যে গ্রামে কখনো কেউ মাংস ভিক্ষা করেনি বা করতে হয়নি//যে গ্রামে কেউ মাংস ভিক্ষা করে না//কোরবানির মাংস
Вставка
- Опубліковано 16 чер 2024
- আজকের এই ভিডিওর মাধ্যমে আমি আপনাদের এমন একটা গ্রামের সন্ধান দিব যে গ্রামে ব্রিটিশ পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ কোন পিরিয়ডে কেউ কখনো কুরবানীর দিনে মাংস ভিক্ষা করেনি অথবা মাংস ভিক্ষা করার প্রয়োজনও পড়েনি। কিন্তু এই গ্রামের সবাই অর্থাৎ 100 পার্সেন্ট লোক পর্যাপ্ত পরিমাণ গরুর গোশ দিয়ে ভাত খায়।
আমার গ্রামের ছোট থেকে দেখে আসছি,, এমন,, আলহামদুলিল্লাহ বাপ দাদার আমল হয়ে আসছে
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের গ্রামে এমন সিস্টেম আছে।
আলহামদুলিল্লাহ ,আমাদের গ্রামের ও এই ভাবে দেওয়া হয় 😊
খুব সুন্দর সিস্টেম এটা
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাযাকুমুল্লাহ খাইরান আল্লাহ সবাইকে নেক হায়াত দান করুন এই উদ্যোগ যারা গ্রহণ করেছেন এবং কে উদ্যোগ নিয়েছেন তাদেরকে আল্লাহ সবাইকে জাযা খায়ের দান করুন এবং যাদের নেক হায়াত দীর্ঘ আয় আইও বারায় দিন আল্লাহুম্মা আমীন
আশা করি আপনিও আপনার গ্রামের জন্য চেষ্টা করবেন।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের চাদঁপুর শাহরাস্তী সুর সই গ্রামে এই নিয়ম ছোট থেকে দেখে আরছি. তবে আমরা যাহারা কোরবান দেই তারা এই খান থেকে মাংস নেই না
Thank you brother for your kind information.
এই কাজ গোলা খুব ভালো আল্লাহ অনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন,আপচোচ আমাদের মেহেরপুর জেলা আমঝুপীতে এমন লোকের দরকার একানে এইরকম কোনো বেবোচতা নাই 😂😂😂
ভাই,আমি অনেককে কোরবানি দিনে কাঁদতে দেখেছি, অনেককে কোরবানির মাংস না পাওয়ার জন্য আত্মহত্যা করতেও দেখেছি। তাইতো আমার এই ভিডিওটা করা ।যাতে সবাই দেখে এবং তার গ্রামের লোকের জন্য সে ব্যবস্থা করে।
আসসালামু আলাইকুম স্যার,, আমার বাড়ি কুমিল্লার নাংগলকোট থানায় আমাদের গ্রামের বাটরার মাংস গত ৩৫ বছর আগে সুরু করে এই জাবৎ এক সাথে এক জায়গায় এনে আপনাদের মতোই কাজ করে আসিতেছি,, দোয়া আপনার জন্য আমাদের জন্য ও দোয়া কামনা,করি,❤
আলহামদুলিল্লাহ্ এই প্রক্রিয়া আমাদের গ্রামেও চালু আছে বহু বছর আগ থেকে।
আমাদের গ্রামের নাম: সাতঘরিয়া, ডাকঘর: বিজয়করা, ইউনিয়ন: ১৩ নং জগন্নাথদীঘি ইউনিয়ন, থানা: চৌদ্দগ্রাম, জেলা: কুমিল্লা।
আমাদের গ্রাম বা আমাদের আশেপাশের গ্রামে কোন মানুষ কোরবানির গোশত না খেয়ে থাকে না আমরা গর্বিত যে মুন্সিগঞ্জ জেলায় একে সিস্টেমে মানুষকে কোরবানির গোস দেওয়া হয়
ধন্যবাদ আপনার তথ্যের জন্য। তবে অনেক এলাকায় মাংস চাইতে গেলে, যার সাথে ভালো সম্পর্ক তাকে মাংস দেয়, আর যার সাথে ভালো সম্পর্ক নেই তাকে মাংস দেয় না। আবার অনেকে এমন আছে কোরবানি দিতেও পারেনা, আবার কারো কাছে হাত পেতে চাইতেও পারে না। কোরবানির দিনে তাদেরও মাংস খেতে ইচ্ছা করে, কিন্তু তারা বড় অসহায়।
বাংলাদেশের সকল উপজেলা ইউনিয়ন পর্যায়ে এমন নিয়ম চালু হলে গরিবের হক নষ্ট হবে না।
Thank you
Ma Sha Allah ❤❤
Mohot Kajer Jhonno Shobai k Dhonnobad o Pran Vare Duwa ❤❤
Thank you
নিয়ম তো এটাই। দুই ভাগ যে নিয়ে যান সেখান থেকেও এক ভাগ পাড়া-প্রতিবেশী আত্মীয়-স্বজন কে দেওয়া হয়
যারা কুরবানি দিবে তারা এখান থেকে কোনো ভাগ নিতে পারবে না,যারা কুরবানির দিচ্ছে তারা তো নিজের ভাগ,আত্মীয়স্বজনের ভাগ নিয়ে যাই,আর গরীবের ভাগ সমাজে দিয়ে যায় তাহলে আবার কেনো তারা ভাগ নিবে,
এটা এখানকার একটা নিয়ম। তবে আমার মনে হয় এর পিছনে কিছু উদ্দেশ্য আছে। ধরুন যে মাংসটা দিয়ে দিচ্ছে সে মনে মনে ভাবছে, আজকে আমার কোরবানি দেওয়ার সামর্থ্য আছে, কালকে থাকবে না। তার মানে কালকে যদি সে কোরবানি দিতে নাও পারে, তাও এখান থেকে পাবে।
ঠিক বলছেন
@@villagefood6605 আমাদের এখানে নিয়ম এই রকম কিন্তু যে কুরবানী দিবে সে তিন ভাগের এক ভাগ সমাজে দিয়ে আসবে,সে আর সমাজ থেকে মাংসের ভাগ নিবে না,
এটা আমাদের চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনা মসজিদের নিয়ম যারা কোরবানি দেয় তাদের মাংস আবার দেওয়া হয় না 😊😊😊
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের বংশ হচ্ছে সেখ বংশ রাজিবপুর কুড়িগ্রাম
Thank you for your kind information.
অনেক সুন্দর হয়েছে অসাধারণ আল্লাহ জেনো চাচাকে নেক হায়াত দান করে আমিন
Thank you
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের গ্রামের সতো ভাগ মানুষ কুরবানীর গসতো খেয়ে থাকে ইনশাল্লাহ করোন আমাদের গ্রামে যারা কুরবানী দেন তিন ভাগের এক ভাগ দিয়ে আশে ঈদগাহে আর এই গসতো যারা কুরবানী দেইনি তাহাদের ভাগ করে দেওয়া হয় ইনশাল্লাহ আমলাই
Thank you
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের এলাকায় এমন হয়
আপনার এলাকার নাম বলবেন?
খুব ভালো উদ্যোগ
Thank you
বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এই সিষ্টেম চালু আছে এবং গ্রামের সকল বংশের লোকজন মিলে একসাথে এই কাজ করে, এখানে বংশের ঐতিহ্যের কোন তাকাব্বরী নাই ।
তবে যে যে গ্রামে এই কাজটা হয়, নিঃসন্দেহে তারা ভাল কাজ করে।
আমাদের গ্রামেও এইরকম ব্যবস্থা
আমাদের গ্রামেও সবাই অন্যদের কুরবানির মাংসের ভাগ পায়।।
একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন , সেটা তার জন্য যথেষ্ট কিনা?
আমাদের গ্রাম মধুময় গ্রাম ❤️🥰🥰
ঐ গ্রামের সবাই কে আমার অন্তর থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আর যারা পরিশ্রম করছেন মাংস বন্টন এর ব্যাপারে সুস্থ থাকুক এই দোয়া করি
Thank you.
ফেনী জেলা অধীন, সদর উপজেলার 4 নং ধর্মপুর ইউনিয়ন অস্ত্র, মঠবাড়িয়া গ্রামে এ ব্যবস্থা চালু আছে গত 5 বছর যাবত
Thank you.
আমার গ্রামের এই নিয়ম অনেক আগে থেকেই চলে আসছে ধন্যবাদ ।
আমাদের সমাজেও আমরা সকলে যারা কোরবানি দেয়নি, তাদেরকেও ভাগ করে দিয়ে দেই।
আমাদের গ্রামের ও এমন
আমাদের গ্রামে এটা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।
আপনার গ্রামের নামটা বলা যাবে?
এমন সিস্টেম প্রত্যেক গ্রামে হওয়া দরকার?
আমাদের গ্রামের মতই
ভাই এর চেয়ে ভালো সিস্টেম আমার গ্রাম আসেন দেখে যান
কোথায় আপনাদের গ্রাম? দাওয়াত করেন। অবশ্যই আসবো।
পঞ্চায়েত সিস্টেম এটা আমাদের এলাকায় ও গ্রামেও একই সিস্টেম, এটাই সবচেয়ে পুরনো নিয়ম এটা নতুন কিছু না
আমাদের গ্রামে এই ছিসটিম আছে আদি কাল থেকে এইটা সমাজে যত গুলি ঘর আছে সবাই কুরবানির ঘোস পাবে
Boss,apnar vedio gula onak sikkha mulok😊🥰
আমাদের গ্রামেও এভাবে কুরবানীর গোস ভাগ করা হয়,
Thank you for your kind information. your village name please.
আলহামদুলিল্লাহ।
আমাদের গ্রামেও এমন সিস্টেম
Thank you for your kind information.
আমাদের গ্রামে ও এটা করা হয়।
ভাই আমাদের এই খানে যুগ যুগ থেকে এই নিয়মে সমাজে কোরবানির মাংশ বিতরন করা হয়।
মাশাল্লাহ
আমাদের গ্রাম ❤❤❤☺️☺️☺️☺️☺️🌸🌸🌸🌸🌸🌸💮💮💮💮💮
খুব সুন্দর একটি পদ্ধতিতে তারা মাংস বিতরণ করেন
এভাবে গুস্ত বিতরণ করলে কেউ বাদ যাবে না সকলেই গোশত পেয়ে যাবে এটা একটি মহৎ কাজ এই ধরনের সিস্টেম যদি প্রতিটা এলাকায় হয়ে যেত তাহলে কোন মানুষ গোস্ত খাওয়া থেকে বঞ্চিত হতো না
আশা করি আপনার এলাকার জন্য, আপনি অবশ্যই এভাবে চেষ্টা করবেন।
আমাদের গ্রামে এমন সিস্টেম আছে
ভাই এ ভাবে আমাদের গ্রামেও করা হয়
আমাদের গ্রামের ও এই ভাবে দেওয়া হয়
আপনাদের গ্রামের নামটা বলবেন?
লস্কারপুর, নগরকান্দা, ফরিদপুর।
আমাদের গ্রামেও সেম
গুট ❤❤❤ডোবায় হতে
বুঝলাম না।
আমাদের গ্রামেও হয়
ভাই আমাদের গ্রামে এভাবেই দেয়া হয়
Thank you for your kind information.
আমাদের গ্রামের এই নিয়ম
আপনার গ্রামের নামটা বলবেন?
কোরবানির দেন তাদের আবার মাংস নেওয়ার দরকার কি?
সাব্বাস আংকেল❤
ভাই সাধীনের পর থেকে আমাদের গ্রামে এই প্রথা চলে আসছে এখনো চলছে এখানে বংশের নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কি দরকার
Thank you brother for your kind information.
ভাই আমাদে গ্রামেও ছিল কিন্তু এইবার নিয়মটা বদলে ফ্যালাইছে।
কেন ভাই?
Amader grame amon system
Thank you.
আমিন
আল্লাহুম্মা আমীন।
এমন সিস্টেম আমাদের মানিকগন্জ গোবিন্দল গ্রামে আরও বহু আগে থেকেই চালু।
Thank you , for your kind information.
আমাদের এখানে আপনজনকে ও দেয় না এমন ও দেখেছি
আমিও দেখেছি সব মাংস ডিপ ফ্রিজে ঢুকাতে। কোরবানির আগে বড় একটা ডিপ ফ্রিজ কেনে। তারপর.........
❤❤❤❤
❤❤
অনেক সুন্দর
Thank you
Norsingdi ripura noyachor jug jug Dore cholesterol asce
Thank you.
🧡🧡🧡🔥🔥🔥👏👏👏
❤❤❤
Thank you
❤❤❤❤❤❤❤
👍👍👍👍
Thank you
আলহামদু লিল্লাহ আমাদের সমাজেও এটা চালু আচে
এবাবে কোরবানি হবে না
আপারে শিখাইছে কে? পড়ছেন কোন হাদিসে?
এইটা ইসলাম বিরোধী।
দলিল সহকারে বলেন। কোথায় পাইছেন যে এভাবে কুরবানী দিলে কুরবানী হবে না।
দালালি ছারেন,, দেশের সব গ্রামেই এ রকম নিয়ম চালু আছে
কিভাবে দালালি করলাম? কার দালালি করলাম? এখনো বাংলাদেশের ২০পার্সেন্ট গ্রামেও এরকম নিয়ম চালু নাই।
Vai apner number ta dayn
কেন ভাই?
@@villagefood6605 আপনার সাথে একটু কথা বলার দরকার ছিল
@@mdmafujmer1670 আপনার নাম্বারটা দিন, আমি কল দিচ্ছি।
একেবারে খারাপ নিয়ম
কেন ভাই?
ভাই যারা কোরবানি দিয়েছে তাদের তে গোশত নেওয়ার অধিকার ইসলাম দেয় ন
ভাই যারা কোরবানি দিয়েছে তাদের তে গোশত নেওয়ার অধিকার ইসলাম নাই শুধু বংশের কারনে এরকম করা যাবেনা
ভাই যারা কোরবানি দিয়েছে তাদের তে গোশত নেওয়ার অধিকার ইসলাম নাই শুধু বংশের কারনে এরকম করা যাবেনা
যারা কোরবানি দেয় তারা এ গোস্ত পাওনা না।
আমার মোনে হয় দারুন রুদদক।এটা সব য়াযগা করা উচিত
আশা করি, আপনার এলাকার জন্য আপনি চেষ্টা করবেন।
এক বাটে দুই কেজি হবে
ইস আমার যদি টাকা থাকতো তাহলে এই গ্রামে গিয়ে বাড়ি করতাম।
আপনি ইচ্ছা করলে, আপনার গ্রামটা ও এমনভাবে সাজাতে পারেন।
@@villagefood6605 সম্ভব না ভাই, এই রকমের মন মানসিকতার একটা মানুষ ও আমার এলাকায় নাই।
আপনি শুরু করেন ,দেখবেন একদিন ঠিকই হয়ে গেছে।
এই গোস্ত ভাগ করতে করতে রাত ১০.০০ টা বাজে , ঈদের দিন আনন্দ এখানেই শেষ।
Ai tai eid ar ashol moja re pagla😅
এটা ই আনন্দ
আমাদের গ্রামে প্রত্যেকটা গরীব মানুষ ৫০ থেকে ৬০ কেজি মাংস পায়,আমার মনে হয়না বাংলাদেশের কোন গ্রামে এত মাংস আর কেউ পায়
ভাই আপনার গ্রামের নামটা বলবেন? কিছু মাংস আমার এলাকার গরিবের জন্য পাঠায় দিয়েন।
ভাই কেন আপনার গ্রামের জন্য আমরা দিবো, আমাদের গ্রামের গরীবেরা তাহলে কি করবে, আমাদের গরীব মানুষ গুলো ভালো আছে এটাই শান্তি, আপনি আপনার গ্রাম নিয়ে এগিয়ে যান।
আপনার এলাকার গরিবরা তো 50/ 60 কেজি পায় এত তো একটা ফ্যামিলির খাইতে লাগে না। তাই বলছিলাম আরকি।
ভাই ৫০ - ৬০ কেজি কত কেজিতে হয় ? এই রকম চাপা কোন জায়গা পাওয়া যায়। ৫-৬ হলে বিশ্বাস করা যায়।
@@kabirapnarnbrtadenhossain3239 Thank you
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের গ্রামে এমন সিস্টেম আছে।
ভাই এর চেয়ে ভালো সিস্টেম আমার গ্রাম আসেন দেখে যান
আলহামদুলিল্লাহ।
❤❤❤❤
আমাদের গ্রাম নড়াইল জেলা, পোস্ট মাইজপাড়া,গ্রাম ধাউড়িয়া ঘাটা, আমরাও পূর্ব পুরুষ থেকে এভাবে দি।
কেহ বঞ্চিত হয় না।
আমাদের যারা কুরবানী করে তারা এ ভাগ নেয় না।
গ্রামের কোন বংশনয় সবাই এক হই
আমাদের নিয়ম, গ্রামের সবাই এক হয়ে একই স্থানে সব গরু ছাগল জবাই হয়।তিন এর এক ওখানে রেখে যায়। অল গ্রামের যারা কুরবানী করেনাই তাদের মাঝে বাড়ি প্রতি হিসেবে মাথাপিছু হারে ভাগ করে দেয়া হয়। যারা গরু কাটে গরুর মালিকেরা নিজ থেকে দেয়। চামড়া গ্রামের মসজিদে ভাগ করে দেয়া হয়।
আপনার গ্রামে প্লেন পড়ছিলো।
❤❤❤❤
Thank you.