বাংলাদেশের যত দুর্নীতি হয় সবচেয়ে বেশি হয়ে ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসে। রেস্ট্রি অফিসের দুর্নীতি বন্ধ করা যায় নাএদের দুর্নীতি বন্ধ হলে মানুষ একটু স্বস্তি পেতো।
আলহামদুলিল্লাহ,, সরকারীভাবে সময় উপযুক্ত আইনের মাধ্যমে প্রকৃত জমির মালিক বা উত্তর অধিকার সুত্রে মালিক কে ফিরিয়ে পাওয়ার আইন করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন, আর যারা জালিয়াতির মাধ্যমে ভুমি দখল রেখেছেন তাদেরকে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
দন্নবাদ ভূমি মনএীকে।অত্তন্ত সময়উপযোগী পদখেপ।তবে কার্যকর করতে হবে।তবে মামলা হলে ৬ থেকে ১২ মাসের মদে্দ শেষ করতে হবে।আইন করে ১০ থেকে ১৫ বছর মামলা চললে লাভ নাই জায়গা বিকৃি করেও মামলা শেষ হবে না।
শুধু ধন্যবাদ দিয়ে দিলেন, বাকী কাজ কি আপনি করবেন, আইনানুগ ব্যাবস্থা থাকতে হবে, তিন মাসের মধ্যে, দখলদার কে আদালতের মাধ্যমে উচ্ছেদ করা,এটা কে বলবে,না কি এটাও আমি বলতে হবে।
এই আইন মাইল ফলক স্থাপন করেছে। এটি দ্বারা মাননীয় ভূমি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌঃ জাবেদ মহোদয়ের সত্যিকার সৃজনশী মেধাকে সঠিক জায়গাতে প্রয়োগ করেছেন। এটি একটি অনন্য সিদ্বান্ত। আধুনিক যুগের ক্লীন ভূমির রুপকার।
আওয়ামীলীগ সরকারের সব মন্ত্রী মধ্যে সফল যোগ্য মন্ত্রী হচ্ছে ভুমিমন্ত্রী জাবেদ সাহেব।উনার এক এক উদ্যোগ জনগণের স্বস্তির নিঃশ্বাস। ভুক্তভোগীদের দোয়া তো মনের অজান্তেই পেয়ে যাবেন আর যারা ভবিষ্যৎ ভোগান্তি থেকে রেহাই পেয়েছেন তারা ও উনার জন্য দোয়া করবেন "উনি যেন সব বিতর্কের উর্ধে থেকে বাংলাদেশের জনগণের জন্য ভালো কিছু আইন করে যান।" আমিন
তাড়াতাড়ি বাস্তবায়ন করা জরুরী খুব ভালো একটা পদক্ষেপ এটা কবে বাস্তবায়ন হবে অনেক মানুষ তার ন্যায্য অধিকার ফিরে পাবে এ ব্যাপারে যারা কাজ করতেছেন সবাইকে ধন্যবাদ
খুব ভালো একটা আইন হয়েছে।। এটা স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য একটা যৌক্তিক যুগ উপযোগী আইন হয়েছে বলে মনে করি। এই কারনে এই সরকার কে আমি আরেকবার এই ভোট দিতে চাই। জয় বাংলা
এই আইনটির জন্য আমরা অধির আগ্রহে অপেক্ষারত.................................................অবৈধভাবে জবরদখলের বিরুদ্ধে - পুরাতন আইন সংশোধন করে নতুন যুগান্তকারী এই আইন পাশ এবং বাস্তবায়ন হলে বর্তমান মাননীয় ভুমিমন্ত্রী সহ সরকার ও সংশ্লিষ্ট সকলকে বাংলাদেশের মানুষ হাজার বছর কৃতজ্ঞচিত্তে সন্মানের সহিত স্মরণ করবে।
ধন্যবাদ ভূমি মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এই আইন কার্যকর হোক।তাহলে অবৈধ ভাবে দখল কারীদের হাত থেকে রেহাই পাবে এবং মানুষের ভোগান্তি কমবে।সরকারী জায়গা দখল কারীদের কাছ থেকে সরকারি সম্পত্তি উদ্ধার হবে এবং এই জায়গা গুলো সরকারের কাজে ব্যাবহৃত হবে।
একটা জমি রেজিস্ট্রি করার আগে কেনা বেচার আগে আবেদন করতে হবে এবং কর্তৃপক্ষ সরজমিনে যেয়ে তদন্ত করে তারপর রেজিস্ট্রেশন করার অনুমতি দিতে হবে।কারন অনেক সময় দেখা যায় ভুলভাল মালিক সাজিয়ে এবং জমির পরিমান ঠিক নাই কিন্তু জমি রেজিষ্ট্রেশন হয়ে গেছে
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়কে অনেক ধন্যবাদ। সঠিক সিদ্ধান্ত। আরও অনেক গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ে পরিবর্তন দরকার। ভোগান্তি আর টাকার খেলা ভূমি অফিস। জমির কেসগুলো যাতে কোর্টে দ্রুত হয় তার দ্রুত সমধানের সুরাহা করার ব্যবস্হা করা জরুরী। দাদার কেছ বাবা পর্যায়ক্রমে ছেলে তার ছেলে কেছ শেষ হয় না।
এমন ও দেখা যায় কোন কোন বিচারক হাকিম যোগ বিয়োগ ও ভূজে না খতিয়ান বূজে না রাষ্ট্রের আইন মানছে না এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের কি কোন বা বেকতির কোন ঐ বিচারক এর বিরুদ্ধে কি ভাবে কি করতে পারে
খুবই সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।এখন আরেকটা বিষয় আইন হওয়া দরকার।আর সেটা হলো ভূমি মামলা নিষ্পত্তির সময়-সীমা বেধে দেওয়া।তাহলে ভূমিদস্যূদের মাথায় বাড়ী পড়বে।আর সাধারন মানুষ তাদের হক বুঝে নিতে পারবে।
আমার বা আমাদের মতো অনেকে একটা আইনের বাঁধায় পড়ে কষ্ট পাচ্ছে৷ বিষয় হলো একজন মানুষ আদালতে এক এর বেশি মামলা করতে এই যেমন দলিলের ভুল সংশোধন মামলা করলে সেই বেক্তি বাটোয়ারা মামলা করতে পারবেনা বা রেকর্ড সংশোধন মামলা করতে পারবেনা আর এই সমস্যার সমাধান মামলা ছাড়া করাও যাবে না আবার একটা করে করতে গেলে চল্লিশ বছরেও শেষ হবে না এখন বুঝতে পারছি না আদালতের সংখ্যা কম না বিচারকের সংখ্যা কম না এডভোকেটের সংখ্যা কম না পরিকল্পনার অভাবে এই সমস্যার সমাধান করতে পারছে না৷ যদি এরকম আইন হতো এক একটা মামলার জন্য এক একটা এডভোকেট নিযুক্ত করা যাবে আবার একাধিক মামলা করতে পারবে তাহলে খুব সহজ হতো৷ কি বুঝতে চেষ্টা করছি যদি কেউ আমার থেকে ভালো বুঝতে পারেন তাহলে সেই ভাবে উপস্থাপন করবেন প্লিজ তাতে মানুষের উপকার হতো৷
এমন আইন করে লাভ হবে কি? দলিলের ভিত্তিতে আইনের মাধ্যমে জমির মালিক নির্ধারন করতে যুগ যুগ অপেক্ষা করতে হচ্ছে। আদালতে র মামলা, দ্রুততম সময়ে মামলার নিষ্পত্তি করা নিশ্চিত করতে হবে তবেই উক্ত আইনের সুফল পাবে জনগন।
আসসালামু আলাইকুম, আমি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারি শিক্ষক,বড়াইগ্রাম, নাটোর থেকে লিখছি, নিম্নে বর্ণিত আইন সম্পর্কে আমার কিছুটা ধারনা আছে। (১৯৫০ সালের রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনে আদিবাসীদের জমি হস্তান্তরের বিশেষ নিয়ম দেয়া হয়েছে। ওই নিয়ম প্রতিপালন না করে কোনো জমি হস্তান্তর করা হলে তা আইনের দৃষ্টিতে বৈধ হস্তান্তর হবে না এবং হস্তান্তরগ্রহীতার পক্ষে কোনো অধিকার তৈরি করবে না। বিশেষ বিধান লঙ্ঘন করে জমি হস্তান্তরের ফল যদি কোনো আদিবাসী অত্র ধারার কোনো বিধান লঙ্ঘন করে সে তার জমি হস্তান্তর করে তাহলে ওই হস্তান্তর ‘বাতিল’ বলে গণ্য হবে। ৯৭ ধারার ৮ উপধারার (এ) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যদি কোনো আদিবাসী রায়ত এই ধারার কোনো বিধান লঙ্ঘন করে তার কোনো সম্পত্তি বা সম্পত্তির কোনো অংশ হস্তান্তর করেন তাহলে রাজস্ব অফিসার নিজ উদ্যোগে বা উক্ত বে-আইনি হস্তান্তরের পক্ষে তার বরাবরে পেশকৃত কোনো দরখাস্তের ভিত্তিতে লিখিত আদেশের মাধ্যমে নোটিশ প্রদান করে ওই হস্তান্তরগ্রহীতাকে উচ্ছেদ করে দেবেন। তবে অবশ্যই হস্তান্তরগ্রহীতাকে এইরূপ উচ্ছেদের জন্য কারণ দশাের্নার সুযোগ দিতে হবে। আদিবাসীর জমি ফেরত দেয়ার প্রয়োজন হলে ৯৭ ধারার ৮ উপধারার (বি) অনুচ্ছেদে আরও উল্লেখ করা হয়েছে রাজস্ব কমর্কতা কোনো আদেশ দিলে অথবা কোনো আদিবাসীর জমি ফেরত দেয়ার প্রয়োজন হলে রাজস্ব কমর্কতা, আদিবাসীকে অথবা তার আইনগত উত্তরাধিকারীকে কিংবা তার কোনো আইনগত প্রতিনিধির কাছে ফেরত দেবেন। যদি কোনো আদিবাসীর কোনো আইনগত উত্তরাধিকারী কিংবা কোনো প্রতিনিধি না থাকেন সে ক্ষেত্রে আদিবাসীর ওই জমি সরকারের নিয়ন্ত্রণে ন্যস্ত বলে গণ্য ঘোষণা করবেন এবং রাজস্ব কমর্কতা ওই জমিটি অন্য একজন আদিবাসীর কাছে বন্দোবস্ত দেবেন।) এই আইনের বিধান অনুযায়ী , আদিবাসী সম্প্রদায়ের সম্পত্তি, জেলা প্রশাসকের অনুমতি না নিয়ে যদি কোন দলিল সম্পাদিত হয় তবে সে হস্তান্তর বাতিল বলে গণ্য হবে। আমার জানার বিষয় হলো, বাতিল বলে গণ্য- কিভাবে হবে? কে করবে? কি এর প্রক্রিয়া? জেলা প্রশাসকের নিকট হাল সনের খাজনা প্রদান করা সম্পত্তি বিক্রির জন্য আবেদন করলে তদন্ত সাপেক্ষে, আবেদন কারীর সাক্ষাৎকার নিয়ে, জেলা প্রশাসন / প্রশাসকের কার্যালয় থেকে( এ ডি সি রেভিনিউ এর স্বাক্ষর সম্বলিত) জমি বিক্রির অনুমতি পত্র পাওয়া যায়। একাধিক বার অনুমতি নিয়ে জমি বিক্রি করা হয়েছে । আর এস রেকর্ডিয় প্রজার বৈধ উত্তরাধিকার গনকে বারবার আবেদনের প্রেক্ষিতে জমি বিক্রির অনুমতি দিচ্ছে কিন্তু একই আর এস রেকর্ডিয় প্রজার অনুমতি বিহীন হস্তান্তরিত জমির দলিল/নামজারি কেস বাতিলের আবেদন করে উত্তরাধিকারগনের অনুকুলে জমি ফেরত চাইলে জেলা প্রশাসন দলিল বাতিলের এখতিয়ার অত্র কার্যালয়ের নেই এবং দলিল বাতিলের এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতের শরনাপন্ন হবার কথা বলে লিখিত আদেশ ( এ ডি সি রেভিনিউ এর স্বাক্ষর সম্বলিত) প্রদান করছেন। (বিশেষ বিধান লঙ্ঘন করে জমি হস্তান্তরের ফল যদি কোনো আদিবাসী অত্র ধারার কোনো বিধান লঙ্ঘন করে সে তার জমি হস্তান্তর করে তাহলে ওই হস্তান্তর ‘বাতিল’ বলে গণ্য হবে। ৯৭ ধারার ৮ উপধারার (এ) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যদি কোনো আদিবাসী রায়ত এই ধারার কোনো বিধান লঙ্ঘন করে তার কোনো সম্পত্তি বা সম্পত্তির কোনো অংশ হস্তান্তর করেন তাহলে রাজস্ব অফিসার নিজ উদ্যোগে বা উক্ত বে-আইনি হস্তান্তরের পক্ষে তার বরাবরে পেশকৃত কোনো দরখাস্তের ভিত্তিতে লিখিত আদেশের মাধ্যমে নোটিশ প্রদান করে ওই হস্তান্তরগ্রহীতাকে উচ্ছেদ করে দেবেন। ) এখানে রাজস্ব অফিসার কেন বলছেন অত্র কার্যালয়ের এখতিয়ার নেই। এমতাবস্থায় আমার জিজ্ঞাসা, কোন সে আদালত ? যদি আপনি এ বিষয়ে সাহায্য করতে পারেন চির কৃতজ্ঞ থাকব।
এরকম আইন করার জন্য সরকারকে অনন্তের অন্তস্থল থেকে শুকরিয়া। তবে দ্রুত কার্যকর চাই।
এটা একটা যুগোপযোগী আইন, মাননীয় ভূমি মন্ত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ।এই আইনটি পাস হলে মামলা মোকদ্দমা অনেকাংশে কমে যাবে এবং ভূমি দস্যুদের দৌড়াত্বও কমে যাবে।
এই আইন 40 বছর আগে করা উচিত.
Tik bolsen bay ❤️
@@saeedy0139 ছিল
Alhamdulilla 🤲🤲
খুব ই ভালো
যুগোপযোগী সংশোধন এবং সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহন করার জন্য ধন্যবাদ বাংলাদেশ সরকারকে।
বাংলাদেশের যত দুর্নীতি হয় সবচেয়ে বেশি হয়ে ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসে। রেস্ট্রি অফিসের দুর্নীতি বন্ধ করা যায় নাএদের দুর্নীতি বন্ধ হলে মানুষ একটু স্বস্তি পেতো।
ঠিক বলেছেন
একদম ঠিক কথা বলছেন আমি বাস্তব প্রমান
মাননীয় ভূমিমন্ত্রী কে অনেক অনেক ধন্যবাদ
এই আইনটি বাস্তবায়ন হলে মানুষের সারাজীবনের ভোগান্তি কমবে এবং আওয়ামী সরকারের প্রতি মানুষ সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে। ধন্যবাদ শেখ হাসিনাকে।
আলহামদুলিল্লাহ,, সরকারীভাবে সময় উপযুক্ত আইনের মাধ্যমে প্রকৃত জমির মালিক বা উত্তর অধিকার সুত্রে মালিক কে ফিরিয়ে পাওয়ার আইন করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন, আর যারা জালিয়াতির মাধ্যমে ভুমি দখল রেখেছেন তাদেরকে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
দন্নবাদ ভূমি মনএীকে।অত্তন্ত সময়উপযোগী পদখেপ।তবে কার্যকর করতে হবে।তবে মামলা হলে ৬ থেকে ১২ মাসের মদে্দ শেষ করতে হবে।আইন করে ১০ থেকে ১৫ বছর মামলা চললে লাভ নাই জায়গা বিকৃি করেও মামলা শেষ হবে না।
সরকারকে এরকম যুগোপযোগী আইন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তবে জমির প্রকৃত মালিক যিনি তিনি যাতে সহজে এর দখল পান সেরকম সহজ ব্যবস্থা নিতে হবে,,,
শুধু ধন্যবাদ দিয়ে দিলেন, বাকী কাজ কি আপনি করবেন, আইনানুগ ব্যাবস্থা থাকতে হবে, তিন মাসের মধ্যে, দখলদার কে আদালতের মাধ্যমে উচ্ছেদ করা,এটা কে বলবে,না কি এটাও আমি বলতে হবে।
মাননীয় ভূমি মন্ত্রী কে অসংখ্য ধন্যবাদ ❤️❤️❤️
আইনের সঠিক প্রয়োগ হলেই মানুষ তার ফল ভোগ করবে।সরকারকে অসংখ্য ধন্যবাদ অত্যন্ত যুগোপযোগী আইনটি করার জন্য
এই আইন মাইল ফলক স্থাপন করেছে। এটি দ্বারা মাননীয় ভূমি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌঃ জাবেদ মহোদয়ের সত্যিকার সৃজনশী মেধাকে সঠিক জায়গাতে প্রয়োগ করেছেন। এটি একটি অনন্য সিদ্বান্ত। আধুনিক যুগের ক্লীন ভূমির রুপকার।
ভূমি অফিসের দুর্নীতি দূর করুন
সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ,বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারকে অনেক ধন্যবাদ।
বাংলাদেশে আইন হয় ঠিকই কিন্তু কার্যকর হয় না
ধন্যবাদ এমন একটা আইন করার জন্য।
আওয়ামীলীগ সরকারের সব মন্ত্রী মধ্যে সফল যোগ্য মন্ত্রী হচ্ছে ভুমিমন্ত্রী জাবেদ সাহেব।উনার এক এক উদ্যোগ জনগণের স্বস্তির নিঃশ্বাস। ভুক্তভোগীদের দোয়া তো মনের অজান্তেই পেয়ে যাবেন আর যারা ভবিষ্যৎ ভোগান্তি থেকে রেহাই পেয়েছেন তারা ও উনার জন্য দোয়া করবেন "উনি যেন সব বিতর্কের উর্ধে থেকে বাংলাদেশের জনগণের জন্য ভালো কিছু আইন করে যান।" আমিন
এই যুগান্তকারী পদক্ষেপের জন্য ভূমি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান আবেদ ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
ধন্যবাদ মন্ত্রী মহোদয় কে এমন একটা আইন অনেক আগেই দরকার ছিল তারপরও দেরি করে হল অনেক অনেক ধন্যবাদ মানুষ অনেক উপকৃত হবে আপনাকে মনে রাখবে ইনশাআল্লাহ
এই আইনটা আগেই করা প্রয়োজন ছিলো,এখন যেহেতু করছে ধন্যবাদ, তারাতাড়ি প্রয়োগ করতে হবে
সুন্দর একটি নিউজ দেওয়ার জন্য ৭১ টিভি কে ধন্যবাদ জানাই আগামীতে আপডেট আমরা আরো দেখতে চাই
Thanks 71 TV for showing this
মাননীয়, ভুমি মন্ত্রী জনাব জাবেদ স্যারকে হাজার কোটি সালাম নতুন যুগান্তকারী আইন প্রনয়নের জন্য।
মাননীয় ভূমি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীকে
ঢাকা ৩ আসনের সর্বস্তরের জনগণের পক্ষ হতে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন এই ভালো উদ্যোগটি নেওয়ার জন্য
তাড়াতাড়ি বাস্তবায়ন করা জরুরী খুব ভালো একটা পদক্ষেপ এটা কবে বাস্তবায়ন হবে অনেক মানুষ তার ন্যায্য অধিকার ফিরে পাবে এ ব্যাপারে যারা কাজ করতেছেন সবাইকে ধন্যবাদ
আইন টি বাস্তবায়ন হলে জনগণ উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ
ভূমি মন্ত্রী মহদয়, যুগ উপযোগী একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।এই আইনের বাস্তবায়ন হলে অনেক মোকদ্দমার সংখ্যা কমে যাবে এবং সাধারণ মানুষ অনেক উপকৃত হবে।
কালো টাকা ও পেশীশক্তির কারনে জমির সঠিক মালিককে উচ্ছেদ করে ক্ষতিগ্রস্থ করা হচ্ছে।
সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ।
এই আইনের মাধ্যমে দুষ্টের দমন শিষ্টের পালন যথার্থ হবে।মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়কে আন্তরিক অভিনন্দন। বাংলাদেশের জন্য আইনটি হবে একটি মাইল ফলক
এই আইন জনগনের জন্য অবশ্যই জরুরী
খুব ভালো একটা আইন হয়েছে।। এটা স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য একটা যৌক্তিক যুগ উপযোগী আইন হয়েছে বলে মনে করি। এই কারনে এই সরকার কে আমি আরেকবার এই ভোট দিতে চাই। জয় বাংলা
সময়ের সেরা আইন, এটা বাস্তবায়ন হলে মানুষ মামলা মোকদ্দমা থেকে মুক্তি পাবে।
যুগোপযোগী সংশোধনের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সরকারকে।
ধন্যবাদ ভুমি মন্ত্রনালয়কে এমন একটি যুগোপযোগী উদ্যোগ নেওয়ার জন্য।
সরকারকে ধন্যবাদ ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য।
অনেক ভালো এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত বলে মনে করি।
ধন্যবাদ এমন অসাধারন আইন করার জন্য...
মাননীয় ভূমি মন্ত্রীকে ধন্যবাদ
এই আইনের মধ্যে সাধারণ মানুষ অনেক উপকৃত হবে
ভুমি মন্ত্রী কে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও ভালোবাসা রইলো
অসাধারণ একজন মন্ত্রী পেল ভূমি মন্ত্রণালয়। যা ইতিহাস হয়ে থাকবে।
আলহাম্দুল ইল্লাহ , সত্যি এটা যুগউপযোগিয় ব্যবস্হা গ্রহন করলো সরকার . আমরা নিজেরা ই এটার ভুক্তভোগী .
অবশ্যই এটা অসম্ভব একটা উপকারি আইন যাতে নিরীহ ও গরিব মানুষ বেশি উপকৃত হবে।
যেয়নি বংশ পরমপরায় স্থানীয় বাসিন্দা। যার নি ক্রয় করা সম্পত্তি না। বংশ পরমপরায় সম্পত্তির মালিক সেই জমিনের দলিল আসবে কোথায় থেকে???????
কোন স্কুল-কলেজ-ইউনিভার্সিটি পড়াশোনা না করেও তিনি হলেন পৃথিবীর সেরা শিক্ষক
তিনি হলেন আমাদের কলিজার টুকরো হযরত মোহাম্মদ (সঃ) আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤️❤️
Right
কোথায় কোন কথা বলতে হয় এটাই জানে না সব সময় কামড়ায়।
এইটা একটা যুগান্তকারী পদক্ষেপ।
অশেষ ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ মাননীয় ভূমি মন্ত্রীমুহদকে
এই আইন পাস হলে অনেক ভাল হবে
এই আইন টি ১০০%,,ভালো হয়েছে,,
এই আইনটির জন্য আমরা অধির আগ্রহে অপেক্ষারত.................................................অবৈধভাবে জবরদখলের বিরুদ্ধে - পুরাতন আইন সংশোধন করে নতুন যুগান্তকারী এই আইন পাশ এবং বাস্তবায়ন হলে বর্তমান মাননীয় ভুমিমন্ত্রী সহ সরকার ও সংশ্লিষ্ট সকলকে বাংলাদেশের মানুষ হাজার বছর কৃতজ্ঞচিত্তে সন্মানের সহিত স্মরণ করবে।
মাননীয় ভূমি প্রতিমন্ত্রীকে,, অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভূমি মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এই আইন কার্যকর হোক।তাহলে অবৈধ ভাবে দখল কারীদের হাত থেকে রেহাই পাবে এবং মানুষের ভোগান্তি কমবে।সরকারী জায়গা দখল কারীদের কাছ থেকে সরকারি সম্পত্তি উদ্ধার হবে এবং এই জায়গা গুলো সরকারের কাজে ব্যাবহৃত হবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় ভুমি মন্ত্রী সাহেব,,,,
উকিল সাহেবদের স্বার্থ না দেখে দেওয়ানী মামলা নিষ্পত্তির জন্য আদালত কে সময়সীমা বেঁধে দেওয়া উচিৎ।
এই আইন খুবই খুবই জরুরি দরকার।
মাননীয় ভূমী মন্ত্রীকে আল্লাহ্ নেক হায়াত দান করুন।আমিন।
একটা জমি রেজিস্ট্রি করার আগে কেনা বেচার আগে আবেদন করতে হবে এবং কর্তৃপক্ষ সরজমিনে যেয়ে তদন্ত করে তারপর রেজিস্ট্রেশন করার অনুমতি দিতে হবে।কারন অনেক সময় দেখা যায় ভুলভাল মালিক সাজিয়ে এবং জমির পরিমান ঠিক নাই কিন্তু জমি রেজিষ্ট্রেশন হয়ে গেছে
শুধু আইন করলেই হবে না আইনের যথাযথ প্রয়োগ করতে হবে।
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়কে অনেক ধন্যবাদ। সঠিক সিদ্ধান্ত। আরও অনেক গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ে পরিবর্তন দরকার। ভোগান্তি আর টাকার খেলা ভূমি অফিস। জমির কেসগুলো যাতে কোর্টে দ্রুত হয় তার দ্রুত সমধানের সুরাহা করার ব্যবস্হা করা জরুরী। দাদার কেছ বাবা পর্যায়ক্রমে ছেলে তার ছেলে কেছ শেষ হয় না।
ভূমি মন্ত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ। ধন্যবাদ সরকারের প্রতি ।
অনেক ভালো আইন । সরকার কে ধন্যবাদ
Best decision
আলহামদুলিল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ
আইন তো ঠিকই থাকে। কিন্তু বাস্তবায়ন ঠিক মত হয় না। তবে সময়োপযোগী আইন। ধন্যবাদ এই আইন করার জন্য।
অবৈধ ভাবে ভূমি দখল করে রাখা ভূমি গুলো উদ্ধার করে প্রাপ্য ওয়ারিস এর কাছে পৌঁছে দেওয়া উচিৎ।
right
মাননীয় ভুমি মন্ত্রী কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি
এমন পদক্ষেপ সরকার প্রশংসিত হবে।
খুব ভালো একটা আইন এটা হলে সাদারন মানুষের জন্য অনেক টা ন্যায় হবে।হয়রানি কমবে।
এমন ও দেখা যায় কোন কোন বিচারক হাকিম যোগ বিয়োগ ও ভূজে না খতিয়ান বূজে না রাষ্ট্রের আইন মানছে না এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের কি কোন বা বেকতির কোন ঐ বিচারক এর বিরুদ্ধে কি ভাবে কি করতে পারে
আইন যত যাই করেন না কেন, ভূমি অফিস থেকে ঘুষখোর দুর্নীতিবাজদের কিভাবে রোধ করবেন?
প্রশংসিত উদ্যোগ। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ সুন্দর একটি আইন হওয়ার জন্য
যুগোপযুগি আইন, আমাদের তথা জনগনের অনেক উপকার হবে এই আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাই অনুরুধ করছি সত্তর আইনি পাশ করার জন্য।
এটার জন্য এই সরকারকে ধন্যবাদ তবে এটা কার্যকর দেখতে চাই।
ধন্যবাদ। অনেক অসাধু লোক আছে অন্যের জমি ঘুস দিয়ে রেকর্ড করে নিয়েই বলে জমি আমার এরকম ভেজাইলা লোকদের প্রতি কঠিন শাস্তি দাবি করছি
আগামীতে বর্তমান ভূমিমন্ত্রী কে ভূমি মন্ত্রণালয়ে বহাল রাখলে ভূমি মন্ত্রণালয়ে আরো উন্নতি সাধন হবে।
ভূমি দস্যদের হাত থেকে সংখ্যালঘু দুর্বল মানুষগুলো বাঁচতে চাই এই আইনের সংশোধন চাই
খুবই সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।এখন আরেকটা বিষয় আইন হওয়া দরকার।আর সেটা হলো ভূমি মামলা নিষ্পত্তির সময়-সীমা বেধে দেওয়া।তাহলে ভূমিদস্যূদের মাথায় বাড়ী পড়বে।আর সাধারন মানুষ তাদের হক বুঝে নিতে পারবে।
আমার বা আমাদের মতো অনেকে একটা আইনের বাঁধায় পড়ে কষ্ট পাচ্ছে৷ বিষয় হলো একজন মানুষ আদালতে এক এর বেশি মামলা করতে এই যেমন দলিলের ভুল সংশোধন মামলা করলে সেই বেক্তি বাটোয়ারা মামলা করতে পারবেনা বা রেকর্ড সংশোধন মামলা করতে পারবেনা আর এই সমস্যার সমাধান মামলা ছাড়া করাও যাবে না আবার একটা করে করতে গেলে চল্লিশ বছরেও শেষ হবে না এখন বুঝতে পারছি না আদালতের সংখ্যা কম না বিচারকের সংখ্যা কম না এডভোকেটের সংখ্যা কম না পরিকল্পনার অভাবে এই সমস্যার সমাধান করতে পারছে না৷ যদি এরকম আইন হতো এক একটা মামলার জন্য এক একটা এডভোকেট নিযুক্ত করা যাবে আবার একাধিক মামলা করতে পারবে তাহলে খুব সহজ হতো৷ কি বুঝতে চেষ্টা করছি যদি কেউ আমার থেকে ভালো বুঝতে পারেন তাহলে সেই ভাবে উপস্থাপন করবেন প্লিজ তাতে মানুষের উপকার হতো৷
একদম ঠিক একটা আইন
ভৃমি হেল্প -লাইন চালু দরকার। অবৈধ দখলদার তাদের সরানোর জন্য অভিযোগ অফিস বা, আইনগত এমন কোন নম্বর চালু হলে ,সাধারণ জনগণ তাঁর সঠিক ভৃমি পাইবে।
মাননীয় মন্এী আপনাকে ধন্যবাদ।
দখল থাকলে মালিক হওয়া যায়, আইনটা করছিল কোন হালারপুতে।😇
সে হয় তো সে সময় অন্যের জমি দখল করতো এবং সন্ত্রাসী ছিলো।
দ্রুত আইন পাস করা মামলায় অধিক সময় না লাগে সে ব্যবস্থা রেখে আইন পাস করা হোক ধন্যবাদ মাননীয় ভূমিমন্ত্রী কে তিনি একজন বাংলাদেশের মহান নেতা
একজন সাব রেজিস্টার পোস্টিং পায় কয়েক কোটি টাকা খরচ করে দুর্নীতি শুরু তে
এমন আইন করে লাভ হবে কি? দলিলের ভিত্তিতে আইনের মাধ্যমে জমির মালিক নির্ধারন করতে যুগ যুগ অপেক্ষা করতে হচ্ছে। আদালতে র মামলা, দ্রুততম সময়ে মামলার নিষ্পত্তি করা নিশ্চিত করতে হবে তবেই উক্ত আইনের সুফল পাবে জনগন।
আইন কার্যকর করা হোক কারন আমাদের জমি অন্যরা দখল করে আছেন
এটাই তো সত্য। বুঝতে পারছি না এমন একটা আইন পাস করতে পঞ্চাশ বছর লেগে গেলো। আগের যে আইন ছিলো ওটা একটা বাটপারি আইন ছিলো।
নতুন এ আইনের জন্য সরকারকে ধন্যবাদ
বর্তমান সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। এটা একটি শক্ত পদক্ষেপ এবং সঠিক বলে মনে করি।
জয়,বাংলা, জয়,বঙ্গবন্ধু, এই,কথায়,আমরা, এক,মত,আছি,
দারুণ একটা আইন হবে। খুব ভালো খবর।
Excellent Decision
ভূমি মন্ত্রীকে বিশেষ ধন্যবাদ
খুব ভাল এই আইনহলে অনেক সাধারন মানুষ জুলুমকারির দকলথেকে জমিপাবে
মাননীয় ভূমিমন্ত্রী, এই আইনটির দ্রুত বাস্তবায়নের দাবী জানাই।তাতে ভূমিদস্যুদের হাত থেকে রেহাই পাবো। ধন্যবাদ।
তাহলে এই সরকারের আমলে এই আইনটি হবে সবচেয়ে বাহবা পাবার মতন আইন!! ভুমি মন্ত্রণালয়ের যার উদ্যোগে এই টনক নড়া তাকে হাজারো সালাম!!
আসসালামু আলাইকুম, আমি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারি শিক্ষক,বড়াইগ্রাম, নাটোর থেকে লিখছি, নিম্নে বর্ণিত আইন সম্পর্কে আমার কিছুটা ধারনা আছে। (১৯৫০ সালের রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনে আদিবাসীদের জমি হস্তান্তরের বিশেষ নিয়ম দেয়া হয়েছে। ওই নিয়ম প্রতিপালন না করে কোনো জমি হস্তান্তর করা হলে তা আইনের দৃষ্টিতে বৈধ হস্তান্তর হবে না এবং হস্তান্তরগ্রহীতার পক্ষে কোনো অধিকার তৈরি করবে না। বিশেষ বিধান লঙ্ঘন করে জমি হস্তান্তরের ফল
যদি কোনো আদিবাসী অত্র ধারার কোনো বিধান লঙ্ঘন করে সে তার জমি হস্তান্তর করে তাহলে ওই হস্তান্তর ‘বাতিল’ বলে গণ্য হবে। ৯৭ ধারার ৮ উপধারার (এ) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যদি কোনো আদিবাসী রায়ত এই ধারার কোনো বিধান লঙ্ঘন করে তার কোনো সম্পত্তি বা সম্পত্তির কোনো অংশ হস্তান্তর করেন তাহলে রাজস্ব অফিসার নিজ উদ্যোগে বা উক্ত বে-আইনি হস্তান্তরের পক্ষে তার বরাবরে পেশকৃত কোনো দরখাস্তের ভিত্তিতে লিখিত আদেশের মাধ্যমে নোটিশ প্রদান করে ওই হস্তান্তরগ্রহীতাকে উচ্ছেদ করে দেবেন। তবে অবশ্যই হস্তান্তরগ্রহীতাকে এইরূপ উচ্ছেদের জন্য কারণ দশাের্নার সুযোগ দিতে হবে।
আদিবাসীর জমি ফেরত দেয়ার প্রয়োজন হলে
৯৭ ধারার ৮ উপধারার (বি) অনুচ্ছেদে আরও উল্লেখ করা হয়েছে রাজস্ব কমর্কতা কোনো আদেশ দিলে অথবা কোনো আদিবাসীর জমি ফেরত দেয়ার প্রয়োজন হলে রাজস্ব কমর্কতা, আদিবাসীকে অথবা তার আইনগত উত্তরাধিকারীকে কিংবা তার কোনো আইনগত প্রতিনিধির কাছে ফেরত দেবেন। যদি কোনো আদিবাসীর কোনো আইনগত উত্তরাধিকারী কিংবা কোনো প্রতিনিধি না থাকেন সে ক্ষেত্রে আদিবাসীর ওই জমি সরকারের নিয়ন্ত্রণে ন্যস্ত বলে গণ্য ঘোষণা করবেন এবং রাজস্ব কমর্কতা ওই জমিটি অন্য একজন আদিবাসীর কাছে বন্দোবস্ত দেবেন।) এই আইনের বিধান অনুযায়ী , আদিবাসী সম্প্রদায়ের সম্পত্তি, জেলা প্রশাসকের অনুমতি না নিয়ে যদি কোন দলিল সম্পাদিত হয় তবে সে হস্তান্তর বাতিল বলে গণ্য হবে। আমার জানার বিষয় হলো, বাতিল বলে গণ্য- কিভাবে হবে? কে করবে? কি এর প্রক্রিয়া? জেলা প্রশাসকের নিকট হাল সনের খাজনা প্রদান করা সম্পত্তি বিক্রির জন্য আবেদন করলে তদন্ত সাপেক্ষে, আবেদন কারীর সাক্ষাৎকার নিয়ে, জেলা প্রশাসন / প্রশাসকের কার্যালয় থেকে( এ ডি সি রেভিনিউ এর স্বাক্ষর সম্বলিত) জমি বিক্রির অনুমতি পত্র পাওয়া যায়। একাধিক বার অনুমতি নিয়ে জমি বিক্রি করা হয়েছে । আর এস রেকর্ডিয় প্রজার বৈধ উত্তরাধিকার গনকে বারবার আবেদনের প্রেক্ষিতে জমি বিক্রির অনুমতি দিচ্ছে কিন্তু একই আর এস রেকর্ডিয় প্রজার অনুমতি বিহীন হস্তান্তরিত জমির দলিল/নামজারি কেস বাতিলের আবেদন করে উত্তরাধিকারগনের অনুকুলে জমি ফেরত চাইলে জেলা প্রশাসন দলিল বাতিলের এখতিয়ার অত্র কার্যালয়ের নেই এবং দলিল বাতিলের এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতের শরনাপন্ন হবার কথা বলে লিখিত আদেশ ( এ ডি সি রেভিনিউ এর স্বাক্ষর সম্বলিত) প্রদান করছেন। (বিশেষ বিধান লঙ্ঘন করে জমি হস্তান্তরের ফল
যদি কোনো আদিবাসী অত্র ধারার কোনো বিধান লঙ্ঘন করে সে তার জমি হস্তান্তর করে তাহলে ওই হস্তান্তর ‘বাতিল’ বলে গণ্য হবে। ৯৭ ধারার ৮ উপধারার (এ) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যদি কোনো আদিবাসী রায়ত এই ধারার কোনো বিধান লঙ্ঘন করে তার কোনো সম্পত্তি বা সম্পত্তির কোনো অংশ হস্তান্তর করেন তাহলে রাজস্ব অফিসার নিজ উদ্যোগে বা উক্ত বে-আইনি হস্তান্তরের পক্ষে তার বরাবরে পেশকৃত কোনো দরখাস্তের ভিত্তিতে লিখিত আদেশের মাধ্যমে নোটিশ প্রদান করে ওই হস্তান্তরগ্রহীতাকে উচ্ছেদ করে দেবেন। ) এখানে রাজস্ব অফিসার কেন বলছেন অত্র কার্যালয়ের এখতিয়ার নেই। এমতাবস্থায় আমার জিজ্ঞাসা, কোন সে আদালত ? যদি আপনি এ বিষয়ে সাহায্য করতে পারেন চির কৃতজ্ঞ থাকব।
সরকারকে ধন্যবাদ জানাই আমাদের মত ভুক্তভোগীদের জন্য কিছুটা সুস্থির খবর
ধন্যবাদ পাওয়ার মতো কাজ
ধন্যবাদ জানাচ্ছি মন্রীমহোদয় কে।
This is an important factor and government will be highly appreciated for this land rules.