আপনার আলোচনা যতই শুনি ততই আমি মুগ্ধ হয়ে যাই আমার ভেতরে এমন মনে হয় যে আপনার সাথে যদি সাক্ষাৎ না হতো আপনার আলোচনা যদি নাই বা শুনতে পেতাম তাহলে আমার জন্মের সার্থকতা হতো না।
যারা খারাপ কমেন্ট করছেন তাদের কাছে আমার বিনীত অনুরোধ মন চাইলে শুনুন না হলে শুনেন না যেহেতু আপনি ভালো মানুষ আপনি নিজেকে প্রমাণ দিচ্ছেন। তাহলে আপনার মুখ থেকে খারাপ কমেন্ট কেন আসবে এটাও তো বড় দুঃখজনক
মোমেন হতে হলে আল্লাহর সত্যদীন প্রতিষ্ঠার জন্য জান ও মাল দিয়ে জেহাদ করতে হবে ( সূরাঃ হুজরা, আয়াতঃ ১৫) । জান্নাতে যাবে মোমেন। আমল করার আগে মোমেন হতে হবে । সব আমল মোমেনদের চরিত্রের প্রশিক্ষণ।
সূরা আল হুজুরাত (الحجرات), আয়াত: ১৫ إِنَّمَا ٱلْمُؤْمِنُونَ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ بِٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ ثُمَّ لَمْ يَرْتَابُوا۟ وَجَٰهَدُوا۟ بِأَمْوَٰلِهِمْ وَأَنفُسِهِمْ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ أُو۟لَٰٓئِكَ هُمُ ٱلصَّٰدِقُونَ অর্থঃ তারাই মুমিন, যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি ঈমান আনার পর সন্দেহ পোষণ করে না এবং আল্লাহর পথে প্রাণ ও ধন-সম্পদ দ্বারা জেহাদ করে। তারাই সত্যনিষ্ঠ। আমরা নিজেদের প্রাণ ও ধন-সম্পদ দিয়ে জেহাদ করে যাচ্ছি সুদীর্ঘ ২৫বছর ধরে। মুমিমের সঙ্গানুসারে আপনার অবস্থান বিচার করুন। আর হ্যাঁ, আমরা রাসুল(সাঃ) এর দেখানো পদ্ধতিতেই সালাহ কায়েম করে থাকি। বিস্তারিত জানতে বইটি পড়ুন। www.hezbuttawheed.org/%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a7%83%e0%a6%a4-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%b9/
@@hezbuttawheed বিচার আপনারা করুন ইসলাম নিয়ে এরকম অপব্যাখ্যা করা কি ঠিক হচ্ছে? হ্যাঁ আপনারা কোরআনের রেফারেন্স দিয়েছেন কিন্তু কোরআনের ব্যাখ্যা অনুযায়ী আপনাদের নামাজ কি শুদ্ধ কিনা সেটা নিয়ে কোরআন হাদিসে ভালো করে রিচার্জ করুন এবং যোগ্য শিক্ষকের দ্বারা রিচার্জ করুন যাতে ভুল না হয় কানার মত রিচার্জ করবেন না
আমরা কোনো ভন্ডামি করছি না। সত্য নিয়ে দাঁড়িয়েছি। আপনার কিছু বলার থাকলে সেটা সুন্দরভাবে তুলে ধরবেন, যৌক্তিক সমালোচনা করবেন। রসুলাল্লাহ (সা.) যখন আইয়্যামে জাহেলিয়াতের অন্যায়পূর্ণ সমাজ পরিবর্তন করার জন্য সত্যের প্রচার শুরু করলেন তখন তাঁর কথার যুক্তিসঙ্গত উত্তর দিতে না পেরে আবুজেহেল, আবু লাহাবরা রসুলাল্লাহকে ভণ্ড, জাদুকর, গনক, পাগল ইত্যাদি বহু অপবাদ, অপপ্রচার চালিয়েছিল। কিন্তু সত্য যখন বিজয়ী হলো তখন জগৎ জানল কে ভণ্ড ছিল, কে পাগল ছিল আর কে সত্যের প্রচারক ছিল। . সত্যের বিজয় হলে আপনাদের মতো মিথ্যার পুজারীদেরকেও মানুষ চিনবে।
সূরা আল হুজুরাত (الحجرات), আয়াত: ১৫ إِنَّمَا ٱلْمُؤْمِنُونَ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ بِٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ ثُمَّ لَمْ يَرْتَابُوا۟ وَجَٰهَدُوا۟ بِأَمْوَٰلِهِمْ وَأَنفُسِهِمْ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ أُو۟لَٰٓئِكَ هُمُ ٱلصَّٰدِقُونَ অর্থঃ তারাই মুমিন, যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি ঈমান আনার পর সন্দেহ পোষণ করে না এবং আল্লাহর পথে প্রাণ ও ধন-সম্পদ দ্বারা জেহাদ করে। তারাই সত্যনিষ্ঠ। আমরা সর্বদা নিজেদের জান-মাল দিয়ে সত্যের পথে সংগ্রাম করে যাচ্ছি। আর আল্লাহ মুমিনের সঙ্গায় এটাই বলেছেন। এবার আপনি আপনার অবস্থান টা বিচার করুন।
আর “আমরা আল্লাহর রাসুল মারইয়াম তনয় ঈসা মাসিহকে হত্যা করেছি”-তাদের এই উক্তির জন্য (তাদের এই পরিণতি)। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি, ক্রুশবিদ্ধও করেনি; কিন্তু তাদের এইরূপ বিভ্রম হয়েছিল। যারা তার সম্বন্ধে মতভেদ করেছিল, তারা নিশ্চয় এই সম্বন্ধে সংশয়যুক্ত ছিল; এই সম্পর্কে অনুমানের অনুসরণ ব্যতীত তাদের কোনো জ্ঞানই ছিল না। ইহা নিশ্চিত যে তারা তাকে হত্যা করেনি, বরং আল্লাহ তাকে তঁার নিকট তুলে নিয়েছেন এবং আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা-৪ নিসা, আয়াত: ১৫৭-১৫৮)। হাদিসমতে, ঈসা (আ.) চতুর্থ আসমানে রয়েছেন। কিয়ামতের পূর্বে তিনি দুনিয়ায় আসবেন হজরত মুহাম্মাদ (স.)-এর উম্মত হয়ে; অতঃপর তিনি স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করবেন এবং হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজার পাশেই তাঁর দাফন হবে।
apni qoran o hadis ki ta age janen bujen tar por amam dabi koren....Allah apna k bul poth theke feria anuk dua kori..apni o apnar kotha akhon voro fetna mone hoy a deshe......
আপনি কি জানেন ফেতনা কাকে বলে? যখন কোনো অঞ্চলে ন্যায়বান, আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ফায়সালা প্রদানকারী শাসক থাকে এবং জনগণ থাকে ঐক্যবদ্ধ তখন যদি কেউ ঐ শাসকের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে বিদ্রোহ সৃষ্টির চেষ্টা করে অথবা জনগণের ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরিয়ে তাদের একে অপরের বিরুদ্ধে দাঙ্গা-হাঙ্গামায় লিপ্ত করে তখন ঐ হীন কর্মকাণ্ডকে বলা ফেতনা। আর কোথাও যদি আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠিত না থাকে তাহলে সেখানকার সমাজব্যবস্থাই একটি ফেতনা। একদল মানুষ যখন আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিজেদেরকে আত্মনিয়োগ করে তখন ঐ ফেতনাবাজ শ্রেণিটি তাদের ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি বজায় রাখার জন্য ঐ সংগ্রামকারীদের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লাগে। আল্লাহ তাদের ব্যাপারেই বলেছেন- “আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর যে পর্যন্ত না ফিতনার অবসান হয় এবং আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়।” (বাকারা- ১৯৩)। . এখন বলুন- পৃথিবীর কোথাও কি ন্যায়বান, আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ফায়সালা প্রদানকারী শাসক আছে? কোথাও কি আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠিত আছে? জনগণ কি আল্লাহর হুকুমের উপর ঐক্যবদ্ধ আছে? তাহলে হেযবুত তওহীদের কার্যক্রমকে কীভাবে আপনি ফেতনা বলছেন? বরং সমগ্র পৃথিবী এখন ফেতনার মধ্যে ডুবে আছে আর আপনারা সেটা দেখেও না দেখার ভান করছেন। হেযবুত তওহীদ সেই ফেতনার অবসান ঘটিয়ে সত্যদীন প্রতিষ্ঠা করবে ইনশাল্লাহ।
এত তাওহিদ তাওহিদ করেন। তাওহিদ জানেন কি? কথিত এমাম যার কোন ইসলাম এর সঠিক ধারনা নেই।।।তাওহিদ শব্দের অর্থ একত্ববাদ৷ ইসলামি পরিভাষায় তাওহিদ হল সৃষ্টি ও পরিচালনায় আল্লাহকে এক ও অদ্বিতীয় হিসেবে বিশ্বাস করা, সকল ইবাদাত-উপাসনা কেবলমাত্র আল্লাহর জন্য করা, অন্য সবকিছুর উপাসনা ত্যাগ করা, আল্লাহর সুন্দর নামসমূহ ও সুউচ্চ গুণাবলীকে তার জন্য সাব্যস্ত করা এবং দোষ ত্রুটি থেকে আল্লাহকে পবিত্র ও মুক্ত ঘোষণা করা। "..
নিজেরাই প্রস্ন করে নিযেরাই উত্তর দেয়।মানুষের কোন লক্ষ্মণ নাই এগুলার মদ্ধে।গালি দিতে মন চায় কিন্তু গালি দিলে ভালো লাগে না।অবাক বেপার এক বিরি খোরের লেখা বইকে আদর্শ মনে করে হাদিস কে অশিকার করে।আল্লাহ এদের হেদায়েত দান করুন।
আপনি হয়তো জানেন না যে, আমরা হেযবুত তওহীদ ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা মানুষের সামনে তুলে ধরছি। আর এজন্য আল্লাহর নাযিল করা কোর'আনে উল্লিখিত বিধিনিষেধ মেনে চলা বাঞ্চনীয়। আমরা ঠিক সেটাই করি যা মহান আল্লাহ বলেছেন ও রাসুল(সাঃ) করেছেন। রাসুল (সাঃ) আমাদের আদর্শ। তাঁর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে যাচ্ছে সুদীর্ঘ ২৫ বছর যাবৎ। আর এরা জন্য আমাদের বহু অত্যাচার -নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। আমাদের দু'জন ভাইকে হত্যা পর্যন্ত করা হয়েছে, তবুও সংগ্রাম চলছে, চলবে। আর শুনুন, সিগারেট মোটামুটি অনেকেই খান। আলেমদের মধ্যেও অনেকেই পান খান, জর্দ্দা খান। সেগুলোকে জাস্ট আপনি ক্ষতিকর বলতে পারেন। কিন্তু হারাম নয়। হারাম হচ্ছে সেগুলো যেগুলো খেলে মস্তিষ্কের সাময়িক বিকৃতি ঘটে। বিড়ি, সিগারেট, পান, জর্দ্দাতে মস্তিষ্কের বিকৃতি বা নেশা কোনাটাই হয় না। তবে, এগুলো ক্ষতিকর। না খাওয়াই ভালো। এমামুযযামান তাঁর জীবনের শেষের বয়সে সিগারেট খাওয়া একেবারেই কমিয়ে দিয়েছিলেন এবং শেষ বয়সে ছেড়েই দিয়েছিলেন। আর আমাদের মাননীয় ইমাম পান, জর্দ্দা, সিগারেট কিছুই খান না। অযথা কারোর ব্যক্তিগত কোনোকিছু নিয়ে বিদ্রুপ করবেন না।m.facebook.com/story.php?story_fbid=2340504379540955&id=1578933115698089
ইসলাম এত জটিল বিষয় নয়। আল্লাহ একে বলেছেন সিরাতুল মোস্তাকীম বা সরল পথ। পবিত্র কোর’আনে বারবার বলেছেন কোরানকে বোঝা খুব সহজ। কিন্তু সেই সরল ইসলামকে নিয়ে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে জটিল বিষয়ে পরিণত করেছে আলেম ওলামা, মুফাসসিরগণ। মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন, "আমি কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি বোঝার জন্য! অতএব কোন চিন্তাশীল আছে কি?" (সূরা ক্বামার :১৭) মহান আল্লাহ নিজেই যখন বলছেন, তিনি কোরআনকে সহজ করে দিয়েছেন। সেখানে আপনি বেহুদা তর্কে লিপ্ত হচ্ছেন। এখানে সুষ্পষ্টই আপনার কথাই বোঝা যাচ্ছে আপনি আল্লাহর আয়াত কে অস্বীকার করছেন এবং ব্যর্থ করার চেষ্টা করছেন। "যারা আমার আয়াতকে ব্যর্থ করতে চাই তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর পীড়াদায়ক আযাব।" (সূরা সাবা -০৫) "যারা আমার আয়াত কে অস্বীকার করে তারা বধির ও বোবা, তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত।" (সূরা আন'আম-৩৯) আপনার মতো অন্ধকারাচ্ছন্ন ব্যক্তি,কোন কিছুতেই আলোর মাহাত্ম্য উপলব্ধি করতে পারবে না। কুয়োর ব্যাঙ এর কাছে সাগরের বিশালতার কথা যতই বলি না কেন, তার শেষ প্রশ্ন হবে, সাগর কি আমার কুয়োর থেকেও বড়!
আপনি কি জানেন ফেতনা কাকে বলে? যখন কোনো অঞ্চলে ন্যায়বান, আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ফায়সালা প্রদানকারী শাসক থাকে এবং জনগণ থাকে ঐক্যবদ্ধ তখন যদি কেউ ঐ শাসকের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে বিদ্রোহ সৃষ্টির চেষ্টা করে অথবা জনগণের ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরিয়ে তাদের একে অপরের বিরুদ্ধে দাঙ্গা-হাঙ্গামায় লিপ্ত করে তখন ঐ হীন কর্মকাণ্ডকে বলা ফেতনা। আর কোথাও যদি আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠিত না থাকে তাহলে সেখানকার সমাজব্যবস্থাই একটি ফেতনা। একদল মানুষ যখন আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিজেদেরকে আত্মনিয়োগ করে তখন ঐ ফেতনাবাজ শ্রেণিটি তাদের ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি বজায় রাখার জন্য ঐ সংগ্রামকারীদের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লাগে। আল্লাহ তাদের ব্যাপারেই বলেছেন- “আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর যে পর্যন্ত না ফিতনার অবসান হয় এবং আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়।” (বাকারা- ১৯৩)। এখন বলুন- পৃথিবীর কোথাও কি ন্যায়বান, আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ফায়সালা প্রদানকারী শাসক আছে? কোথাও কি আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠিত আছে? জনগণ কি আল্লাহর হুকুমের উপর ঐক্যবদ্ধ আছে? তাহলে হেযবুত তওহীদের কার্যক্রমকে কীভাবে আপনি ফেতনা বলছেন? বরং সমগ্র পৃথিবী এখন ফেতনার মধ্যে ডুবে আছে আর আপনারা সেটা দেখেও না দেখার ভান করছেন। হেযবুত তওহীদ সেই ফেতনার অবসান ঘটিয়ে সত্যদীন প্রতিষ্ঠা করবে ইনশাল্লাহ।
আপনি কি জানেন ফেতনা কাকে বলে? যখন কোনো অঞ্চলে ন্যায়বান, আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ফায়সালা প্রদানকারী শাসক থাকে এবং জনগণ থাকে ঐক্যবদ্ধ তখন যদি কেউ ঐ শাসকের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে বিদ্রোহ সৃষ্টির চেষ্টা করে অথবা জনগণের ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরিয়ে তাদের একে অপরের বিরুদ্ধে দাঙ্গা-হাঙ্গামায় লিপ্ত করে তখন ঐ হীন কর্মকাণ্ডকে বলা ফেতনা। আর কোথাও যদি আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠিত না থাকে তাহলে সেখানকার সমাজব্যবস্থাই একটি ফেতনা। একদল মানুষ যখন আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিজেদেরকে আত্মনিয়োগ করে তখন ঐ ফেতনাবাজ শ্রেণিটি তাদের ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি বজায় রাখার জন্য ঐ সংগ্রামকারীদের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লাগে। আল্লাহ তাদের ব্যাপারেই বলেছেন- “আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর যে পর্যন্ত না ফিতনার অবসান হয় এবং আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়।” (বাকারা- ১৯৩)। এখন বলুন- পৃথিবীর কোথাও কি ন্যায়বান, আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ফায়সালা প্রদানকারী শাসক আছে? কোথাও কি আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠিত আছে? জনগণ কি আল্লাহর হুকুমের উপর ঐক্যবদ্ধ আছে? তাহলে হেযবুত তওহীদের কার্যক্রমকে কীভাবে আপনি ফেতনা বলছেন? বরং সমগ্র পৃথিবী এখন ফেতনার মধ্যে ডুবে আছে আর আপনারা সেটা দেখেও না দেখার ভান করছেন। হেযবুত তওহীদ সেই ফেতনার অবসান ঘটিয়ে সত্যদীন প্রতিষ্ঠা করবে ইনশাল্লাহ।
আপনার কাছে কি এর কোনো যুক্তিসঙ্গত প্রমাণ আছে? প্রমাণ ব্যতিত কোনো মুসলমানের প্রতি কুধারণা বা অহেতুক খারাপ ধারণা পোষণ করা হারাম। আল্লাহ তাআলা কুরআনে ইরশাদ করেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা অধিকাংশ (অহেতুক) অনুমান থেকে দূরে থাক। কারণ (অহেতুক) অনুমান কোনো কোনো ক্ষেত্রে পাপ। (সুরা হুজরাত : আয়াত ১২)
গালি দিয়ে বড় হতে চান, কিন্তু আল্লাহ আপনাদের নিচু করে রেখেছে। রাসূল সা. বলেছেন, ১. “অশ্লীলভাষী ও উগ্রমেজাজী ব্যক্তি জান্নাতে যাবে না।” (আবু দাউদ, হাদীস নং ৪১৬৮) ২. মুমিন কখনো দোষারোপকারী, অভিশাপদাতা, অশ্লীলভাষী ও গালিগালাজকারী হয় না। (তিরমিজি, হাদিস নং : ২০৪৩) ৩. আলী ইবনে আবু তালিব (রা.) বলেন- যে ব্যক্তি অশ্লীল কথা বলে এবং তা প্রচার করে তাদের উভয়ে সমান পাপী। (আদাবুল মুফরাদ) ৪. তোমাদের মধ্যে সর্বাধিক উত্তম ঐ ব্যাক্তি, যে স্বভাবে সর্বোত্তম। সহীহ বুখারী (ই.ফা.): হাদিস-৫৬০৩ ৫. ‘‘সুন্দর ভাষা জান্নাতে পৌঁছায় আর দূর্ব্যবহার দোযখে পতিত করে’ (বুখারী)। ৬. মুমিন ব্যক্তি চিন্তাশীল, গম্ভীর ও ভদ্র প্রকৃতির হয়ে থাকে। আর পাপিষ্ঠ ব্যক্তি প্রতারক, ধোঁকাবাজ, কৃপণ, নীচ ও অসভ্য হয়ে থাকে। (আবু দাউদ)। ua-cam.com/video/-WoNjOCFjYU/v-deo.html&feature=share
মাশাআল্লাহ অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং সালাম জানাই।
খুব সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন মাননীয় এমাম।
আপনার আলোচনা যতই শুনি ততই আমি মুগ্ধ হয়ে যাই আমার ভেতরে এমন মনে হয় যে আপনার সাথে যদি সাক্ষাৎ না হতো আপনার আলোচনা যদি নাই বা শুনতে পেতাম তাহলে আমার জন্মের সার্থকতা হতো না।
যারা খারাপ কমেন্ট করছেন তাদের কাছে আমার বিনীত অনুরোধ মন চাইলে শুনুন না হলে শুনেন না যেহেতু আপনি ভালো মানুষ আপনি নিজেকে প্রমাণ দিচ্ছেন। তাহলে আপনার মুখ থেকে খারাপ কমেন্ট কেন আসবে এটাও তো বড় দুঃখজনক
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করেছেন মাননীয় এমাম।
Tayub hossaln 🤝✊☝️🤲🤝✊☝️🇧🇩🤲❤❤❤❤❤❤
অত্যন্ত যৌক্তিক ও খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিলেন।
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন মাননীয় ইমাম।
অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন। আজ মানব জাতি দাজ্জাল কি বা কে সেটাই জানে না।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা করছেন মাননীয় এমাম।
মাননীয় এমাম আপনি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন আপনাকে জাজাকাল্লাহ
সুন্দর জবাব দিয়েছেন ।
মাননীয় এমাম আপনার বিতরে দারজালকে দেখতে পাই।
সঠিক কথা হিজবুত তাওহীদ ভিতরে দারজালের বীজ এবং সেলিমের দারজালের সন্তান সেলিমের মায়েরে গালি দিলাম না
রাইট
আরে নোংরা লোক দাজ্জাল কে সেটাই জানেন না? আর কথা বলতে আসছেন। দাজ্জাল কোন মানুষ বা জন্তু নয় দাজ্জাল হচ্ছে বস্তুবাদী যান্ত্রিক সভ্যতা।
পাগলে কিনা বলে ছাগলে কিনা খায়, গাধাকে যতই পিটাও গাধা কি ঘোড়া হয়?
মাননীয় এমামের সাথে সম্পূর্ণ একমত। তিনি যা বলছেন একদম সত্য বলছেন।
খুব সুন্দর ও যৌত্বক জবাব দিলেন মাননীয় এমাম।
খুব সুন্দর উত্তর দিয়েছেন। সবার উচিত আপনার কথাগুলো ভাল মত বুঝে নেওয়া।
আপনি খুবই সুন্দর জবাব দিয়েছেন
মাননীয় এমাম আপনি একদম সঠিক সত্য কথা বলেছেন
ভাই আপনার মতো হুজুরের আছে বলে জানা ছিলো না
Revolutionary explanation !
Ma Sha Allah !
ধন্যবাদ ইমাম সাহেব
Very good brother.Take my regards.
অসংখ্য ধন্যবাদ, আমাদের পাশে থাকবেন
So true❤❤
, খুব সুন্দর একটা কথা
খুব সুন্দর একটি কথা
খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন
100% right and true speech for the human kind. Hezbut Tawheed will be establish very soon on the world Inshallah. Many many thanks for honorable emam.
রাইট
ধন্যবাদ
কথাগুলো ভালো লাগলো।
ইলিয়াস ভাই..
সঠিক কথা বলেছেন
Right speech
একদম ঠিক কথা
সাজানো নাটক আর কতদিন ভাই সব সাজানো প্রস্ন দেখলেই বুঝা যাই
অনুমান নির্ভর কথা বলেছেন কেনো? ধ্বংস হোক তারা, যারা অনুমান নির্ভর কথা বলে। (সুরা আয-যারিয়াত, আয়াতঃ১০)।
wow nice
মোমেন হতে হলে আল্লাহর সত্যদীন প্রতিষ্ঠার জন্য জান ও মাল দিয়ে জেহাদ করতে হবে ( সূরাঃ হুজরা, আয়াতঃ ১৫) । জান্নাতে যাবে মোমেন। আমল করার আগে মোমেন হতে হবে । সব আমল মোমেনদের চরিত্রের প্রশিক্ষণ।
Allah apna ke hidaiath dik.Amin
Tui ki momin? Amader nobiji ki toder moto 5g speed e namaz porto ?
সূরা আল হুজুরাত (الحجرات), আয়াত: ১৫
إِنَّمَا ٱلْمُؤْمِنُونَ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ بِٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ ثُمَّ لَمْ يَرْتَابُوا۟ وَجَٰهَدُوا۟ بِأَمْوَٰلِهِمْ وَأَنفُسِهِمْ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ أُو۟لَٰٓئِكَ هُمُ ٱلصَّٰدِقُونَ
অর্থঃ তারাই মুমিন, যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি ঈমান আনার পর সন্দেহ পোষণ করে না এবং আল্লাহর পথে প্রাণ ও ধন-সম্পদ দ্বারা জেহাদ করে। তারাই সত্যনিষ্ঠ।
আমরা নিজেদের প্রাণ ও ধন-সম্পদ দিয়ে জেহাদ করে যাচ্ছি সুদীর্ঘ ২৫বছর ধরে। মুমিমের সঙ্গানুসারে আপনার অবস্থান বিচার করুন।
আর হ্যাঁ, আমরা রাসুল(সাঃ) এর দেখানো পদ্ধতিতেই সালাহ কায়েম করে থাকি। বিস্তারিত জানতে বইটি পড়ুন।
www.hezbuttawheed.org/%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a7%83%e0%a6%a4-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%b9/
@@hezbuttawheed বিচার আপনারা করুন ইসলাম নিয়ে এরকম অপব্যাখ্যা করা কি ঠিক হচ্ছে? হ্যাঁ আপনারা কোরআনের রেফারেন্স দিয়েছেন কিন্তু কোরআনের ব্যাখ্যা অনুযায়ী আপনাদের নামাজ কি শুদ্ধ কিনা সেটা নিয়ে কোরআন হাদিসে ভালো করে রিচার্জ করুন এবং যোগ্য শিক্ষকের দ্বারা রিচার্জ করুন যাতে ভুল না হয় কানার মত রিচার্জ করবেন না
Your are always right
Thanks to you. Stay with HezbutTawheed & pray for us that we can spread happiness towards the humankind.
❤
আপনার কথা গুলো সব ঠিক আছে আমি ময়নুল হক কাদির বলছি বর্তমান তহিদদে মধ্যে আছি আমিন
Tayub hossaln 🤝✊☝️🤲🤝✊☝️🤲🤝✊☝️🤲❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
যথার্থ জবাব দিয়েছেন মাননীয় এমাম
জাকির নায়েক এর যুগে তোমার ভন্ডামী সফল হবে না।
আমরা কোনো ভন্ডামি করছি না। সত্য নিয়ে দাঁড়িয়েছি। আপনার কিছু বলার থাকলে সেটা সুন্দরভাবে তুলে ধরবেন, যৌক্তিক সমালোচনা করবেন। রসুলাল্লাহ (সা.) যখন আইয়্যামে জাহেলিয়াতের অন্যায়পূর্ণ সমাজ পরিবর্তন করার জন্য সত্যের প্রচার শুরু করলেন তখন তাঁর কথার যুক্তিসঙ্গত উত্তর দিতে না পেরে আবুজেহেল, আবু লাহাবরা রসুলাল্লাহকে ভণ্ড, জাদুকর, গনক, পাগল ইত্যাদি বহু অপবাদ, অপপ্রচার চালিয়েছিল। কিন্তু সত্য যখন বিজয়ী হলো তখন জগৎ জানল কে ভণ্ড ছিল, কে পাগল ছিল আর কে সত্যের প্রচারক ছিল।
.
সত্যের বিজয় হলে আপনাদের মতো মিথ্যার পুজারীদেরকেও মানুষ চিনবে।
@@hezbuttawheed সঠিক কথা বলেছেন মাননীয় এমাম বিজয় যকন হবে তখন বুঝবে কে সত্য আর মিথ্যা
এমাম আমার ভক্ত
1-Apne ki khati momin? 2-na komin?
সূরা আল হুজুরাত (الحجرات), আয়াত: ১৫
إِنَّمَا ٱلْمُؤْمِنُونَ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ بِٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ ثُمَّ لَمْ يَرْتَابُوا۟ وَجَٰهَدُوا۟ بِأَمْوَٰلِهِمْ وَأَنفُسِهِمْ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ أُو۟لَٰٓئِكَ هُمُ ٱلصَّٰدِقُونَ
অর্থঃ তারাই মুমিন, যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি ঈমান আনার পর সন্দেহ পোষণ করে না এবং আল্লাহর পথে প্রাণ ও ধন-সম্পদ দ্বারা জেহাদ করে। তারাই সত্যনিষ্ঠ।
আমরা সর্বদা নিজেদের জান-মাল দিয়ে সত্যের পথে সংগ্রাম করে যাচ্ছি। আর আল্লাহ মুমিনের সঙ্গায় এটাই বলেছেন। এবার আপনি আপনার অবস্থান টা বিচার করুন।
Ka valo ra vai!
মাননিয় এমাম আপনি সঠিক বলেছেন।
তাহলে তামীম আতদায়ী একটা দ্বীপে দাজ্জাল কে দেখেছিলেন আর রাসুল ( সঃ) কে বলেছিলেন। সে অনুযায়ী নবী করীম ( সঃ) এর বিবরণ কি মিথ্যা??? প্লিজ বুঝিয়ে বলুন।।।
Borkut
❤
ইমাম মেহেদি যদি আপনার বাড়িতে আসে তাহলে আপনি ইমাম মেহেদির জন্য সকালে কি নাস্তা খেতে দিবেন।
আপনারা হুজুরদের নিয়ে কটুক্তি করছেন
এটা ঠিক নয়।
আপনি ভুল ভাবছেন উনি সত্যনিষ্ঠ হুজুরকে নিয়ে কটুক্তি করছেন না।উনি ধর্মব্যবসায়ী হুজুরদের কটুক্তি করছেন। আপনি তার বক্তব্যগুলো মন দিয়ে বোঝার চেষ্টা করেন।
সেলিম ভাই তো সত্য কথাই বলেন তাহলে উনাকে মানুষ গালাগালি করে কেন?
তোর মারে নিয়ে দিস দেখিস কিভাবে তোর ভাই বোন বানায় দাও তাড়াতাড়ি শালা গরুর বাচ্চা গরু
O je akta abal seta or pichoner chobi tai bole oi khane islamer kotha bolche but islamk omanno kore okhane chobi kn rakhbe
@@ahammedf3232 Bai tomar mathay buddhi kom
Vai apne sei lok je sotter sondhan panni
Laek
ড
ইমাম মেহেদিকে শুদু ইমাম বলেচ পুরু নামটা কেন নিতে পারচনা কারনটা আমিবলি তোমার ইমাম তোমার পেচনে তাই তুমি ইমাম মেহেদি পুরু নামটা নিতে পারলেনা ইশলামের আসল ইষতম্ভ হচ্চে নামাজ সেই নামাজ যাদের মেলেটেরি টেনিং হয় তাদের আবার তয়হিদ তোমাকে দেকলেইতো মনে হয় দাযজালের উত্তর সুরি আল্লাহ তোমাদের সটিক পতে আসার তওপিক দান করুন আমিন
আর “আমরা আল্লাহর রাসুল মারইয়াম তনয় ঈসা মাসিহকে হত্যা করেছি”-তাদের এই উক্তির জন্য (তাদের এই পরিণতি)। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি, ক্রুশবিদ্ধও করেনি; কিন্তু তাদের এইরূপ বিভ্রম হয়েছিল। যারা তার সম্বন্ধে মতভেদ করেছিল, তারা নিশ্চয় এই সম্বন্ধে সংশয়যুক্ত ছিল; এই সম্পর্কে অনুমানের অনুসরণ ব্যতীত তাদের কোনো জ্ঞানই ছিল না। ইহা নিশ্চিত যে তারা তাকে হত্যা করেনি, বরং আল্লাহ তাকে তঁার নিকট তুলে নিয়েছেন এবং আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা-৪ নিসা, আয়াত: ১৫৭-১৫৮)।
হাদিসমতে, ঈসা (আ.) চতুর্থ আসমানে রয়েছেন। কিয়ামতের পূর্বে তিনি দুনিয়ায় আসবেন হজরত মুহাম্মাদ (স.)-এর উম্মত হয়ে; অতঃপর তিনি স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করবেন এবং হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজার পাশেই তাঁর দাফন হবে।
এ ওয়াজ কারির কথা ১০০%মিথ্যা।
কে নো
apni qoran o hadis ki ta age janen bujen tar por amam dabi koren....Allah apna k bul poth theke feria anuk dua kori..apni o apnar kotha akhon voro fetna mone hoy a deshe......
আপনি কি জানেন ফেতনা কাকে বলে?
যখন কোনো অঞ্চলে ন্যায়বান, আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ফায়সালা প্রদানকারী শাসক থাকে এবং জনগণ থাকে ঐক্যবদ্ধ তখন যদি কেউ ঐ শাসকের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে বিদ্রোহ সৃষ্টির চেষ্টা করে অথবা জনগণের ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরিয়ে তাদের একে অপরের বিরুদ্ধে দাঙ্গা-হাঙ্গামায় লিপ্ত করে তখন ঐ হীন কর্মকাণ্ডকে বলা ফেতনা। আর কোথাও যদি আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠিত না থাকে তাহলে সেখানকার সমাজব্যবস্থাই একটি ফেতনা। একদল মানুষ যখন আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিজেদেরকে আত্মনিয়োগ করে তখন ঐ ফেতনাবাজ শ্রেণিটি তাদের ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি বজায় রাখার জন্য ঐ সংগ্রামকারীদের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লাগে। আল্লাহ তাদের ব্যাপারেই বলেছেন- “আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর যে পর্যন্ত না ফিতনার অবসান হয় এবং আল্লাহর
দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়।” (বাকারা- ১৯৩)।
.
এখন বলুন- পৃথিবীর কোথাও কি ন্যায়বান, আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ফায়সালা প্রদানকারী শাসক আছে? কোথাও কি আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠিত আছে? জনগণ কি আল্লাহর হুকুমের উপর ঐক্যবদ্ধ আছে? তাহলে হেযবুত তওহীদের কার্যক্রমকে কীভাবে আপনি ফেতনা বলছেন? বরং সমগ্র পৃথিবী এখন ফেতনার মধ্যে ডুবে আছে আর আপনারা সেটা দেখেও না দেখার ভান করছেন। হেযবুত তওহীদ সেই ফেতনার অবসান ঘটিয়ে সত্যদীন প্রতিষ্ঠা করবে ইনশাল্লাহ।
@@hezbuttawheed atai apnader amam namer sunnot hin lok ta korte ce....vai...
এত তাওহিদ তাওহিদ করেন। তাওহিদ জানেন কি? কথিত এমাম যার কোন ইসলাম এর সঠিক ধারনা নেই।।।তাওহিদ শব্দের অর্থ একত্ববাদ৷ ইসলামি পরিভাষায় তাওহিদ হল সৃষ্টি ও পরিচালনায় আল্লাহকে এক ও অদ্বিতীয় হিসেবে বিশ্বাস করা, সকল ইবাদাত-উপাসনা কেবলমাত্র আল্লাহর জন্য করা, অন্য সবকিছুর উপাসনা ত্যাগ করা, আল্লাহর সুন্দর নামসমূহ ও সুউচ্চ গুণাবলীকে তার জন্য সাব্যস্ত করা এবং দোষ ত্রুটি থেকে আল্লাহকে পবিত্র ও মুক্ত ঘোষণা করা। "..
সব ঠিক বুজলাম কিন্তু উনি মাথায় তকি দেন নি?????????
কে নো
টুপি পরা কি জরুরি...??
..
Apne ki dajjaler samca?
গঠন মুলক আলোচনা করতে শিখুন
Tumi too sudhu hujure gibot gau
নিজেরাই প্রস্ন করে নিযেরাই উত্তর দেয়।মানুষের কোন লক্ষ্মণ নাই এগুলার মদ্ধে।গালি দিতে মন চায় কিন্তু গালি দিলে ভালো লাগে না।অবাক বেপার এক বিরি খোরের লেখা বইকে আদর্শ মনে করে হাদিস কে অশিকার করে।আল্লাহ এদের হেদায়েত দান করুন।
আপনি হয়তো জানেন না যে, আমরা হেযবুত তওহীদ ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা মানুষের সামনে তুলে ধরছি। আর এজন্য আল্লাহর নাযিল করা কোর'আনে উল্লিখিত বিধিনিষেধ মেনে চলা বাঞ্চনীয়। আমরা ঠিক সেটাই করি যা মহান আল্লাহ বলেছেন ও রাসুল(সাঃ) করেছেন। রাসুল (সাঃ) আমাদের আদর্শ। তাঁর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে যাচ্ছে সুদীর্ঘ ২৫ বছর যাবৎ। আর এরা জন্য আমাদের বহু অত্যাচার -নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। আমাদের দু'জন ভাইকে হত্যা পর্যন্ত করা হয়েছে, তবুও সংগ্রাম চলছে, চলবে।
আর শুনুন, সিগারেট মোটামুটি অনেকেই খান। আলেমদের মধ্যেও অনেকেই পান খান, জর্দ্দা খান। সেগুলোকে জাস্ট আপনি ক্ষতিকর বলতে পারেন। কিন্তু হারাম নয়। হারাম হচ্ছে সেগুলো যেগুলো খেলে মস্তিষ্কের সাময়িক বিকৃতি ঘটে। বিড়ি, সিগারেট, পান, জর্দ্দাতে মস্তিষ্কের বিকৃতি বা নেশা কোনাটাই হয় না। তবে, এগুলো ক্ষতিকর। না খাওয়াই ভালো। এমামুযযামান তাঁর জীবনের শেষের বয়সে সিগারেট খাওয়া একেবারেই কমিয়ে দিয়েছিলেন এবং শেষ বয়সে ছেড়েই দিয়েছিলেন। আর আমাদের মাননীয় ইমাম পান, জর্দ্দা, সিগারেট কিছুই খান না। অযথা কারোর ব্যক্তিগত কোনোকিছু নিয়ে বিদ্রুপ করবেন না।m.facebook.com/story.php?story_fbid=2340504379540955&id=1578933115698089
গাজা খুর
আগে তকে দরবে
মুমিন কি বিড়িখুর হবে ?
🤣🤣🤣🤣
এই দজ্জালের ভিডিও কেন যে ইউটিউবার দেয়,????
ইসলাম এত জটিল বিষয় নয়। আল্লাহ একে বলেছেন সিরাতুল মোস্তাকীম বা সরল পথ। পবিত্র কোর’আনে বারবার বলেছেন কোরানকে বোঝা খুব সহজ। কিন্তু সেই সরল ইসলামকে নিয়ে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে জটিল বিষয়ে পরিণত করেছে আলেম ওলামা, মুফাসসিরগণ।
মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন,
"আমি কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি বোঝার জন্য! অতএব কোন চিন্তাশীল আছে কি?"
(সূরা ক্বামার :১৭)
মহান আল্লাহ নিজেই যখন বলছেন,
তিনি কোরআনকে সহজ করে দিয়েছেন। সেখানে আপনি বেহুদা তর্কে লিপ্ত হচ্ছেন।
এখানে সুষ্পষ্টই আপনার কথাই বোঝা যাচ্ছে আপনি আল্লাহর আয়াত কে অস্বীকার করছেন এবং ব্যর্থ করার চেষ্টা করছেন।
"যারা আমার আয়াতকে ব্যর্থ করতে চাই তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর পীড়াদায়ক আযাব।"
(সূরা সাবা -০৫)
"যারা আমার আয়াত কে অস্বীকার করে তারা বধির ও বোবা, তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত।"
(সূরা আন'আম-৩৯)
আপনার মতো অন্ধকারাচ্ছন্ন ব্যক্তি,কোন কিছুতেই আলোর মাহাত্ম্য উপলব্ধি করতে পারবে না।
কুয়োর ব্যাঙ এর কাছে সাগরের বিশালতার কথা যতই বলি না কেন,
তার শেষ প্রশ্ন হবে,
সাগর কি আমার কুয়োর থেকেও বড়!
হিযবুত ফেতনা থেকে বাচার উপায় কি. ?
আপনি কি জানেন ফেতনা কাকে বলে?
যখন কোনো অঞ্চলে ন্যায়বান, আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ফায়সালা প্রদানকারী শাসক থাকে এবং জনগণ থাকে ঐক্যবদ্ধ তখন যদি কেউ ঐ শাসকের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে বিদ্রোহ সৃষ্টির চেষ্টা করে অথবা জনগণের ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরিয়ে তাদের একে অপরের বিরুদ্ধে দাঙ্গা-হাঙ্গামায় লিপ্ত করে তখন ঐ হীন কর্মকাণ্ডকে বলা ফেতনা। আর কোথাও যদি আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠিত না থাকে তাহলে সেখানকার সমাজব্যবস্থাই একটি ফেতনা। একদল মানুষ যখন আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিজেদেরকে আত্মনিয়োগ করে তখন ঐ ফেতনাবাজ শ্রেণিটি তাদের ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি বজায় রাখার জন্য ঐ সংগ্রামকারীদের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লাগে। আল্লাহ তাদের ব্যাপারেই বলেছেন- “আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর যে পর্যন্ত না ফিতনার অবসান হয় এবং আল্লাহর
দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়।” (বাকারা- ১৯৩)।
এখন বলুন- পৃথিবীর কোথাও কি ন্যায়বান, আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ফায়সালা প্রদানকারী শাসক আছে? কোথাও কি আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠিত আছে? জনগণ কি আল্লাহর হুকুমের উপর ঐক্যবদ্ধ আছে? তাহলে হেযবুত তওহীদের কার্যক্রমকে কীভাবে আপনি ফেতনা বলছেন? বরং সমগ্র পৃথিবী এখন ফেতনার মধ্যে ডুবে আছে আর আপনারা সেটা দেখেও না দেখার ভান করছেন। হেযবুত তওহীদ সেই ফেতনার অবসান ঘটিয়ে সত্যদীন প্রতিষ্ঠা করবে ইনশাল্লাহ।
আপনি কি জানেন ফেতনা কাকে বলে?
যখন কোনো অঞ্চলে ন্যায়বান, আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ফায়সালা প্রদানকারী শাসক থাকে এবং জনগণ থাকে ঐক্যবদ্ধ তখন যদি কেউ ঐ শাসকের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে বিদ্রোহ সৃষ্টির চেষ্টা করে অথবা জনগণের ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরিয়ে তাদের একে অপরের বিরুদ্ধে দাঙ্গা-হাঙ্গামায় লিপ্ত করে তখন ঐ হীন কর্মকাণ্ডকে বলা ফেতনা। আর কোথাও যদি আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠিত না থাকে তাহলে সেখানকার সমাজব্যবস্থাই একটি ফেতনা। একদল মানুষ যখন আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিজেদেরকে আত্মনিয়োগ করে তখন ঐ ফেতনাবাজ শ্রেণিটি তাদের ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি বজায় রাখার জন্য ঐ সংগ্রামকারীদের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লাগে। আল্লাহ তাদের ব্যাপারেই বলেছেন- “আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর যে পর্যন্ত না ফিতনার অবসান হয় এবং আল্লাহর
দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়।” (বাকারা- ১৯৩)।
এখন বলুন- পৃথিবীর কোথাও কি ন্যায়বান, আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ফায়সালা প্রদানকারী শাসক আছে? কোথাও কি আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠিত আছে? জনগণ কি আল্লাহর হুকুমের উপর ঐক্যবদ্ধ আছে? তাহলে হেযবুত তওহীদের কার্যক্রমকে কীভাবে আপনি ফেতনা বলছেন? বরং সমগ্র পৃথিবী এখন ফেতনার মধ্যে ডুবে আছে আর আপনারা সেটা দেখেও না দেখার ভান করছেন। হেযবুত তওহীদ সেই ফেতনার অবসান ঘটিয়ে সত্যদীন প্রতিষ্ঠা করবে ইনশাল্লাহ।
Kesoi janes na vautabaje sar...morla bojbe
এই ব্যাটা তো দেখি খালি একই প্যাচাল পারে
Shob kichu akta natok shajano...
আপনার কাছে কি এর কোনো যুক্তিসঙ্গত প্রমাণ আছে?
প্রমাণ ব্যতিত কোনো মুসলমানের প্রতি কুধারণা বা অহেতুক খারাপ ধারণা পোষণ করা হারাম। আল্লাহ তাআলা কুরআনে ইরশাদ করেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা অধিকাংশ (অহেতুক) অনুমান থেকে দূরে থাক। কারণ (অহেতুক) অনুমান কোনো কোনো ক্ষেত্রে পাপ। (সুরা হুজরাত : আয়াত ১২)
তুই দাজ্জাল
গালি দিয়ে বড় হতে চান, কিন্তু আল্লাহ আপনাদের নিচু করে রেখেছে।
রাসূল সা. বলেছেন,
১. “অশ্লীলভাষী ও উগ্রমেজাজী ব্যক্তি জান্নাতে যাবে না।” (আবু দাউদ, হাদীস নং ৪১৬৮)
২. মুমিন কখনো দোষারোপকারী, অভিশাপদাতা, অশ্লীলভাষী ও গালিগালাজকারী হয় না। (তিরমিজি, হাদিস নং : ২০৪৩)
৩. আলী ইবনে আবু তালিব (রা.) বলেন- যে ব্যক্তি অশ্লীল কথা বলে এবং তা প্রচার করে তাদের উভয়ে সমান পাপী। (আদাবুল মুফরাদ)
৪. তোমাদের মধ্যে সর্বাধিক উত্তম ঐ ব্যাক্তি, যে স্বভাবে সর্বোত্তম।
সহীহ বুখারী (ই.ফা.): হাদিস-৫৬০৩
৫. ‘‘সুন্দর ভাষা জান্নাতে পৌঁছায় আর দূর্ব্যবহার দোযখে পতিত করে’ (বুখারী)।
৬. মুমিন ব্যক্তি চিন্তাশীল, গম্ভীর ও ভদ্র প্রকৃতির হয়ে থাকে। আর পাপিষ্ঠ ব্যক্তি প্রতারক, ধোঁকাবাজ, কৃপণ, নীচ ও অসভ্য হয়ে থাকে। (আবু দাউদ)।
ua-cam.com/video/-WoNjOCFjYU/v-deo.html&feature=share