নামাজ আর সালাত একই জিনিস শুধু ভাষাগত ভিন্ন। তাতে আমার মনে হয় না কোন আহামরি কিছু হয়েছে। বাংলা ভাষায় অনেক বিদেশী শব্দ আছে যেমন পানি এটাকে জলও বলে এখন আপনি এটাকে কি হিন্দু মুসলিম ভাষা বলে এক না বলবেন? ইংরেজিতে তা ওয়াটার বলে এখন এটা কি খ্রিস্টান ভাষা বলে ইংরেজি বলা বাদ দিবেন?
আসলে আপনার সম্পর্কে আমার জানা হয়ে গেছে আপনি কোন সভাবে লোক।।আপনি হরেল মানুষ আপনাকে যা বুজাইতেছে আপনি সেটাকেই সঠিক হিসাবে মেনে নিচ্ছেন।কোন দিক তাকানোর অভ্যাস আপনার নেই
সূরা লাইল আয়াত নং ৯২/৪ অবশ্যই তোমাদের কর্ম প্রচেষ্টা বিভিন্ন ধরনের। সূরা বানী ইসরাইল আয়াত নং ১৭/৮৪ প্রত্যেকেই আমল করে থাকে নিজ নিজ পদ্ধতি অনুযায়ী তোমার প্রতিপালক আল্লাহ ই ভালো জানেন যে কে সর্বাধিক নির্ভুল পথে ? এই কুরআন তো বিশ্ব জগতের জন্য উপদেশ বাণী আসুন আমরা সবাই কুরআন বাংলা অর্থ বুঝে পাঠ করি
وَاِذَا کُنۡتَ فِیۡہِمۡ فَاَقَمۡتَ لَہُمُ الصَّلٰوۃَ فَلۡتَقُمۡ طَآئِفَۃٌ مِّنۡہُمۡ مَّعَکَ وَلۡیَاۡخُذُوۡۤا اَسۡلِحَتَہُمۡ ۟ فَاِذَا سَجَدُوۡا فَلۡیَکُوۡنُوۡا مِنۡ وَّرَآئِکُمۡ ۪ وَلۡتَاۡتِ طَآئِفَۃٌ اُخۡرٰی لَمۡ یُصَلُّوۡا فَلۡیُصَلُّوۡا مَعَکَ وَلۡیَاۡخُذُوۡا حِذۡرَہُمۡ وَاَسۡلِحَتَہُمۡ ۚ وَدَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَوۡ تَغۡفُلُوۡنَ عَنۡ اَسۡلِحَتِکُمۡ وَاَمۡتِعَتِکُمۡ فَیَمِیۡلُوۡنَ عَلَیۡکُمۡ مَّیۡلَۃً وَّاحِدَۃً ؕ وَلَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ اِنۡ کَانَ بِکُمۡ اَذًی مِّنۡ مَّطَرٍ اَوۡ کُنۡتُمۡ مَّرۡضٰۤی اَنۡ تَضَعُوۡۤا اَسۡلِحَتَکُمۡ ۚ وَخُذُوۡا حِذۡرَکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰہَ اَعَدَّ لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَذَابًا مُّہِیۡنًا মুফতী তাকী উসমানী: এবং (হে নবী!) তুমি যখন তাদের মধ্যে উপস্থিত থাক ও তাদের নামায পড়াও, তখন (শত্রুর সাথে মুকাবিলার সময় তার নিয়ম এই যে,) মুসলিমদের একটি দল তোমার সাথে দাঁড়াবে এবং নিজেদের অস্ত্র সাথে রাখবে। অতঃপর তারা যখন সিজদা করে নেবে, তখন তারা তোমাদের পিছনে চলে যাবে এবং অন্য দল, যারা এখনও নামায পড়েনি, সামনে এসে যাবে এবং তারা তোমার সাথে নামায পড়বে। তারাও নিজেদের আত্মরক্ষার উপকরণ ও অস্ত্র সাথে রাখবে। কাফিরগণ কামনা করে, তোমরা যেন তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র ও আসবাবপত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও, যাতে তারা অতর্কিতে তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। যদি বৃষ্টির কারণে তোমাদের কষ্ট হয় অথবা তোমরা পীড়িত থাক, তবে নিজেদের অস্ত্র রেখে দিলেও তোমাদের কোনও গুনাহ নেই; কিন্তু আত্মরক্ষার সামগ্রী সাথে রাখবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন। মাওলানা মুহিউদ্দিন খান: যখন আপনি তাদের মধ্যে থাকেন, অতঃপর নামাযে দাঁড়ান, তখন যেন একদল দাঁড়ায় আপনার সাথে এবং তারা যেন স্বীয় অস্ত্র সাথে নেয়। অতঃপর যখন তারা সেজদা সম্পন্ন করে, তখন আপনার কাছ থেকে যেন সরে যায় এবং অন্য দল যেন আসে, যারা নামায পড়েনি। অতঃপর তারা যেন আপনার সাথে নামায পড়ে এবং আত্মরক্ষার হাতিয়ার সাথে নেয়। কাফেররা চায় যে, তোমরা কোন রূপে অসতর্ক থাক, যাতে তারা একযোগে তোমাদেরকে আক্রমণ করে বসে। যদি বৃষ্টির কারণে তোমাদের কষ্ট হয় অথবা তোমরা অসুস্থ হও তবে স্বীয় অস্ত্র পরিত্যাগ করায় তোমাদের কোন গোনাহ নেই এবং সাথে নিয়ে নাও তোমাদের আত্নরক্ষার অস্ত্র। নিশ্চয় আল্লাহ কাফেরদের জন্যে অপমানকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন। ইসলামিক ফাউন্ডেশন: আর তুমি যখন তাদের মধ্যে অবস্থান করবে ও তাদের সঙ্গে সালাত কায়েম করবে তখন তাদের একদল তোমার সঙ্গে যেন দাঁড়ায় এবং তারা যেন সশস্ত্র থাকে। তাদের সিজ্দা করা হলে তারা যেন তোমাদের পিছনে অবস্থান করে ; আর অপর একদল যারা সালাতে শরীক হয় নাই তারা তোমার সঙ্গে যেন সালাতে শরীক হয় এবং তারা যেন সতর্ক ও সশস্ত্র থাকে। কাফিররা কামনা করে যেন তোমরা তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র ও আসবাবপত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও যাতে তারা তোমাদের ওপর একেবারে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। যদি তোমরা বৃষ্টির জন্যে কষ্ট পাও বা পীড়িত থাক তবে তোমরা অস্ত্র রেখে দিলে তোমাদের কোন দোষ নেই; কিন্তু তোমরা সতর্কতা অবলম্বন করবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ কাফিরদের জন্যে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন। (আন নিসা - ১০২)
My understanding: A. The messenger is leading the first group (4:102:10): with you=PRON - 2nd person masculine singular possessive pronoun B. The messenger is about to lead the second group, first group shifting positions. (they are going behind the messenger and second group) (4:102:17): behind you=PRON - 2nd person masculine plural possessive pronoun C. The messenger is leading the second group (4:102:24): with you=PRON - 2nd person masculine singular possessive pronoun
B. Q1: What was the 2nd group doing while the 1st group is being lead by the messenger? Q2: Where was the 2nd group taking place while the 1st group was being lead by the messenger? Before you come to any conclusion you must clear these 2 questions.
এই আয়াত টি পড়ে আমর চোখ খুলে গেছে। আমার জানা মতে সবাই নীরবে সালাত পড়ে কিন্তু এই আয়াত এই বলা আছে বেশি ক্ষীণ শব্দে সালাত না পড়তে قُلِ ادْعُوا اللّٰهَ اَوِ ادْعُوا الرَّحْمٰنَ ؕ اَ يًّا مَّا تَدْعُوْا فَلَهُ الْاَسْمَآءُ الْحُسْنٰى ۚ وَلَا تَجْهَرْ بِصَلَاتِكَ وَلَا تُخَافِتْ بِهَا وَابْتَغِ بَيْنَ ذٰ لِكَ سَبِيْلًا বল, ‘তোমরা ‘আল্লাহ্’ নামে আহ্বান কর বা ‘রাহমান’ নামে আহ্বান কর, তোমরা যে নামেই আহ্বান কর সকল সুন্দর নামই তো তাঁহার। তোমরা সালাতে স্বর উচ্চ করিও না এবং অতিশয় ক্ষীণও করিও না; এই দুইয়ের মধ্যপথ অবলম্বন কর।’ সূরা নম্বর: ১৭ আয়াত নম্বর: ১১০
@@tmmehediনামাজ আর সালাত একই জিনিস শুধু ভাষাগত ভিন্ন। তাতে আমার মনে হয় না কোন আহামরি কিছু হয়েছে। বাংলা ভাষায় অনেক বিদেশী শব্দ আছে যেমন পানি এটাকে জলও বলে এখন আপনি এটাকে কি হিন্দু মুসলিম ভাষা বলে এক না বলবেন? ইংরেজিতে তা ওয়াটার বলে এখন এটা কি খ্রিস্টান ভাষা বলে ইংরেজি বলা বাদ দিবেন?
ভাই আলোচনা গুলো করা অনেক সময় সাপেক্ষ্য, আপনি হয়তো বুঝবেন চিন্তা করলে একেকটা আয়াতের ব্যাপারে চিন্তা করেই কুল পাওয়া যায় না। তাই যতক্ষন পর্যন্ত না আমি নিজে কোনও সন্তুষ্টিজনক উপলব্ধি অর্জন করতে না পারি ততক্ষন পর্যন্ত আমি আলোচনা করার যৌক্তিকতা দেখি না। তাছাড়াও আমার নিজের অফিসের কাজ থাকে , এর ফাকে যতটুক পারি ততটুকুই দেওয়ার চেষ্টা করি। আপনাদেরকে হতাশ না হয়ে আল্লাহর পথের এই যাত্রায় কন্ট্রিবিউট করার আহবান করছি, আপনারাও গবেষনা করে কুরানের আলোয় মানুষ কে এগিয়ে নিয়ে যান। আমার অপেক্ষায় কারও দিন গোনা উচিৎ নয়। আল্লাহর উপর ভরসা করে সকলের নিজ নিজ গতিতে এগিয়ে যাওয়া উচিৎ।
Vhai ordhek er besi quran ty to vul tafsir a vorti kore diyeche Kotha theke thik ortho gulo pabo 😢 Quran porte geleo ekhon chinta hocche ki bujhte ki bujhe bose thakbo Allah tumi sahajjo koro amader 😭
ভাই, আপনার অনেক কথাই আমার কাছে যুক্তিসঙ্গত মনে হয়। কিন্তু এর আগের আয়াতের একটা অংশ এমন "যখন তোমরা দেশে-বিদেশে সফর কর, তখন সালাত কসর করাতে তোমাদের কিছুমাত্র দোষ নেই"... আর এই আয়াতে সালাত কায়েম করা এবং সিজদার উল্লেখ থাকা। আবার সুরা বাকারা (আয়াত ৪৩) "রুকূ‘কারীদের সঙ্গে রুকূ‘ কর" এই অংশটা কি আমাদের প্রচলিত যেই নামাজ (তাকবীর, রুকু, সিজদা), এমন নামাজ পড়াকে বুঝায় না? আপনার মতামত জানতে চাই।
@@LightRevealed ভাই, আমি অনেক দিন থেকে নানান সংশয়ের জন্য ধর্ম থেকে এক প্রকার দূরে সরে ছিলাম। বিভিন্ন হাদিস আর হুজুরদের কাছে যেসব বক্তব্য শুনেছি তার মধ্যে অনেক বিষয়ে কনফিউশন ছিল আমার মধ্যে। একসময় বুঝতে পারলাম, আমার আসলে কোরআন পড়া উচিৎ, অন্যদের কাছে না শুনে, কারও মনগড়া মতামত না নিয়ে নিজে পড়ে দেখা দরকার। কিছুদিন যাবৎ সাধ্যমত পড়াশোনা করছি। অনলাইনেও রিসার্চ করছি। আর এভাবেই আপনার চ্যানেলটি খুঁজে পেলাম। মোটা্মুটি সবগুলো ভিডিও একবারে দেখে শেষ করেছি। আপনার বিশ্লেষণগুলো ভাল লেগেছে, আর অনেক কিছু আমার নিজের চিন্তাভাবনার সাথে রিলেইট করতে পারছি। তবে কারও যুক্তি বা মতামতকে অন্ধ বিশ্বাস না করে নিজের সাধ্যমত জানার চেষ্টা করে যাব। ধীরে ধীরে আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করবেন এই কামনা করি।
@@almarufantor4702 ঠিক এই কথাটাই আমি আমার ভিডিওর ওয়ার্নিং এবং চ্যানেলের ডেস্ক্রিপশনে লিখে রেখেছি। আপনারা চিন্তাভাবানা করে কুরান পড়ুন, পড়ে নিজে সিদ্ধান্ত নিন। এটাই আমার দাওয়াত। আমার কথাও অন্ধভাবে মেনে নেওয়া উচিত না।
@@মোঃসাদেকুররহমানখোকা দু:খিত ভাই, কোন অনুবাদকেই ভাল বলতে পারছি না। আমি সবগুলো অনুবাদই পড়েছি সবাই সেইম। একে অপরের কপি করে অনুবাদ করেছে। আসলে এরা মুল কুরানের আরবীর অনুবাদ করেনি, বরং উর্দু অনুবাদকে বাংলায় ট্র্যান্সলেট করেছে।
@@arifurrahman5985 আপনাকে অস্কার দেওয়া উচিত। কিছু ভুল বলে থাকলে পয়েন্টে কথা বলেন, দেখান ভুল কোথায় বলেছি। আর ভুল ধরার সক্ষমতা না থাকলে আপনার এই কমেন্টের উদ্দেশ্য কী?
ভাই তাইলে আয়াতের ব্যাখ্যা কি হবে নাকি কোরআন এরকমভাবে আল্লাহ সৃষ্টি করছে যে এটার কোন ব্যাখ্যা কেউ করবে না যখন পৃথিবীতে যা ঘটবে কোরআন অনুযায়ী সেটার প্রকাশ হবে❤
অনুগ্রহ পূর্বক সূরা নিসার এই আয়াতের ব্যাখ্যা করার আগে "ফলো ওহী বা follow wahi" এর বক্তার এই আয়াত নিয়ে প্রচারিত ভিডিওটা দেখে নিবেন। কারন উনি গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছেন। অবশ্য যদি আপনি অহংকারী না হন
দেখেছি। উনার প্রচেষ্টা অসাধারণ হচ্ছে। আর যাই হোক, উনি চিন্তা গবেষনা করে কুরানের আয়াত গুলো ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন আলহামদুলিল্লাহ। অন্য সকল আলেমদের উচিত তাদের আকল এবং জ্ঞান কে কাজে লাগিয়ে উনার মত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। তাহলে এই জাতি খুব দ্রুত অন্ধকার থেকে বের হয়ে আসবে আশা করা যায়। তবে উনার সাথে আমার কিছু দ্বিমত আছে এই আয়াতের ব্যাপারে। সামনে আলোচনা করব তখন বুঝতে পারবেন। ধন্যবাদ পরামর্শ দেওয়ার জন্য।
সালাম। কি শুনলেন আর কি দেখলেন? বলাই তো হলো এই পর্বে অনুবাদ করা হবে না। শুধু মাত্র প্রচলিত অনুবাদ যাচাই করে দেখা হবে। নেক্সট পর্ব আসা পর্যন্ত ধৈর্য ধরেন। ৯৪-১০৩ পর্যন্ত অনুবাদ করা হবে।
ভাই আরকেটা সমস্যা আছে সূরার নামের সাথে সুরার আয়াতের মিল নাই। যেমন সূরা আম্বিয়ার ভিতর ইব্রাহিম নবীর কাহিনি। সূরা মুহাম্মাদ এর ভিতর মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বিষয়ে কোন আয়াত নাই। কেমনে কি
Wait করতে হবে ভাই, ধৈর্য্য হারালে চলবে না। বলেছি তো পার্ট ২ আসবে তখন সঠিক ইন্টারপ্রিটেশন তুলে ধরার চেষ্টা করা হবে, তখন আগের পরের সব আয়াতের ব্যাপারেই আলোচনা আসবে।
সুরা কাহফ আল্লাহ বলেছেন আমি ভেঙ্গে ভেঙে বলেছি,18/54 ধরুন আপনার কাছে 5 টাকা আছে তাহলে কি আপনার কাছে 3 টাকা নেই ? আল্লাহ বলেছেন আমি যা ইচ্ছে আইন দি তাহলে কি আপনার সাথে পরামর্শ করে কুরআন নাযিল করলেই ভালো হতো ?😅😅 আপনি মানুষ কে বিভ্রান্ত করছেন
@@rahimuddinmolla8243 😂 ভাই আগে আপনার প্রিয় মোল্লাদের সাথে আলোচনা করে ১৮:৫৪, ১১:১ এই আয়াত গুলোর অর্থ চেঞ্জ করে তারপর জ্ঞান দিয়েন। আয়াতে লিখা সবিস্তারে ব্যাখ্যাকৃত, বিস্তারিত ব্যাখ্যাকৃত, আপনি বেশী মড়ল হয়েছেন নাকি আপনাদের হুজুরদের থেকেও? আপনাদের হুজুরদেরই করা অনুবাদ থেকে শব্দ পাল্টে দিচ্ছেন দিনে দুপুরে! এত বড় কানাকে আমি আর কি বলব? স্পষ্ট আয়াত অস্বীকার কারী। ৫ টাকা ৩ টাকা কি সব ভাড়ুয়া যুক্তি দেখাচ্ছেন বুঝে আসলো না।
ভাই আমি কি আমি কে এগুলো নিয়ে ব্যস্ত না হলেই ভাল। আমাকে নাম দিয়ে আপনার কি লাভ? কথা গুলো সত্য মনে হলে শুনবেন নাহলে চলে যাবেন, আমাকে নাম দেওয়ার চেষ্টা করছেন কেন?
তাহলে আপনার উচিৎ নয় কারও জাত, বর্ন, গোত্র, বা দলের নাম জিজ্ঞাসা করা। সত্য কোনও নির্দিষ্ট দলের কাছে থাকে না, আল্লাহর যাকে ইচ্ছা হয় তাকেই আল্লাহ সত্য দান করেন। কারও পরিচয় নিয়ে চিন্তা না করে সে যা বলে সেটা নিয়ে চিন্তা করবেন, হোক সে মুসলমান বা ইয়াহুদি বা খ্রিস্টান বা হিন্দু। আশা করা যায় আল্লাহ পথ দেখাবেন।
না , উনারা নতুন ভাবে ধর্মকে সাজিয়েছে। তাদের মতে শুধু কুরান মানতে হবে, হাদিস মানা যাবে না। হাদিস মিথ্যা। যেমন কুরানে নামাজের কোনো নিয়ম নাই, তাই নামাজ পরা দরকার নাই। আবার তারা কুরানের ব্যাখ্যা তেও বিকৃত করে। আপনি উনাদের ভিডিও দেখে বিভ্রান্ত হয়ে যাবেন।
স্যার সবজায়গায বহুবচনে চিন্তা কররে হবে না। যেম ধরেন আপনি যদি একা ছলাত আদায় করেন তাহলে সুরাহ্ হামদ ের পাঁচ নম্বর আযাত পড়তে পারবেন না।ওখানে না বুদু বলা আছে। সেখানে আ বুদু বলতে হবে আপনাকে। পারবেন চেন্জ করতে
কিসের মধ্যে কি ঢোকান ভাই? ভিডিওতে যা বলেছি স্পষ্ট এবং স্ট্রেইট কাট বলেছি। আপনি 'না' বুদুর' সাথে 'ওয়া র' ইকুম' মিলাতে আসছেন কোন দুঃখে? আয়াত যেভাবে আছে সেভাবেই তুলে ধরা হয়েছে।
@@LightRevealed আপনি তো বহুবচনে ব্যাখ্যা করছেন। সেই জন্য বললাম। বললে সব আয়াত মাথায রাখতে হবে ছলাতের ব্যাপারে যত আয়াত আছে। ১০০ থেকে ১০৪ পর্যন্ত্য আয়াত ব্যাখ্যা করতে তো আপনাকে ।কুরআন তো সাবজেক্ট অনুযায়ী বর্ণনা করা আছে।
@@TOUHID1981 দয়া করে মনোযগ সহকারে কথা শুনবেন নাহলে শুনবেন না। ভিডিওর শুরুতেই বলা হয়েছে এই ভিডিওতে শুধুমাত্র এই আয়াতের প্রচলিত অনুবাদ এবং তাফসীর তুলে ধরা হবে। এই ভিডিওতে আপনি আমার ব্যাখ্যা কই পাইলেন? ব্যাখ্যা তো এখনও করিই নি। প্রচলিত অনুবাদ এবং তাফসীরে যেভাবে ব্যাখ্যা করা আছে সেটা তুলে ধরাই এই ভিডিওর উদ্যেশ্য ছিলো। পরের পর্বে আমি তুলোনামুলক সঠিক অনুবাদ শেয়ার করব সেটাও বলেছি। তো ভাই আপনি কি মনযোগ সহকারে এই কথা গুলো যখন বলেছি তা শোনেন নি? শুনে থাকলে তো এমন মন্তব্য নিশ্চয় করতেন না।
সলাত ইব্রাহিম আঃ থেকে মক্কায় প্রতিষ্ঠিত আছে। নবী মোহাম্মদ সঃ এর উপর নতুন কোন নামাজ নাজিল হয়নি। মেরাজে সলাত ফরজ 50-5 ওয়াক্ত সব বানোয়াট হাদিস। আমাদের নবী ও আমরা বংশ পরস্পায় ইব্রাহিম আঃ এর প্রতিষ্ঠিত সলাত আদায় করছি। সুরা বাকারার 125 আয়াতে আছে। নিসার 102 আয়ত কসরের জন্য। তবে সলাতের ওয়াক্ত ও রাকাত নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। আল্লাহ্ সুরা হুদে তিন ওয়াক্ত সলাতের কথা বলেছেন ফজর মাগরীব এশা। যোহর আসরের সলাত কোরআনে নাই তবে যোহর আসরে নিরবে আল্লাহ্ কে স্মরণ করার কথা বলা হয়েছে তাই আমরা নিরবে কিরাত পড়ি যা কোরআন বিরোধী। কোরআনে সলাতে সরবে আয়াত পড়তে বলা হয়েছে। তবে প্রতি ওয়াক্তে সলাত দূই রাকাত যা আয়েশা রাঃ এর হাদীস দ্বারা প্রমান হয়।
সূরা বাকারা এর ৬২ নাম্বার আয়াতঃ নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে, যারা ইয়াহূদী হয়েছে এবং খৃষ্টান ও সাবিঈন- যারাই আল্লাহ ও শেষ দিবসে বিশ্বাস করে ও সৎকাজ করে, তাদের জন্য পুরস্কার তাদের প্রতিপালকের নিকট আছে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না। এবারে আমার প্রশ্ন হলো, যদি ৫ ওয়াক্ত নামায ফরয হয়, তবে তো বর্তমান ইয়াহুদী, খ্রিস্টানরা কখনোই জান্নাতে যাওয়া কথা নয়, কারণ তারা তো ৫ ওয়াক্ত নামায পড়ে না। এ বিষয়টা ব্যাখ্যা করার অনুরোধ রইল।
আমি আগেই বুঝেছিলাম নামাজ ছালাত এক জিনিস না।কিন্তু এই আয়াত নিয়ে একটু বিচলিত ছিলাম। এখন তাও পরিষ্কার হয়েগলো।ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
নামাজ আর সালাত একই জিনিস শুধু ভাষাগত ভিন্ন। তাতে আমার মনে হয় না কোন আহামরি কিছু হয়েছে। বাংলা ভাষায় অনেক বিদেশী শব্দ আছে যেমন পানি এটাকে জলও বলে এখন আপনি এটাকে কি হিন্দু মুসলিম ভাষা বলে এক না বলবেন? ইংরেজিতে তা ওয়াটার বলে এখন এটা কি খ্রিস্টান ভাষা বলে ইংরেজি বলা বাদ দিবেন?
আসলে আপনার সম্পর্কে আমার জানা হয়ে গেছে আপনি কোন সভাবে লোক।।আপনি হরেল মানুষ আপনাকে যা বুজাইতেছে আপনি সেটাকেই সঠিক হিসাবে মেনে নিচ্ছেন।কোন দিক তাকানোর অভ্যাস আপনার নেই
পৃথিবীর সকল কোরআন অনুসারীদের এবং এক আল্লাহর এক বিধান যারা মেনে চলে তাদের প্রতি সালামুন আলাইকুম
সালামুন আলাইকুম
অপেক্ষায় রইলাম
আপনি একটু খেয়াল করলে দেখবেন উভয় দল্ কেই রাসুলের সাথে এসে সালাত আদায় করতে বলছেন তবে " তোমাদের" বিষয় টা একটু বুঝলাম না।
@MiniTrader-q3q আরেকটু খেয়াল করে দেখবেন সালাতে দন্ডায়মান হয়ে নিজের অস্ত্র গ্রহণ করার কথা বলা হয়েছে।
@@Sufismlifebd হুম সেটা তো বুঝলাম
অনেক সুন্দর হয়েছে আলোচনা
বাক্বারাহ- ২৩৮, ২৩৯,
আন-নিসা-১০২, ১০৩,
মারইয়াম ৩১,৫৫,৫৯
ত্বহা -১৩২,
আন-নূর -৫৮,
আল জুমা - ৯,১০
আল, মাআরিজ - ২২,২৩,৩৪
আল, মূযযাম্মিল -2,
আল, কিয়ামাহ - 31.
দয়া করে নামাজের এই আয়াতগুলো নিয়ে একটি বড় ভিডিও করে উপস্থাপন করবেন। যেন সকলের মনের কুয়াশাটা কেটে যায়। অবশ্যই এই আয়াতগুলোর উওর দিবেন আশা করি।
সালামুন আলাইকুম
আলহামদুলিল্লাহ
এভাবেই কোরআনের আলো ছড়িয়ে দিন
কৃতজ্ঞতা জানবেন
পরবর্তী ভিডিও অপেক্ষায়
সালাম
সূরা লাইল আয়াত নং ৯২/৪ অবশ্যই তোমাদের কর্ম প্রচেষ্টা বিভিন্ন ধরনের।
সূরা বানী ইসরাইল আয়াত নং ১৭/৮৪
প্রত্যেকেই আমল করে থাকে নিজ নিজ পদ্ধতি অনুযায়ী
তোমার প্রতিপালক আল্লাহ ই ভালো জানেন যে কে সর্বাধিক নির্ভুল পথে ?
এই কুরআন তো বিশ্ব জগতের জন্য উপদেশ বাণী
আসুন আমরা সবাই কুরআন বাংলা অর্থ বুঝে পাঠ করি
একদম সঠিক গবেষণা ভাই❤
খুবই সুন্দর যুক্তি সংগত
Brother you are right. Thanks
وَاِذَا کُنۡتَ فِیۡہِمۡ فَاَقَمۡتَ لَہُمُ الصَّلٰوۃَ فَلۡتَقُمۡ طَآئِفَۃٌ مِّنۡہُمۡ مَّعَکَ وَلۡیَاۡخُذُوۡۤا اَسۡلِحَتَہُمۡ ۟ فَاِذَا سَجَدُوۡا فَلۡیَکُوۡنُوۡا مِنۡ وَّرَآئِکُمۡ ۪ وَلۡتَاۡتِ طَآئِفَۃٌ اُخۡرٰی لَمۡ یُصَلُّوۡا فَلۡیُصَلُّوۡا مَعَکَ وَلۡیَاۡخُذُوۡا حِذۡرَہُمۡ وَاَسۡلِحَتَہُمۡ ۚ وَدَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَوۡ تَغۡفُلُوۡنَ عَنۡ اَسۡلِحَتِکُمۡ وَاَمۡتِعَتِکُمۡ فَیَمِیۡلُوۡنَ عَلَیۡکُمۡ مَّیۡلَۃً وَّاحِدَۃً ؕ وَلَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ اِنۡ کَانَ بِکُمۡ اَذًی مِّنۡ مَّطَرٍ اَوۡ کُنۡتُمۡ مَّرۡضٰۤی اَنۡ تَضَعُوۡۤا اَسۡلِحَتَکُمۡ ۚ وَخُذُوۡا حِذۡرَکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰہَ اَعَدَّ لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَذَابًا مُّہِیۡنًا
মুফতী তাকী উসমানী:
এবং (হে নবী!) তুমি যখন তাদের মধ্যে উপস্থিত থাক ও তাদের নামায পড়াও, তখন (শত্রুর সাথে মুকাবিলার সময় তার নিয়ম এই যে,) মুসলিমদের একটি দল তোমার সাথে দাঁড়াবে এবং নিজেদের অস্ত্র সাথে রাখবে। অতঃপর তারা যখন সিজদা করে নেবে, তখন তারা তোমাদের পিছনে চলে যাবে এবং অন্য দল, যারা এখনও নামায পড়েনি, সামনে এসে যাবে এবং তারা তোমার সাথে নামায পড়বে। তারাও নিজেদের আত্মরক্ষার উপকরণ ও অস্ত্র সাথে রাখবে। কাফিরগণ কামনা করে, তোমরা যেন তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র ও আসবাবপত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও, যাতে তারা অতর্কিতে তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। যদি বৃষ্টির কারণে তোমাদের কষ্ট হয় অথবা তোমরা পীড়িত থাক, তবে নিজেদের অস্ত্র রেখে দিলেও তোমাদের কোনও গুনাহ নেই; কিন্তু আত্মরক্ষার সামগ্রী সাথে রাখবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন।
মাওলানা মুহিউদ্দিন খান:
যখন আপনি তাদের মধ্যে থাকেন, অতঃপর নামাযে দাঁড়ান, তখন যেন একদল দাঁড়ায় আপনার সাথে এবং তারা যেন স্বীয় অস্ত্র সাথে নেয়। অতঃপর যখন তারা সেজদা সম্পন্ন করে, তখন আপনার কাছ থেকে যেন সরে যায় এবং অন্য দল যেন আসে, যারা নামায পড়েনি। অতঃপর তারা যেন আপনার সাথে নামায পড়ে এবং আত্মরক্ষার হাতিয়ার সাথে নেয়। কাফেররা চায় যে, তোমরা কোন রূপে অসতর্ক থাক, যাতে তারা একযোগে তোমাদেরকে আক্রমণ করে বসে। যদি বৃষ্টির কারণে তোমাদের কষ্ট হয় অথবা তোমরা অসুস্থ হও তবে স্বীয় অস্ত্র পরিত্যাগ করায় তোমাদের কোন গোনাহ নেই এবং সাথে নিয়ে নাও তোমাদের আত্নরক্ষার অস্ত্র। নিশ্চয় আল্লাহ কাফেরদের জন্যে অপমানকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন:
আর তুমি যখন তাদের মধ্যে অবস্থান করবে ও তাদের সঙ্গে সালাত কায়েম করবে তখন তাদের একদল তোমার সঙ্গে যেন দাঁড়ায় এবং তারা যেন সশস্ত্র থাকে। তাদের সিজ্দা করা হলে তারা যেন তোমাদের পিছনে অবস্থান করে ; আর অপর একদল যারা সালাতে শরীক হয় নাই তারা তোমার সঙ্গে যেন সালাতে শরীক হয় এবং তারা যেন সতর্ক ও সশস্ত্র থাকে। কাফিররা কামনা করে যেন তোমরা তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র ও আসবাবপত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও যাতে তারা তোমাদের ওপর একেবারে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। যদি তোমরা বৃষ্টির জন্যে কষ্ট পাও বা পীড়িত থাক তবে তোমরা অস্ত্র রেখে দিলে তোমাদের কোন দোষ নেই; কিন্তু তোমরা সতর্কতা অবলম্বন করবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ কাফিরদের জন্যে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন।
(আন নিসা - ১০২)
এতগুলো অনুবাদ দিয়ে কী বুঝাতে চাইলেন?
শববার মেছেজ পড়েছি ছালাত কায়েম করো কায়েম মানে নিজের জিবোনে এপলাই করা ছালাত মানে কোরান অনুজাই সোতকরমো কারা
My understanding:
A. The messenger is leading the first group
(4:102:10): with you=PRON - 2nd person masculine singular possessive pronoun
B. The messenger is about to lead the second group, first group shifting positions. (they are going behind the messenger and second group)
(4:102:17): behind you=PRON - 2nd person masculine plural possessive pronoun
C. The messenger is leading the second group
(4:102:24): with you=PRON - 2nd person masculine singular possessive pronoun
B. Q1: What was the 2nd group doing while the 1st group is being lead by the messenger?
Q2: Where was the 2nd group taking place while the 1st group was being lead by the messenger?
Before you come to any conclusion you must clear these 2 questions.
❤❤সালামুন আলাইকুম 💚🌹💛
Salam
এমন স্পষ্ট , সাবলীল ও সুন্দর এনিমেটেড ভিডিও আমি জীবনে কম দেখেছি/ শুনেছি।
ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
Salam
sir apnr sathe kotha bole valo laglo😊🙂
এই আয়াত টি পড়ে আমর চোখ খুলে গেছে। আমার জানা মতে সবাই নীরবে সালাত পড়ে কিন্তু এই আয়াত এই বলা আছে বেশি ক্ষীণ শব্দে সালাত না পড়তে
قُلِ ادْعُوا اللّٰهَ اَوِ ادْعُوا الرَّحْمٰنَ ؕ اَ يًّا مَّا تَدْعُوْا فَلَهُ الْاَسْمَآءُ الْحُسْنٰى ۚ وَلَا تَجْهَرْ بِصَلَاتِكَ وَلَا تُخَافِتْ بِهَا وَابْتَغِ بَيْنَ ذٰ لِكَ سَبِيْلًا
বল, ‘তোমরা ‘আল্লাহ্’ নামে আহ্বান কর বা ‘রাহমান’ নামে আহ্বান কর, তোমরা যে নামেই আহ্বান কর সকল সুন্দর নামই তো তাঁহার। তোমরা সালাতে স্বর উচ্চ করিও না এবং অতিশয় ক্ষীণও করিও না; এই দুইয়ের মধ্যপথ অবলম্বন কর।’
সূরা নম্বর: ১৭ আয়াত নম্বর: ১১০
এই আয়াত অনুসারে তো সালাতের সব জায়গায় মাঝামাঝি স্বরে আওয়াজ করতে হবে। অর্থাৎ রুকু, সিজদা, বৈঠক সব জায়গায়ই মাঝামাঝি স্বরে আওয়াজ করে সবকিছু পড়তে হবে।
@insearchoftruth240 hae karon salat ar namaz too ek jinish na 🙂
@insearchoftruth240 اُتْلُ مَاۤ اُوْحِىَ اِلَيْكَ مِنَ الْكِتٰبِ وَاَقِمِ الصَّلٰوةَ ؕ اِنَّ الصَّلٰوةَ تَنْهٰى عَنِ الْفَحْشَآءِ وَالْمُنْكَرِؕ وَلَذِكْرُ اللّٰهِ اَكْبَرُ ؕ وَاللّٰهُ يَعْلَمُ مَا تَصْنَعُوْنَ
তুমি আবৃত্তি কর কিতাব হইতে যাহা তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ করা হয়। এবং সালাত কায়েম কর। সালাত অবশ্যই বিরত রাখে অশ্লীল ও মন্দ কার্য হইতে। আর আল্লাহ্র স্মরণই তো র্সবশ্রষ্ঠে। তোমরা যাহা কর আল্লাহ্ তাহা জানেন।
সূরা নম্বর: ২৯ আয়াত নম্বর: ৪৫
Quran er ortho bhuje bhuje telawat kora kei salat kayem kora bhujachhe.
@@tmmehediনামাজ আর সালাত একই জিনিস শুধু ভাষাগত ভিন্ন। তাতে আমার মনে হয় না কোন আহামরি কিছু হয়েছে। বাংলা ভাষায় অনেক বিদেশী শব্দ আছে যেমন পানি এটাকে জলও বলে এখন আপনি এটাকে কি হিন্দু মুসলিম ভাষা বলে এক না বলবেন? ইংরেজিতে তা ওয়াটার বলে এখন এটা কি খ্রিস্টান ভাষা বলে ইংরেজি বলা বাদ দিবেন?
@@AjmirKhan-q1e taile namaz er time kono sound chara mone mone keno poren ? Apni mone hoh amr uporer comment er ayat ta thik moto poren nai .
قُلِ ادْعُوا اللّٰهَ اَوِ ادْعُوا الرَّحْمٰنَ ؕ اَ يًّا مَّا تَدْعُوْا فَلَهُ الْاَسْمَآءُ الْحُسْنٰى ۚ وَلَا تَجْهَرْ بِصَلَاتِكَ وَلَا تُخَافِتْ بِهَا وَابْتَغِ بَيْنَ ذٰ لِكَ سَبِيْلًا
বল, ‘তোমরা ‘আল্লাহ্’ নামে আহ্বান কর বা ‘রাহমান’ নামে আহ্বান কর, তোমরা যে নামেই আহ্বান কর সকল সুন্দর নামই তো তাঁহার। তোমরা সালাতে স্বর উচ্চ করিও না এবং অতিশয় ক্ষীণও করিও না; এই দুইয়ের মধ্যপথ অবলম্বন কর।’
সূরা নম্বর: ১৭ আয়াত নম্বর: ১১০
সালাম নারায়ণগঞ্জ থেকে শুনছি
Salam!
সালামুন আলাইকুম। আমি শাহরিয়ার রোকন গাইবান্ধা জেলা থেকে।আমার উপলব্ধি আর আপনার উপলব্ধি মিলিয়ে
যাচ্ছে। আপনার কল্যাণ কামনা করছি
আমি ৫টি অনুবাদ পড়েছি
তখন যেন তাদের মধ্যে থেকে একদল তোমার সাথে দাঁড়ায়
আমিও তো সেটাই বললাম এবং দেখালাম। কি বলতে চাইলেন বুঝলাম না।
সালামুন আলাইকা ♥
সালাম।
ভাই, এতো ছোট ভিডিও আপনার কাছে আসা করি না।
ভাই আলোচনা গুলো করা অনেক সময় সাপেক্ষ্য, আপনি হয়তো বুঝবেন চিন্তা করলে একেকটা আয়াতের ব্যাপারে চিন্তা করেই কুল পাওয়া যায় না। তাই যতক্ষন পর্যন্ত না আমি নিজে কোনও সন্তুষ্টিজনক উপলব্ধি অর্জন করতে না পারি ততক্ষন পর্যন্ত আমি আলোচনা করার যৌক্তিকতা দেখি না। তাছাড়াও আমার নিজের অফিসের কাজ থাকে , এর ফাকে যতটুক পারি ততটুকুই দেওয়ার চেষ্টা করি। আপনাদেরকে হতাশ না হয়ে আল্লাহর পথের এই যাত্রায় কন্ট্রিবিউট করার আহবান করছি, আপনারাও গবেষনা করে কুরানের আলোয় মানুষ কে এগিয়ে নিয়ে যান। আমার অপেক্ষায় কারও দিন গোনা উচিৎ নয়। আল্লাহর উপর ভরসা করে সকলের নিজ নিজ গতিতে এগিয়ে যাওয়া উচিৎ।
Vhai ordhek er besi quran ty to vul tafsir a vorti kore diyeche
Kotha theke thik ortho gulo pabo 😢
Quran porte geleo ekhon chinta hocche ki bujhte ki bujhe bose thakbo
Allah tumi sahajjo koro amader 😭
porte porte buj asbe tobe sob word er bangla jante hobe
❤❤❤❤
সালাম
মিরপুর ঢাকা।
salam!
সালামুন আলাইকুম ❤❤❤
সালাম!
কুরআন এর তাফসীরে অনেক বর্ণনা পাওয়া যায়। তাহলে রাসূল এর তাফসীর কোনটা!!😂😂😂
সালামুন আলাইকুম
You aren't absolutely right ❤❤❤
সালামুন আলাইকা খুব সুন্দর আলোচনা ❤❤❤❤
Salam.
Jumar namaz porte gele koshto laghe eita chinta kore je koto manush je বিপথে আছে 😢
Salamun alaikum
Salam!
Bro...অন্য পর্ব গুলো কবে পাবো।
একটু অপেক্ষা করতে হবে। দুই একটা ভিডিওর পরে দিব ইনশাআল্লাহ৷
ভাই, আপনার অনেক কথাই আমার কাছে যুক্তিসঙ্গত মনে হয়। কিন্তু এর আগের আয়াতের একটা অংশ এমন "যখন তোমরা দেশে-বিদেশে সফর কর, তখন সালাত কসর করাতে তোমাদের কিছুমাত্র দোষ নেই"... আর এই আয়াতে সালাত কায়েম করা এবং সিজদার উল্লেখ থাকা। আবার সুরা বাকারা (আয়াত ৪৩) "রুকূ‘কারীদের সঙ্গে রুকূ‘ কর" এই অংশটা কি আমাদের প্রচলিত যেই নামাজ (তাকবীর, রুকু, সিজদা), এমন নামাজ পড়াকে বুঝায় না?
আপনার মতামত জানতে চাই।
@@almarufantor4702 অপেক্ষা করেন। জানতে পারবেন। যতটুকু আলোচনা করেছি তার মধ্যে কোনও ভুল চোখে পড়লে, অথনা কোনও প্রশ্ন থাকলে জানাবেন।
@@LightRevealed ভাই, আমি অনেক দিন থেকে নানান সংশয়ের জন্য ধর্ম থেকে এক প্রকার দূরে সরে ছিলাম। বিভিন্ন হাদিস আর হুজুরদের কাছে যেসব বক্তব্য শুনেছি তার মধ্যে অনেক বিষয়ে কনফিউশন ছিল আমার মধ্যে। একসময় বুঝতে পারলাম, আমার আসলে কোরআন পড়া উচিৎ, অন্যদের কাছে না শুনে, কারও মনগড়া মতামত না নিয়ে নিজে পড়ে দেখা দরকার। কিছুদিন যাবৎ সাধ্যমত পড়াশোনা করছি। অনলাইনেও রিসার্চ করছি। আর এভাবেই আপনার চ্যানেলটি খুঁজে পেলাম। মোটা্মুটি সবগুলো ভিডিও একবারে দেখে শেষ করেছি। আপনার বিশ্লেষণগুলো ভাল লেগেছে, আর অনেক কিছু আমার নিজের চিন্তাভাবনার সাথে রিলেইট করতে পারছি। তবে কারও যুক্তি বা মতামতকে অন্ধ বিশ্বাস না করে নিজের সাধ্যমত জানার চেষ্টা করে যাব।
ধীরে ধীরে আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করবেন এই কামনা করি।
@@almarufantor4702 ঠিক এই কথাটাই আমি আমার ভিডিওর ওয়ার্নিং এবং চ্যানেলের ডেস্ক্রিপশনে লিখে রেখেছি। আপনারা চিন্তাভাবানা করে কুরান পড়ুন, পড়ে নিজে সিদ্ধান্ত নিন। এটাই আমার দাওয়াত। আমার কথাও অন্ধভাবে মেনে নেওয়া উচিত না।
Very nice
Alhamdulillah.
বর্তমান সময়ে যতোগুলো অনুবাদ আছে তার মধ্যে কোন অনুবাদ টা তুলনা মুলক ভালো ভাই আশা করি বলবেন?
@@মোঃসাদেকুররহমানখোকা দু:খিত ভাই, কোন অনুবাদকেই ভাল বলতে পারছি না। আমি সবগুলো অনুবাদই পড়েছি সবাই সেইম। একে অপরের কপি করে অনুবাদ করেছে। আসলে এরা মুল কুরানের আরবীর অনুবাদ করেনি, বরং উর্দু অনুবাদকে বাংলায় ট্র্যান্সলেট করেছে।
Salam bi onnoo onubade asee tumar
আমরা সঠিক অনুবাদ কোথায় পাবো ??
যেহেতু বাংলা অনুবাদ বুঝাচ্ছেন , সেহেতু আপনার নিজেরই বাংলা বোঝার গভীরতা আরও বেশি হওয়া উচিৎ । নাহলে আপনি নিজেও ভুলভাল গোঁজামিল দিতে থাকবেন।
@@arifurrahman5985 আপনাকে অস্কার দেওয়া উচিত।
কিছু ভুল বলে থাকলে পয়েন্টে কথা বলেন, দেখান ভুল কোথায় বলেছি। আর ভুল ধরার সক্ষমতা না থাকলে আপনার এই কমেন্টের উদ্দেশ্য কী?
সালামুন আলাইকুম
সালাম
শুধু তেলাওয়াত করলে ঠিক, এখানে তর্জমা করলে ই সব ভেজাল!!!
ভাই তাইলে আয়াতের ব্যাখ্যা কি হবে নাকি কোরআন এরকমভাবে আল্লাহ সৃষ্টি করছে যে এটার কোন ব্যাখ্যা কেউ করবে না যখন পৃথিবীতে যা ঘটবে কোরআন অনুযায়ী সেটার প্রকাশ হবে❤
ব্যাখ্যা পরের পর্বে দেওয়া হবে বলেই তো দেওয়া হলো। এই ভিডিওর উদ্যেশ্য যতটুকু ছিলো ততটুকু যথাযথভাবেই তুলে ধরেছি।
@LightRevealed oky ভাই
অনুগ্রহ পূর্বক সূরা নিসার এই আয়াতের ব্যাখ্যা করার আগে "ফলো ওহী বা follow wahi" এর বক্তার এই আয়াত নিয়ে প্রচারিত ভিডিওটা দেখে নিবেন। কারন উনি গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছেন। অবশ্য যদি আপনি অহংকারী না হন
দেখেছি।
উনার প্রচেষ্টা অসাধারণ হচ্ছে। আর যাই হোক, উনি চিন্তা গবেষনা করে কুরানের আয়াত গুলো ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন আলহামদুলিল্লাহ। অন্য সকল আলেমদের উচিত তাদের আকল এবং জ্ঞান কে কাজে লাগিয়ে উনার মত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। তাহলে এই জাতি খুব দ্রুত অন্ধকার থেকে বের হয়ে আসবে আশা করা যায়।
তবে উনার সাথে আমার কিছু দ্বিমত আছে এই আয়াতের ব্যাপারে। সামনে আলোচনা করব তখন বুঝতে পারবেন। ধন্যবাদ পরামর্শ দেওয়ার জন্য।
Thank u@@LightRevealed
Thank you
সালামুন আলাইকুম তিবতুম মোবারাকাতান তাইয়্যেবা। আপনি সুরা নিসার ১০২ ও ১০৩ আয়াত একসাথে অনুবাদ করলে পরিস্কার একটা ধারণা পেতেন। সুরা কাহাফ আয়াত ৫৪ ।
সালাম। কি শুনলেন আর কি দেখলেন? বলাই তো হলো এই পর্বে অনুবাদ করা হবে না। শুধু মাত্র প্রচলিত অনুবাদ যাচাই করে দেখা হবে। নেক্সট পর্ব আসা পর্যন্ত ধৈর্য ধরেন। ৯৪-১০৩ পর্যন্ত অনুবাদ করা হবে।
ভাই আরকেটা সমস্যা আছে সূরার নামের সাথে সুরার আয়াতের মিল নাই। যেমন সূরা আম্বিয়ার ভিতর ইব্রাহিম নবীর কাহিনি। সূরা মুহাম্মাদ এর ভিতর মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বিষয়ে কোন আয়াত নাই। কেমনে কি
সুরার নাম মানুষের দেওয়া। আল্লাহর দেওয়া নয়। এই জন্যই এত সমস্যা।
এখানে রসেল মেজার হয়েছে মেজার মিলিটারি হয়েছে তার সাহাবাদেরকে ওইটাই ট্রেনিং দিচ্ছে
Namaj ki vabe koto rakat porbo
ভাই গবেষণা চালিয়ে যান
সালাম ভাই মানোষ ভুল অনোবাদের ভিতর আছে একটা সিঠিক অনোবাদ চাই
সঠিক অনুবাদ করা তো আমার কাজ নয় ভাই। যারা আরবি ভাষা বিশেষজ্ঞ আছে এবং কুরানের আরবির ব্যাপারে জ্ঞান রাখে তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় অনুবাদ করা উচিত
সালাম ভাই
সালাম
আহাদ অর্থ কি এক না একক, একটু জানাতাম
রুকু ছাড়া কি নামাজ আল্লাহ কবুল করবে না। নাকি আল্লাহ আপনার কথা ভুলে ছিল।
যারা নামাযের এসব নিয়ম তৈরি করেছে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করুন রুকু ছাড়া নামায হবে কি না। এসব নিয়ম আমার নয়, এবং আয়াতের অনুবাদ-তাফসীরও আমার নয়।
Sura nisa er 101 to 104 alochona korle valo hoto. Karon 103 ayet er ses e aber nirdharito time er kotha bola ase.
Wait করতে হবে ভাই, ধৈর্য্য হারালে চলবে না। বলেছি তো পার্ট ২ আসবে তখন সঠিক ইন্টারপ্রিটেশন তুলে ধরার চেষ্টা করা হবে, তখন আগের পরের সব আয়াতের ব্যাপারেই আলোচনা আসবে।
@LightRevealed ok. Love you ❤️❤️❤️
Vhai apni ki ekta valo bangla onubad kora quran bolte parben 😢 jetai vul nei 🙂
কোথাও নাই। দু:খিত।
এই আয়াতের সঠিক অনুবাদ না দেখে কোন মন্তব্য করা ঠিক হবে না।
সুরা কাহফ আল্লাহ বলেছেন আমি ভেঙ্গে ভেঙে বলেছি,18/54
ধরুন আপনার কাছে 5 টাকা আছে তাহলে কি আপনার কাছে 3 টাকা নেই ?
আল্লাহ বলেছেন আমি যা ইচ্ছে আইন দি
তাহলে কি আপনার সাথে পরামর্শ করে কুরআন নাযিল করলেই ভালো হতো ?😅😅
আপনি মানুষ কে বিভ্রান্ত করছেন
@@rahimuddinmolla8243 😂 ভাই আগে আপনার প্রিয় মোল্লাদের সাথে আলোচনা করে ১৮:৫৪, ১১:১ এই আয়াত গুলোর অর্থ চেঞ্জ করে তারপর জ্ঞান দিয়েন। আয়াতে লিখা সবিস্তারে ব্যাখ্যাকৃত, বিস্তারিত ব্যাখ্যাকৃত, আপনি বেশী মড়ল হয়েছেন নাকি আপনাদের হুজুরদের থেকেও? আপনাদের হুজুরদেরই করা অনুবাদ থেকে শব্দ পাল্টে দিচ্ছেন দিনে দুপুরে!
এত বড় কানাকে আমি আর কি বলব? স্পষ্ট আয়াত অস্বীকার কারী। ৫ টাকা ৩ টাকা কি সব ভাড়ুয়া যুক্তি দেখাচ্ছেন বুঝে আসলো না।
আপনি ই বলুন হদিস ছায়া আর কি সহজ উপায় আছে, ধর্ম কে বিকৃত
করা , সাধারণ কে ধোকা দেয়ার??
সালামুন আলাইকা! এই আয়াতে রাসুল কোন সেজদা করেন নাই
এই সুরার ১০৩ নং আয়াতের শেষের অংশে সালাতের সংগা দেওয়া আছে।যেমন: ইন্না সালাতা কানাত মুমিনুনা কিতাবুন মাক্তুতা।নিশ্চয় স্থায়ী বিশ্বাসীদের রুটিন বুক।মুর্শিদ আনোয়ার।
সালাম। আমি কি বলেছি রাসুল সেজদা করেছে?
সেজদাই সালাত,সেজদা সামনে করেছে।
Maf korben bhul hotei pare amar ektu bolben plz apni ki ahle quran?
ভাই আমি কি আমি কে এগুলো নিয়ে ব্যস্ত না হলেই ভাল। আমাকে নাম দিয়ে আপনার কি লাভ? কথা গুলো সত্য মনে হলে শুনবেন নাহলে চলে যাবেন, আমাকে নাম দেওয়ার চেষ্টা করছেন কেন?
@LightRevealed maf korben bhaia ami ebhabe bolte chai ni karon ami sotto islamer khoj kortesi karon ami onananno der moto dhormandho noi
তাহলে আপনার উচিৎ নয় কারও জাত, বর্ন, গোত্র, বা দলের নাম জিজ্ঞাসা করা। সত্য কোনও নির্দিষ্ট দলের কাছে থাকে না, আল্লাহর যাকে ইচ্ছা হয় তাকেই আল্লাহ সত্য দান করেন। কারও পরিচয় নিয়ে চিন্তা না করে সে যা বলে সেটা নিয়ে চিন্তা করবেন, হোক সে মুসলমান বা ইয়াহুদি বা খ্রিস্টান বা হিন্দু। আশা করা যায় আল্লাহ পথ দেখাবেন।
@@LightRevealed inshallah
না , উনারা নতুন ভাবে ধর্মকে সাজিয়েছে। তাদের মতে শুধু কুরান মানতে হবে, হাদিস মানা যাবে না। হাদিস মিথ্যা। যেমন কুরানে নামাজের কোনো নিয়ম নাই, তাই নামাজ পরা দরকার নাই। আবার তারা কুরানের ব্যাখ্যা তেও বিকৃত করে। আপনি উনাদের ভিডিও দেখে বিভ্রান্ত হয়ে যাবেন।
স্যার সবজায়গায বহুবচনে চিন্তা কররে হবে না। যেম ধরেন আপনি যদি একা ছলাত আদায় করেন তাহলে সুরাহ্ হামদ ের পাঁচ নম্বর আযাত পড়তে পারবেন না।ওখানে না বুদু বলা আছে। সেখানে আ বুদু বলতে হবে আপনাকে। পারবেন চেন্জ করতে
কিসের মধ্যে কি ঢোকান ভাই? ভিডিওতে যা বলেছি স্পষ্ট এবং স্ট্রেইট কাট বলেছি। আপনি 'না' বুদুর' সাথে 'ওয়া র' ইকুম' মিলাতে আসছেন কোন দুঃখে? আয়াত যেভাবে আছে সেভাবেই তুলে ধরা হয়েছে।
@@LightRevealed আপনি তো বহুবচনে ব্যাখ্যা করছেন। সেই জন্য বললাম। বললে সব আয়াত মাথায রাখতে হবে ছলাতের ব্যাপারে যত আয়াত আছে। ১০০ থেকে ১০৪ পর্যন্ত্য আয়াত ব্যাখ্যা করতে তো আপনাকে ।কুরআন তো সাবজেক্ট অনুযায়ী বর্ণনা করা আছে।
@@TOUHID1981 দয়া করে মনোযগ সহকারে কথা শুনবেন নাহলে শুনবেন না। ভিডিওর শুরুতেই বলা হয়েছে এই ভিডিওতে শুধুমাত্র এই আয়াতের প্রচলিত অনুবাদ এবং তাফসীর তুলে ধরা হবে। এই ভিডিওতে আপনি আমার ব্যাখ্যা কই পাইলেন? ব্যাখ্যা তো এখনও করিই নি। প্রচলিত অনুবাদ এবং তাফসীরে যেভাবে ব্যাখ্যা করা আছে সেটা তুলে ধরাই এই ভিডিওর উদ্যেশ্য ছিলো। পরের পর্বে আমি তুলোনামুলক সঠিক অনুবাদ শেয়ার করব সেটাও বলেছি। তো ভাই আপনি কি মনযোগ সহকারে এই কথা গুলো যখন বলেছি তা শোনেন নি? শুনে থাকলে তো এমন মন্তব্য নিশ্চয় করতেন না।
@LightRevealed ঠিক আছে।
৬:৫৪
সালাম ভাই নামাজ এই শব্দটা কোরআনের কোথাও নাই এটা ইনপুট কইরা আনা
জ্বী।
সালামুন আলাইকুম। আমি শাহরিয়ার রোকন গাইবান্ধা জেলা থেকে।আমার উপলব্ধি আর আপনার উপলব্ধি মিলিয়ে
যাচ্ছে। আপনার কল্যাণ কামনা করছি
NAMAZ. Shabdho. Holo. PARSIAN. Shabdho
Stupid explanation, disinformation, controversial.
😂 comment of the year!
সলাত ইব্রাহিম আঃ থেকে মক্কায় প্রতিষ্ঠিত আছে। নবী মোহাম্মদ সঃ এর উপর নতুন কোন নামাজ নাজিল হয়নি। মেরাজে সলাত ফরজ 50-5 ওয়াক্ত সব বানোয়াট হাদিস। আমাদের নবী ও আমরা বংশ পরস্পায় ইব্রাহিম আঃ এর প্রতিষ্ঠিত সলাত আদায় করছি। সুরা বাকারার 125 আয়াতে আছে। নিসার 102 আয়ত কসরের জন্য। তবে সলাতের ওয়াক্ত ও রাকাত নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। আল্লাহ্ সুরা হুদে তিন ওয়াক্ত সলাতের কথা বলেছেন ফজর মাগরীব এশা। যোহর আসরের সলাত কোরআনে নাই তবে যোহর আসরে নিরবে আল্লাহ্ কে স্মরণ করার কথা বলা হয়েছে তাই আমরা নিরবে কিরাত পড়ি যা কোরআন বিরোধী। কোরআনে সলাতে সরবে আয়াত পড়তে বলা হয়েছে। তবে প্রতি ওয়াক্তে সলাত দূই রাকাত যা আয়েশা রাঃ এর হাদীস দ্বারা প্রমান হয়।
সূরা বাকারা এর ৬২ নাম্বার আয়াতঃ নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে, যারা ইয়াহূদী হয়েছে এবং খৃষ্টান ও সাবিঈন- যারাই আল্লাহ ও শেষ দিবসে বিশ্বাস করে ও সৎকাজ করে, তাদের জন্য পুরস্কার তাদের প্রতিপালকের নিকট আছে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না।
এবারে আমার প্রশ্ন হলো, যদি ৫ ওয়াক্ত নামায ফরয হয়, তবে তো বর্তমান ইয়াহুদী, খ্রিস্টানরা কখনোই জান্নাতে যাওয়া কথা নয়, কারণ তারা তো ৫ ওয়াক্ত নামায পড়ে না।
এ বিষয়টা ব্যাখ্যা করার অনুরোধ রইল।
ভাই দাসী মারিয়া নিয়ে আলোচনা করলে ভালো হয়
nobi jai koruk nobir hisab alada ar apnr hisab alada tai nobider jiboni teke islam sere dile hobe na Allah er adesh mante hobe
সালামুন আলাইকুম