Mukhosh (মুখোশ) | ভন্ড হুজুরদের কান্ড আর রমরমা মাজার ব্যবসা | Ep283 | Bangla Crime Show | Mytv
Вставка
- Опубліковано 8 лип 2019
- ➜ WE strive to be the top TV Channel in the country and as our policy promises, we ensure that our viewers are enjoying the best quality when it comes to News and Entertaining programs
OUR mission is to endeavor consistently not only to provide you entertainment but also to surpass your expectations/anticipations in order to be crowned with the ultimate excellence/accomplishment/distinction.
OUR Global reach includes UK, USA, Canada, Some parts of Europe, Middle East, and beyond
➜ My TV is a Bengali-language satellite television channel in Bangladesh. My TV started its journey on 15 April 2010.
It broadcasts news movies, dramas, religious and political talk shows, music and street shows.
➜ Our other shows :-
Tawhid Afridi Show, Amar Shokal (আমার সকাল), Eid Bazar (ঈদ বাজার), Mytv Shonglap (মাই টিভি সংলাপ), 50 minutes, Rong (Bangla Music Programme), My Tourism, Ma Amar Ma, Amrao Pari, Poraner Gaan,Jadukor The Magic Show (জাদুকর), Amar Gaan (আমার গান), Turning Point, Branding Bangladesh, Gaaner Shure Maato (গানের সুরে মতো),Mukhosh (মুখোশ), My Helath, Amar Alosh Dupur, Raater Dhaka, Paaker Ghor, Amar Shukh Amar Dukh, Showbiz, Star cafe
Mukhosh (মুখোশ) | ভন্ড হুজুরদের কান্ড আর রমরমা মাজার ব্যবসা | Ep283 | Bangla Crime Show | Mytv
Kw : Vondo Hujur, Vondami, Crime Show, Crime Programme
➜ ↷ Other UA-cam Channel
mytv Bangladesh: / mytvbangla
mytv Natok: / mytvnatok
mytv News : / mytvbdnews
◘ Subscribe NOW: goo.gl/5bNjcq
Website: mytvbd.tv
Facebook Page: / mytvbangla
For more info please contact:
Name :Zeker Uddin Samrat
Email: mytvonline@mytvbd.tv
এরকম একটা ভাল উদ্দগ নেয়ার জন্ন মাই টিভিকে দন্নবাদ জানাই
ভন্ডদের মুখোশ উন্মোচন করার জন্য -ধন্যবাদ ।
ধন্যবাদ সত্য ঘটনা তুলে ধরার জন্য সাধারণ মানুষের উপকৃত হবে
যতো মাজার আছে সব বন্ধ করে দেওয়া হকো। আর ভন্ড-দের আইনের আওতায় আনা হকো।
ভাই বুঝে কথা বলেন না বুঝে নয়..মূখ্যের পরিচয় দিয়েন না..সব মাজার নয়,, যে গুলো ভন্ড মাঝার খুলে বসে আছে সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া উচিত..
Ki karone mazar off kora hbe jante pari😡
সব ধরনের ওয়াজ বন্ধ করে দেওয়া হোক ভন্ড সব জায়গাতেই আছে মানুষ মাজারে কিছু পায় বলেই তো যায় ❤😂😢
Ak mot
সব মাজার বলতে কি আসল ওলি-আউলিয়াদের মাজার বলতাছেন?হযরত শাহ্ জালাল (রঃ) বাবা,হযরত শাহপরান (রঃ) বাবা,কেল্লা শহীদ বাবা,হযরত বায়েজিদ বুস্তামি (রঃ) ইত্যাদি ৩৬০ ওলি-আউলিয়াদের মাজার????
খ্রিষ্টানদের উপাসনার দিন
রোববারকে বৃটিশ শাসনামলে
সাপ্তাহিক ছুটির দিন হিসেবে
চালু করা হয়। ফলে এদেশের
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান
শুক্রবারের জু’মার নামাজ
ঠিকমত পড়তে পারতেন না। সূফী
সম্রাট দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ)
হুজুর কেবলাজান এদেশের
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের জু’মার
নামাজ আদায়ের সুবিধার্থে
শুক্রবারকে সাপ্তাহিক ছুটি
ঘোষণার জন্য বিভিন্ন
সরকারের আমলে জোর দাবী
উত্থাপন করেন। অবশেষে ১৯৮২
খ্রিষ্টাব্দে সরকার শুক্রবারকে
সাপ্তাহিক ছুটি ঘোষণা করেন।
shakibul Hasan জী ভাই ঠিক বলেছেন।
যারা না বুঝে হযরত দেওয়ানবাগী হুজুরকে ভুল বুঝতেছে, আমি তাদেন উদ্দেশে বলতেছি আপনারা সঠিকটা জানুন। না জেনে বাজে মন্তব্য করবেন না।
সত্য কথা বলেছেন ভাই
100% true
সত্য
৬৩ বছরে একটাও মিথ্যা কথাও বলেননি যিনি তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)
তোক কইছে মাগি ভাক😆
@@razzorazzo8309
তর এত লাগে কেন তুই কি নাস্তিক নাকি???
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
Hm
Hmm
এই প্রতিবেনের জন্য মাই টিভি ও এই প্রতিবেদনকারীকে ১০০০ সালাম ও অসংখ্য ধন্যবাদ।।
বর্তমান সময়ের বাস্তব টা তুলে ধরার জন্য মাই টিভিকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমি। আর আসুন আমরাও সচেতন হয়।
মানব জাতির সর্বোত্তম
জীবন বিধান আল্ কুরআনের
৬৬৬৬টি আয়াত আছে বলে সারা
দুনিয়ার মুসলমানের মাঝে একটা
ভুল ধারণা ছিল। কিন্তু সূফী
সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ
আঃ) হুজুর কেবলাজান পবিত্র
কুরআন গবেষণা করে প্রমাণ
করেছেন- এতে ৬২৩৬টি আয়াত
আছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
অনেক ভূল থেকে সঠিকটা জানলাম আজ
সঠিক বলেছেন
সত্যটা জানতে পারলাম
সত্যিই জানতে পারলাম আগে ভুলের মধ্যে ছিলাম
মহা সত্য
পবিত্র কুরআনে এরশাদ
হয়েছে, “(হে রাসূল!) আপনি বলুন,
নিশ্চয়ই আমার নামাজ, আমার
কোরবানী, আমার জীবন ও
আমার মরণ একমাত্র আল্লাহ্র
জন্য” (সূরা-আনআম,
আয়াত-১৬২)। অথচ আমাদের
দেশে নিজের নামে, পিতার নামে,
মায়ের নামে কোরবানী দেয়ার
রেওয়াজ চালু ছিল। সূফী সম্রাট
হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ)
হুজুর কেবলাজান বলেন, ইসলামী
বিধান মোতাবেক কোরবানী
বান্দার নামে নয়, আল্লাহর নামে
দিতে হয়। তাঁর আহ্বানে এদেশের
মুসলমানদের ভুলের অবসান ঘটে।
shakibul Hasan Right.
shakibul Hasan ঠিক
রাইট
@@kamalhossain4969 r8
Right👌
হে মহান মালিক আল্লাহ তুমি সবাইকে হেদায়েত পথ দেখা আমিন
নির্ভয়ে সত্য তোলে ধরার জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ মাই টিভি কে।
My tv k thank
thinks
❤️🐦💛🤍
tnq
My tv thanks 👍👍👍
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা দীল জিন্দা বা ক্বালবে আল্লাহর জ্বিকির জারি করা।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে -
فَوَيْلٌ لِّلْقَاسِيَةِ قُلُوبُهُم مِّن ذِكْرِ اللَّهِ أُوْلَئِكَ فِي ضَلَالٍ مُبِينٍ
অর্থ্যাৎ : যার ক্বালবে আমি আল্লাহর জ্বিকির জারি নেই, সে প্রকাশ্য গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতায় আছে। (সুরা
ঠিক বলেছেন
সত্যি কথা
ঠিক বলেছেন
ঠিক বলেছেন
সহমত
বাস্তবতা তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ
এইবার ভন্ড ওয়াজিদের নিয়ে একটা পর্ব চাই।।
মাই টিভি কে ধন্যবাদ। আমি নিজেও দেওয়ানবাগী হুজুরের বিরুধীতা করেছি কিন্তু কোন প্রমান এখনো টিকাতে পারে নাই কোন ইউটিউব চ্যানেল, ফেইসবুকে ভিবিন্ন ভাবে।আমি আমার ভুল টা আজ বুঝতে পারলাম। আবারও ধন্যবাদ মাই টিভি কে সত্য তুলে ধরার জন্য।
বাস্তবতা তুলে দরার জন্য মাই টিবিকে ধন্যবাদ
সত্য ধরে তোলার জন্য মাই টিভি চ্যানেল কে অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনার কাজটি সাংবাদিক জগতের আইডল।এগিয়ে যান শুভ কামনা রইলো।
মিলাদ শরীফ পড়া বেদাত নয় :
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে,
إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى النَّبِيِّ يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا صَلُّوا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوا تَسْلِيمًا
অর্থ্যাত : “নিশ্চয়ই আল্লাহ্ স্বয়ং ও তাঁর ফেরেশতারা নবীর উপরে দরুদ পাঠ করেন, হে বিশ্বাসীগণ! তোমারাও তাঁর উপর দরুদ পড় এবং শ্রদ্ধার সাথে সালাম পেশ কর” (সূরা- আহযাব, আয়াত-৫৬) । একমাত্র মিলাদ মাহফিলেই হযরত রাসূল (সঃ)-এর উপর দরুদ পাঠ করে স্বশ্রদ্ধ সালাম পেশ করা হয়। অথচ আমাদের দেশে একশ্রেণির লোক মিলাদকে বিদ’আত, হারাম ইত্যাদি বলে থাকে । সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান পবিত্র কুরআন ও হাদীস দিয়ে মিলাদ পড়ার গুরুত্ব প্রমাণ করলেন। তাঁর পরামর্শে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে অসংখ্য মানুষ হযরত রাসূল (সঃ) এর দীদার পাচ্ছেন এবং আল্লাহ্ তায়ালার রহমত লাভ করে অভাব-অনটন ও বালা মুছিবত থেকে উদ্ধার পাচ্ছেন।
Kuttajan, i mean keblajan nijei nijeke je Allah dabi kore tar ki hobe?!
100%bedayat
Tuije bondo bujaijay
10000% বিদাত
এখানে মিলাদের দলিল কেন?
মহান সংস্কারক সুফী সম্রাট হযরত শাহ দেওয়ানবাগী হুজুর ইসলাম ধর্মে যেসব সংস্কার করেছেন সেগুলোর মধ্যে রাষ্ট্রীয় ভাবে স্বীকৃত এবং প্রতিষ্ঠিত সংস্কার গুলো নিচে দেওয়া হলো ঃ-
# মহাগ্রন্থ আল কোরআন ও হাদিস দিয়ে আল্লাহ নিরাকার নন তার সঠিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
# সমাজে মিলাদ বিদাত ছিল, দেওয়ানবাগী হুজুর কুরআন -হাদিস দিয়ে প্রমাণ করেছে মিলাদ ফরজ।
# দেওয়ানবাগী হুজুর প্রতিষ্ঠিত করলেন রাসূলকে ভালোবাসার নাম ইমান।
# সমাজে সীরাতুন্নবী পালিত হত, তিনি রাষ্ট্রীয় ভাবে মিলাদুন্নবীর প্রচলন করেন।
# শুক্রবার সরকারি ছুটির ব্যবস্থা করেন।
# সমাজে রাসূলের পিতা-মাতাকে মুসলমান মনে করা হতোনা, তিনিই বল্লেন ওনারা উচ্চস্তরের মুসলমান।
# সমাজে শুধু নবী মাত্র উল্লেখ ছিল, তিনিই রাসূলকে ঈমাম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
# সমাজে মানুষ জানত কোরআনের আয়াত ৬৬৬৬টি, তিনিই ৬২৩৬টি আয়াত বলেছেন।
# তাঁর আহ্বানে বাংলাদেশের বিভিন্ন মসজিদে আরবী ভাষার পাশাপাশি বাংলা ভাষায় খুৎবা দেয়ার প্রচলন হয়েছে।
# ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে এ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের “ইসলাম শিক্ষা” বিষয়ে এলমে তাসাউফ অন্তর্ভুক্ত করেন।
# দেওয়ানবাগী হুজুর প্রমান করেছেন দলিল দিয়েছেন রাসূল গরিব না ধনি ছিলেন।
# তাঁর আহ্বানে সারাদেশে পবিত্র আশুরা জাতীয়ভাবে উদযাপন শুরু হয়।
# ইসলামী বিধান মোতাবেক কোরবানী বান্দার নামে নয়, আল্লাহর নামে দিতে হয়। তাঁর আহ্বানে এদেশের মুসলমানদের ভুলের অবসান ঘটে।
# ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে থেকে সারা দেশে তাঁর প্রস্তাবিত ইসলামি পদ্ধতিতে জমি রেজিষ্ট্রেশন চালু করেন।
Nur Mohammad Mukul রাইট
সত্যিকথা
সঠিক বলেছেন
১০০% সত্য
রাইট
সময় উপযুক্তি একটি প্রতিবেদন। Thanks My Tv
সত্য তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মাই টিভি কে।
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান কি কি শিক্ষা দিয়ে থাকেন ?
* বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর আদর্শ বাস্তব জীবনে প্রতিফলন ঘটিয়ে ইহ ও পরকালের অনন্ত শান্তি ও মুক্তি নিশ্চিত করার জন্য মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান মানুষকে যে শিক্ষা দিয়ে থাকেন, নিম্নে তা সংক্ষেপে উপস্হাপন করা হলোঃ
ভাইরে (মাঃ আঃ) এর মানে কি❓❔❔❓❔সত্য কথা বলবেন
কোন দেওয়ানবাগী
? পেট মোটা শালা না কি?
দেওয়ানবাগী প্রতিদিন শুয়োরের গোশত দিয়ে ভাত খেতেন এবং গরুরমুত ছিল তার প্রিয় পানিয়
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “আজ আমি তোমাদের ধর্মকে পূর্ণ করে দিলাম। তোমাদের ধর্ম হিসেবে মনোনীত করলাম” (সূরা-মায়িদাহ্,আয়াত-৩)। সুতরাং বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) প্রবর্তিত মোহাম্মদী ইসলাম মানব জাতির ইহ ও পারলৌকিক শান্তির পথ নির্দেশনা রয়েছে। সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান হযরত রাসূল (সঃ)-এর জীবন দর্শন অনুযায়ী মানুষকে এলমে শরীয়ত,তরীকত,হাকীকত ও মারেফাতের আলোকে ইসলামের পুর্ণাাঙ্গ শিক্ষা ও দিক নির্দেশনা দিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতের জীবনকে সুন্দর ও শান্তিময় করে গড়ে তুলেন। অধিকন্তু তাঁর শিক্ষা পেয়ে আল্লাহ্র রহমতে মানুষ পার্থিব জীবনের রোগ-শোক, বালা-মুছিবত, অভাব-অনটন থেকে পরিত্রাণ পাচ্ছেন। এক কথায় তিনি মানবজাতিকে পবিত্র কুরআন ও হাদীসের আলোকে আল্লাহর সত্যিকারের প্রতিনিধি বা ইনসানে কামেল হওয়ার শিক্ষা দিচ্ছেন। সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজানের শিক্ষা লাভ করে মানুষ প্রকৃত ইসলামের বাস্তবতা উপলব্ধি করতে সক্ষম হচ্ছেন।
ঠিক বলেছেন ভাই
রাইট ভাই
সত্য বলেছেন ভাই, একমত
সুন্দর
সহমত
খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
কেউ এদের কঠিন বিচার করে না কেন?
কারন সবাই যানে আগুনে হাত দিলে হাত পুরে যাবে😂❤
বাস্তবতা তুলে ধরার জন্য মায়টিভি কে ধন্যবাদ এবং এস কে লিটন ভাই কেও অনেক ধন্যবাদ
আত্মশুদ্ধি :
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজান মানুষকে আত্মশুদ্ধী হওয়ার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে :
قَدْ أَفْلَحَ مَن زَكَّاهَا
وَقَدْ خَابَ مَن دَسَّاهَا
অর্থঃ যে ব্যক্তি আত্মাকে পুতঃপবিত্র রাখল,সে সাফল্য লাভ করলো।আর যে ব্যক্তি আত্মাকে কলুষিত করলো,সে ধ্বংস হয়ে গেল।(সূরা আস শামসঃ আয়াত-৯-১০)
সহমত
সহমত
সঠিক
ঠিক বলছেন ভাই
তর বাপ কেবলাজান শয়তান
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর আদর্শ বাস্তব জীবনে প্রতিফলন ঘটিয়ে ইহ ও পরকালের অনন্ত শান্তি ও মুক্তি নিশ্চিত করার জন্য মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান মানুষকে যে শিক্ষা দিয়ে থাকেন, নিম্নে তা সংক্ষেপে উপস্হাপন করা হলোঃ
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, ''তাঁরাই সফলকাম যারা আত্মাশুদ্ধ করেছে, প্রভুর নামের জ্বিকির করে ও নামাজ কায়েম করে'' (সূরা-আ'লা, আয়াত- ১৪ ও ১৫)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান প্রধানতঃ আত্মাশুদ্ধি, দিল জিন্দা ও নামাজে হুজুরী- এ তিনটি বিষয় শিক্ষা দিয়ে মানুষকে সুন্দর চরিত্রের অধিকারী করে আশেকে রাসূল বানিয়ে থাকেন।
Bondoo dayanbagi
Tur dewanbagi kukurer bacca . ....allah ke pete hole .pirer kono proyojon nai
Tahere Bondo ambar 1
জামাতিরাই দেওয়ানবাগির বিরোধিতা করে।
@@FAHIMvjfy বাইনচোদ। ভন্ড কে ভন্ড কইলে জামায়াত।
ধন্যবাদ মুখোশ টিমকে!!!
ধন্যবাদ মাইটিবিকে এমন একটি প্রতিবেদনেরজন্য
আশেকে রাসুল হওয়াঃ
সূফি সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা হলো মানুষকে রাসূল প্রেমিক বানানো।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে-
قُلْ إِن كُنتُمْ تُحِبُّونَ اللّهَ فَاتَّبِعُونِي يُحْبِبْكُمُ اللّهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوبَكُمْ وَاللّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
অর্থ্যাৎ : হে হাবিব! আপনি বলে দিন, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালবাসতে চাও,তবে আমার অনুসরন কর,তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপ সমুহ ক্ষমা করে দিবেন(সূরা আল ইমরানঃ আয়াত- ৩১)
রাইট
রাইরাইট
সব ভূয়া বানোয়াট আসে কে রাসুল নামে সবই ভাউতা বাজি বানোয়াট সাজানো নাটক করিয়া ইসলাম কে ব্যবহার করে তাদের জন্য আখেরাতে অপেক্ষা করছে ভয়ংকর থেকেও ভয়ংকর আগুনের আজাব। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমীন আমীন আমীন।এক প্রবাসী গ্রিস থেকে বলছি
কবর পূজারী বিশ্ব আশেকে রাসুল নামের ভন্ডরা।
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজানের প্রায় ৩৮ টির উপরে সংস্কারের মধ্যে মাত্র কয়েকটি
দেওয়া হলো যা বাংলাদেশ সরকার
রাষ্ট্রীয়ভাবে বাস্তবায়িত করলঃ-
১. সমাজে মিলাদ বিদাত ছিল, দেওয়ানবাগী মিলাদকে ফরজ করলেন।
২. সমাজে রাসূলের নাম নেয়াটা বিদাত ছিল, দেওয়ানবাগী প্রতিষ্ঠিত করলেন রাসূলকে ভালোবাসার নাম ঈমান।
৩. সমাজে সীরাতুন্নবী পালিত হত, তিনি রাষ্ট্রীয় ভাবে মিলাদুন্নবীর প্রচলন করেন।
৪. শুক্রবার সরকারি ছুটির ব্যবস্থা করেন।
৫.সমাজে রাসূলের পিতা-মাতাকে মুসলমান মনে করা হতোনা, তিনিই বল্লেন ওনারা উচ্চস্তরের মুসলমান।
৬. সমাজে শুধু নবী মাত্র উল্লেখ ছিল, তিনিই রাসূলকে ঈমাম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
৭. সমাজে যেখানে রাসূলের পিতা মাতার নাম বেয়াদবের মত আবদুল্লা আর আমেনাতে সিমাবদ্ধ ছিল। সেখানে দেওয়ানবাগী হুজুর তাদের নাম আদবের সাথে নিতে হবে!!! যেমনঃ আব্দুল্লাহ আঃসাঃ ও আমিনা আঃসাঃ এটাহল আদবের সাথে বলা ।
৮. সমাজে মানুষ জানত কোরআনের আয়াত ৬৬৬৬টি, তিনিই ৬২৩৬টি আয়াত বলেছেন।
৯. তাঁর আহ্বানে বাংলাদেশের বিভিন্ন মসজিদে আরবী ভাষার পাশাপাশি বাংলা ভাষায় খুৎবা দেয়ার প্রচলন হয়েছে।
১০. আল্লাহ নিরাকার নন তার সঠিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
১১.১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে এ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের “ইসলাম শিক্ষা” বিষয়ে এলমে তাসাউফ অন্তর্ভুক্ত করেন।
১২. দেওয়ানবাগী প্রমান করেছেন দলিল দিয়েছেন রাসূল গরিব না ধনি ছিলেন।
১৩.তাঁর আহ্বানে সারাদেশে পবিত্র আশুরা জাতীয়ভাবে উদযাপন শুরু হয়।
১৪.ইসলামী বিধান মোতাবেক কোরবানী বান্দার নামে নয়, আল্লাহর নামে দিতে হয়। তাঁর আহ্বানে এদেশের মুসলমানদের ভুলের অবসান ঘটে।
১৫.১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে থেকে সারা দেশে তাঁর প্রস্তাবিত ইসলামি পদ্ধতিতে জমি রেজিষ্ট্রেশন চালু করেন।
ঠিক
Apnara doia koira asob bondho koren ar aitare onusoron kora bondho koren qurbanr kotha bollen dewanbagir kotha sunar agei ami aota bujtam je qurbanj ALLAH r name dewa hoi ar bki jei faltu kotha guli bollen oigulir aktu proman diyen je dewanbgi oi guli korse or dewan bagir age somajer obhstha amn clo sammano tomo ki apnader gayan nai ai sob dhoroner kotha koi ar bisas kore
দেওয়ান বাগি তো ভন্ড পীরদের মাঝে এক নাম্বার
তোর দেওয়ানবাগী তো ভন্ড, শয়তান।
Tui 100%jaroz
মাই টিভি কে অসংখ্য ধন্যবাদ ভন্ডদের রহস্য উন্মোচন করার জন্য।
my tv কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর পতিবেদনের জন্য
ধন্যবাদ মাইটিভি , ভন্ডদের চরিত্র প্রকাশ পেল
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, ''তাঁরাই সফলকাম যারা আত্মাশুদ্ধ করেছে, প্রভুর নামের জ্বিকির করে ও নামাজ কায়েম করে'' (সূরা-আ'লা, আয়াত- ১৪ ও ১৫)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান প্রধানতঃ আত্মাশুদ্ধি, দিল জিন্দা ও নামাজে হুজুরী- এ তিনটি বিষয় শিক্ষা দিয়ে মানুষকে সুন্দর চরিত্রের অধিকারী করে আশেকে রাসূল বানিয়ে থাকেন।
অনেক ধন্যবাদ মাই টিভি কে
my tv কে অন্তত থেকে ধন্যবাদ জানাই এই গুরুত্বপূর্ন বিষয়টাকে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য।। অন্তর থেকে একটা সালাম আসসালামুয়ালাইকুম
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান কি কি শিক্ষা দেন?
* বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর আদর্শ বাস্তব জীবনে প্রতিফলন ঘটিয়ে ইহ ও পরকালের অনন্ত শান্তি ও মুক্তি নিশ্চিত করার জন্য মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান মানুষকে যে শিক্ষা দিয়ে থাকেন, নিম্নে তা সংক্ষেপে উপস্হাপন করা হলোঃ
## পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, ''তাঁরাই সফলকাম যারা আত্মাশুদ্ধ করেছে, প্রভুর নামের জ্বিকির করে ও নামাজ কায়েম করে'' (সূরা-আ'লা, আয়াত- ১৪ ও ১৫)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান প্রধানতঃ আত্মাশুদ্ধি, দিল জিন্দা ও নামাজে হুজুরী- এ তিনটি বিষয় শিক্ষা দিয়ে মানুষকে সুন্দর চরিত্রের অধিকারী করে আশেকে রাসূল বানিয়ে থাকেন।
১) পবত্রি কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “যে ব্যক্তি আত্নাকে পুতঃপবিত্র রাখল, সে সাফল্য লাভ করলো। আর যে ব্যক্তি আত্নাকে কলুষিত করল, সে ধ্বংস হয়ে গেল”(সূরা- শামস্ , আয়াত- ৯ ও ১০)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মানুষকে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর ওয়াজিফা পালনের মাধ্যমে আত্নিক পরিশুদ্ধতা অর্জন করে আদর্শ চরিত্রবান হওয়ার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
২) পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “যাদের ক্বালব আল্লাহ্র জ্বিকির থেকে গাফেল রয়েছে, তারা প্রকাশ্য গোমরাহ্ বা পথভ্রষ্ট” (সূরা -যুমার, আয়াত-২২)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মানুষকে ক্বালবে আল্লাহর জ্বিকির জারিরর শিক্ষা দিয়ে গোমরাহী থেকে উদ্ধার করে ঈমানের পথে চলার শিক্ষা দেন। মহান আল্লাহ্ তায়ালা এরশাদ করেন, “তোমরা যখন নামাজ শেষ কর তখন দাঁড়ানো বা বসা ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহর জ্বিকির কর” (সূরা-নিসা, আয়াত-১০৩)। মহান আল্লাহ্ তায়ালার এ নির্দেশ পালন করে মানুষ যাতে সর্বসময় ক্বালবে আল্লাহর জ্বিকির জারি রেখে অজ্ঞান অবস্থায়ও ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করতে পারে, এজন্য তিনি মানুষকে সার্বক্ষণিকভাবে ক্বালববে আল্লাহর জ্বিকির জারির শিক্ষা দেন।
৩) হাদীস শরীফে বলা হয়েছে, “যে নামাজে দুনিয়ার চিন্তা আসে, সে নামজ কবুল হয় না।” মুমিন-মুসলমানগণ যাতে দুনিয়ার চিন্তামুক্ত হয়ে একাগ্রতার সাথে আল্লাহ তায়ালাকে হাজির-নাজির জেনে নামাজ আদায় করতে পারেন, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান সেই পদ্ধতি শিক্ষা দেন। তাঁর নিয়ম অনুসরণ করলে মুসুল্লীদের নামাজে দুনিয়ার কোন চিন্তা আসে না। ফলে তারা নামাজের পরিপূর্ণ ফায়েজ,বরকত ও রহমত হাসিল করতে পারেন। এমনকি কেউ কেউ “নামাজ মু’মিন ব্যক্তির জন্য মে’রাজ”-এ হাদীসের বাস্তবতা উপলব্ধি করতে সক্ষম হন।
৪) পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “(হে হাবীব) আপনি বলে দিন, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও তবে আমার অনুসরণ কর, তাহলে আল্লাহ্ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দিবেন” (সূরা-আলে ইমরান, আয়াত-৩১)। হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূল (সঃ) ফরমান, “যে ব্যক্তি নিজের জান-মাল, পিতা-মাতা,সন্তান-সন্ততি এবং সব মানুষের চেয়ে আমাকে বেশি ভাল না বাসবে সে মু’মিন হতে পারবে না।”(বোখারী ও মুসলিম শরীফ)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান তাঁর অনুসারীদের হযরত রাসূল (সঃ)-এর মহব্বত হাসিল করার জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে৭২২ বার দরুদ শরীফ এবং রহমতের সময় অর্থাৎ- তাহাজ্জুদের সময় ও এ’শার নামাজের পর মিলাদ শরীফ পড়ার ও মোরাকাবা করার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
Nur Mohammad Mukul বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ মহান সংস্কারক সূফী সম্রাট হযরত মাহবুব - এ - খোদা দেওয়ানবাগী ( মাদ্দাজিল্লুহুল আলী) হুজুর কেবলার ধর্মীয় অনুষ্ঠান কর্মসূচীতে কোনরকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্ট না করার জন্য ★ চরমোনাইর পীর ফজলুল করীম, আহমদুল্লাহ আশরাফ, কাঠ ব্যবসায়ী ওবায়দুল হক, জামাল নাসের চৌধুরী, বায়তুল মোকাররম মসজিদের খতিব ওবায়দুল হক, মূফতি ফজলুল হক আমিনী, মাওলানা আজিজুল হক, মাওলানা ফয়জুল করিম, সাইফুদ্দিন ইয়াহিয়া, মাওলানা সোলায়মান নোমানী, জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা কারী উবায়দুল্লাহ, মাওলানা মোঃ শহীদুল্লাহ ও নাজিমুদ্দিন ভুইয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। একইসাথে আদালত তাদের দেওয়ানবাগ শরীফ বিরোধী কর্মকান্ডকে কেন অবৈধ ঘোষনা করা হবে না, এর কারন দর্শানোর জন্য তাদের প্রতি রুলনিশি জারি করেছেন।
দেওয়ানবাগী হুজুরের শিক্ষাই হলো প্রকৃত মোহাম্মদী ইসলামের শিক্ষা । তিনি বি-জাতীদের চক্রান্ত ও স্ব-জাতীদের অজ্ঞতায় ধর্মের ভীতর ঢুকে যাওয়া বিভিন্ন কু-সংস্কার ও ভুল গুলো শুধরে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। বাংলাদেশ সরকার দেওয়ানবাগী হুজুরের ১৭টা সংস্করণ রাষ্ট্রীয় ভাবে মেনে নিয়েছেন৷ দেওয়ানবাগী হুজুরের শিক্ষা ও সংস্কার সমূহ ধারন করে একজন মানুষ খুব সহজেই আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের পরিচয় জানতে পারে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের নৈকট্য লাভ করতে পারে।
সঠিক বলেছেন
সঠিক
রাইট
নামাজে হুজুরীঃ
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজান মানুষকে একাগ্রচিত্তে নামাজ আদায়ের শিক্ষা দেন।
এ প্রসঙ্গে হাদিস শরীফে বর্ণিত হয়েছে -
উচ্চারনঃ লা সালাতা ইল্লা বি হুজুরীল ক্বালব।
অর্থ:একাগ্রতা বা হুজুরী দীল বিহনে নামাজ শুদ্ধ হয় না।
মূলত একাগ্রতা বিহীন নামাজ আল্লাহ্র দরবারে কবুল হয় না।মুসলমানগন যাতে দুনিয়ার চিন্তা মুক্ত হয়ে একাগ্রতার সাথে আল্লাহ তায়ালাকে হাজির-নাজির জেনে নামাজ আদায় করতে পারেন,সূফী ম্রাট হুজুর কেবলাজান সেই পদ্ধতি শিক্ষা দেন।তাঁর নিয়ম অনুসরন করলে মুসুল্লিদের নামাজের দুনিয়ার কোনো চিন্তা আসে না। ফলে তারা নামাজে ফায়েজ-বরকত ও রহমত হাসিল করতে পারেন।হযরত রাসুল (সঃ) ফরমান-
উচ্চারণঃ আসসালাতু মে'রাজুল মু'মেনিন।
অর্থঃ নামাজ মুমেন ব্যক্তির জন্য মেরাজ।
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের শিক্ষা অনুযায়ী নামাজ আদায় করলে এই হাদিসের বাস্তবতা উপলব্দী করা যায়।
মনে মনেই নামাজ পড়তে পারে
আমার মামা দেওয়ান বাগির ভক্ত,,, নামাজ পরে না।
সব ভন্ড
তোর শূকরি পিরের নাম কেবলা রেখেছে।কেন?ওর নাম ত শূকর
Deoyan Bagir puja ki hinduder motoi kore naki alada vabe
মাই টিভি চ্যানেলকে ধন্যবাদ
মাসাআল্লাহ অনেক ধন্যবাদ সত্যকথা তুলেছেন
দিল জিন্দা :
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা দীল জিন্দা বা ক্বালবে আল্লাহর জ্বিকির জারি করা।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে -
فَوَيْلٌ لِّلْقَاسِيَةِ قُلُوبُهُم مِّن ذِكْرِ اللَّهِ أُوْلَئِكَ فِي ضَلَالٍ مُبِينٍ
অর্থ্যাৎ : যার ক্বালবে আমি আল্লাহর জ্বিকির জারি নেই, সে প্রকাশ্য গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতায় আছে। (সুরা যুমার,আয়াত ২২)
তাই সূফী সম্রাট হুজুর ক্বেবলাজান মানুষকে ক্বালবে আল্লাহর জ্বীকির জারির শিক্ষা দিয়ে গোমরাহী থেকে উদ্ধার করে ঈমানের পথে চলার শিক্ষা দেন।
Liton Mohammad সহমত।
Liton Mohammad রাইট
এই কথার সাথে আমি একমত
গুরুত্বপূর্ণ একটি শিক্ষা
এই কথার সাথে আমি একমত
পবিত্র কোরআনের সঠিক আয়াত সংখ্যার প্রবর্তন:
মানব জাতির সর্বোত্তম জীবন বিধান আল কুরআনের ৬৬৬৬টি আয়াত আছে বলে সারা দুনিয়ার মুসলমানের মাঝে একটা ভুল ধারণা ছিল। কিন্তু সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান পবিত্র কুরআন গবেষণা করে প্রমাণ করেছেন- এতে ৬২৩৬টি আয়াত আছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
Proman ta ki aktu bolen proman ta dekhan ki vabe prman korse
ধন্যবাদ মাই টিবি সত্য ঘটনা জন্য
এমন ইসলামের পক্ষে কথা বলার জন্য ধন্যবাদ জানাই মাইটিভিকে
দিল জিন্দা ঃ
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা দীল জিন্দা বা ক্বালবে আল্লাহ্র জ্বিকির জারি করা।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে -
উচ্চারন ঃ ফাওয়াই লুল্লিল ক্বাছিয়াতি ক্বুলুবুহুম মিন জ্বিকরিল্লাহি উলাইকা ফি দ্বলালিম মুবিন।(সুরা যুমার,আয়াত ২২)
তাই সূফী সম্রাট হুজুর ক্বেবলাজান মানুষকে ক্বালবে আল্লাহ্র জিকির জারির শিক্ষা দিয়ে গোমরাহী থেকে উদ্ধার করে ঈমানের পথে চলার শিক্ষা দেন।
শিক্ষা জীবন
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান তাঁদের বাড়ীতে মক্তবের ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণের পর পার্শ্ববর্তী গ্রাম সোহাগপুরের প্রাইমারী স্কুলে শিক্ষা জীবন শুরু করেন এবং সেখান থেকে কৃতিত্বের সাথে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করেন। এরপর তিনি নায়েবে রাসূল হওয়ার আদম্য বাসনা নিয়ে আরবী ও ইসলামী শিক্ষায় উচ্চতর জ্ঞান অর্জনের জন্য তদানীন্তন বিখ্যাত তালশহর করিমিয়া আলীয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হন। তিনি অসাধারণ মেধাবী ও কৃতি ছাত্র হিসেবে বৃত্তিসহকারে মাদ্রাসা শিক্ষার প্রতিটি স্তর অতিক্রম করে আলীয়া মাদ্রাসার সর্বোচ্চ ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি স্বীয় অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ও নেতৃত্বের গুণে শিক্ষা জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মাদ্রাসার ছাত্র সংসদের ভিপির পদ অলংকৃত করেছিলেন। ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দে স্বাধীনতা আন্দোলনে তিনি ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার পশ্চিমাঞ্চলের মাদ্রাসা, স্কুল ও কলেজের ছাত্র সমন্বয়ে গঠিত ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি ছিলেন। ছাত্র জীবনে তিনি অলী-আল্লাহ্ ভক্ত ছিলেন। ফলে, ছদ্মবেশি অলী-কুতুবগণ তাঁর সাথে প্রায়শঃ দেখা করতেন। তাঁর ছাত্র জীবনেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে অলৌকিক ঘটনা প্রকাশ পেত।
পুরাই ফালতু
দেওয়ানবাগী একনাম্বার ভন্ড
তুকে হুগা মারে শালা
যাদের কারণে ইসলামের বদনাম হচ্ছে তাদের বিচার চাই
এরকম সত্য খবর প্রচার করার জন্য মাইটিভি কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ
এসব নৃত্য দেখে অনেক ভালো লাগলো
প্রচুর হাসলাম
মাশাল্লাহ আপনাদের এই নিউজ করার জন্য ধন্যবাদ
আশেকে রাসুল হওয়াঃ
দোজাহানের বাদশা হযরত রাসুল (সঃ) কে ভালবাসার নামই ঈমান। তাই একজন মানুষ যেন রাসুল (সঃ) কে ভালবেসে আশেকে রাসুল হওয়ার গৌরব অর্জন করতে পারেন,এজন্য সূফি সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা হলো মানুষকে রাসুল প্রেমিক বানানো।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে-
উচ্চারনঃ ক্বুল ইন ক্বুনতুম তুহিব্বুনাল্লাহা ফাত্তাবিয়ূনি ইউবিব কুমুল্লাহ ওয়া ইয়াগফিরলাকুম জুনুবাকুম]
অরথঃ হে হাবিব! আপনি বলে দিন, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালবাসতে চাও,তবে আমার অনুসরন কর,তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপ সমুহ ক্ষমা করে দিবেন(সূরা আলে ইমরানঃ আয়াত- ৩১)
হাদিস শরীফে বর্ণিত হয়েছেঁঃ অর্থাৎ যে ব্যক্তি নিজেরজান-মাল,পিতা-মাতা,
সন্তান-সন্তুতি সব মানুষের চেয়ে আমাকে বেশি ভাল না বাসবে সে মু'মেন হতে পারবে না( বোখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ)
আল কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “নিশ্চয় আমি পৃথিবীতে আমার প্রতিনিধি (মানুষ) প্রেরণ করবো” (সূরা-বাকারা, আয়াত- ৩০)। মানুষ আল্লাহ্র প্রতিনিধি। সুতরাং আল্লাহকে জানা ও তাঁর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা প্রতিটি মানুষের কর্তব্য। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মানুষকে আল্লাহকে জেনে তাঁর সাথে যোগাযোগ স্থাপনের মাধ্যম তাঁর নির্দেশিত পথে পরিচালিত হওয়ার লক্ষ্যে এলমে তাসাউফের সর্বোচ্চ মাকামে উন্নীত হওয়ার জন্য মোট ৩৭টি ক্লাসের সবক শিক্ষা দিয়ে থাকেন। তাঁর শিক্ষা পেয়ে অসংখ্য সাধক মহান আল্লাহ্ তায়ালা ও হযরত রাসূল (সঃ)-এর নৈকট্য হাসিল করে সৌভাগ্যবান হয়েছেন।
মহা স্যতি
দেওয়ানবাগীতো এক ভন্ড। আল্লাহর লানত বর্ষিত হোক ওর উপর ।
আপনার মত মুফতি ও উচ্চ মানের কুরআন বিশারদ হয়তো এই পৃথিবীতে আর একটাও জন্মগ্রহণ করেনি এবং জন্মগ্রহণ করবেও না😂😂 কই থেকে শিখছেন এসব ভন্ডামির কথা🤔🤔 আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেছেন যে আমি প্রতিনিধি প্রেরণ করবো । প্রতিনিধি বলতে আল্লাহ নবী-রাসুলগণকে বুঝিয়েছেন । আপনাকে না আপনার ভন্ড পীর দেওয়ানবাগী কথা বলে নাই😂😂
কতটাকা নিছেন?
Vondo
ধন্যবাদ মাই টিভি সত্যি টা তুলে ধরার জন্য
মাজারের খাদেমদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক
আল কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “যে ব্যক্তি আত্নাকে পুতঃপবিত্র রাখল, সে সাফল্য লাভ করলো। আর যে ব্যক্তি আত্নাকে কলুষিত করল, সে ধ্বংস হয়ে গেল”(সূরা- শামস্ , আয়াত- ৯ ও ১০)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মানুষকে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর ওয়াজিফা পালনের মাধ্যমে আত্নিক পরিশুদ্ধতা অর্জন করে আদর্শ চরিত্রবান হওয়ার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
shakibul Hasan hinduder moto manus puja kora naujubillah
এসব ভন্ড প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হোক যাতে মুসলমানের ঈমান ঠিক থাকে তার জন্য আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন অসামাজিক ধর্মীয় ব্যবসায়ীদের আইনের আওতায় আনা হোক
উপস্থাপনায় অদক্ষতার কারণে এপিসোড টা জঘন্য হয়ে গেলো।
right
Moner ktha bolcen bai🤣🤣🤣
oto presention korche na.manus ke domkacche.
tho apni bose acen kno,,,apni kren
Right
আশেকে রাসুল হওয়াঃ
সূফি সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা হলো মানুষকে রাসুল প্রেমিক বানানো।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে-
উচ্চারনঃ ক্বুল ইন ক্বুনতুম তুহিব্বুনাল্লাহা ফাত্তাবিয়ূনি ইউবিব কুমুল্লাহ ওয়া ইয়াগফিরলাকুম জুনুবাকুম]
অরথঃ হে হাবিব! আপনি বলে দিন, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালবাসতে চাও,তবে আমার অনুসরন কর,তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপ সমুহ ক্ষমা করে দিবেন(সূরা আলে ইমরানঃ আয়াত- ৩১)
মহান সংস্কারক ,মোহাম্মদী ইসলামের পুণর্জীবনদানকারী,সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহবুব এ খোদা দেওয়ানবাগি (মাঃআঃ) সু-মহান শিক্ষাগুলো হলো:
১)আত্মশুদ্ধী
২)দিল জিন্দা
৩)নামাজে হুজুরী ও
৪)আশেকে রাসুল হওয়া ।
দেওয়ানবাগি সব চেয়ে বড় বন্ড
গাঞ্জা খাইছোছ
আর দেওয়ানবাগী যখন মানুষের কাছ থেকে সেজদা গ্রহণ করে , তখন সেটা কোন পর্যায়ের আমলের মধ্যে পড়ে 🤔🤔🤔
😂😂😂 গাঁজা খোর
এর তীব্র নিন্দা ও দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই দিতে হবে।
উপস্থাপক এর উপস্থাপনা দেখে আমি শিহরিত।
যারা বলতেছেন দেওয়ানবাগী হুজুরের নাম নাই,, তারা কি দেওয়ানবাগী হুজুরের ক্ষতি চায় নাকি??
Alomgir Hossain,,, তাই তো মনে হচ্ছে
দেওয়ান বাগি বাংলাদেশের মুনাফিকদের বস
Deoanbaghi abar hujur holo kobe
কেনো দেওয়ানবাগী মনে হয় একেবারে আল্লাহর ওলি হয়ে গেছে
শুকরিয়া এত সুন্দর বিডিও উপহার দেওয়ার জন্য
এসব ভন্ড পীরদের না ধরে। আসল আলেমদের মামলা দেয়া হচ্ছে। দেশটা কি হলো!!
প্রতিটি কথাই সত্য বলেছেন,
হযরত আদম (আঃ) হতে এ পৃথিবীতে আগত সমস্ত নবী-রাসূল এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহ্ তায়ালার বাণী স্বজাতির কাছে প্রচার করেছেন বিধায় তাঁদের সবার ধর্মই ছিল ইসলাম। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) হচ্ছেন সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী ও রাসূল। তিনি মানব জাতির জন্য পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান দিয়ে গেছেন। হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর ইসলামী জীবন বিধানের সাথে অন্যান্য নবী-রাসূলগণের ইসলামী জীবন বিধানের পার্থক্য রয়েছে। আমরা যেহেতু হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর প্রবর্তিত ধর্ম পালন করি, সেহেতু আমাদের ধর্মের নাম হলো- মোহাম্মদী ইসলাম।
এ প্রসঙ্গে সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান বলেন, মাযহাবের ইমামগণের নামানুসারে যদি হানাফী, শাফেয়ী, মালেকী ও হাম্বলী মাযহাব হতে পারে; তরীকার ইমামগণের নামানুসারে যদি কাদেরীয়া, চিশতীয়া, নকশবন্দীয়া, মোজাদ্দেদীয়া তরীকা হতে পারে; তবে যিনি সর্বস্ব ত্যাগ করে আমাদের জন্য পূর্ণাঙ্গ ইসলামী জীবন ব্যবস্থা প্রবর্তন করে গেছেন, তাঁর নামানুসারে এ ইসলামের নাম ‘মোহাম্মদী ইসলাম’ না হওয়ার যৌক্তিকতা কোথায়? এজন্য তিনি বিধর্মীদের চক্রান্তের শিকার হয়ে জগৎ থেকে হারিয়ে যাওয়া মহান আল্লাহ্ তায়ালার পক্ষ হতে জিব্রাইল (আঃ)-এর মাধ্যমে হেরাগুহায় প্রাপ্ত বিশ্বনবী হযরত রাসূল (সঃ)-এর এলমে শরীয়ত, তরীকত, হাকীকত ও মারেফাত সম্বলিত মোহাম্মদী ইসলামকে পুনরায় জগৎবাসীর কাছে তুলে ধরেছেন। তাঁর শিক্ষা লাভ করে অসংখ্য মানুষ মোহাম্মদী ইসলামের শান্তি বাস্তব জীবনে উলব্ধি করার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন।
হামলা মূখ'
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “(হে হাবীব) আপনি বলে দিন, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও তবে আমার অনুসরণ কর, তাহলে আল্লাহ্ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দিবেন” (সূরা-আলে ইমরান, আয়াত-৩১)। হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূল (সঃ) ফরমান, “যে ব্যক্তি নিজের জান-মাল, পিতা-মাতা,সন্তান-সন্ততি এবং সব মানুষের চেয়ে আমাকে বেশি ভাল না বাসবে সে মু’মিন হতে পারবে না।”(বোখারী ও মুসলিম শরীফ)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান তাঁর অনুসারীদের হযরত রাসূল (সঃ)-এর মহব্বত হাসিল করার জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে৭২২ বার দরুদ শরীফ এবং রহমতের সময় অর্থাৎ- তাহাজ্জুদের সময় ও এ’শার নামাজের পর মিলাদ শরীফ পড়ার ও মোরাকাবা করার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
ভণ্ডদের বাপের প্রচারকারী তুই।কুরআন হাদিস এর আয়াত ব্যবহার করে শিরক এর দাওয়াত দিতেছো...?👿👿
@@hmmuhib9289 ore batpar,,,,,,,,,
দেওয়ানবাগী মুর্তাদ
My tv কে ধন্যবাদ জানাই এইরকম। ভিডিও ফুটেজ তুলে ধরা জন্যে
এই অনুষ্ঠান সব সময় প্রচার করবেন। ধন্যবাদ
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজান মানুষকে আত্মশুদ্ধী হওয়ার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে :
قَدْ أَفْلَحَ مَن زَكَّاهَا
وَقَدْ خَابَ مَن دَسَّاهَا
অর্থঃ যে ব্যক্তি আত্মাকে পুতঃপবিত্র রাখল,সে সাফল্য লাভ করলো।আর যে ব্যক্তি আত্মাকে কলুষিত করলো,সে ধ্বংস হয়ে গেল।(সূরা আস শামসঃ আয়াত-৯-১০)
সহমত পোষন করলাম
তর বাপ কেবলাজান শয়তান
ভন্ড কেবলাজান,ধোন সম্রাট
,,,
.
You will never be a friend Xjyr
@@singlelife3371 তুই বড় শয়তান তাই তোর মতো সবাইকে শয়তান মনে করোছ
ধন্যবাদ এমন একটা প্রতিবেদন করার জন্য। জনগন আরো সচেতন হবে।
সত্য, উদগাটন,করা র,জন্য
ধন্যবাদ
আইনের আওতায় এনে কঠর বিচার করা উচিত
ধন্যবাদ মাই টিভি যারা ধর্মকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত
সাবধান! নিশ্চয় আল্লাহর অলিগণের কোন ভয় নেই এবং তারা কোন বিষয় এ চিন্তিতও নহেন। তাঁদের জন্য আছে সুসংবাদ দুনিয়া ও আখেরাতে, আল্লাহর কথার কোন পরিবর্তন বা হের-ফের হয় না, উহাই মহা সাফল্য। [সুরা ১০ ইউনুস: ৬২-৬৪]।
আপনি সুন্দর একটা আয়াত উপস্থাপন করেছেন।
যারা পবিত্র কোরআনের বাণী মানে না তারাই কাফের।
ভালোবাসা অবিরাম 💚💚❤️💚💚
জয় গুরু 🙏🏻
তাহেরি হুজুর আল্লাহপাক,,,, হযরত রাসূল(সা.) এবং ওলিআল্লাহ,,, শানে গজল,নাত, হামদ,শান গান আর তার বিরোধিতা করেছে এই Mytv....
আজ থেকে Mytv কে বয়কট করলাম,,,,।
@@kaziyamlikha1577 ore bokacuda
@@kaziyamlikha1577। ৃ
তাদের প্রতি আইন ব্যবস্থা নেওয়া উচিত
আল্লাহ সবই কে হেদায়াত দান করুক আমিন
হাদীস শরীফে বলা হয়েছে, “যে নামাজে দুনিয়ার চিন্তা আসে, সে নামজ কবুল হয় না।” মুমিন-মুসলমানগণ যাতে দুনিয়ার চিন্তামুক্ত হয়ে একাগ্রতার সাথে আল্লাহ তায়ালাকে হাজির-নাজির জেনে নামাজ আদায় করতে পারেন, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান সেই পদ্ধতি শিক্ষা দেন। তাঁর নিয়ম অনুসরণ করলে মুসুল্লীদের নামাজে দুনিয়ার কোন চিন্তা আসে না। ফলে তারা নামাজের পরিপূর্ণ ফায়েজ,বরকত ও রহমত হাসিল করতে পারেন। এমনকি কেউ কেউ “নামাজ মু’মিন ব্যক্তির জন্য মে’রাজ”-এ হাদীসের বাস্তবতা উপলব্ধি করতে সক্ষম হন।
১০০% সত্য
Arek Abal Aise Vondo Shomrat Deoanbagi Re Nia
durga. krisna. zisu orao atto shuddi r sikkha day ami sunsi, oder kon a puja kore..r deoyn Bagir puja kon time a koren
ভন্ড কোথাকার কয় কি!
@@hafizmizan2183 এখানে ভন্ডের কী পেলেন? বা কী বুঝলেন? আন্দাজে মন্তব্য করা মুসলমানদের কাজ নয়।
পবিত্র কুরআন শরীফে কী বলা হয়েছে দেখুন আর আপনি কী করছেন :-
কোন রকম প্রমান ছাড়াই আন্দাজের উপরে কথা বলা ঠিক নয়।আপনি জানেন কি আন্দাজে কথা সম্পর্কে কোরাআন কি বলে তবে শুনেন : ধ্বংস হোক তারা যারা আন্দাজে কথা বলে।( সূরা: আয যারিয়াত:,আয়াত১০)
আমার এলাকায় একটি অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটেছে তাই মাইটিভির দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
মাহবুব শৈকত ভাইয়ের , উপস্থাপনা,,অসাধারণ,হয়, Assam 🇮🇳 karimganj থেকে বলছি
মাই টিভিকে অসংখ্য ধন্যবাদ দেশের কিছু ভন্ড পীরদৈর দেখানোর জন্য ৷সব পীর যে খারাপ তা কিন্তু নয় ৷এই ভিডিওর খারাপ দের জন্য ভালো পীরদের বদনাম হয়৷
রাইট
এদের বিচারের আওতায় আনা দরকার খুব তারাতারি।না হলে সমাজ সেস হয়ে জাবে
এসব মানুষদের আইনের আওতায় আনা হোক। ইসলাম কোন হাসিঠাট্টার বিষয় না আমি চাই এসব আলেমদের কঠিন সাজা দেওয়া হোক
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “ যারা নামাজ পড়ে, যাকাত দেয় ও পরকালে বিশ্বাস করে তারাই তাদের প্রতিপালকের পথে আছে, আর তারাই সফলকাম” (সূরা-লোকমান, আয়াত- ৪ ও ৫)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মানুষকে সঠিক ও নির্ভূলভাবে যাকাত প্রদানের শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
ভন্ড গডফাদার দেওয়ানবাগী
সবচেয়ে বড় ভন্ড হলো দেওয়ান বাগী
তাহেরিকে আটক করা হোক।
অসাধারণ হইছে ভাই মুখোশ এগিয়ে যান
সঠিক বিচার হওয়া উচিত
ধন্যবাদ মাই টিভি চ্যানেল কে। আমার কাছে ভিডিও টা ভালো লেগেছে, সত্য মনে হলো।
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী ( মাঃআঃ) হুজুর কেবলাজানের সংস্কার।
বিশ্ব মুসলিম চন্দ্র গণনার পার্থক্যের কারণে রোজা ও ঈদসহ ইসলামী অনুষ্ঠানাদি বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন তারিখে উদযাপন করায় আমরা একদিকে সঠিক সময়ে ইবাদত করতে না পেরে আল্লাহ্র রহমত হতে বঞ্চিত হচ্ছি, অন্যদিকে মুসলিম ঐক্য ও সংহতি বিনষ্ট হচ্ছে। সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান বলেন , চন্দ্র দেখা ও গননা করা- এ উভয় বিষয়ে হাদীস রয়েছে। আমরা যদি চন্দ্রের আবর্তনের হিসাব করে চন্দ্রবর্ষ পঞ্জিকা প্রণয়ন করি, তাহলে ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি পালনের ক্ষেত্রে মুসলমানদের বিভেদ দূর হবে। এজন্য তিনি একটি চন্দ্রপঞ্জিকা প্রণয়ন করেছেন; যা ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (ওআইসি)- এক অনুষ্ঠানে উত্থাপিত হলে বিপুলভাবে প্রসংশতি হয়।
আমিন
রাইট
রাইট
সহমত
সত্যিই কথা
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং মাই টিভিকে অনেক ধন্যবাদ সমস্ত বন্ধুদের মুখোশ উন্মোচন করার জন্য যাদের কারণে আজকে ইসলাম ইসলাম ধর্মটি মানুষের কাছে এমনভাবে প্রচার হয়েছে যা মানুষ ইসলাম গ্রহণ করতে এখন দ্বিধাবোধ করে
২০২২ সালে এই নিউজ কে কে দেখছেন?
আমার ফেভারিট অনুষ্ঠান মাই টিভি অসংখ্য ধন্যবাদ দেশের আনাচে কানাচে ঘটে যাওয়া অপরাধ গুলো কে সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য??
"dry
ধন্যবাদ আপনাকে আসল ভিডিও তুলে ধরার জন্য
নতুন আইন করে প্রশাসন দিয়ে এসব বাজার ভেঙ্গে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার জন্য আমাদের সরকারের কাছে আকুল আবেদন জানাইতেছি
আখেরী জামানার পাপসংকুল পৃথিবীতে বিধর্মীদের ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে যিনি রাহমাতাল্লিল আলামিন হযরত রাসূল (সঃ)-এর সুমহান আদর্শ ও শিক্ষা তথা মোহাম্মদী ইসলাম পুনরুজ্জীবিত করে বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠার গুরুদায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন, তিনি হলেন মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পূনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত হযরত মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মাদ্দাজিল্লুল আলী) হুজুর কেবলাজান। তাঁর শিক্ষা অনুসরণের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কোটি কোটি মানুষ ক্বালবে আল্লাহ্র জ্বিকির জারি করে সুন্দর ও আদর্শ চরিত্রবান হয়ে আশেকে রাসূলে পরিণত হচ্ছেন।
ঠিক আছে মাগার এখানে ভালো আলেমদেরও তুলে ধরছেন এটা উচিত হয়নায়,
পবিত্র কুরআন শরীফ এর ‘সূরা কাহাফ’-এর ১৭ নম্বর আয়াত শরীফ উল্লেখ রয়েছে, কামিল মুর্শিদের গুরুত্ব সম্পর্কে কালামুল্লাহ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “আল্লাহ পাক যাঁকে হিদায়েত দান করেন, সেই হিদায়েত পায়। আর যে ব্যক্তি গুমরাহীর মধ্যে দৃঢ় থাকে, সে কোন ওলীয়ে মুর্শিদ (কামিল শায়খ বা পীর) উনার ছোহবত লাভ করতে পারে না।
ধন্যবাদ মাইটিভিকে ভন্ডদের ভন্ডামি তুলে ধরার জন্য