@@abulhassansumon4809জুম্নার খুতবা নিয়ে রাসূলের হাদিস পড়িয়েন, হানাফি দেওবন্দীদের বাইরে অন্যান্য দেশের হানাফি ও অন্যান্য মাযহাবের ফকিহদের কথাবার্তাও পিড়েন
বস্তু নিষ্ঠ আলোচনা! আমি একজন সাধারন শিক্ষাক্ষেত্রের শিক্ষার্থী! আমাদের মত শিক্ষাথীদের জন্য কিছু বই prescribe করবেন@আহমুদুল্লাহ স্যার।যা পড়লে সহজেই বিষয়বস্তু গুলো বুঝতে পারি।
মুহাম্মাদ আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম তাঁর সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। আবু জাহেল, উৎবা, শাইবারাও একই রকম পোশাক পরতো। নাবী আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম এই পোশাকের উপর কেবল ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করেছেন। উনি আমামাহ/পাগড়ি, জামা, লুংগি পরতেন আর কলানসুআ/টুপিও প্রচলিত ছিল। কিন্তু তাঁর এসব পোশাক আর বর্তমানে আমরা যেসব টুপি, পাঞ্জাবী দেখি তা একই রকম, একথা বলা সম্ভব না, কারণ আমাদের কেউই তাঁর পোশাক নিজ চোখে দেখে নাই। এমনটা বলা "কুরআনের সূরহ ইউসূফের শার্ট আর আমাদের শার্ট একই রকম" একথা বলার মতোই। অন্যান্য নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণও তাঁদের নিজনিজ এলাকায় প্রচলিত পোশাকই পরিধান করতেন। যেসকল নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণ ভারতীয় উপমহাদেশ, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, আফৃকা, এমেরিকা ইত্যাদি অঞ্চলে আগমন করেছিলেন তাঁরা আরবীয় পোশাক নয় বরং তাঁদের সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। শাইখ আহমাদুল্লহ যে পরিবেশে থেকেছেন সেখানে টুপি-পাঞ্জাবী পরাটাই স্বাভাবিক, তাই তিনি এগুলোই পরবেন। অন্যদিকে আমাদের যাদের আশপাশের বেশিরভাগ লোকজন শার্ট-প্যান্ট পরে, তারা শার্ট প্যান্ট পরলে সমস্যা নাই। এতে কেবল ইসলামী বিধান প্রয়োগ করতে হবে, তাহলে এই পোশাকও সুন্নাতী বলে বিবেচিত হবে। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এগুলো কাফিরদের অনুকরণ। তাহলে ইংলিশে কথা বলাও কি কাফিরদের অনুকরণ? আসলে আল্লহ আদাম আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালামকে ভাষা ও পোশাক দান করেছেন, সেখান থেকেই মু'মিন কাফির সবাই এগুলো বিবর্তিত অবস্থায় গ্রহণ করেছে। কাফিরদের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো, আমরা এতে ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করি।
শায়েখ, আস-সুন্নাহ ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখলাম "মসজিদ কমপ্লেক্স" এর জন্য Islami Bank এর একটি এ্যাকাউন্ট নং দেয়া। প্রশ্ন হলো সরাসরি ওয়েবসাইট থেকেই কি পেমেন্ট করতে হবে নাকি ব্যাংকে গিয়ে জমা করে দিলেও হবে?
মুহাম্মাদ আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম তাঁর সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। আবু জাহেল, উৎবা, শাইবারাও একই রকম পোশাক পরতো। নাবী আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম এই পোশাকের উপর কেবল ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করেছেন। উনি আমামাহ/পাগড়ি, জামা, লুংগি পরতেন আর কলানসুআ/টুপিও প্রচলিত ছিল। কিন্তু তাঁর এসব পোশাক আর বর্তমানে আমরা যেসব টুপি, পাঞ্জাবী দেখি তা একই রকম, একথা বলা সম্ভব না, কারণ আমাদের কেউই তাঁর পোশাক নিজ চোখে দেখে নাই। এমনটা বলা "কুরআনের সূরহ ইউসূফের শার্ট আর আমাদের শার্ট একই রকম" একথা বলার মতোই। অন্যান্য নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণও তাঁদের নিজনিজ এলাকায় প্রচলিত পোশাকই পরিধান করতেন। যেসকল নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণ ভারতীয় উপমহাদেশ, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, আফৃকা, এমেরিকা ইত্যাদি অঞ্চলে আগমন করেছিলেন তাঁরা আরবীয় পোশাক নয় বরং তাঁদের সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। শাইখ আহমাদুল্লহ যে পরিবেশে থেকেছেন সেখানে টুপি-পাঞ্জাবী পরাটাই স্বাভাবিক, তাই তিনি এগুলোই পরবেন। অন্যদিকে আমাদের যাদের আশপাশের বেশিরভাগ লোকজন শার্ট-প্যান্ট পরে, তারা শার্ট প্যান্ট পরলে সমস্যা নাই। এতে কেবল ইসলামী বিধান প্রয়োগ করতে হবে, তাহলে এই পোশাকও সুন্নাতী বলে বিবেচিত হবে। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এগুলো কাফিরদের অনুকরণ। তাহলে ইংলিশে কথা বলাও কি কাফিরদের অনুকরণ? আসলে আল্লহ আদাম আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালামকে ভাষা ও পোশাক দান করেছেন, সেখান থেকেই মু'মিন কাফির সবাই এগুলো বিবর্তিত অবস্থায় গ্রহণ করেছে। কাফিরদের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো, আমরা এতে ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করি।
আমরা মনে করি কল্লি লাগানো দুই সাইটে সেলাই ছাড়া যেটাকে আমরা কল্লিদার পাঞ্জাবী বলি সেটাকেই সুন্নাতি লেবাস বলি। মহিলাদের কামিজও দুই সাইটে সেলাই ছাড়া বাতাসে একটু আলগা হলে ঊরু এবং নিতম্ব দেখা যায় সালওয়ার পড়ে দেহের চামড়ার সাথে টাইট ফলে নিতম্বের আকৃতি বোঝা যায়, সেটাকে সুন্নাতি লেবাস বলি।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ প্রিয় শায়েখ এক বোনের জন্য আপনার সাহায্য দরকার সে নার্সিং কলেজে পড়ছে কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে সে এগিয়ে যেতে অক্ষম তাই আপনাদের মতো মহান মানুষ যদি এই একটু সাহায্য করেন তাহলে সে খুবই উপকৃত হত। আপনার উত্তর টা পেলে খুশি হতাম।
Shayok er kase na bole shekh hasinare bolen . valo hoye jan.....gorome prochur pani khan.....matha gorom korbenna, bou pitabenna....dhorjo dhoren shob thik hoye jabe. Valo hoye jan
আচ্ছা ধরুন আমাদের দেশে যদি লাইলাতুল কদর ২৫তম রজনীতে হয় ,তাহলে কি পুরো পৃথিবীতেই কি ঐ বছরের লাইলাতুল কদর ২৫তম রজনীতেই হবে ? নাকি আমাদের দেশে ২৫ তম রজনীতে লাইলাতুল কদর হলে অন্য দেশে ২৫তম রজনী বাদে অর্থাৎ, ২১/২৩/২৭/২৯ তম রজনীতে লাইলাতুল কদর কি হতে পারে ???
সরাবিশ্বে একটাই লাইলাতুল কদর এবং যেকোন এক বিজোড় রাত্রিতেই খুজঁতে হবে। আর হ্যাঁ তা অবশ্যই সৌদির নিয়মেই খুঁজতে হবে, সৌদির বিজোড় মানে বাংলার জোড় রাত্রি। আর সাথে সাথে এটাও মনে রাখতে হবে, লাইলাতুল কদর অত্যন্ত সম্মানিত এবং এক্সক্লুসিভ। আর এক্সক্লুসিভ জিনিস খুব কম লোকই পায়, তাই নয় কি? তাই তথাকথিত বাংলার জোড় রাত্রিতে এই কদর খোঁজা বৃথা। আজকে বাংলায় ২৬ শে রমজানের কদর কিন্তু সৌদিতে ২৭ রমজানের কদর।
ভাই, অন্যদেশের লোকেরা কিংবা গোটা দুনিয়ার লোকেরা লাইলাতুল কদর পেল কি পেলনা সেই হিসাব আপনাকে দিতে হবেনা। আপনি যে হিসাবে রোযা রাখছেন সেই হিসাব অনুযায়ী শেষ দশকের প্রতি রাতে কিংবা অন্তত বেজোড় রাতগুলোতে আন্তরিকতার সাথে ঈবাদাত করুন। তাহলেই আপনার নিজের লাইলাতুল ক্বদর মিস হবেনা ইন শা আল্লাহ্। বাকি সব চিন্তাগুলো ওয়াসওয়াসা আর ঈবাদাত না করার বাহানা ছাড়া আর কিছু নয়।
@@kishanarabi8818 হিসাব দিতে হবে না! তা না হয় বুঝলাম। কিন্তু কেউ যদি জানতে চায় সেক্ষেত্রে?? শেষ দশক নিয়ে কোন সমস্যা নেই, কেউ যদি শুধু লাইলাতুল কদর খুঁজতে যায়?? সেক্ষেত্রে জোড় বিজোড় মিলে তো একাকার। কোন মানদণ্ডে আপনি বিজোড় খুঁজবেন শুনি। আর সব কিছুতেই শয়তানের ওয়াসা ওয়াসা খুঁজা বন্ধ করুন। যুক্তিহীন ভাবে একটা বলে দিলেই হলো🙄
@@DolanShoishob যে অঞ্চলের মানুষ যে হিসাব অনুযায়ী রমজান মাস শুরু করেছে তারা সেই হিসাব অনুযায়ীই বেজোড় রাতগুলোতে লাইলাতুল কদর খুঁজবে--এটা কমনসেন্স খাটালেই বুঝা সম্ভব। আমার কমেন্টেও সেটা পরিষ্কারভাবে বলা আছে।
প্রিয় হুজুরের কাছে ১টা প্রশ্ন, অনেকে বলে টুপি মাথায় সব সময় রাখলে কিয়ামতের দিন তা সুর্যের তাপ থেকে রক্ষা করবে, এটা কতটুকু যৌক্তিক, উত্তরটা পেলে অনেক উপকৃত হবো
আপনার কথা কিছুটা ঠিক, এগুলা আমাদের দৃষ্টিভঙির সমস্যা। পায়াস লুক দিয়ে কি আসে যায়! ইমান তো অন্তরের বিষয়, পায়াসনেসও সেখান হতে ই আসে, আর লেবাসধারী শয়তান তো আরো ভয়ংকর যাকে মানুষ সহজেই ভুল করে
@@1eV তিনলাইন বেশি বুঝেন কেন? বাইরে পায়াস লুক সৃষ্টি হওয়া আর ভেতরে পায়াস হওয়া এক কথা নয় এটা সবাই জানে। প্যান্ট-শার্ট পরেও পায়াস হওয়া সম্ভব। কিন্তু এক্সটারনালি পাঞ্জাবীর মতো ঢিলেঢালা আর সতর আবৃতকারী পোশাকে যে পায়াস লুক ফুটে ওঠে সেটা প্যান্ট-শার্টে হয়না। রুকু সিজদা দেয়ার সময় প্যান্ট-শার্ট পরিহিতদের পশ্চাতদেশের গঠন আকৃতি কীরকম ভাবে প্রদর্শিত হয় সে সম্পর্কে ধারনা না থাকলে কাউকে বলবেন প্যান্ট-শার্ট পরে (ইন করে পরলে আরো ভালো!!!) নামাজ পড়া অবস্থায় আপনার পশ্চাতদেশের একটা ছবি তুলে রেখে পরে আপনাকে দেখাতে!
হুজুর যেই বিষয়টা পরিস্কার করে বলেননি, "টাইটফিট পোশাক পড়া যাবেনা যেইটায় শরীরের গঠন বুঝা যায়।" আমার আরেকটা প্রশ্ন, কিছু মানুষ এমন পাতলা বা নেটের মতো কাপড়ের পাঞ্জাবি পড়েন যেইটায় শরীর দেখা যায়, যদিও ভিতরের হাতা ছাড়া গেঞ্জি পড়েন কিন্তু দেখতে বাজে দেখায়। এইরকম পাঞ্জাবি পড়া কি উচিত?
একটা মূলনীতি মনে রাখবেন, শরীর দেখা যাওয়ার অর্থ হচ্ছে ছতর দেখা যাওয়া। মানে পুরুষের ক্ষেত্রে নাভি থেকে হাটু আর নারীর ক্ষেত্রে পুরো শরীর। সুতরাং ছতর দেখা যায় এবং বুঝা যায় এমন পাতলা ও টাইট পোশাক পরা যাবেনা। একটা জিনিস বুঝুন, ছতর ছাড়া শরীরের বাকি অংশে কাপড় না পরে যদি খোলাও রাখেন তাতে কি গুনাহ হবে? হবেনা। অতএব ঐ অংশে পাতলা কাপড় পরলে গুনাহ হবে কেন? ব্যাপারটা কি ক্লিয়ার নাকি ভেজাল আছে? (আমিও একজন হাফেজ মাওলানা এবং ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স করা নগণ্য ব্যক্তি। বক্তব্যের বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বলতে হলো)
জনাব সায়েক সাহেব হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পুরো জিন্দেগী যদি মুসলমানদের অনুসরণীয় অনুকরণীয় হয় তাহলে উনার পোশাক কেন সুন্নত হবে না এটা জানার খুব ইচ্ছে ছিল
মুহাম্মাদ আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম তাঁর সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। আবু জাহেল, উৎবা, শাইবারাও একই রকম পোশাক পরতো। নাবী আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম এই পোশাকের উপর কেবল ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করেছেন। উনি আমামাহ/পাগড়ি, জামা, লুংগি পরতেন আর কলানসুআ/টুপিও প্রচলিত ছিল। কিন্তু তাঁর এসব পোশাক আর বর্তমানে আমরা যেসব টুপি, পাঞ্জাবী দেখি তা একই রকম, একথা বলা সম্ভব না, কারণ আমাদের কেউই তাঁর পোশাক নিজ চোখে দেখে নাই। এমনটা বলা "কুরআনের সূরহ ইউসূফের শার্ট আর আমাদের শার্ট একই রকম" একথা বলার মতোই। অন্যান্য নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণও তাঁদের নিজনিজ এলাকায় প্রচলিত পোশাকই পরিধান করতেন। যেসকল নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণ ভারতীয় উপমহাদেশ, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, আফৃকা, এমেরিকা ইত্যাদি অঞ্চলে আগমন করেছিলেন তাঁরা আরবীয় পোশাক নয় বরং তাঁদের সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। শাইখ আহমাদুল্লহ যে পরিবেশে থেকেছেন সেখানে টুপি-পাঞ্জাবী পরাটাই স্বাভাবিক, তাই তিনি এগুলোই পরবেন। অন্যদিকে আমাদের যাদের আশপাশের বেশিরভাগ লোকজন শার্ট-প্যান্ট পরে, তারা শার্ট প্যান্ট পরলে সমস্যা নাই। এতে কেবল ইসলামী বিধান প্রয়োগ করতে হবে, তাহলে এই পোশাকও সুন্নাতী বলে বিবেচিত হবে। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এগুলো কাফিরদের অনুকরণ। তাহলে ইংলিশে কথা বলাও কি কাফিরদের অনুকরণ? আসলে আল্লহ আদাম আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালামকে ভাষা ও পোশাক দান করেছেন, সেখান থেকেই মু'মিন কাফির সবাই এগুলো বিবর্তিত অবস্থায় গ্রহণ করেছে। কাফিরদের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো, আমরা এতে ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করি।
মুহাম্মাদ আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম তাঁর সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। আবু জাহেল, উৎবা, শাইবারাও একই রকম পোশাক পরতো। নাবী আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম এই পোশাকের উপর কেবল ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করেছেন। উনি আমামাহ/পাগড়ি, জামা, লুংগি পরতেন আর কলানসুআ/টুপিও প্রচলিত ছিল। কিন্তু তাঁর এসব পোশাক আর বর্তমানে আমরা যেসব টুপি, পাঞ্জাবী দেখি তা একই রকম, একথা বলা সম্ভব না, কারণ আমাদের কেউই তাঁর পোশাক নিজ চোখে দেখে নাই। এমনটা বলা "কুরআনের সূরহ ইউসূফের শার্ট আর আমাদের শার্ট একই রকম" একথা বলার মতোই। অন্যান্য নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণও তাঁদের নিজনিজ এলাকায় প্রচলিত পোশাকই পরিধান করতেন। যেসকল নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণ ভারতীয় উপমহাদেশ, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, আফৃকা, এমেরিকা ইত্যাদি অঞ্চলে আগমন করেছিলেন তাঁরা আরবীয় পোশাক নয় বরং তাঁদের সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। শাইখ আহমাদুল্লহ যে পরিবেশে থেকেছেন সেখানে টুপি-পাঞ্জাবী পরাটাই স্বাভাবিক, তাই তিনি এগুলোই পরবেন। অন্যদিকে আমাদের যাদের আশপাশের বেশিরভাগ লোকজন শার্ট-প্যান্ট পরে, তারা শার্ট প্যান্ট পরলে সমস্যা নাই। এতে কেবল ইসলামী বিধান প্রয়োগ করতে হবে, তাহলে এই পোশাকও সুন্নাতী বলে বিবেচিত হবে। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এগুলো কাফিরদের অনুকরণ। তাহলে ইংলিশে কথা বলাও কি কাফিরদের অনুকরণ? আসলে আল্লহ আদাম আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালামকে ভাষা ও পোশাক দান করেছেন, সেখান থেকেই মু'মিন কাফির সবাই এগুলো বিবর্তিত অবস্থায় গ্রহণ করেছে। কাফিরদের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো, আমরা এতে ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করি।
আসসালামু আলাইকুম পিরিয়ডের ঠিক আগ দিয়ে যে বাদামী/কালচে স্রাব হয়, আমি তখনই নামাজ অফ করে দিই।। এখন তো রমাদান রোজা অফ রেখেছি কিন্তু ভিতরটা খচখচ করতেছে।। অনেক গুলা ভিডিও দেখলাম কিন্তু কোথাও আমার প্রশ্নের উত্তর নেই।। প্লিজ আমি খুব দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যে আছি।। সঠিকটা জানা খুব প্রয়োজন।।।
আসসালামুয়ালাইকুম, শায়েখ, আমি একটি প্রশ্ন করতে চাই, সেটা হলো এই যে, আমার ছেলে র বয়স ২৩ এবং মেয়ের বয়স ১৩ , আমি আর আমার সামী দুই জনে যদি দেশের বাড়ি বা কোথাও যাই তবে ওরা দুজন কি এক রুমে আলাদা বিছানায় ঘুমাতে পিরবে? ভাই বোনের অনেক খেয়াল করে, সন্তান এর মতোই আদর করে, কিন্তু তবুও আমাদের যাওয়াটা ঠিক হবে কি না জানতে চাইছি। দয়া করে জানাবেন প্লিজ। আসসালামুয়ালাইকুম, শায়েখ।
একদা হযরত আবু বকর তার মেয়ে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহার সাথে আলাদাভাবে কথা বলছিলেন তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বললেন আমি শয়তানকে দেখেছি,,,,((আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুক আমার এরকমই মনে আছে)) সেই দৃষ্টিকোণ থেকে আমার মনে হয় এটা উচিত হবে না
প্রিয় শায়েখ দয়া করে আমার কমেন্ট পড়বেন আশা করি,,,,আমার এই প্রশ্নের উত্তর দিবেন প্লিজ,,,,,আমি নামাজের চোকি বানিয়েছি সেখানে নামাজ পড়ি কারন ইদুর চিকা গরে দোড়ায় আমার কেমন যেন দুগন্দ আসে সে জন্য আমার নামাজে কোন অসুবিধা আছে কি,,,,আর আমার সামি অনেক ধুমপান করেন প্রতিদিন দুই তিন পেকেট খায় সারা শরিরে গন্ধ জামা কাপড়ে গন্ধ হাতে এমন কি তার নিশ্রাসে গন্ধ আসে রাতে গুমাতে গেলে কুলাতে পাড়িন সে জন্য আমি আমার মুখ গুড়িয়ে গুমাই সে জন্য আমার কি গুনাহ হবে,,,,আর সুদের কথা আমি তাকে অনেক বুজিয়ে বলছি কিন্তু আমলে নেয় না তার পোতিক জমি বেচা টাকা ডাবল সুধে রাখা হয়েছে ব্যংকে আমি আপনার পতিটি পোগ্রাম দেখি কিন্তু কাজের কাজ কিছুই করাতে পাড়িন আমার জন্য দোয়া চাই আমি যেন সবার জন্য আল্লাহ কাছে হেদায়েত প্রাথনা করতে পারি,,,,,,,,
আমার মনে হয় সুধের টাকা টা ওনার জন্য হারাম আপনার জন্য হারাম না, কারন আপনি উনাকে সুদ নাখাওয়ার জন্য বলছেন সে শুনছে না, কাজেই মৃত্যুর পর যার যার কর্মের পল তাগেই ভোগ করতে হবে।আপনার স্বামী কে আল্লাহ সহী বুজ দান করুক।
আসসালামু আলাইকুম, আমি জানতে চাচ্ছিলাম, গেঞ্জিতে পশুপাখি/মানুষের সেইপ বোঝা যায় (যেমন রালফ লরেন এর পোলো গেঞ্জি), কিন্তু পশু পাখি/ মানুষের চোখ দেখা যায় না। এইরকম গেঞ্জি কি পরা যাবে? অথবা এসব পড়ে নামাজ পড়া যাবে?
আসসালামু আলাইকুম, আমার মা নেই ১ মাস হলো💔 ,,, আমার কবর জিয়ারত করতে যেতে অনেক ইচ্ছা করে ,,, প্রতিদিন ইচ্ছা করে একবার কবর স্থানে যাই । কিন্তু মহিলাদের নাকি বেশি যাওয়া উচিত নয় !! আমি একমাসের সর্বোচ্চ কয়বার যেতে পারবো ??? আমার মায়ের জন্য দোয়া করবেন মহান রাব্বুল আলামিন যেন তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন ।
ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর এই বক্তব্যটি যে, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী"। নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় নিজেকে আল্লাহ্'র কাছে বিনীত ও আত্মসমর্পিত করে উপস্থাপন করার আবেগ যখন প্রবল হয় তখন দুই হাত স্বভাবতই নিচের দিকে নেমে নাভির কাছে গিয়ে স্থির হতে চায়। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। নিজের অজান্তেই একথাগুলো অন্তরে জেগে উঠবে, হে আল্লাহ্! আসমান ও যমীনের সর্বময় ক্ষমতা, আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের একচ্ছত্র মালিক! তোমার সম্মুখে আমি নিরংকুশভাবে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পন করে ভূলুণ্ঠিত হয়ে নতিস্বীকার করেছি। আমার সমস্ত আমিত্ববোধ ও আত্মগৌরব তোমার শ্রেষ্ঠত্বের সম্মুখে চূর্ন-বিচূর্ণ হয়ে ধূলোয় মিশে গিয়েছে। আমার মস্তক, নাক ও কপালকে তোমার মহিমাণ্বিত ও সর্বময় শ্রেষ্ঠত্বপূর্ন কুদরতী পায়ের সম্মুখে অবনত করে দিয়েছি যেন তোমার নিরংকুশ আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের পদতলে তা পদদলিত হয়। তোমার কাছে আমার নিরংকুশ পরাজয়, আত্মসমর্পন ও নতিস্বীকারের প্রতীককে আমার নাভিতে চিরদিনের জন্য সীলমোহর করে দাও।।। আর তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হয়ে আমার এই হাত বাঁধাকে সেই সীলমোহরের নিচে করা স্বাক্ষর হিসেবে কবুল করো। তোমার সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার দিনেও আমাকে এরূপ পরাজিত ও আত্মসমর্পিত হয়ে দাঁড়ানোর তৌফিক দাও। তুমি যতক্ষণ পছন্দ করো আমাকে তোমার সম্মুখে বিনীত ও অবনত সেবকের ন্যায় দাঁড় করিয়ে রাখো। এর দ্বারা আমার প্রতি সন্তুষ্ট হও এবং তোমার ক্রোধের আগুনকে নিভিয়ে দাও। আলহামদুলিল্লাহ্। *নাভিকে দ্বিতীয় মস্তিষ্ক বলা হয়* । এটি মানুষের *সমর্পনময় আবেগকে জাগ্রত করার প্রাণকেন্দ্র* যা মানুষের জৈবিক অনুভূতি ও আধ্যাত্মিক অনুভূতি উভয়কেই পরিচালিত করে। এই সমর্পনময় আবেগকে যখন আধ্যাত্মিকতার দিকে পরিচালিত করা হয় তখন তা আল্লাহ্'র সামনে পরাজিত, আত্মসমর্পিত, অবনত ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার অনুভূতি এনে দেয়। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হল নারীদেরকে এই অনুভূতি থেকে বঞ্চিত করে বুকের ওপর হাত বাঁধার ব্যাপারে না আছে কোনও হাদীসের দলিল আর না আছে গ্রহনযোগ্য যুক্তি। তাই নারীদের মধ্যে এই বিষয়টি বেশি বেশি প্রচার করা উচিত।
শায়েখ তাহলে পাঞ্জাবি জুব্বা ছাড়া আর কি কি পোশাক সুন্নার বা ঢিলেঢালা হতে পারে তার যদি একটা লিস্ট দিতেন। অথবা সবসময় পাঞ্জাবি না পরে মাঝে মাঝে পাঞ্জাবি ছাড়াও আরো যা যা পোশাক সুন্নতের মধ্যে পড়ে তা পরে উম্মতকে দেখিয়ে দিতেন তাহলে খুবই ভাল হত। কেননা যারা প্যান্ট শার্ট পরে তারা আপনাদের এইসকল কথাকে টেনে এনে বলে যে ভাই পাঞ্জাবি জুব্বাই কি সুন্নাতি লেবাস নাকি? কিন্তু তা যে অমুসলিমদের অনুসরণ হয় যে বিষয় আর মাথায় থাকেনা। এ ব্যাপারটা একটু ক্লিয়ার করা দরকার নচেৎ এই অল্প কথায় বিভ্রান্তি ছড়ায় বলে আমি মনে করি!
মুহাম্মাদ আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম তাঁর সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। আবু জাহেল, উৎবা, শাইবারাও একই রকম পোশাক পরতো। নাবী আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম এই পোশাকের উপর কেবল ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করেছেন। উনি আমামাহ/পাগড়ি, জামা, লুংগি পরতেন আর কলানসুআ/টুপিও প্রচলিত ছিল। কিন্তু তাঁর এসব পোশাক আর বর্তমানে আমরা যেসব টুপি, পাঞ্জাবী দেখি তা একই রকম, একথা বলা সম্ভব না, কারণ আমাদের কেউই তাঁর পোশাক নিজ চোখে দেখে নাই। এমনটা বলা "কুরআনের সূরহ ইউসূফের শার্ট আর আমাদের শার্ট একই রকম" একথা বলার মতোই। অন্যান্য নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণও তাঁদের নিজনিজ এলাকায় প্রচলিত পোশাকই পরিধান করতেন। যেসকল নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণ ভারতীয় উপমহাদেশ, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, আফৃকা, এমেরিকা ইত্যাদি অঞ্চলে আগমন করেছিলেন তাঁরা আরবীয় পোশাক নয় বরং তাঁদের সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। শাইখ আহমাদুল্লহ যে পরিবেশে থেকেছেন সেখানে টুপি-পাঞ্জাবী পরাটাই স্বাভাবিক, তাই তিনি এগুলোই পরবেন। অন্যদিকে আমাদের যাদের আশপাশের বেশিরভাগ লোকজন শার্ট-প্যান্ট পরে, তারা শার্ট প্যান্ট পরলে সমস্যা নাই। এতে কেবল ইসলামী বিধান প্রয়োগ করতে হবে, তাহলে এই পোশাকও সুন্নাতী বলে বিবেচিত হবে। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এগুলো কাফিরদের অনুকরণ। তাহলে ইংলিশে কথা বলাও কি কাফিরদের অনুকরণ? আসলে আল্লহ আদাম আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালামকে ভাষা ও পোশাক দান করেছেন, সেখান থেকেই মু'মিন কাফির সবাই এগুলো বিবর্তিত অবস্থায় গ্রহণ করেছে। কাফিরদের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো, আমরা এতে ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করি।
@@Hasan-Sayed ভাই এই অবাধ তথ্য প্রবাহের যুগে আপনার যদি তথ্যপ্রমাণ লাগে একটা ক্লিক করে বের করুন। যদি না জানি তাহলেতো আর বলতাম না। যেহেদু বলেছি সেহেতু প্রমাণও আছে। গুগল করে জেনে নিন। ধন্যবাদ।
আমরা ইসলামিক বিষয়গুলোকে প্রমাণ করার ক্ষেত্রে যেকোনো দলিল গ্রহণ করি না,,, কেউ একজন লিখে বলে দিল সেটা তো আমরা মানিব না,, দয়া করে আপনি যদি তথ্য দিয়ে জানতে সাহায্য করতেন খুশি হতাম 🫠
পশম ফেলা না ফেলার সাথে ফরয গোসল না হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। শরীরের সব স্থানে পানি পৌঁছালেই ফরয গোসল হয়ে যাবে। তবে গুপ্তাঙ্গের লোম ৪০ দিনের মধ্যে না কাটলে এমনিতে গুনাহ হবে।
যদি এমন হয় যে সর্বোচ্চ চেষ্টা করার পরেও আর থাকা যাচ্ছেনা। জীবন বিপন্ন হয়ে যেতে পারে বা সাধ্যের বাহিরে চলে যাচ্ছে তাহলে রোজা ভেঙ্গে ফেলবে। এর জন্য পরে শুধু কাজা করতে হবে, কাফফারা লাগবেনা। কাফফারা তো শুধুমাত্র বিনা ওজরে রোজা না রাখা বা বিনা ওজরে রোজা ভেঙ্গে ফেলার জন্য হয়ে থাকে। যুক্তিসঙ্গত বা শরীয়ত সম্মত ওজর থাকলে কাফফারা লাগেনা।
একটা জিনিস জায়েজ হলেই যে এটার উপর আমল করতে হবে বিষয়টি এমন নয়,,, اتقوا مواضع التهم،،،তোমরা অপবাদের জায়গা হতে বেঁচে থাকো,,,, এছাড়াও তার পজিশনের কারণে এটার উপর আমল করলে বিষয়টি সুন্দর হবে না😊
শায়খ যথাযথই বলেছেন❤, ইসলামের কোন ড্রেস কোড নেই! বাংলাদেশের অনেক আলেমরা ইসলামিক ড্রেস বলতে পায়জামা পাঞ্জাবি বা জুব্বাকে ইঙ্গিত করে এটা ঠিক না, ওরা এটা ভুল বলে থাকে!
অমুসলিমদের ড্রেস ঠিকই আমরা পরছি তাতে যায় আসে না আচ্ছা বলেন তো জিন্স শার্ট, কোর্ট টাই এই গুলো ১৪০০ বছরের মুসলিম ইতিহাসে কে পরেছে? পাঞ্জাবি অমুসলিম রা পরে না কারণ এটাতে ভাব আসে না অহংকার আসে না
বাঙ্গালীরা পাঞ্জাবী কেন পরে? পাঞ্জাবী কি পরবার জিনিস? তাহলে পাঞ্জাবী কি ও কাকে বলে? পাঞ্জাব একটা প্রদেশের নাম আর ভাষা হল পাঞ্জাবী ও পাঞ্জাবে বসবাসকারী মানুষকে পাঞ্জাবী বলা হয়। তাই পাঞ্জাবী নয় কুর্তা বলুন।
Hujur apnar akta vedeo dekhilam toblig jamater bapare tai bolchi jamate na gele apni buj ben ki kare apnake giye dekhte habe konta koran o hadish sunnater bipokhe ache ar je fajaelet kitab eteto mashaeler ketab noy mashael alemder ther theke jene amal karar jonno utshahit karahoy to shirk bidat theke bachar cheshta karahoy
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুব্বা টুপি পড়েছেন এটার কারণে যদি পড়লে সওয়াব হয় তাহলে এটা কেন ইসলামের পোশাক হবে না আর যদি ইসলামী পোশাক নাই হয় তাহলে শায়েখ প্রিয় শায়খ অনুরোধ করবো আপনি আপনার থেকে জুব্বা টুপি খুলে ফেলুন। শায়খ মনে কষ্ট নিবেন না রাসূল সাল্লাহু সাল্লাম আসার আগ থেকে যদি জুব্বা আরব বিশ্বে প্রচলিত থাকে এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম আসার পরে যদি ওই জুব্বা তিনি পরিধান করেন তাহলে তখন থেকেই এটা ইসলামী পোশাক হয়ে যাবে এটার জন্য আর আলাদা কোন শরীয়ত লাগবে না। কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের থেকে কোন কিছুই করেন না কেন আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে কারীমে বলেছেন ما ينطق عن الهوى ان هو الا وحي يوحى অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম নিজের থেকে কোন কিছু বলেন না বরং তিনি সেটাই বলেন সেটাই করেন যেটা আল্লাহতালার পক্ষ থেকে তা উনার কাছে ওহী আসে। এখন যদি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম আরব বিশ্বের ওই পোশাকটি পরিধান করেন তাহলে অবশ্যই জানতে হবে এটা আল্লাহতালার পক্ষ থেকে উনার কাছে ওহী এসেছে বিধায় তিনি সেই পোশাক পরিধান করেছেন এবং এটাই তখন ইসলামী পোশাক হয়ে যাবে। হা মেনে নিলাম যদি জুব্বা টুপি ইসলামী শাসক নাও হয় তবে বর্তমান জামানায় জুব্বা টুপি একমাত্র ইসলামী ঘোষক হবে কারণ ইহুদী-খ্রিস্টানদের কাফেরদের থেকে আলাদা থাকার একমাত্র পোশাকই হলো জুব্বা। কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর নির্দেশ হল যে তোমরা ইহুদী খ্রিস্টানদের সঙ্গে বিরোধিতা করো আর বর্তমানে পোশাকের ক্ষেত্রে বিরোধিতার একমাত্র উপায় জুব্বা টুপি কেননা ইহুদী-খ্রিস্টানরা তো জুব্বা টুপি পড়ে না আমভাবে।
মুহাম্মাদ আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম তাঁর সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। আবু জাহেল, উৎবা, শাইবারাও একই রকম পোশাক পরতো। নাবী আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম এই পোশাকের উপর কেবল ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করেছেন। উনি আমামাহ/পাগড়ি, জামা, লুংগি পরতেন আর কলানসুআ/টুপিও প্রচলিত ছিল। কিন্তু তাঁর এসব পোশাক আর বর্তমানে আমরা যেসব টুপি, পাঞ্জাবী দেখি তা একই রকম, একথা বলা সম্ভব না, কারণ আমাদের কেউই তাঁর পোশাক নিজ চোখে দেখে নাই। এমনটা বলা "কুরআনের সূরহ ইউসূফের শার্ট আর আমাদের শার্ট একই রকম" একথা বলার মতোই। অন্যান্য নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণও তাঁদের নিজনিজ এলাকায় প্রচলিত পোশাকই পরিধান করতেন। যেসকল নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণ ভারতীয় উপমহাদেশ, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, আফৃকা, এমেরিকা ইত্যাদি অঞ্চলে আগমন করেছিলেন তাঁরা আরবীয় পোশাক নয় বরং তাঁদের সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। শাইখ আহমাদুল্লহ যে পরিবেশে থেকেছেন সেখানে টুপি-পাঞ্জাবী পরাটাই স্বাভাবিক, তাই তিনি এগুলোই পরবেন। অন্যদিকে আমাদের যাদের আশপাশের বেশিরভাগ লোকজন শার্ট-প্যান্ট পরে, তারা শার্ট প্যান্ট পরলে সমস্যা নাই। এতে কেবল ইসলামী বিধান প্রয়োগ করতে হবে, তাহলে এই পোশাকও সুন্নাতী বলে বিবেচিত হবে। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এগুলো কাফিরদের অনুকরণ। তাহলে ইংলিশে কথা বলাও কি কাফিরদের অনুকরণ? আসলে আল্লহ আদাম আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালামকে ভাষা ও পোশাক দান করেছেন, সেখান থেকেই মু'মিন কাফির সবাই এগুলো বিবর্তিত অবস্থায় গ্রহণ করেছে। কাফিরদের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো, আমরা এতে ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করি।
লাহুয়াল হাদীস মার্কা হুজুর তো তাই কোরআনের কথা জানালেও বলবে না। উনি সব সময় কোরআনের পাশাপাশি লাহুয়াল হাদীস বলে থাকেন। লাহুয়াল হাদীস না বললে ওনার ঘুম হয়না।
মন্তব্য করার আগে নিজের গন্তব্য ঠিক করুন..আপনি কী শির্কমুক্ত?যদি শির্কমুক্ত না হন..তাহলে আপনি মুসলমান নন! " নিজে শির্কমুক্ত না হয়ে শির্কের বিষয় বাদ দিয়ে অন্যান্য ইসলামী বিধান নিয়ে আলোচনা করা কলুর বলদের ঘানি টানার মতো I" 39:65 وَلَقَدْ أُوحِىَ إِلَيْكَ وَإِلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِكَ لَئِنْ أَشْرَكْتَ لَيَحْبَطَنَّ عَمَلُكَ وَلَتَكُونَنَّ مِنَ الْخٰسِرِينَ আর অবশ্যই তোমার কাছে এবং তোমার পূর্ববর্তীদের কাছে ওহী পাঠানো হয়েছে যে, তুমি শির্ক করলে তোমার (সমস্ত )আমল নিষ্ফল হবেই। আর অবশ্যই তুমি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। সূরা: যুমার 6:88 ذٰلِکَ ہُدَی اللّٰہِ یَہۡدِیۡ بِہٖ مَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِہٖ ؕ وَ لَوۡ اَشۡرَکُوۡا لَحَبِطَ عَنۡہُمۡ مَّا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ ﴿۸۸﴾ এ হচ্ছে আল্লাহর হিদায়াত, এ দ্বারা তিনি নিজ বান্দাদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা হিদায়াত করেন। আর যদি তারা শির্ক করত, তবে তারা যা আমল করছিল তা অবশ্যই বরবাদ হয়ে যেত। সূরাঃ আন'য়াম শির্ক করলে নামাজ , রোজা, হজ্ব, যাকাত , জিহাদ , ক্বিতালসহ সমস্ত আমল বাতিল বলে গন্য হবে! যতক্ষণ পর্যন্ত একজন মুসলিম শির্কমুক্ত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত একজন মুসলিমের অন্য কোনো আল্লাহর বিধান নিয়ে তর্ক করার অধিকার নেই! যে নিজে শির্ক করে এবং তার শির্কের পক্ষে যুক্তি দেখিয়ে প্রমাণ করতে চায় সে মুমিন ,মূলতঃ সে শয়তান! মুসলমানদের সংখ্যা পৃথিবীতে ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেলেও এই জাতি সর্বত্র পতনের সম্মুখীন হচ্ছে! আগের যুগের চেয়ে অনেক বেশি নামাজ, রোজা, দান খয়রাত,ওমরাহ ও হজ্জসহ অন্যান্য নেক আমল বৃদ্ধি পেলেও কিন্তু তারা সবচেয়ে বড় পাপ ভুলে গেছে, যে পাপকে তারা হালকাভাবে নিয়েছে! আল্লাহু সুবহানাহু তায়া'লা বলেন,, 4:116 اِنَّ اللّٰہَ لَا یَغۡفِرُ اَنۡ یُّشۡرَکَ بِہٖ وَ یَغۡفِرُ مَا دُوۡنَ ذٰلِکَ لِمَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰہِ فَقَدۡ ضَلَّ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۱۱۶﴾ নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করেন না তাঁর সাথে শরীক করাকে এবং এ ছাড়া যাকে চান ক্ষমা করেন। আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে তো ঘোর পথভ্রষ্টতায় পথভ্রষ্ট হল। সূরাঃ আন নিসা 22:31 حُنَفَآءَ لِلّٰہِ غَیۡرَ مُشۡرِکِیۡنَ بِہٖ ؕ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰہِ فَکَاَنَّمَا خَرَّ مِنَ السَّمَآءِ فَتَخۡطَفُہُ الطَّیۡرُ اَوۡ تَہۡوِیۡ بِہِ الرِّیۡحُ فِیۡ مَکَانٍ سَحِیۡقٍ ﴿۳۱﴾ (মানুষ যেন )আল্লাহর জন্য একনিষ্ঠ হয়ে এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক না করে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শরীক করে, সে যেন আকাশ থেকে ছিটকে পড়ল। অতঃপর পাখি তাকে ছোঁ মেরে ঠুকরিয়ে নিয়ে গেল কিম্বা ঝড়ো বাতাস তাকে উড়িয়ে নিয়ে দূরের কোন জায়গায় নিক্ষেপ করল। সূরাঃ আল হাজ্ব 17:39 ذٰلِکَ مِمَّاۤ اَوۡحٰۤی اِلَیۡکَ رَبُّکَ مِنَ الۡحِکۡمَۃِ ؕ وَ لَا تَجۡعَلۡ مَعَ اللّٰہِ اِلٰـہًا اٰخَرَ فَتُلۡقٰی فِیۡ جَہَنَّمَ مَلُوۡمًا مَّدۡحُوۡرًا ﴿۳۹﴾ এগুলো সেই বিজ্ঞানময়(আয়াত), যা তোমার রব তোমার নিকট ওহীরূপে পাঠিয়েছেন। আর তুমি আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য নির্ধারণ (শির্ক) করো না, তাহলে তুমি জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে নিন্দিত ও বিতাড়িত হয়ে। সূরাঃ আল ইসরা 6:82 اَلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ لَمۡ یَلۡبِسُوۡۤا اِیۡمَانَہُمۡ بِظُلۡمٍ اُولٰٓئِکَ لَہُمُ الۡاَمۡنُ وَ ہُمۡ مُّہۡتَدُوۡنَ ﴿٪۸۲﴾ যারা ঈমান এনেছে এবং নিজ ঈমানকে যুলমের (শির্কের) সাথে সংমিশ্রণ করেনি, তাদের জন্যই নিরাপত্তা এবং তারাই সৎপথপ্রাপ্ত। সূরাঃ আন'য়াম একমাত্র শির্কমুক্ত মানুষকে আল্লাহ সাহায্য করবেন , আল্লাহর পক্ষ থেকে নিরাপত্তা দেবেন!শির্কমুক্ত ব্যক্তি মাত্রই সৎ এবং সঠিক পথপ্রাপ্ত!! শির্ক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে facebook.com/100130244921287/posts/488754266058881/
জুতা পরতে সাহায্য করার সময়ে সম্মান দেখানোর নিয়ত থাকেনা, তাই এই মাথা নত করার মধ্যে শিরকের কিছু নেই। কিন্তু পায়ে হাত দিয়ে সালাম করার মধ্যে সম্মান দেখানোর নিয়ত আছে। আর সম্মান দেখানোর নিয়তে মাথানত করাটা শিরক।
গোটা বর্তমান বাংলাদেশে একজন হাক্কানী আলেম দেখলাম যিনি কোরআন ও ছহীহ হাদিসের বাইরে বয়ান করেন না! তিনি হলেন প্রিয় শাইখ আহমাদুল্লাহ
😅
জুম্মার খুদবা সম্পর্কে উত্তর শুনিয়েন
@@abulhassansumon4809জুম্নার খুতবা নিয়ে রাসূলের হাদিস পড়িয়েন, হানাফি দেওবন্দীদের বাইরে অন্যান্য দেশের হানাফি ও অন্যান্য মাযহাবের ফকিহদের কথাবার্তাও পিড়েন
😂
আপনি বুঝতে ভুল বোঝেছেন
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে ইসলামের পথে চলার তৌফিক দান করুক.......আমিন।💖💖
বর্তমানে আমরা যেটাকে ক্রাশ বলি। - রাসূল (সাঃ) সেটাকে চোখের জিনা বলেছেন।
ভাব
সনদ আছে আপনার কাছে??
jani
@@From_Islamic_life_09 হুম আমরা জানা মুসলমান,,কাজে নয়
Keso like kar jonno dakha ji sobi aysob bola apnaka aikhana ka bolsa ai hades bolta😞,??
দারুন অসাধারণ এবং অতি সত্য খাঁটি কথা, এইজন্যই আপনি শায়খ আব্দুল্লাহ। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দানকরুন
নিশ্চয়ই আল্লাহই উত্তম পরিকল্পনা কারী
প্রীয় শায়েখকে খুব ভালবাসি।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা প্রিয় শায়খ ❤❤
হুজুর বড় মুসিবতের সমুক্ষিণ হয়ে আছি
প্রথমে আল্লাহর নিকট দুআ কোরেসি এখন দাওয়া এর জন্য চেষ্টা করতেসি ❤❤
আল্লাহ তা'আলা আমাদের সকলকে ইসলামের পথে চলার তৌফিক দান করুক 🤲🤲🤲 আমিন
জাজাকাল্লাহ খাইরান
আসসালামু আলাইকুম।
আল্লাহ সবার ঈমান মজবুত করার তৌফিক দিক।
আলহামদুলিল্লাহ।🌻
হুজুর আপনার সাথে কথা বলার সুযোগ করে দিলে বড় উপকার হয়
আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া আখিরাতের কামিয়াবী দান করেন আমীন ❤❤❤
''May ALLAH grant everyone the tawfiq to return to the right way from misconception",🤲🏻
Ameen....!
অতি সুন্দর আলোচনা ❤
বস্তু নিষ্ঠ আলোচনা!
আমি একজন সাধারন শিক্ষাক্ষেত্রের শিক্ষার্থী! আমাদের মত শিক্ষাথীদের জন্য কিছু বই prescribe করবেন@আহমুদুল্লাহ স্যার।যা পড়লে সহজেই বিষয়বস্তু গুলো বুঝতে পারি।
2nd কমেন্ট মাশা আল্লাহ্
Priyo shaik💙
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
হুজুর কে ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে বুজিয়ে বলার জন্য।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
মাশা আল্লাহ
আল্লাহু আকবার
আলহামদুলিল্লাহ বরাবরই সুন্দর আলোচনা 😊
সহিহ হওয়া জরুরি। সুন্দর হওয়া জরুরি নয়।
Amin
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন
আলহামদুলিল্লাহ
Allah apnake valo rakhok amin
আসসালামুয়ালাইকুম
মাশাল্লাহ
সুন্দর ব্যখ্যা।
Ajka ki dowa porta hoy
নির্দিষ্ট কোন ফরম্যাটের পোশাক ইসলামি পোশাক নয়,পোশাকের মধ্যে ইসলামী নীতিমালা অনুসরণ করলেই সেটা ইসলামি পোশাক হয়ে যাবে!!
টুপী ইসলামী লেবাস এবং মুস্তাহাব। ফকিহগণ এ বিষয়ে একমত যে টুপী নিয়ে টিটকারী করলে ঈমান চলে যাবে।
মুহাম্মাদ আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম তাঁর সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। আবু জাহেল, উৎবা, শাইবারাও একই রকম পোশাক পরতো। নাবী আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম এই পোশাকের উপর কেবল ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করেছেন। উনি আমামাহ/পাগড়ি, জামা, লুংগি পরতেন আর কলানসুআ/টুপিও প্রচলিত ছিল। কিন্তু তাঁর এসব পোশাক আর বর্তমানে আমরা যেসব টুপি, পাঞ্জাবী দেখি তা একই রকম, একথা বলা সম্ভব না, কারণ আমাদের কেউই তাঁর পোশাক নিজ চোখে দেখে নাই। এমনটা বলা "কুরআনের সূরহ ইউসূফের শার্ট আর আমাদের শার্ট একই রকম" একথা বলার মতোই। অন্যান্য নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণও তাঁদের নিজনিজ এলাকায় প্রচলিত পোশাকই পরিধান করতেন। যেসকল নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণ ভারতীয় উপমহাদেশ, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, আফৃকা, এমেরিকা ইত্যাদি অঞ্চলে আগমন করেছিলেন তাঁরা আরবীয় পোশাক নয় বরং তাঁদের সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। শাইখ আহমাদুল্লহ যে পরিবেশে থেকেছেন সেখানে টুপি-পাঞ্জাবী পরাটাই স্বাভাবিক, তাই তিনি এগুলোই পরবেন। অন্যদিকে আমাদের যাদের আশপাশের বেশিরভাগ লোকজন শার্ট-প্যান্ট পরে, তারা শার্ট প্যান্ট পরলে সমস্যা নাই। এতে কেবল ইসলামী বিধান প্রয়োগ করতে হবে, তাহলে এই পোশাকও সুন্নাতী বলে বিবেচিত হবে। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এগুলো কাফিরদের অনুকরণ। তাহলে ইংলিশে কথা বলাও কি কাফিরদের অনুকরণ? আসলে আল্লহ আদাম আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালামকে ভাষা ও পোশাক দান করেছেন, সেখান থেকেই মু'মিন কাফির সবাই এগুলো বিবর্তিত অবস্থায় গ্রহণ করেছে। কাফিরদের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো, আমরা এতে ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করি।
শায়েখ, আস-সুন্নাহ ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখলাম "মসজিদ কমপ্লেক্স" এর জন্য Islami Bank এর একটি এ্যাকাউন্ট নং দেয়া। প্রশ্ন হলো সরাসরি ওয়েবসাইট থেকেই কি পেমেন্ট করতে হবে নাকি ব্যাংকে গিয়ে জমা করে দিলেও হবে?
আজ আলেমদের কিছু কিছু ভিন্ন বক্তব্যের জন্য আমরা সাধারণ মুসলমান বিভ্রান্ত হয়ে গেলাম!!!
মুহাম্মাদ আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম তাঁর সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। আবু জাহেল, উৎবা, শাইবারাও একই রকম পোশাক পরতো। নাবী আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম এই পোশাকের উপর কেবল ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করেছেন। উনি আমামাহ/পাগড়ি, জামা, লুংগি পরতেন আর কলানসুআ/টুপিও প্রচলিত ছিল। কিন্তু তাঁর এসব পোশাক আর বর্তমানে আমরা যেসব টুপি, পাঞ্জাবী দেখি তা একই রকম, একথা বলা সম্ভব না, কারণ আমাদের কেউই তাঁর পোশাক নিজ চোখে দেখে নাই। এমনটা বলা "কুরআনের সূরহ ইউসূফের শার্ট আর আমাদের শার্ট একই রকম" একথা বলার মতোই। অন্যান্য নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণও তাঁদের নিজনিজ এলাকায় প্রচলিত পোশাকই পরিধান করতেন। যেসকল নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণ ভারতীয় উপমহাদেশ, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, আফৃকা, এমেরিকা ইত্যাদি অঞ্চলে আগমন করেছিলেন তাঁরা আরবীয় পোশাক নয় বরং তাঁদের সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। শাইখ আহমাদুল্লহ যে পরিবেশে থেকেছেন সেখানে টুপি-পাঞ্জাবী পরাটাই স্বাভাবিক, তাই তিনি এগুলোই পরবেন। অন্যদিকে আমাদের যাদের আশপাশের বেশিরভাগ লোকজন শার্ট-প্যান্ট পরে, তারা শার্ট প্যান্ট পরলে সমস্যা নাই। এতে কেবল ইসলামী বিধান প্রয়োগ করতে হবে, তাহলে এই পোশাকও সুন্নাতী বলে বিবেচিত হবে। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এগুলো কাফিরদের অনুকরণ। তাহলে ইংলিশে কথা বলাও কি কাফিরদের অনুকরণ? আসলে আল্লহ আদাম আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালামকে ভাষা ও পোশাক দান করেছেন, সেখান থেকেই মু'মিন কাফির সবাই এগুলো বিবর্তিত অবস্থায় গ্রহণ করেছে। কাফিরদের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো, আমরা এতে ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করি।
Assalamualikum amar akta posno holo namaz ath full night diya porle nighty er nise salwar pora ki lagbe salwar na porle ki namaz hobe na
😂
হযরত আমি একটা বিষয় জানতে চাই তা হলো পাঞ্জাবি আর জুব্বার শুরু হয়ে ছিলো কখন থেকে
আমরা মনে করি কল্লি লাগানো দুই সাইটে সেলাই ছাড়া যেটাকে আমরা কল্লিদার পাঞ্জাবী বলি সেটাকেই সুন্নাতি লেবাস বলি।
মহিলাদের কামিজও দুই সাইটে সেলাই ছাড়া বাতাসে একটু আলগা হলে ঊরু এবং নিতম্ব দেখা যায় সালওয়ার পড়ে দেহের চামড়ার সাথে টাইট ফলে নিতম্বের আকৃতি বোঝা যায়, সেটাকে সুন্নাতি লেবাস বলি।
শায়েখ মসজিদ মাদরাসা নির্মাণে আপনাদের ফাউন্ডেশন কাজ করে কিনা?? করলে প্রসেসটা কি যদি জানাতেন উপকৃত হতাম
ভাই কীভাবে প্রশ্ন করব তা দয়া করে বলবেন প্লীজ
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ প্রিয় শায়েখ এক বোনের জন্য আপনার সাহায্য দরকার সে নার্সিং কলেজে পড়ছে কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে সে এগিয়ে যেতে অক্ষম তাই আপনাদের মতো মহান মানুষ যদি এই একটু সাহায্য করেন তাহলে সে খুবই উপকৃত হত।
আপনার উত্তর টা পেলে খুশি হতাম।
Shayok er kase na bole shekh hasinare bolen
. valo hoye jan.....gorome prochur pani khan.....matha gorom korbenna, bou pitabenna....dhorjo dhoren shob thik hoye jabe. Valo hoye jan
এরাবিয়ান দেশগুলোতে যে জুব্বা পড়ে তা মোটেও ইসলামিক পোশাক নয়। কেউ যদি চান তাহলে আমি প্রমাণ করে দিতে পারব।
প্রমাণ দেন
❤️❤️❤️
আচ্ছা ধরুন আমাদের দেশে যদি লাইলাতুল কদর ২৫তম রজনীতে হয় ,তাহলে কি পুরো পৃথিবীতেই কি ঐ বছরের লাইলাতুল কদর ২৫তম রজনীতেই হবে ? নাকি আমাদের দেশে ২৫ তম রজনীতে লাইলাতুল কদর হলে অন্য দেশে ২৫তম রজনী বাদে অর্থাৎ, ২১/২৩/২৭/২৯ তম রজনীতে লাইলাতুল কদর কি হতে পারে ???
সরাবিশ্বে একটাই লাইলাতুল কদর এবং যেকোন এক বিজোড় রাত্রিতেই খুজঁতে হবে।
আর হ্যাঁ তা অবশ্যই সৌদির নিয়মেই খুঁজতে হবে, সৌদির বিজোড় মানে বাংলার জোড় রাত্রি।
আর সাথে সাথে এটাও মনে রাখতে হবে, লাইলাতুল কদর অত্যন্ত সম্মানিত এবং এক্সক্লুসিভ।
আর এক্সক্লুসিভ জিনিস খুব কম লোকই পায়, তাই নয় কি?
তাই তথাকথিত বাংলার জোড় রাত্রিতে এই কদর খোঁজা বৃথা।
আজকে বাংলায় ২৬ শে রমজানের কদর কিন্তু সৌদিতে ২৭ রমজানের কদর।
I have same question?
ভাই, অন্যদেশের লোকেরা কিংবা গোটা দুনিয়ার লোকেরা লাইলাতুল কদর পেল কি পেলনা সেই হিসাব আপনাকে দিতে হবেনা।
আপনি যে হিসাবে রোযা রাখছেন সেই হিসাব অনুযায়ী শেষ দশকের প্রতি রাতে কিংবা অন্তত বেজোড় রাতগুলোতে আন্তরিকতার সাথে ঈবাদাত করুন। তাহলেই আপনার নিজের লাইলাতুল ক্বদর মিস হবেনা ইন শা আল্লাহ্। বাকি সব চিন্তাগুলো ওয়াসওয়াসা আর ঈবাদাত না করার বাহানা ছাড়া আর কিছু নয়।
@@kishanarabi8818
হিসাব দিতে হবে না! তা না হয় বুঝলাম।
কিন্তু কেউ যদি জানতে চায় সেক্ষেত্রে??
শেষ দশক নিয়ে কোন সমস্যা নেই,
কেউ যদি শুধু লাইলাতুল কদর খুঁজতে যায়??
সেক্ষেত্রে জোড় বিজোড় মিলে তো একাকার।
কোন মানদণ্ডে আপনি বিজোড় খুঁজবেন শুনি।
আর সব কিছুতেই শয়তানের ওয়াসা ওয়াসা খুঁজা বন্ধ করুন।
যুক্তিহীন ভাবে একটা বলে দিলেই হলো🙄
@@DolanShoishob যে অঞ্চলের মানুষ যে হিসাব অনুযায়ী রমজান মাস শুরু করেছে তারা সেই হিসাব অনুযায়ীই বেজোড় রাতগুলোতে লাইলাতুল কদর খুঁজবে--এটা কমনসেন্স খাটালেই বুঝা সম্ভব। আমার কমেন্টেও সেটা পরিষ্কারভাবে বলা আছে।
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু আপনার ভিডিওগুলো খুবই অসাধারণ আমার একটি প্রশ্ন বাথরুমে কি ওযু করা যাবে
অবশ্যই
শায়েখ আপনার কাছে প্রশ্ন ছিলো, বিতরের দুই রাকাত নামাজের পরে এক রাকাত নামাজে দোয়া কূনুত কখন পড়তে হয়? উত্তর টা পেলে খুবই উপকৃত হতাম।
৩য় রাকা'তে সুরা ফাতিহা পড়ার পর আপনি সূরা ইখলাস পড়ার পর আল্লাহু আকবার বলে হাত উঠিয়ে ছেড়ে দিয়ে দুআ কুনুত শুরু করে দেবেন।
Ruku er age ar por e duitar ei Hadith ache. Jehutu Bangladesher Manush hanafi madhab follow kore, ruku er age koren jodi jhamela hobar Karon thake.
১ মিনিট শায়েখ আহমাদুল্লাহ কে জুব্বা ছাড়া আর টুপি ছাড়া পেন্ট পড়া দেখতে চাই যদি এট ইসলামি পোশাক না হয়ে থাকে।
mohilara ki tupi porte parbe ???? hujur please akto bolen..
না
টুপি পুরুষের পোশাক তাই মহিলাদের জন্য এটা পরা হারাম। মহিলারা খিমার/জিলবাব পরবে।
আসসালামু আলাইকুম , অজু চলাকালীন যদি বায়ু নির্গত হয় তাহলে , পুনরায় প্রথম থেকে অজু শুরু করতে হবে । ❤️
জী
@@m.a.haquemanik9148 👍
প্রিয় হুজুরের কাছে ১টা প্রশ্ন, অনেকে বলে টুপি মাথায় সব সময় রাখলে কিয়ামতের দিন তা সুর্যের তাপ থেকে রক্ষা করবে, এটা কতটুকু যৌক্তিক, উত্তরটা পেলে অনেক উপকৃত হবো
মূলনীতি হলো লম্বা ঢিলেঢালা পোশাক।
পায়জামা পাঞ্জাবিতে যতোটা সুন্দর লাগে শার্ট-প্যান্ট এ ততোটা লাগেনা। পাঞ্জাবিতে খুব পায়াস একটা লুক আসে যেটা অন্য কিছুতে আসেনা
আপনার কথা কিছুটা ঠিক,
এগুলা আমাদের দৃষ্টিভঙির সমস্যা।
পায়াস লুক দিয়ে কি আসে যায়!
ইমান তো অন্তরের বিষয়,
পায়াসনেসও সেখান হতে ই আসে,
আর লেবাসধারী শয়তান তো আরো ভয়ংকর যাকে মানুষ সহজেই ভুল করে
আপনি একটা ছাগুশ্রেণীর লোক। তাই এমনটা মনে হয়🐸😁
Pious look? Mane shirt porle se pious na? 😂😂😂
@@aftab_333
আপনি কি আমাকে বললেন?
@@1eV তিনলাইন বেশি বুঝেন কেন? বাইরে পায়াস লুক সৃষ্টি হওয়া আর ভেতরে পায়াস হওয়া এক কথা নয় এটা সবাই জানে। প্যান্ট-শার্ট পরেও পায়াস হওয়া সম্ভব। কিন্তু এক্সটারনালি পাঞ্জাবীর মতো ঢিলেঢালা আর সতর আবৃতকারী পোশাকে যে পায়াস লুক ফুটে ওঠে সেটা প্যান্ট-শার্টে হয়না।
রুকু সিজদা দেয়ার সময় প্যান্ট-শার্ট পরিহিতদের পশ্চাতদেশের গঠন আকৃতি কীরকম ভাবে প্রদর্শিত হয় সে সম্পর্কে ধারনা না থাকলে কাউকে বলবেন প্যান্ট-শার্ট পরে (ইন করে পরলে আরো ভালো!!!) নামাজ পড়া অবস্থায় আপনার পশ্চাতদেশের একটা ছবি তুলে রেখে পরে আপনাকে দেখাতে!
স্পষ্ট ধারণা পেলাম, আলহামদুলিল্লাহ্।
❤
আসসালামু আলাইকুম। আমার ছোট্ট চ্যানেলের পাশে থাকবে ইনশাআল্লাহ।
হুজুর যেই বিষয়টা পরিস্কার করে বলেননি, "টাইটফিট পোশাক পড়া যাবেনা যেইটায় শরীরের গঠন বুঝা যায়।"
আমার আরেকটা প্রশ্ন, কিছু মানুষ এমন পাতলা বা নেটের মতো কাপড়ের পাঞ্জাবি পড়েন যেইটায় শরীর দেখা যায়, যদিও ভিতরের হাতা ছাড়া গেঞ্জি পড়েন কিন্তু দেখতে বাজে দেখায়। এইরকম পাঞ্জাবি পড়া কি উচিত?
এটা তাকওয়ার পোশাক নয়, অর্থাৎ উত্তম পোশাক নয়
একটা মূলনীতি মনে রাখবেন, শরীর দেখা যাওয়ার অর্থ হচ্ছে ছতর দেখা যাওয়া। মানে পুরুষের ক্ষেত্রে নাভি থেকে হাটু আর নারীর ক্ষেত্রে পুরো শরীর। সুতরাং ছতর দেখা যায় এবং বুঝা যায় এমন পাতলা ও টাইট পোশাক পরা যাবেনা।
একটা জিনিস বুঝুন, ছতর ছাড়া শরীরের বাকি অংশে কাপড় না পরে যদি খোলাও রাখেন তাতে কি গুনাহ হবে? হবেনা। অতএব ঐ অংশে পাতলা কাপড় পরলে গুনাহ হবে কেন?
ব্যাপারটা কি ক্লিয়ার নাকি ভেজাল আছে?
(আমিও একজন হাফেজ মাওলানা এবং ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স করা নগণ্য ব্যক্তি। বক্তব্যের বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বলতে হলো)
@@m.a.haquemanik9148 গুনাহ হবে না তবে এরকম পোশাক তাওয়া পরিপন্থী, উত্তম পোশাক নয়
Please hear again dear brother, Hujur has cleared about tight fitted wearing.
@@mubarakhossain6129 gurutto diye bolen nai. Just ekbar bolsen tightfit er. Gurutto na deyar jonnoi comment a amar ullekh kora.
Amr cheler boyos dui bochor. O angti porar jonno onk kanna kore. Or sorner angti ache. Seta porano jabe?
দুই বছরের বাচ্চার ওপর শরীআর বিধান কার্যকর নয়। তাই আপাতত পরাতে পারেন। তবে আরেকটু বড় হলে তখন আর পরতে দিবেননা।
শায়েখ আহমাদুল্লাহর সহবতে আছেন কে কে?
আসসালামু আলাইকুম, এক বোতাম পান্জাবি ছাড়া কি পান্জাবি তে কি কলার দিয়ে পরিধান করতে পারবে?
Rad colour কেনো পড়া যাবে না ও এইটা পরলে কি গুনা হবে plz দয়া করে জানাবেন❤️❤️❤️
লাল কালার কাফির দের বস্ত্র, লাল কালার আপনার জন্য তকগন অনুমতি আছে যখন আপনার এলার্যি হবে
জনাব সায়েক সাহেব হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পুরো জিন্দেগী যদি মুসলমানদের অনুসরণীয় অনুকরণীয় হয় তাহলে উনার পোশাক কেন সুন্নত হবে না এটা জানার খুব ইচ্ছে ছিল
মুহাম্মাদ আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম তাঁর সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। আবু জাহেল, উৎবা, শাইবারাও একই রকম পোশাক পরতো। নাবী আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম এই পোশাকের উপর কেবল ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করেছেন। উনি আমামাহ/পাগড়ি, জামা, লুংগি পরতেন আর কলানসুআ/টুপিও প্রচলিত ছিল। কিন্তু তাঁর এসব পোশাক আর বর্তমানে আমরা যেসব টুপি, পাঞ্জাবী দেখি তা একই রকম, একথা বলা সম্ভব না, কারণ আমাদের কেউই তাঁর পোশাক নিজ চোখে দেখে নাই। এমনটা বলা "কুরআনের সূরহ ইউসূফের শার্ট আর আমাদের শার্ট একই রকম" একথা বলার মতোই। অন্যান্য নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণও তাঁদের নিজনিজ এলাকায় প্রচলিত পোশাকই পরিধান করতেন। যেসকল নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণ ভারতীয় উপমহাদেশ, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, আফৃকা, এমেরিকা ইত্যাদি অঞ্চলে আগমন করেছিলেন তাঁরা আরবীয় পোশাক নয় বরং তাঁদের সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। শাইখ আহমাদুল্লহ যে পরিবেশে থেকেছেন সেখানে টুপি-পাঞ্জাবী পরাটাই স্বাভাবিক, তাই তিনি এগুলোই পরবেন। অন্যদিকে আমাদের যাদের আশপাশের বেশিরভাগ লোকজন শার্ট-প্যান্ট পরে, তারা শার্ট প্যান্ট পরলে সমস্যা নাই। এতে কেবল ইসলামী বিধান প্রয়োগ করতে হবে, তাহলে এই পোশাকও সুন্নাতী বলে বিবেচিত হবে। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এগুলো কাফিরদের অনুকরণ। তাহলে ইংলিশে কথা বলাও কি কাফিরদের অনুকরণ? আসলে আল্লহ আদাম আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালামকে ভাষা ও পোশাক দান করেছেন, সেখান থেকেই মু'মিন কাফির সবাই এগুলো বিবর্তিত অবস্থায় গ্রহণ করেছে। কাফিরদের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো, আমরা এতে ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করি।
মুহাম্মাদ আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম তাঁর সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। আবু জাহেল, উৎবা, শাইবারাও একই রকম পোশাক পরতো। নাবী আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম এই পোশাকের উপর কেবল ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করেছেন। উনি আমামাহ/পাগড়ি, জামা, লুংগি পরতেন আর কলানসুআ/টুপিও প্রচলিত ছিল। কিন্তু তাঁর এসব পোশাক আর বর্তমানে আমরা যেসব টুপি, পাঞ্জাবী দেখি তা একই রকম, একথা বলা সম্ভব না, কারণ আমাদের কেউই তাঁর পোশাক নিজ চোখে দেখে নাই। এমনটা বলা "কুরআনের সূরহ ইউসূফের শার্ট আর আমাদের শার্ট একই রকম" একথা বলার মতোই। অন্যান্য নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণও তাঁদের নিজনিজ এলাকায় প্রচলিত পোশাকই পরিধান করতেন। যেসকল নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণ ভারতীয় উপমহাদেশ, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, আফৃকা, এমেরিকা ইত্যাদি অঞ্চলে আগমন করেছিলেন তাঁরা আরবীয় পোশাক নয় বরং তাঁদের সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। শাইখ আহমাদুল্লহ যে পরিবেশে থেকেছেন সেখানে টুপি-পাঞ্জাবী পরাটাই স্বাভাবিক, তাই তিনি এগুলোই পরবেন। অন্যদিকে আমাদের যাদের আশপাশের বেশিরভাগ লোকজন শার্ট-প্যান্ট পরে, তারা শার্ট প্যান্ট পরলে সমস্যা নাই। এতে কেবল ইসলামী বিধান প্রয়োগ করতে হবে, তাহলে এই পোশাকও সুন্নাতী বলে বিবেচিত হবে। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এগুলো কাফিরদের অনুকরণ। তাহলে ইংলিশে কথা বলাও কি কাফিরদের অনুকরণ? আসলে আল্লহ আদাম আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালামকে ভাষা ও পোশাক দান করেছেন, সেখান থেকেই মু'মিন কাফির সবাই এগুলো বিবর্তিত অবস্থায় গ্রহণ করেছে। কাফিরদের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো, আমরা এতে ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করি।
হুজুর একটা প্রশ্ন
প্রশ্ন হলো..---এশার নামাজ পড়ি নাই....তবু কি তাহাজ্জুদ নামাজ হবে কি আজো সম্ভব একটু বলবেন প্লিজ
নাম মোঃ লালচাঁন বাদশা
এটা কোন প্রশ্ন না। আগে এশার নামাজ আদায় করতে হবে ।
হাফ হাতা জামা দিয়ে কি নামাজ আদায় করা যাবে।
আসসালামু আলাইকুম
পিরিয়ডের ঠিক আগ দিয়ে যে বাদামী/কালচে স্রাব হয়, আমি তখনই নামাজ অফ করে দিই।। এখন তো রমাদান রোজা অফ রেখেছি কিন্তু ভিতরটা খচখচ করতেছে।। অনেক গুলা ভিডিও দেখলাম কিন্তু কোথাও আমার প্রশ্নের উত্তর নেই।।
প্লিজ আমি খুব দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যে আছি।। সঠিকটা জানা খুব প্রয়োজন।।।
আসসালামুয়ালাইকুম, শায়েখ, আমি একটি প্রশ্ন করতে চাই, সেটা হলো এই যে, আমার ছেলে র বয়স ২৩ এবং মেয়ের বয়স ১৩ , আমি আর আমার সামী দুই জনে যদি দেশের বাড়ি বা কোথাও যাই তবে ওরা দুজন কি এক রুমে আলাদা বিছানায় ঘুমাতে পিরবে? ভাই বোনের অনেক খেয়াল করে, সন্তান এর মতোই আদর করে, কিন্তু তবুও আমাদের যাওয়াটা ঠিক হবে কি না জানতে চাইছি। দয়া করে জানাবেন প্লিজ। আসসালামুয়ালাইকুম, শায়েখ।
একদা হযরত আবু বকর তার মেয়ে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহার সাথে আলাদাভাবে কথা বলছিলেন তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বললেন আমি শয়তানকে দেখেছি,,,,((আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুক আমার এরকমই মনে আছে)) সেই দৃষ্টিকোণ থেকে আমার মনে হয় এটা উচিত হবে না
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি টুপি পকেটে রাখলে কি গুনাহ আছে?
প্রিয় শায়েখ দয়া করে আমার কমেন্ট পড়বেন আশা করি,,,,আমার এই প্রশ্নের উত্তর দিবেন প্লিজ,,,,,আমি নামাজের চোকি বানিয়েছি সেখানে নামাজ পড়ি কারন ইদুর চিকা গরে দোড়ায় আমার কেমন যেন দুগন্দ আসে সে জন্য আমার নামাজে কোন অসুবিধা আছে কি,,,,আর আমার সামি অনেক ধুমপান করেন প্রতিদিন দুই তিন পেকেট খায় সারা শরিরে গন্ধ জামা কাপড়ে গন্ধ হাতে এমন কি তার নিশ্রাসে গন্ধ আসে রাতে গুমাতে গেলে কুলাতে পাড়িন সে জন্য আমি আমার মুখ গুড়িয়ে গুমাই সে জন্য আমার কি গুনাহ হবে,,,,আর সুদের কথা আমি তাকে অনেক বুজিয়ে বলছি কিন্তু আমলে নেয় না তার পোতিক জমি বেচা টাকা ডাবল সুধে রাখা হয়েছে ব্যংকে আমি আপনার পতিটি পোগ্রাম দেখি কিন্তু কাজের কাজ কিছুই করাতে পাড়িন আমার জন্য দোয়া চাই আমি যেন সবার জন্য আল্লাহ কাছে হেদায়েত প্রাথনা করতে পারি,,,,,,,,
আমার মনে হয় সুধের টাকা টা ওনার জন্য হারাম আপনার জন্য হারাম না, কারন আপনি উনাকে সুদ নাখাওয়ার জন্য বলছেন সে শুনছে না, কাজেই মৃত্যুর পর যার যার কর্মের পল তাগেই ভোগ করতে হবে।আপনার স্বামী কে আল্লাহ সহী বুজ দান করুক।
আসসালামু আলাইকুম,
আমি জানতে চাচ্ছিলাম, গেঞ্জিতে পশুপাখি/মানুষের সেইপ বোঝা যায় (যেমন রালফ লরেন এর পোলো গেঞ্জি), কিন্তু পশু পাখি/ মানুষের চোখ দেখা যায় না। এইরকম গেঞ্জি কি পরা যাবে? অথবা এসব পড়ে নামাজ পড়া যাবে?
হুজুর নবীজি সাঃ বিয়ের দিন কী পোষাক পরিধান করেছেন
আপনি কথায় কথায় নবী কারিম বলেন। নবী করিম মানে তো সবচেয়ে বড় নবী আসলে কি আল্লাহ নবীদের মধ্যে পার্থক্য করতে বলেছেন।
আসসালামু আলাইকুম,
আমার মা নেই ১ মাস হলো💔 ,,, আমার কবর জিয়ারত করতে যেতে অনেক ইচ্ছা করে ,,, প্রতিদিন ইচ্ছা করে একবার কবর স্থানে যাই । কিন্তু মহিলাদের নাকি বেশি যাওয়া উচিত নয় !!
আমি একমাসের সর্বোচ্চ কয়বার যেতে পারবো ???
আমার মায়ের জন্য দোয়া করবেন মহান রাব্বুল আলামিন যেন তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন ।
Apni namaj porar por doya korben,tahole apnar ma sowab pabe Insha Allah
@@syedasohana Assalamualaykum ota *dua
@@syedasohana ji apo ,,, shb smy e duaa e kori ✨
ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর এই বক্তব্যটি যে, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী"।
নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় নিজেকে আল্লাহ্'র কাছে বিনীত ও আত্মসমর্পিত করে উপস্থাপন করার আবেগ যখন প্রবল হয় তখন দুই হাত স্বভাবতই নিচের দিকে নেমে নাভির কাছে গিয়ে স্থির হতে চায়।
আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। নিজের অজান্তেই একথাগুলো অন্তরে জেগে উঠবে,
হে আল্লাহ্! আসমান ও যমীনের সর্বময় ক্ষমতা, আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের একচ্ছত্র মালিক! তোমার সম্মুখে আমি নিরংকুশভাবে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পন করে ভূলুণ্ঠিত হয়ে নতিস্বীকার করেছি।
আমার সমস্ত আমিত্ববোধ ও আত্মগৌরব তোমার শ্রেষ্ঠত্বের সম্মুখে চূর্ন-বিচূর্ণ হয়ে ধূলোয় মিশে গিয়েছে। আমার মস্তক, নাক ও কপালকে তোমার মহিমাণ্বিত ও সর্বময় শ্রেষ্ঠত্বপূর্ন কুদরতী পায়ের সম্মুখে অবনত করে দিয়েছি যেন তোমার নিরংকুশ আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের পদতলে তা পদদলিত হয়। তোমার কাছে আমার নিরংকুশ পরাজয়, আত্মসমর্পন ও নতিস্বীকারের প্রতীককে আমার নাভিতে চিরদিনের জন্য সীলমোহর করে দাও।।।
আর তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হয়ে আমার এই হাত বাঁধাকে সেই সীলমোহরের নিচে করা স্বাক্ষর হিসেবে কবুল করো। তোমার সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার দিনেও আমাকে এরূপ পরাজিত ও আত্মসমর্পিত হয়ে দাঁড়ানোর তৌফিক দাও। তুমি যতক্ষণ পছন্দ করো আমাকে তোমার সম্মুখে বিনীত ও অবনত সেবকের ন্যায় দাঁড় করিয়ে রাখো। এর দ্বারা
আমার প্রতি সন্তুষ্ট হও এবং তোমার ক্রোধের আগুনকে নিভিয়ে দাও।
আলহামদুলিল্লাহ্।
*নাভিকে দ্বিতীয় মস্তিষ্ক বলা হয়* । এটি মানুষের *সমর্পনময় আবেগকে জাগ্রত করার প্রাণকেন্দ্র* যা মানুষের জৈবিক অনুভূতি ও আধ্যাত্মিক অনুভূতি উভয়কেই পরিচালিত করে।
এই সমর্পনময় আবেগকে যখন আধ্যাত্মিকতার দিকে পরিচালিত করা হয় তখন তা আল্লাহ্'র সামনে পরাজিত, আত্মসমর্পিত, অবনত ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার অনুভূতি এনে দেয়।
কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হল নারীদেরকে এই অনুভূতি থেকে বঞ্চিত করে বুকের ওপর হাত বাঁধার ব্যাপারে না আছে কোনও হাদীসের দলিল আর না আছে গ্রহনযোগ্য যুক্তি।
তাই নারীদের মধ্যে এই বিষয়টি বেশি বেশি প্রচার করা উচিত।
দলিল দিবেন প্লীজ
শায়েখ তাহলে পাঞ্জাবি জুব্বা ছাড়া আর কি কি পোশাক সুন্নার বা ঢিলেঢালা হতে পারে তার যদি একটা লিস্ট দিতেন। অথবা সবসময় পাঞ্জাবি না পরে মাঝে মাঝে পাঞ্জাবি ছাড়াও আরো যা যা পোশাক সুন্নতের মধ্যে পড়ে তা পরে উম্মতকে দেখিয়ে দিতেন তাহলে খুবই ভাল হত। কেননা যারা প্যান্ট শার্ট পরে তারা আপনাদের এইসকল কথাকে টেনে এনে বলে যে ভাই পাঞ্জাবি জুব্বাই কি সুন্নাতি লেবাস নাকি? কিন্তু তা যে অমুসলিমদের অনুসরণ হয় যে বিষয় আর মাথায় থাকেনা।
এ ব্যাপারটা একটু ক্লিয়ার করা দরকার নচেৎ এই অল্প কথায় বিভ্রান্তি ছড়ায় বলে আমি মনে করি!
মুহাম্মাদ আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম তাঁর সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। আবু জাহেল, উৎবা, শাইবারাও একই রকম পোশাক পরতো। নাবী আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম এই পোশাকের উপর কেবল ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করেছেন। উনি আমামাহ/পাগড়ি, জামা, লুংগি পরতেন আর কলানসুআ/টুপিও প্রচলিত ছিল। কিন্তু তাঁর এসব পোশাক আর বর্তমানে আমরা যেসব টুপি, পাঞ্জাবী দেখি তা একই রকম, একথা বলা সম্ভব না, কারণ আমাদের কেউই তাঁর পোশাক নিজ চোখে দেখে নাই। এমনটা বলা "কুরআনের সূরহ ইউসূফের শার্ট আর আমাদের শার্ট একই রকম" একথা বলার মতোই। অন্যান্য নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণও তাঁদের নিজনিজ এলাকায় প্রচলিত পোশাকই পরিধান করতেন। যেসকল নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণ ভারতীয় উপমহাদেশ, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, আফৃকা, এমেরিকা ইত্যাদি অঞ্চলে আগমন করেছিলেন তাঁরা আরবীয় পোশাক নয় বরং তাঁদের সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। শাইখ আহমাদুল্লহ যে পরিবেশে থেকেছেন সেখানে টুপি-পাঞ্জাবী পরাটাই স্বাভাবিক, তাই তিনি এগুলোই পরবেন। অন্যদিকে আমাদের যাদের আশপাশের বেশিরভাগ লোকজন শার্ট-প্যান্ট পরে, তারা শার্ট প্যান্ট পরলে সমস্যা নাই। এতে কেবল ইসলামী বিধান প্রয়োগ করতে হবে, তাহলে এই পোশাকও সুন্নাতী বলে বিবেচিত হবে। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এগুলো কাফিরদের অনুকরণ। তাহলে ইংলিশে কথা বলাও কি কাফিরদের অনুকরণ? আসলে আল্লহ আদাম আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালামকে ভাষা ও পোশাক দান করেছেন, সেখান থেকেই মু'মিন কাফির সবাই এগুলো বিবর্তিত অবস্থায় গ্রহণ করেছে। কাফিরদের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো, আমরা এতে ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করি।
হুজুর আমি মাথায় টুপি পরি রদরের মাজেকাজ করি কেপ পরা জাবেকিনা
রাসুল (সা) ও খোলাফায়ে রাশেদা (রা)'র পরে মুসলিম মিল্লাতের সবচেয়ে স্বর্ণালী যুগ ছিলো উসমানী খেলাফত। উসমানী খেলাফতের সুলতান ও মন্ত্রী পরিষদ কোর্ট-টাই এসবই পরিধান করতেন। উসমানী সালতানাত মক্কা মাদীনার কাস্টোডিয়ান ছিলেন। খলিফা আব্দুল হামিদ ২য় (রহ.) নবপরিকল্পিত ইস্রাইল রাষ্ট্রগঠণের নেতিবাচক পরিকল্পনাকে নাস্তানাবুদ করেছেন বারবার।
দয়া করে আপনার কথার প্রমাণ দিয়ে যাবেন,,,, ভিত্তিহীন কথা বলিবেন না
@@Hasan-Sayed ভাই এই অবাধ তথ্য প্রবাহের যুগে আপনার যদি তথ্যপ্রমাণ লাগে একটা ক্লিক করে বের করুন। যদি না জানি তাহলেতো আর বলতাম না। যেহেদু বলেছি সেহেতু প্রমাণও আছে। গুগল করে জেনে নিন। ধন্যবাদ।
আমরা ইসলামিক বিষয়গুলোকে প্রমাণ করার ক্ষেত্রে যেকোনো দলিল গ্রহণ করি না,,, কেউ একজন লিখে বলে দিল সেটা তো আমরা মানিব না,, দয়া করে আপনি যদি তথ্য দিয়ে জানতে সাহায্য করতেন খুশি হতাম 🫠
@@Hasan-Sayed আপনি এসেছেন লজিক খুঁজতে বিতর্ক করতে। উসমানী খলিফাদের ছবি আছে দেখে নিন
পোশাক সম্পর্কে কোরআনে আয়াত রয়েছে সে আয়াতের ধারে কাছেও গেলেন না কারণ কি? নিশ্চয়ই কোরআনের বিধান হাদিসের চেয়ে শক্তিশালী। কি বলেন আপনারা!
সর্বাবস্থায় পুরুষের টাকনার উপরে কাপড় পরিদান করতে হবে।
না হলে ইসলামি পোশাক হবে হারাম হবে।
কোরআন থেকে আয়াতের রেফারেন্স না দিয়ে বললে বুঝার উপায় নাই যে এটা আল্লাহর বাণী কিনা।
এগুলো দ্বারা আমরা কিছু বুঝতে পারছি না!!!
মানুষ মারা যাওয়ার পরে তার লাশের সামনে দারিয়ে তার নিকট মাফ চাওয়া কতটা যুক্তিযক্ত?
কোনো যুক্তি নেই। এখন আর মাফ চাওয়ার সুযোগ নেই। তবে তাঁর জন্য বেশি বেশি দুআ করলে সেই ওসিলায় হয়তো আল্লাহ্ মাফ পাওয়ার একটা ব্যবস্থা করে দিতে পারেন।
মোবাইল, কম্পিউটার সার্ভিস করে টাকা ইনকাম করা হালাল নাকি হারাম দয়া করে জানাবেন প্লিজ
Period er pore je meyeder foroz gosol korte hoy tokhn jodi lojja stan er posom na fele kore taile ki foroz gosol Ta hobe?
পশম ফেলা না ফেলার সাথে ফরয গোসল না হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। শরীরের সব স্থানে পানি পৌঁছালেই ফরয গোসল হয়ে যাবে। তবে গুপ্তাঙ্গের লোম ৪০ দিনের মধ্যে না কাটলে এমনিতে গুনাহ হবে।
টুপি পাইচি রাচতাই এটা দিয়ে নামাজ পড়লে কি নামাজ হয়বে নি
কোন লোক পানির পিপাসায় পানি খেয়ে রোজা ভেঙে ফেললে তাকে কি কাফফারা দিতে হবে
যদি এমন হয় যে সর্বোচ্চ চেষ্টা করার পরেও আর থাকা যাচ্ছেনা। জীবন বিপন্ন হয়ে যেতে পারে বা সাধ্যের বাহিরে চলে যাচ্ছে তাহলে রোজা ভেঙ্গে ফেলবে। এর জন্য পরে শুধু কাজা করতে হবে, কাফফারা লাগবেনা।
কাফফারা তো শুধুমাত্র বিনা ওজরে রোজা না রাখা বা বিনা ওজরে রোজা ভেঙ্গে ফেলার জন্য হয়ে থাকে।
যুক্তিসঙ্গত বা শরীয়ত সম্মত ওজর থাকলে কাফফারা লাগেনা।
না কাজা করতে হবে
হুজুর সপ্নে পাঞ্জাবি দেখলে কি হয়
তাহলে হুজুর পরবর্তী ভিডিওতে আপনাকে টুপি ছাড়া শার্ট পরা অবস্থায় দেখতে চাই।
একটা জিনিস জায়েজ হলেই যে এটার উপর আমল করতে হবে বিষয়টি এমন নয়,,, اتقوا مواضع التهم،،،তোমরা অপবাদের জায়গা হতে বেঁচে থাকো,,,, এছাড়াও তার পজিশনের কারণে এটার উপর আমল করলে বিষয়টি সুন্দর হবে না😊
আমিও একি কমেন্ট করলাম।
যদি এসব ইসয়ামি পোশাক না হয় উনাকে পেন্ট আর শার্ট পড়া দেখতে চাই।
শায়খ যথাযথই বলেছেন❤, ইসলামের কোন ড্রেস কোড নেই! বাংলাদেশের অনেক আলেমরা ইসলামিক ড্রেস বলতে পায়জামা পাঞ্জাবি বা জুব্বাকে ইঙ্গিত করে এটা ঠিক না, ওরা এটা ভুল বলে থাকে!
অমুসলিমদের ড্রেস ঠিকই আমরা পরছি
তাতে যায় আসে না
আচ্ছা বলেন তো জিন্স শার্ট, কোর্ট টাই এই গুলো ১৪০০ বছরের মুসলিম ইতিহাসে কে পরেছে?
পাঞ্জাবি অমুসলিম রা পরে না কারণ এটাতে ভাব আসে না অহংকার আসে না
বাঙ্গালীরা পাঞ্জাবী কেন পরে? পাঞ্জাবী কি পরবার জিনিস? তাহলে পাঞ্জাবী কি ও কাকে বলে? পাঞ্জাব একটা প্রদেশের নাম আর ভাষা হল পাঞ্জাবী ও পাঞ্জাবে বসবাসকারী মানুষকে পাঞ্জাবী বলা হয়। তাই পাঞ্জাবী নয় কুর্তা বলুন।
প্যান্ট শার্ট পরে যদি মাদ্রাসায় যাওয়া যায়। আর যদি জুব্বা পড়ে পোশাকের স্কুল কলেজে যাই কোন তারতম্য থাকলো না।
সে বিষয়ে একটি ভিডিও বানালে খুশি হইতাম
পুরুষ হলুদ পোশাক পরতে পারবে কিনা? কথাটা ক্লিয়ার বোঝা গেল না।
ধর্ম লেবাসে নয় ধর্ম কর্মে।
Hujur apnar akta vedeo dekhilam toblig jamater bapare tai bolchi jamate na gele apni buj ben ki kare apnake giye dekhte habe konta koran o hadish sunnater bipokhe ache ar je fajaelet kitab eteto mashaeler ketab noy mashael alemder ther theke jene amal karar jonno utshahit karahoy to shirk bidat theke bachar cheshta karahoy
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুব্বা টুপি পড়েছেন এটার কারণে যদি পড়লে সওয়াব হয় তাহলে এটা কেন ইসলামের পোশাক হবে না আর যদি ইসলামী পোশাক নাই হয় তাহলে শায়েখ প্রিয় শায়খ অনুরোধ করবো আপনি আপনার থেকে জুব্বা টুপি খুলে ফেলুন। শায়খ মনে কষ্ট নিবেন না রাসূল সাল্লাহু সাল্লাম আসার আগ থেকে যদি জুব্বা আরব বিশ্বে প্রচলিত থাকে এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম আসার পরে যদি ওই জুব্বা তিনি পরিধান করেন তাহলে তখন থেকেই এটা ইসলামী পোশাক হয়ে যাবে এটার জন্য আর আলাদা কোন শরীয়ত লাগবে না। কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের থেকে কোন কিছুই করেন না কেন আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে কারীমে বলেছেন ما ينطق عن الهوى ان هو الا وحي يوحى অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম নিজের থেকে কোন কিছু বলেন না বরং তিনি সেটাই বলেন সেটাই করেন যেটা আল্লাহতালার পক্ষ থেকে তা উনার কাছে ওহী আসে। এখন যদি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম আরব বিশ্বের ওই পোশাকটি পরিধান করেন তাহলে অবশ্যই জানতে হবে এটা আল্লাহতালার পক্ষ থেকে উনার কাছে ওহী এসেছে বিধায় তিনি সেই পোশাক পরিধান করেছেন এবং এটাই তখন ইসলামী পোশাক হয়ে যাবে। হা মেনে নিলাম যদি জুব্বা টুপি ইসলামী শাসক নাও হয় তবে বর্তমান জামানায় জুব্বা টুপি একমাত্র ইসলামী ঘোষক হবে কারণ ইহুদী-খ্রিস্টানদের কাফেরদের থেকে আলাদা থাকার একমাত্র পোশাকই হলো জুব্বা। কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর নির্দেশ হল যে তোমরা ইহুদী খ্রিস্টানদের সঙ্গে বিরোধিতা করো আর বর্তমানে পোশাকের ক্ষেত্রে বিরোধিতার একমাত্র উপায় জুব্বা টুপি কেননা ইহুদী-খ্রিস্টানরা তো জুব্বা টুপি পড়ে না আমভাবে।
মুহাম্মাদ আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম তাঁর সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। আবু জাহেল, উৎবা, শাইবারাও একই রকম পোশাক পরতো। নাবী আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালাম এই পোশাকের উপর কেবল ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করেছেন। উনি আমামাহ/পাগড়ি, জামা, লুংগি পরতেন আর কলানসুআ/টুপিও প্রচলিত ছিল। কিন্তু তাঁর এসব পোশাক আর বর্তমানে আমরা যেসব টুপি, পাঞ্জাবী দেখি তা একই রকম, একথা বলা সম্ভব না, কারণ আমাদের কেউই তাঁর পোশাক নিজ চোখে দেখে নাই। এমনটা বলা "কুরআনের সূরহ ইউসূফের শার্ট আর আমাদের শার্ট একই রকম" একথা বলার মতোই। অন্যান্য নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণও তাঁদের নিজনিজ এলাকায় প্রচলিত পোশাকই পরিধান করতেন। যেসকল নাবী আলাইহিমুসসলাতু ওয়াসসালামগণ ভারতীয় উপমহাদেশ, পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, আফৃকা, এমেরিকা ইত্যাদি অঞ্চলে আগমন করেছিলেন তাঁরা আরবীয় পোশাক নয় বরং তাঁদের সমাজে প্রচলিত পোশাকই পরতেন। শাইখ আহমাদুল্লহ যে পরিবেশে থেকেছেন সেখানে টুপি-পাঞ্জাবী পরাটাই স্বাভাবিক, তাই তিনি এগুলোই পরবেন। অন্যদিকে আমাদের যাদের আশপাশের বেশিরভাগ লোকজন শার্ট-প্যান্ট পরে, তারা শার্ট প্যান্ট পরলে সমস্যা নাই। এতে কেবল ইসলামী বিধান প্রয়োগ করতে হবে, তাহলে এই পোশাকও সুন্নাতী বলে বিবেচিত হবে। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এগুলো কাফিরদের অনুকরণ। তাহলে ইংলিশে কথা বলাও কি কাফিরদের অনুকরণ? আসলে আল্লহ আদাম আলাইহিসসলাতু ওয়াসসালামকে ভাষা ও পোশাক দান করেছেন, সেখান থেকেই মু'মিন কাফির সবাই এগুলো বিবর্তিত অবস্থায় গ্রহণ করেছে। কাফিরদের সাথে আমাদের পার্থক্য হলো, আমরা এতে ইসলামী বিধি নিষেধ আরোপ করি।
মাশাল্লাহ ভালো বলেছেন❤
লাহুয়াল হাদীস মার্কা হুজুর তো তাই কোরআনের কথা জানালেও বলবে না। উনি সব সময় কোরআনের পাশাপাশি লাহুয়াল হাদীস বলে থাকেন। লাহুয়াল হাদীস না বললে ওনার ঘুম হয়না।
মন্তব্য করার আগে নিজের গন্তব্য ঠিক করুন..আপনি কী শির্কমুক্ত?যদি শির্কমুক্ত না হন..তাহলে আপনি মুসলমান নন!
" নিজে শির্কমুক্ত না হয়ে শির্কের বিষয় বাদ দিয়ে অন্যান্য ইসলামী বিধান নিয়ে আলোচনা করা কলুর বলদের ঘানি টানার মতো I"
39:65
وَلَقَدْ أُوحِىَ إِلَيْكَ وَإِلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِكَ لَئِنْ أَشْرَكْتَ لَيَحْبَطَنَّ عَمَلُكَ وَلَتَكُونَنَّ مِنَ الْخٰسِرِينَ
আর অবশ্যই তোমার কাছে এবং তোমার পূর্ববর্তীদের কাছে ওহী পাঠানো হয়েছে যে, তুমি শির্ক করলে তোমার (সমস্ত )আমল নিষ্ফল হবেই। আর অবশ্যই তুমি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
সূরা: যুমার
6:88
ذٰلِکَ ہُدَی اللّٰہِ یَہۡدِیۡ بِہٖ مَنۡ یَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِہٖ ؕ وَ لَوۡ اَشۡرَکُوۡا لَحَبِطَ عَنۡہُمۡ مَّا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ ﴿۸۸﴾
এ হচ্ছে আল্লাহর হিদায়াত, এ দ্বারা তিনি নিজ বান্দাদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা হিদায়াত করেন। আর যদি তারা শির্ক করত, তবে তারা যা আমল করছিল তা অবশ্যই বরবাদ হয়ে যেত।
সূরাঃ আন'য়াম
শির্ক করলে নামাজ , রোজা, হজ্ব, যাকাত , জিহাদ , ক্বিতালসহ সমস্ত আমল বাতিল বলে গন্য হবে!
যতক্ষণ পর্যন্ত একজন মুসলিম শির্কমুক্ত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত একজন মুসলিমের অন্য কোনো আল্লাহর বিধান নিয়ে তর্ক করার অধিকার নেই! যে নিজে শির্ক করে এবং তার শির্কের পক্ষে যুক্তি দেখিয়ে প্রমাণ করতে চায় সে মুমিন ,মূলতঃ সে শয়তান!
মুসলমানদের সংখ্যা পৃথিবীতে ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেলেও এই জাতি সর্বত্র পতনের সম্মুখীন হচ্ছে!
আগের যুগের চেয়ে অনেক বেশি নামাজ, রোজা, দান খয়রাত,ওমরাহ ও হজ্জসহ অন্যান্য নেক আমল বৃদ্ধি পেলেও কিন্তু তারা সবচেয়ে বড় পাপ ভুলে গেছে, যে পাপকে তারা হালকাভাবে নিয়েছে!
আল্লাহু সুবহানাহু তায়া'লা বলেন,,
4:116
اِنَّ اللّٰہَ لَا یَغۡفِرُ اَنۡ یُّشۡرَکَ بِہٖ وَ یَغۡفِرُ مَا دُوۡنَ ذٰلِکَ لِمَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰہِ فَقَدۡ ضَلَّ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۱۱۶﴾
নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করেন না তাঁর সাথে শরীক করাকে এবং এ ছাড়া যাকে চান ক্ষমা করেন। আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে তো ঘোর পথভ্রষ্টতায় পথভ্রষ্ট হল।
সূরাঃ আন নিসা
22:31
حُنَفَآءَ لِلّٰہِ غَیۡرَ مُشۡرِکِیۡنَ بِہٖ ؕ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰہِ فَکَاَنَّمَا خَرَّ مِنَ السَّمَآءِ فَتَخۡطَفُہُ الطَّیۡرُ اَوۡ تَہۡوِیۡ بِہِ الرِّیۡحُ فِیۡ مَکَانٍ سَحِیۡقٍ ﴿۳۱﴾
(মানুষ যেন )আল্লাহর জন্য একনিষ্ঠ হয়ে এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক না করে।
আর যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শরীক করে, সে যেন আকাশ থেকে ছিটকে পড়ল। অতঃপর পাখি তাকে ছোঁ মেরে ঠুকরিয়ে নিয়ে গেল কিম্বা ঝড়ো বাতাস তাকে উড়িয়ে নিয়ে দূরের কোন জায়গায় নিক্ষেপ করল।
সূরাঃ আল হাজ্ব
17:39
ذٰلِکَ مِمَّاۤ اَوۡحٰۤی اِلَیۡکَ رَبُّکَ مِنَ الۡحِکۡمَۃِ ؕ وَ لَا تَجۡعَلۡ مَعَ اللّٰہِ اِلٰـہًا اٰخَرَ فَتُلۡقٰی فِیۡ جَہَنَّمَ مَلُوۡمًا مَّدۡحُوۡرًا ﴿۳۹﴾
এগুলো সেই বিজ্ঞানময়(আয়াত), যা তোমার রব তোমার নিকট ওহীরূপে পাঠিয়েছেন। আর তুমি আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য নির্ধারণ (শির্ক) করো না, তাহলে তুমি জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে নিন্দিত ও বিতাড়িত হয়ে।
সূরাঃ আল ইসরা
6:82
اَلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ لَمۡ یَلۡبِسُوۡۤا اِیۡمَانَہُمۡ بِظُلۡمٍ اُولٰٓئِکَ لَہُمُ الۡاَمۡنُ وَ ہُمۡ مُّہۡتَدُوۡنَ ﴿٪۸۲﴾
যারা ঈমান এনেছে এবং নিজ ঈমানকে যুলমের (শির্কের) সাথে সংমিশ্রণ করেনি, তাদের জন্যই নিরাপত্তা এবং তারাই সৎপথপ্রাপ্ত।
সূরাঃ আন'য়াম
একমাত্র শির্কমুক্ত মানুষকে আল্লাহ সাহায্য করবেন , আল্লাহর পক্ষ থেকে নিরাপত্তা দেবেন!শির্কমুক্ত ব্যক্তি মাত্রই সৎ এবং সঠিক পথপ্রাপ্ত!!
শির্ক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
facebook.com/100130244921287/posts/488754266058881/
ছবি মার্কা সাহেব
Vule tupi te para dea disi akhon..... Akhon ki korte pari
touba bolben,
tin bar chuba diben ;)
তাহলে আপনি পরলেন কেন??
মানুষ কে ভুল বুজান!
হুজুর পায়ে হাত দিয়ে সালাম করা শিরক..তাহলে কাউকে জুতা পড়তে সাহায্য করা কি শিরক হবে কারণ তখন ও তো মাথানত করা হয়..
জুতা পরতে সাহায্য করার সময়ে সম্মান দেখানোর নিয়ত থাকেনা, তাই এই মাথা নত করার মধ্যে শিরকের কিছু নেই। কিন্তু পায়ে হাত দিয়ে সালাম করার মধ্যে সম্মান দেখানোর নিয়ত আছে। আর সম্মান দেখানোর নিয়তে মাথানত করাটা শিরক।