এবং সঠিকভাবে উচ্চারণ করেছেন। যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি, যতবার হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর নাম শুনবেন ততবার সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পড়বেন। এটি দরুদ। কারন ফেরেস্তারা উনার নামের পর এই দরুদ পাঠ করেন। যদি কখনো ফেরেস্তাদের সাথে আপনার দরুদ পাঠ একসাথে মিলে যায় তাহলে আপনার দোয়া কবুল হবে।
@@nasreddinhoca947 ভাই তুরা কোনদিন ঠিক হবি??? জেনে শুনে তো আর ভুল করেনি!! ওনার মতো করে এতো সুন্দর করে উপস্থাপনা করতে পারবি ভাই?? কোন যোগ্যতাবলে ওনার ভুল ধরতে আসিছ???
আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের কাছে ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। 2তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। 3সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। 4তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল। 5আর সেই জ্যোতি অন্ধকারের মধ্যে দীপ্তি দিতেছে, আর অন্ধকার তাহা গ্রহণ করিল না। 6এক জন মনুষ্য উপস্থিত হইলেন, তিনি ঈশ্বর হইতে প্রেরিত হইয়াছিলেন, তাঁহার নাম যোহন। 7তিনি সাক্ষ্যের জন্য আসিয়াছিলেন, যেন সেই জ্যোতির বিষয়ে সাক্ষ্য দেন, যেন সকলে তাঁহার দ্বারা বিশ্বাস করে। 8তিনি সেই জ্যোতি ছিলেন না, কিন্তু আসিলেন, যেন সেই জ্যোতির বিষয়ে সাক্ষ্য দেন। 9প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন। 10তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। 11তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। 12কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। 13তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত। 14আর সেই বাক্য মাংসে মূর্ত্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ। 15যোহন তাঁহার বিষয়ে সাক্ষ্য দিলেন, আর উচ্চৈঃস্বরে বলিলেন, ইনি সেই ব্যক্তি, যাঁহার বিষয়ে আমি বলিয়াছি, যিনি আমার পশ্চাৎ আসিতেছেন, তিনি আমার অগ্রগণ্য হইলেন, কেননা তিনি আমার পূর্ব্বে ছিলেন। 16কারণ তাঁহার পূর্ণতা হইতে আমরা সকলে পাইয়াছি, আর অনুগ্রহের উপরে অনুগ্রহ পাইয়াছি; 17কারণ ব্যবস্থা মোশি দ্বারা দত্ত হইয়াছিল, অনুগ্রহ ও সত্য যীশু খ্রীষ্ট দ্বারা উপস্থিত হইয়াছে। 18ঈশ্বরকে কেহ কখনও দেখে নাই; একজাত পুত্র, যিনি পিতার ক্রোড়ে থাকেন, তিনিই [তাঁহাকে] প্রকাশ করিয়াছেন। যীশুর বিষয়ে যোহনের সাক্ষ্য। 19আর যোহনের সাক্ষ্য এই, - যখন যিহূদিগণ কয়েক জন যাজক ও লেবীয়কে দিয়া যিরূশালেম হইতে তাঁহার কাছে এই কথা জিজ্ঞাসা করিয়া পাঠাইল, ‘আপনি কে?’ 20তখন তিনি স্বীকার করিলেন, অস্বীকার করিলেন না; তিনি স্বীকার করিলেন যে, আমি সেই খ্রীষ্ট নই। 21তাহারা তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিল, তবে কি? আপনি কি এলিয়? তিনি বলিলেন, আমি নই। আপনি কি সেই ভাববাদী? তিনি উত্তর করিলেন, না। 22তখন তাহারা তাঁহাকে কহিল, আপনি কে? যাঁহারা আমাদিগকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহাদিগকে যেন উত্তর দিতে পারি। আপনার বিষয়ে আপনি কি বলেন? 23তিনি কহিলেন, আমি “প্রান্তরে এক জনের রব, যে ঘোষণা করিতেছে, তোমরা প্রভুর পথ সরল কর,” যেমন যিশাইয় ভাববাদী বলিয়াছিলেন।
আমি লজ্জিত আল্লাহ আমার সৃষ্টি কর্তা বলে।আমি অসহায় জন্মেছি বলে।কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আমি সৃষ্টি কর্তা ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ। যে সবার জন্য বোজা। কি করে এইতো? ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়। গুন ও অর্জন কি? ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী অন্য কোন একই বিষয়ে কারিগর থেকে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তার নিয়ে গর্ব করা যায়। আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না। কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেউ কেড়ে নেয় সে দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান। যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে। কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম,সেজদা দিতে হবে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতেও আল্লাহর সৃষ্টি সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন? বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা। এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়। আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি খাবো।
এর জন্য শুকড়িয়া আদায়ের কিছু নেই,, হযরত বেলাল রাঃ কিন্তু মুসলিম হয়ে জন্ম নেন নি, তাই কি তিনি জান্নাতি নন, কিছু মনে করবেন না, আমি শুধু এটা বুঝাতে চাচ্ছি যে, শুধু মুসলিম ঘড়ে জন্ম হলেই হবে না, রবের হুকুম মানতে পারলেই সে সফল হবে, ব্যতীত সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।। আর এক ব্যক্তি মুসলিম ঘড়ে জন্ম নেন নি কিন্তু জন্মের পর বুঝতে পারেছে সে ভুল পথে আছে তো সে নিজেকে সংশোধন করেছে, সুতরাং সে ইসলাম গ্রহণ করে ইমান এনেছে,এবং পরবর্তীতে আল্লাহর হুকুম ছাড়ে নি, সেই অধিক মূল্যবান হবে,,ঠিক আছে কি? যেমন ছিল,
আমি লজ্জিত আল্লাহ আমার সৃষ্টি কর্তা বলে।আমি অসহায় জন্মেছি বলে।কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আমি সৃষ্টি কর্তা ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ। যে সবার জন্য বোজা। কি করে এইতো? ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়। গুন ও অর্জন কি? ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী অন্য কোন একই বিষয়ে কারিগর থেকে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তার নিয়ে গর্ব করা যায়। আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না। কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেউ কেড়ে নেয় সে দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান। যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে। কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম,সেজদা দিতে হবে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতেও আল্লাহর সৃষ্টি সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন? বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা। এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়। আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি খাবো।
আজানের মহিমায় বেলাল(রা.)পরিনত হয়েছেন মুয়াজ্জিনে রাসূল,(সা.)এ। আর ইসলামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ফুটে উঠে আজানের মাধ্যমে। তাই ভালোবাসি আজানকে। ভালোবাসি ইসলামকে। ভালোবাসি ইসলামের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে।
আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের কাছে ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। 2তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। 3সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। 4তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল। 5আর সেই জ্যোতি অন্ধকারের মধ্যে দীপ্তি দিতেছে, আর অন্ধকার তাহা গ্রহণ করিল না। 6এক জন মনুষ্য উপস্থিত হইলেন, তিনি ঈশ্বর হইতে প্রেরিত হইয়াছিলেন, তাঁহার নাম যোহন। 7তিনি সাক্ষ্যের জন্য আসিয়াছিলেন, যেন সেই জ্যোতির বিষয়ে সাক্ষ্য দেন, যেন সকলে তাঁহার দ্বারা বিশ্বাস করে। 8তিনি সেই জ্যোতি ছিলেন না, কিন্তু আসিলেন, যেন সেই জ্যোতির বিষয়ে সাক্ষ্য দেন। 9প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন। 10তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। 11তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। 12কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। 13তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত। 14আর সেই বাক্য মাংসে মূর্ত্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ। 15যোহন তাঁহার বিষয়ে সাক্ষ্য দিলেন, আর উচ্চৈঃস্বরে বলিলেন, ইনি সেই ব্যক্তি, যাঁহার বিষয়ে আমি বলিয়াছি, যিনি আমার পশ্চাৎ আসিতেছেন, তিনি আমার অগ্রগণ্য হইলেন, কেননা তিনি আমার পূর্ব্বে ছিলেন। 16কারণ তাঁহার পূর্ণতা হইতে আমরা সকলে পাইয়াছি, আর অনুগ্রহের উপরে অনুগ্রহ পাইয়াছি; 17কারণ ব্যবস্থা মোশি দ্বারা দত্ত হইয়াছিল, অনুগ্রহ ও সত্য যীশু খ্রীষ্ট দ্বারা উপস্থিত হইয়াছে। 18ঈশ্বরকে কেহ কখনও দেখে নাই; একজাত পুত্র, যিনি পিতার ক্রোড়ে থাকেন, তিনিই [তাঁহাকে] প্রকাশ করিয়াছেন। যীশুর বিষয়ে যোহনের সাক্ষ্য। 19আর যোহনের সাক্ষ্য এই, - যখন যিহূদিগণ কয়েক জন যাজক ও লেবীয়কে দিয়া যিরূশালেম হইতে তাঁহার কাছে এই কথা জিজ্ঞাসা করিয়া পাঠাইল, ‘আপনি কে?’ 20তখন তিনি স্বীকার করিলেন, অস্বীকার করিলেন না; তিনি স্বীকার করিলেন যে, আমি সেই খ্রীষ্ট নই। 21তাহারা তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিল, তবে কি? আপনি কি এলিয়? তিনি বলিলেন, আমি নই। আপনি কি সেই ভাববাদী? তিনি উত্তর করিলেন, না। 22তখন তাহারা তাঁহাকে কহিল, আপনি কে? যাঁহারা আমাদিগকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহাদিগকে যেন উত্তর দিতে পারি। আপনার বিষয়ে আপনি কি বলেন? 23তিনি কহিলেন, আমি “প্রান্তরে এক জনের রব, যে ঘোষণা করিতেছে, তোমরা প্রভুর পথ সরল কর,” যেমন যিশাইয় ভাববাদী বলিয়াছিলেন।
পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করে।নাঊযুবিল্লাহ হাদিস দেখুন-সালাতে জোরে আমীন এর সবচেয়ে বেশি বিরোধি ছিল ইহুদী-খ্রিস্টানরা! আর এখন বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টানদের মতো সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশি বিরোধি। নাঊজুবিল্লাহ্ বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত দেরীতে আদায় করে নাঊজুবিল্লাহ। অথচ হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরীতে আদায় করা মুনাফিকের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ্ যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া,রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া সমান। [খলকু আফ আলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্ যারা কুরআন(হাদীস) বিরোধী হিন্দু, বৌদ্ধ, ইহুদী, খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে! নাঊযুবিল্লাহ্ নবী {সঃ} "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে “আল্লাহ্ আসমানে” বলাকে প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও আছেন৷ যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে..? সূরা মুলক:আয়াত ১৭ মুসলিম জাতির পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস্ সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা(রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? (হে আল্লাহ,) তুমি আমাদেরকে সরলপথ দেখাও।এমন {ইব্রাহিম(আঃ)} ব্যক্তিদের পথ,যাদেরকে তুমি নিয়ামত দিয়েছ। তাদের পথ নয়, যারা গযবপ্রাপ্ত ও পথভ্রষ্ট। আমীন। সূরা ফাতিহা
আমি লজ্জিত আল্লাহ আমার সৃষ্টি কর্তা বলে।আমি অসহায় জন্মেছি বলে।কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আমি সৃষ্টি কর্তা ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ। যে সবার জন্য বোজা। কি করে এইতো? ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়। গুন ও অর্জন কি? ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী অন্য কোন একই বিষয়ে কারিগর থেকে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তার নিয়ে গর্ব করা যায়। আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না। কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেউ কেড়ে নেয় সে দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান। যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে। কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম,সেজদা দিতে হবে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতেও আল্লাহর সৃষ্টি সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন? বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা। এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়। আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি খাবো।
আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের কাছে ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। 2তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। 3সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। 4তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল। 5আর সেই জ্যোতি অন্ধকারের মধ্যে দীপ্তি দিতেছে, আর অন্ধকার তাহা গ্রহণ করিল না। 6এক জন মনুষ্য উপস্থিত হইলেন, তিনি ঈশ্বর হইতে প্রেরিত হইয়াছিলেন, তাঁহার নাম যোহন। 7তিনি সাক্ষ্যের জন্য আসিয়াছিলেন, যেন সেই জ্যোতির বিষয়ে সাক্ষ্য দেন, যেন সকলে তাঁহার দ্বারা বিশ্বাস করে। 8তিনি সেই জ্যোতি ছিলেন না, কিন্তু আসিলেন, যেন সেই জ্যোতির বিষয়ে সাক্ষ্য দেন। 9প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন। 10তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। 11তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। 12কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। 13তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত। 14আর সেই বাক্য মাংসে মূর্ত্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ। 15যোহন তাঁহার বিষয়ে সাক্ষ্য দিলেন, আর উচ্চৈঃস্বরে বলিলেন, ইনি সেই ব্যক্তি, যাঁহার বিষয়ে আমি বলিয়াছি, যিনি আমার পশ্চাৎ আসিতেছেন, তিনি আমার অগ্রগণ্য হইলেন, কেননা তিনি আমার পূর্ব্বে ছিলেন। 16কারণ তাঁহার পূর্ণতা হইতে আমরা সকলে পাইয়াছি, আর অনুগ্রহের উপরে অনুগ্রহ পাইয়াছি; 17কারণ ব্যবস্থা মোশি দ্বারা দত্ত হইয়াছিল, অনুগ্রহ ও সত্য যীশু খ্রীষ্ট দ্বারা উপস্থিত হইয়াছে। 18ঈশ্বরকে কেহ কখনও দেখে নাই; একজাত পুত্র, যিনি পিতার ক্রোড়ে থাকেন, তিনিই [তাঁহাকে] প্রকাশ করিয়াছেন। যীশুর বিষয়ে যোহনের সাক্ষ্য। 19আর যোহনের সাক্ষ্য এই, - যখন যিহূদিগণ কয়েক জন যাজক ও লেবীয়কে দিয়া যিরূশালেম হইতে তাঁহার কাছে এই কথা জিজ্ঞাসা করিয়া পাঠাইল, ‘আপনি কে?’ 20তখন তিনি স্বীকার করিলেন, অস্বীকার করিলেন না; তিনি স্বীকার করিলেন যে, আমি সেই খ্রীষ্ট নই। 21তাহারা তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিল, তবে কি? আপনি কি এলিয়? তিনি বলিলেন, আমি নই। আপনি কি সেই ভাববাদী? তিনি উত্তর করিলেন, না। 22তখন তাহারা তাঁহাকে কহিল, আপনি কে? যাঁহারা আমাদিগকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহাদিগকে যেন উত্তর দিতে পারি। আপনার বিষয়ে আপনি কি বলেন? 23তিনি কহিলেন, আমি “প্রান্তরে এক জনের রব, যে ঘোষণা করিতেছে, তোমরা প্রভুর পথ সরল কর,” যেমন যিশাইয় ভাববাদী বলিয়াছিলেন।
@@ahmedzarif130 ভাই ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর প্রেরিত নবী এবং আমরা এটা মানি উল্টা পাল্টা যোজন বিয়োজন লিখে এখানে যীশু ইশ্বরের পুত্র এসব লিখে মানুষকে বোকা বানানোর চেস্টা করিওনা, ইনজিল কিতাব কিতাব তথা বাইবেলের মধ্যে এমন একটা আয়াতও দেখাতে পারবেন না যেখানে যীশু বলেছেন আমি ইশ্বর পুত্র, ঈসা নবী ক্রসিফাইট হয়নি উনাকে আল্লাহ তুলে নিয়েছেন এবং আবার আসবেন উনি এখনো জীবিত এবং একজন মুসলিম হিসাবে এটা আমরা মানি
আমি লজ্জিত আল্লাহ আমার সৃষ্টি কর্তা বলে।আমি অসহায় জন্মেছি বলে।কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আমি সৃষ্টি কর্তা ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ। যে সবার জন্য বোজা। কি করে এইতো? ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়। গুন ও অর্জন কি? ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী অন্য কোন একই বিষয়ে কারিগর থেকে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তার নিয়ে গর্ব করা যায়। আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না। কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেউ কেড়ে নেয় সে দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান। যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে। কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম,সেজদা দিতে হবে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতেও আল্লাহর সৃষ্টি সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন? বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা। এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়। আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি খাবো।
মুরতাদের অপর নাম বেলাল।গাড়ির সব ওকে শুধু ব্রেক নাই। এটকে আমলে ইসলামে না নিয়ে কথা বলতে বলতে ইসলাম আজ দূষিত হয়ে গেছে। কেন বেলাল মুরতাদ, ইসলামের অর্থে মুরতাদ নয়।আরেক অর্থে। দাস প্রথা কি?তা জানতে হবে। দাস প্রথা হলো যুদ্ধে প্রাপ্ত মানুষ ও কোন কারণে বাজার থেকে দাস গৃহ থেকে এককালীন পরিশোধে ক্রয় কৃত মানবের উপর নিজের একচ্ছত্র কতৃত্ব।যা আল্লাহ কতৃক স্বীকৃত।আবার আল্লাহর প্রতি এটিও স্বীকৃত এই দাস প্রথার অংশ কোন দাসীকে চাইলে আমরা দেনমোহর ধার্য করে ভোগ করতে পারি,সন্তান নিতেও।তবে দাসী চাইলে যেমন আমাকে ত্যাগ করার আকুতি জানাতে পারবে,আমি তেমনি ঐ দাসীকে আরেক জনের নিকট বিক্রি করতে পারবো। দেনমোহর যোগ থাকলে এটি সুন্দর ব্যবস্থা নয়,কারণ দেনমোহর দিয়ে বিয়ে করতে হয়।বিবাহিত স্বামী স্ত্রী কারণ ব্যতিত একে অপরকে ত্যাগ করার বাসনা করতে পারেনা,আবার স্বামী পারেনা স্ত্রীকে অন্যএ বিক্রি করে দিতে।আবার দেনমোহর দিয়ে বিবাহীত নারী স্বামীর সম্পত্তির হিসসা পাবে,দেনমোহরের মাধ্যমে ভোগ করতে থাকা দাসী বা ক্রয় কৃত দাসী পাবেনা। দাস প্রথার এ-ই নিয়ম গুলো কিনা একটু জেনে নিবেন।এই বিষয়ে আমার মনে হয়না ভুল আছে,কারণ অধিকারভুক্ত দাসীকে ভোগ করা নিয়ে কোরআনে আয়াত আছে। যাক,ঠিক যে কোন ভাবে প্রাপ্ত দাসের বাধ্যকতা থাকে, নিজ মনিবের পক্ষে থাকা,মনিবের কথা শোনা,মনি বের জন্য যুদ্ধ করা, জীবন দেওয়া,যে দাস এটি করেনা সে পাপী আল্লাহর সংঙ্গাতে, গাদ্দার বা মুনাফেক। আবার কোন দাসের থেকে মনিব লাভবান হলে,বা দৈনিক কতো হারে পরিশোধ করবে সে চুক্তির উদ্বৃত্ত ছাড় দিতে।অথবা নিজ অভাব থেকে দাস মুক্তি এবং কোন কারণে কোন দাস যদি মূল্য পরিশোধ সাপেক্ষে বা কোন চুক্তি করে নিজ মনিব থেকে মুক্তি চায় তাকে মুক্তি দিলে ও কেউ যদি নিজ দাসকে বাধ্য না করে বলে তুমি তোমার মতো চলতে পারো এই রকম কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টি পাওয়া যায় তবে কোন ভাবে মনিব বাধ্য নয় বা না করলে পাপী নয়।এটি আল্লাহর বিধান। এর বীপরিতে দাস মনিবের অবাধ্য হতে পারবেনা। বেলাল হাবসী থেকে ক্রয় করা দাস।তার বাধ্যকতা ছিলো নিজ মনিবের অনুগত হওয়া।সে যখন মালিকের বিরোধী হয়ে গোপনে নবী অনুগত হলো তখন তার মনীব তাকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন,দেখুন আল্লাহর বিধান মনি বের বিরোধী হওয়া যাবেনা।তা যেমন নবীর দাসের বেলাতে তেমনি আবু লাহাবের দাসের বেলাতেও। আবু লাহাব দূর দেশ থেকো একটি দাসকে দেখে শুনে সব দিক থেকে নিজের জন্য লাভ জনক মনে করে ক্রয় করে নিয়ে আসার পর,উক্ত দাসের কাজ ও যুদ্ধ শক্তি সামর্থ্য দেখে, সে দাসকে ক্রয় করতে মূল্য শোধ করার প্রস্তাব দেওয়া বাসনা করা দাসকে বলা, পাপ।ঠিক আবু লাহাব যদি নবীর দাসকে নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করে তাও পাপ। তবে মনিব যদি মনে করে ক্রয় করবে বিষয়টি বৈধ। বেলালের বিষয়ে মনিব নয়,বেলা লকে নিজ পক্ষের করে,বেলাল তার মনি বের অবাধ্য হয়ে গেলে পরে প্রস্তাব দেয়,মূল্য পরিশোধ সাপেক্ষে মুক্তি দেওয়ার,এই প্রস্তাব ও বেলালের সম্মতি সর্ব সময় পাপ বলে বিবেচিত সবার জন্য। বেলালের জন্য কেন ভিন্ন?ধর্ম এই বিষয়ে মুখ্য ছিলনা। আবার বেলালকে চিনে পেলাম কারণে বেলাল নবীর পক্ষের এক বন্দী, উক্ত ব্যক্তিকি নবীর পক্ষে গোপনে কাজ করি কিনা,অর্থাৎ ঈমানদার ছিল,নবীর হুকুমে গুপ্তচর ছিল।তাকে যুদ্ধে বন্দী করে নবীর জন্য অপেক্ষা করে,এ ঈমানদারকো বেলাল তাকে চিনে ফেলার কারণে হত্যা করে,নিষেধ ও নবীর জন্য অপেক্ষা করতে বলার পরও। এটিও জঘন্য কাজ। তাই বেলাল নয়,মুনাফেকের আরেক নাম বেলাল।
আমার জীবনে যত সাহাবিদের কথা সুনেছি কখনো চোখে পানি আসে কখনো আসেনা কিন্তু হযরত বেলাল ওনার কথা সুনলে আমি ঠিক থাকতে পারিনা আর শুধু এটাই ভাবি আমরা কেমন ভালোবাসি নবীকে আর তিনি কেমন বেসেছেন আললাহ জেনো তাদের সাতে আমাদের কবুল করে নেয় আমিন
'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে রসূল (স:) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন।অথচ পীরেরা নবী(সা:)-র এই আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দিচ্ছে।নাঊজুবিল্লাহ্!
আমি একজন প্রবাসী সময় টিভি কে ধন্যবাদ জানাই ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন সাহেবের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য হযরত বিল্লাল রাদিয়াল্লাহু হচ্ছেন পুরো ইসলামের মুয়াজ্জিন সাহেব তিনি আমাদের ইসলামের গর্ব
তোমাদের হৃদয় উদ্বিগ্ন না হউক; ঈশ্বরে বিশ্বাস কর, আমাতেও বিশ্বাস কর। 2আমার পিতার বাটীতে অনেক বাসস্থান আছে, যদি না থাকিত, তোমাদিগকে বলিতাম; কেননা আমি তোমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করিতে যাইতেছি। 3আর আমি যখন যাই ও তোমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করি, তখন পুনর্ব্বার আসিব, এবং আমার নিকটে তোমাদিগকে লইয়া যাইব; যেন, আমি যেখানে থাকি, তোমরাও সেই খানে থাক। 4আর আমি যেখানে যাইতেছি, তোমরা তাহার পথ জান। 5থোমা তাঁহাকে বলিলেন, প্রভু, আপনি কোথায় যাইতেছেন, তাহা আমরা জানি না, পথ কিসে জানিব? 6যীশু তাঁহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না। যীশু তাঁহাকে কহিলেন, আমিই পুনরুত্থান ও জীবন; যে আমাতে বিশ্বাস করে, সে মরিলেও জীবিত থাকিবে; 26আর যে কেহ জীবিত আছে, এবং আমাতে বিশ্বাস করে, সে কখনও মরিবে না; ইহা কি বিশ্বাস কর? 27তিনি কহিলেন, হাঁ, প্রভু, আমি বিশ্বাস করিয়াছি যে, জগতে যাঁহার আগমন হইবে, আপনি সেই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র। যীশু তাহাদিগকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, মোশি তোমাদিগকে স্বর্গ হইতে সেই খাদ্য দেন নাই, কিন্তু আমার পিতাই তোমাদিগকে স্বর্গ হইতে প্রকৃত খাদ্য দেন। 33কেননা ঈশ্বরীয় খাদ্য তাহাই, যাহা স্বর্গ হইতে নামিয়া আইসে, ও জগৎকে জীবন দান করে। 34তখন তাহারা তাঁহাকে কহিল, প্রভু, চিরকাল সেই খাদ্য আমাদিগকে দিউন। 35যীশু তাহাদিগকে বলিলেন, আমিই সেই জীবন-খাদ্য। যে ব্যক্তি আমার কাছে আইসে, সে ক্ষুধার্ত্ত হইবে না, এবং যে আমাতে বিশ্বাস করে, সে তৃষ্ণার্ত্ত হইবে না, কখনও না। 36কিন্তু আমি তোমাদিগকে বলিয়াছি যে, তোমরা আমাকে দেখিয়াছ, আর বিশ্বাস কর না। 37পিতা যে সমস্ত আমাকে দেন, সে সমস্ত আমারই কাছে আসিবে; এবং যে আমার কাছে আসিবে, তাহাকে আমি কোন মতে বাহিরে ফেলিয়া দিব না। 38কেননা আমার ইচ্ছা সাধন করিবার জন্য আমি স্বর্গ হইতে নামিয়া আসি নাই; কিন্তু যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহারই ইচ্ছা সাধন করিবার জন্য। 39আর যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহার ইচ্ছা এই, তিনি আমাকে যে সমস্ত দিয়াছেন, তাহার কিছুই যেন না হারাই, কিন্তু শেষ দিনে যেন তাহা উঠাই। 40কারণ আমার পিতার ইচ্ছা এই, যে কেহ পুত্রকে দর্শন করে ও তাঁহাকে বিশ্বাস করে, সে যেন অনন্ত জীবন পায়; আর আমিই তাহাকে শেষ দিনে উঠাইব। সকলই আমার পিতা কর্ত্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন, এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। 28হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। 29আমার যোঁয়ালি আপনাদের উপরে তুলিয়া লও, এবং আমার কাছে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। 30কারণ আমার যোঁয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু। দেখ, আমি দ্বারে দাঁড়াইয়া আছি, ও আঘাত করিতেছি; কেহ যদি আমার রব শুনে ও দ্বার খুলিয়া দেয়, তবে আমি তাহার কাছে প্রবেশ করিব, ও তাহার সহিত ভোজন করিব, এবং সেও আমার সহিত ভোজন করিবে। 21যে জয় করে, তাহাকে আমার সহিত আমার সিংহাসনে বসিতে দিব, যেমন আমি আপনি জয় করিয়াছি, এবং আমার পিতার সহিত তাঁহার সিংহাসনে বসিয়াছি। 22যাহার কর্ণ আছে, সে শুনুক, আত্মা মণ্ডলীগণকে কি কহিতেছেন। কিন্তু কি বলে? ‘সেই বার্ত্তা তোমার নিকটবর্ত্তী, তোমার মুখে ও তোমার হৃদয়ে রহিয়াছে,’ অর্থাৎ বিশ্বাসেরই সেই বার্ত্তা, যাহা আমরা প্রচার করি। 9কারণ তুমি যদি ‘মুখে’ যীশুকে প্রভু বলিয়া স্বীকার কর, এবং ‘হৃদয়ে’ বিশ্বাস কর যে, ঈশ্বর তাঁহাকে মৃতগণের মধ্য হইতে উত্থাপন করিয়াছেন, তবে পরিত্রাণ পাইবে। 10কারণ লোকে হৃদয়ে বিশ্বাস করে, ধার্ম্মিকতার জন্য, এবং মুখে স্বীকার করে, পরিত্রাণের জন্য।
আসতো বেশে হযরতে বেলালের মধুর আযান যে আযানে ছিলো এমন প্রেম মুগ্ধ রহমান 🥰🥰 ইস বিশ্ব নবীর প্রতি বেলালের কেমন প্রেম ছিলো শুনেই হিংসা লেগে গেলো,আমিও যদি বিশ্ব নবীর সাথে এমন প্রেম করতে পারতাম 😭😭
এক কথায় অসাধারণ লেগেছে, ইসলামের ইতিহাস সত্যি নির্মম ছিল। এমনি এমনি ইসলাম পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আর সময় টিভির সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে ইসলামের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য।
ইসলামিক এই সব ভিডিও শুনলে আমার রমজান মাসের কথা খুব মনে পড়ে। কতই না সুন্দর আমাদের ইসলাম ধর্ম। কিন্তু সমস্যা একটাই প্রতিনিয়ত শয়তানের ধোকাই পরে যাই। আল্লাহ্ তুমি সকল মুসলিম দের কে হেফাজত করো।
সর্বকালের জনপ্রিয় ও সর্বশ্রেষ্ঠ মুয়াজ্জিন জনাব হযরত বিলাল রাঃ। মহান আল্লাহ পাক তাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকামে অধিষ্ঠিত করুন। নবীজি সঃ এর সাথে তারা সবাই এক সাথে থাকেন সেই দোয়া করি। আমিন।
আর শেষ যুগে এই মহান সাহাবী বেলাল ইবনে বারাহ এর বংশধর থেকেই আসবেন আখেরি জামানার মহান মুজাদ্দিদ সাহেবে কিরান বারাহ হাবিবুল্লাহ ইনশাআল্লাহ আমরাও তার প্রতীক্ষায় রইলাম আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন
চোখে পানি চলে এসেছে কি বিশন ভালোবাসেন যখন শুনলেন তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন তখন তার প্রতি নির্যাতন আরো বেড়ে গেল তারপর ও তিনি ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করেন না। আল্লাহু আকবার
মুরতাদের অপর নাম বেলাল।গাড়ির সব ওকে শুধু ব্রেক নাই। এটকে আমলে ইসলামে না নিয়ে কথা বলতে বলতে ইসলাম আজ দূষিত হয়ে গেছে। কেন বেলাল মুরতাদ, ইসলামের অর্থে মুরতাদ নয়।আরেক অর্থে। দাস প্রথা কি?তা জানতে হবে। দাস প্রথা হলো যুদ্ধে প্রাপ্ত মানুষ ও কোন কারণে বাজার থেকে দাস গৃহ থেকে এককালীন পরিশোধে ক্রয় কৃত মানবের উপর নিজের একচ্ছত্র কতৃত্ব।যা আল্লাহ কতৃক স্বীকৃত।আবার আল্লাহর প্রতি এটিও স্বীকৃত এই দাস প্রথার অংশ কোন দাসীকে চাইলে আমরা দেনমোহর ধার্য করে ভোগ করতে পারি,সন্তান নিতেও।তবে দাসী চাইলে যেমন আমাকে ত্যাগ করার আকুতি জানাতে পারবে,আমি তেমনি ঐ দাসীকে আরেক জনের নিকট বিক্রি করতে পারবো। দেনমোহর যোগ থাকলে এটি সুন্দর ব্যবস্থা নয়,কারণ দেনমোহর দিয়ে বিয়ে করতে হয়।বিবাহিত স্বামী স্ত্রী কারণ ব্যতিত একে অপরকে ত্যাগ করার বাসনা করতে পারেনা,আবার স্বামী পারেনা স্ত্রীকে অন্যএ বিক্রি করে দিতে।আবার দেনমোহর দিয়ে বিবাহীত নারী স্বামীর সম্পত্তির হিসসা পাবে,দেনমোহরের মাধ্যমে ভোগ করতে থাকা দাসী বা ক্রয় কৃত দাসী পাবেনা। দাস প্রথার এ-ই নিয়ম গুলো কিনা একটু জেনে নিবেন।এই বিষয়ে আমার মনে হয়না ভুল আছে,কারণ অধিকারভুক্ত দাসীকে ভোগ করা নিয়ে কোরআনে আয়াত আছে। যাক,ঠিক যে কোন ভাবে প্রাপ্ত দাসের বাধ্যকতা থাকে, নিজ মনিবের পক্ষে থাকা,মনিবের কথা শোনা,মনি বের জন্য যুদ্ধ করা, জীবন দেওয়া,যে দাস এটি করেনা সে পাপী আল্লাহর সংঙ্গাতে, গাদ্দার বা মুনাফেক। আবার কোন দাসের থেকে মনিব লাভবান হলে,বা দৈনিক কতো হারে পরিশোধ করবে সে চুক্তির উদ্বৃত্ত ছাড় দিতে।অথবা নিজ অভাব থেকে দাস মুক্তি এবং কোন কারণে কোন দাস যদি মূল্য পরিশোধ সাপেক্ষে বা কোন চুক্তি করে নিজ মনিব থেকে মুক্তি চায় তাকে মুক্তি দিলে ও কেউ যদি নিজ দাসকে বাধ্য না করে বলে তুমি তোমার মতো চলতে পারো এই রকম কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টি পাওয়া যায় তবে কোন ভাবে মনিব বাধ্য নয় বা না করলে পাপী নয়।এটি আল্লাহর বিধান। এর বীপরিতে দাস মনিবের অবাধ্য হতে পারবেনা। বেলাল হাবসী থেকে ক্রয় করা দাস।তার বাধ্যকতা ছিলো নিজ মনিবের অনুগত হওয়া।সে যখন মালিকের বিরোধী হয়ে গোপনে নবী অনুগত হলো তখন তার মনীব তাকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন,দেখুন আল্লাহর বিধান মনি বের বিরোধী হওয়া যাবেনা।তা যেমন নবীর দাসের বেলাতে তেমনি আবু লাহাবের দাসের বেলাতেও। আবু লাহাব দূর দেশ থেকো একটি দাসকে দেখে শুনে সব দিক থেকে নিজের জন্য লাভ জনক মনে করে ক্রয় করে নিয়ে আসার পর,উক্ত দাসের কাজ ও যুদ্ধ শক্তি সামর্থ্য দেখে, সে দাসকে ক্রয় করতে মূল্য শোধ করার প্রস্তাব দেওয়া বাসনা করা দাসকে বলা, পাপ।ঠিক আবু লাহাব যদি নবীর দাসকে নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করে তাও পাপ। তবে মনিব যদি মনে করে ক্রয় করবে বিষয়টি বৈধ। বেলালের বিষয়ে মনিব নয়,বেলা লকে নিজ পক্ষের করে,বেলাল তার মনি বের অবাধ্য হয়ে গেলে পরে প্রস্তাব দেয়,মূল্য পরিশোধ সাপেক্ষে মুক্তি দেওয়ার,এই প্রস্তাব ও বেলালের সম্মতি সর্ব সময় পাপ বলে বিবেচিত সবার জন্য। বেলালের জন্য কেন ভিন্ন?ধর্ম এই বিষয়ে মুখ্য ছিলনা। আবার বেলালকে চিনে পেলাম কারণে বেলাল নবীর পক্ষের এক বন্দী, উক্ত ব্যক্তিকি নবীর পক্ষে গোপনে কাজ করি কিনা,অর্থাৎ ঈমানদার ছিল,নবীর হুকুমে গুপ্তচর ছিল।তাকে যুদ্ধে বন্দী করে নবীর জন্য অপেক্ষা করে,এ ঈমানদারকো বেলাল তাকে চিনে ফেলার কারণে হত্যা করে,নিষেধ ও নবীর জন্য অপেক্ষা করতে বলার পরও। এটিও জঘন্য কাজ। তাই বেলাল নয়,মুনাফেকের আরেক নাম বেলাল।
তোমাদের হৃদয় উদ্বিগ্ন না হউক; ঈশ্বরে বিশ্বাস কর, আমাতেও বিশ্বাস কর। 2আমার পিতার বাটীতে অনেক বাসস্থান আছে, যদি না থাকিত, তোমাদিগকে বলিতাম; কেননা আমি তোমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করিতে যাইতেছি। 3আর আমি যখন যাই ও তোমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করি, তখন পুনর্ব্বার আসিব, এবং আমার নিকটে তোমাদিগকে লইয়া যাইব; যেন, আমি যেখানে থাকি, তোমরাও সেই খানে থাক। 4আর আমি যেখানে যাইতেছি, তোমরা তাহার পথ জান। 5থোমা তাঁহাকে বলিলেন, প্রভু, আপনি কোথায় যাইতেছেন, তাহা আমরা জানি না, পথ কিসে জানিব? 6যীশু তাঁহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না। যীশু তাঁহাকে কহিলেন, আমিই পুনরুত্থান ও জীবন; যে আমাতে বিশ্বাস করে, সে মরিলেও জীবিত থাকিবে; 26আর যে কেহ জীবিত আছে, এবং আমাতে বিশ্বাস করে, সে কখনও মরিবে না; ইহা কি বিশ্বাস কর? 27তিনি কহিলেন, হাঁ, প্রভু, আমি বিশ্বাস করিয়াছি যে, জগতে যাঁহার আগমন হইবে, আপনি সেই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র। যীশু তাহাদিগকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, মোশি তোমাদিগকে স্বর্গ হইতে সেই খাদ্য দেন নাই, কিন্তু আমার পিতাই তোমাদিগকে স্বর্গ হইতে প্রকৃত খাদ্য দেন। 33কেননা ঈশ্বরীয় খাদ্য তাহাই, যাহা স্বর্গ হইতে নামিয়া আইসে, ও জগৎকে জীবন দান করে। 34তখন তাহারা তাঁহাকে কহিল, প্রভু, চিরকাল সেই খাদ্য আমাদিগকে দিউন। 35যীশু তাহাদিগকে বলিলেন, আমিই সেই জীবন-খাদ্য। যে ব্যক্তি আমার কাছে আইসে, সে ক্ষুধার্ত্ত হইবে না, এবং যে আমাতে বিশ্বাস করে, সে তৃষ্ণার্ত্ত হইবে না, কখনও না। 36কিন্তু আমি তোমাদিগকে বলিয়াছি যে, তোমরা আমাকে দেখিয়াছ, আর বিশ্বাস কর না। 37পিতা যে সমস্ত আমাকে দেন, সে সমস্ত আমারই কাছে আসিবে; এবং যে আমার কাছে আসিবে, তাহাকে আমি কোন মতে বাহিরে ফেলিয়া দিব না। 38কেননা আমার ইচ্ছা সাধন করিবার জন্য আমি স্বর্গ হইতে নামিয়া আসি নাই; কিন্তু যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহারই ইচ্ছা সাধন করিবার জন্য। 39আর যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহার ইচ্ছা এই, তিনি আমাকে যে সমস্ত দিয়াছেন, তাহার কিছুই যেন না হারাই, কিন্তু শেষ দিনে যেন তাহা উঠাই। 40কারণ আমার পিতার ইচ্ছা এই, যে কেহ পুত্রকে দর্শন করে ও তাঁহাকে বিশ্বাস করে, সে যেন অনন্ত জীবন পায়; আর আমিই তাহাকে শেষ দিনে উঠাইব। সকলই আমার পিতা কর্ত্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন, এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। 28হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। 29আমার যোঁয়ালি আপনাদের উপরে তুলিয়া লও, এবং আমার কাছে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। 30কারণ আমার যোঁয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু। দেখ, আমি দ্বারে দাঁড়াইয়া আছি, ও আঘাত করিতেছি; কেহ যদি আমার রব শুনে ও দ্বার খুলিয়া দেয়, তবে আমি তাহার কাছে প্রবেশ করিব, ও তাহার সহিত ভোজন করিব, এবং সেও আমার সহিত ভোজন করিবে। 21যে জয় করে, তাহাকে আমার সহিত আমার সিংহাসনে বসিতে দিব, যেমন আমি আপনি জয় করিয়াছি, এবং আমার পিতার সহিত তাঁহার সিংহাসনে বসিয়াছি। 22যাহার কর্ণ আছে, সে শুনুক, আত্মা মণ্ডলীগণকে কি কহিতেছেন। কিন্তু কি বলে? ‘সেই বার্ত্তা তোমার নিকটবর্ত্তী, তোমার মুখে ও তোমার হৃদয়ে রহিয়াছে,’ অর্থাৎ বিশ্বাসেরই সেই বার্ত্তা, যাহা আমরা প্রচার করি। 9কারণ তুমি যদি ‘মুখে’ যীশুকে প্রভু বলিয়া স্বীকার কর, এবং ‘হৃদয়ে’ বিশ্বাস কর যে, ঈশ্বর তাঁহাকে মৃতগণের মধ্য হইতে উত্থাপন করিয়াছেন, তবে পরিত্রাণ পাইবে। 10কারণ লোকে হৃদয়ে বিশ্বাস করে, ধার্ম্মিকতার জন্য, এবং মুখে স্বীকার করে, পরিত্রাণের জন্য।
আর শেষ যুগে এই মহান সাহাবী বেলাল ইবনে বারাহ এর বংশধর থেকেই আসবেন আখেরি জামানার মহান মুজাদ্দিদ সাহেবে কিরান বারাহ হাবিবুল্লাহ ইনশাআল্লাহ আমরাও তার প্রতীক্ষায় রইলাম আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন
বর্ণনাকারীর মুখে বার বার (সাঃ) এবং (রাঃ) শুনে খুব ভালো লাগলো ✌✌।
এবং সঠিকভাবে উচ্চারণ করেছেন। যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি, যতবার হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর নাম শুনবেন ততবার সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পড়বেন। এটি দরুদ। কারন ফেরেস্তারা উনার নামের পর এই দরুদ পাঠ করেন। যদি কখনো ফেরেস্তাদের সাথে আপনার দরুদ পাঠ একসাথে মিলে যায় তাহলে আপনার দোয়া কবুল হবে।
পাখির নাম হবে আবাবিল,ধারাভাষ্যকার বলেছে আবালীল
@@nasreddinhoca947 ভাই তুরা কোনদিন ঠিক হবি???
জেনে শুনে তো আর ভুল করেনি!!
ওনার মতো করে এতো সুন্দর করে উপস্থাপনা করতে পারবি ভাই??
কোন যোগ্যতাবলে ওনার ভুল ধরতে আসিছ???
@@textpanacea.textvocabulary3275 👍
কেঁদে ফেললাম কথা গুলো শুনে। তারা কিরকম ভালোবাসাতো নবীজি কে। আর আমরা,,,,,, ইয়া আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন।
আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের কাছে ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। 2তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। 3সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। 4তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল। 5আর সেই জ্যোতি অন্ধকারের মধ্যে দীপ্তি দিতেছে, আর অন্ধকার তাহা গ্রহণ করিল না।
6এক জন মনুষ্য উপস্থিত হইলেন, তিনি ঈশ্বর হইতে প্রেরিত হইয়াছিলেন, তাঁহার নাম যোহন। 7তিনি সাক্ষ্যের জন্য আসিয়াছিলেন, যেন সেই জ্যোতির বিষয়ে সাক্ষ্য দেন, যেন সকলে তাঁহার দ্বারা বিশ্বাস করে। 8তিনি সেই জ্যোতি ছিলেন না, কিন্তু আসিলেন, যেন সেই জ্যোতির বিষয়ে সাক্ষ্য দেন। 9প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন।
10তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। 11তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। 12কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। 13তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।
14আর সেই বাক্য মাংসে মূর্ত্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।
15যোহন তাঁহার বিষয়ে সাক্ষ্য দিলেন, আর উচ্চৈঃস্বরে বলিলেন, ইনি সেই ব্যক্তি, যাঁহার বিষয়ে আমি বলিয়াছি, যিনি আমার পশ্চাৎ আসিতেছেন, তিনি আমার অগ্রগণ্য হইলেন, কেননা তিনি আমার পূর্ব্বে ছিলেন।
16কারণ তাঁহার পূর্ণতা হইতে আমরা সকলে পাইয়াছি, আর অনুগ্রহের উপরে অনুগ্রহ পাইয়াছি; 17কারণ ব্যবস্থা মোশি দ্বারা দত্ত হইয়াছিল, অনুগ্রহ ও সত্য যীশু খ্রীষ্ট দ্বারা উপস্থিত হইয়াছে। 18ঈশ্বরকে কেহ কখনও দেখে নাই; একজাত পুত্র, যিনি পিতার ক্রোড়ে থাকেন, তিনিই [তাঁহাকে] প্রকাশ করিয়াছেন।
যীশুর বিষয়ে যোহনের সাক্ষ্য।
19আর যোহনের সাক্ষ্য এই, - যখন যিহূদিগণ কয়েক জন যাজক ও লেবীয়কে দিয়া যিরূশালেম হইতে তাঁহার কাছে এই কথা জিজ্ঞাসা করিয়া পাঠাইল, ‘আপনি কে?’
20তখন তিনি স্বীকার করিলেন, অস্বীকার করিলেন না; তিনি স্বীকার করিলেন যে, আমি সেই খ্রীষ্ট নই।
21তাহারা তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিল, তবে কি? আপনি কি এলিয়? তিনি বলিলেন, আমি নই। আপনি কি সেই ভাববাদী? তিনি উত্তর করিলেন, না। 22তখন তাহারা তাঁহাকে কহিল, আপনি কে? যাঁহারা আমাদিগকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহাদিগকে যেন উত্তর দিতে পারি। আপনার বিষয়ে আপনি কি বলেন?
23তিনি কহিলেন, আমি
“প্রান্তরে এক জনের রব, যে ঘোষণা করিতেছে,
তোমরা প্রভুর পথ সরল কর,” যেমন যিশাইয় ভাববাদী বলিয়াছিলেন।
আমিন।
আমিন
আমিন
😢😢amin
সময় নিউজ এর প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা দিন দিন বেড়ে গেছে এতো সুন্দর একটা প্রোগ্রাম করার জন্য
ধন্যবাদ সময় টিভি চ্যানেল কে
পাখির নাম হবে আবাবিল,ধারাভাষ্যকার বলেছে আবালীল
আমি লজ্জিত আল্লাহ আমার সৃষ্টি কর্তা বলে।আমি অসহায় জন্মেছি বলে।কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আমি সৃষ্টি কর্তা ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ।
যে সবার জন্য বোজা।
কি করে এইতো?
ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়।
গুন ও অর্জন কি?
ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী অন্য কোন একই বিষয়ে কারিগর থেকে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তার নিয়ে গর্ব করা যায়।
আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না।
কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেউ কেড়ে নেয় সে দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার।
আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান।
যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে।
কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম,সেজদা দিতে হবে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতেও আল্লাহর সৃষ্টি সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন?
বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা।
এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়।
আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি খাবো।
ভালোবাসার আরেক নাম হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) যে নামটা শুনলে কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায়❤️❤️❤️❤️❤️
নবী(স:) বলেনঃজমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি আসমানে তিনি(আল্লাহ) তোমাদেরকে দয়া করবেন।তিরমিযীঃ২০০৬!অথচ নবীর এ আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে!নাঊজুবিল্লাহ'
"আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (স:) মুমিনের আক্বীদা বলে গন্য করেছেন।অথচ পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান, বৌদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী। নাঊজুবিল্লাহ্।
যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে।
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান।[খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃ:২২]
যারা কুরআন(হাদীস) বিরোধী হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী,খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে!নাঊযুবিল্লাহ
নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়?
দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে।..(মুমিনদের আক্বীদা)
নবী (স:) বললেনঃ আমি কে?
সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)।
নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও।
কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)।
[সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অথচ আমাদের নবী (সঃ)-র আক্বীদার বিরোধী বিদাতি পীর মাজার পূজারীরা তাদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ইহুদী, খ্রিস্টান,বোদ্ধ, মুশরিক হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊযুবিল্লাহ্
প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও রয়েছেন৷
ভগবান সব কিছুতেই-এই বিশ্বাস নিয়ে হিন্দুরা মূর্তিপূজা করে। হিন্দুদের এই আক্বীদা যদি পীরে বেরেলভী,দেওবন্দ, আব্বাসী, হেফাজতে ছরশিনা ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীরসুফীদের, চরমনাই, কওমীরাও বিশ্বাস করে তাহলেও শির্ক।
হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ
তাদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ}
দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে আনা যায়৷ উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
মুমিন ও মুশরিকদের মধ্যে আক্বীদাগত পার্থক্য: হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী,খ্রিস্টান,শিয়াসুফি, পীরদের আক্বিদা: তাদের খোদা সত্তাগতভাবে জমিনেও (সর্বত্র বিরাজমান)। নাঊজুবিল্লাহ্
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
"ফেরাঊন বলল, ‘হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর, যাতে আমি আসমানে আরোহণে, যেন আমি দেখতে পাই মূসা'র মা‘বূদকে..." (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে..? সূরা মুলক:আয়াত ১৭
@@সত্যএসেছেএবংমিথ্যাবিলুপ্তহ-য৪শ❤❤❤❤❤
অজান্তেই চোখের কোনে পানি চলে আসলো,, কি সুন্দর ভালোবাসাতো তারা নবী কে,,,আর কতই না কষ্ট করে গেছেন ইসলাম কে জাগ্রত করতে
আলহামদুলিল্লাহ্ আমি মুসলমান হয়ে জন্ম নিয়েছি বলে মহান আল্লাহর কাছে আমি কৃতজ্ঞ
এর জন্য শুকড়িয়া আদায়ের কিছু নেই,, হযরত বেলাল রাঃ কিন্তু মুসলিম হয়ে জন্ম নেন নি, তাই কি তিনি জান্নাতি নন,
কিছু মনে করবেন না, আমি শুধু এটা বুঝাতে চাচ্ছি যে,
শুধু মুসলিম ঘড়ে জন্ম হলেই হবে না, রবের হুকুম মানতে পারলেই সে সফল হবে, ব্যতীত সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।।
আর এক ব্যক্তি মুসলিম ঘড়ে জন্ম নেন নি কিন্তু জন্মের পর বুঝতে পারেছে সে ভুল পথে আছে তো সে নিজেকে সংশোধন করেছে, সুতরাং সে ইসলাম গ্রহণ করে ইমান এনেছে,এবং পরবর্তীতে আল্লাহর হুকুম ছাড়ে নি, সেই অধিক মূল্যবান হবে,,ঠিক আছে কি? যেমন ছিল,
N jbn jn
আমার কথা নিশ্চয় বুঝতে পারেছেন ফাতেমাতুজ জহুরা!!
আমি লজ্জিত আল্লাহ আমার সৃষ্টি কর্তা বলে।আমি অসহায় জন্মেছি বলে।কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আমি সৃষ্টি কর্তা ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ।
যে সবার জন্য বোজা।
কি করে এইতো?
ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়।
গুন ও অর্জন কি?
ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী অন্য কোন একই বিষয়ে কারিগর থেকে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তার নিয়ে গর্ব করা যায়।
আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না।
কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেউ কেড়ে নেয় সে দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার।
আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান।
যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে।
কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম,সেজদা দিতে হবে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতেও আল্লাহর সৃষ্টি সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন?
বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা।
এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়।
আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি খাবো।
রসূল (সঃ) বলেনঃ "প্রতিটি শিশু ইসলামী ধর্মবোধের প্রকৃতি নিয়ে জন্ম নেয়।পরে তার মাতা-পিতা তাকে ইয়াহুদী,খ্রিষ্টান বা অগ্নিপূজক বানিয়ে নেয়।..(মুসলিমঃ তকদীর
৬৩ বছরে যিনি একটাও মিথ্যে বলেনি তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ (সঃ)❤️❤️❤️
পিইউকজুউজুউউ
@@junayed879290
আজানের মহিমায় বেলাল(রা.)পরিনত হয়েছেন মুয়াজ্জিনে রাসূল,(সা.)এ। আর ইসলামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ফুটে উঠে আজানের মাধ্যমে। তাই ভালোবাসি আজানকে। ভালোবাসি ইসলামকে। ভালোবাসি ইসলামের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে।
উগ্র হিন্দুত্ববাদী দের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছি আশা করি সাপোর্ট পাবো।
আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের কাছে ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। 2তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। 3সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। 4তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল। 5আর সেই জ্যোতি অন্ধকারের মধ্যে দীপ্তি দিতেছে, আর অন্ধকার তাহা গ্রহণ করিল না।
6এক জন মনুষ্য উপস্থিত হইলেন, তিনি ঈশ্বর হইতে প্রেরিত হইয়াছিলেন, তাঁহার নাম যোহন। 7তিনি সাক্ষ্যের জন্য আসিয়াছিলেন, যেন সেই জ্যোতির বিষয়ে সাক্ষ্য দেন, যেন সকলে তাঁহার দ্বারা বিশ্বাস করে। 8তিনি সেই জ্যোতি ছিলেন না, কিন্তু আসিলেন, যেন সেই জ্যোতির বিষয়ে সাক্ষ্য দেন। 9প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন।
10তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। 11তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। 12কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। 13তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।
14আর সেই বাক্য মাংসে মূর্ত্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।
15যোহন তাঁহার বিষয়ে সাক্ষ্য দিলেন, আর উচ্চৈঃস্বরে বলিলেন, ইনি সেই ব্যক্তি, যাঁহার বিষয়ে আমি বলিয়াছি, যিনি আমার পশ্চাৎ আসিতেছেন, তিনি আমার অগ্রগণ্য হইলেন, কেননা তিনি আমার পূর্ব্বে ছিলেন।
16কারণ তাঁহার পূর্ণতা হইতে আমরা সকলে পাইয়াছি, আর অনুগ্রহের উপরে অনুগ্রহ পাইয়াছি; 17কারণ ব্যবস্থা মোশি দ্বারা দত্ত হইয়াছিল, অনুগ্রহ ও সত্য যীশু খ্রীষ্ট দ্বারা উপস্থিত হইয়াছে। 18ঈশ্বরকে কেহ কখনও দেখে নাই; একজাত পুত্র, যিনি পিতার ক্রোড়ে থাকেন, তিনিই [তাঁহাকে] প্রকাশ করিয়াছেন।
যীশুর বিষয়ে যোহনের সাক্ষ্য।
19আর যোহনের সাক্ষ্য এই, - যখন যিহূদিগণ কয়েক জন যাজক ও লেবীয়কে দিয়া যিরূশালেম হইতে তাঁহার কাছে এই কথা জিজ্ঞাসা করিয়া পাঠাইল, ‘আপনি কে?’
20তখন তিনি স্বীকার করিলেন, অস্বীকার করিলেন না; তিনি স্বীকার করিলেন যে, আমি সেই খ্রীষ্ট নই।
21তাহারা তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিল, তবে কি? আপনি কি এলিয়? তিনি বলিলেন, আমি নই। আপনি কি সেই ভাববাদী? তিনি উত্তর করিলেন, না। 22তখন তাহারা তাঁহাকে কহিল, আপনি কে? যাঁহারা আমাদিগকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহাদিগকে যেন উত্তর দিতে পারি। আপনার বিষয়ে আপনি কি বলেন?
23তিনি কহিলেন, আমি
“প্রান্তরে এক জনের রব, যে ঘোষণা করিতেছে,
তোমরা প্রভুর পথ সরল কর,” যেমন যিশাইয় ভাববাদী বলিয়াছিলেন।
@@ahmedzarif130 আপনি বাইবেল এর একটা অধ্যায় এর কিছু পৃষ্ঠা কপি করেছেন৷ কিন্তু কেনো?? ঐ ভাববাদী টা কিন্তু হযরত মুহাম্মদ সাঃ কে বুঝানো হয়েছে।
@@hindusaretraitor5551 0
আমি ইসলামি ভিডিও তৈরি করি তাই কারো চোখে পরে না😭😭😭
কান্না চলে আসলো কতই না মহব্বত করতেন ভালোবাসতেন নবী (সা.) কে।
180 কোটি মানুষের কলিজার টুকরা
আমাদের প্রিয় নবী ।🖤🌸
-হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)🖤
Amin
পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করে।নাঊযুবিল্লাহ
হাদিস দেখুন-সালাতে জোরে আমীন এর সবচেয়ে বেশি বিরোধি ছিল ইহুদী-খ্রিস্টানরা! আর এখন বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টানদের মতো সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশি বিরোধি। নাঊজুবিল্লাহ্
বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত দেরীতে আদায় করে নাঊজুবিল্লাহ। অথচ হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরীতে আদায় করা মুনাফিকের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ্
যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে।
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া,রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া সমান। [খলকু আফ আলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্
যারা কুরআন(হাদীস) বিরোধী হিন্দু, বৌদ্ধ, ইহুদী, খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে! নাঊযুবিল্লাহ্
নবী {সঃ} "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে “আল্লাহ্ আসমানে” বলাকে প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও আছেন৷
যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে..? সূরা মুলক:আয়াত ১৭
মুসলিম জাতির পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস্ সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা(রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
(হে আল্লাহ,) তুমি আমাদেরকে সরলপথ দেখাও।এমন {ইব্রাহিম(আঃ)} ব্যক্তিদের পথ,যাদেরকে তুমি নিয়ামত দিয়েছ। তাদের পথ নয়, যারা গযবপ্রাপ্ত ও পথভ্রষ্ট। আমীন। সূরা ফাতিহা
200 crore
2020 crore@@Natureandfood01
ইতিহাসের পাতায় লেখা এক নাম হযরত বেলাল রাঃ❤️❤️❤️
❤️❤️❤️❤️❤️❤️
প্রতিদিন এমন একটি করে হলেও ইসলামী ঐতিহাসিক প্রতিবেদন চাই 😍🙋
আমি লজ্জিত আল্লাহ আমার সৃষ্টি কর্তা বলে।আমি অসহায় জন্মেছি বলে।কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আমি সৃষ্টি কর্তা ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ।
যে সবার জন্য বোজা।
কি করে এইতো?
ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়।
গুন ও অর্জন কি?
ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী অন্য কোন একই বিষয়ে কারিগর থেকে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তার নিয়ে গর্ব করা যায়।
আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না।
কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেউ কেড়ে নেয় সে দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার।
আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান।
যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে।
কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম,সেজদা দিতে হবে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতেও আল্লাহর সৃষ্টি সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন?
বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা।
এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়।
আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি খাবো।
ইসলামের পূর্নাঙ্গ ইতিহাস তুলে ধরার জন্য সময় টিভি কে ভালবাসা অভিরাম 🥰
পাখির নাম হবে আবাবিল,ধারাভাষ্যকার বলেছে আবালীল
কলিজা ঠান্ডা হয়ে গেল ইসলামের ইতিহাস শুনে
সময় টিভি কে এত সুন্দর ইসলামিক ইতিহাস জানানোর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
একটা গান তিন থেকে চারবার সুনলে বিরক্তি লাগে কিন্তু পবিএ আযান 100বার সুনলে কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায় সুবহানল্লাহ💞💖💖💖💖
সঠিক বলেছেন।
Right
সুবহানাল্লাহ্।
Right
কে রে তূই সব জায়গায় যেয়ে এক কথা বারবার লিখিস, আর কোন কাজ নেই তোর
📖পবিত্র কুরআন প্রেমিক দের কে মনোমুগ্ধকর কন্ঠে পবিত্র কুরআন তিলাওয়াত শুনতে আমন্ত্রণ রইল
আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের কাছে ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। 2তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। 3সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। 4তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল। 5আর সেই জ্যোতি অন্ধকারের মধ্যে দীপ্তি দিতেছে, আর অন্ধকার তাহা গ্রহণ করিল না।
6এক জন মনুষ্য উপস্থিত হইলেন, তিনি ঈশ্বর হইতে প্রেরিত হইয়াছিলেন, তাঁহার নাম যোহন। 7তিনি সাক্ষ্যের জন্য আসিয়াছিলেন, যেন সেই জ্যোতির বিষয়ে সাক্ষ্য দেন, যেন সকলে তাঁহার দ্বারা বিশ্বাস করে। 8তিনি সেই জ্যোতি ছিলেন না, কিন্তু আসিলেন, যেন সেই জ্যোতির বিষয়ে সাক্ষ্য দেন। 9প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন।
10তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। 11তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। 12কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। 13তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।
14আর সেই বাক্য মাংসে মূর্ত্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।
15যোহন তাঁহার বিষয়ে সাক্ষ্য দিলেন, আর উচ্চৈঃস্বরে বলিলেন, ইনি সেই ব্যক্তি, যাঁহার বিষয়ে আমি বলিয়াছি, যিনি আমার পশ্চাৎ আসিতেছেন, তিনি আমার অগ্রগণ্য হইলেন, কেননা তিনি আমার পূর্ব্বে ছিলেন।
16কারণ তাঁহার পূর্ণতা হইতে আমরা সকলে পাইয়াছি, আর অনুগ্রহের উপরে অনুগ্রহ পাইয়াছি; 17কারণ ব্যবস্থা মোশি দ্বারা দত্ত হইয়াছিল, অনুগ্রহ ও সত্য যীশু খ্রীষ্ট দ্বারা উপস্থিত হইয়াছে। 18ঈশ্বরকে কেহ কখনও দেখে নাই; একজাত পুত্র, যিনি পিতার ক্রোড়ে থাকেন, তিনিই [তাঁহাকে] প্রকাশ করিয়াছেন।
যীশুর বিষয়ে যোহনের সাক্ষ্য।
19আর যোহনের সাক্ষ্য এই, - যখন যিহূদিগণ কয়েক জন যাজক ও লেবীয়কে দিয়া যিরূশালেম হইতে তাঁহার কাছে এই কথা জিজ্ঞাসা করিয়া পাঠাইল, ‘আপনি কে?’
20তখন তিনি স্বীকার করিলেন, অস্বীকার করিলেন না; তিনি স্বীকার করিলেন যে, আমি সেই খ্রীষ্ট নই।
21তাহারা তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিল, তবে কি? আপনি কি এলিয়? তিনি বলিলেন, আমি নই। আপনি কি সেই ভাববাদী? তিনি উত্তর করিলেন, না। 22তখন তাহারা তাঁহাকে কহিল, আপনি কে? যাঁহারা আমাদিগকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহাদিগকে যেন উত্তর দিতে পারি। আপনার বিষয়ে আপনি কি বলেন?
23তিনি কহিলেন, আমি
“প্রান্তরে এক জনের রব, যে ঘোষণা করিতেছে,
তোমরা প্রভুর পথ সরল কর,” যেমন যিশাইয় ভাববাদী বলিয়াছিলেন।
@@ahmedzarif130 ভাই ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর প্রেরিত নবী এবং আমরা এটা মানি উল্টা পাল্টা যোজন বিয়োজন লিখে এখানে যীশু ইশ্বরের পুত্র এসব লিখে মানুষকে বোকা বানানোর চেস্টা করিওনা, ইনজিল কিতাব কিতাব তথা বাইবেলের মধ্যে এমন একটা আয়াতও দেখাতে পারবেন না যেখানে যীশু বলেছেন আমি ইশ্বর পুত্র, ঈসা নবী ক্রসিফাইট হয়নি উনাকে আল্লাহ তুলে নিয়েছেন এবং আবার আসবেন উনি এখনো জীবিত এবং একজন মুসলিম হিসাবে এটা আমরা মানি
সময় টিভিকে ধন্যবাদ জানাই খুব সুন্দর করে ইসলামের আত্তপান্ত তুলে ধরার জন্য। ভালোবাসার আরেক নাম হযরত বেল্লাল ❤❤❤
এতো সুন্দর করে ইসলামকে তুলে ধরার জন্য সময় সংবাদকে অসংখ্য ধন্যবাদ 🥰🥰
সময় টিভি কে অসংখ্য ধন্যবাদ, ইসলামের পক্ষে কথা বলার জন্য, ❤️❤️
বেশি বেশি করে এই ধরনের ভিডিও গুলো মানুষের সামনে তুলে ধরুন,,,, ধন্যবাদ,,,
"দূর আজানের মধুর ধ্বনি বাজে,
বাজে মসজিদেরই মিনারে l
এ কী খুশির অধীর তরঙ্গ
উঠলো জেগে' প্রাণের কিনারে ll"
।। জুম্মা মোবারক।।
পাখির নাম হবে আবাবিল,ধারাভাষ্যকার বলেছে আবালীল
শেষের কথা গুলো শুনে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না। এহসানুল ভাই খুব সুন্দর করে কথা বলেছেন, ধন্যবাদআপনাকে।
একদমই আপু আমিও
পাখির নাম হবে আবাবিল,ধারাভাষ্যকার বলেছে আবালীল
@@nasreddinhoca947 দুই একটা ভুল হওয়া স্বাভাবিক,,,
আমি লজ্জিত আল্লাহ আমার সৃষ্টি কর্তা বলে।আমি অসহায় জন্মেছি বলে।কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আমি সৃষ্টি কর্তা ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ।
যে সবার জন্য বোজা।
কি করে এইতো?
ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়।
গুন ও অর্জন কি?
ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী অন্য কোন একই বিষয়ে কারিগর থেকে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তার নিয়ে গর্ব করা যায়।
আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না।
কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেউ কেড়ে নেয় সে দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার।
আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান।
যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে।
কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম,সেজদা দিতে হবে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতেও আল্লাহর সৃষ্টি সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন?
বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা।
এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়।
আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি খাবো।
মুরতাদের অপর নাম বেলাল।গাড়ির সব ওকে শুধু ব্রেক নাই। এটকে আমলে ইসলামে না নিয়ে কথা বলতে বলতে ইসলাম আজ দূষিত হয়ে গেছে।
কেন বেলাল মুরতাদ, ইসলামের অর্থে মুরতাদ নয়।আরেক অর্থে।
দাস প্রথা কি?তা জানতে হবে।
দাস প্রথা হলো যুদ্ধে প্রাপ্ত মানুষ ও কোন কারণে বাজার থেকে দাস গৃহ থেকে এককালীন পরিশোধে ক্রয় কৃত মানবের উপর নিজের একচ্ছত্র কতৃত্ব।যা আল্লাহ কতৃক স্বীকৃত।আবার আল্লাহর প্রতি এটিও স্বীকৃত এই দাস প্রথার অংশ কোন দাসীকে চাইলে আমরা দেনমোহর ধার্য করে ভোগ করতে পারি,সন্তান নিতেও।তবে দাসী চাইলে যেমন আমাকে ত্যাগ করার আকুতি জানাতে পারবে,আমি তেমনি ঐ দাসীকে আরেক জনের নিকট বিক্রি করতে পারবো।
দেনমোহর যোগ থাকলে এটি সুন্দর ব্যবস্থা নয়,কারণ দেনমোহর দিয়ে বিয়ে করতে হয়।বিবাহিত স্বামী স্ত্রী কারণ ব্যতিত একে অপরকে ত্যাগ করার বাসনা করতে পারেনা,আবার স্বামী পারেনা স্ত্রীকে অন্যএ বিক্রি করে দিতে।আবার দেনমোহর দিয়ে বিবাহীত নারী স্বামীর সম্পত্তির হিসসা পাবে,দেনমোহরের মাধ্যমে ভোগ করতে থাকা দাসী বা ক্রয় কৃত দাসী পাবেনা।
দাস প্রথার এ-ই নিয়ম গুলো কিনা একটু জেনে নিবেন।এই বিষয়ে আমার মনে হয়না ভুল আছে,কারণ অধিকারভুক্ত দাসীকে ভোগ করা নিয়ে কোরআনে আয়াত আছে।
যাক,ঠিক যে কোন ভাবে প্রাপ্ত দাসের বাধ্যকতা থাকে, নিজ মনিবের পক্ষে থাকা,মনিবের কথা শোনা,মনি বের জন্য যুদ্ধ করা, জীবন দেওয়া,যে দাস এটি করেনা সে পাপী আল্লাহর সংঙ্গাতে, গাদ্দার বা মুনাফেক।
আবার কোন দাসের থেকে মনিব লাভবান হলে,বা দৈনিক কতো হারে পরিশোধ করবে সে চুক্তির উদ্বৃত্ত ছাড় দিতে।অথবা নিজ অভাব থেকে দাস মুক্তি এবং কোন কারণে কোন দাস যদি মূল্য পরিশোধ সাপেক্ষে বা কোন চুক্তি করে নিজ মনিব থেকে মুক্তি চায় তাকে মুক্তি দিলে ও কেউ যদি নিজ দাসকে বাধ্য না করে বলে তুমি তোমার মতো চলতে পারো এই রকম কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টি পাওয়া যায় তবে কোন ভাবে মনিব বাধ্য নয় বা না করলে পাপী নয়।এটি আল্লাহর বিধান। এর বীপরিতে দাস মনিবের অবাধ্য হতে পারবেনা।
বেলাল হাবসী থেকে ক্রয় করা দাস।তার বাধ্যকতা ছিলো নিজ মনিবের অনুগত হওয়া।সে যখন মালিকের বিরোধী হয়ে গোপনে নবী অনুগত হলো তখন তার মনীব তাকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন,দেখুন আল্লাহর বিধান মনি বের বিরোধী হওয়া যাবেনা।তা যেমন নবীর দাসের বেলাতে তেমনি আবু লাহাবের দাসের বেলাতেও।
আবু লাহাব দূর দেশ থেকো একটি দাসকে দেখে শুনে সব দিক থেকে নিজের জন্য লাভ জনক মনে করে ক্রয় করে নিয়ে আসার পর,উক্ত দাসের কাজ ও যুদ্ধ শক্তি সামর্থ্য দেখে, সে দাসকে ক্রয় করতে মূল্য শোধ করার প্রস্তাব দেওয়া বাসনা করা দাসকে বলা, পাপ।ঠিক আবু লাহাব যদি নবীর দাসকে নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করে তাও পাপ।
তবে মনিব যদি মনে করে ক্রয় করবে বিষয়টি বৈধ।
বেলালের বিষয়ে মনিব নয়,বেলা লকে নিজ পক্ষের করে,বেলাল তার মনি বের অবাধ্য হয়ে গেলে পরে প্রস্তাব দেয়,মূল্য পরিশোধ সাপেক্ষে মুক্তি দেওয়ার,এই প্রস্তাব ও বেলালের সম্মতি সর্ব সময় পাপ বলে বিবেচিত সবার জন্য। বেলালের জন্য কেন ভিন্ন?ধর্ম এই বিষয়ে মুখ্য ছিলনা।
আবার বেলালকে চিনে পেলাম কারণে বেলাল নবীর পক্ষের এক বন্দী, উক্ত ব্যক্তিকি নবীর পক্ষে গোপনে কাজ করি কিনা,অর্থাৎ ঈমানদার ছিল,নবীর হুকুমে গুপ্তচর ছিল।তাকে যুদ্ধে বন্দী করে নবীর জন্য অপেক্ষা করে,এ ঈমানদারকো বেলাল তাকে চিনে ফেলার কারণে হত্যা করে,নিষেধ ও নবীর জন্য অপেক্ষা করতে বলার পরও।
এটিও জঘন্য কাজ।
তাই বেলাল নয়,মুনাফেকের আরেক নাম বেলাল।
🤲 মাসাল্লাহ প্রানটা জুরিয়ে গেলো 🤲
এত সুন্দর কন্ঠে আযান 🤲
আল্লাহ সবাইকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুক আমান 🤲🤲
সুবহানআল্লাহ,
আলহামদুলিল্লাহ্,
অসংখ্য ধন্যবাদ সময় টিভিকে, এতো সুন্দর করে হযরত বিললা'লের ঘটনাটি তুলে ধরার জন্য।
আমার জীবনে যত সাহাবিদের কথা সুনেছি কখনো চোখে পানি আসে কখনো আসেনা কিন্তু হযরত বেলাল ওনার কথা সুনলে আমি ঠিক থাকতে পারিনা আর শুধু এটাই ভাবি আমরা কেমন ভালোবাসি নবীকে আর তিনি কেমন বেসেছেন আললাহ জেনো তাদের সাতে আমাদের কবুল করে নেয় আমিন
পাখির নাম হবে আবাবিল,ধারাভাষ্যকার বলেছে আবালীল
Amin
'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে রসূল (স:) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন।অথচ পীরেরা নবী(সা:)-র এই আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দিচ্ছে।নাঊজুবিল্লাহ্!
@@fayezmollah822 নবী(স:) বলেনঃজমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি আসমানে তিনি(আল্লাহ) তোমাদেরকে দয়া করবেন।তিরমিযীঃ২০০৬!অথচ নবীর এ আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে!নাঊজুবিল্লাহ'
"আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (স:) মুমিনের আক্বীদা বলে গন্য করেছেন।অথচ পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান, বৌদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী। নাঊজুবিল্লাহ্।
যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে।
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান।[খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃ:২২]
যারা কুরআন(হাদীস) বিরোধী হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী,খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে!নাঊযুবিল্লাহ
নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়?
দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে।..(মুমিনদের আক্বীদা)
নবী (স:) বললেনঃ আমি কে?
সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)।
নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও।
কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)।
[সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অথচ আমাদের নবী (সঃ)-র আক্বীদার বিরোধী বিদাতি পীর মাজার পূজারীরা তাদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ইহুদী, খ্রিস্টান,বোদ্ধ, মুশরিক হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊযুবিল্লাহ্
প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও রয়েছেন৷
ভগবান সব কিছুতেই-এই বিশ্বাস নিয়ে হিন্দুরা মূর্তিপূজা করে। হিন্দুদের এই আক্বীদা যদি পীরে বেরেলভী,দেওবন্দ, আব্বাসী, হেফাজতে ছরশিনা ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীরসুফীদের, চরমনাই, কওমীরাও বিশ্বাস করে তাহলেও শির্ক।
হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ
তাদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ}
দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে আনা যায়৷ উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
মুমিন ও মুশরিকদের মধ্যে আক্বীদাগত পার্থক্য: হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী,খ্রিস্টান,শিয়াসুফি, পীরদের আক্বিদা: তাদের খোদা সত্তাগতভাবে জমিনেও (সর্বত্র বিরাজমান)। নাঊজুবিল্লাহ্
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
"ফেরাঊন বলল, ‘হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর, যাতে আমি আসমানে আরোহণে, যেন আমি দেখতে পাই মূসা'র মা‘বূদকে..." (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে..? সূরা মুলক:আয়াত ১৭
আমি একজন প্রবাসী
সময় টিভি কে ধন্যবাদ জানাই
ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন সাহেবের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য
হযরত বিল্লাল রাদিয়াল্লাহু হচ্ছেন পুরো ইসলামের মুয়াজ্জিন সাহেব তিনি আমাদের ইসলামের গর্ব
কাগজ দিয়ে তৈরি করা সবচেয়ে দামি জিনিস হলো কুরআন শরীফ আলহামদুলিল্লাহ 💖💖💖
জাজাকাল্লাহ হু খাইরান সময় টিভি কে,এত সুন্দর ভাবে ইসলামের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য ❤️❤️
ইসলামের ইতিহাস আরো বেশি ছড়িয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ। সময় টিভিকে অনেক ধন্যবাদ। আপনাদের কাছে এ রকম আরো ভিডিও চাই।
চোখের পানি ধরে রাখতে পারি নাই,,,
ধন্যবাদ সময় টিভিকে
তোমাদের হৃদয় উদ্বিগ্ন না হউক; ঈশ্বরে বিশ্বাস কর, আমাতেও বিশ্বাস কর। 2আমার পিতার বাটীতে অনেক বাসস্থান আছে, যদি না থাকিত, তোমাদিগকে বলিতাম; কেননা আমি তোমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করিতে যাইতেছি। 3আর আমি যখন যাই ও তোমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করি, তখন পুনর্ব্বার আসিব, এবং আমার নিকটে তোমাদিগকে লইয়া যাইব; যেন, আমি যেখানে থাকি, তোমরাও সেই খানে থাক। 4আর আমি যেখানে যাইতেছি, তোমরা তাহার পথ জান।
5থোমা তাঁহাকে বলিলেন, প্রভু, আপনি কোথায় যাইতেছেন, তাহা আমরা জানি না, পথ কিসে জানিব?
6যীশু তাঁহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।
যীশু তাঁহাকে কহিলেন, আমিই পুনরুত্থান ও জীবন; যে আমাতে বিশ্বাস করে, সে মরিলেও জীবিত থাকিবে; 26আর যে কেহ জীবিত আছে, এবং আমাতে বিশ্বাস করে, সে কখনও মরিবে না; ইহা কি বিশ্বাস কর?
27তিনি কহিলেন, হাঁ, প্রভু, আমি বিশ্বাস করিয়াছি যে, জগতে যাঁহার আগমন হইবে, আপনি সেই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র।
যীশু তাহাদিগকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, মোশি তোমাদিগকে স্বর্গ হইতে সেই খাদ্য দেন নাই, কিন্তু আমার পিতাই তোমাদিগকে স্বর্গ হইতে প্রকৃত খাদ্য দেন। 33কেননা ঈশ্বরীয় খাদ্য তাহাই, যাহা স্বর্গ হইতে নামিয়া আইসে, ও জগৎকে জীবন দান করে।
34তখন তাহারা তাঁহাকে কহিল, প্রভু, চিরকাল সেই খাদ্য আমাদিগকে দিউন।
35যীশু তাহাদিগকে বলিলেন, আমিই সেই জীবন-খাদ্য। যে ব্যক্তি আমার কাছে আইসে, সে ক্ষুধার্ত্ত হইবে না, এবং যে আমাতে বিশ্বাস করে, সে তৃষ্ণার্ত্ত হইবে না, কখনও না। 36কিন্তু আমি তোমাদিগকে বলিয়াছি যে, তোমরা আমাকে দেখিয়াছ, আর বিশ্বাস কর না। 37পিতা যে সমস্ত আমাকে দেন, সে সমস্ত আমারই কাছে আসিবে; এবং যে আমার কাছে আসিবে, তাহাকে আমি কোন মতে বাহিরে ফেলিয়া দিব না। 38কেননা আমার ইচ্ছা সাধন করিবার জন্য আমি স্বর্গ হইতে নামিয়া আসি নাই; কিন্তু যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহারই ইচ্ছা সাধন করিবার জন্য। 39আর যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহার ইচ্ছা এই, তিনি আমাকে যে সমস্ত দিয়াছেন, তাহার কিছুই যেন না হারাই, কিন্তু শেষ দিনে যেন তাহা উঠাই। 40কারণ আমার পিতার ইচ্ছা এই, যে কেহ পুত্রকে দর্শন করে ও তাঁহাকে বিশ্বাস করে, সে যেন অনন্ত জীবন পায়; আর আমিই তাহাকে শেষ দিনে উঠাইব।
সকলই আমার পিতা কর্ত্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন, এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে।
28হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। 29আমার যোঁয়ালি আপনাদের উপরে তুলিয়া লও, এবং আমার কাছে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। 30কারণ আমার যোঁয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।
দেখ, আমি দ্বারে দাঁড়াইয়া আছি, ও আঘাত করিতেছি; কেহ যদি আমার রব শুনে ও দ্বার খুলিয়া দেয়, তবে আমি তাহার কাছে প্রবেশ করিব, ও তাহার সহিত ভোজন করিব, এবং সেও আমার সহিত ভোজন করিবে। 21যে জয় করে, তাহাকে আমার সহিত আমার সিংহাসনে বসিতে দিব, যেমন আমি আপনি জয় করিয়াছি, এবং আমার পিতার সহিত তাঁহার সিংহাসনে বসিয়াছি।
22যাহার কর্ণ আছে, সে শুনুক, আত্মা মণ্ডলীগণকে কি কহিতেছেন।
কিন্তু কি বলে? ‘সেই বার্ত্তা তোমার নিকটবর্ত্তী, তোমার মুখে ও তোমার হৃদয়ে রহিয়াছে,’ অর্থাৎ বিশ্বাসেরই সেই বার্ত্তা, যাহা আমরা প্রচার করি। 9কারণ তুমি যদি ‘মুখে’ যীশুকে প্রভু বলিয়া স্বীকার কর, এবং ‘হৃদয়ে’ বিশ্বাস কর যে, ঈশ্বর তাঁহাকে মৃতগণের মধ্য হইতে উত্থাপন করিয়াছেন, তবে পরিত্রাণ পাইবে। 10কারণ লোকে হৃদয়ে বিশ্বাস করে, ধার্ম্মিকতার জন্য, এবং মুখে স্বীকার করে, পরিত্রাণের জন্য।
@@ahmedzarif130 খুবই হাস্যকর কথা,,, যীশু বলেছিলে এলা এলা এলাইজম,,,,,হে ঈশ্বর হে ঈশ্বর তুমি কেন আমাকে ত্যাগ করেছো,,,,,,এই বাক্য দ্বারাই বুঝা যায় যীশু কখনো ঈশ্বর ছিলো না,,,,,,,,,
Masha allah🌺🌺
আসতো বেশে হযরতে বেলালের মধুর আযান
যে আযানে ছিলো এমন প্রেম মুগ্ধ রহমান 🥰🥰
ইস বিশ্ব নবীর প্রতি বেলালের কেমন প্রেম ছিলো শুনেই হিংসা লেগে গেলো,আমিও যদি বিশ্ব নবীর সাথে এমন প্রেম করতে পারতাম 😭😭
কতো সুন্দর করে ইসলামে ইতিহাসের কথা বলছেন আমাদের ভাই,আল্লাহ তাহাকে আরো অজানা সব ইসলামের ইতিহাস বলার তৌফিক দান করুন আমিন,মা শাহআল্লাহ সময় টিভী
এরকম ইসলামিক ইতিহাস নিয়ে খুব সুন্দরভাবে বর্ণনা করার জন্য সময় টিভি কে ধন্যবাদ জানাই
আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের এই প্রতিবেদন খুবই মনোমুগ্ধকর এবং হেদায়েতের পথ। খুব বেশি বেশি করে ইসলামের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য আপনাদের অনুরোধ করছি।
ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন হজরত বেলাল রাঃ এর জীবনী সংক্ষিপ্তাকারে চমৎকারভাবে উপাস্থাপন করার জন্য সময় টিভিকে ধন্যবাদ।
❤❤❤
এক কথায় অসাধারণ লেগেছে, ইসলামের ইতিহাস সত্যি নির্মম ছিল। এমনি এমনি ইসলাম পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আর সময় টিভির সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে ইসলামের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য।
মনের অজান্তেই কেন জানি চোখ দিয়ে পানি চলে আসলো। ধন্যবাদ সময় টিভি কে সুন্দর উপস্থাপনের জন্য.
ইসলামিক এই সব ভিডিও শুনলে আমার রমজান মাসের কথা খুব মনে পড়ে। কতই না সুন্দর আমাদের ইসলাম ধর্ম। কিন্তু সমস্যা একটাই প্রতিনিয়ত শয়তানের ধোকাই পরে যাই। আল্লাহ্ তুমি সকল মুসলিম দের কে হেফাজত করো।
খুব সুন্দর একটা কথা , ইসলামের কথা প্রকাশ করায়।সময় টিভি ধন্যবাদ
সর্বকালের জনপ্রিয় ও সর্বশ্রেষ্ঠ মুয়াজ্জিন জনাব হযরত বিলাল রাঃ। মহান আল্লাহ পাক তাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকামে অধিষ্ঠিত করুন। নবীজি সঃ এর সাথে তারা সবাই এক সাথে থাকেন সেই দোয়া করি। আমিন।
আর শেষ যুগে এই মহান সাহাবী বেলাল ইবনে বারাহ এর বংশধর থেকেই আসবেন আখেরি জামানার মহান মুজাদ্দিদ সাহেবে কিরান বারাহ হাবিবুল্লাহ ইনশাআল্লাহ আমরাও তার প্রতীক্ষায় রইলাম আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন
পাখির নাম হবে আবাবিল,ধারাভাষ্যকার বলেছে আবালীল
@@mahfuzabegumshelly4641 কি বললেন ওনার নাম ও শুনি নাই
ইসলামি শিক্ষার আলোচনা করার জন্য সময় টিভি কে অনেক অনেক ধন্যবাদ
আহা প্রিয় নবী কে কত ভালবাসতেন হযরত বিলাল (র:)
ইসলাম শিক্ষা নিও ভিডিও করার জন্য সময় টিভি কে অনেক ধন্যবাদ
চোখে পানি চলে এসেছে কি বিশন ভালোবাসেন যখন শুনলেন তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন তখন তার প্রতি নির্যাতন আরো বেড়ে গেল তারপর ও তিনি ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করেন না। আল্লাহু আকবার
অনেক অনেক ধন্যবাদ সময় টিভিকে, ইসলামের প্রচার হুক এভাবেই, আমরা নিয়মিত শুনবো ইনশাআল্লাহ ❣️
এমন সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করে, ইসলামের ইতিহাস জানানোর জন্য উপস্থাপক (ইসানুল হক সাওন) ও সময় টিভিকে ধন্যবাদ।
কতই না ভালোবাসতেন তিনি(বিলাল রঃ) রসুল (সাঃ) কে,,,,,
আমাদের সবারই এমন করেই রসুল (সঃ) কে ভালোবাসা উচিত
হযরত বিললাল ( রাঃ ) জিবন কাহিনি শুনলে চোখে পানি চলে আসে আল্লাহ পিয় নবীজি ( সঃ ) ও তার সাহাবিদের জিবন আদর্শ মেনে চলার তৌফিক দান করুন আমিন।
আমিন
জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসি আমার প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে
সময় টিভির সকল কর্তৃপক্ষ এবং কর্মীবিন্দদের ধন্যবাদ এমন ইসলামি ইতিহাস তুলে ধরার জন্য
সময় টিভি কে অনেক ধন্যবাত ইসলামের এই সুন্দর কথা তুলে দরার জন্য।
সময় টিভি কে অসংখ্য ধন্যবাদ, এই রকম একটা ঐতিহাসিক ইসলামিক প্রতিবেদন দেখানোর জন্য
খুব মনোযোগ দিয়ে শুনছিলাম কথাগুলো আর গা শিহরে উঠেছিল।
ভালোবাসি ইসলামকে, এর অপমান সইতে পারিনা।
ধন্যবাদ আপনাকে
কলিজাটা ভিজে গেলো কথাগুলো শুনে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সময় টিভিকে।
আরো বেশি বেশি ইসলামিক অনুষ্ঠান প্রচার করলে আরো বেশি খুশি হতাম।
ধন্যবাদ সময় টিভিকে
সুবাহান আল্লাহ।
এত সুন্দর সৃতি তুলে ধরার জন্য সময় টিভি কে অনেক অনেক ধন্যবাদ।🥰
বিলাল (রাঃ) একজন সুপারস্টার 💙
খাগড়াছড়ি মুসলিমদের পক্ষ থেকে সময় টিভিকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন অবিরাম ভালবাসা
আমাদের পিয় নবি হযরত মোহাম্মদ❤❤❤❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ এভাবেই ইসলামের বিজয় হবে
সময় টিভির সকল মেম্বারদের অশংক ধন্যবাদ ইসলামিক অনুশঠান দেওয়ার জন্য
মা শা আল্লাহ অসাধারণ কার্যকলাপ। তবে বাজনা ছাড়া উপস্থাপন করার অনুরোধ রইল।
সময় টিভিকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন অনুষ্ঠান করার জন্য।
ভালবাসি সময় টিভিকে, যার থেকে আমর আল্লাহ নবির কথা প্রচার করা হয়।
এক গান বার বার শুনলে বিরক্তি চলে আসে কিন্তু আযান যত শুনি ততই ভালো লাগে
আমদের প্রিয় নবী (হযরত মোহাম্মদ সঃ) কে কে ভালোবাসেন❤️❤️❤️
Alhamdulillah, সময় টিভিকে ধন্যবাদ ইসলামের সুশীতল বানী শোনাতে, হযরত বিলাল (রা) কে উপস্থাপন করার জন্য।
এহসান উল হক শাওন সাহেব কে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে ইতিহাস ইসলাম উপস্থাপন করার জন্য ।
আল্লাহু আকবার
প্রিয় নবিজির প্রতি কঠিন ভালোবাসার প্রকাশ ঘটিয়েছেন বেলাল (রাঃ)
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো লাগলো।
জাজাকুমুল্লাহ খয়রন।
ধন্যবাদ জানাই সময় টিভিকে এবং এই প্রোগ্রামের উদ্যোক্তাদের!! ইসলামকে এত সুন্দর ভাবে বিশ্বের সামনে তুলে ধরার জন্য ❤️❤️❤️
মুরতাদের অপর নাম বেলাল।গাড়ির সব ওকে শুধু ব্রেক নাই। এটকে আমলে ইসলামে না নিয়ে কথা বলতে বলতে ইসলাম আজ দূষিত হয়ে গেছে।
কেন বেলাল মুরতাদ, ইসলামের অর্থে মুরতাদ নয়।আরেক অর্থে।
দাস প্রথা কি?তা জানতে হবে।
দাস প্রথা হলো যুদ্ধে প্রাপ্ত মানুষ ও কোন কারণে বাজার থেকে দাস গৃহ থেকে এককালীন পরিশোধে ক্রয় কৃত মানবের উপর নিজের একচ্ছত্র কতৃত্ব।যা আল্লাহ কতৃক স্বীকৃত।আবার আল্লাহর প্রতি এটিও স্বীকৃত এই দাস প্রথার অংশ কোন দাসীকে চাইলে আমরা দেনমোহর ধার্য করে ভোগ করতে পারি,সন্তান নিতেও।তবে দাসী চাইলে যেমন আমাকে ত্যাগ করার আকুতি জানাতে পারবে,আমি তেমনি ঐ দাসীকে আরেক জনের নিকট বিক্রি করতে পারবো।
দেনমোহর যোগ থাকলে এটি সুন্দর ব্যবস্থা নয়,কারণ দেনমোহর দিয়ে বিয়ে করতে হয়।বিবাহিত স্বামী স্ত্রী কারণ ব্যতিত একে অপরকে ত্যাগ করার বাসনা করতে পারেনা,আবার স্বামী পারেনা স্ত্রীকে অন্যএ বিক্রি করে দিতে।আবার দেনমোহর দিয়ে বিবাহীত নারী স্বামীর সম্পত্তির হিসসা পাবে,দেনমোহরের মাধ্যমে ভোগ করতে থাকা দাসী বা ক্রয় কৃত দাসী পাবেনা।
দাস প্রথার এ-ই নিয়ম গুলো কিনা একটু জেনে নিবেন।এই বিষয়ে আমার মনে হয়না ভুল আছে,কারণ অধিকারভুক্ত দাসীকে ভোগ করা নিয়ে কোরআনে আয়াত আছে।
যাক,ঠিক যে কোন ভাবে প্রাপ্ত দাসের বাধ্যকতা থাকে, নিজ মনিবের পক্ষে থাকা,মনিবের কথা শোনা,মনি বের জন্য যুদ্ধ করা, জীবন দেওয়া,যে দাস এটি করেনা সে পাপী আল্লাহর সংঙ্গাতে, গাদ্দার বা মুনাফেক।
আবার কোন দাসের থেকে মনিব লাভবান হলে,বা দৈনিক কতো হারে পরিশোধ করবে সে চুক্তির উদ্বৃত্ত ছাড় দিতে।অথবা নিজ অভাব থেকে দাস মুক্তি এবং কোন কারণে কোন দাস যদি মূল্য পরিশোধ সাপেক্ষে বা কোন চুক্তি করে নিজ মনিব থেকে মুক্তি চায় তাকে মুক্তি দিলে ও কেউ যদি নিজ দাসকে বাধ্য না করে বলে তুমি তোমার মতো চলতে পারো এই রকম কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টি পাওয়া যায় তবে কোন ভাবে মনিব বাধ্য নয় বা না করলে পাপী নয়।এটি আল্লাহর বিধান। এর বীপরিতে দাস মনিবের অবাধ্য হতে পারবেনা।
বেলাল হাবসী থেকে ক্রয় করা দাস।তার বাধ্যকতা ছিলো নিজ মনিবের অনুগত হওয়া।সে যখন মালিকের বিরোধী হয়ে গোপনে নবী অনুগত হলো তখন তার মনীব তাকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন,দেখুন আল্লাহর বিধান মনি বের বিরোধী হওয়া যাবেনা।তা যেমন নবীর দাসের বেলাতে তেমনি আবু লাহাবের দাসের বেলাতেও।
আবু লাহাব দূর দেশ থেকো একটি দাসকে দেখে শুনে সব দিক থেকে নিজের জন্য লাভ জনক মনে করে ক্রয় করে নিয়ে আসার পর,উক্ত দাসের কাজ ও যুদ্ধ শক্তি সামর্থ্য দেখে, সে দাসকে ক্রয় করতে মূল্য শোধ করার প্রস্তাব দেওয়া বাসনা করা দাসকে বলা, পাপ।ঠিক আবু লাহাব যদি নবীর দাসকে নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করে তাও পাপ।
তবে মনিব যদি মনে করে ক্রয় করবে বিষয়টি বৈধ।
বেলালের বিষয়ে মনিব নয়,বেলা লকে নিজ পক্ষের করে,বেলাল তার মনি বের অবাধ্য হয়ে গেলে পরে প্রস্তাব দেয়,মূল্য পরিশোধ সাপেক্ষে মুক্তি দেওয়ার,এই প্রস্তাব ও বেলালের সম্মতি সর্ব সময় পাপ বলে বিবেচিত সবার জন্য। বেলালের জন্য কেন ভিন্ন?ধর্ম এই বিষয়ে মুখ্য ছিলনা।
আবার বেলালকে চিনে পেলাম কারণে বেলাল নবীর পক্ষের এক বন্দী, উক্ত ব্যক্তিকি নবীর পক্ষে গোপনে কাজ করি কিনা,অর্থাৎ ঈমানদার ছিল,নবীর হুকুমে গুপ্তচর ছিল।তাকে যুদ্ধে বন্দী করে নবীর জন্য অপেক্ষা করে,এ ঈমানদারকো বেলাল তাকে চিনে ফেলার কারণে হত্যা করে,নিষেধ ও নবীর জন্য অপেক্ষা করতে বলার পরও।
এটিও জঘন্য কাজ।
তাই বেলাল নয়,মুনাফেকের আরেক নাম বেলাল।
সুবহানাল্লাহ!! হে আল্লাহ উনাকে উত্তম জাজা দান করুণ,,,
ইসলামী ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে আসতে হবে এবং আল্লাহ তায়ালার অশেষ শুকরিয়া আদায় করছি
ইসলামের জন্য হযরত বেলাল রাঃ-এর ত্যাগ অনস্বীকার্য!
যখন দেখি বা শুনি কোন জায়গায় বা কোন টিভি চ্যানেল আমাদের ইসলাম ধম নিয়ে কথা বা ভিডিও বানায় তখন গবে বুকটা ভরে যায় ❤️❤️❤️❤️
সময় টিভি টিমকে অসংখ্য ধন্যবাদ ❤️
ইসলামের ইতিহাস এতো
সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য ❤️
যে রকম একটা ভালো ভিডিও উপহার দেয় , নাজানি তার মনটা কত সুন্দর, বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে আপনাকে সালাম । আসসালামু আলাইকুম।
দীর্ঘজীবী হোক সময় টিভির ইসলাম প্রচারের জন্য
ইসলামের ইতিহাস প্রচারের জন্য সময় টিভির প্রতি চির কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাকে বিলাল (রা) এর ত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া ইসলাম ধর্মের অনুসারী বানিয়েছেন
হযরত বেলাল রাঃ ছিলেন প্রকৃত নবী প্রেমিক ও আহলে বায়াইত প্রেমিক🥰
অনেক অনেক ধন্যবাদ সময় টিভি কে, এতো সুন্দর একটা ইসলামের সত্য ইতিহাস উপস্থাপন করার জন্য 🥰
মাশাল্লাহ... সময় টিভির সবাইকে আল্লাহ যেনো নেক হায়াত দান করেন আমিন❣️
নিজের অজান্তেই চখে পানি এসে গেলো
সময় টিবিকে দ্যনবাদ
বিলাল (রা.) প্রতি ভালোবাসা❤️❤️❤️❤️
মাশাল্লাহ ❤
সুন্দর ভাবে সময় চ্যানেল দিন প্রচারে এগিয়ে যাচ্ছেন l
যিনি এই এইভাবে দিনের প্রচারে কাজ করছেন,
আল্লাহ্ যেনো তাকে সুস্থ রাখেন l
Hi
আলহামদুলিল্লাহ ইসলাম এর জন্য এত ত্যাগ।আর আমরা এত সুযোগ পেয়েও নামাজ পড়ি না।আললাহ আমাদের সহিহ্ বুঝ দান করুক আমিন।
তোমাদের হৃদয় উদ্বিগ্ন না হউক; ঈশ্বরে বিশ্বাস কর, আমাতেও বিশ্বাস কর। 2আমার পিতার বাটীতে অনেক বাসস্থান আছে, যদি না থাকিত, তোমাদিগকে বলিতাম; কেননা আমি তোমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করিতে যাইতেছি। 3আর আমি যখন যাই ও তোমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করি, তখন পুনর্ব্বার আসিব, এবং আমার নিকটে তোমাদিগকে লইয়া যাইব; যেন, আমি যেখানে থাকি, তোমরাও সেই খানে থাক। 4আর আমি যেখানে যাইতেছি, তোমরা তাহার পথ জান।
5থোমা তাঁহাকে বলিলেন, প্রভু, আপনি কোথায় যাইতেছেন, তাহা আমরা জানি না, পথ কিসে জানিব?
6যীশু তাঁহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।
যীশু তাঁহাকে কহিলেন, আমিই পুনরুত্থান ও জীবন; যে আমাতে বিশ্বাস করে, সে মরিলেও জীবিত থাকিবে; 26আর যে কেহ জীবিত আছে, এবং আমাতে বিশ্বাস করে, সে কখনও মরিবে না; ইহা কি বিশ্বাস কর?
27তিনি কহিলেন, হাঁ, প্রভু, আমি বিশ্বাস করিয়াছি যে, জগতে যাঁহার আগমন হইবে, আপনি সেই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র।
যীশু তাহাদিগকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, মোশি তোমাদিগকে স্বর্গ হইতে সেই খাদ্য দেন নাই, কিন্তু আমার পিতাই তোমাদিগকে স্বর্গ হইতে প্রকৃত খাদ্য দেন। 33কেননা ঈশ্বরীয় খাদ্য তাহাই, যাহা স্বর্গ হইতে নামিয়া আইসে, ও জগৎকে জীবন দান করে।
34তখন তাহারা তাঁহাকে কহিল, প্রভু, চিরকাল সেই খাদ্য আমাদিগকে দিউন।
35যীশু তাহাদিগকে বলিলেন, আমিই সেই জীবন-খাদ্য। যে ব্যক্তি আমার কাছে আইসে, সে ক্ষুধার্ত্ত হইবে না, এবং যে আমাতে বিশ্বাস করে, সে তৃষ্ণার্ত্ত হইবে না, কখনও না। 36কিন্তু আমি তোমাদিগকে বলিয়াছি যে, তোমরা আমাকে দেখিয়াছ, আর বিশ্বাস কর না। 37পিতা যে সমস্ত আমাকে দেন, সে সমস্ত আমারই কাছে আসিবে; এবং যে আমার কাছে আসিবে, তাহাকে আমি কোন মতে বাহিরে ফেলিয়া দিব না। 38কেননা আমার ইচ্ছা সাধন করিবার জন্য আমি স্বর্গ হইতে নামিয়া আসি নাই; কিন্তু যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহারই ইচ্ছা সাধন করিবার জন্য। 39আর যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহার ইচ্ছা এই, তিনি আমাকে যে সমস্ত দিয়াছেন, তাহার কিছুই যেন না হারাই, কিন্তু শেষ দিনে যেন তাহা উঠাই। 40কারণ আমার পিতার ইচ্ছা এই, যে কেহ পুত্রকে দর্শন করে ও তাঁহাকে বিশ্বাস করে, সে যেন অনন্ত জীবন পায়; আর আমিই তাহাকে শেষ দিনে উঠাইব।
সকলই আমার পিতা কর্ত্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন, এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে।
28হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। 29আমার যোঁয়ালি আপনাদের উপরে তুলিয়া লও, এবং আমার কাছে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। 30কারণ আমার যোঁয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।
দেখ, আমি দ্বারে দাঁড়াইয়া আছি, ও আঘাত করিতেছি; কেহ যদি আমার রব শুনে ও দ্বার খুলিয়া দেয়, তবে আমি তাহার কাছে প্রবেশ করিব, ও তাহার সহিত ভোজন করিব, এবং সেও আমার সহিত ভোজন করিবে। 21যে জয় করে, তাহাকে আমার সহিত আমার সিংহাসনে বসিতে দিব, যেমন আমি আপনি জয় করিয়াছি, এবং আমার পিতার সহিত তাঁহার সিংহাসনে বসিয়াছি।
22যাহার কর্ণ আছে, সে শুনুক, আত্মা মণ্ডলীগণকে কি কহিতেছেন।
কিন্তু কি বলে? ‘সেই বার্ত্তা তোমার নিকটবর্ত্তী, তোমার মুখে ও তোমার হৃদয়ে রহিয়াছে,’ অর্থাৎ বিশ্বাসেরই সেই বার্ত্তা, যাহা আমরা প্রচার করি। 9কারণ তুমি যদি ‘মুখে’ যীশুকে প্রভু বলিয়া স্বীকার কর, এবং ‘হৃদয়ে’ বিশ্বাস কর যে, ঈশ্বর তাঁহাকে মৃতগণের মধ্য হইতে উত্থাপন করিয়াছেন, তবে পরিত্রাণ পাইবে। 10কারণ লোকে হৃদয়ে বিশ্বাস করে, ধার্ম্মিকতার জন্য, এবং মুখে স্বীকার করে, পরিত্রাণের জন্য।
অনেক সুন্দর একটা আয়োজন,ইসলামকে মানূষের কাছে পৌছে দেওয়ার।যাজাকাল্লাহ খাইরান।
সুবহানআল্লাহ্ সুবহানআল্লাহ্। অনেক ধন্যবাদ সময় টিভি কে।।💖💖💖💖
অনেক সুন্দর উপস্থাপনা। মাশা-আল্লাহ!
সময় টিভি কে অনেক অনেক ধন্যবাদ ইসলামের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য
অত্যন্ত সুন্দর একটা প্রতিবেদন তৈরী করার জন্য সময় টিবিকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 👍💖
সময় টেলিভিশনকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ইসলামকে প্রচার করার জন্য।
চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না বেলাল রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহার জীবনী শুনে।
মাশ আল্লাহ,ধন্যবাদ আপনাকে অসাধারণ ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
খুব অসাধারণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন আমরা অনুপ্রাণিত হয়েছি এবং ধন্যবাদ আপনাকে ধন্যবাদ সময় টিভি
সময় টিভি কে অসংখ্য ধন্যবাদ ইসলামী ইতিহাস প্রচার করার জন্য এমন প্রচারণা সবসময়ই চাই ❤️❤️👍
এই সাংবাদিকে সালাম জানাই। মিডিয়া সুদুযে বিনোদন নয় তার প্রমাণ। সময়য়ের এর অপর নাম শিক্ষা। ধন্যবাদ ভাইয়া।
আর শেষ যুগে এই মহান সাহাবী বেলাল ইবনে বারাহ এর বংশধর থেকেই আসবেন আখেরি জামানার মহান মুজাদ্দিদ সাহেবে কিরান বারাহ হাবিবুল্লাহ ইনশাআল্লাহ আমরাও তার প্রতীক্ষায় রইলাম আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন
এত সুন্দর অনুষ্ঠান করার জন্য সময় টিভি কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভবিষ্যতে ও যেন প্রোগ্রাম টা চালু থাকে ।