Salamon Alaikom *ঈদুল ফিতর ঈদুল আযহার* নামগুলো আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেননি এবং কোন ইবাদত ও দেননি এগুলো *পূর্বপুরুষদের দেয়া নাম চলুন কোরআন* থেকে দেখা যাক: An-Najm 53:23 إِنْ هِىَ إِلَّآ أَسْمَآءٌ سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ إِن يَتَّبِعُونَ إِلَّا ٱلظَّنَّ وَمَا تَهْوَى ٱلْأَنفُسُۖ وَلَقَدْ جَآءَهُم مِّن رَّبِّهِمُ ٱلْهُدَىٰٓ এগুলো কেবল কতিপয় নাম, যে নামগুলো তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষেরা রেখেছ। এ ব্যাপারে *আল্লাহ কোন দলীল-প্রমাণ নাযিল করেননি*। তারা তো কেবল অনুমান এবং *নিজেরা যা চায়, তার অনুসরণ করে*। অথচ তাদের কাছে তাদের রবের পক্ষ থেকে হিদায়াত এসেছে। Yusuf 12:40 مَا تَعْبُدُونَ مِن دُونِهِۦٓ إِلَّآ أَسْمَآءً سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ إِنِ ٱلْحُكْمُ إِلَّا لِلَّهِۚ أَمَرَ أَلَّا تَعْبُدُوٓا۟ إِلَّآ إِيَّاهُۚ ذَٰلِكَ ٱلدِّينُ ٱلْقَيِّمُ وَلَٰكِنَّ أَكْثَرَ ٱلنَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ ‘তোমরা তাঁকে বাদ দিয়ে নিছক *কতগুলো নামের ইবাদাত করছ*, যাদের নামকরণ *তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা করেছ*, যাদের ব্যাপারে আল্লাহ প্রমাণ *নাযিল করেননি*। বিধান একমাত্র আল্লাহরই। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন যে, ‘তাঁকে ছাড়া আর কারো ইবাদাত করো না’। এটিই সঠিক দীন, কিন্তু *অধিকাংশ লোক* জানে না’। Al-A'raf 7:71 قَالَ قَدْ وَقَعَ عَلَيْكُم مِّن رَّبِّكُمْ رِجْسٌ وَغَضَبٌۖ أَتُجَٰدِلُونَنِى فِىٓ أَسْمَآءٍ سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّا نَزَّلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ فَٱنتَظِرُوٓا۟ إِنِّى مَعَكُم مِّنَ ٱلْمُنتَظِرِينَ সে বলল, ‘নিশ্চয় তোমাদের উপর তোমাদের রবের পক্ষ থেকে আযাব ও ক্রোধ পতিত হয়েছে। *তোমরা কি এমন নামসমূহের ব্যাপারে আমার সাথে বিবাদ করছ*, যার *নামকরণ করেছ* তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা, যার ব্যাপারে আল্লাহ কোন প্রমাণ নাযিল করেননি? সুতরাং তোমরা অপেক্ষা কর। আমিও তোমাদের সাথে *অপেক্ষা করছি*’। Ar-Ra'd 13:33 أَفَمَنْ هُوَ قَآئِمٌ عَلَىٰ كُلِّ نَفْسٍۭ بِمَا كَسَبَتْۗ وَجَعَلُوا۟ لِلَّهِ شُرَكَآءَ قُلْ سَمُّوهُمْۚ أَمْ تُنَبِّـُٔونَهُۥ بِمَا لَا يَعْلَمُ فِى ٱلْأَرْضِ أَم بِظَٰهِرٍ مِّنَ ٱلْقَوْلِۗ بَلْ زُيِّنَ لِلَّذِينَ كَفَرُوا۟ مَكْرُهُمْ وَصُدُّوا۟ عَنِ ٱلسَّبِيلِۗ وَمَن يُضْلِلِ ٱللَّهُ فَمَا لَهُۥ مِنْ هَادٍ তবে কি প্রতিটি নাফ্স যা উপার্জন করে যিনি তার দায়িত্বশীল এতদসত্ত্বেও তারা আল্লাহর সাথে অনেক শরীক সাব্যস্ত করেছে। বল, ‘তোমরা এদের পরিচয় দাও’। *নাকি তোমরা তাকে যমীনের এমন কিছু জানাবে যে ব্যাপারে তিনি জানেন না?* নাকি তোমরা ভাসাভাসা কথা বলছ? বরং যারা *কুফরী করেছে* তাদের নিকট তাদের *ষড়যন্ত্রকে শোভিত করা হয়েছে* এবং তারা *সরল পথ হতে বাধা প্রদান করেছে*। আর আল্লাহ যাকে *পথহারা করেন*, তার কোন হিদায়াতকারী নেই। কার বিধান অনুযায়ী ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে??? Yunus 10:61 وَمَا تَكُونُ فِى شَأْنٍ وَمَا تَتْلُوا۟ مِنْهُ مِن قُرْءَانٍ وَلَا تَعْمَلُونَ مِنْ عَمَلٍ إِلَّا كُنَّا عَلَيْكُمْ شُهُودًا إِذْ تُفِيضُونَ فِيهِۚ وَمَا يَعْزُبُ عَن رَّبِّكَ مِن مِّثْقَالِ ذَرَّةٍ فِى ٱلْأَرْضِ وَلَا فِى ٱلسَّمَآءِ وَلَآ أَصْغَرَ مِن ذَٰلِكَ وَلَآ أَكْبَرَ إِلَّا فِى كِتَٰبٍ مُّبِينٍ আর তুমি যে অবস্থাতেই থাক না কেন আর যা কিছু তিলাওয়াত কর না কেন আল্লাহর পক্ষ হতে কুরআন থেকে এবং *তোমরা যে আমলই কর* না কেন, আমি তোমাদের উপর সাক্ষী থাকি, *যখন তোমরা তাতে নিমগ্ন* হও। তোমার *রব থেকে গোপন থাকে না যমীনের বা আসমানের অণু পরিমাণ কিছুই* এবং তা থেকে *ছোট বা বড়, তবে রয়েছে সুস্পষ্ট কিতাবে*।..l The so called biggest festival of Muslim Eid UL Adha not mentioned in Quran.What u say Quran failed ,Allah failed or forgot but Imam wrote in his Books and made the greatest festival for Muslim! Maajallah
@@AbdulAlim-cn4rg apni je akta 100% bolod ta niye kono doubt nay; whatever Quran and authentic Hadid says us to do, we have to do that; A Day for Celebration A quick look at the books of Hadith indicates that Eid al-Adha is as simple as the other aspects of our faith. It is an opportunity to worship Allah and to offer him a sacrifice. It is also an opportunity to emulate the actions of the common father of the Jewish, Christian and Muslim faiths: Prophet Abraham. There are many lessons to be learned from his story, here we shall highlight three. Lesson 1: When Prophet Abraham was commanded to sacrifice his son, it was a test of his faith. As believers we face many temptations and tests in this materialistic world. We must be ready and prepared for them. Lesson 2: When Prophet Abraham took his son to the sacrificial altar to sacrifice him, he showed us the strength of his faith and belief in his Creator. Lesson 3: God Almighty replaced the young son with a ram. We must therefore remember God is Merciful and God always rewards the patience and faith of the sincere believer. And He makes this life’s journey easy for all who trust in Him. Humankind’s purpose in life is to worship Allah. This may sometimes present a test, but it is faith, and faith alone that will see the true worshipper through life’s travails. It is this strength of a human being’s faith that we commemorate during our celebrations on Eid al-Adha. Millions of our brothers and sisters are on this very day completing the fifth pillar of their faith: the hajj. Perhaps we have family or friends who are travelling to Makkah as I write this, or maybe we know people who will be there on the day of the hajj. And we are joyous at their accomplishments. We may have many reasons for our celebrations, but it should suffice for us, that it is a day which Allah in His wisdom, commanded us to celebrate. It is a day that our Prophet Muhammad taught us to celebrate by his example. Though the sacrifice of an animal is a central aspect of Eid al-Adha, one must remember that there is much more to be achieved from this day: togetherness, spiritual upliftment, charity, and complete submission to the will of the Creator. The purpose of sacrifice is not fulfilled only by shedding the blood of an animal; it is really fulfilled when people submit themselves completely to the will and command of Allah. It is not their meat nor their blood, that reaches Allah: it is your piety that reaches Him: He has thus made them subject to you, that ye may glorify Allah for His Guidance to you and proclaim the good news to all who do right](Al-Hajj 22:37). The Prophet Muhammad once said, “I have been commanded to celebrate Eid on the day of sacrifice, which Allah, Most High, has appointed for this community.” A man said: “If I do not find except a she-goat or a she-camel borrowed for milk or other benefits, should I sacrifice it?” The Prophet said: “No, but you should clip your hair, and nails, trim your moustaches, and shave your pubes. This is all your sacrifice in the eyes of Allah, Most High.” (Abu-Dawud)
Salamon Alaikom *ঈদুল ফিতর ঈদুল আযহার* নামগুলো আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেননি এবং কোন ইবাদত ও দেননি এগুলো *পূর্বপুরুষদের দেয়া নাম চলুন কোরআন* থেকে দেখা যাক: An-Najm 53:23 إِنْ هِىَ إِلَّآ أَسْمَآءٌ سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ إِن يَتَّبِعُونَ إِلَّا ٱلظَّنَّ وَمَا تَهْوَى ٱلْأَنفُسُۖ وَلَقَدْ جَآءَهُم مِّن رَّبِّهِمُ ٱلْهُدَىٰٓ এগুলো কেবল কতিপয় নাম, যে নামগুলো তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষেরা রেখেছ। এ ব্যাপারে *আল্লাহ কোন দলীল-প্রমাণ নাযিল করেননি*। তারা তো কেবল অনুমান এবং *নিজেরা যা চায়, তার অনুসরণ করে*। অথচ তাদের কাছে তাদের রবের পক্ষ থেকে হিদায়াত এসেছে। Yusuf 12:40 مَا تَعْبُدُونَ مِن دُونِهِۦٓ إِلَّآ أَسْمَآءً سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ إِنِ ٱلْحُكْمُ إِلَّا لِلَّهِۚ أَمَرَ أَلَّا تَعْبُدُوٓا۟ إِلَّآ إِيَّاهُۚ ذَٰلِكَ ٱلدِّينُ ٱلْقَيِّمُ وَلَٰكِنَّ أَكْثَرَ ٱلنَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ ‘তোমরা তাঁকে বাদ দিয়ে নিছক *কতগুলো নামের ইবাদাত করছ*, যাদের নামকরণ *তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা করেছ*, যাদের ব্যাপারে আল্লাহ প্রমাণ *নাযিল করেননি*। বিধান একমাত্র আল্লাহরই। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন যে, ‘তাঁকে ছাড়া আর কারো ইবাদাত করো না’। এটিই সঠিক দীন, কিন্তু *অধিকাংশ লোক* জানে না’। Al-A'raf 7:71 قَالَ قَدْ وَقَعَ عَلَيْكُم مِّن رَّبِّكُمْ رِجْسٌ وَغَضَبٌۖ أَتُجَٰدِلُونَنِى فِىٓ أَسْمَآءٍ سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّا نَزَّلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ فَٱنتَظِرُوٓا۟ إِنِّى مَعَكُم مِّنَ ٱلْمُنتَظِرِينَ সে বলল, ‘নিশ্চয় তোমাদের উপর তোমাদের রবের পক্ষ থেকে আযাব ও ক্রোধ পতিত হয়েছে। *তোমরা কি এমন নামসমূহের ব্যাপারে আমার সাথে বিবাদ করছ*, যার *নামকরণ করেছ* তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা, যার ব্যাপারে আল্লাহ কোন প্রমাণ নাযিল করেননি? সুতরাং তোমরা অপেক্ষা কর। আমিও তোমাদের সাথে *অপেক্ষা করছি*’। Ar-Ra'd 13:33 أَفَمَنْ هُوَ قَآئِمٌ عَلَىٰ كُلِّ نَفْسٍۭ بِمَا كَسَبَتْۗ وَجَعَلُوا۟ لِلَّهِ شُرَكَآءَ قُلْ سَمُّوهُمْۚ أَمْ تُنَبِّـُٔونَهُۥ بِمَا لَا يَعْلَمُ فِى ٱلْأَرْضِ أَم بِظَٰهِرٍ مِّنَ ٱلْقَوْلِۗ بَلْ زُيِّنَ لِلَّذِينَ كَفَرُوا۟ مَكْرُهُمْ وَصُدُّوا۟ عَنِ ٱلسَّبِيلِۗ وَمَن يُضْلِلِ ٱللَّهُ فَمَا لَهُۥ مِنْ هَادٍ তবে কি প্রতিটি নাফ্স যা উপার্জন করে যিনি তার দায়িত্বশীল এতদসত্ত্বেও তারা আল্লাহর সাথে অনেক শরীক সাব্যস্ত করেছে। বল, ‘তোমরা এদের পরিচয় দাও’। *নাকি তোমরা তাকে যমীনের এমন কিছু জানাবে যে ব্যাপারে তিনি জানেন না?* নাকি তোমরা ভাসাভাসা কথা বলছ? বরং যারা *কুফরী করেছে* তাদের নিকট তাদের *ষড়যন্ত্রকে শোভিত করা হয়েছে* এবং তারা *সরল পথ হতে বাধা প্রদান করেছে*। আর আল্লাহ যাকে *পথহারা করেন*, তার কোন হিদায়াতকারী নেই। কার বিধান অনুযায়ী ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে??? Yunus 10:61 وَمَا تَكُونُ فِى شَأْنٍ وَمَا تَتْلُوا۟ مِنْهُ مِن قُرْءَانٍ وَلَا تَعْمَلُونَ مِنْ عَمَلٍ إِلَّا كُنَّا عَلَيْكُمْ شُهُودًا إِذْ تُفِيضُونَ فِيهِۚ وَمَا يَعْزُبُ عَن رَّبِّكَ مِن مِّثْقَالِ ذَرَّةٍ فِى ٱلْأَرْضِ وَلَا فِى ٱلسَّمَآءِ وَلَآ أَصْغَرَ مِن ذَٰلِكَ وَلَآ أَكْبَرَ إِلَّا فِى كِتَٰبٍ مُّبِينٍ আর তুমি যে অবস্থাতেই থাক না কেন আর যা কিছু তিলাওয়াত কর না কেন আল্লাহর পক্ষ হতে কুরআন থেকে এবং *তোমরা যে আমলই কর* না কেন, আমি তোমাদের উপর সাক্ষী থাকি, *যখন তোমরা তাতে নিমগ্ন* হও। তোমার *রব থেকে গোপন থাকে না যমীনের বা আসমানের অণু পরিমাণ কিছুই* এবং তা থেকে *ছোট বা বড়, তবে রয়েছে সুস্পষ্ট কিতাবে*।..l The so called biggest festival of Muslim Eid UL Adha not mentioned in Quran.What u say Quran failed ,Allah failed or forgot but Imam wrote in his Books and made the greatest festival for Muslim! Maajallah
Salamon Alaikom *ঈদুল ফিতর ঈদুল আযহার* নামগুলো আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেননি এবং কোন ইবাদত ও দেননি এগুলো *পূর্বপুরুষদের দেয়া নাম চলুন কোরআন* থেকে দেখা যাক: An-Najm 53:23 إِنْ هِىَ إِلَّآ أَسْمَآءٌ سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ إِن يَتَّبِعُونَ إِلَّا ٱلظَّنَّ وَمَا تَهْوَى ٱلْأَنفُسُۖ وَلَقَدْ جَآءَهُم مِّن رَّبِّهِمُ ٱلْهُدَىٰٓ এগুলো কেবল কতিপয় নাম, যে নামগুলো তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষেরা রেখেছ। এ ব্যাপারে *আল্লাহ কোন দলীল-প্রমাণ নাযিল করেননি*। তারা তো কেবল অনুমান এবং *নিজেরা যা চায়, তার অনুসরণ করে*। অথচ তাদের কাছে তাদের রবের পক্ষ থেকে হিদায়াত এসেছে। Yusuf 12:40 مَا تَعْبُدُونَ مِن دُونِهِۦٓ إِلَّآ أَسْمَآءً سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ إِنِ ٱلْحُكْمُ إِلَّا لِلَّهِۚ أَمَرَ أَلَّا تَعْبُدُوٓا۟ إِلَّآ إِيَّاهُۚ ذَٰلِكَ ٱلدِّينُ ٱلْقَيِّمُ وَلَٰكِنَّ أَكْثَرَ ٱلنَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ ‘তোমরা তাঁকে বাদ দিয়ে নিছক *কতগুলো নামের ইবাদাত করছ*, যাদের নামকরণ *তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা করেছ*, যাদের ব্যাপারে আল্লাহ প্রমাণ *নাযিল করেননি*। বিধান একমাত্র আল্লাহরই। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন যে, ‘তাঁকে ছাড়া আর কারো ইবাদাত করো না’। এটিই সঠিক দীন, কিন্তু *অধিকাংশ লোক* জানে না’। Al-A'raf 7:71 قَالَ قَدْ وَقَعَ عَلَيْكُم مِّن رَّبِّكُمْ رِجْسٌ وَغَضَبٌۖ أَتُجَٰدِلُونَنِى فِىٓ أَسْمَآءٍ سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّا نَزَّلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ فَٱنتَظِرُوٓا۟ إِنِّى مَعَكُم مِّنَ ٱلْمُنتَظِرِينَ সে বলল, ‘নিশ্চয় তোমাদের উপর তোমাদের রবের পক্ষ থেকে আযাব ও ক্রোধ পতিত হয়েছে। *তোমরা কি এমন নামসমূহের ব্যাপারে আমার সাথে বিবাদ করছ*, যার *নামকরণ করেছ* তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা, যার ব্যাপারে আল্লাহ কোন প্রমাণ নাযিল করেননি? সুতরাং তোমরা অপেক্ষা কর। আমিও তোমাদের সাথে *অপেক্ষা করছি*’। Ar-Ra'd 13:33 أَفَمَنْ هُوَ قَآئِمٌ عَلَىٰ كُلِّ نَفْسٍۭ بِمَا كَسَبَتْۗ وَجَعَلُوا۟ لِلَّهِ شُرَكَآءَ قُلْ سَمُّوهُمْۚ أَمْ تُنَبِّـُٔونَهُۥ بِمَا لَا يَعْلَمُ فِى ٱلْأَرْضِ أَم بِظَٰهِرٍ مِّنَ ٱلْقَوْلِۗ بَلْ زُيِّنَ لِلَّذِينَ كَفَرُوا۟ مَكْرُهُمْ وَصُدُّوا۟ عَنِ ٱلسَّبِيلِۗ وَمَن يُضْلِلِ ٱللَّهُ فَمَا لَهُۥ مِنْ هَادٍ তবে কি প্রতিটি নাফ্স যা উপার্জন করে যিনি তার দায়িত্বশীল এতদসত্ত্বেও তারা আল্লাহর সাথে অনেক শরীক সাব্যস্ত করেছে। বল, ‘তোমরা এদের পরিচয় দাও’। *নাকি তোমরা তাকে যমীনের এমন কিছু জানাবে যে ব্যাপারে তিনি জানেন না?* নাকি তোমরা ভাসাভাসা কথা বলছ? বরং যারা *কুফরী করেছে* তাদের নিকট তাদের *ষড়যন্ত্রকে শোভিত করা হয়েছে* এবং তারা *সরল পথ হতে বাধা প্রদান করেছে*। আর আল্লাহ যাকে *পথহারা করেন*, তার কোন হিদায়াতকারী নেই। কার বিধান অনুযায়ী ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে??? Yunus 10:61 وَمَا تَكُونُ فِى شَأْنٍ وَمَا تَتْلُوا۟ مِنْهُ مِن قُرْءَانٍ وَلَا تَعْمَلُونَ مِنْ عَمَلٍ إِلَّا كُنَّا عَلَيْكُمْ شُهُودًا إِذْ تُفِيضُونَ فِيهِۚ وَمَا يَعْزُبُ عَن رَّبِّكَ مِن مِّثْقَالِ ذَرَّةٍ فِى ٱلْأَرْضِ وَلَا فِى ٱلسَّمَآءِ وَلَآ أَصْغَرَ مِن ذَٰلِكَ وَلَآ أَكْبَرَ إِلَّا فِى كِتَٰبٍ مُّبِينٍ আর তুমি যে অবস্থাতেই থাক না কেন আর যা কিছু তিলাওয়াত কর না কেন আল্লাহর পক্ষ হতে কুরআন থেকে এবং *তোমরা যে আমলই কর* না কেন, আমি তোমাদের উপর সাক্ষী থাকি, *যখন তোমরা তাতে নিমগ্ন* হও। তোমার *রব থেকে গোপন থাকে না যমীনের বা আসমানের অণু পরিমাণ কিছুই* এবং তা থেকে *ছোট বা বড়, তবে রয়েছে সুস্পষ্ট কিতাবে*।..l The so called biggest festival of Muslim Eid UL Adha not mentioned in Quran.What u say Quran failed ,Allah failed or forgot but Imam wrote in his Books and made the greatest festival for Muslim! Maajallah
apni je akta 100% bolod ta niye kono doubt nay; whatever Quran and authentic Hadid says us to do, we have to do that; A Day for Celebration A quick look at the books of Hadith indicates that Eid al-Adha is as simple as the other aspects of our faith. It is an opportunity to worship Allah and to offer him a sacrifice. It is also an opportunity to emulate the actions of the common father of the Jewish, Christian and Muslim faiths: Prophet Abraham. There are many lessons to be learned from his story, here we shall highlight three. Lesson 1: When Prophet Abraham was commanded to sacrifice his son, it was a test of his faith. As believers we face many temptations and tests in this materialistic world. We must be ready and prepared for them. Lesson 2: When Prophet Abraham took his son to the sacrificial altar to sacrifice him, he showed us the strength of his faith and belief in his Creator. Lesson 3: God Almighty replaced the young son with a ram. We must therefore remember God is Merciful and God always rewards the patience and faith of the sincere believer. And He makes this life’s journey easy for all who trust in Him. Humankind’s purpose in life is to worship Allah. This may sometimes present a test, but it is faith, and faith alone that will see the true worshipper through life’s travails. It is this strength of a human being’s faith that we commemorate during our celebrations on Eid al-Adha. Millions of our brothers and sisters are on this very day completing the fifth pillar of their faith: the hajj. Perhaps we have family or friends who are travelling to Makkah as I write this, or maybe we know people who will be there on the day of the hajj. And we are joyous at their accomplishments. We may have many reasons for our celebrations, but it should suffice for us, that it is a day which Allah in His wisdom, commanded us to celebrate. It is a day that our Prophet Muhammad taught us to celebrate by his example. Though the sacrifice of an animal is a central aspect of Eid al-Adha, one must remember that there is much more to be achieved from this day: togetherness, spiritual upliftment, charity, and complete submission to the will of the Creator. The purpose of sacrifice is not fulfilled only by shedding the blood of an animal; it is really fulfilled when people submit themselves completely to the will and command of Allah. It is not their meat nor their blood, that reaches Allah: it is your piety that reaches Him: He has thus made them subject to you, that ye may glorify Allah for His Guidance to you and proclaim the good news to all who do right](Al-Hajj 22:37). The Prophet Muhammad once said, “I have been commanded to celebrate Eid on the day of sacrifice, which Allah, Most High, has appointed for this community.” A man said: “If I do not find except a she-goat or a she-camel borrowed for milk or other benefits, should I sacrifice it?” The Prophet said: “No, but you should clip your hair, and nails, trim your moustaches, and shave your pubes. This is all your sacrifice in the eyes of Allah, Most High.” (Abu-Dawud)
মাশাল্লাহ,, সুন্দর আলোচনা ❤
لَا إِلَٰهَ إِلَّا ٱللَّٰهُ مُحَمَّدٌ رَسُولُ ٱللَّٰهِ(صَلَّىٰ ٱللَّٰهُ عَلَيْهِ وَآلِهِ وَسَلَّمَ)
la ilaha illallahu Muhammadur rasulullah(peace be upon him)❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
ইসলামি আইনের উৎস কয়টি
চারটি
কোরআন,হাদিস, ইজমা ও কিয়াস।
Salamon Alaikom
*ঈদুল ফিতর ঈদুল আযহার* নামগুলো আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেননি এবং কোন ইবাদত ও দেননি এগুলো *পূর্বপুরুষদের দেয়া নাম চলুন কোরআন* থেকে দেখা যাক:
An-Najm 53:23
إِنْ هِىَ إِلَّآ أَسْمَآءٌ سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ إِن يَتَّبِعُونَ إِلَّا ٱلظَّنَّ وَمَا تَهْوَى ٱلْأَنفُسُۖ وَلَقَدْ جَآءَهُم مِّن رَّبِّهِمُ ٱلْهُدَىٰٓ
এগুলো কেবল কতিপয় নাম, যে নামগুলো তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষেরা রেখেছ। এ ব্যাপারে *আল্লাহ কোন দলীল-প্রমাণ নাযিল করেননি*। তারা তো কেবল অনুমান এবং *নিজেরা যা চায়, তার অনুসরণ করে*। অথচ তাদের কাছে তাদের রবের পক্ষ থেকে হিদায়াত এসেছে।
Yusuf 12:40
مَا تَعْبُدُونَ مِن دُونِهِۦٓ إِلَّآ أَسْمَآءً سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ إِنِ ٱلْحُكْمُ إِلَّا لِلَّهِۚ أَمَرَ أَلَّا تَعْبُدُوٓا۟ إِلَّآ إِيَّاهُۚ ذَٰلِكَ ٱلدِّينُ ٱلْقَيِّمُ وَلَٰكِنَّ أَكْثَرَ ٱلنَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ
‘তোমরা তাঁকে বাদ দিয়ে নিছক *কতগুলো নামের ইবাদাত করছ*, যাদের নামকরণ *তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা করেছ*, যাদের ব্যাপারে আল্লাহ প্রমাণ *নাযিল করেননি*। বিধান একমাত্র আল্লাহরই। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন যে, ‘তাঁকে ছাড়া আর কারো ইবাদাত করো না’। এটিই সঠিক দীন, কিন্তু *অধিকাংশ লোক* জানে না’।
Al-A'raf 7:71
قَالَ قَدْ وَقَعَ عَلَيْكُم مِّن رَّبِّكُمْ رِجْسٌ وَغَضَبٌۖ أَتُجَٰدِلُونَنِى فِىٓ أَسْمَآءٍ سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّا نَزَّلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ فَٱنتَظِرُوٓا۟ إِنِّى مَعَكُم مِّنَ ٱلْمُنتَظِرِينَ
সে বলল, ‘নিশ্চয় তোমাদের উপর তোমাদের রবের পক্ষ থেকে আযাব ও ক্রোধ পতিত হয়েছে। *তোমরা কি এমন নামসমূহের ব্যাপারে আমার সাথে বিবাদ করছ*, যার *নামকরণ করেছ* তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা, যার ব্যাপারে আল্লাহ কোন প্রমাণ নাযিল করেননি? সুতরাং তোমরা অপেক্ষা কর। আমিও তোমাদের সাথে *অপেক্ষা করছি*’।
Ar-Ra'd 13:33
أَفَمَنْ هُوَ قَآئِمٌ عَلَىٰ كُلِّ نَفْسٍۭ بِمَا كَسَبَتْۗ وَجَعَلُوا۟ لِلَّهِ شُرَكَآءَ قُلْ سَمُّوهُمْۚ أَمْ تُنَبِّـُٔونَهُۥ بِمَا لَا يَعْلَمُ فِى ٱلْأَرْضِ أَم بِظَٰهِرٍ مِّنَ ٱلْقَوْلِۗ بَلْ زُيِّنَ لِلَّذِينَ كَفَرُوا۟ مَكْرُهُمْ وَصُدُّوا۟ عَنِ ٱلسَّبِيلِۗ وَمَن يُضْلِلِ ٱللَّهُ فَمَا لَهُۥ مِنْ هَادٍ
তবে কি প্রতিটি নাফ্স যা উপার্জন করে যিনি তার দায়িত্বশীল এতদসত্ত্বেও তারা আল্লাহর সাথে অনেক শরীক সাব্যস্ত করেছে। বল, ‘তোমরা এদের পরিচয় দাও’। *নাকি তোমরা তাকে যমীনের এমন কিছু জানাবে যে ব্যাপারে তিনি জানেন না?* নাকি তোমরা ভাসাভাসা কথা বলছ? বরং যারা *কুফরী করেছে* তাদের নিকট তাদের *ষড়যন্ত্রকে শোভিত করা হয়েছে* এবং তারা *সরল পথ হতে বাধা প্রদান করেছে*। আর আল্লাহ যাকে *পথহারা করেন*, তার কোন হিদায়াতকারী নেই।
কার বিধান অনুযায়ী ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে???
Yunus 10:61
وَمَا تَكُونُ فِى شَأْنٍ وَمَا تَتْلُوا۟ مِنْهُ مِن قُرْءَانٍ وَلَا تَعْمَلُونَ مِنْ عَمَلٍ إِلَّا كُنَّا عَلَيْكُمْ شُهُودًا إِذْ تُفِيضُونَ فِيهِۚ وَمَا يَعْزُبُ عَن رَّبِّكَ مِن مِّثْقَالِ ذَرَّةٍ فِى ٱلْأَرْضِ وَلَا فِى ٱلسَّمَآءِ وَلَآ أَصْغَرَ مِن ذَٰلِكَ وَلَآ أَكْبَرَ إِلَّا فِى كِتَٰبٍ مُّبِينٍ
আর তুমি যে অবস্থাতেই থাক না কেন আর যা কিছু তিলাওয়াত কর না কেন আল্লাহর পক্ষ হতে কুরআন থেকে এবং *তোমরা যে আমলই কর* না কেন, আমি তোমাদের উপর সাক্ষী থাকি, *যখন তোমরা তাতে নিমগ্ন* হও। তোমার *রব থেকে গোপন থাকে না যমীনের বা আসমানের অণু পরিমাণ কিছুই* এবং তা থেকে *ছোট বা বড়, তবে রয়েছে সুস্পষ্ট কিতাবে*।..l
The so called biggest festival of Muslim Eid UL Adha not mentioned in Quran.What u say Quran failed ,Allah failed or forgot but Imam wrote in his Books and made the greatest festival for Muslim!
Maajallah
@@AbdulAlim-cn4rg apni je akta 100% bolod ta niye kono doubt nay;
whatever Quran and authentic Hadid says us to do, we have to do that;
A Day for Celebration A quick look at the books of Hadith indicates that Eid al-Adha is as simple as the other aspects of our faith. It is an opportunity to worship Allah and to offer him a sacrifice. It is also an opportunity to emulate the actions of the common father of the Jewish, Christian and Muslim faiths: Prophet Abraham. There are many lessons to be learned from his story, here we shall highlight three. Lesson 1: When Prophet Abraham was commanded to sacrifice his son, it was a test of his faith. As believers we face many temptations and tests in this materialistic world. We must be ready and prepared for them. Lesson 2: When Prophet Abraham took his son to the sacrificial altar to sacrifice him, he showed us the strength of his faith and belief in his Creator. Lesson 3: God Almighty replaced the young son with a ram. We must therefore remember God is Merciful and God always rewards the patience and faith of the sincere believer. And He makes this life’s journey easy for all who trust in Him. Humankind’s purpose in life is to worship Allah. This may sometimes present a test, but it is faith, and faith alone that will see the true worshipper through life’s travails. It is this strength of a human being’s faith that we commemorate during our celebrations on Eid al-Adha. Millions of our brothers and sisters are on this very day completing the fifth pillar of their faith: the hajj. Perhaps we have family or friends who are travelling to Makkah as I write this, or maybe we know people who will be there on the day of the hajj. And we are joyous at their accomplishments. We may have many reasons for our celebrations, but it should suffice for us, that it is a day which Allah in His wisdom, commanded us to celebrate. It is a day that our Prophet Muhammad taught us to celebrate by his example. Though the sacrifice of an animal is a central aspect of Eid al-Adha, one must remember that there is much more to be achieved from this day: togetherness, spiritual upliftment, charity, and complete submission to the will of the Creator. The purpose of sacrifice is not fulfilled only by shedding the blood of an animal; it is really fulfilled when people submit themselves completely to the will and command of Allah. It is not their meat nor their blood, that reaches Allah: it is your piety that reaches Him: He has thus made them subject to you, that ye may glorify Allah for His Guidance to you and proclaim the good news to all who do right](Al-Hajj 22:37). The Prophet Muhammad once said, “I have been commanded to celebrate Eid on the day of sacrifice, which Allah, Most High, has appointed for this community.” A man said: “If I do not find except a she-goat or a she-camel borrowed for milk or other benefits, should I sacrifice it?” The Prophet said: “No, but you should clip your hair, and nails, trim your moustaches, and shave your pubes. This is all your sacrifice in the eyes of Allah, Most High.” (Abu-Dawud)
@@jahidabdulla8934 Rasul (sw) er somy koyta chilo?
ভাই ইজমা তো বলে নি।
সকলের ঐক্যমতকে ইজমা বলে
Salamon Alaikom
*ঈদুল ফিতর ঈদুল আযহার* নামগুলো আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেননি এবং কোন ইবাদত ও দেননি এগুলো *পূর্বপুরুষদের দেয়া নাম চলুন কোরআন* থেকে দেখা যাক:
An-Najm 53:23
إِنْ هِىَ إِلَّآ أَسْمَآءٌ سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ إِن يَتَّبِعُونَ إِلَّا ٱلظَّنَّ وَمَا تَهْوَى ٱلْأَنفُسُۖ وَلَقَدْ جَآءَهُم مِّن رَّبِّهِمُ ٱلْهُدَىٰٓ
এগুলো কেবল কতিপয় নাম, যে নামগুলো তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষেরা রেখেছ। এ ব্যাপারে *আল্লাহ কোন দলীল-প্রমাণ নাযিল করেননি*। তারা তো কেবল অনুমান এবং *নিজেরা যা চায়, তার অনুসরণ করে*। অথচ তাদের কাছে তাদের রবের পক্ষ থেকে হিদায়াত এসেছে।
Yusuf 12:40
مَا تَعْبُدُونَ مِن دُونِهِۦٓ إِلَّآ أَسْمَآءً سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ إِنِ ٱلْحُكْمُ إِلَّا لِلَّهِۚ أَمَرَ أَلَّا تَعْبُدُوٓا۟ إِلَّآ إِيَّاهُۚ ذَٰلِكَ ٱلدِّينُ ٱلْقَيِّمُ وَلَٰكِنَّ أَكْثَرَ ٱلنَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ
‘তোমরা তাঁকে বাদ দিয়ে নিছক *কতগুলো নামের ইবাদাত করছ*, যাদের নামকরণ *তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা করেছ*, যাদের ব্যাপারে আল্লাহ প্রমাণ *নাযিল করেননি*। বিধান একমাত্র আল্লাহরই। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন যে, ‘তাঁকে ছাড়া আর কারো ইবাদাত করো না’। এটিই সঠিক দীন, কিন্তু *অধিকাংশ লোক* জানে না’।
Al-A'raf 7:71
قَالَ قَدْ وَقَعَ عَلَيْكُم مِّن رَّبِّكُمْ رِجْسٌ وَغَضَبٌۖ أَتُجَٰدِلُونَنِى فِىٓ أَسْمَآءٍ سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّا نَزَّلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ فَٱنتَظِرُوٓا۟ إِنِّى مَعَكُم مِّنَ ٱلْمُنتَظِرِينَ
সে বলল, ‘নিশ্চয় তোমাদের উপর তোমাদের রবের পক্ষ থেকে আযাব ও ক্রোধ পতিত হয়েছে। *তোমরা কি এমন নামসমূহের ব্যাপারে আমার সাথে বিবাদ করছ*, যার *নামকরণ করেছ* তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা, যার ব্যাপারে আল্লাহ কোন প্রমাণ নাযিল করেননি? সুতরাং তোমরা অপেক্ষা কর। আমিও তোমাদের সাথে *অপেক্ষা করছি*’।
Ar-Ra'd 13:33
أَفَمَنْ هُوَ قَآئِمٌ عَلَىٰ كُلِّ نَفْسٍۭ بِمَا كَسَبَتْۗ وَجَعَلُوا۟ لِلَّهِ شُرَكَآءَ قُلْ سَمُّوهُمْۚ أَمْ تُنَبِّـُٔونَهُۥ بِمَا لَا يَعْلَمُ فِى ٱلْأَرْضِ أَم بِظَٰهِرٍ مِّنَ ٱلْقَوْلِۗ بَلْ زُيِّنَ لِلَّذِينَ كَفَرُوا۟ مَكْرُهُمْ وَصُدُّوا۟ عَنِ ٱلسَّبِيلِۗ وَمَن يُضْلِلِ ٱللَّهُ فَمَا لَهُۥ مِنْ هَادٍ
তবে কি প্রতিটি নাফ্স যা উপার্জন করে যিনি তার দায়িত্বশীল এতদসত্ত্বেও তারা আল্লাহর সাথে অনেক শরীক সাব্যস্ত করেছে। বল, ‘তোমরা এদের পরিচয় দাও’। *নাকি তোমরা তাকে যমীনের এমন কিছু জানাবে যে ব্যাপারে তিনি জানেন না?* নাকি তোমরা ভাসাভাসা কথা বলছ? বরং যারা *কুফরী করেছে* তাদের নিকট তাদের *ষড়যন্ত্রকে শোভিত করা হয়েছে* এবং তারা *সরল পথ হতে বাধা প্রদান করেছে*। আর আল্লাহ যাকে *পথহারা করেন*, তার কোন হিদায়াতকারী নেই।
কার বিধান অনুযায়ী ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে???
Yunus 10:61
وَمَا تَكُونُ فِى شَأْنٍ وَمَا تَتْلُوا۟ مِنْهُ مِن قُرْءَانٍ وَلَا تَعْمَلُونَ مِنْ عَمَلٍ إِلَّا كُنَّا عَلَيْكُمْ شُهُودًا إِذْ تُفِيضُونَ فِيهِۚ وَمَا يَعْزُبُ عَن رَّبِّكَ مِن مِّثْقَالِ ذَرَّةٍ فِى ٱلْأَرْضِ وَلَا فِى ٱلسَّمَآءِ وَلَآ أَصْغَرَ مِن ذَٰلِكَ وَلَآ أَكْبَرَ إِلَّا فِى كِتَٰبٍ مُّبِينٍ
আর তুমি যে অবস্থাতেই থাক না কেন আর যা কিছু তিলাওয়াত কর না কেন আল্লাহর পক্ষ হতে কুরআন থেকে এবং *তোমরা যে আমলই কর* না কেন, আমি তোমাদের উপর সাক্ষী থাকি, *যখন তোমরা তাতে নিমগ্ন* হও। তোমার *রব থেকে গোপন থাকে না যমীনের বা আসমানের অণু পরিমাণ কিছুই* এবং তা থেকে *ছোট বা বড়, তবে রয়েছে সুস্পষ্ট কিতাবে*।..l
The so called biggest festival of Muslim Eid UL Adha not mentioned in Quran.What u say Quran failed ,Allah failed or forgot but Imam wrote in his Books and made the greatest festival for Muslim!
Maajallah
Salamon Alaikom
*ঈদুল ফিতর ঈদুল আযহার* নামগুলো আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেননি এবং কোন ইবাদত ও দেননি এগুলো *পূর্বপুরুষদের দেয়া নাম চলুন কোরআন* থেকে দেখা যাক:
An-Najm 53:23
إِنْ هِىَ إِلَّآ أَسْمَآءٌ سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ إِن يَتَّبِعُونَ إِلَّا ٱلظَّنَّ وَمَا تَهْوَى ٱلْأَنفُسُۖ وَلَقَدْ جَآءَهُم مِّن رَّبِّهِمُ ٱلْهُدَىٰٓ
এগুলো কেবল কতিপয় নাম, যে নামগুলো তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষেরা রেখেছ। এ ব্যাপারে *আল্লাহ কোন দলীল-প্রমাণ নাযিল করেননি*। তারা তো কেবল অনুমান এবং *নিজেরা যা চায়, তার অনুসরণ করে*। অথচ তাদের কাছে তাদের রবের পক্ষ থেকে হিদায়াত এসেছে।
Yusuf 12:40
مَا تَعْبُدُونَ مِن دُونِهِۦٓ إِلَّآ أَسْمَآءً سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ إِنِ ٱلْحُكْمُ إِلَّا لِلَّهِۚ أَمَرَ أَلَّا تَعْبُدُوٓا۟ إِلَّآ إِيَّاهُۚ ذَٰلِكَ ٱلدِّينُ ٱلْقَيِّمُ وَلَٰكِنَّ أَكْثَرَ ٱلنَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ
‘তোমরা তাঁকে বাদ দিয়ে নিছক *কতগুলো নামের ইবাদাত করছ*, যাদের নামকরণ *তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা করেছ*, যাদের ব্যাপারে আল্লাহ প্রমাণ *নাযিল করেননি*। বিধান একমাত্র আল্লাহরই। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন যে, ‘তাঁকে ছাড়া আর কারো ইবাদাত করো না’। এটিই সঠিক দীন, কিন্তু *অধিকাংশ লোক* জানে না’।
Al-A'raf 7:71
قَالَ قَدْ وَقَعَ عَلَيْكُم مِّن رَّبِّكُمْ رِجْسٌ وَغَضَبٌۖ أَتُجَٰدِلُونَنِى فِىٓ أَسْمَآءٍ سَمَّيْتُمُوهَآ أَنتُمْ وَءَابَآؤُكُم مَّا نَزَّلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَٰنٍۚ فَٱنتَظِرُوٓا۟ إِنِّى مَعَكُم مِّنَ ٱلْمُنتَظِرِينَ
সে বলল, ‘নিশ্চয় তোমাদের উপর তোমাদের রবের পক্ষ থেকে আযাব ও ক্রোধ পতিত হয়েছে। *তোমরা কি এমন নামসমূহের ব্যাপারে আমার সাথে বিবাদ করছ*, যার *নামকরণ করেছ* তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষরা, যার ব্যাপারে আল্লাহ কোন প্রমাণ নাযিল করেননি? সুতরাং তোমরা অপেক্ষা কর। আমিও তোমাদের সাথে *অপেক্ষা করছি*’।
Ar-Ra'd 13:33
أَفَمَنْ هُوَ قَآئِمٌ عَلَىٰ كُلِّ نَفْسٍۭ بِمَا كَسَبَتْۗ وَجَعَلُوا۟ لِلَّهِ شُرَكَآءَ قُلْ سَمُّوهُمْۚ أَمْ تُنَبِّـُٔونَهُۥ بِمَا لَا يَعْلَمُ فِى ٱلْأَرْضِ أَم بِظَٰهِرٍ مِّنَ ٱلْقَوْلِۗ بَلْ زُيِّنَ لِلَّذِينَ كَفَرُوا۟ مَكْرُهُمْ وَصُدُّوا۟ عَنِ ٱلسَّبِيلِۗ وَمَن يُضْلِلِ ٱللَّهُ فَمَا لَهُۥ مِنْ هَادٍ
তবে কি প্রতিটি নাফ্স যা উপার্জন করে যিনি তার দায়িত্বশীল এতদসত্ত্বেও তারা আল্লাহর সাথে অনেক শরীক সাব্যস্ত করেছে। বল, ‘তোমরা এদের পরিচয় দাও’। *নাকি তোমরা তাকে যমীনের এমন কিছু জানাবে যে ব্যাপারে তিনি জানেন না?* নাকি তোমরা ভাসাভাসা কথা বলছ? বরং যারা *কুফরী করেছে* তাদের নিকট তাদের *ষড়যন্ত্রকে শোভিত করা হয়েছে* এবং তারা *সরল পথ হতে বাধা প্রদান করেছে*। আর আল্লাহ যাকে *পথহারা করেন*, তার কোন হিদায়াতকারী নেই।
কার বিধান অনুযায়ী ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে???
Yunus 10:61
وَمَا تَكُونُ فِى شَأْنٍ وَمَا تَتْلُوا۟ مِنْهُ مِن قُرْءَانٍ وَلَا تَعْمَلُونَ مِنْ عَمَلٍ إِلَّا كُنَّا عَلَيْكُمْ شُهُودًا إِذْ تُفِيضُونَ فِيهِۚ وَمَا يَعْزُبُ عَن رَّبِّكَ مِن مِّثْقَالِ ذَرَّةٍ فِى ٱلْأَرْضِ وَلَا فِى ٱلسَّمَآءِ وَلَآ أَصْغَرَ مِن ذَٰلِكَ وَلَآ أَكْبَرَ إِلَّا فِى كِتَٰبٍ مُّبِينٍ
আর তুমি যে অবস্থাতেই থাক না কেন আর যা কিছু তিলাওয়াত কর না কেন আল্লাহর পক্ষ হতে কুরআন থেকে এবং *তোমরা যে আমলই কর* না কেন, আমি তোমাদের উপর সাক্ষী থাকি, *যখন তোমরা তাতে নিমগ্ন* হও। তোমার *রব থেকে গোপন থাকে না যমীনের বা আসমানের অণু পরিমাণ কিছুই* এবং তা থেকে *ছোট বা বড়, তবে রয়েছে সুস্পষ্ট কিতাবে*।..l
The so called biggest festival of Muslim Eid UL Adha not mentioned in Quran.What u say Quran failed ,Allah failed or forgot but Imam wrote in his Books and made the greatest festival for Muslim!
Maajallah
apni je akta 100% bolod ta niye kono doubt nay;
whatever Quran and authentic Hadid says us to do, we have to do that;
A Day for Celebration A quick look at the books of Hadith indicates that Eid al-Adha is as simple as the other aspects of our faith. It is an opportunity to worship Allah and to offer him a sacrifice. It is also an opportunity to emulate the actions of the common father of the Jewish, Christian and Muslim faiths: Prophet Abraham. There are many lessons to be learned from his story, here we shall highlight three. Lesson 1: When Prophet Abraham was commanded to sacrifice his son, it was a test of his faith. As believers we face many temptations and tests in this materialistic world. We must be ready and prepared for them. Lesson 2: When Prophet Abraham took his son to the sacrificial altar to sacrifice him, he showed us the strength of his faith and belief in his Creator. Lesson 3: God Almighty replaced the young son with a ram. We must therefore remember God is Merciful and God always rewards the patience and faith of the sincere believer. And He makes this life’s journey easy for all who trust in Him. Humankind’s purpose in life is to worship Allah. This may sometimes present a test, but it is faith, and faith alone that will see the true worshipper through life’s travails. It is this strength of a human being’s faith that we commemorate during our celebrations on Eid al-Adha. Millions of our brothers and sisters are on this very day completing the fifth pillar of their faith: the hajj. Perhaps we have family or friends who are travelling to Makkah as I write this, or maybe we know people who will be there on the day of the hajj. And we are joyous at their accomplishments. We may have many reasons for our celebrations, but it should suffice for us, that it is a day which Allah in His wisdom, commanded us to celebrate. It is a day that our Prophet Muhammad taught us to celebrate by his example. Though the sacrifice of an animal is a central aspect of Eid al-Adha, one must remember that there is much more to be achieved from this day: togetherness, spiritual upliftment, charity, and complete submission to the will of the Creator. The purpose of sacrifice is not fulfilled only by shedding the blood of an animal; it is really fulfilled when people submit themselves completely to the will and command of Allah. It is not their meat nor their blood, that reaches Allah: it is your piety that reaches Him: He has thus made them subject to you, that ye may glorify Allah for His Guidance to you and proclaim the good news to all who do right](Al-Hajj 22:37). The Prophet Muhammad once said, “I have been commanded to celebrate Eid on the day of sacrifice, which Allah, Most High, has appointed for this community.” A man said: “If I do not find except a she-goat or a she-camel borrowed for milk or other benefits, should I sacrifice it?” The Prophet said: “No, but you should clip your hair, and nails, trim your moustaches, and shave your pubes. This is all your sacrifice in the eyes of Allah, Most High.” (Abu-Dawud)
বোদাই
ওরে বাটপার।
চিল্লাচ্ছেন কেন
ওরে বাটপার।
তাহেরির ভক্ত নাকি ভাই 😂??