সার্ভিস আলম, হাসনাতরা ছিলো মধুলীগ এখন মধুশিবির,ছদ্দবেশি রাজাকার মুনাফেক খুনী চোর🤭ছাত্রলীগে থাকার সময় অপকর্ম করে এখন রাতারাতি ফেরাস্তা বনে গেছে !😜১৯৯১/৯৫ খালেদা জিয়া এবং ১৯৯৬/২০০১ শেখ হাসিনার সময়ে .এতো গুম খুন,বিনা বিচারে হত্যা,জঙ্গী হামলা, মিথ্যা মামলা, হিংসা, প্রতিশোধ, দুর্নীতি ছিলো না মূলত তা শুরু হয় ২০০১ থেকে, বৃহৎ দল বি এনপি জঙ্গী জামাত নেতাদের ফাঁদে পা দিয়ে তারেক জিয়া অনেক ভুল করেছে ...!! কথায় আছে " সঙ্গ দোষে সর্বনাশ " পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট ফলশ্রুতিতে জিয়াউর রহমানের ঘনিষ্টজন ত্যাগী নেতারা ও অপমানিত হইছে.. যা ৯১/৯৫ তে হয়নি... স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবরকে ম্যানাজ করে পুরো প্রশাসনকে "জামাতিকরনের" মাধ্যমে ২৭ হাজার কোটি টাকার ১০ ট্রাক অস্ত্র চালান,২১ শে অগাস্ট এর গ্রেনেড বিস্ফোরণে নির্মম গণহত্যা দিয়ে প্রতিপক্ষকে নির্মূলের জন্য প্রতিহিংসার রাজনীতি, "জজ" মিয়া নাটক,৬৪ জেলায় বোমা হামলা, জঙ্গী বাংলা ভাই, ইত্যাদি নিঃসন্দেহে জামাত শিবিরের সৃষ্টি ,! আবার দুর্নীতিতে টানা ৫ বার চ্যাম্পিয়ন, অথচ সব দোষ তারেক জিয়ার, কাঁধে বন্দুক রেখে পাখি শিকার করেছে,তলে তলে আঙ্গুল ফুলে হয়েছে কলা গাছ ! Rab সৃষ্টি করে প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার জন্য রাতের আঁধারে বিনা বিচারের গুম খুন হত্যার প্রচলন সর্বপ্রথম এই খুনী ফ্যাসিষ্টরাই করেছিলো !! অপারেশন ক্লিনহাটের নামে বিনা বিচারে ৫ শতাধিক হত্যা !!ছদ্দবেশ ধারণ করে প্রতিপক্ষকে দমন করতে জামাত শিবির খুব দক্ষ তা সেই ১৯৭১ থেকেই .. মুক্তিযোদ্ধাদের নির্বিচারে হত্যা, ধর্ষণ, ১৪ ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবি হত্যায় তারাই ছিলো পর্দার আড়ালে খলনায়ক.. কলেজ, ভার্সিটি দখলের জন্য নির্বিচারে রগ কেটে, জবাই করে হত্যার প্রচলন সেই ১৯৮১ থেকেই , শিবিরের আন্ডারওয়ার্ল্ডের ক্যাডার 'রা Ek 47, স্নাইপার চালাইতে এক্সপার্ট, কলেজ হোস্টেলগুলো ছিলো "নাসির"দের মতো শিবির ক্যাডারদের আস্তানা..! চিটাগাং বহদ্দারহাটে Ek 47 এর ব্রাশফায়ারে মাত্র ১ মিনিটের ৮ মার্ডার, ১৯৮৯ এ জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটিতে ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যার অপরাধে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবির নিষিদ্ধ করে!! ঐতিহাসিক ফ্যাসিষ্টদের কারণেই বি চৌধুরী, মেজর আক্তারুজ্জানরা অপমানিতো হয়েছিলো! , ২০২৪ সালে ও ছদ্দবেশ ধারণ করে "মুগ্ধ" এর মতো নিরীহ ছাত্রদের বোকা বানিয়ে উস্কানি দিয়ে তাদের লাশের উপর নোংরা রাজনীতি করেছে!! ২ বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির ছাত্র শিবিরের সভাপতি গর্ব করে বলল, "ক্যাম্পাসে যে অস্ত্র আছে তা দিয়ে এক সপ্তাহ প্রশাসনকে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে "..! তখন যদি এতো অস্ত্র থাকে এখন কতো অস্ত্র..! ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..!! এসব মারনাস্ত্র নিশ্চয়ই পাখি শিকারের জন্য রাখা হয় নাই.. অবশ্যই তা কোটা আন্দোলনে ব্যাবহৃত হয়েছে..! .!এবার তাদের শান্তি কমিটির প্রধান "পরদেষ্টা " কে ব্যাবহার করে প্রশাসনকে "শিবিরকরণ" এর মাধ্যমে নীল নকশা বাস্তবায়নে জগন্যা ইতিহাসের পুনরাবিত্থি ঘটাতে তৎপর!তথাকথিত শিক্ষার্থীরাই ছদ্দবেশি শিবির ? ২০০১ এ শেখ মুজিব কি নিয়ে বি টি ভি তে কুরুচিকর মিথ্যা প্রতিবেদন প্রচার করতো, মুজিব স্বাধীনতা চাইনি, গাদ্দার, হিন্দু, ছিলেন ইত্যাদি.. সাধারণ মানুষ তা ভালোভাবে নেয়নি..ফলশ্রুতিতে ২০০৪ সালে বি বি সি জরিপে শেখ মুজিব হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী নির্বাচিত হয়েছিলেন🙏এরপর ২০০৮ এ লীগ প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে একইভাবে মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ও অশালীন মন্তব্য করেছিলো ,যা মারাত্মক ভুল.সাধারণ মানুষ তা ভালোভাবে নেইনি..অপরকে শ্রদ্ধা করলে নিজের মর্যাদা কোনো অংশেই কমেনা বরং বাড়ে .. 🙏 আশা করি বৃহৎ দুই দল ভুল রাজনীতি থেকে শিক্ষা নিবে 🙏
সার্ভিস আলম, হাসনাতরা ছিলো মধুলীগ এখন মধুশিবির,ছদ্দবেশি রাজাকার মুনাফেক খুনী চোর🤭ছাত্রলীগে থাকার সময় অপকর্ম করে এখন রাতারাতি ফেরাস্তা বনে গেছে !😜১৯৯১/৯৫ খালেদা জিয়া এবং ১৯৯৬/২০০১ শেখ হাসিনার সময়ে .এতো গুম খুন,বিনা বিচারে হত্যা,জঙ্গী হামলা, মিথ্যা মামলা, হিংসা, প্রতিশোধ, দুর্নীতি ছিলো না মূলত তা শুরু হয় ২০০১ থেকে, বৃহৎ দল বি এনপি জঙ্গী জামাত নেতাদের ফাঁদে পা দিয়ে তারেক জিয়া অনেক ভুল করেছে ...!! কথায় আছে " সঙ্গ দোষে সর্বনাশ " পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট ফলশ্রুতিতে জিয়াউর রহমানের ঘনিষ্টজন ত্যাগী নেতারা ও অপমানিত হইছে.. যা ৯১/৯৫ তে হয়নি... স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবরকে ম্যানাজ করে পুরো প্রশাসনকে "জামাতিকরনের" মাধ্যমে ২৭ হাজার কোটি টাকার ১০ ট্রাক অস্ত্র চালান,২১ শে অগাস্ট এর গ্রেনেড বিস্ফোরণে নির্মম গণহত্যা দিয়ে প্রতিপক্ষকে নির্মূলের জন্য প্রতিহিংসার রাজনীতি, "জজ" মিয়া নাটক,৬৪ জেলায় বোমা হামলা, জঙ্গী বাংলা ভাই, ইত্যাদি নিঃসন্দেহে জামাত শিবিরের সৃষ্টি ,! আবার দুর্নীতিতে টানা ৫ বার চ্যাম্পিয়ন, অথচ সব দোষ তারেক জিয়ার, কাঁধে বন্দুক রেখে পাখি শিকার করেছে,তলে তলে আঙ্গুল ফুলে হয়েছে কলা গাছ ! Rab সৃষ্টি করে প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার জন্য রাতের আঁধারে বিনা বিচারের গুম খুন হত্যার প্রচলন সর্বপ্রথম এই খুনী ফ্যাসিষ্টরাই করেছিলো !! অপারেশন ক্লিনহাটের নামে বিনা বিচারে ৫ শতাধিক হত্যা !!ছদ্দবেশ ধারণ করে প্রতিপক্ষকে দমন করতে জামাত শিবির খুব দক্ষ তা সেই ১৯৭১ থেকেই .. মুক্তিযোদ্ধাদের নির্বিচারে হত্যা, ধর্ষণ, ১৪ ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবি হত্যায় তারাই ছিলো পর্দার আড়ালে খলনায়ক.. কলেজ, ভার্সিটি দখলের জন্য নির্বিচারে রগ কেটে, জবাই করে হত্যার প্রচলন সেই ১৯৮১ থেকেই , শিবিরের আন্ডারওয়ার্ল্ডের ক্যাডার 'রা Ek 47, স্নাইপার চালাইতে এক্সপার্ট, কলেজ হোস্টেলগুলো ছিলো "নাসির"দের মতো শিবির ক্যাডারদের আস্তানা..! চিটাগাং বহদ্দারহাটে Ek 47 এর ব্রাশফায়ারে মাত্র ১ মিনিটের ৮ মার্ডার, ১৯৮৯ এ জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটিতে ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যার অপরাধে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবির নিষিদ্ধ করে!! ঐতিহাসিক ফ্যাসিষ্টদের কারণেই বি চৌধুরী, মেজর আক্তারুজ্জানরা অপমানিতো হয়েছিলো! , ২০২৪ সালে ও ছদ্দবেশ ধারণ করে "মুগ্ধ" এর মতো নিরীহ ছাত্রদের বোকা বানিয়ে উস্কানি দিয়ে তাদের লাশের উপর নোংরা রাজনীতি করেছে!! ২ বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির ছাত্র শিবিরের সভাপতি গর্ব করে বলল, "ক্যাম্পাসে যে অস্ত্র আছে তা দিয়ে এক সপ্তাহ প্রশাসনকে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে "..! তখন যদি এতো অস্ত্র থাকে এখন কতো অস্ত্র..! ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..!! এসব মারনাস্ত্র নিশ্চয়ই পাখি শিকারের জন্য রাখা হয় নাই.. অবশ্যই তা কোটা আন্দোলনে ব্যাবহৃত হয়েছে..! .!এবার তাদের শান্তি কমিটির প্রধান "পরদেষ্টা " কে ব্যাবহার করে প্রশাসনকে "শিবিরকরণ" এর মাধ্যমে নীল নকশা বাস্তবায়নে জগন্যা ইতিহাসের পুনরাবিত্থি ঘটাতে তৎপর!তথাকথিত শিক্ষার্থীরাই ছদ্দবেশি শিবির ? ২০০১ এ শেখ মুজিব কি নিয়ে বি টি ভি তে কুরুচিকর মিথ্যা প্রতিবেদন প্রচার করতো, মুজিব স্বাধীনতা চাইনি, গাদ্দার, হিন্দু, ছিলেন ইত্যাদি.. সাধারণ মানুষ তা ভালোভাবে নেয়নি..ফলশ্রুতিতে ২০০৪ সালে বি বি সি জরিপে শেখ মুজিব হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী নির্বাচিত হয়েছিলেন🙏এরপর ২০০৮ এ লীগ প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে একইভাবে মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ও অশালীন মন্তব্য করেছিলো ,যা মারাত্মক ভুল.সাধারণ মানুষ তা ভালোভাবে নেইনি..অপরকে শ্রদ্ধা করলে নিজের মর্যাদা কোনো অংশেই কমেনা বরং বাড়ে .. 🙏 আশা করি বৃহৎ দুই দল ভুল রাজনীতি থেকে শিক্ষা নিবে 🙏
বন্ধের দিন যারা ওই মন্ত্রণালয় কর্মরত ছিল সবার বাসায় গিয়ে মোবাইল চেক করা হোক এবং সন্দেহ জনক সবাইকে গ্রেপ্তার করা হোক। মন্ত্রণালয়ের সাধারণ জনগণ যেতে পারে না যারা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত থাকে তাদের মধ্যে এসব করেছে
সচিবালয় থেকে সবাইকে বের করে দিতে হবে। মাঠ প্রশাসন ও দপ্তর সমূহের কর্মকর্তাদেরও প্রশাসনিক কার্যক্রমের বাহিরে রাখতে হবে। স্কুল- কলেজে শিক্ষক হিসেবে পদায়ন করলে ভালো হবে।
এনজিও উপদেষ্টা পরিষদ ও নাহিদ আসিফ সহ অযোগ্য উপদেষ্টা পরিষদ বাতিল করতে হবে। দেশে বহু যোগ্যতা সম্পন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব রয়েছেন তাদের কে উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেয়ার ব্যবস্থা করার জন্য অনুরোধ করছি ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤।
এটা অবশ্যই নাশকতা। কঠোর হতে কঠোরতম শাস্তি দাবি করছি।
ওদেরকে আইনের আওতায় আনা হউক।
সার্ভিস আলম, হাসনাতরা ছিলো মধুলীগ এখন মধুশিবির,ছদ্দবেশি রাজাকার মুনাফেক খুনী চোর🤭ছাত্রলীগে থাকার সময় অপকর্ম করে এখন রাতারাতি ফেরাস্তা বনে গেছে !😜১৯৯১/৯৫ খালেদা জিয়া এবং ১৯৯৬/২০০১ শেখ হাসিনার সময়ে .এতো গুম খুন,বিনা বিচারে হত্যা,জঙ্গী হামলা, মিথ্যা মামলা, হিংসা, প্রতিশোধ, দুর্নীতি ছিলো না মূলত তা শুরু হয় ২০০১ থেকে, বৃহৎ দল বি এনপি জঙ্গী জামাত নেতাদের ফাঁদে পা দিয়ে তারেক জিয়া অনেক ভুল করেছে ...!! কথায় আছে " সঙ্গ দোষে সর্বনাশ " পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট ফলশ্রুতিতে জিয়াউর রহমানের ঘনিষ্টজন ত্যাগী নেতারা ও অপমানিত হইছে.. যা ৯১/৯৫ তে হয়নি... স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবরকে ম্যানাজ করে পুরো প্রশাসনকে "জামাতিকরনের" মাধ্যমে ২৭ হাজার কোটি টাকার ১০ ট্রাক অস্ত্র চালান,২১ শে অগাস্ট এর গ্রেনেড বিস্ফোরণে নির্মম গণহত্যা দিয়ে প্রতিপক্ষকে নির্মূলের জন্য প্রতিহিংসার রাজনীতি, "জজ" মিয়া নাটক,৬৪ জেলায় বোমা হামলা, জঙ্গী বাংলা ভাই, ইত্যাদি নিঃসন্দেহে জামাত শিবিরের সৃষ্টি ,! আবার দুর্নীতিতে টানা ৫ বার চ্যাম্পিয়ন, অথচ সব দোষ তারেক জিয়ার, কাঁধে বন্দুক রেখে পাখি শিকার করেছে,তলে তলে আঙ্গুল ফুলে হয়েছে কলা গাছ ! Rab সৃষ্টি করে প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার জন্য রাতের আঁধারে বিনা বিচারের গুম খুন হত্যার প্রচলন সর্বপ্রথম এই খুনী ফ্যাসিষ্টরাই করেছিলো !! অপারেশন ক্লিনহাটের নামে বিনা বিচারে ৫ শতাধিক হত্যা !!ছদ্দবেশ ধারণ করে প্রতিপক্ষকে দমন করতে জামাত শিবির খুব দক্ষ তা সেই ১৯৭১ থেকেই .. মুক্তিযোদ্ধাদের নির্বিচারে হত্যা, ধর্ষণ, ১৪ ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবি হত্যায় তারাই ছিলো পর্দার আড়ালে খলনায়ক.. কলেজ, ভার্সিটি দখলের জন্য নির্বিচারে রগ কেটে, জবাই করে হত্যার প্রচলন সেই ১৯৮১ থেকেই , শিবিরের আন্ডারওয়ার্ল্ডের ক্যাডার 'রা Ek 47, স্নাইপার চালাইতে এক্সপার্ট, কলেজ হোস্টেলগুলো ছিলো "নাসির"দের মতো শিবির ক্যাডারদের আস্তানা..! চিটাগাং বহদ্দারহাটে Ek 47 এর ব্রাশফায়ারে মাত্র ১ মিনিটের ৮ মার্ডার, ১৯৮৯ এ জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটিতে ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যার অপরাধে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবির নিষিদ্ধ করে!! ঐতিহাসিক ফ্যাসিষ্টদের কারণেই বি চৌধুরী, মেজর আক্তারুজ্জানরা অপমানিতো হয়েছিলো! , ২০২৪ সালে ও ছদ্দবেশ ধারণ করে "মুগ্ধ" এর মতো নিরীহ ছাত্রদের বোকা বানিয়ে উস্কানি দিয়ে তাদের লাশের উপর নোংরা রাজনীতি করেছে!! ২ বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির ছাত্র শিবিরের সভাপতি গর্ব করে বলল, "ক্যাম্পাসে যে অস্ত্র আছে তা দিয়ে এক সপ্তাহ প্রশাসনকে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে "..! তখন যদি এতো অস্ত্র থাকে এখন কতো অস্ত্র..! ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..!! এসব মারনাস্ত্র নিশ্চয়ই পাখি শিকারের জন্য রাখা হয় নাই.. অবশ্যই তা কোটা আন্দোলনে ব্যাবহৃত হয়েছে..! .!এবার তাদের শান্তি কমিটির প্রধান "পরদেষ্টা " কে ব্যাবহার করে প্রশাসনকে "শিবিরকরণ" এর মাধ্যমে নীল নকশা বাস্তবায়নে জগন্যা ইতিহাসের পুনরাবিত্থি ঘটাতে তৎপর!তথাকথিত শিক্ষার্থীরাই ছদ্দবেশি শিবির ? ২০০১ এ শেখ মুজিব কি নিয়ে বি টি ভি তে কুরুচিকর মিথ্যা প্রতিবেদন প্রচার করতো, মুজিব স্বাধীনতা চাইনি, গাদ্দার, হিন্দু, ছিলেন ইত্যাদি.. সাধারণ মানুষ তা ভালোভাবে নেয়নি..ফলশ্রুতিতে ২০০৪ সালে বি বি সি জরিপে শেখ মুজিব হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী নির্বাচিত হয়েছিলেন🙏এরপর ২০০৮ এ লীগ প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে একইভাবে মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ও অশালীন মন্তব্য করেছিলো ,যা মারাত্মক ভুল.সাধারণ মানুষ তা ভালোভাবে নেইনি..অপরকে শ্রদ্ধা করলে নিজের মর্যাদা কোনো অংশেই কমেনা বরং বাড়ে .. 🙏 আশা করি বৃহৎ দুই দল ভুল রাজনীতি থেকে শিক্ষা নিবে 🙏
Right..
এটি নথি পুরানো হয়নি।
বাংলাদেশের মানচিত্র পুরানো হয়েছে। এর কঠিন বিচার চাই।
এখন পুরা বাংলাদেশে সিনেমা চলতেছে
সকল নিরাপত্তা কর্মিদের মোবাইল চেক করা প্রয়োজন।
১০০% সহমত পোষণ করছি 🇧🇩✌️
নিরাপত্তা কর্মীদের রিমান্ডে নেয়া হক।
সার্ভিস আলম, হাসনাতরা ছিলো মধুলীগ এখন মধুশিবির,ছদ্দবেশি রাজাকার মুনাফেক খুনী চোর🤭ছাত্রলীগে থাকার সময় অপকর্ম করে এখন রাতারাতি ফেরাস্তা বনে গেছে !😜১৯৯১/৯৫ খালেদা জিয়া এবং ১৯৯৬/২০০১ শেখ হাসিনার সময়ে .এতো গুম খুন,বিনা বিচারে হত্যা,জঙ্গী হামলা, মিথ্যা মামলা, হিংসা, প্রতিশোধ, দুর্নীতি ছিলো না মূলত তা শুরু হয় ২০০১ থেকে, বৃহৎ দল বি এনপি জঙ্গী জামাত নেতাদের ফাঁদে পা দিয়ে তারেক জিয়া অনেক ভুল করেছে ...!! কথায় আছে " সঙ্গ দোষে সর্বনাশ " পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট ফলশ্রুতিতে জিয়াউর রহমানের ঘনিষ্টজন ত্যাগী নেতারা ও অপমানিত হইছে.. যা ৯১/৯৫ তে হয়নি... স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবরকে ম্যানাজ করে পুরো প্রশাসনকে "জামাতিকরনের" মাধ্যমে ২৭ হাজার কোটি টাকার ১০ ট্রাক অস্ত্র চালান,২১ শে অগাস্ট এর গ্রেনেড বিস্ফোরণে নির্মম গণহত্যা দিয়ে প্রতিপক্ষকে নির্মূলের জন্য প্রতিহিংসার রাজনীতি, "জজ" মিয়া নাটক,৬৪ জেলায় বোমা হামলা, জঙ্গী বাংলা ভাই, ইত্যাদি নিঃসন্দেহে জামাত শিবিরের সৃষ্টি ,! আবার দুর্নীতিতে টানা ৫ বার চ্যাম্পিয়ন, অথচ সব দোষ তারেক জিয়ার, কাঁধে বন্দুক রেখে পাখি শিকার করেছে,তলে তলে আঙ্গুল ফুলে হয়েছে কলা গাছ ! Rab সৃষ্টি করে প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার জন্য রাতের আঁধারে বিনা বিচারের গুম খুন হত্যার প্রচলন সর্বপ্রথম এই খুনী ফ্যাসিষ্টরাই করেছিলো !! অপারেশন ক্লিনহাটের নামে বিনা বিচারে ৫ শতাধিক হত্যা !!ছদ্দবেশ ধারণ করে প্রতিপক্ষকে দমন করতে জামাত শিবির খুব দক্ষ তা সেই ১৯৭১ থেকেই .. মুক্তিযোদ্ধাদের নির্বিচারে হত্যা, ধর্ষণ, ১৪ ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবি হত্যায় তারাই ছিলো পর্দার আড়ালে খলনায়ক.. কলেজ, ভার্সিটি দখলের জন্য নির্বিচারে রগ কেটে, জবাই করে হত্যার প্রচলন সেই ১৯৮১ থেকেই , শিবিরের আন্ডারওয়ার্ল্ডের ক্যাডার 'রা Ek 47, স্নাইপার চালাইতে এক্সপার্ট, কলেজ হোস্টেলগুলো ছিলো "নাসির"দের মতো শিবির ক্যাডারদের আস্তানা..! চিটাগাং বহদ্দারহাটে Ek 47 এর ব্রাশফায়ারে মাত্র ১ মিনিটের ৮ মার্ডার, ১৯৮৯ এ জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটিতে ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যার অপরাধে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবির নিষিদ্ধ করে!! ঐতিহাসিক ফ্যাসিষ্টদের কারণেই বি চৌধুরী, মেজর আক্তারুজ্জানরা অপমানিতো হয়েছিলো! , ২০২৪ সালে ও ছদ্দবেশ ধারণ করে "মুগ্ধ" এর মতো নিরীহ ছাত্রদের বোকা বানিয়ে উস্কানি দিয়ে তাদের লাশের উপর নোংরা রাজনীতি করেছে!! ২ বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির ছাত্র শিবিরের সভাপতি গর্ব করে বলল, "ক্যাম্পাসে যে অস্ত্র আছে তা দিয়ে এক সপ্তাহ প্রশাসনকে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে "..! তখন যদি এতো অস্ত্র থাকে এখন কতো অস্ত্র..! ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..!! এসব মারনাস্ত্র নিশ্চয়ই পাখি শিকারের জন্য রাখা হয় নাই.. অবশ্যই তা কোটা আন্দোলনে ব্যাবহৃত হয়েছে..! .!এবার তাদের শান্তি কমিটির প্রধান "পরদেষ্টা " কে ব্যাবহার করে প্রশাসনকে "শিবিরকরণ" এর মাধ্যমে নীল নকশা বাস্তবায়নে জগন্যা ইতিহাসের পুনরাবিত্থি ঘটাতে তৎপর!তথাকথিত শিক্ষার্থীরাই ছদ্দবেশি শিবির ? ২০০১ এ শেখ মুজিব কি নিয়ে বি টি ভি তে কুরুচিকর মিথ্যা প্রতিবেদন প্রচার করতো, মুজিব স্বাধীনতা চাইনি, গাদ্দার, হিন্দু, ছিলেন ইত্যাদি.. সাধারণ মানুষ তা ভালোভাবে নেয়নি..ফলশ্রুতিতে ২০০৪ সালে বি বি সি জরিপে শেখ মুজিব হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী নির্বাচিত হয়েছিলেন🙏এরপর ২০০৮ এ লীগ প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে একইভাবে মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ও অশালীন মন্তব্য করেছিলো ,যা মারাত্মক ভুল.সাধারণ মানুষ তা ভালোভাবে নেইনি..অপরকে শ্রদ্ধা করলে নিজের মর্যাদা কোনো অংশেই কমেনা বরং বাড়ে .. 🙏 আশা করি বৃহৎ দুই দল ভুল রাজনীতি থেকে শিক্ষা নিবে 🙏
নিরাপত্তা কর্মীদেরকে রিমান্ডে নেওয়া হোক
@@FerdousAlam-j6c sathe all secretary
সঠিক কথা বলছেন স্যার
এটা অবশ্যই নাশকতা।নিরাপত্তা কর্মীদেরকে রিমান্ডে নেওয়া হোক
ভাই আগে কার সময় রিমান্ডে নিয়ে পেঁদানি দিয়ে জিজ্ঞেস করা হতো আর এখন জামাই আদর করে জিজ্ঞেস করা হয়
@@SamsuddinKhalifa-k3p true
ঠিক@@SamsuddinKhalifa-k3p
সম্পূর্ণ সুপরিকল্পিতভাবে আগুন লাগানো হয়েছে
একুশে টিভিকে ধন্যবাদ
বন্ধের দিন যারা ওই মন্ত্রণালয় কর্মরত ছিল সবার বাসায় গিয়ে মোবাইল চেক করা হোক এবং সন্দেহ জনক সবাইকে গ্রেপ্তার করা হোক। মন্ত্রণালয়ের সাধারণ জনগণ যেতে পারে না যারা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত থাকে তাদের মধ্যে এসব করেছে
অবশ্যই ইচ্ছাকৃত
সেখানে ট্রাক ঢুকে একজনকে চাপা দিয়ে মেরে ফেলেছে এটা কতটা ভয়ংকর পরিকল্পিত
যাকে ট্রাক চাপা দিছে সেই হইত দেখে ফেলছিল কারা আগুন দিছে
নিরাপত্তা কর্মী দের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হোক।
আমলাদের বিরুদ্ধে দুদক ও গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানো উচিত।
ঠিক কথা ষড়যন্ত্র হয়েছে
ইটিভি কে ধন্যবাদ এই সংবাদ প্রচারের জন্য
সিসিটিভি ফুটেজ পাবলিক করতে হবে।🇧🇩😎
এই ঘটনার সত্য উদঘাটন করতে হবে তা না হলে ব্যর্থ হয়ে যাবে আমাদের সব অর্জন
সব সচিব ও নিরাপত্তা গ্রেপ্তার করা হোক,তদন্ত করে ফাসি দেয়া হোক, সরাষ্ট্রউপেদষ্টা পদ থেকে সরানো হোক
নতি পুরিয়ে দিয়ে সত্য কোনো দিন গোপন রাখতে পারবে না। এটা বুজতে জনগণের ১মিনিট সময় লাগবে না।কারা করতে পারে।
Excellent expert view
এদের লজ্জার স্থান অনেক নিচে কিন্তু সম্মানের ভাব অনেক উপরে
এটা পরিকল্পিত ১০০% অসাধু কর্মকর্তাদের ছাটাই করুন।
নিরাপত্তা কর্মীদের রিমান্ডে নিলেই সব বের হবে।
এটা ১০০% পরিকল্পিত.. তা না হলে একই বিল্ডিং এর দুই পাশে একসাথে কিভাবে আগুন লাগলো???😢😢😢
সকল সচিবদের আইনের আওতায় আনা হউক
এই সরকার সচিবালয়ে নিরাপত্তা দিতে তাহলে দেশের নিরাপত্তা কিভাবে দিবে
তোর বাপে দিছে তো তাই
Right
অনেক অনেক ধন্যবাদ সম্মানিত স্যার❤
Yes sir is right.
ভাই আমার সালাম নিবেন।আমি আপনার বন্ধু সাদি ভাইয়ের ছোট ভাই ।অসাধারণ যুক্তি ।
অনেক জ্ঞানী লোক! চমৎকার বিশ্লেষণ
সত্যি ১০০% স্বভাব কথাগুলা সত্যি বলছে
গোপন খবর চাই
সহমত প্রকাশ ❤❤❤❤
সত্যি তারা বিক্রি যোগ্য পন্য নিয়ে ব্যবহার করেছেন😢
Right 👍
খুব যুক্তিসংগত কথা বলেছেন বুঝতে হবে সবাইকে।।
সিসিটিভি ফুটেজ রেকর্ড দেখা হোক
সঠিক কথা বলছেন আপনে
এটা সম্পুর্ণ পরিকল্পিত, সব কিছুর সাথে সরকারি লোক জড়িত ছিল
সকল স্পর্শ কাতর জায়গা থেকে সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের এবং সকল লোকজন কে জরুরী বদলী করতে হবে।
আমিও একমত আপনার সাথে
Bangladesh ar manuser sopner agun legese
সুন্দর কথা সহমত পোষণ করতেছি
নিরাপত্তা কর্মীদের অবশ্যই জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক
সচিবালয় ভিডিও সিসিটিভির ফুটেজ কোথায়
সচিবালয়ে আগুন উদ্দেশ্যপ্রনোদিত ও পরিকল্পিত, এর কঠিন বিচার চাই।
ছাত্রলীগ মুক্ত পুলিশ বাহিনী, প্রশাসন, সরকারি অফিস এবং বাংলাদেশ গড়তে হবে।
কঠিন বিচার চাই
এতো নিরাপত্তা থাকার পরে৷ সচিবালয়ে আগুন। এখন কথা হলো দেশের মানুষকে কি ভাবে নিরাপত্তা দিবে।
সচিবালয় থেকে সবাইকে বের করে দিতে হবে। মাঠ প্রশাসন ও দপ্তর সমূহের কর্মকর্তাদেরও প্রশাসনিক কার্যক্রমের বাহিরে রাখতে হবে। স্কুল- কলেজে শিক্ষক হিসেবে পদায়ন করলে ভালো হবে।
সঠিক কথা
সুন্দর যুক্তি
সঠিক তদন্ত করতে হবে,
সন্দেহ হয় , তদন্ত টা সঠিক হবে কি না ।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই। সচিবালয়ের প্রত্যেকটা আমলা সচিব এবং পিয়নদের দ্রুত গ্রেফতার চাই।
Right sir ❤❤❤
বর্তমানের সরকারের গুয়েদা কই।
রাইট 😮
সহমত
সরকার তো নিশ্চুপ কোন একটিভিটি দেখছি না
সঠিকই বলছেন ।
যারা বলে তদন্ত করে জানা যাবে - তারাই এটি কান্ড ঘটিয়েছে।
Prudent analysis
অসাধারণ বিশ্লেষণ করেছেন চমৎকার
সচিবালয়ে আগুন পরিকল্পিত
নায়িম সাহেবের বিশ্লেষণ সঠিক।
ড. ইউনুস যদি গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ন্ত্রণ না করতে পারে তাহলে সামনে আরো কঠিন পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে।
রাইট 1000%
এটা অবশ্যই নাশকতা
এই স্যারকে ডিজি পদ দেওয়া হোক, বতমান ডিজি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পাশে আজ সকালে দাড়িয়ে হাসতে দেখা গেছে লাইভ টিভিতে।
You are 100% right sir
টাকার কাছে বিক্রি হয়ে গেল
স্যার কে আরও দুই মিনিট সময় দেওয়া উচিত ছিল।
সঠিক বলেছেন
Good comments
নিরাপত্তা কর্মীদের এনকাউন্টার করা হোক
Thanks
100% Right
আমিও এক মত কুমিল্লা থেকে বের করা হোক আমি আপনার কথা এক মত
সঠিক কথা বলছেন নিরাপত্তা কমিদের আগে ধরতে হবে
Right 👍
Correct talking Sir
100% পূর্ব পরিকল্পিত
ঠিক
খুবই সম্ভব। সচিবালয়ের কর্মীদের কিনে নেওয়া হয়েছে। সিকিউরিটি লোকজনকে ঘুম পাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
এই মূহুর্তে সচিবালয়ের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ব্যাংক হিসাব যাচাই করা উচিত। কয়েকদিন আগে এবং পরের টাকার হিসেব কত সেটা জানা দরকার
১০০% সত্যি বাস্তব কথা বলেছেন স্যার
এনজিও উপদেষ্টা পরিষদ ও নাহিদ আসিফ সহ অযোগ্য উপদেষ্টা পরিষদ বাতিল করতে হবে।
দেশে বহু যোগ্যতা সম্পন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব রয়েছেন তাদের কে উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেয়ার ব্যবস্থা করার জন্য অনুরোধ করছি ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤।
ওনার কথাই সম্পূর্ণ সঠিক মনে হয়
সঠিকভাবে তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হোক
সহমত পোষণ করছি
উপদেষ্টা, সচিব, নিরাপত্তা বাহিনী এবং গোয়েন্দা সংস্থা দুই জায়গাতেই আমুল পরিবর্তন জরুরী।
থাম্বিলের সাথে সহমত পোষণ করছি 🇧🇩✌️
সচিবালয়ের প্রত্যেকটি কর্মকর্তারা কর্মচারিগণের ব্যাংক লেনদেনসহ সকল আয় অনুসন্ধান করা জরুরী।
এটা নাশকতা ।
exactly
এত দাহ্যবস্তু থাকতে সচিবালয় পুড়লো কেন ?.................তদন্ত কমিটিতে অন্তত দুজন এমন সদস্য থাকা চাই যাঁরা কোনদিন মদগাঁজা খাননি ।
১০০% গ্যারান্টি এটা লাগানো হয়েছে কারণ দুই দিক থেকে একসাথে আগুন লাগাটা চিন্তার বিষয় আর যারা ডিউটিতে ছিল তাদেরকে ধরে নিলে সব বের হয়ে যাবে
জাতীয় চোখে ধুলো দিয়েছে আব্যশয় শাস্তি দাবি করছি
সম্ভাবনা না এটাই হয়েছে।
যারা ডিউটি অবস্থায় ছিলেন তাদেরকে জিমি করে কিনে ফেলা হয়েছে, যারা ডিউটিতে ছিল তাদেরকে অবশ্যই নজরে রাখতে হবে।