا قِيلَ لَكُمُ انفِرُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ اثَّاقَلْتُمْ إِلَى الْأَرْضِ ۚ أَرَضِيتُم بِالْحَيَاةِ الدُّنْيَا مِنَ الْآخِرَةِ ۚ فَمَا مَتَاعُ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا فِي الْآخِرَةِ إِلَّا قَلِيلٌ
হে ঈমানদারগণ, তোমাদের কি হল, যখন আল্লাহর পথে (Awami kaferder hottar jonno) বের হবার জন্যে তোমাদের বলা হয়, তখন মাটি জড়িয়ে ধর, তোমরা কি আখেরাতের পরিবর্তে দুনিয়ার জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? অথচ আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবনের উপকরণ অতি অল্প।
O ye who believe! what is the matter with you, that, when ye are asked to go forth (and killed awami bastard) in the cause of Allah, ye cling heavily to the earth? Do ye prefer the life of this world to the Hereafter? But little is the comfort of this life, as compared with the Hereafter.
إِلَّا تَنفِرُوا يُعَذِّبْكُمْ عَذَابًا أَلِيمًا وَيَسْتَبْدِلْ قَوْمًا غَيْرَكُمْ وَلَا تَضُرُّوهُ شَيْئًا ۗ وَاللَّهُ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
যদি sososro jihade) বের না হও, তবে আল্লাহ তোমাদের মর্মন্তুদ আযাব দেবেন এবং অপর জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। তোমরা তাঁর কোন ক্ষতি করতে পারবে না, আর আল্লাহ সর্ববিষয়ে শক্তিমান।
Unless ye go forth, He will punish you with a grievous penalty, and put others in your place; but Him ye would not harm in the least. For Allah hath power over all things.
إِلَّا تَنصُرُوهُ فَقَدْ نَصَرَهُ اللَّهُ إِذْ أَخْرَجَهُ الَّذِينَ كَفَرُوا ثَانِيَ اثْنَيْنِ إِذْ هُمَا فِي الْغَارِ إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لَا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا ۖ فَأَنزَلَ اللَّهُ سَكِينَتَهُ عَلَيْهِ وَأَيَّدَهُ بِجُنُودٍ لَّمْ تَرَوْهَا وَجَعَلَ كَلِمَةَ الَّذِينَ كَفَرُوا السُّفْلَىٰ ۗ وَكَلِمَةُ اللَّهِ هِيَ الْعُلْيَا ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ حَكِيمٌ
যদি তোমরা তাকে (রসূলকে) সাহায্য না কর, তবে মনে রেখো, আল্লাহ তার সাহায্য করেছিলেন, যখন তাকে কাফেররা বহিষ্কার করেছিল, তিনি ছিলেন দু’জনের একজন, যখন তারা গুহার মধ্যে ছিলেন। তখন তিনি আপন সঙ্গীকে বললেন বিষন্ন হয়ো না, আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন। অতঃপর আল্লাহ তার প্রতি স্বীয় সান্তনা নাযিল করলেন এবং তাঁর সাহায্যে এমন বাহিনী পাঠালেন, যা তোমরা দেখনি। বস্তুতঃ আল্লাহ কাফেরদের মাথা নীচু করে দিলেন আর আল্লাহর কথাই সদা সমুন্নত এবং আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
If ye help not (your leader), (it is no matter): for Allah did indeed help him, when the Unbelievers drove him out: he had no more than one companion; they two were in the cave, and he said to his companion, "Have no fear, for Allah is with us": then Allah sent down His peace upon him, and strengthened him with forces which ye saw not, and humbled to the depths the word of the Unbelievers. But the word of Allah is exalted to the heights: for Allah is Exalted in might, Wise.
انفِرُوا خِفَافًا وَثِقَالًا وَجَاهِدُوا بِأَمْوَالِكُمْ وَأَنفُسِكُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ۚ ذَٰلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ
তোমরা (sososro jihade) বের হয়ে পড় স্বল্প বা প্রচুর সরঞ্জামের সাথে এবং জেহাদ কর আল্লাহর পথে নিজেদের মাল ও জান দিয়ে, এটি তোমাদের জন্যে অতি উত্তম, যদি তোমরা বুঝতে পার।
Go ye forth, (whether equipped) lightly or heavily, and strive and struggle, with your goods and your persons, in the cause of Allah. That is best for you, if ye (but) knew.
(সুরা তাওবাহ, আয়াত৩৮-৪১)
আল্লাহ শাইখ কে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন
আমিন
💐💐💐
جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرًا
Apnake onek mic kori sar Allah geno apnake gannat nosib Koren amin
আমিন
May Allaha grant you Jannat sir...
আমিন
তাবলি করা হারার
এই মূর্খ দলিল বল।
কেন?
হালাল
@@ResalahTheMessageহালাল
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বলার তৌফিক দান করুন
ওনি অনেকগুলো মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন।
কি কি একটু বলবেন?
Aha re biyadop
তুই যে সত্যবাদী রে.
কি কি বলেন?
যে দাওয়াতে কুরানে কথা বললেই তাবলীগ জামাত ভাইদের শরীর জ্বলে আর ফাজায়েল পড়লে খুশি হয়।এদের দিয়ে ইসলামের কি উপকার হবে আপনারাই বলুন। আমার কথা বিশ্বাস না হলে আপনার পরীক্ষা করে দেখতে পারেন তারা বলবে কোরান বুঝতে হলে ১৫টি জ্ঞান থাকতে হবে ইত্যাদি। যারা তাবলীগ করেন তারা দয়া করে সুরা মাইদার ৬৭ নং আয়াত দেখেন।
apnaka abar ki bolbo apneto bidathe kharon ja tve kore sha abar fotua dauar k hum muk samla kotha bolun
Apni ki lekchen bugaigaina Age leka sekhen
🤔