হুজুর আপনি একজন বড় বিজ্ঞানী। ইসলামের আলোকে সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছেন। আমি আপনার বয়ান খুব মনোযোগ সহকারে শুনি। এতে আমার জ্ঞান অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমীন।
আচ্ছালামুয়ালাইকুম। মাশাআল্লাহ, অনেক সুন্দর ভাবে পবিত্র কোরআনের ব্যাখ্যা করতেছেন হুজুর। যতই শুনি ততই অভিভূত হই এবং অনেক আনন্দ ও মজা পাই। পরম করুনাময় মহান আল্লাহ পাক এর দরবারে কায়মনোবাক্যে আপনার সার্বিক সুস্থ্যতা সহ নেক হায়াত ও নিরাপদ জীবন কামনা করছি। পবিত্র কোরআনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রত্যেকটি আয়াতের তাফসির প্রচার সম্পর্কিত আপনার প্রস্তাব/পরামর্শ গুলো খুবই সুন্দর। এ প্রস্তাব/পরামর্শ গুলো বাস্তবায়ন করার জন্য সম্মানিত আলেমেদীনগণের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আলহামদুলিল্লাহ, পরম করুনাময় মহান আল্লাহ পাক আপনাকে অনেক জ্ঞান দান করেছেন। তারই প্রেক্ষিতে আপনি পবিত্র কোরআনের তাফসির সহ বিভিন্ন বিষয়ে কয়েকটি বইও লিখেছেন। এই তাফসির ও বইগুলো মুসলিম জাতির মূল্যবান সম্পদ হিসেবে অনুশীলনকারীদের পরকালে নাজাত এর অছিলা হবে, ইনশাআল্লাহ। আপনার প্রতি সবিনয়ে অতি ক্ষুদ্র একটি নিবেদন, আপনার যদি সময় হয়, ইসলামের ইতিহাস লিখে গেলে মুসলিম ও অমুসলিমগণ আরও একটি অতি মূল্যবান সম্পদ পাবে বলে আমার বিশ্বাস। ইতিহাস লিখার শেষ পর্যন্ত পরম করুনাময় মহান আল্লাহ পাক এর দরবারে কায়মনোবাক্যে আপনার সার্বিক সুস্থ্যতা সহ নেক হায়াত কামনা করছি। হে পরম করুনাময় মহান আল্লাহ পাক, আপনি দয়া করে হুজুরকে মুসলমানদের সঠিক ইতিহাস লিখার তাওফিক দান করুন এবং হুজুরকে সার্বিক সুস্থ্যতা সহ নেক হায়াত দান করুন। আমীন।।।
তাবলীগ জামাত যা বলতে চায় তা হলো চিল্লায় চলো! নবীগনের (আ) দাওয়াতের মূল বিষয় ছিলো তাওহিদের দিকে আহবান করা! আর তাবলীগ জামাতের দাওয়াতের মূল বিষয় হলো চিল্লায় চলো! [Mashuk Alam] 08/07/2022
হুজুরের কথা কুরআন হাদিসের দৃযটিতে সঠিক মনেহয়।কিন্তু কওমি ঘরনার সকল আলেম বর্তমানে প্রচলিত তাবলীগ জামাতকে এক বাইককে সঠিক জামাত মনে করে। আললাহ পাক আমাদেরকে সঠিক পথে চলার তাওফিক দান করুন।আমিন
আল্লা তা আলা মুমীনদের জান-মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনীময়ে | এক সকাল - এক বিকাল আল্লাহর রাস্তায় বেড় হ ওয়া দুনিয়া-দুনিয়ার মদ্ধে যা কিছু আছে তার চাইতে-উওম সহিকথা-হক কথা (কিতাবুল জিহাদ-সহী বুখারী )| তাবলিগীদের ছল-চাতুরী কোরআন-হাদীসের কাছে ধরা খেলো | প্রচলিত বেদাতি তাবলিগীরা এ মিত্থা বয়ানটা বেশী-বেশী করে বলে , জাহেলদের প্রলোভন দেখিয়ে দলে ভিড়ায় | তারা (মুমিনরা)আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করে ,তারা মারে আর মরে (সূরা তওবা ১১১ নং আয়াতে) বিস্তারিত বর্ননা দেওয়া আছে ,| এই আয়াতের ওপর -ভর করে মাওলানা ইলিয়াস সাহেব এবং মাওলানা যাকরিয়া সাহেব গংরা প্রচলিত তাবলীগ জামাতে বলে দিলো আল্লা তা আলা মুমীনদের জান-মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনীময়ে --আল্লাহর রাস্তায় বেড় হয়ে যাও মানে-চিল্লায় চলে যাও ,| মুমিনদের লড়াই-যুদ্ধের আয়াতকে তারা চিল্লায় যাওয়ার ক্ষেএে ফিট করে দিলো | সওিকার্থে সকল মুহাদ্দিছে কেরাম ১৪শ বছরের ইতিহাসে (এক-মাএ ইলিয়া সাহেব বেতীত - এমন তাফসীর নাকি তিনি খোয়াবে পেয়েছেন ) জেহাদের ওপর ভিওি করে এই হাদিসটি নিয়ে এসেছেন --- তার মানে "জেহাদের রাস্তায় গিয়ে , সিমানা পাহারা দিতে গিয়ে , মুসলমানদের তাবু পাহারা দিতে গিয়ে , এক সকাল -এক বিকাল আল্লাহর রাস্তায় বেড় হওয়া দুনিয়া-দুনিয়ার মদ্ধে যা কিছু আছে তার চাইতে-উওম |" অপর-দিকে চিল্লায় গিয়ে তারা পেট-পুরে -(পিকনিক-পিকনিকি পরিবেশে ) খেয়ে দেয়ে আরামছে লম্বা একটা ঘুম দিয়ে আছর পড়ে ঠান্ডা হাওয়ায় ফুরফুরে - মেজাজে দু-চার দোকান , বাসা-বাড়ি দাওয়াত দিয়ে দুনিয়া-দুনিয়ার মদ্ধে যা কিছু আছে তার চাইতে-উওম হইয়া গেল (মোয়া-মুড়ির মত) অতি-সহজ পদ্ধতিতে ( এরকমটি কোন সহী হাদীসে নেই বাট তারা বানিয়েছে , এটাকেই বলে বেদাত) |
হজুর আপনি বলেছেন। তাবলীগ জামাত অন্য কোন হজুরকে কিছু বলতে দেয়ে না তারা সুদু তালের সিলিবাসের বইরে যায় না।আমার মনেহয় আপনি যেখানে জীবনে কোন দিন সময় দেন নাই। তা নিয়ে সমালোচনা কারির শাস্তি কি তা আপনি ভালবাবে জানেন। সুতারং কিছুদিন সময় দিন তারপর আলোছনা করেন।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের তাফসীর যতোই শুনি ততই ভালো লাগে অনেক কিছু জানতে পারছি। তবে হুজুরকে একটু বলতে চাই, হে আল্লাহর বন্দা বর্তমান সময়ের মুজাহিদগনকি আপনাদের দৃষ্টি সিমার বাইরে আফগানীরাকি আল্লাহর সাহায্য পায় নাই, আপনারা এগুলো প্রচার করতে ভয় পান নাকি সেগুলো প্রচারে আপনারা বেমালুম ভুলে গেছেন ? এই ভুলে যাওয়া/ভয় পাওয়াই আজ আমাদেরকে আমাদের আসল পরিচয় ভুলিয়ে দিয়েছে। আমার অনুরোধ সাহাবী/তাবেয়ীন/ তাবে তাবেয়ীন সহ পূর্বের ইসলামের সোনালী ইতিহাস বলার পাশাপাশি বর্তমান সময়ের মুজাহিদিনদের উজ্জল দৃষ্টান্ত ও আল্লাহর নুসরাতের বিষয়গুলোকে আলোচনায় স্থান দিন। আল্লাহ হুজুরকে নেক ও সুস্থ জীবন দান করুন আমিন
কুরআন ব্যতীত যাদি আর কোন কিতাব পড়া ও আমল করা যদি ইসলাম না হয় তাহলে আপনার যুক্তি অনুযায়ী হাদিস ও ফেকহী কিতাবগুলি গুলো পড়াও তো ইসলাম নয় আপনার যুক্তি অনুযায়ী।
মহান রব্বুল আলামিন তাকওয়াএবং পরহেজগারিতা পছন্দ করেন আর রাসুল (সঃ)কে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ না করা পর্যন্ত উম্মত বলে স্বীকৃতি দেবেন না,আল্লাহ তৌফিক দিন,আমিন❤❤❤❤❤
মাওলানা ইলিয়াস সাহেব" ১৯২৬ ইং সালে স্বপ্নে পাওয়া ধর্ম বা প্রচলিত তাবলীগ জামাত প্রথমবার চালু করেন (ভারতের) 'হরিয়ানা প্রদেশের ' দরিদ্র -নিম্ন-শিক্ষান্চল মেওয়াত গ্রাম থেকে । প্রচলিত তাবলীগ জামাত স্বপ্নের ধর্ম "মাওলানা ইলিয়াস সাহেব" নিজে বলেছেন ( মালফূযাতে-ইলিয়াস-৩৩-পৃষ্ঠা ) | ১৪০০ বছরের ইতিহাসে এই ধরণের জামাত ( মসজিদে বাজর করে পিকনিক-পিকনিক পরিবেশে রান্না বাদ খেয়ে-ঘুমিয়ে রাতের নীল স্বপ্ন উপভোগ করা) আর কখনও ছিল না, | এধরনের বানানো স্বপ্নের তরীকার তাবলীগ রাসূল (সঃ) , খোলাফায়ে রাশেদীন , সাহাবায়ে-কেরাম কেউ করেননি , সুতরাং এই জাতীয় জামাতকে স্বপ্নের ধর্ম বা বেদাতি তাবলীগ বলা হয় ... আল্লার রসুল (sw) বলেন, ইবলিস গুনার চে বেদআত বেশি ভালোবাসে ।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের জন্য আল্লাহ কাছে দোয়া করি। আল্লাহ হুজুরকে নেক ও সুস্থ জীবন দান করুন। আমাদের দেশের মসজিদে বেশীর ভাগ ঈমামগন প্রকৃত কোরাআনের তরজমা বুঝেনা মুক্তাদিদের কি শিক্ষা দবে। আল্লা হুআকবার আর সামি আল্লাহ হলিমান হামিদা আর না হয় বলে হোলিমান হামিদা তাহলে মুসল্লীগন কিভাবে শিক্ষা গ্রহন করবে। শুদ্ধ করে বলতে বললে কোন কিছু মনে করেনা।
কোরআনের - সূরায়ে হাক্কা ৪৪-৪৫-৪৬ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা কঠিন হুংকার দিয়ে ছাইয়েদিল মুরছালিন সকল নবী-রাসুল গনের সরদার হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কে বলেছেন , হে বিশ্ববাসী শুনে রেখো -- এই মুহাম্মদ (সঃ) যদি নিজের থেকে বানিয়ে কিছু বলে -- তাহলে আমি আল্লাহ তাঁর টুটি ছিঁড়ে ফেলে দেবো (আল্লাহ আরও কিছু ভয়া-বহ শব্দ উচ্চারন করেছেন এই আয়াত সমূহে) | =============================================== হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কোন স্বভাবিক বা সাধারন নবী ছিলেন না , মেরাজে গিয়ে সকল নবী-রাসুল গনের উপস্থিতিতে নামাযে ঈমামতি করেছেন , দুনিয়া ও আখেরাতের শ্রেষ্ঠ মহামানবের যদি এই অবস্থা হয় ,আমাদের কি হবে ? ? ? প্রচলিত তাবলীগ জামাত এবং স্বপ্নের ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা ও ৪ তরিকায় তাসাউফে বয়াত হওয়া মাওলানা ইলিয়াস সাহেব , সারগেদ মাওলানা যাকারিয়া কান্দলভী সাহেব গংরা কোরআন - হাদীসের অপবেক্খা করে ,অধিকাংশই বানিয়ে জাল-যইফ হাদীস দিয়ে ফাযায়েলের বইগুলি লিখেছে, | আমাদের দেশের কিছু আলেম আছে যাদের ভয়-ডর বলতে কোন কিছু নাই এবং তোয়াক্কা ও করেনা ,| কোরআনের আয়াত অপবেক্খা করলে কি সাস্থি হবে আল্লাহ , রাসূল (সঃ) কে উদাহরন স্বরুপ উপরোক্ত আয়াত দিয়ে সকলকে পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দিলেন , | আল্লাহ আমাদের সকলের উপর রহম করুন এবং সকলকে বুঝার জ্ঞান দান করুন |
কুরআন' বুঝা কিংবা অনুধাবন করা সহজঃ আল্লাহ তাআ’লা বলেন, “আমি ক্বুরআনকেবোঝার জন্যে সহজ করে দিয়েছি (অথচ " তাবলিগওয়ালারা " বলে" কুরআন" বুঝা কঠিন বুঝতে গেলে গুমরাহ্ হয়ে যাবে ) । অতএব, কোন চিন্তাশীল ব্যক্তিআছে কি?” সুরা আল-ক্বামারঃ আয়াত নং- ১৭, ২২, ৩২, ৪০। একই সুরাতে আল্লাহ তাআ’লা এই কথাটি মোট চারবার উল্লেখ করেছেন। এরপরেওযে দাবী করবে, “ক্বুরআন বুঝা কঠিন, ক্বুরআন বুঝতে গেলে মানুষ পথভ্রষ্ট হয় যাবে”, সে আল্লাহর কিতাবের প্রতি মিথ্যা অপবাদ দিয়ে কুফুরীকাজে লিপ্ত হলো। =================================================================== অথচ " তাবলিগওয়ালারা " বলে" কুরআন" বুঝা কঠিন বুঝতে গেলে গুমরাহ্ হয়ে যাবে এমন কথা প্রচার করে তারা কুফুরীর আশ্রয় নিল ,এই কারনে কুরআন কে বাদ দিয়ে " ফাযায়েল আমলের বই " নিয়ে বেস্ত থাকে ",আল্লাহর কুরআন" হলো মুমিনের বন্ধু এবং শয়তানের চির শত্রু | আমাদের দেশের একশ্রেণী জাহিল ইসলাম প্রচারকারী এই কথাগুলো বলে মুসলমানদেরকে" ক্বুরআন" থেকে দূরে রাখতে চায়। এরা মূলত শয়তানের হয়ে কাজ করছে। (১১) যারা ক্বুরআন নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করেনা তাদের অন্তর যেনো তালাবদ্ধঃ আল্লাহ তাআ’লা বলেন, “তারা কি ক্বুরআন সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনা করে না? নাকি তাদের অন্তর তালাবদ্ধ?” সুরা মুহা’ম্মাদঃ ২৪। . (১২) ক্বুরআন হচ্ছে শিফাঃ আল্লাহ তাআ’লা বলেন, “আমি ক্বুরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের শিফা (সুচিকিৎসা) এবং মুমিনদের জন্য রহমত (দয়া বা অনুগ্রহ)।” সুরা বনী ইসরাঈলঃ ৮২। আল্লাহ তাআলা বলেন, “হে মানুষেরা! তোমাদের নিকট উপদেশবাণী (ক্বুরআন) এসেছে তোমাদের রবের পক্ষ থেকে এবং এটি অন্তরের রোগের শিফা (নিরাময়) ও হেদায়াত (পথনির্দেশ) ও মুমিনদের জন্য রহমত (দয়া)।” সুসূরা ইউনুসঃ ৫৭। " কুরআন বিমুখতা অর্থাৎ শয়তানের বন্ধু হওয়া আর শয়তানের বন্ধু হওয়া মানে পরিষ্কার জাহান্নামে সওয়ার হওয়া |"
ভাই আপনাকে কে বলেছে তবলীগওয়ালারা কোরআন বুঝে পড়ার জন্য নিষেধ করেছে, মনগড়া কিছু বলবেন না, তাবলীগ আপনার পছন্দ না ও হতে পারে, কিন্তু না জানি না বুঝি কথা বলা ঠিক না, আপনি কি জান্নাতের ঠিকাদারী নিছেন।
১৬৫৯ নং হাদিস সহীহুল মুসলিম , কবর পাকা , কবরপূজা , মাজারপূজা , করলে , কবরকে সামনে রেখে 'নামাজ' পড়লে জাহান্নামে জ্বলতে হবে | 'মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের ' তাবলিগের মার্কায দিল্লীর নিজামযুদ্দিনে ৬ ছযটি ইয়া বড়-বড় 'তাবলিগী মুরব্বীদের' কবর বিশেষ করে মাওলানা ইলিয়াস সাহেব এবং তাঁর পুত্রের কবর ও ঐ মসজিদে (২০ বছর আগের কথা) আছে | বর্তমান দিনে হয়তবা কবরের পরিমান আরও বেড়েছে | আল্লাহ আমাদের সকলকে জাহান্নাম থেকে দুরে থাকার তৌফিক দান করুন |
হুজুর আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপনার কথাগুলো অনেক ভালো লাগছে কিন্তু তাবলীগের কথাটা যে বলছেন তা হলো হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাই হি ওয়াসাল্লাম এর সময় কোন মাদ্রাসা ছিল না।উনারা বাড়ি বাড়ি হেঁটে হেঁটে দাওয়াত দিতেন। এটা বড় কষ্টের কাজ। অনেক কঠিন, মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে দাওয়াত দেওয়া। অনেকে অনেক রকম অপমান অপদস্ত করেন। অনেক কঠিন ব্যাপার। সহজেই কেউ মেনে নেয় না। আর মাদ্রাসার পড়া বই পড়ে ওখানে বসে বসে পড়া শেষ করে কিন্তু তারা নিজের জিন্দেগী ঠিক করে না দুনিয়াবী ডিগ্রী হাসিলের জন্য এরা পড়াশোনা করে পয়সার বিনিময়ে দাওয়াতি কাজ করে তাবলীগ ওয়ালারা আমলের পথ ধরাইয়া দে য় সিঁড়িতে ওঠার ব্যবস্থা করে। এরা কারো কাছ থেকে কোন বিনিময় গ্রহণ করে না। নিজের যা আছে তাই খরচ করে দাওয়াতি কাজ করে। যার কপাল ভালো আল্লাহর পছন্দনীয় হবে সে আগাইয়া যাবে। আলেমরা সাধারণত অহংকারী হয়ে বেশি শিক্ষিত হওয়ার কারণে। আল্লাহ বলেছেন তুমি এক হাত আগালে আমি দুই হাত আগাবো সুতরাং তাবলীগ ওয়ালাদের আল্লাহ পাকের সাহায্য করবেন। আর তাবলীগ ওয়ালারা বিনয়ী হয় এদের এত শিক্ষা নাই।
' মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের ' অনুমতিক্রমে ' মাওলানা যাকারিয়া সাহেব' (ফাযায়েলে আমাল বই-পৃষ্ঠা নং - ১২৬) এ লিখেছেন , জামাতে ফরজ নামায ছুটিয়া গেলে উক্ত নামায ২৫ বার পড়তে উদ্ভুদ্দ করার জন্ন এক বুযুর্গ বেক্তির উদাহরন টেনেছেন | এ-বিষযয়ে আল্লা-পাক কোরআনে এরশাদ করেছেন -- " আল্লাহ নবি-রাসূলদের কাছে ওহী পাঠান , আর শয়তান ও ওহী পাঠায় তার আউলিয়াদের কাছে " সুতরাং (জামাতে ফরজ নামায ছুটিয়া গেলে উক্ত নামায ২৫ বার পড়তে হবে ) পাঠক-বৃন্দ এই ওহীর খবর এতক্ষনে বুঝে গেছেন কার-থেকে এসেছে , যা কোরআনে নেই , হাদিসে নেই ?
[ফাজায়েলে নামাজ, ৯৭ পৃষ্ঠা]সাবেত নামক এক ব্যক্তি ৫০ বছর ঘুমায় নাই, এর বরকতে তিনি কবরে নামাজ পরার সুজগ পেয়েছিলেন। সম্পূর্ন আল্লাহ ও রাসূল (সঃ) এর তরিকা বিরোধী আকীদাহ যা স্বপ্নে পাওয়া ধর্ম মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের তাবলিগীরা খুবই পছন্দ করে , নতুবা আল্লাহ ও রাসূল (সঃ) এর তরিকা বিরোধী আকীদাহর গাল-গল্প কিভাবে লিখতে পারেন | প্রচলিত তাবলীগওলাদের ফাযায়েল আমালের লেখক মাওলানা যাকারীয়া সাহেব কর্তিক লিখিত ফাযায়েল আমালের [ফাজায়েলে নামাজ, ৯৭ পৃষ্ঠা]আজ-গুবি-বানোয়াট- ডাহা মিত্থা কথা বলতে বা লিখতে ওরা আল্লাহকে এতটুকুন ভয় করে না , এই হলো বিদাতিদের মিত্থাচার ও জালিয়াতীর অকাট্ট দলীল সহ প্রমান ভুরি-ভুরি আছে |
জি , গোলাম আজম অনেক সময় দিয়েছিলেন তাবলীগ জামাতে। আপনারা তাকে রংপুর এর তাবলীগ এর আমির ও বানিয়েছিলেন। আমি নিজেও তাবলীগ জামাতে সময় দিয়েছি । কিন্তু কোরানের সম্পুর্ন অংশ মেনে নেয়ার ও বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করার দাওয়াত তাবলীগ জামাত দেয় না । আংশিক দেয় এবং এই কোরানের আংশিক দাওয়াত কেই নবীওআলা কাজ বলে প্রচার করতে থাকে । অথচ কোরানে আল্লাহ বলেছেন , তোমারা কোরানের কিছু অংশ মানবে আর কিছু অংশ মানবে না ,তাহলে অপেক্ষা ( শাস্তির জন্য ) কর ।
৬২. নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে, যারা ইয়ুহূদী হয়েছে(১) এবং নাসারা(২) ও সাবি’ঈরা(৩) যারাই আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, তাদের জন্য পুরস্কার রয়েছে তাদের রব-এর কাছে। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না।(৪) (sura bakara 2: 62)
রাসূল(সঃ)এর কাছে জীবরাঈলের(রাঃ) মাদ্ধমে আল্লাহ সরা-সরি ওহী পাঠাতেন ,সেই মেসেজে মসজিদে রান্না-বান্না করে আরামছে ঘুমিয়ে ৩-৭ দিন মাস ৪০ দিন বা জীবন চিল্লার কোন আদেশ আল্লাহ - রাব্বুল আলামিন দেননি , যার ফলে এমনটি রাসূল(সঃ) সহ খোলাফায়ে রাশেদীন ,সাহাবায়ে কেরাম ,তাবেঈন,ও তাবেতাবেঈন , অর্থাত (ইসলামের স্বর্ণ যুগে) তাঁরা কেউ এ ধরনের আমল - ঈবাদত করেননি ,| এখনতো ওহী আসার সুযোগ নেই ,তাহলে আমল-ঈবাদতের নামে চিল্লা দেওয়ার তরিকা এগুলি আসলো কোত্থেকে ? (যা কোরআনে নেই-হাদীসে নেই তা ইসলামে ও নেই) স্বপ্নের মাদ্ধমে আসলো মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের কাছে মাএই ৫০-৬০ বছর হয় | সুতরাং রাসূল(সঃ)এর তরীকা বা দেখানো পথ বাদ দিয়ে , মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের স্বপ্নের ধর্মের তরীকানুযায়ী চলছে আমল-ঈবাত-সোয়াবের আশায় , নির্ঘাত তারা স্বপ্নের ধর্মের মোহে পাল্লায় পরে বেদাত করছে ,| এই রকম নতুন বা বেদাতি পদ্ধতিতে আমল-ঈবাদত-দাওয়াত দেওয়ার কাজ ১৪৪০ বছরের ইতিহাসে এক-মাএ স্বপ্নের ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াস সাহেব দেখালেন , আর বেদাত হলো শীরকের চোরা-গুপ্ত রাস্তা , অতএব প্রচলিত স্বপ্নের ধর্ম তাবলীগ জামাত থেকে সাবধান | মনে রাখতে হবে অনুসরন-অনুকরন করতে হবে এক-মাএ মহামানব রাসূল(সঃ) কে যা আল্লাহ বারংবার বলেদিয়েছেন , এর বেতিক্রম হলে হবে বেদাত |
" ফাযায়েলে নামায ৭৮ পৃষ্ঠা "- 'মাওলানা যাকারিয়া ' কর্তৃক লিখিত বেদাতি তাবলীগ জামাতের বই ফাযায়েলে আমাল | বেদাতি তাবলিগী মুরব্বীদের কাশ্ফ হইয়া থাকে এ --- ক্ষেএে ইমাম আজম আবু হানিফা (রঃ) এর নাম মিত্থা আনযাম লাগিয়ে জড়িয়েছে , তাদের বেদাত, শিরক যেন স্বিকৃতি পায় | ওজু করার সময় কাশফের সাহায্যে বেদাতি মুরব্বীরা গুনাহ ঝরিয়ে পরার দৃশ্শ দেখে ফেলে , হায় আল্লাহ কই যাই !!! যা স্বয়ং রাসূল (সঃ) , খোলাফায়ে-রাশেদীন , সাহাবাগন , ইসলামের স্বর্নযুগের কেউ কোন দিন দেখতে পারেন নি | অথচ - "আল্লাহ স্বয়ং কোরআন এ বলেছেন-- হে মুহাম্মদ (সঃ) আপনি বলে-দিন সাত-আসমান-জমিনের গায়েবী খবর আল্লাহ ছারা কেউ জানে না |" আসল কথা হচ্ছে -- প্রচলিত স্বপ্নের ধর্মের তাবলিগীরা কোরআন বিস্বাস করে না , এবং পড়ে ও দেখে না , কিন্তু সয়তানের দেওয়া ফাযায়েলে আমালের বই নিয়ে ঘর-সংসার , রুটি-রুজি ফেলে রেখে (বেদাতিদের সাথে এক-জিল আল্লাহর কোরআন থাকেনা) মসজিদে - মসজিদে পিকনিকের আয়েশে ভোঁ-ভোঁ করে মরিচিকার পেছনে ছুটছে -তো-ছুটছেই | এ বেপারে আল্লাহ-পাক কোরআনে পরিষ্কার বলে দিয়েছেন-- " সালাত শেষে , রিযীকের সন্ধানে দুনীয়ায় ছরিয়ে পরো |" ইতি-পূর্বে এজন্ন বলেছি যে ওরা আল্লাহর কিতাব মানেনা -বুঝেনা-পড়েনা , তাই এরা জাহেল | মূর্খরা 'ফাযায়লে আমালকে' আল্লাহর কোরআনের চেয়ে বেশী গুরত্ব দেয় , যা আকবরী সয়তানের পরিষ্কার লক্ষন | বিশ্বাস না হলে বেদাতী তাবলীগে গিয়ে পরখ করুন চেলেন্জ থাকলো |
তাবলীগের সিলেবাস কোরআন মাজীদ ও হাদিস। শুরু হয় ছয় উসূলের মাধ্যমে। পুরো কোরআন ও হাদিসের উপর আমলের জন্যই তাবলীগের মিশন । কেউ না বুজলে সেটা তার ত্রুটি। তবে আপনার প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধা রয়েছে। আপনার কথা গুলো মনোযোগ দিয়ে শুনি ।আল্লাহ্ তা আলা আপনার দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন।
বাছাই করা সুবিধাজনক কিছু আয়াতের আমল করলেই কোরআন মানা হয় না। কর্মসূচি হতে হবে পূর্নাংগ কোরআনের আলোকে এবং সেটা হেকমত, কৌশল খাটিয়ে ময়দানে কাজ করতে হবে। ইসলাম কে যারা পরিপূর্ণ জীবন বিধান মনে না শুধু ধর্মীয় কিছু আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে চায় তারা আবদুল্লাহ বিন উবায়ের কাতারে পরে।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের " ডান হাত তাঁর কবর থেকে বের হয়ে আসে'" (নাউজুবিল্লাহ ) [ ফাজায়েলে হজ্জ, 142 পৃঃ ] তাবলিগ জামাতের লোকেরা ওয়াসীলা, উদ্ধারকারী (ইস্তিগাসা) এবং এ ধরনের অনেক (শিরকি) ধারণাকে সমর্থন করে। তাদের লুকিয়ে রাখা দলিলে শত শত শিরক /বিদাত /কুফুরী/ ঈমান হারানো কিছ্ছা কাহিনী ========================================= থেকে মাএ একটি তুলে ধরলাম | এই কথা বিশ্বাস করলে ঈমান নিয়ে কবরে যাওয়া লাগবেনা, তার আগেই দুনিয়া ও আখীরাত শেষ | তাবলিগজামাত নিখুঁতভাবে মাযার/কবরপুযা/বেদাত/শিরিক/আধুনিক সুফিবাদ ছরিয়ে দিছছে 'মাওলানা ইলিয়াস সাহেব' | এছাড়া অনেক আজগুবি কিসসা-কাহিনী ও ঈমান বিধ্বংসী গল্পগুজব উপস্থাপন করেছেন | [ ফাজায়েলে হজ্জ, 142 পৃঃ ] এর কুফুরী কাহিনী টা দেখুন : যখন আমি দূরে ছিলাম, আমি আমার আত্মাকে আপনার কাছে পাঠিয়ে দিতাম আমার পক্ষ থেকে মাটিকে চুম্বন করার জন্যে এখন যেহেতু আমি স্বশরীরে ও আত্মায় উপস্থিত (হে নবী আপনি) আপনার ডান হাত বাড়িয়ে দিন, যেন আমি চুম্বন করতে পারি। ” এই বাক্যগুলো বলার পর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের ডান হাত তাঁর কবর বের হয়ে আসে, আর রিফাঈ তাতে চুম্বন করেন।(নাউজুবিল্লাহ )|
( ৫ম পরিচ্ছেদ ফাজায়েলে দরূদ ১১১ পৃষ্ঠা ' মাওলানা যাকারিয়া রচিত ' কাহিনী - নং ৪৮ ) এক তাবলিগী রাসূল (সঃ) এর কবর শরীফের কাছে গিয়ে বলে -- পাঁচ-দিন ধরে কিছু খাই নাই , আমি আপনার মেহমান , " এর-পর হুজুর আমাকে একটা রুটি দিলেন অর্ধেক খেলাম , জাগ্রত হয়ে দেখি বাকী অর্ধেক আমার হাতে "| তাবলিগী জাহেলরা আল্লাহ বেতীত রাসুল (সঃ) এর কাছে সাহায্য চায় , যাকে শীরক বলা হয় | এই হলো প্রচলিত তাবলীগ জামাতের ভ্রান্ত-মিত্থা -গাজাখুরি মাজার-পূজারীদের কাহিনী |
(ফাজায়েলে হজ্জ-- ২৩৬ পৃষ্টা ) নবী করিম (সঃ) এর পাক রওজা শরীফ আল্লা পাকের আরশ হইতেও শ্রেষ্ঠ , কাবা হইতেও শ্রেষ্ঠ, কুরছি হইতেও শ্রষ্ঠ ,( নাউযুবিল্লাহ )| হায় হায় কি ভয়ানক কথা? .(ফাজায়েলে হজ্জ-- ২৩৬ পৃষ্টা ) | প্রচলিত তাবলীগ জামাতের (মাওলানা ইলিয়াছ সাহেব কতৃক সপ্নে প্রাপ্ত তাবলীগ জামাত) ফাজায়েলে হজ্জের নবম ======================================================================== পরিচ্ছেদের ১৪ তম অনুচ্ছেদের অংশে , রওজায়ে পাক জিয়ারত করিবার আদবের নামে এমন কিছু শিরকী বার্তা বাতলিয়ে দিলেন ,যা জীবনে শুনিনী কল্পনাতেও আসেনি | সাইখুল হাদীস মাওলানা জাকারিয়া কান্দলুভি সাহেবের বলা কথাগলো উচ্চারন করতে ও লিখতে নিজের ভয় লাগছে | এভাবে তিনি বলতে পারলেন ?? ঃ----আমার মাথায় কাজ করছেনা , আমি হতাশ হতবাক | ১৪ তম অনুচ্ছেদের অংশে নবী করিম (সঃ) এর সম্পর্কে ভালো কিছু লিখার পরেই ৬নং লাইন থেকে শুরু করেছে শিরিকী , কুফরী আকীদা , ঐ উপড়ে উল্লেখিত শিরিকী ,কুফরী কথাগুলা লিখলেন ,যা পূনরায় উল্লেখ করার মত সাহস দেখাতে পারছিনা কারন , এই শিরিকী বাক্ক গুলি বিশ্সাস করলে কারও ঈমান থাকার কথা না , সুতরাং যাদের মনে চায় তারা ফাজায়েল হজ্জের --২৩৬ পৃষ্টা দেখে নিতে পারেন | মাওলানা ইলিয়াছ সাহেব ও মাওলানা জাকারিয়া সাহেব গংরা এই ভাবে তাবলীগের নামে জাহেলদের গোমড়াহীর দিকে টেনে হিচড়ে নিয়ে যাচ্ছে |
আল্লাহ কোরআনে ইরশাদ করেন " ইহা (কোরআন) তো শুধু বিশ্বজগতের জন্য উপদেশ | তোমাদের মধ্যে যে সরল পথে চলতে চায় তার জন্য এই কিতাব | " সূরা তাকবীর- (27:28 ) | নিমোক্ত প্রশ্ন-উওরে কোরআন কি বলে , ভালো করে জেন নিইঃ 1. কোরআন তুমি কি ? শুধু বিশ্বজগতের জন্য উপদেশ | ٢٨ لِمَن شَآءَ مِنكُمْ أَن يَسْتَقِيمَ আবার যদি 'ফাযায়েল আমালকে' প্রশ্ন করি তুমি কি ? সারা-দুনিয়ার জন্য শিরক-বেদাত-কুফরি মিশ্রিত নসিহত | 2. কাদের জন্য কোরআন ? যারা সরল পথে চলতে চায় | إِنْ هُوَ إِلَّا ذِكْرٌۭ لِّلْعَـٰلَمِينَ ٢٧ এবার একই প্রশ্নের উওরে --- 'ফাযায়েল আমাল ' বলে যারা আল্লাহ ও রাসূল (সঃ) এর সহজ-সরল পথ ছেরে শিরক-বেদাত-গোমরাহির পথে চলতে চায় তাদের জন্য স্বপ্নে পাওয়া মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের এই প্রচলিত তাবলীগ জামাত বা স্বপ্নের ধর্ম |
এই বেদাতি বই গুলি লিখেছেন মাওলানা যাকারিয়া সাহেব , স্বপ্নের ধর্ম প্রচলিত তাবলীগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াছ সাহেবের অনুমোদন-ক্রমে বই গুলো এই বেদাতি জামাতে খুবই জন-প্রিয় যেমন ঃ ফাযায়েলে-আমল , ফাযায়েলে হজ্জ , ফাযায়েলে-দরূদ , ফাযায়েলে-সাদাকাত ইত্তাদি | "ফাযায়েলে- হজ্জ " (লেখক ঃ মাওলানা যাকারিয়া সাহেব ) এর মদ্ধে ''নবী-প্রেমের কাহিনী '' আছে , যা-শিরক-বেদাতে ভরপুর | গোলকরে বসে - বসে শুনা নয় , নিজের চোখে দেখে প্রতিটি পাতা-পৃষ্ঠা পড়তে হবে , আর তখনই সুর-সুর করে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে | বিশ্বাস না হয় এক-বার পড়ুন , পড়ে দেখুন !!!
ফাযায়েলে আমাল ' এর স্বপ্নে প্রাপ্ত মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের তাবলীগের বইয়ের কথা বলা হয়নি | এখানে আল্লাহ-সুবহানু-তা-আলা শুধু-মাএ কোরআনকে সন্দেহ-মুক্ত কিতাব বলে গ্রান্টি দিয়েছেন | ذَٰلِكَ ٱلْكِتَٰبُ لَا رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ অর্থ : এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই । পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (সূরা বাকারা 2ঃ2) | কোরআন হলো পথ-প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য , আল্লাহর তরফ থেকে এরকম নিশ্চিত আদেশ-বানী পাওয়ার পরেও কিছু সংখক জাহেল জাল-যইফ-মিত্থা-বানোয়াট হাদিস , গাল-গল্প-কবিতা-কাছিদা -স্বপ্ন-কবর পূজার বই , স্বপ্নে প্রাপ্ত 'মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের ' 'ফাযায়েলে আমাল' নিয়ে ব্যস্ত থাকে | এরকম বিপদজ্জনক পথ থেকে আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন |
[ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা] প্রচলিত তাবলীগওলাদের ফাযায়েল আমালের লেখক মাওলানা যাকারীয়া সাহেব কর্তিক লিখিত ফাযায়েল আমালের [ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা]এক অজুতে ইমাম আবু হানিফা এবং আর কিছু বুজুর্গ ব্যক্তি ৫০ বছর এশা ও ফজরের নামাজ পরতেন। ডাহা মিত্থা কথা বলতে বা লিখতে আল্লাহকে প্রচলিত তাবলীগওলারা এতটুকুন ভয় করে না এই হলো বিদাতিদের মিত্থাচার ও জালিয়াতীর অকাট্ট দলীল সহ প্রমান শত-শত বিদ্দমান আছে | তাবলীগিরা দল ভারি করার জন্ন এমন একজন গুনি ঈমামের বিরোদ্ধে মিত্থার আনযাম লাগিয়েছে | সমগ্র মানব জাতির আদর্শ রাসূল (সঃ) কোন দিন এক ওযুতে এশা-ফযর পড়েছেন ,আজ পর্যন্ত এমনটি কোন হাদীস গ্রন্থে পাওয়া যায়নি , আল্লাহ সূরা হাশরে আদেশ করেছেন , রাসূল (সঃ) যা দিয়েছেন তা গ্রহন কর , যা দেননি তা থেকে বিরত থাক | সুতরাং নবীকে অনুসরন করলে পরকালে নাজাত মিলবে |
হুজুর সুন্দর আলোচনা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ কিন্তু আপনি তাবলিগ নিয়া যে আলোচনা কোরেছেন তা মোটেও ঠিকনা যারা বয়ান করেন তারা কখনো হাদিস কুরয়ানের বাহিরে কথা বলেননা আপনি বিশ্ব ইজতেমায় গেছেন কিনা জানিনা আপনি ওনাদের সাথে কথা বলেন তহলে সবকিছু বেরিয়ে আসবে দুর থেকে ঢিল মারবেননা
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের তাফসীর যতোই শুনি ততই ভালো লাগে অনেক কিছু জানতে পারছি। আল্লাহ হুজুরকে নেক ও সুস্থ জীবন দান করুন আমিন।
এই হুজুরের তাফসিরের মত আর কোন তাফসিরে এত মজা পাইনি ।অসাধারন তাপসির ।আল্লাহ উনাকে উত্তম প্রতিদান দিবেন ।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের আলোচনা অসাধারণ অতুলনীয় আল্লাহ হুজুরের সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন দান করুন আর সকল মুসলিম ভাইদের হেদায়েত দান করুন আমিন।
অত্যন্ত মেধাবী একজন হুজুর। বাংলাদেশের সেরা আলেম তিনি আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন।
অসাধারণ বক্তব্য। আসুন আমরা কুরআন পড়ি, কুরআন বুঝি, কুরআন মানার প্রতিজ্ঞা করি এবং কুরআন প্রচার করি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে কুরআন বুঝার তৌফিক দিন আমিন। মাওলানা মোজাম্মেল হক সাহেবকে আল্লাহপাক কবুল করুন আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ। অসাধারণ তাফসির যা নিয়মিত ফলো করি।
চমৎকার আলোচনা শুনে প্রাণ জুড়িয়ে গেল। আপনার আলোচনা ধর্মের মূল মন্ত্র।
হুজুর আপনি একজন বড় বিজ্ঞানী। ইসলামের আলোকে সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছেন। আমি আপনার বয়ান খুব মনোযোগ সহকারে শুনি। এতে আমার জ্ঞান অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমীন।
Assalamuallykum, Alhamdullilah nice wording.
Ameen
হুজুর সঠিক কথা বলেছেন কোরআন থেকে বললেছেন ধন্যবাদ হুজুরকে
আললা হুজুরের নেক হায়াত দান করুন আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান।
আচ্ছালামুয়ালাইকুম। মাশাআল্লাহ, অনেক সুন্দর ভাবে পবিত্র কোরআনের ব্যাখ্যা করতেছেন হুজুর। যতই শুনি ততই অভিভূত হই এবং অনেক আনন্দ ও মজা পাই। পরম করুনাময় মহান আল্লাহ পাক এর দরবারে কায়মনোবাক্যে আপনার সার্বিক সুস্থ্যতা সহ নেক হায়াত ও নিরাপদ জীবন কামনা করছি। পবিত্র কোরআনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রত্যেকটি আয়াতের তাফসির প্রচার সম্পর্কিত আপনার প্রস্তাব/পরামর্শ গুলো খুবই সুন্দর। এ প্রস্তাব/পরামর্শ গুলো বাস্তবায়ন করার জন্য সম্মানিত আলেমেদীনগণের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আলহামদুলিল্লাহ, পরম করুনাময় মহান আল্লাহ পাক আপনাকে অনেক জ্ঞান দান করেছেন। তারই প্রেক্ষিতে আপনি পবিত্র কোরআনের তাফসির সহ বিভিন্ন বিষয়ে কয়েকটি বইও লিখেছেন। এই তাফসির ও বইগুলো মুসলিম জাতির মূল্যবান সম্পদ হিসেবে অনুশীলনকারীদের পরকালে নাজাত এর অছিলা হবে, ইনশাআল্লাহ। আপনার প্রতি সবিনয়ে অতি ক্ষুদ্র একটি নিবেদন, আপনার যদি সময় হয়, ইসলামের ইতিহাস লিখে গেলে মুসলিম ও অমুসলিমগণ আরও একটি অতি মূল্যবান সম্পদ পাবে বলে আমার বিশ্বাস। ইতিহাস লিখার শেষ পর্যন্ত পরম করুনাময় মহান আল্লাহ পাক এর দরবারে কায়মনোবাক্যে আপনার সার্বিক সুস্থ্যতা সহ নেক হায়াত কামনা করছি। হে পরম করুনাময় মহান আল্লাহ পাক, আপনি দয়া করে হুজুরকে মুসলমানদের সঠিক ইতিহাস লিখার তাওফিক দান করুন এবং হুজুরকে সার্বিক সুস্থ্যতা সহ নেক হায়াত দান করুন। আমীন।।।
আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের কোরআন বোঝা এবং মানার তৌফিক দান করুন আমীন। মোজাম্মেল হক সাহেবকে সুস্থতা ও নেক হায়াত দান করুন আমীন।
MassaAllah, valobasi apnake Allah r jonno ❤❤❤❤❤❤
Alhamdulillahexcellent
MayAllahlivelongyou.
মাশাল্লাহ,
আলহামদুলিল্লাহ্
Imam Saab, assalamualaikum wrwb.your this tafsir is an amazing one; may Allah give you hyate taiyeba.
হুজুরের জন্য অনেক অনেক দোয়া। উনার নেক হায়াত কামনা করি।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সঠিক কথা বলার জন্য
আলহামদুলিল্লাহ! কি সুন্দর এই কুরআনের বানি। হে আল্লাহ! আপনি আমাদেরকে বেশি বেশি কুরআন হাদিস মেনে চলা র তউফিক দান করুন, আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ
Thanks for your new lecture
ঐক্যের জন্য কুরআন মাজিদ কে সিলেবাস চাই।বুঝিয়ে দেয়ার জন্য হুজুরের নেক হায়াত চাই।
তাবলীগ তো দুই দলে বিভক্ত। একদল আরেক দলকে বিভ্রান্ত বলে। অথচ প্রত্যেক দলই মনে করে তারা হকের উপর আছে
তাদের মান্য করলে, উভয়েই ত্যাগ
করা উচিত।
Alhamdolillah
Allah Hu Akbar
Assalamualaikum hujur... alhamdulillah..
তাবলীগ জামাত যা বলতে চায় তা হলো চিল্লায় চলো!
নবীগনের (আ) দাওয়াতের মূল বিষয় ছিলো তাওহিদের দিকে আহবান করা!
আর তাবলীগ জামাতের দাওয়াতের মূল বিষয় হলো চিল্লায় চলো!
[Mashuk Alam]
08/07/2022
GREAT ....
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,,
পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,,
হে আল্লাহ মওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়াবা দান করুন,,,,,
এবং মানব জাতিকে হেদায়েত দান করুন আমিন,,,,,
Alhamdulliah/subhanallah/amin.
১০০% সত্য কথা
হুজুরের কথা কুরআন হাদিসের দৃযটিতে সঠিক মনেহয়।কিন্তু কওমি ঘরনার সকল আলেম বর্তমানে প্রচলিত তাবলীগ জামাতকে এক বাইককে সঠিক জামাত মনে করে। আললাহ পাক আমাদেরকে সঠিক পথে চলার তাওফিক দান করুন।আমিন
Allahma Mujjammil Haqq a great muslim scholar
মাশাআল্লাহ অনেক ভালো লাগছে ওনার কথা গুলো।
Alhamdulillah
আল্লা তা আলা মুমীনদের জান-মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনীময়ে | এক সকাল - এক বিকাল আল্লাহর রাস্তায় বেড় হ ওয়া দুনিয়া-দুনিয়ার মদ্ধে যা কিছু আছে তার চাইতে-উওম সহিকথা-হক কথা (কিতাবুল জিহাদ-সহী বুখারী )| তাবলিগীদের ছল-চাতুরী কোরআন-হাদীসের কাছে ধরা খেলো | প্রচলিত বেদাতি তাবলিগীরা এ মিত্থা বয়ানটা বেশী-বেশী করে বলে , জাহেলদের প্রলোভন দেখিয়ে দলে ভিড়ায় | তারা (মুমিনরা)আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করে ,তারা মারে আর মরে (সূরা তওবা ১১১ নং আয়াতে) বিস্তারিত বর্ননা দেওয়া আছে ,|
এই আয়াতের
ওপর -ভর করে মাওলানা ইলিয়াস সাহেব এবং মাওলানা যাকরিয়া সাহেব গংরা প্রচলিত তাবলীগ জামাতে বলে দিলো আল্লা তা আলা মুমীনদের জান-মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনীময়ে --আল্লাহর রাস্তায় বেড় হয়ে যাও মানে-চিল্লায় চলে যাও ,|
মুমিনদের লড়াই-যুদ্ধের আয়াতকে তারা চিল্লায় যাওয়ার ক্ষেএে ফিট করে দিলো |
সওিকার্থে সকল মুহাদ্দিছে কেরাম ১৪শ বছরের ইতিহাসে (এক-মাএ ইলিয়া সাহেব বেতীত - এমন তাফসীর নাকি তিনি খোয়াবে পেয়েছেন ) জেহাদের ওপর ভিওি করে এই হাদিসটি নিয়ে এসেছেন --- তার মানে "জেহাদের রাস্তায় গিয়ে , সিমানা পাহারা দিতে গিয়ে , মুসলমানদের তাবু পাহারা দিতে গিয়ে , এক সকাল -এক বিকাল আল্লাহর রাস্তায় বেড় হওয়া দুনিয়া-দুনিয়ার মদ্ধে যা কিছু আছে তার চাইতে-উওম |"
অপর-দিকে চিল্লায় গিয়ে তারা পেট-পুরে -(পিকনিক-পিকনিকি পরিবেশে ) খেয়ে দেয়ে আরামছে লম্বা একটা ঘুম দিয়ে আছর পড়ে ঠান্ডা হাওয়ায় ফুরফুরে - মেজাজে দু-চার দোকান , বাসা-বাড়ি দাওয়াত দিয়ে দুনিয়া-দুনিয়ার মদ্ধে যা কিছু আছে তার চাইতে-উওম হইয়া গেল (মোয়া-মুড়ির মত) অতি-সহজ পদ্ধতিতে ( এরকমটি কোন সহী হাদীসে নেই বাট তারা বানিয়েছে , এটাকেই বলে বেদাত) |
Masaallah onek balo waj
Thanks for your old lecture
হুজুর আপনি ঠিক বলেছেন তাবলিক জামায়াত এর সমস্যা নিয়ে
হজুর আপনি বলেছেন। তাবলীগ জামাত অন্য কোন হজুরকে কিছু বলতে দেয়ে না তারা সুদু তালের সিলিবাসের বইরে যায় না।আমার মনেহয় আপনি যেখানে জীবনে কোন দিন সময় দেন নাই। তা নিয়ে সমালোচনা কারির শাস্তি কি তা আপনি ভালবাবে জানেন। সুতারং কিছুদিন সময় দিন তারপর আলোছনা করেন।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের তাফসীর যতোই শুনি ততই ভালো লাগে অনেক কিছু জানতে পারছি।
তবে হুজুরকে একটু বলতে চাই, হে আল্লাহর বন্দা বর্তমান সময়ের মুজাহিদগনকি আপনাদের দৃষ্টি সিমার বাইরে আফগানীরাকি আল্লাহর সাহায্য পায় নাই, আপনারা এগুলো প্রচার করতে ভয় পান নাকি সেগুলো প্রচারে আপনারা বেমালুম ভুলে গেছেন ? এই ভুলে যাওয়া/ভয় পাওয়াই আজ আমাদেরকে আমাদের আসল পরিচয় ভুলিয়ে দিয়েছে।
আমার অনুরোধ সাহাবী/তাবেয়ীন/ তাবে তাবেয়ীন সহ পূর্বের ইসলামের সোনালী ইতিহাস বলার পাশাপাশি বর্তমান সময়ের মুজাহিদিনদের উজ্জল দৃষ্টান্ত ও আল্লাহর নুসরাতের বিষয়গুলোকে আলোচনায় স্থান দিন।
আল্লাহ হুজুরকে নেক ও সুস্থ জীবন দান করুন আমিন
কুরআন ব্যতীত অন্য কোন কিতাব পড়া এবং তদ্বানুযায়ি আমল করা কখনই সঠিক ইসলাম হতে পারে না। জনাব যথার্থই বলেছেন। জাজাকাল্লাহ খাইরান কাসিরো। 🌹
কুরআন ব্যতীত যাদি আর কোন কিতাব পড়া ও আমল করা যদি ইসলাম না হয় তাহলে আপনার যুক্তি অনুযায়ী হাদিস ও ফেকহী কিতাবগুলি গুলো পড়াও তো ইসলাম নয় আপনার যুক্তি অনুযায়ী।
পড়া ও আমল করা যদি ইসলাম না হয় তাহলে আপনার যুক্তি অনুযায়ী হাদিস ও ফেকহী কিতাবগুলি গুলো পড়াও তো ইসলাম নয় আপনার যুক্তি অনুযায়ী।
তাহলে কি হাদিস পড়া যাবে না?
সহমত
আপনার এ কথা কি কোরআনে আছে?
Right 👍
হুজুর, ওদের সিলেবাস শুধু আলাদা না, ওদের শরিয়তও আলাদা।
আপনার কথাটা সঠিক নয়। আপনি ভূল বলেছেন। আপনাকে ইস্তেগফারের পরামর্শ দিচ্ছি ।
@@মুক্তাগাছাটিভি-স৩ঞ আমি বেশ কয়েকবার প্রচলিত তাবলীগ জামায়াতে গিয়েছি। আমি জানি, তাবলীগ জামাত গিয়ে খুব বেশি কিছু শিখা জায়না। এটা থাকা না থাকা একই কথা।
@@মুক্তাগাছাটিভি-স৩ঞ আল্লাহর রাসুল (সা) তাবলীগ করেছেন অমুসলিমদের মাঝে।
Mr k m ali তোমার সটিক পরিচয় টা বলে দিলে বুঝতে পারতাম তুমি কোন খেতের মুলা
Donnobad hujurke
মহান রব্বুল আলামিন তাকওয়াএবং পরহেজগারিতা পছন্দ করেন আর রাসুল (সঃ)কে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ না করা পর্যন্ত উম্মত বলে স্বীকৃতি দেবেন না,আল্লাহ তৌফিক দিন,আমিন❤❤❤❤❤
সুব হান আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার।
মাওলানা ইলিয়াস সাহেব" ১৯২৬ ইং সালে স্বপ্নে পাওয়া ধর্ম বা প্রচলিত তাবলীগ জামাত প্রথমবার চালু করেন (ভারতের) 'হরিয়ানা প্রদেশের ' দরিদ্র -নিম্ন-শিক্ষান্চল মেওয়াত গ্রাম থেকে । প্রচলিত তাবলীগ জামাত স্বপ্নের ধর্ম "মাওলানা ইলিয়াস সাহেব" নিজে বলেছেন ( মালফূযাতে-ইলিয়াস-৩৩-পৃষ্ঠা ) |
১৪০০ বছরের ইতিহাসে এই ধরণের জামাত ( মসজিদে বাজর করে পিকনিক-পিকনিক পরিবেশে রান্না বাদ খেয়ে-ঘুমিয়ে রাতের নীল স্বপ্ন উপভোগ করা) আর কখনও ছিল না, | এধরনের বানানো স্বপ্নের তরীকার তাবলীগ রাসূল (সঃ) , খোলাফায়ে রাশেদীন , সাহাবায়ে-কেরাম কেউ করেননি , সুতরাং এই জাতীয় জামাতকে স্বপ্নের ধর্ম বা বেদাতি তাবলীগ বলা হয় ... আল্লার রসুল (sw) বলেন, ইবলিস গুনার চে বেদআত বেশি ভালোবাসে ।
Thank you
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের জন্য আল্লাহ কাছে দোয়া করি। আল্লাহ হুজুরকে নেক ও সুস্থ জীবন দান করুন। আমাদের দেশের মসজিদে বেশীর ভাগ ঈমামগন প্রকৃত কোরাআনের তরজমা বুঝেনা মুক্তাদিদের কি শিক্ষা দবে। আল্লা হুআকবার আর সামি আল্লাহ হলিমান হামিদা আর না হয় বলে হোলিমান হামিদা তাহলে মুসল্লীগন কিভাবে শিক্ষা গ্রহন করবে। শুদ্ধ করে বলতে বললে কোন কিছু মনে করেনা।
জ্ঞানগর্ভ আলোচনা,,, আল্লাহ প্রত্যেককে বুঝার তৌফিক দান করুন
হুজুর দোয়া করি আল্লাহ পাক আপনাকে নেক হায়াত দান করেন। হুজুর আপনি তবলীগ জামাতে চল্লিশ দিন সময় দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি ,আসা করি অনুরোধ রাখবেন ।
উনি তো আলহামদুলিল্লাহ সেরা তাবলীগ করতেছেন,, কুরআনের তাবলীগ
কোরআনের - সূরায়ে হাক্কা ৪৪-৪৫-৪৬ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা কঠিন হুংকার দিয়ে ছাইয়েদিল মুরছালিন সকল নবী-রাসুল গনের সরদার হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কে বলেছেন , হে বিশ্ববাসী শুনে রেখো -- এই মুহাম্মদ (সঃ) যদি নিজের থেকে বানিয়ে কিছু বলে -- তাহলে আমি আল্লাহ তাঁর টুটি ছিঁড়ে ফেলে দেবো (আল্লাহ আরও কিছু ভয়া-বহ শব্দ উচ্চারন করেছেন এই আয়াত সমূহে) |
===============================================
হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কোন স্বভাবিক বা সাধারন নবী ছিলেন না , মেরাজে গিয়ে সকল নবী-রাসুল গনের উপস্থিতিতে নামাযে ঈমামতি করেছেন , দুনিয়া ও আখেরাতের শ্রেষ্ঠ মহামানবের যদি এই অবস্থা হয় ,আমাদের কি হবে ? ? ?
প্রচলিত তাবলীগ জামাত এবং স্বপ্নের ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা ও ৪ তরিকায় তাসাউফে বয়াত হওয়া মাওলানা ইলিয়াস সাহেব , সারগেদ মাওলানা যাকারিয়া কান্দলভী সাহেব গংরা কোরআন - হাদীসের অপবেক্খা করে ,অধিকাংশই বানিয়ে জাল-যইফ হাদীস দিয়ে ফাযায়েলের বইগুলি লিখেছে, |
আমাদের দেশের কিছু আলেম আছে যাদের ভয়-ডর বলতে কোন কিছু নাই এবং তোয়াক্কা ও করেনা ,| কোরআনের আয়াত অপবেক্খা করলে কি সাস্থি হবে আল্লাহ , রাসূল (সঃ) কে উদাহরন স্বরুপ উপরোক্ত আয়াত দিয়ে সকলকে পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দিলেন , | আল্লাহ আমাদের সকলের উপর রহম করুন এবং সকলকে বুঝার জ্ঞান দান করুন |
হুজুরের কথা গুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন আমীন
কুরআন' বুঝা কিংবা অনুধাবন করা সহজঃ আল্লাহ তাআ’লা বলেন, “আমি ক্বুরআনকেবোঝার জন্যে সহজ করে দিয়েছি (অথচ " তাবলিগওয়ালারা " বলে" কুরআন" বুঝা কঠিন বুঝতে গেলে গুমরাহ্ হয়ে যাবে ) । অতএব, কোন চিন্তাশীল ব্যক্তিআছে
কি?” সুরা আল-ক্বামারঃ আয়াত নং- ১৭, ২২, ৩২, ৪০। একই সুরাতে আল্লাহ তাআ’লা এই কথাটি মোট চারবার উল্লেখ করেছেন। এরপরেওযে দাবী
করবে, “ক্বুরআন বুঝা কঠিন, ক্বুরআন বুঝতে গেলে মানুষ পথভ্রষ্ট হয় যাবে”, সে আল্লাহর কিতাবের প্রতি মিথ্যা অপবাদ দিয়ে কুফুরীকাজে লিপ্ত হলো।
===================================================================
অথচ " তাবলিগওয়ালারা " বলে" কুরআন" বুঝা কঠিন বুঝতে গেলে গুমরাহ্ হয়ে যাবে এমন কথা প্রচার করে তারা কুফুরীর আশ্রয় নিল ,এই কারনে
কুরআন কে বাদ দিয়ে " ফাযায়েল আমলের বই " নিয়ে বেস্ত থাকে ",আল্লাহর কুরআন" হলো মুমিনের বন্ধু এবং শয়তানের চির শত্রু | আমাদের দেশের
একশ্রেণী জাহিল ইসলাম প্রচারকারী এই কথাগুলো বলে মুসলমানদেরকে" ক্বুরআন" থেকে দূরে রাখতে চায়। এরা মূলত শয়তানের হয়ে কাজ করছে।
(১১) যারা ক্বুরআন নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করেনা তাদের অন্তর যেনো তালাবদ্ধঃ আল্লাহ তাআ’লা বলেন, “তারা কি ক্বুরআন সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনা করে
না? নাকি তাদের অন্তর তালাবদ্ধ?” সুরা মুহা’ম্মাদঃ ২৪।
. (১২) ক্বুরআন হচ্ছে শিফাঃ আল্লাহ তাআ’লা বলেন, “আমি ক্বুরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের শিফা (সুচিকিৎসা) এবং মুমিনদের জন্য রহমত
(দয়া বা অনুগ্রহ)।” সুরা বনী ইসরাঈলঃ ৮২।
আল্লাহ তাআলা বলেন, “হে মানুষেরা! তোমাদের নিকট উপদেশবাণী (ক্বুরআন) এসেছে তোমাদের রবের পক্ষ থেকে এবং এটি অন্তরের রোগের শিফা
(নিরাময়) ও হেদায়াত (পথনির্দেশ) ও মুমিনদের জন্য রহমত (দয়া)।” সুসূরা ইউনুসঃ ৫৭।
" কুরআন বিমুখতা অর্থাৎ শয়তানের বন্ধু হওয়া আর শয়তানের বন্ধু হওয়া মানে পরিষ্কার জাহান্নামে সওয়ার হওয়া |"
ঠিক বলেছেন
ভাই আপনাকে কে বলেছে তবলীগওয়ালারা কোরআন বুঝে পড়ার জন্য নিষেধ করেছে, মনগড়া কিছু বলবেন না, তাবলীগ আপনার পছন্দ না ও হতে পারে, কিন্তু না জানি না বুঝি কথা বলা ঠিক না, আপনি কি জান্নাতের ঠিকাদারী নিছেন।
১৬৫৯ নং হাদিস সহীহুল মুসলিম , কবর পাকা , কবরপূজা , মাজারপূজা , করলে , কবরকে সামনে রেখে 'নামাজ' পড়লে জাহান্নামে জ্বলতে হবে |
'মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের ' তাবলিগের মার্কায দিল্লীর নিজামযুদ্দিনে ৬ ছযটি ইয়া বড়-বড় 'তাবলিগী মুরব্বীদের' কবর বিশেষ করে মাওলানা ইলিয়াস সাহেব এবং তাঁর পুত্রের কবর ও ঐ মসজিদে (২০ বছর আগের কথা) আছে | বর্তমান দিনে হয়তবা কবরের পরিমান আরও বেড়েছে | আল্লাহ আমাদের সকলকে জাহান্নাম থেকে দুরে থাকার তৌফিক দান করুন |
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
এরকম ফেতনাবাজ আলেমের থেকে দূরে থাকা ভালো
মাওলানা মোজাম্মেল হক সাহেবের কন্ঠ থেকে ফিতনার গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে
হুজুর আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপনার কথাগুলো অনেক ভালো লাগছে কিন্তু তাবলীগের কথাটা যে বলছেন তা হলো হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাই হি ওয়াসাল্লাম এর সময় কোন মাদ্রাসা ছিল না।উনারা বাড়ি বাড়ি হেঁটে হেঁটে দাওয়াত দিতেন। এটা বড় কষ্টের কাজ। অনেক কঠিন, মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে দাওয়াত দেওয়া। অনেকে অনেক রকম অপমান অপদস্ত করেন। অনেক কঠিন ব্যাপার। সহজেই কেউ মেনে নেয় না। আর মাদ্রাসার পড়া বই পড়ে ওখানে বসে বসে পড়া শেষ করে কিন্তু তারা নিজের জিন্দেগী ঠিক করে না দুনিয়াবী ডিগ্রী হাসিলের জন্য এরা পড়াশোনা করে পয়সার বিনিময়ে দাওয়াতি কাজ করে তাবলীগ ওয়ালারা আমলের পথ ধরাইয়া দে য় সিঁড়িতে ওঠার ব্যবস্থা করে। এরা কারো কাছ থেকে কোন বিনিময় গ্রহণ করে না। নিজের যা আছে তাই খরচ করে দাওয়াতি কাজ করে। যার কপাল ভালো আল্লাহর পছন্দনীয় হবে সে আগাইয়া যাবে। আলেমরা সাধারণত অহংকারী হয়ে বেশি শিক্ষিত হওয়ার কারণে। আল্লাহ বলেছেন তুমি এক হাত আগালে আমি দুই হাত আগাবো সুতরাং তাবলীগ ওয়ালাদের আল্লাহ পাকের সাহায্য করবেন।
আর তাবলীগ ওয়ালারা বিনয়ী হয় এদের এত শিক্ষা নাই।
হুজুর ঠিক বলছেন
This huzur is the best tabligue doer in Bangladesh and India
' মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের ' অনুমতিক্রমে ' মাওলানা যাকারিয়া সাহেব' (ফাযায়েলে আমাল বই-পৃষ্ঠা নং - ১২৬) এ লিখেছেন , জামাতে ফরজ নামায ছুটিয়া গেলে উক্ত নামায ২৫ বার পড়তে উদ্ভুদ্দ করার জন্ন এক বুযুর্গ বেক্তির উদাহরন টেনেছেন |
এ-বিষযয়ে আল্লা-পাক কোরআনে এরশাদ করেছেন -- " আল্লাহ নবি-রাসূলদের কাছে ওহী পাঠান , আর শয়তান ও ওহী পাঠায় তার আউলিয়াদের কাছে " সুতরাং (জামাতে ফরজ নামায ছুটিয়া গেলে উক্ত নামায ২৫ বার পড়তে হবে ) পাঠক-বৃন্দ এই ওহীর খবর এতক্ষনে বুঝে গেছেন কার-থেকে এসেছে , যা কোরআনে নেই , হাদিসে নেই ?
প্রচলিত তাবলীগ জামাতের বহুল জনপ্রিয় বই "ফাযায়েলে আমাল " মূল লেখক - শায়খুল হাদীস মাওলানা যাকারিয়া সাহেব , অনুবাদ - মুফতী মুহাম্ম উবাইদুল্লাহ , | নজরে ছানী ও সম্পাদনা - হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ যুবায়ের সাহেব , মাওলানা রবিউল হক সাহেব , কাকরাইল মসজিদ , ঢাকা | প্রচলিত তাবলীগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস সাহেব একটি-দুটি নয় চার-চারটি তরিকায় বয়াত হয়েছিলেন |
ভূমিকা-তে শায়খুল হাদীস মাওলানা যাকারিয়া সাহেব , মুজাদ্দেদীনে ইসলাম ও যমানার ওলামা - মাশায়েখের উজ্জল রত্ন - হিসাবে আক্খায়িত করেছেন - প্রচলিত তাবলীগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা ' মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস সাহেব-কে ' |
এত , এত কোরআন ও হাদীস জেনেও যেন নিজ-আত্মায় তৃপ্তি পেলেন না , সয়তানের ধোঁকায় পড়ে - আল্লাহর জীবন্ত কোরআন ও রাসুল (সঃ) এর ঝল-ঝলে হাদীস রেখে চলে গেলেন মারফতি লাইনে |
আল্লাহ কোরআনে এরশাদ করেছেন -- " হে মুহাম্মদ (সঃ) জেনে রাখুন , হেদায়েত দেওয়ার মালীক এক-মাএ আল্লাহ " |
,অবশেষে তিনি প্রচলিত তাবলীগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস সাহেব একটি-দুটি নয় চার-চারটি তরিকায় বয়াত হয়েছিলেন |
১ম বার বয়াত হয়েছিলেন চিশতিয়া তরিকায় ২য় বার বয়াত হয়েছিলেন কাদেরিয়া তরিকায়
৩ বার বয়াত হয়েছিলেন নকশাবন্দী তরিকায় ৪র্থ বার বয়াত হয়েছিলেন সোহরাওয়ার্দী তরিকায়
তাবলীগে নেছাবে / ফাযায়েলে আমালের বইয়ের শুরুতে একেবারে ভূমিকাতে তাঁকে সূফিকুল শিরোমনি হিসাবে ও আক্খায়িত করেছে | এ কারনে তাদের লিখিত বইগুলিতে সূফিবাদের প্রভাব খুব-প্রকট |
আল্লাহ কর্তিক আল্লাহর রাসূল (সঃ) এর দেখানো পথে তাবলীগ করতে হবে সহিহ্ আকিদার তবলিগ
বনাম
ইলিয়াছি (দিল্লীর) স্বপ্ন ও সয়তানের ঈমান আকিদাহ বিধ্বংসী তাবলীগ
*মদীনার তাবলিগ এবং দিল্লির তাবলিগের পাথ্যর্ক গুলি আমরা জেনে নিই।
💔১) ইলিয়াসী তাবলীগ বুযুর্গদের সন্তুষ্টির জন্য করা হয়। [ফাযায়েলে আমাল, ভূমিকা, ১ম পৃষ্ঠা]।
💜১) রাসূলের তাবলীগ একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য (৬:১৬; বাইয়েনা ৫)
💔২) ইলিয়াসী তাবলীগের অলিরা গায়েব জানেন।[যাকারিয়া সাহারানপুরী, অনুবাদ : মোহাম্মাদ সাখাওয়াত উল্লাহ, ফাযায়েলে ছাদাকাত, (তাবলিগী কুতুবখানা ১৪২৬ হিজরী) ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা২৭
💜২)অথচ রাসূল (ছাঃ) গায়েব জানতেন না (৬:৫০; ৭:১৮৮) ।
💔৩) ইলিয়াস ছাহেবের আক্বীদায় রাসূল (ছাঃ) জীবিত।[ ফাযায়েলে হাজ্জ, পৃঃ ১৩০-১৩১ ।
💜৩) নবী (ছাঃ) ইন্তেকাল করেছেন (যুমার ৩০) ।
💔৪) বুযুর্গরা জান্নাত- জাহান্নাম দুনিয়াতে দেখেন।[শায়খুল হাদীছ মাওলানা মুহাম্মাদ যাকারিয়া ছাহেব কান্ধলভী (রহঃ); অনুবাদ : মুফতী মুহাম্মাদ উবাইদুল্লাহ, ফাযায়েলে যিকির, (দারুল কিতাব : বাংলাবাজার, ঢাকা; অক্টোবর, ২০০১ ইং), পৃঃ ১৩৫}।
💜৪) জান্নাত এমন যে, না কোন চোখ দেখেছে, না কোন কান শুনেছে এবং না কোন হৃদয় কল্পনা করেছে।[মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত :৫৬১২ ।
💔৫) ইলিয়াসী তাবলীগে বুযুর্গদের মৃত্যুকে অস্বীকার করা হয়েছে। [ ফাযায়েলে ছাদাকাত ২/২৭]
💜৫)রাসূল (ছাঃ)-এর তাবলীগের প্রত্যেকের মৃত্যু সত্য (৩:১৮৫)।
💔৬) পর্যবেক্ষক ফেরেশতারা আল্লাহ ও বান্দার গোপন যিকির সম্পর্কে জানতে পারে না।[ফাযায়েলে যিকির, পৃঃ ৭০] ।
💜৬)ফেরেশতাগণ পর্যবেক্ষণ হিসাবে রয়েছেন এবং আমরা যা করি তারা সে সব জানেন (ইনফিতার ১০ ও ১২) ।
💔৭) ইলিয়াসী তাবলীগের কেন্দ্রস্থল ভারতের নিযামুদ্দী মসজিদের ভিতরে মাওলানা ইলিয়াস ছাহেব ও তার পুত্রের কবর রয়েছে।[আকফাতুন মাঅ জামায়াতিত তাবলীগ, পৃঃ ৫৯]
💜৭)নবী (ছাঃ) কবরের দিকে ছালাত পড়তে ও কবরকে পাকা নিষেধ করেছেন।[মুসলিম, মিশকাত:১৪২]
💔৮) মাওলানা মুহাম্মাদ ইলিয়াস ছাহেবের ইন্তিকালের পর আল্লাহর সাথে মিশে গেছেন। [মালফূযাতে মাওলানা মুহাম্মাদ ইলিয়াস, শেষ পৃষ্ঠা নবী করীম (ছাঃ) বলেন,
💜৮) আল্লাহর সমতুল্য কেউ নেই, তার সাথে কেউ মিশতে পারে না (ইখলাস ৪; শূরা ১১)
মাশাললাহ
[ফাজায়েলে নামাজ, ৯৭ পৃষ্ঠা]সাবেত নামক এক ব্যক্তি ৫০ বছর ঘুমায় নাই, এর বরকতে তিনি কবরে নামাজ পরার সুজগ পেয়েছিলেন। সম্পূর্ন আল্লাহ ও রাসূল (সঃ) এর তরিকা বিরোধী আকীদাহ যা স্বপ্নে পাওয়া ধর্ম মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের তাবলিগীরা খুবই পছন্দ করে , নতুবা আল্লাহ ও রাসূল (সঃ) এর তরিকা বিরোধী আকীদাহর গাল-গল্প কিভাবে লিখতে পারেন |
প্রচলিত তাবলীগওলাদের ফাযায়েল আমালের লেখক মাওলানা যাকারীয়া সাহেব কর্তিক লিখিত ফাযায়েল আমালের [ফাজায়েলে নামাজ, ৯৭ পৃষ্ঠা]আজ-গুবি-বানোয়াট- ডাহা মিত্থা কথা বলতে বা লিখতে ওরা আল্লাহকে এতটুকুন ভয় করে না , এই হলো বিদাতিদের মিত্থাচার ও জালিয়াতীর অকাট্ট দলীল সহ প্রমান ভুরি-ভুরি আছে |
এখন সব হুজুররাতো হাদিস নিয়ে কথা বলে, কোরআন নিয়ে যে আগে কথা বলা দরকার সেটা ভুলে যায়। কিন্তু এই হুজুরে আগে কোরআন নিয়ে কথা বলে তারপর হাদিস।
এই হুজুর আমাদের জন্য একটা নিয়ামত
তাবলিগের ব্যাপারেও এত ভালো কথা বলেছে।
সত্য কথা
পাহাড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত নিজে নিজে হাতে পারে কি , আল্লাহর হুকুম ছাড়া?
আপনি বুঝতে পারেনি হুজুরের কথা।
আমাদের এই কাজ টা বুঝতে চান তাহলে আপনাকে অনেক সময় দিতে হবে। হজরত,*"""""*
জি , গোলাম আজম অনেক সময় দিয়েছিলেন তাবলীগ জামাতে। আপনারা তাকে রংপুর এর তাবলীগ এর আমির ও বানিয়েছিলেন। আমি নিজেও তাবলীগ জামাতে সময় দিয়েছি । কিন্তু কোরানের সম্পুর্ন অংশ মেনে নেয়ার ও বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করার দাওয়াত তাবলীগ জামাত দেয় না । আংশিক দেয় এবং এই কোরানের আংশিক দাওয়াত কেই নবীওআলা কাজ বলে প্রচার করতে থাকে । অথচ কোরানে আল্লাহ বলেছেন , তোমারা কোরানের কিছু অংশ মানবে আর কিছু অংশ মানবে না ,তাহলে অপেক্ষা ( শাস্তির জন্য ) কর ।
কেন ভাই শিয়দের মত তাবলিগের কোরান ৯০ পারা নাকি তই বুঋতে তাবলিগে সময় দিতে হবে
ভাই কোরআন ৩০ পারা জানি, ৯০ পারার কথা আসবে কেন আপনাদেরকে বুঝা বড় কষ্ট মূলত আপনারা জামাত ইসলাম এবং আহালে খবিশ।
হুজুর,ঠিকই তো!
৬২. নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে, যারা ইয়ুহূদী হয়েছে(১) এবং নাসারা(২) ও সাবি’ঈরা(৩) যারাই আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, তাদের জন্য পুরস্কার রয়েছে তাদের রব-এর কাছে। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না।(৪) (sura bakara 2: 62)
রাসূল(সঃ)এর কাছে জীবরাঈলের(রাঃ) মাদ্ধমে আল্লাহ সরা-সরি ওহী পাঠাতেন ,সেই মেসেজে মসজিদে রান্না-বান্না করে আরামছে ঘুমিয়ে ৩-৭ দিন মাস ৪০ দিন বা জীবন চিল্লার কোন আদেশ আল্লাহ - রাব্বুল আলামিন দেননি , যার ফলে এমনটি রাসূল(সঃ) সহ খোলাফায়ে রাশেদীন ,সাহাবায়ে কেরাম ,তাবেঈন,ও তাবেতাবেঈন ,
অর্থাত (ইসলামের স্বর্ণ যুগে) তাঁরা কেউ এ ধরনের আমল - ঈবাদত করেননি ,| এখনতো ওহী আসার সুযোগ নেই ,তাহলে আমল-ঈবাদতের নামে চিল্লা দেওয়ার তরিকা এগুলি আসলো কোত্থেকে ? (যা কোরআনে নেই-হাদীসে নেই তা ইসলামে ও নেই) স্বপ্নের মাদ্ধমে আসলো মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের কাছে মাএই ৫০-৬০ বছর হয় | সুতরাং রাসূল(সঃ)এর তরীকা বা দেখানো পথ বাদ দিয়ে , মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের স্বপ্নের ধর্মের তরীকানুযায়ী চলছে আমল-ঈবাত-সোয়াবের আশায় , নির্ঘাত তারা স্বপ্নের ধর্মের মোহে পাল্লায় পরে বেদাত করছে ,| এই রকম নতুন বা বেদাতি পদ্ধতিতে আমল-ঈবাদত-দাওয়াত দেওয়ার কাজ ১৪৪০ বছরের ইতিহাসে এক-মাএ স্বপ্নের ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াস সাহেব দেখালেন , আর বেদাত হলো শীরকের চোরা-গুপ্ত রাস্তা , অতএব প্রচলিত স্বপ্নের ধর্ম তাবলীগ জামাত থেকে সাবধান | মনে রাখতে হবে অনুসরন-অনুকরন করতে হবে এক-মাএ মহামানব রাসূল(সঃ) কে যা আল্লাহ বারংবার বলেদিয়েছেন , এর বেতিক্রম হলে হবে বেদাত |
" ফাযায়েলে নামায ৭৮ পৃষ্ঠা "- 'মাওলানা যাকারিয়া ' কর্তৃক লিখিত বেদাতি তাবলীগ জামাতের বই ফাযায়েলে আমাল | বেদাতি তাবলিগী মুরব্বীদের কাশ্ফ হইয়া থাকে এ --- ক্ষেএে ইমাম আজম আবু হানিফা (রঃ) এর নাম মিত্থা আনযাম লাগিয়ে জড়িয়েছে , তাদের বেদাত, শিরক যেন স্বিকৃতি পায় |
ওজু করার সময় কাশফের সাহায্যে বেদাতি মুরব্বীরা গুনাহ ঝরিয়ে পরার দৃশ্শ দেখে ফেলে , হায় আল্লাহ কই যাই !!! যা স্বয়ং রাসূল (সঃ) , খোলাফায়ে-রাশেদীন , সাহাবাগন , ইসলামের স্বর্নযুগের কেউ কোন দিন দেখতে পারেন নি |
অথচ - "আল্লাহ স্বয়ং কোরআন এ বলেছেন-- হে মুহাম্মদ (সঃ) আপনি বলে-দিন সাত-আসমান-জমিনের গায়েবী খবর আল্লাহ ছারা কেউ জানে না |"
আসল কথা হচ্ছে -- প্রচলিত স্বপ্নের ধর্মের তাবলিগীরা কোরআন বিস্বাস করে না , এবং পড়ে ও দেখে না , কিন্তু সয়তানের দেওয়া ফাযায়েলে আমালের বই নিয়ে ঘর-সংসার , রুটি-রুজি ফেলে রেখে (বেদাতিদের সাথে এক-জিল আল্লাহর কোরআন থাকেনা) মসজিদে - মসজিদে পিকনিকের আয়েশে ভোঁ-ভোঁ করে মরিচিকার পেছনে ছুটছে -তো-ছুটছেই |
এ বেপারে আল্লাহ-পাক কোরআনে পরিষ্কার বলে দিয়েছেন-- " সালাত শেষে , রিযীকের সন্ধানে দুনীয়ায় ছরিয়ে পরো |" ইতি-পূর্বে এজন্ন বলেছি যে ওরা আল্লাহর কিতাব মানেনা -বুঝেনা-পড়েনা , তাই এরা জাহেল | মূর্খরা 'ফাযায়লে আমালকে' আল্লাহর কোরআনের চেয়ে বেশী গুরত্ব দেয় , যা আকবরী সয়তানের পরিষ্কার লক্ষন | বিশ্বাস না হলে বেদাতী তাবলীগে গিয়ে পরখ করুন চেলেন্জ থাকলো |
Thik kotha Bolsen Tabliger Lokera Fazayele Amal Sara R Kisui Buzena.
তাবলীগের সিলেবাস কোরআন মাজীদ ও হাদিস। শুরু হয় ছয় উসূলের মাধ্যমে। পুরো কোরআন ও হাদিসের উপর আমলের জন্যই তাবলীগের মিশন । কেউ না বুজলে সেটা তার ত্রুটি। তবে আপনার প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধা রয়েছে। আপনার কথা গুলো মনোযোগ দিয়ে শুনি ।আল্লাহ্ তা আলা আপনার দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন।
বাছাই করা সুবিধাজনক কিছু আয়াতের আমল করলেই কোরআন মানা হয় না। কর্মসূচি হতে হবে পূর্নাংগ কোরআনের আলোকে এবং সেটা হেকমত, কৌশল খাটিয়ে ময়দানে কাজ করতে হবে। ইসলাম কে যারা পরিপূর্ণ জীবন বিধান মনে না শুধু ধর্মীয় কিছু আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে চায় তারা আবদুল্লাহ বিন উবায়ের কাতারে পরে।
আমি বহুদিন তাবলীগ জামাতে ছিলাম, তাদের সিলেবাসে কুরআন নেই।
মানব রচিত কিছু মিঠা কিতাব দিয়ে এরা তাবলীগ করে ! হাম্বালীগ ও তাবলীগ দুজনে দুজনার ।
সত্য বচন-
চিল্লার নিয়ম-নীতি কার উপর নাজিল হয়েছে?
[Mashuk Alam]
08/07/2022
আপনি বেশি বুঝেছেন, সেটা আপনার ত্রুটি
@@skislam8409 -
উত্তর জানা নেই!
[Mashuk Alam]
08/07/2022
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের " ডান হাত তাঁর কবর থেকে বের হয়ে আসে'" (নাউজুবিল্লাহ ) [ ফাজায়েলে হজ্জ, 142 পৃঃ ] তাবলিগ জামাতের লোকেরা ওয়াসীলা, উদ্ধারকারী (ইস্তিগাসা) এবং এ ধরনের অনেক (শিরকি) ধারণাকে সমর্থন করে। তাদের লুকিয়ে রাখা দলিলে শত শত শিরক /বিদাত /কুফুরী/ ঈমান হারানো কিছ্ছা কাহিনী
=========================================
থেকে মাএ একটি তুলে ধরলাম |
এই কথা বিশ্বাস করলে ঈমান নিয়ে কবরে যাওয়া লাগবেনা, তার আগেই দুনিয়া ও আখীরাত শেষ | তাবলিগজামাত নিখুঁতভাবে মাযার/কবরপুযা/বেদাত/শিরিক/আধুনিক সুফিবাদ ছরিয়ে দিছছে 'মাওলানা ইলিয়াস সাহেব' | এছাড়া অনেক আজগুবি কিসসা-কাহিনী ও ঈমান বিধ্বংসী গল্পগুজব উপস্থাপন করেছেন |
[ ফাজায়েলে হজ্জ, 142 পৃঃ ] এর কুফুরী কাহিনী টা দেখুন :
যখন আমি দূরে ছিলাম, আমি আমার আত্মাকে আপনার কাছে পাঠিয়ে দিতাম আমার পক্ষ থেকে মাটিকে চুম্বন করার জন্যে এখন যেহেতু আমি স্বশরীরে ও আত্মায় উপস্থিত (হে নবী আপনি) আপনার ডান হাত বাড়িয়ে দিন, যেন আমি চুম্বন করতে পারি।
” এই বাক্যগুলো বলার পর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের ডান হাত তাঁর কবর বের হয়ে আসে, আর রিফাঈ তাতে চুম্বন করেন।(নাউজুবিল্লাহ )|
আল হামদুলিল্লাহ্...প্রিয় ভিউয়ার্স আপনাদের ভালবাসায় ইসলামিক চ্যানেলটি এগিয়ে যাচ্ছে।আপনাদের একান্ত সাপোর্ট ও আল্লাহর রহমত নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাবো ইনশা🌹🌹🌴🌴🌾🌾
আমি প্রতিদিনই হুজুরের তাফসির শুনে থাকি। যদিও আমি ব্যস্ত।
হুজুরের মোবাইল ফোন নম্বরটা দিবেন কী?
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমিন
৩০ বছরে আমি এমন ঘটনা দেখি নাই আপনি যাহা বলেছেন
( ৫ম পরিচ্ছেদ ফাজায়েলে দরূদ ১১১ পৃষ্ঠা ' মাওলানা যাকারিয়া রচিত ' কাহিনী - নং ৪৮ ) এক তাবলিগী রাসূল (সঃ) এর কবর শরীফের কাছে গিয়ে বলে -- পাঁচ-দিন ধরে কিছু খাই নাই , আমি আপনার মেহমান , " এর-পর হুজুর আমাকে একটা রুটি দিলেন অর্ধেক খেলাম , জাগ্রত হয়ে দেখি বাকী অর্ধেক আমার হাতে "| তাবলিগী জাহেলরা আল্লাহ বেতীত রাসুল (সঃ) এর কাছে সাহায্য চায় , যাকে শীরক বলা হয় |
এই হলো প্রচলিত তাবলীগ জামাতের ভ্রান্ত-মিত্থা -গাজাখুরি মাজার-পূজারীদের কাহিনী |
(ফাজায়েলে হজ্জ-- ২৩৬ পৃষ্টা ) নবী করিম (সঃ) এর পাক রওজা শরীফ আল্লা পাকের আরশ হইতেও শ্রেষ্ঠ , কাবা হইতেও শ্রেষ্ঠ, কুরছি হইতেও শ্রষ্ঠ ,( নাউযুবিল্লাহ )| হায় হায় কি ভয়ানক
কথা? .(ফাজায়েলে হজ্জ-- ২৩৬ পৃষ্টা ) | প্রচলিত তাবলীগ জামাতের (মাওলানা ইলিয়াছ সাহেব কতৃক সপ্নে প্রাপ্ত তাবলীগ জামাত) ফাজায়েলে হজ্জের নবম ========================================================================
পরিচ্ছেদের ১৪ তম অনুচ্ছেদের অংশে , রওজায়ে পাক জিয়ারত করিবার আদবের নামে এমন কিছু শিরকী বার্তা বাতলিয়ে দিলেন ,যা জীবনে শুনিনী
কল্পনাতেও আসেনি |
সাইখুল হাদীস মাওলানা জাকারিয়া কান্দলুভি সাহেবের বলা কথাগলো উচ্চারন করতে ও লিখতে নিজের ভয় লাগছে | এভাবে তিনি বলতে পারলেন ?? ঃ----আমার মাথায় কাজ করছেনা , আমি হতাশ হতবাক | ১৪ তম অনুচ্ছেদের অংশে নবী করিম (সঃ) এর সম্পর্কে ভালো কিছু লিখার পরেই ৬নং লাইন থেকে শুরু করেছে শিরিকী , কুফরী আকীদা , ঐ উপড়ে উল্লেখিত শিরিকী ,কুফরী কথাগুলা লিখলেন ,যা পূনরায় উল্লেখ করার মত সাহস দেখাতে পারছিনা কারন , এই শিরিকী বাক্ক গুলি বিশ্সাস করলে কারও ঈমান থাকার কথা না , সুতরাং যাদের মনে চায় তারা ফাজায়েল হজ্জের --২৩৬ পৃষ্টা দেখে নিতে পারেন | মাওলানা ইলিয়াছ সাহেব ও মাওলানা জাকারিয়া সাহেব গংরা এই ভাবে তাবলীগের নামে জাহেলদের গোমড়াহীর দিকে টেনে হিচড়ে নিয়ে যাচ্ছে |
আল্লাহ কোরআনে ইরশাদ করেন " ইহা (কোরআন) তো শুধু বিশ্বজগতের জন্য উপদেশ | তোমাদের মধ্যে যে সরল পথে চলতে চায় তার জন্য এই কিতাব | " সূরা তাকবীর- (27:28 ) | নিমোক্ত প্রশ্ন-উওরে কোরআন কি বলে , ভালো করে জেন নিইঃ
1. কোরআন তুমি কি ? শুধু বিশ্বজগতের জন্য উপদেশ | ٢٨ لِمَن شَآءَ مِنكُمْ أَن يَسْتَقِيمَ
আবার যদি 'ফাযায়েল আমালকে' প্রশ্ন করি তুমি কি ? সারা-দুনিয়ার জন্য শিরক-বেদাত-কুফরি মিশ্রিত নসিহত |
2. কাদের জন্য কোরআন ? যারা সরল পথে চলতে চায় | إِنْ هُوَ إِلَّا ذِكْرٌۭ لِّلْعَـٰلَمِينَ ٢٧
এবার একই প্রশ্নের উওরে --- 'ফাযায়েল আমাল ' বলে যারা আল্লাহ ও রাসূল (সঃ) এর সহজ-সরল পথ ছেরে শিরক-বেদাত-গোমরাহির পথে চলতে চায় তাদের জন্য স্বপ্নে পাওয়া মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের এই প্রচলিত তাবলীগ জামাত বা স্বপ্নের ধর্ম |
এই চ্যানেল থেকে এন্ড সিস্টেম বাদ দেওয়া হোক এটা আমাদের দাবি
এই বেদাতি বই গুলি লিখেছেন মাওলানা যাকারিয়া সাহেব , স্বপ্নের ধর্ম প্রচলিত তাবলীগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াছ সাহেবের অনুমোদন-ক্রমে বই গুলো এই বেদাতি জামাতে খুবই জন-প্রিয় যেমন ঃ ফাযায়েলে-আমল , ফাযায়েলে হজ্জ , ফাযায়েলে-দরূদ , ফাযায়েলে-সাদাকাত ইত্তাদি | "ফাযায়েলে- হজ্জ " (লেখক ঃ মাওলানা যাকারিয়া সাহেব ) এর মদ্ধে ''নবী-প্রেমের কাহিনী '' আছে , যা-শিরক-বেদাতে ভরপুর | গোলকরে বসে - বসে শুনা নয় , নিজের চোখে দেখে প্রতিটি পাতা-পৃষ্ঠা পড়তে হবে , আর তখনই সুর-সুর করে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে | বিশ্বাস না হয় এক-বার পড়ুন , পড়ে দেখুন !!!
ফাযায়েলে আমাল ' এর স্বপ্নে প্রাপ্ত মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের তাবলীগের বইয়ের কথা বলা হয়নি |
এখানে আল্লাহ-সুবহানু-তা-আলা শুধু-মাএ কোরআনকে সন্দেহ-মুক্ত কিতাব বলে গ্রান্টি দিয়েছেন | ذَٰلِكَ ٱلْكِتَٰبُ لَا رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ অর্থ : এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই । পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (সূরা বাকারা 2ঃ2) |
কোরআন হলো পথ-প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য , আল্লাহর তরফ থেকে এরকম নিশ্চিত আদেশ-বানী পাওয়ার পরেও কিছু সংখক জাহেল জাল-যইফ-মিত্থা-বানোয়াট হাদিস , গাল-গল্প-কবিতা-কাছিদা -স্বপ্ন-কবর পূজার বই , স্বপ্নে প্রাপ্ত 'মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের ' 'ফাযায়েলে আমাল' নিয়ে ব্যস্ত থাকে | এরকম বিপদজ্জনক পথ থেকে আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন |
[ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা] প্রচলিত তাবলীগওলাদের ফাযায়েল আমালের লেখক মাওলানা যাকারীয়া সাহেব কর্তিক লিখিত ফাযায়েল আমালের [ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা]এক অজুতে ইমাম আবু হানিফা এবং আর কিছু বুজুর্গ ব্যক্তি ৫০ বছর এশা ও ফজরের নামাজ পরতেন। ডাহা মিত্থা কথা বলতে বা লিখতে আল্লাহকে প্রচলিত তাবলীগওলারা এতটুকুন ভয় করে না এই হলো বিদাতিদের মিত্থাচার ও জালিয়াতীর অকাট্ট দলীল সহ প্রমান শত-শত বিদ্দমান আছে |
তাবলীগিরা দল ভারি করার জন্ন এমন একজন গুনি ঈমামের বিরোদ্ধে মিত্থার আনযাম লাগিয়েছে |
সমগ্র মানব জাতির আদর্শ রাসূল (সঃ) কোন দিন এক ওযুতে এশা-ফযর পড়েছেন ,আজ পর্যন্ত এমনটি কোন হাদীস গ্রন্থে পাওয়া যায়নি , আল্লাহ সূরা হাশরে আদেশ করেছেন , রাসূল (সঃ) যা দিয়েছেন তা গ্রহন কর , যা দেননি তা থেকে বিরত থাক | সুতরাং নবীকে অনুসরন করলে পরকালে নাজাত মিলবে |
আল্লামা তো এক মাত্র আল্লা ।
হুজুর কুরআন তেলাওয়াতের আগে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম বলেন না কেন?
I want Cherice tafsir all quran
Assalamu alaikum . Hujur, apnara তাবলীগের সাথে সময় দিলে ইনশাল্লাহ সাধারণ মানুষ অনেক উপকৃত হবে। আপনাদের মাশোয়ারাও তাবলীগওয়ালারা সহজেই মানতে পারবে।
কোন কিতাবে পেয়েছেন বৃষ্টির পানি দিয়ে ঝিনুকে মুক্তা তৈরী হয় ?
সৌদী-আরবের স্থায়ী ফতোয়া কমিটির ফতওয়া | ফতোয়া নং- ২১৪১২ , ফতোয়া লাজনাহ দাইমাহ খন্ড-২ , পৃষ্ঠা -২৮২-২৮৪ |
# সৌদী-আরবের স্থায়ী ফতোয়া কমিটির ফতওয়াঃ (১) ফাযায়েলে আমলে বর্ণিত -ভ্রান্ত -শিরকি ও কুফুরী কাহিনী বিশ্বাস করে এমন ইমামের পেছনে নামায পড়া জায়েজ নয় (২) ফাযায়েলে আমাল নামক বিদাতী কিতাব পড়া জায়েজ নয় |
সৌদী-আরবের স্থায়ী ফতোয়া কমিটির ফতওয়া | ফতোয়া নং- ২১৪১২ , ফতোয়া লাজনাহ দাইমাহ খন্ড-২ , পৃষ্ঠা -২৮২-২৮৪ |
নবী-প্রেমের-বিভিন্ন আজগুবি কাহিনী "( কাহিনী - নং ৫)
পরিচেছেদে পাবেন শিরক-বেদাত-কুফুরী-গাঁজাখুরী-গল্প-স্বপ্নে সয়লাব (মাওলানা যাকারিয়া রচিত ফাযায়েলে হজ্জ কাহিনী - নং ৫) | মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের স্বপ্নের ধর্ম প্রচলিত (নবীওয়ালা নয়) তাবলীগ -জামাত শিরক-বেদাত-কুফুরী-গাঁজাখুরী-গল্প-স্বপ্নে ভর-পূর ,এদের জায়গা যে কোথায় হবে এক-মাএ আল্লাহ ভালো জানেন ,|
বেদাতিরা সালাম দিলে রাসূল(সঃ) এর কবর থেকে উওর আসে 'ওয়ালাই-কুম-সালাম ' এই ভাবে কোনদিন কোন-সময় এমন সালামের উওর কিন্তু খোলাফায়ে রাশেদীন , হাজার-হাজার সাহাবী,তাবেঈন-তাবেতাবেঈনরা পাননি, ইভেন রাসূল(সঃ) এর প্রিয় বেগম মা-আয়েশা (রাঃ) এরও সালামের উওর পাওয়ার এরকম সৌভাগ্গ হয়নি ,কিন্তু জাহেলরা সালামের উওর পায় |
হাদিস আর ইলিয়াসী তাবলীগ সমান কথা।
হুজুর সুন্দর আলোচনা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
কিন্তু আপনি তাবলিগ নিয়া যে আলোচনা কোরেছেন তা মোটেও ঠিকনা যারা বয়ান করেন তারা কখনো হাদিস কুরয়ানের বাহিরে কথা বলেননা আপনি বিশ্ব ইজতেমায় গেছেন কিনা জানিনা আপনি ওনাদের সাথে কথা বলেন তহলে সবকিছু বেরিয়ে আসবে দুর থেকে ঢিল মারবেননা
আপনি কুরআনের তাফসির করেন, তাবলীগ জামাত সম্পর্কে আপনার ধারণা সীমিত।
Rigth
তবলিগ জমাত উদ্দেশ্য হলো
মানুষগুলো ঈমানদার হয়ে যায় ৷
দ্বীনের উপর চলতে পারে.
40. বা 4 মাস আল্লাহর জন্য সময় দিলে
দ্বীনের উপর চলা সহজ হবে ন
ইস হুজুর আপনি একবার গেলে বুঝে যেতেন
আপনি ভালো করে ওনার কথা গুলো বুঝেন।।। উনি বুঝেই বলেছেন।। ইলিয়াসি তাবলীগ বাদ দিয়ে কুরআনের তাবলীগ করেন
@@skislam8409 ভাই আমি সালোপী দের সাথে কথা কম বলি, আমি হুজুর কে তাবলীগে যেতে বলেছি, চিল্লায় গেলে বুঝে যেতেন ওখানে কি হয়
@@imaniandulon3695 আমি ও সেটাই বলছি,,, আমি নিজে এক চিল্লা দিয়েছি,, এবং বুঝে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছি
@@skislam8409-
চিল্লা কি? এটা আসলো কোথায় হতে?
[Mashuk Alam]
09/07/2022
Ahammoke koy ki jevabe nobi (s)korennai sahabira korennai seta alimra korbe kano