আব্দুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট যা কিছু শুনতাম লিখে রাখতাম। মনে রাখার জন্যই আমি এরূপ করতাম। কুরাইশরা আমাকে সবকিছু লিখতে বারণ করলেন এবং বললেন, তুমি কি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট থেকে শোনা সবকিছুকেই লিখে রাখো? তিনি তো একজন মানুষ, রাগ ও শান্ত উভয় অবস্থায় কথা বলে থাকেন। সুতরাং আমি লেখা স্থগিত রাখলাম। আমি এটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট উল্লেখ করলাম। তিনি আঙ্গুল দিয়ে তাঁর মুখের দিকে ইশারা করে বললেনঃ তুমি লিখে রাখো, সেই সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ, এ মুখ থেকে সর্বাবস্থায় সত্য ব্যতীত অন্য কিছু বের হয় না। Abu Daud (৩৬৪৬) আবূ হুরাইরাহ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সাহাবীগণের মধ্যে ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু ‘আমর (রাযি.) ব্যতীত আর কারো নিকট আমার চেয়ে অধিক হাদীস নেই। কারণ তিনি লিখতেন, আর আমি লিখতাম না। মা‘মার (রহ.) হাম্মাম (রহ.) সূত্রে আবূ হুরাইরাহ (রাযি.) হতে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। Bukhari (১১৩) আল-মিক্বদাম ইবনু মাদীকারিব আল-কিনদী (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ অচিরেই কোন ব্যাক্তি তার আসনে হেলান দেয়া অবস্থায় বসে থাকবে এবং তার সামনে আমার হাদীস থেকে বর্ণনা করা হবে, তখন সে বলবে, আমাদের ও তোমাদের মাঝে মহামহিম আল্লাহ্র কিতাবই যথেষ্ট। আমরা তাতে যা হালাল পাবো তাকেই হালাল মানবো এবং তাতে যা হারাম পাবো তাকেই হারাম মানবো। (মহানবী (সাঃ) বলেন) সাবধান! নিশ্চয় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা হারাম করেছেন তা আল্লাহ যা হারাম করেছেন তার অনুরূপ। Ibn Majah (১২) আবূ রাফি (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমি যেন তোমাদের কাউকে এরূপ না পাই যে, সে তার আসনে হেলান দিয়ে বসে থাকবে এবং (এই অবস্থায়) আমার প্রদত্ত কোন আদেশ অথবা আমার প্রদত্ত কোন নিষেধাজ্ঞা তার নিকট পৌঁছলে সে বলবে, আমি কিছু জানি না, আমরা আল্লাহ্র কিতাবে যা পাবো তার অনুসরণ করবো। Ibn Majah (১৩)
এখানে বিষয়টা খুবই সুস্পষ্ট, কোরআন বিরোধী হাদিসের বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। হাদিস এবং কোরআন যদি পরস্পর বিরোধী হয় তখন করণীয় কি সেই বিষয়ে বলেন, যদি দলিল থাকে।
এইবার তাহলে বলেন কার হাদিস মানবো??মুসলিম এর হাদিস নাকি দাউদ এর হাদিস??উনারাই তো এক মত হতে পারে নাই আর আমরা কি ভাবে একমত হবো।এমন অনেক হাদিস আছে যা বুখারীতে আছে কিন্তু মুসলিম, দাউদ, তিরমিজিতে নাই।কেন নাই??বুখারীর পরেই তো বাকি সব হাদিস লিখা হয়েছে তাহলে বুখারীর হাদিস রেখে তারা নতুন কিছু যোগ করতে পারতো। 😮এটার মানে হচ্ছে বুখারীর যে হাদিস গুলো মুসলিম এর কাছে সঠিক মনে হয় নাই উনি তার বইতে লিপিবদ্ধ করেন নাই।তার মানে হাদিস এর বইয়ে লিপিবদ্ধ থাকলেই তা ১০০% সহি হাদিস না।এই সামান্য ব্যাপার বোঝার জন্য রকেট সাইন্স বোঝা লাগে না।
এই হুজুর সব কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন এবং তিনি কখনো বলেন না "আমি হাদিস মানি না"। তিনি বলেন যে যেসব হাদিস কুরআনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং যেসব হাদিস কুরআনের বিপক্ষে যায় না সেগুলো তিনি মানা ফরজ মনে করেন। তারপরও কিছু আলেম নামের জালেম পবিত্র কুরআন ভালো ভাবে না পড়ে এমন একজন দেশবরেণ্য আলেমের সমালোচনা করেন। পবিত্র কুরআন যদি ভালো ভাবে পড়া যায় তাহলে অনেক হাদিস যে জাল তা সহজেই বোঝা যায়। অথচ এইসব জাল হাদিস প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে অনেক আলেম পবিত্র কুরআনের বিরোধীতা করে চলেছেন। আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।।
আপনার এসব যুক্তিপূর্ণ আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারি যে মহান রব আপনাকে খাস করে বাংলা ভাষাভাষী ইমানদারদের জন্য পাঠিয়েছেন । আল্লাহপাক আপনার নেক হায়াত দারাজ করে দিন । আমীন ।
হাদিস যদি না থাকে তাহলে আমরা মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে কিভাবে জানবো সে কিভাবে জীবন ধারণ করতো। জাল হাদিস থাকতে পারে সেগুলো আমরা বিচার বিবেচনা করবে এবং প্রমাণিত হলে সেটা আমরা মানবো না,। কিন্তু সব হাদিস জাল নয়। এটা মনে রাখতে হবে যে হাদিস ছাড়া আমরা আমল করতে পারব না। কারণ কোরআন শরীফের আয়াতের ব্যাখ্যায় হলো হাদিস। যেমন কোরআনে নামাজ ও যাকাত সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেছেন। কিন্তু কিভাবে নামাজ পড়তে হবে এবং যাকাত আদায় করতে হবে, তা আমরা হাদিস থেকে জেনেছি। হাদিস ছাড়া জানা সম্ভব না।
এই লোকের বয়ান নিয়ে সন্দেহ আছে। কারন উনি বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। আপনি যদি নিজেকে এত সহি মনে করেন, তাহলে কোন হাদিস সহি আর কোন হাদিস ভেজাল তাহা নির্নয় করে একটা সহি হাদিস গ্রন্থ রচনা করে যেটা পড়ে মুসলিম উম্মা উপকৃত হবে।
আমার মনে হয় একজন আলিম আর একজন আলেম ঝগড়া বিপদ না করে কওমি আলেমদের উচিত কোরআন থেকে সঠিকভাবে দলিল দেওয়া মোজাম্মেল হক সাহেব কোরআন ও হাদিস থেকে যেভাবে বললেন
হাদিসগুলোর মতন সম্পর্কে পূর্ববর্তী মুহাদ্দিস ও ফকিহদের মতামত উল্লেখ না করায় শুধু আপনার নিজের আকল অনুযায়ী হাদিসগুলো বাতিল বলে দিচ্ছেন কিনা বুঝতে পারলাম না।
হাদিস অবশ্যই মানি,, তবে কোরআনের সাথে সাংঘর্সিক হাদিস মানি না,,, আর আমরা আসমানী কিতাবের প্রতি ঈমান এনেছি ,,, 230 বছর পর মানুষের শোনা কথার উপর নির্ভর করে, মানবরচিত কিতাবের প্রতি নয় ।। তাই মানবরচিত হাদিস অস্বীকার করলে, মানুষ কাফের হয় কি করে,,,????
দ্বিতীয়ত কোন হাদিসটি কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক আর কোনটি নয় ___ এটি কে ঠিক করবে,, আর তার নির্ভরযোগ্যতা কী সেটা বলেন? আপাতত এটা বলেন ____ আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন মৃতকে হারাম করেছেন কুরআনে,, তাহলে মৃত মাছের ব্যাপারে আপনি কী কন্??_____ এটার জবাব দেন তারপর আরও রেডি করছি, ইনশাআল্লাহ।।
@@muhammadarif3741 আমার প্রশ্নের উত্তর হলো কি?? আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন হারাম করার পরও যে মৃতকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হারাম করেছেন এটা কিভাবে বুঝলেন কিংবা মানলেন?
@@johiruddinmondal8738 মুয়াত্তা মালিকের জন্ম 93 হিজরিতে,,,, 115 হিজরি থেকে তিনি হাদিস সংগ্রহ করেন ।। তিনি মদীনার মসজিদে নব্বীর ইমাম ছিলেন ।। তিনি লক্ষাধিক হাদিস সংগ্রহ করেন,, তারমধ্যে 18 শত থেকে 19 শত হাদিস মুয়াত্তা মালিক গ্রন্থে সংকলন করেন ।। এই হাদিস গুলোরও মারফু/ মাকতু/ মুরসাল ইত্যাদি প্রকারভেদ আছে,, বর্তমানে এই হাদিসগুলোর মান কি ?? একটা হাদিস মুরসাল সুত্রে বর্ণিত, খুবই প্রসিদ্ধ ।।। হাদিস এত গুরুত্বপূর্ণ, এতবেশি অনুসরণীয় তবে রাসুল সাঃ কেন সংকলন করে যাননি ?? কেন কোনও সাহাবীকে সংকলণ করার নির্দেশ দেন নি?? কেন কোনও খোলাফায়ে রাশেদীন সংকলণ করেননি ?? আর খোলাফায়ে রাশেদীন কেন নির্ভরযোগ্য সাহাবাকে হাদিস সংকলণ করার নির্দেশ দেন নাই?? কেন কোনও সাহাবী নিজ উদ্দোগে হাদিস সংকলণ করেন নাই ??? সত্য এটাই যে, রাসুল সাঃ চাননি, তাঁর উম্মতও 62 নং সূরা জুমআহ 5 নং আয়াত অনুযায়ী ইহুদীদের মতো বহু কিতাব বহণকারী গর্দভ হোক।। তাই তিনি আল্লাহর আদেশক্রমে হাদিস লিখতে নিষেধ করেছেন।।। এই প্রশ্নগুলো নিজের বিবেককে করুণ, জবাব পেয়ে যাবেন ??? মুহাম্মদ সাঃ উম্মত প্রেমী মানুষ ছিলেন,, উম্মতের জন্য তাঁর হৃদয় সবসময় কাঁদতো,,, তিনি তাঁর উম্মতকে এমন ভাবে সাগরে ভাসিয়ে যেতেন না,,,,
ভুল ব্যাখ্যা কেন দেন উনি কখনো বলেননি হাদিস মানা যাবে না। উনি লেছেন হাদিস মানা ফরজ যদি তা কোরআনের সাথে সম্পর্কযুক্ত বা সাংঘর্ষিক না হয়। আগেতো লেকচার শুনুন ভালো করে তারপর মন্তব্য করুন।
হুজুর আপনি নাসেখ ও মানসুখ হাদিস জানেন ??? হাদীস হচ্ছে ব্যাখ্যা । হাদিস হচ্ছে গাইরে মাতলু ।। এগুলো কি এমনি ই বলা হয়েছে । সূরা নাজম এ কি বলা হয়েছে ।।। বিভ্রান্তি ছড়াবেন হুজুর । তাফসির ভালো করেন । কিন্তু আপনি আহলে কোরআন । আল্লাহ হেদায়েত দান করুন
@@jahirulalam4398 সূরা নাহল ১৪ আল্লাহ সমুদ্রকে অধীন করেছেন যাতে তোমরা তা থেকে তাজা গোস্ত খেতে পারো। এখানে আল্লাহ সমুদ্রের মাছ বলেন নাই, বলেছেন "লাহমান তরিয়্যা" অর্থাৎ তাজা গোস্ত। এতে বুঝা যায় মৃত বা জীবিত সকল সমুদ্রের প্রাণীর তাজা গোস্ত খাওয়া হালাল। মাছ মরে গেলেও এর গোস্ত তাজা থাকলে তা এই আয়াত অনুযায়ী খাওয়া হালাল আর গোস্ত পচে গেলে তা খাওয়া হারাম।
@@skumarfaruk1757 আওয়ামুন্নাস অর্থ কি? ইমাম বোখারী সাহেবকে এ সার্টিফিকেট কে দিলো? মোজাম্মেল হুজুর কি ফেতনা ছড়াচ্ছে? ইমাম বোখারী হাদিস অস্বীকার করেননি? বোখারী হাদিস ইসলামের জীবন বিধান হয় কি ভাবে? ইমাম বোখারী চল্লিশ হাজার রাবির চরিত্র সনদ দেয়ার কে?
কোরআনে বহু আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহপাক আমাদেরকে স্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছেন যে, তিনিই সকল ক্ষমতার উৎস এবং সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী। আর এই সার্বভৌমত্বে আল্লাহর কোন শরীক নেই। সেহেতু হুকুম বা আইন বিধান দেয়ার অধিকারও একমাত্র আল্লাহর। এ বিষয়ে কোরআনে আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ ১। “বিধান দেবার অধিকার শুধু আল্লাহর...."। [সূরা ইউসুফ, আয়াত ৪০] ২। “বিধান দেবার অধিকার শুধু আল্লাহর.....”। [সূরা আনআম, আয়াত ৫৭] ৩। “বিধান তাঁরই ক্ষমতাধীন এবং তোমরা তাঁরই কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে”। [সূরা ক্বাসাস, আয়াত ৭০] ৪। “তিনি নিজ হুকুমে বা কর্তৃত্বে কাউকে শরীক করেন না”। [সূরা কাহাফ, আয়াত ২৬] এসকল আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তা’আলা আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন যে, সৃষ্টিজগতের জন্য আল্লাহ যে বিধি-বিধান নির্ধারণ করেছেন সেটাই আমাদের জন্য সর্বোত্তম এবং পূর্ণাঙ্গ। হাদিস কোরআনের ব্যাখ্যা, কোরআনের বিধান ব্যাখ্যা করার জন্য হাদিস। তবে নতুন কোন বিধান সৃষ্টি বা কোরআনের বিধান বদল করার জন্য হাদিস না। কারণ বিধান দেওয়ার অধিকার আল্লাহপাক রাসূল (সাঃ) কেও দেননি। বরং রাসূল (সাঃ) নিজে নিজে বিধান দেওয়ার চেষ্টা করায় সুরা - তাহরীম আয়াত-১ এ আল্লাহপাক রাসূল (সাঃ) কে তীব্র ভাষায় তিরষ্কার করে বলছেন যে, "হে নবী, আল্লাহ আপনার জন্য যা হালাল করেছেন আপনি তা হারাম করছেন কেন?" (সুরা তাহরিম: ১)। হাড়বজ্জাত মোল্লাগুলো কোরআনের এই আয়াত গোপন করে নানা ধানাই পানাই করে প্রমান করতে চায় যে, রাসূল (সাঃ) বিধান দেওয়ায় স্বাধীন ছিলেন। আর সেগুলোই হাদিস। আরেকদল বজ্জাত মোল্লা কোরআনের বিভিন্ন আয়াতের বিকৃত অর্থ করে এটা প্রমান করতে চায় যে, হাদিস হলো আল্লাহর ওহী তাই হাদিসের বিধান মানেই আল্লাহর বিধান। তাই হাদিস না মানলে কাফের। এদের কথা চিন্তা করেই রাসূল (সাঃ) বিদায় হজ্জ্বের ভাষনে বলেছেন, আমি তোমাদের মধ্যে একটি বিশেষ বস্তু রেখে যাচ্ছি, আমার পরে যদি তোমরা তা মজবুতভাবে ধারন করো, তবে তোমরা কখনো গোমরাহ হবে না, আর তা হলো আল্লাহর কিতাব। সূত্রঃ বিদায় হজ্জ্বের ভাষন, সহিহ মুসলিম [ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ইফা) ২৮২১, ইসে ২৮১৫] ও সুনান আবু দাউদ (ইফা ১৯০৩)। সুতরাং হাদিস মতে আল্লাহর কিতাবই সর্বোচ্চ। এর এক আয়াতের বিপরীতে এক হাজার সহিহ হাদিস থাকলেও সেই সব হাদিস বাতিল। এটিই রাসূল (সাঃ) এর সুস্পষ্ট নির্দেশ। বজ্জাত মোল্লারা এই হাদিসও গোপন করে রাখে। শুনেছেন কোন ওয়াজে?
দয়া করে আমাকে ভুল বুঝবেন না,ভাই কোরান শরিফ পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের কথা আছে,কিন্তু আমরা পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পরেও যে নামাজ পড়ে থাকি,যেমন ফজর নামাজের আগে দুই রাকাত সুন্নত এমন করে প্রত্যেক ওয়াক্তের আগে পরে সুন্নত নামাজ আছে, ভাই কোন মাওলানা কোরআন শরীফ থেকে,সুন্নত নামাজ এক এক ওয়াক্তে কত রাকাত করে পরি,এটা কি কুরআন শরীফ থেকে দলিল দিতে পারবে,কারণ কোরআন শরীফে শুধু পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করা হয়েছে, তাহলে আমরা আপনারা এই সুন্নত নামাজ পরী এটা কোথা থেকে আসলো,দয়া করে কেও জবাব দিলে প্রমাণ শুরুপ সঠিক জবাব দিবেন।
ঈমাম আবু হানিফা (রাঃ) তাবেয়ী ছিলেন। এবং আবু হানীফা (রাঃ) এর আমলে আটজন সম্মানিত সাহাবী জীবিত ছিলেন। হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) কোনো একটা ইস্যুতে একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য হাদীস লিখতে বারন করেছিলেন। পবিত্র কোরআন ও হাদীস দুটোই মানতে হবে। কেননা নবী(সাঃ) বিদায় হজ্বের সময় মূল্যবান দুটি জিনিস আমাদের জন্য রেখে যাওয়া এবং মেনে চলার জন্য নির্দেশনা দিয়ে গেছেন। তবে সহি হাদীসগুলো বিশিষ্টজনের কথা মতো খুঁজে নিয়ে, বের করে মেনে চলতে হবে।
ইমাম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহ হবে, রাদিয়াল্লাহু আনহু নয় । নবীজির সময় ছিল কোরআনের যুগ। তখন যদি হাদিসও লিখে রাখা হতো তাহলে দুটো মিলেমিশে যেত। এজন্যই নিষেধ করা হয়েছে।
আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, এক আনসার সাহাবী রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দরবারে বসতেন এবং তাঁর নিকট হাদিস শুনতেন। হাদিসগুলো তার নিকটে ভালো লাগলেও তিনি তা মনে রাখতে পারতেন না। কোন এক সময় তিনি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকটে তার এ অবস্থার কথা পেশ করে বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমি আপনার কথা শুনে থাকি এবং তা আমার নিকটে খুবই ভালো লাগে, কিন্তু তা মনে রাখতে পারি না। তখন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ তুমি তোমার ডান হাতের সাহায্য নাও, এই বলে তিনি লিখে রাখার প্রতি ইংগিত করেন। জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৬৬৬
This is a particular case not for everybody. Think about another hadith where one of sahabi (R.A) hardly could offer his Fajor prayer due to deep sleep in the morning and our Prophet (S.A) instructed to offer the same whenever he got up from the sleep. The instruction was given to that individual sahabi only not for everybody. Otherwise everybody would have taken benefit of doubt.
আপনি বানর বলতে মাজাজান মানুষ বানর না বুঝে প্রাণী বানর বুঝলেন কেন?হাদিস লেখার ব্যাপারে ও ভূল বুঝেছেন। আপনাকে কোরআন হাদিস আরো ভালো করে পড়তে ও বুঝতে পরামর্শ দিচ্ছি।
আমি যতটুক জানি এই হাদিস সম্বন্ধে উনি পরের হাদিসটি আর বলে নাই আর আমার জানা মতে উনি শুধু কোরআনের গল্পই জানেন এর বেশি কিছু উনি জানে না উনি কুরআনকে ভালোবাসে নবীকে না কারণ যে হাদিস অস্বীকার করে সে নবী কে অস্বীকার করে নবীর কথাই তো হাদিস আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহি জ্ঞান দান করুন আমিন
বিদায় হজের ভাষণে রাসূল সাঃ বলেছেন তোমাদের জন্য আমি দুটো জিনিস রেখে গেলাম, ১কুরআন ২ হাদিস, প্রায় এক লক্ষ সাহাবী সেখানে উপস্থিত ছিলেন, তাদের বর্ণনা বিভিন্ন ভাবে দিলেও অর্থ একই রকম ছিল, সেটা হলো কুরআন ও হাদিস। সুতরাং হাদিস মানতে হবে,
বিদায় হজের বাংলা অনুবাদ নিয়ে অনেক সমস্যা আছে বিশেষ করে এই হাদীসটির অনুবাদ ও আরবি নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। কেউ বলেন কোরআন ও হাদিস রেখে গেলাম এটা বলেছেন, কেউ বলেন কোরআন ও আহলে বায়াত রেখে গেলাম অর্থাত্ নবীর বংশধর যারা কিনা নবীর আদর্শ ধারণ করতেন। আসল সত্যিটা আসলেই উন্মোচিত হওয়া উচিত। তবে মাথা খাটালেই এটা বোঝা যায় তিনি স্বয়ং হাদীস সংকলন করতে নিষেধ করে গেছেন এবং তিনি নিজের জীবনদশাতে হাদিস সংকলন করে যাননি তিনি নিশ্চয়ই বিদায় হজ্বে " হাদিস রেখে গেলাম" এই ধরনের স্ববিরোধী কথা বলতে পারেন না।
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন। বর্তমানে আলেমরা কমই কোরআন থেকে কথা বলে। কোরআন থেকে কথা বললে আহলে কোরআন বলে। কোরআন থেকে মানুষকে বিমুখ করতেচে। এদেরকে আল্লাহ হেদায়েত করুন।
প্রথমে তিনি হাদিস লিখতে নিষেধ করেছেন কথা সত্য পরবর্তীতে আবার হাদিস লেখার হুকুম করেছেন সে কথা যে বললেন না. তার মানে আপনি সত্য কে গোপন করতেছেন মানে আপনি উম্মতে মুসলিমাকে ধোঁকা দিতেছেন আর রাসূল সা. বলেছেন যে অন্যকে ধোঁকা দেয় সে কখনো আমার উম্মত হতে পারে না তাই নিজেকে মুনাফিকের দরজা থেকে বের করেন জলদি করে তওবা করেন. আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন আমিন ।
লেবাসধারী শয়তান এটা। শেষ জমানায় এরকম আলেম দাড়ি শয়তান বেরোবে সেটা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম ভবিষ্যদ্বাণী করে গিয়েছিলেন। যখন কোরআন নাজিল হওয়া অবস্থায় ছিল অর্থাৎ যে দীর্ঘ সময় ধরে কোরআন নাযিল হচ্ছিল ওই সময়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম হাদিস লিপিবদ্ধ করতে নিষেধ করেছেন। কারণ এতে হাদিস এবং কোরআনের মধ্যে মিশ্রিত হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। এই কারণেই এখানে উল্লেখিত হাদীসটি এসেছে। অথচ এই লেবাসধারী শয়তান হাদিসটার প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ না করে ভুল বিশ্লেষণ করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। আল্লাহ যেন সকল ঈমানদারকে এদের থেকে দূরে রাখে , আমিন।
আপনি যে হাদীসগুলো প্রমাণস্বরূপ উল্লেখ করছেন, এগুলোর স্বপক্ষে তো কোরআনের কোন আয়াত পেশ করছেন না। আরজিত এগুলো সম্পর্কে কোরআনের কোন আয়াত আপনার কাছে নেই, তাহলে তো এই হাদীসগুলো কোন ভাবেই আপনার কাছে দলিল হওয়ার কথা না। অথচ আপনি কি না সে গুলোকে দলিল আকারে পেশ করছেন। যেমন রাসুলের হাদিস লেখা বা লেখা সংক্রান্ত হাদিসটি। এটি সমর্থনে কোরআনের কোন আয়াত আপনি পেশ করতে পারবেন না। তাহলে এটি কেন আপনার কাছে দলিল হিসেবে যোগ্য মনে হল???
হাদিস ছাড়া কোরআনের ব্যাখা দিবেন কি ভাবে। ১. নামাজ পড় - কিভাবে নামাজ পড়ব এটা কি কোরআনে আছে? এটা জানার জন্য হাদিস জানতে হবে। বুখারী শরীফ সিহা সিওা বই। আসমানের নিচে জমিনের নিচে যে সিহা সিওা বই সবচেয়ে মানান যগ্য।
এই হাদিসটি মানলে মিমাংসা হয়ে গেলো যে আপনি একটি হাদিস তো মানছেন। তবে বুখারীর ২৫,৪৬ এবং ১১৩ নং হাদিসগুলো দেখেন। এখানে সহজ সরল মানুষগুলো আপনাকে না জেনে আলেম ভাবে। এখন বুজা গেলো আপনি ভান্ডার শরীফের নাম্বার ওয়ান মুরিদ।
‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট যা কিছু শুনতাম লিখে রাখতাম। মনে রাখার জন্যই আমি এরূপ করতাম। কুরাইশরা আমাকে সবকিছু লিখতে বারণ করলেন এবং বললেন, তুমি কি রাসূলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট হতে শোনা সবকিছুই লিখে রাখো? তিনি তো একজন মানুষ, রাগ ও শান্ত উভয় অবস্থায় কথা বলে থাকেন। সুতরাং আমি লেখা স্থগিত রাখলাম। আমি এটা রাসূলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট উল্লেখ করলাম। তিনি আঙ্গুল দিয়ে তাঁর মুখের দিকে ইশারা করে বললেনঃ তুমি লিখে রাখো, সেই সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ! এ মুখ হতে সর্বাবস্থায় সত্য ব্যতীত অন্য কিছু বের হয় না। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৬৪৬ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
দ্বিতীয়ত কোন হাদিসটি কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক আর কোনটি নয় ___ এটি কে ঠিক করবে,, আর তার নির্ভরযোগ্যতা কী সেটা বলেন? আপাতত এটা বলেন ____ আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন মৃতকে হারাম করেছেন কুরআনে,, তাহলে মৃত মাছের ব্যাপারে আপনি কী কন্??_____ এটার জবাব দেন তারপর আরও রেডি করছি, ইনশাআল্লাহ।।
আমরা যারা ১০০% হাদীস মানি, তারা বানরের বিবাহ খেতে যাবো! কিন্ত প্রথমে জানতে হবে মাওলানা সাহেব কোন তারিখে বিবাহের ব্যাবস্থা করবেন। মাওলানা মোজাম্মেল হক এ কথাটিই বলতে চেয়েছেন বলে আমি মনে করি। মাওলানা মোজাম্মেল হুজুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ যে তিনি এই মিথ্যা হাদীসটি ধরিয়ে দিয়েছেন।
হুজুর আপনার বক্তব্যে বুখারীর সহি হাদিস এ বানরের কথা শুনলাম। এগুলো কি! এগুলো কি ইসলামের সৌন্দর্য! কেন তারা এগুলো হাদিসে অন্তরভূক্ত করলো? আমি আল্লাহর কাছে তাদের বিচার চাই।
@@user-kb3qn6tl1n দ্বিতীয়ত কোন হাদিসটি কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক আর কোনটি নয় ___ এটি কে ঠিক করবে,, আর তার নির্ভরযোগ্যতা কী সেটা বলেন? আপাতত এটা বলেন ____ আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন মৃতকে হারাম করেছেন কুরআনে,, তাহলে মৃত মাছের ব্যাপারে আপনি কী কন্??_____ এটার জবাব দেন তারপর আরও রেডি করছি, ইনশাআল্লাহ।।
হুজুরের কথা খুবই যৌক্তিক কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক হাদিস মানা উচিত নয় কারণ হাদিস অনেক অনেক পরে রচনা করা হয়েছে সুতরাং ভুল হাদিস থাকতে পারে। যারা হুজুরের সমালোচনা করেন তারা হুজুরের আলোচনা আগে ভালো করে শুনে নেবেন এই অনুরোধ রইলো
আল্লার রসুল এটা কি কথা ভাই??শুধু কয়েকটা আয়াত জানলেই আলেম হওয়া যায়??রাসুল (স) এর নাম নিলে এটা (স) বলা ফরয। আপনার কথা বলার চাইতে এটা বলার গুরুত্ব বেশি।।হায়রে মানুষ😢
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আল্লাহ তা‘আলা যখন তাঁর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে মক্কা বিজয় দান করলেন, তখন তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) লোকদের মাঝে দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাম্দ ও সানা (প্রশংসা) বর্ণনা করলেন। এরপর বললেন, আল্লাহ তা‘আলা মক্কায় (আবরাহার ) হস্তি বাহিনীকে প্রবেশ করতে দেননি এবং তিনি তাঁর রাসূল ও মু’মিন বান্দাদেরকে মক্কার উপর আধিপত্য দান করেছেন। আমার আগে অন্য কারোর জন্য মক্কায় যুদ্ধ করা বৈধ ছিল না, তবে আমার পক্ষে দিনের সামান্য সময়ের জন্য বৈধ করা হয়েছিল, আর তা আমার পরেও কারোর জন্য বৈধ হবে না। কাজেই এখানকার শিকার তাড়ানো যাবে না, এখানকার গাছ কাটা ও উপড়ানো যাবে না, ঘোষণাকারী ব্যক্তি ব্যতীত এখানকার পড়ে থাকা জিনিস তুলে নেয়া যাবে না। যার কোন লোক এখানে নিহত হয় তবে দু’টির মধ্যে তার কাছে যা ভাল বলে বিবেচিত হয়, তা গ্রহন করবে। ফিদ্ইয়া গ্রহণ অথবা কিসাস। ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, ইযখিরের অনুমতি দিন। কেননা এগুলো আমাদের কবরের উপর এবং ঘরের কাজে ব্যবহার করে থাকি। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, ইযখির ব্যতীত (অর্থাৎ তা কাটা ও ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হল)। তখন ইয়ামানবাসী আবূ শাহ (রাঃ) দাঁড়িয়ে বললেন, হে আল্লাহর রসূল! আমাকে লিখে দিন। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, তোমরা আবূ শাহকে লিখে দাও। (ওয়ালিদ ইবনু মুসলিম বলেন) আমি আওযায়ীকে জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রসূল! আমাকে লিখে দিন তাঁর এ উক্তির অর্থ কী? তিনি বলেন, এ ভাষণ যা রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর কাছ হতে তিনি শুনেছেন তা লিখে দিন। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২৪৩৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
যার জ্ঞান কম সেই লাফায়। হুজুরকে আল্লাহ কবুল করুন।
আব্দুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট যা কিছু শুনতাম লিখে রাখতাম। মনে রাখার জন্যই আমি এরূপ করতাম। কুরাইশরা আমাকে সবকিছু লিখতে বারণ করলেন এবং বললেন, তুমি কি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট থেকে শোনা সবকিছুকেই লিখে রাখো? তিনি তো একজন মানুষ, রাগ ও শান্ত উভয় অবস্থায় কথা বলে থাকেন। সুতরাং আমি লেখা স্থগিত রাখলাম। আমি এটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট উল্লেখ করলাম। তিনি আঙ্গুল দিয়ে তাঁর মুখের দিকে ইশারা করে বললেনঃ তুমি লিখে রাখো, সেই সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ, এ মুখ থেকে সর্বাবস্থায় সত্য ব্যতীত অন্য কিছু বের হয় না।
Abu Daud (৩৬৪৬)
আবূ হুরাইরাহ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সাহাবীগণের মধ্যে ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু ‘আমর (রাযি.) ব্যতীত আর কারো নিকট আমার চেয়ে অধিক হাদীস নেই। কারণ তিনি লিখতেন, আর আমি লিখতাম না। মা‘মার (রহ.) হাম্মাম (রহ.) সূত্রে আবূ হুরাইরাহ (রাযি.) হতে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
Bukhari (১১৩)
আল-মিক্বদাম ইবনু মাদীকারিব আল-কিনদী (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ অচিরেই কোন ব্যাক্তি তার আসনে হেলান দেয়া অবস্থায় বসে থাকবে এবং তার সামনে আমার হাদীস থেকে বর্ণনা করা হবে, তখন সে বলবে, আমাদের ও তোমাদের মাঝে মহামহিম আল্লাহ্র কিতাবই যথেষ্ট। আমরা তাতে যা হালাল পাবো তাকেই হালাল মানবো এবং তাতে যা হারাম পাবো তাকেই হারাম মানবো। (মহানবী (সাঃ) বলেন) সাবধান! নিশ্চয় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা হারাম করেছেন তা আল্লাহ যা হারাম করেছেন তার অনুরূপ।
Ibn Majah (১২)
আবূ রাফি (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমি যেন তোমাদের কাউকে এরূপ না পাই যে, সে তার আসনে হেলান দিয়ে বসে থাকবে এবং (এই অবস্থায়) আমার প্রদত্ত কোন আদেশ অথবা আমার প্রদত্ত কোন নিষেধাজ্ঞা তার নিকট পৌঁছলে সে বলবে, আমি কিছু জানি না, আমরা আল্লাহ্র কিতাবে যা পাবো তার অনুসরণ করবো।
Ibn Majah (১৩)
I think we will get answers regarding this hadid!
আমিও আপনার হাদিসগুলো পড়েছি, মোজাম্মেল হক এই হাদিসগুলো পড়েন নাই তাই একটা হাদিস পড়ে পন্ডিতি মারাইতাছে
হুজুর হাদীসকে আবর্জনা বলেছিল করা জানি ,নেক শুরুতে ধোঁকা দেওয়ার থেকে বিরত থাকুন
আল্লাহ্ আপনাকে হিদায়াত দিন
এখানে বিষয়টা খুবই সুস্পষ্ট, কোরআন বিরোধী হাদিসের বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। হাদিস এবং কোরআন যদি পরস্পর বিরোধী হয় তখন করণীয় কি সেই বিষয়ে বলেন, যদি দলিল থাকে।
এইবার তাহলে বলেন কার হাদিস মানবো??মুসলিম এর হাদিস নাকি দাউদ এর হাদিস??উনারাই তো এক মত হতে পারে নাই আর আমরা কি ভাবে একমত হবো।এমন অনেক হাদিস আছে যা বুখারীতে আছে কিন্তু মুসলিম, দাউদ, তিরমিজিতে নাই।কেন নাই??বুখারীর পরেই তো বাকি সব হাদিস লিখা হয়েছে তাহলে বুখারীর হাদিস রেখে তারা নতুন কিছু যোগ করতে পারতো। 😮এটার মানে হচ্ছে বুখারীর যে হাদিস গুলো মুসলিম এর কাছে সঠিক মনে হয় নাই উনি তার বইতে লিপিবদ্ধ করেন নাই।তার মানে হাদিস এর বইয়ে লিপিবদ্ধ থাকলেই তা ১০০% সহি হাদিস না।এই সামান্য ব্যাপার বোঝার জন্য রকেট সাইন্স বোঝা লাগে না।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
এই হুজুর সব কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন এবং তিনি কখনো বলেন না "আমি হাদিস মানি না"। তিনি বলেন যে যেসব হাদিস কুরআনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং যেসব হাদিস কুরআনের বিপক্ষে যায় না সেগুলো তিনি মানা ফরজ মনে করেন। তারপরও কিছু আলেম নামের জালেম পবিত্র কুরআন ভালো ভাবে না পড়ে এমন একজন দেশবরেণ্য আলেমের সমালোচনা করেন। পবিত্র কুরআন যদি ভালো ভাবে পড়া যায় তাহলে অনেক হাদিস যে জাল তা সহজেই বোঝা যায়। অথচ এইসব জাল হাদিস প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে অনেক আলেম পবিত্র কুরআনের বিরোধীতা করে চলেছেন। আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।।
১০০% সঠিক কথা বলেছেন। ধন্যবাদ
যে সকল আলেম মোজাম্মেল হক সাহেবের বিরূপ সমালোচনা করেন তারা হুজুরের প্রতি খুবই ঈর্ষা পরায়ণ। আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।।
উনি একজন আক্কলমান আলেম।।। যারা উনাকে ভুল বুঝেছেন তা তাদের অজ্ঞতার কারনে।।।
মোজাম্মেল হক স্যার দেশের শ্রেষ্ঠ ইসলামিক বক্তা
আপনার এসব যুক্তিপূর্ণ আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারি যে মহান রব আপনাকে খাস করে বাংলা ভাষাভাষী ইমানদারদের জন্য পাঠিয়েছেন । আল্লাহপাক আপনার নেক হায়াত দারাজ করে দিন । আমীন ।
আমিন
@@gyanrajjo ওরে কিসের ভিত্তিতে আলেম বলেন
@@MdMasudRana-hl5wy কেন ভাই, সারা দেশের আলেম সার্টিফিকেট দেওয়ার ঠিকাদারি কি আপনি নিছেন?
না ভাই।বড় বড় অসংখ্য আলেমরা তাকে জালেম বলে সার্টিফিকেট দিয়েছে
@@ahrtuts5159 আপনি তাকে কি মনে করেন আলেম না কি জালেম???
বেশিরবাগ মানুষ কোরআন বুযেনা,,কোরআনের বাহিরে ১ চুল ও যাওয়া যাবে না,,,,তাহলে মানুষ কখনই পথ পাবে না
হাদিস যদি না থাকে তাহলে আমরা মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে কিভাবে জানবো সে কিভাবে জীবন ধারণ করতো। জাল হাদিস থাকতে পারে সেগুলো আমরা বিচার বিবেচনা করবে এবং প্রমাণিত হলে সেটা আমরা মানবো না,। কিন্তু সব হাদিস জাল নয়। এটা মনে রাখতে হবে যে হাদিস ছাড়া আমরা আমল করতে পারব না। কারণ কোরআন শরীফের আয়াতের ব্যাখ্যায় হলো হাদিস। যেমন কোরআনে নামাজ ও যাকাত সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেছেন। কিন্তু কিভাবে নামাজ পড়তে হবে এবং যাকাত আদায় করতে হবে, তা আমরা হাদিস থেকে জেনেছি। হাদিস ছাড়া জানা সম্ভব না।
Apni sajol Roshan er video dekte paren❤❤❤❤❤
আপনি শিক্ষিত মুর্খ।
আগে এই হাদিসে সূত্র ব্যাখ্যা অধ্যায়ন করুন। তারপরে এই বিষয়ে কথা বলুন। দয়া করে না বুঝে না শুনে সরল প্রাণ মুসলমানদের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াবেন না।
😆😆😆
খুব সুন্দর বয়ান করেছেন শায়েখ আপনাকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক, জাযাকাল্লাহু খাইর
ভাই উনি নেক শুরুতে আমাদেরকে ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন
উনি আমাদের কি ধোঁকা দিচ্ছেন? বিস্তারিত বা আংশিক জানালে গোটা জাতি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবে!!! যদি বলতে না পারেন দয়াকরে ফেতনা ছড়াবেন না।
উনি কি ধোঁকা দিচ্ছে?
উনি সঠিক কথা বলে
উনি আমাদেরকে ধোকা দিচ্ছে
@@arafatv2879 কি ধোঁকা দিচ্ছে???
এই লোকের বয়ান নিয়ে সন্দেহ আছে।
কারন উনি বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে।
আপনি যদি নিজেকে এত সহি মনে করেন, তাহলে কোন হাদিস সহি আর কোন হাদিস ভেজাল তাহা নির্নয় করে একটা সহি হাদিস গ্রন্থ রচনা করে যেটা পড়ে মুসলিম উম্মা উপকৃত হবে।
আমার মনে হয় একজন আলিম আর একজন আলেম ঝগড়া বিপদ না করে কওমি আলেমদের উচিত কোরআন থেকে সঠিকভাবে দলিল দেওয়া মোজাম্মেল হক সাহেব কোরআন ও হাদিস থেকে যেভাবে বললেন
এত সুন্দর তথ্যবহুল কোরআনের তাফসীর আর কোন আলেম থেকে শুনি নি। উনি আমাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে নেয়ামত স্বরূপ
।আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক
হাদিসগুলোর মতন সম্পর্কে পূর্ববর্তী মুহাদ্দিস ও ফকিহদের মতামত উল্লেখ না করায় শুধু আপনার নিজের আকল অনুযায়ী হাদিসগুলো বাতিল বলে দিচ্ছেন কিনা বুঝতে পারলাম না।
পূর্ববর্তী মুহাদ্দিসদের কাছে তো আর ওহী আসতো না, তারা নিজেরা নিজেদের আকল দিয়েই কোন হাদিসকে সহিহ,যয়িফ বা মাওযু বলে রায় দিয়েছেন।
@@al-aminhossain2895
তাদের আকল নিশ্চিতভাবেই মোজাম্মেল মিয়ার আকল থেকে ভালো ছিল
হাদিসের শব্দের ব্যাখ্যা বিভিন্ন রকম হয় তাই বলে হাদিস মিথ্যা এই কথা ঠিক নয় আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদেরকে সবাইকে হেদায়েত দান করুক আমিন
নবীজির হাদিস লিখতে নিষেধ করছেন এটাও একটা হাদিস, আমার প্রশ্ন হল হাদিস লিপিবদ্ধ না হতো তাহলে এই হাদিসটা মোজাম্মেল হক সাহেব কিভাবে বলতে পারতো?
কারই হাদিস জানা থাকতো না উনারও না।
প্রশ্নও উঠতোনা, তর্ক বিতর্কও থাকতোনা হাদিস নিয়ে।
না জেনে উনার সম্বন্ধে বাজে মন্তব্য করবেন না
হাদীস না থাকলে হাদীসের কথাও উঠত না।
নেক সুরাতে ফন্ডামি
হাদিস অবশ্যই মানি,, তবে কোরআনের সাথে সাংঘর্সিক হাদিস মানি না,,, আর
আমরা আসমানী কিতাবের প্রতি ঈমান এনেছি ,,,
230 বছর পর মানুষের শোনা কথার উপর নির্ভর করে, মানবরচিত কিতাবের প্রতি নয় ।।
তাই মানবরচিত হাদিস অস্বীকার করলে, মানুষ কাফের হয় কি করে,,,????
প্রথম কথা হলো ____ইমাম মালেক রহিমাহুল্লাহ এর মুয়াত্তা কি ২৩০ বছর পরের লেখা?
দ্বিতীয়ত কোন হাদিসটি কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক আর কোনটি নয় ___ এটি কে ঠিক করবে,, আর তার নির্ভরযোগ্যতা কী সেটা বলেন?
আপাতত এটা বলেন ____ আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন মৃতকে হারাম করেছেন কুরআনে,, তাহলে মৃত মাছের ব্যাপারে আপনি কী কন্??_____ এটার জবাব দেন তারপর আরও রেডি করছি, ইনশাআল্লাহ।।
@@johiruddinmondal8738 আল্লাহ যা হারাম করেছেন তাও হারাম,নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা হারাম করেছেন তাও হারাম
@@muhammadarif3741 আমার প্রশ্নের উত্তর হলো কি??
আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন হারাম করার পরও যে মৃতকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হারাম করেছেন এটা কিভাবে বুঝলেন কিংবা মানলেন?
@@johiruddinmondal8738 মুয়াত্তা মালিকের জন্ম 93 হিজরিতে,,,, 115 হিজরি থেকে তিনি হাদিস সংগ্রহ করেন ।। তিনি মদীনার মসজিদে নব্বীর ইমাম ছিলেন ।। তিনি লক্ষাধিক হাদিস সংগ্রহ করেন,, তারমধ্যে 18 শত থেকে 19 শত হাদিস মুয়াত্তা মালিক গ্রন্থে সংকলন করেন ।। এই হাদিস গুলোরও মারফু/ মাকতু/ মুরসাল ইত্যাদি প্রকারভেদ আছে,,
বর্তমানে এই হাদিসগুলোর মান কি ?? একটা হাদিস মুরসাল সুত্রে বর্ণিত, খুবই প্রসিদ্ধ ।।।
হাদিস এত গুরুত্বপূর্ণ, এতবেশি অনুসরণীয় তবে রাসুল সাঃ কেন সংকলন করে যাননি ??
কেন কোনও সাহাবীকে সংকলণ করার নির্দেশ দেন নি??
কেন কোনও খোলাফায়ে রাশেদীন সংকলণ করেননি ??
আর খোলাফায়ে রাশেদীন কেন নির্ভরযোগ্য সাহাবাকে হাদিস সংকলণ করার নির্দেশ দেন নাই??
কেন কোনও সাহাবী নিজ উদ্দোগে হাদিস সংকলণ করেন নাই ???
সত্য এটাই যে, রাসুল সাঃ চাননি, তাঁর উম্মতও 62 নং সূরা জুমআহ 5 নং আয়াত অনুযায়ী ইহুদীদের মতো বহু কিতাব বহণকারী গর্দভ হোক।। তাই তিনি আল্লাহর আদেশক্রমে হাদিস লিখতে নিষেধ করেছেন।।।
এই প্রশ্নগুলো নিজের বিবেককে করুণ, জবাব পেয়ে যাবেন ??? মুহাম্মদ সাঃ উম্মত প্রেমী মানুষ ছিলেন,, উম্মতের জন্য তাঁর হৃদয় সবসময় কাঁদতো,,, তিনি তাঁর উম্মতকে এমন ভাবে সাগরে ভাসিয়ে যেতেন না,,,,
হাদিস দিয়ে হাদিস না মানার যুক্তি দিচ্ছে😂😂😂😂😂
Right ! You are very brilliant.
ভুল ব্যাখ্যা কেন দেন উনি কখনো বলেননি হাদিস মানা যাবে না। উনি লেছেন হাদিস মানা ফরজ যদি তা কোরআনের সাথে সম্পর্কযুক্ত বা সাংঘর্ষিক না হয়। আগেতো লেকচার শুনুন ভালো করে তারপর মন্তব্য করুন।
Pagol Je Hoicho Barir Kew Jane..Tumra Je Hadish loiya Lafau Tai Hadisei Toh Ache Kuran Shara Hadish Lekho Nah.. 😅😅😅
আল্লাহ আপনাকে হিদায়াত দান করুন। দয়াকরে বিভ্রান্ত ছড়াবেন না
১৫০০ বছর পর নতুন র্ধমের আবিষ্কার হচ্ছে।
জি হুজুর জি হুজুর বলে ধোঁকায় পড়বেন না।
উনার বালো কথা গ্রহণ, বির্বান্তি কথা বর্জন করি।
আল্লাহ সবাইকে একরখম বুঝ দেন নাই। তাই সঠিক বুঝ সবাই পায় না। আল্লাহ পাক হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক । আমিন
আল্লাহপাক আপনাকে নেক হায়াত দান করুণ. আমিন
এ ধরনের আলোচনা না করে কোন হাদিসের বিষয়ে সন্দেহ থাকলে তা অবশ্য বলা উচিৎ। কিন্তু ঢালাওভাবে হাদিস এর বিরুদ্ধে বললে মানুষ বিভ্রান্ত হবে।
আমিও একমত, কোন কোন হদিস কোরআন বিরোধী তা নিয়ে আলাদা একটা কিতাব চাই, ভন্ড চাচা।
সঠিক!
ভবিষ্যতে আমরা কি ভাবে ভালো থাকবো?? ফেতনা তো আপনারা লাগিয়ে দেন!!!🤔🤔
মোজাম্মেল হক ইহুদী-খ্রিস্টানদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে
মিথ্যে কথা
হুজুর আপনি নাসেখ ও মানসুখ হাদিস জানেন ???
হাদীস হচ্ছে ব্যাখ্যা । হাদিস হচ্ছে গাইরে মাতলু ।। এগুলো কি এমনি ই বলা হয়েছে । সূরা নাজম এ কি বলা হয়েছে ।।। বিভ্রান্তি ছড়াবেন হুজুর । তাফসির ভালো করেন । কিন্তু আপনি আহলে কোরআন । আল্লাহ হেদায়েত দান করুন
কোরআন বলে মরাজীব খাওয়া হারাম তবে হাদীস না মানলে মরামাছ খাবেন কিভাবে?এখানে তো কোরআন এর সাথে সাংঘর্ষিক হাদিস।বুঝিয়ে দিবেন কি?
কোরআনে আছে এর ব্যাখ্যা
@@mdnasir4598 কোরআন এর কোথায়?সুরা নং আয়াত নং দিলে ভাল হ য়।
কুরআনে মৃত জন্তু বা " মৃত আনআম" যা ভূ-পৃষ্ঠ তে থাকে তা হারাম করা হয়েছে।মৃত মাছ হারাম বলা হয় নাই।
@@jahirulalam4398 সূরা নাহল ১৪
আল্লাহ সমুদ্রকে অধীন করেছেন যাতে তোমরা তা থেকে তাজা গোস্ত খেতে পারো।
এখানে আল্লাহ সমুদ্রের মাছ বলেন নাই, বলেছেন
"লাহমান তরিয়্যা" অর্থাৎ তাজা গোস্ত। এতে বুঝা যায় মৃত বা জীবিত সকল সমুদ্রের প্রাণীর তাজা গোস্ত খাওয়া হালাল। মাছ মরে গেলেও এর গোস্ত তাজা থাকলে তা এই আয়াত অনুযায়ী খাওয়া হালাল আর গোস্ত পচে গেলে তা খাওয়া হারাম।
@@al-aminhossain2895 তবে পুকুরের মাছ নদীর মাছ কিভাবে খাবেন?সঠিক ভাবে জানিয়ে দিলে বাধিত হব।
No hadis only quran is the source of islam
ইমাম বুখারী আর উনার পরবর্তী আলেমগণ আওয়ামুন্নাস, আর
আপনি বড় আল্লামা। আল্লাহ আপনাকে, হেদায়েত দান করুণ
এবং আপনার ফেৎনা থেকে উম্মতেমুসলিমাকে হেফাজত করুন ।
আপনি নিজে হেদায়েতের পথে আছেন তো?
@@sajugazi4315 তা নাহলে গুমরাহ কে চিনলাম কি ভাবে
@@skumarfaruk1757 আওয়ামুন্নাস অর্থ কি? ইমাম বোখারী সাহেবকে এ সার্টিফিকেট কে দিলো? মোজাম্মেল হুজুর কি ফেতনা ছড়াচ্ছে? ইমাম বোখারী হাদিস অস্বীকার করেননি? বোখারী হাদিস ইসলামের জীবন বিধান হয় কি ভাবে? ইমাম বোখারী চল্লিশ হাজার রাবির চরিত্র সনদ দেয়ার কে?
@@skumarfaruk1757 আপনি গোমরাকে চিনতে পারননি, বরং নিজে ফেতনার সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছেন।
@@sajugazi4315 واذا خاطبھم الجھلون قالوا سلاماً
হাদিস নিয়ে তামাশাকারী এই ব্যাক্তি থেকে আল্লাহপাক মুসলিম উম্মাহ কে হেফাজত করুন।
কোরআনে বহু আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহপাক আমাদেরকে স্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছেন যে, তিনিই সকল ক্ষমতার উৎস এবং সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী। আর এই সার্বভৌমত্বে আল্লাহর কোন শরীক নেই।
সেহেতু হুকুম বা আইন বিধান দেয়ার অধিকারও একমাত্র আল্লাহর। এ বিষয়ে কোরআনে আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ
১। “বিধান দেবার অধিকার শুধু আল্লাহর...."। [সূরা ইউসুফ, আয়াত ৪০]
২। “বিধান দেবার অধিকার শুধু আল্লাহর.....”। [সূরা আনআম, আয়াত ৫৭]
৩। “বিধান তাঁরই ক্ষমতাধীন এবং তোমরা তাঁরই কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে”। [সূরা ক্বাসাস, আয়াত ৭০]
৪। “তিনি নিজ হুকুমে বা কর্তৃত্বে
কাউকে শরীক করেন না”। [সূরা কাহাফ, আয়াত ২৬]
এসকল আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তা’আলা আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন যে, সৃষ্টিজগতের জন্য আল্লাহ যে বিধি-বিধান নির্ধারণ করেছেন সেটাই আমাদের জন্য সর্বোত্তম এবং পূর্ণাঙ্গ।
হাদিস কোরআনের ব্যাখ্যা, কোরআনের বিধান ব্যাখ্যা করার জন্য হাদিস। তবে নতুন কোন বিধান সৃষ্টি বা কোরআনের বিধান বদল করার জন্য হাদিস না। কারণ বিধান দেওয়ার অধিকার আল্লাহপাক রাসূল (সাঃ) কেও দেননি। বরং রাসূল (সাঃ) নিজে নিজে বিধান দেওয়ার চেষ্টা করায় সুরা - তাহরীম আয়াত-১ এ আল্লাহপাক রাসূল (সাঃ) কে তীব্র ভাষায় তিরষ্কার করে বলছেন যে,
"হে নবী, আল্লাহ আপনার জন্য যা হালাল করেছেন আপনি তা হারাম করছেন কেন?" (সুরা তাহরিম: ১)।
হাড়বজ্জাত মোল্লাগুলো কোরআনের এই আয়াত গোপন করে নানা ধানাই পানাই করে প্রমান করতে চায় যে, রাসূল (সাঃ) বিধান দেওয়ায় স্বাধীন ছিলেন। আর সেগুলোই হাদিস।
আরেকদল বজ্জাত মোল্লা কোরআনের বিভিন্ন আয়াতের বিকৃত অর্থ করে এটা প্রমান করতে চায় যে, হাদিস হলো আল্লাহর ওহী তাই হাদিসের বিধান মানেই আল্লাহর বিধান। তাই হাদিস না মানলে কাফের।
এদের কথা চিন্তা করেই রাসূল (সাঃ) বিদায় হজ্জ্বের ভাষনে বলেছেন, আমি তোমাদের মধ্যে একটি বিশেষ বস্তু রেখে যাচ্ছি, আমার পরে যদি তোমরা তা মজবুতভাবে ধারন করো, তবে তোমরা কখনো গোমরাহ হবে না, আর তা হলো আল্লাহর কিতাব। সূত্রঃ বিদায় হজ্জ্বের ভাষন, সহিহ মুসলিম [ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ইফা) ২৮২১, ইসে ২৮১৫] ও সুনান আবু দাউদ (ইফা ১৯০৩)। সুতরাং হাদিস মতে আল্লাহর কিতাবই সর্বোচ্চ। এর এক আয়াতের বিপরীতে এক হাজার সহিহ হাদিস থাকলেও সেই সব হাদিস বাতিল। এটিই রাসূল (সাঃ) এর সুস্পষ্ট নির্দেশ।
বজ্জাত মোল্লারা এই হাদিসও গোপন করে রাখে। শুনেছেন কোন ওয়াজে?
Uner kotha 100% shothik. Chintashil hoe kotha bolen, abeg probon kotha na bole
ব্যবসা কি শেষ হলো হুজুরের কথা শুনে,,,,,,,
দয়া করে আমাকে ভুল বুঝবেন না,ভাই কোরান শরিফ পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের কথা আছে,কিন্তু আমরা পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পরেও যে নামাজ পড়ে থাকি,যেমন ফজর নামাজের আগে দুই রাকাত সুন্নত এমন করে প্রত্যেক ওয়াক্তের আগে পরে সুন্নত নামাজ আছে, ভাই কোন মাওলানা কোরআন শরীফ থেকে,সুন্নত নামাজ এক এক ওয়াক্তে কত রাকাত করে পরি,এটা কি কুরআন শরীফ থেকে দলিল দিতে পারবে,কারণ কোরআন শরীফে শুধু পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করা হয়েছে, তাহলে আমরা আপনারা এই সুন্নত নামাজ পরী এটা কোথা থেকে আসলো,দয়া করে কেও জবাব দিলে প্রমাণ শুরুপ সঠিক জবাব দিবেন।
Kisu viewer asen kisu na bujei like den ar ji hujur ji hujur koren,Apnaderke o Allah Subhanata'ala hedayet dan korun!
ঈমাম আবু হানিফা (রাঃ) তাবেয়ী ছিলেন। এবং আবু হানীফা (রাঃ) এর আমলে আটজন সম্মানিত সাহাবী জীবিত ছিলেন।
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) কোনো একটা ইস্যুতে একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য হাদীস লিখতে বারন করেছিলেন।
পবিত্র কোরআন ও হাদীস দুটোই মানতে হবে। কেননা নবী(সাঃ) বিদায় হজ্বের সময় মূল্যবান দুটি জিনিস আমাদের জন্য রেখে যাওয়া এবং মেনে চলার জন্য নির্দেশনা দিয়ে গেছেন। তবে সহি হাদীসগুলো বিশিষ্টজনের কথা মতো খুঁজে নিয়ে, বের করে মেনে চলতে হবে।
ইমাম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহ হবে, রাদিয়াল্লাহু আনহু নয় । নবীজির সময় ছিল কোরআনের যুগ। তখন যদি হাদিসও লিখে রাখা হতো তাহলে দুটো মিলেমিশে যেত। এজন্যই নিষেধ করা হয়েছে।
আমি অনেক পূর্বে ই মুজামমিল সাহেবের আলাফ সুনা বন্ধ দিয়েছি
সঠিক কথা
আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, এক আনসার সাহাবী রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দরবারে বসতেন এবং তাঁর নিকট হাদিস শুনতেন। হাদিসগুলো তার নিকটে ভালো লাগলেও তিনি তা মনে রাখতে পারতেন না। কোন এক সময় তিনি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকটে তার এ অবস্থার কথা পেশ করে বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমি আপনার কথা শুনে থাকি এবং তা আমার নিকটে খুবই ভালো লাগে, কিন্তু তা মনে রাখতে পারি না। তখন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ তুমি তোমার ডান হাতের সাহায্য নাও, এই বলে তিনি লিখে রাখার প্রতি ইংগিত করেন।
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৬৬৬
This is a particular case not for everybody. Think about another hadith where one of sahabi (R.A) hardly could offer his Fajor prayer due to deep sleep in the morning and our Prophet (S.A) instructed to offer the same whenever he got up from the sleep. The instruction was given to that individual sahabi only not for everybody. Otherwise everybody would have taken benefit of doubt.
@@zamil5943 আপনি কি হাদিসের উসুল জানেন? ইলম ছাড়া কথা বলবেন না
আলহামদুলিল্লাহ ,আল্লাহ পাক আমাদেরকে, বিভিন্ন বয়সী শয়তান ,দেখিয়ে সতর্ক করছেন।
আপনি বানর বলতে মাজাজান মানুষ বানর না বুঝে প্রাণী বানর বুঝলেন কেন?হাদিস লেখার ব্যাপারে ও ভূল বুঝেছেন। আপনাকে কোরআন হাদিস আরো ভালো করে পড়তে ও বুঝতে পরামর্শ দিচ্ছি।
আপনি সুবিধাজনক জায়গায় হাদিসের হাওলা দেন আবার বলেন হাদিস মানার দরকার নাই।এটা একটা ফাজলামো ছাড়া আর কিছু না।
তুই হলি মুরোক চোদা শালার বেটা
হাদিস মানার দরকার নেই হুজুর কোথায় বলেছেন,, তিনি হাদিস মানা ফরজ বলেছেন,,, তবে সব হাদিস নয়,, ভালো করে শুনবেন তার পড়ে কমেন্ট করবেন ধন্যবাদ।
এই লোক ইসলামের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে
আপনার জন্য অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা, সম্মান ও ভালোবাসা।
আমি যতটুক জানি এই হাদিস সম্বন্ধে উনি পরের হাদিসটি আর বলে নাই আর আমার জানা মতে উনি শুধু কোরআনের গল্পই জানেন এর বেশি কিছু উনি জানে না উনি কুরআনকে ভালোবাসে নবীকে না কারণ যে হাদিস অস্বীকার করে সে নবী কে অস্বীকার করে নবীর কথাই তো হাদিস আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহি জ্ঞান দান করুন আমিন
50 বছরের উপরে সে মানুষকে হাদিস পড়ায়। তিনি কোরআন অস্বীকার করেন নাই, হাদিসও অস্বীকার করেন নাই। বস্তুত যেটা হাদিস নয় সেটা মানার কোন দরকার নেই।
খুব গুরুত্বপূর্ণ তথ্যভীত্তিক আলোচনা শুনে মন ভরে গেলো।
শায়েখ কে আল্লাহর জন্যই ভালোবাসি
বিদায় হজের ভাষণে রাসূল সাঃ বলেছেন তোমাদের জন্য আমি দুটো জিনিস রেখে গেলাম, ১কুরআন ২ হাদিস,
প্রায় এক লক্ষ সাহাবী সেখানে উপস্থিত ছিলেন,
তাদের বর্ণনা বিভিন্ন ভাবে দিলেও অর্থ একই রকম ছিল, সেটা হলো কুরআন ও হাদিস।
সুতরাং হাদিস মানতে হবে,
বিদায় হজের বাংলা অনুবাদ নিয়ে অনেক সমস্যা আছে বিশেষ করে এই হাদীসটির অনুবাদ ও আরবি নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। কেউ বলেন কোরআন ও হাদিস রেখে গেলাম এটা বলেছেন, কেউ বলেন কোরআন ও আহলে বায়াত রেখে গেলাম অর্থাত্ নবীর বংশধর যারা কিনা নবীর আদর্শ ধারণ করতেন। আসল সত্যিটা আসলেই উন্মোচিত হওয়া উচিত। তবে মাথা খাটালেই এটা বোঝা যায় তিনি স্বয়ং হাদীস সংকলন করতে নিষেধ করে গেছেন এবং তিনি নিজের জীবনদশাতে হাদিস সংকলন করে যাননি তিনি নিশ্চয়ই বিদায় হজ্বে " হাদিস রেখে গেলাম" এই ধরনের স্ববিরোধী কথা বলতে পারেন না।
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন। বর্তমানে আলেমরা কমই কোরআন থেকে কথা বলে। কোরআন থেকে কথা বললে আহলে কোরআন বলে। কোরআন থেকে মানুষকে বিমুখ করতেচে। এদেরকে আল্লাহ হেদায়েত করুন।
জাহেল হুজুর অন্য হাদিসে যে আছে হাদিস লিখার জন্য
আমার মনে হচ্ছে তুমি জঙ্গল গ্রহের লোক
সালামুন আলাইকুম ❤❤❤
বাংলাদেশের হক্কানী আলেম থাকলে আপনি আছেন
শয়তান এভাবেই ধোকা দেয়৷ সাবধান এই সব শয়তান থেকে
আমি আরো অনেকের ওয়াজ শুনেছি ওনারা বললেন নবীজির প্রথম অবস্থায় হাদিস লেখার অনুমতি দেন নাই পরবর্তীতে অনুমতি দিয়েছেন
হুজুর আপনি যে উধারণ টি দিচ্ছেন যে রাসূল (সা) হাদীস লিখতে বারন করেছেন সেটা ও তো হাদিস থেকে উধারণ দিলেন। 😂😂😂
প্রথমে তিনি হাদিস লিখতে নিষেধ করেছেন কথা সত্য
পরবর্তীতে আবার হাদিস লেখার হুকুম করেছেন
সে কথা যে বললেন না.
তার মানে আপনি সত্য কে
গোপন করতেছেন
মানে আপনি উম্মতে মুসলিমাকে ধোঁকা দিতেছেন
আর রাসূল সা. বলেছেন যে অন্যকে ধোঁকা দেয় সে কখনো আমার উম্মত হতে পারে না
তাই নিজেকে মুনাফিকের দরজা থেকে বের করেন
জলদি করে তওবা করেন.
আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন
আমিন ।
ব্যটা নেক সুরতে কত মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন?! আল্লাহ তায়ালা ধ্বংস করার আগে তওবা করুন।
লেবাসধারী শয়তান এটা। শেষ জমানায় এরকম আলেম দাড়ি শয়তান বেরোবে সেটা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম ভবিষ্যদ্বাণী করে গিয়েছিলেন।
যখন কোরআন নাজিল হওয়া অবস্থায় ছিল অর্থাৎ যে দীর্ঘ সময় ধরে কোরআন নাযিল হচ্ছিল ওই সময়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম হাদিস লিপিবদ্ধ করতে নিষেধ করেছেন। কারণ এতে হাদিস এবং কোরআনের মধ্যে মিশ্রিত হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। এই কারণেই এখানে উল্লেখিত হাদীসটি এসেছে।
অথচ এই লেবাসধারী শয়তান হাদিসটার প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ না করে ভুল বিশ্লেষণ করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।
আল্লাহ যেন সকল ঈমানদারকে এদের থেকে দূরে রাখে , আমিন।
আল্লাহর কাছে এই বক্তা থেকে আশ্রয় চাই
বাংলাদেশের।১নংআলেম।মোজামেলহক
আচ্ছা আপনি নামাজ পড়েন? পড়লে কিভাবে পড়েন? কোথা থেকে শিখেছেন? একটু জানাবেন😊
আরে মূর্খ উনি কি বলছেন হাদিস মানা যাবে না?
আপনি যে হাদীসগুলো প্রমাণস্বরূপ উল্লেখ করছেন, এগুলোর স্বপক্ষে তো কোরআনের কোন আয়াত পেশ করছেন না। আরজিত এগুলো সম্পর্কে কোরআনের কোন আয়াত আপনার কাছে নেই, তাহলে তো এই হাদীসগুলো কোন ভাবেই আপনার কাছে দলিল হওয়ার কথা না। অথচ আপনি কি না সে গুলোকে দলিল আকারে পেশ করছেন।
যেমন রাসুলের হাদিস লেখা বা লেখা সংক্রান্ত হাদিসটি। এটি সমর্থনে কোরআনের কোন আয়াত আপনি পেশ করতে পারবেন না। তাহলে এটি কেন আপনার কাছে দলিল হিসেবে যোগ্য মনে হল???
মুসলিম শরীফের কত নং হাদীস
হাদিস ছাড়া কোরআনের ব্যাখা দিবেন কি ভাবে।
১. নামাজ পড় - কিভাবে নামাজ পড়ব এটা কি কোরআনে আছে?
এটা জানার জন্য হাদিস জানতে হবে।
বুখারী শরীফ সিহা সিওা বই। আসমানের নিচে জমিনের নিচে যে সিহা সিওা বই সবচেয়ে মানান যগ্য।
আরে মূর্খ উনি কি বলছেন হাদিস মানা যাবে না? কিন্তু সকল হাদিস মানতে হবে তা কেন?
@@mdshahjaman2174 খুব বড় শিক্ষিত! এই জন্য তোর ওস্তাদ যে হাদিস বুঝে না তা মানে না, আবার হাদিস আবর্জনা বলে, বুখারী শরীফ মিথ্যা বলে।
@@mdshahjaman2174 খুব বড় শিক্ষিত! এই জন্য তোর ওস্তাদ যে হাদিস বুঝে না তা মানে না, আবার হাদিস আবর্জনা বলে, বুখারী শরীফ মিথ্যা বলে।
জি মোজাম্মেল সাহেব। সবারই পতন থাকে। আপনারও পতন শুরু হয়ে গেছে। আপনি নিজে সংশোধন হউন। না হয় আপনি পরিত্যক্ত হবেন। আমরা দুয়া করি আপনি নিজেকে সংশোধন করুন।
এই হাদিসটি মানলে মিমাংসা হয়ে গেলো যে আপনি একটি হাদিস তো মানছেন।
তবে বুখারীর ২৫,৪৬ এবং ১১৩ নং হাদিসগুলো দেখেন। এখানে সহজ সরল মানুষগুলো আপনাকে না জেনে আলেম ভাবে।
এখন বুজা গেলো আপনি ভান্ডার শরীফের নাম্বার ওয়ান মুরিদ।
হুজুরের কাছে প্রশ্ন, হাসরের মাঠে বিচারের সময় সবাই কি আল্লাহ কে দেখতে পাবে,নাকি শুধু জান্নাতে দেখা হবে।
জান্নাতে দেখা যাবে আল্লহ কে।🌸💙
কারন আছে এ কারনে বলছিলেন
কারন আল-কুরআন ও হাদিসের (হযরত মুহাম্মদ সঃ এর কথা) একত্র হতে পারে এজন্য লিখতে মানা করছিলেন
এটা আপনিও পারলেন...তার মানে আপনিও হাদিস মানেন
হাদিসকে ভুল প্রমানিত করতে। হাদিস থেকেই দলিল দেয়। তাহলে এটা কোনধরনের প্রতারনা। কেউ বলেন।
সুন্দর একজন মানুষ।
‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট যা কিছু শুনতাম লিখে রাখতাম। মনে রাখার জন্যই আমি এরূপ করতাম। কুরাইশরা আমাকে সবকিছু লিখতে বারণ করলেন এবং বললেন, তুমি কি রাসূলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট হতে শোনা সবকিছুই লিখে রাখো? তিনি তো একজন মানুষ, রাগ ও শান্ত উভয় অবস্থায় কথা বলে থাকেন। সুতরাং আমি লেখা স্থগিত রাখলাম। আমি এটা রাসূলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট উল্লেখ করলাম। তিনি আঙ্গুল দিয়ে তাঁর মুখের দিকে ইশারা করে বললেনঃ তুমি লিখে রাখো, সেই সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ! এ মুখ হতে সর্বাবস্থায় সত্য ব্যতীত অন্য কিছু বের হয় না।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৬৪৬
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
Vai anar ai hadis ta jodi amor(ra:)ar hoy.ta holay onno jon a lekahr ki dorkar
দ্বিতীয়ত কোন হাদিসটি কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক আর কোনটি নয় ___ এটি কে ঠিক করবে,, আর তার নির্ভরযোগ্যতা কী সেটা বলেন?
আপাতত এটা বলেন ____ আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন মৃতকে হারাম করেছেন কুরআনে,, তাহলে মৃত মাছের ব্যাপারে আপনি কী কন্??_____ এটার জবাব দেন তারপর আরও রেডি করছি, ইনশাআল্লাহ।।
Bukhari r muslim nai , zakat er2.5% naie salat er rakat nai unara kivabe namaz porechen? R zakat dyechen janben na.Hujur ra lukai
@@irinpervin1254 আমার পয়েন্টা বুঝেছেন?
@@johiruddinmondal8738 ua-cam.com/video/WpLfMBoybAg/v-deo.html
আপনে তো রেডি করবেন পেটপুজারী
@@mdisrailhossain3970 আপনি অন্ধঅনুসারী
অসাধারণ কথা বলেন তিনি। উনার কথা শুনে হাদিস সম্পর্কে নতুন ধারণা পেয়েছি যা বাস্তবধর্মী এবং যুক্তিযুক্ত।
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন আমীন।
আল্লাহ আমাদের এইসব ধোকাবাজ থেকে হেফাজত করুন, প্রথমেই তিনি হাদিসের রেফারেন্স আনলেন আবার বললেন হাদিস মানা যাবে না, নামাজ কিভাবে পড়তে হয়, হাদিস ছাড়া কিভাবে জানবেন?
বানোর জেনা করেছে তবে এটা জাহিলিয়ার যুগের মানুষদের তাদের ধারণা ছিল। তবে এতে ভুল কি দেখলেন।
নবী জি বলেছেন
উনি ফেনবাজ
ওনার এই ব্যাপারটা অনেক গভীর ও জ্ঞান গর্ভের ।
এতো সহজে সবার মাথায় আসবে না,যেমন আমারও।
উনি সত্য পথে আছেন।
তারপরেও আল্লাহ ভালো জানেন।
আপনি খন্ডিত হাদীস বর্ণনা করে অন্যদের বিভ্রান্ত করছেন।
নামাজ কত ওয়াক্ত এটা কুরআনে আছে।
কিন্তু কত রাকাত কখন পড়তে হবে এটা কি কুরআনে আছে?
সুরত ধোকা দিচ্ছোস কেন?
আল্লাহ হেদায়াত দিক
আমরা যারা ১০০% হাদীস মানি, তারা বানরের বিবাহ খেতে যাবো! কিন্ত প্রথমে জানতে হবে মাওলানা সাহেব কোন তারিখে বিবাহের ব্যাবস্থা করবেন। মাওলানা মোজাম্মেল হক এ কথাটিই বলতে চেয়েছেন বলে আমি মনে করি। মাওলানা মোজাম্মেল হুজুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ যে তিনি এই মিথ্যা হাদীসটি ধরিয়ে দিয়েছেন।
বানরের হাদিসটি তো নবীজীর কথা নয়।
হুজুর আপনার বক্তব্যে বুখারীর সহি হাদিস এ বানরের কথা শুনলাম। এগুলো কি! এগুলো কি ইসলামের সৌন্দর্য! কেন তারা এগুলো হাদিসে অন্তরভূক্ত করলো? আমি আল্লাহর কাছে তাদের বিচার চাই।
ইমাম মালেকের জন্ম ৯৩ হিজরি উনি তো হাফিস গ্রন্থ রচনা করেছেন
প্রথম পূর্ণাঙ্গ হাদিসের কিতাব মুয়াত্তা ইমাম মালেক
হাদীস লেখার কথা যে আছে সেটা বলেননা কেন?
আপনি কি দালালি শুরু করেছেন,,নাকি,, খালি উল্টো পাল্টে কথা বলে জাতি সমাজ কে বিভ্রান্ত করে যাচ্ছেন কেন,, 😮😮😮
এ পথে আপনিও আছেন না কি?
@@sajugazi4315 আপনি আছেন মনে হয়,,,
@@abdurrahim-qx4dt কি উল্টো পাল্টা কথা বলেছে? আর দালালির কি দেখলেন বলেন?
আমার প্রশ্নের উত্তর পাচ্ছিনা _____ ইমাম মালেক রহিমাহুল্লাহ এর মুয়াত্তার কী হবে?🙄
এটার উত্তর পাবেন না।
কারন এত গভীরতা ইনাদের নেই।
এরা সুবিধাবাদী যা দরকার তাই খুজে
আরো কিছু বিষয় আছে সেটা জানেইনা😁
@@user-kb3qn6tl1n দ্বিতীয়ত কোন হাদিসটি কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক আর কোনটি নয় ___ এটি কে ঠিক করবে,, আর তার নির্ভরযোগ্যতা কী সেটা বলেন?
আপাতত এটা বলেন ____ আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন মৃতকে হারাম করেছেন কুরআনে,, তাহলে মৃত মাছের ব্যাপারে আপনি কী কন্??_____ এটার জবাব দেন তারপর আরও রেডি করছি, ইনশাআল্লাহ।।
@@johiruddinmondal8738 ভাই এই মুরুব্বি কে বলেন একটু আমাদের কওমী আলেমদের সাথে বসতে।
@@johiruddinmondal8738 আর ওনার কোরআন পড়া ভুল সঠিক টা ওনি বুজবে কো থেকে!
@@মোঃইসমাইলহোসেন-ল৫ভ আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ
আসসালামুয়ালাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ 2:36
৭২৩৮ নং হাদিসের সম্পূর্ণ কেনো বললেন না। এভাবে মানুষকের বিভ্রান্ত কেনো করছেন? হয় আপনি মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চাচ্ছেন। নাহয় আপনার জ্ঞান সামান্য।
এসব ভন্ড লোকের থেকে সবাই সাবধান থাকবেন
হুজুরের কথা খুবই যৌক্তিক কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক হাদিস মানা উচিত নয় কারণ হাদিস অনেক অনেক পরে রচনা করা হয়েছে সুতরাং ভুল হাদিস থাকতে পারে। যারা হুজুরের সমালোচনা করেন তারা হুজুরের আলোচনা আগে ভালো করে শুনে নেবেন এই অনুরোধ রইলো
আল্লাহ হেফাজত করুন।
আল্লার রসুল এটা কি কথা ভাই??শুধু কয়েকটা আয়াত জানলেই আলেম হওয়া যায়??রাসুল (স) এর নাম নিলে এটা (স) বলা ফরয। আপনার কথা বলার চাইতে এটা বলার গুরুত্ব বেশি।।হায়রে মানুষ😢
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আল্লাহ তা‘আলা যখন তাঁর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে মক্কা বিজয় দান করলেন, তখন তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) লোকদের মাঝে দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাম্দ ও সানা (প্রশংসা) বর্ণনা করলেন। এরপর বললেন, আল্লাহ তা‘আলা মক্কায় (আবরাহার ) হস্তি বাহিনীকে প্রবেশ করতে দেননি এবং তিনি তাঁর রাসূল ও মু’মিন বান্দাদেরকে মক্কার উপর আধিপত্য দান করেছেন। আমার আগে অন্য কারোর জন্য মক্কায় যুদ্ধ করা বৈধ ছিল না, তবে আমার পক্ষে দিনের সামান্য সময়ের জন্য বৈধ করা হয়েছিল, আর তা আমার পরেও কারোর জন্য বৈধ হবে না। কাজেই এখানকার শিকার তাড়ানো যাবে না, এখানকার গাছ কাটা ও উপড়ানো যাবে না, ঘোষণাকারী ব্যক্তি ব্যতীত এখানকার পড়ে থাকা জিনিস তুলে নেয়া যাবে না। যার কোন লোক এখানে নিহত হয় তবে দু’টির মধ্যে তার কাছে যা ভাল বলে বিবেচিত হয়, তা গ্রহন করবে। ফিদ্ইয়া গ্রহণ অথবা কিসাস। ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, ইযখিরের অনুমতি দিন। কেননা এগুলো আমাদের কবরের উপর এবং ঘরের কাজে ব্যবহার করে থাকি। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, ইযখির ব্যতীত (অর্থাৎ তা কাটা ও ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হল)। তখন ইয়ামানবাসী আবূ শাহ (রাঃ) দাঁড়িয়ে বললেন, হে আল্লাহর রসূল! আমাকে লিখে দিন। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, তোমরা আবূ শাহকে লিখে দাও। (ওয়ালিদ ইবনু মুসলিম বলেন) আমি আওযায়ীকে জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রসূল! আমাকে লিখে দিন তাঁর এ উক্তির অর্থ কী? তিনি বলেন, এ ভাষণ যা রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর কাছ হতে তিনি শুনেছেন তা লিখে দিন।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২৪৩৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
ভাইরে আপনাদের এই দাজ্জাল থেকে আমাদের ঈমান আল্লাহ হেফাজত করুন
পরের হাদিসে বলা আছে যে,তোমরা আমার কথা লিখতে পারো
জি
নবীজি একবার বলবে লিখতে,আরেকবার বলবে লিখো না,এটা সত্য না।
sharasin উনি ধোকাবাজ নয়।আপনারা।আধুনিক। মোল্লাদের ধোকায়।পরছেন