আমরা তো ভারতের মধ্যে ট্রানজিট সুবিধা পাই না , নেপাল আর ভুটানের মধ্যে আমাদের দূরত্ব কত কম তাও ভারত আমাদের ট্রানজিট দেয়নি। শেখ হাসিনা যদি ট্রানজিট দিয়ে ট্রানজিট নিত তাও হতো, তিস্তার পানি পাবো বলে মনে হয় না।
@@mdibrahimhossain9997 Ai Transit use kore India military equipments o transfer korte parbe Arinachal a, jeita China vlo vabe nibe nah. China chailey ai railway destroy korar jonno ballistic attack korte pare jeita Bangladesher jonno humkir moto
এ শিলিগুড়ি করিডোর চীনের কাছাকাছি হওয়ায় ভারত তার সামরিক সরঞ্জাম পাঠানোর নিরাপদ রাস্তা হিসেবে বাংলাদেশের রেল ট্রানজিট ব্যবহার করতে চাইছে। এসব কারণে ভারতকে রেল ট্রানজিট দেওয়া বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর ব্যাপক ঝুঁকি তৈরি করবে। কারণ, ভবিষ্যতে চীন ও ভারতের মধ্যে বড় ধরনের যুদ্ধ শুরু হলে চীনের সামরিক বাহিনী ভারতের সামরিক সরঞ্জামের জোগান বাধাগ্রস্ত করার জন্য বাংলাদেশের ভূখণ্ডে ভারতীয় রেলের ওপর মিসাইল হামলা চালাতে পারে। যুদ্ধে প্রতিপক্ষের সামরিক সরঞ্জামের জোগানে হামলা একটি পুরোনো রীতি। বর্তমানে চীনের কাছে ব্যাপক পরিমাণে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল আছে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে তারা অনায়াসে হামলা চালাতে পারে। এ ছাড়া বাংলাদেশের কাছে কোনো অ্যান্টি ব্যালিস্টিক মিসাইল যেমন এস-৪০০, প্যাট্রিয়ট মিসাইল সিস্টেম নেই। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের মিসাইল হামলা ঠেকাতে পারবে না। নোটিশে আরও বলা হয়, ভারতের শিলিগুড়ি করিডোর দিয়ে ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় সাতটি রাজ্যের রেলপথ ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। এই রুট দিয়ে ভারতের অসংখ্য দ্রুতগামী যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী রেল চলাচল করে থাকে। সুতরাং বাণিজ্যিক মালামাল প্রেরণের জন্য বাংলাদেশের রেল ট্রানজিট ভারতের কোনো প্রয়োজন নেই। মূলত সামরিক সরঞ্জাম প্রেরণের জন্য বাংলাদেশের রেল ট্রানজিট ভারতের প্রয়োজন। ভারতের শিলিগুড়ি করিডোরের খুব কাছেই চীন ও ভুটান সীমান্ত অবস্থিত। সেখানে ডোকলাম নামক অঞ্চলে চীন সামরিক ঘাঁটিসহ বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করছে। এই কারণে এই ডোকলাম নিয়ে ২০১৭ সালে ভারতের সঙ্গে চীনের সংঘাত শুরু হয়। এসব কারণে ভারতের আশঙ্কা, ভবিষ্যতে ভারত ও চীন বড় ধরনের যুদ্ধে জড়ালে চীনের সামরিক বাহিনী ভারতের এই শিলিগুড়ি করিডোরে আক্রমণ করতে পারে এবং এ করিডোর বন্ধ করে দিতে পারে। যার ফলে ভারত তার উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে সামরিক সরঞ্জাম যথাযথভাবে পাঠাতে পারবে না। এসব দিক বিবেচনা করে, ভারত সম্পূর্ণ সামরিক কারণে বাংলাদেশের রেল ট্রানজিট ব্যবহার করতে চাচ্ছে। যাতে ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর বিদ্রোহ দমনে এবং অরুণাচল প্রদেশে চীনের সঙ্গে সংঘাত মোকাবিলায় সহজেই সামরিক সরঞ্জাম পাঠানো যায়। তাই ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সঙ্গে সংযোগকারী বাংলাদেশের এ রেল ট্রানজিট সমঝোতা চুক্তির উদ্দেশ্য সম্পূর্ণ সামরিক। এ চুক্তি বাস্তবায়ন হলে, ভবিষ্যতে ভারত ও চীন যুদ্ধে জড়ালে চীনের সামরিক বাহিনী ভারতের সামরিক সরঞ্জামের জোগান বাধাগ্রস্ত করার জন্য বাংলাদেশের ভূখণ্ডে হামলা চালাতে পারে। এর ফলে ভবিষ্যতে চীন ও ভারতের যুদ্ধে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন হবে এবং অগণিত নাগরিকদের জীবন দিতে হবে।
@RiasadSudim ভারত খুব সুবিধাবাদী দেশ। ১৯৭১ এ আমেরিকার থেকে পারমাণবিক ধুমকি পেয়েও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে এক পা ও পিছু পা হয়নি। ভারত যা সুবিধাবাদী দেশ শক্তি থাকা সত্ত্বেও কোনো দিন বাংলাদেশের এক হাত জমি দখল করেনি। প্রতিবেশি চীন বা পাকিস্তান নেই, তা বাংলাদেশের কোনো দিন প্রয়োজন পড়েনি আর পড়বেও না শক্তিশালী সিমান্ত রক্ষির। এর পরেও ভারত ভীষণ সুবিধাবাদী দেশ😂😂😂
এই চুক্তি ভারতের জন্য হানডেট পারসেন লাভজনক। বাংলাদেশের জন্য চারটা শুন্য। এই উত্তর খোঁজার জন্য দুই বছর অপেক্ষা করতে হবে না। এই প্রশ্নের উত্তর অতীতে,বন্দর ট্রানজিট নেওয়ার সময় বলেছিল। তিস্তা চুক্তি করবে, কিন্তু তারা করে নাই।ভারতের ক্যারেক্টার সম্বন্ধে বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ ভালোভাবেই জানে।
ভারত চাইলে বাংলাদেশ কে 1সপ্তাহের মধ্যে দখল করে নিতে পারে রেল চুক্তির মাধ্যমে লাগবেনা চাইলে ৭১ এ ও নিয়ে পারত কিন্তু ওরা নিবেনা এমনিতে এতো বড় দেশ চালাতেই হিমসিম খাচ্ছে
Yes, In Future one fine day you will wake up from sleep and will come to know।।you are now part of Bangla State of India। Welcome in advance by ২১০০ 😂😂😂
মনের ভিতর অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। প্রথমত বলতে চাই দেশ স্বাধীনের আহ্বান জানিয়েছিল শেখ হাসিনার বাবা শেখ হাসিনা নয়। তার বাবার জন্য আজকে তিনি প্রধানমন্ত্রীর জায়গায় বসে আছেন। একপ্রকার জোর করেই বসে আছেন। এমন জাহিলাতি ও ফেরাউন নেতৃত্বের নারী নেতৃত্ব দেখতে চাই নাই এই বাংলাদেশে। গোটা বাংলাদেশের ভারতীয় সরকারি এজেন্ট বা গুপ্তচর এর অভাব নেই। এত বড় একটা রেলপথ ব্যবহার করে ভারতীয় লোকাল মানুষগুলোও বিনা পাসপোর্টে দেশের ভিতরে ঢুকে বিভিন্ন মাদকীয় ব্যবসা ও ইল্লিগাল প্রোডাকশন শুরু করে দিতে পারে। আর এতবড় একটা রেল লাইনের প্রটেকশন বাংলাদেশি এর সরকারি কর্মকর্তা কিভাবে এর নিরাপত্তা দিবেন। যেখানে বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তা বাংলাদেশের লোকাল মানুষদেরকে নিরাপত্তা দিতে পারে না।
পুরো প্রতিবেদন দেখে যা বুঝলাম, ভারত বাধ্যতামূলক ট্রানজিট যেটা নেপাল-ভুটানের সাথে বাংলাদেশ ১৯৭৬ ও ১৯৮৬ সালে হয়েছিলো সেটা আজো দেয় নি, কিন্তু যেটা বাধ্যতামূলক নয় সেটা নেয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। ডালমে কুছ কালা হে.....
বাংলাদেশের সুবিধা গুলো চুক্তিতেই সীমাবদ্ধ থেকে যাবে এটা কখনো বাস্তবায়ন হবে না, কাজিই ভারত কে ট্রানজিট সুবিধা দেওয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা হুমকির মুখে পড়বে।
@@sohelhassan6426আনন্দ ফুর্তি হবে খেলাধুলা চলবে, কিন্তু রক্ষিতা কখনো বউয়ের মর্যাদা পাবে না। ফ্রীতেই সব পেলে বিয়ে করে সংসারের দায়িত্ব কোন পাগলেও নিবে না। আর কম দামে গরু খেতে গিয়ে, গরু খাওয়ার অধিকারটাই চিরতরে হারিয়ে যাবে, সাথে হারিয়ে যাবে আরো অনেক কিছু.... মনে রাখতে হবে, "স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন"
গিলে খাওয়ার প্রবণতা- ভূমিকা:- বর্তমানে কোন দেশ একা চলা সম্ভব নয়। প্রতিটি দেশ একে অপরের উপর নির্ভরশীল। একারণেই ইউরোপে গড়ে উঠছে সেংজিংভুক্ত ২৭/২৯টি দেশ। তারা অবাধে চলাফেরা করছে এক দেশ হতে অন্য দেশ কারণ তাদের ভিতর গিলে খাওয়ার ভয় নেই। তারা একে অপরকে ব্যবহার করে ব্যবসা বা ফায়দা করে যাচ্ছে। সমমনা হয়ে একক মূদ্রা ইউরো চালু করেছে। ভারতের সাথেও যদি এমন হয় এবং উভয় দেশের ফায়দা বা লাভ হয়,তাতে আমাদের আপত্তি থাকার কথা নয়। আমারা ভারতের বিরুদ্ধে নয়। কিন্তু ভারত........ মূল বর্ণনা:- হায়দারাবাদ ছিলো একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। আয়তন ছিল বাংলাদেশের দ্বিগুণ প্রায়। সেই স্বাধীন রাষ্ট্রটিকে ১৯৪৮ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর কিভাবে ভারত গিলে খেয়েছে তা সবাইর জানা। ৭১০০ বর্গকিলোমিটারের সিকিমের কাহিনি সবাইর কম বেশী জানা। এটিও একটা স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র ছিল। আন্দুলুপ দর্জিকে বেকুব বানিয়ে নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে সৈন্য ঢুকিয়ে কিভাবে সিকিম দখল করেছে, তা আমরা জানি। কাস্মীর একটা স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল ছিল। আয়তন প্রায় ৮৭০০০ বর্গমাইল। বাংলাদেশের দেড় গুণ বড়। ৩৭০ ধারা বাতিল করে মোদিজি দখল করে নিয়েছে। ভারত যে কোন অজুহাতে বাংলাদেশে সৈন্য ঢুকাবে না, অস্ত্র ঢুকাবে না, স্থাপিত ট্রেনের মাধ্যমে অস্ত্র সৈন্য বহন করবে না তার নিশ্চয়তা কে দিবে? কাজেই ভারতের চিন্তা ভাবনা যদি ইউরোপের ২৭/২৯টি সেংজেংভুক্ত দেশের মত মুক্তমনা হতো আমাদের কোন চিন্তাই ছিলো না। কিন্তু তার চিন্তা হচ্ছে গিলে খাওয়া। অনেকে যুক্তি দেখাতে পারেন গিলে খেলে ১৯৭১ সালেই খেতো। আসল কথা ছিল তখনও চেয়েছিলো খেতে, কিন্তু পারেননি, কারণ বংগবন্ধুর বলিষ্ঠ বাক্যবাণ, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, এবং আন্তর্জাতিক চাপের ভয়ে। দ্বিতীয়ত ভেবেছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত শুধু পোড়া মাটি নিয়ে এটাকে গড়ে তুলতে আরও অধিক খরচ হবে। বরং ছেড়ে দেই। এটাকে কলোনি বানাবো, ইচ্ছামত ব্যবহার করবো,আর নায় হয় ঝোপ বুঝে কোপ মারবো। বিএনপি এক সময় একটা ভাংগা ক্যাসেট বাজাতো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশকে বিক্রি করে দিবে। অবস্থা দৃষ্টে সেই দিকেই কি ধাবিত হচ্ছি? তবে আমরা জানি আওয়ামীলীগ(স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল)বিক্রি করতে না চাইলেও, ভারত তার কুটকৌশলের ফাঁদে ফেলে বাংলাদেশ পূর্ণমাত্রায় ব্যবহার করবে, শোষণ করবে। কারণ বংগবন্ধু নেই, নেই তার সেই আকাশ কাপানো দৃঢ়, বলিষ্ঠ তর্জন গর্জন। কাজেই মাঠ ফাঁকা। সুযোগ পেলেই গোল দিতে কতক্ষণ? ভারত তার প্রয়োজন সে কড়ায় গণ্ডায় আদায় করে নিবে। বাংলাদেশ কিভাবে লাভবান হবে, বাংলাদেশ কি পাবে? বাংলাদেশের রাস্থাঘাট যেটা জনগণের করের টাকায় নির্মিত তাদের কি লাভ হচ্ছে ভারতকে সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা দিয়ে? চিকেন নেক:- এই চিকেন নেক যদি কোন ক্রমে চিন দ্বারা আক্রান্ত হয়, তাহলে ভারত অবশ্যই চাইবে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে স্থাপিত রেইল রাস্তা দিয়ে সৈন্য, গোলাবারুদ, অস্ত্র-শস্ত্র প্রয়োজনীয় রসদ আনা নেওয়া করতে। ফলে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অস্তিত্ব কতটা ঝুকিপূর্ণ হবে তা সহজে অনুমেয়। বাংলাদেশ কেবল দিয়েই যাচ্ছে অথচ নেপালের সাথে বানিজ্য করার জন্য মাত্র ২২ কিঃমিঃ রাস্তা দিচ্ছে না। ভুটানের সাথে ব্যবসা করার রাস্তা দিচ্ছে না, তিস্তার মুলো ঝুলিয়ে রেখেছে, ৫৪টা নদীর হিস্যা নেই। সীমান্তে সাধারণ মানুষ হত্যা হচ্ছে। এক দিকে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সকল সুযোগ সুবিধা ভারতকে দেওয়ার জন্য চুক্তি করছেন, অন্য দিকে গতকাল ২৫/০৬/২০২৪ তারিখে শীমান্তে বাংলাদেশীদের গুলো করছে। এই অধমের কথা বাসি হলেও ফলতে পারে। তাই সাধু সাবধান।
গোবর কি এক অদ্ভুত জীনিস রে ভাই পানিতে গেলে হয় মাছের খাদ্য। চুলায় গেলে হয় জ্বালানি। জমিতে গেলে হয় জৈব সার। আর মস্তিষ্কে গেলে হয় "বাংলাদেশের কমেন্টের"।এ ভাই ইতিহাস এর নামে ইসলামী কূরান পরলে এই রকম বুদ্ধিই হয় ১৯৪৭ সালের বিভাজনের আগেও হায়দ্রাবাদ,সিকিম, কাশ্মীর ভারতের অঙ্গ ছিল এখনও আছে এবং পরবর্তী কালে থাকবে।আর যদি বলিস বাংলাদেশ এর কথা তাহলে এটিও ১৯৪৭ এর আগে ভারতের অঙ্গ ছিল।১৯৭১ সালে কেবল ভারতের জন্য স্বাধীনতা পেয়েছিস পাকিস্তান এর থেকে তাও কেবল ভারতের দয়ায় রে ভিখারী চাইলে তখন ই অধিগ্ৰহণ করতে পারত। তোদের মতো গাদ্দার কাফেরর বচ্ছা যেটা জানিস না।আর যদি বলিস সীমান্তে মানুষ মারার কথা তাহলে তোরা সীমান্তে আসিস কি বিড়ি সিগারেট খেতে যা করে ঠিক করে আমাদের সেনাবাহিনী।আর যদিই এত দেশ প্রেমিক হস নিজেতো আসবিনা না তোর পরিবার পরিজন কেও আস্তে দিবি না ভারতে চিকিৎসা করাতে মর তোদের ভুয়া ডাক্তার এর হাতে।
বলদ আসলে আমরা না রে ভাই। সাধারণ মানুষ বুঝেও কিছু করতে পারতেছে না৷ মানুষের জানের ভয় তো আছে নাকি। যেদিন গণজোয়ার শুরু হবে সেদিন এতে অধিকাংশই শামিল হবে। হবে না শুধু সরকারি চাকরিজীবীরা চাকরি হারানোর ভয়ে। আর যারা উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা/আমলারা দেখেও না দেখার ভান করতেছে, তারা এখন শুয়ে-বসে ডলার সরাচ্ছে একরকম, আর বিদেশে বাড়ি বানাইতেছে। যেদিন এদেশে দুর্যোগ নামবে, তার আগেই স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বেঞ্জিরের মতো পাত্তারি গুটাবে। এরা আসল রাজাকার। রাজাকার এখনকার দিনের সব ক্ষমতায় বসে থাকা নেতা-মন্ত্রীরা। সাধারণ মানুষ হঠাৎ করে আর কী করবে৷ দেয়ালে পিঠ ঠেকলে সেদিন ৬৯ এর গণ-অভ্যুত্থানের মতো আবার আন্দোলন হবে। তবে দেখবেন সুবিধাবাদীরা চিরকালই মীরজাফরগিরি করে। এরা তারপরেও ফাঁক-ফোকরে থাইকাই যাবে। এসব দূর করতে রাষ্ট্রে দুর্নীতির জিরো টলারেন্স নীতি আইন পাশ করতে হবে। বড়-মাঝারি দুর্নীতির জন্য যেনো মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয় আর তেমনি রেপের ক্ষত্রেও প্রমাণ হলেই মৃত্যুদন্ড, যে নিজে করুক বা সহযোগিতা। আর শালীন পোশাক মেয়েদের। এ তিনটা আইন যেদিন থেকে কার্যকর হবে সেদিন থেকে দেশে শান্তি নামবে আর তার আগে না। সাথে কোনো সরকার সর্বোচ্চ দুই মেয়াদের ওপর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। এটাই দুর্নীতির মূল আখড়া।
আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত আমাদের . অনেক সহযোগিতা করেছেন... রেল সুবিধা আমাদের দেওয়া দরকার .... আমাদের মিলেমিশে থাকতে হবে/আশা করি আমাদের বাংলাদেশ আরো এগিয়ে যাবে..জয় বাংলা
@@Nation80615 years ER old meye felani kon onuprobeshkari chilo ? Bastard, chorakarbarir sasti ki fire kore mere fela ? Cross korar pore Tahole jail e nek, and jader murder kore ei kukur Sena Ra, BD ER Mati te mare, Indiar soil e na
@@Nation806তোরা কি আমেরিকার হয়ে গিয়েছিস, যে তুদের দেশে অনুপ্রবেশ করবে?বরং তোরাই বিভিন্ন দেশে অনুপ্রবেশ করে থাকিস!😂।আর চোরাকারবারি শুধু এক দেশেই থাকে না মাদারটেক! সেটা তোদের দেশেও আছে।আগে তোদের তোদের দেশেরগুলা ঠিক কর।অন্যথায় ট্রানজিট তুর মার সাওয়্যা দিয়ে ভরে দিমু।
ভারতের ট্রেন কোন সেতুর উপর দিয়ে গেলে, ইনজিন পতি ৬ লরির ফি এবং পতি বগি ৩ লরির ফি দিতে হবে, এরপর মালামালের ওজনের ফি ❤ মানে পতি মালবাহী টেরেনে ২০ লাক রুপি ❤❤❤
আমরা নেপাল এবং ভুটানের ট্রানজিট চাই। তারা আমাদের সমুদ্র বন্দর গুলো ব্যবহার করুক। কেন বাংলাদেশকে ট্রানজিট দেওয়া হয় না। এটা কোন ধরনের পররাষ্ট্রনীতি। ক্ষমতার মসনদে বসে থাকার জন্য রাষ্ট্র বিকিয়ে দেওয়া।
এমন সিদ্ধান্ত আমরা মেনে নিতে চাই না তাছাড়া আমরা যখন নেপালে যেতে চাই আমরা যেতে পারি না অথচ ভারতের লোকজন নেপালের সরাসরি চলে যায় আধার কার্ড দেখিয়ে বাট বাংলাদেশের কোন ট্রানজিট সুবিধা দিচ্ছে না ভারত ট্রানজিট ভিসা দেয় না ভারত আমরা খুব সমস্যা ভোগ করতেছি এই ট্রানজিট ভিসা এখন আর বাংলাদেশকে দেয় না কেন ভারত আমরা চাই ভারত যেভাবে নেপালে যেতে পারে আমরা যাতে যেতে পারি আমাদের সেই রকম সুবিধা তৈরি করতে হবে
বাংলাদেশের মেয়ে ফালানি কোন টাইপের চোরাকারবারি ছিল। একটা ছোট্ট মেয়ে না বুঝে কাটা তাদের কাছে গিয়েছিল আর তার লাশটা দুই দিন পর্যন্ত কাটা তাদের সাথে ঝুলে ছিল। এই আপনাদের মানবতা।
টাকার অবমূল্যায়নের কারণে ভারত নামমাত্র মুল্যে সড়কপথে ট্রানজিট সুবিধা পাচ্ছে। আমার আবেদন এই যে, বিষয় টা পুন মূল্যায়ন করে ডলারে ট্রানজিট ফি নির্ধারণ করা হোক।নেপাল ও ভুটানের সাথে ভারতও একই হারে ট্রানজিট ফি নির্ধারণ করে আমাদের সমান সুবিধা দিক। তাজউদ্দীন আহমদ এর বলা "সমতা সহকারে বন্ধুত্ব " তবেই বাস্তবায়িত হবে।
জিনা আপনার কথিত মতে একপাখিক ভালোবাসায় মজা যাবে না। রেলওয়ে তেও উপযুক্ত শর্তসাপেক্ষে ট্রেন্ডশিপ মেন্ট দেয়া যেতে পারে। আর শর্ত গুলির মধ্যে প্রধান হলো তিস্তার পানি দেওয়া ও নেপালের সাথে ট্রানজিট দেওয়া এবং আরো বেশ কিছু অত্যন্ত যুক্তিযুক্ত শর্ত যাহা ন্যায়ভিত্তিক যুক্তিযুক্ত এবং উভয়ের কাছে গ্রহণযোগ্য। পশ্চিমবঙ্গের বাদশা তা একটা খোঁড়া যুক্তি। এটা ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে বাধ্যবাধকতা মূলক নয় যে সে বিশেষ কোন রাজ্যে কে প্রাধান্য দিবে আন্তর্জাতিক চুক্তি লঙ্গন করে, এটাই তো আমরা আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের নিয়ম বলে জানি। দেই দিচ্ছি করে আর কতকাল কাটাবে ভারত? আন্তর্জাতিক নদী তিস্তার পানি এবং নেপালের ট্রানজিট শুধু মুলার মতই ঝুলে আছে। নন ট্যারিফ বাধা ডাম্পিং ইত্যাদি সহ আরো কত কিছু বিরাজমান। তার কি হবে? এটাই তো জনগণের জ্ঞাতব্য বিষয়।😮
ভারত ওই জায়গাটা কাউকে দেবে না বাংলাদেশের মধ্যে ট্রেন যাক বা না যাক তাতে কোন সমস্যা নেই চিকেন লঙ্কা হচ্ছে ভারতের একটা সবথেকে কম জোর জায়গা এখানে চীন ওই জায়গাটা উপর নজর রেখেছে ,,, ওখানে যদি কোন দুষ্কৃতি বা চিন অ্যাটাক করে ওই জায়গায় তাহলে আমাদের নর্থইস্ট পুরো অন্ধকার হয়ে যাবে পুরো যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিন্ন হয়ে যাবে
and that's why Modi is also losing its credibility because people in India know bangladesh is an enemy and they want to end relations from cricket to Trade.
এ,কথা, প্রধান মন্ত্রী কে প্রশ্ন কর।খবর, গিত, গিয়ে বললে,হবে। ভারত এর রেল চলাচল বন্ধ কর। জনগণ এর উপরে সরকার নয়। স্বাধীন রাষ্ট্রের জনগণ বাংলাদেশের। স্বাধীন রাষ্ট্রের জনগণ এর উপরে ভারত এর দাদাগিরি চলবেনা।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কে জিজ্ঞেস করা উচিৎ ছিল, নেপাল-ভুটান-বাংলাদেশ এর মধ্যে ট্রেন চলাচলের জন্য ভারত কি এই ধরনের ট্রানজিট সুবিধা দিবে কিনা??? যদি না দেয় তাহলে বাংলাদেশ কেন দিচ্ছে!!! 😮😮😢
আমি একজন সাধারণ মানুষ আমি চাই না আমার দেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কিছু করা যাবে না,,, খালি চোখে দেখলে ও বুঝতে পারি এই সুবিধা ভারত পেলে আমার দেশের ক্ষতি সম্ভাবনা বেশি,,,,, তাই আমি চাই না,,,,
ইউরোপীয় ইউনিয়নের উদাহরণ যখন দিলেন সাংঘাতিক ভাই, তাহলে এটাও জানেন যে সব ই-ইউ সব দেশ সবার দেশ ( ফ্রি বর্ডার) ব্যবহার করে তাহলে বাংলাদেশের জন্য ভারতের ভুমি কেন দিচ্ছে না নেপাল বা ভুটানের ক্ষেত্রে ??
বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান বন্দর সক্ষমতা কাজে লাগাতে ও রাজস্ব আয় বাড়াতে হলে নেপাল ও ভুটানের সাথে ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহার করে ট্রানজিট সুবিধা বাস্তবায়ন করতে হবে। বাংলাদেশকে ট্রানজিট সুবিধা দিতে ভারত চুক্তিবদ্ধ কিন্ত তা বাস্তবায়ন করে নি। এখানে কি আমরা প্রতিদিন রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছি না??
আমি কোন দল করি না। কিন্তু আমি চাই আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও তিব্বত এক হয়ে অখন্ড ভারতের সাথে যুক্ত হোক।
সানিলিওন কে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করছে "আপা, আপনি আপনার শরীরে অনেক পুরুষকে ট্রানজিট দেন। এটা নিয়ে দর্শকরা মজা নেয়, হাসাহাসি করে, কটুক্তি করে। এই ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি?" জবাবে সানিলিওন পালটা প্রশ্ন করছে- "দেখুন, ট্রানজিট দেওয়াতে ক্ষতিটা কি হচ্ছে? ফুরিয়ে তো যাচ্ছেনা বরং আমার রাস্তা বড় হচ্ছে, ইনফ্রাস্ট্রাকচার সুগঠিত হচ্ছে,এক্টিভিটি বাড়ছে, কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে। সানিলিওনের কথায় কিন্তু যুক্তি আছে। ট্রানজিট দেওয়া তো খারাপ কিছু না৷ ইউরোপ আমেরিকার মেয়েদের শরীরে কোন বর্ডার নাই, গার্ড নাই,তাই বলে তারা কি বিক্রি হয়ে গেছে? স্বাধীনতা খর্ব হইছে? সবারই নিজস্ব চিন্তা ও স্বপ্ন আছে৷ সানিলিওনের চিন্তার সাথে দর্শকের চিন্তা মিলালে হবেনা৷ শরীররটা তো সানিলিওনের নিজের দর্শকদের না৷"
৷ আমাদের হাসিনা সরকার টেনজিট না দিয়ে সোজা ভাবে দুই বাংলাদেশ চাই আমার মনে হয় এইটাই সব চাই তে ভালো হইবে যে মন পশ্চিম বাংলা দেশ সব সময় ব'লে আসছেন। ওঁদের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ✌ জয়বাংলা জয বাংলা দেশে এক করবেন তবে এটা আমরা মনে করছি খুব ভাল হবে। বডারে আর কোন পাচার হবে না লোক আর মা-রা যাবে না পাচ ফুট লাগবে না ভিসা ও লাগবে না। আমাদের হাসিনা সরকার রাজি হয়ে যাক। সেই ১৯৭১ ইংরেজি তে যখন মুজিব টেনিং সেন্টার টেনিং করছি তখনই ভারতের উস্তাদ মানে টেনিং গুরু আমাদের কে সব সময় বলিতেন দেখো বাচু আজ তোমাদের পূব বাংলা জয় হইবে এর পর এই পশ্চিম বাংলা দেশ কে নিতেই আমাদের বুকে গুলি করবে এটাই সত্য । এ কথাটি সব সময় এখন মনে পড়েছে। আর জাতির জনক ও ব'লে ছিলেন আমার মনে পড়ে এ বাংলা তো আমি চাই না ই। আমরা যারা মুক্তি যোদা রা মুজিব টেনিং সেন্টার টেনিং করছি প্রথম বেছে। আমাদের সাথেই শেখ কামাল ও ছিলেন। তার প্রমান হল উনি ওনার রাইফেল নদি পার হইতে পানিতে ফেলে ছিলো । আমরা পুড়া বাংলা এক চাই জয় বাংলা দেশে জয় বাংলা ।
বাংলাদেশের ভিতরে দিয়ে ভারতের সঙ্গে রেল ট্রানজিট দেওয়ার মাধ্যমে শুধু ভারতের লাভ দেখতে পাচ্ছি আর শুধু বাংলাদেশের ক্ষতি দেখতে পাচ্ছি লাভ দেখতে পাচ্ছি না
দর কষাকষি যা করার চুক্তির আগেই করা লাগে। চুক্তির পরে কি আর দর কষাকষি হয়। সময় টিভি যেভাবে বিষয়টা উল্লেখ করছে সম্পূর্ণ উল্টা। যেকোনো সুবিধা দেওয়ার পরে সেই সুবিধে ফিরিয়ে নেওয়া কঠিন তা যদি হয় বাংলাদেশের মতো ছোট রাষ্ট্র। শেষ পর্যন্ত আমরা কিছুই পাইনি কিছুই পাবো না। তবে একটা জিনিস পাবো ক্ষমতায় টিকে থাকার গ্যারান্টি।
আমরা তো ভারতের মধ্যে ট্রানজিট সুবিধা পাই না , নেপাল আর ভুটানের মধ্যে আমাদের দূরত্ব কত কম তাও ভারত আমাদের ট্রানজিট দেয়নি। শেখ হাসিনা যদি ট্রানজিট দিয়ে ট্রানজিট নিত তাও হতো, তিস্তার পানি পাবো বলে মনে হয় না।
এই সরকার ভারতের পাওচাটা দালাল
নেপাল থেকে বাংলাদেশের দূরত্ব মাএ ১৮ কি.মি
আর ভুটান থেকে বাংলাদেশের দূরত্ব ৪০ কি.মি
এই সামান্য রাস্তাটুকুই ভারত ব্যাবহার করতে দিতে চায় না,,
R8❤
Why why
কারণ একটাই, যখন পেঁয়াজ এর দাম বাড়বে তোদের দেখে তখন তোরা কাঙাল বাহিনী ইঁদুর এর মতো ইন্ডিয়া তে ঢুকে porbi..
বাংলাদেশের উচিত ভারতের সঙ্গে সকল রেল ট্রানজিট বন্ধ করে দেয়া হোক। যতদিন না আমরা নেপাল এবং ভুটানের সাথে ট্রানজিট পাচ্ছি
বাংলাদেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন ভারত কে এ সুবিধা দেওয়া থেকে বিরত থাকাই উচিত।
প্রধানমন্ত্রী, হিন্দুদের প্রসাদ খেয়ে মাথা একেবারে গেছে তাকে বলে লাভ নাই 😅😅
কার কাছে আবেদন করছেন।সে কি আপনার ভোটে নির্বাচিত হয়েছে যে আপনার দাবি মানবে। তাকে নিয়োগ দিয়েছে ভারত। তাই দাদাদের সার্থ সবার আগে।
আপনি নাগরিক সেটা কে বলে?
আগে নেপাল আর ভূটানে ট্রেন চলাচলের ট্রানজিট নিতে হবে।
নাগরিক হিসেবে এটা আমার দাবি
আগে নেপাল আর ভূটানে ট্রেন চলাচলের ট্রানজিট নিতে হবে।
নাগরিক হিসেবে এটা আমার দাবি
আলহামদুলিল্লাহ বাংলাদেশ বিক্রী শেষ…আমরা এখন ভারতের নাগরিক…ধন্যবাদ মদির কৃতদাসীকে❤
ভারতের মত বিশাল দেশের নাগরিক হওয়া চারটি খানি ব্যাপার নয় সেটা বড় ভাগ্য নিয়ে জন্মাতে হয় আহ্ আমি যদি ভারতীয় হতে পারতাম😢
মোল্লা বাহিনীর জ্বলতেছে
India r nagorik hoyar gogota toder nei..tora jodi Bangladesh diye o dis taholeo india nebe na
@@পেন্ডুhddyugxdure jaiyaa varote mor
It’s Naujubillah
এই ট্রানজিট বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্য চরম পরিপন্থী।
Emni r koto nirapotta ase. Border diye emnitei smuggling, human trafficking shobkichu hoi.
*কোন দিক থেকে*
We agree brother!....🙌
It’s harmful for Bangladesh's future safety.....
@@mdibrahimhossain9997 Ai Transit use kore India military equipments o transfer korte parbe Arinachal a, jeita China vlo vabe nibe nah. China chailey ai railway destroy korar jonno ballistic attack korte pare jeita Bangladesher jonno humkir moto
Bangla deser sayruta Bharat korbena kono labh nei
ইনশাআল্লাহ জারা বাংলাদেশের মানুষ উপর বিদপ আনবে আল্লা তুমি তাদের বিচার করো🤲🤲🤲🤲🤲আল্লা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় শক্তিমান 🤲🤲
তাই যেন হয়
সময় সবচেয়ে শক্তিমান আল্লা বলতে কিচ্ছু নেই
এ শিলিগুড়ি করিডোর চীনের কাছাকাছি হওয়ায় ভারত তার সামরিক সরঞ্জাম পাঠানোর নিরাপদ রাস্তা হিসেবে বাংলাদেশের রেল ট্রানজিট ব্যবহার করতে চাইছে। এসব কারণে ভারতকে রেল ট্রানজিট দেওয়া বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর ব্যাপক ঝুঁকি তৈরি করবে। কারণ, ভবিষ্যতে চীন ও ভারতের মধ্যে বড় ধরনের যুদ্ধ শুরু হলে চীনের সামরিক বাহিনী ভারতের সামরিক সরঞ্জামের জোগান বাধাগ্রস্ত করার জন্য বাংলাদেশের ভূখণ্ডে ভারতীয় রেলের ওপর মিসাইল হামলা চালাতে পারে। যুদ্ধে প্রতিপক্ষের সামরিক সরঞ্জামের জোগানে হামলা একটি পুরোনো রীতি। বর্তমানে চীনের কাছে ব্যাপক পরিমাণে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল আছে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে তারা অনায়াসে হামলা চালাতে পারে। এ ছাড়া বাংলাদেশের কাছে কোনো অ্যান্টি ব্যালিস্টিক মিসাইল যেমন এস-৪০০, প্যাট্রিয়ট মিসাইল সিস্টেম নেই। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের মিসাইল হামলা ঠেকাতে পারবে না।
নোটিশে আরও বলা হয়, ভারতের শিলিগুড়ি করিডোর দিয়ে ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় সাতটি রাজ্যের রেলপথ ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। এই রুট দিয়ে ভারতের অসংখ্য দ্রুতগামী যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী রেল চলাচল করে থাকে। সুতরাং বাণিজ্যিক মালামাল প্রেরণের জন্য বাংলাদেশের রেল ট্রানজিট ভারতের কোনো প্রয়োজন নেই। মূলত সামরিক সরঞ্জাম প্রেরণের জন্য বাংলাদেশের রেল ট্রানজিট ভারতের প্রয়োজন। ভারতের শিলিগুড়ি করিডোরের খুব কাছেই চীন ও ভুটান সীমান্ত অবস্থিত। সেখানে ডোকলাম নামক অঞ্চলে চীন সামরিক ঘাঁটিসহ বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করছে। এই কারণে এই ডোকলাম নিয়ে ২০১৭ সালে ভারতের সঙ্গে চীনের সংঘাত শুরু হয়। এসব কারণে ভারতের আশঙ্কা, ভবিষ্যতে ভারত ও চীন বড় ধরনের যুদ্ধে জড়ালে চীনের সামরিক বাহিনী ভারতের এই শিলিগুড়ি করিডোরে আক্রমণ করতে পারে এবং এ করিডোর বন্ধ করে দিতে পারে। যার ফলে ভারত তার উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে সামরিক সরঞ্জাম যথাযথভাবে পাঠাতে পারবে না।
এসব দিক বিবেচনা করে, ভারত সম্পূর্ণ সামরিক কারণে বাংলাদেশের রেল ট্রানজিট ব্যবহার করতে চাচ্ছে। যাতে ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর বিদ্রোহ দমনে এবং অরুণাচল প্রদেশে চীনের সঙ্গে সংঘাত মোকাবিলায় সহজেই সামরিক সরঞ্জাম পাঠানো যায়। তাই ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সঙ্গে সংযোগকারী বাংলাদেশের এ রেল ট্রানজিট সমঝোতা চুক্তির উদ্দেশ্য সম্পূর্ণ সামরিক। এ চুক্তি বাস্তবায়ন হলে, ভবিষ্যতে ভারত ও চীন যুদ্ধে জড়ালে চীনের সামরিক বাহিনী ভারতের সামরিক সরঞ্জামের জোগান বাধাগ্রস্ত করার জন্য বাংলাদেশের ভূখণ্ডে হামলা চালাতে পারে। এর ফলে ভবিষ্যতে চীন ও ভারতের যুদ্ধে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন হবে এবং অগণিত নাগরিকদের জীবন দিতে হবে।
রাইট এনচার ভাই
EXACTLY ALL 100 % CORRECT AND TRUE !
The transit is purely military in mature !
একদম সত্যি কথা
সঠিক বলেছেন
রাইট
এক পাক্ষিক ভালোবাসা দেখিয়ে অখণ্ড ভারতের স্বপ্ন পূরণের সহায়তা করা হচ্ছে।
চীনের সাথে যদি যুদ্ধ বাজে তাহলে ভারত যে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে অস্ত্র সাময়িক রসদ বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে নিয়ে যাবে না তার গ্যারান্টি কি?
1971 সালে যুদ্ধে ভারত আমাদের পাশে ছিল চীন আমাদের বিরুদ্ধে ছিল সে তো আমি মনে করি আমাদেরকে ভারতের পাশে থাকা উচিত
ভারত যদি যুদ্ধর সময় এই পথ ব্যবহার করে তাহলে বাংলাদেশের তো কোনো ক্ষতি করবে না।🙂
আরে মূর্খ চায়না অ্যাটাক করবে ইন্ডিয়ার এই রেলপথ কে তখন বাংলাদেশের ওপর এটাক হচ্ছে নাকি কই অ্যাটাক হচ্ছে সেটা দেখবে না বোকাচোদা 😂@@soumyarupsarkar9307
@@soumyarupsarkar9307 এক্ষেত্রে বাংলাদেশের ক্ষতি করবে চীন।
বাংলাদেশ নিরপেক্ষ একটা দেশ বাংলাদেশ তো তার নিজের বন্ধুত্ব নষ্ট করবে না উভয়ের সাথে!@@soumyarupsarkar9307
একজন ইন্ডিয়ান হয়েও বলছি এই ট্রানজিট এর ফলে বাংলাদেশ সার্বভৌমত্ব শেষে এর দিকে
Right bro!❤
@@Albi10001 অবশ্য এর কারণ গণতন্ত্র ও বিরোধীদল না থাকা
ভারতের মতো এমন একটা সুবিধাবাদী রাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত আমরা কিছুতেই মেনে নিতে পারিনা
শেখ হাসিনা মেনে নিছে আর তুই কোন বকরি যে মেনে নিবি না। সালা বকরি
আপনাদের মতো আবাল দুনিয়াতে নেই।
তুই মানিস না, কিন্তু তোর মা মানে। বুজলু বিষয়টা
@RiasadSudim ছ
@RiasadSudim ভারত খুব সুবিধাবাদী দেশ।
১৯৭১ এ আমেরিকার থেকে পারমাণবিক ধুমকি পেয়েও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে এক পা ও পিছু পা হয়নি।
ভারত যা সুবিধাবাদী দেশ শক্তি থাকা সত্ত্বেও কোনো দিন বাংলাদেশের এক হাত জমি দখল করেনি।
প্রতিবেশি চীন বা পাকিস্তান নেই, তা বাংলাদেশের কোনো দিন প্রয়োজন পড়েনি আর পড়বেও না শক্তিশালী সিমান্ত রক্ষির।
এর পরেও ভারত ভীষণ সুবিধাবাদী দেশ😂😂😂
এই চুক্তি ভারতের জন্য হানডেট পারসেন লাভজনক। বাংলাদেশের জন্য চারটা শুন্য। এই উত্তর খোঁজার জন্য দুই বছর অপেক্ষা করতে হবে না। এই প্রশ্নের উত্তর অতীতে,বন্দর ট্রানজিট নেওয়ার সময় বলেছিল। তিস্তা চুক্তি করবে, কিন্তু তারা করে নাই।ভারতের ক্যারেক্টার সম্বন্ধে বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ ভালোভাবেই জানে।
আমরা খুবই আনন্দিত যে সময় সংবাদ খুব নিখুঁতভাবে দালালি শুরু করে দিয়েছে 🎉🎉🎉😂😂
রাইট
রাইট
Right bro
হলুদ মিডিয়া খানকির পোলা দালালি চোদাও
ঠিক
ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানিকে বাণিজ্য করার অনুমতি দিয়ে যা হয়েছিল❗
ভারতকে রেলপথ সুবিধা দিয়ে তেমনটা হতে পারে⁉️
ভারত চাইলে বাংলাদেশ কে 1সপ্তাহের মধ্যে দখল করে নিতে পারে রেল চুক্তির মাধ্যমে লাগবেনা চাইলে ৭১ এ ও নিয়ে পারত কিন্তু ওরা নিবেনা এমনিতে এতো বড় দেশ চালাতেই হিমসিম খাচ্ছে
Correct
Good.....nice comment......
আনন্দে বাজাও বগল
Yes, In Future one fine day you will wake up from sleep and will come to know।।you are now part of Bangla State of India।
Welcome in advance by ২১০০ 😂😂😂
রাইট
মনের ভিতর অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। প্রথমত বলতে চাই দেশ স্বাধীনের আহ্বান জানিয়েছিল শেখ হাসিনার বাবা শেখ হাসিনা নয়। তার বাবার জন্য আজকে তিনি প্রধানমন্ত্রীর জায়গায় বসে আছেন। একপ্রকার জোর করেই বসে আছেন। এমন জাহিলাতি ও ফেরাউন নেতৃত্বের নারী নেতৃত্ব দেখতে চাই নাই এই বাংলাদেশে। গোটা বাংলাদেশের ভারতীয় সরকারি এজেন্ট বা গুপ্তচর এর অভাব নেই। এত বড় একটা রেলপথ ব্যবহার করে ভারতীয় লোকাল মানুষগুলোও বিনা পাসপোর্টে দেশের ভিতরে ঢুকে বিভিন্ন মাদকীয় ব্যবসা ও ইল্লিগাল প্রোডাকশন শুরু করে দিতে পারে। আর এতবড় একটা রেল লাইনের প্রটেকশন বাংলাদেশি এর সরকারি কর্মকর্তা কিভাবে এর নিরাপত্তা দিবেন। যেখানে বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তা বাংলাদেশের লোকাল মানুষদেরকে নিরাপত্তা দিতে পারে না।
পুরো প্রতিবেদন দেখে যা বুঝলাম, ভারত বাধ্যতামূলক ট্রানজিট যেটা নেপাল-ভুটানের সাথে বাংলাদেশ ১৯৭৬ ও ১৯৮৬ সালে হয়েছিলো সেটা আজো দেয় নি, কিন্তু যেটা বাধ্যতামূলক নয় সেটা নেয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। ডালমে কুছ কালা হে.....
Uthe pore laglo koi amrai to sedhe sedhe dicchi
tumhare dimag Mai kuch kala hai
বাংলাদেশের সুবিধা গুলো চুক্তিতেই সীমাবদ্ধ থেকে যাবে এটা কখনো বাস্তবায়ন হবে না,
কাজিই ভারত কে ট্রানজিট সুবিধা দেওয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা হুমকির মুখে পড়বে।
it's a security concern for us too because it will go through the Siliguri corridor, we should definitely end all relations from cricket to Trade
যেভাবেই হোক ভারতীয় ট্রেন দেশে ডুকতে দেয়া যাবে না।
😂😂😂😂
@@reactionpr577 BNP er joto jala
@@turjyaacharjee9815তোদের সুযোগ দিয়ে এখন মাথায় তুলে ফেলেছি।সময় হয়েছে মাথার উপর থেকে আছাড় মারার।
আওয়ামী লীগের আরো বেশি জ্বালা, পরের না গিলতো পারের না,রাখতো
@@turjyaacharjee9815 haire pa chata jat , eijonno m@laun der brish eto cudsilo
আমরা এ সিদ্ধান্ত কখনো মেনে নিবোনা, এর বাস্তবায়ন হতে দিবোনা। প্রয়োজনে আবারও যুদ্ধ হবে।
গাজোয়ায়ে হিন্দ খুব বেশি দূরে নেই।
❤ আটটা রেলপথ এক কাগজে লিখে নিল কি করে? ❤ আমরা কি মোদি কে ডেকে ৫২ নদীর কথা এক কাগজে লিখে নিতে পারব? ❤
Because she is servant of India
@@rahmanbhy8152 গুয়াজমের নাতি তদের মাথায় এগুলোই ঘুরবে
@@rahmanbhy8152absolutely correct
what about our people, they will also suffer. Sorry we give teesta water
এখানে বাংলাদেশের লাভের চেয়ে ক্ষতি বেশী আমরা এই চুক্তি থ্রকে সরে যাবো এই চুক্তি বাস্তবায়ন হলে দেশের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পরবে
এ ট্রানজি দ্বারা বাংলাদেশ কিছু পাবে বলে মনে হয় না
ভারতের কাছে কচুটা পাবে বাংলাদেশ
কি বলেন, আমাদের ভারতের ভিসা পেতে এখন অনেক সহজ হয়ে যাবে। ট্রিটমেন্টের জন্য ভারতীয় ভিসা সহজেই পাওয়া যাবে😊😊
@@sohelhassan6426হালা মফিজ
@@sohelhassan6426tor visa tor hoga diya bhoira dimu
@@sohelhassan6426আনন্দ ফুর্তি হবে খেলাধুলা চলবে,
কিন্তু রক্ষিতা কখনো বউয়ের মর্যাদা পাবে না।
ফ্রীতেই সব পেলে বিয়ে করে সংসারের দায়িত্ব কোন পাগলেও নিবে না।
আর কম দামে গরু খেতে গিয়ে,
গরু খাওয়ার অধিকারটাই চিরতরে হারিয়ে যাবে, সাথে হারিয়ে যাবে আরো অনেক কিছু....
মনে রাখতে হবে,
"স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন"
তোরা চিনে চলে যা, তোরা উইঘুর বনে যাবি ,তখন কাঁদবি!
গিলে খাওয়ার প্রবণতা-
ভূমিকা:- বর্তমানে কোন দেশ একা চলা সম্ভব নয়। প্রতিটি দেশ একে অপরের উপর নির্ভরশীল। একারণেই ইউরোপে গড়ে উঠছে সেংজিংভুক্ত ২৭/২৯টি দেশ। তারা অবাধে চলাফেরা করছে এক দেশ হতে অন্য দেশ কারণ তাদের ভিতর গিলে খাওয়ার ভয় নেই। তারা একে অপরকে ব্যবহার করে ব্যবসা বা ফায়দা করে যাচ্ছে। সমমনা হয়ে একক মূদ্রা ইউরো চালু করেছে। ভারতের সাথেও যদি এমন হয় এবং উভয় দেশের ফায়দা বা লাভ হয়,তাতে আমাদের আপত্তি থাকার কথা নয়। আমারা ভারতের বিরুদ্ধে নয়। কিন্তু ভারত........
মূল বর্ণনা:-
হায়দারাবাদ ছিলো একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। আয়তন ছিল বাংলাদেশের দ্বিগুণ প্রায়। সেই স্বাধীন রাষ্ট্রটিকে ১৯৪৮ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর কিভাবে ভারত গিলে খেয়েছে তা সবাইর জানা। ৭১০০ বর্গকিলোমিটারের সিকিমের কাহিনি সবাইর কম বেশী জানা। এটিও একটা স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র ছিল। আন্দুলুপ দর্জিকে বেকুব বানিয়ে নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে সৈন্য ঢুকিয়ে কিভাবে সিকিম দখল করেছে, তা আমরা জানি। কাস্মীর একটা স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল ছিল। আয়তন প্রায় ৮৭০০০ বর্গমাইল। বাংলাদেশের দেড় গুণ বড়। ৩৭০ ধারা বাতিল করে মোদিজি দখল করে নিয়েছে। ভারত যে কোন অজুহাতে বাংলাদেশে সৈন্য ঢুকাবে না, অস্ত্র ঢুকাবে না, স্থাপিত ট্রেনের মাধ্যমে অস্ত্র সৈন্য বহন করবে না তার নিশ্চয়তা কে দিবে? কাজেই ভারতের চিন্তা ভাবনা যদি ইউরোপের ২৭/২৯টি সেংজেংভুক্ত দেশের মত মুক্তমনা হতো আমাদের কোন চিন্তাই ছিলো না।
কিন্তু তার চিন্তা হচ্ছে গিলে খাওয়া। অনেকে যুক্তি দেখাতে পারেন গিলে খেলে ১৯৭১ সালেই খেতো। আসল কথা ছিল তখনও চেয়েছিলো খেতে, কিন্তু পারেননি, কারণ বংগবন্ধুর বলিষ্ঠ বাক্যবাণ, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, এবং আন্তর্জাতিক চাপের ভয়ে।
দ্বিতীয়ত ভেবেছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত শুধু পোড়া মাটি নিয়ে এটাকে গড়ে তুলতে আরও অধিক খরচ হবে। বরং ছেড়ে দেই। এটাকে কলোনি বানাবো, ইচ্ছামত ব্যবহার করবো,আর নায় হয় ঝোপ বুঝে কোপ মারবো। বিএনপি এক সময় একটা ভাংগা ক্যাসেট বাজাতো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশকে বিক্রি করে দিবে। অবস্থা দৃষ্টে সেই দিকেই কি ধাবিত হচ্ছি? তবে আমরা জানি আওয়ামীলীগ(স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল)বিক্রি করতে না চাইলেও, ভারত তার কুটকৌশলের ফাঁদে ফেলে বাংলাদেশ পূর্ণমাত্রায় ব্যবহার করবে, শোষণ করবে। কারণ বংগবন্ধু নেই, নেই তার সেই আকাশ কাপানো দৃঢ়, বলিষ্ঠ তর্জন গর্জন। কাজেই মাঠ ফাঁকা। সুযোগ পেলেই গোল দিতে কতক্ষণ? ভারত তার প্রয়োজন সে কড়ায় গণ্ডায় আদায় করে নিবে। বাংলাদেশ কিভাবে লাভবান হবে, বাংলাদেশ কি পাবে? বাংলাদেশের রাস্থাঘাট যেটা জনগণের করের টাকায় নির্মিত তাদের কি লাভ হচ্ছে ভারতকে সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা দিয়ে?
চিকেন নেক:- এই চিকেন নেক যদি কোন ক্রমে চিন দ্বারা আক্রান্ত হয়, তাহলে ভারত অবশ্যই চাইবে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে স্থাপিত রেইল রাস্তা দিয়ে সৈন্য, গোলাবারুদ, অস্ত্র-শস্ত্র প্রয়োজনীয় রসদ আনা নেওয়া করতে। ফলে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অস্তিত্ব কতটা ঝুকিপূর্ণ হবে তা সহজে অনুমেয়। বাংলাদেশ কেবল দিয়েই যাচ্ছে অথচ নেপালের সাথে বানিজ্য করার জন্য মাত্র ২২ কিঃমিঃ রাস্তা দিচ্ছে না। ভুটানের সাথে ব্যবসা করার রাস্তা দিচ্ছে না, তিস্তার মুলো ঝুলিয়ে রেখেছে, ৫৪টা নদীর হিস্যা নেই। সীমান্তে সাধারণ মানুষ হত্যা হচ্ছে। এক দিকে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সকল সুযোগ সুবিধা ভারতকে দেওয়ার জন্য চুক্তি করছেন, অন্য দিকে গতকাল ২৫/০৬/২০২৪ তারিখে শীমান্তে বাংলাদেশীদের গুলো করছে। এই অধমের কথা বাসি হলেও ফলতে পারে।
তাই সাধু সাবধান।
right
100 রাইট আপনার কথা
গোবর কি এক অদ্ভুত জীনিস রে ভাই
পানিতে গেলে হয় মাছের খাদ্য।
চুলায় গেলে হয় জ্বালানি।
জমিতে গেলে হয় জৈব সার।
আর মস্তিষ্কে গেলে হয় "বাংলাদেশের কমেন্টের"।এ ভাই ইতিহাস এর নামে ইসলামী কূরান পরলে এই রকম বুদ্ধিই হয় ১৯৪৭ সালের বিভাজনের আগেও হায়দ্রাবাদ,সিকিম, কাশ্মীর ভারতের অঙ্গ ছিল এখনও আছে এবং পরবর্তী কালে থাকবে।আর যদি বলিস বাংলাদেশ এর কথা তাহলে এটিও ১৯৪৭ এর আগে ভারতের অঙ্গ ছিল।১৯৭১ সালে কেবল ভারতের জন্য স্বাধীনতা পেয়েছিস পাকিস্তান এর থেকে তাও কেবল ভারতের দয়ায় রে ভিখারী চাইলে তখন ই অধিগ্ৰহণ করতে পারত। তোদের মতো গাদ্দার কাফেরর বচ্ছা যেটা জানিস না।আর যদি বলিস সীমান্তে মানুষ মারার কথা তাহলে তোরা সীমান্তে আসিস কি বিড়ি সিগারেট খেতে যা করে ঠিক করে আমাদের সেনাবাহিনী।আর যদিই এত দেশ প্রেমিক হস নিজেতো আসবিনা না তোর পরিবার পরিজন কেও আস্তে দিবি না ভারতে চিকিৎসা করাতে মর তোদের ভুয়া ডাক্তার এর হাতে।
রাইট ১০০%
সুন্দর কথা বলেছেন ভাই। একসময় বাংলাদেশ থাকবে না৷ সম্পূর্ণ ভারত হয়ে যাবে
যে ভারতের কাছে বিমানে থাকে একটা ইমারজেন্সি রোগীর সুবিধা পাই না। সেই 😢😢ভারতকে আমরা আবার রেল সুবিধা দিতেছি কতটা বলদ আমরা
বলদ আসলে আমরা না রে ভাই। সাধারণ মানুষ বুঝেও কিছু করতে পারতেছে না৷ মানুষের জানের ভয় তো আছে নাকি। যেদিন গণজোয়ার শুরু হবে সেদিন এতে অধিকাংশই শামিল হবে। হবে না শুধু সরকারি চাকরিজীবীরা চাকরি হারানোর ভয়ে।
আর যারা উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা/আমলারা দেখেও না দেখার ভান করতেছে, তারা এখন শুয়ে-বসে ডলার সরাচ্ছে একরকম, আর বিদেশে বাড়ি বানাইতেছে। যেদিন এদেশে দুর্যোগ নামবে, তার আগেই স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বেঞ্জিরের মতো পাত্তারি গুটাবে। এরা আসল রাজাকার। রাজাকার এখনকার দিনের সব ক্ষমতায় বসে থাকা নেতা-মন্ত্রীরা। সাধারণ মানুষ হঠাৎ করে আর কী করবে৷ দেয়ালে পিঠ ঠেকলে সেদিন ৬৯ এর গণ-অভ্যুত্থানের মতো আবার আন্দোলন হবে। তবে দেখবেন সুবিধাবাদীরা চিরকালই মীরজাফরগিরি করে। এরা তারপরেও ফাঁক-ফোকরে থাইকাই যাবে। এসব দূর করতে রাষ্ট্রে দুর্নীতির জিরো টলারেন্স নীতি আইন পাশ করতে হবে। বড়-মাঝারি দুর্নীতির জন্য যেনো মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয় আর তেমনি রেপের ক্ষত্রেও প্রমাণ হলেই মৃত্যুদন্ড, যে নিজে করুক বা সহযোগিতা। আর শালীন পোশাক মেয়েদের। এ তিনটা আইন যেদিন থেকে কার্যকর হবে সেদিন থেকে দেশে শান্তি নামবে আর তার আগে না।
সাথে কোনো সরকার সর্বোচ্চ দুই মেয়াদের ওপর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। এটাই দুর্নীতির মূল আখড়া।
সাংবাদিক কিন্তু রেল ট্রানজিট সম্পর্কে আসল কথাটাই বলে নাই,,,, কেমনে জনগণকে ভুলভাল বোঝায় দেখেন
আসল কথা গুলো বলতে আমার সরম করে।😅😅😅
দালাল তু বললে নিজের প্যান্ট খুলে যাবে সময় টিভির।
নিরাপত্তা চেয়ে বড় কোন ইস্যু আর হতে পারে না । এজন্য বাংলাদেশের উচিত দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে নিরাপত্তার বিষয়ে ব্যাপক জোর প্রদান করা
আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত আমাদের . অনেক সহযোগিতা করেছেন... রেল সুবিধা আমাদের দেওয়া দরকার .... আমাদের মিলেমিশে থাকতে হবে/আশা করি আমাদের বাংলাদেশ আরো এগিয়ে যাবে..জয় বাংলা
আর পাখির মতো সীমান্তে মানুষ মারে সেটা কি হবে 🤐🤐🤐🤐🤔🤔🤔🤔
Chorakarbar obidho onuprobesh korle to tai hbe 😊
@@Nation80615 years ER old meye felani kon onuprobeshkari chilo ? Bastard, chorakarbarir sasti ki fire kore mere fela ? Cross korar pore Tahole jail e nek, and jader murder kore ei kukur Sena Ra, BD ER Mati te mare, Indiar soil e na
@@Nation806তোরা কি আমেরিকার হয়ে গিয়েছিস, যে তুদের দেশে অনুপ্রবেশ করবে?বরং তোরাই বিভিন্ন দেশে অনুপ্রবেশ করে থাকিস!😂।আর চোরাকারবারি শুধু এক দেশেই থাকে না মাদারটেক! সেটা তোদের দেশেও আছে।আগে তোদের তোদের দেশেরগুলা ঠিক কর।অন্যথায় ট্রানজিট তুর মার সাওয়্যা দিয়ে ভরে দিমু।
Madar chod tor bsf ra bangladesh e keno dhuke, Bangladesh ki baper desh?? @@Nation806
@@Nation806 bd to mare na
ভারতের ট্রেন কোন সেতুর উপর দিয়ে গেলে, ইনজিন পতি ৬ লরির ফি এবং পতি বগি ৩ লরির ফি দিতে হবে, এরপর মালামালের ওজনের ফি ❤ মানে পতি মালবাহী টেরেনে ২০ লাক রুপি ❤❤❤
আগে বানান ঠিক কর, তারপর। কমেন্ট করিস, অশিক্ষিত.
সবার সাথে বন্ধুত্ব এটা কোনো পলিছি ই নয় এটা অত্যন্ত নিম্নমানের পলিছি।
Vai,,,,,,
Eti kotha ta ar Bangladesh k toilet bola ek kotha....
Sobai bebohar Korbe
আমি মনে করি এটি বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে।
যত যাইহোক দাদাদের খুশি রাখতে হবে। দেশ না তাদের প্রয়োজন ক্ষমতা।
উক্ত চুক্তিটির মাধ্যমে এটাই প্রমাণিত হয়
সময় টিভিকে বয়কট করা হোক
ঋণের টাকায় রাস্তা করেছে, ভাতারকে দেওয়ার জন্য। দেশের ট্রেনই ঠিকমত চলতে পারে না, সেখানে আবার অন্য দেশেরটা। ট্রেনগুলো যেন সব এক্সিডেন্ট করে।
আমরা নেপাল এবং ভুটানের ট্রানজিট চাই। তারা আমাদের সমুদ্র বন্দর গুলো ব্যবহার করুক। কেন বাংলাদেশকে ট্রানজিট দেওয়া হয় না। এটা কোন ধরনের পররাষ্ট্রনীতি। ক্ষমতার মসনদে বসে থাকার জন্য রাষ্ট্র বিকিয়ে দেওয়া।
সবই তো ভারতের লাভ।
এমন সিদ্ধান্ত আমরা মেনে নিতে চাই না তাছাড়া আমরা যখন নেপালে যেতে চাই আমরা যেতে পারি না অথচ ভারতের লোকজন নেপালের সরাসরি চলে যায় আধার কার্ড দেখিয়ে বাট বাংলাদেশের কোন ট্রানজিট সুবিধা দিচ্ছে না ভারত ট্রানজিট ভিসা দেয় না ভারত আমরা খুব সমস্যা ভোগ করতেছি এই ট্রানজিট ভিসা এখন আর বাংলাদেশকে দেয় না কেন ভারত আমরা চাই ভারত যেভাবে নেপালে যেতে পারে আমরা যাতে যেতে পারি আমাদের সেই রকম সুবিধা তৈরি করতে হবে
nobody is stopping you 😭 go to nepal
বাংলাদেশ তো এখন ভারতের একটা রাজ্য হয়ে গেল আলাদা কিছু থাকলো না
BNP der eto jala kno
?
এটা শুধু বিএনপির জ্বালা না ,,, এটা পিষি বাদে সবার জ্বালা😂😂@@turjyaacharjee9815
@@turjyaacharjee9815 Karon Tara desh ka valo basa
বাংলাদেশের মেয়ে ফালানি কোন টাইপের চোরাকারবারি ছিল। একটা ছোট্ট মেয়ে না বুঝে কাটা তাদের কাছে গিয়েছিল আর তার লাশটা দুই দিন পর্যন্ত কাটা তাদের সাথে ঝুলে ছিল। এই আপনাদের মানবতা।
@@turjyaacharjee9815duro halar hala hizra fuwa 😂😂😂
আমার মনে হয় এই সাংবাদিক গুলো বাংলাদেশের মানুষকে বোকা ভাবে।
আমি চুক্তি বাতিল চাই তা না হলে অসহযোগী আন্দোলনে নামতে হবে আমার সোনার বাংলাদেশ কে রক্ষার
জন্য। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝদান করুন।
টাকার অবমূল্যায়নের কারণে ভারত নামমাত্র মুল্যে সড়কপথে ট্রানজিট সুবিধা পাচ্ছে।
আমার আবেদন এই যে, বিষয় টা পুন মূল্যায়ন করে ডলারে ট্রানজিট ফি নির্ধারণ করা হোক।নেপাল ও ভুটানের সাথে ভারতও একই হারে ট্রানজিট ফি নির্ধারণ করে আমাদের সমান সুবিধা দিক।
তাজউদ্দীন আহমদ এর বলা "সমতা সহকারে বন্ধুত্ব " তবেই বাস্তবায়িত হবে।
আমরা আর ট্রানজিট সুবিধা কোন দিনই পাবোনা, কিন্তু আমরা ক্ষমতায় থাকার জন্য আমরা দেশটাকেউ দিয়ে দিবো
ভবিষ্যৎবাণী হিসেবে
চীন vs ভারত
যুদ্ধ হলে বাংলাদেশ আগে শেষ হবে
শুধু একটি কারণ ট্রানজেকশন চুক্তি😢😢😢😢
এখানে লাভ বা ক্ষতি হিসাব দেখে কি হবে ;এটা সার্বভৌমত্ব জন্য হুমকি!...
জিনা আপনার কথিত মতে একপাখিক ভালোবাসায় মজা যাবে না। রেলওয়ে তেও উপযুক্ত শর্তসাপেক্ষে ট্রেন্ডশিপ মেন্ট দেয়া যেতে পারে। আর শর্ত গুলির মধ্যে প্রধান হলো তিস্তার পানি দেওয়া ও নেপালের সাথে ট্রানজিট দেওয়া এবং আরো বেশ কিছু অত্যন্ত যুক্তিযুক্ত শর্ত যাহা ন্যায়ভিত্তিক যুক্তিযুক্ত এবং উভয়ের কাছে গ্রহণযোগ্য।
পশ্চিমবঙ্গের বাদশা তা একটা খোঁড়া যুক্তি। এটা ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে বাধ্যবাধকতা মূলক নয় যে সে বিশেষ কোন রাজ্যে কে প্রাধান্য দিবে আন্তর্জাতিক চুক্তি লঙ্গন করে, এটাই তো আমরা আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের নিয়ম বলে জানি।
দেই দিচ্ছি করে আর কতকাল কাটাবে ভারত? আন্তর্জাতিক নদী তিস্তার পানি এবং নেপালের ট্রানজিট শুধু মুলার মতই ঝুলে আছে। নন ট্যারিফ বাধা ডাম্পিং ইত্যাদি সহ আরো কত কিছু বিরাজমান। তার কি হবে? এটাই তো জনগণের জ্ঞাতব্য বিষয়।😮
তাহলে ভারত আমাদের নেপাল ও ভুটান মাঝখানে যেই চিকেন নেক নামক জায়গা টা আছে সেটা ব্যবহার করতে দেয় না কেনো,,?উত্তর দিবেন প্লিজ।
ভারত ওই জায়গাটা কাউকে দেবে না বাংলাদেশের মধ্যে ট্রেন যাক বা না যাক তাতে কোন সমস্যা নেই চিকেন লঙ্কা হচ্ছে ভারতের একটা সবথেকে কম জোর জায়গা এখানে চীন ওই জায়গাটা উপর নজর রেখেছে ,,, ওখানে যদি কোন দুষ্কৃতি বা চিন অ্যাটাক করে ওই জায়গায় তাহলে আমাদের নর্থইস্ট পুরো অন্ধকার হয়ে যাবে পুরো যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিন্ন হয়ে যাবে
ভারতের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়বে বিভিন্ন জঙ্গি কার্যকলাপ বাড়বে এসব কারণে।
আমরা সুধু নেবো, তোদের কিছু দেবনা কি বাল ছিড়বি তোরা?
তোদেরকে কিছুই দেবো না তোরা দিলেও ভালো না দিলেও ভালো
তোদেরকে কিছুই দেবো না তোরা দিলেও ভালো না দিলেও ভালো
সময় টি.ভি. সরকারদলীয় চ্যানেল-রিপোর্টটিতে ভবিষ্যতের আশ্বাস দেয়া হয়েছে সুক্ষভাবে...
বাংলাদেশকে গিলে খিতে এই পরিকল্পনা ভারতের
এটা ভারতের চাল বাংলাদেশ দখলের, ডাইনি হাসিনা দেশ টা বিক্রি করে দিয়েছে।
বাংলাদেশের জনগণের কথার কি কোন মূল্য নেই । সরকার কি তার নিজের ইচ্ছামত দেশ চালাবে
এত দিনে সময় টিভির চোখ খুলল নাকি সাইন করার আগে কেন খবরগুলো প্রচার করা হয়নি। 😡😡
চুখ খুললো কোথায় ভাই। দালালি করতেছে সময় টিভি।
আমরা চাই এই চুক্তি বাতিল হোক😡
সত্যিই যদি বাংলাদেশ টা ভারতের অংশ হয় তাহলে ভালোই হবে
Apnar shathe amio ek mot
pore muslim der ottachar koruk
ভারতের চরিত্র সম্পর্কে বাংলাদেশের মানুষের ভালো অভিজ্ঞতা আছে। দলের স্বার্থে আওয়ামী লীগ যা করছে তা দেশের মানুষের জন্য হুমকি।
and that's why Modi is also losing its credibility because people in India know bangladesh is an enemy and they want to end relations from cricket to Trade.
অসাধারণ তথ্যবহুল
এ,কথা, প্রধান মন্ত্রী কে প্রশ্ন কর।খবর, গিত, গিয়ে বললে,হবে। ভারত এর রেল চলাচল বন্ধ কর। জনগণ এর উপরে সরকার নয়। স্বাধীন রাষ্ট্রের জনগণ বাংলাদেশের। স্বাধীন রাষ্ট্রের জনগণ এর উপরে ভারত এর দাদাগিরি চলবেনা।
বাংলাদেশ কিছুই পাবেনা
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কে জিজ্ঞেস করা উচিৎ ছিল, নেপাল-ভুটান-বাংলাদেশ এর মধ্যে ট্রেন চলাচলের জন্য ভারত কি এই ধরনের ট্রানজিট সুবিধা দিবে কিনা??? যদি না দেয় তাহলে বাংলাদেশ কেন দিচ্ছে!!! 😮😮😢
বাংলাদেশের কি লাভ প্রমান করল-? কোনো লাভ আছে কি বংলাদেশের-?
হে 🇧🇩 সরকার, আমরা শিলিগুড়ি করিডোর দিয়ে সরাসরি নেপাল 🇳🇵 যাওয়ার দাবি জানাচ্ছি ✊
আমি একজন সাধারণ মানুষ আমি চাই না আমার দেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কিছু করা যাবে না,,, খালি চোখে দেখলে ও বুঝতে পারি এই সুবিধা ভারত পেলে আমার দেশের ক্ষতি সম্ভাবনা বেশি,,,,, তাই আমি চাই না,,,,
খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করলো সাংবাদিক ভাই
As a citizen of Bangladesh, i don’t agree of giving this transit facility to India.
Be aware gys!
দেশের জনগণ এই ট্রানজিটের বিপক্ষে 😡
ইউরোপীয় ইউনিয়নের উদাহরণ যখন দিলেন সাংঘাতিক ভাই, তাহলে এটাও জানেন যে সব ই-ইউ সব দেশ সবার দেশ ( ফ্রি বর্ডার) ব্যবহার করে তাহলে বাংলাদেশের জন্য ভারতের ভুমি কেন দিচ্ছে না নেপাল বা ভুটানের ক্ষেত্রে ??
কারণ তোরা জঙ্গি
তোরা পাকিস্থানের জাত তোদের boder free করে দিলে আবার মুম্বাই হামলা ৯/১১ ঘটাবি
আমি একজন বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে আমার মতামত এই রেল চুক্তি টা না দেওয়াই উচিত দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে।
বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান বন্দর সক্ষমতা কাজে লাগাতে ও রাজস্ব আয় বাড়াতে হলে নেপাল ও ভুটানের সাথে ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহার করে ট্রানজিট সুবিধা বাস্তবায়ন করতে হবে। বাংলাদেশকে ট্রানজিট সুবিধা দিতে ভারত চুক্তিবদ্ধ কিন্ত তা বাস্তবায়ন করে নি।
এখানে কি আমরা প্রতিদিন রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছি না??
নতুন সাংবাদিক ভাইকে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ সাংবাদিক ভাই এবং সময় টিভিকে
যে চুক্তি ৭৬ ও ৮৪ সালে হয়েছিল ভারতের সাথে হয়েছিল সেই চুক্তিতে আজ পর্যন্ত আলোর মুখ দেখল না। ভারত কিভাবে ১৫ দিনের মাথায় চুক্তি বাস্তবায়ন চায়...
অনেক অনেক ধন্যবাদ সময় TV
ভারতকে ট্রানজিট দেওয়া বাংলাদেশের জন্য হবে ভয়ঙ্কর একটি সিদ্ধান্ত ।
খুব ভালো উদ্যোগ।👏👏
ভারত সুবিধা পাবে চলতি মাস জুলাই থেকে আর বাংলাদেশ সুবিধা কি পাবে সেটা জানতে আগামি ২/৩ বছর লাগবে।
WHAT A FANTASY!
বাঙ্গুদের বোঝান
সময় টিভি একটা উগ্রবাদী চ্যানেল এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
বাংলাদেশের জনগণ জড় দাবি ট্রানজিট প্রকল্প বন্ধ করা হোক
আমরা ভারত মুক্ত বাংলাদেশ চাই।
এই চুক্তি দেশের জন্য হুমকি
সময় টিভি খুব নিখুত বাবে দালালি করিতেছেন
বাংলাদেশ শুধু দিয়েই যাবে,পাবেনা কিছুই!!!
ভারত যদি বাংলাদেশের বন্ধু হয় তাহলে বন্ধুর সংজ্ঞা কি এটাই বুঝলাম না?
Thanks Bangladesh government for the transit hope India - Bangladesh relationship reached new height.
Good Analysis 👍
আমি কোন দল করি না। কিন্তু আমি চাই আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও তিব্বত এক হয়ে অখন্ড ভারতের সাথে যুক্ত হোক।
ভালো বিশ্লেষণ 👌
জয় হিন্দ জয় শ্রী রাম ✊
সবার আগে আমাদের দেশের স্বার্থ দেখা উচিৎ
ব্রিটিশদের মতো অস্ত্রের ঘাটি হবে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ হবে ভারতীয়দের (লাইক ব্রিটিশ)
আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে হেদায়েতের পথে চলার তৌফিক দান করুক আমরা সবাই বলি আমিন।
বাংলাদেশের ক্ষতি বাংলাদেশের স্বাধীনতার উপর আঘাত।
সানিলিওন কে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করছে "আপা, আপনি আপনার শরীরে অনেক পুরুষকে ট্রানজিট দেন। এটা নিয়ে দর্শকরা মজা নেয়, হাসাহাসি করে, কটুক্তি করে। এই ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি?"
জবাবে সানিলিওন পালটা প্রশ্ন করছে- "দেখুন, ট্রানজিট দেওয়াতে ক্ষতিটা কি হচ্ছে? ফুরিয়ে তো যাচ্ছেনা বরং আমার রাস্তা বড় হচ্ছে, ইনফ্রাস্ট্রাকচার সুগঠিত হচ্ছে,এক্টিভিটি বাড়ছে, কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে।
সানিলিওনের কথায় কিন্তু যুক্তি আছে। ট্রানজিট দেওয়া তো খারাপ কিছু না৷ ইউরোপ আমেরিকার মেয়েদের শরীরে কোন বর্ডার নাই, গার্ড নাই,তাই বলে তারা কি বিক্রি হয়ে গেছে? স্বাধীনতা খর্ব হইছে?
সবারই নিজস্ব চিন্তা ও স্বপ্ন আছে৷ সানিলিওনের চিন্তার সাথে দর্শকের চিন্তা মিলালে হবেনা৷ শরীররটা তো সানিলিওনের নিজের দর্শকদের না৷"
বাংলাদেশ ভবিষ্যতে আরো এগিয়ে যাবে।
😎✌️💪
জয় হিন্দ! জয় বাংলার দিন শেষ।
ভাইকে অনেক ধন্যবাদ বিশ্লেষণ করার জন্য
খুব ভালো বিশ্লেষণ হয়েছে
সেই অসাধারণ নিখুঁত হয়েছে 👌👌👌
এখানে তো বাংলাদেশের কোনো সুবিধাই দেখি না।সমস্ত সুবিধা ভারতের। 😢😢
৷ আমাদের হাসিনা সরকার টেনজিট না দিয়ে সোজা ভাবে দুই বাংলাদেশ চাই আমার মনে হয় এইটাই সব চাই তে ভালো হইবে যে মন পশ্চিম বাংলা দেশ সব সময় ব'লে আসছেন। ওঁদের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ✌ জয়বাংলা জয বাংলা দেশে এক করবেন তবে এটা আমরা মনে করছি খুব ভাল হবে। বডারে আর কোন পাচার হবে না লোক আর মা-রা যাবে না পাচ ফুট লাগবে না ভিসা ও লাগবে না। আমাদের হাসিনা সরকার রাজি হয়ে যাক। সেই ১৯৭১ ইংরেজি তে যখন মুজিব টেনিং সেন্টার টেনিং করছি তখনই ভারতের উস্তাদ মানে টেনিং গুরু আমাদের কে সব সময় বলিতেন দেখো বাচু আজ তোমাদের পূব বাংলা জয় হইবে এর পর এই পশ্চিম বাংলা দেশ কে নিতেই আমাদের বুকে গুলি করবে এটাই সত্য । এ কথাটি সব সময় এখন মনে পড়েছে। আর জাতির জনক ও ব'লে ছিলেন আমার মনে পড়ে এ বাংলা তো আমি চাই না ই। আমরা যারা মুক্তি যোদা রা মুজিব টেনিং সেন্টার টেনিং করছি প্রথম বেছে। আমাদের সাথেই শেখ কামাল ও ছিলেন। তার প্রমান হল উনি ওনার রাইফেল নদি পার হইতে পানিতে ফেলে ছিলো । আমরা পুড়া বাংলা এক চাই জয় বাংলা দেশে জয় বাংলা ।
বাংলাদেশের ভিতরে দিয়ে ভারতের সঙ্গে রেল ট্রানজিট দেওয়ার মাধ্যমে শুধু ভারতের লাভ দেখতে পাচ্ছি
আর শুধু বাংলাদেশের ক্ষতি দেখতে পাচ্ছি লাভ দেখতে পাচ্ছি না
অখন্ড ভারত জয় ❤
দর কষাকষি যা করার চুক্তির আগেই করা লাগে। চুক্তির পরে কি আর দর কষাকষি হয়। সময় টিভি যেভাবে বিষয়টা উল্লেখ করছে সম্পূর্ণ উল্টা। যেকোনো সুবিধা দেওয়ার পরে সেই সুবিধে ফিরিয়ে নেওয়া কঠিন তা যদি হয় বাংলাদেশের মতো ছোট রাষ্ট্র। শেষ পর্যন্ত আমরা কিছুই পাইনি কিছুই পাবো না। তবে একটা জিনিস পাবো ক্ষমতায় টিকে থাকার গ্যারান্টি।