আল্লাহ্ ও আল্লাহ্র একত্ব (তাওহীদ) আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য মাবুদ/উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ তায়ালা তাঁর কর্মে, প্রভুত্বে, কর্তৃত্বে ও উপাস্য হবার অধিকারে এক, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টি্র উরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একমাত্র, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদার মুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা অংশীদার নেই। আল্লাহকে জানতে হবে আল কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানব ও নবী আদম আঃ থেকে সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ সঃ পর্যন্ত সকল নবী-রাসুলগণ তাওহীদের বাণী প্রচার করতে পৃথিবীতে এসেছেন। আল্লাহর একত্বই হলো তাওহীদ। তাওহীদ মানে আল্লাহতা'লা তাঁর কার্যাবলীতে একক, তাঁর নাম এবং গুণাবলীতে একক মর্যাদার অধিকারী এবং বান্দার সমস্ত ইবাদত পাওয়ার হকদারও একমাত্র আল্লাহ। "তাওহীদ হচ্ছে আল্লাহ তায়ালাকে এক ও অদ্বিতীয় জানা, বিশ্বাস ও ঘোষণা করা্ এবং মানা।” আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদ তিন অংশে বর্ণনা করা হয়েছে।
প্রথম মানব ও প্রথম নবী আদম (আ.) থেকে সর্বশেষ নবী ও সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল মুহাম্মাদ (সা.) পর্যন্ত সব নবী ও রাসুলের মূল দাওয়াত ছিল ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু’ (আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই)। যথা: ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আদামু সফিউল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু নূহুন নাজিয়ুল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইবরাহিমু খলিলুল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইসমাইল জাবিহুল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুসা কালিমুল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু দাউদু খলিফাতুল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ঈসা রুহুল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’। কালেমা শাহাদাতে এ ঘোষণাই দেওয়া হয়, আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু, অর্থাৎ ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে এক আল্লাহ ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই, আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে নিশ্চয়ই মুহাম্মাদ (সা.) আল্লাহ তাআলার বান্দা ও তাঁর প্রেরিত রাসুল।’ তওহীদ ছাড়া শুধু নামাজ কেন, কোনোকিছুরই কোনো মূল্য নেই। রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, 'যার শেষ কালিমা " লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ " হবে , সে জান্নাতে প্রবেশ করবে ' [ আবু দাউদ হা / ৩১১৬ , মিশকাত হা / ১৬২১ ] হে আল্লাহ্ ! আমাদেরকে সহিহ হাদিস অনুস্বারে জীবন অতিবাহিত করার তওফিক দিন এবং জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন । আমীন ।
আসসালামুয়ালাইকুম ভাইজান পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ফরজ নামাজের বা সুন্নত নামাজের যে সূরাগুলো পাঠ করবো সেগুলো আগে পরে হলে অসুবিধা আছে বাপ্রথম যে সূরার আয়াত সংখ্যা যদি তিন হয় পরের যে সূরা পাঠ করবো তার আয়াত সংখ্যা 5তাতেও কি কোন অসুবিধা আছে আমাকে প্লিজ এই দুটোর উত্তর জানাবেন
এত সুন্দর আলোচনা জীবনে শুনিনি......
জাজাকাল্লাহ খায়রান আমার প্রিয় বক্তা
যেমন বাবা তেমন ছেলে। আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ, যোগ্য বাবার যোগ্য সন্তান, হে আল্লাহ! এদেরকে হেফাজত রাখুন, আমিন।
জাজাকাল্লাহ খাইরান সুন্দর আলোচনা করার জন্য তাওহীদ সম্পর্কে
মাশা আল্লাহ, জাযাকাল্লাহু খায়রান
Masha allah onek sundor lecture alhamdulillah
জাযাকাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ।
Ma sha Allah
Mass allah....
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহীহ্ দ্বীন শিক্ষার জন্য কবুল করুন আমীন।
Ameen
Masallah
جزاك الله خيرا............
মাশাঅাল্লাহ
মাশাআল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খাইরান
Allha apnake hayat dan koruk abong koran hadiser gen aro besi dan koruk "amin"
Mostakim Sk ameen Allah humma ameen
জ্ঞানগর্ভ আলোচনা
جزاكم الله خير
mashallah v nice
❤️❤️best
ماشاء الله و جزاك الله خيرا في الدنيا والآخرة
জাজাকাল্লা খাইরান
আল্লাহ্ ও আল্লাহ্র একত্ব (তাওহীদ)
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য মাবুদ/উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ তায়ালা তাঁর কর্মে, প্রভুত্বে, কর্তৃত্বে ও উপাস্য হবার অধিকারে এক, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টি্র উরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একমাত্র, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদার মুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা অংশীদার নেই। আল্লাহকে জানতে হবে আল কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানব ও নবী আদম আঃ থেকে সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ সঃ পর্যন্ত সকল নবী-রাসুলগণ তাওহীদের বাণী প্রচার করতে পৃথিবীতে এসেছেন। আল্লাহর একত্বই হলো তাওহীদ। তাওহীদ মানে আল্লাহতা'লা তাঁর কার্যাবলীতে একক, তাঁর নাম এবং গুণাবলীতে একক মর্যাদার অধিকারী এবং বান্দার সমস্ত ইবাদত পাওয়ার হকদারও একমাত্র আল্লাহ। "তাওহীদ হচ্ছে আল্লাহ তায়ালাকে এক ও অদ্বিতীয় জানা, বিশ্বাস ও ঘোষণা করা্ এবং মানা।” আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদ তিন অংশে বর্ণনা করা হয়েছে।
প্রথম মানব ও প্রথম নবী আদম (আ.) থেকে সর্বশেষ নবী ও সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল মুহাম্মাদ (সা.) পর্যন্ত সব নবী ও রাসুলের মূল দাওয়াত ছিল ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু’ (আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই)। যথা: ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আদামু সফিউল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু নূহুন নাজিয়ুল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইবরাহিমু খলিলুল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইসমাইল জাবিহুল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুসা কালিমুল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু দাউদু খলিফাতুল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ঈসা রুহুল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’। কালেমা শাহাদাতে এ ঘোষণাই দেওয়া হয়, আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু, অর্থাৎ ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে এক আল্লাহ ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই, আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে নিশ্চয়ই মুহাম্মাদ (সা.) আল্লাহ তাআলার বান্দা ও তাঁর প্রেরিত রাসুল।’ তওহীদ ছাড়া শুধু নামাজ কেন, কোনোকিছুরই কোনো মূল্য নেই। রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, 'যার শেষ কালিমা " লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ " হবে , সে জান্নাতে প্রবেশ করবে ' [ আবু দাউদ হা / ৩১১৬ , মিশকাত হা / ১৬২১ ] হে আল্লাহ্ ! আমাদেরকে সহিহ হাদিস অনুস্বারে জীবন অতিবাহিত করার তওফিক দিন এবং জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন । আমীন ।
আসসালামুয়ালাইকুম ভাইজান পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ফরজ নামাজের বা সুন্নত নামাজের যে সূরাগুলো পাঠ করবো সেগুলো আগে পরে হলে অসুবিধা আছে বাপ্রথম যে সূরার আয়াত সংখ্যা যদি তিন হয় পরের যে সূরা পাঠ করবো তার আয়াত সংখ্যা 5তাতেও কি কোন অসুবিধা আছে আমাকে প্লিজ এই দুটোর উত্তর জানাবেন
ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ নিয়ম হচ্ছে আগে বড় সূরা পড়তে হবে।
তারপর ছোট সূরা,
মনিটাইজেশন হারাম 😥😥
আললাহ বেতিত সতত কোনো মাবুদ নেই
বাপ কে বেটা।
আলহামদুলিল্লাহ
ma sha Allah
Masallah
جزاك الله خيرا
মনিটাইজেশন হারাম 😥😥
মনিটাইজেশন হারাম 😥😥
মনিটাইজেশন হারাম 😥😥
মনিটাইজেশন হারাম 😥😥
মনিটাইজেশন হারাম 😥😥
মনিটাইজেশন হারাম 😥😥
মনিটাইজেশন হারাম 😥😥
মনিটাইজেশন হারাম 😥😥
মনিটাইজেশন হারাম 😥😥
মনিটাইজেশন মানে কি ভাই বলবেন কিন্তু