ইনসাফের এ আয়োজন আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করেছে,নতুনভাবে আল মাহমুদকে ভাবতে শিখিয়েছে। এ ধরনের সৃজনশীল আয়োজন ইনসাফের কাছে বারবার কামনা করছি।বিশেষকরে কবি আ: হাই শিকদার ও আলী হাসান তৈয়ব ভাইয়ের আলোচনা চমৎকার।
অনেক, অনেক ভালোবাসা রহিল আপনার প্রতি, কথাগুলো বলেছেন অাপনি, সত্যের সঠিক কথাগুলি। বুঝে কেবা সব শব্দ, আছে পৃথিবীতে কতশত, কেবা জানে, কেবা মানে (অনেক মানুষে) আছে পৃথিবীতে কত শত। বলবো আর কত? দেশে মানুষ নামের, অমানুষ যে শত। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুক। আল্লাহু মহান।
আব্দুল হাই সিকদার ভাই, অনেকদিন পরে আপনার কথা শুনলাম। সেই মাথায় ক্যাপ আজও আছে। কি মহাব্যস্ত ইনকিলাবের অফিসে মাঝেমধ্যে দেখা হয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশনে কবিতা পাঠের আসরে আপনার এবং আপনার লেখক ওয়াইফের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে। আবুছালে ভাইয়ের প্রোগ্রামে। সেদিন চমৎকার দিন কেটেছে আমাদের। ইনকিলাবে ছড়া। জনকন্ঠে কবিতার, সোনার বাংলায় গল্প, ছাপা হতো। তখন অল্প পত্রিকা বের হতো। অনলাইন ছিল না শুধু প্রিন্ট মিডিয়া। তবুও অনেক ভালো থেকেছি। সেসব দিন ভুলতে পারি না এখনো মনে পড়ে। আব্দুল হাই শিকদার ভাই অনেক ভালো মানুষ আপনি । কবি আল মাহমুদ সাহেব ছিলেন অনেক ভালো । বই মেলায় দেখা হতো। বাংলা একাডেমি পুরষ্কার পেলেন, সাক্ষাৎকারের সময় আমি পাশে ছিলাম। তিনি যে অনুভূতি বলেছিলেন সেটা আমার সম্পূর্ণ মনে আছে বলতে মুখস্থ হয়ে আছে। তারপরে তার বাসায় আমি গিয়েছি, উত্তরার বাসায়। তিনি অনেক ভালো লেখক, আমার প্রিয় লেখক। তার কবিতার আমি একজন ভক্ত। ভাইয়া আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
আমিও মাহমুদ। আমি আল মাহমুদের একটি প্রবন্ধ, বইয়ের বিদ্যুতবিভা, প্রবন্ধ টি পড়েছি। প্রবন্ধের শেষ ভাগে তিনি লেখেন, আমি যেহেতু ধর্মপ্রাণ মানুষ, সে কারণে পৃথিবীর প্রায় সব ধর্মগ্রন্থ আমার নিত্যপাঠ্য বিষয়। নিজের মান্য ও প্রাধান্য দিয়ে যা আমি নিত্যপাঠ করি,নিঃসন্দেহে তা পবিত্র কুরআন।এই গ্রন্থ আমার দিকনির্দেশক আলোকবর্তিকা। বইয়ের কথা উঠলে আমি কেন আমার নিত্য পাঠ্য বিষয়ের আকড় গ্রন্থের কথা বলব না।আগে আমি ধীরে চলতে জানতাম, সুস্থির চিন্তা করতে জানতাম না। কাব্য তরঙ্গ আমাকে এমনভাবে উত্তেজিত করে রাখত যে,কোন পঙক্তি বা কোন শব্দ আমার রচনার জন্য সহযোগী হবে না তা বুঝতে পারতাম না।এখন আমি পারি।কারণ আমার একটি দিকনির্দেশিকা আছে।আমি নাস্তিক নই।এটা অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে বলে দেওয়াই কি ভালো নয়?..... লেখা টি পেয়েছি মুহাম্মদ যাইনুল আবিদীন এর সাহিত্যের ক্লাস বইয়ের ৯০নং পৃঃ
কবি আবদুল হাই সিকদার- আপনাকে খুব ভালবাসি, আপনার আলোচনায় সত্য কথাগুলো ফুঠে উঠে।
❤❤
জাযাকাল্লাহ খায়ের, অত্যন্ত চমৎকার দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে, কবি আল মাহমুদের জীবনী, স্মরণ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!
কেমন হবে যদি হয় ইহা জাতিয় সংগীত।
শামীম চৌধুরী
হে মহান, সর্বশক্তিমান, হে মহীয়ান
আমি গাহিতে চাহি সদা তব গুনগান।
জন্ম দিয়েছ মোরে এই বাংলাদেশে
ধন্য হয়েছি আমি এদেশ ভালবেসে।
যাচি হে শকতি , কর মোরে বলীয়ান।
এমন জীবন দাও যেন করি শুধু কল্যান।
বর্ণ ধর্ম ভেদাভেদ ভুলে, হই মোরা ভাই ভাই।
এস, সবে মিলে, সদেশের জয়গান গাই।
শিক্ষা, শান্তি, প্রগতিতে ঐক্য
সাম্য, সুবিচার, উন্নতি মগো লক্ষ্য।
এস, নিষ্টার সাথে সৃজিব, সুনীতি শ্রেষ্ট স্বদেশ গড়িব।
আসুক বাঁধা, নেইকো দ্বিধা দেশের তরে , লড়িব।
রক্ত দিয়েছি, যুদ্ধ করেছি হঠায়েছি হানাদার
শহীদ হয়েছে লক্ষ লক্ষ বরকত, সালাম, জব্বার আবুসাঈদ আর আবরার।
মোরা বীর, হাতে তীর মোরা পাহারাদার
শত্রুকে রুখে দিতে, হাতে ধরা তলোয়ার।
মোরা তরুণ, মোরা পাহলোয়ান।
ডান্ডা মেরে, গুন্ডা হারাতে হাজিরান মোরা নওজোয়ান।
শত্রুরা হুশিয়ার, মোরা নির্ভিক নাহি কোন ভয়।
প্রভু, আমার বাংলার কভু না যেন হয় পরাজয়
স্বার্থক জনম বাংলাদেশে
স্বার্থক এদেশ ভালবেসে।
জীবন করিব দান।
দিতে হলে দেব প্রান
পুরাবো স্বপ্নসাধ থাকবো চির আজাদ।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।
এস, বনিতা,
এস বৃদ্ধ, এস হে নওজোয়ান
এস, উল্লাসে উড়াই মোরা
সুবজে রাংগা
গোলাকার
পতপত নিশান।
শুকরান ইয়া রব, শুকরান ইয়া রাহমান।
শুকরান কাছিরান।
কবি আবদুল হাই শিকদার সত্যি একজন স্বনামধন্য আলোচক। আল্লাহ ওনাকে নেক হায়াত দান করুন।
অসাধারন আলোচনা।শুভকামনা
সুন্দর আলোচনা..
ইনসাফকে ধন্যবাদ। এত সুন্দর আলোচনা উপহার দেওয়ার জন্য।
ইনসাফের এ আয়োজন আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করেছে,নতুনভাবে আল মাহমুদকে ভাবতে শিখিয়েছে। এ ধরনের সৃজনশীল আয়োজন ইনসাফের কাছে বারবার কামনা করছি।বিশেষকরে কবি আ: হাই শিকদার ও আলী হাসান তৈয়ব ভাইয়ের আলোচনা চমৎকার।
সুন্দর ভাবে, বুঝিয়েছেন কবি।
আলমাহমুদ সম্পর্কে বড়ই চমৎকার বাস্তবসম্মত আলোচনা।
যত শুনি মানুষটার কথা ততো মুগ্ধ হচ্ছি। সার্চ দিয়ে দিয়ে বের করে শুনছি
কবি আব্দুল হাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেক, অনেক ভালোবাসা রহিল আপনার প্রতি,
কথাগুলো বলেছেন অাপনি,
সত্যের সঠিক কথাগুলি।
বুঝে কেবা সব শব্দ,
আছে পৃথিবীতে কতশত,
কেবা জানে,
কেবা মানে (অনেক মানুষে)
আছে পৃথিবীতে কত শত।
বলবো আর কত?
দেশে মানুষ নামের,
অমানুষ যে শত।
আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুক।
আল্লাহু মহান।
অসাধারণ আলোচনা। কবি আবদুল হাই শিকদার কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অসাধারণ অনুভূতি সম্পন্ন আলোচনা।
সুন্দর বাস্তবমুখি আলোচনা
আল মাহমুদের নামে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা উচিত। এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নাম রাখা উচিত আল মাহমুদের নামে।
অসাধারণ বক্তব্য স্যার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গর্ব আমাদের আল মাহমুদ স্যার।আল্লাহ স্যার কে জান্নাত নসিব করুন আমিন।
অসাধারণ বক্তব্য স্যার.......!
অসাধারণ স্পিচ...👌
মাশাআল্লাহ, সুন্দর বলেছেন।
বেশ কিছু সত্য যানার সুযোগ হলো।
জিহাদের কথা শুনলে কাপড় নষ্ট করে ফেলাতো
কথা টা সেই লাগলো।
i really love your speech. Brilliant.
আব্দুল হাই সিকদার ভাই, অনেকদিন পরে আপনার কথা শুনলাম। সেই মাথায় ক্যাপ আজও আছে। কি মহাব্যস্ত ইনকিলাবের অফিসে মাঝেমধ্যে দেখা হয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশনে কবিতা পাঠের আসরে আপনার এবং আপনার লেখক ওয়াইফের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে। আবুছালে ভাইয়ের প্রোগ্রামে। সেদিন চমৎকার দিন কেটেছে আমাদের। ইনকিলাবে ছড়া। জনকন্ঠে কবিতার, সোনার বাংলায় গল্প, ছাপা হতো। তখন অল্প পত্রিকা বের হতো। অনলাইন ছিল না শুধু প্রিন্ট মিডিয়া। তবুও অনেক ভালো থেকেছি। সেসব দিন ভুলতে পারি না এখনো মনে পড়ে। আব্দুল হাই শিকদার ভাই অনেক ভালো মানুষ আপনি । কবি আল মাহমুদ সাহেব ছিলেন অনেক ভালো । বই মেলায় দেখা হতো। বাংলা একাডেমি পুরষ্কার পেলেন, সাক্ষাৎকারের সময় আমি পাশে ছিলাম। তিনি যে অনুভূতি বলেছিলেন সেটা আমার সম্পূর্ণ মনে আছে বলতে মুখস্থ হয়ে আছে। তারপরে তার বাসায় আমি গিয়েছি, উত্তরার বাসায়। তিনি অনেক ভালো লেখক, আমার প্রিয় লেখক। তার কবিতার আমি একজন ভক্ত। ভাইয়া আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
আপনার কবিতা প্রথম পড়েছিলাম কিশোরকন্ঠে।
😍🥰🥰😘
আমিও মাহমুদ।
আমি আল মাহমুদের একটি প্রবন্ধ,
বইয়ের বিদ্যুতবিভা, প্রবন্ধ টি পড়েছি।
প্রবন্ধের শেষ ভাগে তিনি লেখেন, আমি
যেহেতু ধর্মপ্রাণ মানুষ, সে কারণে পৃথিবীর প্রায় সব ধর্মগ্রন্থ আমার নিত্যপাঠ্য বিষয়।
নিজের মান্য ও প্রাধান্য দিয়ে যা আমি নিত্যপাঠ করি,নিঃসন্দেহে তা পবিত্র কুরআন।এই গ্রন্থ আমার দিকনির্দেশক আলোকবর্তিকা।
বইয়ের কথা উঠলে আমি কেন আমার নিত্য পাঠ্য বিষয়ের আকড় গ্রন্থের কথা বলব না।আগে আমি ধীরে চলতে জানতাম, সুস্থির চিন্তা করতে জানতাম না।
কাব্য তরঙ্গ আমাকে এমনভাবে উত্তেজিত করে রাখত যে,কোন পঙক্তি বা কোন শব্দ আমার রচনার জন্য সহযোগী হবে না তা বুঝতে পারতাম না।এখন আমি পারি।কারণ আমার একটি দিকনির্দেশিকা আছে।আমি নাস্তিক নই।এটা অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে বলে দেওয়াই কি ভালো নয়?.....
লেখা টি পেয়েছি
মুহাম্মদ যাইনুল আবিদীন এর
সাহিত্যের ক্লাস বইয়ের ৯০নং পৃঃ
কবি ও সাংবাদিক আব্দুল হাই শিকদার স্যার সঠিক কথা বলেছেন যদিও অনেকে খারাপ বলবেন
Right Information go ahead sir
আবদুল হাই শিকদার আপনাকে স্যালুট। কবি আল মাহমুদের পায়ে মাফ চেয়ে পরিষ্কার হয়ে যান।আমাদের সংস্কৃতি না থাকলে আমাদের বাংলাদেশও থাকবে না।
চমৎকার কথা বলেছেন।
প্রথম কথাগুলো খুবই অপরিপক্ক। সেখানে আপনারা ঠিক ঠিক বলছেন, এটা বেদনাদায়ক।।
অসাধারণ বক্তব্য
All the best.
আপনাকে ধন্যবাদ কবি।আল মাহমুদের সাথে আমি কথা বলেছি দৈনিক কর্ণফুলী তে।তিনি ছোটকাল থেকে মুসলিম ছিলেন।
অসাধারণ!
আমরা শুধু উর্দুই তাড়াইনি, সুপ্রাচীন সমৃদ্ধ ফার্সিকেও তাড়িয়েছি। বাংলাদেশের সংস্কৃতি জগতে এর চেয়ে বড় ক্ষতি দ্বিতীয়টি নেই।
কেমন হবে যদি হয় ইহা জাতিয় সংগীত।
শামীম চৌধুরী
হে মহান, সর্বশক্তিমান, হে মহীয়ান
আমি গাহিতে চাহি সদা তব গুনগান।
জন্ম দিয়েছ মোরে এই বাংলাদেশে
ধন্য হয়েছি আমি এদেশ ভালবেসে।
যাচি হে শকতি , কর মোরে বলীয়ান।
এমন জীবন দাও যেন করি শুধু কল্যান।
বর্ণ ধর্ম ভেদাভেদ ভুলে, হই মোরা ভাই ভাই।
এস, সবে মিলে, সদেশের জয়গান গাই।
শিক্ষা, শান্তি, প্রগতিতে ঐক্য
সাম্য, সুবিচার, উন্নতি মগো লক্ষ্য।
এস, নিষ্টার সাথে সৃজিব, সুনীতি শ্রেষ্ট স্বদেশ গড়িব।
আসুক বাঁধা, নেইকো দ্বিধা দেশের তরে , লড়িব।
রক্ত দিয়েছি, যুদ্ধ করেছি হঠায়েছি হানাদার
শহীদ হয়েছে লক্ষ লক্ষ বরকত, সালাম, জব্বার আবুসাঈদ আর আবরার।
মোরা বীর, হাতে তীর মোরা পাহারাদার
শত্রুকে রুখে দিতে, হাতে ধরা তলোয়ার।
মোরা তরুণ, মোরা পাহলোয়ান।
ডান্ডা মেরে, গুন্ডা হারাতে হাজিরান মোরা নওজোয়ান।
শত্রুরা হুশিয়ার, মোরা নির্ভিক নাহি কোন ভয়।
প্রভু, আমার বাংলার কভু না যেন হয় পরাজয়
স্বার্থক জনম বাংলাদেশে
স্বার্থক এদেশ ভালবেসে।
জীবন করিব দান।
দিতে হলে দেব প্রান
পুরাবো স্বপ্নসাধ থাকবো চির আজাদ।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।
এস, বনিতা,
এস বৃদ্ধ, এস হে নওজোয়ান
এস, উল্লাসে উড়াই মোরা
সুবজে রাংগা
গোলাকার
পতপত নিশান।
শুকরান ইয়া রব, শুকরান ইয়া রাহমান।
শুকরান কাছিরান।
সঠিক বলেছেন!
কি আলোচনা বাহ 😯
মধ্যখানের কথাগুলো অসাধারণ
মাশাআল্লাহ।
আপনার কথাগুলো খব বালো
❤❤❤❤❤❤
মাশা-আল্লাহ
সুন্দর কথা
সুন্দর ❤️
ক্যামেরা স্থির রাখলে ভালো লাগতো।
বিশ্বাসীদের উচিত বাংলা সাহিত্য এমন ভাবে আত্মস্থ করা যাতে হাজার হাজার হাজার বছর পর্যন্ত অবিশ্বাসী পশু মুখ খুলতে না পারে।আল মাহমুদ কাতারের অগ্রসর ছিলেন।
কবি আব্দুল হাই শিকদার একজন বিবেকবান সংস্কৃতি কর্মী।
আসাধারন
ভালো লাগলো।
ভাল লাকছে
Awesome awesome...
অসাধারণ
❤❤
ঠিক
প্রথম কথা গুলো অপরিপক্ক ছিল।
7222D 19Y9M9D 14:47
Ami ektu shujog chai kichu lekhar
লাভ বোথ অব ইউ কবি সাব❣️
হারুন ইজহারের আলোচনাটা আপলোড করুন।
♥
Assalam
এই আসরে যদি হতো আমার হাজিরা .....
শিকদার সাহেব ওয়ান পিস। শ্রদ্ধা
আল মাহমুদ
ফররুখ আহমদ ছিলেন ইসলামিক কবি।
ভাই, জ্ঞানসমৃদ্ধ বক্তৃতা যে এতটা হাস্যরসাত্মক হতে পারে আপনার বক্তৃতা না শুনলে বুঝতেই পারতামনা।
আব্দুল হাই সাহেব না ইসলাম বুঝেছেন, না কার্ল মার্কস বুঝেছেন না আল মাহমুদ বুঝেছেন!
ইনসাইসিভ পার্সোনালিটি!
এত্ত সুন্দর একটা আলোচনা, কিন্তু ছাগল ক্যামেরাম্যানের কারনে শান্তি মত দেখতে পারলাম না, জীবনের প্রথমে মনে হয় ক্যামেরা ধরছে।
T
আল মাহমুদ কবি। এর চেয়ে বড় পরিচয় আর আর কী হতে পারে!
ক্যামেরাম্যানের উপর রাগ কী শুধু আমারই হচ্ছে??
ওনি যেই চেতনায়ই বিশ্বাসি হউক, না তবে স্পস্ট বাদি মানুষ
শ্রেণি উচ্ছেদ ইসলামের আইন জাকাত ছারা হবেনা।
স্ববিরোধী কথাবার্তা।
আপনার সাথে আমি একমত না
Allah Miah'r arosh er niche Kaba... hahaha
Apnar purbopurushra to hindu chilo.eta to apni sikar koren na.tai apni o to ekta poshu.
SOT TO KHOTHA.
APNA K DONNO BAD.
when you are talking about Karl Marks- you are against discrimination,
but when in religions- you making it.
What a strange culture you have!
What's the problem in taking the good thoughts from different ideologies?
ei abdul hai ekta batpar mohabatpar ....
কবি আব্দুল হাই শিকদার শিক্ষিত মূর্খ।
সেলুট
🎉🎉🎉
দিল্লি ধ ইরা খুইলা প্র গড়া ছাইয়া দিছি করাচি আমরা নাকি স্বাধীন হ ইয়াছিন ও বোন ভাই শুনছনি?
অসাধারণ বক্তব্য।
❤❤❤❤❤❤❤
অসাধারণ
❤❤
অসাধারণ